Tag: Madhyom

Madhyom

  • Dilip Ghosh: “পশ্চিমবঙ্গের মানুষ গণেশ-গাধা দুই-ই বিসর্জন দেবেন”, মহুয়া প্রসঙ্গে মন্তব্য দিলীপের

    Dilip Ghosh: “পশ্চিমবঙ্গের মানুষ গণেশ-গাধা দুই-ই বিসর্জন দেবেন”, মহুয়া প্রসঙ্গে মন্তব্য দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পশ্চিমবঙ্গের মানুষ গণেশ ও গাধা দুই-ই বিসর্জন দেবেন।” শনিবার কথাগুলো বললেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। শুক্রবার কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ খারিজ হয়। এদিন প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে এই প্রসঙ্গেই মন্তব্য করেন দিলীপ।

    ‘মহুয়াকে তিনবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে’

    মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, “লোকসভার বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখতে একাধিক কমিটি রয়েছে। প্রিভিলেজ কমিটি রয়েছে। আমি তার সদস্য। লোকসভার কোনও সদস্যের কোনও অভিযোগ থাকলে তিনি ওই কমিটিকে জানান। অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়, ডাকা হয়, সাক্ষী নেওয়া হয়। তাঁরা যদি কিছু করে কমপ্লেইন করেন, তার জন্য এথিক্স কমিটি রয়েছে। এথিক্স কমিটি সব কিছু বিচার করেছে। সবার সাক্ষী নিয়েছে।” তিনি বলেন, “মহুয়া মৈত্রকে ডেকে তিনবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। উনি কথা বলেননি, ওয়াকআউট করেছেন। সংসদের রীতি-নীতি এবং আইন অনুযায়ী সমস্ত প্রক্রিয়া হয়েছে। সেখানে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, পরে ভোট হয়েছে। সেই প্রস্তাবের ওপর আলোচনা হয়েছে, তারপরে সেখানে সমাধান হয়েছে। যা হয়েছে, তা নিয়ম মেনেই হয়েছে। সুতরাং, যাঁরা চেঁচামেচি করছেন, তাঁরা অন্যায়ের পক্ষে, চোরের পক্ষে, দুর্নীতির পক্ষে কথা বলছেন।”

    ‘আমাদের লজ্জা’

    মহুয়াকে বহিষ্কারের দিনটিকে লজ্জার দিন বলে অভিহিত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, “আমরাও বলছি, এটা সব চেয়ে লজ্জার দিন। একজন জনপ্রতিনিধি সংসদে ৩০-৩৫ লাখ লোকের প্রতিনিধিত্ব করেন। তাঁর আচার-আচরণ, কথাবার্তা, জীবনচরিত উদাহরণ হওয়া উচিত। আমাদের কাছে অত্যন্ত লজ্জার যে বাংলার একজন মহিলা সদস্য চুরির দায়ে সদস্যপদ খুইয়েছেন।” চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সলমন খানের সঙ্গে নাচের তালে পা মিলিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর কাজ কী ওদের সঙ্গে নাচা? চা বাগানের লোকেরা খেতে পাচ্ছেন না। রেশন পাচ্ছেন না। ওঁদের জমির পাট্টা দেওয়ার কথা ছিল। কেন্দ্রীয় সরকার বাড়ি বানিয়ে দিত। তিন প্রজন্ম ওখানে রয়েছে। অথচ আজও কিছু নেই তাঁদের। কেন এই অবস্থা হয়েছে? আর তিনি নেচে বেড়াচ্ছেন!”

    আরও পড়ুুন: “উনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে হাতে-পায়ে ধরবেন বাঁচার জন্য!” মমতাকে কটাক্ষ লকেটের

    মহুয়াকে বহিষ্কার করায় চটেছে কংগ্রেস। সে প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি। মমতা ব্যানার্জির যা কষ্ট হয়েছে, অধীর চৌধুরীর তার চেয়ে বেশি কষ্ট হয়েছে। কারণ ওঁদের এখন বাঁচা-মরার প্রশ্ন। তিনটে রাজ্যে হারের পর এবার চিৎ হয়ে গিয়েছে। মহুয়া মৈত্রকে ধরে বাঁচার চেষ্টা করছেন।” এর পরেই তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের মানুষ গণেশ ও গাধা দুই-ই বিসর্জন দেবেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vijay Hazare trophy: সুদীপ ও অনুষ্টুপের শতরান, গুজরাটকে হারিয়ে বিজয় হাজারে ট্রফির শেষ আটে বাংলা 

    Vijay Hazare trophy: সুদীপ ও অনুষ্টুপের শতরান, গুজরাটকে হারিয়ে বিজয় হাজারে ট্রফির শেষ আটে বাংলা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটকে ৮ উইকেটে হারিয়ে বিজয় হাজারে ট্রফির কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল বাংলা। জয়ের দুই কারিগর সুদীপ ঘরামি ও অনুষ্টুপ মজুমদার। দু’জনেই হাঁকিয়েছেন দুরন্ত শতরান। ১৩২ বলে ১১৭ রানে অপরাজিত থাকেন ক্যাপ্টেন সুদীপ। আর ৮৮ বলে ঝোড়ো ১০২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে বাংলার জয় নিশ্চিত করেন অনুষ্টুপ মজুমদার। সোমবার শেষ আটের লড়াইয়ে বাংলার প্রতিপক্ষ শক্তিশালী হরিয়ানা।

    বল হাতে বাংলা

    শনিবার রাজকোটে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নেয় বঙ্গ ব্রিগেড। ৩৮ রানে ২ উইকেটে হারিয়ে গুজরাট শুরুতে কিছুটা চাপে পড়ে যায়। মুকেশ কুমার ও আকাশ দীপ দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে থাকায় বাংলার পেস আক্রমণের ব্যাটন ছিল ঈশান পোড়েল ও মহম্মদ শামির ভাই মহম্মদ কাইফের হাতে। সেই সঙ্গে অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমে নজর কেড়েছেন সুমন দাস। নিয়েছেন ২টি উইকেট। তবে প্রাথমিক ধাক্কা সামলে গুজরাটকে লড়াইয়ে ফেরান পিরয়াঙ্ক পাঞ্চাল। অনবদ্য সেঞ্চুরি (১০১) হাঁকান তিনি। অর্ধশতরান করেন সৌরভ চৌহান। ৬৫ করে রান আউট হন উমাঙ্গ কুমার। শেষ পর্যন্ত গুজরাট ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে তোলে ২৮৩ রান। বাংলার বোলারদের মধ্যে সুমন ছাড়াও দু’টি উইকেট ঝুলিতে পুরে নেন স্পিনার প্রদীপ্ত প্রামানিক। 

    আরও পড়ুন: ব্যাটে-বলে নায়ক আর্শিন! অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের

    দুরন্ত ব্যাটিং

    জবাবে বাংলার শুরুটা ভালো হয়নি। ওপেনার শাকির গান্ধী খাতা না খুলেই মাঠ ছাড়েন। প্রবল উৎকণ্ঠা তখন বাংলা শিবিরে। কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লার টেনশন আরও বেড়ে যায় অভিষেক পোড়েল ৪৭ রানে আউট হওয়ার পর। একটা সময় বাংলার রান ছিল ২ উইকেটে ৭৭। তারপর তৃতীয় উইকেটে ২০৯ রান যোগ করে দলের জয় নিশ্চিত করেন ক্যাপ্টেন সুদীপ ঘরামি ও অভিজ্ঞ অনুষ্টুপ মদুমদার। চার ওভার বাকি থাকতেই ২ উইকেটে ২৮৬ রান তুলে ম্যাচ জেতে বাংলা দল। সুদীপ ৯ টি চার ও ২টি ছক্কা মেরেছেন। ১০টি বাউন্ডারি ও ১টি ওভার বাউন্ডারির হাঁকিয়ে গুজরাটের বোলারদের প্রয়াসে জল ঢেলে দেন অনুষ্টুপ। জয়ের পর কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা বলেন, ‘ছেলেদের পারফরম্যান্সে আমি খুশি। তবে এখনও অনেক লড়াই বাকি। এই সাফল্য ধরে রাখতে হবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sujay Krishna Bhadra: সুজয়ের নজরদারিতে মোতায়েন জওয়ান, মন্ত্রীর জন্য ‘তৃতীয় নয়ন’

    Sujay Krishna Bhadra: সুজয়ের নজরদারিতে মোতায়েন জওয়ান, মন্ত্রীর জন্য ‘তৃতীয় নয়ন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’জনেই গ্রেফতার হয়েছেন দুর্নীতির মামলায়। দু’জনের সঙ্গেই রয়েছে তৃণমূল যোগ। দু’জনেই রয়েছেন এসএসকেএমে চিকিৎসাধীন। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র (Sujay Krishna Bhadra) ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’ এই দু’জনের ওপরই কড়া নজর রাখছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    নজরদারির রকমফের

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এসএসকেএমের যে কেবিনে ভর্তি রয়েছেন তিনি, তার বাইরে রয়েছে সিসি ক্যামেরা। আদালতের নির্দেশেও লাগানো হয়েছে এই ‘চোখ’। তাই গ্রেফতার হওয়া মন্ত্রীর সঙ্গে কারা দেখা করতে আসছেন, তা সবই ধরা থাকছে ক্যামেরার ফুটেজে। আর সুজয়কৃষ্ণ (Sujay Krishna Bhadra) ভর্তি রয়েছেন হৃদরোগ বিভাগের ইনটেনসিভ করোনারি কেয়ার ইউনিটে। তাঁর ওপর নজরদারি চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় বাহিনী সিআইএসএফের জওয়ানরা।

    এখনও মেলেনি ‘কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা 

    সুজয়কৃষ্ণের গলার স্বরের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য তা পাঠাতে চায় ইডি। সেই নমুনা সংগ্রহ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তদন্তকারীরা। যদিও শনিবার পর্যন্তও সুজয়কৃষ্ণের গলার স্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে পারেনি ইডি। তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তদন্তকারীরা। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, গলার স্বরের নমুনা দিতে প্রস্তুত নন সুজয়কৃষ্ণ। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে ইডি একটি অডিও রেকর্ডিং উদ্ধার করে। সেখানে সুজয়কৃষ্ণের গলার স্বর শোনা গিয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে সুজয়কৃষ্ণের গলার স্বরের নমুনা সংগ্রহ করা প্রয়োজন। এ ব্যাপারে আদালতের সম্মতিও মিলেছে। তার পরেও কালীঘাট ঘনিষ্ঠ কাকুর গলার স্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে পারছেন না তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুুন: ৪০ জায়গায় হানা এনআইএ-র, জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহ গ্রেফতার ১৩

    শনিবার সকালেও সুজয়কৃষ্ণের স্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে হাসপাতালে চলে যান তদন্তকারীরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানান, তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে। সুজয়কৃষ্ণকে যে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হয়েছে, সে খবর ইডিকে জানানো হয়নি বলে ইডি সূত্রে খবর। তাই সুজয়কৃষ্ণের নজরদারিতে সর্বক্ষণ মোতায়েন থাকবেন সিআইএসএফের দু’ জন জওয়ান। সুজয়কৃষ্ণ (Sujay Krishna Bhadra) রয়েছেন ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটের ১৮ নম্বর বেডে। এই বেডের সামনেই চব্বিশ ঘণ্টা প্রহরায় থাকবেন সশস্ত্র দুই জওয়ান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Marital Rape: স্ত্রীর বয়স ১৮! বৈবাহিক ধর্ষণ ‘অপরাধ নয়’, মত এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Marital Rape: স্ত্রীর বয়স ১৮! বৈবাহিক ধর্ষণ ‘অপরাধ নয়’, মত এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রীর বয়স ১৮ বা তার বেশি হলে, বৈবাহিক ধর্ষণ (Marital Rape) অপরাধ বলে মনে করছে না উচ্চ আদালত। বৈবাহিক ধর্ষণ সংক্রান্ত এক মামলায় এমনই রায় দিয়ে অভিযুক্ত স্বামীকে বেকসুর খালাস করল এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad High Court)। বিচারপতি রাম মনোহর নারায়ণ মিশ্রের সিঙ্গল বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে যে বৈবাহিক ধর্ষণকে সুপ্রিম কোর্ট এখনও অপরাধ হিসেবে গণ্য করেনি। স্ত্রীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারায় স্বামীকে দোষী সাব্যস্ত করা যায় না।

    এলাহাবাদ হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    স্বামীর বিরুদ্ধে শারীরিক এবং মৌখিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে এলাহাবাদ হাইকোর্টের (Allahabad High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। অভিযোগ ছিল, ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাঁর সঙ্গে বলপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করেন স্বামী। মামলার রায় ঘোষণার সময় বিচারপতি মিশ্রের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, দেশে এখনও বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়নি। বৈবাহিক ধর্ষণকে (Marital Rape) অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করার জন্য সুপ্রিম কোর্টে যে আবেদনগুলি করা হয়েছে, তা এখনও বিচারাধীন। স্ত্রীর বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হলে বৈবাহিক ধর্ষণের জন্য কোনও ফৌজদারি শাস্তি নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রানিমার পারিবারিক বিয়েতে ব্যস্ত রাজ্য, তাই চাষিদের দুঃখে নজর নেই, তোপ শুভেন্দুর

    মধ্য প্রদেশ হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    সম্প্রতি বৈবাহিক ধর্ষণ নিয়ে অনুরূপ রায় দিয়েছিল মধ্য প্রদেশের হাইকোর্ট। বৈবাহিক সম্পর্কে কোনও ‘অপ্রাকৃতিক অপরাধ’ হওয়ার জায়গাই নেই বলে পর্যবেক্ষণে জানিয়েছিল। মধ্য প্রদেশ হাইকোর্টের এই পর্যবেক্ষণকে সমর্থন করেছেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি রাম মনোহর নারায়ণ মিশ্র। এরপরেই স্বামীকে বেকসুর খালাস করে দেন তিনি। এর আগে, গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে বৈবাহিক ধর্ষণ ইস্যুকে সামনে রেখে একটি বড় রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court on Marital Rape)। নির্দেশে বলা হয়েছিল যে কোনও বিবাহিত মহিলাকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে গর্ভবতী করে তোলা হলে, গর্ভপাতের ক্ষেত্রে তা বৈবাহিক ধর্ষণ হিসাবে ধরা হবে। সম্প্রতি বৈবাহিক ধর্ষণ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের এজলাসে মামলার শুনানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন এই বিষয়ে দেশের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ কী রায় দেয়, এখন সেটাই দেখার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA Raids:  ৪০ জায়গায় হানা এনআইএ-র, জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহ গ্রেফতার ১৩

    NIA Raids:  ৪০ জায়গায় হানা এনআইএ-র, জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহ গ্রেফতার ১৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএস জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার ১৩। শনিবার সকাল থেকে কর্নাটক ও মহারাষ্ট্রের ৪০টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ (NIA Raids)। 

    দুই রাজ্যে হানা এনআইএ-র

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, মহারাষ্ট্রের ঠাণে গ্রামীণ এ শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চলছে। তল্লাশি চলছে পুণে এবং মীরা ভায়ান্দরেও। দুই জায়গার এই সব জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ১৩ জনকে। জানা গিয়েছে, ঠাণের গ্রামীণ এলাকার ৩১টি জায়গায় হানা দিয়েছে এনআইএ। ঠাণে সিটির ৯টি জায়গায়ও চলছে তল্লাশি। জানা গিয়েছে, অগাস্ট মাসে আইএস কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আকিফ আতিক নাচান নামে একজনকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। তাকে জেরা করে ধরা হয় আরও পাঁচজনকে।

    জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার 

    নভেম্বরে মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাবিশ নাসের সিদ্দিকি নামের আরও একজনকে। জুবেইর নুর মহম্মদ শেখ ও আদনান সরকারকে গ্রেফতার করা হয় পুণে থেকে। ঠাণে থেকে গ্রেফতার করা হয় শরজিল শেখ ও জুলফিকার আলিকে। এদিকে, গত মাসেই একটি ষড়যন্ত্র মামলায় আইসিসের পুণে মডিউলের ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন করেছিল এনআইএ (NIA Raids)। আইসিসের সংগঠনকে আরও মজবুত করতে ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হামলার ছক কষতে অর্থ সংগ্রহ করছিল অভিযুক্তেরা।

    এই সাতজনের কাছ থেকে আইইডি, অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সহ নানা অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। এনআইএ-র দাবি, ওই সাতজন নানা জায়গায় শিবির করে তরুণদের আইসিসে যোগ দেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করত। এর পাশাপাশি জঙ্গিদের গা ঢাকা দেওয়ার ব্যবস্থাও করত এই সাতজন।

    আরও পড়ুুন: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যখের ধন’!

    এনআইএ সূত্রে খবর, সাতজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ইউএপিএ, এক্সপ্লোসিভ সাবস্ট্যান্সেস অ্যাক্ট, আর্মস অ্যাক্টে অভিযোগ আনা হয়েছে। অক্টোবর মাসে দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করেছিল জঙ্গি শাহনওয়াজ আলমকে। সে পুণে আইসিস মডিউল সংক্রান্ত মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত। এনআইএ-র খাতায় দীর্ঘদিন ধরেই ওয়ান্টেড ছিল এই (NIA Raids) জঙ্গি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aditya L1: লাল-গোলাপি-কমলা নানা রঙের সূর্যের ছবি তুলল আদিত্য এল-১

    Aditya L1: লাল-গোলাপি-কমলা নানা রঙের সূর্যের ছবি তুলল আদিত্য এল-১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ থেকে এই প্রথম সূর্যের সম্পূর্ণ ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাল ভারতের সৌরযান আদিত্য-এল১ (Aditya L1)। শুক্রবার ইসরোর এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হয়েছে আদিত্য এল ১-এর তোলা সূর্যের হরেক রকমের ছবি। কখনও কমলা, কখনও গোলাপি আবার কখনও উজ্জ্বল সোনালি রঙের সূর্য। পূর্ণ গোলাকার সূর্যের ছবিতে ধরা পড়েছে অতি বেগুনি রশ্মির ছটা।

    সূর্যের ‘ফুল ডিস্ক’ ছবি

    ইসরো জানিয়েছে, আদিত্য-এল১ (Aditya L1) যানে থাকা ‘সোলার আল্ট্রাভায়োলেট ইমেজিং টেলিস্কোপ’ (এসইউআইটি)-এর মাধ্যমে সূর্যের ছবিগুলি তোলা হয়েছে। আদিত্য-এল১-এর সূর্যের ছবি তোলার বিষয়টি ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানের অন্যতম নজির হিসাবে দেখছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ইসরোর তরফে শুক্রবার জানানো হয়েছে সূর্যের সেই ‘ফুল ডিস্ক’ ছবিগুলি ২০০ থেকে ৪০০ ন্যানোমিটারের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিসরের মধ্যে তোলা। ফলে ছবিগুলিতে সূর্যের পৃষ্ঠদেশ এবং সূর্যের উপরভাগের স্বচ্ছ স্তরের ছবি ভাল ভাবে ফুটে উঠেছে। 

    ইসরোর আশা

    ইসরো এক বিবৃতিতে এ-ও জানিয়েছে, এসইউআইটি যন্ত্রে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ফিল্টার ব্যবহার করা হয়। তাই নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিসরে সূর্যের ফটোস্ফিয়ার এবং ক্রোমোস্ফিয়ারের ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে। ইসরোর বক্তব্য, এই ছবি থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সৌর বায়ুমণ্ডল সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যাবে। পৃথিবীর উপর সৌর বিকিরণের প্রভাব বুঝতেও বিজ্ঞানীদের সাহায্য করবে ছবিগুলি। ছবিগুলোতে সূর্যের দাগ ও সূর্যের বেশ কিছু অদেখা অঞ্চলের ছবি ধরা পড়েছে। সুইটের সূর্য পর্যবেক্ষণ করার বিষয়টি বিজ্ঞানীদের ‘সূর্যের গতিশীল চুম্বকীয় বায়ুমণ্ডল’ এবং ‘বিশ্বমণ্ডলের ওপর সৌর বিকিরণ আটকাতে আঁটোসাঁটো বাধা স্থাপনের’ বিষয়ের গবেষণায় সহায়ক হবে বলেও জানিয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। 

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুতে বৃহত্তম আইফোন প্ল্যান্ট গড়ছে টাটা, হবে ৫০ হাজার কর্মসংস্থান!

    জানুয়ারিতেই গন্তব্যে আদিত্য-এল১

    আদিত্য-এল ১ (Aditya L1) মহাকাশযানটি গত ২ সেপ্টেম্বর শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। কক্ষপথে পৌঁছনোর পর গত ২০ নভেম্বর সুইট নামের যন্ত্রাংশটি (টেলিস্কোপ) সচল করা হয়। সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝের এল১ পয়েন্টে পৌঁছতে আদিত্য-এল ১-এর মোট চার মাস সময় লাগার কথা। এখনও পর্যন্ত পরিকল্পনা অনুযায়ী সব ঠিক চলছে। মহাকাশে কোথাও বাধা পায়নি আদিত্য-এল১। সব ঠিক থাকলে জানুয়ারি মাসের প্রথম দিকেই গন্তব্যে পৌঁছে যাবে এই সৌরযান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: যন্ত্রণার হাজার দিন! ধর্মতলায় ন্যাড়া হয়ে প্রতিবাদ মহিলা চাকরিপ্রার্থীর

    Recruitment Scam: যন্ত্রণার হাজার দিন! ধর্মতলায় ন্যাড়া হয়ে প্রতিবাদ মহিলা চাকরিপ্রার্থীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাজার দিন হয়ে গেল চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা তাঁরা রাস্তায় বসে রয়েছেন। পুজো, দীপাবলি, ইদ বা বড়দিন তাঁদের কাটছে আন্দোলন করেই। হকের চাকরির জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনের বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করতে দেখা গিয়েছে তাঁদের। আজ, শনিবার, আন্দোলনের ১০০০ দিনের মাথায় ধর্মতলার ধর্না মঞ্চে এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীরা নিজেদের পাওনা চাকরির জন্য ন্যাড়া হলেন। এদিন হকের চাকরির দাবিতে রাস্তাতেই মাথা ন্যাড়া করতে দেখা গেল এক মহিলা আন্দোলনকারীকে। লজ্জার এই ছবি দেখল বহু লড়াইয়ের সাক্ষী থাকা এই শহর।

    চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ 

    এদিন মাথা মুড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই মহিলা চাকরিপ্রার্থী। কান্নাভেজা গলায় মহিলা চাকরিপ্রার্থী জানান, তিনি এমএ পাশ করেছেন। বিএডও পাশ করেছেন। চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণও হয়েছেন। তারপরও চাকরি মেলেনি। তাঁর কথায়, “বাড়িতে বৃদ্ধ মা, বাবা, অসুস্থ ছেলে। চাকরির আশায় টানা ১ হাজার দিন ধরে প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত অবস্থান মঞ্চে আসছি। কিন্তু আর পারছি না। বাধ্য হয়ে মাথা ন্যাড়া করলাম। মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। জানতে চাই, কী করলে হকের চাকরি পাব?” নিয়োগের দাবিতে গত এক হাজার দিন ধরে রাস্তায় বসে আন্দোলন করছেন এসএলএসটি-র নবম-দশম এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির চাকরিপ্রার্থীরা৷ ২০১৬ সালে এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়৷ কিন্তু প্যানেলের তালিকাভুক্ত হয়েও এই চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ হয়নি বলে অভিযোগ৷

    আরও পড়ুন: রানিমার পারিবারিক বিয়েতে ব্যস্ত রাজ্য, তাই চাষিদের দুঃখে নজর নেই, তোপ শুভেন্দুর

    মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন আন্দোলনকারীদের

    চাকরির দাবিতে কখনও প্রেস ক্লাবের সামনে, কখনও সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে গিয়েছেন এই চাকরিপ্রার্থীরা৷ বর্তমানে তাঁরা ধর্মতলার কাছে গান্ধিমূর্তির নিচে অবস্থান বিক্ষোভ চালাচ্ছেন৷ এর আগেও আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রশাসন এবং মুখ্যমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষণ করতে নানা কর্মসূচি নিয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা৷ কিন্তু কাজের কাজ হয়নি৷ মেলেনি কাঙ্খিত নিয়োগ পত্র। এক চাকরিপ্রার্থীর কাতর আবেদন, “মুখ্যমন্ত্রী আপনি উত্তরবঙ্গে রয়েছেন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। আপনার পারিবারিক বিবাহ অনুষ্ঠানে। আমাদের এই আন্দোলন যদি দেখে থাকেন তাহলে আগামিকালই আমাদের ধর্না মঞ্চে আসুন। আপনাকে আমাদের নিয়োগ দিতেই হবে।” 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যকের ধন’!

    Congress: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যকের ধন’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার পর এবার ঝাড়খণ্ড। তৃণমূল কংগ্রেসের পর এবার কংগ্রেস। ঝাড়খণ্ডের সাংসদের ডিস্টিলারি সংস্থায় হানা আয়কর দফতরের। উদ্ধার নগদ ২৫০ কোটি টাকা। ঘটনায় জড়িয়েছে কংগ্রেসের নাম। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড থেকে জিতে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ধীরাজ প্রসাদ সাহু।

    উদ্ধার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা

    এই ডিস্টিলারি সংস্থাটি তাঁরই। ওড়িশার বলঙ্গির জেলায় একটি অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ২০০ কোটি টাকা। ওড়িশার সম্বলপুর, সুন্দরগড়, ঝাড়খণ্ডের বোকারো এবং রাঁচিতে অবস্থিত ধীরাজের বাড়ি ও সংস্থার বিভিন্ন অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে আরও কয়েক কোটি টাকা। আয়কর দফতর সূত্রে খবর, আলমারি ও একাধিক বাক্সে থরে থরে সাজানো ছিল টাকা। সব মিলিয়ে ঠিক কত টাকা উদ্ধার হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। 

     প্রসঙ্গত, গত বছর এ রাজ্যেও উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর নগদ টাকা। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে তদন্তে নেমে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করার পর তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। অভিযোগ, বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোটা টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করা হয়েছি অযোগ্যদের। এই টাকা সেই ‘চাকরি বিক্রি’র টাকা, যা গচ্ছিত রাখা হয়েছিল অর্পিতার বাড়িতে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পার্থ।

    কে এই ধীরাজ?

    ধীরাজের বাড়ি ও সংস্থার অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা গুণতে ৩৬টি মেশিন আনা হয়েছিল বলে আয়কর দফতর সূত্রে খবর। তার মধ্যে কয়েকটি আবার নোট গুণতে গুণতে বিকল হয়ে যায়। প্রশ্ন হল, কে এই ধীরাজ? ১৯৫৫ সালের নভেম্বরে জন্ম ধীরাজের। তাঁর বাবা ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। বলদেব সাহু ইনফ্রা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সঙ্গে যোগ রয়েছে বৌধ ডিস্টিলারিজের। এর সঙ্গেই যুক্ত ধীরাজ। রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কলেজ থেকে স্নাতক হন ধীরাজ। তার পরেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে।  

    ১৯৭৭ সালে রাজনীতিতে আসেন। লাহরডাগা জেলা যুব কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। তাঁর ভাই শিবপ্রসাদ কংগ্রেসের টিকিটে জিতে দু’ বার লোকসভার সাংসদ হয়েছিলেন। ২০১০ সাল থেকে রাজ্যসভার সাংসদ ধীরাজ। ২০১৮ সালে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার সময় ধীরাজ জানিয়েছিলেন তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৩৪.৮৩ কোটি টাকা। তাঁর ২.৪ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন (Congress) ধীরাজ।

     

    আরও পড়ুুন: আশাতীত বৃদ্ধি জিডিপি-র, মোদি জমানাতেই বিশ্বের তৃতীয় বৃত্ততম অর্থনীতি হচ্ছে ভারত!

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • TATA: তামিলনাড়ুতে বৃহত্তম আইফোন প্ল্যান্ট গড়ছে টাটা, হবে ৫০ হাজার কর্মসংস্থান!

    TATA: তামিলনাড়ুতে বৃহত্তম আইফোন প্ল্যান্ট গড়ছে টাটা, হবে ৫০ হাজার কর্মসংস্থান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য ফিরছে দেশীয় অর্থনীতির। আয় বাড়ছে সাধারণ মানুষের। স্বাভাবিকভাবেই বাড়ছে আইফোনের ক্রেতাও। দেশে তৈরি আইফোনের কদর বাড়ছে দেশের পাশাপাশি বিদেশেও। তাই টাটা (TATA) গোষ্ঠী চাইছে দেশেই আইফোন তৈরির সর্ববৃহৎ প্ল্যান্ট তৈরি করতে। জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুর হোসুরে এই প্ল্যান্ট গড়তে চাইছে টাটা।

    ৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ

    প্ল্যান্টটি তৈরি হবে ৫০০ একর জমির ওপর। জমি পরিদর্শনও সেরে ফেলেছেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিকম মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্ল্যান্ট তৈরির বরাত পেয়েছে টাটা ইলেকট্রনিক্স প্রাইভেট লিমিটেড। এই সংস্থা টাইটান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অটোমেশন লিমিটেডের প্রযুক্তিগত সাহায্যে গড়বে নয়া প্ল্যান্ট। ইতিমধ্যেই ৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ফেলেছে টাটা (TATA) গোষ্ঠী। প্ল্যান্ট তৈরি করতে নিয়োগ করা হয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি কর্মী। জানা গিয়েছে, এই প্ল্যান্টে প্রায় ২০টি অ্যাসেম্বলি লাইন থাকছে। এখানেই হবে আইফোন অ্যাসেম্বল করার কাজ। প্ল্যান্টটিতে আগামী দু’বছরের মধ্যে ৫০ হাজার কর্মী নিয়োগের পরিকল্পনা করেছে টাটা গোষ্ঠী। তার বছরখানেক পর থেকেই শুরু হয়ে যাবে আইফোন তৈরির কাজ। 

    কর্নাটকেও রয়েছে টাটার আইফোন প্ল্যান্ট

    প্রসঙ্গত, কর্নাটকে আগেই একটি আইফোন প্ল্যান্ট গড়েছে টাটা গোষ্ঠী। সংস্থায় কর্মী রয়েছেন ১০ হাজারেরও বেশি। তাইওয়ানের সংস্থা ফক্সকন এবং পেগাট্রনও আইফোন নির্মাণ করছে দক্ষিণ ভারতে। ভারতে আরও বেশি করে আইফোন তৈরি করতে ১.৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার বিষয়েও চিন্তাভাবনা করছে ফক্সকন। প্রসঙ্গত, ভারতে তৈরি আইফোন ইতিমধ্যেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে বিশ্ব বাজারে। দেশেও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে দেশীয় এই আইফোনের। আইফোনের অত্যাধুনিক মডেল আইফোন ১৬। এই ফোনের ব্যাটারিও দেশে তৈরির পরিকল্পনা করছে লাক্সারি এই ফোন প্রস্তুতকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: আশাতীত বৃদ্ধি জিডিপি-র, মোদি জমানাতেই বিশ্বের তৃতীয় বৃত্ততম অর্থনীতি হচ্ছে ভারত!

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতে রয়েছে বিপুল পরিমাণ দক্ষ শ্রমিক। এটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে টাটা গোষ্ঠী। আইফোনের মানও আরও উন্নত করতে চাইছে সংস্থাটি। এই কারখানায় তৈরি আইফোন যাতে বিশ্ববাজারের বিরাট বাজার ধরতে পারে, সেই ব্যবস্থাও করতে চলেছে সংস্থাটি (TATA)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • U19 Asia Cup: ব্যাটে-বলে নায়ক আর্শিন! অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের

    U19 Asia Cup: ব্যাটে-বলে নায়ক আর্শিন! অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবাইতেই বসবে আইপিএল-২০২৪ (IPL) এর মিনি নিলামের আসর। তার আগে দুবাইতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে (U19 Asia Cup) দুরন্ত ছন্দে ভারতের নতুন প্রতিভা আর্শিন কুলকার্নি। শুক্রবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে ভারত। ব্যাটে-বলে আর্শিন কুলকার্নির অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে আফগানিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দেয় ভারত। 

    দুরন্ত ছন্দে আর্শিন

    ভারতের অধিনায়ক উদয় সাহারান টসে জিতে আগে বল করার সিদ্ধান্ত নেন। আর্শিন ৮ ওভারে ২৯ রানে ৩ উইকেট নেন। রাজ লিম্বানি ১০ ওভারে ৪৬ রানে ৩ উইকেট নেন। আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রান ওপেনার জামশিদ জাদরানের (৪৩)। ৫০ ওভারে ১৭৩ রানেই থেমে যায় আফগানিস্তানের ইনিংস। জবাবে ভারত শুরুতেই হারায় ওপেনার আদর্শ সিংহকে। ১৪ রানে আউট হন তিনি। এর পর রুদ্র পটেলও (৫) ফিরে যান। তবে লম্বা ইনিংস গড়ে ভারতকে জিতিয়ে দেন আর্শিন (অপরাজিত ৭০) এবং মুশির খান (অপরাজিত ৪৮)। 

    এ বারের যুব এশিয়া কাপের তারকাদের দিকে ফোকাস রয়েছে আইপিএল ফ্র্যানচাইজিদের। কেকেআর, চেন্নাই, মুম্বইয়ের মতো দলগুলো আইপিএল নিলাম থেকে নিজেদের দলের জন্য এই উঠতি ক্রিকেটারদের কিনে নিতে পারেন। এর আগে ২০২২ সালে যুব বিশ্বকাপের পর যশ ধুল, রাজবর্ধন হাঙ্গারগেকর, হর্ষিত রানাদের মতো তারকাদের আইপিএলের একাধিক দলগুলো নিলাম থেকে নিয়েছিল। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ভারতের হয়ে দুরন্ত পারফরম্যান্স করার সুবাদে নেটদুনিয়ায় আলোচনা চলছে অর্শিন কুলকার্নিকে নিয়ে। দুবাইতে হতে চলা নিলামে তাঁকে নেওয়ার জন্য লড়াই হতে পারে একাধিক দলের। দুবাইয়ে আফগানদের বিরুদ্ধে ব্যাটে-বলে দুরন্ত পারফর্ম করেছেন অর্শিন কুলকার্নি। যার ফলে সত্যিই তিনি আইপিএল নিলামে কোনও দলে সুযোগ পেতেই পারেন। ভবিষ্যতের কথা ভেবে কলকাতা, চেন্নাই বা মুম্বই অর্শিনের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ অলরাউন্ডারকে নেওয়ার জন্য ঝাঁপাতেই পারে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share