Tag: Madhyom

Madhyom

  • Abhishek Banerjee: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ অভিষেকের আর্জি, কী আবেদন ছিল তৃণমূল নেতার?

    Abhishek Banerjee: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ অভিষেকের আর্জি, কী আবেদন ছিল তৃণমূল নেতার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)! দেশের শীর্ষ আদালতে খারিজ হয়ে গেল তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের আবেদন। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন অভিষেক। তাঁর আর্জি ছিল, কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের শুনানি পর্বের রিপোর্ট প্রকাশের ওপর জারি করা হোক নিষেধাজ্ঞা। অভিষেকের এই আবেদনই শুক্রবার খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত।

    কী বলেছিলেন বিচারপতি সিনহা?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার? তদন্তে নাম জড়ায় অভিষেকের সংস্থা ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র। এই সংস্থার সম্পত্তির খতিয়ান আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সম্প্রতি একটি মুখবন্ধ খামে পাঁচ হাজার পৃষ্ঠার রিপোর্ট আদালতে জমা দেয় ইডি। এর পরেই বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন, “সম্পত্তির পরিমাণ কম হলে কি এত নথি জমা পড়ত? এসব সম্পত্তির জন্য আয়ের উৎস কী তা কি খতিয়ে দেখা হয়েছে?” বিচারপতি সিনহা এও বলেছিলেন, “দেখা যাচ্ছে সিংহভাগ সম্পত্তিই হয়েছে ২০১৪ সালের পর। ঘটনাচক্রে সেই সময়ই হয়েছিল নিয়োগ কেলেঙ্কারি। এই ব্যপারটা কি তদন্ত করে দেখা হয়েছে?”

    অভিষেকের আবেদন

    বিচারপতি সিনহার সেই পর্যবেক্ষণ প্রকাশিত হয় সংবাদ মাধ্যমে। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। তৃণমূল নেতার আইনজীবী শীর্ষ আদালতে বলেন, “এই ধরনের পর্যবেক্ষণ সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় সম্মানহানি হচ্ছে তাঁর মক্কেলের (Abhishek Banerjee)।” কলকাতা হাইকোর্টের যে বেঞ্চে বর্তমানে মামলাটি রয়েছে, সেখানে থেকে মামলাটি সরানোর আর্জিও জানানো হয়। অভিষেকের সেই আর্জিও খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার মন্তব্য, “যদি প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে নিজের আপত্তি জানাতে পারবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।”

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’কে নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছে ইডি। বৃহস্পতিবার রিপোর্টটি জমা দেওয়া হয় বিচারপতি সিনহার বেঞ্চে। এই ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র বিস্তারিত নথি আদালতে জানানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। এই সংস্থার ডিরেক্টরদের নাম, তাঁদের সম্পত্তির পরিমাণ এবং সংস্থার লেনদেন, গ্রাহক কারা, সিইওর সম্পত্তির বিস্তারিত তথ্য, সংস্থার কর্মীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য জমা দেওয়ার (Abhishek Banerjee) নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Parliament Security Breach: বাগুইআটিতে ললিতের দ্বিতীয় বাড়ির হদিশ, থাকত পরিবারও, কী বলছে ভাই?

    Parliament Security Breach: বাগুইআটিতে ললিতের দ্বিতীয় বাড়ির হদিশ, থাকত পরিবারও, কী বলছে ভাই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই সংসদ হামলার (Parliament Security Breach) অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝা-র বাংলা যোগের প্রমাণ মিলেছিল। এবার বাগুইআটিতে মিলল দ্বিতীয় বাড়ির হদিশ। জানা গিয়েছে, বাগুইআটির হেলা বটতলার পালপাড়াতে তিন বছর ধরে পরিবারের সঙ্গেই ভাড়া থাকত ললিত। তবে ললিত যে এমন কাজ করতে পারে তা ঘুনাক্ষরেও টের পাননি প্রতিবেশীরা। ভালো ছেলে বলেই পরিচিত ছিল ললিত। জানা যায়, সংসদ ভবনে হানার দিন বাইরে নীলম এবং আনমোল যখন স্লোগান দিচ্ছিল, তখন তা ভিডিও করে ললিত। এরপরে রাজস্থানের উদ্দেশে রওনা দেয় সে। সেখানে ললিতকে (Parliament Security Breach) সাহায্য করে মহেশ ও কৈলাস নামে দুই ব্যক্তি। তাদেরকেও আটক করেছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। মূলত তাদের সহায়তেই রাজস্থানের হোটেলে থাকে ললিত। শুক্রবার ললিতকে পাতিয়ালা কোর্টে তোলা হলে, বিচারক তাকে ৭ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    ১০ ডিসেম্বর পরিবার যায় বিহারে, থেকে যায় ললিত

    প্রতিবেশীদের দাবি, গত ১০ ডিসেম্বর ললিতের বাবা-মা এবং ভাই বিহারে চলে যায়। ললিত কিন্তু পালপাড়াতে থেকে গিয়েছিল। যাওয়ার আগে সে প্রতিবেশীদের জানায় কয়েক দিনের মধ্যে সে ফিরে আসবে। এক প্রতিবেশীর মতে, সেখানে তারা (ললিতের পরিবার) অনেকদিন ধরেই ভাড়া থাকত এবং স্থানীয় একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়াত ললিত। এর পাশাপাশি বাচ্চাদের টিউশনিও দিত সে। বাড়িতে সন্দেহভাজন সেরকম কেউ আসত না বলেই জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, সংসদ ভবনে হামলার অভিযোগে এখনো পর্যন্ত সকল অভিযুক্তকে (Parliament Security Breach) গ্রেফতার করতে সমর্থ হয়েছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকেই সেদিন চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর পরে গুরুগ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় বিশাল শর্মাকে। বৃহস্পতিবার রাতেই দিল্লির কর্তব্যপথ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে ললিত।

    কী বলছে ললিতের ভাই?

    ললিতের ভাই সোনু সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, দশ ডিসেম্বর শিয়ালদা স্টেশনে তাদেরকে রওনা করতে এসেছিল ললিত। সেদিনই তারা (ললিতের পরিবার) বিহারে পৈতৃক বাড়িতে ফিরে যায়। তখনই তাদের সঙ্গে শেষ দেখা হয় ললিতের। তারপর ১১ ডিসেম্বর ফোনে কথা হয়। তখন ললিত (Parliament Security Breach) বলে যে সে দিল্লিতে যাবে। জানা গিয়েছে, ললিতের বাবা পেশাতে পুরোহিত এবং পূজা-অর্চনা করেন। ললিতের বাকি দুই ভাই দোকানে কাজ করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • T-20 World Cup: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের হাই-ভোল্টেজ ম্যাচ! নিউ-ইয়র্কে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

    T-20 World Cup: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের হাই-ভোল্টেজ ম্যাচ! নিউ-ইয়র্কে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T-20 World Cup) ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) ম্যাচ হতে চলেছে নিউ ইয়র্কে। আমেরিকার শেষ জনগণনা অনুযায়ী নিউইয়র্কেই সব থেকে বেশি ভারতীয় বসবাস করেন। সেখানে বসবাসকারী ভারতীয়ের সংখ্যা ৭ লাখ ১১ হাজারের বেশি। পাশাপাশি, প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি বসবাস করেন। তাই নিউ ইয়র্কেই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

    ভারত-পাক ম্যাচের জন্য নয়া স্টেডিয়াম

    আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T-20 World Cup) যৌথ ভাবে আয়োজন করবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং আমেরিকা। আইসিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, নিউ ইয়র্কের শহরতলির পপ-আপ স্টেডিয়ামে হবে বসবে ধুন্ধুমার ক্রিকেট যুদ্ধের আসর। ফের বাইশ গজে মুখোমুখি হবে ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan)। এর জন্য ৩৪ হাজার দর্শক আসন বিশিষ্ট অস্থায়ী স্টেডিয়ামে তৈরি করা হবে। নিউ ইয়র্কে স্টেডিয়াম নেই, তা নয়। তবে ক্রিকেটের উপযোগী স্টেডিয়াম নেই সেখানে। রয়েছে আরও একটি সমস্যা। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় দর্শকাসনের স্টেডিয়ামও নেই। তাই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য নতুন স্টেডিয়াম তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমেরিকার ক্রিকেট সংস্থা।

    আরও পড়ুন: আর কেউ পরতে পারবেন না ধোনির জার্সি! মাহির ৭ নম্বর জার্সি সংরক্ষণ বিসিসিআই-এর

    ভারতীয় সময় দেখে হতে পারে খেলা

    বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনটে ভেন্যু বাছাই করা হয়েছে— ফ্লোরিডার সেন্ট্রাল ব্রডওয়ার্ড পার্ক, টেক্সাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়াম এবং ম্যানহাটনের ডাউনটাউন থেকে ২৫ মাইল দূরের লং আইল্যান্ডের আইজেনওয়ার পার্ক। দিল্লি এবং নিউইয়র্কের সময়ের ব্যবধান সাড়ে দশ ঘণ্টা। ভারতের টেলিভিশন দর্শকদের কথা বিবেচনা করে ভারতীয় দলের ম্যাচগুলি সেই সময় মতো হবে। উল্লেখ্য টি-২০ বিশ্বকাপ হবে ৪-৩০ জুন। আইসিসির তরফে এখনও গ্রুপবিন্যাস করা হয়নি। ২০১৩ সালের পর থেকে ভারত এবং পাকিস্তানকে প্রতিটি আইসিসি ট্রফিতেই এক গ্রুপে রাখা হচ্ছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে বলে মনে হচ্ছে না। টি ২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল কোথায় হবে, তা এখনও চূড়ান্ত না হলেও অনুমান করা হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজে চূড়ান্ত লড়াই হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    Jyotipriya Mallick: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriya Mallick) ঘর থেকে সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের। শুক্রবার বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তায় থাকবে সিআরপিএফ। মন্ত্রীর ঘরে কারা ঢুকছেন, বেরচ্ছেনই বা কারা, এবার থেকে তা নজরদারি করবে সিআরপিএফ। ব্যবহার করতে হবে রেজিস্টার খাতা। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীর ঘরে যে ক্যামেরা লাগানো রয়েছে, তা খুলে ফেলার নির্দেশও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দিয়েছে আদালত।

    ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব হচ্ছে!

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick)। অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি ভর্তি রয়েছেন রাজ্যের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএমে। মন্ত্রীর ওপর নজরদারি চালাতে সিসি ক্যামেরা বসিয়েছে ইডি। এর পরেই ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব হচ্ছে বলে আদালতে মামলা করেন মন্ত্রী। তার জেরেই এদিন মন্ত্রীর কেবিন থেকে সিসি ক্যামেরা খুলে নেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত।

    সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলার নির্দেশ

    বিচারপতি ঘোষের নির্দেশ, মন্ত্রীর ঘরে কোনও সিসি ক্যামেরা রাখা যাবে না। তবে রুমের বাইরে সিসি ক্যামেরা আগে থেকে লাগানো থাকলে, তদন্তের স্বার্থে তার ফুটেজ দেখতে পারবেন ইডির তদন্তকারী অফিসার। সিসি ক্যামেরার পরিবর্তে মন্ত্রীর ওপর নজরদারি চালাবেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। মন্ত্রীর ঘরে যাঁরা যাতায়াত করবেন, তাঁদের প্রত্যেকের গতিবিধি নথিভুক্ত করতে হবে রেজিস্টার খাতায়। 

    রাজ্য পুলিশকে চিঠি ইডির

    এদিকে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Jyotipriya Mallick) মামলায় তদন্তে নেমে ইডি জেনেছে, রেশন ব্যবস্থায় অনিয়ম সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ জমা পড়লেও, সেভাবে তদন্ত হয়নি। তদন্তকারীদের বিশ্বাস, এই অভিযোগগুলির তদন্ত হলে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির হদিশ মিলবে। তাই রাজ্য পুলিশকে এ ব্যাপারে চিঠি দিয়েছে ইডি।

    আরও পড়ুুন: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্যের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে ইডি জানিয়েছে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে কলকাতা পুলিশ সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা পুলিশের কাছে যেসব অভিযোগ জমা পড়েছে, তার বিস্তারিত তদন্ত হয়নি। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্ত করা প্রয়োজন। চিঠিতে এও বলা হয়েছে, রাজ্যজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে রেশন কেলেঙ্কারির জাল। এ ব্যাপারে তথ্যপ্রমাণ কিংবা সাহায্যের প্রয়োজন হলে ইডি তা (Jyotipriya Mallick) করতে প্রস্তুত বলেও জানানো হয়েছে চিঠিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Rajasthan: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ভজনলাল শর্মার

    Rajasthan: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ভজনলাল শর্মার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে রাজস্থানের (Rajasthan) ১৫তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ভজনলাল শর্মা। এদিনই তাঁর সঙ্গে উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে দেখা যায় দিয়া কুমারী এবং প্রেমচাঁদ বৈরওয়াকে। শপথ বাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্র। রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরে (Rajasthan) হয় এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এদিন মুখ্যমন্ত্রী এবং দুই উপ-মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও মন্ত্রী শপথ নেননি। বিজেপির সূত্রে খবর, পরবর্তী সময় মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ করা হবে।

    কারা হাজির ছিলেন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করি, উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য সমেত অন্যান্যরা। এই দিন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজস্থানের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও।

    শপথের আগে জয়পুরের একটি মন্দিরে পুজো দেন ভজনলাল

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের (Rajasthan) আগে জয়পুরের একটি স্থানীয় মন্দিরে পুজো অর্পণ করেন মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা। তার আগে তিনি বাবা এবং মায়ের পা ধুয়ে প্রণামও করেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিজেপি নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রসঙ্গত, ছত্তিসগড়, রাজস্থান (Rajasthan), মধ্যপ্রদেশের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হয় ৩ ডিসেম্বর। সেদিনই তিন রাজ্যে বিপুল জয় পায় বিজেপি। তারপরে মুখ্যমন্ত্রী ঠিক করতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বাকি ২ রাজ্যের মতো রাজস্থানেও পর্যবেক্ষক দল গঠন করে। পর্যবেক্ষক দল বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে করে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেন ভজনলালকে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও ছিলেন এই পর্যবেক্ষক দলে। তাঁর উপস্থিতিতে ভজনলালের নাম ঘোষণা করেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া।

    প্রাক্তন এবিভিপি কর্মী ছিলেন ভজনলাল

    এর আগে ভজনলাল বিজেপির রাজস্থানের সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করেছেন। ভজনলাল শর্মা অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের প্রাক্তন কর্মী বলে পরিচিত। তিনি ১৯৯০ সালে কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতদের বিতাড়ণের বিরুদ্ধে এবিভিপির আন্দোলনের অন্যতম উদ্যোক্তা হিসেবে ছিলেন। সেই সময় অযোধ্যায় রাম মন্দির আন্দোলনেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ২০০ আসন বিশিষ্ট রাজস্থান (Rajasthan) বিধানসভাতে বিজেপি জিতেছে ১১৫টি আসনে কংগ্রেস জিততে সমর্থ হয়েছে ৬৯ আসনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের সময় একজোট হওয়াটাই দস্তুর। এমন উদাহরণ রয়েছে ‘মহাভারতে’ও। তবে বিজেপি-বিরোধী দলগুলি আবার কবে মান্যতা দিয়েছে ‘রামায়ণ’-‘মহাভারত’কে? তাই লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) পরেও সরকারের পাশে না থেকে লড়াই করছেন রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে! অন্তত এমনই অভিযোগ শাসক দলের।

    কী বললেন শাহ?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “এটি একটি সিরিয়াস ঘটনা। বিরোধীরা এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছে। নিশ্চয়ই কোথাও একটা ফাঁক ছিল। কিন্তু সবাই জানে, সংসদের নিরাপত্তা স্পিকারের অধীনে থাকে ও স্পিকার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি লিখেছেন। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গড়েছি। খুব শীঘ্রই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে স্পিকারের কাছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘন কেন হল, তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশের পাশাপাশি লোকসভার নিরাপত্তা আরও বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে তদন্ত (Parliament Security Breach) কমিটিকে। তিনি বলেন, “কোনও ফাঁক থাকা উচিত নয়। যদি কোনও ফাঁক থেকে যায়, তা পূরণ করার দায়িত্ব আমাদের। আমাদের আবেদন, এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করবেন না।”

    নেপথ্য কাহিনি

    প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে অধিবেশন চলাকালীন আচমকাই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দেয় দুই হানাদার। যে সময় তারা লাফিয়ে পড়েছিল, সেই সময় ছিল লোকসভার জিরো আওয়ার। প্রশ্ন করছিলেন মালদহ উত্তরের সাংসদ বিজেপির খগেন মুর্মু। হঠাৎ করে এই ঘটনায় হকচকিয়ে যান সাংসদরা। সেই সুযোগে হানাদাররা জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক গ্রেনেডের ক্যান দেয়। রঙিন ধোঁয়ায় ঢেকে যায় অধিবেশন কক্ষ। সেই সময় কোনওমতে দুই সাংসদ – উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির মালুন নাগর ও রাজস্থানের রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক পার্টির হনুমান বেনীওয়াল ধরে ফেলেন হানাদারদের।

    আরও পড়ুুন: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    সাগর শর্মা ও মনোরঞ্জন ডি নামের ওই দুই হানাদারকে তুলে দেওয়া হয় মার্শালের হাতে। পরে সংসদের বাইরে একই কাণ্ড ঘটানোয় গ্রেফতার করা হয় আরও দুজনকে। চারজনকেই তুলে দেওয়া হয় দিল্লি পুলিশের হাতে। ঘটনার দিন লোকসভায় ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরের দিনই তিনি প্রবীণ মন্ত্রীদের ডেকে সবিস্তারে অবগত হন বিষয়টি। সেই সময়ই তিনিও জানিয়েছিলেন, এটা নিরাপত্তার বিষয়। এটা নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক নয়। প্রধানমন্ত্রীর সেই বার্তারই (Parliament Security Breach) প্রতিধ্বনি শোনা গেল তাঁরই সতীর্থ অমিত শাহের মুখেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Anand Bose: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    CV Anand Bose: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসান রাজভবন-নবান্ন বিতর্কের! উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজভবন যে আর নতুন করে কোনও বিতর্ক চায় না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose) সম্প্রতি সল্টলেকে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল। পরে তিনি বলেন, “উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে নতুন করে আর কোনও বিতর্ক চায় না রাজভবন। এ ব্যাপারে শীর্ষ আদালতের সিদ্ধান্তকে সম্মতি জানাবে রাজভবন।”

    চিঠিতে কী বলেছেন রাজ্যপাল

    রাজ্যপালের এহেন মন্তব্যের চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই রাজভবনের তরফে চিঠি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়কে। চিঠিতে বলা হয়েছে, আচার্য তথা রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রধান হিসেবে কোর্ট অথবা সেনেট বৈঠকে পৌরহিত্য করতে পারেন। অথবা উপাচার্যকে ওই বৈঠক ডাকার সম্মতি দিতে পারেন। ওই নির্দেশে এও বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিধি ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বিরোধী বলেই মনে করা হচ্ছে।

    ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইন

    এদিকে, জট কাটিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যাতে সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়, তা নিয়েও আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে খোলা চিঠি দিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি জুটা। শিক্ষা মহলের মতে, ১৯৭৯ সালে আইন প্রসঙ্গে রাজভবন থেকে যা বলা হচ্ছে, তা স্থায়ী উপাচার্যদের ক্ষেত্রে (CV Anand Bose) প্রযোজ্য হলেও, অন্তবর্তী উপাচার্যদের ক্ষেত্রে নয়। তাই উচ্চ শিক্ষা দফতরের নিষেধ অগ্রাহ্য করে বৈঠক ডাকা হলে, বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা।

    আরও পড়ুুন: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালের অন্তর্বর্তী উপাচার্য কর্মসমতির বৈঠক ডেকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত পাশ করিয়ে নেয়। ছাত্র স্বার্থ রক্ষা করতেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। এর পরেই রাজ্যপালের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা।

    উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে সম্প্রতি নবান্ন-রাজভবন বিবাদ চরমে পৌঁছেছিল। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। রাজ্যের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা কর্মসমিতির বৈঠক পারবেন না। রাজ্যের (CV Anand Bose) তরফে এই নির্দেশ পেয়ে কলকাতা সহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা একাধিকবার বৈঠক ডেকেও পরে তা বাতিল করে দেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel-Hamas War: হামাসের প্রতিষ্ঠা দিবসে শুভেচ্ছা ইজরায়েলের! কী লেখা হল ট্যুইটারে?

    Israel-Hamas War: হামাসের প্রতিষ্ঠা দিবসে শুভেচ্ছা ইজরায়েলের! কী লেখা হল ট্যুইটারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হামাসের জন্মদিনে কটাক্ষ করে  শুভেচ্ছা জানাল ইজরায়েল। প্রসঙ্গত, বুধবারই ছিল প্যালেস্তাইনের জঙ্গিগোষ্ঠী (Israel-Hamas War) হামাসের প্রতিষ্ঠা দিবস। এনিয়ে ইজরায়েলের সরকারি এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করা হয়। ওই পোস্টে দেখা যাচ্ছে, সবুজ রঙের উপর সাদা রেখায় কেকের ছবি, তাতে তিনটি মিসাইল। সেখানে ইজরায়েল লিখেছে, ‘‘৩৬ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল হামাস। এটাই যেন তাদের শেষ জন্মদিন হয়।’’

    দক্ষিণ গাজায় চলছে ইজরায়েলের হানা

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৭ অক্টোবর থেকেই মধ্যপ্রাচ্য উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হামাস ইজরায়েলের যুদ্ধে। সেই থেকেই চলছে যুদ্ধ। এখনও ইজরায়েলের সেনাবাহিনী দক্ষিণ গাজায় হানা (Israel-Hamas War) দিচ্ছে। গত নভেম্বর মাসেই ইজরায়েল দখল করে গাজা। যুদ্ধের প্রথমে ইজরায়েলের ওপর প্রায় পাঁচ হাজার রকেট বর্ষণ করে হামাস জঙ্গিরা। এতে সাধারণ নাগরিক, শিশু সমেত নিহত হন প্রায় ১,৮০০ জন। এরপরেই পাল্টা প্রত্যাঘাত শুরু করে ইজরায়েল। ১৯৮৭ সালে তৈরি হয় জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। এরপরে ২০০৭ সালেই গাজা ভূখণ্ড নিজেদের দখলে রাখে ওই জঙ্গিগোষ্ঠী। তখন থেকে ইজরায়েলের সঙ্গে সংঘর্ষ চলছে তাদের।

    সাময়িক যুদ্ধবিরতি হয় নভেম্বরের শেষে

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় ছিল কাতার ও মিশর। দুই পক্ষকেই তারা পণবন্দিদের মুক্তির আবেদন জানায়। কয়েকদিন যুদ্ধবিরতিও করে হামাস ও ইজরায়েল। মুক্ত করা হয় দুই দেশের পণবন্দিদের। সেটা ছিল নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ। পণবন্দিদের মুক্তির (Israel-Hamas War) বিষয়ে সেসময় অন্যতম মধ্যস্থতাকারী মিশর বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, হামাস এবং ইজরায়েল যাঁদের মুক্তি দিয়েছে, সেই তালিকা তারা হাতে পেয়েছে। প্রসঙ্গত, চার দিন ধরেই চলে পণবন্দি বিনিময়প্রথা। দুই দেশের তরফেই তখন জানানো হয় যে কোনও রকম বাধা ছাড়াই এই পণবন্দি মুক্তির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পরে সংঘাত সাময়িকভাবে বন্ধ হলেও ফের শুরু হয় ইজরায়েলের হানা। এখন যুদ্ধের আবহে সামনে এল হামাসের জন্মদিনে ইজরায়েলের কটাক্ষের (Israel-Hamas War) সুর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    Parliament Security Breach: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) সঙ্গে উঠল তৃণমূল যোগের অভিযোগ। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের দাবি, সংসদে তাণ্ডবের মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝা দীর্ঘদিন ধরে বিধায়ক তৃণমূলের তাপস রায়ের ঘনিষ্ঠ।

    কী বললেন সুকান্ত?

    বক্তব্যের স্বপক্ষে তাপসের সঙ্গে ললিতের ছবিও শেয়ার করেছেন বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত। একই অভিযোগ করেছেন হুগলির সাংসদ বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে তৃণমূল বিধায়কের সঙ্গে এক ফ্রেমে বন্দি ললিতের ছবিও দেখিয়েছেন লকেট। যদিও এই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। বিজেপির জোড়া সাংসদের এই একই দাবিকে ঘিরে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। লকেট যেখানে সাংবাদিক বৈঠক করে তাপসের সঙ্গে ললিত যোগের ‘প্রমাণ’ দিচ্ছেন (Parliament Security Breach), তখন এক্স হ্যান্ডেলে বিধায়কের সঙ্গে ললিতের ছবি শেয়ার করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    ‘সেদিনের রাজনীতিক’ আখ্যা

    ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, “ললিত ঝা, আমাদের গণতন্ত্রের মন্দিরে আঘাত হানার মাস্টারমাইন্ডের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের তাপস রায়ের দীর্ঘদিন ধরে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।…এটা কী তদন্তের জন্য প্রমাণ হিসেবে যথেষ্ঠ নয়?” বিজেপির তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাপস। তাঁর দাবি, ললিত ঝা-কে তিনি চেনেনই না। সুকান্তকে ‘সেদিনের রাজনীতিক’ আখ্যা দিয়ে তাপস বলেন, “এটা ওঁকে প্রমাণ করতে হবে, নাহলে ওঁর সঙ্গে আমার দেখা হবে আদালতে।”

    এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য লিখেছেন, “এ পর্যন্ত এই পুরো এপিসোডে যারা যুক্ত, তাদের সঙ্গে কংগ্রেস, সিপিআই (মাওবাদী) এবং এখন তৃণমূলের লিঙ্ক রয়েছে।”

    প্রসঙ্গত, বুধবার অধিবেশন চলাকালীন লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে আচমকাই ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই হানাদার। ‘স্মোক গ্রেনেড’ ছড়িয়েও দেয় তারা। শেষমেশ তাদের পাকড়াও করে লোকসভারই দুই সাংসদ। তুলে দেওয়া হয় মার্শালদের (Parliament Security Breach) হাতে।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর নিরাপত্তায় বিস্তর ত্রুটি! রাজ্যের থেকে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • MS Dhoni: আর কেউ পরতে পারবেন না ধোনির জার্সি! মাহির ৭ নম্বর জার্সি সংরক্ষণ বিসিসিআই-এর

    MS Dhoni: আর কেউ পরতে পারবেন না ধোনির জার্সি! মাহির ৭ নম্বর জার্সি সংরক্ষণ বিসিসিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংরক্ষিত করা হচ্ছে মহেন্দ্র সিং ধোনির (Mahendra Singh Dhoni) ৭ নম্বর জার্সি। যা পরে বছরে পর বছর তিনি ভারতের হয়ে খেলেছেন। এবার থেকে টিম ইন্ডিয়ার কোনও ক্রিকেটার আর ৭ নম্বর জার্সি পরে খেলতে পারবেন না। এমনই সিদ্ধান্ত নিল বিসিসিআই। এর আগে শচীন তেন্ডুলকরের সম্মানে ১০ নম্বর জার্সি একইভাবে সংরক্ষিত করা হয়েছিল।

    ধোনিকে সম্মান বিসিসিআই-এর

    ২০১৯ সালে ভারতের হয়ে শেষবার ৭ নম্বর জার্সি পরে মাঠে নেমেছিলেন মাহি। পরের বছর তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। তারপর অবশ্য ভারতীয় দলের কোনও ক্রিকেটারই ৭ নম্বর জার্সি পরেননি। যা মূলত ধোনিকে সম্মান জানাতেই। এবার সরকারিভাবে বোর্ড কর্তারা ধোনির (Mahendra Singh Dhoni)জার্সি সংরক্ষণের কথা ঘোষণা করল। বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এখন থেকে ৭ নম্বর জার্সি আর ব্যবহার করা হবে না। তা সংরক্ষিত করা হচ্ছে। এই মুহূর্তে ৬০ নম্বর পর্যন্ত জার্সি দেওয়া হয়েছে। নবাগত কোনও ক্রিকেটার তার মধ্যে থেকে একটা বেছে নিতে পারবে। এই পরম্পরা চলে আসছে বহু কাল ধরেই।’ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও মহেন্দ্র সিং ধোনি এখনও আইপিএলে খেলছেন। চেন্নাই সুপার কিংসের সফল অধিনায়ক তিনি। তাঁর নেতৃত্বেই ভারত ২০১১ সালে শেষবার বিশ্বকাপ জিতেছিল। ২০১৩ সালে চ্যামিপয়ন্স ট্রফিও এসেছিল ধোনির হাত ধরেই।

    গুগলের মাহি-বন্দনা

    সাফলে্যর নিরিখে বর্তমান এবং অতীতের সব ক্যাপ্টেনের থেকে বহু যোজন এগিয়ে মাহি। তিনি যেন বিশ্ব ক্রিকেটের সপ্তম আশ্চর্য। তাই ধোনিকে অভিনব পন্থায় সম্মান জানিয়েছে গুগলও। টিম ইন্ডিয়া (Team India) হোক কিংবা আইপিএলে (IPL) চেন্নাই সুপার কিংস (Chennai Super Kings), ধোনি সবসময় ৭ নম্বর জার্সি পরে খেলে। কারণ তাঁর জন্ম ৭ জুলাই। সাত নম্বর মাসের সাত নম্বর দিন। সেই থেকেই তাঁর জার্সি নম্বর সাত। চেন্নাইয়ে তাঁকে ‘থালা’ বলে ডাকা হয়। তামিল ‘থালা’ শব্দের মানে ‘লিডার’। সম্প্রতি ধোনি-ভক্তরা সোশাল মিডিয়ায় একটি হ্যাশট্যাগ তৈরি করেছেন, ‘থালা ফর অ্যা রিজন’। সেই হ্যাশট্যাগে ছেয়ে গিয়েছে নেট দুনিয়া। সবাই নিজের সঙ্গে মাহির মিল খুঁজতে মরিয়া।

    ধোনির সঙ্গে মিল কলকাতা পুলিশের

    ধোনি ম্যানিয়ায় মজে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। এর আগে দিল্লির গজোধর নামের এক ছাত্র পরীক্ষার উত্তরপত্রে ‘থালা’ লিখেছে। সেইজন্য ছেলেটিকে সাসপেন্ড করেছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ধোনিপ্রেম অবশ্য বেশ অভিনব। ব্রিটিশ আমলে তৈরি হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। জন্ম ১৮৬১ সালে। আর পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এই জন্মলগ্নেই লুকিয়ে রয়েছে যাবতীয় সংখ্যাতত্ত্বের হিসেব নিকেশ। ১৮৬১-এর প্রতিটি সংখ্যাকে আলাদাভাবে যোগ করলে, ফলাফল আসছে ১+৮+৬+১ = ১৬। এর পর এই যোগফলের প্রতিটি সংখ্যাকে এবার আলাদাভাবে যোগ করা যাক। ১+৬ = ৭। এই সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবেই ধোনির সঙ্গে নিজেদের জড়িয়ে ফেলেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। রাজ্য পুলিশের X হ্যান্ডেলে সেই সংখ্যাতত্ত্বের হিসেব পোস্টও করা হয়েছে। সঙ্গে হ্যাশট্যাগ দিয়ে লেখা হয়েছে, ‘থালা ফর আ রিজন’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share