Tag: Madhyom

Madhyom

  • GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের আগেই দেশের আর্থিক খাতের জন্য সুখবর। জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ১০.৪০ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, নতুন বছরের প্রথম মাসে দেশে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে মোট ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিমাণ ১ জুলাই, ২০১৭-এ জিএসটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। 

    কত টাকা আয়

    অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে মোট জিএসটি সংগ্রহ বার্ষিক ভিত্তিতে ১০.৪০ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে জিএসটি থেকে আয় ১,৫৫,৯২২ কোটি টাকার তুলনায় ১,৭২,১২৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ মাসিক সংগ্রহ চিহ্নিত করে। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে সরকারের কোষাগারে জিএসটি বাবদ জমা পড়েছিল ১.৮৭ লক্ষ কোটি টাকা। 

    প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতা

    গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি হল ভারতে পণ্য এবং পরিষেবার উপর লাগু করা কর ব্যবস্থা। ২০১৭ সালে এই পদ্ধতি চালু হয়। এর আগে দেশে পণ্য এবং পরিষেবার উপর ভ্যাট করের প্রচলন ছিল। গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) হল ভ্যাটের একটি আধুনিক ও ডিজিটাইজড রূপ, যেখানে আপনি পণ্য এবং পরিষেবাগুলিও ট্র্যাক করতে পারেন৷ ভ্যাট ও জিএসটি উভয়েরই একই ট্যাক্সেশন স্ল্যাব আছে। বর্তমানে প্রায় সব পরোক্ষ ট্যাক্সকেই জিএসটি-র আওতায় আনা হয়েছে। চলতি আর্থিক বছরের বাজেট অনুসারে, কেন্দ্র আশা করছে যে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে জিএসটি সংগ্রহ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। বিশেষজ্ঞরা এই বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্য সচেতনতা, কেন্দ্রে স্থিতিশীল সরকার এবং প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতার কাথাই তুলে ধরছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Coast Guard: আরও শক্তিশালী ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী, নতুন ১৪টি জাহাজের চুক্তি স্বাক্ষর

    Indian Coast Guard: আরও শক্তিশালী ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী, নতুন ১৪টি জাহাজের চুক্তি স্বাক্ষর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ৪৮তম প্রতিষ্ঠা দিবস (ICG Raising Day) পালন করছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী। তার আগে, উপকূলরক্ষীদের (Indian Coast Guard) জন্য বড় সুখবর। দেশের উপকূলকে আরও নিশ্ছিদ্র করতে ১৪টি নতুন জাহাজ আসতে চলেছে বাহিনীর হাতে। এই ফাস্ট প্যাট্রল ভেসেলগুলি (এফপিভি) নির্মাণ করতে সম্প্রতি মাঝাগাঁও ডকইয়ার্ডের সঙ্গে ১,০৭০ কোটি টাকার চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এমনটাই খবর মিলেছে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে। দেশের বিভিন্ন ডকইয়ার্ডে তৈরি হচ্ছে আরও ২১টি জাহাজ। পাশাপাশি, আকাশপথে নজরদারি চালানোর জন্য কেনা হচ্ছে ৮টি ডর্নিয়ার ও ৬টি মাল্টি-মিশন মেরিটাইম সার্ভেল্যান্স বিমান।

    ১৯৭৮ সালে পথ চলা শুরু

    ১৯৭৮ সালে পথ চলা শুরু হয়েছিল উপকূলরক্ষী বাহিনীর (ICG Raising Day)। সেই সময় বাহিনীর হাতে সর্বসাকুল্যে ৭টি জাহাজ ছিল। সেখান থেকে বর্তমানে উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে রয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে ১৫২টি জাহাজ ও ৭৮টি বিমান। বাহিনীর লক্ষ্য, ২০৩০ সালের মধ্যে ২০০টি জাহাজ এবং ১০০টি বিমান নিজেদের হাতে রাখা। আর সেই লক্ষ্যের দিকে প্রথম পদক্ষেপ হতে চলেছে এই নতুন বরাত। জানা যাচ্ছে, গত ২৪ জানুয়ারি এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। সেই মোতাবেক, ৬৩ মাস, অর্থাৎ পাঁচ বছরে এই ১৪টি জাহাজকে বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হবে। 

    অত্যাধুনিক জাহাজের বরাত

    প্রতিরক্ষামন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বহুমুখী সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জের কথা মাথায় রেখে নতুন জাহাজগুলি মাল্টিপারপোস ড্রোন থেকে শুরু করে রিমোট কন্ট্রোল্ড ওয়াটার রেসকিউ ক্র্যাফট লাইফবুই এবং সর্বোপরি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবস্থাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে, যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী হয়ে উঠবে জাহাজগুলি এবং সেইসঙ্গে উপকূলরক্ষী বাহিনীও (Indian Coast Guard)। মন্ত্রকের মতে, অত্যাধুনিক জাহাজগুলি মৎস্যজীবীদের নিরাপত্তা ও নজরদারির পাশাপাশি একইধারে চোরাচালান-রোধ অভিযান, অগভীর জলে উদ্ধারাভিযান, বিপদে পড়া অন্য জাহাজকে সহায়তা, খারাপ হওয়া জলযানকে বন্দরে নিয়ে আসা, সমুদ্রে দূষণের মোকাবিলা করা এবং জলদস্যুদের মোকাবিলা করা— এসবই করতে সক্ষম হবে নতুন জাহাজগুলি।

    তৈরি হচ্ছে আরও ২১টি জাহাজ

    এই নতুন বরাতের পাশাপাশি, ইতিমধ্যেই দেশের ৩টি জাহাজ নির্মাণ সংস্থায় তৈরি হচ্ছে ২১টি জাহাজ। এছাড়া, আকাশপথে নজরদারি চালানোর জন্য কেনা হচ্ছে ৮টি ডর্নিয়ার ও ৬টি মাল্টি-মিশন মেরিটাইম সার্ভেল্যান্স বিমান। এর পাশাপাশি, আরও ৬টি ডর্নিয়ার বিমানের আধুনিকীকরণ প্রক্রিয়া চলছে। এভাবে, দফায় দফায় মোট ১৭টি বিমানে অত্যাধুনিক সেন্সর বসানো হবে। এর জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্সের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী (ICG Raising Day)।

    ১১ হাজারের বেশি প্রাণ বাঁচিয়েছে বাহিনী

    বাহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বিশ্বের অন্যতম সেরা উপকূলরক্ষকগুলির (Indian Coast Guard) তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ভারত। ১৯৭৮ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত ১১ হাজারের বেশি প্রাণ বাঁচিয়েছে এই বাহিনী। শুধুমাত্র ২০২৩ অর্থাৎ গত বছরই দুশোর বেশি প্রাণ বাঁচিয়েছে তারা। বাহিনী আরও জানিয়েছে, দেশের উপকূলের রক্ষায় নিরন্তর নজর রাখছে তারা। এ জন্য প্রতিদিন ৫০-৬০টি জাহাজ ও ১০-১২ বিমান মোতায়েন করা হয় বিভিন্ন জায়গায়। ২০২৩ সালে ৪৭৮ কোটি টাকার মাদক বাজেয়াপ্ত করেছে কোস্ট গার্ড। প্রতিষ্ঠা ইস্তক এখনও পর্যন্ত সেই অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Champai Soren: ইডি হেফাজতে হেমন্ত, নতুন মুখ্যমন্ত্রী ‘ঝাড়খণ্ডের বাঘ’ চম্পাই সোরেন! জানেন কে ইনি?

    Champai Soren: ইডি হেফাজতে হেমন্ত, নতুন মুখ্যমন্ত্রী ‘ঝাড়খণ্ডের বাঘ’ চম্পাই সোরেন! জানেন কে ইনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব ঠিক চললে, ঝাড়খণ্ডের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন চম্পাই সোরেন। অন্তত এখনও পর্যন্ত এমনটাই খবর। বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে বুধবার রাতে হেমন্ত সোরেনকে গ্রেফতার করেছে ইডি। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদে হেমন্ত ইস্তফা দিতেই ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়করা মন্ত্রিসভার প্রবীণ মন্ত্রী চম্পাই সোরেনকে বিধায়ক দলের নেতা নির্বাচিত করেন। ঝাড়খণ্ডের মন্ত্রিসভায় পরিবহন মন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন চম্পাই (Champai Soren)। তার সঙ্গেই তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি এবং পিছিয়ে পড়া অংশের উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রীও তিনি। পাশাপাশি ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (Jharkhand Mukti Morcha) ভাইস প্রেসিডেন্ট।

    কে এই চম্পাই সোরেন

    ১৯৫৬ সালের নভেম্বরে ঝাড়খণ্ডের সেরিকেলা-খারসাওয়ান জেলায় জিলিনগোড়া (Jilinggora) গ্রামে জন্ম চম্পাই সোরেনের। কৃষক পরিবারের সন্তান চম্পাইয়ের পদবী সোরেন হলেও তিনি শিবু সোরেনের পরিবারের কেউ নন। বিহার ভেঙে ঝাড়খণ্ডকে আলাদা রাজ্য করার যে আন্দোলন তাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল এই চম্পাই সোরেনের। ঝাড়খণ্ড আন্দোলনে  চম্পাইয়ের ভূমিকা এতটাই দাপুটে ও উগ্র ছিল যে তাঁকে ঝাড়খণ্ডের বাঘ (Jharkhand Tiger) বলা হয়। ২০০৫ সালে বিজেপির লক্ষ্ণণ টুডুকে হারিয়ে প্রথম জয় পেয়েছিলেন তিনি। তারপর থেকে সেরিকেলা (Serikela Assembly) বিধানসভা থেকেই জিতেছেন। দলের প্রবীণ বিধায়ক ও বহুদিনের লড়াকু নেতার উপরই আস্থা রাখছে জেএমএম।

    আরও পড়ুন: ইডির হাতে গ্রেফতার ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন

    কেন মুখ্যমন্ত্রী নয় কল্পনা

    লালু-রাবড়ী মডেল বাস্তবায়িত হল না ঝাড়খণ্ডে। পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন না হেমন্ত সোরেনের স্ত্রী কল্পনা সোরেন। জেএমএম সূত্রের খবর, ঝাড়়খণ্ডে জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি জোটের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন চম্পাই সোরেন। যদিও এখনও রাজ্যপাল তাঁকে ডাকেননি। সূত্রের দাবি, চার দলীয় বিধায়কের আপত্তিতেই নিজের স্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী করতে পারেননি হেমন্ত। সেই ‘বিদ্রোহী’ গোষ্ঠীর নেতৃত্বে রয়েছেন হেমন্তেরই বৌদি তথা জেএমএম বিধায়ক সীতা সোরেন। দুমকা জেলার জামা কেন্দ্রের তিন বারের বিধায়ক সীতা জেএমএম প্রতিষ্ঠাতা শিবু সোরেনের জ্যেষ্ঠ পুত্র প্রয়াত দুর্গা সোরেনের স্ত্রী। হেমন্ত সক্রিয় রাজনীতিতে আসার আগে দুর্গাই ছিলেন শিবুর রাজনৈতিক সহকারী। বিধানসভাতেও দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। ২০০৯ সালে দুর্গার মৃত্যুর পরে সক্রিয় রাজনীতিতে এসেছিলেন সীতা। রাজনীতিতে আসা ইস্তক বহুবার হেমন্তের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছেন তিনি। মন্ত্রী না করায় দীর্ঘ দিন ধরেই হেমন্ত গোষ্ঠীর উপর ক্ষুব্ধ সীতা। দলীয় সূত্রে খবর, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন প্রভাবশালী বিধায়ক চামরা লিন্ডাও। মূলত সীতার আপত্তিতেই বনবাস কল্পনার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। আগামী বছরগুলিতেও এই চাকা চলবে গড়গড়িয়ে। অন্তত এমনই বিশ্বাস আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ডের। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে এটা থেকে যাবে ৬.৫ শতাংশে। আইএমএফ এটা আগেই স্থির করেছিল ৬.৩। আইএমএফের হিসেব বলছে গ্রোথ রেট ০.৪০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬.৭ শতাংশ। আইএমএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৫ এবং ২৬ অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ রেট হবে ৬.৫ শতাংশ। গত আর্থিক বর্ষের তুলনায় গ্রোথ রেট বেড়েছে ০.২ শতাংশ।

    ভারতের অর্থনীতি

    ভারতের অর্থনীতি (India Economy) যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, নানা সমীক্ষায় তা প্রকাশ পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বারংবার বলেছেন, “বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হবে তিন নম্বরে।” বর্তমানে এই তালিকায় দেশ রয়েছে পাঁচ নম্বরে। এতদিন এই জায়গাটা ছিল ব্রিটেনের দখলে। ভারতের অর্থনীতির চাকা যে গড়গড়িয়ে চলবে, ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে তা জানিয়েছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।

    ভারতের জিডিপি বাড়বে

    ওই মঞ্চে তিনি বলেছিলেন, “২০২৫ অর্থবর্ষে আমরা আশা করছি, ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৭ শতাংশ।” তিনি আরও (India Economy) জানিয়েছিলেন, মানিটারি নীতি তৈরি করছে তাঁদের রিসার্চ টিম। ফেব্রুয়ারিতে সেটি প্রকাশ করা হবে। তিনিও বলেছিলেন, “এর ভিত্তিতে আমি বলতে পারি ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।”

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের এলাকা এটা’ চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    কিছুদিন আগেই ভারতীয় অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, তা ধরা পড়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার এক সমীক্ষায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কও জানিয়ে দিয়েছিল, ভারতের অর্থনৈতিক ভিত্তি যথেষ্ট মজবুত।কোভিডের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। এই ধাক্কা অবশ্য লাগেনি ভারতীয় অর্থনীতির গায়ে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন নীতিরই সুফল ফলতে শুরু করেছে। তার জন্যই মজবুত হয়েছে ভারতের অর্থনীতি (India Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

         

  • LAC Situation: ‘‘আমাদের এলাকা এটা’’, চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    LAC Situation: ‘‘আমাদের এলাকা এটা’’, চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ভারতীয় ভূখণ্ডে অস্ত্র নিয়ে চিনা সেনাদের ঘুরে বেড়ানোর ভিডিও ভাইরাল হল৷ লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ভেড়া চরাতে গিয়েছিলেন এক দল রাখাল। ভেড়া চরাতে গিয়ে চিনের সেনার সামনে পড়েন তাঁরা। চিনের সেনারা তাঁদের সেই জায়গা থেকে চলে যেতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু এই রাখাল দল ভয় না পেয়ে জানিয়ে দেয়, এটা তাঁদের দেশ ভারতের জায়গা। এখান থেকে তাঁরা সরবে না। এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। লাদাখের ওই রাখালদের সাহসিকতায় মুগ্ধ নেটিজেনরা।

    কী ঘটেছিল

    সম্প্রতি একটি ভিডও-য় দেখা যায়, লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন চুসুল এলাকায় চিনা সেনাদের সঙ্গে মেষপালকদের চরম কথাকাটাকাটি হচ্ছে। গত ২ জানুয়ারির ঘটনা। লাদাখ অটোনমাস হিল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের বিরোধী দলনেতা তথা কাউন্সিলর শেরিং নামগিয়াল একটি ৬.৫০ মিনিটের ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে একটা কমব্যাট গাড়িতে চেপে ৬-৮জন চিনা সেনা এসেছে। সেখানে তারা বার বার সাইরেন বাজিয়ে ভেড়া, ছাগলদের ভয় পাইয়ে দিচ্ছে। তবে চিনা সেনার এই ধমকিতে গুটিয়ে যায়নি মেষপালকরা। তাঁরা সাহসিকতার সঙ্গে বলেন, “আমাদের এলাকা এটা। এখান থেকে যাব না।” এমনকী কয়েকটা পাথরও তারা ছুঁড়ে দেন। মেষপালকরা জানিয়ে দেন, এটা ভারতের এলাকা। এখান থেকে যাব না। উত্তপ্ত কথাবার্তার পরে চিনের সেনারা এলাকা ছেড়ে চলে যায়।

    চিনের ঘৃণ্য আচরণ

    লাদাখ অঞ্চলে চিন এ ধরনের তৎপরতা আগেও চালিয়েছে। পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলএসি) চিনা সেনাদের ঘৃণ্য কার্যকলাপ প্রকাশ্যে এসেছে বারবার। গত কয়েক বছর ধরেই লাদাখের পরিস্থিতি দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়েছে। পূর্ব লাদাখে চিন সীমান্তে ভারতীয় এবং চিনা সেনার হাতাহাতির ঘটনাও ঘটেছিল। তার পর থেকেই ওই এলাকায় সেনার নজরদারি কয়েক দিন বেড়েছে। এই পরিস্থিতির জেরে ওই উপত্যকা এলাকায় পশুদের চরাতে নিয়ে যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি এখন শান্ত থাকায় সেখানে গিয়েছিলেন ওই রাখালরা। এ বিষয়ে আর্মি চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডে সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে বলেছেন, “এক বছরের বেশি সময় ধরে ওই এলাকায় কোনও সমস্যা দেখা যায়নি। সেনা স্তরে আমাদের কতাবার্তা অনেকটাই সফল হয়েছে। কূটনৈতিক এই আলোচনা বজায় থাকবে আগামী দিনে। পরিস্থিতি স্টেবল থাকলেও এলাকা সেনসিটিভ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির প্রশ্নবাণের মুখে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। রাঁচিতে জমি কেনাবেচায় আর্থিক অনিয়ম ও নথি জালিয়াতি সংক্রান্ত মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সপ্তমবারের জন্য তলব করা হয়েছিল হেমন্তকে। এর আগে ছ’ বার সমন পেয়েও হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। বুধবার দিলেন হাজিরা।

    সাদা কাগজে সই!

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়ে যেতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তাঁর দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়করা। যদি হেমন্তকে গ্রেফতার করা হয়, তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসবেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা। তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসতে তাঁর স্ত্রীকে যাতে বিদ্রোহের মুখে পড়তে না হয়, সেজন্য দলীয় বিধায়কদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, স্ত্রী কল্পনা এবং মন্ত্রী চম্পাই সোরেনের মধ্যে কোনও একজন যাতে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা।

    বিজেপি সাংসদের দাবি

    তবে হেমন্তের (Hemant Soren) পরে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কল্পনার বসাটা নিছক কেক ওয়াক হবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবের দাবি, কল্পনা মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিদ্রোহ শুরু হয়েছে হেমন্তের দলের অন্দরে। তিনি জানান, ২৯ জন বিধায়কের মধ্যে ১৮ জনই চান না মুখ্যমন্ত্রীর তখতে বসুন কল্পনা। তিনি বলেন, “জেএমএমের ১৮ জন বিধায়ক বসন্ত সোরেনকে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে দেখতে চান।” দুমকার বিধায়ক বসন্ত হেমন্তের ভাই। ঝাড়খণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার আরও একজন। তিনি হলেন হেমন্তের বড় দাদা প্রয়াত দুর্গা সোরেনের স্ত্রী সীতা।

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৮১। শাসক জোটের পক্ষে রয়েছেন ৪৯ জন। এর মধ্যে হেমন্তের দলের বিধায়কের সংখ্যা ২৯। বাকি কুড়িজনের মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস, এনসিপি, বাম এবং আরজেডির বিধায়ক। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার হেমন্তের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ৩৫ জন। বাকিরা সীতার পাশে রয়েছেন বলে খবর। সীতা বলেন, “আমি সোরেন পরিবারের বড় বউমা। আমার প্রয়াত স্বামী দীর্ঘদিন ধরে ঝাড়খণ্ডকে পৃথক রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। আমি হেমন্তকে তাঁর উত্তরাধিকার বলে মনে করি, অন্য কিছু নয়।” তিনি বলেন, “গুরুজি (শিবু সোরেন) এবং আমার স্বামীর জল-জঙ্গল-জমিনের স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।”

    সীতার বক্তব্যের নির্যাস, মুখ্যমন্ত্রীর (Hemant Soren) পদের দাবিদার তিনিই। আর যদি তা হয়, তাহলে বনবাসে যেতে হবে সীতাকে নয়, কল্পনাকে! এদিকে, বাংলার মতো ঝাড়খণ্ডেও ইডির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সে রাজ্যের পুলিশ। রাঁচির পুলিশ সুপার চন্দন সিনহা বলেন, ইডি আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। তাই দায়ের হয়েছে এফআইআর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • India vs England: শুরু প্র্যাক্টিস, বিশাখাপত্তনমে পা রেখেই পিচ দেখতে গেলেন দ্রাবিড়

    India vs England: শুরু প্র্যাক্টিস, বিশাখাপত্তনমে পা রেখেই পিচ দেখতে গেলেন দ্রাবিড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলে রয়েছে চোট সমস্যা। ব্যক্তিগত কারণে নেই বিরাট কোহলি। হায়দ্রাবাদে প্রথম টেস্টে হার। ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের (India vs England) বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ভারত পিছিয়ে ১-০। বিশাখাপত্তনমে শুক্রবার শুরু সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। আজ, বুধবার থেকে তাই কঠোর অনুশীলন শুরু করেছে ভারতীয় দল। সবার আগে পিচ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়। নিজেদের গড়া ফাঁদে নিজেরাই পড়তে আর রাজি নন তিনি।

    কেমন হবে বাইশ গজ

    বিশাখাপত্তনমের বাইশ গজে শুধুমাত্র ঘূর্ণিই থাকছে না। থাকবে বাউন্সও। অর্থাৎ হায়দরাবাদের মতো মন্থর-টার্নার নয়। এই পিচে বল পড়ে আরও দ্রুত ঘুরবে। ২০২১-২২ সফরে ঘূর্ণি ও বাউন্সের জোড়া ফলায় ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন অক্ষর। বিশাখাপত্তনমে থাকছে তাঁরই পছন্দের পিচ। এমন বাইশ গজে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের পাশাপাশি সাহায্য পেতে পারেন কুলদীপ যাদবও। ভারত এসপার-ওসপার লড়াইয়ের জন্যই ঝাঁপাচ্ছে। প্রাক্তন ক্রিকেটারদের মধ্যে অনেকেই মনে করছেন, ঘূর্ণি পিচ তৈরি করে নিজেদের ফাঁদ গড়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু একটি ম্যাচ (India vs England) হারলেও এই ভারতীয় দল নেতিবাচক মানসিকতা দেখাতে চায় না। নিজেদের শক্তির সদ্ব্যবহার করার জন্য আবারও ঘূর্ণিমঞ্চ চাওয়া হয়েছে।

    কেমন হবে প্রথম একাদশ

    বিরাট না থাকায় ভারতের মিডল অর্ডার এমনিতেই দুর্বল। তার ওপর লোকেশ রাহুলের চোট সমস্যা আরও বাড়িয়েছে। তবে ভারতীয় শিবিরে সবচেয়ে বড় সমস্য়া রবীন্দ্র জাদেজার না থাকা। বাঁ হাতি স্পিনার হিসেবে অক্ষর প্যাটেল রয়েছেন। তৃতীয় স্পিনার নিয়ে ভাবনা বেড়েছে ভারতীয় শিবিরে। অশ্বিন ও কুলদীপ দুজনকে রেখেই প্রথম একাদশ গড়া হতে পারে। আবার অভিষেক ঘটতে পারে ঘরোয় ক্রিকেটে দুরন্ত ফর্মে থাকা সৌরভ কুমারেরও। ব্যাটিংয়ে টপ থ্রি অপরিবর্তিত থাকলে প্রথম টেস্টে চারে ব্যাট করেছিলেন লোকেশ রাহুল। এই ম্যাচে তিনি নেই। চারে প্রোমোশন দেওয়া হতে পারে শ্রেয়স আইয়ারকে। পাঁচে কে! রজত পাতিদার আগে টেস্ট টিমে ডাক পেয়েছেন। তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে গত কয়েক বছর ধারাবাহিক নজর কাড়ছেন সরফরাজ খান। সরফরাজ যে ছন্দে রয়েছেন তাঁকে বাইরে রাখা কঠিন। তবে অনুশীলনে কোচ ও অধিনায়কের আস্থা অর্জন করতে হবে সরফরাজকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share