Tag: Madhyom

Madhyom

  • Murshidabad: জাকির হোসেন কে? প্রশ্ন ব্লক তৃণমূলের সভাপতির, শাসক দলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    Murshidabad: জাকির হোসেন কে? প্রশ্ন ব্লক তৃণমূলের সভাপতির, শাসক দলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলায় তৃণমূলের কোন্দল আরও প্রকট হয়ে উঠছে। ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের সঙ্গে জেলা নেতৃত্বের বিরোধ বার বার প্রকাশ্যে এসেছে। এবার একই ঘটনা ঘটল তৃণমূলের জঙ্গিপুর সাংগঠনিক জেলায়। তৃণমূলের জেলার চেয়ারম্যান জাকির হোসেনের নির্দেশকে ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Murshidabad)

    গত সপ্তাহে জাকিরকে জঙ্গিপুর জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নতুন জেলা কমিটির উদ্যোগে যোগদান সভা ডাকা হয়েছিল। সেখানেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সূতি ১ ব্লকে তৃণমূলের সভাপতি সিরাজুল ইসলামকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন জঙ্গিপুরে তৃণমূলের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন। জঙ্গিপুর জেলা তৃণমূলের সভাপতি খলিলুর রহমানকে পাশে বসিয়ে সূতি ১ ব্লক কমিটি ভেঙে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন তিনি। আপাতত আট জনের কমিটি করে সূতি ১ ব্লকে দলের সংগঠন চালানো হবে। ওই ব্লক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সূতির বিধায়ক ইমানি বিশ্বাসের অনুগামী। ইমানি এবং জাকিরের বিরোধ দীর্ঘদিনের। এবার ইমানির অনুগামীকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কারণে রাজ্যের শাসক দলের দুই বিধায়কের বিরোধ আরও বাড়বে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    নাম না করে জাকিরকে তোপ দাগলেন ইমানি

    তৃণমূলের ওই সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বিধায়ককে ইমানি বিশ্বাসকে। এ নিয়ে তিনি বলেন, তৃণমূল কারও পৈত্রিক সম্পত্তি নয়। দলে শেষ কথা বলবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কে, কোথায়, কী ঘোষণা করলেন, তাতে কিছু যায় আসে না। রাজ্য কমিটির নির্দেশ ও জেলা সভাপতির ঘোষণা ছাড়া সূতি ১ ব্লকের দায়িত্বে যিনি ছিলেন তিনিই থাকবেন।

    জাকির কে? প্রশ্ন ব্লক সভাপতির

    সূতি-১ ব্লকের সভাপতি  সিরাজুলের ইসলাম বলেন, জাকির কে ব্লক সভাপতি বদল করার? রাজ্য কমিটি নির্দেশ দিয়েছে কি? জেলা সভাপতির অনুমোদন আছে? কোথাকার বিধায়ক, কী বললেন, তা মানি না। আমি ব্লক সভাপতি আছি, থাকব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: মানসিক সমস্যায় ভুগছেন কালীঘাটের ‘কাকু’! এসএসকেএম-এর রিপোর্ট মানতে নারাজ ইডি

    Recruitment Scam: মানসিক সমস্যায় ভুগছেন কালীঘাটের ‘কাকু’! এসএসকেএম-এর রিপোর্ট মানতে নারাজ ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানসিক সমস্যায় ভুগছেন ‘কালীঘাটের কাকু’ ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত সুজয়কৃষ্ণ সেই জন্যই গলার স্বরের নমুনা দিতে পারছেন না। এমনটাই দাবি এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। যদিও এই রিপোর্ট মানতে নারাজ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। তাদের দাবি, পরিকল্পিত ভাবে তদন্ত বিলম্বিত করতে এই কাজ করা হচ্ছে।

    কেন কণ্ঠস্বরের নমুনা চায় ইডি

    আদালতের নির্দেশে ইডির আধিকারিকরা চলতি সপ্তাহেই সুজয়কৃষ্ণের কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে চান। গত ৩০ মে ইডির হাতে গ্রেফতার হন সুজয়কৃষ্ণ। তার আগে সুজয় ঘনিষ্ঠ হাওড়ার শ্যামপুরের বাসিন্দা এক সিভিক ভলান্টিয়ারের বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। তদন্তকারীদের দাবি, এই যুবকের মাধ্যমেই নিয়োগ দুর্নীতির টাকা লেনদেন করতেন সুজয়। ওই যুবকের ফোন থেকে একটি কল রেকর্ডিং পাওয়া যায়। যাতে সুজয়কৃষ্ণকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘ফোন থেকে সমস্ত তথ্য মুছে ফেলো।’ সেই বক্তব্য কাকুরই কি না তা জানতে গত ৬ মাস ধরে তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের চেষ্টা করে যাচ্ছে ইডি। 

    এসএসকেএম কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

    এসএসকেএম কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, সুজয়ের উপর মানসিক চাপ রয়েছে। গলার স্বরের নমুনা দিতে গেলে সেই চাপ আরও বৃদ্ধি পাবে। তাতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। তাই নমুনা সংগ্রহে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া যাচ্ছে না। মানসিক চাপের সমস্যা মেটাতে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গেও পরামর্শ করা হতে পারে। হাসপাতালের এই যুক্তি মানতে রাজি নয় ইডি। তাদের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নমুনা সংগ্রহ না করার জন্য যে যুক্তিগুলি দিচ্ছেন, তা ভিত্তিহীন। যে মেডিক্যাল বোর্ড ‘কালীঘাটের কাকু’কে দেখছে, তার নিরপেক্ষতা, স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। আদালতে ইডি এ বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তাদের অভিযোগ, স্বরের নমুনা নিতে বাধা দিয়ে এসএসকেএম কর্তৃপক্ষ আসলে ইডির কাজে এবং বিচারপ্রক্রিয়াতেই বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। 

    আরও পড়ুন: বোলিংয়ে বিশেষ নজর! আইপিএল নিলামে নাইটদের ভাবনায় কারা?

    ইডির দাবি

    এরপরই ইডির তরফে আদালতে আবেদন করা হয়, জোকা ইএসআই হাসপাতালের চিকিৎসকদের দিয়ে কালীঘাটের কাকুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর। ইডির আবেদন মঞ্জুর করে আদালত। ইডি সূত্রে খবর, সেই নির্দেশ হাতে পেয়েই সোমবার ছুটির দিনেও কাকুর কণ্ঠস্বর সংগ্রহে তৎপর হয়েছেন তদন্তকারীরা। আদালতের নির্দেশের কথা জানিয়ে এসএসকেএম কর্তৃপক্ষ, জোকা ইএসআই হাসপাতালকে চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁরা। যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চলতি সপ্তাহেই নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া শেষ করতে চায় ইডি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Halal Certified Goods: ১৫ দিনের মধ্যে বাজার থেকে সরাতে হবে ‘হালাল’ ট্যাগযুক্ত পণ্য, নির্দেশ যোগী সরকারের

    Halal Certified Goods: ১৫ দিনের মধ্যে বাজার থেকে সরাতে হবে ‘হালাল’ ট্যাগযুক্ত পণ্য, নির্দেশ যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হালাল ট্যাগ লাগিয়ে (Halal Certified Goods) দিব্যি চলছিল অবৈধ কারবার। ১৯ নভেম্বর এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার। এবার যোগী সরকার জানিয়ে দিল, ১৫ দিনের মধ্যে হালাল ট্যাগ দেওয়া পণ্য সামগ্রী সরিয়ে নিতে হবে উৎপাদক থেকে বিক্রেতাদের।

    ১৫ দিনের মধ্যে সরাতে হবে পণ্য

    ১৯ নভেম্বরের আদেশ অনুযায়ী, হালাল প্রমাণযুক্ত খাদ্য উৎপাদনের নির্মাণ সংরক্ষণ এবং বিতরণ ও বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আইন লঙ্ঘনকারীর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে হালাল ট্যাগ দেওয়া পণ্য সামগ্রী সরিয়ে নিতেও খুচরো ব্যবসায়ী, আউটলেট চেন এবং ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের ৯২টি উৎপাদককে, যারা এতদিন হালাল ট্যাগ লাগিয়ে পণ্য বিক্রি করত, নির্দেশ দিয়েছে হয় তাদের পণ্য ফিরিয়ে নিতে হবে, নয় সেগুলিকে পুনরায় প্যাকেটজাত করতে হবে। চলতি মাসের ১৯ তারিখে হালাল ট্যাগ লেখা (Halal Certified Goods) পণ্য বিক্রি করা যাবে না বলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে যোগী প্রশাসন। তার পরেই বিভিন্ন জেলায় প্রায় ৫০০ প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করে দেখা গিয়েছে, তারা হালাল লেখা পণ্য বিক্রয় করে। সব মিলিয়ে প্রায় আড়াই হাজার কেজি পণ্য বাজেয়াপ্তও করা হয়েছে।

    হালাল আরবি শব্দ

    ‘হালাল’ শব্দটি আরবি শব্দ। এর অর্থ হল, ‘গ্রহণযোগ্যতা’। কোনও পণ্যে হালাল ট্যাগ লাগানো থাকলে বোঝা যায়, পণ্যটি ইসলামিক আইন মেনে তৈরি করা হয়েছে। ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন না করেই সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ। সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে, পণ্যের বিক্রি বাড়াতে তার গায়ে সেঁটে দেওয়া হচ্ছে হালাল ট্যাগ। হালাল ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড চেন্নাই, হালাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া মুম্বই, জামাত-ই উলেমা মহারাষ্ট্র মুম্বই ইত্যাদি সংস্থা একটি নির্দিষ্ঠ ধর্মের ক্রেতাদের টানতে হালাল ট্যাগ লাগিয়ে জিনিসপত্র বিক্রি করছিল। এতেই রাশ টানতে তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। সরকারের বক্তব্য, তেল, সাবান, টুথপেস্ট ও মধুর মতো পণ্যগুলিতেও হালাল ট্যাগ লাগানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায় ও তাদের পণ্যগুলির উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। সরকারের বক্তব্য, এই নিষেধাজ্ঞা জনস্বাস্থ্যের স্বার্থে করা হয়েছে। অবশ্য রফতানিকারক পণ্যগুলিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে এই নিষেধাজ্ঞার আওতা থেকে (Halal Certified Goods)।

    আরও পড়ুুন: ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের এজেন্ট উত্তরবঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে!’ ইডি-কে চিঠি দিলেন বিজেপি বিধায়ক

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বাংলায় ব্যাপক জনসংযোগ করবে আরএসএস

    Ram Mandir: রামমন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বাংলায় ব্যাপক জনসংযোগ করবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন নরেন্দ্র মোদি। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন ঘিরে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা এখন তুঙ্গে। বাংলাতেও রামমন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে সফল করতে আদাজল খেয়ে নেমেছে সঙ্ঘ পরিবার। বাংলাতে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার কর্মসূচি নিয়েছে সঙ্ঘ। এছাড়াও উদ্বোধনের পর কয়েক হাজার ভক্তকে ট্রেনে চাপিয়ে রামমন্দির (Ram Mandir) দর্শন করাতে অযোধ্যাও নিয়ে যাওয়া হবে। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের কার্যকারিণী বৈঠক গত মাসে গুজরাটের ভুজে বসেছিল। সেখানেই স্থির হয়েছে ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি রামমন্দিরের ছবি হাতে ৫ লাখ গ্রামে জনসংযোগ করবে সঙ্ঘ।

    রামমন্দির দর্শন

    এ রাজ্যে সমাজের প্রতিটি বর্গের মানুষকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সামিল হওয়ার আবেদন জানাবে সঙ্ঘ। উদ্বোধনের দিন প্রতিটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ছোট-বড় নানা উৎসবের আয়োজনও করবে সঙ্ঘ পরিবার। এমনটাই ঘোষণা করেছেন মোহন ভাগবত। চলতি বছরের বিজয়া দশমীর ভাষণেই একথা বলতে শোনা যায় সঙ্ঘ প্রধানকে। সূত্রের খবর, উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ২৬ জানুয়ারি থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রামমন্দির (Ram Mandir) দর্শনের কর্মসূচি নেবে সঙ্ঘ পরিবার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে এই কর্মসূচিতে প্রায় ৬ হাজার ভক্তকে অযোধ্যায় নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা চলছে। আপাতত সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ৬ ফেব্রুয়ারি বাংলার ভক্তরা রওনা দেবেন রামনগরীতে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দক্ষিণবঙ্গের মুখপাত্র সৌরিশ মুখোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘সারা দেশের প্রতিটা প্রান্ত থেকে সমস্ত রাম ভক্তদের কাছে নিমন্ত্রণ নিয়ে যাব। প্রতিটা গ্রাম, শহর অলিতে-গলিতে যাব। সবাইকে বলব রাম মন্দির দেখতে আসুন।’’

    কী বলছেন বাংলার আরএসএস নেতা?

    এ বিষয়ে দক্ষিণবঙ্গের রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রান্ত প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায় বলেন, ‘‘বাংলায় আমরা ৪০ লক্ষ পরিবারে যাব। অযোধ্যার রামমন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রসাদ নিয়ে বাড়ি বাড়ি যাব। ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি এই কর্মসূচি চলবে। ১ জানুয়ারি কল্পতরু দিবসের দিন শুরু হবে। ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি পর্যন্ত চলবে। একইসঙ্গে রাম মন্দিরে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রণপত্র নিয়ে যাব। মার্চ পর্যন্ত উদ্বোধনপর্ব চলবে। সেখানে এক একটা প্রান্তকে এক একটা সময় দেওয়া হবে। প্রতিদিন এক থেকে দেড় লক্ষ মানুষের ব্যবস্থা থাকবে যাতে সুষ্ঠুভাবে কর্মসূচি হয়। তার জন্য আবেদন করব, আপনারাও আসুন সময় করে। আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আসুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Separatists: এবার আমেরিকার গুরুদ্বারে খালিস্তানপন্থীদের হাতে হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত

    Khalistani Separatists: এবার আমেরিকার গুরুদ্বারে খালিস্তানপন্থীদের হাতে হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কটল্যান্ডের পর এবার মার্কিন মুলুক। ফের খালিস্থানপন্থী জঙ্গিদের (Khalistani Separatists) হাতে হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। নিউ ইয়র্কের হিকসভিল গুরুদ্বারের ভেতর তরণজিৎ সিং সান্ধুকে হেনস্থা করেছে তারা। বিচ্ছিন্নতাবাদীরা তরণজিতের বিরুদ্ধে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জর ও পান্নুনকে হত্যার অভিযোগ এনেছে।

    তরণজিৎকে হেনস্থা

    দিন কয়েক আগে ওই গুরুদ্বারে প্রার্থনা করতে গিয়েছিলেন তরণজিৎ। প্রার্থনা শেষে তারানজিৎকে ঘিরে ধরে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। তরণজিৎকে ধাক্কাধাক্কিও করা হয়। ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে হেনস্থার এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বিজেপির মুখপাত্র আরপি সিং খালসা। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে কয়েকজন ব্যক্তি ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে ঘিরে রেখেছে। সেই সময় একজনকে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের উদ্দেশে বলতে শোনা যাচ্ছে, নিজ্জর খুন ও পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রে দায়ী ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। বিজেপি মুখপাত্র জানান, হেনস্থার (Khalistani Separatists) নেতৃত্বে ছিল মার্কিন খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিম্মত সিং। সারের গুরুদ্বারের সভাপতি ও কানাডায় খালিস্তানের সমর্থনে আয়োজিত গণভোটের সমন্বয়কারী হিম্মত।

    নিজ্জর খুনে কাঠগড়ায় ভারত

    ১৯ জুন কানাডায় এক গুরুদ্বারের সামনেই গুলি করে খুন করা হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে। সে খালিস্তান টাইগার ফোর্সের প্রধান ছিল। খালিস্তানপন্থী আর এক জঙ্গি গুরপন্তবন্ত সিং পান্নুনের ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র মতাদর্শ প্রচারের দায়িত্ব ছিল টাইগার ফোর্সের ওপর। পান্নুনকে খুনের ষড়যন্ত্রে জড়িত সন্দেহে ভারতকে কাঠগড়ায় দাঁড় করান মার্কিন গোয়েন্দারা। তার আগে নিজ্জর খুনে কানাডা সরকার অভিযোগের আঙুল তুলেছিল ভারতের দিকে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সংসদে দাঁড়িয়ে ভারতকেই দোষারোপ করেছিলেন। তার পরেই তলানিতে গিয়ে ঠেকে ভারত-কানাডা সম্পর্ক। এবার খোদ বন্ধু দেশে হেনস্থার শিকার হলেন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। এখন দেখার, এই ঘটনায় কী পদক্ষেপ করে জো বাইডেন প্রশাসন।

    আরও পড়ুুন: ‘শাহি সমাবেশ’কে সফল করাই পাখির চোখ রাজ্য বিজেপির, নেওয়া হচ্ছে একাধিক পদক্ষেপ

    প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসে স্কটল্যান্ডের একটি গুরুদ্বারে প্রবেশ করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন ব্রিটেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম ডোরাইস্বামী। সেই সময় খালিস্তানপন্থীরা ভারত বিরোধী স্লোগানও দিতে থাকে। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। ঘটনাস্থল এবার আমেরিকা (Khalistani Separatists)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Uttarkashi Tunnel: বের করা হল আটকে থাকা বিকল ড্রিলিং মেশিনের অংশ, আটক শ্রমিকরা বেরোবেন কবে?

    Uttarkashi Tunnel: বের করা হল আটকে থাকা বিকল ড্রিলিং মেশিনের অংশ, আটক শ্রমিকরা বেরোবেন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারই মার্কিন অগার ড্রিলিং মেশিন বিকল হয়ে পড়েছিল। এর ফলে উত্তরকাশির সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) আটকে থাকা শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধার সম্মুখীন হতে হয় উদ্ধারকারী দলকে। তবে সুখবর শোনা গেল সোমবার সকালে। আমেরিকান যন্ত্রের ভাঙা টুকরোগুলি যেখানে আটকে ছিল সেগুলি সোমবারে সকালেই সরানো গিয়েছে। এরপর ম্যানুয়াল ড্রিলিং শুরু হবে। যার অর্থ হল, শাবল গাঁইতি হাতে খোড়ার কাজ চলবে।

    উলম্বভাবে খননও চলছে

    পাশাপাশি, ভার্টিক্যাল ড্রিলিংও শুরু হয়েছে। অর্থাৎ উলম্বভাবে খনন (Uttarkashi Tunnel) করে যে পদ্ধতিতে খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করা হয় সেই পদ্ধতিতে কাজ চলছে। রিপোর্ট বলছে, প্রায় কুড়ি মিটার পর্যন্ত গর্ত ইতিমধ্যেই করে ফেলেছে উদ্ধারকারী দল। এই গতিতে কাজ চলতে থাকলে বৃহস্পতিবারের মধ্যেই তা সম্পন্ন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে শাবল এবং গাঁইতি দিয়ে খুঁড়তে শুরু করলে তা অনেকদিন সময় লাগতে পারে। তার কারণ অগার মেশিন দিয়ে যে গর্ত করা হয়েছে সেখানে একজন শ্রমিকই ঢুকে কাজ চালাতে পারবেন। তিনি বেরিয়ে এলে অপরজন ঢুকতে পারবেন। অগার মেশিন ভেঙে যাওয়ার ফলে ওই যন্ত্রাংশটি (Uttarkashi Tunnel) সুড়ঙ্গতে এমন ভাবে আটকে যায় যে তা বের করা খুব সহজ কাজ ছিল না। তবে সোমবার সকালেই এই কাজকে সম্ভব করেছে উদ্ধারকারী দল। সোমবার উদ্ধারকাজ পরিদর্শন করতে উত্তরকাশিতে আসার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধানসচিব পিকে মিশ্র এবং উত্তরাখণ্ডের মুখসচিব এসএস সান্ধুর।

    কেমন আছেন শ্রমিকরা?

    গত ১২ নভেম্বর থেকে আটকে রয়েছেন শ্রমিকরা। সুড়ঙ্গের মধ্যে শ্রমিকরা রয়েছেন সুস্থই। খাবার সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে। ইদানিং তাঁদের জন্য পাঠানো হচ্ছে বেরি ও অন্যান্য ফল। তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন মনোবিদরাও। সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel) মাত্র ৪১ মিটার ফাঁকা জায়গায় আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁরা যাতে মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, তাই সুড়ঙ্গে পাঠানো হয়েছে লুডো, দাবা এবং তাস। শ্রমিকরা সেখানে চোর-পুলিশও খেলছেন বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPL Auction: বোলিংয়ে বিশেষ নজর! আইপিএল নিলামে নাইটদের ভাবনায় কারা?

    IPL Auction: বোলিংয়ে বিশেষ নজর! আইপিএল নিলামে নাইটদের ভাবনায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আইপিএলে পারফরম্যান্স ভালো হয়নি। তাই এবার দল ঢেলে সাজানোর কাজে নেমে পড়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। মেন্টর হিসাবে ফেরানো হয়েছে গৌতম গম্ভীরকে। তিনিই দুবার চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন কেকেআর-কে। তাঁর পরামর্শ মেনে এবার নিলামে ঝাঁপাবে নাইট রাইডার্স। বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে বোলিংয়ে। তাই শর্দুল ঠাকুর, লকি ফার্গুসন, টিম সাউদি সহ ১২ জন ক্রিকেটারকে রিলিজ করে দিয়েছে কেকেআর। আর তার জায়গায় শাহরুখ খানের দল নিতে পারে বেশ কয়েকজন আন্তর্জাতিক তারকা ক্রিকেটারকে। 

    কাদেরকে নিতে পারে কেকেআর

    নিউজিল্যান্ডের অল রাউন্ডার রাচিন রবীন্দ্র বিশ্বকাপে বড় চমক দিয়েছিলেন। ওপেনার হিসাবে যেমন তিনি দ্রুত রান তুলতে পারেন, তেমনি স্পিনার হিসাবে উইকেট নিয়ে দলকে সাহায্য করেন। তাই ভারতীয় বংশোদ্ভূত রাচিন রবীন্দ্রকে নিতে চাইছে কেকেআর। আর এক নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটার ড্যারেল মিচেলের যার দিকে নাইটদের নজর থাকবে ১৯ ডিসেম্বরের নিলামে। বিশ্বকাপে তিনিও নজর কেড়েছেন। টপ অর্ডার ব্যাটিংয়ে তিনি কিন্তু খুবই দক্ষ। তাই মিচেলের জন্য অনেক দলই মোটা দর হাঁকবে। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার হসরাঙ্গাকে ছেড়ে দিয়েছে আরসিবি। যা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। সেই সুযোগ কাজে লাগাতে চাইছে কেকেআর। সেক্ষেত্রে স্পিন বিভাগ আরও শক্তিশালী হবে। পেস বোলিং মজবুত করতে মরিয়া নাইট রাইডার্স। ফার্গুসন, উমেশ, শারদুলকে ছেড়ে দেওয়ার কারণ সেটাই। তাই হার্শল প্যাটেলের কথা ভাবছে নাইট রাইডার্স। কারণ ডেথ ওভারে উইকেট নিয়ে ম্যাচ বের করে আনার ব্যাপারে তাঁর অভিজ্ঞতা রয়েছে। আবার নাইট রাইডার্সের জার্সি পরে খেলতে দেখা যেতে পারে অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে। বিশ্বকাপ জেতার পর তিনি আইপিএলে খেলার কথা ঘোষণা করে দিয়েছেন। আগে তিনি কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন সুনামের সঙ্গে। তাই তাঁর অভিজ্ঞাতা কাজে লাগবে। কামিন্সকে ফেরাতে তাই মরিয়া কেকেআর।

    কেকেআর-এ রইলেন কারা

    আইপিএল ২০২৪-এর নিলামের আগে ট্রেড উইন্ডো দিয়ে দল গুছিয়ে নেওয়া শুরু করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি। তবে রবিবার জানা যায় কোন কোন ক্রিকেটারদের নতুন মরশুমের জন্যও ধরে রাখে দলগুলি। আগামী মাসের নিলামে অনেকটাই বেশি টাকা হাতে থাকছে নাইটদের। ৩২.৭ কোটি টাকা রয়েছে শাহরুখ খানের টিমের পার্সে। আগামী মরশুমের জন্য গৌতম গম্ভীরকে মেন্টর করেছেন কিং খান। অধিনায়ক বদলের সম্ভাবনা রয়েছে। নাইট শিবিরে রয়ে গিয়েছেন নীতীশ রানা, রিঙ্কু সিং, শ্রেয়াস আইয়ার, জেসন রয়, সুনীল নারিন, সুজস শর্মা, অনুকুল রায়, আন্দ্রে রাসেল, ভেঙ্কটেশ আইয়ার, হর্ষিত রানা, বৈভব অরোরা ,বরুণ চক্রবর্তী। 

    কাদের ছাড়ল নাইট শিবির

    নতুন মরসুমের আগে মোট ১২ জন প্লেয়ারকে ছেড়ে দিল কেকেআর (Kolkata Knight Riders)। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন- শাকিব আল হাসান, লিটন দাস, ডেভিড উইজি, আর্য দেশাই, নারায়ণ জগদীশান, কুলওন্ত খেজরিওয়ালিয়া, শার্দুল ঠাকুর, লকি ফার্গুসন, উমেশ যাদব, টিম সাউদি, জনসন চার্লস।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভিড়ে ঠাসা সভায় খুদে ‘ভারতমাতা’, “দেশের যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে শিশুটি”, মন্তব্য মোদির

    PM Modi: ভিড়ে ঠাসা সভায় খুদে ‘ভারতমাতা’, “দেশের যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে শিশুটি”, মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাবেশে ভিড় করেছেন কয়েক লক্ষ আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা। এই ভিড়েই মিশে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় স্তরের নেতা-কর্মীরাও। মঞ্চে তখন ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। হঠাৎই তাঁর চোখ গেল এক খুদের দিকে। ভারতমাতার সাজে সজ্জিত ওই খুদে নেড়ে চলেছেন জাতীয় পতাকা।

    ‘ওয়েল ডান বেটা’

    শিশুটির উদ্দেশে হাত নাড়েন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘ওয়েল ডান বেটা’। প্রধানমন্ত্রীর মুখে এই শব্দবন্ধ শুনে জনতার চোখ তখন মঞ্চের মধ্যমণিকে ছেড়ে চলে গিয়েছে খুদে ‘ভারতমাতা’র দিকে। ২৯ নভেম্বর রয়েছে তেলঙ্গনা বিধানসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনের প্রচারেই গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তেলঙ্গনার ক্ষমতায় রয়েছে ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতি। কেসিআরের এই দলকে এদিন তুলোধনা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সময়ই তাঁর চোখ পড়ে শিশুটির দিকে। তার পরেই প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আবেগমথিত মন্তব্য, “ওয়েল ডান বেটা”। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই শিশুটি তিরঙ্গা নিয়ে নাড়ছে। দেখুন, ও ভারতমাতা সেজে এসেছে। দেশের প্রত্যেক যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে এই বাচ্চাটি।”

    ভারত রাষ্ট্র সমিতিকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    এর পর ফের তিনি আক্রমণ শানান রাজ্যের শাসক দলকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ, ভারত যখন খেলনা রফতানিতে নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে, তখন ভারত রাষ্ট্র সমিতি ব্যস্ত নির্মলের খেলনা শিল্পকে ধ্বংস করতে। আমরা ক্ষমতায় এলে, এই শিল্পের পুনরুজ্জীবনে প্রচার শুরু করব।” প্রসঙ্গত, এই নির্মল জেলার খেলনা শিল্প এক সময় দেশ তো বটেই, বিদেশেও সমাদৃত হত।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গনায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে, যারা ফার্মহাউসে বাস করেন। অথচ গরিবদের ঘরবাড়ি দেন না। কেসিআর (তেলঙ্গনার মুখ্যমন্ত্রী) গরিবদের শত্রু। তাই তাঁদের ঘরবাড়ি পাওনা থেকে বঞ্চিত করেছেন। কিন্তু আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, যেই না তেলঙ্গনায় বিজেপি সরকার গড়বে, তার পরে পরেই বাড়ি দেওয়া হবে গরিবদের। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাবেন সাধারণ মানুষ। এটা মোদির (PM Modi) গ্যারেন্টি।” প্রসঙ্গত, বাকি চার রাজ্যের সঙ্গেই ৩ নভেম্বর ফল ঘোষণা হবে তেলঙ্গনা বিধানসভা নির্বাচনেরও।  

    আরও পড়ুুন: ‘শাহি সমাবেশ’কে সফল করাই পাখির চোখ রাজ্য বিজেপির, নেওয়া হচ্ছে একাধিক পদক্ষেপ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ফের ঘনাল নিম্নচাপ, কোন কোন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা?

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ফের ঘনাল নিম্নচাপ, কোন কোন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার আবহাওয়ায় রদবদল। বুধবার থেকে রাজ্যের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। আগামী ১২ ঘণ্টায় বঙ্গোপসাগরে দানা বাঁধতে চলেছে নিম্নচাপ। সেকারণেই বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে। মঙ্গল-বুধবার থেকে শীতের আমেজ কমে উষ্ণতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সপ্তাহের শেষের দিকে শীতের আমেজ অনুভূত হতে পারে।

    কোন অবস্থায় নিম্নচাপ

    আবহাওয়া দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী,  দক্ষিণ আন্দামান সাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। এই ঘূর্ণাবর্ত থেকে সোমবার বঙ্গোপসাগরে তৈরি হবে নিম্নচাপ। দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন আন্দামান সাগর এলাকাতে এই নিম্নচাপ দানা বাঁধবে। ২৯ নভেম্বরের মধ্যে এই নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে। প্রাথমিকভাবে এর অভিমুখ পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক অর্থাৎ অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল।‌ এর প্রভাবে মঙ্গলবার থেকেই আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ। সামান্য বাড়বে রাতের তাপমাত্রাও। বাড়বে জলীয় বাষ্প এবং আপেক্ষিক আর্দ্রতা।

    শীতের আমেজ

    ইতিমধ্যে দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলা এবং উত্তরবঙ্গে ভালোই ঠান্ডা পড়েছে। সকাল ও রাতের তাপমাত্রার পারদ ১৮ ডিগ্রির আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। তবে মেঘলা আকাশের জেরে আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। খানে শীতের অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া বাঁকুড়া-সহ পশ্চিমের বেশ কিছু জেলায় তাপমাত্রা ১৫-১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর ঘরে নেমেছে। উত্তরবঙ্গে আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে নভেম্বরের শেষ ৩ দিন দার্জিলিং, কালিম্পং-এ হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস। বাকি জেলায় আপাতত বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। শীতের আমেজ বহাল থাকবে। 

    আরও পড়ুন: রাজনীতির ময়দানে শাকিব, ফিরদৌস! হাসিনার দলের টিকিটে লড়বেন ভোটে

    কলকাতার আবহাওয়া

    আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, এদিন ও মঙ্গলবার গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পরিষ্কার ও শুকনো থাকবে। পাশাপাশি গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতেও রাতের তাপমাত্রার আপাতত কোনও পরিবর্তন হবে না। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। রবিবার যা ছিল ১৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৪৮ শতাংশ। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: শীতকালে গুজরাটে অকাল শিলাবৃষ্টি! বজ্রাঘাতে ২০ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    Gujarat: শীতকালে গুজরাটে অকাল শিলাবৃষ্টি! বজ্রাঘাতে ২০ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাবিবার গুজরাটে (Gujarat) অকাল বৃষ্টিপাত। তীব্র শিলাবৃষ্টি এবং বজ্রপাতে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রবল শিলাবৃষ্টির কারণে রাস্তাগুলি সাদা হয়ে গিয়েছে। প্রচুর সম্পত্তিও নষ্ট হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গুজরাটের রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, “খারাপ আবহাওয়া এবং অকাল বজ্রবৃষ্টির কারণে ব্যাপক প্রাকৃতিক সম্পত্তি, প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।”

    প্রশাসনের বক্তব্য (Gujarat)

    গুজরাট (Gujarat) রাজ্য সরকারের প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হয়েছে, “আরব সাগরে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে রবিবার রাজ্যজুড়ে খুব খারাপ প্রভাব ফেলেছে। গতকাল ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টিপাতের সঙ্গে ব্যাপক শিলাবৃষ্টি, বজ্রপাত এবং ঝড় হয়। রাজ্যের জরুরি বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী রাত ১১ পর্যন্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয় চলার কথা সুনিশ্চিত করেছে। মানুষের প্রাণহানি ছাড়াও ব্যাপক ভাবে গবাদি পশুপাখি এবং গাছপালার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এলাকার রাস্তায় শিলাবৃষ্টির কারণে সাদা বরফের টুকরোয় ভরে যায়। সরকার এই প্রাকৃতিক বৃষ্টিপাতের দ্বারা কবলিত মানুষকে উদ্ধার কাজে দ্রুত নেমে পড়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী দুর্যোগ কবলিত মানুষকে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে। মোরবি জেলার সেরামিক শিল্পের উপর খারাপ প্রভাব ফেলেছে বৃষ্টিপাত। কারখানার কাজ বন্ধ করা হয়েছে।”

    কোন জেলায় মৃত্যু হয়ছে?

    গুজরাটের (Gujarat) রাজ্য এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “অকাল প্রাকৃতিক বজ্রপাত সহ বৃষ্টিপাতের কারণে রাজ্যে মোট ২০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে দাহোদ জেলায় চারজনের, বারুচ জেলায় তিনজনের মৃত্যু হয়। এছাড়াও আমেদাবাদ, আমরোলি, বানসকাঁথা, বোটাদ, খেদা, মেহসানা, পঞ্চমহল, সবরকাঁথা, সুরাট, সুরেন্দ্রনগর এবং দ্বারকায় একজন করে মোট ১৩ জন মানুষের মৃত্যু ঘটেছে।” সেই সঙ্গে আরও জানা গিয়েছে, “২৫২টি মহকুমার মধ্যে ২৩৪টি মহকুমায় বৃষ্টিপাত হয়। সুরাট, সুরেন্দ্রনগর, খেদা, তাপি, বারুচ এবং আমরোলি জেলায় মোট ১৬ ঘণ্টার মধ্যে ৫০ থেকে ১১৭ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।”

    কী জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর?

    আমেদাবাদের (Gujarat) আবহাওয়া দফতরের নির্দেশক মনোরমা মোহান্তি বলেছেন, “বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস শুধুমাত্র রবিবারের জন্য ছিল। কিন্তু এর প্রভাব সোমবার পর্যন্তও থাকবে। তবে সোমবারের পর থেকেই এই বৃষ্টিপাত হ্রাস পাবে এবং মঙ্গলবারে আকাশ পরিষ্কার হবে। তবে দক্ষিণ গুজরাট এবং সৌরাষ্ট্র জেলার কিছু অংশে বৃষ্টিপাত সাময়িক ভাবে বজায় থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share