Tag: Madhyom

Madhyom

  • Shanti Swarup Bhatnagar Prize: গর্বিত বাংলা! বিজ্ঞান ক্ষেত্রে দেশের সর্বোচ্চ ভাটনগর পুরস্কার পেলেন চার বাঙালি

    Shanti Swarup Bhatnagar Prize: গর্বিত বাংলা! বিজ্ঞান ক্ষেত্রে দেশের সর্বোচ্চ ভাটনগর পুরস্কার পেলেন চার বাঙালি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার (Shanti Swarup Bhatnagar Prize) পেলেন আইআইসিবি-র বাঙালি চিকিৎসক-গবেষক ইমিউনোলজিস্ট দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়। বিজ্ঞান ক্ষেত্রে দেশের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত চার বাঙালি বিজ্ঞানী। ৩৯ বছর পর কলকাতায় কাজ করে মেডিক্যাল সায়েন্সে শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার পেলেন ইমিউনোলজিস্ট শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কারমোট ১২ জন এই সম্মান পাচ্ছেন। এর মধ্যে ৪ জন বাঙালি। 

    শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার কী

    দেশে বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় পুরস্কার শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার (Shanti Swarup Bhatnagar Prize)। কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (CSIR) এর প্রতিষ্ঠা দিবসে এই পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে। সিএসআইআর-এর প্রথম ডিরেক্টর শান্তি স্বরূপ ভাটনাগরের নামানুসারে, প্রতি বছর সাতটি বৈজ্ঞানিক শাখায় এই পুরস্কার দেওয়া হয়। জীববিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, পদার্থবিদ্যা, চিকিৎসা, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড আর্থ, বায়ুমণ্ডল, মহাসাগর এবং গ্রহ বিজ্ঞানের মতো ৭ টি বিষয়ে এই পুরস্কার দেওয়া হয়৷ ভাটনগর পুরস্কার স্বরূপ গবেষকদের ৫ লক্ষ টাকা নগদ দেওয়া হয়৷ ৪৫ বছরের কম বয়সী বিজ্ঞানীরা এই সম্মান পেয়ে থাকেন৷

    দীপ্যমানের কীর্তি 

    চিকিৎসা ক্ষেত্রে ১৯৮৪-র পর এই প্রথম কোনও বাঙালি শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার (Shanti Swarup Bhatnagar Prize) পেলেন। কোভিডের উপর কাজ করে এই পুরস্কার পেয়েছেন দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়। দীর্ঘদিন ধরেই অনাক্রম্যতা (ইমিউনোলজি) বিষয়ে গবেষণা করছেন দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়। তাতে বিশেষ ভাবে ছিল অটোইমিউন ডিজিজ। সাম্প্রতিক কালে কোভিডে অনাক্রম্যতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কী ভাবে প্রভাব ফেলেছিল, সেটি নিয়েও গবেষণা করেন তিনি। কোভিডে প্লাজমা থেরাপির পরীক্ষামূলক গবেষণাও করেছেন। সেই সমস্ত কাজের স্বীকৃতি হিসেবেই এই পুরস্কার পেয়েছেন দীপ্যমান। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়কে। লিখেছেন, ‘সম্মানপ্রাপক দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানাই। বহু বছর পর বাংলায় স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একজন গবেষকের হাত ধরে এই ভাটনগর সম্মান এল।’

    কেন ভিন রাজ্যে রাজ্যের মেধা?

    ৩৯ বছর পর কলকাতায় কাজ করে মেডিক্যাল সায়েন্সে শান্তিস্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার (Shanti Swarup Bhatnagar Prize) পেলেন ইমিউনোলজিস্ট দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়। এই পুরষ্কারের ঝুলিতে রয়েছে—একটি প্রশংসাপত্র, একটি ফলক এবং নগদ ৫ লক্ষ টাকা। এই পুরষ্কার পাওয়ার পর দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘‌রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এই রাজ্যে আর‌ও বেশি করে গবেষণার পরিকাঠামো গড়ে তোলা প্রয়োজন। কেন ভিন রাজ্যে রাজ্যের মেধা চলে যাচ্ছে?‌ সেটাও দেখতে হবে।’

    আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোর নির্ঘণ্ট প্রকাশ বেলুড় মঠের, স্বামীজি প্রচলন করেছিলেন এই পুজো

    আর কোন কোন বাঙালি পেলেন সম্মান

    যে চার বাঙালির আলোয় এ বারের ভাটনগর পুরস্কার (Shanti Swarup Bhatnagar Prize) উজ্জ্বল, তাঁরা রসায়নে আইআইটি বম্বের দেবব্রত মাইতি, পদার্থবিদ্যায় বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের (আইআইএসসি) অনিন্দ্য দাস ও টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চের বাসুদেব দাশগুপ্ত এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে কলকাতার ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব কেমিক্যাল বায়োলজির দীপ্যমান গঙ্গোপাধ্যায়। দেবব্রতের গবেষণা কার্বন এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর পারস্পরিক রাসায়নিক বন্ধন নিয়ে। সন্ধিগত মৌলের অনুঘটন ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে জীবনদায়ী ওষুধ থেকে কীটনাশক পর্যন্ত বিভিন্ন কিছুর উদ্ভাবনে দিশা দিচ্ছে তাঁর কাজ। দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত দেবব্রতের পড়াশোনা পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের শ্রীরামপুর গ্রামের স্থানীয় কৃষি উচ্চ বিদ্যালয়ে। পদার্থবিদ্যায় পুরস্কার প্রাপক অনিন্দ্য দাসও বেলুড় রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের ছাত্র। পদার্থবিদ্যায় পুরস্কার প্রাপক আর এক বাঙালি মুম্বইয়ের টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চের (টিআইএফআর) বাসুদেব দাশগুপ্ত। ২০০০ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার স্নাতক স্তরের ছাত্র ছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Asia Cup 2023: কুলদীপের কেরামতি! কোহলি-রাহুলের শতরান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সহজ জয় ভারতের

    Asia Cup 2023: কুলদীপের কেরামতি! কোহলি-রাহুলের শতরান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সহজ জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুল শুরু করেছিলেন, শেষ করলেন কুলদীপ যাদব। কার্যত বিনা লড়াইয়ে ভারতের কাছে হার মানল পাকিস্তান। ভারতের ৩৫৭ রানের আকাশছোঁয়া টার্গেট তাড়া করতে নেমে পরপর উইকেট হারাল বাবররা। ৩২ ওভারেই শেষ হয়ে গেল পাকিস্তানের ইনিংস। মাত্র ১২৮ রানে গুটিয়ে গেল তারা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৮ ওভার হাত ঘুরিয়ে ২৫ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা কুলদীপ যাদব। কুলদীপ-জাদেজার স্পিনের ঝলক, পাকিস্তানকে ২২৮ রানে হারিয়ে এশিয়া কাপে ম্যাচ পকেটে পুরল ভারত।

    ভারতীয় বোলারদের দাপট

    ফরম্যাট ওয়ান ডে। যদিও ম্যাচ হল দু-দিনে। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে এত বিরতি দর্শকদের আনন্দ কেড়ে নেয়। দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে ম্যাচ সম্পূর্ণ হল। গ্রুপস্তরে ভারতের ব্য়াটিংয়ের উপর দাপট দেখালেও সুপার ফোরে সেটা দেখাতে পারলেন না শাহিনরা। পাক বোলারদের দম্ভ গুঁড়িয়ে গেল। কোহলি-রাহুলের মারকাটারি ব্যাটিংয়ের জেরে আক্ষরিক অর্থেই চোখে সর্ষেফুল দেখছিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি, শাদাব খানের মতো পাক বোলাররা। বুঝতে পারছিলেন না ঠিক কীভাবে আটকে দেওয়া যাবে কোহলি-রাহুলের রানের গতি। প্রত্যাশিতভাবেই অপরাজিত থেকেছেন দুই ভারতীয় ব্যাটার। ১২২ রানে অপরাজিত রইলেন কোহলি। আর রাহুল অপরাজিত রইলেন ১১১ রান করে।

    কুলদীপের স্পিনের যাদু

     ভারতীয় ইনিংস শেষেই বৃষ্টি নামে। তবে খেলা শুরু হতেই কুলদীপের স্পিনের যাদু চোখে পড়ল। পাকিস্তান ন্যূনতম লড়াইটাই করতে পারল না। ওপেন করতে নেমে ফখর জামান ও ইমাম উল হকের জুটি করল মাত্র ১৭ রান। ৯ রানে ইমামকে ফেরান বুমরাহ। এটা ছিল পাকিস্তানের ব্যাটিং ধসের শুরু। এরপর আর সেটা থামেনি। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন ফখর জামান। এরপর আঘা সালমান ও ইফতিকার আহমেদ করেন ২৩ রান করে। এই তিনজন বাদে পাকিস্তানের আর কেউ পাতে দেওয়ার মত রান করতে পারেনি। বাবর আজম, মহম্মদ রিজওয়ানের মত যাদের নিয়ে পাকিস্তানের গর্ব তাদেরকেই মাটিতে ফেলল ভারত।পাকিস্তানের পাঁচজন ব্যাটার এক অঙ্কের রান করলেন। ভারতের হয়ে একটি করে উইকেট নেন জসপ্রীত বুমরাহ, হার্দিক পান্ডিয়া, শার্দূল ঠাকুর। পাঁচটি উইকেট নেন কুলদীপ যাদব। মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে এই পারফরম্যান্স হালকা রাখবে ক্রিকেটারদের।

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৮ ওভার হাত ঘুরিয়ে ২৫ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা কুলদীপ যাদব। কুলদীপ-জাদেজার স্পিনের ঝলক, পাকিস্তানকে ২২৮ রানে হারিয়ে এশিয়া কাপে ম্যাচ পকেটে পুরল ভারত।  এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত। প্রথমে ব্যাট করেন রোহিতরা। ভারতীয় ইনিংস শেষেই বৃষ্টি। ম্যাচ আর সম্পূর্ণ হয়নি। সুপার ফোরে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে তাই যোগ করা হয়েছিল রিজার্ভ ডে। শেষ মুহূর্তে এই সিদ্ধান্ত নেয় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল। রিজার্ভ ডে কাজে লাগল। তবে চাপও বাড়ল ভারতীয় শিবিরে। টানা দু-দিন খেলতে হল। রাত পোহালেই শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচ। দু-দিনের দ্বৈরথে ভারত জিতল ২২৮ রানের বিশাল ব্যবধানে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Vaibhav Taneja: নাদেলা এবং সুন্দর পিচাইয়ের পর বৈভব তানেজা! টেসলার মাথায় ভারতীয় প্রতিভাবান

    Vaibhav Taneja: নাদেলা এবং সুন্দর পিচাইয়ের পর বৈভব তানেজা! টেসলার মাথায় ভারতীয় প্রতিভাবান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্ব জুড়ে অনেক ভারতীয় প্রতিভাবান অনেক কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে মাইক্রোসফ্ট থেকে গুগল পর্যন্ত অনেক কোম্পানির সঙ্গে ভারতীয়রা যুক্ত। তার মধ্যে সত্য নাদেলা এবং সুন্দর পিচাইয়ের নাম অন্যতম। এবার আরও এক ভারতীয় প্রতিভার নাম জুড়ে গেল এই তালিকায়। তিনি এমন একজন, যাঁর কাছে ইলন মাস্ক তাঁর সমস্ত নথি ও কোম্পানির দায়ভার অর্পণ করেছেন। তাঁর নাম বৈভব তানেজা (Vaibhav Taneja)।

    কীভাবে এলেন এই পদে?

    ইলন মাস্কের কোম্পানি টেসলা বিশ্বের বৃহত্তম বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি। আর এই কোম্পানি ইলন মাস্ককে বিশ্বের ধনী ব্যক্তির মর্যাদা দিয়েছে। আর এই কোম্পানিরই সিএফও (চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার) হিসাবে ইলন মাস্ক নিযুক্ত করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈভব তানেজাকে (Vaibhav Taneja)। যিনি এই কোম্পানির সমস্ত আর্থিক দায়ভার নিজে সামলান। এর আগে এই পদটি সামলাতেন টেসলার সিএফও জ্যাচারি কিরখোর্ন। সেই সময় বৈভব অ্যাকাউন্টিং বিভাগে কাজ করতেন।

    বৈভব তানেজার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কর্মজীবন

    এত বড় সাফল্যের পিছনে আছে অনেক সংগ্রাম ও পড়াশোনা। বৈভব দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ভারতের চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউট থেকে একজন যোগ্য চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসেবে নিজেকে তৈরি করেন। তিনি এর পর ১৯৯৯ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাইস ওয়াটারহাউস কুপার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডে (PwC) সিনিয়র ম্যানেজার পদে কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে তিনি সোলারসিটির কর্পোরেট কন্ট্রোলার হিসাবে যোগদান করেন। এর পর ২০১৭ সালে তিনি টেসলাতে যোগদান করেন। ২০১৮ সালের মে মাসে তিনি (Vaibhav Taneja) কর্পোরেট কন্ট্রোলার হিসাবে নিযুক্ত হন এবং ২০১৯ সালে তিনি প্রধান অ্যাকাউন্টিং অফিসার হিসাবে নিযুক্ত হন।

    দুই সিএফও-র সঙ্গে কাজ

    বৈভব (Vaibhav Taneja) তাঁর কর্মজীবনে অনেক বহুজাতিক সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। টেসলাতে সিএফও হওয়ার আগে তিনি কর্পোরেট কন্ট্রোলার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। টেসলার আগে বৈভব সোলারসিটিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। টেসলার প্রাক্তন জ্যাচারি কিরখর্নের সঙ্গেও তিনি আগে কাজ করেছেন। তাছাড়াও আরও এক ভারতীয় দীপক আহুজা, যিনি তাঁরও আগে টেসলার সিএফও ছিলেন, তাঁর সঙ্গেও কাজ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • UPI Loan: ব্যালান্স না থাকলেও করা যাবে লেনদেন! কী বলছে ইউপিআই ঋণের নতুন নিয়ম?

    UPI Loan: ব্যালান্স না থাকলেও করা যাবে লেনদেন! কী বলছে ইউপিআই ঋণের নতুন নিয়ম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সময় যত এগিয়ে যাচ্ছে, মানুষ তত বেশি পরিমাণে আর্থিক লেনদেনের জন্য ডিজিটাল মধ্যমের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন। ব্যস্ততার যুগে অনলাইন লেনদেনের উপর আগ্রহ বাড়ছে বেশি করে। লেনদেন প্রক্রিয়াও হয়ে গিয়েছে অত্যন্ত সহজ সরল। এবার অনলাইন মাধ্যমে ইউপিআইতে (UPI Loan) অতিরিক্ত আরও সুবিধা যুক্ত হতে চলেছে। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) জানিয়েছে, এবার থেকে অ্যাকাউন্টে ব্যালান্স না থাকলেও ইউপিআই লেনদেন করা যাবে। যাঁরা নিয়মিত ডিজিটাল পেমেন্ট করেন, তাঁদের জন্যও পরিষেবার গুণমান আরও উন্নত হচ্ছে। 

    কী বলেছে আরবিআই?

    সম্প্রতি, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফ থেকে জানানো হয়, ইউপিআই (UPI Loan) ডিজিটাল লেনদেনে নতুন নিয়ম চালু হয়েছে। এই নতুন নিয়মে গ্রাহকের নিজের অ্যাকাউন্টে যদি টাকা নাও থাকে, তাহলেও এবার থেকে ইউপিআই-এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। কিন্তু, কী করে তা সম্ভব? এই প্রসঙ্গে শীর্ষ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে যে, ইউপিআই-এর সঙ্গে ‘প্রি-অ্যাপ্রুভড ক্রেডিট লাইন’ (PCL) পরিষেবাকে এখন থেকে যুক্ত করা হচ্ছে। প্রি-অ্যাপ্রুভড ক্রেডিট লাইনের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের ক্রেডিট লাইন প্রদান করা হবে। এই ক্রেডিট লাইনের পরিমাণ নির্ধারিত হবে গ্রাহকের আর্থিক ব্যালান্স, লেনদেনের ইতিহাস এবং আরও নানান বিষয়ের উপর। গ্রাহকের আর্থিক লেনদেন কতটা পরিমাণে হয়, কতটা নিয়মিত হয়, তার উপর ভিত্তি করে ব্যাঙ্ক প্রি-অ্যাপ্রুভড ক্রেডিট লাইন দেবে বলে নির্ধারিত হয়েছে। 

    কীভাবে দেওয়া হবে সুবিধা?

    আরবিআই (RBI) জানিয়েছে, গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকলে, ইউপিআই (UPI Loan) দিয়ে প্রয়োজনীয় টাকা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে পাঠাতে পারবেন। তবে গ্রাহকের প্রি-অ্যাপ্রুভড ক্রেডিট লাইনের মধ্যে থাকা টাকার পরিমাণ দিয়ে এই লেনদেন করা যাবে। যদিও এক্ষেত্রে বলা হয়েছে, গ্রাহককে এই ডিজিটাল লেনদেনের জন্য বিশেষ সুদ দিতে হবে। ইউপিআই-তে ক্রেডিট কার্ড লিঙ্ক বা অ্যাকাউন্টের ব্যালান্স যদি নাও থাকে, তাহলেও গ্রাহক পেমেন্ট করতে পারবেন। এই পরিষেবায় যে কোনও গ্রাহক, জরুরি ভিত্তিতে টাকার প্রয়োজন মেটাতে ভীষণ উপকৃত হবেন। সেই সঙ্গে ডিজিটাল পেমেন্টের আরও ব্যাপক প্রচার ও প্রসার হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    গ্রাহকের পরিমাণ বৃদ্ধি হবে

    আশা করা হচ্ছে, এই নতুন নিয়মের ফলে ইউপিআই (UPI Loan) ব্যবহারকারী গ্রহাকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। যাঁরা সব সময় এই পেমেন্ট খুব একটা করেন না, তাঁরা একবার শুরু করলে পরিষেবার প্রতি আগ্রহ আরও বাড়বে। একইসঙ্গে, এই সুবিধার ফলে গ্রাহকের ঋণ নেওয়া আরও সহজলভ্য বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে। তবে একইসঙ্গে আশঙ্কাও করা হচ্ছে, এই ব্যবস্থার ফলে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের উপর বিশেষ প্রভাব পড়বে। অনেকের মতে, এতে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার কম হতে পারে। 

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে ৪ চাকরিপ্রার্থীর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করতে চায় সিবিআই

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে ৪ চাকরিপ্রার্থীর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করতে চায় সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় চারজন চাকরিপ্রার্থীর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করানোর অনুমতি চাইল সিবিআই। আলিপুর আদালতে এই মর্মে আবেদন জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। কীভাবে দুর্নীতি হয়েছে, তা নিয়ে আদালতে আগেই সিবিআই-এর সামনে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন এই ৪ জন। এই প্রথম নিয়োগ দুর্নীতিতে কোনও চাকরিপ্রার্থীর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করাতে চাইছে সিবিআই (CBI)। 

    কেন চাকরিপ্রার্থীদের গোপন জবানবন্দি

    সিবিআই সূত্রের খবর, টাকা দিয়ে সরকারি চাকরি পেতে চেয়েছিলেন যাঁরা, এ বার তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করাতে চায় সিবিআই। যে চার চাকরিপ্রার্থীর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করার কথা আদালতকে জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থাটি, তাদের সঙ্গে অবশ্য আগেও কথা বলেছে সিবিআই আধিকারিকরা। এঁদেরকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ঘুর পথে চাকরি পেতে কী পদ্ধতিতে টাকা দিতে হয়েছিল তাঁদের? কোথা থেকে কী ভাবেই বা জেনেছিলেন এ ব্যাপারে? কারা এ বিষয়ে যোগাযোগ রাখতেন তাঁদের সঙ্গে? সূত্রের খবর, আদালত যদি সিবিআইয়ের গোপন জবানবন্দির আবেদন মঞ্জুর করে, তবে ওই চাকরিপ্রার্থীদের এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আবার জানাতে হতে পারে ম্যাজিস্ট্রের সামনে। তবে এর পাশাপাশি অন্য প্রশ্নেরও উত্তর দিতে হতে পারে। তবে যেহেতু এই প্রথম নিয়োগ মামলায় (Recruitment Scam) সিবিআই এই চাকরিপ্রার্থীদের গোপন জবানবন্দির আবেদন করেছে, তাই তাঁদের বক্তব্য এবং তা থেকে কী তথ্য উঠে আসতে পারে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।

    দুর্নীতির শিকড়ে পৌঁছতে চায় সিবিআই

    প্রথম দিকে তা কেবল শাসকদলের হেভিওয়েটের দিকে ফোকাসড থাকলেও, এখন সেই পরিধি বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। তবে এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নজরে রয়েছেন চাকরি প্রার্থীরাও। কে বা কারা এই দুর্নীতির (Recruitment Scam) শিকার হয়েছেন, বা কারা এই দুর্নীতিতে সামিল হয়েছেন, সবেতেই কড়া নজর দিয়েছে সিবিআই। এর আগে গত ৭ অগস্ট টাকা দিয়ে চাকরি পাওয়া চার অযোগ্য শিক্ষককে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। তার পর বাঁকুড়ার ৭ শিক্ষককে তলব করেছিল সিবিআই। এবার চার চাকরিপ্রার্থীর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করার পথে সিবিআই।

  • BJP: পুজো উদ্বোধনে তৃণমূলকে টক্কর দিতে প্রস্তুত বিজেপি, আসতে পারেন অমিত শাহ

    BJP: পুজো উদ্বোধনে তৃণমূলকে টক্কর দিতে প্রস্তুত বিজেপি, আসতে পারেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর উদ্বোধনেও শাসকদলকে এক ইঞ্চি মাটি ছাড়তে প্রস্তুত নয় বিজেপি (BJP)। ২০১৯ সালের পর ফের পুজো উদ্বোধনে রাজ্যে পা রাখতে চলেছেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত কলকাতার বিজেপি নেতা সজল ঘোষের পুজো বলে পরিচিত সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের এবছরের থিম হল রাম মন্দির। জানা গিয়েছে, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো উদ্বোধন করতে আসতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অন্যদিকে বালুরঘাটের একটি পুজো মণ্ডপেও রাম মন্দির থিম করা হয়েছে। বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের লোকসভা কেন্দ্রের এই পুজোর উদ্বোধনও করতে পারেন অমিত শাহ।

    তৃণমূলকে পুজো উদ্বোধনে টক্কর দিতে প্রস্তুত বিজেপি (BJP)

    পুজোর ময়দানে তৃণমূল নেতাদের টক্কর দিতেই এ বছরে কোমর বেঁধে নেমেছে গেরুয়া শিবির (BJP)। তৃণমূলের নেতামন্ত্রীদের জাঁকজমকপূর্ণভাবে দুর্গাপুজো করতে দেখা যায়। এবার সেখানে ভাগ বসাতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিজেপি। জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের থিম শুধু কলকাতা বা বালুরঘাটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। সারা রাজ্যেই বিজেপি (BJP) প্রভাবিত পুজোগুলোতেও এবার দেখা যাবে অযোধ্যার রাম মন্দির। ব্লকে ব্লকে এমন পুজো করতে উদ্যোগী হয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে অযোধ্যার মন্দির কমিটি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাম মন্দিরের উদ্বোধন করবেন। তার আগে রাম মন্দিরের আদলে বাংলাতে পুজোর পরিকল্পনা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    উত্তর কলকাতার ১৪টি পুজো কমিটির সঙ্গে কথা গেরুয়া শিবিরের (BJP)

    সাধারণভাবে সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে বিগত বছরগুলিতে দুর্গাপুজো করতে দেখা গিয়েছে গেরুয়া শিবিরকে। কিন্তু ব্লকে ব্লকে দলীয় উদ্যোগে দুর্গাপুজো এই প্রথমবার হয়তো দেখা যাবে। কলকাতায় পুজো দেখার আনন্দে সারা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের সমাগম হয়। তিলোত্তমায় রাজপথে পুজোর রাতগুলিতে ভিড় সরিয়ে হাঁটা কঠিন হয়ে পড়ে। বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, উত্তর কলকাতার ১৪টি পুজো কমিটির সঙ্গে ইতিমধ্যে কথা হয়েছে। সম্প্রতি নিউ মার্কেট থানা এলাকায় খুঁটিপুজো করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। জানা গিয়েছে শুধু দুর্গাপুজো নয় ১৯ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থীতেও বিভিন্ন বিজেপি নেতাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NASA Lunar Mission: চন্দ্রযান ৩-এর পিছু পিছু! চাঁদের দক্ষিণ মেরু অভিযানে রোভার বানালো নাসা

    NASA Lunar Mission: চন্দ্রযান ৩-এর পিছু পিছু! চাঁদের দক্ষিণ মেরু অভিযানে রোভার বানালো নাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও জাপানের পর চাঁদ জয় করতে রোভার পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এই মিশনে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সাহায্যে নিচ্ছে ক্যাঙারু-কান্ট্রি (Australia Moon Mission)। অস্ট্রেলিয়ান স্পেস এজেন্সিকে সাহায্য করার আগে অবশ্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মহাকাশযান পাঠাতে চলেছে আমেরিকা। সেই লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই একটি রোভার তৈরি করেছে নাসা (NASA Lunar Mission)। আগামী বছরের শেষে সেটিকে পৃথিবীর উপগ্রহে পাঠানোর কথা। 

    নাসার পরিকল্পনা

    চন্দ্র অভিযানের জন্য নাসা যে যান তৈরি করেছে তাঁর নাম ভোলাটাইস ইন্সভেস্টটিগেটিং পোলার এক্সপ্লোরেশন রোভার বা ভাইপার (VIPER)। সম্প্রতি মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার জনসন স্পেস সেন্টারের ইঞ্জিনিয়াররা রোভারটির একটি প্রোটোটাইপ পরীক্ষা করেন। যা মোটের উপর সফল হয়েছে বলে নাসা সূত্রে খবর। মার্কিন মহাকাশ গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, ভারতের চন্দ্রযান ৩-র বিক্রম-র মতো একটি ল্যান্ডারে করে ভাইপারকে চন্দ্র পৃষ্ঠে পাঠানো হবে। এই মিশনের জন্য অ্যাস্ট্রোবোটিক নামের একটি বেসরকারি সংস্থা ওই ল্যান্ডার তৈরি করছে। সূত্রের খবর, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামবেন মার্কিন নভোচারী। সেই মিশন শুরুর আগেই চন্দ্র পৃষ্ঠের ওই অংশে পৌঁছবে ভাইপার। সেখানকার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করবে এই নভোযান। যা চাঁদে মানুষ পাঠানোর রাস্তাকে সহজ করবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা (NASA Lunar Mission)।

    অস্ট্রেলিয়ার অভিযান 

    অন্যদিকে, নাসার সাহায্যে চাঁদে অভিযান চালাতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া (Australia Moon Mission)। অজিদের পাঠানো রোভার চাঁদের মাটি সংগ্রহ করে পৃথিবীতে নিয়ে আসবে। সেই মাটি বিশ্লেষণ করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। চন্দ্র পৃষ্ঠ থেকে সংগৃহীত নমুনা থেকে অক্সিজেন তৈরির চেষ্টাও চালানো হবে বলে জানা গিয়েছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে হিমায়িত জল রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। চন্দ্র পৃষ্ঠের সেই জল আদৌ ব্যবহারযোগ্য? সূত্রের খবর, চন্দ্র মিশনে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজবেন অস্ট্রেলিয়ার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। অস্ট্রেলিয় প্রশাসন জানিয়েছে, ২০২৬-এ চন্দ্র মিশনে রোভার পাঠাবে তারা।

    চন্দ্রযান-৩ কে অনুসরণ

    চাঁদের মাটিতে অবতরণ করতে বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশগুলি হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে, সেই জায়গায় ভারত এই মিশন সম্পূর্ণ করেছে মাত্র ৬১৫ কোটি টাকায়। ভারতের দেখাদেখি একইভাবে চাঁদের মাটি দখলে নেমেছে জাপান (Japan)। ভারতের মতোই তারা কোনরকম তাড়াহুড়ো করতে চাইছে না, একেবারে ধীরস্থির ভাবে পৌঁছে যেতে চাইছে চাঁদের মাটিতে।  জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (JAXA) র পাঠানো মহাকাশযান চন্দ্রযান-৩ এর মতই পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ধীরে ধীরে চাঁদের দিকে এগিয়ে যাবে। ভারত যে টেকনোলজি ব্যবহার করে বিশ্বকে কম খরচে চাঁদ জয়ের দিশা দেখিয়েছে সেই টেকনোলজি এবার ব্যবহার করছে জাপান।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্যের আরও কাছে পৌঁছল আদিত্য এল-১, জানাল ইসরো

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: ‘‘সংবিধানকে অসম্মান করা হচ্ছে’’! রাজ্যের নেতা-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে তোপ রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: ‘‘সংবিধানকে অসম্মান করা হচ্ছে’’! রাজ্যের নেতা-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে তোপ রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মন্ত্রীদের বোঝা উচিত কোন ভাষার প্রয়োগ করলে দেশের সংবিধানকে অশ্রদ্ধা করা হয়।  পত্র–রহস্য নিয়ে জল্পনার মধ্যেই এই মন্তব্য করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্য রাজ্যপাল সংঘাত এখন চরমে। রাজ্যপালকে আক্রমণ করতে গিয়ে শব্দবন্ধের শালীনতা অতিক্রম করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তাঁর আক্রমণে উঠে এসেছে ‘রক্তচোষা রাক্ষসের’ মতো শব্দবন্ধও। রাজ্যের মন্ত্রীদের এহেন আক্রমণকে ভালো চোখে দেখছেন না রাজ্যপাল। শালীনতা বজায় রেখে সংবিধানকে সম্মান জানানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। 

    কী বললেন রাজ্যপাল

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, “মন্ত্রীদের বোঝা উচিত যে এরকম আক্রমণে ভারতের সংবিধানের অসম্মান হচ্ছে। তাঁরা তাঁদের মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের এসবের জন্য দায়ী করছেন। তাঁরা যখন সাংবিধানিক প্রধান সম্পর্কে অসংসদীয় মন্তব্য করেন, তখন তাঁরা মন্ত্রী পরিষদে তাঁদের দলের নেতাকেও অপ্রয়োজনীয় বিতর্কে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন।” রাজ্যপালের ‘গোপন চিঠি’ নিয়ে গুঞ্জন সর্বত্র।  গুঞ্জন শুরু হয়েছে, রাজ্যের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের কাছে কড়া নালিশ করেছেন রাজ্যপাল। রাজ্যের কাছে নালিশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ থেকে একাধিক বিলে স্বাক্ষর না করার জেরে দূরত্ব বেড়েছে। 

    আরও পড়ুুন: মোদির সঙ্গে সেলফি তুললেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘জি২০ সম্মেলন সফল’, জানালেন আলবানিজ

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রীর বাদানুবাদ অন্যমাত্রা নিয়েছে গত কয়েকদিনে। রাজ্যের সঙ্গে সংঘাতের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে উপাচার্য নিয়োগ। মর্জি মতো রাজ্যপাল তথা আচার্য একের পর এক অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করে যাচ্ছেন বলে আক্রমণ করেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীও। রাজ্যপালের উত্তর, একাধিক মামলায় সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসনের ধারণা বলবৎ করা প্রয়োজনীয়। কিছু রাষ্ট্রীয় আইন থাকতে পারে যা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রশাসনে হস্তক্ষেপ বা হস্তক্ষেপ করার ক্ষমতা বা কর্তৃত্ব রাজ্য সরকারকে দেয়। তবে হস্তক্ষেপের নামে কোনও রাজ্য সরকার আর্থিক ফান্ডিং বন্ধ করলে সেটা অসাংবিধানিক। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে অনুমোদন এসেছে, সেটা বিচার করেই অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Pakistan: একদিনের ম্যাচ গড়াল দু’দিন! রবিবার থমকে যাওয়া ভারত-পাক দ্বৈরথ চলবে আজও

    India vs Pakistan: একদিনের ম্যাচ গড়াল দু’দিন! রবিবার থমকে যাওয়া ভারত-পাক দ্বৈরথ চলবে আজও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দফায় দফায় বৃষ্টির জেরে এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচ গড়াল রিজার্ভ ডে-তে। তবে সোমবারও রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা। এতে পাকিস্তানের খুব একটা অসুবিধা হবে না। কিন্তু রোহিতদের সমস্যা হতে পারে। টানা তিন দিন ক্রিকেট মাঠে থাকতে হবে তাঁদের। ১৭৬ ওভার খেলতে হতে পারে ভারতকে।

    আজও বৃষ্টি হতে পারে

    রবিবার ভারতের ইনিংসে ২৪.১ ওভারের সময় শুরু হয় বৃষ্টি। সেই সময় ভারতের রান ছিল ২ উইকেটে ১৪৭। কেএল রাহুল (১৭) ও বিরাট কোহলি (৮) ব্যাট করছিলেন। বৃষ্টি প্রথমে ধীরে শুরু হলেও পরে তা গতি বাড়ায়। এরসঙ্গে যুক্ত হয় ঝোড়ো হাওয়া। এরফলে একাধিকবার পিচের কভার সরে যায়। বৃষ্টির বন্ধের পর শুরু হয় মাঠ তৈরি করার কাজ। রাত আটটা ২০ নাগাদ পিচ তৈরি হয় খেলার জন্য। সাড়ে আটটার সময় ফের শুরু হয় বৃষ্টি। ফলে দিনের মত ম্যাচ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন আম্পায়াররা। সোমবার, অর্থাৎ রিজার্ভ ডে-তে ম্যাচ আবার সেখান থেকেই শুরু হবে। পুরো ৫০ ওভারেরই ম্যাচ হবে। যদি সোমবার বৃষ্টি বাধা না দেয় তা হলে ভারতকে বাকি ২৫.৫ ওভার ব্যাট করতে হবে। তার পরে পাকিস্তানের ইনিংসের ৫০ ওভার রয়েছে। অর্থাৎ রোহিতদের মাঠে থাকতে হতে পারে প্রায় ৭৬ ওভার। মঙ্গলবার সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচ রয়েছে ভারতের। সেই ম্যাচেও বৃষ্টি না এলে ১০০ ওভার খেলতে হতে পারে রোহিতদের। পর পর দিন তিন মাঠে থাকাই নয়, এত পরিশ্রম কী ভাবে সামলাবেন রোহিতেরা সেটা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

    আরও পড়ুন: আজ মহারণে ভারত-পাকিস্তান, দুই দলের শক্তি ও দুর্বলতার দিক কোনগুলি?

    আজ, সোমবার বৃষ্টি না হলে দুপুর তিনটে থেকে ম্যাচ শুরু হবে, ব্যাট করতে নামবেন বিরাট কোহলি ও কেএল রাহুল। স্ট্রাইক রাখবেন বিরাট কোহলি। আর ম্যাচ শুরু হবে ২৪.২ ওভার থেকে। বল করবেন শাদাব খান। রবিবারের ম্যাচে এমনিতেই পিঠের চোটের কারণে ছিটকে গিয়েছেন শ্রেয়স আয়ার। মঙ্গলবারের ম্যাচে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। সুপার ফোর থেকে ফাইনালে ওঠার জন্যে পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা দুটি ম্যাচই জিতলে এগিয়ে থাকবে রোবহিতরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে  শেষ ম্যাচের আগেই ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করতে চায় টিম ইন্ডিয়া। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: রাষ্ট্রপতির দেওয়া নৈশভোজের মেনু প্রকাশ্যে! এক ঝলকে খাবারের তালিকা

    G20 Summit: রাষ্ট্রপতির দেওয়া নৈশভোজের মেনু প্রকাশ্যে! এক ঝলকে খাবারের তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে চলছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit), বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতারা ইতিমধ্যে এসে পৌঁছেছেন। অতিথি আপ্যায়নে ত্রুটি নেই। আমাদের দেশের পরম্পরায় অনুযায়ী যেমন পাতে থাকছে নানা রকমের পদ, তেমনি বিদেশি পদও থাকছে খাদ্য তালিকায়। ইতিমধ্যেই সোনা রুপোর থালা বাসনে রাষ্ট্রপ্রধানদের (G20 Summit) খাবার পরিবেশন করা হবে সে কথা আগেই জানা গিয়েছে। রাষ্ট্রপ্রধানদের খাবার পরিবেশন করার আগে তা নিরাপত্তার স্বার্থে পরীক্ষাও করা হবে।

    দুপুরে জয়পুর হাউসে মধ্যাহ্নভোজের মেনু

    জয়পুর হাউসে বিদেশী রাষ্ট্রনেতাদের জন্য একটি মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়। মধ্যাহ্নভোজে অবশ্য নিরামিষ খাদ্য পরিবেশন (G20 Summit) করা হয়। ভারতীয় খাদ্যশস্য বাজরাকে জনপ্রিয় করে তুলতে ইতিমধ্যে ২০২৩ সালকে বাজরার বছর হিসেবে ঘোষণা করার অনুরোধ আগেই জানিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি, সেদিকে তাকিয়ে বাজরার তৈরি বিশেষ থালি, বাজরার পোলাও, বাজরার ইডলি এই সমস্ত খাদ্যপদ মধ্যাহ্নভোজে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের পরিবেশন করা। এছাড়াও খাদ্য তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে ডাল বাটি, চুরমা, বাংলার বিখ্যাত রসগোল্লা, দক্ষিণ ভারতের মসলা-ধোসা, বিহারের চোখা ইত্যাদি। এর পাশাপাশি ওয়েলকাম ড্রিংকসে রয়েছে ভারতীয় কফি, চা, মিষ্টি, চকোলেট।  রান্নার কাজে সারাদেশ থেকে এসেছেন নামিদামি শেফরা (G20 Summit)।

    রাষ্ট্রপতির দেওয়া নৈশভোজের মেনু

    জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রপতির দেওয়া নৈশভোজের (G20 Summit) মেনু একেবারে তাক লাগানোর মতো। সেখানে স্থানীয় খাবার যেমন থাকবে, তেমনই জায়গা পাবে কন্টিনেন্টাল ডিশ। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক, কী কী থাকছে আজ রাতের মেনুতে। 

    ভারতের আঞ্চলিক পদে থাকছে—

    – দহি ভাল্লা
    – সিঙাড়া
    – ভেলপুরি
    – বড়া পাব
    – মশলাদার চাট
    – ফুচকা
    – দই পুরি
    – সেও পুরী
    – মির্চি বড়া
    – বিকানেরি ডাল পরটা
    – পলাশ
    – লীলভা কচুরি
    – আলু হার্ট হ্যাপি
    – টিক্কি
    – যোধপুরী কাবুলি পোলাও

    এবছর আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ হিসেবে উদযাপিত হচ্ছে। তাই মিলেটের পদও থাকবে নৈশভোজে। তালিকায় রয়েছে—

    – মিলেটের সিঙাড়া
    – মিলেটের পরোটা
    – মিলেটের ক্ষীর
    – মিলেটের পুডিং

    ভারতীয় প্রাদেশিক স্বাদ। এখানে বিভিন্ন রাজ্যের বিশেষ পদকে বাছাই করে আনা হয়েছে। তালিকায় রয়েছে—

    – বিহারের লিট্টি চোখা
    – বাজরা দিয়ে তৈরি রাজস্থানী ডাল বাটি চুর্মা
    – পশ্চিমবঙ্গের রসগোল্লা
    – পাঞ্জাবের ডাল তরকা
    – দক্ষিণ রাজ্য থেকে উত্তাপম, ইডলি এবং মশলা দোসা
    – মালাবারের পরোটা
    – ইডলি সাম্বার, পেঁয়াজ মরিচ উত্তাপম
    – মহীশূরের দোসা
    – চাঁদনী চকের সুস্বাদু রেসিপি

    স্যালাডে রয়েছে- ভারতীয় গ্রিন স্যালাড, পাস্তা এবং গ্রিল্ড ভেজিটেবল স্যালাড এবং চানা সুন্দল। মেন কোর্সে থাকছে—

    – পনির লাবাবদর
    – আলু লিওনেজ
    – সবজি কোরমা
    – কাজু মাখনা
    – পেন্নে ইন আরারাবিয়াত সস

    এছাড়া থাকবে—

    – জোয়ার ডাল তড়কা
    – ভাত
    – পেঁয়াজ জীরা পোলাও
    – রুটি
    – তন্দুরি রুটি, বাটার নান, কুলচা
    – রাইতা, চাটনি
    – শসা- রাইতা
    – তেঁতুল এবং খেজুরের চাটনি
    – আচার
    – টক দই

    শেষ পাতে ডেসার্টে থাকবে—

    – জিলিপি
    – কুট্টু মালপুয়া
    – কেশর পিস্তা রসমালাই
    – আখরোট এবং আদার গরম পুডিং
    – স্ট্রবেরি আইসক্রিম
    – Blackcurrant আইসক্রিম
    – রসমালাই
    – মালাই ঘেভার
    – গুলাব চুরমা
    – পেস্তা কুলফি
    – গাম পুডিং
    – শ্রীখণ্ড
    – ফালুদার সঙ্গে মালাই কুলফি
    – কেশর পেস্তা ঠাণ্ডাই
    – সেমুই
    – মসুর ডাল-কাঠবাদাম পুডিং
    – মেওয়া
    – ক্ষীর
    – গাজরের হালুয়া
    – মতিচুর লাড্ডু
    – ড্রাই ফ্রুটস
    – আখরোট-ডুমুরের পুডিং
    – আঙ্গুরি রসমালাই
    – অ্যাপল ক্রাম্বল পাই
    – যোধপুরী মেওয়া কচুরি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share