Tag: Madhyom

Madhyom

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ঠিক একুশ দিন পরে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। তার সপ্তাহখানেক আগেই শুরু হয়ে যাবে অক্ষত সংগ্রহ অনুষ্ঠান। এমতাবস্থায় রাম মন্দির ট্রাস্টের নামে ভক্তদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা লুট করছে লুটেরারা। সম্প্রতি বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। তার পরেই বিশ্বহিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে পুণ্যার্থীদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে চলছে লুটের কারবার

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনশল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ছেত্র অযোধ্যা, উত্তরপ্রদেশ নামের একটি জাল সোশ্যাল মিডিয়া পেজ তৈরি করা হয়েছে। পেজটিতে কিউআর কোড রয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণের নামে সেখানে ইউজারদের ডোনেশন দিতে বলা হয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাশাপাশি দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশ পুলিশকেও জানানো হয়েছে।’ বিশ্বহিন্দু পরিষদের অযোধ্যার এক (Ram Mandir) সদস্য বলেন, “লুটেরারা বলছে, যত পারেন দান করুন। ডায়েরিতে আপনার নাম এবং নম্বর লিখে রাখা হবে। যখন মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে, আপানাদের সকলকে অযোধ্যায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমি অযোধ্যা থেকেই বলছি। লুটেরারা বলছে, আপনারা জানেন হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে লড়াই চলছে। মুসলমান সম্প্রদায় তাদের মন্দির তৈরি করার অনুমতি দিচ্ছে না। তাই তারা তাদের মন্দির নির্মাণে অর্থ সংগ্রহ করছে।”

    কী বললেন ভিএইচপি মুখপাত্র

    বনশল বলেন, “শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ন্যায় কাউকে অর্থ সংগ্রহের অধিকার দেয়নি। আমি এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখেছি। উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি ও দিল্লির পুলিশ কমিশনারকেও চিঠি পাঠিয়েছি। মানুষ যেন এই সব প্রতারকদের খপ্পরে না পড়েন সেজন্য কড়া ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। মানুষকেও এ ব্যাপারে সচেতন হবে হবে। এটা আনন্দের উৎসব। আমরা আমন্ত্রণপত্র পাঠাচ্ছি। আমরা কোনও ডোনেশন নিই না (Ram Mandir)।

    আরও পড়ুুন: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “অবিচার দূর করার চেষ্টা না করে ন্যায়যাত্রা করছে”, কংগ্রেসকে কটাক্ষ নাড্ডার

    JP Nadda: “অবিচার দূর করার চেষ্টা না করে ন্যায়যাত্রা করছে”, কংগ্রেসকে কটাক্ষ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভারত জোড় যাত্রা’র পর এবার ‘ন্যায়যাত্রা’য় বেরিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তাকে নিশানা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার তিনি বলেন, “সমাজের অবিচার দূর করতে কোনও চেষ্টা যারা করে না, তারা এখন ন্যায়যাত্রার আয়োজন করছেন।” উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে আয়োজিত এক কর্মসূচিতে নাড্ডা ইন্ডি জোটকেও একহাত নিয়েছেন।

    ইন্ডি জোটকে নিশানা 

    তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, তখন এই জোট দেশকে পিছন দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে।” নাড্ডা এদিন যোগ দিয়েছিলেন বিজেপির ‘ভিকসিট ভারত সংকল্প যাত্রা’ কর্মসূচিতে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দেশবাসীকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলি সম্পর্কে অবহিত করতেই পদ্ম-শিবিরের তরফে আয়োজন করা হয়েছে এই যাত্রার। মহিলাদের জন্য হাফ-ম্যারাথন দৌড়ের সূচনাও করেন নাড্ডা।

    আক্রমণ কংগ্রেসকে 

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “যেসব লোক ভারত ভাগ রুখতে কোনও চেষ্টা করেনি এত বছর দেশ শাসন করেও, তারাই পথে নেমেছিল ভারত জোড় যাত্রা করতে। সমাজে ঘটে যাওয়া নানা অবিচারের প্রতিকার করার চেষ্টা যারা করেনি, তারাই এখন ন্যায় যাত্রায় বেরিয়েছে। সেই সব মানুষ যারা পরিবারের বাইরে কিছু ভাবতেই পারেনি, তারাই আজ দেশের কথা বলছে।”

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই কংগ্রেসের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত ন্যায় যাত্রা হবে। মণিপুর থেকে মুম্বই পর্যন্ত যাত্রা করবেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। এই যাত্রায় ১৪টি রাজ্য কভার করা হবে। পূর্ব থেকে পশ্চিমের ৮৫টি জেলা কভার করা হবে ৬৭ দিনে। ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে যাত্রা। আগামী বছর মাঝ-এপ্রিলে হওয়ার কথা লোকসভা নির্বাচন। তার (JP Nadda) আগেই ভারত ন্যায় যাত্রা শেষ করে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, ভারত ন্যায় যাত্রায় কভার করা হবে ৬ হাজার ২০০ কিমি রাস্তা। দেশবাসীর সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিচারের দাবিতে ওই যাত্রা হবে।

    আরও পড়ুুন: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল গঠন করেছে ইন্ডি জোট। এই জোটে রয়েছে কংগ্রেসও। এদিন তাকেও একহাত নিয়েছেন নাড্ডা। নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “এক দিকে, আমাদের রয়েছেন মোদিজি। যিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আর অন্যদিকে, আমাদের আছে ইন্ডি জোট। যারা দেশকে উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে দিতে চাইছে। তারা দেশকে টেনে নীচে নামাতে চাইছে। আর আমরা মোদিজির নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Tehreek e Hurriyat: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

    Tehreek e Hurriyat: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে লাগাতার করছিল ভারত-বিরোধী প্রচার। তাই এবার নিষিদ্ধ করা হল তেহরিক-ই-হুরিয়তকে (Tehreek e Hurriyat)। এক সময় এই সংগঠনের মাথায় ছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের নেতা সঈদ আলি শাহ গিলানি। এর ঠিক চার দিন আগেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে মুসলিম লিগ জম্মু ও কাশ্মীরকে।

    কী বললেন শাহ?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের কারণে এই সংগঠনকে ইউএপিএ-র অধীনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।” এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “তেহরিক-ই-হুরিয়তকে ইউএপিএর অধীনে একটি বেআইনি সংগঠন ঘোষণা করা হয়েছে। এই সংগঠনটি জম্মু ও কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করতে এবং ইসলামিক শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ডে জড়িত। এই দলটি জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিতে ভারত বিরোধী প্রচার চালাচ্ছে এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর অধীনে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জিরো টলারেন্স নীতি যে কোনও ব্যক্তি বা সংস্থাকে ভারতবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত পাওয়া গেলে তাকে অবিলম্বে ব্যর্থ করা হবে।”

    নিষিদ্ধ কাজকর্ম

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতে, এই জঙ্গি গোষ্ঠী জম্মু-কাশ্মীরকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করতে নিষিদ্ধ কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরে তারা ইসলামিক শাসন জারি করতে চায়। তিনি বলেন, “এই গোষ্ঠীটি ভারত বিরোধী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিতে এই গোষ্ঠী সন্ত্রাসী কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: আরাবুলের এ কী হাল! নিরাপত্তা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ দাপুটে এই নেতা

    মাত্র চার দিনের ব্যবধানে দুটি (Tehreek e Hurriyat) সংগঠনকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র। ২৭ ডিসেম্বর নিষিদ্ধ করা হয়েছিল মুসলিম লিগ জম্মু কাশ্মীর (মাসরত আলম গ্রুপ)। আর বছরের শেষ দিনে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল তেহরিক-ই-হুরিয়তকে। ইউএপিএ-র অধীনে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই সংগঠনকে।

    তেহরিক-ই-হুরিয়ত সম্পর্কে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারত সরকার। তাতে বলা হয়েছে, এটি জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদী মতাদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে। এই সংগঠনের লোকজন সন্ত্রাসবাদীদের শ্রদ্ধা জানায় ও পাথর ছুড়তে উৎসাহিত করে। সংগঠনের লোকজন ভারতীয় আইন মানে না এবং কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা মনে করে (Tehreek e Hurriyat)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: সাগরে বাড়ছে হানাদারির ঘটনা, নিরাপত্তা বাড়াল ভারতীয় নৌসেনা

    Indian Navy: সাগরে বাড়ছে হানাদারির ঘটনা, নিরাপত্তা বাড়াল ভারতীয় নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ও মধ্য আরব সাগর ও এডেন প্রণালী এলাকায় নিরাপত্তা বাড়াল ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। বেশ কিছু দিন ধরে আন্তর্জাতিক এই শিপিং লেন দিয়ে চলাচলকারী জাহাজের ওপর হামলা হচ্ছিল। সেই হামলা বন্ধেই পদক্ষেপ করল ভারতীয় নৌসেনা। এই লেনে চলাচলকারী জাহাজগুলির ওপর হামলা ঠেকাতে নৌসেনার তরফে ডেস্ট্রয়ার ও ফ্রিগেট মোতায়েন করা হয়েছে।

    নৌসেনার তৎপরতা

    কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে যাতে ব্যবসায়ীদের সাহায্য করা যায়, তাই মোতায়েন করা হয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত জাহাজও। নৌসেনা জানিয়েছে, ভারত মহাসাগরে সম্প্রতি নিরাপত্তার যে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে, উপকূলরক্ষী বাহিনীর সাহায্যে তার মোকাবিলা করা হবে। ভারতীয় উপকূল থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে এমভি ছেম প্লুটো জাহাজের ওপর ড্রোন হানা হয়েছিল ঠিক দিন  দুয়েক আগে। তার পরেই পদক্ষেপ করল ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। জাহাজটিতে ২১ জন ক্রু-মেম্বার ছিলেন।

    জাহাজে হামলা

    এঁদের মধ্যে ২০ জন ভারতীয়। একজন ভিয়েতনামের নাগরিক। কোস্টগার্ডের জাহাজ ‘বিক্রমে’র কড়া প্রহরায় জাহাজটি মুম্বই বন্দরে এসে ভিড়েছে। এর ঠিক দু’দিন আগেই হামলা হয়েছিল জাহাজটির ওপর। ভারতীয় নৌসেনার তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিন ধরে লোহিত সাগরে, এডেন প্রণালী এবং উত্তর ও মধ্য আরব সাগরে আন্তর্জাতিক শিপিং লেনে চলাচলকারী জাহাজগুলির ওপর হামলা হতে দেখা গিয়েছে। এমভি রুয়েনের ওপর জলদস্যুদের হানার ঘটনা ঘটেছিল ভারতীয় উপকূল থেকে প্রায় ৭০০ নটিক্যাল মাইল দূরে। সম্প্রতি এমভি ছেম প্লুটোর ওপর ড্রোন হানা হয়েছে। পোরবন্দর থেকে এটির দূরত্ব প্রায় ২২০ নটিক্যাল মাইল।

    আরও পড়ুুন: আরাবুলের এ কী হাল! নিরাপত্তা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ দাপুটে এই নেতা

    ডেস্ট্রয়ার ও ফ্রিগেট ছাড়াও নৌসেনার (Indian Navy) তরফে এবং নজরদারি ড্রোন ও বিমানও মোতায়েন করা হয়েছে। আমেরিকার দাবি, ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী ইরানের মদতপুষ্ট হুথিই হামলা চালিয়েছে ভারত মহাসাগর ও লোহিত সাগরে চলাচলকারী কয়েকটি জাহাজে। হুথির তরফে সাফ জানানো হয়েছে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে যারা ইজরায়েলের পাশে রয়েছে, তাদের ছেড়ে কথা বলা হবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষ ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান হয়ে গেল আজ, রবিবার। দেশ যে আত্মবিশ্বাসে ফুটছে, এদিনের ‘মন কি বাতে’ তা মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “ভারত আত্মবিশ্বাসে ফুটছে। এর স্পিরিট উন্নয়ন এবং আত্মনির্ভরতা। এই স্পিরিটটাই বজায় রাখতে হবে ২০২৪ সালেও।”

    প্রসঙ্গ: আত্ম-নির্ভরতা 

    এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রধানমন্ত্রী সমাজের বিভিন্ন স্তরের খ্যাতনামাদের প্রসঙ্গও টেনে আনেন। এই প্রসঙ্গেই উঠে এসেছে সদগুরু, বিশ্বনাথন আনন্দ এবং অক্ষয় কুমারের নাম। দেশবাসীকে নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নববর্ষে তাঁরাও যাতে আত্ম-নির্ভরতা স্পিরিট বজায় রাখেন, সেই পরামর্শও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    প্রসঙ্গ: রাম মন্দির

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রত্যাশিতভাবেই উঠে এসেছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রসঙ্গ। তিনি জানান, অযোধ্যায় রাম মন্দির নিয়ে গোটা দেশ উৎসাহিত। বিভিন্নভাবে দেশবাসী এ ব্যাপারে তাঁদের অনুভূতিগুলি ব্যক্ত করছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন গত কয়েক দিন ধরে শ্রী রাম এবং অযোধ্যাকে নিয়ে নতুন গান এবং ভজন রচনা করা হচ্ছে। নতুন নতুন গানের জন্য মানুষ অপেক্ষাও করছেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আমার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে এরকম কিছু ভজন ও গান দিয়েছি। এর অর্থ হল, শিল্পের জগৎ-ও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের অংশ হতে চলেছে তার স্বকীয় ধারায়।”

    শনিবারই গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে অযোধ্যা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার একদিন পরেই যোগ দিলেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানে। তাই তাঁর এদিনের বার্তায় বারংবার উঠে এসেছে ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ। ‘মন কি বাতে’র এদিনে অনুষ্ঠানে উঠে এসেছে যোগা, মহিলা-উদ্যোগ, যুব সমাজ এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়ও। ভারতীয় সৈন্যদের প্রসঙ্গও টেনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের সাহস এবং আত্ম-বলিদানের প্রশংসা তিনি করেছেন পঞ্চমুখে।

    আরও পড়ুুন: জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে উড়ল অযোধ্যা-দিল্লি বিমান, যাত্রীরা পড়লেন হনুমান চালিশা

    দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পদ্ম-পুরস্কার প্রাপক এবং সমাজের অন্যান্য ক্ষেত্রেও যাঁরা অবদান রেখেছেন, তাঁদের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। বিজ্ঞান এবং পরিবেশের প্রসঙ্গও অনিবার্যভাবে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ওই বছরেরই অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী  শুরু করেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই থেকে প্রতি মাসের শেষ রবিবার দেশবাসীকে ‘মনের কথা’ শোনান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Covid: বাড়ছে করোনা উপরূপের সংক্রমণ, নতুন করে সংক্রমিত ৮৪১ জন   

    Covid: বাড়ছে করোনা উপরূপের সংক্রমণ, নতুন করে সংক্রমিত ৮৪১ জন   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Covid)। রবিবার ভারতে নতুন ৮৪১টি কেসের সন্ধান মিলেছে। গত সাত মাসে এটাই সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীই এ খবর জানিয়েছেন। অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা শনিবার ৪ হাজার ৩০৯ থেকে কমে হয়েছে ৩ হাজার ৯৯৭ জন। গোটা দেশে তিন করোনা সংক্রমিতর মৃত্যুও হয়েছে। এই মৃত্যু অবশ্য কোনও একটি রাজ্যে ঘটেনি। ঘটেছে কেরালা, কর্নাটক ও বিহার এই তিন রাজ্যে।

    ফের বাড়ছে করোনা  

    কিছুদিন ধরে কমছিল সংক্রমণের হার। কমছিল নতুন করে সংক্রমিতর হারও। পাঁচ ডিসেম্বর পর্যন্ত এরকমই চলছিল। তারপর ফের বাড়তে শুরু করেছে সংক্রমণ। করোনার উপরূপ জেএন-১-এই সংক্রমিত হচ্ছেন মানুষ। ঠান্ডা তুলনায় বেড়ে যাওয়ায় বাড়ছে সংক্রমণ। প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার (Covid) প্রাদুর্ভাব হয়েছিল ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে। সংক্রমিত হয়েছিলেন ৪.৫০ কোটি মানুষ। মারা গিয়েছিলেন ৫ লক্ষ ৩৩ হাজার ৩৬১ জন মানুষ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, দেশে ২২০.৬৭ কোটি ডোজ কোভিড-১৯ এর টিকা দেওয়া হয়েছে।

    করোনা-১৯ প্রোটোকল মেনে চলার নির্দেশ

    বর্ষশেষ ও বর্ষবরণ উৎসবকে ঘিরে মাতোয়ারা গোটা দেশ। সংক্রমণ যাতে বিদ্যুৎগতিতে ছড়িয়ে না পড়ে, তাই পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখা হচ্ছে। সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত রুখতে দেশবাসীকে করোনা-১৯ প্রোটোকল মেনে চলতে বলা হয়েছে। যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে এবং যাঁরা বয়স্ক, ভিড়ে ঠাসা এলাকা তাঁদের এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। জনবহুল কোনও এলাকায় গেলে মাস্ক পরে যেতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?

    শুক্রবার দেশে জেএন-১-এর উপরূপে ৯টি রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ১৭৮ জন। সব চেয়ে বেশি সংক্রমিত হয়েছেন গোয়ায়, ৪৭ জন। তার পরেই রয়েছে কেরালা। সেখানে ৪১ জনের রক্তে মিলেছে জীবাণু। গুজরাটে ৩৬ জনের রক্তে জেএন-১-এর উপরূপের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। কর্নাটকে ৩৪ জনের রক্তে এই উপরূপের উপস্থিতি টের পাওয়া গিয়েছে। মহারাষ্ট্রে ৯ জনের রক্তে মিলেছে জেএন-১-এর উপরূপের জীবাণু। রাজস্থান ও তামিলনাডুর প্রতিটিতে ৪ জন করে সংক্রমিত হয়েছেন। তেলঙ্গানায় দুজন ও দিল্লিতে একজনের রক্তে জেএন-১-এর উপরূপের জীবাণুর সন্ধান (Covid) পাওয়া গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?  

    PM Modi: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গটগটিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ছেন এক ব্যক্তি। পক্ককেশ, চশমা পরিহিত যে মানুষটি ঘরে ঢুকলেন, গৃহকর্ত্রী তাঁকে অনেকবার দেখেছেন টিভিতে। বাড়িতে ঢুকে পড়ায় খানিক হকচকিয়ে গিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। ঘরে ঢুকেই অতিথি সটান গিয়ে বসে পড়লেন চেয়ারে। গৃহকর্ত্রীর দেওয়া চায়ে চুমুক দিয়ে খুঁতও ধরলেন আগন্তুক। এই আগন্তুক দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর যাঁর বাড়িতে শনিবার তিনি গিয়েছিলেন, তিনি উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্পের গ্রাহক মীরা।

    অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী

    শনিবার গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরই মাঝে এক সময় মীরার বাড়িতে ঢুকে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, বাড়িতে ঢুকে একটি চেয়ারের ওপর বসেছেন প্রধানমন্ত্রী। পরিবারের সদস্যরা তাঁর কাছেই বসে রয়েছেন। একটি শিশুর গাল টিপে আদরও করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। তার পরেই কথা বলতে শুরু করেন মীরার সঙ্গে। বলেন, “আমরা উজ্জ্বলা প্রকল্পে দেশের ১০ কোটি ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার দিয়েছি। আপনি তাঁদের মধ্যে একজন। তাই এই বাড়িতে এলাম।” রান্নাঘরের দিকে উঁকি মেরে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “আজ কী রান্না করছেন?” গৃহীনির সলাজ উত্তর, “ভাত, ডাল ও সবজি রান্না হয়েছে। আপনার জন্য চা-ও বানিয়েছি।”

    গৃহস্থকে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চা বানিয়েছেন, নিয়ে আসুন।” চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “খুব মিষ্টি চা খান তো আপনারা!” লজ্জায় মুখ নামিয়ে নেন গৃহিনী। উত্তর দেন, “কোনওভাবে বেশি মিষ্টি পড়ে গিয়েছে।” এরপর কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন তিনি। মীরার পরিবার কী কী সুবিধা পেয়েছেন, আগে কোথায় থাকতেন জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। মীরা জানান, আগে তাঁরা বস্তিতে থাকতেন।

    আরও পড়ুুন: নতুন সংসদ ভবন থেকে চন্দ্রযান, ২০২৩ সালে দেশের ঝুলিতে আর কোন কোন সাফল্য?

    আবাস যোজনায় ঘর পেয়েছেন। তিন বছর ধরে বিদ্যুৎও পাচ্ছেন। মাসে ১০০-২০০টাকা বিল আসে। শুক্রবারই তাঁদের বাড়িতে উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাস সংযোগও পেয়েছেন। প্রসঙ্গত, মীরা হলেন ১০ কোটিতম গ্রাহক, যিনি উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাসের সংযোগ পেয়েছেন। এর পর অযোধ্যায় বেশ কিছু শিশুর সঙ্গেও সময় কাটান প্রাধানমন্ত্রী (PM Modi)। ছবি তোলেন তাঁদের সঙ্গে। অটোগ্রাফ দেওয়ার পাশাপাশি তুললেন সেলফিও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন? বসিরহাটের সভায় ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন? বসিরহাটের সভায় ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের ভগবান রামচন্দ্র। আর ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন তো? এর মানে হল, প্রতি হাতে কাজ, পেটে ভাত, মাথায় ছাদ। আমরা মুসলিমদের এই রামরাজ্যই দিতে চাই। এটাই হল ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’। সকলের মঙ্গল হোক। এটাই মোদিজির মন্ত্র।” শনিবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ‘রামরাজ্য’ শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা

    এদিন বসিরহাটে দলীয় সভায় যোগ দেন শুভেন্দু। সেখানেই ‘রামরাজ্য’ শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা দেন তিনি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমার খুব ভালো লাগছে অনেক চাচা, মুরুব্বি, মুসলিমরা এসেছেন। আপনারা একটু দাঁড়াবেন তো। আমরা জয় শ্রীরাম বলব, আপনারা ভারত মাতা কী জয় বলবেন। নো প্রবলেম।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “মুসলিমদের সঙ্গে আমাদের কোনও বিবাদ নেই। প্রধানমন্ত্রী যতগুলো স্কিম এনেছেন, সেখানে জাতপাতের কোনও ভেদাভেদ নেই। সিএএ মানে কাউকে দেশ থেকে তাড়ানো নয়। মতুয়া, নমঃশুদ্র সমাজ থেকে যাঁরা বর্ণীয় উৎপীড়নের কারণে উৎখাত হয়ে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।”

    ‘বিভাজনের রাজনীতি করছে তৃণমূল’

    শুভেন্দু বলেন, “সারা দেশে বিজেপি ১৬-১৭টা রাজ্যে সরকার চালাচ্ছে। কোথাও একটা মুসলমানকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, এটা কেউ বলতে পারবে না। তৃণমূল বিভাজনের রাজনীতি করছে। বিজেপির নামে কুৎসা রটাচ্ছে, যাতে বাংলার ৩০-৩৫ শতাংশ মুসলিম ভোট আঁকড়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে।” একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম থেকে ১৯৫৬ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, “৬৫ হাজার সংখ্যালঘু ভোট থাকা নন্দীগ্রামে আমি যদি জিততে পারি, তাহলে বসিরহাটে আপনারা পারবেন না কেন? কী করতে হবে আমরা জানি। ভয়মুক্ত পরিবেশ দরকার তো। কথা দিচ্ছি, আমি করে দেব।”

    আরও পড়ুুন: চার দিনে পড়ল বাল্টিস্তানবাসীর প্রতিবাদী আন্দোলন, কী বলছেন তাঁরা?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আপনারা আমাকে একটা ফাইল করে দিন। আঠারোতে কত বুথে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিল তৃণমূল, উনিশ সালে কত বুথে আমরা ১০০-র কম ভোট পেয়েছিলাম। একুশ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর কোন কোন গ্রাম অত্যাচার হয়েছে, তার তালিকা দিন। তেইশের বুথের ডিটেলস। বাকিটা আমার ওপর ছেড়ে দিন। ফুল প্রোটেকশন দিয়ে তবেই আপনাদের চব্বিশের যুদ্ধে নামাব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • World’s oldest company: ১৫০০ বছর ধরে কাজ করে চলেছে! কীভাবে টিকে রয়েছে বিশ্বের প্রাচীনতম সংস্থা?

    World’s oldest company: ১৫০০ বছর ধরে কাজ করে চলেছে! কীভাবে টিকে রয়েছে বিশ্বের প্রাচীনতম সংস্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সালটা ৫৭৮ খ্রিস্টাব্দ! শিগেমিৎসু কঙ্গো নামের এক কোরিয়ান অভিবাসী জাপানে পাড়ি জমান। তখন দেশটিতে বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান ঘটে। শিতেনো-জি বৌদ্ধমন্দির নির্মাণের জন্য রাজকুমার শোটোকুর কাছ থেকে দায়িত্ব পান এই অভিবাসী। তার হাত ধরে ওসাকার বুকে নির্মিত হয় জাপানের প্রথম ও প্রাচীনতম (World’s oldest company) বৌদ্ধমন্দির। মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি এই কাজকে পারিবারিক ব্যবসায় পরিণত করার কথা ভাবলেন শিগেমিৎসু। প্রতিষ্ঠিত হলো ‘কঙ্গো গুমি কোম্পানি লিমিটেড’ (Kongo Gumi)। সেই থেকে এখনও টিকে রয়েছে এই কোম্পানি।

    প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকার লড়াই

    প্রায় ১৫০০ বছর ধরে সমান তালে ব্যবসা করে যাচ্ছে ‘কঙ্গো গুমি কোম্পানি লিমিটেড’। এই সংস্থাই বিশ্বের প্রাচীনতম সংস্থা। কীভাবে এই প্রতিযোগিতার বাজারে এতদিন ধরে টিকে আছে তারা? সংস্থা জানিয়েছে এর গোপন রহস্য হল – ব্যবসার একটি বিশেষ জায়গা বেছে নিয়ে সেই জায়গায় নিজের জায়গা ধরে রাখতে হবে। তাহলেই, যে কোনও ব্যবসা দীর্ঘদিন ধরে চালিয়ে যাওয়া যাবে। কঙ্গো গুমি লিমিটেড কোম্পানি যেমন, মন্দির নির্মাণের জন্য কাঠের সাথে কংক্রিট ব্যবহারকারী প্রথম জাপানি নির্মাণ সংস্থাগুলির মধ্যে অন্যতম। তাদের আলাদাভাবে নাম রয়েছে জাপানি ঐতিহ্যগত স্থাপত্যে। এই সংস্থা, প্রধানত মন্দির, দুর্গ এবং জাপানি ঐতিহ্যবাহী ভবনগুলির নকশা, নির্মাণ, পুনরুদ্ধার এবং মেরামতের কাজ করে থাকে। সংস্থার সদর দফতর ওসাকায়। 

    আরও পড়ুন: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    বর্তমানে জাপানে অনেক বড় বড় নির্মাণ সংস্থা তৈরি হয়েছে। প্রতিযোগিতা অনেক বেড়েছে। এই অবস্থায় ২০০৬ সালে তাকামাতসু কনস্ট্রাকশন গ্রুপ কঙ্গো গুমি সংস্থা অধিগ্রহণ করেছে। বর্তমানে কঙ্গো গুমি তাকামাতসু কনস্ট্রাকশন গ্রুপের এক সহায়ক সংস্থা। মালিকানা বদলালেও, নিজেদের বিশেষত্ব ছাড়েনি সংস্থাটি। এখনও, প্রধানত বৌদ্ধ মন্দির এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক ভবনগুলি পুনরুদ্ধারের কাজ করে থাকে। সংস্থার কর্মীরা, প্রয়োজনে ১০ বছর ধরে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। এই সময়ে, তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজনও করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেকও বাকি নেই রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের বহু অতিথি। এঁদের মধ্যে যেমন সাধু-সন্তরা রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন বিনোদন জগতের লোকজনও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিজেপি-বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীদেরও।

    কী বলছে কংগ্রেস?

    রাম মন্দির ট্রাস্টের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেসের প্রবীণ নেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও। তবে শনিবার বিকেল পর্যন্তও তাঁরা ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কিনা, অফিসিয়ালি তা নিশ্চিত করে জানানো হয়নি। দিন কয়েক আগে অবশ্য কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ বলেছিলেন, “না যাওয়ার তো কোনও কারণ নেই। এ ব্যাপারে সোনিয়াজি খুব পজিটিভ। হয় সোনিয়াজি স্বয়ং যাবেন, নয়তো কোনও প্রতিনিধি পাঠানো হবে।”

    কী বলছে সিপিএম?

    মন্দির উদ্বোধনের দিনই প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে রামলালার মূর্তিরও। মূর্তিটিকে মন্দিরে নিয়ে আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় পুরোহিতদের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। কংগ্রেসের তরফে কোনও প্রতিনিধি এলেও, অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন না সিপিএমের কেউ। কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা থাকবেন না বলে দিন দুই আগেই জানিয়েছিলেন সিপিএমের পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কারাট। সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেন, “সিপিএমের নীতি হল ধর্মীয় বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করা।

    আরও পড়ুুন: ভোটাভুটি করে বেছে নেওয়া হল রামলালার মূর্তি, কেমন দেখতে জানেন?

    প্রত্যেকে যাতে শান্তিতে ধর্মাচরণ করতে পারে, সেই ব্যবস্থা করা। ধর্ম একটি ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। তাই রাজনৈতিক লাভের উদ্দেশ্যে একে ব্যবহার করা ঠিক নয়।” তিনি বলেন, “সংবিধানে বলাই হয়েছে রাষ্ট্র কোনও বিশেষ ধর্মকে গুরুত্ব দেবে না।” অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা কপিল সিবালও। তিনি বলেন, “ভগবান রাম আমার হৃদয়ে। তাই অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।” বিশ্বহিন্দু পরিষদের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এলকে আদবানি ও মুরলী মনোহর যোশীকে।

    আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অমিতাভ বচ্চন, অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ, রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, অনুপম খের এবং মাধুরী দীক্ষিত নেনেকেও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শিল্পপতি রতন টাটা, মুকেশ আম্বানি এবং গৌতম আদানিকে। ক্রিকেটার শচিন তেণ্ডুলকর ও বিরাট কোহলিও উপস্থিত থাকবেন বলে খবর। ট্রাস্টের (Ram Mandir) তরফে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ৭০০০ জনকে। এর মধ্যে ভিভিআইপি ৩০০০ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share