Tag: Madhyom

Madhyom

  • Gita Path: মোদির উপস্থিতিতে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কি এবার গিনেস বুকে রেকর্ড গড়বে?

    Gita Path: মোদির উপস্থিতিতে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কি এবার গিনেস বুকে রেকর্ড গড়বে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে ২৪ ডিসেম্বর কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ (Gita Path) বঙ্গের জন্য ব্যাপক চমক। সারাসরি কোনও রাজনৈতিক যোগ না থাকলেও এই কর্মসূচির মাধ্যমে বঙ্গে হিন্দুত্ব জাগরণের এক নয়া ফলক নির্মিত হতে চলেছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। গীতাপাঠের আসরে যোগদান করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশেষ ভাবে থাকবেন দ্বারকা মঠের বর্তমান শঙ্করাচার্য স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী। এছাড়াও থাকবেন অন্য রাজ্যের আরও বিশিষ্ট প্রতিনিধিরা।

    ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠে’র আসরকে ঘিরে বিশ্ব রেকর্ডের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, উপস্থিত থাকবেন ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড’-এর প্রতিনিধিরা। সেই সঙ্গে নজর রাখতে উপস্থিত থাকবেন আরও কিছু বিদেশী সংস্থা। এক সঙ্গে এত মানুষের সমাগমে গীতাপাঠ আগে হয়েছে কি না, কেউ মনে করতে পারছেন না। ফলে সার্বিক ভাবে সাফল্য পেলে বিশ্ব রেকর্ড গড়বে বঙ্গের এই গীতাপাঠ।

    কী বললেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি?

    আয়োজক সংগঠনের সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ বলেন, “ওই দিন ব্রিগেডে যে গীতাপাঠ অনুষ্ঠিত হবে, তা বিশ্বের কোথাও কোনও দিন হয়নি। এই বিপুল মানুষের সমাগমে গীতাপাঠ (Gita Path) বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করবে।” আবার আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বসন্ত শেঠিয়া বলেন, “গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড-সহ আরও বেশ কিছু সংস্থার কাছে আবেদন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংস্থা আসবে বলে আমাদের নিশ্চিতও করেছে। বিশ্ব রেকর্ড তৈরি হবে, তাই তাকে পরীক্ষা করাবার জন্য আমেরিকা সহ আরও নানা দেশ থেকেও প্রতিনিধিরা আসবেন।” সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, রেকর্ড প্রমাণের জন্য আগে থেকে আবেদন করতে হয়। আর তাই আয়োজকরা ইতিমধ্যে ছয় মাস আগেই সমস্ত নিয়ম মেনে রেকর্ডের বিষয়ে তথ্য সরবরাহ করার কাজ করে আসছেন। এখন সাফল্যের অপেক্ষা মাত্র।

    গীতাপাঠের সঙ্গে আর কী কী হবে (Gita Path)

    অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ, সংস্কৃতি সংসদ এবং মতিলাল ভারত তীর্থ সেবা মিশনের যৌথ উদ্যোগে এই গীতাপাঠের (Gita Path) অনুষ্ঠান হবে। অনুষ্ঠানের প্রথমে লক্ষ কণ্ঠে গীতার শ্লোক পাঠ হবে, এরপর ২০ হাজারের বেশি শঙ্খ একসঙ্গে বাজানো হবে। এক লক্ষ কণ্ঠে গাওয়া হবে নজরুলের গান। অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেড় হাজারেরে বেশি সাধুসন্ত উপস্থিত থাকবেন গীতাপাঠের আসরে। এই পাঠ বিশ্ব রেকর্ডের তকমা পেতেও পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    NIA: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষিদ্ধ মাওবাদী সংগঠন পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (plfi) ডেরায় হানা এনআইএ-র (NIA)। সূত্র মারফত খবর পেয়ে চার রাজ্যে অভিযান চালায় এনআইএ। উদ্ধার হয়েছে ভারতীয় সেনার উর্দি এবং আগ্নেয়াস্ত্র। গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহভাজন দুই মাওবাদীকে। ঝাড়খণ্ড লিবারেশন টাইগার্স নামে পরিচিত পিএলএফআই আদতে মাওবাদীদের দলছুট একটি গোষ্ঠী। এদের বিরুদ্ধে তোলা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে।

    কী কী মিলল?

    শুক্রবার ঘণ্টা চারেক ধরে অভিযান চলে। বিহারে এই অভিযানের নেতৃত্ব দেন এনআইএ-র ডিএসপি মহেন্দ্র সিংহ রানা। উদ্ধার হয় ভারতীয় সেনার একটি উর্দি, দুটি বেআইনি অস্ত্র, প্রচুর নথিপত্র, নগদ টাকা এবং সোনার গয়না। চলতি বছর ১১ অক্টোবর পিএলএফআইয়ের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা দায়ের করেছে এনআইএ। এর পরেই পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা দেওয়ার পরিকল্পনা করে এনআইএ। সেই মতো শুক্রবার চার রাজ্যের ২৩টি জায়গায় একই সময়ে হানা দেয় এনআইএ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডে জঙ্গি কার্যকলাপ করার পরিকল্পনা করেছিল পিএলএফআই। তাদের বিরুদ্ধে জুলুম ও তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে।

    কোথায় কোথায় হানা? 

    এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর, এদিন ঝাড়খণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও দিল্লির মোট ২৩টি জায়গায় হানা দেয় এনআইএ। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হয়েছে দুটি পিস্তল, কিছু কার্তুজ এবং বিস্ফোরকের পাশাপাশি সোনার গয়না, নগদ তিন লক্ষ টাকা, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম এবং নথিপত্র। এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর, ঝাড়খণ্ডের গুমলা, রাঁচি, সিমডেগা, খুঁটি, পালামু, পশ্চিম সিংভূম জেলার ১৯টি ডেরায় অভিযান চালিয়েছে এনআইএ। অভিযান চালানো হয়েছে, মধ্যপ্রদেশের সিধি, বিহারের পাটনা এবং দিল্লির দুটি ডেরায়।

    আরও পড়ুুন: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?

    ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে মাওবাদীদের ডেরায় ভারতীয় সেনার উর্দি মেলায় জঙ্গিরা নাশকতার ছক কষেছিল কিনা, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা (NIA)। ফি বার প্রজাতন্ত্র দিবসে জাতির উদ্দেশ্যে লালকেল্লায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিন দেশ-বিদেশের প্রচুর অতিথি-অভ্যাগত উপস্থিত থাকেন। তদন্তকারীদের একাংশের ধারণা, সেনার উর্দি পরে সেদিনই সেনার ভিড়ে মিশে গিয়ে হামলার ছক কষেছিল জঙ্গিরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPL 2024: ‘চিরদিনের অধিনায়ক’ রোহিতকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট! মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের নয়া নেতা হার্দিক

    IPL 2024: ‘চিরদিনের অধিনায়ক’ রোহিতকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট! মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের নয়া নেতা হার্দিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোহিত শর্মাকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। নতুন অধিনায়ক হিসেবে হার্দিক পান্ডিয়ার নাম ঘোষণা করা হয়েছে। যা তোলপাড় ফেলেছে ক্রিকেট মহলে। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই রোহিতের পাশে দাঁড়িয়ে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সমালোচনায় মুখর। প্রশ্ন উঠছে, এমন কী ঘটল রোহিতকে সরিয়ে অধিনায়ক করা হল হার্দিককে? যদিও রোহিতকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট করেছে মুম্বই-ও। সোশ্যাল সাইটে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের তরফে একটি ভিডিও পোস্ট করে রোহিতের উদ্দেশে লেখা হয়েছে,’তুমি আমাদের চিরদিনের অধিনায়ক’ ।

    ভবিষ্যত পরিকল্পনা

    আসলে পুরো ব্যাপারটি পূর্ব পরিকল্পিত এবং ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে। রোহিতকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে বা রোহিতের সরে দাঁড়ানোর স্ক্রিপ্ট লেখা হয়ে গিয়েছিল ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হারার পরেই। কারণ, রোহিতের বয়স এখন ৩৬। তিনি আর একদিনের ক্রিকেটে খেলবে বলে মনে হয় না। অনিশ্চিত টি-২০ আন্তর্জাতিক কেরিয়ারও। জুনে টি-২০ বিশ্বকাপ খেলে তিনি সাদা বলের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে পারেন। এমনকী শোনা যাচ্ছে, ২০২৪-এ তাঁর শেষ আইপিএল। তাই সময়ে থাকতেই নেতৃত্বের ব্যাটন হাত বদল হওয়াই স্বাভাবিক। যা প্রবল ভাবেই চাইছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। কিন্তু লোক চক্ষুরও তো ব্যাপার থাকে। রোহিতের নেতৃত্বেই মুম্বই পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন। এমন এক সফল নেতাতে এভাবে অধিনায়কের পদ থেকে এক তরফাভাবে সরানোর সাহস কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি চাইবে না। 

    সরতে চাইছিলেন রোহিত!

    আসলে রোহিত নিজেই কি সরতে চাইছিলেন? বিশেষজ্ঞদের অনুমান, সম্মান থাকতেই রাজ্যপাট অন্য কারও হাতে তুলে দিতে চাইছিলেন রোহিত। আর সেক্ষেত্রে হার্দিকই ছিল সেরা বিকল্প। তাই গুজরাট থেকে হার্দিককে ফিরিয়ে আনা ছিল এই পরিকল্পনারই অঙ্গ। কারণ, হার্দিক ছিলেন গুজরাট টাইটান্সের অধিনায়ক। ১৫ কোটির বিনিময়ে তিনি মুম্বই ইনিডয়ান্সে ফিরলেন ঠিকই, কিন্তু তাঁকে নেতৃত্ব তো ছাড়তে হবে। তাই হার্দিকের সঙেগ চুক্তিতেই বলা হয়েছিল রোহিতের পরেই তিনি হবেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক। রোহিত থাকতেই তাঁর হাতে নেতৃত্বভার এভাবে সঁপে দেওয়া বড়ই দৃষ্টিকটূ। কিন্তু পেশাদার ক্রিকেটে সবই সম্ভব। একদিন হার্দিক আইপিএলে শুরু করেছিলেন রোহিতের নেতৃত্বে। কালের নিয়মে এবার হার্দিকের নেতৃত্ব খেলবেন রোহিত। 

    আরও পড়ুন: আর কেউ পরতে পারবেন না ধোনির জার্সি! মাহির ৭ নম্বর জার্সি সংরক্ষণ বিসিসিআই-এর

    নেতা হার্দিক

    হার্দিকের মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হওয়ার পিছনে রয়েছে আরও একটি অঙ্ক রয়েছে। ফিট থাকলে আগামীতে সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতীয় দলের অধিনায়ক হওয়ার সম্ভাবনা হার্দিকেরই। আর যে কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি চাইবে ভারতীয় দলের অধিনায়ক খেলুক তাঁর দলেই। তাতে ব্র্যান্ড ভ্যালু যে অনেকটাই বাড়বে। আখেরে, আবেগ, ভালো ক্রিকেটের থেকে কোটিপতি লিগে অর্থই সবার আগে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mumbai Mail: কাপলিং খুলে বিপত্তি মুম্বই মেলে, দুটি কামরা নিয়ে ছুটল ইঞ্জিন

    Mumbai Mail: কাপলিং খুলে বিপত্তি মুম্বই মেলে, দুটি কামরা নিয়ে ছুটল ইঞ্জিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে ফরাক্কা স্টেশনের কাছে রাধিকাপুর এক্সপ্রেস চালকের তৎপরতায় বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায়। রেল লাইনের ওপরে উঠে যায় ট্রাক। চালক জুরুরি ব্রেক কষায় চাকায় আগুল লেগে যায়। তবে, এই ঘটনার জের মিটতে মিটতেই অল্পের জন্য বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল মুম্বই মেল (Mumbai Mail)। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়া-খড়্গপুর শাখার বীরশিবপুর স্টেশনে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Mumbai Mail)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, রাত প্রায় সাড়ে ন’টা নাগাদ দক্ষিণ-পূর্ব রেলে উলুবেড়িয়া স্টেশন থেকে আপ মুম্বই মেল (Mumbai Mail) ছাড়ে। ছাড়ার ঠিক পরেই ট্রেনের কাপলিং খুলে যায় বীরশিবপুর স্টেশনের কাছে। ট্রেনের কাপলিং খুলে দু’টি কামরা নিয়েই গন্তব্যের দিকে রওনা দেয় মুম্বই মেল। বাকি কামরা পড়ে থাকে বীরশিবপুর স্টেশনেই। এই দুর্ঘটনার ফলে হাওড়া-খড়্গপুর শাখার আপ লাইনে বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন চলাচল। যাত্রী দুর্ভোগ চূড়ান্ত। অবশেষে চার ঘণ্টারও বেশি সময়ের প্রচেষ্টার পর রাত দেড়টা নাগাদ গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেয় মুম্বই মেলটি। যাত্রীরা বলেন, জোরে শব্দ করে ট্রেনটি কিছু দূর গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে। আচমকা ট্রেন কেন দাঁড়িয়ে গেল দেখতে দেখি, ট্রেনের দুটি কামরা সহ ইঞ্জিন নেই। যদিও  দু’টি কোচ নিয়ে ইঞ্জিন এগিয়ে গিয়ে থেমে গিয়েছে। বাকি কামরাগুলো পিছনেই রয়ে গিয়েছে। ফলে, চরম আতঙ্কিয় হয়ে পড়েছিলাম। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে খবর পেয়ে দক্ষিণ পূর্ব রেলের আধিকারিক ও ইঞ্জিনিয়াররা ঘটনাস্থলে এসে কাপলিং মেরামতের কাজ শুরু করেন।

    রেল আধিকারিক কী বললেন?

    দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারি আদিত্য কুমার চৌধুরী বলেন,  এই দুর্ঘটনার ফলে ট্রেন চলাচলে খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। আর কাপলিং খুলে গেলেও বড় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কম থাকে। কারণ অটোমেটিক ব্রেক লক হয়ে যায়। রেল কর্মীরা গিয়ে দ্রুত মেরামতির কাজ করেছেন। তবে কী ভাবে এবং কেন এই ঘটনা ঘটল তা জানতে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Higher Secondary Exam: বদলাচ্ছে উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাস! প্রশ্ন ফাঁস রুখতে ১১ বছর পর নয়া নিয়ম সংসদের

    Higher Secondary Exam: বদলাচ্ছে উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাস! প্রশ্ন ফাঁস রুখতে ১১ বছর পর নয়া নিয়ম সংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে উচ্চমাধ্যমিকের (Higher Secondary Exam) সিলেবাস। ৪৭ টি বিষয়ে সিলেবাস পরিবর্তনে উদ্যোগী উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। একই সঙ্গে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রেও পরিবর্তন আনা হচ্ছে। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে সংসদ। সূত্রের খবর, প্রতিটি প্রশ্নপত্রে থাকবে একটি ক্রমিক নম্বর। এই নিয়েই হতে চলেছে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। শনিবার বেলা ১ টা থেকে এই বৈঠক হওয়ার কথা উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের বিদ্যাসাগর ভবনে। বৈঠকে শিক্ষা সংসদের সভাপতি-সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিষয় বিশেষজ্ঞরা থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। 

    সিলেবাসে বদল

    আগামী বছর থেকে উচ্চমাধ্য়মিকের পাঠ্যসূচিতে আসতে পারে ডেটা সায়েন্স (Data Science) ও আর্টিফিশায়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence) বা এআই।  যদিও এই দুই বিষয় নিয়ে পড়াশোনার পরিকাঠামো বাংলার স্কুলগুলিতে কতটা আছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এছাড়াও ১১ বছর বাদে একাধিক বিষয়ের সিলেবাস পরিবর্তন হতে চলেছে। অন্যদিকে এবারই আবার একাদশ ও দ্বাদশে আসছে সেমেস্টার সিস্টেম। চালু হতে পারে ওএমআর সিটও। সূত্রের খবর, ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা মোট ২ দফায় হতে চলেছে। 

    প্রশ্নপত্রে পরিবর্তন

    এবছর থেকেই প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক (Higher Secondary Exam) শিক্ষা সংসদ। এবছর প্রশ্নপত্রে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ একটি ক্রমিক নম্বর উল্লেখ করবে। যে ক্রমিক নম্বর প্রত্যেকটি প্রশ্নপত্রই থাকবে। শুধু তাই নয় সেই ক্রমিক নম্বর থাকবে সিরিয়ালি। অর্থাৎ কোন প্রশ্নপত্র কোন পরীক্ষার কেন্দ্রে, কোন পরীক্ষার ঘরে থাকছে তা সহজেই চিহ্নিত করা যাবে। আগামী বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। যা চলবে ২৯ তারিখ পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই যার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সংসদ। সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে নিরাপত্তায়। 

    আরও পড়ুন: কলকাতার তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি! কনকনে ঠান্ডা পশ্চিমে, কতদিন থাকবে শীতের দাপট?

    প্রশ্ন ফাঁস রুখতে পদক্ষেপ

    প্রশ্ন ফাঁস থেকে শুরু করে পরীক্ষায় নকল আটকাতে কমিশন একরকম বদ্ধপরিকর। সেই লক্ষ্যে একাধিক পদক্ষেপ করা হচ্ছে। প্রশ্নপত্রে সিরিয়াল নম্বর থাকা তারই অঙ্গ বলে মনে করা হচ্ছে। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে জানা গিয়েছে মূলত ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার সময় সিরিয়ালি দেওয়া হবে প্রশ্নপত্র। অর্থাৎ ক্রমিক নম্বর অনুযায়ী ছাত্রছাত্রীদের দিতে হবে প্রশ্নপত্র। সম্প্রতি উচ্চ মাধ্যমিক (Higher Secondary Exam) শিক্ষা সংসদের তরফে একাধিক জেলায় পর্যালোচনামূলক বৈঠক করা হয়েছে। সেই বৈঠকে বিভিন্ন জেলার আধিকারিকদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশ্নপত্র ক্রমিক নম্বর অনুযায়ী না দিলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নেবে সংসদ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কলকাতার তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি! কনকনে ঠান্ডা পশ্চিমে, কতদিন থাকবে শীতের দাপট?

    Weather Update: কলকাতার তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি! কনকনে ঠান্ডা পশ্চিমে, কতদিন থাকবে শীতের দাপট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীত পড়েছে শহরে। হাসি ফুটেছে শীতবিলাসীদের মুখে। শনিবার ফের ১৪ ডিগ্রির ঘরে নামল কলকাতার তাপমাত্রা। ভোর থেকেই ঠান্ডা হাওয়ার দাপট আর পরিষ্কার আকাশের কারণে শীতের আমেজ ভরপুর শহরে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, শনিবার এখনও পর্যন্ত মরশুমের শীতলতম দিন। আরও বেশ কিছুদিন শীত চলবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)।

    এখনও পর্যন্ত শীতলতম

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস (Weather Update) বলছে আগামী সপ্তাহে আরও নামবে পারদ। মঙ্গল ও বুধবার তাপমাত্রা আরও দু ডিগ্রি কমার সম্ভাবনা রয়েছে। এবার লম্বা শীতের স্পেল জারি থাকবে বাংলায়। কলকাতায় আজ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে নিচে। সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এখনও পর্যন্ত মরশুমের শীতলতম। দিনের তাপমাত্রাও স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কমে ২৪.৬ ডিগ্রি। আজ, সারাদিন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে থাকবে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের সর্বোচ্চ পরিমাণ ৪৩ থেকে ৯৪ শতাংশ। রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা নামল ১০ বা ৯ এর ঘরে।

    ফের পশ্চিমী ঝঞ্ঝা

    তবে, মৌসম ভবন জানাচ্ছে, আরব সাগরে ঘূর্ণাবর্ত সঞ্চালনের জেরে ১৬ ডিসেম্বর, শনিবার পশ্চিমী ঝঞ্ঝা প্রভাব ফেলবে দেশের আবহাওয়ায়। তবে এই পশ্চিমী ঝঞ্ঝা পেরিয়ে গেলেই আগামী ২০ ডিসেম্বর বুধবার থেকে রাজ্যে রাজ্যে আরও বেশি পারদ পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। মোটের উপর শীতের অনুকূল পরিস্থিতি সারা দেশেই। আগামী কয়েকদিনে উত্তর ভারত, মধ্য ভারত ও পূর্ব ও পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা কমবে। উত্তর-পশ্চিম ভারতের সমতলের রাজ্যগুলিতে তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি পর্যন্ত নামতে পারে।

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    দার্জিলিং ও কালিম্পং এর পার্বত্য এলাকা ছাড়া আর কোথাও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। ফের তুষারপাতের সম্ভাবনা সিকিমে এবং তার প্রভাব পড়তে পারে দার্জিলিংয়ের উঁচু এলাকায়। সোম মঙ্গলবার তুষারপাতের সম্ভাবনা বেশি। হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। সিকিমেও কুয়াশার প্রভাব বজায় থাকবে। কুয়াশার সম্ভাবনা প্রবল পার্বত্য জেলা ও কোচবিহারে। তুষারপাত ও হালকা বৃষ্টির পর উত্তরবঙ্গের তাপমাত্রা এবার ক্রমশ  নিম্নমুখী। সমতলের জেলাগুলিতে মঙ্গল, বুধবার পর্যন্ত তাপমাত্রা একই রকম থাকবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Peoples Party: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন বিলাওয়াল ভুট্টো?

    Pakistan Peoples Party: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন বিলাওয়াল ভুট্টো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (Pakistan Peoples Party) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। প্রার্থী হচ্ছেন তাঁর বাবা আশিফ আলি জারদারিও। পাকিস্তানের এই প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ফের লড়বেন প্রেসিডেন্ট পদে। দলের চেয়ারম্যান ফয়জল করিম কুন্ডি জানিয়েছেন বিলাওয়াল ও তাঁর বাবার প্রার্থী হওয়ার খবর। জারদারি যে প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন, সে ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। সিনিয়র জারদারি জানিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী পদে বিলাওয়াল নিজে কিংবা খুরশিদ শাহ দলের তরফে হবেন যোগ্য প্রার্থী।

    কী বললেন আশিফ? 

    আশিফ বলেন, “বিলাওয়াল প্রার্থী হতে পারে। আমিও প্রার্থী হতে পারি। খুরশিদ শাহও বলেছেন প্রার্থী হবেন।” ইসলামাবাদে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ফয়জল কুন্ডি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন বিলাওয়াল। ২০১৮ সালের ঘটনার পুনরাবৃত্তিও হতে পারে। আশিফ আলি জারদারিকে ফের প্রেসিডেন্ট পদে দেখা যেতে পারে। তিনি বলেন, “২০১৮ সালের রিপ্লে দেখতে চাই আমরা। আশিফ আলি জারদারিকে প্রেসিডেন্ট করতে চাই।” প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালেও প্রেসিডেন্ট পদে বসেছিলেন আশিফ আলি জারদারি।

    ‘ড্রয়িং রুম পলিটিক্স’

    তিনি জানান, পিপিপির অবস্থানই হল, ২০২৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারির পরে নির্বাচন হওয়া উচিত নয়। নওয়াজ শরিফের সমালোচনা করে কুন্ডি বলেন (Pakistan Peoples Party), নওয়াজের দল নির্বাচনে অংশ নিতে দ্বিধা করছে। তিনি একে ‘ড্রয়িং রুম পলিটিক্স’ আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর প্রশ্ন, “নির্বাচন এড়িয়ে কেন তারা দাবি করছে যে তারা দেশের বৃহত্তম দল?” কুন্ডির দাবি, দেশবাসী পিপিপির সঙ্গেই রয়েছেন। আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিতে দল পুরোপুরি প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?

    নির্বাচনের সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারির প্রসঙ্গে কুন্ডি জানান, এই জাতীয় নিষেধাজ্ঞা দল প্রসারিত করার স্বাধীনতার পরিপন্থী। মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে জনগণের। এদিন নওয়াজকেও নিশানা করেছেন কুন্ডি। বলেন, “এই ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টাবিলিটি ব্যুরো নওয়াজ শরিফের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছে। একটার পর একটা মামলায় তিনি খালাসও হচ্ছেন। তাই জনগণের জানা উচিত ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টাবিলিটি ব্যুরো ঠিক না ভুল।” তিনি (Pakistan Peoples Party) বলেন, “ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টাবিলিটি ব্যুরো কারও সম্পত্তি নয়, একটি প্রতিষ্ঠান।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?  

    Parliament Security Breach: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশি জেরায় চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি লোকসভাকাণ্ডে (Parliament Security Breach) ধৃত ললিত ঝায়ের। টানা পুলিশি জেরায় ললিতের স্বীকারোক্তি, প্ল্যান-এ সফল না হলে প্ল্যান-বি তৈরি ছিল সাগর-নীলমদের। লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড এই ললিতই। বৃহস্পতিবার রাতে দিল্লির কর্তব্যপথ থানায় আত্মসমর্পণ করে সে। প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে সে নষ্ট করে ফেলেছে নিজের ও বাকি অভিযুক্তদের মোবাইল ফোনগুলি।

    মাস্টারমাইন্ড ললিত

    বুধবার লোকসভার অধিবেশন চলাকালীন দর্শক গ্যালারি থেকে লাফিয়ে অধিবেশন কক্ষে পড়ে দুই হানাদার। আগে থেকে জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। তার জেরে অধিবেশন কক্ষ ভরে যায় রঙিন ধোঁয়ায়। পরে দুই সাংসদের হাতে ধরা পড়ে যায় হানাদাররা। ওই ঘটনায় সংসদ চত্বর থেকে গ্রেফতার করা হয় আরও দুজনকে। তার পরেই জানা যায়, লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) মাস্টারমাইন্ড ললিত। ললিতকে টানা জেরা করছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল।

    কী জানাল ললিত?

    লাগাতার জেরায় তদন্তকারীদের ললিত জানিয়েছে, যদি ভিজিটর্স গ্যালারি থেকে স্মোক গ্রেনেড বিস্ফোরণের সুযোগ সাগর-নীলমরা না পেত, তাহলে তৈরি ছিল প্ল্যান-বি। ললিত বলেন, “যদি প্রথম পরিকল্পনা অনুযায়ী নীলম ও আমল সংসদের সামনে পৌঁছতে না পারত, তাহলে মহেশ ও কৈলাশকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছিল। অন্য দিক থেকে লোকসভায় গিয়ে কালার বম্ব ফাটাত ওরা। মিডিয়ার ক্যামেরার সামনে স্লোগান দেওয়ার জন্যও তৈরি ছিল দুজন।”

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির পা ধরে লাভ নেই, কিছুই পাবেন না”, দিল্লিতে বৈঠকের আগে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    অপারেশন সাকসেসফুল হওয়ার পর যাতে তারা পালাতে পারে, সেজন্য বাকিদের সাহায্য করতেও একটি প্ল্যান তৈরি করে রেখেছিল ললিত। কথা ছিল, সকলেই পালিয়ে যাবে রাজস্থানে। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে নীলম, সাগর, মনোরঞ্জন ও আমলকে পালাতে সাহায্য করার কথা ছিল মহেশের। ললিতের জন্য গেস্ট হাউসের ব্যবস্থা করেছিল এই মহেশই। এই গেস্ট হাউসে বসেই টেলিভিশনের পর্দায় লোকসভাকাণ্ডের খবরের ওপর নজর রাখছিল সে।

    এদিকে, সেদিনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করতে চাইছে দিল্লি পুলিশ। ঘটনার দিনের মতোই সাগর ও মনোরঞ্জন দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দেবে লোকসভার চেম্বারে। নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনি পেরিয়ে বুধবার তারা কীভাবে লোকসভার অধিবেশন কক্ষে ঢুকে পড়েছিল, মূলত তা-ই জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা (Parliament Security Breach)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Women vs England Women: বাংলার দীপ্তির দাপটে ধরাশায়ী ইংল্যান্ড, বড় রানের লিড ভারতের

    India Women vs England Women: বাংলার দীপ্তির দাপটে ধরাশায়ী ইংল্যান্ড, বড় রানের লিড ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ের মাঠে দাপট দেখালেন বাংলার দীপ্তি। ইংল্যান্ডের মহিলা দলের বিরুদ্ধে ৫ উইকেট নিলেন দীপ্তি শর্মা। দীপ্তির স্পিনের ভেলকিতে দ্বিতীয় দিনেই চালকের আসনে ভারত। দীপ্তির দাপটে প্রথম ইনিংসে ২৯২ রানে পিছিয়ে পড়ে ইংল্যান্ড। আপাতত ম্যাচে চালকের আসনে ভারত (India Women vs England Women)। যা পরিস্থিতি তাতে কোনও অঘটন না ঘটলে তৃতীয় দিনেই ম্যাচ শেষ হয়ে যেতে পারে।

    দুরন্ত দীপ্তি

    প্রথম দিন ব্যাট করতে নেমে ৪০০ রান পার করেছিল ভারত। দ্বিতীয় দিনের শুরুতে তার সঙ্গে খুব বেশি রান যোগ হয়নি। ব্যাট হাতেও রান পেয়েছেন দীপ্তি। সাত নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৬৭ রান করেন তিনি। প্রথম ইনিংসে ৪২৮ রান করে ভারত। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট পড়তে থাকে ইংল্যান্ডের। একমাত্র ন্যাট শিভার-ব্রান্ট ছাড়া কেউ রান পাননি। ট্যামি বিউমন্ট, সোফিয়া ডাঙ্কলি, হেদার নাইটের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটারেরা সুবিধা করতে পারেননি। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সবার শেষে বল করতে যান দীপ্তি। তারপরই চমক। ইংল্যান্ডের মিডল ও লোয়ার অর্ডারকে সাজঘরে ফেরান তিনি। ৫.৩ ওভারে মাত্র ৭ রান দিয়ে ৫টি উইকেট নেন তিনি। দীপ্তির দাপটে ৩৫.৩ ওভারে ১৩৬ রানে অল আউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। এই পারফরম্যান্সের ফলে মহিলাদের টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতীয়দের সেরা বোলিং পরিসংখ্যানে জায়গা করে নিলেন দীপ্তি শর্মা।

    ভারতের রেকর্ড

    টেস্টের ইতিহাসে চতুর্থ ইনিংসে এর আগে সর্বোচ্চ লক্ষ্য ছিল ৪১০ রান। ১৯৯৮ সালে পাকিস্তানকে সেই লক্ষ্য দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারত এগিয়ে রয়েছে ৪৭৮ রানে। অর্থাৎ, চতুর্থ ইনিংসে ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য যাই হোক না কেন সেটা হবে মহিলাদের টেস্টের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লক্ষ্য। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ৬ উইকেটে ১৮৬। হরমনপ্রীত ৪৪ রানে ব্যাট করছেন। ইংল্যান্ডের দুই স্পিনার ভারতের ৬টি উইকেট নেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Haldia: “মোদিজির পা ধরে লাভ নেই, কিছুই পাবেন না”, দিল্লিতে বৈঠকের আগে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Haldia: “মোদিজির পা ধরে লাভ নেই, কিছুই পাবেন না”, দিল্লিতে বৈঠকের আগে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ ডিসেম্বর, সকাল ১১ টায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সময় দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তৃণমূল নেত্রী কেন্দ্রের কাছে বড় অঙ্কের বকেয়া দাবি করে বঞ্চনার রজনীতি করার অভিযোগ তুলেছেন বার বার। সেই প্রেক্ষাপটে ওই বৈঠকে বকেয়া নিয়েই আলোচনা হবে, এটাই স্বাভাবিক। তার আগে এই বৈঠক নিয়ে মমতাকে কটাক্ষবাণে বিঁধলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার হলদিয়ার (Haldia) এক সভা থেকে তিনি সাফ জানিয়ে দিলেন, মমতার আশা আদৌ পূরণ হবে না। তিনি সরাসরি আক্রমণ হেনে বলেন, “মোদিজির পায়ে ধরে লাভ নেই। কিছুই পাবেন না।” শুভেন্দুর সংযোজন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে কোনও মুখ্যমন্ত্রী সময় চাইলে উনি দেবেন, এটাই সৌজন্য। কিন্তু এভাবে দরবার করে কোনও আর্থিক সাহায্য মিলবে না।

    টাকা ফেরত পাবেন, আশ্বাস শুভেন্দুর (Haldia)

    শুভেন্দু এদিনের সভা থেকে আরও একটি উল্লেখযোগ্য ঘোষণা করেন। তৃণমূলের ক্যাডাররা যেভাবে বিভিন্ন প্রকল্পে মানুষকে বঞ্চিত করে নিজেদের আখের গুছিয়েছে, তা নিয়ে সরব হন তিনি। বলেন, “সব চোর জেলে যাবে। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হল, জনগণের টাকা যারা মেরেছে, তাদের জেলে পোরা।” বঞ্চিত এবং হতাশ মানুষকে আশার কথাও শুনিয়েছেন তিনি। বিরোধী দলনেতা বলেন, “আপনারা সব কাগজ গুছিয়ে রাখবেন। সব টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করব। আবাস যোজনায় চোরেদের নাম কেটে প্রকৃত উপভোক্তার নাম ঢোকাতে হবে।” এদিন তিনি ঘোষণা করেন, আগামী ২০ ডিসেম্বরও শাসক দলের অন্যায় এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি। উল্লেখ্য, সতীশ সামন্তর জন্ম বার্ষিকীতে এদিন দলের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছিল হলদিয়ায় (Haldia)।

    তৃণমূলকে সরিয়ে দিল পুলিশ (Haldia)

    এদিনই আর একটি উলট পুরাণের সাক্ষী থাকল হলদিয়া (Haldia)। বিজেপির সভামঞ্চের কাছেই দু’দিন ধরে ধর্না কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিল তৃণমূল। শুক্রবার আচমকাই তাদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। এই ধর্নার জন্য পুলিশের কোনও অনুমতি ছিল না বলে প্রশাসনের বক্তব্য। যদিও এই বিষয় নিয়ে এদিন শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোটে। তাই কি আদালতের তিরস্কার আটকাতেই আগেভাগে অতি সক্রিয়তা দেখালো পুলিশ? স্বাভাবিকভাবেই এই প্রশ্ন উঠেছে। পুলিশের এই নজিরবিহীন পদক্ষেপে আদালত অবশ্য সন্তোষ প্রকাশ করেছে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেছেন, এই ধরনের সমস্যায় পুলিশকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। বহু বছর পর তিনি দেখলেন, তারা এই ধরনের ব্যাবস্থা নিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share