Tag: Madhyom

Madhyom

  • BJP: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    BJP: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ ডিসেম্বর, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর ৯৯তম জন্মদিনটিকে ‘সুশাসন দিবস’ হিসেবে পালন করছে বিজেপি (BJP)। দিনটির স্মরণে দেশজুড়ে গুচ্ছ কর্মসূচির আয়োজন করেছে পদ্মশিবির।

    শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    সোমবার সাত সকালে সদৈব অটলে গিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিস্তম্ভে মাল্যদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাজপেয়ীকে স্মরণ করে এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভারতরত্ন শ্রদ্ধেয় অটল বিহারী বাজপেয়ীকে আন্তরিক শ্রদ্ধা, ভারতীয় রাজনীতির চূড়া, লক্ষ লক্ষ বিজেপি কর্মী ও আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস।”

    শ্রদ্ধা জানালেন নাড্ডাও

    শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জাতির উন্নতি ও জনসেবায় নিবেদিত তাঁর সমগ্র জীবন সর্বদা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।” শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীকে তাঁর জন্মদিনে আমি স্মরণ ও স্যালুট করি। অটলজি নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও সমাজের সেবা করেছেন।”

    প্রসঙ্গত, ১৯২৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন অটল। মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে জন্ম তাঁর। ১৯৫৭ সালে প্রথমবার বলরামপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে সাংসদ হন (BJP)। ১৯৯৬ সালে মাত্র ১৩ দিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ১৯৯৯-২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রথম পূর্ণ সময়ের জন্য প্রধামন্ত্রী হন তিনি। রাজনীতির পাশাপাশি সুন্দর কবিতাও লিখতেন।

    পরিচিত ছিলেন বাগ্মী হিসেবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘে হিন্দিতে বক্তৃতাও দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালের ১৬ অগাস্ট প্রয়াত হন অটল। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রতিবছর তাঁর জন্মদিনটিকে বিজেপি পালন করে সুশাসন দিবস হিসেবে। দেশজুড়ে নানা কর্মসূচিও পালন করে বিজেপি (BJP)।

     

    আরও পড়ুুন: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • 2036 Olympics: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ভারত! কোথায় বসবে আসর? কী বললেন অমিত শাহ

    2036 Olympics: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ভারত! কোথায় বসবে আসর? কী বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে বসতে চলেছে অলিম্পিক্সের (2036 Olympics) আসর। ইঙ্গিত দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইচ্ছা ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন করার। যদি ভারত সেই দায়িত্ব পায় তা হলে গুজরাটের সর্দার প্যাটেল কমপ্লেক্সে সেই প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে। রবিবার এ কথা জানিয়ে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    খেলাধুলোর জন্য বরাদ্দ

    গান্ধীনগর লোকসভা এলাকায় সংসদ খেল প্রতিযোগিতা নামক এক ক্রীড়া অনুষ্ঠানের উদ্বোধনে এসে রাজ্যের সব সাংসদকে অমিত শাহ (Amit Shah) আহ্বান করেছেন নিজেদের এলাকায় খেলাধুলোর প্রসার আরও বাড়ানোর জন্য। এখানেই এক অনুষ্ঠানে তিনি জানালেন, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (2036 Olympics) আয়োজন করবে ভারত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “এখানেই ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স হবে (যদি ভারতের প্রস্তাব গৃহীত হয়)। সর্দার প্যাটেল স্পোর্টস কমপ্লেক্সের জন্য সরকার ইতিমধ্যেই ৪৬০০ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। ৬০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে নবরঙ্গপুর স্পোর্টস কমপ্লেক্সের (আমেদাবাদে) জন্য। এটাই ভারতের সবচেয়ে বড় স্পোর্টস কমপ্লেক্স হবে।”

    আরও পড়ুন: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

    কেন্দ্র সরকার অজস্র অর্থ ব্যয় করছে দেশের প্লেয়াদের উদ্বুদ্ধ করা এবং খেলার উন্নতির জন্য। অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন ভারতবর্ষে অলিম্পিক্স আয়োজন করার কথা। এবার একই সুর শোনা গেল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর গলায়। ‘সাংসদ খেল প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠানে এসে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সেই মঞ্চ থেকে তিনি ঘোষণা করেন যে ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (2036 Olympics) আয়োজন করবে ভারত। এর সাথে তিনি যোগ করেন যে উদ্বোধনী খেলাটি হবে তৈরি হতে থাকা সর্দার প্যাটেল কমপ্লেক্সে। তিনি বলেন, ‘আমাদের খেলোয়াড়রা যাতে আন্তর্জাতিক স্তরে উন্নতি করে তার জন্য কি না করেছে সরকার? মোদি সরকার সবরকমভাবে চেষ্টা করেছে দেশের খেলোয়াড়দের ভালোর জন্য। যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন তাঁর অধীনেই শুরু হয়েছিল খেল মহাকুম্ভ। এর সুফল পেয়েছিল বহু খেলোয়াড়।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Prabrajika Amalaprana:  রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের সাধারণ সম্পাদিকা প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণার জীবনাবসান

    Prabrajika Amalaprana: রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের সাধারণ সম্পাদিকা প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণার জীবনাবসান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রী সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের সাধারণ সম্পাদিকা প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণা (Nun Amalaprana Passes Away) মাতাজির জীবনাবসান হয়েছে। রবিবার দক্ষিণেশ্বর সারদা মঠে রাত ৮টা ১২ মিনিট নাগাদ তিনি প্রয়াত হন। দক্ষিণ কলকাতার রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠান হাসপাতালে প্রায় দু’মাস ধরে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। 

    অমলপ্রাণা মাতাজিকে শেষ শ্রদ্ধা

    আজ, সোমবার সকাল সাতটা থেকে অমলপ্রাণা মাতাজির (Prabrajika Amalaprana) নশ্বর দেহ সারদা মঠের স্কুল ভবনে শায়িত। ভক্তরা সেখানেই তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। গত ২২ অক্টোবর বুকে যন্ত্রণা ও শ্বাসকষ্টের জন্য মাতাজিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২০ ডিসেম্বর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয়। চলছিল ডায়ালিসিসও। সূত্রের খবর, মাতাজির ইচ্ছানুসারে এ দিন সকালে তাঁকে ভেন্টিলেশন সার্পোটে হাসপাতাল থেকে দক্ষিণেশ্বরের প্রধান কার্যালয়ে আনা হয়। তাঁর মৃত্যুতে নেমেছে শোকের ছায়া।

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুতে তৈরি ৪৮টি ব্রোঞ্জের ঘণ্টা পাঠানো হবে অযোধ্যার রামমন্দিরে

    অমলপ্রাণা মাতাজির কর্মজীবন

    এর পর সন্ধ্যায় জীবনাবসান।  ১৯৩১ সালে মহীশূরে জন্ম। সেখানেই বেড়ে ওঠা। মহীশূর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বর্ণপদক নিয়ে স্নাতকোত্তর পাশ করেন তিনি। জ্যোতিশ্বরানন্দের কাছে দীক্ষা নেন অমলপ্রাণা মাতাজি। ১৯৫৭ সালে তিনি সারদা মঠে যোগ দেন। তার ঠিক আট বছর পর ১৯৬৫ সালে সন্ন্যাস নেন। ১৯৭১ সালের ১ জানুয়ারি বিদ্যা ভবনের সহ-সম্পাদক এবং ১ ফেব্রুয়ারি ওই প্রতিষ্ঠানেরই অধ্যক্ষা হন। ১৯৭৪-এর ১ এপ্রিল থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত বিদ্যা ভবনের সম্পাদক ছিলেন মাতাজি। ১৯৮৩-তে শ্রী সারদা মঠের পরিচালন সমিতির সদস্য হন। ১৯৯৪-এর মে মাসে সঙ্ঘের সহ-সম্পাদক নিযুক্ত হন তিনি। ১৯৯৯ সালের অগস্টে প্রব্রাজিকা মোক্ষপ্রাণা মাতাজির প্রয়াণের পরে ১৭ নভেম্বর থেকে সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলেন অমলপ্রাণা মাতাজি (Nun Amalaprana Passes Away) । 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

    Amit Shah: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহর জুড়ে উৎসবের মেজাজ। বড়দিনে কলকাতায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দু-দিন শহরে থাকবেন তিনি। মূলত, ঠাসা দলীয় কর্মসূচি নিয়েই তাঁর এই সফর। আগামী লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করেই তাঁর এই সফর। এরই মধ্যে কালীঘাটে পুজো দিতে যাবেন অমিত শাহ। যাবেন শহরের একটি গুরুদ্বারে।

    কালীঘাট দর্শনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    সোমবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিট নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বিজেপি সূত্রে খবর, তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে যেতে পারেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি নিউ টাউনের বিলাসবহুল হোটেলে যাবেন অমিত শাহ। সেখানেই রাত্রিবাস করবেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ মহাত্মা গান্ধী রোডের একটি গুরুদ্বারে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপর সাড়ে ১১টা নাগাদ কালীঘাট মন্দিরে যাবেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কালীঘাট মন্দিরে যেতে পারেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারীর মতো রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুতে তৈরি ৪৮টি ব্রোঞ্জের ঘণ্টা পাঠানো হবে অযোধ্যার রামমন্দিরে

    দলীয় বৈঠকে শাহ

    বিজেপি সূত্রে খবর, কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়ে নিউটাউনের হোটেলে ফিরবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। সেখানে মধ্যাহ্নভোজের পর দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন শাহ। তাঁর লক্ষ্য়, আগামী লোকসভা নির্বাচনে দলের রণকৌশল চূড়ান্ত করা । রাজ্যের ৪২টি আসনেই কীভাবে দল লড়বে তা ঠিক করা। প্রত্যেকটা লোকসভা কেন্দ্রে কীরকম প্রার্থী দিতে হবে, সংগঠনকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে, কী ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি নিতে হবে, সেই নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হওয়ার কথা। বিজেপির বঙ্গ নেতৃত্বের সঙ্গে প্রায় ৩ ঘণ্টা বৈঠকের পর ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তারপর ফের নিউ টাউনের হোটেলে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ‘বিজেপির চাণক্য’। এই বৈঠকের পরই সন্ধ্যা সওয়া ৬টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছবেন এবং সরাসরি দিল্লির বিমান ধরবেন শাহ। মঙ্গলবার দলীয় কর্মীদের সঙ্গে অমিত শাহর পরপর দুটি বৈঠক নির্ধারিত থাকলেও কাদের সঙ্গে বৈঠক হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে রাজ্য নেতৃত্ব ও জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন বলে বিজেপি সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ind-W vs Aus-W Test: ইতিহাস হরমনপ্রীতদের, টেস্টে প্রথমবার অস্ট্রেলিয়াকে হারাল ভারতীয় মেয়েরা

    Ind-W vs Aus-W Test: ইতিহাস হরমনপ্রীতদের, টেস্টে প্রথমবার অস্ট্রেলিয়াকে হারাল ভারতীয় মেয়েরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংল্যান্ডের পর অস্ট্রেলিয়া-বধ। বাইশ গজে ইতিহাস রচনা করলেন হরমনপ্রীত কৌর, রিচা ঘোষরা। মহিলাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে এই প্রথমবার অস্ট্রেলিয়াকে টেস্টে (Ind-W vs Aus-W Test) হারাল ভারত। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ভারত মহিলা বনাম অস্ট্রেলিয়া মহিলাদের একমাত্র টেস্ট ম্যাচ। এই ম্যাচটি ৮ উইকেটে জিতে নেয় ভারত। এর ফলে টেস্ট সিরিজও জেতে হরমনপ্রীতরা। 

    ৪৬ বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্টে জয়

    ১৯৭৭ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট খেলছে ভারতের মহিলা দল। ৪৬ বছর পর প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্টে জয়ের স্বাদ পেল প্রমিলা-বাহিনী (Ind-W vs Aus-W Test)। মেয়েদের ক্রিকেটে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া ১১ বার মুখোমুখি হয়েছে। দু’দলের মধ্যে এর আগে পর্যন্ত পাঁচটি সিরিজ হয়েছিল। তিন বার জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। দু’বার সিরিজ ড্র হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে এই প্রথম কোনও ম্যাচ ও সিরিজ জিতল ভারতের মেয়েরা।

    টস জিতে প্রথম ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া। যদিও পূজা ভাস্ত্রাকর, স্নেহ রাণা, দীপ্তি শর্মাদের দাপটে মাত্র ২১৯ রানেই অলআউট হয়ে যায় অ্যালিসা হিলির দল। জবাবে প্রথম ইনিংসে ভারত তুলেছিল ৪০৬ রান। স্মৃতি মান্ধানা (৭৪), রিচা ঘোষ (৫২), জেমিমা রদ্রিগিস (৭৩), দীপ্তি শর্মারা (৭৮) ভারতকে বড় রানে পৌঁছে দেন। দ্বিতীয় ইনিংসে অজিরা তোলে ২৬১ রান। অস্ট্রেলিয়ার শেষ পাঁচ উইকেট পড়ে যায় মাত্র ২৮ রানে। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে স্নেহ রানা ৪টি এবং রাজেশ্বরী গায়কোয়াড় ও হরমনপ্রীত কৌর ২টি করে উইকেট নেন। ১টি উইকেট যায় পূজার ঝুলিতে (Ind-W vs Aus-W Test)। 

    ১৯ ওভারেই লক্ষ্য পূরণ

    প্রথম ইনিংসে ১৮৭ রানের লিড থাকার সুবাদে ভারতের সামনে মাত্র ৭৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু, ওপেনার শেফালি ভার্মা মাত্র ৪ রান করেই প্রথম ওভারে কিম গ্যারেথের শিকার হন৷ ১৩ রানের মাথায় আউট হয়ে ফেরেন টেস্ট অভিষেক করা রিচা ঘোষ। তবে, এর পর আর বেগ পেতে হয়নি হরমনপ্রীতদের। বাকি কাজ করেন স্মৃতি মান্ধানা ও জেমাইমা রড্রিগেজ। ১৮.৪ ওভারেই ২ উইকেট খুইয়ে ম্যাচে জিতে যায় ভারত। ভারতের জয় দেখতে ছুটির দিন সকাল সকালই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভিড় করেছিলেন সমর্থকরা। বেশ কয়েক হাজার দর্শক চিৎকার করে উৎসাহ দিচ্ছিলেন রিচাদের। জয়ের পর উল্লাসে ফেটে পড়েন সকলে (Ind-W vs Aus-W Test)। 

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Bound Oil Tanker: এবার লোহিত সাগরে ভারতীয় তেলের ট্যাঙ্কারে ড্রোন হানা, নেপথ্যে হুথি?

    India Bound Oil Tanker: এবার লোহিত সাগরে ভারতীয় তেলের ট্যাঙ্কারে ড্রোন হানা, নেপথ্যে হুথি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারের পর এবার রবিবার। ভারত মহাসাগরের পর এবার লোহিত সাগর। রবিবার ভারতের দিকে আসা অপরিশোধিত একটি তেলের ট্যাঙ্কার (India Bound Oil Tanker) লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি। ট্যাঙ্কারটি যখন লোহিত সাগরে ছিল, ঘটনাটি ঘটে তখন। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে এ কথা জানিয়েছে আমেরিকা। ‘সাইবাবা’ নামের ওই ট্যাঙ্কারে ২৫ জন ভারতীয় ছিলেন। ড্রোন হানায় অবশ্য হতাহতের কোনও খবর নেই। হামলার পরে পরেই ট্যাঙ্কারে থাকা ভারতীয়রা যোগাযোগ করেন আমেরিকার একটি জাহাজের সঙ্গে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে খবরটি।

    হামলা শনিবারও

    শনিবারই ভারত মহাসাগরে ড্রোন হামলা চালানো হয় ইজরায়েলের একটি জাহাজ লক্ষ্য করে। সেটিও আসছিল ভারতের দিকে। শনিবারের ঘটনার জন্য আমেরিকা দুষছিল ইরানকে। রবিবারের ঘটনায় আমেরিকার নিশানায় ইয়েমেনের হুথি। মার্কিন সেনার তরফে (India Bound Oil Tanker) জানানো হয়েছে, এদিন দক্ষিণ লোহিত সাগরে টহল দিচ্ছিল আমেরিকার একটি যুদ্ধ জাহাজ। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দুটি জাহাজ, জানায় আক্রান্ত হয়েছে তারা। এই দুটির মধ্যে নরওয়ের পতাকা লাগানো জাহাজটিতে ছিল রাসায়নিক। আর ভারতের পতাকা লাগানো জাহাজটি ছিল অপরিশোধিত তেলের ট্যাঙ্কার। পরে অবশ্য ভারতীয় নৌবাহিনীর জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়, ট্যাঙ্কারটিতে ভারতের পতাকা লাগানো ছিল না।

    আমেরিকার অভিযোগ

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের পর থেকে লোহিত সাগরে ড্রোন হামলা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ আমেরিকার। নেপথ্যে রয়েছে হুথি। আমেরিকার অভিযোগ যে নিছক ভুয়ো নয়, তা হুথির বক্তব্যেই স্পষ্ট। ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বক্তব্য, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে তারা রয়েছে হামাসের পক্ষে। তাই ইজরায়েলের সঙ্গে যোগ রয়েছে এমন দেশের বাণিজ্যিক জাহাজ লক্ষ্য করে হামলা চালাবে তারা। আমেরিকার দাবি, রবিবারের আগে চারটি ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে তারা। ড্রোনগুলি ওড়ানো হয়েছিল হুথি অধিকৃত এলাকা থেকে। বাইডেন প্রশসনের অভিযোগ, হুথিদের সাহায্য করছে ইরান। তার জেরেই লোহিত সাগরে বেড়েছে ড্রোন হামলা। মার্কিন অভিযোগের প্রত্যুত্তরে ইরানের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মহম্মদ রেজা নাকদির হুমকি, আমেরিকা ও তার জোটসঙ্গীরা গাজায় অপরাধ বন্ধ না করলে ভূমধ্যসাগর, জিব্রাল্টার প্রণালী দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হবে (India Bound Oil Tanker)।

    আরও পড়ুুন: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু সন্ত্রাসবাদের,” তোপ জয়শঙ্করের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু সন্ত্রাসবাদের,” তোপ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু সন্ত্রাসবাদের,” তোপ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু হয়েছিল সন্ত্রাসবাদ।” কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শনিবার দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিয়ে আসেন আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গ।

    প্রসঙ্গ: ২৬/১১ 

    বিদেশমন্ত্রীর মতে, স্বাধীনতার সময় থেকেই সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়েছে ভারত। এর মদত পাকিস্তানের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ তাঁর। তাঁর ভাষণে অনিবার্যভাবে উঠে আসে ২৬/১১র মুম্বই হামলার ঘটনার কথা। ওই দিন মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল লক্সর-ই-তৈবা। সেটাকেই এদেশে সন্ত্রাসবাদের ‘পিভটাল মোমেন্ট’ বলে মনে করেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি (S Jaishankar) বলেন, “সন্ত্রাসবাদ শুরু হয়েছিল সেই মুহূর্তে, যখন আমরা স্বাধীনতা পেয়েছিলাম। তখন পাকিস্তান থেকে এ দেশে এসেছিল রেইডাররা।… আজ এ দেশে যা বদল হয়েছে, আমার মনে, হয় এর পটভূমিতে রয়েছে ২৬/১১-র মুম্বই হামলা।”

    প্রসঙ্গ: সীমান্তপারের সন্ত্রাস

    জয়শঙ্কর বলেন, “কেউ যদি নিরন্তর সীমান্তপারের সন্ত্রাসে মদত দিয়ে যায়, তাহলে তার পাল্টা জবাব দেওয়ার দায় বর্তায় আমাদের ওপর।” তিনি বলেন, “২৬/১১-র সন্ত্রাসবাদ দেখার আগে পর্যন্ত অনেকেই সন্ত্রাসবাদ রুখতে কী করা উচিত, তা ভেবে পাচ্ছিলেন না। তাই এখন আমাদের প্রথমেই যেটি করতে হবে, সেটি হল আমাদের প্রথমে প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রয়োজন। আমি জানি, সেই লোকগুলিকে যাঁরা বলেছিলেন, আমাদের একটা স্মার্ট স্ট্র্যাটেজি ছিল সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায়। আমার মনে হয় না এর কোনও অর্থ হয়। আমার মনে হয় না যে এর কোনও কৌশলগত দিক আছে।” তার পরেই বিদেশমন্ত্রী বলেন, “কেউ যদি লাগাতার সীমান্তপার সন্ত্রাসে মদত দেয়, তাহলে আপনাকে যোগ্য জবাব অবশ্যই দিতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: রেকর্ড গড়ার পথে ব্রিগেড! ‘লক্ষ কণ্ঠের গীতা পাঠে’ মুখরিত কলকাতা

    গান্ধীনগরের লাভাড রাষ্ট্রীয় রক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও এদিন যোগ দিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী। সেখানে তিনি (S Jaishankar) বলেছিলেন, “ভারতের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হল সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করা।” তিনি বলেন, “আমাদের নিজেদের সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি অন্যদের নিরাপত্তায় অবদান রাখতেও লড়তে হবে আমাদের। এটা হতে পারে আমাদের সব চেয়ে কাছের কোনও প্রতিবেশী দেশ কিংবা যাদের কাছে অর্থনৈতিক বা শক্তিগত সমর্থন পাই, তাদের প্রতি। অথবা এটা গ্লোবাল সাউথের মতো কোনও বৃহত্তর সম্পর্কের জন্য হতে পারে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gita Mass Recitation: রেকর্ড গড়ার পথে ব্রিগেড! ‘লক্ষ কণ্ঠের গীতা পাঠে’ মুখরিত কলকাতা

    Gita Mass Recitation: রেকর্ড গড়ার পথে ব্রিগেড! ‘লক্ষ কণ্ঠের গীতা পাঠে’ মুখরিত কলকাতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যাশা ছিলই। গত কয়েকদিন ধরেই চড়ছিল পারদ। সেই প্রত্যাশা পূরণ করে তা কার্যত ছাপিয়ে গেল রবিবাসরীয় ব্রিগেডে। ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita Mass Recitation) ঘিরে রেকর্ড ভিড়ের সমাগম কলকাতায়। সমবেত শঙ্খধ্বনিতে মুখরিত হল শহরের আকাশ-বাতাস। লক্ষ কণ্ঠের গীতাপাঠে (Lokkho Kanthe Gita Path) গমগম করছে তিলোত্তমা।

    ব্রিগেডমুখী জনজোয়ার

    আজ সকাল থেকে কলকাতার আকাশ ছিল ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন। দৃশ্যমানতা ছিল একেবারেই কম। যে কারণে, ব্যাঘাত ঘটেছে যাতায়াতে। কারণ, লোকাল থেকে শুরু করে ফেরি, মেট্রো থেকে শুরু করে বাস— সবকিছুর গতি ছিল স্লথ। তাও ব্রিগেডমুখী জনজোয়ারে কোনও ভাঁটা পড়েনি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে বাড়তে থাকে ভিড়। শিয়ালদা-হাওড়ায় জমায়েত হয়ে শুরু করে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা উৎসাহী মানুষের। 

    সনাতনীদের মিলনমেলা

    এদিনের ব্রিগেড কর্মসূচি হল সনাতনীদের মিলনমেলা (Gita Mass Recitation)। এই অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছে সনাতন সংস্কৃতি পরিষদ, মতিলাল ভারততীর্থ সেবা মিশন আশ্রম এবং অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদের একাধিক সংগঠন। গীতা পাঠের (Lokkho Kanthe Gita Path) মঞ্চে রয়েছেন দ্বারকার শঙ্করাচার্য থেকে শুরু করে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দ্বৈতাপতি ও বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠনের সাধু-সন্তরা। এই অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়েছেন কাতারে-কাতারে মানুষ।

    কাতারে কাতারে জমায়েত

    লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠকে কেন্দ্র করে ব্রিগেডে হাজির হন কাতারে কাতারে মানুষ। বিভিন্ন বয়সের প্রচুর মানুষ গীতাপাঠে সামিল হন। আগতদের সুবিধার্থে অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদের পক্ষ থেকে হাওড়া স্টেশনের বিপরীতে মঞ্চ করা হয়। সেখান থেকেই তাঁদের গাড়ি করে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে পাঠানো হয়। সাড়ে দশটায় শুরু হয় শোভা যাত্রা। তারপরই হয় আরতি। সাড়ে ১১টা অবধি চলে বেদ পাঠ। গীতাপাঠ (Lokkho Kanthe Gita Path) শুরু বেলা ১২টা ২০ মিনিটে।

    উপস্থিত বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব 

    এদিনের ব্রিগেড কর্মসূচি নয় কোনও রাজনৈতিক দলের। তবে, গীতা পাঠের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব। গীতাপাঠের (Gita Mass Recitation) এই অনুষ্ঠানে বঙ্গ বিজেপির একাধিক বিধায়ক-সাংসদ এবং নেতাকে হাজির থাকতে দেখা গিয়েছে। দিলীপ ঘোষ থেকে শুভেন্দু অধিকারী। সুকান্ত মজুমদার থেকে অগ্নিমিত্রা পাল এবং লকেট চট্টোপাধ্যায়কেও গীতাপাঠে অংশ নিতে দেখ গিয়েছে। লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানে হাজির হন হিরণও।

    উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘রাজনৈতিক পরিবেশের কোনও বিষয় নেই। এটা একটা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম (Gita Mass Recitation)। সেখানে সবাই অংশ নিয়েছে। আমরাও অংশ নিয়েছি। ব্রিগেড তো বাংলার কুরুক্ষেত্র।’’ এর আগে, মোদির লেখা এই চিঠি প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানকে সমর্থন জানিয়ে আমাদের উৎসাহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী।’’

    আরও পড়ুন: চলে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বার্তা, আজ ব্রিগেডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’

    দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘সমাজকে জাগাতে হবে। এক জায়গায় সকলকে আনতে হবে।’’ সকালে শঙ্করাচার্যের সঙ্গে দেখা করেছেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তাঁর থেকে আশীর্বাদ নেওয়ার ছবি নিজের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে শেয়ারও করেছেন মেদিনীপুরের সাংসদ।

    বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার বলেন, ‘‘আমরা এর রাজনীতিকরণ করিনি। মানুষের মধ্যে দৃঢ়তা আনা, মানুষের মধ্যে সামাজিক কাজকর্মে চেতনা বাড়াতে, সংগঠিত করতে এই উদ্যোগ। গীতাতে তো মানুষের জন্য কাজ করারই শ্লোক রয়েছে।” এরমধ্যেই, ব্রিগেডর কর্মসূচিতে (Gita Mass Recitation) কেন পুলিশ নেই, অথচ অদূরে পার্ক স্ট্রিটে ৩ হাজার পুলিশ মোতায়েন নিয়ে রাজ্যকে রাজ্যকে তোপ দাগেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Wrestling Federation of India: মানা হয়নি নিয়ম, সাসপেন্ড ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নয়া কমিটি

    Wrestling Federation of India: মানা হয়নি নিয়ম, সাসপেন্ড ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নয়া কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়ম না মানায় ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নতুন কমিটিকে (Wrestling Federation of India) সাসপেন্ড করা হল। রবিবার কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক সাসপেন্ড করেছে সদ্যনিযুক্ত কমিটিকে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, নয়া কমিটি নিয়ম মানেনি ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের। তাই করা হচ্ছে সাসপেন্ড। প্রসঙ্গত, দিন তিনেক আগেই নির্বাচন হয় ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনে। নয়া সভাপতি হন সঞ্জয় সিংহ। বিভিন্ন পদেও বহাল করা হয় নতুন সদস্যদের।

    কুস্তি ফেডারেশনের নিজস্ব সংবিধান

    ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নিজস্ব সংবিধান রয়েছে। এই সংবিধান অনুযায়ী, যুব কিংবা সিনিয়র স্তরের কোনও প্রতিযোগিতা আয়োজন করার আগে এগজিকিউটিভ কমিটির বৈঠক করতে হয়। তার পরেই প্রকাশ করা হয় ক্রীড়া সূচি। প্রতিটি প্রতিযোগিতার আগে প্রস্তুতির জন্য অন্তত ১৫ দিন সময় দিতে হয় কুস্তিগিরদের। অভিযোগ, ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের এই সব নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করেই জাতীয় অনূর্ধ্ব ১৫ ও অনূর্ধ্ব ২০ স্তরের প্রতিযোগিতার কথা ঘোষণা করেন নবনির্বাচিত সভাপতি (Wrestling Federation of India)। তার জেরেই ভেঙে দেওয়া হয়েছে নয়া কমিটি। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাসপেন্ড করা হয়েছে ওই কমিটিকে। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শেষে উত্তরপ্রদেশের গোন্ডায় ওই প্রতিযোগিতা হবে বলে ঘোষণা করেছিলেন সঞ্জয়।

    নয়া সভাপতি ব্রিজভূষণের ঘনিষ্ঠ!

    দীর্ঘ টালবাহানার পর শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর হয় কুস্তি ফেডারেশনের নির্বাচন। বৃহস্পতিবারই এই নির্বাচনে জিতে ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি হয়েছিলেন সঞ্জয়। তিনি বিদায়ী সভাপতি ব্রিজভূষণ শরণ সিংহের ঘনিষ্ঠ। এই ব্রিজভূষণের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে কুস্তি ছেড়ে দেন অলিম্পিক্স পদক জয়ী কুস্তিগির সাক্ষী মালিক। ঘটনার প্রতিবাদে সংসদের সামনের রাস্তা ‘কর্তব্য পথে’ পদ্মশ্রীর পদক ফেলে দিয়ে আসেন কুস্তিগীর বজরং। পরে তিনি বলেন, “আমি বলেছিলাম, আমার মেয়ে ও বোনেদের বাঁচানোর জন্য লড়াই করছি। এখনও ওদের ন্যায়বিচার দিতে পারিনি। তাই আমার মনে হয় এই সম্মানের যোগ্য আমি নই। নিজের সম্মান ফেরাতে এসেছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। তাই তাঁকে যে চিঠি লিখেছি, তার ওপরেই পদকটা রেখে এসেছি।”

    আরও পড়ুুন: আচার্যের অনুমতি নেই, নেই ভিসি-ও, প্রথা ভেঙে সমাবর্তন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Jadavpur University: আচার্যের অনুমতি নেই, নেই ভিসি-ও, প্রথা ভেঙে সমাবর্তন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে 

    Jadavpur University: আচার্যের অনুমতি নেই, নেই ভিসি-ও, প্রথা ভেঙে সমাবর্তন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমতি মেলেনি। আবার শনিবারই রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য অপসারণ করেছেন অস্থায়ী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে। এহেন আবহেই পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী রবিবার চলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) সমাবর্তন।

    যাদবপুরে সমাবর্তন

    বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টের বৈঠকের পরেই শুরু হয়ে গেল শংসাপত্র প্রদান অনুষ্ঠান। শংসাপত্র ছাত্রছাত্রীদের হাতে তুলে দিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য অমিতাভ দত্ত। শংসাপত্রে উপাচার্য হিসেবে স্বাক্ষর রয়েছে বুদ্ধদেবের। যেহেতু শনিবারই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে, তাই পরিবর্তন করতে হতে পারে শংসাপত্র। এদিনের অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু। মঞ্চে বসে ছিলেন সদ্য অপসারিত উপাচার্য। যেহেতু আচার্যের অনুমতি ছাড়াই হচ্ছে সমাবর্তন অনুষ্ঠান, তাই অনুপস্থিত ছিলেন ইউজিসির চেয়ারম্যান।

    জোড়া গেরোয় প্রশ্ন চিহ্ন

    প্রথমত, আচার্যের অনুমতি মেলেনি। দ্বিতীয়ত, শনিবার সমাবর্তনের (Jadavpur University) আগের রাতেই সরিয়ে দেওয়া হয় উপাচার্যকে। জোড়া গেরোয় অনিশ্চিত হয়ে পড়ছিল সমাবর্তনের অনুষ্ঠান। এর পরেই আসরে নামে রাজ্য শিক্ষা দফতর। সমাবর্তন যাতে হয়, সেজন্য বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয় বুদ্ধদেবকে। এক্ষেত্রে হাতিয়ার করা হয় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশকে। শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এককভাবে এ ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত (উপাচার্যকে অপসারণ) নিতে পারেন না।

    শনিবারই সরিয়ে দেওয়া হয় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে। তাঁকে সরিয়ে দেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজভবন থেকে উপাচার্যকে জানিয়ে দেওয়া হয়, তাঁকে তাঁর কর্তব্য থেকে অব্যাহতি দেওয়া হল। ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় বুদ্ধদেব বলেন, “মুক্ত লাগছে। আমি আড়াই হাজার পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে লড়েছি।”

    আরও পড়ুুন: চেয়েছিলেন চাকরি, বদলে চাকরিপ্রার্থীদের কপালে জুটল জেল হেফাজত!

    এদিকে, সোমবার থেকে উপাচার্যহীন হতে চলেছে রাজ্যের ১০ বিশ্ববিদ্যালয়। ছ’ মাসের মেয়াদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এই উপাচার্যদের। সেই মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ, রবিবার। তাই ফাঁকা হচ্ছে ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলির চেয়ার। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ কাজে ফের সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছে এডুকেশনিস্ট ফোরাম।  

    প্রসঙ্গত, উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে দড়ি টানাটানি চলছে রাজ্য ও রাজ্যপালের। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে একে অপরকে তোপ দাগতেও দেখা যায় প্রকাশ্যেই। এই পরিস্থিতিতেই রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেন রাজ্যপাল। তাঁদের মধ্যেই কয়েকজনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে রবিবার। তাই সোমবার থেকে (Jadavpur University) উপাচার্যহীন হয়ে পড়ছে এই ১০ বিশ্ববিদ্যালয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share