Tag: Madhyom

Madhyom

  • Qatari court: এখনই কার্যকর হচ্ছে না নৌ-অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড, দিল্লির আবেদন গ্রহণ কাতারের আদালতে

    Qatari court: এখনই কার্যকর হচ্ছে না নৌ-অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড, দিল্লির আবেদন গ্রহণ কাতারের আদালতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের আবেদন গ্রহণ করল কাতারের আদালত। গত ২৬ অক্টোবরে ভারতীয় নৌ বাহিনীর ৮ প্রাক্তন অফিসারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল সে দেশের কোর্ট (Qatari court)। কাতারের কোর্টের সেই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন যে করা হবে তা তখনই জানিয়েছিল মোদি সরকার। বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর কাতারের আদালতে (Qatari court) ভারত সরকারের সেই আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর ফলে এখনই অভিযুক্ত ওই ৮ জন প্রাক্তন নৌ সেনা আধিকারিকদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে না। সূত্রের খবর, এই মামলার রায় ঘোষণার আগে ভারতের আবেদন বিবেচনা করবে কাতারের আদালত। দ্রুতই এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে জানা গিয়েছে।

    পরিবারবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ভারত সরকার

    গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ১৬ নভেম্বর বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানিয়েছিলেন, ওই ৮ প্রাক্তন নৌ অফিসারের পরিবারবর্গের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রেখে চলেছে ভারত সরকার। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, কাতারের (Qatari court) কাছে ভারত সরকার ওই অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড রদ করার আবেদন করেছে। সেই আবেদন কয়েকদিন পরেই গ্রহণ করল কাতার। বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর এই মামলার প্রথম শুনানি ছিল। শুনানির সময় আদালত অনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের আবেদনের নথি গ্রহণ করে।

    ‘দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসালটেন্সি সার্ভিসেস’ নামক সংস্থায় কাজ করতেন তাঁরা

    প্রসঙ্গত, নৌসেনার এই জন এই ৮ জন প্রাক্তন অফিসারই ‘দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসালটেন্সি সার্ভিসেস’ নামে কাতারের একটি সংস্থায় কাজ করতেন বলে জানা যায়। এই সংস্থার হয়ে মূলত তাঁদের কাজ ছিল কাতারের সেনাবাহিনীর সদস্যদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া। ২০২২ সালের অগাস্টে এই ৮ অফিসারকে গ্রেফতার করে কাতার প্রশাসন। সেই থেকেই তাঁরা কাতারের (Qatari court) জেলে বন্দি রয়েছেন বলে জানা যায়। মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে এবং পরে তাঁদের সঙ্গে দেখা করেন ভারতের হাইকমিশনার। তবে তাঁদের কেন গ্রেফতার (Qatari court) করা হয়েছিল এবং কেনই বা তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে? এ বিষয়ে কিছু জানায়নি কাতার কর্তৃপক্ষ। এমনকি ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকেও জানানো হয় যে তারা এ বিষয়ে কিছু জানে না। তবে সূত্রের খবর, ওই আট অফিসারের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের হয়ে কাতারের সেনাবাহিনীর উপর চরবৃত্তি করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World Hindu Congress: ‘‘হিন্দু ধর্মের সমস্ত সম্প্রদায়কে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে’’, তাইল্যান্ডে বললেন সঙ্ঘ প্রধান

    World Hindu Congress: ‘‘হিন্দু ধর্মের সমস্ত সম্প্রদায়কে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে’’, তাইল্যান্ডে বললেন সঙ্ঘ প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারে তাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনে (World Hindu Congress) শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ‘যত মত তত পথ’-এর কথাই শোনা গেল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের মুখে। এদিন তিনি বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মে অনেক মত রয়েছে, উপাসনার পদ্ধতি রয়েছে, এবং এর প্রত্যেকটিই হল ধর্মের উদাহরণ।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মের সমস্ত সম্প্রদায়কে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে।’’ বসুধৈব কুটুম্বকমের কথাও শোনা যায় এদিন মোহন ভাগবতের মুখে। তিনি বলেন, ‘‘সমগ্র বিশ্ব হল একটি পরিবার। প্রত্যেককে আর্য তৈরি করতে হবে আমাদের।’’ সত্য এবং অহিংসা ব্রতের কথাও এদিন বলেন সঙ্ঘ প্রধান। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা সর্বত্র যাব, আমরা প্রত্যেক জনের হৃদয় স্পর্শ করার চেষ্টা করব। তাঁরা আমাদের সঙ্গে সহমত হতেও পারেন অথবা নাও হতে পারেন। কিন্তু প্রত্যেকের সঙ্গেই আমরা যোগাযোগ রাখব।’’

    ধন বিজয় ও অসুর বিজয় কী জিনিস?

    প্রসঙ্গত প্রতি চার বছর অন্তর বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনের (World Hindu Congress) আয়োজন করা হয়। চলতি বছরের তা অনুষ্ঠিত হচ্ছে তাইল্যান্ডের রাজধানীতে। বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনের (World Hindu Congress) উদ্যোগ নেয় ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’। আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে এই সম্মেলন এবং তা চলবে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত। ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে ধর্মই যে হল কর্তব্যবোধ সেকথা আবারও বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনে স্মরণ করান মোহন ভাগবত। এদিন মোহন ভাগবত আবারও একবার বলেন, ‘‘ভারতবর্ষ সাক্ষী থেকেছে ধন বিজয়ের অর্থাৎ (বস্তুগত দখলের) এবং অসুর বিজয়ের অর্থাৎ আগ্রাসনের।’’ সঙঘ প্রধান বলেন, ‘‘কোনও কিছু দখল করার উদ্দেশ্য হল পার্থিব সুখ এবং এই কারণেই জনগণ একে অপরের সঙ্গে লড়াই করে। আমরা এর সাক্ষী রয়েছি। আমরা অসুর বিজয়েরও (আগ্রাসন) সাক্ষী রয়েছি। যা ভারতীয় সমাজকে পাঁচ হাজার দুশো বছর ধরে শাসন করেছে। তারা আমাদের ভূমিকে ধ্বংস করেছে। আমরা আড়াইশো বছর ধরে সাক্ষী রয়েছি ধন বিজয়ের (বস্তুগত দখল) যখন আমাদের দেশকে লুট করা হয়েছে।’’

    ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’-এর চেয়ারম্যান কী বললেন

    আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। সে নিয়েই বক্তব্য রাখেন স্বামী বিজ্ঞানানন্দ, যিনি কিনা ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’-এর চেয়ারম্যানও বটে। বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনের (World Hindu Congress) প্রধান উদ্যোক্তাও তিনি। এদিনের ভাষণে বিজ্ঞানানন্দ বলেন, ‘‘রামমন্দির উদ্বোধনের ওই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ব্যাংককে এবং সারা পৃথিবীতে যত হিন্দু রয়েছেন, প্রত্যেকেই সাক্ষী থাকবেন ওই অনুষ্ঠানের। সেদিন কীর্তন, ভজন, পুজো এবং মন্ত্রোচ্চারণের মধ্য দিয়ে পবিত্র মুহূর্তটি পালন করা হবে।’’ সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্বামী বিজ্ঞানানন্দ বলেন, ‘‘অযোধ্যা থেকে আমাদের জন্য প্রসাদও আসবে ওইদিন। রামমন্দিরের ছোট রেপ্লিকা এখানে (ব্যাঙ্ককে) স্থাপন করা হবে। প্রসঙ্গত, ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং এর সদর দফতর হল নয়াদিল্লিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Uttarakhand tunnel rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধা, আর কতক্ষণ লাগবে বের করে আনতে?

    Uttarakhand tunnel rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধা, আর কতক্ষণ লাগবে বের করে আনতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারে সকাল আটটার মধ্যে উত্তরকাশীতে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে, এমন কথা শোনা গিয়েছিল। শ্রমিকদের উদ্ধারের জন্য যে ইভাকুয়েশন পাইপ ভিতরে ঢোকানো হচ্ছিল সেটিও শ্রমিকদের প্রায় কাছাকাছি পৌঁছে যায়। বাইরে অপেক্ষা করেছিল অ্যাম্বুল্যান্সও। স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ৪১টি বেড প্রস্তুত রাখা হয় কিন্তু ফের বাধার মুখে পড়তে হলে উদ্ধারকারী দলকে। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, যে যন্ত্র দিয়ে সুড়ঙ্গের (Uttarakhand tunnel rescue) মাটি কাটা হচ্ছিল, সেটির প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণেই আটকে যায় উদ্ধারকাজ। যে কাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে যন্ত্রটিকে চালানো হচ্ছিল সেখানেই ফাটল দেখা দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ১২ নভেম্বর থেকে উত্তরাখণ্ডে আটক রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। উত্তরকাশীর সিল্কইয়ারা এবং দণ্ডলগাঁওয়ের মাঝে তৈরি হচ্ছিল সুড়ঙ্গ। সেই সময়ই ধস নেমে ঘটে বিপত্তি (Uttarakhand tunnel rescue)।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞ?

    উদ্ধারকাজে রয়েছেন মার্কিন সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ আর্নল্ড ডিক্স। তাঁর মতে, “আশা করেছিলাম বৃহস্পতিবারের মধ্যে উদ্ধারকাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। কিন্তু ফের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। মেশিনের কিছু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে খননকাজ আপাতত বন্ধ রাখতে হয়েছে।” শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ড্রিলিং মেশিনের যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামত (Uttarakhand tunnel rescue) করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাইপের মুখে কিছু জমে ছিল সেগুলোও পরিষ্কার করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে আগামী পাঁচ মিটারের মধ্যে কোনও ধাতব পদার্থ নেই।

    সংবেদনশীল সম্প্রচারে গতকালই নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রে

    অন্যদিকে, বুধবারই কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক প্রতিটি সংবাদমাধ্যমকে নির্দেশ দেয়, যে কোনও ধরনের চাঞ্চল্যপূর্ণ সম্প্রচার না করতে। যে কোনও ধরনের লাইভ টেলিকাস্ট অথবা টানেলের পাশে থেকে করা ভিডিও এগুলোকে সম্প্রচার করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র। এর পাশাপাশি যখনই উত্তরকাশী (Uttarakhand tunnel rescue) বিষয় খবর করা হবে তখন যেন সেই খবর সংবেদনশীল না হয়। সেই রকমভাবেই তৈরি করতে হবে প্রতিবেদনের শিরোনাম ও ছবি। তার কারণ শিরোনাম এবং ছবি দেখে যেন শ্রমিক পরিবারের উদ্বিগ্ন না হয়। অবশেষে শ্রমিকদের প্রায় কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হল উদ্ধারকারীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mandal: বাবার জন্যই আজ তাঁর হাজতবাস! আদালতে বিস্ফোরক দাবি কেষ্ট-কন্যার

    Anubrata Mandal: বাবার জন্যই আজ তাঁর হাজতবাস! আদালতে বিস্ফোরক দাবি কেষ্ট-কন্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নামে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি। বিভিন্ন সংস্থার মালকিন তিনি। তবু তিনি নাকি এসবের কিছুই জানতেনয পুরোটাই জানতেন তাঁর বাবা অনুব্রত মণ্ডল। দিল্লি হাইকোর্টে এমনই দাবি করলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের আইনজীবী। গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলের পাশাপাশি তাঁর কন্যা সুকন্যাকেও গ্রেফতার করে ইডি। দু’জনেই এখন তিহাড় জেলে। 

    জামিন পেতে সুকন্যার যুক্তি

    সম্প্রতি আসানসোল আদালত থেকে গরু পাচার মামলা স্থানান্তরিত হয়েছে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে। সেখানেই বৃহস্পতিবার অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যা আইনজীবী মারফৎ আদালতের কাছে দাবি করেছেন, তিনি জানতেনই না যে তাঁকে কোন কোম্পানির ডিরেক্টর পদে বসানো হয়েছে। জামিন পেতে সুকন্যার তরফে যুক্তি দেওয়া হয়, অনুব্রত ও তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট মণীশ কোঠারি মিলে সুকন্যাকে যে কাগজে সই করতে বলতেন, তিনি সেখানে সই করে দিতেন। বৃহস্পতিবার বিচারপতি জ্যোতি সিংয়ের এজলাসে ফের জামিনের আর্জি জানিয়েছিলেন সুকন্যা। শুনানিতে বিচারপতি জানতে চান, স্কুল শিক্ষিকা হয়েও এভাবে কী কোম্পানির ডিরেক্টর হওয়া যায়? সুকন্যার আইনজীবীর যুক্তি, কোন সংস্থায় ডিরেক্টর করা হয়েছে, তা তিনি জানতেন না। 

    আরও পড়ুন: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    জামিনের বিরোধিতা ইডির

    জামিনের বিরোধিতা করে আদালতে ইডি জানিয়েছেন, সুকন্যা খুবই প্রভাবশালী। জেলের বাইরে গেলে তিনি প্রভাব খাটিয়ে তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করতে পারেন। ইডির দাবি, কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক অনুব্রত ও তাঁর মেয়ে। চালকল থেকে বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে সুকন্যার নামেই। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ডিসেম্বরে। গতবছর অগাস্ট মাসে সিবিআই এর হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত। এরপর তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে চলতি বছর এপ্রিলে ইডির হাতে গ্রেফতার হন কেষ্ট কন্যা সুকন্যা। তারপর থেকে মেলেনি জামিন। সুপ্রিম কোর্টে এ দিন অনুব্রত মণ্ডলের জামিনের মামলারও শুনানি ছিল। তা স্থগিত হয়ে গিয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Dharmatala Rally: ‘‘২১ জুলাইও বাতিল করে দিই তাহলে’’! রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে বিজেপির সভাকে অনুমতি হাইকোর্টের

    BJP Dharmatala Rally: ‘‘২১ জুলাইও বাতিল করে দিই তাহলে’’! রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে বিজেপির সভাকে অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধোপে টিকলো না রাজ্যের আপত্তি। ধর্মতলায় বিজেপির সভাকে অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন নির্দেশ দেওয়ার সময় যুগান্তকারী মন্তব্য করে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।  এই রায়ের ফলে, ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে একুশে জুলাইয়ের সভার জায়গাতেই গেরুয়া শিবিরের সমাবেশে কোনও বাধা রইল না। 

    আগামী ২৯ নভেম্বর কলকাতায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করতে চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। সেই সভায় অনুমতি দিয়েছিল বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। আজ প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চও সিঙ্গল বেঞ্চের আগের নির্দেশই বহাল রাখল। একক বেঞ্চের নির্দেশ মতো বিধিনিষেধ মেনে হবে বিজেপির সভা (BJP Dharmatala Rally)। নির্দেশে জানাল প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।

    ২৯ নভেম্বরের সভা পাখির চোখ বিজেপির

    এই সমাবেশ (BJP Dharmatala Rally) নিয়ে জোরকদমে প্রস্তুতিও শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি। জানা যাচ্ছে, সেই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহকেও আনার পরিকল্পনা আছে বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের। এধরনের বড় সভা বা সমাবেশের ক্ষেত্রে অন্তত ২ সপ্তাহ আগে পুলিশের কাছে আবেদন করতে হয়। নিয়ম মেনে, তা করেওছিল গেরুয়া শিবির। বিজেপি ২ বার সভার জন্য লালবাজারের অনুতি চেয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু গেরুয়া দলের আবেদনকে গুরুত্ব দেয়নি পুলিশ।  এদিন শুনানিতে (Calcutta High Court) সভার অনুমতি বাতিল চেয়ে একাধিক যুক্তি দেখিয়েছিলেন রাজ্যের আইনজীবী। তাঁর যুক্তি ছিল, ওই জায়গা শহরের প্রাণকেন্দ্র। সেখানে সভা হলে শহর স্তব্ধ হবে। বিজেপির তরফে পাল্টা তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সভার কথা তোলা হয়। যার উত্তরে, রাজ্যের আইনজীবীর দাবি, ওখানে ২১ জুলাই ছাড়া অন্য কোনও সভার অনুমতি দেওয়া হয় না। 

    ২১ জুলাইয়ের সভা বন্ধের হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের

    দুপক্ষের বক্তব্য শোনার পর, রাজ্যের আপত্তি খারিজ করে সভার (BJP Dharmatala Rally) অনুমতি দেয় প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ (Calcutta High Court)। ২১ জুলাইয়ের সভা প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, “২১ জুলাই বাতিল করে দিচ্ছি। আমরা সব বন্ধ করে দিচ্ছি। কোনও মিটিং, মিছিল, সভা নয়। একটাই সমাধান, সবার জন্য সব কর্মসূচি বন্ধ করেছি। সেটা করলে কী ভাল হবে?” পুলিশের কাছে যথাযথভাবে আবেদন করা সত্ত্বেও তা খারিজ করা হয় বলে অভিযোগ করে বিজেপি। এপ্রসঙ্গে বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক ভাবে অযথা সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ২ সপ্তাহ আগে আবেদন করা যথেষ্ট। প্রধান বিচারপতির সংযোজন, “এত আগেও আবেদন করার পরেও আপনারা এটাকে যদি অনুমতি না দেন তা হলে তো রাজ্যে কোনও কর্মসূচি করা যাবে না। আমরা বলে দিচ্ছি, রাজ্যের কোথাও কোনও কর্মসূচি হবে না।”

    এদিন বেঞ্চ জানায়, সকলের সমান অধিকার রয়েছে। ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমস্ত সভা শহরে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে রাজ্যের আপিল মামলার আবেদন বিবেচনা করবে আদালত। বেঞ্চের নির্দেশ, বিধিনিষেধ মেনে হবে সভা। তবে অতিরিক্ত কোনও শর্ত যে সভার আয়োজকদের উপর চাপানো যাবে না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছে হাই কোর্ট।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    Calcutta High Court: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটে আদালত অবমাননার মামলায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে উপস্থিত হলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা। শুক্রবার এই মামলার শুনানিতে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ আদালত অবমাননার রুলের উত্তর দিতে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দিয়েছে রাজীবকে। তবে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এ-ও জানান যে, আদালত প্রয়োজন মনে করলে আবার ডেকে পাঠাবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে। ৮ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    কী বলল আদালত

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ কার্যকর করেননি রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা। এই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের হয়েছিল। ওই মামলায় গত শুনানিতে হাইকোর্ট রাজীবের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করে। শুক্রবার ওই মামলার শুনানিতে আদালতে সশরীরে হাজিরা দেন রাজীব। শুক্রবার সকাল ১০টা নাগাদ আদালতে পৌঁছে যান তিনি। এদিন, তাঁকে রুলের উত্তর দিতে সময় দিয়েছে আদালত। 

    কেন রুল জারি করে আদালত

    কোনওপ্রকার অসাংবিধানিক বা বেআইনি ঘটনা ঘটলে হাইকোর্ট নিজে অথবা কারও দায়ের করা মামলায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে ব্যাখ্যা চাইতে পারে। একেই রুল জারি বলা হয়। রাজীবা সিনহার ক্ষেত্রে আজ শুক্রবার সেই রুলের শুনানি ছিল। রুল অনুযায়ী, জবাব দেওয়ার জন্য ১৫-২০ দিন সময় দেওয়া হোক, শুক্রবার সেই আর্জি জানান কমিশনার। এরপর প্রধান বিচারপতি রুলের শুনানির দিন স্থির করেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছ রাজীবা সিনহাকে। তার মধ্যে উত্তর দিতে হবে তাঁকে। ৮ জানুয়ারির মধ্যে শুনানি শেষ করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ‘সংসদীয় পোর্টাল গোপনীয়’, মহুয়া-বিতর্কের মধ্যেই নয়া নির্দেশ লোকসভার

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের আর্জি জানিয়ে গত ডিসেম্বরে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন শুভেন্দু। শুধু তা-ই নয়, অবসরপ্রাপ্ত কোনও বিচারপতির নজরদারিতে পঞ্চায়েত ভোট করানোর আর্জি জানান তিনি। বিভিন্ন প্রচারসভা থেকেই শুভেন্দু অভিযোগ করেছিলেন, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্রমেই অশান্তি ছড়াচ্ছে। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে পঞ্চায়েত ভোট করানোর নির্দেশ দেয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra row: ‘সংসদীয় পোর্টাল গোপনীয়’, মহুয়া-বিতর্কের মধ্যেই নয়া নির্দেশ লোকসভার

    Mahua Moitra row: ‘সংসদীয় পোর্টাল গোপনীয়’, মহুয়া-বিতর্কের মধ্যেই নয়া নির্দেশ লোকসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহুয়া বিতর্কের মধ্যেই সংসদীয় পোর্টালের গোপনীয়তা নিয়ে সচিবালয় থেকে দেওয়া হল একটি নয়া নির্দেশিকা। গত ১০ নভেম্বর জারি করা নির্দেশিকাটি বৃহস্পতিবার প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে সাংসদরা বিভিন্ন বিষয়ে সরকারকে প্রশ্ন করতে পারেন। এর জন্য, তাঁদের আগে থেকে সংসদীয় ওয়েবসাইটে প্রশ্নগুলি আপলোড করতে হয়। এই প্রশ্নগুলি সংসদে করা এবং সেগুলির উত্তর না দেওয়া পর্যন্ত, এই প্রশ্নগুলির উত্তর ‘অত্যন্ত গোপনীয়’। এমনই মত লোকসভার সচিবালয়ের।

    কী বলা হয়েছে নির্দেশিকায়

    সংসদের নানা নিয়ম নিয়ে  ১০ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে লোকসভা সচিবালয়। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে সোশ্যাল মিডিয়ায় লোকসভা সচিবালয়ের সেই বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যদি বরাদ্দ সময়ে কোনও প্রশ্ন সংসদের অভ্যন্তরে জিজ্ঞাসা না করা হয় বা তার উত্তর না দেওয়া হয়, তাহলে প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত, সেই প্রশ্নের উত্তরও প্রকাশ করা উচিত নয়। সংসদের নিয়ম অনুযায়ী, সাংসদরা দুই ধরনের প্রশ্ন করতে পারেন। কয়েকটি প্রশ্ন থাকে স্টার মার্ক দেওয়া, আর কতগুলি নয়। স্টার মার্ক দেওয়া প্রশ্নগুলির মৌখিক উত্তর দেওয়া হয়। আর যেগুলি নয়, সেগুলি লিখিত আকারে দেওয়া হয়ে থাকে। জানা গেছে, স্টার মার্ক করা প্রশ্নের উত্তর প্রশ্নোত্তর পর্বের দিন সকাল ৯টার মধ্যে আপলোড করা হয়ে থাকে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে যে উত্তরের প্রেক্ষিতে আরও প্রশ্ন যাতে সংশ্লিষ্ট সাংসদ করতে পারেন, তারজন্য এই ব্যবস্থা। আর এই উত্তরগুলি সংশ্লিষ্ট সাংসদের অ্যাকাউন্টেই করা হয় পোস্ট। 

    আরও পড়ুন: চলতি অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসেই ৮০০ কোটি ডলারের মোবাইল রফতানি ভারতের

    কেন এই নির্দেশিকা

    লোকসভার সচিবালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “এই উত্তরগুলি যাতে শুধুমাত্র সাংসদরাই ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য এগুলি লগইন এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সংসদীয় পোর্টালে সুরক্ষিত রাখা হয়। তাই, সাংসদদের এই উত্তরগুলির গোপনীয়তা বজায় রাখার জন্য এবং প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত অন্যদের সঙ্গে সেগুলি ভাগ না করে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। মৌখিক এবং লিখিত দুই ধরণের প্রশ্নের উত্তরই একটি নির্দিষ্ট দিনের প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত গোপনীয় বলে বিবেচনা করতে হবে।” তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে সংসদে সরকার বিরোধী প্রশ্ন করার অভিযোগ উঠেছে। যার জেরে সংসদের আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনে লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে তাঁকে। মহুয়া মৈত্র সংসদের ওয়েবসাইটে তাঁর অ্যাকাউন্টের লগ-ইন সংক্রান্ত তথ্য হিরানন্দানিকে দেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: হারল বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা! টি-টোয়েন্টির প্রথম ম্যাচেই জয় ভারতের

    India vs Australia: হারল বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা! টি-টোয়েন্টির প্রথম ম্যাচেই জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের পর প্রথম ম্যাচেই হার বিশ্বজয়ীদের। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম খেলায় অস্ট্রেলিয়াকে হারাল ভারত। ফর্মে ফিরলেন সূর্যকুমার যাদবও। টি-টোয়েন্টির ময়দানে যে তাঁর অবাধ বিচরণ তা ফের প্রমাণ করলেন সূর্য। এদিন প্রথমে ব্যাট করে জশ ইংলিসের আগ্রাসী শতরানের সুবাদে ম্যাথু ওয়েডের দল করে ৩ উইকেটে ২০৮ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১ বল বাকি থাকতে ৮ উইকেটে ২০৯ রান তুলে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত। 

    ইংলিশের শতরান

    এদিন  টস জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। তবে, বিশাখাপত্তনমের ২২ গজে সুবিধা করতে পারেননি ভারতের বোলারেরাও। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস শুরু করেন স্টিভ স্মিথ এবং শর্ট। শুরু থেকেই আগ্রাসী মেজাজে খেলতে শুরু করেন অসি ওপেনারেরা। শর্ট আউট হতেই তিন নম্বরে নামা ইংলিসএবং স্মিথ দ্বিতীয় উইকেটের জুটিতে তুললেন ১৩০ রান। যা কার্যত চালকের আসনে বসিয়ে দিল অস্ট্রেলিয়াকে। ক্রিকেটজীবনে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথম শতরান পেলেন ইংলিস।  ৫০ বলে ১১০ রানের অনবদ্য ইনিংস খেললেন তিনি। তাঁর ব্যাট থেকে এল ১১টি চার এবং ৮টি ছক্কা। স্মিথ করলেন ৪১ বলে ৫২ রান। 

    দুরন্ত ব্যাটিং

    ব্যাট করতে নেমে বিশ্বকাপে রান না পাওয়া সূর্যকুমারকে আবার চেনা মেজাজে দেখা গেল ২০ ওভারের ক্রিকেটে। ২২ রানে ২ উইকেট হারানোর পর ভারতের ইনিংসের হাল ধরেন ঈশান কিশন এবং সূর্যকুমার যাদব। তাঁদের তৃতীয় উইকেটের জুটিতে ওঠে ১১২ রান। ইশান খেললেন ৩৯ বলে ৫৮ রানের ইনিংস। ২টি চার এবং ৫টি ছক্কা মারেন তিনি। সূর্যকুমার করলেন ৪২ বলে ৮০ রান। অধিনায়কের ব্যাট থেকে এল ৯টি চার এবং ৪টি ছয়। তিনিই ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পান। ছয় নম্বরে নেমে আগ্রাসী ব্যাটিং করেন কলকাতার রিঙ্কু সিং। শেষ বলে ঠান্ডা মাথায় জয় এনে দিলেন নাইট শিবিরের তারকা। ১৪ বলে ২২ রান করলেন। মারলেন ৪টি চার। শেষ বলে ছক্কা মেরে দলকে জেতালেন তিনি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India’s mobile exports: চলতি অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসেই ৮০০ কোটি ডলারের মোবাইল রফতানি ভারতের

    India’s mobile exports: চলতি অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসেই ৮০০ কোটি ডলারের মোবাইল রফতানি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল রফতানির (India’s mobile exports) দিক থেকে বড়সড় সাফল্য পেল নরেন্দ্র মোদি সরকার। গত এক বছরে মোবাইল রফতানি অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে, এমনটাই জানিয়েছেন টেলিকম মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তথ্য বলছে, চলতি ২০২৩-২৪ সালের আর্থিক বর্ষের প্রথম সাত মাসে ৮০০ কোটি ডলারের মোবাইল রফতানি করেছে ভারত।  জানা গিয়েছে, মোবাইল রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ।

    আইফোনের মার্কেট শেয়ার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে গিয়েছে

    প্রসঙ্গত, ভারতে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৭৯ কোটি। ভারতের বাজারের দিকে তাকিয়ে থাকে নামীদামী মোবাইল নির্মাতা সংস্থাগুলি। পিএলআই স্কিমের আওতায় ভারতেও উৎপাদন বৃদ্ধি করেছে অ্যাপেল। যার ফলে আইফোনের মার্কেট শেয়ার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে গিয়েছে। তাইওয়ানের কোম্পানি ফক্সকন, পেগাট্রন এবং ভিস্টোন ভারতে চুক্তির ভিত্তিতে আইফোন তৈরি করে (India’s mobile exports)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি ভিস্টোনকে কিনে নিয়েছে টাটা ইলেকট্রনিক্স। iPhone 11, iPhone 12, iPhone 13, iPhone 14 এবং iPhone 15 ভারতে তৈরি হয়। গত আর্থিক বছরের সাপেক্ষে চলতি আর্থিক বছরে অনেকটাই আইফোন রফতানি বাড়িয়েছে অ্যাপেল।

    ইলেকট্রনিক্স জিনিসের রফতানি বেড়েছে ২৭.৭ শতাংশ

    পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের প্রথম ৭ মাস অর্থাৎ এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ৫০০ কোটি ডলারের আইফোন রফতানি (India’s mobile exports) করেছে ভারত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ট্যুইট করে জানান যে প্রতি মাসে গড়ে ১০০ কোটি ডলারের মোবাইল ফোন রফতানি করছে আমাদের দেশ। ক্ষমতায় আসার পরেই ২০১৫ সালে নরেন্দ্র মোদি গ্রহণ করেন ডিজিটাল ইন্ডিয়া কর্মসূচি। এরপর থেকেই বাড়তে থাকে মোবাইল ফোন থেকে ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জামের উৎপাদন ও ব্যবহার। ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে ডেটা জলের দরে কেনা যায়। ইলেকট্রনিক্স জিনিসের রফতানি কতটা বেড়েছে? পরিসংখ্যান বলছে, গত আর্থিক বছরে তুলনায় চলতি আর্থিক বছরের সাত মাসে ইলেকট্রনিক্স জিনিসের রফতানি বেড়েছে ২৭.৭ শতাংশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: বালুর জন্য রাতারাতি মেডিক্যাল বোর্ড অথচ বেড অমিল সাধারণ মানুষের, বাড়ছে ক্ষোভ

    Ration Scam: বালুর জন্য রাতারাতি মেডিক্যাল বোর্ড অথচ বেড অমিল সাধারণ মানুষের, বাড়ছে ক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হার্টের সমস্যা না থাকার পরেও এসএসকেএম-এর কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Ration Scam)। এনিয়ে প্রশ্ন উঠতেই চাপে পড়ে রাতারাতি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেখানে রাখা হয় কার্ডিওলজিস্টকে। অসুস্থতার কথা বলতেই এসএসকেএম-এ বেড পেয়ে যান বালু এবং কালীঘাটের কাকু। অথচ সাধারণ মানুষের জন্যই এই এসএসকেএম-এর চত্বরে অন্য চিত্র দেখা যাচ্ছে। জরুরি বিভাগের সামনে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন রোগী কিন্তু বেড নেই। এতেই ক্ষোভে ফুঁসছে জনগণ। সরকারি হাসপাতাল তো অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্যই। কিন্তু সেখানে এমন দ্বিচারিতা কেন? বালুর চিকিৎসার (Ration Scam) জন্য ১১ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করতে পারে এসএসকেএম। প্রায় সমস্ত বিভাগের ডাক্তাররাই রয়েছেন বোর্ডে। বেসরকারি হাসপাতালে অপারেশনের পরে তিন মাস বেডে শুয়ে রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। অথচ সাধারণ মানুষের জন্যই বারবার অবহেলার অভিযোগ উঠছে এসএসকেএম-এর বিরুদ্ধে। আর এতেই ক্ষোভ দানা বাঁধছে রোগী এবং রোগীর পরিবারের মধ্যে।

    এসএসকেএম-এর খণ্ড চিত্র

    একটি চিত্র দেখলেই বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে উঠবে। বৃহস্পতিবার সকাল ছটা। এসএসকেএম-এর জরুরি বিভাগের সামনে যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায় এক রোগীকে। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার ডায়ালাইসিস হয় এই রোগীর। এরপর বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই পেটে এবং বুকে প্রবল যন্ত্রণা শুরু হয় তাঁর। জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা শুধুমাত্র যন্ত্রণা কমানোর ইনজেকশন দিয়েই দায়মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করেছেন, এমনটাই অভিযোগ পরিবারের। সুমিতা দেবীকে শুয়ে থাকতে দেখা যায় স্ট্রেচারের উপরেই। জরুরি বিভাগের ভিতরেও জায়গা মেলেনি। অসুস্থ এই রোগী তাই বলেই ফেলেন সংবাদমাধ্যমের সামনে, ‘‘আমরা তো গরু-ছাগল।’’ এরপরে দীর্ঘ টানাপোড়েনের পরে কোনও রকমে বেড পান তিনি। সেটি এসএসকেএম-এর সহযোগী শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে, নেফ্রোলজি ওয়ার্ডে। এমন আরও অসংখ্য চিত্র দেখা যায় এসএসকেএম হাসপাতালে।

    ‘‘বালু কেমন আছেন?’’ প্রশ্ন শুনে হাসছেন ডাক্তাররা

    এদিকে, মন্ত্রীমশাই কেমন আছেন? বা কোন কোন রোগের উপসর্গ রয়েছে তাঁর? এসব প্রশ্ন শুনে হেসে ফেলছেন চিকিৎসকরা। হাসি যেন তাঁদের থামছেই না। প্রশ্ন হল, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তো ভাবছে গুরুতর অসুস্থ বালু। তাইতো তাঁকে তড়িঘড়ি ভর্তি করা হল কার্ডিওলজি বিভাগের পাঁচ নম্বর কেবিনে (Ration Scam)। সংবাদমাধ্যমের সামনে এক চিকিৎসক বলেই ফেলেন, ‘‘আমরা কিছু বলবো না।’’ এরপরে এক সংবাদমাধ্যম চিকিৎসকদের প্রশ্ন করেন, ‘‘আর কতদিন হাসপাতালে থাকতে হবে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে?’’,  তখন এক চিকিৎসক তাঁর সহকর্মীকে আঙুল দিয়ে ইঙ্গিত করলেন। আর সেই চিকিৎসক বললেন, ‘‘আমাদের কিছু বলার নেই’’,  অর্থাৎ বালু কেমন রয়েছেন তা জানা গেল না যেটা পাওয়া গেল সেটা চিকিৎসকদের হাসি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share