Tag: Madhyom

Madhyom

  • DY Chandrachud: “কেউ যেন আদালতে যেতে ভয় না পান”, সংবিধান দিবসে বার্তা চন্দ্রচূড়ের

    DY Chandrachud: “কেউ যেন আদালতে যেতে ভয় না পান”, সংবিধান দিবসে বার্তা চন্দ্রচূড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কেউ যেন আদালতে যেতে ভয় না পান।” রবিবার ৭৫তম সংবিধান দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কথাগুলি বলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। দেশের শীর্ষ আদালতে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল, বিচারপতি সঞ্জয় কাষান কওল, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।

    প্রধান বিচারপতির বার্তা

    প্রধান বিচারপতি বলেন, “কেউ যেন কোর্টে যেতে ভয় না পান। আর কোনও উপায় না থাকলে তবেই আদালতে আসবেন, এমনটা যেন না হয়। বরং আমি চাইব, সব শ্রেণি বা সম্প্রদায়ের মানুষ যেন কোর্ট সিস্টেমের ওপর ভরসা রাখতে পারেন। সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টাই আমাদের করতে হবে।” প্রধান বিচারপতি বলেন, “গত সাত দশকে সুপ্রিম কোর্ট জনতার আদালত হিসেবে কাজ করেছে। হাজার হাজার মানুষ কোর্টের দরজায় আসেন ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায়। ব্যক্তি স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে, বেআইনি গ্রেফতারি রুখতে ক্রীতদাসের অধিকার রক্ষায়, জনজাতিদের জমির অধিকার সুরক্ষিত করতে আদালতের দ্বারস্থ হন নাগরিকেরা। এঁরা সকলেই আদালতের দ্বারস্থ হন ন্যায় বিচারের আশায়।”

    ‘সেতুবন্ধনের কাজ করে মিডিয়া রিপোর্ট’

    এর পরেই তিনি বলেন, “কেউ যেন কোর্টে যেতে ভয় না পান। কোর্টের শুনানির মিডিয়া রিপোর্টিং কোর্টরুমের কাজকর্মের সঙ্গে জনতার সেতুবন্ধন করে দেয়।” শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud) বলেন, “আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের একটা মৌলিক জায়গা রয়েছে। এখানে প্রধান বিচারপতিকে স্রেফ একটা চিঠি লিখেই গড়িয়ে দেওয়া যায় সাংবিধানিক মেশিনারির চাকা। এক সময় যেটা পোস্টকার্ডে হত, আধুনিক যুগে এখন সেটাই হয় ই-মেইল মারফত।” প্রধান বিচারপতি বলেন, “আপনাদের বিশ্বাসটাই আমাদেরও বিশ্বাসের জায়গা। তাই আমরা চাই, আপনারা যেন আদালতে আসতে কখনওই ভয় না পান।” তিনি বলেন, “আমরা যখন বলি আমরা সংবিধান গ্রহণকে সম্মান করি, তখন আমরা আসলে বিশ্বাস করি, সাংবিধান আছে এবং তা নিরলসভাবে কাজও করে চলেছে।”

    আরও পড়ুুন: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    এদিন একটি ই-এসসিআর পোর্টালেরও উদ্বোধন হয়। এই পোর্টালে হিন্দিতে জানা যাবে সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন রায় সম্পর্কে। এই রায়গুলি যাতে পঞ্জাবি, বাংলা, ওড়িয়া, উর্দু সহ দেশের বিভিন্ন ভাষায় পড়তে পারা যায়, তার ব্যবস্থাও করতে বলেন প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ নভেম্বর ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা করবে বিজেপি। ফি বছর এই এলাকায়ই একুশে জুলাই সমাবেশ করে তৃণমূল। পুলিশ অনুমতি না দিলেও, দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার পরেই জোর কদমে শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। ধর্মতলার এই সভায় যোগ দেওয়ার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। বুধবার দুপুরেই নামবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সভা সেরে উড়ে যাবেন দিল্লিতে।

    শাহের রুটম্যাপ

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ দিল্লির ৬এ কৃষ্ণ মেনন মার্গ থেকে বেরোবেন শাহ। ১১টা নাগাদ চড়বেন বায়ুসেনার বিমানে। অবতরণ করবেন ১টা ১৫ মিনিটে। পথেই সারবেন মধ্যাহ্নভোজ। বিমানবন্দর থেকে কপ্টারে চড়ে শাহ যাবেন রেসকোর্সে। সেখান থেকে পৌনে ২টো নাগাদ ধর্মতলায় সভামঞ্চে পৌঁছবেন তিনি। সভা শেষে ৩টে নাগাদ ভায়া রেসকোর্স হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পৌঁছবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে রওনা দেবেন দিল্লির উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, সভা শুরু হবে বেলা ১২টা থেকে। রাজনৈতিক নাটক, গান, আবৃত্তি, রাজ্য নেতৃত্বের বক্তব্য শেষে শুরু হবে শাহের (Amit Shah) ভাষণ।

    লাখো মানুষের সমাবেশ 

    প্রথমে সভা নিয়ে আদালতের অনুমতি এবং পরে শাহের সম্মতি মেলায় আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছে বঙ্গ বিজেপি। ইতিমধ্যেই জেলা সফর শুরু করে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার বাঁকুড়ার কোতুলপুরে সভা করেন তিনি। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ থেকেও যাতে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা ধর্মতলার এই সমাবেশে যোগ দিতে পারেন, সেজন্য ট্রেনও বুক করা হচ্ছে। বঙ্গ বিজেপির এক নেতার কথায়, লাখো মানুষের সমাবেশ করা হবে। দলের নিচুতলার নেতা-কর্মীরা যেভাবে উজ্জীবিত তাতে সমাবেশে ব্যাপক ভিড় হবে।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে এলোপাথাড়ি কোপ, পাল্টা চলল গুলি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় বিজেপির এই সভা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। পুলিশের কাছে দু বার আবেদন করেও অনুমতি মেলেনি সভার। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালত সভার অনুমতি দেওয়ার পর শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। বিজেপি সূত্রে খবর, মঞ্চ হবে ত্রিস্তরীয়। একটি মঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের পাশাপাশি নিহত কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের বসার ব্যবস্থা থাকবে। অন্য একটি মঞ্চ থেকে ভাষণ দেবেন সভার মধ্যমণি অমিত শাহ (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Election 2024: রাজনীতির ময়দানে শাকিব, ফিরদৌস! হাসিনার দলের টিকিটে লড়বেন ভোটে

    Bangladesh Election 2024: রাজনীতির ময়দানে শাকিব, ফিরদৌস! হাসিনার দলের টিকিটে লড়বেন ভোটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের ১২তম সংসদীয় নির্বাচনে (Bangladesh Election 2024) লড়বেন শাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। মাগুরা ১ আসন থেকে লড়াই করবেন শাকিব। যেটি তাঁর নিজের জেলা। ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে (Bangladesh) নির্বাচন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লিগের হয়েই প্রার্থী হচ্ছেন অভিনেতা ফিরদৌস।

    ভোটের লড়াইয়ে শাকিব

    আপাতত আঙুলের চোটে মাঠের বাইরে শাকিব। বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচে আঙুলে চোট পেয়েছিলেন শাকিব। যে কারণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি তিনি। কবে তিনি মাঠে ফিরবেন, তা এখনও নিশ্চিত নয়। ধোঁয়াশা রয়েছে। মাশরাফি মর্তুজার পর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের দ্বিতীয় অধিনায়ক হিসাবে নির্বাচনে লড়বেন শাকিব। প্রাক্তন ক্রিকেটার মাশরফিও ২০১৮-র নির্বাচনেই আওয়ামী লিগের টিকিটে জয়ী হয়ে সাংসদ হয়েছিলেন। বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৯৮ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে দিয়েছে ক্ষমতাসীন হাসিনার আওয়ামি লিগ। রবিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। প্রাথমিকভাবে ৩০০টি আসনে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করার কথা ছিল। নারায়ণগঞ্জ-৫ ও কুষ্টিয়া-২ আসনের প্রার্থী কারা হচ্ছেন সেই ঘোষণা অবশ্য করা হয়নি।

    আরও পড়ুন: শান্তিপুর রাসযাত্রায় রাধাকৃষ্ণের যুগল মিলনের পর হয় বিগ্রহ নিয়ে নগর পরিক্রমা

    ভোট-ময়দানে ফিরদৌসও

    শাকিবের পাশাপাশি জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নায়ক ফিরদৌসকে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী (Bangladesh Election 2024) করা হয়েছে। রবিবার প্রকাশিত প্রার্থী তালিকায় ৩০০টির মধ্যে ২৯৮টি আসনে আওয়ামী লিগ নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করায় তাদের শরিক দল জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ফাঁপরে পড়েছে। আওয়ামী লিগ গত তিনটি নির্বাচন শরিকদের নিয়ে জোট গড়ে লড়েছে। এ বারে সব আসনে একতরফা প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করার পরে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছে, শরিকদের সঙ্গে আলোচনা হবে। যে সব আসন তাদের ছাড়া হবে, সেখানে আওয়ামী প্রার্থীরা সরে দাঁড়াবেন। গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে সপ্তম বারের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক-সহ মন্ত্রিসভার সব পূর্ণমন্ত্রী আগের আসনেই প্রার্থী হচ্ছেন। তবে বাদ গিয়েছেন তিন জন প্রতিমন্ত্রী ও ৬৯ জন সাংসদ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hardik Pandya: মুম্বইয়ে ‘ঘর ওয়াপসি’ হার্দিকের! ছাড়লেন গুজরাট টাইটান্স

    Hardik Pandya: মুম্বইয়ে ‘ঘর ওয়াপসি’ হার্দিকের! ছাড়লেন গুজরাট টাইটান্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল দুই বছরের সফর। ঘরে ফিরলেন হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya)। পাঁচবারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে কামব্যাক করলেন হার্দিক। গত কয়েকদিন ধরে চলা গুঞ্জনে পড়ল সিলমোহর। রবিবার আইপিএল টুর্নামেন্টের রিটেনশন-ডে’তে হার্দিককে ঘিরে চলল টানাপোড়েন। প্রথমে গুজরাটেই ছিলেন হার্দিক। রিটেন হওয়ার ২ ঘণ্টার মধ্যেই ফের তিনি মুম্বইয়ে ফিরে আসেন। আইপিএল টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সবথেকে বড় ট্রেডিং এটাই, অন্তত তাই মনে করা হচ্ছে।

    ২ বছর পরে কামব্যাক

    রবিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ গুজরাট টাইটান্স ঘোষণা করেছিল যে হার্দিক পান্ডিয়াকে (Hardik Pandya) তারা রিটেন করছে। কিন্তু, সন্ধে সাড়ে সাতটা নাগাদ জানা যায় যে হার্দিক মুম্বইয়ে কামব্যাক করেছেন। আইপিএল সূত্রে খবর, আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমেই এই চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে হার্দিক পান্ডিয়া ১৫ কোটি টাকা স্যালারি পাবেন। এছাড়া তাঁকে দলে নেওয়ার জন্য ট্রান্সফার ফি’ও দেওয়া হয়েছে। এর ৫০ শতাংশ হার্দিককে দেওয়া হবে আর বাকিটা গুজরাট টাইটান্সকে। কিন্তু, ট্রান্সফার ফি কত হতে চলেছে, সেই ব্যাপারে এখনও কিছু জানা যায়নি। ২০১৫ সালে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সেই হার্দিক পান্ডিয়া তাঁর আইপিএল কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। ২০২২ মরশুমে তিনি গুজরাট টাইটান্সে যোগ দেন। ফের মুম্বইয়ে ফিরলেন হার্দিক।

    কোন দলের হাতে কত টাকা

    আইপিএল ২০২৪-এর নিলামের আগে ট্রেড উইন্ডো দিয়ে দল গুছিয়ে নেওয়া শুরু করে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি। তবে রবিবার জানা যায় কোন কোন ক্রিকেটারদের নতুন মরশুমের জন্যও ধরে রাখে দলগুলি। নিলামের আগে আরসিবির হাতে সব থেকে বেশি ৪০.৭৫ কোটি টাকা পড়ে রয়েছে। এছাড়া হায়দরাবাদের ৩৪ কোটি, কলকাতার ৩২.৭ কোটি, চেন্নাইয়ের ৩১.৪ কোটি, পঞ্জাবের ২৯.১ কোটি, দিল্লির ২৮.৯৫ কোটি, মুম্বইয়ের ১৫.২৫ কোটি, রাজস্থানের ১৪.৫ কোটি, লখনউয়ের ১৩.৯ কোটি এবং গুজরাটের ১৩.৮৫ কোটি টাকা অবশিষ্ট রয়েছে। ১০টি ফ্র্যাঞ্চাইজি ধরে রাখা ক্রিকেটারদের তালিকা প্রকাশ করলেও ট্রেড উইন্ডো দিয়ে খেলোয়াড়দের দলবদলের রাস্তা খোলা রয়েছে এখনও। অর্থাৎ, এখনও এক দলের স্কোয়াডে থাকা কোনও ক্রিকেটার যোগ দিতে পারেন অন্য দলে। তবে ছেড়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের ট্রেড উইন্ডো দিয়ে দলে নেওয়া যাবে না। তাঁদের কিনতে হবে মিনি নিলাম থেকে।

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৪৪ রানে জয়ী ভারত

    দলে রইল কারা

    তারকা ক্রিকেটারদের মধ্যে চেন্নাই সুপার কিংস ধরে রাখল মহেন্দ্র সিং ধোনি, ডেভন কনওয়ে, রুতুরাজ গায়কোয়াড়, অজিঙ্কা রাহানে, শেক রশিদ, রবীন্দ্র জাদেজাকে। লখনউ ধরে রাখে লোকেশ রাহুল, কুইন্টন ডি’কক, নিকোলাস পুরানকে। কেকেআর এ থাকলেন নীতীশ রানা, রিঙ্কু সিং, রহমানউল্লাহ গুরবাজ, শ্রেয়স আইয়ার। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ধরে রাখল রোহিত শর্মা, ডেওয়াল্ড ব্রেভিস, সূর্যকুমার যাদব, ইশান কিষানকে। গুজরাটে রয়ে গেলেন ঋদ্ধিমান সাহা, শুভমন গিল, ডেভিড মিলার। আরসিবি মোট ১১ জন ক্রিকেটারকে ছেড়ে দেয় স্কোয়াড থেকে। তারা ধরে রাখল ফ্যাফ ডু’প্লেসি (ক্যাপ্টেন), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, বিরাট কোহলিকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia T20: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৪৪ রানে জয়ী ভারত

    India vs Australia T20: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৪৪ রানে জয়ী ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশায়ী হয়েছিল রোহিত শর্মার ভারত। তবে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে (India vs Australia T20) জয়ী হল ভারত। রবিবার প্রথমে ব্যাট করতে নামে ভারত। ভারতের স্কোর হয় ২৩৫। অস্ট্রেলিয়ার সামনে ২৩৬ রানের টার্গেট বেঁধে দেয় ভারত।

    ভারতের স্কোর ২৩৫

    রবিবাসরীয় সন্ধেয় ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ভারত করে ২৩৫ রান। ভারতের তরফে অর্ধশতরান করেন যশস্বী, ঈশান ও ঋতুরাজ। শেষের দিকে ঝড় তুলেছিলেন রিঙ্কু সিংহ। ৯ বলে তিনি করেন ৩১ রান। থাকেন অপরাজিত। সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বে দ্বিতীয় ম্যাচেও জয় পেল ভারত। তিরুবনন্তপুরম আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে কিউদের ৪৪ রানে পরাস্ত করল সূর্যকুমারের দল। টস করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান স্কিপার ম্যাথু ওয়েড। টস জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠান তিনি। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ের গতিতে খেলতে থাকে ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড়।

    মাঠ দাপাল ভারত 

    মাত্র (India vs Australia T20) ২৩ বলে এই ওপেনার জুটি করে ৫০ রান। এদিন ১৪.১ ওভারে ১৫০ রান করে টিম ইন্ডিয়া। তার পরেই ২৯ বলে ফের অর্ধশত রান করেন ঈশান কিষান। ৫২ বলে অবশ্য আউট হয়ে যান ঈশান। তাঁকে সাজঘরে ফিরিয়ে দেন মার্কুয়াস স্টয়নিস। ভারতের এই জয়ের জেরে টি২০ সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল সূর্যকুমারের দল। ২০ ওভারে ৯ উইকেট খুইয়ে ১৯১ রানেই থমকে যেতে হয় টিম অস্ট্রেলিয়াকে। স্টয়নিসের উইকেটটি নেন অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার মুকেশ কুমার। অক্ষর পটেলের হাতে ক্যাচ দিয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরে যান তিনি। অক্ষর পটেল নিয়েছেন ম্যাক্সওয়েলের উইকেট। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে তিনটি উইকেট নেন নাথান এলিস। আর মার্কাস নেন একটি। প্রসঙ্গত, অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি২০ আন্তর্জাতিক ম্যাচে এটিই ভারতের সর্বাধিক স্কোর। টি২০ আন্তর্জাতিক সেরার তালিকায় এই ইনিংস থাকছে পঞ্চম স্থানে।

    আরও পড়ুুন: “ইংরেজি বছরের শুরুতে মমতাকে ইডি-সিবিআই চা খেতে আমন্ত্রণ করবে” বিস্ফোরক দিলীপ

    টিম ইন্ডিয়ায় অলরাউন্ডার তথা স্কিপার হার্দিক পান্ডের অভাব চোখে পড়ছিল প্রথম থেকেই। গোড়ালিতে চোট পেয়ে ম্যাচ থেকে বাদ পড়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে খেলতে নেমে ভারত করে ৩ উইকেটে ২৪০ রান। গত বছর অক্টোবরে গুয়াহাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারত করে ৩ উইকেটে ২৩৭ রান। এই খেলায় ১৬ রানে জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া (India vs Australia T20)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কেসিআর কেবল তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি যত্নবান”, তেলঙ্গনা সরকারকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “কেসিআর কেবল তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি যত্নবান”, তেলঙ্গনা সরকারকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তেলঙ্গানায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে যিনি ফার্ম হাউসে থাকেন। অথচ তিনি গরিবদের বাড়ি দেন না।” রবিবার ভোটমুখী তেলঙ্গনায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তেলঙ্গনায় ক্ষমতায় রয়েছে কেসিআরের ভারত রাষ্ট্র সমিতি। এদিন সে রাজ্যে দাঁড়িয়ে কেসিআরের নেতৃত্বাধীন সরকারকে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী।

    কেসিআরকে নিশানা মোদির 

    তিনি বলেন, “কেসিআর নেতৃত্বাধীন সরকার গরিবদের শত্রু।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গানায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে যিনি ফার্ম হাউসে থাকেন। অথচ তিনি গরিবদের বাড়ি দেন না। কেসিআর গরিবদের শত্রু। তাঁদের বাড়ি আটকে রেখেছেন। কিন্তু আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, তেলঙ্গনায় বিজেপি সরকার গড়লেই দ্রুত গরিবদের বাড়ি দেওয়া হবে। এটা মোদির গ্যারান্টি।” তিনি বলেন, “তেলঙ্গনার দরিদ্রদের জন্য বিজেপি যত্নবান। কিন্তু ভারত রাষ্ট্র সমিতির সরকার রাজ্যে গরিবদের জন্য উন্নয়নমূলক কাজগুলি থমকে দিয়েছে।”

    নিজামাবাদে টার্মারিক সিটি

    এদিন নির্মলে রাজনৈতিক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা তেলঙ্গনায় ন্যাশনাল টারমারিক বোর্ড গঠনর কথা ঘোষণা করেছি। বিজেপির ইস্তেহারে বিজেপি নিজামাবাদে টার্মারিক সিটি গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এখানকার হলুদকে জিআই ট্যাগ দেওয়া হবে। এতে ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন এ রাজ্যের হলুদ চাষিরা।” নির্মলে খেলনা শিল্প ধ্বংসের জন্যও কেসিআর নেতৃত্বাধীন সরকারকে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, “আজ, ভারত যখন খেলনা রফতানির ক্ষেত্রে নয়া রেকর্ড গড়ছে, তখন ভারত রাষ্ট্র সমিতির সরকার নির্মলে সেই খেলনা শিল্প ধ্বংস করছে। আমরা যদি তেলঙ্গনার ক্ষমতায় আসি, তাহলে আমরা নির্মলে খেলনা শিল্প পুনরুজ্জীবনে প্রচার শুরু করব।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গনার সরকার রাজ্যবাসীকে ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই দেয়নি।”

    আরও পড়ুুন: “ইংরেজি বছরের শুরুতে মমতাকে ইডি-সিবিআই চা খেতে আমন্ত্রণ করবে” বিস্ফোরক দিলীপ

    তেলঙ্গনা বিধানসভার নির্বাচন হবে ৩০ নভেম্বর। শাসক দল ছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে বিজেপি, কংগ্রেস, টিআরএস এবং কয়েকটি আসনে আসাদউদ্দিন ওয়াইসির পার্টি। গত দশ বছর ধরে তেলঙ্গনা শাসন করেছে কেসিআরের দল। তবে এবার তাদের জয় অনায়াস হবে বলে মনে করছেন না অতি বড় ভোট বিশেষজ্ঞও। নির্বাচনের মুখে বেশ কিছু বিধায়ক কেসিআরের দল ছেড়ে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেসে। ৩ ডিসেম্বর বাকি চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে ফল ঘোষণা হবে ১১৯ আসন বিশিষ্ট (PM Modi) তেলঙ্গনা বিধানসভারও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • China Outbreak: চিনে বাড়ছে সংক্রমণ, ভারতে হাসপাতাল ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে রাজ্যগুলিকে চিঠি কেন্দ্রের  

    China Outbreak: চিনে বাড়ছে সংক্রমণ, ভারতে হাসপাতাল ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে রাজ্যগুলিকে চিঠি কেন্দ্রের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে (China Outbreak) ফের লাগাম ছাড়া করোনা সংক্রমণ। জিরো কোভিড নীতি শিথিল করতেই বাড়বাড়ন্ত সংক্রমণের। এখনই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সে দেশে মৃত্যু হতে পারে অন্তত ২১ লক্ষ মানুষের। চিনের করোনা সংক্রমণ নিয়ে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে আমেরিকার তরফেও।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিবের চিঠি

    এমতাবস্থায় করোনা সংক্রমণ নিয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে চিঠি দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের ওপর নজরদারি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। করোনা সংক্রমিতদের জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের ওপর জোর দেওয়ারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সচিব রাজেশ ভূষণ চিঠিতে বলেছেন, সম্প্রতিই জাপান, আমেরিকা, রিপাবলিক অব কোরিয়া, ব্রাজিল ও চিনে যে হারে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়ছে, সেই বিষয়টি মাথায় রেখে আইএনএসএসিওজি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত করতে জিনোম সিকোয়েন্সিং করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলেছে কেন্দ্র

    স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বলা হয়েছে হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে প্রস্তুতি কী রয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে (China Outbreak)। হাসপাতালে বেড, জরুরি ওষুধপত্র, মেডিক্যাল অক্সিজেন, অ্যান্টিবায়োটিক্স, টেস্টিং কিটস, পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট ইত্যাদি ব্যবস্থা কেমন রয়েছে, সে ব্যাপারেও খোঁজখবর নিতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক ‘অপারেশনাল গাইডলাইনস ফর রিভাইজড সারভিলিয়েন্স স্ট্র্যাটেজি ইন দ্য কনটেক্সট অফ কোভিড ১৯’ কার্যকর করার পরামর্শও দিয়েছে। চলতি বছরের প্রথম দিকে যে গাইডলাইন দেওয়া হয়েছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো সমস্যা এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তান যেন হিন্দুদের বধ্যভূমি, ফের ভাঙা হল মন্দির

    জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের দিকে জোর দিতে ওয়ান হেলথ জাতীয় সার্বিক স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর কথা ভাবছে কেন্দ্রীয় সরকার। এক্ষেত্রে অতিমারির সময় দেশে যেভাবে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নয়ন হয়েছে, সে কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে দাবি করা হয়, প্রাথমিক, মাঝারি ও সর্বোচ্চ স্তরে, পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্য পরিষেবা শক্তিশালী করার দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে। জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলায় ভারত যে প্রস্তুত, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের আশ্বাস, অ্যাভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা সহ শ্বাসযন্ত্রের যে ধরনের সংক্রমণ চিনা প্রশাসনের চিন্তা বাড়াচ্ছে, তাতে ভারতের চিন্তার কোনও কারণ নেই। তবে ঢিলেমি দেওয়ার জায়গাও নেই (China Outbreak)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modis Security Breach: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় গাফিলতির অভিযোগ, পঞ্জাবে সাসপেন্ড ৭ পুলিশ কর্মী

    PM Modis Security Breach: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় গাফিলতির অভিযোগ, পঞ্জাবে সাসপেন্ড ৭ পুলিশ কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিঘ্নিত হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা (PM Modis Security Breach)। তিনি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে। তা সত্ত্বেও বিক্ষোভকারীরা চলে আসেন প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ের সামনে। বছর দুয়েক আগের সেই ঘটনার জেরে সাসপেন্ড করা হল পঞ্জাবের এসপি গুরবিন্দর সিংহকে। কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগেই সাসপেন্ড করা হয়েছে পঞ্জাব পুলিশের এই কর্তাকে।

    নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন গুরবিন্দর

    গত বছর ৫ জানুয়ারি পঞ্চাবে একটি নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে একটি ফ্লাইওভারে প্রায় ২০ মিনিটে আটকে পড়েছিল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়। কৃষকদের বিক্ষোভের জেরে প্রধানমন্ত্রীকে সেখানে আটকে থাকতে হয় পুরো সময়টা। ঘটনার জেরে বিজেপি নেতারা তৎকালীন চরণজিৎ সিং চান্নি সরকারকে (কংগ্রেস) নিশানা করেন। ওই সময় ফিরোজপুরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন গুরবিন্দর। তিনি তখন ফিরোজপুরের এসপি ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার জল গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত।

    কী বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট

    দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তার গলদ বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনা। এর ফলে আন্তর্জাতিক মহলে লজ্জার মুখে পড়তে হতে পারে ভারতকে। কেন প্রধানমন্ত্রীর কনভয় (PM Modis Security Breach) থামাতে হল, কীভাবেই বা বিক্ষোভকারীরা তাঁর কনভয়ের সামনে চলে এল, সে ব্যাপারে তদন্তের জন্য কমিটিও গঠন করে দেশের শীর্ষ আদালত। দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে তদন্ত চলার পর ১৮ নভেম্বর রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতরে রিপোর্ট পেশ করেন পঞ্জাবের ডিজিপি। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই দিন তিনেক আগে সাসপেন্ড করা হয় গুরবিন্দরকে। যদি খবরটি প্রকাশ্যে আসে শনিবার। উল্লেখ্য, বর্তমানে গুরবিন্দর কর্মরত ছিলেন পঞ্জাবের বাথিন্ডা জেলায়।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল পার্টি অফিসের পিছনে বোমা বিস্ফোরণ! উড়ল কিশোরের হাতের আঙুল

    গত বিধানসভা নির্বাচনে পঞ্জাবে গোহারা হারে কংগ্রেস। ক্ষমতায় আসে ভগবন্ত মানের নেতৃত্বে আপ সরকার। কর্তব্যে গাফিলতির জন্য আরও ছজন পুলিশকর্মীকেও সাসপেন্ড করেছে মান সরকার। গুরবিন্দর ছাড়াও যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁরা হলেন, ডিএসপি পদমর্যাদার অফিসার পারসন সিংহ এবং জগদীশ কুমার, ইনসপেক্টর যতীন্দর সিং এবং বলবিন্দর সিংহ, সাব ইনসপেক্টর যশবন্ত সিংহ এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনসপেক্টর রমেশ কুমার। রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতরই এঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। এই সাত পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করার পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে পেশ করা হয়েছে চার্জশিটও (PM Modis Security Breach)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel: আরও এক মাস আটকে থাকতে হবে উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গের সেই শ্রমিকদের!

    Uttarkashi Tunnel: আরও এক মাস আটকে থাকতে হবে উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গের সেই শ্রমিকদের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও এক মাস সুড়ঙ্গে আটকে থাকতে হতে পারে শ্রমিকদের। উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) ধস নামায় আটকে রয়েছেন ৪১জন শ্রমিক। এঁদের মধ্যে তিনজন বাংলার। এই শ্রমিকদের উদ্ধার করতে আক্ষরিক অর্থেই হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা।

    কী বলছেন উদ্ধারকারীরা?  

    তবে শুক্রবার ফের থমকে গিয়েছে উদ্ধার কাজ। কারণ আমেরিকায় তৈরি যে অগার মেশিনটি আনা হয়েছিল, শুক্রবার আচমকাই ভেঙে পড়ে সেটি। আনা হয়েছে নতুন মেশিনও। কোদাল, শাবল, গাঁইতি দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়েও শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায় কিনা, তা নিয়েও ভাবনা-চিন্তা চলছে। তবে সুড়ঙ্গের যা পরিস্থিতি, তাতে এসব পন্থা কতখানি ফলপ্রসূ হবে, তা নিয়ে সন্দিহান উদ্ধারকারী দলের বিশেষজ্ঞরাও। আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞরা জানান, উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হতে লেগে যেতে পারে মাসখানেক। তবে সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) আটকে পড়া শ্রমিকদের ঠিক কবে উদ্ধার করা যাবে, নিশ্চিত করে তা বলতে পারেননি আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান আর্নল্ড ডিক্সও। তিনি জানান, বড়দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। অবশ্য তার আগেও সম্পন্ন হতে পারে উদ্ধারকাজ।

    ‘ওঁরা সুরক্ষিত থাকবেন’

    তিনি বলেন, “এখন থেকে আগামী এক মাসের মধ্যে যে কোনও সময়ে শ্রমিকদের উদ্ধার করে আনা হবে। সঠিক সময়টা আমি বলতে পারছি না। আমার মনে হয়, আমাদের তাড়াহুড়ো করা উচিত হবে না। যে কাজটি সব চেয়ে জরুরি, তা হল ৪১ জন শ্রমিককে নিরাপদে সুড়ঙ্গ থেকে উদ্ধার করে আনা ও বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়া। আমি নিশ্চিত, বড়দিনের মধ্যে ওঁরা সকলে বাড়ি ফিরবেন।” তিনি বলেন, “আমি প্রথম থেকেই বলে এসেছি, এই কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা যাবে না, সহজেও করা যাবে না। আমি কখনওই বলিনি, কালই উদ্ধার করা যাবে শ্রমিকদের। আমি শুধু বলেছি, ওঁরা সুরক্ষিত থাকবেন, এটা নিশ্চিত।”

    আরও পড়ুুন: “সন্ত্রাসবাদকে আমরা নির্মূল করে দিয়েছি”, ২৬/১১ হামলার ১৫ বছরে দৃপ্ত ঘোষণা মোদির

    ডিক্স বলেন, “খোঁড়াখুঁড়ির কাজ বন্ধ রয়েছে। মেশিনটি ভেঙে যাওয়ায় সামনের দিকে এগনো যাচ্ছে না। একাধিক বিকল্পের দিকে নজর রেখেছি। সুরক্ষিতভাবে যাতে প্রত্যেক শ্রমিককে সুড়ঙ্গ থেকে বের করা যায়, সেই বিষয়টিতেই জোর দিচ্ছি আমরা।” উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি অবশ্য বলেন, “কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকারের তরফেই শ্রমিকদের উদ্ধারে কাজ চলছে জোরকদমে। প্রধানমন্ত্রী সমগ্র পরিস্থিতি ও কর্মীদের অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন। আশা করছি, আমরা খুব তাড়াতাড়িই উদ্ধার (Uttarkashi Tunnel) করে আনতে পারব শ্রমিকদের।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • All Party Meeting: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, ২ ডিসেম্বর সর্বদল বৈঠকের ডাক যোশীর

    All Party Meeting: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, ২ ডিসেম্বর সর্বদল বৈঠকের ডাক যোশীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হতে চলেছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তার আগে প্রথা মেনে সর্বদলীয় বৈঠকের (All Party Meeting) ডাক দিয়েছে কেন্দ্র। অধিবেশন শুরু হবে ৪ ডিসেম্বর। সর্বদলীয় বৈঠক হবে এর ঠিক দু’ দিন আগে, ২ ডিসেম্বর। কেন্দ্রের তরফে এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী।

    কোন কোন বিষয়ে আলোচনা

    মন্ত্রী জানান, সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হবে ৪ ডিসেম্বর। চলবে ১৯ তারিখ পর্যন্ত। এই অধিবেশনে ভারতীয় দণ্ডবিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি এবং সাক্ষ্য আইন প্রতিস্থাপনের লক্ষ্যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিল নিয়ে আলোচনা হতে পারে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের বিলটি উত্থাপিত হতে পারে। এই অধিবেশনে উঠতে (All Party Meeting) পারে মহুয়া ইস্যুও। তৃণমূলের এই সাংসদকে নিয়ে ঝড় উঠতে পারে অধিবেশনে। পেশায় ব্যবসায়ী হিরানন্দ দর্শানির কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করার অভিযোগ উঠেছে কৃষ্ণনগরের এই তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে।

    মহুয়া ইস্যু

    ঘটনার জেরে মহুয়াকে তলব করেছিল সংসদের এথিক্স কমিটি। সেই কমিটির বৈঠক ছেড়ে মাঝপথেই মহুয়া বেরিয়ে যান বলে অভিযোগ। পরে মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশ করে এথিক্স কমিটি। সুপারিশ করা হয়েছে তদন্ত শুরুরও। মহুয়ার সাংসদ পদ থাকবে না খোয়াতে হবে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে আসন্ন অধিবেশনে। প্রথা অনুযায়ী, সর্বদলীয় বৈঠক (All Party Meeting) ডাকা হয় অধিবেশন শুরুর ঠিক আগের দিন। সেই নিয়ম মানতে গেলে অধিবেশন ডাকতে হত ৩ ডিসেম্বর। কারণ অধিবেশন শুরু হচ্ছে ৪ ডিসেম্বর। তবে যেহেতু ৩ ডিসেম্বর পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হওয়ার কথা, তাই সর্বদল বৈঠক ডাকা হয়েছে ২ ডিসেম্বর।

    আরও পড়ুুন: বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকায় নাম তোলা নিয়ে বিতর্কের জের, নির্বাচন কমিশনে বিজেপি

    ১৭ সেপ্টেম্বর পাঁচ দিনের বিশেষ অধিবেশনের ডাক দেওয়া হয়েছিল। সেই বৈঠকের আগে সর্বদল বৈঠক না ডাকায় সোচ্চার হয়েছিলেন বিরোধীরা। প্রধানমন্ত্রীকে এ নিয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন তাঁরা। পরে অবশ্য রীতি মেনে বিশেষ অধিবেশন শুরুর আগের দিনই হয় সর্বদল বৈঠক (All Party Meeting)। যোগ দেন বিরোধীরাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share