Tag: Madhyom

Madhyom

  • Same Sex Marriage: সমপ্রেম বিয়ে নিয়ে সুপ্রিম-রায়ে একসুর! সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে কী বলছে হিন্দু-মুসলিমরা?

    Same Sex Marriage: সমপ্রেম বিয়ে নিয়ে সুপ্রিম-রায়ে একসুর! সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে কী বলছে হিন্দু-মুসলিমরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গ বিবাহ (Same Sex Marriage) নিয়ে শীর্ষ আদালতের রায়কে স্বাগত জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।  কেন্দ্র-সহ সব পক্ষের মতামত শোনার পর  সমলিঙ্গের বিয়েকে আপাতত বৈধতা দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট। এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব কেন্দ্রকেই দিয়েছে আদালত। আদালতের এই সিদ্ধান্তকে একযোগে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার এবং শীর্ষস্থানীয় মুসলিম ধর্মগুরু মৌলানা সাজিদ রশিদি। দু’জনের মতেই সমপ্রেম ভারতীয় সংস্কৃতির অংশ নয়। তাঁদের মতে, এটি বিদেশ থেকে আসা সংস্কৃতি।

    কী বলছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা অলোক কুমার বলেছেন, “দুটি ছেলে বা দুটি মেয়ের মধ্যে সম্পর্ককে বিয়ে (Same Sex Marriage) হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া যায় না বলে সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণ করায় আমি খুশি।” প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সমকামী বিবাহকে আইনি বৈধতা না দিলেও সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ সমকামী দম্পতিরা লিভ-ইন সম্পর্কে থাকতেই পারেন। নিজেদের পছন্দ মতো সঙ্গী বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে তাঁদের। তবে সন্তান দত্তক নেওয়ার প্রশ্নে পাঁচ বিচারপতির ৩ বিচারপতি দ্বিমত পোষণ করেছে। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ-তদন্তে গতি আনতে দিল্লি থেকে আনা হচ্ছে নতুন আধিকারিক! নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    অল ইন্ডিয়া ইমাম অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান, মৌলানা রশিদি বলেন, ‘সমপ্রেম (Same Sex Marriage) ভারতীয় সংস্কৃতি নয়। এই বিষয়গুলি খুব খোলাখুলি ভাবে চলে ইউরোপীয় ও পশ্চিমী দেশে। তবে ভারতে এই কাজকর্মকে কখনই উৎসাহ দেওয়া বা অনুমতি দেওয়া উচিত নয়। ভারতের সব বৈবাহিক অনুশীলনগুলির শিকড় আমাদের মূল্যবোধ ও সামাজিক ঐতিহ্যের মধ্যে গেঁথে রয়েছে। শীর্ষ আদালতের উচিত এই বিষয় চূড়ান্ত রায় দেওয়ার আগে আমাদের মূল্যবোধ ও বিশ্বাসগুলিকে সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করা।’ এক কদম এগিয়ে সমপ্রেমের সম্পর্কে অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন রশিদি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • DA Hike: পুজোর উপহার! ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ল কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের, কত হবে বেতন?

    DA Hike: পুজোর উপহার! ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ল কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের, কত হবে বেতন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর ঠিক আগেই বড় ঘোষণা করল মোদি সরকার। ৪ শতাংশ ডিএ (DA Hike) বাড়ল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।  কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে কেন্দ্রের কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা ৪২ শতাংশ থেকে বেড়ে হল ৪৬ শতাংশ।

    রাজ্যের সঙ্গে ফারাক

    অক্টোবরে ঘোষণা হলেও নতুন হারে ডিএ (DA Hike) কার্যকর হবে জুলাই মাস থেকেই। এর আগে ২৪ মার্চের ঘোষণায় ১ জানুয়ারি থেকে মিলেছিল বর্ধিত ডিএ। তাতে ডিএ বেড়ে হয়েছিল ৪২ শতাংশ। এখন তা চার শতাংশ বেড়ে হল ৪৬ শতাংশ। আর তাতে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে ফারাক বেড়ে হল ৪০ শতাংশ।

    বেতন কত হবে

    কেন্দ্রের এই ডিএ (DA Hike) বৃদ্ধিতে এক লাফে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন অনেকটাই বেড়ে যাবে। ধরা যাক, এক জন কর্মী যদি ৩৬,৫০০ টাকা মাসিক বেতন পান তবে ৪২ শতাংশ হারে তাঁর ডিএ প্রাপ্তি হয় ১৫,৩৩০ টাকা। সেটা বেড়ে হবে ১৬,৪২৫ টাকা। অর্থাৎ, মাসিক আয় বাড়বে ১,৪৬০ টাকা। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীরা নতুন ডিএ বৃদ্ধির ফলে বকেয়ার অংশও আগামী মাসের বেতনের সঙ্গে পেয়ে যাবেন বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘দুয়ারে রেশন’ প্রকল্পে চালের মধ্যে পোকা! তুমুল বিক্ষোভ, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    কীভাবে বাড়ল ডিএ

    ডিএ (DA Hike) কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি অংশ হিসাবে গণনা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করে বাজারদরের উপরে। এর জন্য সরকারের শ্রম মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা শ্রম ব্যুরো অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের পাইকারি মূল্যের হিসাব করে জিনিসপত্রের বর্ধিত বাজারদর ঠিক করে। তার উপরেই নির্ভর করে কতটা ডিএ বাড়ানো হবে। সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে প্রায় ৪৭ লাখ সরকারি কর্মচারী এবং ৬৮ লাখ পেনশনভোগী উপকৃত হবেন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: “বাংলাদেশের সঙ্গে তৃণমূল কোম্পানির কোনও তফাত নেই”, কেন বললেন শুভেন্দু?

    Murshidabad: “বাংলাদেশের সঙ্গে তৃণমূল কোম্পানির কোনও তফাত নেই”, কেন বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) লালবাগ বুধাসপাড়া ফ্রেন্ড একাদশ ক্লাবের দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করলেন, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দেবী দুর্গার পায়ে পুস্পার্ঘ্য নিবেদন করেন এবং প্রদীপ প্রজ্বলন করে রাজ্যবাসীর মঙ্গল কামানা করেন তিনি। সেই সঙ্গে তিনি পুজো মণ্ডপ থেকে, সন্দেশখালির এক দুর্গা পুজোর প্যান্ডেলের গেরুয়া কাপড় খোলা প্রসঙ্গে, তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে তৃণমূল কোম্পানির কোনও তফাত নেই।”

    কী বললেন শুভেন্দু (Murshidabad)?

    রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু তৃণমূলকে আক্রমণ করে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) বলেন, “বাংলাদেশে দুর্গা পুজোর মধ্যে যেমন আক্রমণ হয়, ঠিক তেমনি তৃণমূল কোম্পানি এখানে আক্রমণ করেছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গে পুজোর উপর আক্রমণ নতুন কিছু নয়। সন্দেশখালিতে গিয়ে দেখে আসুন, সেখানে রাজবাড়ি বলে একটি পুজো কমিটির পুজো হয়। সেই পুজোর প্যান্ডেল গেরুয়া কাপড় দিয়ে করা হয়েছিল বলে, সেই কাপড় খুলতে বাধ্য করেছে তৃণমূল। কিন্তু এই গেরুয়া কাপড় তো বিজেপির কাপড় নয়, গেরুয়া হল স্বামী বিবেকান্দের কাপড়। গেরুয়া কাপড় ত্যাগের প্রতীক, শৌর্যের প্রতীক এবং সনাতনের প্রতীক। এই কাপড়খুলে সবুজ কাপড় লাগিয়েছে তৃণমূলের প্রধান জিয়ারুদ্দীন মোল্লা। সেই সঙ্গে এই তৃণমূলের নেতা হুমকি দিয়ে বলেছেন, দিদি তোদের টাকা দিয়েছে আর তোরা গেরুয়া কাপড় লাগিয়েছিস কেন? খুলে ফেল। এই তৃণমূল নেতাকে জেলে যেতেই হবে।”

    আর কী বলেন?

    রাজ্যের দুর্নীতির প্রসঙ্গে লালবাগে (Murshidabad) শুভেন্দু বলেন, “তৃণমূল সরকারের পুরসভা দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্বচ্ছ তদন্ত হওয়া দরকার। বিচারপতিরা অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছেন। তাঁদের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত শুরু করেছে। সঠিক ভাবে তদন্ত হোক এবং সব চোরেরা জেলে যাক। বেকাররা চাকরি পাক।” আবার অনুব্রত মণ্ডলের জামিন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “বিচারকদের হুমকি দিয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি। মালিকের রক্ষী যদি ২০০ কোটি টাকার মালিক হন, তাহলে মালিক কত টাকার মালিক বলে প্রশ্ন করেন তিনি।”

    মুর্শিদাবাদ বিধানসভার বিধায়ক গৌরীশঙ্কর ঘোষ এবং মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সৌমেন মন্ডল এই দিন উপস্থিত ছিলেন পুজো মণ্ডপে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatar: ২০ বছর ধরে বোনের চাকরি করছেন দিদি, এতদিন প্রশাসন কী করছিল?

    Bhatar: ২০ বছর ধরে বোনের চাকরি করছেন দিদি, এতদিন প্রশাসন কী করছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি পেয়েছেন বোন। আর গত ২০ বছর ধরে চাকরি করছেন দিদি। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে ভাতারের (Bhatar) সাহেবগঞ্জ-১ পঞ্চায়েতের নুনাডাঙা এলাকায়। জানা গিয়েছে, বিষয়টি সামনে আসতেই চরম বিড়ম্বনায় পড়েছেন অভিযুক্ত মহিলা। এরপরই ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bhatar)

    প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাতারের (Bhatar) সাহেবগঞ্জ-১ পঞ্চায়েতের নুনাডাঙা শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষিকা হিসাবে নিযুক্ত হন সুজাতা চট্টোপাধ্যায়। সেটা প্রায় ২০ বছর আগে। সুজাতার বয়স এখন ৫৯ ছুঁইছুই। অভিযোগ, তাঁর বদলে এত দিন ধরে চাকরি করছিলেন দিদি সঙ্গীতা ভট্টাচার্য। ৭০ বছরের ওই বৃদ্ধা বোনের চাকরি করতেন এবং তাঁর বেতনের টাকা তুলে আসছেন। ভাতারের কাশীপুর গ্রামে বাড়ি সঙ্গীতার। তিনি বিডিও অফিসে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি একটি কাজে বিডিও অফিস গিয়েছিলেন সঙ্গীতা। সেখানেই ধরা পড়ে এই অনিয়ম। আধিকারিকরা তাঁর কাছে ওই চাকরি সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয় কয়েকজন তাঁকে আটকে রাখেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। সঙ্গীতা ভট্টাচার্য এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

    ব্লক প্রশাসনের কর্তারা কী বলছেন?

    ভাতারের (Bhatar) বিডিও অরুণকুমার বিশ্বাস বলেন, এখন সরকারি কাজকর্মে ‘আপগ্রেডেশন’ চলছে। অনলাইনে নথিভুক্তকরণের সময় সাহেবগঞ্জ-১ অঞ্চলের শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের কর্মীর তথ্যে অসঙ্গতি ধরা পড়ে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, এক জনের নামে নিয়োগ হলেও চাকরি করে আসছিলেন অন্যজন। তাঁকে শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। বিষয়টি আরও একবার খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হবে। ভাতার পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি বাসুদেব যশ বলেন, ২০০৪ সালে ওই শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে নিয়োগ হন সুজাতা চট্টোপাধ্যায় নামে এক মহিলা। এখনও সব খাতায় তিনিই ওই শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে কাজ করছেন। এতদিন কেউ বিষয়টি জানত না। এখন প্রশাসনিক তদন্তে ধরা পড়েছে, তাঁর নামে বেতন তুলে যাচ্ছেন শিক্ষিকার দিদি। প্রশাসন নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবে। সিপিএম আমলেই এই অনিয়ম হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘গায়ের জোরে টাকা দিয়ে দুর্গাপুজো কিনছেন’’! মমতাকে নিশানা দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘গায়ের জোরে টাকা দিয়ে দুর্গাপুজো কিনছেন’’! মমতাকে নিশানা দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার মহম্মদ আলি পার্কের পুজো উদ্বোধনে এসে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের ‘রাম মন্দির’ থিমকে নিয়ে কটাক্ষ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার মুখ্যমন্ত্রীকে এই ইস্যুতে একহাত নিলেন মেদিনীপুরের বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    বুধবার সাংবাদিকদের বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঠিকঠাক চণ্ডীপাঠও জানেন না, তাঁর কাছ থেকে লোকে পুজো শিখবে? গায়ের জোরে টাকা দিয়ে দুর্গাপুজো কমিটিগুলিকে কেনার চেষ্টা করছেন তিনি। পিতৃপক্ষেই পুজোর উদ্বোধন করে দেওয়া হচ্ছে। ওর দলে রয়েছেন অধার্মিক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত লোকেরা। প্রতিদিনই কোনও না কোনও বিধায়ক সাংসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে। যাঁরা নৈতিকতা জানে না, যে দলের মন্ত্রী নেতারা লাইন দিয়ে জেলে যায়, তাঁদের কাছ থেকে ধর্ম শেখার মত দুর্দশা আমাদের আসেনি।’’

    প্রসঙ্গ সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো 

    প্রসঙ্গত, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজোর চলতি বছরের থিম হল রাম মন্দির। দ্বিতীয়ায় এই পুজোর উদ্বোধনে এসেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পুজোর উদ্যোক্তা ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলার সজল ঘোষ। বিজেপি নেতার উদ্যোগে দুর্গাপুজো হওয়াতেই কি মুখ্যমন্ত্রীর এমন আক্রমণ? এ নিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো অনেক দিন ধরেই জনপ্রিয় এবং তা প্রদীপ ঘোষই করে এসেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও একবার পুজোর ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেছিলেন।’’

    নিশানা সুজিত বসুকে

    অন্যদিকে, এ দিন তৃণমূলের মন্ত্রী সুজিত বসুকেও নিশানা করেন দিলীপ ঘোষ। প্রসঙ্গত, মহালয়ার আগেই শ্রীভূমির এই পুজোর উদ্বোধন করে দেওয়া হয়। ফলে অনেক মানুষেরই অসুবিধা হচ্ছে রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করতে। এনিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘পিতৃপক্ষে পুজো চালু করে দেওয়া তো তৃণমূলের আমলেই শুরু হল। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবকে কন্ট্রোল কে করবে? যে কন্ট্রোল করবে সেই তো কন্ট্রোলের বাইরে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Bangladesh: খেলবেন অশ্বিন? বাংলাদেশ ম্যাচের আগে বল হাতে বিশেষ প্রস্তুতিতে ভারত অধিনায়ক

    India vs Bangladesh: খেলবেন অশ্বিন? বাংলাদেশ ম্যাচের আগে বল হাতে বিশেষ প্রস্তুতিতে ভারত অধিনায়ক

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: বাইশ গজের বিশ্বযুদ্ধে ভারতের জয়ের ঘোড়া ছুটছে। তার পথ রুদ্ধ হোক চায় না রোহিত-ব্রিগেড। তাই বাংলাদেশ ম্যাচকেও সহজভাবে নিচ্ছে না ভারত। চারে চার করার লক্ষ্য তাদের। পুনেতে পৌঁছেই বাংলাদেশ ম্যাচের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে রোহিত শর্মারা। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, জসপ্রীত বুমরাহর মত প্রথম সারির ক্রিকেটাররাও নেটে দীর্ঘক্ষণ অনুশীলন করলেন।

    নেটে হাত ঘোড়ালেন রোহিত

    ভারতের অনুশীলনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল, এখানে বল করতে দেখা গেল রোহিত শর্মাকে। এদিন অশ্বিনের তত্ত্বাবধানে রোহিত শর্মা নেটে দীর্ঘক্ষণ বল করলেন। অফ স্পিন করতে দেখা গেল তাঁকে। পুনের পিচ সবসময় স্লো ও কঠিন। এখান থেকে সবসময় স্পিনাররা সুবিধা পেয়ে থাকেন। তবে নতুনভাবে তৈরি হওয়া এই পিচে এখন রহস্যের। তবে যেহেতু পুনেতে স্পিনাররা সুবিধা পায় তাই প্রথম ম্যাচে খেলার পর এই ম্যাচে দলে ফিরতে পারেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বসতে পারেন শার্দূল ঠাকুর। 

    আরও পড়ুন: অবাক বিশ্বকাপ! শুধু আফগান বা ডাচ নয়, ২২ গজের বিশ্বযুদ্ধে অঘটন ঘটেছে বারবার

    সাকিব সুস্থ!

    বিশ্বকাপে ২ ম্যাচে টানা হারার পর ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অন্য়তম ভরসা সাকিব। কিউয়িদের বিরুদ্ধে ম্য়াচে উরুতে গুরুতর চোট পাওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করতে হয় তাঁকে। এরপরই বাংলাদেশ শিবিরে চিন্তার মেঘ ঘনায়। তবে কি ভারতের বিরুদ্ধে অনিশ্চিত সাকিব? নানা প্রশ্ন দানা বাঁধতে থাকে। কিন্তু মঙ্গলবার বাংলাদেশের অনুশীলনে গা ঘামাতে দেখা গিয়েছে সাকিবকে। সূত্রের খবর, নেটে আধ ঘণ্টা কাটিয়েছেন তিনি। দৌড়াতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। চোখমুখ দেখে মনে হয়নি অসুস্থ তিনি। দিব্যি দলের সঙ্গে নেটে অনুশীলন করেছেন। মনে করা হচ্ছে বৃহস্পতিবার পুণেতে ভারতের বিরুদ্ধে খেলবেন তিনি।

    ভারতের সম্ভাব্য একাদশ: রোহিত শর্মা, শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়স আইয়ার, কেএল রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, কুলদীপ যাদব, রবিচন্দ্রন অশ্বিন / মহম্মদ সামি, মহম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরাহ

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Kalighater Kaku: কোন অসুখে টানা দু’মাস হাসপাতালে সুজয়কৃষ্ণ? এসএসকেএমে আচমকা হানা ইডির

    Kalighater Kaku: কোন অসুখে টানা দু’মাস হাসপাতালে সুজয়কৃষ্ণ? এসএসকেএমে আচমকা হানা ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগাস্ট মাসে হাসপাতালে অস্ত্রপচার হয়েছে কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku)। অক্টোবর মাসের অর্ধেক দিন অতিবাহিত। প্রায় দু মাস হাসপাতালেই রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য এতদিন কেন তিনি হাসপাতালে? তা খতিয়ে দেখতেই হাসপাতালে হাজির হলেন ইডির কর্তারা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আচমকা হানায় এসএসকেএম হাসপাতালে রীতিমতো আলোড়ন তৈরি হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, দার্ঘদিন হাসপাতালে কালীঘাচের কাকু ভর্তি থাকার ফলে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না ইডি। অন্যদিকে আদালতেরও নির্দেশ রয়েছে, শীঘ্রই তদন্ত শেষ করার। তাই ইডির এই আচমকা হানা।

    সুজয়কৃষ্ণের সঙ্গে কথা ইডি অফিসারদের

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের (Kalighater Kaku) সঙ্গে ইডি অফিসাররা এদিন এসএসকেএম হাসপাতালে কথাও বলেন। এর পাশাপাশি মঙ্গলবার চিকিৎসকদের সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারদেরও কথা বলতে দেখা যায়। জানা গিয়েছে, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কী ধরনের সমস্যা রয়েছে! সেই সংক্রান্ত মেডিক্যাল রিপোর্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চেয়ে পাঠানো হয়েছে। তা হাতে পাওয়ার পরই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নেবেন ইডি আধিকারিকরা। তারপরে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এসএসকেএম হাসপাতাল যেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা কাছ থেকে বাঁচার একমাত্র আস্তানা। এর আগেও সমন পেতেই মদন মিত্র বা পার্থ চট্টোপাধ্যায় অথবা অনুব্রত মণ্ডলদের এখানে ভর্তি হতে দেখা গিয়েছে।

    চলতি বছরের ৩০ মে গ্রেফতার হন কালীঘাটের কাকু

    প্রসঙ্গত, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি গ্রেফতার করে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে (Kalighater Kaku)। চলতি বছরের ৩০ মে গ্রেফতার হন কালীঘাটের কাকু। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র লিপস অ্যান্ড বাউন্সের অন্যতম কর্তা বলে নিজেকে দাবি করেছিলেন বারবার। পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমের সামনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে স্যার সম্বোধনও করতে থাকেন তিনি। বহুবার তাঁকে তলব করে ইডি, তাঁর বাড়িতেও হানা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। টানা কয়েকমাস নজরদারি চালানোর পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshmi Bhandar: লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পেও কাটমানি! টাকা ঢুকত যুবকের অ্যাকাউন্টে, তারপর কী হল?

    Lakshmi Bhandar: লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পেও কাটমানি! টাকা ঢুকত যুবকের অ্যাকাউন্টে, তারপর কী হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্মীর ভান্ডারের (Lakshmi Bhandar) টাকা প্রায় দুবছর ধরে এক যুবকের অ্যাকাউন্টে ঢুকত। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ-২ ব্লকের হুদরাপুর এলাকায়। ফরিদা খাতুন নামে উপভোক্তার মোবাইলে প্রকল্পের টাকা ঢোকার ম্যাসেজ আসত। আর টাকা ঢুকত অন্যের অ্যাকাউন্টে। প্রশাসনের দরবারে গত দুবছর ধরেই দরবার করেও কোনও কাজ হয়নি। ব্লক প্রশাসনের একাংশকে হাত করে এই সব হয়েছে। এর পিছনে একটি চক্র কাজ করেছে।  

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Lakshmi Bhandar)

    ব্লক অফিস সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীর ভান্ডারে(Lakshmi Bhandar)  মাসে মাসে ৫০০ টাকা করে জমা হওয়ার বিষয়টি মোবাইলে ফরিদা পেয়েছেন, কিন্তু প্রকৃত অর্থে সে টাকা তাঁর ব্যাঙ্কে জমা পড়েনি। বিডিও-র তদন্তে ধরা পড়ে যে অ্যাকাউন্টে ফরিদার টাকা জমা পড়ছে সেটি তাঁর অ্যাকাউন্টই নয়। সেটি সম্মতিনগরের হুদরাপুরের বাসিন্দা সাদের শেখ নামে এক যুবকের অ্যাকাউন্ট। নতুন বিডিও এসেছেন শুনে ফরিদা তাঁর অভিযোগ নিয়ে দু’দিন আগে হাজির হন তাঁর কাছে। দ্রুত দুর্নীতির তদন্ত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফরিদার হাতে টাকা তুলে দিলেন রঘুনাথগঞ্জ ২-এর বিডিও দেবোত্তম সরকার। বিষয়টি জানার পর সাদেরকে বিডিও ডেকে পাঠান। শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। তাতেই সব কথা স্বীকার করে ওই যুবক।

    কী বললেন বিডিও?

    বিডিও দেবোত্তম বলেন, মহিলার অভিযোগ পেয়েই তদন্তের ভার দেওয়া হয় এক আধিকারিক চন্দন চৌবেকে। তদন্তে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। হুদরাপুরের যুবক সাদের শেখের অ্যাকাউন্টে ২৬ মাস ধরে লক্ষ্মীর ভান্ডারের (Lakshmi Bhandar) টাকা ঢুকেছে ফরিদা খাতুনের প্রাপ্য টাকা। ওই যুবক স্বীকার করে তার গ্রামেরই বন্ধু রাহুল শেখ তিন হাজার টাকার বিনিময়ে ফরিদা খাতুনের নামে ওই যুবকের অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ব্যাঙ্কে। ব্যাঙ্কও তা খতিয়ে দেখেনি। এই ঘটনায় প্রশাসনিক গাফিলতি অবশ্যই ছিল। তা ছাড়া বাইরের দালাল চক্র এই ঘটনায় জড়িত জানিয়ে ওই যুবকের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হচ্ছে। তবে যে যুবকের অ্যাকাউন্টে টাকা জমা পড়েছিল তিনি মুচলেকা দিয়ে ক্ষমা চেয়েছেন। আর মহিলার প্রাপ্য ১৩ হাজার টাকা তাঁকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Weddings: ২৩ দিনে ৩৫ লক্ষ বিয়ে! নয়া নজির ভারতে, ৪ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন

    Indian Weddings: ২৩ দিনে ৩৫ লক্ষ বিয়ে! নয়া নজির ভারতে, ৪ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের কাছে বিয়ে (Indian Weddings) মানে শুধু সম্পর্কের বন্ধন নয়, সাত পাকে বাঁধার স্মরণীয় উদযাপন। ভারতীয় বিয়ে মানেই যার যতটা সাধ্য সেই অনুযায়ী ততটা জাঁকজমক, পেটভরে খাওয়ানো। তাই বিবাহ যাপনের ক্ষেত্রে ভারত নয়া নজির গড়তে চলেছে। চলতি বছর আগামী ২৩ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ৩৫লক্ষ বিয়ে হতে চলেছে দেশে। সিএআইটি-র সমীক্ষা বলছে, এই বিয়ের অনুষ্ঠানগুলিতে মোট ৪ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হবে। যার সুফল পাবে ভারতীয় অর্থনীতি। 

    বিয়ের মরশুম শুরু ২৩ নভেম্বর থেকে

    দুর্গা পুজো, কালী পুজোর পরই আগামী ২৩ নভেম্বর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে বিয়ের (Indian Weddings) পালা। চলবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই ২৩ দিন ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রায় ৩৫ লক্ষটি বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। আর এই এতগুলো বিয়ের অনুষ্ঠানের সঙ্গে মোট ৪.২৫ লক্ষ কোটি টাকার লেনদেন জড়িয়ে রয়েছে। বিয়ের জামা-কাপড়, গয়না, ডেকোরেশন, বাড়ি ভাড়া, ক্যাটারিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন খরচ থেকে থাকে এই সময়। তাই একটি বিয়েকে কেন্দ্র করে টাকার হাতবদল হয় অনেকবার। ফলে অনেকেই বিয়ের মরশুমের অপেক্ষায় থাকেন। আর এই মরশুমই বর্তমানে রোজগারের পথ খুলে দেয় ওয়েডিং ফটোগ্রাফার ও মেকআপ আর্টিস্টদের। 

    কী বলছে নয়া সমীক্ষা

    বিয়ে (Indian Weddings) নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছে সিএআইটি রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেড ডেভেলপমেন্ট সোসাইট (Research and Trade)। সমীক্ষার শেষে জানা গিয়েছে ৫০ হাজারটি বিয়েবাড়ি এরকম হবে যেখানে প্রত্যেকটি বিয়েতে ১ কোটি বা তার বেশি খরচ হতে পারে। আর ৫০ হাজার বিয়েবাড়ি এরকম হতে পারে যেখানে এক একটি বিয়েবাড়িতে খরচ হবে ৫০ লক্ষ টাকা করে। ৬ লক্ষ বিয়েতে খরচ হতে পারে ২৫ লক্ষের কাছাকাছি। দিল্লি, কলকাতা, মুম্বইয়ের মত শহরে দেশের উচ্চবিত্তদের বিয়ের অনুষ্ঠান এখন কর্পোরেট ইভেন্টকে টেক্কা দিচ্ছে। তবে এটাও ঠিক বর্তমান বাজারে সব কিছুর এতই অগ্নিমূল্য যে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তদের বিয়ের অনুষ্ঠান করা বেশ চাপের ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

    আরও পড়ুন: চতুর্থীতে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস! নবমীতে কি ভাসবে কলকাতা?

     সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, গড়ে বিয়ের (Indian Weddings) মোট খরচের কুড়ি শতাংশ যায় বর-কনের পিছনে। বাকি আশি শতাংশই খরচ হয় অনুষ্ঠান আয়োজনে। সবচেয়ে বেশি খরচ করা হয় বাড়ি সারাই করতে। তার পর আসে গয়না, পোশাক ও খাওয়াদাওয়ার মতো বিষয়গুলি। আগে প্রচলন না থাকলেও ক্রমেই ‘ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট’ বা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা সামলানোর সংস্থার প্রচলন বাড়ছে বলে জানানো হয়েছে সমীক্ষায়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC ODI World Cup 2023: অবাক বিশ্বকাপ! শুধু আফগান বা ডাচ নয়, ২২ গজের বিশ্বযুদ্ধে অঘটন ঘটেছে বারবার

    ICC ODI World Cup 2023: অবাক বিশ্বকাপ! শুধু আফগান বা ডাচ নয়, ২২ গজের বিশ্বযুদ্ধে অঘটন ঘটেছে বারবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেদারল্যান্ডসের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকার পরাজয় ভাবা যাচ্ছে না। রশিদ খানদের বিরুদ্ধে হার ভুলে যেতে চাইবেন ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারেরা। তবে, বিশ্বকাপের (ICC ODI World Cup 2023) ইতিহাসে একাধিক বার এরকম অঘটন ঘটেছে। ক্রিকেটবিশ্বের তথাকথিত ছোট দলগুলি হারিয়ে দিয়েছে হট-ফেভারিটদের।

    ভারত বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৯৮৩

    বিশ্বকাপের ইতিহাসে সব থেকে বড় অঘটন ঘটিয়েছিলেন কপিল দেবরা। বিশ্বকাপের ফাইনালে দু’বারের বিশ্বজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত। সেই সময়ে ভারত যে ফাইনাল খেলবে তাই ভাবতে পারেননি ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। সেখানে খেতাব জয়। ১৮৩ রান করেছিল ভারত। সেই রান তাড়া করে  ১৪০ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কপিলরা হয়ে উঠেছিলেন স্বপ্নের সওদাগর।

    জিম্বাবোয়ে বনাম অস্ট্রেলিয়া, ১৯৮৩

    সেটা ছিল জিম্বাবোয়ের প্রথম বিশ্বকাপ। প্রথম ম্যাচেই সামনে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়া। যে দলে রয়েছেন ডেনিস লিলি এবং জেফ থমসনের মতো ক্রিকেটার। তরুণ অ্যালান বর্ডারও তখন দলে। সেই ম্যাচে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবোয়ে এক সময় ৯৪ রানে ৫ উইকেট হারায়। সেখান থেকে অধিনায়ক ডানকান ফ্লেচারের ব্যাটে ভর করে ২৩৯ রান তোলে জিম্বাবোয়ে। অস্ট্রেলিয়া ২২৬ রান করে আটকে যায়।

    কেনিয়া বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৯৯৬

    অসাধারণ বোলিংয়ে সে বার ক্যারিবিয়ানদের হারিয়ে দেয় কেনিয়া। প্রথমে ব্যাট করে কেনিয়া মাত্র ১৬৬ রান করে। মাত্র ৯৩ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল ব্রায়ান লারার দল। 

    জিম্বাবোয়ে বনাম ভারত, ১৯৯৯

    বিশ্বকাপের মঞ্চে জিম্বাবোয়ের কাছে হার মানতে হয়েছিল ভারতকে। গ্রুপ পর্বের ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ২৫২ রান তোলে জিম্বাবোয়ে। ২৪৯ রানে অল আউট হয়ে যায় ভারত। হেনরি ওলঙ্গা ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচের নায়ক হয়ে ওঠেন।

    আরও পড়ুন: বিক্রি হয়েছে ১৫০ কোটি টাকার জার্সি! বিশ্বকাপ লক্ষ্মী আনছে ভারতের ‘কোষাগারে’

    বাংলাদেশ বনাম ভারত, ২০০৭

    বাংলাদেশের কাছে হেরে ২০০৭-এর বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় ভারত। সে এক অঘটনের বিশ্বকাপ ছিল। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং বারমুডার সঙ্গে এক গ্রুপে ছিল ভারত। প্রথম ম্যাচেই ভারত হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। ১৯১ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল রাহুল দ্রাবিড়ের ভারত। 

    আয়ারল্যান্ড বনাম পাকিস্তান, ২০০৭

    ক্রিকেট বিশ্বে আয়ারল্যান্ড নিজেদের পরিচয় তৈরি করেছিল ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে। পাকিস্তান প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ১৩২ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল। আইরিশ পেসারদের সামলাতে পারেননি পাক ব্যাটারেরা। বৃষ্টির জন্য সেই রানের লক্ষ্য কমে হয় ১২৭ রান। ৩ উইকেট হাতে নিয়ে ম্যাচ জিতে নেয় আয়ারল্যান্ড। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share