Tag: Madhyom

Madhyom

  • East Bengal: ডুরান্ড ফাইনালে লাল-হলুদ! ২ গোলে পিছিয়ে ম্যাচ জয় ইস্টবেঙ্গলের

    East Bengal: ডুরান্ড ফাইনালে লাল-হলুদ! ২ গোলে পিছিয়ে ম্যাচ জয় ইস্টবেঙ্গলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাইব্রেকারে নর্থইস্টকে হারিয়ে ডুরান্ড কাপ (Durand Cup) ফাইনালে উঠল ইস্টবেঙ্গল। চার বছর আগে, ২০১৯-এ গোকুলাম কেরালা এফসি-র কাছে টাইব্রেকারে হেরেই সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal)। সেই অভিশাপ এবার কাটল লাল-হলুদের। ডুরান্ড কাপে অনবদ্য ছন্দে ইস্টবেঙ্গল। আর আগামী শনিবার এশিয়া কাপে ভারত-পাক মহারণের পর রবিবার কলকাতা ডার্বি দেখার আশায় আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল ক্রীড়াপ্রেমীরা।

    গোছানো ফুটবল, তবু পরাস্ত

    গোটা ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল মোটেও ভালো ফুটবল খেলেনি। বরং নর্থইস্ট অনেক গোছানো ফুটবল খেলেছে। মাঝমাঠের দখল পুরোটাই নিজেদের হাতে রেখেছিল নর্থইস্ট। তারা পরিকল্পনা করে ফুটবল খেলেছে। যার ফলও তারা পেয়েছিল হাতেনাতে। প্রথমার্ধেই ১-০ এগিয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে ২-০ করে নর্থইস্ট। ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal) তখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেন না। পার্থিব গোগোই, জিতিন এমএসের মতো ভারতীয় ফুটবলার দলের সম্পদ। থাই লিগে খেলা বিদেশি মেলো ও আক্রমণাত্মক ফুটবলার রোমানও দারুণ ছন্দে ছিলেন। সবাইকে অবাক করে দিয়ে বাইশ মিনিটে এগিয়ে গেল নর্থ ইস্ট। বাঁদিক থেকে ফাল্গুনীর ক্রসে হেডে গোল করে গেলেন মিগুয়েল। ইস্টবেঙ্গলের ২ ডিফেন্ডার একেবারেই জায়গায় ছিলেন না। ৫৭ মিনিটে ব্যবধান বাড়াল হাইল্যান্ডর। এবার ফাল্গুনি একক প্রচেষ্টায় দেখার মত একটা গোল করলেন।

    আরও পড়ুন: এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচের পরের দিনই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করবে বিসিসিআই?

    স্বপ্ন দেখার শুরু 

    ম্যাচের ৭৭ মিনিটে ক্লেটন সিলভার ক্রস থেকে নওরেমের শট দীনেশের পায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে গোলে ঢুকে যায়। এটা হয় প্রথম টার্নিং পয়েন্ট। আর ম্যাচের ইনজুরি টাইমে জাবাকোর লালকার্ড (ডবল ইয়েলো) হয়ে যায় দ্বিতীয় টার্নিং পয়েন্ট। নর্থইস্ট দশ জন হওয়ার পরের মুহূর্তেই নন্দর গোলে ২-২ করে ফেলে লাল-হলুদ। তখন ইনজুরি টাইমের মিনিট খানেক বাকি। নর্থইস্টের আর কিছু করার ছিল না। খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউটে মিস করলেন নর্থইস্টের পার্থিব। নন্দকুমারের শট জালে জড়াতেই ১৯ বছর পর ডুরান্ড কাপ (Durand Cup) ফাইনালে পৌঁছে গেল ইস্টবেঙ্গল। ভালো খেলেও ছিটকে যেতে হল পাহাড়ের দলটিকে। এবার কোচ কুয়াদ্রাতের হাত ধরে স্বপ্ন দেখার শুরু লাল-হলুদ জনতার।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গ দিবস নিয়ে সর্বদল বৈঠকে কেন নেই বিজেপি? চিঠি দিয়ে মমতাকে জবাব সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গ দিবস নিয়ে সর্বদল বৈঠকে কেন নেই বিজেপি? চিঠি দিয়ে মমতাকে জবাব সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোন দিন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করা যায়, তা ঠিক করতে মঙ্গলবার বিকেলে নবান্নে সর্বদল বৈঠক করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গ দিবস নিয়ে এই বৈঠকে যোগ দেয়নি বিজেপি। কেন ভারতীয় জনতা পার্টি এই বৈঠকে যোগ দিল না তা স্পষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    বৈঠকে নেই বিজেপি

    মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো সর্বদল বৈঠকের যোগদান পত্রের বক্তব্য উদ্ধৃত করে এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পাঠানো জবাবি-চিঠিতে সুকান্ত লেখেন, ‘‘আপনি লিখেছেন (যোগদানপত্রে) কোনও ২০ জুন তারিখে পশ্চিমবঙ্গ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে আমরা কোথাও কিছু পড়িনি বা শুনিনি।’’ সুকান্ত আরও লেখেন, আপনার (মমতা) মতে, কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্ত বিস্ময়জনক ও উদ্বেগজনক।

    এর পরই, মমতাকে আক্রমণ করে সুকান্ত লেখেন, ‘‘আপনার বক্তব্যেই স্পষ্ট যে, খোলা মনে আলোচনা করার জন্য এই বৈঠক ডাকা হয়নি। কিছু পূর্ব পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য এই বৈঠককে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। আপনার আগেই নিয়ে ফেলা সিদ্ধান্তে সিলমোহর দিতে আমি বা আমার দলের কোনও প্রতিনিধি সর্বদলীয় বৈঠকে যেতে অপারগ। তাই বিজেপি এই বৈঠকে যোগ দেবে না। ’’

    উল্লেখ্য, ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালিত হয় রাজভবনে। ঠিক যেমন পালিত হয়েছিল গোয়া দিবস, সিকিম দিবস, এমনকী, তেলঙ্গানা দিবসও। কারণ, কেন্দ্রের তরফে নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়েছে, দেশের প্রতিটি রাজভবনেই বিভিন্ন রাজ্যের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করতে হবে। শুধু তাই নয়, তালিকায় ২০ জুন তারিখটিকেই ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস

    বিজেপির মতে, পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সকল মানুষের জন্যেই ২০ জুনের তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৭ সালের ২০ জুন বঙ্গীয় আইন পরিষদে (অবিভক্ত বাংলার প্রাদেশিক আইনসভা) অখণ্ড বাংলা ভাগের বিষয়টি উত্থাপিত হয়। বাংলাভাগের পক্ষে বড় অংশের ভোট পড়ায় দু’টুকরো হয় বাংলা। এই ভোটাভুটির ফলাফলের ভিত্তিতেই পশ্চিমবাংলা ভারতের অংশ হয়, পূর্ব বাংলা (যদিও প্রথমে তা পূর্ব পাকিস্তান ও পরে বাংলাদেশ হয়) যুক্ত হয় পাকিস্তানের সঙ্গে। এই বাংলা ভাগের দু’মাসের মাথায় ইংরেজদের পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয় ভারত। ২০ জুনের সেই সিদ্ধান্তকে সামনে রেখেই পশ্চিমবঙ্গ দিবসের দাবি তুলেছে বিজেপি। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ODI World Cup 2023: এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচের পরের দিনই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করবে বিসিসিআই?

    ODI World Cup 2023: এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচের পরের দিনই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করবে বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের দামাম বেজে গিয়েছে। টিকিট নিয়ে হাহাকার চারিদিকে। কিন্তু এখনও ক্রিকেটের এই মহাযুদ্ধে ভারতের সে‌নানী কারা হবে তা ঠিক করেনি বিসিসিআই। আয়োজক দেশ হিসাবে এবার বিশ্বকাপে অংশ গ্রহণ করতে চলেছে টিম ইন্ডিয়া। ফলে বিরাট-রোহিতদের নিয়ে আলাদা আর্কষণ রয়েছে। সূত্রের খবর, আগামী রবিবার, ৩ সেপ্টেম্বর বিশ্বকাপের প্রাথমিক দল ঘোষণা করতে পারে বিসিসিআই। 

    ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দল ঘোষণা

    বিশ্বকাপে খেলা ১০টি দেশকেই  ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দল ঘোষণা করতেই হবে। ইতিমধ্যেই অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড স্কোয়াড ঘোষণা করে দিয়েছে। বাকি রয়েছে টিম ইন্ডিয়া। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দলে পরিবর্তন করা যাবে। এক দিনের বিশ্বকাপ শুরু ৫ অক্টোবর থেকে। ভারতের মাটিতে আমেদাবাদে ইংল্যান্ড বনাম নিউ জিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বিশ্বকাপ। সেই ম্যাচের সাত দিন আগে পর্যন্ত দলে পরিবর্তন করা যাবে। ভারত ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে এক দিনের সিরিজ খেলবে। সেই দ্বিপাক্ষিক সিরিজ চলবে ২১ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এশিয়া কাপ এবং সেই সিরিজে ক্রিকেটারদের দেখে নিয়ে বিশ্বকাপের দলে পরিবর্তন করতে পারবে ভারত।

    দুই রিজার্ভ ক্রিকেটার

    আগামী শনিবার এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। তার পরের দিনই বিশ্বকাপের প্রাথমিক দল ঘোষণা করতে পারে অজিত আগরকরের জাতীয় নির্বাচক কমিটি। বিসিসিআই সূত্রে খবর, ডেডলাইন পূর্ণ হওয়ার দু’দিন আগে সেরা ১৫ জন ক্রিকেটারের নাম জানিয়ে দিতে চলেছে বোর্ড। তারমধ্যে ২ জন প্লেয়ারকে রিজার্ভে রাখা হতে পারে। ফাস্ট বোলার প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা ও স্পিনার অলরাউন্ডার তিলক ভার্মাকে রিজার্ভে রাখতে পারে বিসিসিআই। এশিয়া কাপের পর ওডিআই বিশ্বকাপের প্রস্তুতির অঙ্গ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৩ ম্যাচের ওডিআই সিরিজ খেলবে ভারতীয় দল। ওডিআই বিশ্বকাপের দলে যাঁদের রাখা হবে, তাঁরাই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিরিজ খেলবেন। এশিয়া কাপের জন্য ১৭ দলের দল ঘোষণা করেছে বিসিসিআই। তবে বিশ্বকাপে ১৫ জনের দল ঘোষণা করতে হবে। অতিরিক্ত ঝুঁকি না নিয়ে দুই রিজার্ভ ক্রিকেটারকেও দলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই।

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের ম্যাচে টিকিটের হাহাকার! একদিনেই কলকাতায় পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট শেষ

    এশিয়া কাপের জন্য ১৭ জনের দল বেছে নিয়েছে ভারত। সেই দলে লোকেশ রাহুলকে রাখা হয়েছে। তিনি চোট সারিয়ে ফিরছেন। কিন্তু কতটা সুস্থ হয়েছেন সেটা এখনও পরিষ্কার নয়। সেই কারণে সঞ্জু স্যামসনকে রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসাবে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। উইকেটরক্ষক হিসাবে দলে ঈশান কিশনকেও রেখেছেন নির্বাচকেরা। মনে করা হচ্ছে এশিয়া কাপের দলে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে থেকেই বিশ্বকাপের দল বেছে নেবে ভারত। যশপ্রীত বুমরা চোট সারিয়ে ফিরেছেন। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • LPG Cylinder Price: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    LPG Cylinder Price: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মুখে দেশের আপামর সাধারণ মধ্যবিত্ত ও বিপিএল শ্রেণিকে ‘স্নেহ উপহার’ দিল মোদি সরকার। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামিকাল অর্থাৎ ৩০ অগাস্ট থেকেই গৃহস্থ্যের রান্নার গ্যাসের দাম (LPG Cylinder Price) ২০০ টাকা কমানো হচ্ছে। এর ফলে উপকৃত হবেন ৩৩ কোটি গ্রাহক। একইসঙ্গে, উজ্জ্বলা প্রকল্পের আওতায় থাকা বিপিএল শ্রেণিভুক্ত গ্রাহকরা আগামিকাল থেকেই ৪০০ টাকা ভর্তুকি পাবেন। উপকৃত হবেন প্রায় ৯ কোটি গ্রাহক।

    মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে নির্মলা সীতারামনের ট্যুইট

    এদিন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ট্যুইট করে জানান, ওনাম ও রাখিবন্ধন উৎসবের মুহূর্তে মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সব গৃহস্থ বা ১৪.২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম (LPG Cylinder Price) ২০০ টাকা কমানো হচ্ছে। রাখীতে মা-বোনেদের ‘স্নেহ উপহার’ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। এই মুহূর্তে কলকাতায় এখন ১৪.২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১,০৭৯ টাকা। আগামিকাল যাঁরা কিনবেন, তাঁদের প্রায় ২০০ টাকা কম মূল্য দিতে হবে। প্রসঙ্গত চলতি বছরে জুলাই মাসেই তেল কোম্পানিগুলি গৃহস্থের রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ৫০ টাকা বাড়িয়েছিল। চলতি বছরের মে মাসেও দাম বেড়েছিল গ্যাস সিলিন্ডারের। এবার রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম কমায় স্বস্তি পাবে অনেক গৃহস্থের হেঁসেল। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

     

     

    অনুরাগ ঠাকুরের ট্যুইটে উজ্জ্বলা যোজনার প্রসঙ্গ

    অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর আবার জানিয়েছেন, উজ্জ্বলা প্রকল্পের আওতায় যাঁরা রান্নার গ্যাস কিনবেন, তাঁরা প্রতি সিলিন্ডারে ৪০০ টাকা (LPG Cylinder Price) ভর্তুকি পাবেন। এতদিন এই প্রকল্পে ২০০ টাকা ভর্তুকি দিত সরকার। এখন থেকে আরও ২০০ টাকা, অর্থাৎ মোট ৪০০ টাকা ভর্তুকি মিলবে। এতে উপকৃত হবেন দরিদ্রসীমার নিচে থাকা প্রায় ৯ কোটি গ্রাহক। অনুরাগ ঠাকুর জানিয়েছেন, নতুন করে আরও ৭৩ লক্ষ মহিলাকে উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় আনা হবে। 

     

     

    ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদি শুরু করেছিলেন উজ্জ্বলা যোজনা

    দেশের প্রত্যেক মানুষের কাছে গ্যাস সিলিন্ডার (LPG Cylinder Price) পৌঁছে দিতে উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্প শুরু করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেটা ছিল, ২০১৬ সালের ১ মে। লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল যে দেশের পাঁচ কোটি মানুষের কাছে এই গ্যাস সিলিন্ডার প্রাথমিকভাবে পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু পরবর্তীকালে লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে ৯ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছেছে উজ্জ্বলা যোজনার গ্যাস সিলিন্ডার (LPG Cylinder Price)। এর ফলে উনুনে রান্না করার প্রবণতার যেমন কমেছে তেমনি কমেছে অসুখ-বিসুখ। গ্রামাঞ্চলের মানুষজন নানা রকমের ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হতেন যার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কারণ থাকতো উনুনের ধোঁয়া। এখন সেসব থেকে মুক্তি মিলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মিথ্যাবাদী। মঙ্গলবার তথ্য দিয়ে প্রমাণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ট্যুইট করে অভিষেকের তথ্য যে ভুল তা তুলে ধরেছেন তিনি। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    অভিষেক ঠিক কী বলেছেন?

    সোমবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ্য মঞ্চ থেকে দাবি করেছিলেন, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar)  দত্তক নেওয়া গ্রাম থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে জিততে পারেনি বিজেপি। এই অভিযোগের পরেই মঙ্গলবার সকালে সুকান্ত মজুমদার ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরামপ্রসাদ গ্রাম থেকে বিজেপির জয়ী সদস্য অমলি হাঁসদার জয়ের সার্টিফিকেট দেখিয়ে দাবি করেন  মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন অভিষেক। অভিষেকের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে এদিন  ট্যুইট করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    কী বললেন বিজেপির জয়ী সদস্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চকরামপ্রসাদ গ্রাম এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী অমলি হাঁসদা জয়ী হন। অমলি হাসদা মোট ২৬৩ ভোট পেয়ে তৃণমূল প্রার্থী  থেকে ৩৩ ভোটে জয়ী হন। উল্লেখ্য, বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরাম প্রসাদ গ্রাম সাংসদ সুকান্ত মজুমদার দত্তক নেন লোকসভা ভোটের পর পরই। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে চকরাম গ্রাম সংসদের অধীনে ছিল চকরাম প্রসাদগ্রাম। গতবার সংসদটি বিজেপির অধীনে ছিল। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে চকরাম এবং চকরামপ্রসাদ গ্রাম দুটি আলাদা সংসদ হয়। চকরাম গ্রামটি বিজেপি দখল করতে না পারলেও সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দত্তক নেওয়া গ্রাম চকরামপ্রসাদ গ্রাম সংসদ বিজেপি দখল করে। স্বাভাবিকভাবেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রামের হেরে যাওয়ার যে বক্তব্য দিয়েছেন তা মিথ্যে সে কথাই এদিন জানান বিজেপি রাজ্য সভাপতি।এই বিষয়ে বিজেপির জয়ী প্রার্থী অমলি হাঁসদা বলেন,আমি এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে চকরাম প্রসাদ গ্রামে বিজেপির প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছি। টোটাল ভোট ২৬৩ আমরা পেয়েছিলাম আর তৃণমূল প্রার্থী  থেকে ৩৩ ভোটে জয়ী হই ।চকরাম প্রসাদ গ্রাম এখন বিজেপির দখলে রয়েছে ও আমাদের ভাটপাড়া গ্রামপঞ্চায়েতও বিজেপির দখলে রয়েছে। আমাদের চকরামপ্রসাদ গ্রাম সুকান্ত মজুমদার দত্তক নিয়েছে  আর আমি এই গ্রামের বিজেপির জয়ী প্রার্থী। এবং সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রামে যে উনি হেরে গেছেন যে প্রচার করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যে।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar)

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে ছাত্র ছাত্রীদের সামনে অভিষেক ব্যানার্জি  মিথ্যে কথা বলেছেন। মিথ্যা কথা বলা অভ্যাসে  পরিণত হয়ে গিয়েছে। তিনি হারানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন। তাঁর কথা মত বালুরঘাটের বিডিও সমস্তরকম চেষ্টা করেছিলেন। তারপরেও বলছি বিডিও হারাতে পারেননি ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের চকরামপ্রসাদ গ্রামের ৮২ নম্বর বুথ। বিজেপি প্রার্থী জয়ী হয়েছে। শুধু তাই নয় গোটা ভাটপাড়া পঞ্চায়েতটা বিজেপি দখল করেছে। প্রধান বিজেপির, উপ প্রধান বিজেপির। আপনি রাজ্যের নেতা আপনি এতটকু  খবর রাখেন না।রাজ্য চালাবেন কীভাবে? পিসি না থাকলে তো অনাথ হয়ে যাবেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলার সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, নির্বাচন বিধি অনুযায়ী যে ভাবে ভাগাভাগি হয়েছে সেইটা আগে বুজতে হবে। চকরাম বলে যে গ্রামটা ছিল সেইটা এখন দুইটা ভাগে হয়েছে। একটা চকরামপ্রসাদ হয়েছে, আরেকটি চকরাম হয়েছে। চকরাম প্রসাদ গ্রামে বিজেপি জয়ী হয়েছে। কিন্তু, চকরাম গ্রামে বিজেপি হেরেছে। আমাদের নেতা অভিষেক ব্যানার্জী সঠিক কথা বলেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bank Holidays in September 2023: সেপ্টেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে? জেনে নিন

    Bank Holidays in September 2023: সেপ্টেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগাস্টের পর সেপ্টেম্বর মাসে কত দিন ব্যাঙ্কে ছুটি (Bank Holidays in September 2023) থাকবে, আসুন তা একবার জেনে নিই। এই সেপ্টেম্বরে মোট ১৬ দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। প্রত্যেক মাসের দ্বিতীয় এবং চতুর্থ শনিবার ছাড়াও রবিবার ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকে। এছাড়াও উৎসব পালাপার্বণের কারণেই ব্যাঙ্কের শাখা অফিসগুলি বন্ধ থাকবে বলে জানা গেছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রকাশিত ছুটির তালিকা থেকেই এই ব্যাঙ্ক বন্ধের কথা জানা গেছে। তবে এই ছুটিগুলির মধ্যে বেশ কিছু আঞ্চলিক ছুটিও রয়েছে।

    পশ্চিমবঙ্গে কত দিন ছুটি (Bank Holidays in September 2023)?

    উল্লেখ্য পশ্চিমবঙ্গে ৯ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় শনিবার এবং ২৩ শে সেপ্টেম্বর চতুর্থ শনিবার ব্যাঙ্ক ছুটি থাকবে। সেই সঙ্গে সব মিলিয়ে মোট ৭ দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে এই রাজ্যে। যদিও ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকলেও বর্তমান সময়ে অনলাইন ব্যঙ্কিং পরিষেবা, ডিজিটাল লেনদেন সব চলবে। ইউপিআই, মোবাইল ব্যাঙ্কিং পরিষেবায় কোনও সমস্যা থাকবে না বলে জানা গেছে।

    ২০২৩ সেপ্টেম্বরে কোন কোন দিন ছুটি (Bank Holidays in September 2023)?

    ৩ সেপ্টেম্বর রবিবার সারা দেশে ব্যাঙ্ক পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

    ৬ সেপ্টেম্বর শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী। তাই ভুবনেশ্বর, চেন্নাই, হায়দরাবাদ, পাটনায় ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ৭ সেপ্টেম্বর শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী। তাই আমেদাবাদ, দেরাদুন, গ্যাংটক, তেলঙ্গানা, জয়পুর, জম্মু, কানপুর, রাঁচি, শিলং, শিমলা, শ্রীনগরে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ৯ সেপ্টেম্বর সারা দেশে দ্বিতীয় শনিবার হওয়ার জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ১০ সেপ্টেম্বর রবিবার। তাই সারা দেশে ব্যাঙ্কগুলিতে ছুটি থাকবে।

    ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার, সারা দেশ জুড়ে ছুটি থাকবে।

    ১৮ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থী, বেঙ্গালুরু এবং তেলঙ্গানায় বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক।

    ১৯ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থীর কারণে আমেদাবাদ, ভুবনেশ্বর, মুম্বই, নাগপুর এবং পানাজিতে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ২০ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থী এবং নুয়াখাইয়ের কারণে কোচি এবং ভুবনেশ্বরে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ২২ সেপ্টেম্বর শ্রী নারায়ণ গুরু সমাধি দিবসের কারণে কোচি, পানাজি এবং তিরুবনন্তপুরমে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২৩ সেপ্টেম্বর চতুর্থ শনিবার, ছুটি ব্যাঙ্ক।

    ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার, সারা দেশে ছুটি।

    ২৫ সেপ্টেম্বর শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের জন্মবার্ষিকীতে গুয়াহাটিতে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ২৭ সেপ্টেম্বর মিলাদ-ই-শরিফের কারণে জম্মু, কোচি, শ্রীনগর এবং তিরুবনন্তপুরমে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২৮ সেপ্টেম্বর ঈদ-ই-মিলাদের কারণে আমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু চেন্নাই, কানপুর, লখনউ, মুম্বই এবং নয়াদিল্লিতে ব্যাঙ্কগুলিতে ছুটি থাকবে।

    ২৯ সেপ্টেম্বর ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবী উপলক্ষে গ্যাংটক, জম্মু এবং শ্রীনগরে ব্যাঙ্কগুলিতে ছুটি থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Geetika Srivastava: এই প্রথম মহিলা প্রধান! পাকিস্তানে ভারতীয় হাই কমিশনের নেতৃত্বে গীতিকা শ্রীবাস্তব

    Geetika Srivastava: এই প্রথম মহিলা প্রধান! পাকিস্তানে ভারতীয় হাই কমিশনের নেতৃত্বে গীতিকা শ্রীবাস্তব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবারের জন্য পাকিস্তানে ভারতীয় মিশনের নেতৃত্ব দিতে চলেছেন একজন মহিলা কূটনীতিক। ইসলামাবাদে ভারতীয় হাই কমিশনের পরবর্তী প্রধান (চার্জে দ্য’ফেয়ার) হচ্ছেন গীতিকা শ্রীবাস্তব (Geetika Srivastava)। সোমবার বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে এ খবর জানা গিয়েছে। ২০০৫ সালের আইএফএস (ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস) ব্যাচের আধিকারিক গীতিকা বর্তমানে বিদেশ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব (ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল) পদে রয়েছেন।

    প্রথম গীতিকা 

    সরকারি সূত্রের খবর, ইসলামাবাদের বর্তমান ভারতীয় ‘চার্জে দ্য’ফেয়ার’ অর্থাৎ দায়িত্বপ্রাপ্ত সুরেশ কুমার শীঘ্রই দিল্লিতে ফিরে আসবেন। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন গীতিকা। উল্লেখ্য, পাকিস্তানে অবস্থিত ভারতের হাইকমিশনে কোনও হাইকমিশনার নেই। এই আবহে হাইকমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ‘চার্জে দ্য’ফেয়ার’ গীতিকা। এই প্রথম কোনও মহিলাকে এই পদে নিযুক্ত করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের অগাস্ট থেকেই দিল্লি পাক হাইকমিশন এবং ইসলামাবাদে ভারতীয় হাইকমিশনে কোনও হাই কমিশনার নেই। জম্মু ও কাশ্মীরের থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পরই ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক স্টেটাস নামিয়ে এনেছিল পাকিস্তান। 

    আরও পড়ুন: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    কে এই গীতিকা শ্রীবাস্তব?

    গীতিকা বর্তমানে বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) সদর দফতরে যুগ্ম সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক বিভাগের দেখাশোনার দায়িত্বে রয়েছেন। বিদেশি ভাষা প্রশিক্ষণের অংশ হিসাবে ম্যান্ডারিন শিখেছিলেন গীতিকা। সেই কারণেই ২০০৭-২০০৯ সাল পর্যন্ত বেজিংয়ে ভারতীয় দূতাবাসে কাজ করেছেন এই আইএফএস অফিসার। তিনি কলকাতার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এবং বিদেশ মন্ত্রকে ভারত মহাসাগর অঞ্চল বিভাগের পরিচালক হিসাবেও কাজ করেছেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নয়াদিল্লির পাক হাই কমিশনের দায়িত্বে সলমন শরিফের বদলে এসেছেন সাদ ওয়ারিচ। তিনি পাক বিদেশ মন্ত্রকের আফগানিস্তান, ইরান এবং তুরস্ক ডেস্কের পরিচালক পদে ছিলেন। ১৯৪৭ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত পাকিস্তানে ভারতীয় হাইকমিশনার হিসেবে কোনও মহিলাকে দায়িত্ব দেয়নি ভারত। সেই রেকর্ড ভাঙলেন গীতিকা। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Assam Flood: ফুঁসছে ব্রহ্মপুত্র, জলের তলায় একাধিক জেলা, অসমের বন্যায় এখনও পর্যন্ত মৃত ১৫ 

    Assam Flood: ফুঁসছে ব্রহ্মপুত্র, জলের তলায় একাধিক জেলা, অসমের বন্যায় এখনও পর্যন্ত মৃত ১৫ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাসছে অসম। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যটিতে প্রতি বছরই বন্যা হয়ে থাকে। চলতি বছরে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে আবার বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে অসমে (Assam Flood)। প্রায় দুই লক্ষ মানুষ এই বন্যায় বিপর্যস্ত। এখনও পর্যন্ত চলতি বছরে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বন্যার কারণে। অসমে অবিরাম বৃষ্টির কারণে বেশিরভাগ নদীই বইছে বিপদসীমার ওপর দিয়ে। তাদের জলস্তর অনেক বেড়েছে। জলস্তর বৃদ্ধির কারণে, গুয়াহাটি এবং জোড়হাটের নিমতি ঘাটে ব্রহ্মপুত্র নদে ফেরি পরিষেবা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। 

    ত্রাণশিবিরে বহু মানুষ

    সোমবার অসম (Assam Flood) সরকারের তরফে যে বুলেটিন প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, বন্যায় রাজ্যে এক লক্ষ ৯০ হাজারের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এক জনের মৃত্যু হয়েছে সোমবার। ব্রহ্মপুত্র-সহ রাজ্যের একাধিক নদীর জলস্তর বেড়ে গিয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ওই নদী তীরবর্তী গ্রামগুলি। বহু মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে সরকারি ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন। ব্রহ্মপুত্র নদীর জল কোথাও কোথাও বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। 

    ১৭টি জেলা বন্যার কবলে

    রাজ্যের নানা প্রান্তে কাজ করছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। তারাই জানিয়েছে, এই মুহূর্তে অসমের (Assam Flood) মোট ১৭টি জেলা বন্যার কবলে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লখিমপুর। তার পরেই তালিকায় আছে ধেমাজী। এই দুই জেলায় ৪০ হাজারের বেশি মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ডিব্রুগড়, ধুবরি, তেজপুর এবং জোড়হাটের নিমতি ঘাটে ব্রহ্মপুত্র বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ওয়াহুন, বেকি, জিয়া-ভারালি, ডিসাং, দিখাউ এবং সুবানসিরি নদীও লাল দাগ অতিক্রম করেছে। একই সময়ে, ব্রহ্মপুত্র নদের জলস্তর বৃদ্ধির কারণে গুয়াহাটিতে ফেরি পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে। রাজ্যের নানা প্রান্তে ত্রাণশিবির খুলেছে অসম সরকার। এখনও পর্যন্ত ৪৫টি ত্রাণ প্রায় ৫০০ জন সেই শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ভয় ধরাচ্ছে অগাস্ট! শেষ এক মাসে ডেঙ্গি সংক্রমণ ১০ হাজার

    চাষের জমি জলের তলায়

    বিপর্যয় মোকাবিলা দল জানিয়েছে, বন্যায় রাজ্যে আট হাজার হেক্টরের বেশি চাষের জমি জলের তলায়। ৮০৮৬.৪০ হেক্টর ফসলি জমি বন্যার জলে তলিয়ে গেছে এবং ৮১৩৪০টি বড় প্রাণী এবং ১১৮৮৬টি হাঁস-মুরগি সহ ১৩০৫১৪টি প্রাণী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে অসমে অনবরত বৃষ্টির কারণে উঁচু এলাকাগুলি থেকে বৃষ্টির জল গড়িয়ে নামছে নীচের দিকে। তাতেই ফুলেফেঁপে উঠছে একাধিক নদী। বৃষ্টি না থামলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। উদলগুড়ির দুটি এলাকা এবং বিশ্বনাথ ও দাররাং-এর একটি করে এলাকা থেকে বন্যার জলে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • ISRO: ‘‘কংগ্রেস টাকা বরাদ্দ করত না, বিশ্বাস করত না ইসরোকে’’, দাবি প্রাক্তন বিজ্ঞানীর

    ISRO: ‘‘কংগ্রেস টাকা বরাদ্দ করত না, বিশ্বাস করত না ইসরোকে’’, দাবি প্রাক্তন বিজ্ঞানীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ গবেষণার কাজে কংগ্রেস সরকার টাকা বরাদ্দ করত না, বিশ্বাস করত না ইসরোকেও (ISRO), ঠিক এমনই অভিযোগ তুললেন ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার প্রাক্তন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণ। একটি ভিডিও বার্তায় ইসরোর প্রাক্তন বিজ্ঞানীকে (ISRO) এই কথাগুলো বলতে শোনা যাচ্ছে। নাম্বি নারায়ণের এই ভিডিও বার্তা ইতিমধ্যে ভারতীয় জনতা পার্টির বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্টও করা হয়েছে। ইসরোর (ISRO) প্রাক্তন বিজ্ঞানীর আরও দাবি, কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন পূর্ববর্তী সরকার ইসরোকে (ISRO) বিশ্বাস করত না। কোনও রকম বাজেট বরাদ্দ করত না।

    কী বললেন নাম্বি নারায়ণ? 

    ইসরোর (ISRO) প্রাক্তন বিজ্ঞানী ‘দ্য নিউ ইন্ডিয়ান’ নামের একটি সংবাদ সংস্থায় সাক্ষাৎকার দেন। সেখানে ল্যান্ডার বিক্রমের অবতরণ স্থানকে ‘শিবশক্তি’ নাম দেওয়া নিয়ে মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত, অবতরণ স্থানের এমন নামকরণ নিয়ে কংগ্রেস কটাক্ষ করেছে বিজেপিকে। এ প্রসঙ্গে নাম্বি নারায়ণ বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীকে পছন্দ নাই হতে পারে, এটা তাদের সমস্যা। তবে কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রীর। এটা মানতেই হবে। এর জন্য আর কে কৃতিত্ব পাবে! আগের কংগ্রেস সরকার আমাদের (ISRO) জন্য পর্যাপ্ত তহবিল বরাদ্দ করেনি। ইসরোর ওপর তাদের কোনও আস্থা, বিশ্বাস কিছুই ছিল না।’’ প্রসঙ্গত, মিথ্যা মামলায় নাম্বি নারাযণকে দীর্ঘদিন ধরে জেলে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে তিনি নাকি বিদেশিদের তথ্য পাচার করেন। যদিও শেষ পর্যন্ত কিছুই পাওয়া যায়নি। বেকসুর খালাস দেওয়া হয় তাঁকে। ইতিমধ্যে তাঁর জীবনীর ওপর একটি ছবিও বানিয়েছেন মাধবন, যার নাম ‘রকেট্রি-দ্য নাম্বি এফেক্ট’।

    কংগ্রেস-বিজেপি চাপানউতোর

    প্রসঙ্গত চন্দ্রযান ৩ সফলভাবে চাঁদের মাটি স্পর্শ করার পর থেকেই কংগ্রেস-বিজেপি চাপানউতোর চলছে। চন্দ্রযান ১, ২০০৮ সালে যে জায়গায় ভেঙে পড়েছিল সেই স্থানের নামকরণ কংগ্রেস করেছিল ‘জওহর’। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর নামে। এই নিয়ে বিজেপি বলে, ‘‘কংগ্রেসের আমলে চন্দ্রমিশন হলে চাঁদের বিভিন্ন জায়গার নামকরণ হতো ইন্দিরা পয়েন্ট, রাজীব পয়েন্ট ইত্যাদি।’’ কংগ্রেস আবার দাবি করেছে, জওহরলাল নেহরু ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা। সে দাবিকেও নস্যাৎ করেছে বিজেপি। তাদের মতে, ইসরো (ISRO) প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯৬৯ সালে, অন্যদিকে জওহরলাল নেহরুর মৃত্যু হয়েছে ১৯৬৪ সালে। তাহলে কীভাবে তিনি ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা হতে পারেন?

    আরও পড়ুুন: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    Mamata Banerjee: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাকেশ রোশন-পর্ব অতীত। এবার খোদ প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকেই চাঁদের পাঠিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। শুধু তাই নয়, এমনও দাবি করলেন যে, চাঁদে পৌঁছে রাকেশকে ফোন করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী!

    ঠিক কী বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

    সোমবার, ধর্মতলায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে উপলক্ষে আয়োজিত একটি সমাবেশে যোগ দিয়ে বক্তব্য পেশ করছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা (Mamata Banerjee)। সেখানেই চাঁদে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডিং প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করতে গিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর (Former PM Indira Gandhi) সময়ের কথা টেনে আনেন তৃণমূল নেত্রী। সেখানেই বেফাঁস কথা বলে ফেলেন তিনি। মমতা বলেন, ‘‘এর আগেও আপনারা জানেন, ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন, সালটা ’৬৯-’৭০ হবে। ছোট ছিলাম। তখন রোজ খবরের কাগজ পড়তাম। সেই সময় দেখেছিলাম কাগজে একটা স্টোরি বেরিয়েছিল। ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছল, রাকেশকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, উপর সে হিন্দুস্তান ক্যায়সা লাগ রাহা হ্যায়? (ওপর থেকে ভারতকে কেমন লাগছে?) ও বলেছিল, সারে জাহা সে আচ্ছা – এই কথাটা আমি আজও মনে রাখি। তার কারণ, সেদিন থেকে গর্ব হয়েছে।’’

     

     

    ২৩ তারিখ কী বলেছিলেন তৃণমূল নেত্রী?

    ঠিক পাঁচদিন আগে, অর্থাৎ ২৩ তারিখ, মমতা (Mamata Banerjee) বলেছিলেন, ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন প্রাইম মিনিস্টার ছিলেন তখন চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন। এখন মানুষ যায়নি, যন্ত্র গিয়েছে।’’ এখানেই থেমে না থেকে, মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, চাঁদের মাটিতে পৌঁছেছিলেন রাকেশ রোশন। তাঁকে ইন্দিরা গান্ধী প্রশ্ন করেছিলেন, মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন লাগছে? রাকেশ রোশন বলেছিলেন, সারে জাহাসে আচ্ছা!’’ এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হতে হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীকে। সমাজ মাধ্যমে হরেক মিম প্রকাশিত হয়েছিল। এবারও তার অন্যথা হয়নি। সোমবার মমতার বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলের বন্যা।

    আরও পড়ুন: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    তারিখ নিয়েও বিভ্রাট!

    শুধু এটাই নয়। তারিখ নিয়েও বড়ো বিভ্রাট ঘটান মমতা (Mamata Banerjee)। তৃণমূলনেত্রীর কথায় সালটা ’৬৯-’৭০ হবে। ইতিহাস বলছে, সেই সময় প্রথমবার চাঁদের মাটি স্পর্শ করেছিল মানুষ। চাঁদে পৌঁছেছিলেন নীল আর্মস্ট্রং, এডউইন অল্ড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। অন্যদিকে, রুশ রকেটে চেপে রাকেশ শর্মা মহাকাশে পৌঁছেছিলেন ১৯৮৪ সালে। 

    পোখরানে পাইপ সরবরাহ করেছিলেন মমতা!

    এখানেই থেমে থাকেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তিনি এ-ও দাবি করেন, পোখরানে পরমাণু বিস্ফোরণের সময় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি পাইপ সরবরাহ করেছিলেন। মমতা বলেন, ‘‘অটলবিহারী বাজপেয়ীও করেছেন পোখরান। আমিতো জানি, আমি তখন রেল মিনিস্টার ছিলাম। পাইপগুলো কোথা থেকে গিয়েছে, এগুলো আমাকেও জোগাড় করতে হয়েছে। ভেতরকার ব্যাপার বলবো কেন? সিক্রেট আমি কখনও বলি না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share