Tag: Madhyom

Madhyom

  • Modi-Hasina: ‘‘মোদি-হাসিনা জমানা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের সোনালী যুগ’’, বললেন আন্দালিব ইলিয়াস

    Modi-Hasina: ‘‘মোদি-হাসিনা জমানা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের সোনালী যুগ’’, বললেন আন্দালিব ইলিয়াস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমান সময়কে ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের (Indo-Bangla Relation) সোনালী অধ্যায় বলে উল্লেখ করলেন বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস। তাঁর মতে, ভারতে নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশে শেখ হাসিনা (Modi-Hasina) — এই দুই প্রধানমন্ত্রীর জমানাতেই সুদিন দেখছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। 

    ১৬ ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের কাছে ঐতিহাসিক

    ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের কাছে ঐতিহাসিক দিন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধজয় এবং স্বাধীন বাংলাদেশ গঠন— এই জোড়া ঘটনার বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবছরও ঘটা করে উদযাপন করতে চলেছে ভারতীয় সেনা। সেই উপলক্ষে শনিবার ভারতীয় সেনা আয়োজিত বিজয় দিবস-এর (Vijay Diwas 2023) কার্টেন রেইজার অনুষ্ঠানে অংশ নিতে কলকাতায় ইস্টার্ন কমান্ডের সদর ফোর্ট উইলিয়ামে এসেছিলেন বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস। সেখানেই তিনি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক (Indo-Bangla Relation) নিয়ে মতামত ব্যক্ত করেন।

    আরও পড়ুন: ’৭১-এর যুদ্ধজয়ের ৫২ বছর, বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে থাকবেন বাংলাদেশের ৩০ মুক্তিযোদ্ধা

    মোদি-হাসিনা জমানায় স্থলসীমান্ত সমস্যার সমাধান

    আন্দালিবের মতে, বর্তমান সময়ে একটি সোনালী অধ্যায়ের মধ্যে দিয়ে চলছে ভারত এবং বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক (Indo-Bangla Relation)। নিজের বক্তব্যের সমর্থনে তিনি দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা স্থলসীমান্ত সমস্যার সমাধানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘‘এটা ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের সোনালী অধ্যায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Modi-Hasina) মধ্যে ব্যক্তিগত পারস্পরিক শ্রদ্ধার সম্পর্ক রয়েছে। যখন দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের সম্পর্ক থাকে, তখন অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়। দুদেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে এখন আন্তরিকতার সম্পর্ক রয়েছে। মোদি এবং হাসিনা (Modi-Hasina) দুজনই বেশ কিছুদিন ধরেই ক্ষমতায় রয়েছেন। এই সময়ে বেশ কয়েকটি বড় সমস্যার সমাধান হয়েছে। যেমন, দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা স্থলসীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়েছে। এখন ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা করছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Garisenda Tower: পিসার পর এবার হেলছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার, ইতালির আকাশে সিঁদুরে মেঘ

    Garisenda Tower: পিসার পর এবার হেলছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার, ইতালির আকাশে সিঁদুরে মেঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে ইতালি। আবারও খবরের কেন্দ্রে একটি টাওয়ার। ফি বছর তামাম বিশ্ব থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক আসেন ইতালির পিসার হেলানো টাওয়ার দেখতে। এবার সেই ইতালিতেই হেলে পড়ছে আরও একটি টাওয়ার। সেটি হল বোলোগনা এলাকার গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার (Garisenda Tower)। হাজার বছরের পুরানো এই টাওয়ার হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়তে পারে যে কোনও সময়। তাতেই বাড়ছে আশঙ্কা।

    ঘনীভূত হচ্ছে আশঙ্কার মেঘ

    পিসার বিখ্যাত টাওয়ার প্রায় আটশো বছরের পুরানো। ১৮৬ ফুট উঁচু এই টাওয়ার নির্মাণের কিছুদিন পরেই হেলতে শুরু করে। টাওয়ারটির হেলে যাওয়া রুখতে চেষ্টার কসুর করছেন না বিজ্ঞানীরা। তার পরেও ক্রমেই হেলছে পিসার টাওয়ার। এহেন আবহে ইতালি সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে হাজার বছরের পুরানো গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার। টাওয়ারটি ১৫০ ফুট উঁচু। চতুর্দশ শতক থেকেই সেটি হেলে রয়েছে ৪ ডিগ্রি। আর তার চেয়ে বয়সে প্রায় দু’ শতাব্দী ছোট পিসার টাওয়ার হেলে রয়েছে ৫ ডিগ্রি (Garisenda Tower)। তবে পিসার টাওয়ারের চেয়ে দ্রুত হেলছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার। তাই ঘনীভূত হচ্ছে আশঙ্কার মেঘ। ত্রস্ত এলাকাবাসী।

    কী বলছে সেন্সর?

    দুর্ঘটনা এড়াতে টাওয়ারটির চার পাশে কর্ডন তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। টাওয়ারটি যাতে আচমকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে না পড়ে, সেই চেষ্টাও করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে তাতে কতটা কাজ হবে, আদৌ হবে কিনা, তা নিয়ে সন্দিহান বিজ্ঞানীদেরই একাংশ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ারের কাছে যেতে দেওয়া হচ্ছে না পর্যটকদের। অবশ্য এই প্রথম নয়, ২০১৯ সালেই গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। তখনই সরকারকে টাওয়ারটির হালহকিকত জানাতে পেশ করা হয়েছিল ২৭ পাতার একটি রিপোর্ট। নজরদারি চালাতে তখনই বসানো হয়েছিল সেন্সর। সেই মেশিনই জানিয়ে দিচ্ছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ারের শেষের সে দিন আসতে খুব বেশি দেরি নেই। যে কোনও দিনই ভেঙে পড়তে পারে ইতালির অন্যতম এই গর্ব।

    আরও পড়ুুন: “চোরেরা কী করে তাড়াতাড়ি জেলে যায় সেই কাজেই আমরা ব্যস্ত” হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    তবে ইতালির বিজ্ঞানীদের একটা বড় অংশের দাবি, গ্যারিসেন্ডা টাওয়ারটি নিয়ে এখনই এত আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ, সেন্সর এখনও রেড অ্যালার্ট দেয়নি। যা দিয়েছে, তা হল হলুদ অ্যালার্ট। যার অর্থ, টাওয়ারটির ধূলিসাৎ হওয়া রুখতে এখনও বেশ কিছুটা সময় পাবেন বিজ্ঞানীরা (Garisenda Tower)।

    ইতিহাসের পতন রোখা যাবে কি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kenyan President: ভারত সফরে কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুতের বার্তা 

    Kenyan President: ভারত সফরে কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুতের বার্তা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৪ থেকে ৬ ডিসেম্বর ভারত সফরে আসছেন কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি (Kenyan President) উয়িলিয়াম সামোই রুটো। আমন্ত্রণ জানিয়ে ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। উভয় দেশের সরকারের উচ্চপদস্থ প্রতিনিধিদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং একই সঙ্গে থাকবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয় শঙ্কর। এই কথা শনিবার জানানো হয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে। সেই সঙ্গে উভয় দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুতের বার্তার কথা বলা হয়েছে বিবৃতিতে।

    রাষ্ট্রপতি ভবনে জানানো হবে অভ্যর্থনা

    কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি (Kenyan President) তাঁর কার্যকালের মধ্যে এই প্রথমবার ভারতে আসছেন। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, আগামী ৫ ডিসেম্বর কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি রুটোকে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হবে। ওই দিন একটি বিশেষ ভোজনের আয়োজন করা হবে। সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দুই দেশের নানান বিষয় নিয়ে আলোচনাও হবে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য শুক্রুবার প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ধন্যবাদ জানান রুটো। আফ্রিকার ইউনিয়ানকে জি ২০ দেশ ভুক্ত করার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। সেই সঙ্গে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ‘অসাধারণ’ এই কথাও বলেন।

    দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত

    কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি (Kenyan President) নতুন দিল্লিতে একটি বাণিজ্য সম্মলেনে যোগদান করবেন। মোটামুটি ছয় বছর পর কেনিয়ার কোনও রাষ্ট্রপতি ভারতে আসছেন বলে একটি বিবৃতিতে বলা বলা হয়েছে। দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্ত এবং মজবুত করা হবে। রাষ্ট্রপতি রুটো বলেন, “ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক অত্যন্ত সুমধুর। আমি নিজে যোগদান করতে ভীষণ ভাবে উন্মুখ হয়ে রয়েছি।“

    কী বলেন কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি?

    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, কেনিয়ার রাষ্ট্রপতি (Kenyan President) বলেন, “একটি নিবিড় ভালো সম্পর্কের দিয়ে যেতে ভারত সফরে যাচ্ছি। জি ২০ তে তিনি রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন সময়ে আফ্রিকা স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করেছে। এই জন্য নরেন্দ্র মোদিকে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আমরা সম্পর্কের আরও মাত্রা দিতে চাই।” উল্লেখ্য, গত জুন মাসেই আফ্রিকা মহাদেশের ৫৫ টি দেশ এই জি ২০ গ্রুপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়। এই বিষয়ে মোদি প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এরপর ১৮ তম এই সম্মেলনে আফ্রিকা দেশের প্রতিনিধিত্বকারী চেয়ার পারসেন আজালি আসুমানিকে টেবিলে আমন্ত্রণ করা হয়।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indias GST: ভারতে জিএসটি আদায়ে ‘নভেম্বর বিপ্লব’, কী বললেন আইএমএফ কর্তা?

    Indias GST: ভারতে জিএসটি আদায়ে ‘নভেম্বর বিপ্লব’, কী বললেন আইএমএফ কর্তা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কী বলবেন একে? নভেম্বর ‘বিপ্লব’? কারণ এই নভেম্বর মাসেই জিএসটি (Indias GST) আদায়ে হয়েছে রেকর্ড। গত নভেম্বরের তুলনায় এবার জিএসটি আদায় হয়েছে ১৫ শতাংশ বেশি। রাজকোষে জমা পড়েছে ১ লাখ ৬৭ ৯২৯ কোটি টাকা। ডিসেম্বরের প্রথম দিনেই জানা গেল, চলতি আর্থিক বছরে এখনও পর্যন্ত এটাই সর্বাধিক জিএসটি আদায়।

    আইএমএফ কর্তার বক্তব্য 

    প্রত্যাশিতভাবেই ভারতের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য নিয়ে আশাবাদী আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (আইএমএফ) এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর তথা ভারত সরকারের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কেভি সুব্রহ্মনীয়ন। তিনি বলেন, “এ পর্যন্ত যা দেখা যাচ্ছে, তাতে আগামী দেড় থেকে দু’ বছরের মধ্যে জিএসটি আদায়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ফি মাসে প্রায় দু’ লক্ষ কোটি টাকা। আমার মনে হয়, জিএসটি সংগ্রহ ভালই চলছে। যেসব নীতি লাগু হয়েছে, সে সবেরই সুফল ফলতে শুরু করেছে। তাই সামগ্রিকভাবে আমার মনে হয় কর সংক্রান্ত যেসব নীতি নেওয়া হয়েছে, তার জেরে জিএসটি আদায়ে এই পারফরমেন্স।”

    জিএসটি আদায়ের ছবি

    জানা গিয়েছে, নভেম্বরে মোট জিএসটি আদায়ের মধ্যে সিজিএসটি বাবদ সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে ৩০ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। এসজিএসটি এবং আইজিএসটি বাবদ আদায় হয়েছে ৩৮ হাজার ২২৬ কোটি ও ৮৭ হাজার ৯ কোটি টাকা। আইজিএসটিতে আদায় হওয়া করের মধ্যে আমদানি পণ্যের থেকে মিলেছে ৩৯ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা। সেস বাবদ আদায় হয়েছে ১২ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে আমদানি পণ্যের থেকে পাওয়া টাকার পরিমাণ ১ হাজার ৩৬ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে ষষ্ঠবার জিএসটি (Indias GST) বাবদ রাজকোষে জমা পড়ল ১.৬০ লাখ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    সুব্রহ্মনীয়ন বলেন, “দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে জিএসটি আদায়ের পরিমাণ ৭.৬ শতাংশ দেখে আমি তৃপ্ত। প্রথম ত্রৈমাসিকে এর পরিমাণ ছিল ৭.৮ শতাংশ। বৃদ্ধির হার ছিল ৭.২ শতাংশ। তাহলে দেখা গেল, গড়ে চলতি বছরের প্রথমার্ধে ভারতের অর্থনীতি বেড়েছে ৭.৭ শতাংশ। অথচ এই সময় বিশ্ব অর্থনীতি নানা সমস্যার সম্মুখীন। আমার মনে হয়, এটি ভারতীয় অর্থনীতির (Indias GST) একটি আশ্চর্যজনক পারফরমেন্স।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Vijay Diwas 2023: ’৭১-এর যুদ্ধজয়ের ৫২ বছর, বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে থাকবেন বাংলাদেশের ৩০ মুক্তিযোদ্ধা

    Vijay Diwas 2023: ’৭১-এর যুদ্ধজয়ের ৫২ বছর, বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে থাকবেন বাংলাদেশের ৩০ মুক্তিযোদ্ধা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। ভারতের সামরিক ইতিহাসের পাতায় এক সোনালি অধ্যায়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয় করে নিজের নাম সামরিক ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে খোদাই করেছিল ভারত। ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনা এদিন আত্মসমর্পণ করেছিল ভারতের সামনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাদ দিলে এটাই বিশ্বে এখনও পর্যন্ত যে কোনও যুদ্ধে সবচেয়ে বড় আত্মসমর্পণের ঘটনা। এদিন জন্ম নিয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশ (Bangladesh Liberation War)। তাই প্রতি-বছর ঘটা করে এই ঐতিহাসিক দিনটিকে স্মরণ করা হয় দুই বাংলায়। ১৬ ডিসেম্বর একদিকে যেমন স্বাধীনতা দিবস হিসেবে উদযাপন করে পদ্মা-পারের দেশ। তেমনই, এপারে তা পালিত হয় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিজয়ের দিবস (Vijay Diwas 2023) হিসেবে। 

    শহিদ স্মরণ ও যুদ্ধজয় উদযাপন

    ১৯৭১ সালের যুদ্ধ জয়কে প্রতি বছর উদযাপন করে আসছে ভারতীয় সেনা। এবছর বিজয় দিবস ৫২ বছরে পদার্পণ করল। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (অধুনা বাংলাদেশ) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছিল ভারতীয় সেনা। মুক্তিযোদ্ধাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাক-বাহিনীকে পরাস্ত করছিল। সেই যুদ্ধে ভারতীয় সেনার কৌশল ও রণনীতি তৈরি ও পরিচালিত হয়েছিল সেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদর কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম থেকে (Bangladesh Liberation War) তৎকালীন পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার নেতৃত্বে। ’৭১-এর যুদ্ধে যে সকল ভারতীয় জওয়ান শহিদ হয়েছেন, তাঁদের সাহসিকতাকে কুর্নিশ জানাতে এবং যুদ্ধে প্রাণের বলিদান দেওয়া বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করতে ফি-বছর ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের তরফে শ্রদ্ধার্ঘ দেওয়া হয় (Vijay Diwas 2023)। একইসঙ্গে, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজয়ও ঘটা করে পালনও করা হয় এই দিনে। 

    আসছেন ৩০ মুক্তিযোদ্ধার প্রতিনিধিদল

    এবছরও তার অন্যথা হচ্ছে না। সেনার পূর্বাঞ্চলীয় দফতর থেকে জানানো হয়েছে, এবছরও বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শহিদ-স্মরণ ও যুদ্ধজয় উদযাপন করা হবে। প্রতি বছরের মতো, এবারও বিজয় দিবসের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির বর্ষপূর্তি (Bangladesh Liberation War) পালিত হবে এখানে। এর জন্য প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধা কলকাতায় আসছেন ভারতীয় সেনার এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে (Vijay Diwas 2023)। এছাড়া আসছেন বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর ৬ জন কর্মরত আধিকারিক। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের ওই প্রতিনিধি দল ১৪ তারিখ কলকাতায় পৌঁছবেন। পরের দু’দিন তাঁরা বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন।

    একগুচ্ছ অনুষ্ঠান আয়োজনে সেনা

    সেনা জানিয়েছে, বিজয় দিবস (Vijay Diwas 2023) উপলক্ষে বাহিনীর তরফে একগুচ্ছ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ১৫ তারিখ আরসিটিসি মাঠে মিলিটারি ট্যাটু প্রদর্শিত হবে। এখানে বিভিন্ন সামরিক কসরত ও ক্রীড়া আয়োজিত হবে। আকাশে কেরামতি দেখাবে সামরিক কপ্টার। পরের দিন, অর্থাৎ, ১৬ তারিখ সকালে ফোর্ট উইলিয়ামের বিজয় স্মারকে শহিদ বীরদের উদ্দেশে শ্রদ্ধা জানানো হবে (Bangladesh Liberation War)। অনুষ্ঠানের পৌরহিত্য করবেন সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান জিওসি-ইন-সি লেফটেন্যান্ট জেনারেল আর পি কলিতা। অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন ভারতীয় সামরিক বাহিনীর বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত কর্তারা। এছাড়া, উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা। বিকেলে, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আয়োজিত হবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 14 Hours Fasting: ১৪ ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খান! গবেষণা বলছে এর গুণ অনেক

    14 Hours Fasting: ১৪ ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খান! গবেষণা বলছে এর গুণ অনেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত রাতের খাবারের পর থেকে পরের দিন প্রাতঃরাশ বা মধ্যাহ্নভোজন শুরু করার মধ্যে পুষ্টিবিদদের পরামর্শে নির্দিষ্ট সময়ের (14 Hours Fasting) ব্যবধান রাখতে হবে। সেই বযবধান ১৪ ঘণ্টা হলে সবচেয়ে ভাল। সম্প্রতি এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। লন্ডনের কিংস কলেজের গবেষকরা এই নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন ১০ ঘণ্টার মধ্যে মানুষ যদি নিজেদের খাদ্য গ্রহণ করে তা শরীরকে সতেজ রাখবে। গবেষণা বলছে কী খাওয়া উচিত আর কতটা খাওয়া উচিত তার থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল কখন খাওয়া উচিত। পুষ্টিবিদদের মতে, নিয়মিত বিরতি দিয়ে খাবার খান। কখনওই খাবার সময় পরিবর্তন করবেন না। ঘুম থেকে ওঠার পর ১০ ঘণ্টার মধ্যে যা খাওয়ার খেয়ে নিন তাহলে যা খেলেন তা হজমের জন্য পুরো সময় পাওয়া যাবে।

    ঘুম ভাল হয়, মেজাজ ঠিক থাকে

    শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমে৷ ফ্রি র‍্যাডিক্যাল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির মধ্যে ভারসাম্যহীনতার কারণে আমাদের শরীর প্রভূত ক্ষতি হয়৷ সবসময় কেমন যেন একটা ক্লান্তির ঘোর লেগে থাকে শরীরে, এমনকি মনেও৷ আসলে, স্ট্রেস আপনার শরীরের কোষের ক্ষতি করে৷ দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়ে বলে জানা যায়, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করতে পারে। ঘুম ভাল হয়। মানুষের মেজাজ ঠিক থাকে।

    আরও পড়ুুন: “ধনী দেশগুলির উচিত কার্বন নির্গমন পুরোপুরি কমানো”, দুবাইতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বিপাকহার নিয়ন্ত্রণে থাকে, মেদ ঝরে দ্রুত

    ১৪ ঘণ্টার উপবাস আমাদের শরীরের মেদ ঝরাতেও অত্যন্ত কার্যকরী। এছাড়া, শরীরে শর্করার মাত্রা সঠিক রাখতেও নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে খাদ্যগ্রহণ জরুরি। এই নিয়ম মানলে মানসিক শক্তিও বাড়ে। মন স্থির হয়, মনোযোগ বাড়ে, স্মৃতি শক্তি  বাড়ে ৷ গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই নিয়ম মানলে শরীরে প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা মস্তিষ্কের কোষগুলিকে রক্ষা করে এবং মেরামত করে, নতুন স্নায়ু কোষের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে, যা সময়ের সাথে সাথে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার খেলে বিপাকহার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে ক্যালোরিও কম যায় শরীরে। এই ডায়েটের ফলে মেদ ঝরে দ্রুত। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assam Divas: মহা সমারোহে পালিত হল অসম দিবস, জানেন দিনটির গুরুত্ব?

    Assam Divas: মহা সমারোহে পালিত হল অসম দিবস, জানেন দিনটির গুরুত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার মর্যাদা সহকারে পালিত হল অসম দিবস (Assam Divas)। অহোম রাজা সুকাফা-র সম্মানে ফি বছর ২ ডিসেম্বর মর্যাদা সহকারে পালিত হয় দিনটি। অসম দিবস উপলক্ষে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। শ্রদ্ধা জানিয়েছেন গ্রেটার অসমের রূপকার সুকাফা-কে। অসম দিবস সুকাফা নামেও পরিচিত। ১৯৯৬ সালে এই উৎসবের সূচনা করেন অসমিয়ারা। তাঁদের কাছে আজও সুকাফা ঈশ্বরের দূত হিসেবে বিবেচিত হন।

    গ্রেটার অসমের প্রতিষ্ঠাতা

    এক্স হ্যান্ডেলে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “মহান সারগাদেও চাওলুঙ্গ সুকাফা গ্রেটার অসমের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ঐক্যের আদর্শ, সুশাসন এবং ঐক্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গ্রেটার অসম। এই যুগনায়কের দেখানো পথেই যেন আমরা প্রত্যেকেই বৃহত্তর অসমের বন্ধনকে আরও শক্ত করতে পারি।” সুকাফা কেবল রাজাই ছিলেন না, তিনি সাম্রাজ্যের স্থপতিও (Assam Divas) ছিলেন। ১২২৮ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন তিনি। চুকাফা পাটকাই পর্বত পেরিয়ে অসমে প্রবেশ করে অহোম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর সাম্রাজ্যে যে কেবল রাজনৈতিক স্থায়িত্ব ছিল তাই নয়, হয়েছিল সাংস্কৃতিক আত্তীকরণও। যা এই অঞ্চলের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল।

    গুরুত্বপূর্ণ অবদান

    অহোম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর টিকেছিল প্রায় ছ’শো বছর। অসমের বিভিন্ন সম্প্রদায়কে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে এই সাম্রাজ্যের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। ঐক্য এবং ন্যায়বিচারের ওপর দাঁড়িয়েছিল সুকাফার সুশাসন। ‘দ্য অহোম’ গ্রন্থের লেখক অরূপ দত্তের মতে, সুকাপা ছিলেন অহোমদের নেতা। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দিতে আপার বর্মা থেকে ৯ হাজার অনুগামীকে সঙ্গে নিয়ে অসমের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় পৌঁছন। বর্তমানে অহোমদের সংখ্যা ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ। তাঁর গ্রন্থ থেকেই জানা যায়, সুকপা এখানকার জনজাতিদের সঙ্গে বিশেষত, সুটিয়া, মোরান ও কাচারি সম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। অন্তর্বিবাহের প্রক্রিয়াও এঁদের মিশে যেতে সাহায্য করেছিল।

    আরও পড়ুুন: দুবাইয়ে মোদি-মুইজ্জু বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা হল জানেন?

    ১৯৯৬ সাল থেকে অহোম দিবস পালন শুরু হয়। সে বছর থেকেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতীদের এই পুরস্কার দেওয় হয়। চলতি বছর এই পুরস্কার পাচ্ছেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক ধীরেন্দ্রনাথ বেজবরুয়া। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ অসম দিবস। আমি অহোম সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতাকে শ্রদ্ধা জানাই। অসমবাসীকেও শুভেচ্ছা জানাই। তাঁর মহান আদর্শ আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী অসম গড়তে প্রাণিত করবে।” জোরহাটকে সুকাফা ক্ষেত্র বলে গণ্য করেন অসমিয়ারা। এদিন দিনভর সেখানে (Assam Divas) হয়েছে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pro Kabaddi League: শুরু হচ্ছে প্রো-কাবাডি লিগ! জেনে নিন কখন, কোথায় দেখবেন

    Pro Kabaddi League: শুরু হচ্ছে প্রো-কাবাডি লিগ! জেনে নিন কখন, কোথায় দেখবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হতে চলেছে প্রো কাবাডি লিগের (Pro Kabaddi League) নয়া মরসুম। ২০১৪ সালে ভারতে চালু হওয়া প্রো-কাবাডি লিগ আইপিএলের পর দ্বিতীয় সর্বাধিক দেখা ক্রীড়া লিগ। আজ, শনিবার থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে কাবাডির লড়াই। প্রো কাবাডি লিগের দশম মরসুমে ক্যারাভান ফর্ম্যাট অনুসরণ করা হবে। শনিবার উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে তেলুগু টাইটান্স ও গুজরাট জায়ান্টস। তার আগে প্রো-কাবাডি লিগে অংশ নেওয়া ১২টি দলের অধিনায়কদের নিয়ে সবরমতী নদীর রিভার ক্রুজে হয়ে গলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।

    কাবাডি লিগের ইতিহাস

    ২০০৬ সালে এশিয়ান গেমসে কাবাডি (Pro Kabaddi League) প্রতিযোগিতার জনপ্রিয়তায় প্রভাবিত হয়ে ক্রিকেটের ন্যায় কাবাডিরও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ শুরু হয়। ২০১৪ সালে আটটি দল নিয়ে প্রো কাবাডি লিগ শুরু হলেও ২০১৯ সালে জনপ্রিয়তায় সংখ্যা দ্বিগুন হয়ে বারোটি দল হয়ে যায়। তার পর থেকে এ পর্যন্ত ছয়টি দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ২০২২ সালে প্রো কবাডি লিগের মরসুমে ফাইনালে জয়পুর পিঙ্ক প্যান্থার্স পুনেরি পল্টনকে হারিয়ে পাটনা পাইরেটসের পর দ্বিতীয় দল হিসেবে একাধিকবার কাবাডি লিগ জিতেছে। 

    কোথায়, কখন কাবাডি

    ভারতে প্রো কাবাডি লিগের (Pro Kabaddi League) দশম সংস্করণ সরাসরি সম্প্রচারের অধিকার রয়েছে স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্কের টিভি চ্যানেলগুলির। ডিজনি+ হটস্টার মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে প্রো কাবাডি লিগ ২০২৩। আজ, শনিবার, ২ ডিসেম্বর প্রো কবাডি লিগের উদ্বোধনী ম্যাচ খেলবে গুজরাট জায়ান্টস বনাম তেলুগু টাইটান্স এবং অন্য ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইউ মুম্বা বনাম ইউপি ওয়ারিরাস। দুই মাসব্যাপী এ প্রতিযোগিতা চলবে এবং শেষ হবে ২১ ফেব্রুয়ারি, বুধবার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দুবাইয়ে মোদি-মুইজ্জু বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: দুবাইয়ে মোদি-মুইজ্জু বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় করতে শুক্রবার সম্মত হলেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। দুবাইতে হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের জলবায়ু সম্মেলন। এই সম্মেলনেই মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। সেখানেই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়। কোর গ্রুপ গঠন নিয়েও হয়েছে আলোচনা।

    মুইজ্জুকে অভিনন্দন-বার্তা

    প্রসঙ্গত, মাস কয়েক আগে মালদ্বীপের ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পরেই তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। অভিনন্দন-বার্তায় তিনি (PM Modi) লিখেছিলেন, “মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য মুইজ্জুকে অভিনন্দন জানাই। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সার্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও ভারত-মালদ্বীপের দীর্ঘদিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ ও সুদৃঢ় করার জন্য ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ।”

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু এবং আমি আজ একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কীভাবে ভারত-মালদ্বীপের বন্ধুত্ব আরও সমৃদ্ধ করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের দেশের লোকের স্বার্থেই কীভাবে এক সঙ্গে কাজ করা যায়, সেদিকেই আমরা তাকিয়ে রয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী অফিসের তরফেও জানানো হয়েছে, অর্থনৈতিক সম্পর্ক, পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো ও দুই দেশের বাসিন্দাদের বন্ধন আরও দৃঢ় করতে ভারত-মালদ্বীপের সম্পর্ক শক্তপোক্ত করতে আলোচনায় বসেছিলেন (PM Modi) দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা।

    মুইজ্জুরের আগে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ছিলেন আবদুল্লা ইয়ামিন। তিনি ছিলেন চিনের ঘনিষ্ঠ। ২০১৩ সাল থেকে তাঁর পাঁচ বছরের জমানায় চিন-মালদ্বীপ সম্পর্ক বেশ গাঢ় হয়। পরে প্রেসিডেন্ট হন ইব্রাহিম মোহম্মদ সোলিহ। তাঁর আমলে ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কের উন্নতি হয়। গত সেপ্টেম্বরে পালাবদল ঘটে মালদ্বীপে। ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পর ফের এই দ্বীপরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে উদ্যোগী হয় ভারত।

    আরও পড়ুুন: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, দুই রাষ্ট্র প্রধানের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক, জলবায়ু পরিবর্তন, ক্রীড়া, দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে সম্পর্ক, উন্নয়ন নিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। কীভাবে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গাঢ় করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তাই দুই রাষ্ট্রপ্রধান চেয়েছেন একটি কোর গ্রুত গঠন (PM Modi) করতে। প্রসঙ্গত, এর ঠিক আগের দিনই মালদ্বীপ থেকে ৭৭ জন সৈনিককে ফেরত নিয়ে ভারতকে অনুরোধ করেছিল মালদ্বীপ সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Vladimir Putin: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    Vladimir Putin: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষত মেটাতে জনসংখ্যা বাড়ানোর কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। রাশিয়ার মহিলাদের কাছে পুতিনের আর্জি, ৮ বা তার বেশি সন্তান প্রসব করে রাশিয়ার জনসংখ্যা বাড়াতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। বড় পরিবার আদর্শ পরিবার নীতিকে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। মস্কোতে ওয়ার্ল্ড রুশ পিপলস কাউন্সিলের ভাষণে একথা বলেন পুতিন। 

    কেন এই আবেদন

    প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সাল থেকে রাশিয়ার জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটি ৩ লক্ষের বেশি মানুষ হতাহতের শিকার হয়েছেন। এই অবস্থায় পুতিন (Vladimir Putin) বলেন, “আগামী দশকে আমাদের লক্ষ্য হবে রাশিয়ার জনসংখ্যা বাড়ানো। আমাদের অনেক নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী চার, পাঁচ বা তারও বেশি সন্তান নিয়ে শক্তিশালী বহু-প্রজন্মের পরিবারের ঐতিহ্য রক্ষা করেছে৷ আমাদের ঠাকুমা বা তাঁর মায়েরা ৭-৮ জন সন্তানের জন্ম দিতেন। এখনও অনেক বাড়িতে ৪-৫টা সন্তান হয়। আসুন আমরা পরিবারের এই ট্র্যাডিশন বজায় রাখি। পরিবার তো শুধু সমাজ বা রাষ্ট্রের ভিত্তি নয়, এটা নৈতিকতা এবং দায়িত্ববোধের বিষয়।”

    আরও পড়ুুন: “ধনী দেশগুলির উচিত কার্বন নির্গমন পুরোপুরি কমানো”, দুবাইতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আর কী বললেন পুতিন

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের (Vladimir Putin) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তাঁর বক্তব্য আপলোড করা হয়েছে। রাশিয়ার অর্থোডক্স চার্চের প্রধান প্যাট্রিয়ার্ক কিরিল এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন এবং রাশিয়ার বেশ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে অংশ নিয়েছিলেন। সেখানেই পুতিন বলেন,”প্রকৃত রুশ নাগরিক ছাড়া এই বিশ্বে রাশিয়ার কোনও অস্তিত্ব থাকবে না। এটা নিজেদের উন্নততর জাত ভাবার বা শুদ্ধ রক্তের কোনও ব্যাপার নয়। রাশিয়ার সংবিধানেই বলা আছে, রুশ ভাষা আদতে একটা রাষ্ট্রগঠনের ভাষা। আর তাই রুশ নাগরিকত্ব জাতীয়তাবাদের থেকে অনেক বেশি কিছু।” রুশ প্রেসিডেন্ট জাতীয়তাবাদের কথা বললেও বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ক্লান্ত সেনা, বহু মানুষ দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছেন তাই জাতিকে রক্ষা করতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা বলছেন পুতিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share