Tag: Madhyom

Madhyom

  • Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম নিরাপদে থাকলে ভারতও নিরাপদে থাকবে”, বললেন যোগী

    Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম নিরাপদে থাকলে ভারতও নিরাপদে থাকবে”, বললেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যদি সনাতন ধর্ম নিরাপদে থাকে, তবে ভারতও নিরাপদে থাকবে।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। এর আগে সনাতন ধর্মকে বটবৃক্ষের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন তিনি (Mahakumbh 2025)। বলেছিলেন, “সারা বিশ্বে অসংখ্য সম্প্রদায় থাকতে পারে, তাঁদের উপাসনাবিধিও আলাদা আলাদা হতে পারে। কিন্তু ধর্ম একটাই। সেটা হল সনাতন ধর্ম। ভারতে নিষ্ঠা ও আস্থার দিক দিয়ে সকলেই সনাতন ধর্মের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে।”

    সুরক্ষিত ভারত (Mahakumbh 2025)

    তিনি এও বলেছিলেন, “মনে রাখবেন, ভারত যদি সুরক্ষিত থাকে, তাহলে আমরা সকলে সুরক্ষিত থাকব। দেশের ওপর কোনও সংকট এলে, তা সনাতন ধর্মের ওপর পড়বে। তা যদি হয়, তবে কোনও সম্প্রদায় নিজেদের সুরক্ষিত ভাববেন না। বিপদ সবার ওপর আসবে। ফলে সকলে একজোট হয়ে থাকুন।” এদিন সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী মহাকুম্ভের সেক্টর ৬-এ জগৎগুরু রামানন্দাচার্য স্বামী রাম ভদ্রাচার্যের শিবির পরিদর্শন করেন। সেখানেই ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “কিছু লোক সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তবে কোনো মারীচ বা সুবাহু সনাতন ধর্মের এক বিন্দুও ক্ষতি করতে পারবে না।” তিনি বলেন, “সনাতন ধর্ম লাখ লাখ সাধুদের দ্বারা সুরক্ষিত এবং একে শত্রুদের দ্বারা কখনওই টলানো সম্ভব নয়।”

    অখণ্ড ভারত সংকল্প মহাযজ্ঞ

    এদিন মুখ্যমন্ত্রী ১৫১ কুণ্ডি অখণ্ড ভারত সংকল্প মহাযজ্ঞে অংশ নেন। তিনি জানান, ইতিমধ্যেই প্রায় ৩৮ কোটি ভক্ত ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান (Mahakumbh 2025) করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মহাকুম্ভ সারা বিশ্বের ভক্তদের জন্য এক ডিভাইন অভিজ্ঞতা এনে দিয়েছে। তাদের সামনে সনাতন ধর্মের আধ্যাত্মিক মহিমার এক ঝলক তুলে ধরেছে।” যোগী বলেন, “এরা সেই একই মানুষ, যারা রাম জন্মভূমির বিরোধিতা করেছিল এবং কুম্ভ মেলার তাৎপর্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। তারা কোভিড-১৯ অতিমারির সময় পরীক্ষার, চিকিৎসার এবং টিকাকরণেরও বিরোধিতা করেছিল।”

    এর পরেই তিনি বলেন, “যদি সনাতন ধর্ম নিরাপদ থাকে, তবে ভারত নিরাপদ থাকবে। যদি ভারত নিরাপদ থাকে, তবে মানবতাও নিরাপদ থাকবে।” মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath) বলেন, “এই অনুষ্ঠান (মহাকুম্ভ স্নান) মহাশিবরাত্রি পর্যন্ত, অর্থাৎ ২৬শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। ইতিমধ্যেই তিনটি অমৃতস্নান হয়েছে। সকল আখড়া ও ধর্মীয় নেতারা ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান (Mahakumbh 2025) করেছেন।”

  • PM Modi: মহাকুম্ভে মোদি, গেরুয়া পোশাকে প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্য-ডুব প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: মহাকুম্ভে মোদি, গেরুয়া পোশাকে প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্য-ডুব প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে রুদ্রাক্ষের মালা, শরীরে গেরুয়া পোশাক, মহাকুম্ভে এলেন মোদি (PM Modi)। গঙ্গা, যমুনা এবং অন্তঃসলিলা সরস্বতী নদীর সঙ্গমে পুণ্যস্নান সারলেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার সকালে মহাকুম্ভে পৌঁছে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে বোটে করে সঙ্গমে যান তিনি। দিল্লি ভোটের দিনই প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে ডুব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্নান সেরে সূর্য প্রণাম করে প্রার্থনাও করলেন প্রধানমন্ত্রী (Modi in Maha Kumbh)।

    কেন এদিন স্নান

    মকর সংক্রান্তি, মৌনী অমাবস্যা এবং বসন্ত পঞ্চমীতে ‘অমৃত স্নান’ সেরেছেন অসংখ্য মানুষ। সামনে আসছে মাঘী পূর্ণিমার ‘অমৃত স্নান’-ও। তার পরিবর্তে বুধবার যে প্রধানমন্ত্রী ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্যস্নান সারলেন, সেটার নেপথ্যে বিশেষ মাহাত্ম্য আছে বলে বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে। বিজেপি সূত্রে খবর, আজ মাঘী অষ্টমী তিথি পড়েছে। মহাভারতের কাহিনী অনুযায়ী, আজকের দিনেই প্রাণত্যাগ করেছিলেন ভীষ্ম। সেজন্যই পুণ্যস্নানের জন্য আজকের দিনটা বেছে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যদিও বিরোধীদের দাবি, হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগে টোকা দিয়ে রাজনৈতিক কার্যসিদ্ধির জন্য দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের দিনই মহাকুম্ভে গেলেন মোদি (PM Modi)। তবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষের ভিড় হচ্ছে কুম্ভে। তাই ভিড় এড়াতে শাহি স্নানের দিন বাদ দিয়ে একটি বিশেষ দিনকে বেছে নেন প্রধানমন্ত্রী (Modi in Maha Kumbh)। এমনিতে এবার কুম্ভমেলার বিশেষ গুরুত্ব আছে। কারণ ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ হচ্ছে। উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে দাবি করা হয়েছে, ইতিমধ্যে মহাকুম্ভে দেশ ও বিদেশ থেকে ৩৮ কোটি মানুষ এসেছেন। সেরেছেন পুণ্যস্নান। শেষপর্যন্ত পুণ্যার্থীর সংখ্যা ৪০ কোটি পেরিয়ে যাবে বলে দাবি করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার।

    মোদির সঙ্গী যোগী

    বুধবার সকালে প্রয়াগরাজে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। এরপর স্পিড বোডে করে সঙ্গম স্থলের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। মোদির জন্য প্রয়াগরাজে উপচে পরেছে ভক্তদের ঢল। প্রধানমন্ত্রী মোদি (Modi in Maha Kumbh) প্রয়াগরাজে আসেন সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে। ডিপিএস হেলিপ্যাড-এ নামেন তিনি। সকাল ১১টার সময় তিনি নিষাদরাজ ক্রুজে ভিআইপি জেটি থেকে যাত্রা করেন, তাঁর সঙ্গে একই জলযানে দেখা গেল যোগীকে। এরপরই পূর্ব নির্ধারিত সময় মেনেই ত্রিবেণী সঙ্গমে আসেন মোদি।

  • Dattatreya Hosabale: “ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে”, বললেন হোসাবলে

    Dattatreya Hosabale: “ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে”, বললেন হোসাবলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লর্ড মেকলের চাপিয়ে দেওয়া ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।” কথাগুলি বললেন আরএসএস (RSS) সরকারের সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসাবলে (Dattatreya Hosabale)। ভারতের বৈদিক শিক্ষা ব্যবস্থা, ঐতিহ্য ও মূল্যবোধের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপরও জোর দেন তিনি। তাঁর মতে, এটি দেশের জ্ঞান-প্রবাহের অংশ।

    কী বললেন দত্তাত্রেয় (Dattatreya Hosabale)

    বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাজীব মালহোত্র ও সহ-লেখক বিজয়া বিশ্বনাথন রচিত “হু ইজ রেইজিং ইয়োর চিলড্রেন” গ্রন্থের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দত্তাত্রেয়। অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনে। তিনি ভারতের দেশীয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এর পরেই তিনি বলেন, লর্ড মেকলের চাপিয়ে দেওয়া ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    “ধর্মযোদ্ধা”

    সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে হোসাবলে (Dattatreya Hosabale) বলেন, “বিগত কয়েক দশকে ভারতের জ্ঞান-ঐতিহ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কিছু নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তি যাঁরা আদতে “ধর্মযোদ্ধা”, বৈদিক শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।” বইটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “এটি ঐতিহ্যগত জ্ঞান ও ঐতিহাসিক প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে লেখা একটি সুচিন্তিত গবেষণা।” এই বাইটি ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় ইতিবাচক অবদান রাখবে এবং নতুন শিক্ষানীতির লক্ষ্যগুলির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    হোসাবলে ভারতের শিক্ষাব্যবস্থা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে দুর্বল করতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার বিষয়ে সতর্ক করেন। তবে, তিনি উল্লেখ করেন যে, রাজীব মালহোত্রা ও বিজয়া বিশ্বনাথনের মতো চিন্তাবিদরা সক্রিয়ভাবে এই প্রভাবগুলোর মোকাবিলা করছেন এবং সত্য উন্মোচন করছেন। তিনি বলেন, “বৈদিক শিক্ষার সমৃদ্ধ জ্ঞান ভারতের সমাজ ও পারিবারিক কাঠামোকে শক্তিশালী করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।”

    অনুষ্ঠান চলাকালীন লেখকরা উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন এবং ভারতের দেশীয় জ্ঞান ব্যবস্থা সংরক্ষণ ও প্রচারের জন্য (RSS) তাঁদের গবেষণা ও প্রচেষ্টাকে অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন (Dattatreya Hosabale)।

  • Israel-Hamas Conflict: ‘গাজার দখল নেবে আমেরিকা’! নেতানিয়াহুকে পাশে নিয়ে বড় ঘোষণা ট্রাম্পের

    Israel-Hamas Conflict: ‘গাজার দখল নেবে আমেরিকা’! নেতানিয়াহুকে পাশে নিয়ে বড় ঘোষণা ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই গাজা ভূখণ্ডের দখল নেবে আমেরিকা। এমনই দাবি করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ওয়াশিংটনে ইজরায়েলের (Israel-Hamas Conflict) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুয়ের সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, গাজাকে অর্থনৈতিক ভাবে শক্তিশালী করে তোলা হবে। গাজা ভূখণ্ড থেকে প্যালেস্তিনীয়দের স্থায়ীভাবে প্রতিবেশী দেশগুলিতে পুনর্বাসন করার কথাও ভাবা হচ্ছে, বলে জানান তিনি। তবে গাজায় ঠিক কী করবেন, কীভাবে গাজা দখল করবেন, সেইসব বিষয়ে বিস্তারিতভাবে অবশ্য কিছু জানাননি ট্রাম্প। গাজাকে নতুনভাবে গড়ে তোলার জন্য মার্কিন সেনা নামানোর সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি।

    কী বললেন ট্রাম্প

    ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এখন আমেরিকা সফরে। মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন ট্রাম্প (Donald Trump)। সেই বৈঠকে আলোচনার অন্যতম বিষয়ই ছিল ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ (Israel-Hamas Conflict) পরিস্থিতি। সেই বৈঠকের পর নেতানিয়াহু এবং ট্রাম্প যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানেই গাজা দখলের হুঁশিয়ারি দেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প বলেন, ‘‘আমেরিকা গাজা ভূখণ্ডের দখল নেবে। আমরা ওই ভূখণ্ডের মালিক হব। সেখানে থাকা সমস্ত বিপজ্জনক বোমা এবং অন্যান্য অস্ত্র ধ্বংস করব। আমরা গাজাতে উন্নতি করব। সেখানে হাজার হাজার কর্মসংস্থান তৈরি হবে। এমন কিছু হবে, যার জন্য পশ্চিম এশিয়া গর্ববোধ করবে। বিশ্বের মানুষের বাসস্থল হবে গাজা।’’

    গাজায় আর্থিক উন্নয়ন

    পশ্চিম এশিয়ায় আমেরিকার অন্যতম কূটনৈতিক ‘সঙ্গী’ ইজরায়েল। হামাসের সঙ্গে ইজরায়েলের যুদ্ধে (Israel-Hamas Conflict) প্রথম থেকেই নেতানিয়াহু সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা। অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছে। প্রসঙ্গত, কাতারের মধ্যস্থতায় এবং আমেরিকা ও মিশরের প্রচেষ্টায় গত ১৫ জানুয়ারি রাতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ইজরায়েল সরকার এবং হামাস। ১৯ জানুয়ারি থেকে তা কার্যকর হয়েছে। তার পর থেকেই যুদ্ধবিরতির অন্যতম শর্ত হিসাবে শুরু হয়েছে বন্দি বিনিময়ের প্রক্রিয়া। সেই সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে নিহতদের দেহের সন্ধানও শুরু হয়েছে। এরইমধ্যে ওয়াশিংটন থেকে ট্রাম্প (Donald Trump) দাবি করেন, গাজায় যে সব আবাসন-বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে, তা পরিষ্কার করে সেখানে আর্থিক উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করবে আমেরিকা। যে আর্থিক উন্নয়নের কারণে গাজার মানুষের সামনে প্রচুর চাকরির দরজা খুলে যাবে। তবে হামাসকে কোনওভাবেই ছেড়ে দেওয়ার প্রশ্ন উঠছে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প।

    হামাসকে রেয়াত নয়

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Donald Trump) জানিয়েছেন যে জঙ্গি সংগঠনকে নিশ্চিহ্ন করার বিষয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, হামাস যদি থাকে, তাহলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি আসবে না। যিনি ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউসে থাকা ‘সবথেকে বড় বন্ধু’ হিসেবে চিহ্নিত করে দাবি করেন যে হামাসকে হারিয়ে যে জয়লাভ করবে ইজরায়েল, সেটা আমেরিকারও জয় হবে। তিনি জানান, এ ব্যাপারে আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘‘ট্রাম্প সাধারণ ধারণার খোলস ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছেন।’’

    হামাসের সঙ্গে নাৎজি বাহিনীর তুলনা

    হামাস নিধনে একমত আমেরিকা ও ইজরায়েল। এই জঙ্গি সংগঠনকে সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় করার কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘‘যদি এই বিষাক্ত ও হত্যাকারী সংগঠন থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির কথা বলতে পারবেন না।’’ বিষয়টি আরও ব্যাখ্যা করে তিনি দাবি করেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে নাৎজি বাহিনী যদি থাকত, তাহলে শান্তি ফেরানো যেমন কঠিন হত, হামাসের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা সেরকম।

    হামাসের ‘টাকার পথ’ বন্ধ 

    হামাস-বিরোধী (Israel-Hamas Conflict) মনোভাবের রেশ ধরেই ট্রাম্প ঘোষণা করেন যে প্যালেস্তাইনের উদ্বাস্তুদের সহায়তা করার জন্য রাষ্ট্রসংঘের ত্রাণ এজেন্সিকে অর্থপ্রদান করবেন না। কারণ সেই অর্থ হামাসের কাছে চলে যায়। যে জঙ্গি সংগঠন মানবতার প্রতি কলঙ্ক। সেইসঙ্গে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন যে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল থেকেও আমেরিকা নাম প্রত্যাহার করে নিচ্ছে।

    গাজায় মার্কিন সেনা!

    প্যালেস্তাইনের ভূখণ্ড গাজা স্ট্রিপ। আগে হামাসের ঘাঁটি ছিল এই জায়গা। যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইজরায়েল (Israel-Hamas Conflict) এই ভূখণ্ড দখলের লাগাতার চেষ্টা করে গিয়েছে। যুদ্ধের সবথেকে বেশি অভিঘাতও সয়েছে এই গাজা স্ট্রিপই। আমেরিকা গাজায় সেনা পাঠাবে কি না, এই প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেন, “যা প্রয়োজনীয়, আমরা তাই করব।” ট্রাম্পের (Donald Trump) পাশে দাঁড়িয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুও বলেন, “এমন কিছু হতে চলেছে যা ইতিহাস বদলে দেবে। ট্রাম্প গাজার জন্য অন্য এক ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করেছেন। চিরাচরিত ধারণার বাইরে ভাবনা রয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের।”

  • India Defence: শক্তি বাড়ছে ‘পিনাকা’ সিস্টেমের, ১০ হাজার কোটি দিয়ে বিশেষ রকেট কিনছে ভারত

    India Defence: শক্তি বাড়ছে ‘পিনাকা’ সিস্টেমের, ১০ হাজার কোটি দিয়ে বিশেষ রকেট কিনছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও শক্তি বাড়তে চলেছে ভারতীয় সেনায় বিপুল জনপ্রিয় দেশে তৈরি পিনাকা মাল্টি ব্যারেল রকেট লঞ্চারের (Pinaka MBRL System)। বিশ্বের নজর টানা এই আর্টিলারি রকেট সিস্টেমকে আরও ক্ষমতাশালী করতে সম্প্রতি ২টি বড় প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিউরিটি বা সিসিএস। এই এক জোড়া চুক্তির মোট মূল্য প্রায় ১০ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এর ফলে, পিনাকা সিস্টেমের ধার ও ভার উভয়ই প্রভূত পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে (India Defence)।

    দু’ধরনের রকেট উৎপাদনের চুক্তি

    প্রথম চুক্তির মূল্য ৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। চুক্তিটি করা হয়েছে ৪৫ কিলোমিটার পাল্লা সম্পন্ন হাই-এক্সপ্লোজিভ প্রি-ফ্র্যাগমেন্টেড রকেট অ্যামুনিশন কেনার জন্য। দ্বিতীয় চুক্তির মূল্য ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এই চুক্তির আওতায় ৩৭ কিলোমিটার পাল্লার এরিয়া ডিনাইয়াল অ্যামুনিশন কেনা হবে, যেগুলি ব্যবহার করা হবে ভারতীয় সেনার ১০টি পিনাকা রেজিমেন্টের জন্য। এরিয়া ডিনাইয়াল মুনিশনের বিশেষত্ব হল এটি ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী ও মাইন-বিধ্বংসী হিসেবেও অত্যন্ত কার্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, যুদ্ধক্ষেত্রে এই বিশেষত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে (India Defence)।

    সেনায় আরও গুরুত্ব পিনাকা-কে

    জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা মুনিশনস ইন্ডিয়া লিমিটেডের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই বিশেষ রকেট ও অস্ত্রগুলি উৎপাদন করবে নাগপুরস্থিত বেসরকারি সংস্থা সোলার গ্রুপ। সূত্রের খবর, খুব শীঘ্রই এই মর্মে দুপক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। বর্তমানে ভারতীয় সেনায় ৪টি পিনাকা রেজিমেন্ট রয়েছে। এর একাংশ বর্তমানে দুর্গম চিন সীমান্তে মোতায়েন রয়েছে। নতুন আরও ৬টি রেজিমেন্ট গড়ে তোলা হচ্ছে। সেই প্রক্রিয়া চলমান।

    পিনাকা নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ভারতের

    কেন্দ্রীয় সূত্রকে উদ্ধৃত করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, পিনাকা সিস্টেমে (Pinaka MBRL System) ব্যবহৃত রকেটের একাধিক সংস্করণ তৈরি করেছে দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও। কোনওটার পাল্লা ৪৫ কিলোমিটার তো কোনওটার ৭৫ কিমি পর্যন্ত। অধিক দীর্ঘ পাল্লার (৭৫ কিমি) রকেটগুলি গাইডেড প্রকৃতির। তবে, এখানেই থামতে রাজি নয় ডিআরডিও। ভবিষ্যতে, এই রকেটের পাল্লা আরও বৃদ্ধি করে প্রথমে ১২০ কিমি এবং আরও পরে ৩০০ কিমি পর্যন্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর মতে, একবার এই পাল্লা ভারতের হাতে চলে এলে, পিনাকা হয়ে উঠবে বাহিনীর অন্যতম প্রধান অস্ত্র (India Defence)।

    কারগিলে জাত চিনিয়েছিল পিনাকা

    পুরাণ মতে, দেবাদিদেব মহাদেবের ধনুকের নাম ‘পিনাক’। সেই অনুসারে এই রকেটের নামকরণ করা হয় ‘পিনাকা’। সাবেক সোভিয়েত আমলের ‘গ্রাদ বিএম-২১’ রকেট লঞ্চারের বিকল্প হিসেবে তৈরি করা হয় পিনাকা। প্রথম এটি ব্যবহার করা হয়েছিল কারগিল যুদ্ধে। সেখানেই নিজের জাত চিনিয়ে দিয়েছিল এই দেশীয় রকেট সিস্টেম। কারগিল যুদ্ধের সময় দুর্গম এলাকায় এই পিনাকা ব্যবহার করে পাক ফৌজকে পর্যুদস্ত করেছিল ভারতীয় সেনা (India Defence)। সেই সময় পাক সেনার ওপর মুহুর্মুহু আঘাত হেনেছিল পিনাকা রকেট। কার্যত রকেটের বর্ষণ হয়েছিল, যা পাক হামলার মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছিল। এখন পিনাকা মোতায়েন রয়েছে চিন সীমান্ত লাগোয়া দুর্গম অঞ্চলে।

    পিনাকায় মজেছে পশ্চিমি দুনিয়া

    বর্তমানে পিনাকা বিশ্বের অন্যতম সেরা আর্টিলারি সিস্টেম (India Defence)। কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে ১২টি রকেট নিক্ষেপ করা যায় এই সিস্টেমের দৌলতে। এখন এই সিস্টেমের সর্বাধিক পাল্লা ৬০ কিমি। দুর্গম এলাকার লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল আঘাত হানতে সক্ষম পিনাকা। যে কারণে, পাশ্চাত্য দেশেও এটি ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছে। আরমেনিয়া ইতিমধ্যে এই সিস্টেম কিনেছে এবং চুক্তি মোতাবেক প্রথম ব্যাচ তাজের হাতে পৌঁছে গিয়েছে। ফ্রান্স সহ বিশ্বের একাধিক দেশ পিনাকা (Pinaka MBRL System) কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

  • Delhi Assembly Election 2025: ৭০ আসনে ভোট শুরু দিল্লিতে, ভোটারদের বিশেষ আর্জি প্রধানমন্ত্রীর

    Delhi Assembly Election 2025: ৭০ আসনে ভোট শুরু দিল্লিতে, ভোটারদের বিশেষ আর্জি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল দিল্লির ভোটগ্রহণ পর্ব (Delhi Assembly Election 2025)। বুধবার সকাল ৭টা থেকেই বুথে-বুথে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ৭০টি বিধানসভা আসনে ৬৯৯ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ আজ। রাজধানীর ক্ষমতার রাশ কার হাতে থাকবে আজ তা ঠিক করছেন দিল্লিবাসী। ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই বুধ সকালে দিল্লিবাসীর উদ্দেশে বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে সকলকে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হওয়ার বার্তা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেছেন, ‘আগে ভোট দান, তারপর বিশ্রাম।’

    প্রধানমন্ত্রী মোদির বার্তা

    হাইভোল্টেজ প্রচার শেষে নির্ধারিত সময়ে ভোট শুরু হয়েছে রাজধানীতে। সকাল ৯টা পর্যন্ত ভোটদানের হার ৮ শতাংশ। দিল্লির (Delhi Assembly Election 2025) মোট ১৪ হাজার বুথে চলছে ভোটগ্রহণ। মোট ৭০ টি আসনের ভাগ্য নির্ধারণ হতে চলেছে। ফলাফল জানা যাবে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনকে ঘিরে সরগরম দিল্লির রাজনীতি। আক্রমণ, বিরোধীদের পাল্টা আক্রমণ সবমিলিয়ে জমে উঠেছে দিল্লির লড়াই। এদিন ভোটদান প্রক্রিয়া শুরুর ঠিক আগে দিল্লির ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) লেখেন, ‘‘আজ দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের সব আসনে ভোটগ্রহণ হবে। আমি দিল্লির ভোটারদের পূর্ণ উদ্যম নিয়ে গণতন্ত্রের এই উৎসবে সামিল হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি । তাঁরা যেন নিজেদের মূল্যবান ভোট দেন। প্রথমবার ভোটে দিতে যাওয়া যুব প্রজন্মের সকলকে বিশেষভাবে অভিনন্দন জানাচ্ছি। একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, প্রথমে ভোটদান, তারপর বিশ্রাম।’’

    প্রতিশ্রুতির বন্যা

    ভোট গ্রহণ (Delhi Assembly Election 2025) শুরু হতেই আপ-এর বিদায়ী বিধায়ক ও ওখলার প্রার্থী আমানাতুল্লাহ খানের বিরুদ্ধে আদর্শ আচরণ বিধি ভাঙার অভিযোগ ওঠে। অন্য দিকে, আপ-এর অন্য এক বিদায়ী বিধায়ক দীনেশ মোহানিয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয় সঙ্গম বিহার থানায়। এক মহিলা তাঁর বিরুদ্ধে অশালীন আচরণের অভিযোগ তোলেন। এবারের ভোটে কংগ্রেস, বিজেপি, আপ— সকলেই নিজেদের ইস্তেহারে ঢালাও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আম আদমি পার্টি ঘোষণা করেছে, তাদের সরকার জিতে হ্যাটট্রিক করলে প্রতি মাসে মহিলাদের ২ হাজার ১০০ টাকা করে দেওয়া হবে। পড়ুয়াদের নিখরচায় বাস যাত্রা এবং মেট্রোর ভাড়ায় ছাড় দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, পুরোহিত ও গ্রন্থীদের মাসে ১৮ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথাও বলেছে আপ। বিজেপির প্রতিশ্রুতি, কোনও চালু সরকারি প্রকল্প বন্ধ হবে না। মহিলাদের মাসে আড়াই হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। গরিবদের জন্য ৫০০ টাকায় রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার, হোলি ও দিওয়ালিতে বিনামূল্যে রান্নার গ্যাস দেওয়া হবে। কংগ্রেস আবার যুবদের চাকরি ছাড়াও, মহিলা ও বয়স্কদের জন্য নানা ঘোষণা করেছে।

  • Daily Horoscope 05 February 2025: গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 05 February 2025: গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি ও বিপুল অর্থপ্রাপ্তির যোগ।

    ২) গুরুজনের শরীর নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের সহায়তায় ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে

    কর্কট

    ১) সহকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে।

    ২) প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) সব কাজেই সুনাম পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় কর্মচারীদের দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) দাম্পত্য কলহের কারণে মন চঞ্চল হতে পারে।

    ২) কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে।

    ২) গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

    ২) ব্যবসায় ফল নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) কাজের ক্ষেত্রে প্রচুর চিন্তা থাকবে।

    ২) ব্যবসার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রংশ হতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) বাড়িতে অশান্তির সম্ভাবনা ও সেই কারণে আপনার মানহানি হতে পারে।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) নম্র স্বভাবের জন্য কর্মস্থলে পদন্নোতি।

    ২) বাসস্থান পরিবর্তন নিয়ে খরচ বৃদ্ধি।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভালো হবে।

    ২) ভ্রমণে সমস্যা বাড়তে পারে, একটু সাবধান থাকুন।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Budget 2025: নজরে চিন! বাজেটে উত্তর-পূর্বের রেল প্রকল্পে বরাদ্দ ১০,৪৪০ কোটি টাকা

    Budget 2025: নজরে চিন! বাজেটে উত্তর-পূর্বের রেল প্রকল্পে বরাদ্দ ১০,৪৪০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরের রেল বাজেটে (Budget 2025) উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১০,৪৪০ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় সরকারের এই বিপুল বরাদ্দ দেখেই বোঝা যায় যে ঠিক কতটা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে উত্তর-পূর্ব ভারতকে। প্রসঙ্গত, উত্তর-পূর্ব ভারতে চিন, বাংলাদেশ সহ একাধিক দেশের সঙ্গে সীমানা রয়েছে ভারতের। তাই কূটনৈতিক দিক থেকেও সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে যোগাযোগ বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। বিশেষত চিন সীমান্তে (Budget 2025) যোগাযোগ বাড়ানো বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক আবহে অত্য়ন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    রেলমন্ত্রীর সাংবাদিক বৈঠক (Budget 2025)

    প্রসঙ্গত, রেলমন্ত্রী (Budget 2025) অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন যে, রেল বাজেটে জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ২.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা। রেলমন্ত্রীর সাংবাদিক সম্মেলন উঠে আছে উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রসঙ্গ। তখনই রেলমন্ত্রী জানান যে, ভৌগোলিক দিক থেকে দুর্গম অঞ্চল হল উত্তর-পূর্ব ভারত। এই সমস্ত জায়গাগুলিতে প্রকল্প যত দ্রুত সম্ভব ততই আমরা শেষ করার প্রয়াস রেখেছি। অসম এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যান্য রাজ্যে ২০১৪ সালের পর থেকে ১,৮২৪ কিলোমিটার রেলপথ (Railway Project) সম্প্রসারণ হয়েছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, উত্তর-পূর্ব ভারতে যতটা রেলপথ তাঁরা পেতেছেন সেটি শ্রীলঙ্কার মোট রেল নেটওয়ার্কের থেকে অনেকটাই বেশি। একই সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতে ২০১৪ সালের পর থেকে ৪৭৮টি নতুন ফ্লাইওভার এবং আন্ডারপাস নির্মিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। এর পাশাপাশি, ১,১৮৯ কিলোমিটার রেলপথে কবচ লাগানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত রেলমন্ত্রীর সঙ্গে এই সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন উত্তর-পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার চেতন কুমার শ্রীবাস্তব এবং উত্তর-পূর্ব রেলপথের (নির্মাণ) জেনারেল ম্যানেজার অরুণ কুমার চৌধুরী। এই সাংবাদিক সম্মেলনে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই দেশে আসছে আরও ২০০টি নতুন বন্দে ভারত ট্রেন, ১০০টি অমৃত ভারত ট্রেন এবং ৫০টি নমোভারত ট্রেন।

    মোদি জমানায় বরাদ্দ বেড়েছে পাঁচগুণ

    ওই সাংবাদিক সম্মেলনে হাজির থাকা দুইজন জেনারেল ম্যানেজার সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জানান যে, উত্তর-পূর্ব ভারতে ৯২টি স্টেশনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলিকে অমৃত ভারত স্টেশনে (Budget 2025) রূপান্তরিত করা হবে। একই সঙ্গে তাঁরা জানিয়েছেন যে, মিজোরামে একাধিক রেলওয়ে প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষের দিকে। চলতি বছরের জুলাই মাসে সেগুলি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। জানা গিয়েছে ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউপিএ জমানায় উত্তর-পূর্ব ভারতে রেলের উন্নয়নের (Budget 2025) জন্য বরাদ্দ করা হত ২,১০০ কোটি টাকা। কিন্তু মোদি জমানায় ২০২৫-২৬ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০,৪৪০ কোটি টাকা অর্থাৎ উত্তর-পূর্বের জন্য রেল বাজেট পাঁচ গুণ বেড়েছে।

  • PM Modi: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ মোদির, খোঁচা রাহুলকেও

    PM Modi: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ মোদির, খোঁচা রাহুলকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)! নিহত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মন্তব্যকে অস্ত্র করেই দুর্নীতি নিয়ে কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামাজিক উন্নয়নের প্রশ্নে রাহুল গান্ধীর দলকে খোঁচা দিলেন নিহত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর স্লোগানের প্রসঙ্গ তুলে (Budget Session)।

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন (PM Modi)

    ১৯৮৫ সালে রাজীব বলেছিলেন, দিল্লির সরকার যদি মানুষের কল্যাণে ১ টাকা বরাদ্দ করে, শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, গরিব মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছে মাত্র ১৫ পয়সা। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধে রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা নিয়ে জবাবি ভাষণে রাজীবের সেই মন্তব্যের উল্লেখ করে কংগ্রেস সাংসদদের বেঞ্চের দিকে চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “তখন তো দিল্লি থেকে পঞ্চায়েত পর্যন্ত এঁদেরই রাজত্ব ছিল। বাকি পয়সা কোথায় যেত?” প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন নিজেই – “ভুল হাতে যেত।” সেই হাত কংগ্রেসের, সে দিকে ইঙ্গিত করে তাঁর মন্তব্য – “আমি হাতের কথা বলেছি। কার হাত বলিনি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়েছিলেন নিরাপত্তারক্ষীর হাতে খুন হওয়া প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। এদিন সেই অস্ত্রও প্রয়োগ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “পাঁচ দশক আগে থেকে দেশবাসী গরিবি হটাও স্লোগান শুনেছেন। আর এখন ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার কবল থেকে মুক্তি পেয়েছেন।” তিনি বলেন, “আমরা শুধু জমির অধিকারের কথা বলিনি, মানুষকে জমির অধিকার দিয়েছি। এর জন্য- দূরদৃষ্টির প্রয়োজন।” রাহুলের দিকে তাকিয়ে তিনি বলেন, “কিন্তু কিছু মানুষের সেটা নেই।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা গরিব বাড়ি গিয়ে ফোটোশেসন করেন, সংসদে গরিবদের উন্নয়নের কথা তাঁদের কাছে পানসে লাগবে।”

    ‘একুশ শতকের ভারত’ গড়ার স্লোগান দিয়েছিলেন রাজীব। এদিন তাকেও ‘অস্ত্র’ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “আমাদেরই একজন প্রধানমন্ত্রী কথায় কথায় বিশ শতক, একুশ শতক বলতেন। প্রয়াত আরকে লক্ষ্মণ তা নিয়ে চমৎকার একটি কার্টুন এঁকেছিলেন – ঠেলার ওপর রয়েছে একটি বিমান। বিমানে বসে রয়েছেন এক পাইলট (প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে বিমান চালাতেন রাজীব)। কেন পাইলট, তা আমি বলতে পারব না। কিন্তু সেই ঠেলাটিকে নিয়ে চলেছেন এক শ্রমিক। ঠেলার গায়ে লেখা রয়েছে একুশ শতক! আসলে ওই প্রধানমন্ত্রী বিংশ শতাব্দীর চাহিদাই বুঝে উঠতে পারেননি।” তুষ্টিকরণের রাজনীতির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা সংবিধান বুকে নিয়ে ঘোরেন, তাঁরা মুসলিম মহিলাদের দুর্দশা দেখতে পেতেন না। আমরা তিন তালাক প্রথা বাতিল করে মুসলিম মহিলাদের স্বস্তি দিয়েছে।” মহাত্মা গান্ধীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, “যাঁরা পিছিয়ে রয়েছে, তাঁদের দিকে প্রথমে নজর (Budget Session) দিতে হবে।” বিজেপি বিষের রাজনীতি করে না বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

  • Delhi Assembly Election: ৫০,০০০ ড্রয়িং রুম সভা, ৪ লাখ অংশগ্রহণ! দিল্লি নির্বাচনে বিজেপির হয়ে আরএসএসের নিভৃত প্রচার

    Delhi Assembly Election: ৫০,০০০ ড্রয়িং রুম সভা, ৪ লাখ অংশগ্রহণ! দিল্লি নির্বাচনে বিজেপির হয়ে আরএসএসের নিভৃত প্রচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরাবরই লোকসভা তথা বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির সাফল্যের চাবিকাঠি থাকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের হাতে। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনও তার ব্যতিক্রম নয়। গোটা রাজ্যে গত কয়েকমাস ধরে নিঃশব্দে কাজ করে গিয়েছেন আরএসএস নেতা-কর্মীরা।

    দিল্লি দখলের স্ট্র্যাটেজি

    দিল্লিতে কোন স্ট্র্যাটেজিতে খেললে সাফল্য আসতে পারে, তা ভালোই জানেন আরএসএস নেতারা। ‘জন সম্পর্ক’ গড়ে তোলার ওপর জোর দেওয়া হয় আরএসএসের ওপরতলা থেকে। বিজেপির দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনী প্রচার অভিযান শেষ হয়েছে  সোমবার।  এই প্রচার অভিযানে দলটির প্রধান আধ্যাত্মিক সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গত কয়েকটি নির্বাচনে যেমন হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রে বিজেপির সাফল্যের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে আরএসএসের। তেমনি দিল্লিতেও বিজেপির প্রচারে একধাপ এগিয়ে গিয়েছে সংগঠন।

    গ্রামীণ অঞ্চলে আরএসএস-এর বার্তা

    বিজেপি প্রায় তিন দশক ধরে দিল্লিতে ক্ষমতার বাইরে। রাজধানীতে অরবিন্দ কেজরিওয়াল-নেতৃত্বাধীন আাম আদি পার্টির (AAP) সঙ্গে বিজেপির ধারাবাহিক সংঘর্ষের শুরু, আন্না হজারের আন্দোলন থেকে। চলতি বছর দিল্লির নির্বাচন বিজেপির জন্য এক মর্যাদার লড়াই। আরএসএস, একটি সামাজিক সংগঠন যা সাধারণত রাজনৈতিক কার্যকলাপ থেকে কিছুটা দূরে থাকে, তবে বিজেপির পক্ষে এর প্রচারণা একেবারে সহজাত। সাধারণত এটি ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে বিজেপির হিন্দুত্ব এবং জাতীয়তাবাদী বার্তা প্রচার করে।

    আরএসএসের ড্রয়িং রুম সভা

    দিল্লিতে নির্বাচনের আগে, আরএসএস তার প্রচার শুরু করে দেয়। সংগঠনটির কাজ আটটি বিভাগে (জোন) ভাগ করা হয়েছে, যা ৩০টি জেলা এবং ১৭৩টি নগরে কার্যক্রম পরিচালনা করে। নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগে থেকেই, প্রত্যেকটি জোনকে “ড্রয়িং রুম সভা” আয়োজনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এই সভাগুলি ছোট ছোট গ্রুপে আয়োজন করা হতো, যেগুলি স্থানীয় এলাকাগুলির অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শপিং সেন্টার, স্কুল-কলেজসহ অন্যান্য স্থানে অনুষ্ঠিত হত। এখানে মূলত বিজেপির লক্ষ্য, উন্নততর ভারত গঠনের চেষ্টাকেই গুরুত্ব দেওয়া হত। বলা হত, অমৃতকালের কথা।

    জাতীয় স্বার্থে কাজ করে বিজেপি

    আরএসএসের লক্ষ্য ছিল ৬০,০০০টি সভার আয়োজন করা। এ জন্য আরএসএস প্রচারকরা রাজধানীতে সক্রিয়ভাবে কাজ শুরু করেন। দলীয় সূত্রে খবর, মোট ৫০,০০০ ড্রয়িং রুম সভা আয়োজিত হয়েছে, যেখানে প্রায় ৪ লাখ মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন। পশ্চিম দিল্লির এক আরএসএস কর্মী জানান, “আমাদের কাজ ছিল ভোটারদের শেখানো, যাতে তারা বুথে গিয়ে জাতীয় স্বার্থে ভোট দেন। তবে হ্যাঁ, আমরা বিজেপিকে ভোট দিতে বলছিলাম, কারণ তারা জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে।”

    মহিলাদের যোগদান

    এছাড়া, প্রতি স্তরে (ভিভাগ, জেলা, নগর) নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হত। যাতে ড্রয়িং রুম সভাগুলোর প্রতিক্রিয়া নেওয়া যায়। প্রায় ২,০০০টি ড্রয়িং রুম সভা আরএসএস কর্মীরা পরিচালনা করেছেন, আর ৪,৫৫০টি সভা অন্যান্য আনুষঙ্গিক সংগঠনগুলি যেমন ভারতীয় শ্রমিক সংঘ (BMS), সেবা ভারতী, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, অখিল ভারতীয় শৈক্ষিক মহাসংঘ, হিন্দু জাগরণ মঞ্চ আয়োজন করেছে। এই সভাগুলিতে প্রায় ৫৩,০০০ জন অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে একটি বড় অংশ ছিল মহিলা। দেশে নারী শক্তির জাগরণে মোদি সরকারের সক্রিয় ভূমিকার কথা তুলে ধরেছে আরএসএস। এর ফলে মহিলা কর্মীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

LinkedIn
Share