Tag: Madhyom

Madhyom

  • Mushfiqur Rahim: হাত দিয়ে বল আটকে লজ্জার মুখে বাংলাদেশের মুশফিকুর! ব্যঙ্গ কলকাতা পুলিশের

    Mushfiqur Rahim: হাত দিয়ে বল আটকে লজ্জার মুখে বাংলাদেশের মুশফিকুর! ব্যঙ্গ কলকাতা পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেটে ফের লজ্জার মুখে বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার। হাত দিয়ে বল আটকে আউট হয়ে গেলেন বাংলাদেশের তারকা মুশফিকুর রহিম। বুধবার ঢাকায় বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে সেই ঘটনা ঘটেছে। ব্যাটিংয়ের সময় ইচ্ছাকৃতভাবে হাত দিয়ে বল আটকানোয় তাঁকে আউট দেওয়া হয় (‘অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ড’-র কারণে)।

    কলকাতা পুলিশের ট্রোল

    নিউজিল্যান্ড ফাস্ট বোলার জেমিসনের বল ফরোয়ার্ড ডিফেন্স করে বলের গতি প্রকৃতি না দেখে, কিছু না ভেবে সে বল হাত দিয়ে ধরে ফেলেন ৮৮টি টেস্ট খেলা বাংলাদেশের তারকা ব্যাটার মুশফিকুর। বলটি কোনওভাবেই উইকেটের দিকে যাচ্ছিল না। কিন্তু তিনি কী কারণে এমন করলেন, তা প্রশ্নাতীত। পাড়ার মাঠে এমন ভুল করে থাকেন ব্যাটাররা। মুশফিকুরের ওই ভুলটা নিয়ে আবার কলকাতা পুলিশ ট্রোল করে একটি বিজ্ঞাপন দিয়েছে। যেটি একান্তভাবেই সতর্কতামূলক একটি প্রচার। বহুক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, অজানা লিঙ্কে ক্লিক করলেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে গ্রাহকদের। কলকাতা পুলিশ সেইভাবেই প্রচার করছে, লিঙ্ক হোক বা বল, ছুঁলেই গ্যাঁড়াকল! এই বার্তাটি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। দারুণ জনপ্রিয় হয়েছে এই বার্তাটি। 

    বোকার মতো ভুল

    নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঢাকা টেস্টের প্রথম দিনের ৪১ তম ওভারের চতুর্থ বলে এই ঘটনা ঘটেছে। কিছুটা শর্ট লেংথে অফস্টাম্পের বাইরে বল করেন কিউয়ি পেসার। কিছুটা পিছনে সরে গিয়ে ডিফেন্স করেন বাংলাদেশের তারকা। বলটা অফস্টাম্পের বাইরের দিকে চলে যাচ্ছিল। কিন্তু আতঙ্কে পড়ে বলটা হাত দিয়ে ঠেকিয়ে দেন। সরাসরি ‘অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ড’-র আবেদন করতে থাকেন কিউয়ি ফিল্ডাররা। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে কিছুক্ষণ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেন দুই অনফিল্ড আম্পায়ার। তারপর তাঁরা তৃতীয় আম্পায়ারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেন। আর একবার রিপ্লে দেখেই আউট দিয়ে দেন তৃতীয় আম্পায়ার। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবালের মতে, “মুশফিক এটা অবচেতন মনে করে ফেলেছে। কারণ নেটে ব্যাটিংয়ের সময় উইকেটরক্ষক থাকে না বলে বহুক্ষেত্রে ব্যাটারই বলটা হাতে ধরে বোলারকে দিয়ে দেয়। আমার মনে হয় সেই অভ্যাসবশতই মুশফিক ভুলটা করে ফেলেছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বিরুদ্ধে দায়ের করা মানহানি মামলার নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। নিম্ন আদালতের নির্দেশের ওপর স্থগিতদেশ দিলেন বিচারপতি শম্পা সরকার। শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেন রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি মন্ত্রী পুলক রায়। হাইকোর্টের নির্দেশ নিম্ন আদালতে আপাতত ওই মামলার বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে। পাশাপাশি বিরোধী দলনেতাকে মামলাকারীর কাছে নোটিস পাঠানোর নির্দেশও দিয়েছে উচ্চ আদালত।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    ‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্পের একাধিক বিষয়ে জনস্বাস্থ্য কারিগরি মন্ত্রী পুলক রায়ের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ‘ফেরুল’ অর্থাৎ মূল পাইপ থেকে মুখ জোড়ার যন্ত্রাংশ কেনা-সহ একাধিক বিষয়ে বেনিয়মের অভিযোগ তোলেন শুভেন্দু। পুলকের বিরুদ্ধে শুভেন্দু অভিযোগ করেছিলেন, খোলা বাজারে যে ফেরুলের দাম ২১৩ টাকা, সেটাই কেনা হয়েছে ৫৭০ টাকায়। এ ছাড়া, নির্দিষ্ট কিছু সংস্থাকে দিয়ে ফেরুল কেনা হয়েছে। ১,০৮৬ কোটি টাকার প্রকল্পে নূন্যতম ৫০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে, বলে জানান শুভেন্দু। বিরোধী দলনেতা অসত্য তথ্য সামনে এনেছেন এই অভিযোগ তুলে ৫ কোটি টাকার মানহানির মামলা করেন পুলক। 

    আরও পড়ুন: ১ বছরেই বৃদ্ধি ৪০ শতাংশ! পর পর ৫ বছর অ্যাসিড হামলায় শীর্ষে বাংলা

    কী বলল আদালত

     প্রথমে রাজ্যের মন্ত্রী পুলক, শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) আইনি নোটিস পাঠান। অভিযোগ, ওই নোটিসের কোনও জবাব দেননি বিরোধী দলনেতা। এর পরে গত ৩ জানুয়ারি উলুবেড়িয়া মহকুমা আদালতের দেওয়ানি বিভাগে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের হয়। নিম্ন আদালত এক পক্ষ শুনেই শুভেন্দু অধিকারীকে লিখিত জবাবি হলফনামা দিতে বলে। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারী সেই নির্দেশে জানিয়েছিলেন, হলফনামা জমা করবেন না। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। তার প্রক্ষিতেই শুনানি ছিল হাইকোর্টে। বিচারপতি শম্পা সরকার আপাতত নিম্ন আদালতের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। বিচারপতির নির্দেশ, আপাতত ওই মামলার বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টে মামলার বিষয়টি জানিয়ে মন্ত্রী পুলককে আগে নোটিস দেবেন শুভেন্দু। মামলাকারী মন্ত্রী শুভেন্দুর কাছ থেকে নোটিস পাওয়ার পরেই মামলাটি হাইকোর্টে আবার উঠবে। আগামী ১১ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • WB Legislative Assembly: বিজেপির আপত্তি মেনে ৮ তৃণমূল মন্ত্রী-বিধায়ককে ভোটাভুটিতে অংশ নিতে দিলেন না স্পিকার

    WB Legislative Assembly: বিজেপির আপত্তি মেনে ৮ তৃণমূল মন্ত্রী-বিধায়ককে ভোটাভুটিতে অংশ নিতে দিলেন না স্পিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপত্তি জানিয়েছিল বিজেপি। একপ্রকার বাধ্য হয়ে তাতেই সায় দিলেন রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তার জেরে ভোটাভুটিতে অংশ নিতে পারলেন না তৃণমূলের ৬ জন বিধায়ক। ক্রিমিনাল জাস্টিস ডেলিভারি সিস্টেম নিয়ে দুদিনের আলোচনা শেষে বুধবার ভোটাভুটি চায় বিজেপির পরিষদীয় দল।

    দরজা বন্ধের নির্দেশ

    বুধবার অধিবেশনের ভোটাভুটি পর্বে অধিবেশন কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেন স্পিকার। এরপর শুরু হয় স্লিপ বিলি। স্লিপ বিলি শেষ হওয়ার পর শুরু হয় ভোটাভুটি পর্ব। এই সময় অধিবেশন কক্ষে ঢোকেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, পর্যটন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ও দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু। উলুবেড়িয়া উত্তরের বিধায়ক নির্মল মাঝিও এই সময় ঢোকেন অধিবেশন কক্ষে। এর পরেই বিজেপি বিধায়করা স্পিকারকে সাফ জানিয়ে দেন, স্লিপ বিলির সময় যাঁরা বাইরে ছিলেন, তাঁরা ভোটাভুটিতে অংশ নিলে ওয়াকআউট করবেন তাঁরা। এই সময় বিধানসভা কক্ষে ঢুকতে যান রাজ্যের আরও দুই মন্ত্রী সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক ও সংখ্যালঘু উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন এবং জোড়াসাঁকোর বিধায়ক বিবেক গুপ্ত। স্পিকারের নির্দেশ শুনে ভোটাভুটি চলাকালীন আর ভিতরে ঢোকেননি তাঁরা।

    ওয়াকআউটের সিদ্ধান্ত 

    বিজেপির পরিষদীয় দল জানতে চায় বাইরে থাকা মন্ত্রীরা অধিবেশন কক্ষে রয়েছেন কীভাবে? এর পর ওয়াকআউটের সিদ্ধান্ত নেয় বিজেপি। স্লোগান দিতে দিতে অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যান বিজেপির বেশিরভাগ বিধায়ক। এই সময় স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গাকে অনুরোধ করেন, তাঁরা যেন ওয়াকআউট না করেন। তিনি এও জানান, বাইরে থাকা কোনও মন্ত্রী বা বিধায়ককে অংশ নিতে দেওয়া হয়নি। এর পরেই অধিবেশন কক্ষে ফেরেন পদ্ম বিধায়করা।

    আরও পড়ুুন: সাংসদ পদে ইস্তফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সহ বিজেপির ১০ জনের, তালিকায় কারা?

    স্পিকার জানান, ১০১-৪২ ভোটে পাশ হয়েছে ওই প্রস্তাব। দলীয় মন্ত্রী-বিধায়কদের আচরণে ক্ষুব্ধ তৃণমূলের একাংশও। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিধায়ক বলেন, এলাকার মানুষ যখন ভোট দিয়ে আমাদের বিধানসভায় পাঠিয়েছে, তখন আমাদের উচিত বিধানসভার প্রতিটি নিয়মকানুন মেনে চলা। এ ক্ষেত্রে আমাদের মন্ত্রী-বিধায়করা যে আচরণ করেছেন, তা কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP MPs Resigned: সাংসদ পদে ইস্তফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সহ বিজেপির ১০ জনের, তালিকায় কারা?

    BJP MPs Resigned: সাংসদ পদে ইস্তফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সহ বিজেপির ১০ জনের, তালিকায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে এক দশজন। চলছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। এমতাবস্থায় আজ, বুধবার ইস্তফা দিলেন বিজেপির ওই সাংসদরা (BJP MPs Resigned)। মঙ্গলবার সন্ধ্যেয় তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কে কে বসবেন, তা নিয়ে বৈঠক হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পর এদিন সাংসদ পদে ইস্তফা দেন দশজন পদ্ম সাংসদ।

    ইস্তফা দিলেন কারা

    আগামী মার্চেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এই দশ সাংসদ পদত্যাগ করায় ওই আসনগুলিতে হতে পারে উপনির্বাচন। লোকসভা নির্বাচনের আগে সংসদে নতুন মুখ এনে চমক দিতে পারেন গেরুয়া নেতৃত্ব। এদিন যাঁরা সাংসদ পদে ইস্তফা দিয়ে রাজ্য-রাজনীতিতে চলে আসছেন, তাঁরা হলেন— নরেন্দ্র সিং তোমার, প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল, রাকেশ সিং, উদয় প্রতাপ, রিতি পাঠক, অরুণ সাও, গোমতি সাই, রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর, দিয়া কুমারি এবং কিরোদিলাল মিনা। এঁদের মধ্যে তোমর, প্যাটেল, পাঠক, সিং ও উদয় প্রতাপ মধ্যপ্রদেশের সাংসদ ছিলেন। ছত্তিসগড়ের সাংসদ ছিলেন সাও ও সাই। বাকি দুজন রাজস্থান থেকে সংসদে গিয়েছিলেন। বিজেপি সূত্রে খবর, দু-এক দিনের মধ্যেই ইস্তফা দেবেন রেণুকা সিং ও বালকনাথ সিং।

    কারা হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী

    সদ্য (BJP MPs Resigned) সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড় এই তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে বিজেপি। সেই নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন বিজেপির এই দশ সাংসদও। রাজ্য নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় জাতীয় রাজনীতির ময়দান ছেড়ে তাঁরা এবার চলে এলেন রাজ্য-রাজনীতিতে। বিজেপি সূত্রে খবর, এদিন যে এই সাংসদরা ইস্তফা দেবেন, তার চক-আউট তৈরি হয়ে গিয়েছিল মঙ্গলবারের বৈঠকে। এখানেই ঠিক হয়েছে বিজেপি যে তিন রাজ্যের ক্ষমতায় এসেছে, সেখানে কারা হবেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন যাঁরা ইস্তফা দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যেই কয়েকজনের নাম ভাসছে তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে। সেই কারণেই এদিন ইস্তফা দিয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয় বিজেপির, লোকসভা নির্বাচন ভরা বসন্তেই?

    নতুন বছরের মার্চ মাসে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে মন্ত্রিসভায় নতুন মুখ এনে বিরোধীদের মাত দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মন্ত্রীরা হবেন যেসব রাজ্যে বিজেপি দুর্বল, সেগুলি থেকে। তাতে গেরুয়ার কেন্দ্র জয় (BJP MPs Resigned) হবে আরও অনায়াস।

    কে যেন বলেছিলেন, আপ কি বার, মোদি সরকার!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NCRB Report: ১ বছরেই বৃদ্ধি ৪০ শতাংশ! পর পর ৫ বছর অ্যাসিড হামলায় শীর্ষে বাংলা

    NCRB Report: ১ বছরেই বৃদ্ধি ৪০ শতাংশ! পর পর ৫ বছর অ্যাসিড হামলায় শীর্ষে বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাসিড হামলায় (Acid Attack) সবার থেকে এগিয়ে বাংলা। ২০২২ সালের এনসিআরবি (NCRB)-র রিপোর্ট অনুযায়ী, উত্তর প্রদেশকে পিছনে ফেলে এবারও অ্যাসিড হামলায় শীর্ষে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal)। ২০১৮ সাল থেকে এই নিয়ে টানা ৫ বার শীর্ষে বাংলা।

    কেন বাড়ল হামলা

    ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (NCRB) সাম্প্রতিক প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, অ্যাসিড হামলার ঘটনায় সব রাজ্যের চেয়ে এগিয়ে বাংলা। এনসিআরবি-র রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২২ সালে দেশে মোট ২০২টি অ্যাসিড হামলার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮টি পশ্চিমবঙ্গের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ। সে রাজ্যে ২০২২ সালে ৩০ টি অ্যাসিড হামলা ঘটনা হয়েছে। উদ্বেগের বিষয় হল, ২০২১ সালের তুলনায় বাংলায় অ্যাসিড হামলা বেড়েছে ১৪টি। অর্থাৎ ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে অ্যাসিড হামলা। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে অ্যাসিড হামলার শিকার ৯০ শতাংশ মহিলা। তবে, এনসিআরবি-র রিপোর্ট অনুযায়ী অ্যাসিড হামলায় শীর্ষে হলেও দেশের মধ্যে মহিলাদের জন্য় সবথেকে নিরাপদ শহর কলকাতা (Kolkata)।

    আরও পড়ুন: ‘চাকরি আদালতে বিচারাধীন’, ২০১৬ সালে নিয়োগপ্রাপ্তদের নোটিশ দেবে এসএসসি

    প্রশাসনের উদাসীনতা

    ২০২১ সালের পরিসংখ্য়ান অনুযায়ী, দেশে ১৭৪টি অ্যাসিড হামলার মধ্যে ৩৪টি পশ্চিমবঙ্গে হয়েছিল। এরমধ্যে ৩০ জন আক্রান্তই মহিলা ছিলেন। এছাড়া আরও ১১ জনের উপরে অ্যাসিড হামলার চেষ্টা করা হয়েছিল। বছরের পর বছর হামলার এই তথ্যে প্রশ্ন উঠছে। সমাজকর্মীদের একাংশের মতে অ্যাসিড বিক্রির ক্ষেত্রে প্রশাসনের নজরদারি না থাকা এই পরিসংখ্যান বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। প্রসঙ্গত, এনসিআরবি-র রিপোর্টে বলা হয়েছে মানব পাচারে এগিয়ে রয়েছে ওড়িশা। গত বছর সব মিলিয়ে ১১২০ জন পাচার হয়ে গিয়েছেন। তার মধ্য়ে ৫০২জন মহিলা ও ৩৫৩জন শিশু। এরপরই মহারাষ্ট্র ও বিহারের স্থান। ২০২১ সালে এই সংখ্য়াটা ছিল ১৪৭৫। আর ২০২০ সালে সেই পাচারের সংখ্যা ছিল ৭৪১। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘চাকরি আদালতে বিচারাধীন’, ২০১৬ সালে নিয়োগপ্রাপ্তদের নোটিশ দেবে এসএসসি

    Calcutta High Court: ‘চাকরি আদালতে বিচারাধীন’, ২০১৬ সালে নিয়োগপ্রাপ্তদের নোটিশ দেবে এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষার মাধ্যমে ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থী, এসএসসি’র তরফ থেকে নোটিশ পেতে চলেছেন। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশের সমস্ত শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে মোট ২৩ হাজার ৫৪৯ জন কর্মী চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৬ সালের এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে এসএসসি যে নোটিশ দেবে, তাতে লেখা থাকবে যে এই চাকরি আদালতের বিচারাধীন। প্রত্যেক চাকরিজীবী ডিসেম্বর মাসের বেতন পাওয়ার আগেই এই নোটিশ পাবেন এবং তাঁদেরকে এই নোটিশে সইও করানো হবে। প্রসঙ্গত, এসএসসির নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় রায় বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) এই পর্যবেক্ষণে এক বড় অংশের চাকরিজীবীদের ওপরে খাঁড়া ঝুলল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কী বললেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক?

    বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে বলেন, ‘‘এই মামলার রায় যে দিকেই যাক, তার প্রভাব বিশাল সংখ্যক মানুষের ওপর পড়তে চলেছে। অথচ মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকে বিষয়টা না জেনেও থাকতে পারেন। তাই তাঁদের নোটিশ দিয়ে একথা জানাতে হবে যে তাঁদের নিয়োগ আদালতে (Calcutta High Court) বিচারাধীন রয়েছে। ডিসেম্বর মাসের বেতন দেওয়ার আগে ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া গ্রুপ ডি, গ্রুপ সি কর্মী, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষকদের নোটিশ দিয়ে একথা জানাতে হবে। নোটিশে সই করিয়ে তা জমা দিতে হবে আদালতে। সবাইকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে কি না তা আদালতকে জানাবেন নোডাল অফিসার।’’ প্রসঙ্গত, এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন আদালত ঘোষণা করেছে আগামী ১২ জানুয়ারি।

    বিশেষ বেঞ্চে চলছে শুনানি

    সুপ্রিম নির্দেশের পরই নিয়োগ দুর্নীতির শুনানির জন্য বিশেষ বেঞ্চ গঠন করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এসএসসি নিয়োগ-দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলাগুলির শুনানি তাই চলছে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের নেতৃত্বে গঠিত ২ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে, আগামী ছয় মাসের মধ্যেই এসএসসি দুর্নীতি সংক্রান্ত যত মামলা রয়েছে, তার সব কিছুর শুনানি শেষ করতে হবে। এছাড়াও আগামী ৯ জানুয়ারি নিয়োগ-দুর্নীতির সংক্রান্ত মামলার যাবতীয় তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে সিবিআই-কে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple Inauguration: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনে আমন্ত্রিত সচিন ও কোহলি

    Ram Temple Inauguration: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনে আমন্ত্রিত সচিন ও কোহলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হল ভারত তথা বিশ্ব ক্রিকেটের দুই সেরা তারকা সচিন তেন্ডুলকর এবং বিরাট কোহলিকে। রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিত থাকার জন্য আর্জি জানিয়েছে শ্রী রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট। ওই দিন রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১৬০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।

    বিরাট নিমন্ত্রণ

    সচিন এবং বিরাটকে প্রায় দেখা যায় দেশের একাধিক জাগ্রত মন্দিরে প্রার্থনা করতে। গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেট ম্যাচের আগে নিম করৌলি বাবার মন্দিরে পুজো দিতে দেখা গিয়েছে বিরাট এবং অনুষ্কাকে। সচিন তেন্ডুলকরও প্রায়ই পুজো দেন সিদ্ধিবিয়ানক মন্দিরে। তবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অযোধ্যায় তাঁদের দেখা যাবে কি না, সেই বিষয়ে এখনই নিশ্চিত করে কিছু জানা যায়নি। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রাম মন্দিরের (Ram Temple) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখ ওই মন্দিরের উদ্বোধন হবে। 

    আমন্ত্রিত কারা

    রাম মন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। প্রায় ২৫ হাজার হিন্দু পুরোহিত এবং ১৩৬ সনাতনীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায়। দেশ-বিদেশের প্রায় ১০ হাজার সাংবাদিক এই মন্দির প্রতিষ্ঠার কভারেজে উপস্থিত থাকবেন ২২ জানুয়ারি। এমনটাই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের জাতীয় মুখপাত্র বিনোদ বনসল বলেন, ‘১ থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ১০ লাখ রামভক্ত পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। সকলের হাতেই তুলে দেওয়া হবে আমন্ত্রণপত্র। সঙ্গে পাঠানো হবে অক্ষত চাল। স্থানীয় মন্দিরকেই রাম মন্দির হিসেবে বিবেচনা করে ২২ জানুয়ারি সেখানে পূজার্চনার জন্য অনুরোধ করা হবে আমন্ত্রণপত্রে। সকাল ১১টা থেকে সকলকে মন্দিরে মন্দিরে প্রার্থনায় অংশ নিতে বলা হবে।’ 

    আরও পড়ুন: ‘রাজস্থানে-রক্তপাত’! কার্ণি সেনার প্রধানের মৃত্যু, আজ দিনভর বনধের ডাক

    আগামী ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের। রামলালার মূর্তি অযোধ্যার অস্থায়ী মন্দির থেকে নবনির্মিত রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে নিয়ে যাবেন খোদ নরেন্দ্র মোদী। প্রায় ৫০০ মিটার পথ খালি পায়ে মূর্তি হাতে নিয়ে হাঁটবেন তিনি। বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার, অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি রতন টাটা, মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানি ছাড়াও আরও নানান ক্ষেত্রের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, বলে খবর। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয় বিজেপির, লোকসভা নির্বাচন ভরা বসন্তেই?

    Lok Sabha Election 2024: তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয় বিজেপির, লোকসভা নির্বাচন ভরা বসন্তেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা ছিলই। এবার বোধহয় সত্যি হতে চলেছে। নতুন বছরের মার্চ মাসেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। ফেব্রুয়ারি-মার্চের প্রথমার্ধেই শেষ হয়ে যাবে বিভিন্ন পরীক্ষা। তার পর ভরা বসন্ত। সূত্রের খবর, এই বসন্ত সমীরণেই সাধারণ নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) করিয়ে নিতে চাইছে মোদি সরকার।

    গরম এড়াতেই এগোচ্ছে ভোট?

    সাধারণত লোকসভা নির্বাচন হয় এপ্রিলের কাঠফাটা গরমে। ভোটকর্মীদের পাশাপাশি হাঁসফাঁস গরমে ভোট দিতে গিয়ে ঘেমেনেয়ে একশা হন ভোটাররাও। সানস্ট্রোকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। সেই কারণেই মাসখানেক আগেই ভোট করিয়ে নিতে চাইছে সরকার। কেন্দ্রের এক মন্ত্রী বলেন, “গত বারের তুলনায় এক মাস এগিয়ে এনে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ভোট ঘোষণা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের হাতে আর মাত্র ৬০ দিনের মতো সময় থাকবে।”

    বাজেটের পরেই বাজবে ভোটের বাদ্যি

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের উদ্বোধন। ১ ফেব্রুয়ারি পেশ হবে (Lok Sabha Election 2024) ভোট অন অ্যাকাউন্ট। এই বাজেট অধিবেশন চলবে পাঁচ-ছ দিন। বাজেটে মধ্যবিত্তদের জন্য আয়করে ছাড় সহ একাধিক জনমুখী ঘোষণা হতে পারে বলে সূত্রের খবর। রাজনৈতিক মহলের মতে, তার পরেই ভোটের বাদ্যি বাজিয়ে দিতে চাইছে মোদি সরকার। কারণ সেক্ষেত্রে এক ঢিলে দুই মারা যাবে। একদিকে যেমন, ‘স্ট্রাইক দ্য আয়রন, হোয়েন ইট ইজ হট’ এই আপ্তবাক্য বাস্তবায়িত করা যাবে, তেমনি ঘর গোছানোর সময় পাবেন না বিরোধীরা। কারণ সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছে তিন রাজ্যে। একটি রাজ্যের রাশ গিয়েছে কংগ্রেসের হাতে। তারপরেই ফাটল ধরেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’র অন্দরে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে চাইছেন পদ্ম নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তিন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদে নতুন মুখ বিজেপির?

    প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল ১০ মার্চ। ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছিল ১১ এপ্রিল থেকে। নির্বাচন হয়েছিল সাত দফায়। ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছিল ১৯ মে। ফল ঘোষণা হয় ২৩ মে। লোকসভা নির্বাচনে যে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফের বিজেপিই আসতে চলেছে, সেকথা বিভিন্ন সময় জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। সম্প্রতি তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে বিজেপির জয়ের পর লোকসভায় ফের মোদি সরকার হচ্ছে বলে আশাবাদী বিজেপি কর্মী-সমর্থকরাও। এমতাবস্থায় নির্বাচন এগিয়ে এলে, আদতে যে লাভবান হবে পদ্ম শিবিরই, সে বিষয়ে (Lok Sabha Election 2024) দ্বিমত নেই বিরোধীদের মধ্যেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lashkar-e-Taiba: করাচিতে গুলিতে নিকেশ কাশ্মীর হামলার মাথা, ২৬/১১-এর ষড়যন্ত্রীর শরীরে বিষক্রিয়া

    Lashkar-e-Taiba: করাচিতে গুলিতে নিকেশ কাশ্মীর হামলার মাথা, ২৬/১১-এর ষড়যন্ত্রীর শরীরে বিষক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৫ সালে জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরে বিএসএফের উপর হওয়া হামলার মাস্টারমাইন্ড ছিল হানজলা আদনান। লস্কর-ই-তৈবার (Lashkar-e-Taiba) এই জঙ্গিকে অজ্ঞাত পরিচয় বন্দুকবাজরা পাকিস্তানের করাচিতে হত্যা করেছে। প্রসঙ্গত, নিহত লস্কর-ই-তৈবার জঙ্গি হানজাল আদনান ছিল হাফিজ সইদের অন্যতম সহযোগী। মুম্বইয়ে ২৬/১১ জঙ্গি হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ছিল হাফিজ। অন্যদিকে মুম্বই হামলার অন্যতম ষড়যন্ত্রী সন্ত্রাসবাদী সাজিদ মীর পাকিস্তানের জেলেই বিষক্রিয়ার শিকার বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

    বাড়ির সামনেই গুলি চালায় অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকবাজরা

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, হানজাল আদনানকে বাড়ির বাইরেই গুলি করে অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকবাজরা। গুলি চালনার ঘটনা ঘটে ২ এবং ৩ ডিসেম্বরের মধ্যরাত্রে। সামনে থেকে আদনানকে চারটে গুলি করা হয় বলে জানা গিয়েছে। গোপন ভাবে লস্কর-ই-তৈবার (Lashkar-e-Taiba) এই জঙ্গিকে করাচির একটি হাসপাতালে নিয়ে যায় পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। কিন্তু অনেক চেষ্টার পরেও জঙ্গিকে বাঁচাতে পারেনি পাক সেনা। ৫ ডিসেম্বরই মৃত্যু হয় আদনানের। ২০১৫ সালে জম্মু-কাশ্মীরের (Lashkar-e-Taiba) উধমপুরে বিএসএফের কনভয়ের উপর যে সন্ত্রাসবাদী হামলা চালানো হয়েছিল, সেখানে ২ জন সেনা জওয়ান নিহত হন এবং ১৩ জন আহত হন। পরবর্তীকালে এনআইএ এই হামলার তদন্তভার গ্রহণ করে, পরবর্তীকালে উঠে আসে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে হানজলা আদনানের নাম।

    ২৬/১১-এর অন্যতম ষড়যন্ত্রী সাজিদ মীর বিষক্রিয়ার শিকার পাকিস্তানের জেলে

    অন্যদিকে, পাকিস্তানের জেলে বিষক্রিয়া করা হয়েছে মুম্বই হামলার অন্যতম ষড়যন্ত্রী সাজিদ মীরকে। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এই সন্ত্রাসবাদীকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, সাজিদের জীবনহানির আশঙ্কাতেই তাকে এক জেল থেকে আর একজেলে পাঠানোর বন্দোবস্ত করছিল পাকিস্তান সরকার। গত বছরই সাজিদ মীরকে সন্ত্রাসবাদীদের ফান্ডিং করার জন্য ৮ বছরের কারাদন্ডে দণ্ডিত করে পাকিস্তানের আদালত। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের জন্য এফবিআই এই জঙ্গির মাথার দাম আগেই স্থির করে ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার। রাষ্ট্রসঙ্ঘে এ নিয়ে প্রস্তাবও পেশ করে ভারত এবং আমেরিকা যৌথভাবে। তখনই সাজিদকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করা হয়। চাপে পড়ে তাকে গ্রেফতার করে পাক সরকার। আবার কোনও কোনও মহল থেকে এটাও মনে করা হচ্ছে যে পাকিস্তানি সেনা জেলের বদলে সাজিদকে হাসপাতালে রেখে বিশেষ সুবিধা দিতে চাইছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan Bandh: ‘রাজস্থানে-রক্তপাত’! কার্ণি সেনার প্রধানের মৃত্যু, আজ দিনভর বনধের ডাক

    Rajasthan Bandh: ‘রাজস্থানে-রক্তপাত’! কার্ণি সেনার প্রধানের মৃত্যু, আজ দিনভর বনধের ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনেদুপুরে বাড়িতে ঢুকে রাষ্ট্রীয় রাজপুত কার্ণি সেনার (Karni Sena) প্রধানকে খুন করল অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা। সুখদেব সিং গোগামেদিকে খুনের ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রাজস্থানে (Rajasthan) উত্তেজনা ছড়ায়। খুনের প্রতিবাদে এবং অভিযুক্তদের শাস্তির দাবিতে বুধবার রাজ্যে ১২ ঘণ্টা বন্‌ধের ডাক দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই খুনের দায় স্বীকার করেছে গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার এবং লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ঘনিষ্ঠ গ্যাংস্টার রোহিত গোদারার গোষ্ঠী।

    কী ঘটেছিল

    জয়পুর পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার দুপুরে শ্যামনগর এলাকায় সুখদেবের বাড়িতে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে কয়েক জন সশস্ত্র দুষ্কৃতী। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, নিহত নেতার সামনে বসে রয়েছে কয়েক জন। গোগামেদি যখন নিজের ফোন দেখতে ব্যস্ত, সেই সময় হঠাৎই উঠে দাঁড়িয়ে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকেন তাঁরা। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, গোগামেদিকে লক্ষ্য করে মোট ৫টি গুলি চালানো হয়। শেষ গুলিটি নিহতের মাথায় লাগে। তিন জন সশস্ত্র দুষ্কৃতীর মধ্যে এক জনকে পাল্টা গুলি চালিয়ে হত্যা করেন গোগামেদির এক নিরাপত্তারক্ষী। বাকি দু’জন চম্পট দেয়। রাজপুত নেতার হত্যার খবর প্রকাশ্যে আসতেই চুরু, উদয়পুর, আলওয়ার, যোধপুরের নানা জায়গায় বিক্ষোভ শুরু হয়ে যায়।

    প্রতিবাদ-বিক্ষোভ

    পুলিশ সূত্রে খবর, কিছুদিন আগেই  কার্ণি সেনার প্রধান সুখদেব সিং গোগামেদিকে খুনের হুমকি দিয়েছিল লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের সদস্য সম্পত নেহরা। পুলিশেও এই বিষয়ে জানিয়েছিলেন তিনি। এরপরই মঙ্গলবারের ভয়ঙ্কর হত্যালীলা। রাষ্ট্রীয় রাজপুত কার্ণি সেনার তরফে জানানো হয়েছে, গোগোমেদির হত্যার তদন্তের দাবিতেই রাজস্থান জুড়ে আজ, বুধবার বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাজস্থানের অন্যান্য সম্প্রদায়গুলিও এই বনধে সমর্থন জানিয়েছে।

    রাজপুত প্রভাবিত কার্ণি সেনার নরমপন্থী গোষ্ঠীর নেতা হিসাবে পরিচিত ছিলেন গোগামেদি। খুনের খবর ছড়িয়ে পড়তেই জয়পুরে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখায় কার্ণি সেনার সদস্য ও সমর্থকরা। মেট্রো মাস হাসপাতালের বাইরেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। মানসরোবর যাওয়ার পথ আটকেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। বহু দোকান জোর করে বন্ধ করিয়ে দেওয়ারও অভিযোগ ওঠে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share