Tag: Madhyom

Madhyom

  • Soumitra Khan: মস্তক মুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থীর ছবি লোকসভায় তুলে ধরলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

    Soumitra Khan: মস্তক মুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থীর ছবি লোকসভায় তুলে ধরলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার রাজপথে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনকে লোকসভায় তুলে ধরলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Soumitra Khan)। মহিলা চাকরিপ্রার্থীর মস্তক মুণ্ডনের ছবি তাঁর হাতে দেখা যায়। এর পাশাপাশি এই ঘটনায় রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ (Soumitra Khan)। হাজার দিনেরও বেশি কলকাতার রাজপথে বসে রয়েছেন যোগ্য চাকরিপ্রার্থীরা। প্যানেলে নাম ওঠার পরেও মেলেনি চাকরি। এরই মধ্যে শনিবার এক মহিলা চাকরিপ্রার্থীর মস্তক মুণ্ডন করান আন্দোলন স্থলেই। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় সারা রাজ্যজুড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কুণাল ঘোষ ঘটনাস্থলে গেলেও তাঁকে দেখে চোর চোর স্লোগান দিতে শুরু করেন চাকরিপ্রার্থীরা।

    ট্যুইট বিজেপির রাজ্য সভাপতির

    গতকালই এনিয়ে সামনে এসেছে সুকান্ত মজুমদারের ট্যুইট। এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে বালুরঘাটের সাংসদ লেখেন, ‘‘মানুষ জবাব দেবে, দিন গোনা শুরু করুন মাননীয়া। দিনের পর দিন যে অন্যায় করেছেন এবং অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়েছেন, কড়ায় গন্ডায় তার হিসেব হবে।’’

    বিজেপির আনুষ্ঠানিক বিবৃতি

    প্রসঙ্গত, গত শনিবারে এই ঘটনা ঘটে কলকাতার গান্ধী মূর্তির পাদদেশে। ইতিমধ্যে এই ঘটনাকে লজ্জাজনক আখ্যা দিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করে বিরোধী শিবির। বিজেপি আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়ে জানায় যে, বিরোধী দল হিসেবে তারা ক্ষমাপ্রার্থী। দলের মুখপাত্র শমিক ভট্টাচার্য সেদিনই বলেন, ‘‘মাথা ন্যাড়া করে প্রতিবাদের যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। মুখ্যমন্ত্রীর উচিত এই ঘটনায় নিজে সরাসরি হস্তক্ষেপ করা। এই সরকারের আমলে মেধাকে মর্যাদা দিয়ে কোনও পরিছন্ন নিয়োগ সম্ভব নয়।’’ মস্তকমুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থী রাসমণিদেবী বলেন, ‘‘অনেক প্রতিশ্রুতি পেয়েছি৷ আর পারছি না৷ আমাদের হাজার দিনের এই কষ্ট যেন মুখ্যমন্ত্রীর হৃদয় স্পর্শ করে৷ আমরা চাই উনি আমাদের কাছে আসুন৷’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BCCI: বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার থেকে ২৮ গুণ বেশি আয় করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড

    BCCI: বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার থেকে ২৮ গুণ বেশি আয় করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেটকে এখন কার্যত নিয়ন্ত্রণ করছে বিসিসিআই (BCCI)। বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড হল ভারতীয় ক্রিকেট পরিচালন সংস্থা। আইসিসির লাভের একটি বড় অংশ পায় ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। তবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের থেকে ২৮ গুণ বেশি আয় করে বিসিসিআই।

    বিসিসিআই-এর আয়

    একটি প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে, শীর্ষস্থানে থাকা বিসিসিআই (BCCI) এবং দ্বিতীয় স্থানে থাকা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে ব্যবধান ঠিক কতটা! ভারতীয় বোর্ড তার অস্ট্রেলিয়ান প্রতিপক্ষের তুলনায় ২৮ গুণ বেশি আয় করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিসিসিআই-এর মোট আয় ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৮,৭০০ কোটি টাকা। সেক্ষেত্রে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার মোট আয় ভারতীয় মুদ্রায় ৬৬০ কোটি। রিপোর্ট অনুযায়ী, তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি), যে বোর্ডের আয় ৫৯ মিলিয়ন। প্রকৃতপক্ষে শীর্ষ ১০ বোর্ডের সম্মিলিত মোট সম্পদের প্রায় ৮৫% বিসিসিআই-এর কাছেই রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: প্যারা অ্যাথলিটদের প্রতিভা বিকাশে সহায়ক খেলো ইন্ডিয়া! মত অনুরাগের

    জনপ্রিয় ভারতীয় ক্রিকেট

    ভারতবাসী ক্রিকেট পাগল। সুনীল-কপিল থেকে শুরু করে সৌরভ-শচিন সব সময়ই  ক্রিকেটকে ঘিরে উন্মাদনা এই দেশে একেবারে আকাশছোঁয়া। মহেন্দ্র সিং ধোনি বা বিরাট কোহলি জনপ্রিয়তার নিরিখে সব সময় টেক্কা দিয়েছে অন্য দেশের তাবড় ক্রিকেটারদের। ভারতে ক্রিকেটের যে বাজার আছে, তা সারা বিশ্বে অতুলনীয়। প্রকৃতপক্ষে, অন্যান্য দেশগুলি ভারতীয় দলকে নিয়ে কোনও সিরিজ করার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে। কারণ এতে লাভের অঙ্কটা এক লাফে অনেকটা বেড়ে যায়।

    ভারতের বিরুদ্ধে ৩০ দিনের ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা প্রায় ৬৮.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর অর্থ হল প্রতি ম্যাচে প্রায় ৮.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রতিদিন ২.২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় হবে। গত তিন আর্থিক বছরে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের ৬.৩ মিলিয়ন ডলার, ১০.৫ মিলিয়ন ডলার এবং ১১.৭ মিলিয়ন ডলারের যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল তা এই সিরিজের মাধ্যমে পূরণ হয়ে যাবে, বলে আশা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: হাজার বছরেও সংস্কার করতে হবে না অযোধ্যার রাম মন্দির, টলবে না ভূমিকম্পেও!

    Ram Temple: হাজার বছরেও সংস্কার করতে হবে না অযোধ্যার রাম মন্দির, টলবে না ভূমিকম্পেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদ্বোধনের দোরগোড়ায় অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Temple)। মন্দির নির্মাণ হয়েছে নাগারা স্টাইলে। নির্মাণ করছে চন্দ্রকান্ত ভাই সোমপুরা। গোলাপি স্যান্ড স্টোন দিয়ে তৈরি হয়েছে মন্দির। খোদাই করা হয়েছে রাজস্থানের মির্জাপুর ও বাঁশি-পাহাড়পুর থেকে আনা মার্বেল পাথর। ১৭ হাজার গ্রানাইট পাথরও ব্যবহার করা হয়েছে মন্দির নির্মাণে। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, “এ পর্যন্ত ২১ লক্ষ কিউবিক ফিট গ্রানাইট, স্যান্ডস্টোন এবং মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়েছে মন্দির নির্মাণে।”

    ভূমিকম্পে নড়বে না মন্দির

    মন্দির নির্মাণে স্টিল এবং সাধারণ সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়নি। চেন্নাই আইআইটির পরামর্শে মন্দিরের ভিত ১২ মিটার গভীর। ভিত ভরতে যে মাটি ব্যবহার করা হয়েছে, আঠাশ দিনের মধ্যেই তা পাথরে পরিণত হতে পারে। রাই জানান, যেভাবে মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে, তাতে অন্ততপক্ষে হাজার বছর মন্দির সংস্কারের প্রয়োজন হবে না। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৬.৫ হলেও, ভিত নড়বে না মন্দিরের। মন্দিরের সিংহদুয়ার পেরিয়ে ভগবৎ দর্শনে যেতে পার হতে হবে ৩২টি সিঁড়ি। মন্দির নির্মাণে (Ram Temple) যেসব ইট-পাথর ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলি ১৯৯২ সালের আগে-পরে শিলাদান কর্মসূচিতে দিয়েছিলেন ভক্তরা। গত তিন দশক ধরে বিশ্বহিন্দু পরিষদ এগুলি অযোধ্যাক্ষেত্রে জমা করেছিলেন। মন্দির কমিটির তরফে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যেই গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে নির্মাণ কর্মীদের। কারণ ২২ জানুয়ারি এখানেই হবে বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা।

    নির্মাণ কাজ শেষ হবে কবে?

    ফার্স্ট ও সেকেন্ড ফ্লোরের কাজ হবে দ্বিতীয় দফায়। এই দুই তলে থাকবে ৩৬০টি অতিকায় পিলার। এই পিলারগুলিতে থাকবে ম্যুরাল, খোদাই কার্য। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই এই দুই তলের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে নির্মাণ কর্মীদের। ফার্স্ট ফ্লোরে হবে রাম দরবার। এখানকার প্রতিটি স্তম্ভে ২৫-৩০টি মূর্তি খোদাই করা হবে। মন্দির বাইরে নির্মাণ করা হবে মহর্ষি বাল্মীকি, বিশ্বামিত্র, নিষাদ, শাব্রি প্রমুখের সাতটি মন্দির। মন্দির নির্মাণের তৃতীয় দফার কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালের মধ্যে। এই দফায়ই গড়ে উঠবে ওই সাতটি মন্দির। তৈরি হবে অডিটোরিয়াম, ব্রোঞ্জের ম্যুরাল ইত্যাদিও।

    আরও পড়ুুন: রামমন্দিরের উদ্বোধনে হাজির থাকছেন পর্দার রাম অরুণ গোভিলও

    রামলালার তিনটি মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। এরই একটি বসানো হবে মন্দিরের গর্ভগৃহে। বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হবে ২২ জানুয়ারি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৭ জানুয়ারি সকাল থেকে সর্বসাধারণের দর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্দিরের দ্বার। রামলালার যে তিনটি বিগ্রহ তৈরি হয়েছে, তার একটি মাকরানা মার্বেল পাথরে তৈরি। আর বাকি দুটি তৈরি করা হয়েছে কৃষ্ণ শিলা থেকে। শিলাগুলির গুণমান যাচাই করতে পাঠানো হয়েছিল ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রক মেকানিক্সে। সেখান থেকে ছাড়পত্র মেলার পর মূর্তি নির্মাণ করতে বলা হয়েছে ভাস্করদের। তিনটি মূর্তিও ৫১ ইঞ্চি লম্বা। দেব দর্শন করতে হবে ২৫ ফুট দূর থেকে। ফি বছর রাম নবমীর দিন বেলা ১২টায় গর্ভগৃহে থাকা রামলালার কপালে পড়বে সূর্যালোক। মন্দির কমিটির দাবি, এই দৃশ্য দেখতেও রাম মন্দির (Ram Temple) দর্শনে আসবেন বহু অনুসন্ধিৎসু মানুষও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Madhya Pradesh: সায়েন্স কলেজ থেকে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি! জানেন কে এই মোহন যাদব? 

    Madhya Pradesh: সায়েন্স কলেজ থেকে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি! জানেন কে এই মোহন যাদব? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন মুখে ভরসা রাখল হাই কমান্ড। পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে ঝড় তুলেছে বিজেপি। ছত্তিশগড়, রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশ তাঁদের দখলে। এর আগে মধ্যপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী পদের আলোচনায় উঠে আসে শিহরাজ সিং, কৈলাস বিজয়বর্গীয়ের মতো একাধিক হেভিওয়েটের নাম। তবে নতুন চমক এনে মধ্যপ্রদেশে নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মোহন যাদবের নাম সামনে এনেছে বিজেপি। শিবরাজ যখন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, তখন মোহন ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। উজ্জয়িনী জেলা থেকে তিন বার বিধায়ক হয়েছেন। পরিষদীয় রাজনীতিতে প্রবেশের ১০ বছরের মাথায় মুখ্যমন্ত্রী হলেন তিনি।

    ছাত্র রাজনীতি দিয়ে শুরু

    মোহন যাদবের রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮২ সালে। বিজ্ঞান কলেজে ছাত্র রাজনীতি দিয়ে হয়েছিল হাতেখড়ি। সায়েন্স কলেজে প্রথমে যুগ্ম সম্পাদক, পরে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন মোহন যাদব। তবে, তখনও বিজেপি বা আরএসএস-এর সংস্পর্শে আসেননি তিনি। ১৯৮৪ সালে, আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদে যোগ দেন মোহন। ২০০৪ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত উজ্জয়িনী উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ছিলেন মধ্যপ্রদেশ রাজ্য পর্যটন উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান। মধ্যপ্রদেশের পর্যটনের উন্নতির জন্য মোহন যাদবকে ২০১১-১২ এবং ২০১২-১৩ সালে রাষ্ট্রপতি পুরস্কৃত করেছিলেন। ২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম বার ভোটে জেতেন মোহন। ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনেও জয়ী হন তিনি।

    উচ্চশিক্ষিত মুখ্যমন্ত্রী

    রাজ্যের বিদায়ী শিক্ষামন্ত্রী মোহন যাদব নিজেও যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিত। মোহন বিজ্ঞানে স্নাতক পাশ করেছেন। তার পর আইন নিয়ে পড়াশোনা করে এলএলবি পাশ করেছেন। পিএইচডিও করেছেন তিনি। ২০২৩ সালের বিধানসভা ভোটে উজ্জয়িনী দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে ১২ হাজার ৯৪১ ভোটে জেতেন মোহন। হারিয়ে দেন কংগ্রেসের চেতন প্রেমনারায়ণ যাদবকে। মধ্যপ্রদেশে তিনি বিজেপির হেভিওয়েট নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র। তাঁর ভাবমূর্তিও পরিচ্ছন্ন। মধ্যপ্রদেশের রেস্টলিং অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গেও যুক্ত তিনি। লোকসভা ভোটের আগে জাতপাতের অঙ্ক বিবেচনা করেই ওবিসি নেতা মোহনকে মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য বিজেপি নেতৃত্ব বেছে নিয়েছে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ। মোহনের মন্ত্রিসভায় দু’জন উপমুখ্যমন্ত্রী থাকবেন। তাঁদের মধ্যে এক জন বিদায়ী অর্থমন্ত্রী জগদীশ দেবড়া। দ্বিতীয় জন, বিজেপির ব্রাহ্মণ নেতা তথা বিদায়ী শিবরাজ মন্ত্রিসভার জনসংযোগ মন্ত্রী রাজেন্দ্র শুক্লা। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manik Bhattacharya: বাম আমলে হয়েছিলেন অধ্যক্ষ, তৃণমূলের সেই ‘মানিকে’র নিয়োগই অবৈধ, জানাল ইউজিসি

    Manik Bhattacharya: বাম আমলে হয়েছিলেন অধ্যক্ষ, তৃণমূলের সেই ‘মানিকে’র নিয়োগই অবৈধ, জানাল ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি গাছেরও খেয়েছেন, তলারও কুড়িয়েছেন! বাম জমানায় হয়েছিলেন কলেজের প্রিন্সিপাল। সেই তিনিই তৃণমূল জমানায় হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি। ঘাসফুল প্রতীকে নদিয়ার পলাশিপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়ে বিধায়কও হয়েছেন। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় পরে অবশ্য সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। এহেন মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya) বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাম জমানায় ১৯৯৮ সালে অবৈধভাবে কলেজের প্রিন্সিপাল হয়েছিলেন তিনি।

    কী বলছে ইউজিসি?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের এই ‘মানিক’। জেল হেফাজতে রয়েছেন তিনি। দীর্ঘদিন তিনি কলকাতার যোগেশচন্দ্র ল কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। মানিককে ওই পদে অবৈধভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। মানিকের নিয়োগ নিয়ম মেনে হয়েছিল কিনা, তা জানতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে হলফনামা জমা দিতে বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সোমবার সেই হলফনাম জমা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। হলফনামায় জানানো হয়েছে, বেআইনিভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল মানিককে (Manik Bhattacharya)। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, কলেজের অধ্যক্ষ হতে গেলে কোনও ব্যক্তিকে স্নাতকোত্তর স্তরে অন্তত ৫৫ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। পিএইচডি কিংবা সমতুল্য কোনও কোনও যোগ্যতা থাকাও বাঞ্ছনীয়। এছাড়াও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৫ বছর পড়ানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। এই সব যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও মানিক যোগেশচন্দ্র ল কলেজের অধ্যক্ষ হয়েছিলেন।

    বেআইনিভাবে অধ্যক্ষ হয়েছিলেন!

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বর্তমানে রয়েছেন জলপাইগুড়ির সার্কিট বেঞ্চে। আগামী সপ্তাহে কলকাতায় ফিরলে মামলাটি উঠবে শুনানির জন্য। সেই শুনানিতেই এই হলফনামা নিয়ে নিজের পর্যবেক্ষণ জানাবেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, দানিশ ফারুকি নামে যোগেশের এক ছাত্র অবৈধ নিয়োগ নিয়ে মামলা করেন হাইকোর্টে। মামলাটি ওঠে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। মামলাকারীর বক্তব্য ছিল, যোগেশের প্রিন্সিপাল হিসেবে মানিকের নিয়োগ অবৈধ ছিল। প্রিন্সিপাল পদে বসার জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও, ওই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। মামলাকারীর দাবি, যত দিন মানিক (Manik Bhattacharya) ওই কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে বেতন নিয়েছিলেন, সেই বেতন তাঁর কাছ থেকে ফিরিয়ে নেওয়া হোক।

    আরও পড়ুুন: উদ্বেগের অবসান, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহন যাদব, সিলমোহর বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “জম্মু-কাশ্মীরকে অন্য রাজ্যগুলোর সমতুল করতেই ৩৭০ ধারা”, বললেন বিচারপতি কাউলও

    Supreme Court: “জম্মু-কাশ্মীরকে অন্য রাজ্যগুলোর সমতুল করতেই ৩৭০ ধারা”, বললেন বিচারপতি কাউলও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। সোমবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, সংবিধান মেনেই উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    কী বললেন বিচারপতি কাউল?

    এদিনই ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে অন্য একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কাউল জানান, ১৯৮০ সাল থেকে জম্মু-কাশ্মীরে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বিচারপতি কাউল বলেন, “ভূস্বর্গে রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্র নয় এমন কলাকুশলীদের দ্বারা যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, তার তদন্তে যে নিরপেক্ষ ট্রুথ ও রিকনসিলিয়েশন কমিটি গড়া হয়েছে, আমি তা অনুমোদন করেছিলাম। ১৯৮০ সাল থেকে ওই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে চলেছে। সমন্বয় সাধনের যেসব পন্থা অবলম্বন করা হচ্ছে, আমি তাও অনুমোদন করি।”

    ‘ভূস্বর্গের ক্ষতগুলো নিরাময়ের প্রয়োজন’

    তিনি (Supreme Court) আরও বলেন, “সামনের দিকে এগোতে গেলে ভূস্বর্গের ক্ষতগুলো নিরাময়ের প্রয়োজন। সেখানকার বাসিন্দারা আন্তঃপ্রজন্মীয় ট্রমায় ভুগছেন। তাঁদের ক্ষত নিরাময় করতে গেলে প্রথমে জানতে হবে সেখানে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্র নয় এমন কলাকুশলীদের দ্বারা যেসব হিংসার ঘটনা ঘটছে, সে সম্পর্কে।” বিচারপতি কাউল বলেন, “৩৭০ ধারার উদ্দেশ্যই ছিল, জম্মু-কাশ্মীরকে ভারতের অন্য অঙ্গরাজ্যগুলোর সমতুল করে তোলা। জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার অনুমোদনকে এভাবে দেখা ঠিক হবে না যে, এটা কোনও আলাদা অঙ্গরাজ্য।” তিনি বলেন, “৩৬৭ ধারা ব্যবহার করে ৩৭০ ধারার সংশোধন করার সময়ও আমি বলেছি, যখনও কোনও পদ্ধতি নিয়ে কোনও পরামর্শ দেওয়া হয়, তখন তা অনুসরণ করতে হয়। পিছনের দরজা দিয়ে সংশোধনী আনা কখনওই গ্রহণযোগ্য নয় (Supreme Court)।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটায় কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির সরকার। যার জেরে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপ পায়। এনিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে একাধিক মামলা দায়ের হয়। সোমবার ওই মামলায় রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyber Crime: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    Cyber Crime: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১০দিন ধরে পরপর অভিযান চালিয়ে সাইবার ক্রাইমে যুক্ত থাকার অভিযোগে ৫২ জনকে গ্রেফতার করেছে ঝাড়খণ্ড পুলিশ। গিরিডি, হাজারিবাগ, জামতারা অঞ্চলে এই অভিযানগুলো চালানো হয়েছিল। সীমান্তবর্তী ঝাড়খণ্ডের এই গ্রামগুলিতে অভিযান চালিয়ে আন্তর্জাতিক সাইবার চক্রেরও খোঁজ পেয়েছে পুলিশ। ওই সাইবার চক্রটি পাকিস্তান থেকে চালানো হয় বলেও অনুমান পুলিশের।

    কী বলছে পুলিশ

    ঝাড়খণ্ড পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, অ্যাপের মাধ্যমে নগ্ন ভিডিয়ো কল করে প্রতারণার জাল বিস্তার করেছিল ওই দুষ্কৃতীরা। ব্যবহারকারীকে ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হত। নগ্ন ভিডিয়ো কলের ছবি তুলে তা দেখিয়ে চলত লাগাতার ব্ল্যাকমেল। এ ছাড়া, সন্তানসম্ভবা মহিলাদেরও ঠকানো হত ভিন্ন কৌশলে। হাজারিবাগ পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার অভিযান চালিয়ে বিহারের চম্পারণের বাসিন্দা সইফ রিয়াজ ওরফে শিবুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের ছাতরা ও হানতুরগঞ্জের অরবিন্দ কুমার, নীতীশ কুমার, রামান কৌশিককেও ধরেছে পুলিশ। এরা পাকিস্তানের একটি নম্বর থেকে নির্দেশ পেত সেইরকমই কাজ চলত।  

    গিরিডিতে অভিযান

     ঝাড়খণ্ডের গিরিডিতেও কয়েক জন সাইবার অপরাধীর খোঁজ পায় পুলিশ। পরিকল্পনা করে ফাঁদ পেতে তাঁদের কাছে পৌঁছে যায়। কিন্তু পুলিশ দেখেই পালানোর ফন্দি আঁটে ওই দুষ্কৃতীরা। নানা কৌশলে গ্রামের রাস্তা দিয়ে তারা ছুটছিল। পিছনে ধাওয়া করে রুদ্ধশ্বাসে ছুটছিলেন পুলিশ আধিকারিকেরাও। তবে তাঁরা কেউ পুলিশের পোশাকে ছিলেন না। সাদা পোশাকে দুষ্কৃতীদের ধরতে গিয়েছিলেন তাঁরা। ছ’জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে নগদ ৮,২৯,৬০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে ছিল ১২টি মোবাইল ফোন, ২১টি এটিএম কার্ড, ১৮টি সিম কার্ড, ১২টি ব্যাঙ্কের পাসবই, ছয়টি চেকবই, চারটি প্যান কার্ড এবং দু’টি আধার কার্ড। জামতারা অঞ্চলেও অভিযান চালিয় ৩০ জন অপরাধীকে ধরা হয়েছে বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khelo India: প্যারা অ্যাথলিটদের প্রতিভা বিকাশে সহায়ক খেলো ইন্ডিয়া! মত অনুরাগের 

    Khelo India: প্যারা অ্যাথলিটদের প্রতিভা বিকাশে সহায়ক খেলো ইন্ডিয়া! মত অনুরাগের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বার প্যারা খেলো ইন্ডিয়া গেমস আয়োজন করছে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক। সঙ্গী সাই। এই প্রতিযোগিতা চলবে ১০ থেকে ১৭ ডিসেম্বর। রবিবার থেকেই দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে শুরু হয়ে গিয়েছে এই প্রতিযোগিতা। সোমবার এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। প্যারা অ্যাথলিটদের প্রতিভা বিকাশে সাহায্য করছে খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প, দাবি করলেন ক্রীড়ামন্ত্রী।

    প্রথম খেলো ইন্ডিয়া প্যারা গেমস

    এবারই প্রথম খেলো ইন্ডিয়া প্যারা গেমসের সূচনা হয়েছে। সার্ভিসেস স্পোর্টস কন্ট্রোল বোর্ড সহ ৩২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১৪০০ জনেরও বেশি প্রতিযোগী আট দিনের এই খেলায় অংশ নিয়েছেন।  অ্যাথলেটিক্স, শ্যুটিং, তীরন্দাজি, ফুটবল, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস এবং ভারোত্তোলনের মতো ৭টি ইভেন্ট এই গেমসে রয়েছে। এদিন এর সূচনা করে কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর জানান, খেলো ইন্ডিয়া প্যারা গেমসের লক্ষ্য সম্ভাবনাময় প্যারা অ্যাথলিটদের দক্ষতা ও বিকাশে সহায়তা করা। 


    তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের প্রকল্প খেলো ইন্ডিয়া। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতকে ক্রীড়া বিশ্বে সবার ওপরে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রীর। এই প্রকল্পের সুফলও পাচ্ছে দেশ। অলিম্পিক, এশিয়ান গেমস সব জায়াগাতেই পদকের সংখ্যা বেড়েছে ভারতের। প্যারা অ্যাথলিটরাও তার বাইরে নন। টোকিও প্যারা অলিম্পিকে ভারত ১৯টা পদক জিতেছিল। প্যারা এশিয়ান গেমসে ১০০টিরও বেশি পদক জিতেছে ভারতীয় অ্যাথলিটরা। যা দেশের কাছে গর্বের।”

    প্রথম খেলো ইন্ডিয়া প্যারা গেমস

    ইতিমধ্যেই প্যারা খেলো ইন্ডিয়াতে যোগ দিতে দিল্লি গিয়েছে বাংলা দল। ক্রীড়ামন্ত্রক জানিয়েছে, প্রতিযোগীদের সব রকম চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হবে। জাতীয় ক্রীড়াবিজ্ঞান ও গবেষণা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক কর্নেল বিভু নায়েক বলেছেন, প্যারা অ্যাথলিটরা যাতে সম্পূর্ণ নিরাপদে ও সুস্থভাবে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন, তা সুনিশ্চিত করতে সম্ভাব্য সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mohan Yadav: উদ্বেগের অবসান, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহন যাদব, সিলমোহর বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের

    Mohan Yadav: উদ্বেগের অবসান, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহন যাদব, সিলমোহর বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। বিদায়ী সরকারের উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন বছর আটান্নর মোহন। উজ্জ্বয়িনী দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। মোহন এই জেলা থেকে পর পর তিনবার বিজেপির টিকিটে জিতে বিধায়ক হয়েছেন। বিদায়ী সরকারে মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন শিবরাজ সিং চৌহান। সেই পদেই মোহনকে বসানোর সিদ্ধান্ত নিল বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    মোহন কাহিনি

    ১৯৬৫ সালে জন্ম মোহনের। ছাত্রাবস্থায়ই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ২০১৩ সালে পদ্ম প্রতীকে জিতে প্রথমবার পা রাখেন বিধানসভায়। পাঁচ বছর পর ফের বিপুল ভোটে জয়ী হন মোহন। ২০২০ সালে শিবরাজ সিং চৌহানের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয় মোহনের। হন উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী। দক্ষতার জেরে দ্রুত মোহন নজরে পড়ে যান বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে ফের পদ্ম প্রতীকে জয়ী হন মোহন (Mohan Yadav)। বস্তুত তার পরেই মোহনের মাথায় যে মুখ্যমন্ত্রিত্বের তাজ উঠবে, তা এক প্রকার নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। সোমবার বিজেপির তরফে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহনের নাম ঘোষণা করা হয়। তার পরেই মধ্যপ্রদেশজুড়ে খুশির হাওয়া। যদিও স্বভাব-বিনয়ী মোহন বলছেন, “আমি দলের একজন ছোট কর্মী। আমাকে এই সুযোগ দেওয়ায় দলকে ধন্যবাদ।” 

    শিবরাজের শুভেচ্ছা

    মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহনের নাম ঘোষণা হতেই তাঁকে শুভেচ্ছা জানান বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। মোহনের মাথায় হাত রেখে তাঁকে আশীর্বাদও করতে দেখা যায় চৌহানকে। মধ্যপ্রদেশের কুর্সিতে বিজেপি কাকে বসায়, তা নিয়ে জল্পনা চলছিলই। চর্চায় ছিল বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয়র নাম। শেষমেশ সিলমোহর পড়ে মোহনের নামে। জানা গিয়েছে, মোহন আরএসএস ঘনিষ্ঠ। শিবরাজও আরএসএস ঘনিষ্ঠ। সঙ্ঘের তরফে তাঁকেই উত্তরসূরি বাছতে বলা হয়েছিল। তিনিই প্রস্তাব করেন মোহনের নাম। শিবরাজের বিরুদ্ধে দলের মধ্যেই পুঞ্জীভূত হচ্ছিল ক্ষোভ। তাছাড়া মোহন ওবিসি সম্প্রদায়ের। রাজনৈতিক মহলের মতে, লোকসভা নির্বাচনের আগে মধ্যপ্রদেশের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যের কুর্সিতে মোহনকে বসিয়ে এক ঢিলে দুই পাখি মারল বিজেপি। একদিকে যেমন উজ্জ্বল ভাবমূর্তির মোহনকে বসিয়ে বিরোধীদের মাত দেওয়া গেল, তেমনি বার্তা দেওয়া হল ওবিসি সম্প্রদায়ের মানুষদেরও। মধ্যপ্রদেশের (Mohan Yadav) অনেক আসনেই নির্ণায়ক শক্তি যাঁরা।    

    আরও পড়ুুন: বিশ্বমানের শহর হিসেবে রামনগরীকে গড়ে তুলতে সরকারের ৮ নীতি কী কী?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Courts Verdict: ৩৭০ ধারা নিয়ে ‘সুপ্রিম’ রায়, কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    Supreme Courts Verdict: ৩৭০ ধারা নিয়ে ‘সুপ্রিম’ রায়, কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। সোমবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Courts Verdict)। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, সংবিধান মেনেই উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে খুশি বিজেপি নেতারা।

    কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    তবে ভিন্ন সুর ভূস্বর্গের বিজেপি-বিরোধী নেতাদের কণ্ঠে। কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা? কাশ্মীরের রাজা হরি সিংহের ছেলে কংগ্রেস নেতা করণ সিংহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের একটি শ্রেণি এই রায়ে খুশি হননি। তাঁদের প্রতি আমার পরামর্শ, অনিবার্য রায় মেনে নিন। সুপ্রিম কোর্ট এই পদক্ষেপ বহাল রেখেছে। তাই এখন দেওয়ালে মাথা ঠোকা অর্থহীন।” প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা বলেন (Supreme Courts Verdict), “হতাশ হলেও লড়াই চলবে। এই জায়গায় পৌঁছতে বিজেপির কয়েক দশক লেগেছে। দীর্ঘ পথ চলার জন্য আমরাও প্রস্তুত।” প্রসঙ্গত, রবিবারই বারামুলার এক জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ওমর আবদুল্লা বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধারের জন্য শান্তিপূর্ণভাবে লড়াই চলবে।

    কী বলছেন মুফতি, আজাদ?

    কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিও। তিনি বলেন, “কাশ্মীরের মানুষ হার মানবে না, আশাও ছাড়বে না। আমাদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার লড়াই অব্যাহত থাকবে। এখানেই সব শেষ হচ্ছে না। এই সিদ্ধান্ত ভারত ভাবনার পরিপন্থী।” কংগ্রেস ছেড়ে ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ আজাদ পার্টি গড়েছেন গুলাম নবি আজাদ। কাশ্মীরের এই নেতা বলেন, “এই রায় দুঃখজনক এবং দুর্ভাগ্যজনক। কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ এই রায়ে খুশি নন, কিন্তু আমাদের গ্রহণ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ বৈধ! রায় সুপ্রিম কোর্টের, জানেন এই ধারার ইতিহাস?

    এদিকে, সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের জেরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে ভূস্বর্গে। জম্মু-কাশ্মীরের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতির দাবি, গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে তাঁদের। যদিও আবদুল্লা ও মুফতির দাবি ভিত্তিহীন বলে দাবি জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার। তিনি বলেন, “একেবারেই ভিত্তিহীন দাবি। কোনও নেতাকেই গৃহবন্দি করে রাখা হয়নি। গুজব ছড়ানোর জন্যই এসব বলা হচ্ছে (Supreme Courts Verdict)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share