Tag: Madhyom

Madhyom

  • Bilkis Bano Case: দোষীদের ফিরতে হবে জেলেই, বিলকিস বানো মামলায় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Bilkis Bano Case: দোষীদের ফিরতে হবে জেলেই, বিলকিস বানো মামলায় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়াদ শেষের আগেই মুক্তি দেওয়া হয়েছিল ধর্ষকদের। মুক্তি পাওয়া ওই ১১ জন ধর্ষককে ফিরে যেতে হবে জেলে। বিলকিস বানো মামলায় (Bilkis Bano Case) গুজরাট সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা এক্তিয়ার বহির্ভুত বলেও জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে দেশের শীর্ষ আদালত এও জানিয়েছে, এই মামলার শুনানি চলবে।

    কী বলল সুপ্রিম কোর্ট?

    সোমবার বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ও বিচারপতি উজ্জ্বল ভুয়ানের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও এক্তিয়ারই গুজরাট সরকারের ছিল না। কারণ এই মামলার শুনানি হয়েছে মহারাষ্ট্রে। তাই এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে মহারাষ্ট্র সরকারই। ২০০২ সালে গোধরাকাণ্ডের পর হিংসার ঘটনা ঘটে গুজরাটে। এই সময় দাহোড় জেলার দেবগড় বারিয়া গ্রামের বাসিন্দা অন্তঃসত্ত্বা বিলকিসকে (Bilkis Bano Case) গণধর্ষণ করা হয়। তাঁর বছর তিনেকের মেয়েকে পাথরে আছড়ে মারে হামলাকারীরা।

    মুক্তি দেওয়া হয়েছিল স্বাধীনতা দিবসে

    বিলকিসের মেয়ের পাশাপাশি তাঁর পরিবারের আরও সাত সদস্যকেও খুন করা হয়। মুম্বইয়ের সিবিআই আদালতে দোষীদের কঠোর সাজার পক্ষে সওয়াল করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ২০০৮ সালের ২১ জানুয়ারি ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় সিবিআইয়ের ওই আদালত। বছর দুয়েক আগে মুক্তির জন্য আদালতে আবেদন জানায় দোষীরা। এ ব্যাপারে গুজরাট সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলে আদালত। সরকার ১১ জন ধর্ষকের মুক্তির পক্ষে সওয়াল করে। ছাড়পত্র মেলে সুপ্রিম কোর্টেও। তার পরেই ২০২২ সালের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে সাজাপ্রাপ্ত ১১ জনকে মুক্তি দেয় গুজরাট সরকার।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল নেতার বাড়িতে লুকিয়ে শাহজাহান! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মেয়াদ শেষের আগেই ধর্ষকরা ছাড়া পেয়ে যাওয়ায় হইচই পড়ে যায়। ধর্ষকদের মুক্তিতে শুরু হয় বির্তকও। যদিও গুজরাট সরকার জানিয়েছিল, সাজাপ্রাপ্ত ১১ জন ভালো আচরণ করায় মেয়াদ শেষের আগেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাদের। এদিন রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ধর্ষকদের মুক্তির নির্দেশ বা অব্যাহতির আদেশ যথাযোগ্য নয়। তাই বিলকিস বানোর (Bilkis Bano Case) ধর্ষকদের মুক্তি বাতিল করছে শীর্ষ আদালত। আদালত এও জানিয়েছে, সাজাপ্রাপ্তদের আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেল কর্তৃপক্ষের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    Maldives: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপ নাকি লাক্ষাদ্বীপ— পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে কোনটা সেরা, তা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফর ও সেখানের পর্যটনের প্রচার নিয়েই আপত্তি মলদ্বীপের (India Maldives Relations)। সে দেশের তিন মন্ত্রীর অপমানজনক মন্তব্য আগুনে ঘি ঢেলেছে। দেশের পাশে দাঁড়িয়ে সুর চড়িয়েছেন বলিউডের অভিনেতা থেকে শুরু করে প্রাক্তন ক্রিকেটাররা। সকলেই বিদেশের বদলে দেশের এই মনমুগ্ধকর পর্যটনকেন্দ্রে যাওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন। সকলেই আওয়াজ তুলেছেন, বিদেশের বদলে দেশের দ্বীপগুলিতে যান। অক্ষয় কুমার থেকে সলমন খান, জন আব্রাহাম থেকে শ্রদ্ধা কপূর, কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর সকলেরই দাবি—বয়কট করা হোক মলদ্বীপকে (India Maldives Relations)।

    লাক্ষাদ্বীপই হোক গন্তব্য

    বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লিখেছেন, “মলদ্বীপের বিশিষ্টজনেদের কথায় আমি স্তম্ভিত। ভারতই সবচেয়ে বেশি পর্যটক পাঠায় মলদ্বীপে। আর ভারতই তার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সবসময় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখে। তাহলে এই ঘৃণা আমরা সহ্য করব না। দেশের মর্যাদা রাখতে দেশের দ্বীপগুলিতেই যাওয়া উচিত আমাদের।”

    জন আব্রাহাম ও শ্রদ্ধা কাপুরও একই কথা বলেছেন। তাঁদের বক্তব্য, দেশকে যেখানে অপমান করা হয়, সেখানে না যাওয়াই শ্রেয়। লাক্ষাদ্বীপের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের প্রশংসা করেছেন তাঁরা। 

    শ্রদ্ধা কাপুর তো বলেছেন, লাক্ষাদ্বীপের সৌন্দর্য দেখে এখনই ছুটি নিয়ে যেতে ইচ্ছে করছে।

    অভিনেতা সলমন খান প্রধানমন্ত্রীর ভিডিওর প্রসঙ্গ টেনেই বলেন, “কী দারুণ লাগছিল আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রভাই মোদিকে লাক্ষাদ্বীপের সুন্দর, পরিষ্কার সৈকতে ঘুরতে দেখে। আর সবথেকে ভাল বিষয় হল এটা আমাদের দেশেই রয়েছে।”

    প্রাক্তন কিংবদন্তী ক্রিকেটার সচিন তেণ্ডুলকর লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে পোস্ট না করলেও, ‘অতিথি দেব ভব’-র দর্শন ও মহারাষ্ট্রের সিন্ধুদুর্গের সৌন্দর্য্য নিয়ে লম্বা এক পোস্ট লেখেন।

     

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Election: ভক্তকে চড় মেরে বিতর্কে! বাংলাদেশের ভোট ময়দানে ছক্কা হাঁকালেন শাকিব

    Bangladesh Election: ভক্তকে চড় মেরে বিতর্কে! বাংলাদেশের ভোট ময়দানে ছক্কা হাঁকালেন শাকিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদ নির্বাচনে (Bangladesh Election) বিপুল ভোটে জয় পেলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট অধিনায়ক শাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। বাইশ গজের পর এবার ভোটের ময়দানেও ছক্কা হাঁকালেন শাকিব। বাংলাদেশে মাগুরা-১ থেকে আওয়ামী লিগের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। ভোটে জিতলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও।

    বিপুল ভোটে জয়ী শাকিব

    প্রথম বার ভোটে (Bangladesh Election) দাঁড়িয়ে বিপুল ভোটে জিতে সাংসদ হলেন শাকিব (Shakib Al Hasan)। তিনি পেয়েছেন ১,৮৫,৩৮৮টি ভোট। তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো আইনজীবী কাজী রেজাউল হোসেন পেয়েছেন ৫,৯৯৪ ভোট। শাকিব বাংলাদেশের তৃতীয় ক্রিকেটার, যিনি সাংসদ হলেন। এর আগে নৈমুর এহসান দুর্জয় এবং মাশরফি মোর্তাজা সাংসদ হয়েছিলেন। শাকিব এখনও ক্রিকেট থেকে বিদায় নেননি। তিনি ক্রিকেট এবং রাজনীতি, দু’টি ময়দানই একসঙ্গে সামলাবেন। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ। রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক শাকিব। সেই দলের হয়ে মাঠে নামবেন তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও ভোটে জিতেছেন। প্রায় দুই লাখ ভোট পেয়ে জয়ী হন তিনি।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    বিতর্ক সঙ্গী শাকিবের

    বাইশ গজের মতোই রাজনীতির (Bangladesh Election) পিচেও বিতর্ক সঙ্গী হল শাকিব-আল-হাসানের (Shakib Al Hasan)। বাংলাদেশে নির্বাচনের দিনেই মেজাজ হারাতে দেখা গেল তাঁকে। এক ভক্তকে সপাটে চড় মেরে বসলেন ক্রিকেট বিশ্বের জনপ্রিয় অলরাউন্ডার। সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, শাকিব হাঁটছেন। তাঁকে ঘিরে অনেকে রয়েছেন। তাঁকে দেখতেই অনেক লোক জড়ো হয়ে গিয়েছে এলাকায়। এক যুবক প্রিয় তারকার একেবারে কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন। ভিড়ের মধ্যেই তিনি পিছন দিক থেকে শাকিবকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন। তাঁর কাঁধে তুলে দেন হাত। এর পরেই মেজাজ হারাতে দেখা গিয়েছে শাকিবকে। তিনি পিছন দিকে ঘুরে যুবকের গালে চড় মারেন। আচমকা চড় খেয়ে হতভম্ব হয়ে যান ওই ভক্ত। আশপাশের বাকিরাও অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। মনে করা হচ্ছে, ভিডিওটি রবিবার ভোট গ্রহণের দিনের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relations: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    India Maldives Relations: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করল মলদ্বীপ (India Maldives Relations) সরকার। প্রধানমন্ত্রী লাক্ষদ্বীপ সফরের ছবি আপলোড করার পর ওই তিন মন্ত্রী এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননারকর মন্তব্য করেন।

    প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের

    বিদেশমন্ত্রকের নির্দেশে সেখানকার ভারতীয় হাইকমিশন, প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের বিষয়টি মালে প্রশাসনের কাছে তুলে ধরে এবং এর তীব্র নিন্দা করে৷ ভারত যে মালে সরকারের মন্ত্রী এবং তাদের আধিকারিকদের আচরণে ক্ষুব্ধ তা বুঝিয়ে দেওয়া হয় ৷ এমনকী, মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদ মালদ্বীপের রাজনীতিকদের অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেন৷ এর পরেই নড়েচড়ে বসে সে দেশের প্রশাসন৷ যুব ক্ষমতায়ন-তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের উপমন্ত্রী মালশা শরিফ, যুব ক্ষমতায়ন, তথ্য ও সংস্কৃতি উপমন্ত্রী মারিয়ম সিউনা এবং পরিবহণ ও অসামরিকর বিমান চলাচল উপমন্ত্রী হাসান জিহানকে মন্ত্রিসভা থেকে সাসপেন্ড করে মলদ্বীপের মহম্মদ মুইজুর সরকার।

    ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়ে মলদ্বীপ সরকার

    দ্বীপরাষ্ট্রের তরফে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ‘মন্ত্রী মারিয়ম সিউনা বা অন্যান্যরা মোদির বিরুদ্ধে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তা তাঁদের ব্যক্তিগত। এতে প্রশাসনের কোনও যোগ নেই। মলদ্বীপ সরকারে মোটেও তাতে মদত নেই।’ মলদ্বীপের (India Maldives Relations) বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভারতের প্রতি বিদ্বেষমূলক মন্তব্যে কখনওই প্রশাসনের মদত নেই। যেসব মন্ত্রীরা এই অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তাঁদের নিজ নিজ পদ থেকে সাসপেন্ড করা হল।’ 

    মলদ্বীপের বর্তমান প্রশাসকের চিন ঘনিষ্ঠতা

    সাম্প্রতিককালে চোখে পড়ছে মলদ্বীপের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। মলদ্বীপের আগের সরকার ছিল ভারত ঘেঁষা। সোলি-সরকারকে হারিয়েই মহম্মদ মুইজু সরকার গঠন করে। এরপরই মলদ্বীপ এবং ভারতের সম্পর্কে বদলের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। ক্ষমতায় আসার পরে ভারতের সেনাকে মলদ্বীপ থেকে সরে যেতে বলেন প্রেসিডেন্ট মুইজু। বিষয়টি নিয়ে কূটনৈতিক স্তরে উত্থাপন করে ভারত। ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্কে তিক্ততা প্রকাশ্যে আসে তখনই৷ এখন মোদিকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যের মধ্যেই ফের একবার প্রকাশ পেল মলদ্বীপ প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ মনোভাব।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    মলদ্বীপের পর্যটন ভারতের ওপর নির্ভরশীল

    উল্লেখ্য মলদ্বীপের (India Maldives Relations) পর্যটন শিল্প অনেকটাই নির্ভরশীল ভারতের উপর। সাম্প্রতিককালে চোখে পড়ছে মলদ্বীপের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। তারপর নেটিজেনদের অনেকেই লাক্ষাদ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, বিদেশের সমুদ্রসৈকতে না গিয়ে লাক্ষাদ্বীপেই ছুটি কাটাতে পারেন দেশবাসী। এর পরই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন মলদ্বীপের মন্ত্রীরা। বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা শুরু হতেই তড়িঘড়ি সেই ট্যুইট মুছেও দেন তাঁরা। কিন্তু, ক্ষতি যা হওয়ার হয়েই গিয়েছিল।

    মলদ্বীপ ট্যুর বাতিল ভারতীয় ভ্রমণ সংস্থার

    মলদ্বীপের সরকারি কর্তাদের মোদি-বিরোধী মন্তব্যের জেরে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মলদ্বীপ বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন। মলদ্বীপকে বয়কটের ডাক ট্রেন্ডিং করতে শুরু করে সোশ্যাল সাইটে। ইতিমধ্যেই ভারতের জনপ্রিয় একটি ভ্রমণ সংস্থা মলদ্বীপ যাওয়ার সমস্ত বিমানের বুকিংও বাতিল করে দিয়েছে। ওই সংস্থার মালিক জানিয়েছেন, দেশের প্রতি আনুগত্য এবং সহানুভূতি থেকে এই সিদ্ধান্ত তাঁরা নিয়েছেন। ওই ট্যুর সংস্থার তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে মলদ্বীপ যাওয়ার সমস্ত বিমানের বুকিং স্থগিত দেওয়া হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rajnath Singh: ২২ বছর পরে ভারতের প্রথম কোনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ব্রিটেন সফরে

    Rajnath Singh: ২২ বছর পরে ভারতের প্রথম কোনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ব্রিটেন সফরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) তিন দিনের ব্রিটেন সফর শুরু করছেন আগামী সোমবার থেকে। ২২ বছর পরে প্রথম কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এই সফর করছেন বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এটাই প্রথম নয় গত ২০২২ সালের জুন মাসেও ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর ব্রিটেন সফর চূড়ান্ত হয় কিন্তু কিছু প্রটোকলের কারণে তা শেষ মুহূর্তে বাতিল হয়। পরবর্তীকালে, আবার ৮ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে এই সফর। ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা সচিব গ্রান্ড শাপস  জানিয়েছেন যে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) এর এই সফরে তাঁকে গার্ড অফ অনারও দেওয়া হবে। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এই সফরে মহাত্মা গান্ধী এবং ডঃ বি আর আম্বেদকরের স্মৃতিসৌধতেও যাবেন লন্ডনে।

    প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও আলাপচারিতায় সামিল হবেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

    এর পাশাপাশি প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও আলাপচারিতায় সামিল হবেন রাজনাথ সিং, সূত্রের খবর এমনটাই মিলেছে। লন্ডনের ‘ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস’-এর তরফ থেকে রাহুল রায় চৌধুরী জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর এই সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ হতে চলেছে। কারণ ২২ বছর পরে কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Rajnath Singh) পুনরায় ব্রিটেনের সফর করছেন। শেষবারের মতো সফর করেছিলেন এনডিএ জমানার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ। ২০০২ সালের ২২ জানুয়ারি তিনি লন্ডনে এসেছিলেন।

    আরও পড়ুন: “গোয়া নয়, মানুষজন ঘুরতে আসছেন অযোধ্যায়”, উচ্ছ্বসিত রামনগরীর হোটেল ব্যবসায়ী

    ভারত-ব্রিটেন কূটনৈতিক সম্পর্কের বেশ উন্নতি ঘটাবে এই সফর

    প্রতিরক্ষা বিষয়ের একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে রাহুল রায়চৌধুরীর মত হল, ‘‘রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)-এর এই সফর ভারত এবং ব্রিটেনের কূটনৈতিক সম্পর্কে যথেষ্ট উন্নতি ঘটাবে। ভারত-ব্রিটেনের সম্পর্ক বেশ ভালো। কারণ ইতিপূর্বে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক গত বছরের সেপ্টেম্বরে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতে এসেছিলেন।’’ প্রসঙ্গত, খালিস্তানপন্থীদের বিক্ষোভে দিন কয়েক আগেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় লন্ডনে। তারপরেই হতে চলেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর এই সফর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: অযোধ্যায় প্রতিদিন চলছে সরযূ বন্দনা, পঞ্চপ্রদীপ, বৈদিক শ্লোকে এ যেন সত্যিই দেবভূমি

    Ram Mandir: অযোধ্যায় প্রতিদিন চলছে সরযূ বন্দনা, পঞ্চপ্রদীপ, বৈদিক শ্লোকে এ যেন সত্যিই দেবভূমি

    রামনগরী অযোধ্যা-পাঁচ

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়, অযোধ্যা থেকে ফিরে: বারাণসীর গঙ্গা-আরতির প্রসিদ্ধি দেশজুড়ে রয়েছে। দশাশ্বমেধ ঘাটে গঙ্গা-আরতির সময় তিল ধারণের জায়গাটুকুও থাকে না। কপালে তিলক এঁকে ভক্তরা সমবেত হন গঙ্গার ঘাটে। রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হতেই অযোধ্যার সরযূ নদীর আরতিও বিপুল জনপ্রিয় হয়েছে। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ নাগাদ অযোধ্যায় (Ram Mandir) পৌঁছাতেই তা বোঝা গেল। সরযূ অবশ্য অযোধ্যাবাসীর কাছে শুধু নদী নয়, সরযূকে মাতা সম্বোধন করা হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, অযোধ্যায় কোনও নদী না থাকার কারণে বশিষ্ঠর প্রার্থনায় ব্রহ্মা সরযূ নদীকে সৃষ্টি করেন। সরযূর ধারে যখন পৌঁছালাম সূর্য তখন সবেমাত্র অস্তমিত হয়েছে। ভক্ত ও সাধুসন্তদের ভিড়ে সরযূর ধারে তখন পা রাখারও জায়গা নেই। প্রশাসনের ব্যস্ততাও তুঙ্গে। কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়েছে ভাসমান ঘাট। তবে সেখানে শুধুমাত্র সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদেরই যাওয়ার অনুমতি রয়েছে। সরযূ নদীর ওই ঘাটের ওপরেই সম্পন্ন হয় আরতি। পঞ্চপ্রদীপের আলোর প্রতিফলন সরযূর (Ram Mandir) জলে। সঙ্গে বৈদিক শ্লোক উচ্চারণ। সন্ধ্যার আলো-আঁধারি পরিবেশে মনে হচ্ছিল, এ যেন সত্যিই দেবভূমি। রাম মন্দিরের পাশাপাশি সরযূ নদীর আরতিও যে ভক্তদের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থকেন্দ্র হয়ে উঠতে চলেছে, তা বোঝাই যাচ্ছে।

    তরুণ-তরুণীদের ঘোরার জায়গা সরযূর পাড়

    স্মার্ট ফোন হাতে তরুণ-তরুণীদের সন্ধ্যার আড্ডারস্থলও হয়ে উঠেছে সরযূর ধার। যুব প্রজন্ম এখন কপালে দীর্ঘ হলুদ টিকা লাগিয়ে সামিল হচ্ছে সরযূর বন্দনায়। ভারতের প্রাচীন শাশ্বত সংস্কৃতিতেই যে আস্থা রয়েছে তরুণ প্রজন্মের তা বোঝা যায় সরযূর ধারে। হোটেল ব্যবসায়ী ধর্মেন্দ্র মিশ্র তাই কথায় কথায় জানালেন, ‘‘গোয়া নয়, মানুষজন এখন অযোধ্যাতেই আসছেন ঘুরতে।’’ সরযূ নদীর আরতির পরে দীর্ঘক্ষণ আমাদের সঙ্গে আলাপচারিতা করলেন আরতির মূল দায়িত্বপ্রাপ্ত সন্ত শশীকান্ত দাস। স্থানীয় একটি আশ্রমের মহন্তের দায়িত্বও রয়েছে তাঁর ওপরে। তিনিই জানালেন, অযোধ্যা বদলে যাচ্ছে। আমাদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়লেন, ‘‘আগে আপনারা অযোধ্যায় এসেছেন কখনও?’’ আমরা তিনজন ছিলাম। প্রত্যেকেই সমবেতভাবে উত্তর দিলাম ‘না’।

    কী বলছেন সরযূ নদীর আরতি কমিটির প্রধান?

    শশীকান্ত দাস বললেন, ‘‘আগে ঝামেলা অশান্তির ভয়ে কেউই সেভাবে অযোধ্যা আসতে চাইতেন না। অপপ্রচারও চলত, অযোধ্যা (Ram Mandir) এলেই অশান্তি হতে পারে। রামনগরী তাই হয়ে উঠেছিল উদাসী। কিন্তু এখন আপনাদের মতো লাখো মানুষ আসছেন অযোধ্যায়। মন্দির উদ্বোধনের পরে এই সংখ্যা কততে গিয়ে ঠেকবে তা বলা যাচ্ছে না। সামগ্রিকভাবে বদলে গিয়েছে অযোধ্যার চিত্র। ’’শশীকান্ত দাসের কথায় ঝরে পড়ল নরেন্দ্র মোদি ও যোগী আদিত্যনাথের ভূয়সী প্রশংসাও। তাঁর মতে, ‘‘অযোধ্যাকে বদলে দেওয়ার কারিগর নরেন্দ্র মোদি। তিনি ছিলেন বলেই রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি হল অযোধ্যায়। বদলে গেল অযোধ্যার চিত্র। তার সঙ্গে নগরীর সর্বাঙ্গীণ বিকাশ করছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীও।’’ সরযূর ঠিক পাশেই বিশালাকার পার্ক। সেখানে প্রত্যহ সন্ধ্যায় আরতির পরে লেজার শো-এর মাধ্যমে দেখানো হচ্ছে সম্পূর্ণ রামায়ণ। রাম মন্দির থেকে সরযূ যাওয়ার সড়ক রামপথ নামে পরিচিত। মন্দির-সড়ক-নদী সবই যেন রামচন্দ্রময় হয়ে উঠেছে অযোধ্যায়। শুধু তীর্থকেন্দ্র নয়, পর্যটনস্থল হিসেবেও ঘুরে আসা যেতেই পারে অযোধ্যা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vegetables: সবুজ শাক-সব্জিতেই রয়েছে দাওয়াই! কোন সব্জির গুণে কমবে কোন সমস্যা?

    Vegetables: সবুজ শাক-সব্জিতেই রয়েছে দাওয়াই! কোন সব্জির গুণে কমবে কোন সমস্যা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কোনও কৃত্রিম পদ্ধতি নয়। বরং সবুজ শাক-সব্জি (Vegetables) নিয়মিত খেলেই একাধিক রোগের মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশ্ব জুড়ে এমন হাজার হাজার সব্জি আর শাক রয়েছে, যা থেকে একাধিক জটিল রোগ মোকাবিলা করা যেতে পারে। তবে, এগুলোর অধিকাংশ পাওয়া যায় ভারতে। এমনই কথা সম্প্রতি জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আধুনিক জীবন যাপনের জন্য যে সমস্ত রোগের দাপট বাড়ছে, তাদের রুখতে দাওয়াই রয়েছে ভারতেই। এমনই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    কী বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা? (Vegetables)

    সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল,‌ উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতার সমস্যা রুখতে পারে ভারতীয় সব্জি এবং শাক। সংস্থার তরফে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সব্জির কথা বলা হয়েছে। যা নিয়মিত খেলে রোগ মোকাবিলা সম্ভব। আর সেখানেই রয়েছে ভারতের ২১০০ শাক ও সব্জির তালিকা (Vegetables)। যা ‘লাইফস্টাইল ডিজিজ’ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে।

    কোন সব্জির গুণে কোন‌ রোগ কমবে? (Vegetables)

    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, আধুনিক ব্যস্ত জীবন যাপনের জেরে নানান রোগ বাড়ছে‌। কাজের চাপ, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় চটজলদি খাবারে অভ্যস্ত হওয়ার জেরেই ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, স্থূলতা, হৃদরোগ, বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা বাড়ছে। 
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, এমন কিছু শাক-সব্জি (Vegetables) রয়েছে, যেগুলো নিয়মিত খেলে এই ধরনের সমস্যা কমবে। আর সেই তালিকায় প্রথমেই রয়েছে মেথি শাক। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত মেথি শাক খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মেথি শাকে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন।‌ একদিকে এই শাক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, আরেকদিকে শরীরের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। অর্থাৎ স্থূলতার সমস্যা কমাতেও বিশেষ‌ সাহায্য করে এই শাক। 
    যে কোনও রান্নায় এলাচ ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ভারতীয় এই মশলা একাধিক রোগের প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। একদিকে হজমের সমস্যা কমায়। আবার এলাচ ফুসফুসের জন্য বিশেষ উপকারী বলেও‌ জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 
    নিয়মিত করলা খেলেও পাওয়া যাবে বিশেষ উপকার। এমনই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, করলায় (Vegetables) থাকে ফ্রুক্টোসামিন, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাছাড়া করলায় আছে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তি বজায় রাখতে বিশেষ উপকারী। এছাড়া করলায় রয়েছে ফাইবার। এটা স্থূলতা রুখতে বিশেষ সাহায্য করে‌। 
    এছাড়া ফুলকপি, পালং শাক এবং পুঁই শাক হৃদরোগ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।‌ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সব সবুজ সব্জি এবং শাকে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার। তাই কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে এই ধরনের সব্জি উপকারি। 

    বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়মিত বাড়িতে তৈরি কম তেলমশলার সবুজ সব্জি খেলে সুস্থ জীবনযাপন সম্ভব।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aditya L1 Solar Mission: জানা যাবে সূর্যরহস্য! ইসরোর মুকুটে নয়া পালক, ‘হ্যালো’ পয়েন্টে আদিত্য

    Aditya L1 Solar Mission: জানা যাবে সূর্যরহস্য! ইসরোর মুকুটে নয়া পালক, ‘হ্যালো’ পয়েন্টে আদিত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরেও ইতিহাস ইসরোর। সূর্যকে কাছ থেকে পরখ করতে আজ, শনিবার বিকেলে চূড়ান্ত অবস্থানে পৌঁছে গেল ভারতের প্রথম সৌর মিশন আদিত্য এল ১ (Aditya-L1)। পৃথিবী থেকে ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে এদিন বিকেল ৪টে নাগাদ হ্যালো অরবিটের নির্দিষ্ট বিন্দুতে পৌঁছেছে আদিত্য এল ১। এই প্রথম সূর্যের এতটা কাছে পৌঁছতে পারল ভারত। 

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    ইসরোর এই সাফল্যে খুশি হয়ে ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বললেন, “আরও এক ইতিহাস সৃষ্টি করল ভারত। ভারতের প্রথম সৌর পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ আদিত্য এল ১ (Aditya L1 Solar Mission) তার গন্তব্যে পৌঁছল। সবচেয়ে কঠিন এবং জটিল মহাকাশ মিশনে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের নিরন্তর সাধনার প্রমাণ এই ঘটনা। এই অসাধারণ কীর্তিতে কুর্নিশ জানাতে গোটা দেশের সঙ্গী আমি। মানবতার সুবিধার্থে বিজ্ঞানের কঠিন বাধা পেরনো চালিয়ে যাব।”

    স্বপ্ন পূরণ ইসরোর

    সৌর গবেষণার জন্য ৪ মাস আগেই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিল ভারতের প্রথম সৌরযান আদিত্য এল ১। ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১৫০০ কেজি ওজনের এই স্যাটেলাইটটি আজ ইসরোর (ISRO) স্বপ্নপূরণ করল। এখান থেকেই আদিত্য ৫ বছর ধরে সূর্যকে অধ্যয়ন করবে এবং একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করবে। তবে এই কাজ সহজ ছিল না। আদিত্য-এল১-কে ধাক্কা দিয়ে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে দেওয়াই ছিল ইসরোর সামনে চ্যালেঞ্জ। নাসা আর ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ বা ‘এসা’) পর ভারতই প্রথম পাড়ি দিল সৌর-মুলুকে। 

    গত বছর, ২৩ অগাস্ট ভারতের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক দিন ছিল। সেদিন চাঁদের মাটি স্পর্শ করেছিল ইসরোর চন্দ্রযান ৩। আজ ৬ জানুয়ারি আরও এক ঐতিহাসিক দিন। এদিন আদিত্য এল ১ যে অবস্থানে বসল তাকে বলা হয় ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্ট ১ (Lagrange Point 1)। এই জায়গা থেকে নিরন্তর সূর্যের উপর নজর রাখা যাবে, এমনকী গ্রহণও অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মুসলিম মন্ত্রীদের বার করে দিয়ে সাজছে মমতার অর্থনৈতিক উপদেষ্টার ঘর, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মুসলিম মন্ত্রীদের বার করে দিয়ে সাজছে মমতার অর্থনৈতিক উপদেষ্টার ঘর, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ৩ সংখ্যালঘু মন্ত্রীকে ঘরছাড়া করে সেই বাড়ি সাজানো হচ্ছে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্যসচিব তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর জন্য। সোশ্যাল সাইটে সম্প্রতি এমনই অভিযোগ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে শুভেন্দু দাবি করেছেন, এটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসল চরিত্র। তৃণমূলের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তিকে আরও চকচকে করতে ও মুসলিম ভোট টানতে মুসলিম নেতারা তাদের কাছে নিছকই মুখ। ক্যামেরা বন্ধ হলেই তাদের সঙ্গে অবমাননাকর ও অসম্মানজনক আচরণ করা হয়।

    শুভেন্দুর দাবি

    কলকাতার পার্ক সার্কাসের কাছে সরকারি পালাটিয়াল বাংলো সম্প্রতি সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। ৭০০০ স্কোয়ার ফিটের এই বাংলোয় রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব তথা মুখ্যমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী থাকবেন। বাংলো সংস্কার, সাজানো ও আসবাব কিনতে ২ কোটি টাকা খরচ করছে সরকার। এই বাংলোর বর্তমান বাসিন্দারা হলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জনাব আখতারুজ্জমান, প্রাক্তন সংখ্যালঘু প্রতিমন্ত্রী গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। সেচ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন।

    গত ৩০ ডিসেম্বর অবসর নিয়েছেন বিদায়ী মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন স্বরাষ্ট্রসচিব ভগবতী প্রসাদ গোপালিকা। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) প্রশ্ন, যে বিধায়ক ও মন্ত্রীদের কলকাতায় বাড়ি নেই তাদের ঘরছাড়া করে কেন কলকাতায় ২টি বাড়ির মালিক হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর জন্য সরকারি বাংলো বরাদ্দ হল? সঙ্গে শুভেন্দুবাবু মনে করিয়েছেন, মুখ্যসচিব থাকাকালীন সরকারি বাংলোয় থেকেও এইচআরএ নিয়েছেন হরিকৃষ্ণবাবু। যেজন্য সরকারের ১৬.৪ লক্ষ টাকা অতিরিক্ত খরচ হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission Of India: আইনশৃঙ্খলার সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাতে হবে, জেলায় নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের 

    Election Commission Of India: আইনশৃঙ্খলার সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাতে হবে, জেলায় নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট (Loksabha Election 2024)। ভোটের সময় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটুক, চায় না জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India)। তাই এখন থেকেই নজরদারি শুরু করে দিল তারা। সব জেলা প্রশাসনের কাছে নির্দেশ, আইনশৃঙ্খলার সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাতে হবে কমিশনকে। জেলায় জেলায় কোনও হিংসার ঘটনা ঘটলেই রিপোর্ট দিতে হবে। সম্প্রতি  রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ওই বৈঠকেই জেলাশাসকদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলছে কমিশন

    কমিশন সূত্রের দাবি, ৫ জানুয়ারি থেকে রিপোর্ট পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে জেলাশাসকদের। সাধারণত, ভোটের ছ’মাস আগে থেকে আইনশৃঙ্খলার রিপোর্ট নিতে শুরু করে কমিশন (Election Commission Of India)। তাতে গত নভেম্বর-ডিসেম্বর থেকে আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলায় জেলায় পরিস্থিতির তথ্য দেওয়ার কথা। এ ছাড়াও ৫ জানুয়ারি থেকে শুরু করে প্রতি সপ্তাহের সবিস্তার তথ্য পাঠাতে হবে। পাশাপাশি, অতীতের কোন ভোটে কোনও বুথে ৯০ শতাংশের বেশি ভোট পড়ে থাকলে, সেই তথ্যও জানানোর কথা জেলা-কর্তাদের। ভোট বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সাধারণ আইনশৃঙ্খলা ছাড়াও, জামিন অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ, অস্ত্র উদ্ধার, অতীতের ভোটগুলিতে গোলমাল পাকানো ব্যক্তিদের এখনকার তথ্য ইত্যাদি সবই জানাতে হবে প্রতি সাত দিন অন্তর।

    আরও পড়ুন: বিশ্ব অর্থনীতির ট্র্যাকে পয়লা নম্বরেই থাকবে ভারত! পূর্বাভাস রাষ্ট্রপুঞ্জের

    ভোট প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক

    বছরের শুরুতেই লোকসভা ভোট প্রস্তুতি নিয়ে জেলাশাসক দের সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। নির্ভুল ভোটার তালিকা যাতে তৈরি হয় সে বিষয়েও জেলাশাসকদের ফের সতর্ক করলেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। পাশাপাশি ভোট কেন্দ্রগুলির কী পরিস্থিতি, নির্বাচন কমিশনের গাইড লাইন অনুযায়ী স্কুলগুলির পরিকাঠামো ঠিকঠাক আছে কি না, তাও খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share