Tag: Madhyom

Madhyom

  • Suvendu Adhikari: এবার রাজ্যপালকে কুকথা অখিলের, বোসকে চিঠি লিখে কারামন্ত্রীকে সরানোর দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: এবার রাজ্যপালকে কুকথা অখিলের, বোসকে চিঠি লিখে কারামন্ত্রীকে সরানোর দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করে ক্ষমা চেয়েছিলেন তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। এবার রাজ্যপালের বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল তাঁর বিরুদ্ধে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এ ব্যাপারে চিঠি লিখেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে। কারামন্ত্রী অখিলকে বরখাস্ত করার আবেদনও জানিয়েছেন শুভেন্দু।

    কী বলছেন কারামন্ত্রী

    তৃণমূল ছেড়ে শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত দলে এক প্রকার ব্রাত্যই ছিলেন অখিল। পরে উজাড় গাঁয়ে তিনিই হন রাজা। তার পর থেকে একের পর এক বেফাঁস মন্তব্য করে চলেছেন তৃণমূল নেত্রীর গুডবুকে থাকতে চাওয়া অখিল। এক্স হ্যান্ডেলে অখিলের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। সেখানে মন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, “এত হম্বিতম্বি কীসের? আমরা পারি না নাকি? আমরা পারি না? তোমার কলার ধরে তোমাকে ১০ মিনিটে জেলে ঢুকিয়ে দিতে পারি আমরা। আমরা পারি আমাদের কাছে যা কাগজ আছে। নবান্নয় যা কাগজ আছে, আমরা দেখছি। আমাদের হাতেও কাগজপত্র আছে।” অখিলের নিশানায় যে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, তা স্পষ্ট।

    রাজ্যপালকে নিশানা অখিলের

    অখিলকে আরও বলতে শোনা যায়, “সেই জন্যই তো ১০ তারিখে আনন্দ বোস…আমরা কি আনন্দ বোস রাজ্যপালের ব্যাপারটা জানি না নাকি? কেন কুণাল ঘোষের পুজোর উদ্বোধন করতে গেছ, আমরা জানি না নাকি? হোয়াটসঅ্যাপে কী আছে তোমার? তুমি কেন ১০ তারিখে মুখ্যমন্ত্রীকে আলোচনার জন্য ডেকেছ? ১০০ দিনের কাজের কথা বলতে? আমরা জানি না! হোয়াটসঅ্যাপে কী আছে! তোমার কলঙ্ক আমরা ধরব। ছাড় পাবে না। আমাদেরও আইবি আছে, পশ্চিমবঙ্গের। আমাদেরও ফাইল রেডি।”

    রাজ্যপালকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “আপনার অধস্তন অখিল গিরি এর আগে রাষ্ট্রপতির নামে কুকথা বলে গোটা দেশের ধিক্কারের মুখে পড়েছিলেন। তার পরেও সংশোধন করেননি নিজেকে। এবার তিনি আপনাকে আক্রমণ করে বলেছেন, আপনার হোয়াটসঅ্যাপে রহস্যজনক কিছু রয়েছে। সেই জন্যই ১০০ দিনের কাজ নিয়ে আলোচনা করতে ১০ নভেম্বর মুখ্যমন্ত্রীকে তলব করেছেন আপনি। এবার আপনার রাজ্য সরকারকে ওই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে সুপারিশ করা উচিত। রাষ্ট্রপতি ও রাজ্যপালকে আক্রমণ করেন এমন কারও মন্ত্রী পদে থাকার অধিকার নেই। তাঁকে ওই পদ থেকে অপসারণ করা উচিত।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘জ্যোতিপ্রিয়র নির্দেশেই মন্ত্রীর সংস্থার ডিরেক্টর করা হয় মা ও স্ত্রীকে’’, দাবি প্রাক্তন আপ্ত-সহায়কের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Ram Mandir: পাঁচটি মণ্ডপ পেরিয়ে ভক্তরা যাবেন গর্ভগৃহে, রামমন্দির নির্মাণে খরচ কত জানেন?

    Ram Mandir: পাঁচটি মণ্ডপ পেরিয়ে ভক্তরা যাবেন গর্ভগৃহে, রামমন্দির নির্মাণে খরচ কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে রামভক্তদের (Ram Mandir) মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ নিয়ে সাজো সাজো রব অযোধ্যায়।

    ২৩ জানুয়ারি সাধারণের জন্য খুলছে রাম মন্দিরের দ্বার

    জানা গিয়েছে, রামভক্তদের জন্য ২৩ জানুয়ারি থেকেই খুলে দেওয়া হচ্ছে মূল দ্বার। অযোধ্যার রাম মন্দিরে মোট পাঁচটি মণ্ডপ তৈরি হবে এবং সেগুলিকে পেরিয়েই ভক্তরা গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে পারবেন। রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্রের ভাষায়, ‘‘রামমন্দিরের অন্দরসজ্জা চোখ ধাঁধানো। পাঁচটি মণ্ডপ নির্মাণ করা হয়েছে রামলালার এই মন্দিরে। এই পাঁচ মণ্ডপ পেরিয়ে তারপর গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে পারবেন রাম ভক্তরা (Ram Mandir)। এর জন্য মোট ৩৯০ ফুট হেঁটে অতিক্রম করতে হবে দর্শনার্থীদের। এছাড়াও রয়েছে পরকোটা বা পরিক্রমা মার্গ। এটিই সবচেয়ে সুন্দরভাবে এবং সবচেয়ে বেশি খরচ করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।’’

    রামমন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা!

    রামমন্দির তৈরিতে খরচও নেহাত কম নয়। মন্দির তৈরি হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে ভক্তদের দানের ওপরে। ‘রামজন্মভূমি (Ram Mandir) তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’- এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত রামমন্দির তৈরির জন্য মোট বরাদ্দ করা হয়েছে ১,৮০০ কোটি টাকা। শুধুমাত্র মন্দিরের বহির্বিভাগে থাকা ৭৯৫ মিটার দৈর্ঘ্যের ‘পরকোটা’ তৈরি করতেই খরচ হচ্ছে প্রায় ৯৫০ কোটি টাকা। মন্দিরের অন্দরবিভাগ এবং গর্ভগৃহ নির্মাণে এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, সম্পূর্ণভাবে রামমন্দির নির্মাণ হতে সময় লাগবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত। মোট ৬০ থেকে ৭০ হাজার দর্শনার্থী একবারে রামমন্দিরের (Ram Mandir) দর্শন করতে পারবেন। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দেয়। এর পরবর্তীকালে ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রাম মন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Elections 2023: রাত পোহালেই বিধানসভা নির্বাচন মিজোরামে, কংগ্রেস কি মুছে যাবে?  

    Assembly Elections 2023: রাত পোহালেই বিধানসভা নির্বাচন মিজোরামে, কংগ্রেস কি মুছে যাবে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই বিধানসভা নির্বাচন হবে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মিজোরামে (Assembly Elections 2023)। সব মিলিয়ে প্রার্থী রয়েছেন ১৭৪জন। ভোটার ৮.৫২ লাখ। রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট। জোরামা পিপলস মুভমেন্ট, বিজেপি এবং কংগ্রেসও দখল করতে চাইছে মিজোরামের কুর্সি।

    ৩০টি বুথ ক্রিটিক্যাল

    চলতি বছর চার রাজ্যে হবে বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে যেমন ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থান রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিজোরামও। সব কটি রাজ্যের ফলই ঘোষণা করা হবে ৩ ডিসেম্বর। নির্বাচন নির্বিঘ্নে সাঙ্গ করতে মিজোরামে ৫০ কোম্পানি সিএপিএফ মোতায়েন করেছে নির্বাচন কমিশন। ৩০টি বুথকে ক্রিটিক্যাল পোলিং স্টেশন বলে চিহ্নিত করেছে তারা। সোমবার বিকেলের মধ্যেই ভোটের সরঞ্জাম নিয়ে ভোট কেন্দ্রের দিকে রওনা দিয়েছেন ভোটকর্মীরা।

    মণিপুরের নির্বাচনী ধারা

    মণিপুরের নির্বাচনী ধারা (Assembly Elections 2023) বলছে, প্রতি দুটো টার্ম অন্তর সরকার পরিবর্তন হয় মিজোরামে। সেই ধারা মেনেই ২০১৮ সালে পতন হয় সে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের। সেবার কুর্সি দখল করেছিল এমএনএফ। সেই একই ধারা বজায় থাকলে এবারও ক্ষমতায় ফেরার কথা তাদেরই। ৪০ আসন বিশিষ্ট মিজোরাম বিধানসভায় সেবার এমএনএফ পেয়েছিল ২৭টি। টানা এক দশক ক্ষমতায় থাকা কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ৪টি আসন। ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী দলের প্রাক্তন নেতা, প্রাক্তন আইপিএস লালডুহোমার সদ্য গঠিত জেডপিএম জিতেছিল ৮টি আসনে। নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃতি না মেলায় সেবার অবশ্য ওই দলের প্রার্থীরা লড়েছিলেন নির্দল হয়ে।

    আরও পড়ুুন: বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ রাজ্যের রেশন দুর্নীতির যোগ খুঁজে পেল ইডি!

    গত বিধানসভা নির্বাচনের মতো এবারও কংগ্রেস মিজোরামে সেভাবে ছাপ ফেলতে পারবে না বলেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা। পাঁচ দফায় প্রায় ২৩ বছর মুখ্যমন্ত্রীর পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন প্রবীণ নেতা লাল থানহাওলা। তাঁকে এবার টিকিট দেয়নি কংগ্রেস। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মঙ্গলবারের নির্বাচনে তার একটা ভাল প্রভাব পড়তে পারে কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্কে।

    উত্তর-পূর্বে উন্নয়ন আর মাদক কারবার দমনের প্রসঙ্গই প্রচারে গিয়ে তুলে ধরেছেন বিজেপি নেতারা। মিজোরামে বিজেপির বিধায়ক ছিলেন মাত্র একজন। তিনি বুদ্ধধন চাকমা। ইতিমধ্যেই সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন (Assembly Elections 2023) তিনি। মনে রাখতে হবে, কেন্দ্রে যখন যে দলের সরকার থাকে, সেই দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বজায় রেখে চলে উত্তর-পূর্বের সিংহভাগ রাজ্যই। গতবারের মতো এবারও তার বিপ্রতীপ ছবি দেখা যেতে পারে মিজোরামে। সাম্প্রতিক একাধিক সমীক্ষা থেকে দেখা যাচ্ছে, মিজোরামে এবার হ্যাং বিধানসভা হতে পারে। তবে ঠিক কী হবে, তা জানা যাবে (Assembly Elections 2023), ৩ ডিসেম্বর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC ODI World Cup 2023: বিশ্বকাপে খারাপ পারফরম্যান্স! গোটা ক্রিকেট বোর্ডকেই বরখাস্ত করল শ্রীলঙ্কা সরকার

    ICC ODI World Cup 2023: বিশ্বকাপে খারাপ পারফরম্যান্স! গোটা ক্রিকেট বোর্ডকেই বরখাস্ত করল শ্রীলঙ্কা সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপে (ICC ODI World Cup 2023) ভালো পারফরম্যান্স মেলে ধরতে পারেনি শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। অনেক দলই তা পারেনি। তবে ভারতের কাছে শ্রীলঙ্কা যেভাবে পর্যুদস্ত হয়েছে, তা কিছুতেই মেনে নিতে পারেনি সেদেশের সরকরা। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দ্বীপরাষ্ট্রকে ৩০২ রানে হারিয়েছিল ভারত। তার পরেই কড়া অবস্থান নিল শ্রীলঙ্কা সরকার। দেশের ক্রিকেট বোর্ডকে বরখাস্ত করা হয়েছে। যা সত্যিই নজিরবিহীন।

    গড়া হল অন্তর্বর্তী কমিটি

    শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ডের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতির অভিযোগ উঠছিল। কিন্তু বিশ্বকাপের (ICC ODI World Cup 2023) কথা মাথায় রেখে এই ব্যাপারে শ্রীলঙ্কা সরকার তেমন কোনও কড়া পদক্ষেপ নেয়নি। কিন্তু কাপযুদ্ধে দলের জঘন্য পারফরম্যান্স মেনে নিতে পারেননি ক্রীড়ামন্ত্রী রোশন রনসিংহে। তাই কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার পথে হাঁটতে হয়েছে তাঁকে। গড়া হয়েছে অন্তর্বর্তী কমিটি। যার চেয়ারম্যান নিযুক্ত হয়েছেন অর্জুন রণতুঙ্গা। সাত সদস্যের কমিটিতে রাখা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের এক প্রাক্তন বিচারপতিকে এবং এক প্রাক্তন বোর্ড সভাপতিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিরাটকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর! জানেন কী কী রেকর্ড করলেন কোহলি?

    কেন এমন সিদ্ধান্ত

    গত ২ নভেম্বর ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। ওই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে বিরাট কোহলিরা তুলেছিলেন ৮ উইকেটে ৩৫৭ রান। জবাবে ১৯.৪ ওভারে মাত্র ৫৫ রানে গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। মহম্মদ সামি, মহম্মদ সিরাজ, যশপ্রীত বুমরাহদের পেসের সামনে দাঁড়াতে পারেননি শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যানরা। শ্রীলঙ্কা হারার পর প্রবল সমালোচনা শুরু হয়েছিল সেদেশে। কলম্বোর রাস্তায় আছড়ে পড়ে বিক্ষোভ। তাই সঙ্গে সঙ্গে বোর্ড কর্তাদের পদত্যাগ করার নির্দেশ দেশের ক্রীড়ামন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘ওরা দুর্নীতি ছাড়া কিছুই জানে না। দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। ওদের পদে থাকার কোনও অধিকার নেই। শ্রীলঙ্কাবাসীর কাছে ওদের ক্ষমা চাওয়া উচিত।’ সরকারের অবস্থান বোঝার পরেই ক্রিকেট শ্রীলঙ্কার কর্তারা পদত্যাগ করতে শুরু করেন। যাঁরা অনঢ় ছিলেন, তাঁদের বরখাস্ত করা হয় সোমবার। আপাতত শ্রীলঙ্কার সামনে সেমি-ফাইনালে ওঠার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে বাকি দু’টি ম্যাচ জিতে দেশবাসীর ক্ষতে কিছুটা প্রলেপ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে কুশল পেরেরাদের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Taj Mahal: তাজমহল কি শাহজাহান নির্মাণ করেননি? এএসআইকে তথ্য সন্ধানের নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    Taj Mahal: তাজমহল কি শাহজাহান নির্মাণ করেননি? এএসআইকে তথ্য সন্ধানের নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাজমহল (Taj Mahal) নির্মাণ করেননি। সেই সঙ্গে ইতিহাস বইতে থাকা এই ভুলকে সংশোধনের জন্য আবেদন করা হয়েছিল দিল্লি হাইকোর্টে। আর তাই শুক্রবারের শুনানিতে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (এএসআই) বা ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে পর্যবেক্ষণ করতে নির্দেশ দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। এই ঘটনায় রীতিমতো তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।

    মামলায় আবেদনকারীর বক্তব্য

    স্ত্রী মমতাজের স্মৃতির উদ্দেশে সম্রাট শাহজাহান যে তাজমহল (Taj Mahal) নির্মাণ করেছেন তা সত্য ইতিহাস নয়! এই মর্মে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেন হিন্দু সেনা সংগঠনের সভাপতি সুরজিৎ সিং যাদব। তাঁর মূলত দাবি, রাজা মান সিংয়ের প্রাসাদকে সংস্করণ করেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান। তাজমহল শাহজাহানের সৃষ্টি নয়। আর এই দাবিতে ইতিহাসের বইকে ঠিক করে ইতিহাসের প্রকৃত সত্যকে তুলে ধরার দাবি করেন তিনি।

    ‘তাজ মিউজিয়াম’ সম্পর্কে একটি বইয়ের কথা উল্লেখ বলে সুরজিৎ আরও বলেন, “মমতাজের মৃত্যুর সময় একটি ভালো প্রাসাদকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। এই প্রাসাদটি হল সম্রাট মান সিংয়ের প্রাসাদ। রাজার এই প্রাসাদকে ভেঙে, সেই জায়গায় তাজমহল নির্মাণ করা হয়েছে। আর তাই মান সিং এবং তাজমহলের সময়কে বিশ্লেষণ করে তথ্য জ্ঞাপন করুক এএসআই।”

    কী বলল দিল্লি হাইকোর্ট?

    গত শুক্রবার দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মা এবং বিচারপতি তুষার রাও গেদেলার বেঞ্চে তাজমহল (Taj Mahal) নিয়ে এই আবেদনের শুনানি করেন। আদালত নির্দেশ দেন, “এই মামলার আগেও একপ্রকার আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু বিষয়টা এএসআইয়ের পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।”

    আর কী দাবি?

    মামলার আবেদনকারী সুরজিৎ সিং যাদবের দাবি, তাজমহলের (Taj Mahal) নির্মাণ বিষয়ে এএসআই, জাতীয় তথ্য ভাণ্ডার থেকে অসত্য তথ্যকে যাতে সরিয়ে ফেলা হয়, তার জন্য কেন্দ্র এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিক আদালত। তাজমহলের সত্যকে তুলে ধরে আরও বলেন, “এএসআই ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে ১৬৪৮ সালে তাজমহল নির্মাণ হয়েছিল। তৈরি করতে সময় লেগেছিল ১৭ বছর। কিন্তু এই তথ্য পুরোপুরি ভুল। ১৬৩২ থকে ১৬৩৮ সালের মধ্যে সময়ে শাহজাহান, মানসিংয়ের প্রাসাদের সংস্করণ করেন। তাতে সময় লেগেছিল ১৭ বছর।” পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্য তাজমহল সম্পর্কে আসল সত্য প্রকাশিত হোক এই কথাই বলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ রাজ্যের রেশন দুর্নীতির যোগ খুঁজে পেল ইডি!

    Ration Scam: বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ রাজ্যের রেশন দুর্নীতির যোগ খুঁজে পেল ইডি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন সামগ্রী বণ্টনকাণ্ডে (Ration Scam) ক্রমেই বের হচ্ছে ঝুলি থেকে বিড়াল! রেশন সামগ্রী বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সেই কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে আধিকারিকরা মনে করছেন, বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ রাজ্যের রেশন দুর্নীতির যোগ থাকতে পারে।

    ‘পশুখাদ্যে লালু, মানুষের খাদ্যে বালু’

    উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতার হওয়ার পরেই বিরোধীরা স্লোগান দিয়েছিল, ‘পশুখাদ্যে লালু, মানুষের খাদ্যে বালু’। এই স্লোগান যে নিছক স্লোগান নয়, ইডির তদন্তকারীরাও তা মনে করছেন। ইডির দাবি, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারির তদন্তে উঠে এসেছে ‘অঙ্কিত ইন্ডিয়া লিমিটেড’ নামে একটি সংস্থার নাম। এই সংস্থার ডিরেক্টর দীপেশ চন্দক ও হিতেশ চন্দক। ১৯৯৬ সালে বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে এঁরা গ্রেফতার হয়েছিলেন সিবিআইয়ের হাতে (Ration Scam)। রাজসাক্ষী হওয়ায় ছাড়া পেয়েছিলেন তাঁরা। 

    দীপেশ ও হিতেশ জ্যোতিপ্রিয়রও ঘনিষ্ঠ

    ইডির দাবি, দীপেশ ও হিতেশ জ্যোতিপ্রিয়রও ঘনিষ্ঠ ছিলেন। চন্দকদের রাইস মিল ও আটা চাকিতে রেশনের চাল, গম ভাঙিয়ে প্যাকেটবন্দি করে খোলা বাজারে বিক্রি করা হত। ইডির তদন্তকারীরা জানার চেষ্টা করছেন, চন্দকদের এই ‘অঙ্কিত ইন্ডিয়া লিমিটেডে’ও কি বাকিবুর রহমান মডেলে, পরিমাণে কম দিয়ে দুর্নীতি চলত কি না। পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির পর ২০১৮ সালে ফের সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন দীপেশ।

    আরও পড়ুুন: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    এবার তিনি গ্রেফতার হন বিহার ও ঝাড়খণ্ডের গোডাউনের লিজ বাড়ানোর সময় এফসিআইয়ের এক আধিকারিককে ঘুষ দিতে গিয়ে। দীপেশকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে তাঁর পরিবার। এর পরেই সক্রিয় হয়ে ওঠে পুলিশ। তখনই শোনা যায়, কোনও এক প্রভাবশালী ব্যক্তির ছত্রছায়ায় রয়েছেন দীপেশ। এই প্রভাবশালী ব্যক্তিই জ্যোতিপ্রিয় কি না, তা তদন্ত করে দেখছেন তদন্তকারীরা।

    জ্যোতিপ্রিয়র প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাসের বাড়িতে (Ration Scam) তল্লাশি চালাতে গিয়ে একটি মেরুন ডায়েরি উদ্ধার করেন তদন্তকারীরা। সম্প্রতি মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ এক চাটার্ড অ্যাকাউন্টের বাড়ি থেকে তিনটি নোটবুকও বাজেয়াপ্ত করেন তাঁরা। সেই সূত্রেই জানা যায়, চন্দক পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা রয়েছে জ্যোতিপ্রিয়র। এদিকে, শনিবার ইডি ম্যারাথন তল্লাশি চালায় উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁর সাহা ব্রাদার্সের চালকল, আটাকল, অফিস ও সল্টলেকের হোটেলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Armed Forces: মাতৃত্বকালীন ছুটি থেকে সন্তানের বড় হওয়া! মহিলা জওয়ানদের নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    Indian Armed Forces: মাতৃত্বকালীন ছুটি থেকে সন্তানের বড় হওয়া! মহিলা জওয়ানদের নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনাবাহিনীর (Indian Armed Forces) তিন শাখার মহিলা জওয়ানদের মাতৃত্বকালীন ছুটির বিষয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। এবার থেকে মহিলা সেনা অফিসারদের মতো সমান হারে মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন নারী বাহিনীর জওয়ান, নাবিক ও এয়ার ওয়ারিয়ার্সরা। সন্তান পালন ও দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও ছুটিতে থাকছে না আর কোনও বৈষম্য।

    সবাইকে এক সুবিধা

    রবিবার একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, সকল মহিলা জওয়ান, নাবিক এবং বায়ুসেনা কর্মী  (Indian Armed Forces) এখন থেকে একই রকম সুবিধা পাবেন। বিবৃতি অনুসারে, সংশ্লিষ্ট মহিলার সেনা-র‌্যাঙ্কের উপর সুবিধা নির্ভর করবে না। সেনাবাহিনীতে নিচুতলার মহিলা জওয়ানেরাও ঊর্ধ্বতনদের মতোই সুবিধা পাবেন। এই প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এত দিন পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে শুধু অফিসার পদেই মহিলাদের নিয়োগ করা হত। অগ্নিবীর প্রকল্পে তার থেকে নিচু পদেও নিয়োগ করা হচ্ছে। তার ফলে নিচু পদে কর্মরত মহিলাদেরও মাতৃত্বকালীন ছুটির প্রয়োজন হচ্ছে। সে কারণেই নতুন করে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছিল কেন্দ্র।

    প্রস্তাবে শিলমোহর

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, গত মাসেই এই ইস্যুতে তিন বাহিনীর সর্বাধিনায়ক সিডিএস জেনারেল অনিল চৌহান ও তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজনাথ সিং। সেখানেই এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় (Indian Armed Forces)। রবিবার সেই প্রস্তাবে শিলমোহর দেওয়া হয়েছে। এদিন মন্ত্রকের তরফে দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ছুটির নিয়মে বদল হওয়ায় মহিলা ফৌজিরা পারিবারিক ও সামাজিক নানা সমস্যা সহজেই মোকাবিলা করতে পারবেন। সন্তান মানুষ করতে তাঁদের আর কোনও কষ্ট হবে না। পাশাপাশি, এর জেরে কাজের জায়গায় তাঁরা উন্নতি করতে পারবেন। পেশদার ও পারিবারিক জীবনের ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য থাকবে তাঁদের।’

    আরও পড়ুুন: সীমান্তে বিএসএফের তৎপরতা! পাচারের আগেই ১০ কোটি টাকার সোনার বিস্কুট বাজেয়াপ্ত

    কতদিনের ছুটি

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, বাহিনীতে (Indian Armed Forces) কর্মরত সব মহিলারাই গোটা কর্মজীবনে সন্তান পালনের জন্য সর্বোচ্চ ৩৬০ দিনের ছুটি পাবেন। সন্তানের ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এই ছুটি পাবেন। যাঁদের সন্তান শারীরিক ভাবে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত অক্ষম, তাঁদের জন্য নিয়মে ছাড় রয়েছে। মহিলা জওয়ানেরা ১৮০ দিনের মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন। সারা কর্মজীবনে দু’বার সন্তান ধারণ করলে বা দু’টি সন্তানের জন্য এই ছুটি পাবেন। এক বছরের কম বয়সি শিশু দত্তক নিলে, দত্তক নেওয়ার দিন থেকে ১৮০ দিন ছুটি মিলবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi AIIMS: শিশুর ফুসফুসে গেঁথে ছিল সূচ! শক্তিশালী চুম্বক দিয়ে বের করলেন দিল্লি এমসের ডাক্তাররা

    Delhi AIIMS: শিশুর ফুসফুসে গেঁথে ছিল সূচ! শক্তিশালী চুম্বক দিয়ে বের করলেন দিল্লি এমসের ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশি সঙ্গে বের হচ্ছিল রক্ত। মাত্র সাত বছরের শিশুর এই সমস্যাকে ঘিরে পরিবারের লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে প্রথমে শিশুর বুকের এক্স-রে করা হয়। দেখা যায় ফুসফুসের বাঁ দিকে গেঁথে রয়েছে সূচ। এই ঘটনায় ডাক্তাররা রীতিমতো আশঙ্কা প্রকাশ করেন। শিশুর প্রাণ বাঁচাতে অস্ত্রোপচারের কথাও বলেন। কিন্তু অস্ত্রোপচার ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। চিকিৎসকরা শিশুর প্রাণ বাঁচালেন বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করে। চুম্বক দিকে বের করা হল ফুসফুসে গেঁথে থাকা সূচকে। এই বিরল চিকিৎসায় সাফল্যের ঘটনা ঘটেছে দিল্লির এমস (Delhi AIIMS) হাসপাতালে।

    কী বলল এমস (Delhi AIIMS)?

    দিল্লি এইমস (Delhi AIIMS) থেকে এই চিকিৎসা সম্পর্কে বলা হয়, “পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের ডাক্তাররা চুম্বক দিয়ে শিশুর বুক থেকে সূচ বের করেছেন।” বিভাগের প্রফেসর ডাক্তার বিশেষ জৈন বলেন, “গত বুধবার ওই শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কাশির মধ্যে দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল শিশুর। পরীক্ষা করে দেখা যায় ৪ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ১.৫  সেন্টিমিটার মোটা সূচ গেঁথে ছিল। জায়গাটা এমন ছিল যে অস্ত্রপচারের জন্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করার মতো পরিসর ছিল না। অবশেষে চুম্বক দিয়ে সূচ বের করা হয়েছে।”

    ডাক্তাররা আর কী বললেন?

    শিশুটির জীবন রক্ষা করতে চাঁদনি চক মার্কেট থেকে শক্তিশালী চুম্বক কিনে আনার পরামর্শ দেন ডাক্তার জৈন। আর তা দিয়েই সূচ বের করা হয়। এই বিভাগের এমসের (Delhi AIIMS) আরেক চিকিৎসক ডাক্তার দেবেন্দ্র কুমার যাদব বলেন, “শিশুর শারীরিক অবস্থার যাতে ক্ষতি না হয়, তার কথা ভেবে টেকনিক্যাল অফিসারদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই বিশেষ অভিনব পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে।”

    কীভাবে বের করা হল?

    এমস (Delhi AIIMS) সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমে শিশুর বুকে থাকা সূচের অবস্থানকে এন্ডোস্কোপির দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এরপর খুব সাবধানে পাইপের মধ্যে যন্ত্র প্রবেশ করানো হয়। সুতো এবং রবার ব্যান্ড দিয়ে একটি শক্তিশালী চুম্বক আটকানো ছিল যন্ত্রে। আর তা দিয়েই বের করা হয়েছে সূচ। জানা গিয়েছে, এই ভাবে যদি বের করা না যেত, তাহলে বুক কেটে ওপেন হার্ট সার্জারি করতে হতো। আর তা আরও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হতো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আরও পাঁচ বছরের জন্য ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্রকে নিখরচায় রেশন সামগ্রী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশের জনসভায় গিয়ে তারও পাল্টা জবাব দিলেন তিনি।

    ‘গরিবি থেকে উঠে আসা একজন’

    ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে সিওনি জেলায় জনসভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। প্রধান বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি নিজে গরিবি থেকে উঠে আসা একজন। আমায় বই পড়ে বুঝতে হবে না যে দারিদ্র কী! আমি গরিবের কষ্ট অনুভব করতে পারি।” জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, “তাই আপনাদের ছেলে, ভাই একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে – আগামী ডিসেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শেষ হলে আরও পাঁচ বছরের জন্য এই প্রকল্প চালু করা হবে।”

    ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’

    নিখরচায় রেশন প্রকল্পকে ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’ তকমা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এটাই বিজেপি। যারা প্রত্যেক গরিব, প্রান্তিক, দলিত ও উপজাতির জন্য। সবাইকে নিয়ে আমাদের পরিবার।” তিনি বলেন, “২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস এখানে লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। এখন এখানে বিজেপি সরকার। আর কোনও দুর্নীতি নেই। আমরা যে টাকা গরিবদের অধিকারের জন্য বাঁচিয়েছি, সেটা এখন রেশনের মাধ্যমে দিচ্ছি। এটাই সব থেকে বড় পার্থক্য দুর্নীতিবাজ কংগ্রেস সরকার ও বিজেপি সরকারের মধ্যে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেখানেই কংগ্রেস, সেখানেই পরিবারবাদ। পরিবারের ওপরে কিছু নেই। রাস্তা-গলি, সরকারি প্রকল্প থেকে সরকারি অফিস, সব কিছুর নাম হয় একটি পরিবারের নামে।”

    আরও পড়ুুন: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    মধ্যপ্রদেশে যে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসছে, এদিন সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি আবার এখানে যে ক্ষমতায় আসবে, তার একটা শক্তিশালী সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। নির্বাচনের ফল এখন পরিষ্কার।” মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রসঙ্গটিও তাঁর বক্তৃতায় টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দু’জন বড় কংগ্রেসের নেতা মারামারি করছেন কার ছেলের হাতে পার্টির ক্ষমতা থাকবে মধ্যপ্রদেশে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Illegal Betting Apps: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    Illegal Betting Apps: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবৈধ ২২টি বেটিং অ্যাপ (Illegal Betting Apps) ও ওয়েবসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র। এর মধ্যে রয়েছে ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ও। রবিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়ে দিল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক। ইডির সুপারিশেই যে এই অ্যাপ ও ওয়েবসাইটগুলি নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তাও জানিয়ে দিয়েছে মন্ত্রক।

    তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তি

    জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রক জানিয়েছে, “বেআইনি অ্যাপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় ইডির তল্লাশি ও ছত্তিশগড়ে মহাদেব অ্যাপের বেআইনি কার্যকলাপ নজরে আসতেই এই সিদ্ধান্ত।” তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন, “তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের ৬৯এ ধারায় ওই বেটিং অ্যাপগুলি বন্ধের সুপারিশ করতে পারত ছত্তিশগড় সরকার। কিন্তু তারা তা করেনি। অথচ গত দেড় বছর ধরে তারা এ নিয়ে তদন্ত করছে। ইডির সুপারিশের ভিত্তিতেই এই বেটিং অ্যাপগুলি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, এই ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ কেলেঙ্কারিতে (Illegal Betting Apps) জড়িয়েছে ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস সরকারের নাম। ৩ নভেম্বর ভিলাই থেকে ইডি গ্রেফতার করে জনৈক অসীম দাসকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার অভিযোগ, কংগ্রেসের নির্বাচনী খরচ জোগাতে ওই ব্যক্তিকে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে পাঠিয়েছিলেন ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপে’র মালিকরা। ইডির আরও দাবি, ‘বঘেল’ নামে এক রাজনীতিককে দেওয়ার জন্যই অসীম নিয়ে এসেছিলেন ৫.৩৯ কোটি টাকা। এর পরেই বিজেপি নেতা অমিত মালব্য দাবি করেন, ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের জন্য ওই টাকা পাঠানো হয়েছিল। তাঁর দাবি, ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপে’র মালিকরা এখনও পর্যন্ত বাঘেলকে ৫০৮ কোটি টাকা দিয়েছেন। শনিবার নির্বাচনী প্রচারে ছত্তিশগড় গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনিও আক্রমণ শানান সে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারকে।

    আরও পড়ুুন: সীমান্তে বিএসএফের তৎপরতা! পাচারের আগেই ১০ কোটি টাকার সোনার বিস্কুট বাজেয়াপ্ত

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড় সরকার আপনাদের লুট করার কোনও সুযোগ ছাড়ছে না। ওরা মহাদেবকেও ছাড়ল না। দু’ দিন আগে রায়পুরে বিরাট অভিযান চলে। বিশাল পরিমাণ নগদ উদ্ধার করা হয়েছে।” ফেব্রুয়ারি মাসে প্রায় ২০০ কোটি টাকা খরচ করে দুবাইয়ে বিয়ে করেছিলেন মহাদেব অ্যাপের প্রমোটার সৌরভ চন্দ্রাকর। তার পরেই টনক নড়ে ইডির। এই বেটিং অ্যাপ কেলেঙ্কারিতে (Illegal Betting Apps) নাম জড়ানোয় বলিউডের বেশ কয়েকজন তারকাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে ইডি। তার প্রেক্ষিতে অক্টোবরে ৩৯টি জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে ইডি বাজেয়াপ্ত করে সোনার পাত সহ ৪১৭ কোটি টাকার সামগ্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share