Tag: Madhyom

Madhyom

  • Dengue Update: গত বছরের তুলনায় দেড়গুণ বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা! রাজ্যে ডেঙ্গির কবলে ৪,৪০১ জন

    Dengue Update: গত বছরের তুলনায় দেড়গুণ বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা! রাজ্যে ডেঙ্গির কবলে ৪,৪০১ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহর থেকে জেলা ভয়াবহ ডেঙ্গি (Dengue) পরিস্থিতি। স্বাস্থ্য দফতরের (Health Department) রিপোর্ট অনুযায়ী, গতবছরের থেকে প্রায় দেড় গুণ বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৪০১। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্টে উল্লেখ, গতবছর এই সময় রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৪৫০। 

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট

    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, শুধুমাত্র গত সপ্তাহেই রাজ্যে ডেঙ্গি (Dengue Update) আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৫ জন। গ্রামীণ এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্ত ৭২ শতাংশ, শহর এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্ত ২৮ শতাংশ। নদিয়ার ডেঙ্গি আক্রান্তদের সংখ্যা সবথেকে বেশি। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্টই বলছে, চলতি বছরে শুধু জুলাই মাসেই রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর মৃতের সংখ্যা ৮ বলে দাবি করেছেন। এমনকি বিধাননগরের মতো ঝকঝকে শহুরে এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। হাতে হাতে প্ল্যাকার্ড, নিজেদের মশারিতে ঢেকে, প্রতীকী মশা নিয়ে রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতির জন্য বিধানসভায় বিক্ষোভ দেখিয়েছেন বিজেপি বিধায়করা।

    বিরোধী দলনেতার দাবি 

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ভয়াবহ ডেঙ্গি (Dengue Update)  পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা চাই তথ্য। কতজনের টেস্ট করিয়েছেন? কতজন পজিটিভ, মুখ্যমন্ত্রী এখন সাহায্য চাইছেন, কী সাহায্য করব? হসপিটাল ভরে গেছে। মুখ্যমন্ত্রী গোলগোল কথা বলার জন্য এসেছেন রাজনীতি করতে। আমরা তথ্য চাইব না? জানতে চাই কতজন হাসপাতালে? কতজন মারা গেছে? যেমন মুখ্যমন্ত্রী তেমন মেয়র। ১০ লক্ষ আক্রান্ত।’

    আরও পড়ুন: ভিড় বাড়ছে হাসপাতালে! ডেঙ্গি রুখতে ফিভার ক্লিনিক কি শুরুতেই মুখ থুবড়ে পড়েছে?

    ত্রিপুরায় ডেঙ্গি রোধে আগাম সতকর্কতা

    গত কয়েকদিন ধরেই ডেঙ্গির (Dengue Update) প্রকোপ দেখা দিয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তে ত্রিপুরার সিপাইজলার সোনামুড়া একাকায়। বাংলাদেশের ভয়াবহ আকার ধারণ করছে ডেঙ্গি। এই সময়েই ত্রিপুরার সীমান্তবর্তী এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ দেখা দেওয়ার পরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ত্রিপুরার স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সিপাইজলার ধনপুর এলাকাতেই গত দুদিনে অন্তত ৭৫জন ডেঙ্গি আক্রান্ত ধরা পড়েছে। সেখানের জেলাশাসক বিশাল কুমার জানান, তারপরেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে ওই এলাকায়। সীমান্তের ওই এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ দেখা দেওয়া পরেই, বাংলাদেশী নাগরিকদের রক্ত পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: শনিবারই প্রবেশ চন্দ্র-কক্ষপথে! পৃথিবীর টান কাটিয়ে চাঁদের পথে এগোচ্ছে ‘চন্দ্রযান ৩’

    Chandrayaan 3: শনিবারই প্রবেশ চন্দ্র-কক্ষপথে! পৃথিবীর টান কাটিয়ে চাঁদের পথে এগোচ্ছে ‘চন্দ্রযান ৩’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রাভিযানে (ISRO Moon Mission) গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পার করলো ইসরো। পৃথিবীর ‘মায়া’ কাটিয়ে চাঁদের দেশের উদ্দেশে রওনা দিল ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। সোমবার রাত সোয়া ১২টা নাগাদ পৃথিবীর কক্ষপথে থেকে ‘চন্দ্রযান ৩’-কে ঠেলে বের করে দেওয়া হয়। বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে লুনার ট্রান্সফার ট্যাজেক্টরি। এর ফলে, পাকাপাকিভাবে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাটিয়ে এবার চন্দ্র-বৃত্ত বা চন্দ্র কক্ষপথের দিকে এগিয়ে চলেছে ‘চন্দ্রযান ৩’।

    মধ্যরাতে ঠিক কী ঘটেছে?

    এটা সকলেই জানেন যে, নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে চলেছে পৃথিবী। এই কক্ষপথকে বলা হয় আর্থ অরবিট। ঠিক একইভাবে, চাঁদও পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। আর চাঁদ সেই প্রদক্ষিণ করে চলে তার নিজস্ব কক্ষপথ ধরেই। যাকে বলা হয় লুনার অরবিট। আবার চাঁদ একইধারে পৃথিবীর সঙ্গেই সূর্যের চারপাশেও প্রদক্ষিণ করছে। ইসরো কর্তাদের মতে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। কারণ, ‘চন্দ্রযান ৩’-কে এক কথায় নিক্ষেপ করা হলো বা ঠেলে দেওয়া হলো চাঁদের রাস্তায়। বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই প্রক্রিয়াকে বলা হচ্ছে ট্রান্সলুনার ইঞ্জেকশন।

    কেন তাৎপর্যপূর্ণ এই প্রক্রিয়া?

    ইসরো জানিয়েছে, সোমবার রাত সওয়া ১২টা নাগাদ মিশন কন্ট্রোল (ISTRAC) থেকে ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউলে থাকা রকেটে সীমিত সময়ের জন্য ফায়ারিং বা চালু করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত সুক্ষ্ম ও জটিল বলে জানিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। একেবারে সেকেন্ডের ভগ্নাংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অঙ্ক কষে সেই হিসেব অনুযায়ী রকেট ফায়ার করতে হয়েছে। বিজ্ঞানীদের মতে, এটা এতটাই সুক্ষ্ম যে, এক সেকেন্ডের হেরফের হয়ে গেলেই ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3) চাঁদের দিকে এগনোর বদলে সোজা চিরতরে গভীর মহাকাশে (Deep Space) হারিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু, ইসরোর বিজ্ঞানীদের কুর্ণিশ (ISRO Moon Mission)। একেবারে সঠিক অঙ্ক কষেই তাঁরা ‘চন্দ্রযান ৩’ মহাকাশযানকে তার নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকেই ঠেলে পাঠিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন।

    এতদিন কোথায় ছিল ‘চন্দ্রযান ৩’?

    গত ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে এলভিএম-৩ রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউল। সেই থেকে টানা ১৮ দিন পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে চলেছিল এই মহাকাশযান। অর্থাৎ, এতদিন পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ঘেরাটোপেই ছিল ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। তবে, ঘোরার ফাঁকে নিজের গতিও বাড়িয়ে চলছিল। পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে করতে নিজের কক্ষপথ পাঁচবার বাড়িয়ে নিয়েছিল ‘চন্দ্রযান ৩’। এই প্রক্রিয়া, বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে অরবিট রেইজিং ম্যানুভার, তার মাধ্যমে কক্ষপথের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়িয়ে নিচ্ছিল ‘চন্দ্রযান ৩’। গতকাল সে শেষবারের মতো পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। তারপর মধ্যরাতে, ‘চন্দ্রযান ৩’-কে চাঁদের রাস্তায় ঠেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

    এবার কী হবে? পরের ধাপ কী?

    এখন লম্বা পথ পাড়ি দিতে হবে ‘চন্দ্রযান ৩’-কে (Chandrayaan 3)। প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিয়ে ‘চন্দ্রযান ৩’ সোজা এগিয়ে যাবে চাঁদের দিকে। জানা যাচ্ছে, ৫ থেকে ৬ অগাস্ট চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করবে ‘চন্দ্রযান ৩’। এই বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে লুনার অরবিট ইনসার্টশন। তারপর চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শেষ পর্যন্ত ভারতের চন্দ্রযানকে চন্দ্র কক্ষপথে টেনে আনবে। সেখানে একইভাবে পাঁচবার চাঁদের কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে নিজের কক্ষপথ সঙ্কোচন ও গতি কমানোর প্রক্রিয়া চালাবে ‘চন্দ্রযান ৩’। বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে মুন-বাউন্ড ম্যানুভার। শেষ ধাপে চাঁদের ১০০ কিলোমিটারের কক্ষপথে পৌঁছে পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহের বুকে চূড়ান্ত অবতরণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০১/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০১/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবার-পরিজনদের সঙ্গে দিনটি খুবই আনন্দে কাটবে।

    ২) ব্যবসাতে লাভের মুখ দেখতে পাবেন। 
         
    বৃষ

    ১) কথার মাধুর্যতা এবং ব্যক্তিত্বে আজ নতুন বন্ধু তৈরি হবে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে নতুন সুযোগ তৈরি হবে।

    মিথুন

    ১) স্বাস্থ্যের দিক থেকে দিনটি ভাল যাবেনা।

    ২) ব্যবসায় ধন লাভ হবে আজ।

    কর্কট

    ১) ব্যস্ত সময়সূচীতে কাটবে পুরো দিন।

    ২) অপ্রত্যাশিতভাবে আর্থিক উন্নতির যোগ।  
                 

    সিংহ 

    ১) নিজের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সবার কাছে প্রকাশ করবেন না।

    ২) ঘরে শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন আজ।         

    কন্যা

    ১) প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে আজ অস্বস্তিতে কাটবে দিনটি।
     
    ২) স্বাস্থ্যের দিক থেকেও ভুগবেন। শরীর ভাল যাবেনা।         

    তুলা 

    ১) বন্ধুর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ২) পরিবারের লোকের সান্নিধ্য পাবেন।  

    বৃশ্চিক

    ১) দীর্ঘদিন চলতে থাকা কোনও সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

    ২) ব্যবসার জন্য ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করে থাকলে তা বাতিল করুন।        

    ধনু

    ১) অন্যদের কথায় কোথাও বিনিয়োগ করবেন না। এতে ক্ষতি হতে পারে।

    ২) পরিবারে সঙ্গে সময় কাটান।

    মকর

    ১) কাজের চাপ থেকে নিস্তার পাবেন। বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ।

    ২) বিবাহিত জীবন ভাল কাটবে।       

    কুম্ভ

    ১) সারাদিনটা ফুরফুরে মেজাজে কাজের মধ্যে কাটবে।

    ২) স্বাস্থ্যের দিক থেকেও দিনটি খুব ভাল।
             

    মীন

    ১) লটারিতে টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা।
     
    ২) স্ত্রীর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে।          

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Tejas Fighter Jet: কাশ্মীর-লাদাখ সীমান্তে তেজস মোতায়েন ভারতের, পাকিস্তানকে বার্তা দিতে শুরু মহড়াও

    Tejas Fighter Jet: কাশ্মীর-লাদাখ সীমান্তে তেজস মোতায়েন ভারতের, পাকিস্তানকে বার্তা দিতে শুরু মহড়াও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান সীমান্তে আকাশসীমাকে সুরক্ষা করতে আরও জোরদার প্রস্তুতি নিল ভারত। সম্প্রতি, পাক-সীমান্ত লাগোয়া জম্মু কাশ্মীরের আকাশে দেখা গিয়েছে দেশীয় লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট (এলসিএ) তেজস-এর (Tejas Fighter Jet) মহড়া। 

    বায়ুসেনার (Indian Air Force) তরফে জানানো হয়েছে, কাশ্মীর ও লাদাখের পার্বত্য অঞ্চলের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্যর সঙ্গে যুদ্ধবিমানগুলিকে অবগত করাতেই নাকি এই বিশেষ মহড়া চালানো হয়েছে। প্রতিরক্ষা কর্তারা বলেছেন, উপত্যকায় উড়ানের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে এলসিএ-র একটি ফ্লিটকে ফরোয়ার্ড বেসে পাঠানো হয়েছে। সেখানে পর্বতাঞ্চলের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এই বিশেষ ব্যবস্থা। জানা গিয়েছে, সেনার উদ্দেশ্য তেজসকে এই অঞ্চলে যে কোনও যুদ্ধ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত রাখা।

    মিগ-২১ বাইসন আউট, তেজস ইন!

    বলা বাহুল্য, দীর্ঘদিন ধরে ভারত-পাক সীমান্তের সুরক্ষার দায়িত্ব ছিল মিগ-২১ বাইসনের হাতে। এখন, ধীরে ধীরে রুশ নির্মিত এই যুদ্ধবিমানকে পাকাপাকিভাবে অবসরে পাঠাতে তৎপর কেন্দ্র। তার জায়গায় তেজস যুদ্ধবিমানকে অন্তর্ভুক্ত করাই লক্ষ্য। অর্থাৎ, নিকট ভবিষ্যতে, পাক সীমান্তের আকাশসীমার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে তেজস ও রাফাল। রাফালের একটি স্কোয়াড্রন আম্বালায় রয়েছে। মূলত, ভারত-পাক সীমান্তের কথা বিবেচনা করেই তাদের এই জায়গায় মোতায়েন করা হয়েছে। এবার তাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব ভাগ করে নেবে তেজস (Tejas Fighter Jet)।

    তেজসের ওপর নির্ভরতা বাড়ানোই লক্ষ্য

    দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরী তেজস-এর (Tejas Fighter Jet) ওপর ধীরে ধীরে আস্থা ও নির্ভরতা বাড়াতে উদ্যোগী মোদি সরকার। প্রতিনিয়ত এই যুদ্ধবিমানগুলিকে আরও প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত করার কাজ চলছে। বাড়ানো হচ্ছে তেজস-এর ধার-ভার ও অস্ত্রবহনের ক্ষমতা। কেন্দ্রের লক্ষ্য, আগামী ৪-৫ বছরের মধ্যে পুরনো, ধুঁকতে থাকা মিগ যুদ্ধবিমানকে একেবারে সরিয়ে নতুন প্রযুক্তির তেজসকে নিয়ে আসা। সেক্ষেত্রে, জম্মু কাশ্মীরের মতো দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে কী ভাবে লড়াই করতে হয়, সময় থাকতে থাকতে সেই কৌশল শিখে নেওয়াই বাঞ্ছনীয় বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। 

    চিন-পাকিস্তানের জেএফ-১৭ বনাম ভারতের তেজস

    ইতিমধ্যে তেজস-এর (Tejas Fighter Jet) দুটি স্কোয়াড্রনকে বায়ুসেনায় (Indian Air Force) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তারা ইনিশিয়াল অপারেশনাল ক্লিয়ারেন্স ও ফাইনাল অপারেশনাল ক্লিয়ারেন্স পেয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ, এই দুটি স্কোয়াড্রন যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এই যুদ্ধবিমানগুলি মার্ক-১ শ্রেণিভুক্ত। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের তৈরি বিমানগুলি চিন ও পাকিস্তানের থেকে অনেক বেশি সমর্থ ও কার্যকরী। পাকিস্তান ও চিনের তৈরী জেএফ-১৭ বিমানের থেকে অনেকটাই ভালো মানের। আগামী দিনে এই লাইট ওয়েট যুদ্ধবিমানে আরও উন্নত প্রযুক্তি যোগ করা যেতে পারে। সেই নিয়ে ডিআরডিও বৈজ্ঞানিকরা গবেষণা করছেন বলেই সূত্রের খবর। এছাড়া, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ৮৩টি মার্ক-১এ শ্রেণির বিমান বায়ুসেনার হাতে চলে আসবে। এগুলি আরও অন্নত। মার্ক-২ শ্রেণির তেজস নিয়ে এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। একইসঙ্গে গবেষণা চলছে অ্যাডভান্সড মিডিয়াম কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট (অ্যামকা) নিয়েও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Yogi Adityanath : ‘‘তাহলে মসজিদের ভিতর ত্রিশূল কেন?’’ জ্ঞানবাপী নিয়ে প্রশ্ন যোগীর

    Yogi Adityanath : ‘‘তাহলে মসজিদের ভিতর ত্রিশূল কেন?’’ জ্ঞানবাপী নিয়ে প্রশ্ন যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপীকে মসজিদ বলা ঠিক নয়। বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে মামলার মাঝেই বিতর্কিত মন্তব্য উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath controversial comment on Gyanvapi)। সোমবার তিনি বলেন, ‘জ্ঞানবাপী আদৌ কোনও মসজিদ নয়। মসজিদে কি ত্রিশূল থাকে, দেবতার মূর্তি থাকে? জ্ঞানবাপীতে সেগুলি কোথা থেকে এল? নিশ্চয়ই হিন্দুরা সেগুলি রাখেনি।’ তাঁর কথায়, ‘জ্ঞানবাপীকে মসজিদ বলাতেই যত বিবাদ।’

    যোগী আদিত্যনাথের দাবি

    জ্ঞানবাপীর কার্বন ডেটিং নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে যোগী বলেন, এটাকে মসজিদ বললে ভুল হবে। যদি মসজিদই হয়, তবে তার মধ্যে ত্রিশূল এবং শিবলিঙ্গ কী করে এল, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। যোগী বলেন, জ্ঞানবাপীর দেওয়ালে রয়েছে হিন্দু দেবদেবীর ছবি। মসজিদের দাবি থেকে মুসলিম সম্প্রদায়কে পিছিয়ে আসার পরামর্শ দেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন,‘বিবাদ মীমাংসায় সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে তার আগে মুসলিমপক্ষকে ঐতিহাসিক ভুলের কথা স্বীকার করতে হবে।’

    আরও পড়ুন: ‘লাভ জিহাদ’ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ক্ষমা প্রার্থনা অসম প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির

    ৩ অগাস্ট রায়দান

    প্রসঙ্গত, কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের একাংশ ভেঙে ঔরঙ্গজেব জ্ঞানবাপী মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন, বলে অভিযোগ বহু দিনের। ঘটনার নতুন মাত্রা পায় ২০২১ সালের অগস্ট মাসে। মসজিদ চত্বরে হিন্দু দেবদেবীর অস্তিত্ব এবং পুজো অর্চনার দাবি করে বারাণসী জেলা আদালতের দ্বারস্থ হন পাঁচ মহিলা। সেই সময় মসজিদের ভিডিয়ো রেকর্ডিংয়ের নির্দেশ দেয় আদালত। আর তার রিপোর্টে মসজিদ চত্বরে একটি অংশে শিবলিঙ্গ আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। এরপর মসজিদের কার্বন ডেটিংয়ের দাবি করে বারাণসী আদালতের দ্বারস্থ হয় হিন্দু সংগঠনগুলি। এএসআই-কে দিয়ে সমীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু সমীক্ষার সময় মসজিদের পরিকাঠামো ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কাপ্রকাশ করে মসজিদ কমিটি। সমীক্ষার উপর স্থগিতাদেশ জারি করতে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় তারা। শুনানি শেষ হলেও, আগামী ৩ অগাস্ট রায়দান। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যকে ভর্ৎসনা! রামনবমী নিয়ে সরকারের ভূমিকায় বিরক্ত কলকাতা হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যকে ভর্ৎসনা! রামনবমী নিয়ে সরকারের ভূমিকায় বিরক্ত কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমী মামলায় (Ramnabami Case) কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ভর্ৎসনার মুখে পড়ল রাজ্য সরকার। সোমবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে এনআইএ তদন্তের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে মামলা করার অনুমতি চায় রাজ্য। কিন্তু বিচারপতি রাজ্যের আবেদনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সোমবার রাজ্যের এই আচরণেই বিরক্তি প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট। আদালত জানিয়েছে, রামনবমীর অশান্তি নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট যে রায় দিয়েছে, তাতে তারা কোনও ভাবেই হস্তক্ষেপ করবে না। 

    কী বললেন বিচারপতি

    হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘আপনারা লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে একটা নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। তার পর শীর্ষ আদালতের নির্দেশ পক্ষে না গেলে নতুন মামলা করছেন। এটা হতে পারে না।’’ রামনবমীর মিছিল ঘিরে রাজ্যের বেশ কিছু এলাকায় যে অশান্তি তৈরি হয়েছিল, তাতে এনআইএ তদন্তের কথা বলেছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। পরে সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে যায়। সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল যাবতীয় মামলার নথি এনআইএ কে দিতে হবে। সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট বলেছে, ‘‘আগে শীর্ষ আদালতের সেই নির্দেশ কার্যকর করুক রাজ্য, তার পরে আপনাদের মামলা শুনব।’’ বিচারপতি সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ বাইপাস করে রাজ্য নতুন মামলা করে আগের নির্দেশ কার্যকর করতে দেরি করবে। সেটা মেনে নেব না।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হয়নি, তাই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত’’! মুখ্যমন্ত্রীর কথায় ওয়াকআউট বিজেপির

    রাজ্যকে ধমক

    গত মার্চ মাসে, রামনবমীর মিছিলকে কেন্দ্র করে হাওড়ার শিবপুর, হুগলির রিষড়া এবং উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলায় দফায় দফায় অশান্তি হয়। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দায়ের করা মামলায়, হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ, হাওড়া, হুগলি, ডালখোলায় অশান্তির ঘটনায় এনআইএ-কে তদন্তভার দেয়। এরপর, এনআইএ তদন্তের নির্দেশে স্থগিতাদেশ চেয়ে সু্প্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। কিন্তু রাজ্য সরকারের এই আবেদনে সাড়া দেয়নি সর্বোচ্চ আদালত। এনআইএ তদন্তের বিষয়টি হাইকোর্টের ওপরেই ছেড়ে রাখে সর্বোচ্চ আদালত। তার প্রেক্ষিতেই এদিন বিচারপতি সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘আপনারা টাকা খরচ করে সুপ্রিম কোর্ট যাবেন, সেখানে পক্ষে রায় না পেলেও সেখানকার নির্দেশ পালন করবেন না, এটা হতে পারে না। আগে এনআইএ মামলা করেছে, সেই মামলা আগে শুনব, তার পরে রাজ্যের মামলা শুনব। কারণ, রাজ্য কোর্টের নির্দেশ পালন না করে নতুন মামলা করে বিষয়টা আরও ঘোরালো করছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল যাবতীয় মামলার নথি এনআইএকে দিতে হবে। আগে তাই দিন তারপর কথা হবে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: মহারাষ্ট্রে লাভ জিহাদ! প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, গ্রেফতার ৪

    Love Jihad: মহারাষ্ট্রে লাভ জিহাদ! প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, গ্রেফতার ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভ জিহাদ (Love Jihad) এবং ধর্মান্তকরণের ঘটনা মহারাষ্ট্রে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংগঠন দাবি তুলেছে যে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের (Love Jihad) বিরুদ্ধে কঠোর আইন আনা হোক। মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলা থেকে অভিযোগ এসেছে যে একটি নাবালিকাকে ৮ জন মিলে ষড়যন্ত্র করে তাকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে এবং পরবর্তীকালে তাকে ইসলামে ধর্মান্তরিত হতে প্ররোচনা দেওয়া হয়। এই প্রত্যেক অভিযুক্তকে শনাক্ত করা গেছে। ৮ অভিযুক্ত হল, আভেজ নিশার শেখ, কাইফ শেখ, সোহেল শেখ, হিনা শেখ, আলিসা শেখ, সালিম পাঠান, আলতাব শেখ, সাকির সাহেব। জানা গিয়েছে আটজন অভিযুক্তের মধ্যে পুলিশ এখনও পর্যন্ত চার জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে। যাদের মধ্যে দুজন মহিলা আছে। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪(৩), ৩৫৪ (ডি) ১০৯ এবং ৩৪ ধারায় মামলা রজু করা হয়েছে। পাশাপাশি পক্সো আইনের ৮ এবং ১২ নম্বর ধারাতেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    অভিযুক্ত শিক্ষিকা হিনা হিন্দু মেয়েদের বোরখা পরতে বলতো  

    প্রসঙ্গত, অভিযুক্ত মহিলা হিনা শেখ টিউশিন পড়াত। আসল উদ্দেশ্য ছিল, হিন্দু নাবালিকাদের সে প্ররোচনা দেওয়া মুসলিম ধর্মের অনুসরণ করার জন্য। জানা গিয়েছে, আহমেদনগর জেলার রাহুরির উম্রে গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে। এবং নির্যাতিতা নাবালিকা ইতিমধ্যে অভিযোগও দায়ের করেছে। ওই নাবালিকার মতে, সে দশম শ্রেণিতে পড়তো এবং টিউশন নিত অভিযুক্ত হিনার কাছে।  ২০২১ সাল থেকে ওই নাবালিকা হিনার কাছে পড়তো বলে জানা গেছে।  হিনার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ আনা হয়েছে যে মুসলিম সম্প্রদায়ের যুবকদেরকে তিনি ক্লাসে ডেকে আনতেন এবং হিন্দু মেয়েদের সঙ্গেই তাদেরকে বসাতেন।  আরও মারাত্মক অভিযোগ, হিনা শেখের কাছে যে মুসলিম যুবকরা আসত, তারা পড়তে আসতো না। বরং শুধু বসে থাকার জন্যই আসতো এবং হিনাও হিন্দু মেয়েদের মুসলিম ধর্ম মেনে চলার পরামর্শ দিত। শুধু তাই নয়, বোরখা পরার পরামর্শ দেওয়া হতো তাদেরকে।  কপালে টিপ পরারও বিপক্ষে ছিলেন হিনা। অভিযোগ হিন্দু মেয়েদের লাভ জিহাদের (Love Jihad) ফাঁদে ফেলে তাদেরকে ধর্মান্তকরণ করে ইসলামে নিয়ে আসা হিনার মূল উদ্দেশ্য ছিল।

    হিন্দু নাবালিকার দাবি

    ওই নাবালিকার দাবি, একদিন সে যখন বাড়ি যাচ্ছিল তখন আভেজ তার পথ আটকায় এবং তাকে বলে যে সে তাকে ভালোবাসে (Love Jihad)। এবং পরবর্তীকালে সে ওই নাবালিকার ভাইয়ের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখতে এবং তার বাড়িতে আসা যাওয়া করতো। এই সময়ের মধ্যে এসে আভেজ নিশার শেখ আবারও বলে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। এবং পরবর্তীকালে হোয়াটসঅ্যাপে লাগাতার মেসেজও পাঠাতে থাকে অভিযুক্ত আভেজ। একদিন ওই নাবালিকাকে আভেজ পরামর্শ দেয় যে হিন্দু ধর্ম পরিত্যাগ করতে এবং তার সঙ্গে পালিয়ে বিয়ে (Love Jihad) করতে। সে আরও বলে যে গ্রামের অনেকেই তাদের সম্পর্কের ব্যাপারে জেনে গেছে এবং তার সম্প্রদায়ের অনেকেই টাকা দিয়ে তাকে সাহায্য করতে চায়। পরবর্তীকালে ওই নাবালিকা আভেজের সঙ্গে সমস্ত রকমের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। কিন্তু এর পরেও আভেজ তাকে ইনস্টাগ্রামে মেসেজ করতে থাকে। কিন্তু সে আর কোনও উত্তর দেয় না।  এই ঘটনা ২০২১ সালের। পরবর্তীকালে চলতি বছরের ২৬ জুলাই ওই একই টিউশন অপর একটি হিন্দু নাবালিকা আভেজের নামে পুলিশের কাছে অভিযোগ করে। এই অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয় যে আভেজ এবং তার বোন আলিশা জোরপূর্বক তাকে বোরখা পরাতে চায় এবং মুসলিমদের মতো থাকতে বলে। শুধু তাই নয় ওই টিউশন থেকে আরও তিন থেকে চার জন হিন্দু নাবালিকা আভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে তাদেরকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে সে ধর্মান্তকরণ করতে চেয়েছে। এবং এই কাজে সম্পূর্ণভাবে জড়িত তাদের শিক্ষিকা।  এই ঘটনাযটি স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক প্রসাদ লাড বিধানসভায় উত্থাপন করেছেন এবং পুলিশ প্রশাসনকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জিও জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Dengue Issue: ‘‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হয়নি, তাই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত’’! মুখ্যমন্ত্রীর কথায় ওয়াকআউট বিজেপির

    Dengue Issue: ‘‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হয়নি, তাই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত’’! মুখ্যমন্ত্রীর কথায় ওয়াকআউট বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা সহ জেলায় জেলায়  ডেঙ্গি (Dengue Issue) পরিস্থিতি উদ্বেগজনক আকার নিয়েছে। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর হার বাড়ছে। এই পরিস্থিতি নিয়ে আজ, সোমবার বিধানসভায় আলোচনার দাবি তোলেন বিজেপি বিধায়করা। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। চলতি সপ্তাহেই রাজ্যজুড়ে আক্রান্ত হয়েছে ৬৭৫, কেবল জুলাইয়েই মৃত ৮। এই আবহে এদিন ডেঙ্গি ইস্যুতে উত্তাল বিধানসভা (Bidhansabha)। ডেঙ্গি নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব দেয় বিজেপি। স্পিকার নাকচ করায় বিধানসভায় ওয়াকআউট করে বিজেপি (BJP)।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী

    জুলাই মাসেই ডেঙ্গিতে (Dengue Issue) রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের বলে অভিযোগ। এই বিষয়টি নিয়ে আজ বিধানসভা অধিবেশনে কারণ ব্যাখ্যা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গি আবার ট্রেন্ড, কোনও বছর কম হয়, কোনও বছর বেশি’, নিজের নিজের এলাকায় নজর রাখুন’, বিধানসভায় জনপ্রতিনিধিদের এই নির্দেশ দেন তৃণমূল সুপ্রিমো। বিধানসভায় ডেন্সি-পরিসংখ্যান দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্ত ৪ হাজার ৪০১ জন। ডেঙ্গি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে রাজ্য সরকার।’ এদিন অধিবেশন কক্ষে তিনি বলেন, ‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন না হওয়ার জেরেই সমস্যা হচ্ছে। পঞ্চায়েত কাজ করতে পারছে না। তাই দ্রুত পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করা দরকার।’ মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের পরই বিধানসভার অধিবেশন কক্ষে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। আর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি বিধায়করা ওয়াকআউট করেন।

    আরও পড়ুন: চলতি সপ্তাহে ৬৭৫ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত! আজ উত্তাল হতে পারে বিধানসভা

    কী বলছেন বিরোধী দলনেতা

    শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য, এই রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে। একশো জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু সেই তথ্য সরকার চেপে যাচ্ছে। কলকাতা পুরসভার অন্তর্গত কসবা, তিলজলাতে গেলেই বোঝা হবে বাংলার ডেঙ্গির (Dengue Issue) পরিস্থিতি। এসব নিয়ে তোলপাড় হয়ে ওঠে বিধানসভার অধিবেশন কক্ষ। বিরোধী দলনেতার দাবি, পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের সঙ্গে ডেঙ্গি প্রতিরোধে পদক্ষেপ করার কোনও যোগ নেই।  শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‌মুখ্যসচিব ডেঙ্গি নিয়ে কোনও কথা বলছেন না। বিডিও, বিএমওএইচ, সিএমওএইচদের কোনও নির্দেশ দিচ্ছেন না। ১০০র বেশি লোক মারা গিয়েছে। ওঁ সবটাই লুকোচ্ছেন।’ প্রতিবাদ জানাতে এদিন মশা, মশারি নিয়ে বিধানসভার মধ্যেই অভিনব ওয়াকআউট করে বিজেপি। রীতিমতো বিক্ষোভে মেতে ওঠেন বিজেপি বিধায়করা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: আজ মধ্যরাতে চাঁদের রাস্তায় পাড়ি দেবে ‘চন্দ্রযান ৩’, কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই প্রক্রিয়া?

    Chandrayaan 3: আজ মধ্যরাতে চাঁদের রাস্তায় পাড়ি দেবে ‘চন্দ্রযান ৩’, কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই প্রক্রিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের চন্দ্র মিশনে (ISRO Moon Mission) আজ একটা গুরুত্বপূর্ণ দিন। আজ মধ্যরাতে ঘটতে চলছে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। সব ঠিকঠাক চললে, আজ রাত থেকে চাঁদের দিকে সরাসরি এগিয়ে যাবে ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)।

    এখন ঠিক কোথায় আছে ‘চন্দ্রযান ৩’?

    গত ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে এলভিএম-৩ রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউল (ISRO Moon Mission)। সেই থেকে টানা ১৮ দিন পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে চলেছে এই মহাকাশযান। অর্থাৎ, এখনও পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ঘেরাটোপেই রয়েছে ‘চন্দ্রযান ৩’। তবে, ঘোরার ফাঁকে নিজের গতিও বাড়িয়ে চলেছে। এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে করতে নিজের কক্ষপথ পাঁচবার বাড়িয়ে নিয়েছে ‘চন্দ্রযান ৩’। এই প্রক্রিয়া, বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে অরবিট রেইজিং ম্যানুভার, তার মাধ্যমে কক্ষপথের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়িয়ে নিয়েছে ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। বর্তমানে পৃথিবীকে শেষবার প্রদক্ষিণ করছে মহাকাশযানটি। যাকে বলা হচ্ছে ফাইনাল আর্থ-বাউন্ড ম্যানুভার। এখন সেটি রয়েছে পৃথিবী থেকে ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৬০৯ কিলোমিটার (অ্যাপোজি বা পৃথিবী থেকে দূরে) x ২৩৬ কিলোমিটার (পেরিজি বা পৃথিবী থেকে নিকট) পরিধির ডিম্বাকৃতি কক্ষপথে। 

    আজ মধ্যরাতে কী ঘটতে চলেছে?

    আজ রাতে ইসরোর মিশন কন্ট্রোল থেকে ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউলে থাকা রকেটে সীমিত সময়ের জন্য ফায়ারিং বা চালু করা হবে। এর ফলে, ফের একবার কক্ষপথ পরিবর্তন করবে ‘চন্দ্রযান ৩’। তবে তফাতের মধ্যে, এবার আর পৃথিবীর কক্ষপথে সীমাবদ্ধ থাকবে না ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। আজকের এই বিশেষ প্রক্রিয়ার ফলে, ‘চন্দ্রযান ৩’ সোজা এক লাফে প্রতিস্থাপিত হবে চাঁদের কক্ষপথের রাস্তায়। বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে ‘লুনার ট্রান্সফার ট্যাজেক্টরি’। ইসরো সূত্রে খবর, এই বিশেষ প্রক্রিয়াটি হতে চলেছে রাত ১২টা থেকে রাত দেড়টার মধ্যে। 

    কেন তাৎপর্যপূর্ণ এই প্রক্রিয়া?

    এটা সকলেই জানেন যে, নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে চলেছে পৃথিবী। এই কক্ষপথকে বলা হয় আর্থ অরবিট। ঠিক একইভাবে, চাঁদও পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। আর চাঁদ সেই প্রদক্ষিণ করে চলে তার নিজস্ব কক্ষপথ ধরেই। যাকে বলা হয় লুনার অরবিট। আবার চাঁদ একইধারে পৃথিবীর সঙ্গেই সূর্যের চারপাশেও প্রদক্ষিণ করছে। ইসরো কর্তাদের মতে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। কারণ, আজ ‘চন্দ্রযান ৩’-কে এক কথায় নিক্ষেপ করা হবে বা ঠেলে দেওয়া হবে চাঁদের রাস্তায়। বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই প্রক্রিয়াকে বলা হচ্ছে ‘ট্রান্সলুনার ইঞ্জেকশন’। 

    আজই কি চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে যাবে ‘চন্দ্রযান ৩’?

    আজকের বিশেষ প্রক্রিয়ার ফলে চাঁদের কক্ষপথের দিকে এগিয়ে যাবে ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। এরপর প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিয়ে ‘চন্দ্রযান ৩’ সোজা এগিয়ে যাবে চাঁদের দিকে। জানা যাচ্ছে, ৫ থেকে ৬ অগাস্ট চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করবে ‘চন্দ্রযান ৩’। এই বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে ‘লুনার অরবিট ইনসার্টশন’। তারপর চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শেষ পর্যন্ত ভারতের চন্দ্রযানকে চন্দ্র কক্ষপথে টেনে আনবে। সেখানে একইভাবে পাঁচবার চাঁদের কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে নিজের কক্ষপথ সঙ্কোচন ও গতি কমানোর প্রক্রিয়া চালাবে ‘চন্দ্রযান ৩’। বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে মুন-বাউন্ড ম্যানুভার। শেষ ধাপে চাঁদের ১০০ কিলোমিটারের কক্ষপথে পৌঁছে পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহের বুকে চূড়ান্ত অবতরণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।

    কোথায় অবতরণ করবে?

    ইসরোর (ISRO Moon Mission) তরফে জানানো হয়েছে, চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে অবতরণ করবে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) ল্যান্ডার এবং রোভার। ৭০ ডিগ্রি দ্রাঘিমায় অবতরণ করার কথা এই মহাকাশযানের। এই এলাকাটি চাঁদের দক্ষিণ মেরু থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ২৩ বা ২৪ তারিখ চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে গবেষণা চালাবে ‘চন্দ্রযান ৩’। এখনও পর্যন্ত যে তিনটি দেশ চাঁদে পা রেখেছে, তাদের কেউই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে পারেনি। চাঁদের নিরক্ষীয় অঞ্চলের কাছে অবতরণ করেছে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Outbreak: চলতি সপ্তাহে ৬৭৫ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত! আজ উত্তাল হতে পারে বিধানসভা

    Dengue Outbreak: চলতি সপ্তাহে ৬৭৫ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত! আজ উত্তাল হতে পারে বিধানসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যে উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে। চলতি সপ্তাহে এই মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৭৫জন। আজ, ডেঙ্গি (Dengue Outbreak) পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা চাইতে পারেন বিরোধীরা। দুপুর ১২টা নাগাদ প্রশ্নোত্তর পর্বের পরে ডেঙ্গি নিয়ে আলোচনা প্রস্তাব পড়তে চাইতে পারেন বিজেপি বিধায়করা। সূত্রের দাবি, বিজেপির তরফে এ নিয়ে আলোচনাপর্ব চাওয়া হতে পারে। কিন্তু তাতে যদি অনুমতি না পাওয়া যায় তা হলে প্রতিবাদে সরব হবেন তাঁরা।

    জেলায় জেলায় ডেঙ্গির প্রকোপ

    জুলাইয়েই দাঁত, নখ দেখাতে শুরু করে দিয়েছে ডেঙ্গি (Dengue Outbreak)। কলকাতার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ছে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই ৭ জন মারা গিয়েছেন ডেঙ্গিতে। যদিও সরকারিভাবে এই সংখ্যা কত, তা এখনও স্পষ্ট নয়। জেলার স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত হাওড়ায় ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে ১৩৩জন। নদিয়ায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে ৬জনের মৃত্যু হয়েছে। পুরসভা সূত্রে খবর, রানাঘাটে আক্রান্তের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়েছে। দুর্গাপুরের পুরসভার পলাশডিহায় গত এক সপ্তাহে ৬১জন আক্রান্ত হয়েছেন। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, হুগলিতে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫৮। এর মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ২২৭ জন। জেলার শহরাঞ্চলে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৩১ জন। তুলামূলক ভাবে মালদহে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা কম। এই মরসুমে মালদহে ৭২ জন ডেঙ্গি আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। বাঁকুড়া পুরসভা সূত্রে খবর, এ বছর বাঁকুড়া শহরে ১৪ জন ডেঙ্গি আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, কোচবিহারে জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত মোট ৫৯ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এখনও পর্যন্ত মোট ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪৪। 

    আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি! আজ সন্ধ্যায় মোদির ক্লাসে সুকান্ত–দিলীপরা

    ডেঙ্গি নিয়ে বিরোধীদের তোপ

    এই পরিস্থিতিতে ডেঙ্গি (Dengue Outbreak) নিয়ে সরকারের কাছে জবাব চাইতে পারে বিরোধীরা। অধিবেশনের পর বিধানসভার মূল গেটের বাইরে রাস্তাতে মশারি বিতরণ করবেন শুভেন্দু অধিকারীরা। গাড়ি চালক, পথ চলতি মানুষদের সেই মশারি দেওয়ার কথা। রবিবারই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঘুমোচ্ছেন। তাই এই অবস্থা। ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর অবধি ডেঙ্গি মোকাবিলায় প্রস্তুতি চলে। এবার কোনও প্রস্তুতিই নেই।” বিজেপির পরিষদীয় দল সূত্রে খবর, এখনও অবধি যা পরিকল্পনা তাতে অধিবেশনে বিজেপির বক্তা হিসাবে চার মহিলা বিধায়ক থাকবেন। থাকবেন শুভেন্দু অধিকারী এবং হিরণও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share