Tag: Madhyom

Madhyom

  • Partha Chatterjee: ইচ্ছেপূরণ হল না! বাড়িতে বসেই চিকিৎসা করানোর নয়া আবদার পার্থর

    Partha Chatterjee: ইচ্ছেপূরণ হল না! বাড়িতে বসেই চিকিৎসা করানোর নয়া আবদার পার্থর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কোনও মূল্যে জামিন পেতে মরিয়া নিয়োগ দুর্নীতিতে (Teacher Recruitment Scam) গ্রেফতার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। কিন্তু বারবার আবেদন করেও জামিন মিলছে না। বুধবারও আদালতে জামিনের জন্য আর্জি জানান পার্থর আইনজীবী। এদিন আদালতে আইনজীবী, তাঁর শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরে তাঁকে যে কোনও শর্তে জামিন দেওয়ার আর্জি জানান। জেলে ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছে না৷ তাই বাড়িতে বসেই চিকিৎসার অনুমতি দেওয়া হোক৷ এমন কি, তার জন্য যে কোনও শর্ত পালনেও রাজি ছিলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়৷ কিন্তু এবারও মিলল না অনুমতি। ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

    পার্থর আবেদন

    এদিন আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবী বলেন, “যে কোনও শর্তে জামিন চাইছি। দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। বাড়িতে বসে চিকিৎসা করার আবেদন জানাচ্ছি।” আদালতে আইনজীবি আরও জানান যে, “মেডিক্যাল বোর্ডের পরামর্শ ছিল নিয়মিত রক্তপরীক্ষা করার। কিন্তু গত ৯ মাসে রক্তপরীক্ষা হয়নি। জেলে থেকে চিকিৎসা হচ্ছে না। যেভাবে চিকিৎসা হওয়া দরকার, সেটা হচ্ছে না। দিনের পর দিন বিনা চিকিৎসায় রয়েছেন। হেফাজতে রয়েছেন, তদন্ত হচ্ছে না।” মেডিক্যাল বোর্ড অনুসারে, ওনার নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করা দরকার৷ কিন্তু সেটা হচ্ছে না। কিডনির সমস্যা, হাই ব্লাড সুগার, জয়েন্টে সমস্যা ও একাধিক শারীরিক সমস্যা রয়েছে। এই পরিস্থিতি নেতাজি নগর থানা এলাকার নাকতলায় পৈতৃক বাড়িতে বসে ওনার চিকি়ৎসার ব্যবস্থা করা হোক৷

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    সিবিআই-এর বিরোধিতা

    পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবীর এই আবেদনের বিরোধিতা করেন সিবিআই-এর আইনজীবী৷ তিনি বলেন, “মিডলম্যানদের সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের সরাসরি যোগ ছিল। আর্থিক লেনদেন হয়েছে। পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়-ই নির্দেশ দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে অফিসারদের দুর্নীতিতে যুক্ত করেছেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায়-ই এই দুর্নীতির কিংপিন।” দু-পক্ষের সওয়াল জবাবের পর ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়কে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। প্রসঙ্গত, শিক্ষা দুর্নীতির (Teacher Recruitment Scam) দায়ে ২০২২-এর জুলাই মাসে ইডি গ্রেফতার করে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়কে। একইসঙ্গে গ্রেফতার করা হয় পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্য়ায়কেও। তারপর থেকে জেলেই দিন কাটছে প্রাক্তন মন্ত্রীর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs South Africa: লজ্জার রেকর্ড ভারতীয় ব্যাটারদের! কেপটাউনের চমক, একদিনে পড়ল ২৩ উইকেট

    India vs South Africa: লজ্জার রেকর্ড ভারতীয় ব্যাটারদের! কেপটাউনের চমক, একদিনে পড়ল ২৩ উইকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লজ্জার রেকর্ড ভারতের। বিশ্বক্রিকেটে অবিশ্বাস্য ঘটনার সাক্ষী থাকল কেপটাউন। টেস্ট ক্রিকেটের ১৪৭ বছরের ইতিহাসে এর আগে কখনও শূন্য রানে ৬ উইকেট পড়েনি। এই প্রথম বিনা রানে ছয় উইকেট হারাল ভারত। একই দিনে পড়ল ২৩টি উইকেট। এর আগে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড টেস্টের প্রথম দিন ২৫ উইকেট পড়েছিল। ১৯০২ সালে মেলবোর্নে হয়েছিল সেই টেস্ট। 

    বেহাল ব্যাটিং

    কেপটাউনে দ্বিতীয় টেস্টে শুরুটা ভাল হয়েছিল ভারতের। মহম্মদ সিরাজের দাপটে ৫৫ রানে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা (India vs South Africa)। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব খারাপ হয়নি মেন-ইন-ব্লুদের। যশস্বী জয়সওয়াল আবার ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় উইকেটে রোহিত শর্মা এবং শুভমন গিল খেলাটা ধরে নেন। রোহিত শুরু করেছিলেন আগ্রাসী ভঙ্গিতে। তবে ৩৯ ও ৩৬ রানে ফিরে যান তাঁরা। চায়ের বিরতিতেও ৪ উইকেট হারিয়ে ১১১ রান ছিল ভারতের। ক্রিজে ছিলেন বিরাট কোহলি এবং কেএল রাহুল। কে জানত বিশ্বরেকর্ড অপেক্ষা করছে! 

    চা-বিরতির পর একটা সময় ভারতের রান ছিল ১৫৩-৪। তার পরে মাত্র ১১ বলের ব্যবধানে ভারতের বাকি ৬টি উইকেট পড়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের দাপটে শেষ কয়েক মিনিটে যে ভাবে এতগুলি উইকেট পড়েছে তাতে চমকে গিয়েছেন অনেকেই। মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যবধানে গুটিয়ে যায় ভারতের ইনিংস। রবি শাস্ত্রী বলেন, “কে ভেবেছিল এরকম বিশ্বরেকর্ড হবে! সবাই যেন নতুন বছরের শুরুতে ধামাকা দেওয়ার মেজাজে ছিল।”  এগারোজনের মধ্যে ছয় জন শূন্যতে আউট হয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে যশস্বী জয়েসওয়াল, শ্রেয়স আইয়ার, রবীন্দ্র জাদেজা, যশপ্রীত বুমরা, মহম্মদ সিরাজ এবং প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ।

    এখনও ম্যাচে ভারত 

    কেপ টাউনে সিরিজে সমতা ফেরানোর লক্ষ্যে খেলতে নেমেছিল ভারত। আগে ব্যাট করতে নামা দক্ষিণ আফ্রিকাকে দু’ওভারে গুটিয়ে দিয়েছিল ৫৫ রানে। কিন্তু নিজেরাও তার সুবিধা নিতে পারল না। ভারতের প্রথম ইনিংস শেষ হল ১৫৩ রানে। জবাবে দ্বিতীয় ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩ উইকেট হারিয়ে ৬২ রান তোলে। হাতে ৭ উইকেট। প্রোটিয়ারা এখনও পিছিয়ে ৩৬ রানে। ম্যাচের যা পরিস্থিতি তাতে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট দু’দিনেই শেষ হওয়ার মুখে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ২৪ জানুয়ারি নতুন ভোটারদের সঙ্গে কথা বলবেন মোদি, বিজেপিতে তুঙ্গে তৎপরতা

    PM Modi: ২৪ জানুয়ারি নতুন ভোটারদের সঙ্গে কথা বলবেন মোদি, বিজেপিতে তুঙ্গে তৎপরতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার ঢের আগেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়ছে বিজেপি। এবার পদ্মশিবিরের লক্ষ্য অন্তত ৪০০টি কেন্দ্রের রাশ হাতে নেওয়া। তাই কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। নেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসূচিও। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে চলতি মাসেই নতুন ভোটারদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    নয়া ভোটারদের সঙ্গে আলাপচারিতা

    আগামী ২৪ জানুয়ারি দেশের বিভিন্ন রাজ্যের কয়েকজন নতুন ভোটারের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। শুনবেন, বিজেপি সরকারের কাছে তাঁদের প্রত্যাশা ঠিক কী। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, ২৪ জানুয়ারি দেশজুড়ে নতুন ভোটারদের নিয়ে জাতীয়স্তরের একটি ভার্চুয়াল সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই নয়া ভোটারদের বেছে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যুব মোর্চার সদস্যদের। এর পাশাপাশি নতুন ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ ও মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রচার করার জন্য বিশেষ দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে যুব মোর্চাকে।

    বাংলার কারা?

    বিধানসভা ভিত্তিক ‘নব মতদাতা সম্মেলন’ নামের (PM Modi) এই কর্মসূচিও অবিলম্বে শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে। শুধু তাই নয়, প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্র ধরে ধরে নতুন ভোটারদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের চিহ্নিত করা ও তাঁদের কাছে পৌঁছানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। বঙ্গ বিজেপি সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বাংলার কয়েকজন নতুন ভোটারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে তাঁরাও মুখিয়ে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই সম্মেলনের দু’দিন আগে রয়েছে অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। এই মেগা অনুষ্ঠানের দু’দিন পরেই হবে ‘নয়া মতদাতা সম্মেলন’।

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলার ৪২টি আসনের মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে পড়েছিল ১৮টি। এবার এটাকে বাড়িয়েই অন্তত ৩৫টি করতে চাইছে বিজেপি। এই জন্য সংগঠন মজবুত করার পাশাপাশি হাতে নেওয়া হচ্ছে নানা কর্মসূচি। নানা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে যাওয়ায় বর্তমানে তৃণমূল রয়েছে খাদের কিনারে। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো ঘাসফুল শিবিরের অন্দরে শুরু হয়েছে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব। তৃণমূলের এই দুর্বল জায়গাগুলিকেই ‘ক্যাশ’ করতে চাইছে পদ্ম শিবির। তাদের আশা, এই সব কারণে আসন্ন নির্বাচনে ভোট বাড়বে বিজেপির। ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে বিশেষ কসরতও করতে হবে না দলকে (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Kalighater Kaku: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    Kalighater Kaku: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ টালবাহানা, টানাপোড়েন পেরিয়ে প্রায় সাড়ে চার মাস পর অবশেষে নিয়োগকাণ্ডের (Recruitment Scam) অন্যতম অভিযুক্ত ‘কালীঘাটের কাকু’ (Kalighater Kaku) ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে সক্ষম হল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি। বুধবার রাত থেকে শুরু হওয়া চরম নাটকের যবনিকা পড়ল বৃহস্পতিবার ভোররাতে।

    মুখে মাস্ক, গায়ে চাদর চাপিয়ে বের হন ‘কাকু’

    বুধবার রাত ৯.৫০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে বের করা হয় ‘কালীঘাটের কাকু’কে। এসএসকেএমের হৃদরোগ বিভাগের কেবিন থেকে খয়েরি রঙের চাদর মুড়ি দিয়ে বের হয়েছিলেন ‘কাকু’ (Kalighater Kaku)। মুখে ছিল মাস্ক। হুইলচেয়ারে করে তাঁকে তোলা হয় অ্যাম্বুল্যান্সে। আদালতের নির্দেশ মতো, তাঁকে সোজা আনা হয় জোকা ইএসআই হাসপাতালে। আগে থেকেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের একটি দল জোকা ইএসআই হাসপাতালে তৈরি ছিল৷ মেডিক্যাল পরীক্ষার পর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়৷ 

    ভয়েস দিতে রাজি হচ্ছিলেন না ‘কাকু’

    সূত্রের খবর, তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করতে গিয়ে এদিনও যথেষ্ঠ বেগ পেতে হয়েছে তদন্তকারী গোয়েন্দা সংস্থা ইডি-কে (Enforcement Directorate)। প্রথম দিকে প্রায় একঘণ্টা সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন৷ শেষ পর্যন্ত অবশ্য রাত পৌনে একটা নাগাদ চিকিৎসক এবং ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের নির্দেশ মতো বাক্যগুলি বলতে রাজি হন ‘কালীঘাটের কাকু’ (Kalighater Kaku)৷ দীর্ঘ সময় ধরে সেখানে চলে তাঁর ‘ভয়েস স্যাম্পেল টেস্ট’ এর প্রক্রিয়া। জানা গিয়েছে, ‘কাকু’র মুখ দিয়ে তিনটি বাক্য বার বার বলানো হয়। সেগুলি হল— ‘আপনার নাম কী?’, ‘আপনার স্ত্রীর নাম কী?’ এবং ‘আমার সাহেবকে কেউ ছুঁতে পারবে না’৷

    এসএসকেএমে ফিরলেন ভোর রাতে…

    শেষে রাত্রি ২টো বেজে ৫০ মিনিট নাগাদ জোকা ইএসআই হাসপাতাল থেকে ‘কাকু’কে (Kalighater Kaku) সঙ্গে নিয়ে অ্যাম্বুল্যান্স ফের রওনা দেয় এসএসকেএমের উদ্দেশে। সেখানেও ফিরেও একপ্রস্থ নাটক হয়। গেট বন্ধ থাকায় কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় ‘কাকুকে’। অবশেষে ভোর ৩টে ২০ নাগাদ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয় তাঁকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: প্রাথমিকের ৪২ হাজার প্রার্থীর প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: প্রাথমিকের ৪২ হাজার প্রার্থীর প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০ দিনের মধ্যে প্রাথমিকের ৪২ হাজার ৯৪৯ প্রার্থীর প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ২০১৪ সালে প্রাথমিকে টেট সংক্রান্ত মামলায় এই নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বুধবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে হয় এই মামলার শুনানি।

    প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ 

    তখনই এমন নির্দেশ দেন তিনি। যদি আগেই প্যানেল প্রকাশ হয়ে থাকে, তাহলে সেই প্যানেলের হার্ড ও সফ্ট কপি আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। ২০১৪ সালের ওই টেটে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ১ লক্ষ ২৫ হাজারের মতো চাকরিপ্রার্থী। দু’ বছর পরে শুরু হয় নিয়োগ। উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে নিয়োগ (Calcutta High Court) করা হয়েছিল ৪২ হাজার ৯৪৯জনকে। নিয়োগে ত্রুটি রয়েছে বলে অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ। অভিযোগ, যাঁদের চাকরি দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৩২ হাজারই ‘প্রশিক্ষিত’ নন। ঠিকঠাক ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট না নিয়েই অনেককে চাকরি দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ মামলাকারীদের।

    চাকরি খোয়া যায় ৩২ হাজার শিক্ষকের

    ওই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী ও পরীক্ষকের বয়ান রেকর্ড করেন। মামলাকারীদের অভিযোগের সত্যতা রয়েছে বলে মেনে নিয়ে ১২ মে ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একাধিক অসঙ্গতির উল্লেখ করে রায় দেন তিনি। চাকরি খোয়া যায় ৩২ হাজার শিক্ষকের। পরের চার মাস ওই শিক্ষকরা প্যারাটিটারের মতো বেতন পাবেন বলেও জানিয়ে দেন। তিন মাসের মধ্যে পর্ষদকে নতুন করে সম্পন্ন করতে হবে নিয়োগ প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন ওই ৩২ হাজার শিক্ষকও।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব, নবীন-প্রবীণ কারা, ছবি এঁকে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, কেবল প্রাথমিক নিয়োগ কেলেঙ্কারি নয়, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশও অতীতে দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতার চাকরিও গিয়েছিল তাঁর রায়ে। চাকরির সময় বেতন বাবদ তিনি যে অর্থ নিয়েছিলেন, তাও ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তাঁর জায়গায় প্রথমে চাকরি দেওয়া হয় ববিতা সরকারকে। পরে অবশ্য তাঁরও চাকরি যায় (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Iran Blast: ভয়াবহ বিস্ফোরণে কাঁপল ইরানের শহর, মৃত্যু মিছিলে শতাধিক লাশ

    Iran Blast: ভয়াবহ বিস্ফোরণে কাঁপল ইরানের শহর, মৃত্যু মিছিলে শতাধিক লাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ বিস্ফোরণে (Iran Blast) কেঁপে উঠল ইরানের কেরমান শহর। বিস্ফোরণের অভিঘাতে মৃত্যু হয়েছে ১০৩ জনের। জখম হয়েছেন ১৪১ জন। সাম্প্রতিক অতীতে এমন ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণের সাক্ষী হয়নি এ শহর। বুধবার বিস্ফোরণটি ঘটে নিহত কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির কবরস্থানের কাছে।

    সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ!

    রাজধানী তেহরান থেকে অকুস্থলের দূরত্ব ৮২০ কিলোমিটার। ঘটনাটিকে সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ বলে অভিহিত করেছেন কেরমান প্রভিন্সের ডেপুটি গভর্নর রাহাম জালানি। মঙ্গলবারই হামাসের দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা সেলে আল আরুরি-র মৃত্যু হয়। বেইরুট ড্রোন হামলায় মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনায় ইজরায়েলকেই দায়ি করেছে লেবানন। এই হামাসের পাশে দাঁড়িয়েছে ইরান। তার পরে পরেই ইরানে এই বিস্ফোরণের ঘটনায় শঙ্কিত কেরমানের বাসিন্দারা। ইরানের (Iran Blast) সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, দু ব্যাগ বোমা বিস্ফোরণ ঘটনো হয়েছে। বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে। কেরমান শহরের মেয়র সঈদ তাবরিজি জানান, বোমার ব্যাগগুলিতে বিস্ফোরণ ঘটানো হয় ১০ মিনিট ছাড়া।

    বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন দেহ

    প্রসঙ্গত, ইরানের কমান্ডার মেজর জেনারেল কাসেম সুলেমানি, ইসলামিক রিভলিউশনারি গার্ডস কর্পসের কুদস ফোর্সের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। একটি মার্কিন এমকিউ-৯ রিপার ড্রোন থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের ঘায়ে নিহত হন তিনি। এদিন প্রয়াত এই কমান্ডারের স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন বহু মানুষ। আচমকা বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন হয়ে যান তাঁদের অনেকই।

    ইরানে প্রয়াত এই কমান্ডারের জনপ্রিয়তা খুব কম নয়। ২০১৮ সালের এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছিল, ইরানের ৮৩ শতাংশ মানুষ সোলেইমানির পক্ষে রয়েছেন। যা তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হাসান রউহানি এবং বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ জাভেদ জারফির চেয়ে ঢের বেশি।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব, নবীন-প্রবীণ কারা, ছবি এঁকে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে হামাসের পক্ষেই দাঁড়িয়েছে ইরান। স্বাভাবিকভাবেই তারা রয়েছে ইজরায়েলের বিষ নজরে। দিন কয়েক আগেই ইরান জানিয়েছিল, যারা ইজরায়েলের পাশে রয়েছে, তাদের যথোচিত শিক্ষা দেওয়া হবে। তার পরেই ঘটল এদিনের বিস্ফোরণের ঘটনা (Iran Blast)।

    নিছকই কাকতালীয়, নাকি ঘটনার পরম্পরা!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chinese Spy Ship: মোদির কূটনীতির জয়, ১ বছরের জন্য চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজের শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ নিষিদ্ধ

    Chinese Spy Ship: মোদির কূটনীতির জয়, ১ বছরের জন্য চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজের শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ নিষিদ্ধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের কোনও গবেষণামূলক (পড়ুন গুপ্তচর) জাহাজকে (Chinese Spy Ship) এক বছরের জন্য তাদের কোনও বন্দরে প্রবেশ বা এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক এলাকায় (ইইজেড) কাজ করতে দেওয়া হবে না বলে ভারতকে আশ্বাস দিল শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka India Relations)। 

    আপত্তির কথা শ্রীসঙ্কাকে জানিয়েছিল ভারত

    গত জুলাই মাসের সাক্ষাতে চিনা গুপ্তচর জাহাজ (Chinese Spy Ship)  ইস্যুতে ভারতের অসন্তোষের কথা দ্বীপরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংঘের সমানে উত্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের নিরাপত্তাজনিত এবং কৌশলগত উদ্বেগকে যাতে সম্মান করা হয়, সেই অনুরোধও নয়াদিল্লির তরফে কলম্বোকে করা হয়েছিল। এর পরেই শ্রীলঙ্কার তরফে এই পদক্ষেপ করা হল। গত সপ্তাহে কূটনৈতিক মাধ্যমে ভারতকে এই স্থগিতাদেশের কথা জানানো হয় শ্রীলঙ্কার তরফে (Sri Lanka India Relations)। শ্রীলঙ্কার এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে সোমবার, অর্থাৎ নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই। 

    আগেও শ্রীলঙ্কায় আসে একাধিক চিনা গুপ্তচর জাহাজ

    কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, আগামী ৫ জানুয়ারি অর্থাৎ শুক্রবার, ভারত মহাসাগরের গভীর জলে ‘গবেষণা’ করার জন্য কলম্বো বন্দরে যাওয়ার কথা ছিল চিনের জাহাজ ইয়াং হং ৩-এর (Chinese Spy Ship) । কিন্তু সেই অনুমতি দেওয়া হয়নি। বদলে আগামী ১ বছরের জন্য চিনা জাহাজের ঠাঁই নেওয়া স্থগিত করে দিয়েছে শ্রীলঙ্কার প্রশাসন। মে মাস পর্যন্ত জাহাজটির সেখানে থাকার কথা ছিল বলে শ্রীলঙ্কাকে জানিয়েছিল চিন। এই প্রথম নয়। এর আগেও, গবেষণার নাম করে শ্রীলঙ্কার বন্দরে ভিড়েছিল চিনা গুপ্তচর জাহাজ। ২০২২ সালে চিনের নজরদার জাহাজ ‘ইউয়ান ওয়াং ৫’ শ্রীলঙ্কার বন্দরে ভিড়েছিল। এর পর গত বছর অগাস্ট মাসে দ্বীপরাষ্ট্রে ঘাঁটি গেড়েছিল পিএলএ-র জাহাজ ‘হাই ইয়াং ২৪ হাও’।

    লক্ষ্য ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির উপর নজরদারি

    বার বার চিনা গুপ্তচর জাহাজের (Chinese Spy Ship)  এভাবে শ্রীলঙ্কার বন্দরে আসাটা মোটেই ভালোভাবে নেয়নি ভারত। গত বছর এই নিয়ে কূটনৈতিক স্তরে কলম্বোকে সেই বার্তা দিয়েছিলস নয়াদিল্লি। জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল আপত্তির কথা (Sri Lanka India Relations)। চিন দাবি করে আসছিল, এই জাহাজগুলি একবারেই গবেষণামূলক। কিন্তু, ভারতের আশঙ্কা ছিল যে, পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির উপর নজরদারি করতেই বার বার শ্রীলঙ্কায় ভিড়ছে এই জাহাজগুলি। এই নিয়ে ২০১৯ সাল থেকে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মোট ৪৮টি চিনা বৈজ্ঞানিক গবেষণা জাহাজ মোতায়েন করা হল। পাশাপাশি, চিনা নৌসেনার অন্তত ২৫টি যুদ্ধজাহাজ ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মোতায়েন রয়েছে। এই নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বাড়ছিল। তবে, এবার শ্রীলঙ্কাকে পাশে পেল ভারত। যে কারণে, তীরে এসেও তরী ভেড়াতে পারল না চিন। একপ্রকার বাধ্য হয়েই এখন ভারত মহাসাগরের আরেকটি দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের দিকে এগোচ্ছে ওই জাহাজ।

    ভারতকে এখন চটাতে চাইছে না শ্রীলঙ্কা…

    শ্রীলঙ্কার এই সিদ্ধান্তকে ভারতের বড় কূটনৈতিক জয় হিসেবেই দেখছে ওয়াকিবহাল মহল। বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্রীলঙ্কার বর্তমান নেতৃত্ব ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এখন চটাতে চাইছে না। কারণ, এখন দ্বীপরাষ্ট্রে বন্দর উন্নয়নে বড় বরাত পেয়েছে ভারতের আদানি গোষ্ঠী। সেই প্রকল্পে আবার বিনিয়োগ করতে রাজি হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয়ত, আর্থিক দুরবস্থার কবলে পড়া শ্রীলঙ্কার বিপদের সময় পাশে দাঁড়িয়েছিল ভারত। সাহাজ্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল নয়াদিল্লি। সমুদ্রসীমা নিরাপত্তায় দ্বীপরাষ্ট্রের হাতে ডর্নিয়ার নজরদারি বিমান তুলে দিয়েছিল ভারত। পাশাপাশি, চিন (Chinese Spy Ship) নিয়ে শ্রীলঙ্কাকে সম্প্রতি সাবধান করে আমেরিকাও। এমতাবস্থায়, এখন ভারতকে চটালে আখেরে তাদেরই যে প্রভূত ক্ষতি হবে এটা বুঝেছে লঙ্কা-প্রশাসন (Sri Lanka India Relations)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs South Africa: সিরাজ-সাইক্লোন! একাই নিলেন ৬ উইকেট, ৫৫ রানে শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা

    India vs South Africa: সিরাজ-সাইক্লোন! একাই নিলেন ৬ উইকেট, ৫৫ রানে শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  এক, দুই বা তিন নয়, একাই ৬টি উইকেট নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে নিজের সেরা স্পেল উপহার দিলেন মহম্মদ সিরাজ (Mohammed Siraj)। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইন আপ। আরও চমকপ্রদ হল, সিরাজ-বুমরা-মুকেশ ত্রয়ীতে মাত্র ৫৫ রানে গুটিয়ে গেল প্রোটিয়াদের প্রথম ইনিংস। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এটাই ভারতের বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন স্কোর দক্ষিণ আফ্রিকার।

    দুরন্ত বোলিং ভারতের

    কেপ টাউনে দ্বিতীয় টেস্টে শুরু থেকেই দক্ষিণ আফ্রিকার উপর চেপে বসে ভারত। একের পর এক ব্যাটার আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন। এডেন মার্করামকে ফিরিয়ে শুরুটা করেছিলেন সিরাজই। এর পর ডিন এলগার, টোনি ডি জর্জি, ডেভিড বেডিংহ্যাম, কাইল ভেরেইনে এবং মার্কো জানসেনকে আউট করেন তিনি। প্রথম ইনিংসে সিরাজ ৯ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ৬ উইকেট। সিরাজ ছাড়াও উইকেট নিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা এবং মুকেশ কুমার। দু’টি করে উইকেট নিয়েছেন তাঁরা। শার্দূল ঠাকুরকে বসিয়ে এই ম্যাচে মুকেশকে দলে নেয় ভারত। সেই ম্যাচে কোনও রান না দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন বাংলার পেসার।

    এলিট ক্লাসে সিরাজ

    এদিন টস হেরে প্রথমে ফিল্ডিং করে ভারত। তাতে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোরবোর্ডের যা অবস্থা ভারতীয় সমর্থকরা এখন বলতে শুরু করেছেন, শুরুতে বোলিং করে লাভবান হয়েছে টিম ইন্ডিয়া। শুরু থেকেই বল হাতে আগুন ঝরালেন সিরাজ। দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া বোলারদের তালিকায় তিনে পৌঁছে গেলেন সিরাজ। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন শার্দূল ঠাকুর। ২ বছর আগে আজকের দিনে শার্দূল ঠাকুর জোহানেসবার্গে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। অল্পের জন্য এই রেকর্ড ভাঙা হল না সিরাজের। ভারতীয় প্রাক্তন স্পিনার হরভজন সিংও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। ভারতীয় কিংবদন্তি অনিল কুম্বলে ২০০৪ সালে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে এক ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন। এদিন দক্ষিণ আফ্রিকার ৫৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে চা বিরতি পর্যন্ত ভারত ৪ উইকেট হারিয়ে ১১১ রান করে। রোহিত শর্মা ৩৯ রানে আউট হন। শুভমন গিল করেন ৩৬ রান। শ্রেয়স আইয়ার ও যশস্বী জয়সওয়াল কোনও রান পাননি। তাঁরা দুজনেই শূন্য হাতে ফেরেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC Inner Clash: বুধেও জারি তৃণমূলের অন্তর্কলহ, সুদীপকে ফের নিশানা তাপসের, এবার কী বললেন?

    TMC Inner Clash: বুধেও জারি তৃণমূলের অন্তর্কলহ, সুদীপকে ফের নিশানা তাপসের, এবার কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলের পর বুধবারও গড়াল তৃণমূলের দ্বন্দ্বের (TMC Inner Clash) জের। এদিন প্রবীণ বিধায়ক তাপস রায় নিশানা করলেন দলেরই প্রবীণ সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মঙ্গলবার সুদীপকে আক্রমণ শানিয়ে তাপস বলেছিলেন, “রাজনীতি না করে অভিনয় করলে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেতেন সুদীপ”। বুধবার ফের তাপস বলেন, “যারা মমতাপন্থী, যারা তৃণমূলপন্থী, যারা অভিষেকপন্থী, সুদীপ তাদের পছন্দ করে না।”

    সুদীপের জবাব

    মঙ্গলবারই তাপসের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে সুদীপ বলেছিলেন, “একটা কথাই বলব, হাতি চলে বাজার…। আর কিছু বলব না।” তিনি বলেন, “কে, কী বলবেন, সেটা তাঁদের নিজের রুচির ব্যাপার। মানুষ বিচার করবেন।” পাল্টা (TMC Inner Clash) জবাবে তাপস বলেন, “ও নিজেকে হাতি ভাবে, কিন্তু ও মোটেই হাতি নয়। আর যদি হাতি হয়, সেটাও সাদা হাতি, সব ক্ষেত্রেই অনুৎপাদক।” তাপস বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য তৃণমূল করি। কিন্তু যদি সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে তুষ্ট করে চলতে হয়, তাহলে নিশ্চয়ই আমাকে ভাবতে হবে।”

    তাপসের পাল্টা

    তিনি বলেন, “দলে কিছু লোক বিভাজন করতে চাইছে। তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুদীপ ভুলে গিয়েছে ওর থেকে বেশি দিন তৃণমূল করি। উত্তর কলকাতাজুড়ে গোষ্ঠীবাজি করছে।” তাপস বলেন, “উনি (সুদীপ)ছ’-সাত বছর দলে ছিলেন না। বলেছিলেন, দলটা ছ’ মাস থাকবে তো! এরপর স্বামী-স্ত্রী মিলে কী করেছিল, তার সব কাগজপত্র আমার কাছে আছে। প্রয়োজনে সব তুলে ধরব। এক সময় বলেছিলেন, আমি হেরেছি তো কী হয়েছে, তৃণমূলকে তো হারিয়েছি। এত বছর ধরে আমার ওপরে যে অন্যায় হয়েছে, তার বিচার হোক।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    প্রসঙ্গত, রবিবার তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসে জাতীয় রাজনীতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে সুদীপ বলেছিলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেদিন থাকবেন না, সেদিন বাংলার অবস্থা ছাগলের তৃতীয় সন্তানের মতো হয়ে যাবে।” এর প্রেক্ষিতেই তাপস নিশানা করেন সুদীপকে।

    প্রসঙ্গত, বয়ঃ-তত্ত্ব নিয়ে তৃণমূলে শুরু হয়েছে নবীন-প্রবীণের দ্বন্দ্ব। যার জেরে খোদ তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে তাঁরই ভাইপো তথা দলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেকের দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল। পরে অবশ্য ধামাচাপা দেওয়া হয় নবীনের ক্ষোভের আগুনে। এই দ্বন্দ্বেরই জের তাপস-সুদীপের বাক-যুদ্ধ। তাপস ও সুদীপ দুজনেই প্রবীণ হলেও, তাপস অভিষেক ঘনিষ্ঠ বলে তৃণমূলে (TMC Inner Clash) পরিচিত। আর সুদীপ মমতা-বৃত্তের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mohun Bagan: মোহনবাগান কোচের পদ থেকে সরলেন ফেরান্দো, দায়িত্বে আন্তোনিও হাবাস 

    Mohun Bagan: মোহনবাগান কোচের পদ থেকে সরলেন ফেরান্দো, দায়িত্বে আন্তোনিও হাবাস 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতেই মোহনবাগানের (Mohun Bagan) কোচের পদ থেকে সরে গেলেন জুয়ান ফেরান্দো (Juan Ferrando)। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হল টেকনিক্যাল ডিরেক্টর আন্তোনিও লোপেজ হাবাসকে। তাঁর কোচিংয়েই সুপার কাপ এবং মরসুমের বাকি ম্যাচ খেলবে মোহনবাগান। এর আগে হাবাস সবুজ-মেরুনের কোচ ছিলেন। এ মরসুমের শুরুতে তাঁকে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর করে দলের সঙ্গে রাখা হয়েছিল। এবার ফেরান্দোকে সরিয়ে আবার কোচ হিসেবে ফিরিয়ে আনা হল হাবাসকে।

    ফেরান্দোর সাফল্য

    ২০২১ সালে কোচ করা হয়েছিল ফেরান্দোকে (Juan Ferrando)। সে বার হাবাসের কোচিংয়ে আইএসএলে সাফল্য আসছিল না। ওই মরসুমেই গোয়ার কোচ হিসেবে ডুরান্ড কাপ জিতেছিলেন জুয়ান ফেরান্দো। ওই সাফল্যের কথা মাথায় রেখে মরসুমের মাঝপথে হাবাসকে সরিয়ে বাগানের (Mohun Bagan) কোচ হয়েছিলেন ফেরান্দো। দু’বছর পর সেই ফেরান্দোকে সরিয়ে আবার বাগানের হটসিটে এলেন হাবাস। এএফসি কাপে ব্যর্থতা, আইএসএলে পরপর তিন ম্যাচে হার, এর জেরেই ফেরান্দোর ওপর অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। মোহনবাগান এ বারের আইএসএলে এখনও পর্যন্ত ১০টি ম্যাচে ৬টি জিতেছে। পেয়েছে ১৯ পয়েন্ট। গত বারের চ্যাম্পিয়ন দল রয়েছে পাঁচ নম্বরে।

    হাবাসেই ভরসা

    দু’বছরে সবুজ-মেরুনের ৭৭টি ম্যাচে কোচ ছিলেন ফেরান্দো (Juan Ferrando)। এর মধ্যে ৪২টি ম্যাচে জিতেছিল দল। হেরেছিল ২০টিতে। বাকি ১৫টি ম্যাচ ড্র হয়। ফেরান্দোর প্রশিক্ষণেই গত মরসুমে আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হয় মোহনবাগান (Mohun Bagan)। তার পরে জেতে ডুরান্ড কাপও। কিন্তু এ বারের আইএসএলে টানা তিনটি ম্যাচে হারের পরেই দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন ফেরান্দো। ৯ জানুয়ারি থেকে শুরু কলিঙ্গ সুপার কাপ। এক সপ্তাহ সময় পাবেন হাবাস দল গোছানোর জন্য। হাবাসেই আপাতত ভরসা রাখছেন কর্তারা। আশা করা হচ্ছে, হাবাসের হাত ধরেই মোহনবাগান আবার জয়ে ফিরবে।

     

    আরও পড়ুন: বিশেষ ক্লাস কিংবদন্তি বোরার! এশিয়ান কাপে সুনীলদের ট্রেনিং ট্রেভরের

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share