Tag: Madhyom

Madhyom

  • Mauni Amavasya: কখন লাগছে মৌনী অমাবস্যার তিথি? কীভাবে পালন করবেন ব্রত, জানুন খুঁটিনাটি

    Mauni Amavasya: কখন লাগছে মৌনী অমাবস্যার তিথি? কীভাবে পালন করবেন ব্রত, জানুন খুঁটিনাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঘ মাসের অমাবস্যা তিথিকে বলা হয় মৌনী অমাবস্যা (Mauni Amavasya)। চলতি বছরের মৌনী অমাবস্যা অত্যন্ত শুভ। মৌনী অমাবস্যায় মহাকুম্ভে অমৃত স্নানে রেকর্ড ভক্ত সমাগম হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার ২৮ জানুয়ারি ০৭ টা ৩৫ মিনিট থেকে মৌনী অমাবস্যার তিথি পড়ছে। এই তিথি শেষ হবে আগামীকাল বুধবার ২৯ জানুয়ারি সন্ধে ৬ টা ০৫ মিনিটে। এর ফলে মৌনী অমাবস্যার ব্রত ২৯ জানুয়ারিই পালিত হবে। মৌনী অমাবস্যার ব্রাহ্ম মুহূর্ত থাকবে ২৯ জানুয়ারি ভোর ৫টা ২৫ মিনিট থেকে ভোর ৬টা ১৮ মিনিট পর্যন্ত।

    মহাকুম্ভে রেকর্ড ভিড় হতে চলেছে ভক্তদের

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ১৪৪ বছর পর প্রয়াগরাজে চলছে মহাকুম্ভ। মহাকুম্ভমেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অমৃতস্নান মৌনী অমাবস্যাকেই ধরা হচ্ছে। মনে করা হয়, এই দিন গঙ্গার জল অমৃতে পরিণত হয়। সেই কারণে হিন্দুধর্ম অনুসারে মৌনী অমাবস্যায় পূ্ণ্যস্নান (Mauni Amavasya) বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। কোটি কোটি পূণ্যার্থী আগামিকাল বুধবার মহাকুম্ভে পূণ্যস্নান করবেন।

    মৌনী অমাবস্যা (Mauni Amavasya) নাম কেন

    পৌরাণিক কাহিনি অনুযায়ী, ঋষি মনু এই তিথিতেই জন্মেছিলেন। তাই এই দিনের নাম মৌনী অমাবস্যা। আবার অনেকেই বলেন, এই তিথিতে মৌনব্রত পালন করলে অশুভ শক্তির বিনাশ হয়। তাই এই তিথির নাম হয়েছে মৌনী অমাবস্যা। আবার জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, মনের দেবতা হলেন চন্দ্রদেব। অন্য অমাবস্যার তুলনায় এই অমাবস্যার রাত অনেক বেশি ঘন কালো হয়। চন্দ্রদেব আকাশে থাকেন না। তাই মানুষের মন বিচলিত ও অশান্ত হয়ে ওঠে। মনকে শান্ত করার জন্য মৌনব্রত পালন করা হয়ে থাকে বলে জানাচ্ছেন অনেকে। তাই এই অমাবস্যার নাম মৌনী (Mauni Amavasya 2025)।

    মৌনী অমাবস্যার মাহাত্ম্য (Mauni Amavasya)

    শাস্ত্রমতে মৌনী অমাবস্যা তিথির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে বলে জানাচ্ছেন শাস্ত্রবিদরা। সমস্ত অমাবস্যার মধ্যে মৌনী অমাবস্যারই বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে, এমনটাই বলা হয়ে থাকে। এই তিথিতেই নিজের পূর্বপুরুষদের স্মরণে তর্পণ ও অনুষ্ঠান করার রীতিও চালু রয়েছে।

    কীভাবে পালন করবেন মৌনী অমবস্যা?

    শাস্ত্র অনুযায়ী, মৌনী অমাবস্যার সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে প্রদীপ জ্বালানো উচিত। একইসঙ্গে এইদিন শনিদেবের মন্ত্র জপ করতে বলছেন অনেকে। এতে শনিদেব সন্তুষ্ট হন ও জীবনে নেতিবাচক প্রভাব কেটে যায়। এই তিথিতে দরিদ্র মানুষদের কালো বস্ত্র দিলে তুষ্ট হন শনিদেব। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা এই দিনটি গঙ্গা বা কোনও নদীর জলে স্নান করে শুরু করতে বলছেন। এদিন দুধ, কালো তিল, তিলের তেল, তিলের নাড়ু দান করা উচিত। এছাড়াও সূর্যদেবকে দুধ ও তিলের বীজের অর্ঘ্য অর্পণ করলে মনের সব ইচ্ছে পূরণ হয় বলেই জানাচ্ছেন শাস্ত্রবিদরা। মৌনী অমাবস্যায় নারায়ণের পুজো করতে পারেন।

    মৌনী অমাবস্যায় মৌনতা পালন

    এদিন উপবাস রেখে স্নান করার রীতিও প্রচলিত রয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, মৌনী অমাবস্যায় মৌনতা বজায় রাখলে মানসিক শান্তি লাভ করা সম্ভব হয়। সূর্যদেব ও প্রয়াত পূর্বপুরুষদের নামে পুজো করার জন্যই এই দিনটি মাহাত্ম্যপূর্ণ।

    মৌনী অমাবস্যার মাহাত্ম্য

    মৌনী অমাবস্যায় গঙ্গাস্নানের বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে এদিন গঙ্গার জল অমৃতে পরিণত হয়। এদিন মনুর জন্ম হয় বলে পুরাণে উল্লেখ আছে। মনুর নাম থেকেই এই তিথি মৌনী অমাবস্যা নামে পরিচিত বলে অনেকের ধারণা। এদিন উপবাস রেখে সারাদিন মৌনতা পালন করলে বাকসিদ্ধি অর্জন করা যায় বলে মনে করা হয়।

    সকাল থেকে করণীয় কাজ

    মৌনী অমাবস্যার দিন ব্রাহ্ম মুহূর্তে বিছানা থেকে উঠে পড়ুন। এরপর গঙ্গাস্নান করতে পারলে সবথেকে ভালো হয়, তবে সেটা সম্ভব না হলে নিজের স্নানের জলে একটু গঙ্গাজল মিশিয়ে নিন। স্নানের পর সূর্যদেবতাকে প্রণাম করুন ও ১০৮ বার তুলসী গাছকে প্রদক্ষিণ করুন। এরপর দরিদ্রদের নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী খাদ্য বস্ত্র দান করুন। মৌনী অমাবস্যায় মৌনতা বজায় রাখতে পারলে খুব শুভ ফল পাওয়া যায় বলে জানাচ্ছেন সবাই। গোটা দিন পুরোপুরি মৌন থাকা যদি সম্ভব না হয়, তা হলে এদিন কাউকে খারাপ কথা বলবেন না বা কারও ওপর চেঁচামেচি করবেন। এদিন যতটা সম্ভব কম ও আস্তে কথা বলতে বলছেন শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা।

    কী রকম পোশাক পরবেন?

    শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ পেতে মৌনী অমাবস্যায় হলুদ রঙের পোশাক পরিধান করুন এবং নিজের পূর্বপুরুষের নামে ধ্যান জপ করুন। ব্রতপালনের দিন সকাল বেলায় একটু হলুদ গুলে নিয়ে তা বাড়ির মূল দরজায় ছিটিয়ে দিন। তার আগে বাড়ির দরজার চৌকাঠ ভালো করে পরিষ্কার করুন। এর ফলে ইতিবাচক শক্তি ঘরে প্রবেশ করবে।

    জ্যোতিষ শাস্ত্রেও খুব গুরুত্বপূর্ণ মৌনী অমাবস্যা

    জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, ২৯ জানুয়ারি তিন গ্রহ মিলে ত্রিবেণী যোগ তৈরি করছে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, এই তিথিতেই মকর রাশিতে সূর্য, চন্দ্র ও বুধ একসঙ্গে উপস্থিত থাকবে। যার প্রভাবে ত্রিবেণী যোগ তৈরি হবে। একইসঙ্গে বৃহস্পতির সঙ্গে এই তিন গ্রহের নবমপঞ্চম যোগও তৈরি হবে।

  • Mahakumbh 2025: বুধে স্নান মৌনী অমাবস্যার, কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানেন?

    Mahakumbh 2025: বুধে স্নান মৌনী অমাবস্যার, কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মৌনী অমাবস্যা। ২৯ জানুয়ারির এই পুণ্য দিনে প্রয়াগরাজে গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে অমৃতস্নান (Mauni Amavasya) করবেন (Mahakumbh 2025) ১০ কোটিরও বেশি ভক্ত। যেহেতু এদিন কয়েক কোটি ভক্তের সমাগম হবে, তাই ব্যবস্থা নিয়েছে উত্তরপ্রদেশের যোগী প্রশাসন। ভিড় ও যানবাহন ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য কর্তৃপক্ষ একটি অঞ্চলভিত্তিক পরিকল্পনা চালু করেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ভক্তদের জন্য নির্দিষ্ট পথ ও স্নানের ঘাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বিজয় কিরণ আনন্দ বলেন, “সবচেয়ে বড় স্নান উৎসবের জন্য ব্যাপক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা যে সেক্টর বা অঞ্চলে স্নান করেছেন, সেখান থেকেই ফিরে যাবেন, এবং কঠোর নিরাপত্তা ও সুশৃঙ্খল চলাচল নিশ্চিত করার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

    সুরক্ষা ব্যবস্থা

    ভিড় কমাতে তীর্থযাত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট ঘাটে স্নান করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কানপুরের তীর্থযাত্রীরা স্নান করবেন সংঘম নোজ ঘাটে। লখনউ ও অযোধ্যার তীর্থযাত্রীরা স্নান করবেন দশাশ্বমেধ ঘাটে। ভিড়ের পরিমাণ বাড়লে পুণ্যার্থীদের পাঠানো হবে নাগবাসুকি, রাসূলাবাদ এবং ফাফামাউ ঘাটে। বারাণসী, জৌনপুর, আজমগড় এবং গোরখপুরের তীর্থযাত্রীরা অমৃতস্নান করবেন ঐরাবত ও ত্রিবেণী ঘাটে। মির্জাপুর এবং মধ্যপ্রদেশের তীর্থযাত্রীরা ডুব দেবেন আরাইল ত্রিবেণী পুষ্পের কাছাকাছি ঘাটে। এখানে সংঘমের দিকে যাওয়ার জন্য গতিবিধি সীমাবদ্ধ থাকবে। স্নান শেষে ভক্তরা (Mauni Amavasya) যাতে তাদের নির্ধারিত অঞ্চলে ফিরে যেতে পারেন, তাই সংঘম নোজের কাছাকাছি আন্তঃঅঞ্চল ভ্রমণ বন্ধ রাখা হবে (Mahakumbh 2025)।

    আখড়ার সাধু-সন্ন্যাসীদের জন্য ব্যবস্থা

    কেবল পুণ্যার্থী নন, মহাকুম্ভের বিভিন্ন আখড়ার সাধু-সন্ন্যাসীদের জন্যও নির্ধারিত হয়েছে স্নানের ঘাট। ১৩টি আখড়ার অমৃতস্নানের পথও নির্ধারণ করা হয়েছে। শিডিউল অনুযায়ী ত্রিবেণী পন্টুন ব্রিজ অতিক্রম করবে আখড়াগুলি। আখড়াগুলির সাধুসন্তরা যাতে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করতে পারেন, তাই ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের জন্য আলাদা করিডরের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

    পুণ্যার্থীদের জন্য স্নানের ঘাটের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি আরও কিছু সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জল পুলিশ, এনডিআরএফ, এবং এসডিআরএফের উদ্ধার অভিযানের নৌকা ছাড়া অন্য কোনও নৌকার চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যাত্রীদের সুরক্ষায় বসানো হয়েছে স্টিলের ব্যারিকেড। নিরাপত্তা জাল সহ মজবুত ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে অস্থায়ী আবাসন এবং হোল্ডিং এরিয়া স্থাপন করা হয়েছে। প্রয়োজনে কাউশাম্বী, প্রতাপগড় বা ভদোহিতে ভ্রমণ আপাতত বন্ধ করা হতে পারে (Mauni Amavasya)।

    উন্নত পরিকাঠামো

    তীর্থযাত্রীদের জন্য উন্নত পরিকাঠামোর ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ১২ কিমি দীর্ঘ স্নানের ঘাট উন্নত আলো, পরিচ্ছন্ন টয়লেট এবং পোশাক পরিবর্তনের ঘর তৈরি করা হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ব্যবস্থার পাশাপাশি জরুরি অবস্থার জন্য খড় ও চটের বস্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। মেলা কর্তৃপক্ষ মৌনী অমাবস্যায় অমৃতস্নানের জন্য একটি নির্দিষ্ট স্নানের ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে। মহানির্বাণী এবং অতল আখড়াগুলি প্রথমে স্নান প্রক্রিয়া শুরু করবে। প্রতিটি আখড়া নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে স্নান করবে। এই ক্রমটি শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং ভক্তদের সুষ্ঠুভাবে স্নান করার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য করা হয়েছে। এই সময়সূচির জন্য সমস্ত আখড়ার সদস্যরা পবিত্র আচার-অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট সময় এবং জায়গা পাবেন। বৃহত্তর ভক্ত সমাবেশের নিরাপত্তা এবং সুবিধাও বজায় রাখা হবে। এই ব্যবস্থাগুলির মাধ্যমে প্রয়াগরাজ একটি সুসজ্জিত এবং সুসংগঠিত মহাকুম্ভ স্নান উৎসব আয়োজন করতে প্রস্তুত (Mahakumbh 2025)।

    পূর্ণকুম্ভের যোগ

    প্রতি ১২ বছর অন্তর উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে হয় পূর্ণকুম্ভ। ১২টি পূর্ণ কুম্ভ শেষে হয় একটি মহাকুম্ভ। অর্থাৎ মহাকুম্ভের এই যোগ আবার আসবে ১৪৪ বছর পরে। সেই কারণেই এবার কুম্ভস্নান করবেন অন্তত ৪০ কোটি মানুষ। দেশের পাশাপাশি বিদেশ থেকেও ভক্তরা আসছেন ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র ডুব দিতে। এবার প্রয়াগরাজে কুম্ভমেলা শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি। চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর মধ্যে অমৃতস্নানের যোগ মোট ৬টি। এর মধ্যে হয়ে গিয়েছে তিনটি স্নান। বুধবার হবে মৌনী অমাবস্যার স্নান। ৩ ফেব্রুয়ারি হবে বসন্ত পঞ্চমীর স্নান। আর এবারের মতো শেষ স্নান হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি, মহা শিবরাত্রির দিন। উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের আশা, এবার সব মিলিয়ে কুম্ভস্নান করবেন অন্তত ৪০ কোটি পুণ্যার্থী। ইতিমধ্যেই প্রায় ১২ কোটি পুণ্যার্থী সেরে নিয়েছেন পুণ্যস্নান। বিজেপির বহু নেতা-মন্ত্রীও ডুব দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে (Mauni Amavasya)। হিন্দু ভোট কুড়োতে দেরিতে হলেও দিন দুই আগে কুম্ভস্নান করেছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। ৫ ফেব্রুয়ারি কুম্ভে ডুব দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর ১০ ফেব্রুয়ারি অমৃতস্নান (Mahakumbh 2025) করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়।

     

  • India China Relation: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলছে, চালু হচ্ছে কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রা!

    India China Relation: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলছে, চালু হচ্ছে কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই গলছে ভারত-চিন সম্পর্কের (India China Relation) বরফ। সীমান্ত সংঘাত-পর্ব এখন অতীত। উন্নতি হয়েছে ভারত-চিনের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ায়। তাই পাঁচ বছর পর ফের কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা (Kailash Mansarovar Yatra) নতুন করে শুরু করতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। হিন্দুদের কাছে কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা অতি পবিত্র একটি তীর্থযাত্রা। এই তীর্থযাত্রা নিয়ে আগে থেকে যে চুক্তি রয়েছে দুই দেশের মধ্যে, সেই অনুযায়ীই সব কিছু হবে বলে জানিয়েছে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। কেবল এই তীর্থযাত্রা নয়, ভারত ও চিনের মধ্যে ফের সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু করা নিয়েও একপ্রস্ত আলোচনা হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।

     

    বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠক (India China Relation)

     

    সম্প্রতি ভারত ও চিনের মধ্যে বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠকের আয়োজন হয়েছিল। দুদিনের ওই বৈঠকে যোগ দিতে বেজিং গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি। ওই বৈঠকেই দুই দেশ একাধিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে খবর। গত অক্টোবরে কাজানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে বৈঠক হয়। তারই রেশ ধরে আলোচনা হয় বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠকে। সেই বৈঠকেই কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা নতুন করে শুরু করতে সম্মত হয়েছে পড়শি দুই দেশ।

     

    কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা

     

    কৈলাশ-মানস সরোবর হিন্দু এবং বৌদ্ধ উভয় সম্প্রদায়ের কাছেই অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি তীর্থস্থান (India China Relation)। হিন্দুদের বিশ্বাস, কৈলাশ পর্বত ভগবান শিবের বাসস্থান। আর মানস সরোবর সৃষ্টি করেছিলেন স্বয়ং ব্রহ্মা। বৌদ্ধদের কাছেও মানস সরোবর অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি তীর্থস্থান। ২০২০ সালে অতিমারির কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা। সেই যাত্রাই ফের চালু করতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।

    তীর্থযাত্রা শুরু হওয়ার পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে বিমান পরিষেবা ফের চালুর বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ভারত ও চিন। করোনা অতিমারি পর্বে এবং পরবর্তী কালে কূটনৈতিক টানাপোড়েনের জেরে গত পাঁচ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে দুই দেশের মধ্যে বিমান চলাচল (Kailash Mansarovar Yatra)। নতুন করে তা চালু করতে ফের উদ্যোগী হয়েছে দুই দেশই (India China Relation)।

  • Amit Shah: মহাকুম্ভে ‘শাহি’ ডুব! পরিবার নিয়ে সঙ্গমে পবিত্র স্নান সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: মহাকুম্ভে ‘শাহি’ ডুব! পরিবার নিয়ে সঙ্গমে পবিত্র স্নান সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে পবিত্র ডুব দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে সোমবার ডুব দিতে দেখা যায় বিভিন্ন সাধু-সন্তদেরও। পবিত্র ডুব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ করেন সাধুরা। নিজের এক্স হ্যান্ডলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহাকুম্ভকে সনাতন ধর্মের প্রতীক বলে মন্তব্য করেন এবং এর মাধ্যমেই যে ভারতবর্ষের সনাতন সংস্কৃতি, দর্শন এবং সম্প্রীতির পরিবেশ প্রতিফলিত হচ্ছে, তাও তিনি জানান।

     

    হাজির শাহের (Amit Shah) গোটা পরিবার

    পবিত্র ডুব দেওয়ার পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath) বিশেষ পুজো শুরু করেন এবং ত্রিবেণী সঙ্গমে তাঁরা আরতিও করেন। প্রসঙ্গত, অমিত শাহের সঙ্গে এদিন তাঁর পরিবারও হাজির ছিল। ছিলেন অমিত শাহের স্ত্রী সোনাল শাহ, তাঁর পুত্র জয় শাহ (ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান)। জয় শাহের স্ত্রী এবং তাঁর সদ্যোজাত সন্তানও হাজির ছিল।

     

    কুম্ভের কলসি শাহের (Amit Shah) হাতে তুলে দেন যোগী

    অমিত শাহকে একটি কুম্ভের কলসি উপহারস্বরূপ তাঁর হাতে তুলে দেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এটি মহাকুম্ভের ঐতিহ্য এবং শ্রদ্ধার প্রতীক বলে মানা হয়। এছাড়া বিভিন্ন সাধু-সন্তরা অমিত শাহকে সম্মান জানান চন্দনের তিলক এঁকে দিয়ে। অমিত শাহ এবং যোগী আদিত্যনাথ যখন পবিত্র ডুব দেন, তখন তাঁদের সঙ্গে হাজির ছিলেন জুনা আখড়ার পিঠাধীশ্বর স্বামী অবদেশানন্দা। এছাড়া আখড়া পরিষদের সভাপতি মহন্ত রবীন্দ্র পুরী এবং যোগগুরু বাবা রামদেব।

     

    সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে অর্ঘ্যদান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah)

    প্রসঙ্গত, পবিত্র ডুব দেওয়ার পরে সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে অর্ঘ্যদানও করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁরা নাতি-নাতনিরাও সাধুদের কাছ থেকে আশীর্বাদ পান। এমন একটি ছবি নিজের সমাজ মাধ্যমে শেয়ার করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হর হর মহাদেব ধ্বনিতে তাঁরা গঙ্গা এবং সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে প্রণাম জানান।

  • Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম হল ভারতের জাতীয় ধর্ম,” ঘোষণা যোগী আদিত্যনাথের

    Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম হল ভারতের জাতীয় ধর্ম,” ঘোষণা যোগী আদিত্যনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সনাতন ধর্ম শক্তিশালী হলে, দেশ শক্তিশালী হবে।” দিন দুয়েক আগে কথাগুলি বলেছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। এবার সনাতন ধর্মকে তিনি ভারতের জাতীয় ধর্ম বলে ঘোষণা করে দিলেন।

    কী বললেন যোগী আদিত্যনাথ? (Mahakumbh 2025)

    রবিবার মহাকুম্ভ ২০২৫ উপলক্ষে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “সনাতন ধর্ম হল ভারতের জাতীয় ধর্ম। এটি মানবতার ধর্ম। পুজোর প্রক্রিয়া আলাদা হতে পারে। কিন্তু ধর্ম একটাই এবং সেই ধর্ম হল সনাতন ধর্ম। কুম্ভ সেই সনাতন ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে।” তিনি বলেন, “১৪ জানুয়ারি, মকর সংক্রান্তির দিন গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে অমৃতস্নান করেছেন প্রায় ৬ কোটি ভক্ত।” তিনি বলেন, “এই ঐক্যের বার্তা মহাকুম্ভ দিয়েছে। এখানে কোনও বৈষম্য ছিল না। যারা সনাতন ধর্মের সমালোচনা করতেন, আমরা বলি, আসুন এটি দেখুন। ধৃতরাষ্ট্র হবেন না, নিজের চোখে এটি দেখুন।”

    মহাকুম্ভের বার্তা

    দিন দুয়েক আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, “মহাকুম্ভের বার্তা হল একতা ও অখণ্ডতার বার্তা, এবং এটি বিশ্বের কাছে পৌঁছে দেওয়া উচিত৷ মহাকুম্ভের অংশীদার সমস্ত সাধু, ভক্ত বা এমনকি পর্যটকরাও যদি ঐক্যের বার্তা এগিয়ে নিয়ে যান, তাহলে সনাতন ধর্মকে শক্তিশালী করা হবে এবং, যদি সনাতন ধর্ম শক্তিশালী হয়, তাহলে আমাদের দেশ শক্তিশালী হবে।”

    গত ১৩ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে শুরু হয় মহাকুম্ভ উপলক্ষে মেলা। মেলা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর মধ্যে অমৃতস্নানের দিন ৫টি। দুটি স্নান হয়ে গেলেও বাকি রয়েছে তিনটি। এগুলি হল, মৌনী অমাবস্যার স্নান, বসন্ত পঞ্চমীর স্নান এবং মহা শিবরাত্রির স্নান। ইতিমধ্যে প্রয়াগরাজের (Mahakumbh 2025) এই ত্রিবেণী সঙ্গমে স্নান সেরেছেন ১২ কোটিরও বেশি মানুষ। যোগী প্রশাসনের আশা, এবার সব মিলিয়ে কুম্ভস্নান করবেন ৪০ কোটিরও বেশি মানুষ। এর মধ্যে কেবল দেশের লোকজনই নন, বিদেশ থেকেও দলে দলে আসছেন পর্যটক। কেউ পুণ্য লাভের (Yogi Adityanath) আশায়, কেউবা স্রেফ পর্যটক হিসেবে। মহা মিলনের এই মেলায় যেদিকেই চোখ যায়, শুধুই কালো মাথার সারি। আট থেকে আশি কে নেই ত্রিবেণী সঙ্গমের এই মেলায় (Mahakumbh 2025)!

  • Mahakumbh 2025: মহাকাশ থেকে কতটা উজ্জ্বল রাতের মহাকুম্ভ? আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাল ছবি

    Mahakumbh 2025: মহাকাশ থেকে কতটা উজ্জ্বল রাতের মহাকুম্ভ? আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাল ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) কারণে কোটি কোটি মানুষের সমাগম চলছে প্রয়াগরাজে। মহাকুম্ভ পরিণত হওয়ার ফলে এই মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বের বৃহত্তম ইভেন্টে পরিণত হয়েছে মহাকুম্ভ। মহাকাশ (Mahakumbh 2025) থেকে কেমন লাগছে প্রয়াগরাজকে? সেই ছবিই প্রকাশ করল নাসা (NASA)। দুনিয়াজুড়ে ইতিমধ্যেই সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে নাসার মহাকাশচারী ডন পেটিট মহাকুম্ভের একটি ছবি শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘‘রাতের আইএসএস থেকে মহাকুম্ভের ছবি। সত্যিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানুষের জমায়েত।’’

     

    বিভিন্ন মত উঠে এসেছে (Mahakumbh 2025)

    এমন ছবি দেখার পর স্বাভাবিকভাবেই চর্চা শুরু হয়েছে সমাজমাধ্যমের পাতায়। নানা মন্তব্য ভেসে এসেছে, এক ব্যবহারকারী লিখছেন, মনে হচ্ছে মহাকাশে বড় কোনও তারার বিস্ফোরণ ঘটেছে। কেউ আবার এত আলো দেখে মুগ্ধ হয়ে এটিকে কোনও গ্যালাক্সির সঙ্গে তুলনা করছেন। প্রসঙ্গত, দিনকয়েক আগেই মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) একাধিক উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করা হয়েছিল ইসরোর তরফ থেকে। হায়দরাবাদের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারও পরপর ছবি নিয়েছে এই মহাকুম্ভ মেলার। সেই ছবিতেই ফুটে উঠেছে মেলার একাধিক তাঁবু, পার্কিং লট এবং অন্য একাধিক প্রস্তুতির ছবি। এবার ছবি এল নাসার আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে।

     

    ৪ হাজার হেক্টর জমির ওপর আয়োজন করা হয়েছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)

    প্রসঙ্গত, ১২টা পূর্ণ কুম্ভে হয় একটা মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)। ১৪৪ বছর পর মহাযোগ। ৪৫ দিনের এই মেলায় ৪০ কোটি বা তার বেশি মানুষের সমাগম হতে পারে বলেই অনুমান করা হয়েছে প্রশাসনেরক তরফ থেকে। এখনও পর্যন্ত হিসেব করে দেখা গিয়েছে, কুম্ভমেলা থেকে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের লাভ হতে পারে অন্তত ২ লক্ষ কোটি টাকা! এই সংখ্যাটা ৪ লক্ষ কোটিও হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৪ হাজার হেক্টর জমির ওপর আয়োজন করা হয়েছে মহাকুম্ভ। শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি থেকে চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ৪৫ দিনের এই মেলার জন্য উত্তরপ্রদেশ সরকারের বাজেট ৭ হাজার কোটি টাকা।

  • Daily Horoscope 28 January 2025: অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 28 January 2025: অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) মনের মতো পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবন খুব ভালো কাটতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলুন।

    ২) ব্যবসায় ভালো লাভের সময়।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    কর্কট

    ১) অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে।

    ২) আয়ের দিক থেকে দিনটি ভালো।

    ৩) ব্যবসায় লাভ।

    সিংহ

    ১) কোনও ভাল কাজ না হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) নতুন চাকরির চেষ্টা করতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) রাজনীতির লোকেদের জন্য ভালো খবর আসতে পারে।

    ২) সারা দিন ব্যস্ত থাকতে হবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    তুলা

    ১) কাজ নিয়ে ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) পাওনা আদায় নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) নিজের বাক্যে সংযম রাখুন।

    বৃশ্চিক

    ১) কীটপতঙ্গ থেকে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে ব্যয় কমানোর আলোচনা।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    ধনু

    ১) সকালের দিকে শরীরে আঘাত লাগতে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে শান্তি পেতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    মকর

    ১) কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে।

    ২) দূরে কোথাও ভ্রমণের আলোচনা হতে পারে।

    ৩) হতাশ হবেন না কোনওভাবে।

    কুম্ভ

    ১) অতিরিক্ত কথায় বাড়িতে বিবাদ।

    ২) শরীরে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) সাবধানে চলাফেরা করুন।

    মীন

    ১) শরীরে যন্ত্রণা হতে পারে।

    ২) প্রেমে বিরহ দেখা দিতে পারে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে শিখুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • UCC: কথা রাখলেন ধামি, উত্তরাখণ্ডে কার্যকর হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    UCC: কথা রাখলেন ধামি, উত্তরাখণ্ডে কার্যকর হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) কার্যকর হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। উত্তরাখণ্ডই দেশের প্রথম রাজ্য যেখানে লাগু হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। সোমবার দুপুরে ইউসিসি পোর্টালের উদ্বোধন করেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উত্তরাখণ্ড সফরের আগেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করে দিল ধামি সরকার।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)

    ২০২৫ সালের শুরুতেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হওয়ার কথা আগেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ধামি। এই বিধি অনুযায়ী, সব ধর্মের মানুষের জন্য জমি, সম্পত্তি, উত্তরাধিকার, বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদ সংক্রান্ত এক ও অভিন্ন আইন প্রচলন হবে। উত্তরাখণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে ইউসিসি পোর্টালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং। এই অনুষ্ঠানের পরেই উত্তরাখণ্ডে কার্যকর হয়ে গেল ইউসিসি (UCC)। এর পাশাপাশি, এবার থেকে উত্তরাখণ্ডে কোনও যুগল লিভ-ইন করতে চাইলে বাধ্যতামূলকভাবে অনুমতি নিতে হবে পুলিশ বা জেলা আধিকারিকের।

    মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা

    পোর্টাল উদ্বোধনের পর মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, ২৭ জানুয়ারি রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির দিন হিসেবে পালিত হবে। ইউসিসি কমিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন মুখ্যসচিব শত্রুঘ্ন সিং বলেন, বিধিটি কার্যকর করার জন্য বহু গবেষণা করা হয়েছে। কমিটির তিনজন সদস্য রাজ্যের প্রতিটি জেলা ঘুরে দেখেন। এরপর আইন কমিশনের রিপোর্ট-সহ বাকি রিপোর্ট পড়ে দেখার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর আগে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষেরও মতামত নেওয়া হয়েছে (UCC)।

    ২০২২ সালে হয় উত্তরাখণ্ড বিধানসভার নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনে জয়ী হয় বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন ধামি। তার পরেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ২৭ মে উত্তরাখণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। বিধি কার্যকরের জন্য আইনি প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হয় সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি রঞ্জনাপ্রকাশ দেশাইয়ের নেতৃত্বে। গত বছর ২০২৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রিপোর্ট দেয় সেই কমিটি। ৮ মার্চ বিধানসভায় পাশ হয় বিলটি। পরে পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। রাষ্ট্রপতির অনুমতি মিললে ১৩ মার্চ এ (Uttarakhand) ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে উত্তরাখণ্ড সরকার (UCC)।

     

  • Jyothi Yarraji: জাতীয় রেকর্ড জ্যোতির, ফ্রান্সের মাটিতে ৬০ মিটার হার্ডলে সোনা ভারতের মেয়ের

    Jyothi Yarraji: জাতীয় রেকর্ড জ্যোতির, ফ্রান্সের মাটিতে ৬০ মিটার হার্ডলে সোনা ভারতের মেয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের রেকর্ড ভেঙে ৬০ মিটার হার্ডলে নতুন রেকর্ড গড়লেন জ্যোতি ইয়ারাজ্জি। ইউরোপের প্রতিযগিতায় সোনাও জিতে নিলেন এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ভারতের এই অ্যাথলিট। ফ্রান্সে নন্ত শহরে আয়োজিত এলিট ইন্ডোর মিটে মাত্র ৮.০৪ সেকেন্ড সময়ে ৬০ মিটার হার্ডল অতিক্রম করেছেন। ২৫ বছরের তরুণী অ্য়াথলিট এর আগে ৬০ মিটার হার্ডল অতিক্রম করার ক্ষেত্রে ৮.১২ সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন।

     

    জ্যোতির রেকর্ড

    আগামী মার্চ মাসে চিনের নানজিংয়ে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ওয়ার্ল্ড ইন্ডোর চ্যাম্পিয়নশিপ রয়েছে। সেখানে যোগ্যতা অর্জনের জন্য ৭.৯৪ সেকেন্ড সময়ের মধ্যে হার্ডল পূরণ করতে হবে। জ্যোতি সম্প্রতি কিছুদিন আগেই অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ইরানের তেহরানে ৮.১২ সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন। ২০২৪ সালে গত বছর এশিয়ান ইন্ডোর চ্যাম্পিয়নশিপে ৬০ মিটার হার্ডলে সোনা জিতেছিলেন জ্যোতি। জাতীয় আউটডোর ১০০ মিটার হার্ডলেও ১২.৭৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রেকর্ড ধরে রেখেছেন জ্যোতি। ১০০ মিটার হার্ডলে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ও ২০২৩ সালে এশিয়ান গেমসে ১২.৯১ সেকেন্ড সময় নিয়ে রুপো জিতেছিলেন।

     

    জ্যোতির লক্ষ্য

    ১৯৯৯ সালের ২৮ অগাস্ট জন্মগ্রহণ করেন জ্যোতি ইয়ারাজ্জি। অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে বেড়ে ওঠা তাঁর। তাঁর বাবা সূর্যনারায়ণ ইয়ারাজ্জি একজন নিরাপত্তারক্ষী। আর তাঁর মা পোশায় একজন সাফাইকর্মী। বাবা মা শখ করে মেয়ের নাম রাখেন ‘জ্যোতি’। নিজের নামকে যথার্থ করে তুলেছেন জ্যোতি। ছোট থেকেই বেশ লম্বা তিনি। তাই স্কুল শিক্ষকের কথা শুনে হার্ডলস রেসিং শিখতে শুরু করেন। এখন তিনি ভারতের গর্ব। জ্যোতির এই সাফল্য ভারতীয় অ্যাথলেটিক্সে নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তার ফর্ম ও ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতে আরও বড় সাফল্য এনে দেবে। তবে, জ্যোতির আশু লক্ষ্য ওয়ার্ল্ড ইন্ডোর চ্যাম্পিয়নশিপে ভাল ফল করা।

  • Guillain Barre Syndrome: আতঙ্কের আরেক নাম গুলেন বারি, মহারাষ্ট্রে মৃত ১ রোগী, পুণেতেই আক্রান্ত ১০১

    Guillain Barre Syndrome: আতঙ্কের আরেক নাম গুলেন বারি, মহারাষ্ট্রে মৃত ১ রোগী, পুণেতেই আক্রান্ত ১০১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়েছে এক বিরল স্নায়বিক রোগকে নিয়ে। মহারাষ্ট্রে লাফিয়ে বাড়ছে গুলেন বারি সিনড্রোমে (Guillain Barre Syndrome) আক্রান্তের সংখ্যা। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে শুধু এমনটাই নয়, ইতিমধ্যেই এই অসুখ কেড়ে নিচ্ছে প্রাণও। সূত্রের খবর, গুলেন বারি সিনড্রোমে (Guillain Barre Syndrome) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে একজনের। জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের সোলাপুর থেকে একজনের সন্দেহভাজন জিবিএস-আক্রান্তের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। মহারাষ্ট্রের পুণেতে গুলেন বারি আক্রান্তের সংখ্যা ১০১-এ পৌঁছেছে বলে জানা যাচ্ছে। এনিয়ে সতর্কবার্তাও জারি করেছে মহারাষ্ট্র প্রশাসন।

     

    সংক্রমণ মানবদেহের স্নায়ুতে আক্রমণ করে (Guillain Barre Syndrome)

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিরল স্নায়ুজনিত (Maharashtra) রোগ হল গুলেন বারি সিনড্রোম। এই সংক্রমণ মানবদেহের স্নায়ুতে আক্রমণ করে। সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে ক্রমেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যায় মানুষের। এরফলে অসাড় হয়ে যেতে থাকে শরীর। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এরফলে পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েন রোগীরা।

     

    মৃত ব্যক্তি ভর্তি ছিলেন সোলাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে

    জানা গিয়েছে, বিরল এই রোগে (Guillain Barre Syndrome) আক্রান্ত ব্যক্তি ভর্তি ছিলেন সোলাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওই রোগীর ডায়েরিয়া ছিল। একইসঙ্গে সর্দিকাশিতেও আক্রান্ত ছিলেন তিনি। হাসাপাতাল সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, গত ১৮ জানুয়ারি তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। অবস্থা প্রথম থেকেই খারপ ছিল, তাই তাঁকে আইসিইউ-তে রাখা হয়েছিল। পরে ওই ব্যক্তির অবস্থার উন্নতি হলে তাঁকে রেগুলার বেডে স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু, রবিবার হঠাৎ করেই তাঁর অবস্থার অবনতি হয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। প্রবল শ্বাসকষ্ট শুরু হয় ওই ব্যক্তির। এরপরই তাঁর মৃত্যু হয়।

     

    প্রশাসনের তরফে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে 

    বিরল রোগ ছড়িয়ে পড়াতে প্রশাসনের তরফে ইতিমধ্যেই পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে। আক্রান্তদের স্বাস্থ্য নিয়মিত মনিটরিং করছেন চিকিৎসকরা। তবে কীভাবে এই সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, তা স্পষ্টভাবে এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি, তবে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক অনুমান, অস্বাস্থ্যকর খাবার বা পানীয় জল থেকেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে।

     

    বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন মোট ১০১জন রোগী

    তবে শুধুমাত্র সোলাপুর বা পুণে নয়, মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিভাগ পিম্পরি চিঞ্চওয়াড়, পুণে গ্রামীণ এবং আশেপাশের আরও কয়েকটি জেলায় জিবিএস-উপসর্গ নিয়ে আরও কয়েকজনকে শণাক্ত করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এই সংখ্যা ১৮। জানা যাচ্ছে, বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন মোট ১০১ জন আক্রান্ত। এর মধ্যে ১৬ জন ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রয়েছেন। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, রোগীদের মধ্যে ৬৮ জন পুরুষ,৩৩ জন মহিলা।

     

    এটি আসলে স্নায়বিক অটোইমিউন রোগ

    বিরল রোগের ব্যাখা হিসেবে চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এটি আসলে স্নায়বিক অটোইমিউন রোগ। এই রোগের উপসর্গ হালকা থেকে বেশ গুরুতর হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অসুখে আক্রান্ত হলে পেশী একেবারে দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিতরে কাঁপুনি আসতে পারে। একইসঙ্গে গায়ে-হাতে-পায়ে অসম্ভব ব্যথা অনুভূত হতে পারে। অন্যদিকে, শ্বাসকষ্ট, হার্ট ও রক্তচাপের সমস্যাও হতে পারে এই রোগ থাকলে। পক্ষাঘাতেও আক্রান্ত হতে পারেন রোগী।

     

    বিরল এই অসুখ নিয়ে কী বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা?

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে, গুলেন-বারি সিনড্রোম (Guillain Barre Syndrome) আসলে বিরল রোগের মধ্যেই পড়ে। তবে এর কারণ সম্পূর্ণরূপে জানা যায় না বলেই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত বলে মনে হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এটি ইমিউন সিস্টেমকে সরাসরি আক্রমণ করে। আরও জানানো হয়েছে, প্রথমে এই রোগের উপসর্গ হিসবে দেখা যায় বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া। তবে এরই মাঝে আশার কথাও শুনিয়েছে হু। এই অসুখ থেকে সেরে ওঠার হার বেশ ইতিবাচক বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। হু এর মতে, এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রাখা দরকার। উপসর্গ অনুসারেই চিকিৎসা করা দরকার বলে মনে করে হু। একইসঙ্গে প্রয়োজন হতে পারে কিছু ইমিউনোলজিক্যাল থেরাপিরও।

     

    কোন কোন উপসর্গ দেখলে আপনি সতর্ক হবেন (Guillain Barre Syndrome)

    হাত-পায়ে দুর্বলতা অনুভব হতে পারে।

    শরীর কাঁপতে পারে।

    পেশী দুর্বলতা, প্যারালিসিসের মতো অবস্থা হতে পারে।

    হাত এবং পায়ে সাড় চলে যেতে পারে।

    গিলতে বা কথা বলতে অসুবিধা হতে পারে।

    পায়ে বা পিঠে তীব্র ব্যথা অনুভব হতে পারে।

    হতে পারে শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা।

    ঝাপসা দৃষ্টি, অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন বা উচ্চ রক্তচাপও এর লক্ষণ।

LinkedIn
Share