Tag: Madhyom

Madhyom

  • Russia Ukraine War: ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন না’, ভারতীয়দের সতর্ক করল নয়াদিল্লি

    Russia Ukraine War: ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন না’, ভারতীয়দের সতর্ক করল নয়াদিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন না।’ ভারতীয়দের এই মর্মেই সতর্ক করে দিল নয়াদিল্লি। সম্প্রতি ভারত সরকার জানতে পেরেছে, মোটা অঙ্কের বেতনের লোভ দেখিয়ে ভারতীয়দের লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধের কাজে (Russia Ukraine War)। সেই কারণেই সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে ভারতীয়দের।

    বিবৃতি জারি বিদেশ মন্ত্রকের

    শুক্রবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অল্প কিছু ভারতীয় রুশ সেনায় যোগ দিয়েছেন। তাঁদের যাতে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হয়, সে ব্যাপারে মস্কোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে মস্কোয় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা সকল ভারতীয় নাগরিককে বলছি, তাঁরা যেন দ্বন্দ্ব (রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ) থেকে দূরে থাকেন।” সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বে ক্রমেই জড়িয়ে পড়ছেন ভারতীয়রা।

    সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে বহু ভারতীয়

    জানা গিয়েছে, রাশিয়ান সৈন্যদের সিকিউরিটি হেল্পার হিসেবে নিযুক্ত হতে চুক্তিতে সই করছেন বহু ভারতীয়। পরে তাঁদের জোর করা হচ্ছে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ান সৈন্যদের পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন বহু ভারতীয়ও। মারিউপোল, খারকিভ এবং রোস্তভ অন ডভ সীমান্তে এ ছবি দেখা যাচ্ছে আকছার। রাশিয়ার (Russia Ukraine War) হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে কয়েকজন ভারতীয় নিহতও হয়েছেন বলে খবর। রাশিয়ান সেনা দলে যেসব ভারতীয় সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের দ্রুত ছেড়ে দিতেও রাশিয়াকে অনুরোধ করেছে ভারত সরকার।

    আরও পড়ুুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    জানা গিয়েছে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রায় ২০০ নেপালিকে সেনা বাহিনীতে নিয়োগ করেছে রুশ সরকার। গত ডিসেম্বরে নেপালের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন ৬ জন নেপালি। তার পর নেপাল সরকারও রুশ সেনায় নেপালিদের নিয়োগ না করতে অনুরোধ করেছে। যাঁরা ইতিমধ্যেই রুশ সেনায় যোগ দিয়েছেন, তাঁদের যেন অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হয়, সেই অনুরোধও রাশিয়াকে করেছে নেপাল সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়েছিল যে যুদ্ধ, তা চলছে এখনও (Russia Ukraine War)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Uniform Civil Code: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    Uniform Civil Code: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্সের রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি শাসিত অসম। মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে যে নাবালিকা বিয়ের প্রথা রয়েছে, তা বন্ধেই এই আইন আনছে সরকার। শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত (Uniform Civil Code) করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, “২৩.০২.২৩ তারিখে অমমের মন্ত্রিসভা একটি তাৎপর্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তটি হল বহু পুরানো অসম মুসলিম ম্যারেজস অ্যান্ড ডিভোর্সেস রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট বাতিল করা।” তিনি জানান, আইনটি চালু হলে মেয়েদের বয়স ১৮ এবং ছেলেদের বয়স ২১ না হলে বিয়ে করা যাবে না। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই আইন চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়ে অসম সরকার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালুর দিকে একধাপ এগোল।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে আমরা অপেক্ষা করছি উত্তরাখণ্ড বিলের দিকে। কয়েকটি অতিরিক্ত ধারা যোগ করে অসম এটি অনুসরণ করবে।” তিনি বলেন, “আমরা উত্তরাখণ্ডের বিলটি খুঁটিয়ে দেখব। জনগণের সঙ্গেও এ নিয়ে কথা বলব। কথা বলব বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও। তার পরেই বিলটিকে নিজেদের মতো করে ফ্রেম করব।”

    অসমের মন্ত্রী জয়ন্ত মল্লবরুয়া বলেন, “দ্য অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ এর অধীনে ৯৪ জন মুসলিম রেজিস্ট্রার এখনও বিয়ে দিচ্ছেন। আজই তাঁদের বাতিল করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় আইনটির মৃত্যু হয়েছে। এই আইনে আর কোনও মুসলমানের বিয়ে কিংবা ডিভোর্স নথিভুক্ত হবে না। স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়টি স্থির করা হবে।” যে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের বাতিল করা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেককে এককালীন দু’লাখ করে টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    আরও পড়ুুন: জায়গা হয়নি নিরাপত্তা পরিষদে, অনুদানে রাশ টানল ভারত

    ‘এক দেশ, এক আইনে’র ধুয়ো তুলেছিল বিজেপি। সেই মতো তারা দেশজুড়ে লাগু করতে চায় অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কেন্দ্র এ ব্যাপারে এখনও সেভাবে উদ্যোগী না হলেও, বিজেপি শাসিত কয়েকটি রাজ্য ইতিমধ্যেই এই আইন লাগু করতে পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, অসমেও এই আইন চালু হতে খুব বেশি দিন বাকি নেই। যার প্রথম ধাপটি হল, অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্সের রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত (Uniform Civil Code)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Maghi Purnima 2024: মাঘী পূর্ণিমার পুণ্যস্নানে গঙ্গাসাগরে ভক্তদের ব্যাপক ঢল

    Maghi Purnima 2024: মাঘী পূর্ণিমার পুণ্যস্নানে গঙ্গাসাগরে ভক্তদের ব্যাপক ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঘী পূর্ণিমা (Maghi Purnima 2024) উপলক্ষে হরিদ্বারে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয়েছে। ভক্তরা এই পুণ্যতিথিতে গঙ্গাস্নানের জন্য গঙ্গার ঘাটে ঘাটে প্রচুর ভিড় জমিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে শুধু হরিদ্বার নয়, আজ ভোর থেকেই সাগরদ্বীপ, কাকদ্বীপ এবং বাবুঘাটে পুণ্যস্নানের জন্য এসেছেন প্রচুর ভক্তরা। এই দিনে স্নান করলে জীবনে শান্তি, সুখ ও ধন প্রাপ্তি হয়। রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

    গঙ্গাসাগরে স্নানযাত্রা (Maghi Purnima 2024)

    আজ ভোরের আলো ফুটে ওঠার আগে থেকেই ভক্তদের গঙ্গাসাগরে মাঘী পূর্ণিমার (Magh Purnima 2024) স্নান যাত্রা শুরু হয়ে গিয়েছে। আগত ভক্তরা স্নান করেই কপিল মুনির মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্য বেশ লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছেন। এদিকে, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগত পুণ্যার্থীদের জন্য শৌচালয়, যাত্রীনিবাস সহ ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয়েছে। অপরদিকে সুন্দরবন পুলিশের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনীর মোতায়েন করা হয়েছে সাগরে। আজকের দিনে স্নানের পর ভগবান বিষ্ণুর পুজো করেন অনেকেই। আবার কেউ কেউ পিতৃশ্রাদ্ধানুষ্ঠানও করে থাকেন। এই দিনে দরিদ্র সেবা এবং দান করাকে অনেক শুভ বলে মনে করে থাকেন অনেকেই।

    মাঘী পূর্ণিমার গুরুত্ব

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চদশ তিথিতে যে পূর্ণিমা আসে তাকে মাঘী পূর্ণিমা বা মাঘ পূর্ণিমা (Maghi Purnima 2024) বলা হয়। এই দিনের পুণ্যতিথিতে সাগর স্নানের বিশেষ গুরুত্ব  রয়েছে। আজকের দিনে স্নান, দান এবং জপ অত্যন্ত ফল দায়ক হয়। তবে অনেকে পৌষ মাসের পূর্ণিমা থেকে মাঘ পূর্ণিমা পর্যন্ত পুণ্য স্নান করে থাকেন। মাঘ পূর্ণিমার দিনে ত্রিবেণীতেও বিশেষ স্নান করা হয়ে থাকে। এই দিনে স্নান করলে জীবনে শান্তি, সুখ এবং ধন প্রাপ্তি হয়। এই তিথির উপর নির্ভর করে নানা দোকান ও পসরা বসে। অনেক জায়গায় অনুষ্ঠিত হয় মেলা। গতকাল শুক্রবার রাত থেকেই চলেছে বিভিন্ন স্থানে হরিনাম ও কীর্তন। একই সঙ্গে চলেছে প্রসাদ বিতরণ। মকর সংক্রান্তির পর এই স্নানে সবথেকে বেশি মানুষের সমাগম হয়। গত কয়েক বছর ধরে এক লক্ষের বেশি মানুষ এই স্নান যাত্রায় অংশ গ্রহণ করছেন। এবারের সংখা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Baal Aadhaar: শিশুর জন্যও আধার পরিচিতি! জানুন কীভাবে তৈরি করবেন ‘বাল আধার’?

    Baal Aadhaar: শিশুর জন্যও আধার পরিচিতি! জানুন কীভাবে তৈরি করবেন ‘বাল আধার’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নাগরিকদের পরিচয়পত্র এখন আধার কার্ড (Baal Aadhaar), কারণ আধার কার্ডে নাগরিকের পুরো নাম, স্থায়ী ঠিকানা, জন্মতারিখ সহ ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর থাকে। তবে শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যই নয়, শিশুদেরও আধার কার্ড হয়। এটি বাল আধার নামে পরিচিত। ভারতে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য এই আধার কার্ড তৈরি করা হয়।

    বাল আধার কার্ড কী

    আধারের নিয়ামক সংস্থা ইউআইডিএআই (UIDAI)-র ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, বাল আধার (Baal Aadhaar) হল শিশুদের আধার কার্ড। নীল রঙের এই নথি শিশুদের পরিচয়পত্র হিসাবে ব্যবহার করা হয়। পাঁচ বছর অবধি এই নথি আধার কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা হয়। পরে সন্তানের পাঁচ বছর হলে, বায়োমেট্রিক তথ্য আপডেট করা হয়। আধার আইন ২০১৬-র ৩(১) ধারা অনুযায়ী, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের আধার নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক। শিশুরাও এর ব্য়তিক্রম নয়। যেহেতু পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের বায়োমেট্রিক সংগ্রহ করা সম্ভব নয়, তাই বাল আধার তৈরি করা হয়। 

    কীভাবে করবেন বাল আধার

    সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে আধার কেন্দ্রে যেতে হবে। সঙ্গে নিতে হবে আধার কার্ড, ঠিকানার প্রমাণ এবং সন্তানের বার্থ সার্টিফিকেটের মতো গুরুত্বপূর্ণ নথি। এরপর আধার (Baal Aadhaar) কেন্দ্র থেকে একটি ফর্ম দেবে, সেই ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। অভিভাবকের আধার নম্বরের বিশদ বিবরণ দিতে হবে, কারণ আধার নম্বরটি সন্তানের ইউআইডি-এর সঙ্গে লিঙ্ক করা হবে। এরপর অভিভাবকের ফোন নম্বর দিতে হবে যার আওতায় সন্তানের নীল আধার কার্ড জারি করা হবে। আগেই বলা হয়েছে, এই আধারে কোনও বায়োমেট্রিকের প্রয়োজন নেই, শুধুমাত্র আধার কেন্দ্রের আধিকারিকরা একটি ছবি তুলবেন। এরপর ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের পর অভিভাবকের রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে একটি মেসেজ আসবে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে নীল আধার কার্ড জারি করা হবে। বিশেষ বিষয় হল, এর জন্য কোনও চার্জ নেওয়া হবে না।

    আরও পড়ুন: গর্ভদান আইনে পরিবর্তন আনল কেন্দ্র, কী বলা হয়েছে নতুন নিয়মে?

    বাড়িতে বসে বাল আধার

    প্রথমেই ইউআইডিএআই-র অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://uidai.gov.in/ -এ ক্লিক করতে হবে। এরপর মাই আধার (Baal Aadhaar) সেকশনে যান। সেখানে বুক অ্যান অ্যাপয়নমেন্ট সেকশনে ক্লিক করুন। এবার চাইল্ড আধার অপশনে ক্লিক করুন। নিউ আধার অপশনে ক্লিক করে নিজের মোবাইল নম্বর ও ক্যাপচা বসান। ‘রিলেশনশিপ উইথ হেড অব ফ্যামিলি’ অপশনে গিয়ে চাইল্ড (০-৫ বছর) -এটি সিলেক্ট করুন। এবার শিশুর নাম, জন্মতারিখ ও ঠিকানা আপলোড করুন। শিশুর জন্ম সার্টিফিকেট ও নিজের আধার কার্ড আপলোড করুন। এবার অ্যাপয়ন্টমেন্ট বুক করুন। এরপরে নির্দিষ্ট তারিখে অভিভাবককে সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে আধার কেন্দ্রে যেতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    India: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘকে পাঠানো অনুদান কাটছাঁট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত (India)। কেবল রাষ্ট্রসংঘ নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়ও অনুদান কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নয়াদিল্লি। ন্যাশনাল সিকিউরিটি এস্টাবলিশমেন্টের এক প্রবীণ সদস্য একথা জানিয়েছেন। তাঁর মতে, রাষ্ট্রসংঘের শান্তি রক্ষা মিশন থেকেও নিজেদের সরিয়ে রাখা উচিত ভারতের।

    নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দরবার করে আসছে নয়াদিল্লি। গ্লোবাল স্যাস জায়ান্ট জোহো কো-অপারেশনের এক্সিকিউটিভ অফিসার শ্রীধর ভেম্বু ট্যুইট-বার্তায় বলেন, “রাষ্ট্রসংঘে ফান্ডিং কমাতে পদক্ষেপ করছে ভারত। শান্তি রক্ষা মিশন অংশগ্রহণ করা থেকেও সরে যাওয়া উচিত ভারতের।” তিনি জানান, ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা অর্থ এবং সময় নষ্ট করতে চায় না। কারণ বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও রাষ্ট্রসংঘ ভারতকে (India) স্থায়ী সদস্য পদ দেয়নি।

    ভারতের প্রধান অন্তরায় চিন

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশ পাঁচটি। এগুলি হল— আমেরিকা, চিন, ব্রিটেন, রাশিয়া এবং ফ্রান্স। এই পাঁচ দেশের হাতেই রয়েছে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা। অস্থায়ী সদস্য দেশ ১০টি। প্রতিটি দেশ নির্বাচিত হয় দু’বছরের জন্য। ভারতকে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য করতে আগ্রহী চিন বাদে বাকি চারটি দেশই। এই দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্কও বেশ ভালো। তবে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে ভারতের প্রধান অন্তরায় চিন। প্রতিবারই ভেটো প্রয়োগ করায় নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে পারছে না নয়াদিল্লি।

    ৫৪ শতাংশ হ্রাস রাষ্ট্রসংঘের অনুদানে

    চলতি মাসের ১ ফেব্রুয়ারি ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করে ভারত। সেখানে কমিয়ে দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের জন্য অনুদান। গত বারেরতুলনায় এবার তা কমানো হয়েছে ৩৫.১৬ শতাংশ (India)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলিকে দেওয়া ভারতের মোট অনুদান ছিল ৮৬৬.৭০ কোটি টাকা। অর্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সেই টাকা কমে করা হয়েছে ৫৫৮.১২ কোটি টাকা। সবচেয়ে বড় কোপ পড়েছে রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদানে। একেবারে, ৫৪ শতাংশের বেশি কমানো হয়েছে পরিমাণ। গত বার যেখান দেওয়া হয়েছিল ৩৮২.৫ কোটি টাকা, এবার সেখানে বরাদ্দ করা হয়েছে ১৭৫ কোটি।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহান বিরোধী আন্দোলন দমাতে গ্রামে গ্রামে পুলিশ ক্যাম্প, সিসি ক্যামেরায় নজরদারি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Surrogacy Rules: গর্ভদান আইনে পরিবর্তন আনল কেন্দ্র, কী বলা হয়েছে নতুন নিয়মে?

    Surrogacy Rules: গর্ভদান আইনে পরিবর্তন আনল কেন্দ্র, কী বলা হয়েছে নতুন নিয়মে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারোগেসি বা গর্ভদান আইনে (Surrogacy Rules) পরিবর্তন আনল কেন্দ্রীয় সরকার। নতুন আইনে বলা হয়েছে যে, বিবাহিত দম্পতির যদি শারীরিক সমস্যা থাকে, স্ত্রী বা স্বামীর কোনও একজনের জননকোষ ব্যবহার করেই গর্ভদাত্রী মায়ের সাহায্যে সন্তানের জন্ম দেওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে সংশোধিত ‘গর্ভদান আইন, ২০২২’ অনুযায়ী জেলা মেডিক্যাল বোর্ডের সংশাপত্র লাগবে, যাতে উল্লেখ থাকবে, স্বামী বা স্ত্রীর মধ্যে কোনও একজনের শারীরিক সমস্যা রয়েছে এবং জননকোষ দাতার প্রয়োজন রয়েছে।

    কী বলা হয়েছে নতুন আইনে

    পুরনো গর্ভদান আইনে (Surrogacy Rules) দম্পতির দু’জনেরই জননকোষ ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক ছিল। নির্দিষ্ট করে এই বিষয়টি বদল করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার উন্নয়ন মন্ত্রক। নয়া নিয়মে স্ত্রী বা স্বামীর কোনও একজনের জননকোষ ব্যবহার করেই গর্ভদাত্রী মায়ের সাহায্যে সন্তানের জন্ম দেওয়া যাবে। তবে দু’জনেরই শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকলে চলবে না। সিঙ্গল মাদার বা একা-মহিলারা (বিধবা বা বিবাহবিচ্ছিন্না) নিজেদের ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু-দাতার সাহায্যে গর্ভদান প্রক্রিয়ায় সন্তানের জন্ম দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রেও মহিলাকে নিজের ডিম্বাণু ব্যবহার করতে হবে। ডিম্বাণু-দাতার সাহায্য নেওয়া যাবে না।

    কেন নয়া নিয়ম

    সুপ্রিম কোর্ট সাম্প্রতিককালে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মহিলাদের থেকে জননকোষ দান নিয়ে আবেদন পায়। তাঁরা জানান, কোনও বিরল যৌন-সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা। সেই কারণেই তারা গর্ভধারণ করতে পারছেন না। কিন্তু ডিম্বাণু-দানে অনুমতি না থাকায় গর্ভদান প্রক্রিয়ার সাহায্য নিয়েও মা হতে পারছেন না তাঁরা। এর পরেই আইন সংশোধনের কথা ভাবা শুরু হয়।

    আরও পড়ুুন: নেপালে ফের জোরালো হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে দাবিসনদ পেশ জনতার

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    গত বছর ডিসেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্ট পুরনো আইনটির (Surrogacy Rules) যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। শীর্ষ আদালত জানায়, ‘‘গর্ভদানের যে আসল লক্ষ্য, তা এই আইনে বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে।’’ গর্ভদান আইন নিয়ে শুনানি চলাকালীন ১৪টিরও বেশি দম্পতিকে ডিম্বাণু-দাতার সাহায্য নেওয়ায় অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এ বছর জানুয়ারি মাসে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রের কাছে প্রশ্ন করে, এত মহিলা ক্ষোভ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন, কেন সরকার বিষয়টি নিয়ে ভাবছে না? তারপরই কেন্দ্র সারোগেসি আইন নিয়ে নয়া নিয়ম আনার কথা ভাবে। আনা হয় নয়া নিয়ম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি নিয়ে দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে সুকান্ত-শুভেন্দু

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি নিয়ে দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে সুকান্ত-শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) নিয়ে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি। শাসকের অত্যাচারে নাভিশ্বাস উঠছে সন্দেশখালির সাধারণ মানুষের। বাধ্য হয়ে পথে নেমেছেন মহিলারা। এবার সন্দেশখালি নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে দিল্লি যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এমনকী শনিবার সন্ধ্যায় জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্দেশখালির পরিস্থিতি নিয়ে বক্তৃতা করবেন সুকান্ত। 

    সন্দেশখালি নিয়ে কর্মসূচি

    গত কয়েক দিন ধরে সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) নিয়ে একের পর এক কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্য বিজেপি। আগামী সপ্তাহে কলকাতায় ধর্নায় বসার পরিকল্পনা করছে রাজ্য বিজেপি। বিজেপি সূত্রে খবর, সন্দেশখালির ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে খাস কলকাতায় টানা তিন দিন ধর্না কর্মসূচি পালন করার পরিকল্পনাও নিয়েছে দল। আগামী মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত টানা তিন দিন কলকাতার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে এই ধর্না চলবে। ওই ধর্না কর্মসূচিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু নেতৃত্ব দেবেন বলে জানা গিয়েছে। এর পরে ৬ মার্চ বারাসতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সমাবেশে সন্দেশখালির ‘নির্যাতিতা’ মহিলাদের নিয়ে আসার পরিকল্পনাও রয়েছে।  এরই মধ্যে সন্দেশখালি নিয়ে অভিযোগ জাতীয় স্তরে পৌঁছে দিতে দিল্লি যাচ্ছেন সুকান্ত। 

    আরও পড়ুুন: নেপালে ফের জোরালো হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে দাবিসনদ পেশ জনতার

    সন্দেশখালি নিয়ে কর্মসূচি

    বিজেপি সূত্রে খবর, শনিবার সন্ধ্যায় জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্দেশখালির পরিস্থিতি নিয়ে বক্তৃতা করবেন সুকান্ত। সঙ্ঘ পরিবারের শিক্ষা সংগঠন এবিভিপি শনিবারের সম্মেলনের আয়োজন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ভিতরেই শিপ্রা হস্টেলের হলঘরে সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) নিয়ে বক্তৃতা করবেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। এরপর, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন সুকান্ত মজুমদার। সন্দেশখালির পরিস্থিতি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন বাংলা সফর নিয়েও আলোচনা হতে পারে ওই বৈঠকে। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Email: আসছে এক্সমেইল, আগমনীর সুর শোনালেন স্বয়ং ইলন মাস্ক

    Email: আসছে এক্সমেইল, আগমনীর সুর শোনালেন স্বয়ং ইলন মাস্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধ হয়ে যাচ্ছে জি- মেইল (Email)। এরকম গুজবে কান ঝালাপালা হওয়ার জোগাড়। এহেন আবহে এক্স হ্যান্ডেলে সংস্থার সিইও ইলন মাস্ক জানালেন, অচিরেই বাজারে আসছে এক্স-মেইল। জি-মেইল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে খবর ছড়ায় দাবানলের মতো।

    এক্সমেইলের আগমনীর সুর

    এমতাবস্থায় এক্সমেইলের আগমনীর সুর শুনিয়ে দিলেন এক্স হ্যান্ডেলের সিইও। এটা নেহাত গুজব নয়, তা জানা গিয়েছে এক্সের সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ারিং টিমের বরিষ্ঠ সদস্য নাথান ম্যাক গ্র্যাডির প্রশ্নেও। তিনিই জানতে চেয়েছিলেন এক্সমেইলের সম্ভাব্য লঞ্চের দিন। সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিয়েছেন মাস্ক। তিনি জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। ইমেইল (Email) সার্ভিস ল্যান্ডস্কেপে এটা একটা তাৎপর্যপূর্ণ শিফ্ট হতে পারে।

    জি-মেইল সার্ভিস বন্ধ!

    দিন কয়েক আগেই জি-মেইল সার্ভিস বন্ধ হতে চলেছে বলে একটি বার্তা ছড়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। পোস্টের সঙ্গে একটি স্ক্রিনশটও শেয়ার করা হয়। তাতে লেখা, “গুগল ইজ সানসেটিং জিমেইল”। ভাইরাল হওয়া ওই ইমেইলে বলা হয়, ২০২৪ সালের অগাস্টের এক তারিখ থেকে সমস্ত অপারেশন বন্ধ করে দেবে জিমেইল। তার পর থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়বে সেন্ডিং, রিসিভিং কিংবা স্টোরিং ইমেইল।

    এই বার্তা ভাইরাল হতেই গুগল দ্রুত জানিয়ে দেয়, জি-মেইল বন্ধ হচ্ছে না। এখানেই থাকবে। কোম্পানি এও জানিয়ে দেয়, জি-মেইলকে মডিফাই করা হচ্ছে, বেসিক এইচটিএমএল থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এটি আরও বেশি ভাইব্র্যান্ট হবে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে। গুগলের কনফার্মেশন সত্ত্বেও লাগাম টানা যায়নি গুজবে। তারা জানিয়েছে, বাজারে আসছে ইমেইল সার্ভিসের অল্টারনেটিভ। তারা এক্সমেইলকে ভায়াবল অপশন করতে চাইছে।

    আরও পড়ুুন: নেপালে ফের জোরালো হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে দাবিসনদ পেশ জনতার

    প্রসঙ্গত, মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ট্যুইটারের বৃহত্তম শেয়ারহোল্ডার হলেন ইলন মাস্ক। ইলেক্ট্রিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টেসলার সিইও মাস্ক ট্যুইটারের ৯.২ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন গত ১৪ মার্চ। ইউএস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে দায়ের করা নথি অনুসারে, ইলন মাস্ক প্রায় ৭৩.৫ মিলিয়ন ট্যুইটার শেয়ার কিনেছেন (Email)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nepal: নেপালে ফের জোরালো হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে দাবিসনদ পেশ জনতার

    Nepal: নেপালে ফের জোরালো হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে দাবিসনদ পেশ জনতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপালে (Nepal) ফের জোরালো হচ্ছে হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি। এ আওয়াজ তোলা হচ্ছে সে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তরফে। দেশজুড়ে বইছে হিন্দুত্বের হাওয়া। এমতাবস্থায় চার দিনের বৈঠকে বসে নেপালি কংগ্রেস ন্যাশনাল কাউন্সিল। রাজতন্ত্রের দাবিও তুলেছেন নেপালি জনতা।

    দাবিসনদ পেশ

    নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দহলের কাছে ৪০টি দাবি সম্বলিত একটি সনদও পেশ করেছে নেপালের রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি। বুধবার নেপালের (Nepal) রাজধানী কাঠমাণ্ডুর বিভিন্ন এলাকায় মিছিল করেন রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টির হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক। পরে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পেশ করেন দাবি সনদ। রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টির চেয়ারম্যান রাজেন্দ্র লিংগডেন বলেন, “রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ চালিয়ে যাবে। সরকার এ নিয়ে কোনও পদক্ষেপ না করলে বড়সড় আন্দোলনে নামব আমরা।” ২০০৮ সালে রাজতন্ত্রের উচ্ছেদ ঘটে নেপালে। দেশকে ঘোষণা করা হয় অ-হিন্দু রাষ্ট্র। ২০১৫ সালে নয়া সংবিধানের মাধ্যমে সরকারিভাবে ধর্ম নিরপেক্ষ প্রজাতান্ত্রিক দেশে পরিণত হয় নেপাল।

    রাজতন্ত্র ফেরানোর দাবি

    নেপালে রাজতন্ত্র ফেরানোর দাবি দীর্ঘদিনের। হিন্দুরাষ্ট্রের দাবিও বহু পুরানো। জনতার এই দাবিতে ইন্ধন জোগাচ্ছে সনাতন হিন্দু স্টেট নেপাল মেগা ক্যাম্পেন। এই সংগঠনের নেতা শঙ্কর ভাণ্ডারি। নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণার দাবি এনসি পার্টিরও। এই দলের প্রেসিডেন্ট শের বাহাদুর দেউবা বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হন নেপালি কংগ্রেসে।

    ২০২২ সালে নেপালের (Nepal) সাধারণ নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি জয়ী হয় ২৭৫টি আসনের মধ্যে ১৪টিতে। দেশের পঞ্চম বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে জায়গা করে নেয়। ভোটের পর রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি জোট সরকারেরই অংশ ছিল। ২০২৩ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তারা বিরোধী বেঞ্চে বসে। নেপালের এই দলটিই দেশটিকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার দাবিতে সোচ্চার হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ৯ পাতার ‘ইভেন্ট গাইড’! অম্বানী-পুত্রের বিয়েতে অতিথিদের জন্য চার্টার্ড বিমান

    হিন্দুত্বের দাবিতে সরব হয়েছে নেপালের জেনারেল রুকমানগুড় কাটাওয়াল। তিনি ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত নেপালের সেনাবাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। তিনি বলেন, “আমাদের এই প্রচার দেশকে হিন্দুত্ববাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা নয়, সংখ্যালঘু মুসলিম ও খ্রিস্টানদের এক ঘরে করে দেওয়াও নয়। আমাদের প্রচার শুধুমাত্র নেপালের (Nepal) হিন্দু পরিচয় ফিরিয়ে আনার উদ্দেশ্যে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bird Flu: বার্ড ফ্লু-র ভ্রুকুটি, অন্ধ্রপ্রদেশে মৃত্যু ১০ হাজার মুরগির

    Bird Flu: বার্ড ফ্লু-র ভ্রুকুটি, অন্ধ্রপ্রদেশে মৃত্যু ১০ হাজার মুরগির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্তের হাওয়ায় বার্ড ফ্লু-র ভ্রুকুটি! ইতিমধ্যেই দেশে হানা দিয়েছে বার্ড ফ্লু (Bird Flu)। তার জেরে উদ্বেগে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীরা। জানা গিয়েছে, নেল্লোর-সহ অন্ধ্রপ্রদেশের বেশ কিছু জেলায় রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে এইচ৫এনওয়ান ভাইরাস। ঘটনায় মুরগি পালনে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ওই রাজ্যের পশুপালন দফতর।

    ১০ হাজার মুরগির মৃত্যু

    জানা গিয়েছে, নেল্লোর জেলার পুধালাকুরু, কোভুরু ও মাইদাপুরম এলাকায় গত তিন মাসে বার্ড ফ্লুয়ে সংক্রমিত হয়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০ হাজার মুরগির। পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে ওই দুই গ্রামের বাইরেরও ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা। জনবসতির ১ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে আগামী তিন মাস মুরগির মাংস বিক্রির দোকান বন্ধ থাকার নির্দেশিকা জারি করেছে পুলিশ-প্রশাসন। নেল্লোরে জারি করা হয়েছে হাই অ্যালার্ট। আশপাশের জেলাগুলিতেও জারি করা হয়েছে সতর্কতা। যেহেতু পোল্ট্রিগুলিতেই বেড়েছে সংক্রমণ, তাই আগামী ১৫ দিন পোল্ট্রিগুলি থেকে অন্য কোথাও মুরগি পাঠানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    ড্রপলেট থেকে রোগ ছড়ায় 

    বিশেষজ্ঞদের মতে, অন্যান্য ফ্লুয়ের (Bird Flu) মতো বার্ড ফ্লুও ছড়ায় নাক-মুখ থেকে নিঃসৃত সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জলকণা বা ড্রপলেট থেকে। এই ড্রপলেট অন্য পাখির শ্বাসনালীতে ঢুকে গেলে ওই পাখিটিও সংক্রমিত হতে পারে ফ্লুয়ে। জানা গিয়েছে, যাঁরা মূলত পোল্ট্রির কাজেই যুক্ত, তাঁরাই সাধারণত সংক্রমিত হন। বসন্তের বাংলায় এইচ৫এনওয়ান ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। যদি মুরগি থেকে মানুষে সংক্রমণ ছড়ায় এবং সংক্রমিত ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ার আগেই এ রাজ্যে আসেন, সে ক্ষেত্রে ছড়াতে পারে সংক্রমণ।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘জাতপাতের নামে দেশকে বিভাজিত করছেন ইন্ডিয়া জোটের নেতারা’’, তীব্র আক্রমণ মোদির

    জানা গিয়েছে, মূলত পোল্ট্রি ফার্মের মাধ্যমেই বেশি ছড়ায় বার্ড ফ্লু। তবে হাঁস-মুরগি খেলে যে এই বার্ড ফ্লু হবে, এমন কোনও কথা নেই। অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে ডিম আসে এ রাজ্যে। সেই ডিম খেলেও বার্ড ফ্লু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ যে তাপমাত্রায় মাংস কিংবা ডিম রান্না করা হয়, তাতে ফ্লুয়ের ভাইরাস মারা যায়। একই কথা প্রযোজ্য ওমলেটের ক্ষেত্রেও (Bird Flu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share