Tag: Madhyom

Madhyom

  • Cash For Query Scam: মহুয়াকে নিয়ে এথিক্স কমিটির রিপোর্ট পেশ লোকসভায়, কী আছে তাতে?

    Cash For Query Scam: মহুয়াকে নিয়ে এথিক্স কমিটির রিপোর্ট পেশ লোকসভায়, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে টাকার বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে (Cash For Query Scam) তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এথিক্স কমিটির রিপোর্ট পেশ হল লোকসভায়। এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ রিপোর্ট পেশ হয়। এরপরই, সভায় হই-হট্টগোল শুরু হয়ে যাওয়ায় দুপুর ২টো পর্যন্ত সভা মুলতুবি করতে বাধ্য হন স্পিকার। আজই কি সাংসদ পদ খারিজ হচ্ছে মহুয়ার? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে বিরতির পর, ২টোর সময় সভা পুনরায় চালু হওয়ার পরই। তখনই জানা যাবে কৃষ্ণনগরের সাংসদের ভবিষ্যৎ। 

    প্যানেলের প্রথম রিপোর্ট (Cash For Query Scam) এদিন পেশ করেন বিজেপি সাংসদ তথা এথিক্স কমিটির চেয়ারম্যান বিনোদ কুমার সোনকর। সূত্রের খবর, রিপোর্টে ‘কঠোর শাস্তি’ স্বরূপ মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশই করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘‘… মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra) যে গুরুতর অপকর্ম করেছেন, তা কঠোর শাস্তির যোগ্য। কমিটি তাই সুপারিশ করেছে যে, সাংসদ মহুয়া মৈত্র সপ্তদশ লোকসভার সদস্যপদ থেকে বহিষ্কার করা হোক।’’ রিপোর্ট পেশ হতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে লোকসভার অধিবেশন। সভা জুড়ে তুমুল হই-হট্টগোল বাঁধিয়ে দেন বিরোধীরা। স্লোগান দিতে শুরু করেন। রিপোর্ট নিয়ে আলোচনার দাবি তোলে তৃণমূল। চেঁচামেচির জেরে দুপুর ২টো পর্যন্ত সভা মুলতুবি করে দেন স্পিকার।  দুপুর ২টোয় অধিবেশন শুরু হলে, এই রিপোর্ট দেখেই স্পিকার প্রস্তাবনা আনবেন। তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ থাকবে কি না, তা আজই স্থির হয়ে যাবে।

    এথিক্স কমিটির রিপোর্ট (Cash For Query Scam) নিয়ে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, “যখন বিষয়টা জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে, তখন সেটা আর পার্টির বিষয় থাকে না। এই নিয়ে কোনও রাজনীতি হওয়া উচিত নয়। যে জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে, তার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা উচিত (Mahua Moitra) । নাহলে দেশের ১৪০ কোটির মানুষের প্রতিনিধিত্ব যাঁরা করেন, তাঁদের নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। এই নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক এবং কড়া পদক্ষেপ করা হোক, এটাই চাই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Article 370 Verdict: জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে সুপ্রিম রায় সোমবার 

    Article 370 Verdict: জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে সুপ্রিম রায় সোমবার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট উপত্যকা থেকে ৩৭০ ধারা (Article 370 Verdict) বাতিলকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) দায়ের করা হয়েছিল একাধিক জনস্বার্থ মামলা। সেই মামলাগুলিকে একত্র করে দীর্ঘ শুনানির পর সোমবার, ১১ ডিসেম্বর রায় দেবে শীর্ষ আদালত। গত ২ জুলাই থেকে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে শুরু হয়েছিল ধারাবাহিক শুনানি। ৫ সেপ্টেম্বর এই বিষয়ে রায়দান স্থগিত রাখে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। এ বার সেই মামলার রায় ঘোষণার চূড়ান্ত দিন ঘোষণা করল সুপ্রিম কোর্ট। 

    সরকারের দাবি

    জম্মু ও কাশ্মীরকে (Jammu and Kashmir) বিশেষ মর্যাদা প্রদানকারী ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট। পাশাপাশি রাজ্যের মর্যাদা ছিনিয়ে নিয়ে এটিকে পৃথক দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়েছিল। সরকারের তরফে বলা হয়, ‘৩৭০ ধারা অস্থায়ী ব্যবস্থা ছিল।’ এদিকে মামলাকারীদের আইনজীবী কপিল সিব্বলের দাবি ছিল, ‘১৯৫৭ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রথম আইন পরিষদের মেয়াদ শেষের পরই এই ধারা স্থায়ী হয়ে যায়।’ সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্রের হলফনামায় দাবি করা হয়, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর সেখানে অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। তিন দশকের অশান্তির পর এসেছে স্থিতাবস্থা। ফিরেছে শান্তি। লাগাতার বনধ, পাথর ছোড়া এখন অতীত হয়ে গিয়েছে। জঙ্গিগোষ্ঠীগুলিকে কোণঠাসা করে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আইনের মাধ্যমে ভূস্বর্গের মানুষকেও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। যদিও এই হলফনামা রায়দানে প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত।

    সুপ্রিম শুনানি

    প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে এই মামলাগুলি চলছিল। প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় ছাড়াও সাংবিধানিক বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি সঞ্জয় কিসান কউল, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি সূর্য কান্ত। সুপ্রিম কোর্টে শুনানির সময় সরকারের আইনজীবীরা জানান, জম্মু-কাশ্মীরকে পুরোপুরি ভারতের অন্তর্ভুক্ত করতে এই পদক্ষেপের প্রয়োজন ছিল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই সেখানে ভোট হবে। ফেরানো হবে রাজ্যের মর্যাদা। শুনানি চলাকালীন সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ জানিয়েছিল, যে সব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিশেষ মর্যাদা লোপ করা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখবে আদালত। এবার সবদিক খতিয়ে দেখে জম্মু-কাশ্মীর সম্পর্কে দেশের শীর্ষ আদালত কী রায় দেয় তা দেখার অপেক্ষায় দেশবাসী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalighater Kaku: আজ কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করতে চেয়েছিল ইডি, রাতেই বুকে ব্যথা নিয়ে আইসিইউতে সুজয়কৃষ্ণ!

    Kalighater Kaku: আজ কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করতে চেয়েছিল ইডি, রাতেই বুকে ব্যথা নিয়ে আইসিইউতে সুজয়কৃষ্ণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারই কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল ‘কালীঘাটের কাকু’র (Kalighater Kaku)। সেই মতো সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে এসএসকেএম থেকে নিয়ে যেতে অ্যাম্বুল্যান্স সমেত পৌঁছান ইডির আধিকারিকরা। তবে গতকাল রাত থেকেই ফের নাকি কালীঘাটের কাকুর নাকি বুকের ব্যথা শুরু হয়েছে। শুক্রবার সকালে হাসপাতালে পৌঁছে ইডি আধিকারিকরা তা জানতে পারেন। গতরাতেই সুজয়কৃষ্ণকে ফের আইসিইউতে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে এসএসকেএম কর্তৃপক্ষ। প্রসঙ্গত, একটি বেসরকারি হাসপাতালে বাইপাস সার্জারি অপারেশন করার পরে, অগাস্ট মাস থেকেই এসএসকেএম-এ রয়েছেন নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। হঠাৎ কণ্ঠস্বর পরীক্ষার আগের দিন রাতে কালীঘাটের কাকুর ফের অসুস্থ হওয়া নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। তবে কি নিয়োগ-দূর্নীতির তদন্ত এভাবেই এড়িয়ে যেতে চাইছেন সুজয়কৃষ্ণ (Kalighater Kaku)? তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা হলে আরও কী বড় নেতার নাম সামনে আসতে পারে?

    সহকারী সুপারের সঙ্গে কথা ইডির

    প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গিয়েছে, কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku) শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে ইতিমধ্যে এসএসকেএম-এর সহকারী সুপারের সঙ্গে কথা বলছেন ইডি আধিকারিকরা। সিবিআই বা ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া শাসকদলের নেতাদের যেন স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে এসএসকেএম। রেশন দুর্নীতিতে এর আগে গ্রেফতার হওয়া জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকও শারীরিক অসুস্থতার কথা জানিয়ে ভর্তি হয়েছেন এসএসকেএমে। সাধারণ রোগীদের এনিয়ে ক্ষোভও চরমে পৌঁছয়।

    ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে তদন্ত 

    গুরুতর অসুস্থদের জন্য বেড না মিললেও, তৃণমূলের নেতামন্ত্রীরা সহজেই ভর্তি হয়ে যান সেখানে। এর আগে এসএসকেএম হাসপাতাল জানিয়েছিল যে ভয়ঙ্কর রকমের মানসিক চাপে রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত সুজয়কৃষ্ণ (Kalighater Kaku)। তাই তিনি গলার স্বরের নমুনা দিতে পারছেন না। অন্যদিকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই নিয়োগ দুর্নীতি মামলা তদন্ত শেষ করতে হবে ইডিকে, আদালতের এ ব্যাপারে কড়া নির্দেশ রয়েছে। সে কারণেই কাল বিলম্ব করতে চাইছে না ইডি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CISCE Board: ২০২৪ আইসিএসই, আইএসসি-র সময়সূচি ঘোষিত, কবে শুরু পরীক্ষা?

    CISCE Board: ২০২৪ আইসিএসই, আইএসসি-র সময়সূচি ঘোষিত, কবে শুরু পরীক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিএসই এবং আইএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করল সিআইএসসিই বোর্ড (CISCE Board)। আইসিএসই  হল মাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষা এবং আইএসসি হল উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষা। প্রসঙ্গত বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভার ভোট। সে কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ পরীক্ষার সময়সূচি এগিয়ে এনেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে মার্চ মাস থেকেই শুরু হওয়ার কথা লোকসভা ভোট। সেই মতো দুটি (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরীক্ষার রুটিন (CISCE Board) ঘোষণা করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।

    কবে থেকে শুরু হচ্ছে পরীক্ষা?

    তবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলির পড়ুয়া ও অভিভাবকরা অপেক্ষার প্রহর গুনছিলেন। কবে সিআইএসসিই বোর্ড (CISCE Board) পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করবে! অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান হল। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের মধ্যরাত্রে বিজ্ঞপ্তি জারি করল সিআইএসসিই বোর্ড। আইসিএসই ও আইএসসি বোর্ডের পরীক্ষার্থীদের উদ্বেগ কাটল। জানা গিয়েছে, আইএসসি শ্রেণির পরীক্ষা অর্থাৎ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের উচ্চমাধ্যমিক শুরু হচ্ছে ১২ ফেব্রুয়ারি, সোমবার। শেষ হবে ৩ এপ্রিল, বুধবার। অন্যদিকে আইসিএসই অর্থাৎ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে ২১ ফেব্রুয়ারি, বুধবার এবং তা ২৮ মার্চ, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলবে।

    ফল বের হওয়ার ৪ দিনের মাথায় রিভিউ অথবা স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন করা যাবে

    মে মাস নাগাদ দুটি পরীক্ষারই (CISCE Board) ফল বের হবে বলে জানা গিয়েছে। ফল বের হওয়ার চার দিনের মধ্যেই রিভিউ অথবা স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন করতে পারবেন পড়ুয়ারা। ফল বের হওয়ার ৬০ দিন পর্যন্ত পড়ুয়াদের উত্তরপত্রগুলিকে সংরক্ষণ করে রাখবে বোর্ড। আরও জানা গিয়েছে, আইসিএসই পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ১১টা থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশ্নপত্র বিলি করা হবে ঠিক ১০:৪৫ মিনিট নাগাদ। অন্যদিকে আইএসসির পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯ টায় এবং বেলা ২টোয় দুটি ধাপে। অন্যদিকে আইসিএসই এবং আইএসসির পরীক্ষার্থীদের প্রাকটিক্যাল শেষ করানোর জন্য স্কুলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে ৩১ জানুয়ারি।  www.cisce.org -তে গিয়ে পরীক্ষার সময়সূচি ডাউনলোড করতে পারবেন পড়ুয়ারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohammed Shami: ‘নিয়ম ভেঙে ছিনতাইয়ের’ অভিযোগ গুজরাট কর্তার! আইপিএলে কোন দলে শামি?

    Mohammed Shami: ‘নিয়ম ভেঙে ছিনতাইয়ের’ অভিযোগ গুজরাট কর্তার! আইপিএলে কোন দলে শামি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত একদিনের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী মহম্মদ শামি। আগামী বছর, আইপিএলে তাঁকে নিয়ে চলছে দড়ি টানাটানি। অনৈতিকভাবে মহম্মদ শামিকে দলে টানার চেষ্টা হচ্ছে, অভিযোগ গুজরাট টাইটান্সের কর্তা অরবিন্দর সিং-এর।  কার্যত পিছনের দরজা দিয়ে মহম্মদ শামিকে ট্রেডিং করার চেষ্টা করেছে একটি ফ্রাঞ্চাইজি, অভিযোগ অরবিন্দরের। সূত্রের খবর, আগ্রহী ফ্রাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষ সরাসরি যোগাযোগ করেছে শামির সঙ্গে। তাদের বিরুদ্ধে ‘নিয়ম ভেঙে ছিনতাইয়ের’ অভিযোগ করেছেন গুজরাট টাইটান্সের কর্তা।

    অরবিন্দরের অভিযোগ

    অরবিন্দরের অভিযোগ, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নিয়ম না মেনে শামির দিকে হাত বাড়ানো হচ্ছে। বিষয়টি তাঁরা বোর্ড কর্তাদের জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘সব দলেরই অধিকার রয়েছে ভাল ক্রিকেটার নেওয়ার। দল শক্তিশালী করতে ভাল ক্রিকেটারদের নিতে পারে যে কোনও দল। শামি আমাদের হয়ে বেশ ভাল খেলেছে গত দু’বছর। গত বার আইপিএলে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হয়েছিল। এ বারের বিশ্বকাপেও দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। শামি আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। আমরা ওকে ধরে রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করব।’’

    আরও পড়ুন: জাতীয় দলে বাংলার আরেক মেয়ে! ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অভিষেক পার্ক সার্কাসের সাইকার

    কোন ফ্রাঞ্চাইজির নজরে শামি

    শামির ট্রেডিংয়ের বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানালেও কোন ফ্রাঞ্চাইজি শামিকে কিনতে চাইছি, তা অবশ্য স্পষ্ট করে বলেননি গুজরাট কর্তা। তিনি বলেন, ‘‘একটি দল সরাসরি শামির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। খেলোয়াড় কেনা বা বিক্রি করা নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। সেটা সবার মেনে চলা উচিত। এই ধরনের ঘটনায় বোর্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। বোর্ড কর্তারা সংশ্লিষ্ট ফ্রাঞ্চাইজির সঙ্গে কথা বলুন। তাঁরা ঠিক করে দিন, নিয়মের বাইরে গিয়ে এ ভাবে কোনও ক্রিকেটারকে কেনা যাবে কিনা।’’ দুই মরসুমে গুজরাটের হয়ে আইপিএলে ৪৮টি উইকেট নিয়েছেন শামি। গত বছর ২৮টি উইকেট নিয়ে প্রতিযোগিতায় বেগুনি টুপি (সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর পুরস্কার) জিতেছিলেন তিনি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • INDI Alliance: হিন্দি-বলয়ে গোহারা হওয়ার পর ইন্ডি-জোটে ফাটল, লোকসভা পর্যন্ত টিকবে তো?

    INDI Alliance: হিন্দি-বলয়ে গোহারা হওয়ার পর ইন্ডি-জোটে ফাটল, লোকসভা পর্যন্ত টিকবে তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার প্রত্যক্ষ করেছেন দেশবাসী। মধ্যপ্রদেশ থেকে শুরু করে ছত্তিসগড় ও রাজস্থান— সর্বত্র আজ রাজ করছে গেরুয়া ঝান্ডা। এর মধ্যে ছত্তিসগড় ও রাজস্থান বিশেষ করে উল্লেখযোগ্য। কারণ, এই দুই রাজ্যে শাসক কংগ্রেসকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করেছে বিজেপি। একাধিক বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণ করে তিন রাজ্যে বিপুল জয়লাভ করেছে গেরুয়া শিবির। আর এই জয়ের নেপথ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যোগ্য নেতৃত্ব ও বিজেপি নেতা-কর্মীদের সংগঠিত লড়াই। বিজেপি একদিকে যখন এই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, তখন যেন ‘মোদি-ঝড়ের’ গ্রাসে বিরোধী শিবির।

    একা মোদির মোকাবিলায় ২৬টি দল!

    কংগ্রেস হোক বা তৃণমূল, সমাজবাদী পার্টি হোক বা আম আদমি পার্টি— সকলেই একমত ছিল যে, একা একা নরেন্দ্র মোদির মোকাবিলা করা অসম্ভব, অবাস্তব। তাই, মোদির মোকাবিলা করতে ২৬টি জাতীয় ও আঞ্চলিক দল নিয়ে গঠিত হয়েছিল ‘ইন্ডি অ্যালায়েন্স’ (INDI Alliance)। এই জোটের মূল হোতা অবশ্যই শতাব্দী প্রাচীন পার্টি, মায় কংগ্রেস। এই জোট তৈরি হওয়া ইস্তক গত এক বছরে বেশ ক’বার জোটের সদস্য দলগুলির শীর্ষ নেতৃত্ব বৈঠকও করেন। তৈরি হয় একাধিক নীল-নকশা। লক্ষ্য মোদিকে হারানো। কিন্তু, এত কিছু করে বাস্তবে কী হল?

    আরও পড়ুন: ১২ রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি, কংগ্রেস মাত্র তিনে! প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘হ্যাটট্রিক’ কি সময়ের অপেক্ষা?

    সেমিফাইনালে গো-হারা কংগ্রেস

    সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটকে আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনের (2024 LS Polls) আগে সেমি-ফাইনাল হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। বলা বাহুল্য, এই পাঁচ (বিশেষ করে চারটি) রাজ্যের বিধানসভার ফলাফলের দিকে তাকিয়ে ছিলেন সকলেই। যা দেখা গেল, তা হল— বিজেপি-৩, কংগ্রেস-১। ফলাফলেই পরিষ্কার, খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছে বিরোধী শিবির (INDI Alliance)। কংগ্রেস তথা ইন্ডি-জোটের মাথার ওপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে ঘূর্ণিঝড়। যার জেরে একেবারে লন্ডভন্ড অবস্থা বিরোধী জোটে। 

    পিঠ বাঁচাতে ‘ইভিএম’ কারচুপি তত্ত্ব

    বিভ্রান্ত কংগ্রেস নেতারা হারের দায় ঝেড়ে ফেলতে এবং নিজেদের পিঠ বাঁচাতে ‘ইভিএম’ কারচুপির তত্ত্ব খাড়া করেছে। যদিও, তাতে কেউ আমল দিচ্ছে না। শুধু তাই নয়। ফলাফল বের হওয়া ইস্তক, জোটের মধ্যেই দোষারোপের পালা শুরু হয়ে গিয়েছে। নির্বাচনের ব্যর্থতার দায় কংগ্রেসের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছে জোট-শরিকরা। ইন্ডি-জোটের অন্যতম সদস্য তৃণমূল। মমতা জানিয়েছেন, এটা কংগ্রেসের পরাজয়। তাদের কৌশল ভুল ছিল। একই কথা প্রকাশ্যে এসেছে জেডিইউ-র থেকেও।

    ইন্ডির বৈঠকে গরহাজির কারা

    বুধবার, ভোটের পর্যালোচনা ও আগামী দিনের পরিকল্পনা ও নীতি স্থির করতে দিল্লিতে ১০ রাজাজি মার্গে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাসভবনে বৈঠক (INDI Alliance) ডাকা হয়েছিল। কিন্তু, সেখানে যাননি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী, পাঠাননি কোনও প্রতিনিধিকে। উত্তরবঙ্গ সফরের আগে মমতা জানান, বৈঠকে সম্পর্কে তিনি নাকি কিছুই জানেন না। তাঁকে কেউ ফোন করেননি। বৈঠকে গরহাজির ছিলেন সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব। যাননি জেডিইউ-র নীতীশ কুমার ও জেএমএম নেতা হেমন্ত সোরেন। বৈঠকে ছিলেন না শিবসেনার উদ্ধব-গোষ্ঠী সহ আরও একাধিক দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    লোকসভা ভোট পর্যন্ত ইন্ডি-জোট টিকবে তো?

    এই ঘটনাগুলোই প্রমাণ করে যে, ইন্ডি-জোটের ভিতরে ঘোঁট পাকিয়ে গিয়েছে। ঘটা করে শুরু হয়েছিল ইন্ডি-জোট। ‘হানিমুন’ পর্ব শেষ। বছর পার হতে না হতেই এবার রুক্ষ বাস্তব প্রকাশ পেতেই একে একে সরে যাচ্ছে জোটের শরিকরা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, এটা হওয়ারই ছিল। কারণ হিসেবে তাঁরা জানান, ইন্ডি জোটের শরিক দলগুলির নিজ নিজ স্বার্থ ঢেকে দিচ্ছে বিজেপিকে মোকাবিলা করার অভিন্ন স্বার্থকে। যে কারণে, নিজেদের মধ্যেই একে অপরকে কটাক্ষ করার এই প্রবণতা থেকে গিয়েছে। কারণ জোটের সবকটি দল স্বার্থপর। লোকসভা ভোট (2024 LS Polls) পর্যন্ত বিরোধীদের সাধের ইন্ডি-জোট (INDI Alliance) টিকবে তো? প্রশ্ন রাজনৈতিক মহলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পারা-পতন! বৃষ্টি নেই, শুক্রের সকালেই শহরের তাপমাত্রা নামল ১৭ ডিগ্রিতে

    Weather Update: পারা-পতন! বৃষ্টি নেই, শুক্রের সকালেই শহরের তাপমাত্রা নামল ১৭ ডিগ্রিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টি আর নেই, এবার শীতের পালা। লেপ-কম্বল রোদে দিয়ে গায়ে তুলতে হবে। বৃহস্পতিবার রাত থেকেই কনকনে ঠান্ডার আমেজ টের পাওয়া যাচ্ছিল। শুক্রবার ভোরবেলা একধাক্কায় শহরের তাপমাত্রা নামল ৩ ডিগ্রি। আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে খবর, আগামী চার দিনে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস নামবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির তাপমাত্রার পারদ। পশ্চিমের জেলাগুলিতে থাকবে কনকনে ঠান্ডা। 

    শীতের আমেজ শহরে

    হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মতো, বৃহস্পতিবার থেকে বৃষ্টি কিছুটা কমে আসার পরেই নামল তাপমাত্রার পারদ। শুক্রবার সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে গেছে প্রায় ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। দিনের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update)  দফতর। সন্ধের পর থেকে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা জমতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে, শুক্রবারের পর থেকে আপাতত আর বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই। আকাশ থাকবে পরিষ্কার ও রৌদ্রোজ্জ্বল। জেলাগুলির তাপমাত্রাও একধাক্কায় অনেকটাই কমবে। পশ্চিমের জেলা পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বর্ধমানে থাকবে ঠান্ডার দাপট।

    দার্জিলিংয়ে তুষারপাত

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে মনোরম আবহাওয়া রয়েছে কয়েকদিন ধরেই। সেভাবে নিম্নচাপ বা ঘূর্ণাবর্তের কোনও প্রভাব সেখানে পড়েনি। বরং শীতের আমেজ ছিল। সেই আমেজ গায়ে মেখেই পাহাড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পর্যটকরা। বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ে তুষারপাত হয়। এর ফলে স্বাভাবিক ভাবেই উচ্ছ্বসিত পাহাড়মুখী পর্যটকরা। 

    আরও পড়ুন: বরফের চাদরে ঢাকল দার্জিলিং, উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা

    কতদিন থাকবে শীত

    অগ্রহায়ণের শেষে শীত পড়লেও, চলতি বছরে এই শীত কতদিন স্থায়ী থাকবে তা নিয়ে এখনই কিছু বলতে চায়নি আবহবিদরা (Weather Update)। এল নিনোর একটি বড় প্রভাব চলতি মরশুমে শীতের উপর পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি তিন মাসের গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি থাকবে। গত কয়েক বছর ধরেই উষ্ণায়ণের প্রভাবে আবহাওয়ায় রদবদল ঘটেছে। কমেছে শীতের প্রকোপ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Income Tax Raid: ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডে আয়কর হানায় উদ্ধার ৩০০ কোটি, টাকা গুনতে বিগড়ে গেল মেশিন!

    Income Tax Raid: ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডে আয়কর হানায় উদ্ধার ৩০০ কোটি, টাকা গুনতে বিগড়ে গেল মেশিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগের বৃহস্পতিবারই ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের বেশ কয়েকটি জায়গায় আয়কর দফতরের হানা (Income Tax Raid) চলল। জানা গিয়েছে, আয়কর দফতরের এই অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা নগদ। এত বেশি পরিমাণ টাকা উদ্ধার হওয়াতে টাকা গণনা করতে আনা হয় মেশিন। একটা সময় করে সেই মেশিনও কাজ বন্ধ করে দেয়। ওড়িশার মধ্যে তল্লাশি চলে বালাঙ্গীর এবং সম্বলপুরে। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডের রাঁচি ও লোহারদাগাতেও চলে এই তল্লাশি। আয়কর দফতরের এই অভিযান চলেছে কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ধীরজ শাহুর বাড়িতেও।

    ১২ সদস্যের আয়কর দল হানা দেয় ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গায়

    ১২ সদস্যের একটি দল, কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে সিআইএসএফ জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে এই অভিযান চালায়। বৌধ ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেড (বিডিপিএল) এস শিব গঙ্গা অ্যান্ড কোম্পানি, এবং রানীসাটি প্যাডি প্রসেসিং প্রাইভেট লিমিটেড-এর অফিসে চলে এই হানা (Income Tax Raid)। এই বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধারের পরে আয়কর দফতরের আধিকারিকরা তা স্টেট ব্যাঙ্কের বুলাঙ্গীর শাখায়  নিয়ে আসেন একটি ট্রাকে করে।

    ১৫০ কোটি বাজেয়াপ্ত বৌধ ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেড থেকে

    জানা গিয়েছে, মোট ১৫০ কোটি টাকায় বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বৌধ ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেড (বিডিপিএল) এর বিভিন্ন শাখা থেকে। এই বিডিপিএল-ই হল দেশের মধ্যে সবথেকে বড় মদ তৈরির কারখানা। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে ওড়িশার বাইরেও এই সংস্থা দেশি মদ বিক্রি করছে কোনও রকম বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই। আয়কর হানায় (Income Tax Raid) রাজনৈতিক তরজাও শুরু হয়েছে। বিজেপির সুন্দরগড়ের এমএলএ কুসুম তেতে অভিযোগ এনেছেন যে, ওড়িশার শাসক দল বিজু জনতা দলের নেতা যোগেশ সিং জড়িত রয়েছেন এই কোম্পানির সঙ্গে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে ঘূর্ণাবর্ত! এবার আসছে শীত, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে ঘূর্ণাবর্ত! এবার আসছে শীত, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস মতোই বৃহস্পতিবার ভিজল কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা। সারাদিন কখনও হালকা আবার কখনও ঝেঁপে বৃষ্টি হয়েছে শহরে। সারাদিনই আকাশ ছিল মেঘলা। সন্ধ্যের পরও বৃষ্টি হয়েছে নানা প্রান্তে। শুক্রবার থেকে আবহাওয়ার উন্নতি হতে পারে বলে মত আবহবিদদের। নিম্নচাপ সরলেই শীতের স্পেল শুরু হবে বলে আগেই জানিয়েছিল হাওয়া অফিস। সেই মতো সপ্তাহান্তে শনিবার থেকেই পারদ (Winter in Kolkata) নামতে পারে শহরে।

    ঘূর্ণাবর্তে পরিণত নিম্নচাপ

    উত্তর-পূর্ব তেলঙ্গানা, সংলগ্ন দক্ষিণ ছত্তিশগড়, দক্ষিণ ওড়িশা এবং অন্ধ্র উপকূলের উপর নিম্নচাপ অঞ্চল দুর্বল হয়ে ঘূর্ণাবর্তে পরিণত হয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত এখন রয়েছে দক্ষিণ ছত্তীসগঢ় এবং সংলগ্ন বিদর্ভ অঞ্চলে। এই ঘূর্ণাবর্তের কারণেই দক্ষিণবঙ্গের বেশির ভাগ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। উত্তরবঙ্গের কিছু অংশেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে শহরে বৃষ্টির দাপট কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি থাকছে দুই মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম, হাওড়া, পুরুলিয়া দুই বর্ধমান সহ একাধিক জায়গায়। নিম্নচাপ সরলেই আগামী তিন দিনে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করুন, হাতিয়ার নয়’ হাইকোর্টে ফের ধাক্কা রাজ্যের

    মেঘ সরলেই পারদ পতন

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, মেঘ সরলে তাপমাত্রা আরও কিছুটা নামবে। শুক্রবারের পর রাজ্যে উত্তুরে হাওয়ার পথ খুলে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকেই ঠান্ডা (Winter in Kolkata) উপভোগ করতে পারেন শহরবাসী। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা অনেকটাই নেমে যেতে পারে। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে রাতের তাপমাত্রা ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস নামবে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে দিনের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। বের করতে হবে সোয়েটার, মাফলার। এবার শীতের লম্বা ইনিংসের অপেক্ষায় শহরবাসী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: অধিবেশনের শেষ দিনেও তপ্ত বিধানসভা, স্পিকারের দেওয়া পেয়ারা ফেরাল বিজেপি

    BJP: অধিবেশনের শেষ দিনেও তপ্ত বিধানসভা, স্পিকারের দেওয়া পেয়ারা ফেরাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হতে পারত মধুরেন সমাপয়েত! হল কই? আজ, বৃহস্পতিবার ছিল বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনের শেষ দিন। প্রতিবারের মতো এবারও বিধানসভার সদস্যদের জন্য ছোট ছোট পলিথিন প্যাকেটে করে বারুইপুরের পেয়ারা নিয়ে এসেছিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

    ‘চোর’, ‘চোর’ স্লোগান

    সেই প্যাকেট ফিরিয়ে দিল বিজেপি (BJP)। বিজেপির চিফ হুইপ মনোজ টিগ্গা পেয়ারা ফিরিয়ে দেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে শীতকালীন অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করেছিলেন স্পিকার। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে মিথ্যে মামলাও করা হয়েছে। এসবেরই প্রতিবাদে স্পিকারের দেওয়া পেয়ারা নেননি বিজেপি বিধায়করা। অধিবেশনের শেষ দিনেও অধিবেশন কক্ষে হয় ব্যাপক হট্টগোল। এদিনও বিজেপির তরফে ‘চোর’, ‘চোর’ স্লোগান দেওয়া হয়। স্লোগান, পাল্টা স্লোগানের জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বিধানসভা।

    পেয়ারা ফেরাল বিজেপি

    এই সময়ই বিধায়কদের বারুইপুরের পেয়ারার প্যাকেট নিয়ে যেতে বলেন স্পিকার। এই বারুইপুরেরই বিধায়ক বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিবারই তিনি বিধায়কদের বারুইপুরের পেয়ারা খাওয়ান (BJP)। সেই মতো বিধানসভার ২৯৪ জন সদস্যের জন্যই নিয়ে এসেছিলেন পেয়ারা। সেই পেয়ারা না নিয়ে বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। অধিবেশন কক্ষ থেকে ওয়াক আউট করার পর স্পিকার বিধানসভায় তাঁর নিজের ঘরে ডেকেছিলেন বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গাকে। ফের একবার তাঁদের পেয়ারা নিয়ে যেতে অনুরোধ করেন। যদিও টিগ্গা সেই অনুরোধ ফিরিয়ে দেন।

    আরও পড়ুুন: “এই জয় আমার নয়, টিম স্পিরিটের”, বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, অধিবেশনের শুরুর দিকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে তুমুল বচসা হয় স্পিকারের। এই সময় শুভেন্দুর বিরুদ্ধে সাসপেনশন মোশন আনেন বিধায়ক তৃণমূলের তাপস রায়। সেই প্রস্তাবে সম্মত হন স্পিকার। তার পরেই বিধানসভার চলতি অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয় শুভেন্দুকে। এই প্রথম নয়, এর আগেও সাসপেন্ড করা হয়েছিল শুভেন্দুকে। তবে সেবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতার সঙ্গে সাসপেন্ড করা হয়েছিল বিজেপির আরও চারজনকে। ২০২২ সালের ২৮ মার্চ সাসপেন্ড করা হয় বিজেপির ওই পাঁচ বিধায়ককে। পরে অবশ্য কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে প্রত্যাহার করা হয় সাসপেনশন(BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share