Tag: Madhyom

Madhyom

  • Amit Shah: “ভারতের সাংস্কৃতিক ঐক্য তুলে ধরে বাথৌ ধর্ম”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “ভারতের সাংস্কৃতিক ঐক্য তুলে ধরে বাথৌ ধর্ম”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতের সাংস্কৃতিক ঐক্য তুলে ধরে বাথৌ ধর্ম।” কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিন দিনের অসম, মেঘালয় সফরে গিয়েছেন শাহ। অসমের শোনিতপুরে ১৩তম ট্রেন্নিয়াল বাথৌ মহাসভা কনফারেন্সে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে ভাষণ দিতে গিয়ে বোড়োল্যান্ড সমস্যার সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংশা করেন শাহ।

    শাহের মুখে মোদি-স্তুতি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্যই যে উত্তর-পূর্বে হিংসা দমন সম্ভব হয়েছে, তাও জানান তিনি। এর পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চলে যান বাথৌনিজমের অন্তর্নিহিত দর্শনের আলোচনায়। এই ধর্মের মধ্যে যে নৈতিকতা রয়েছে, তাও তুলে ধরেন তিনি। ১৯৬২ সালে গুয়াহাটিতে প্রতিষ্ঠিত হয় দুলারাই বাথৌ গৌথাম। এই প্রতিষ্ঠান বোড়ো সম্প্রদায়কে বাথৌ ধর্মে দীক্ষিত করতে নিরলস চেষ্টা করে চলেছে। মহাসভা যে বাস্তব ও বৈজ্ঞানিক উপায়ে (Amit Shah) বোড়ো সম্প্রদায়ের মধ্যে যেভাবে বাথৌইজমের বীজ প্রোথিত করছে, তারও প্রশস্তি শোনা যায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখে।

    বাথৌ ধর্মের তাৎপর্য 

    মাঘ মাসের দ্বিতীয় মঙ্গলবার বাথৌ পুজো উপলক্ষে ছুটি ঘোষণা করেছেন অসমের হিমন্ত বিশ্বশর্মার সরকার। এদিন সে প্রসঙ্গের উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সরকার বিভিন্ন ধর্মের মানুষকে তাঁর ধর্ম পালনে সুযোগ দিয়েছে। বাথৌ ধর্ম সম্পর্কে বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ ‘বা’ শব্দের অর্থ হল ‘পাঁচ’। ‘থৌ’ শব্দ ব্যবহার করা হয় ‘গভীর’ বোঝাতে। সুতরাং ‘বাথৌ’ শব্দের অর্থ হল, ‘মহাবিশ্বের পাঁচটি উপাদান’ (পঞ্চভূত) এবং তাদের মধ্যে লুক্কায়িত পারস্পরিক সম্পর্ক। বাথৌবাদের মূল কথা হল, এই পাঁচটি উপাদানের অন্তর্নিহিত ঐক্য। প্রকৃতির পুজোর ক্ষেত্রে লুকিয়ে থাকা দর্শন বুঝতেও সাহায্য করে এই ধর্ম।”

    আরও পড়ুুন: ‘ডাকাত আর চোরের যুগলবন্দি পিসি-ভাইপো,’ তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর

    বাথৌবাদের মধ্যে যে পাঁচটি নীতি রয়েছে, ভাষণ দিতে গিয়ে তার ওপরও আলোকপাত করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বাথৌবাদের মূল নীতি হল দয়া, সত্য, এবং ঘৃণা পরিত্যাগ। শাহ বলেন, “বোড়ো সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁদের সংস্কৃতি রক্ষা করছেন। চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করেও তাঁরা তাঁদের সংস্কৃতি রক্ষা করে চলেছেন।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে যে বোড়ো চুক্তি হয়েছে, উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যে যে কাঙ্খিত শান্তি ফিরে এসেছে, তারও উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Maldives India Row: ভারতীয় বিমান ব্যবহারে না মুইজ্জু সরকারের, মলদ্বীপে বেঘোরে মৃত্যু কিশোরের

    Maldives India Row: ভারতীয় বিমান ব্যবহারে না মুইজ্জু সরকারের, মলদ্বীপে বেঘোরে মৃত্যু কিশোরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপের চিনপন্থী প্রেসিডেন্টের একগুঁয়ে মনোভাবের বলি কিশোর! শনিবার দ্বীপরাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে বছর চোদ্দর ওই কিশোরের (Maldives India Row)। তাকে এয়ারলিফ্টের জন্য ভারতের দেওয়া ডর্নিয়ার বিমান ব্যবহার করার অনুমতি দেয়নি মহম্মদ মুইজু প্রশাসন। তার জেরেই অসুস্থ ওই কিশোরটির মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি পরিবারের।

    মুইজ্জু সরকার

    গত নির্বাচনে দ্বীপরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী মুইজ্জুর সরকার। তার পর থেকে পরম মিত্র ভারতের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে মলদ্বীপের। দুই দেশের সম্পর্ক যখন প্রায় তলানিতে, তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কটাক্ষ করে বসে মলদ্বীপের তিন জুনিয়র মন্ত্রী। তার পরে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্কে আক্ষরিক অর্থেই ফাটল ধরে। বিশ্ব নেতা মোদিকে কক্ষাট করায় ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে যায় মুইজ্জু প্রশাসন। বাধ্য হয়ে (Maldives India Row) সাসপেন্ড করে অভিযুক্ত তিন মন্ত্রীকে। তার পরেও অবশ্য উন্নতি হয়নি দুই দেশের সম্পর্কের। এহেন আবহে অসুস্থ বালককে ভারতীয় বিমান ব্যবহারের অনুমতি না দিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে মুইজ্জুর সরকার।

    বেঘোরে মৃত্যু কিশোরের

    জানা গিয়েছে, ওই কিশোরের ব্রেন টিউমার ছিল। স্ট্রোক হওয়ার পর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে। তার পরিবারের তরফে বাড়ি গাফ আলিফ ভিলিংগিলি থেকে রাজধানী মলে নিয়ে যাওয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের অনুরোধ করা হয়। অভিযোগ, অসুস্থ কিশোরের পরিবারের অনুরোধে কান দেয়নি মুইজ্জু সরকার। যার জেরে কার্যত বেঘোরে মৃত্যু হয় ওই কিশোরের। ঘটনার জেরে শোকে মুহ্যমান মৃতের পরিবার। কান্না সামলে কোনওরকমে ওই কিশোরের বাবা বলেন, “ছেলের স্ট্রোকের পরেই আমরা তাকে মালেতে নিয়ে যাওয়ার জন্য আইল্যান্ড অ্যাভিয়েশনকে কল করেছিলাম। কিন্তু তারা আমাদের কলের উত্তর দেয়নি।”

    আরও পড়ুুন: বাঙালি শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া, নজরুলের লেখা ‘রাম বন্দনা’ ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মেডিক্যাল ইভাকুয়েশনের দায়িত্বে থাকা সংস্থা আসান্ধা কোম্পানি লিমিটেডের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গভীর দুঃখের সঙ্গে আমরা জানাচ্ছি কিশোরটির অকাল প্রয়াণ দুর্ভাগ্যজনক। ১৮ জানুয়ারি ছেলেটিকে জরুরি ভিত্তিতে মেডিকেল ইভাকুয়েশন দেওয়া হয়েছিল। তার পরেও শেষ রক্ষা হয়নি। আসান্ধা কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট ও স্টাফেরা শোকন্তপ্ত পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছে। তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে আমরাও আল্লার কাছে কিশোরটির আত্মার শান্তি কামনা করি (Maldives India Row)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Vs Bangladesh: বাংলাদেশকে ৮৪ রানে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে যাত্রা শুরু ভারতের

    India Vs Bangladesh: বাংলাদেশকে ৮৪ রানে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে যাত্রা শুরু ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বড় জয় দিয়ে যাত্রা শুরু করল ভারত। শনিবার গ্রুপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ৮৪ রানে হারালেন উদয় সাহারানের দল। ভারতের ৭ উইকেটে ২৫১ রানের জবাবে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়ে গেল ১৬৭ রানে। ভারতের হয়ে এই ম্যাচে ভালো পারফরম্যান্স দেখালেন অধিনায়ক উদয় সাহারান, ওপেনার আদর্শ সিং ও বাঁ হাতি বোলার সাওমি পাণ্ডে। দলের জয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। 

    দুরন্ত ভারত

    এদিন টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯ অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। প্রথমে ৩১ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারত। এই পরিস্থিতিতে ইনিংসের হাল ধরেন আদর্শ ও উদয়ন। তাঁদের জুটিতে যোগ হয় ১১৬ রান। আদর্শ ৯৬ বলে ৭৬ রান করেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ৬টি বাউন্ডারি। উদয় ৯৪ বলে ৬৪ রান করেন। তিনি ৪টি বাউন্ডারি মারেন। প্রিয়াংশু মলিয়া করেন ২৩ রান। উইকেটকিপার-ব্যাটার আরাভেল্লি অবনীশও ২৩ রান করেন। ২৬ রান করে অপরাজিত থাকেন সচিন ধাস। ৪ রান করেন মুরুগান অভিষেক। ২ রান করে অপরাজিত থাকেন রাজ লিম্বানি।

    জয়ের জন্য ২৫২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে কোনও সময়ই প্রয়োজনীয় জুটি তৈরি করতে পারেননি বাংলাদেশের ক্রিকেটারেরা। ধারাবাহিক ভাবে উইকেট হারায় ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপজয়ীরা। দলের ব্যাটিং ভরাডুবির মধ্যে কিছুটা লড়াই করলেন আরিফুল ইসলাম (৪১) এবং মহম্মদ শিহাব জেমস (৫৪)। আরিফুল ৭১ বলের ইনিংসে মারলেন ৩টি চার। জেমসের ৭৭ বলের ইনিংসে রয়েছে ৭টি চার। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সফলতম সাওমি পান্ডে। তিনি ২৪ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিলেন। ৩৫ রান খরচ করে ২ উইকেট মুশিরের। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন রাজ লিম্বানি, আর্শিন এবং প্রিয়াংশু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: ১০০০ কোটি টাকার বদল! রেশন দুর্নীতিতে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দ্বারস্থ ইডি

    Ration Scam: ১০০০ কোটি টাকার বদল! রেশন দুর্নীতিতে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দ্বারস্থ ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন দুর্নীতিতে (Ration Scam) রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দ্বারস্থ হতে চলেছে ইডি। এক দশকে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশি মুদ্রা বিনিময় সংস্থার মাধ্যমে বিদেশে পাচার হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। এর মধ্যে জেল হেফাজতে থাকা প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriya mallick) ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা রয়েছে বলে ইডি সূত্রের দাবি। রেশন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যরও (Shankar Addhya) বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের ব্যবসা রয়েছে। 

    কত টাকার বিনিময়

    ইডির (ED) দাবি, গত এক দশকের মধ্যে (২০১২-২০২৩) শঙ্করের এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে প্রায় ১০০০ কোটি টাকার ভারতীয় মুদ্রাকে বিদেশি মুদ্রায় বদল করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সন্দেহ, এই বিদেশি মুদ্রায় বদলের মাধ্যমেই দুর্নীতির টাকা সরানো হয়ে থাকতে পারে। ইডি সূত্রের দাবি, এই এক হাজার কোটি টাকার মধ্যে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা বিদেশি মুদ্রায় বদল করা হয়েছে শঙ্করের চারটি সংস্থার মাধ্যমে। তাছাড়া হিরামতি এক্সপোর্ট সংস্থার মাধ্যমে ১১৭ কোটি টাকা বিদেশি মুদ্রায় বদল করা হয়েছে। তদন্তকারীদের দাবি, শঙ্কর ও তাঁর পরিবারের নামে আটটি এমন সংস্থা থাকলেও নামে-বেনামে প্রায় ৫০টির বেশি মুদ্রা বিনিময় সংস্থা খুলে বিদেশে টাকা পাচার করেছিলেন শঙ্কর। তার মধ্যে তাঁর ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি এবং হিসাবরক্ষকের নামেও সংস্থা রয়েছে। ইডির দাবি, শঙ্করই সংস্থাগুলি নিয়ন্ত্রণ করতেন।

    আরও পড়ুন: চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি! বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন তৃণমূলের কাউন্সিলররা

    কেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দ্বারস্থ

    ইডির এক কর্তার কথায়, বিদেশি মুদ্রা বিনিময় ব্যবসা সম্পূর্ণ ভাবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার নিয়ন্ত্রণাধীন। রেশন বণ্টন দুর্নীতিতে (Ration Scam) ধৃত শঙ্কর আঢ্য ও তাঁর পরিবারের মালিকানাধীন আটটি সংস্থা-সহ ১০০টিরও বেশি বিদেশি মুদ্রা বিনিময় সংস্থার তথ্য এবং গত ১০ বছরের আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে জানার জন্যই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়াকে তদন্তে উঠে আসা সমস্ত নথি-সহ চিঠি দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, দু’টি পন্থায় দুবাই ও অন্য স্থানে পাঠানো হয়েছে ওই টাকা। প্রথমত, নগদ টাকা হাওয়ালার মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়ে ভুয়ো সংস্থায় জমা করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, মুদ্রা বিনিময় সংস্থার মাধ্যমে টাকা পাচার করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nusrat Jahan: আদালতের নির্দেশ মেনে সশরীরে হাজিরা তৃণমূলের নুসরতের, সঙ্গে ছিলেন যশও

    Nusrat Jahan: আদালতের নির্দেশ মেনে সশরীরে হাজিরা তৃণমূলের নুসরতের, সঙ্গে ছিলেন যশও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশ মেনে শনিবার সশরীরে হাজিরা দিলেন সাংসদ তৃণমূলের নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)। এদিন আলিপুর আদালতে হাজিরা দেন তিনি। ১৬ জানুয়ারি আলিপুর জজ কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, আদালতে নুসরতকে হাজিরা দিতে হবে সশরীরে।

    সশরীরে হাজিরার নির্দেশ

    আলিপুর আদালত তাঁকে সশরীরে হাজিরা দেওযার নির্দেশ দিয়েছিল। নিম্ন আদালতের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে আলিপুর জজ কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ। সেখানে নিম্ন আদালতের রায়ই বহাল রাখে জজ কোর্ট। সেই নির্দেশ মেনেই এদিন আদালতে হাজিরা দেন তৃণমূল নেত্রী। তাঁর সঙ্গে আদালতে গিয়েছিলেন অভিনেতা যশ দাশগুপ্তও। যশকে পাশে নিয়েই আদালতে আইনজীবী মারফত বন্ড দেন নুসরত।

    প্রতারণায় অভিযুক্ত নুসরত

    টাকা নিয়েও রাজারহাটে ফ্ল্যাট না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেত্রী নুসরতের (Nusrat Jahan) বিরুদ্ধে। একটি ব্যাঙ্কের কর্মীদের কাছ থেকে ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে টাকা নেয় সেভেন সেন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেড। এই সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন নুসরত। ২০১৩-১৪ সালে ৪২৯ জনের কাছ থেকে পাঁচ লক্ষ পঞ্চান্ন হাজার টাকা করে নেয় ওই সংস্থা। সব মিলিয়ে সংস্থার আয়ের অঙ্ক দাঁড়ায় ২৩ কোটি ৮০ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা। অভিযোগ, টাকা দেওয়ার পরেও গত ন’ বছরে কেউ ফ্ল্যাট পাননি। তাঁদের টাকায় নুসরত নিজে একটি ফ্ল্যাট কেনেন বলে অভিযোগ। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন প্রতারিতরা।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে নজরুলগীতির ভিডিও পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর!

    অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে কলকাতা পুলিশ ও ইডির গোয়েন্দারা। নুসরতকে তলব করে ইডি। গত সেপ্টেম্বরে সিজিও কমপ্লেক্সে তৃণমূলের তারকা নেত্রীকে প্রায় সাড়ে ছ’ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রশ্ন-বাণ সামলে বেরিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে নুসরত জানান, অভিযোগ যখন করা হয়, তার ঢের আগেই সংশ্লিষ্ট সংস্থা ছেড়ে দেন নুসরত। তাঁর দাবি, ওই কোম্পানি থেকে ঋণ বাবদ টাকা নিয়েছিলেন তিনি। পরে শোধ করে দিয়েছেন ঋণের টাকা। ব্যাঙ্কের সব নথিও তাঁর কাছে রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী। যদিও সংস্থার ডিরেক্টর রাকেশ সিংহ জানান, নুসরতকে (Nusrat Jahan) কোনও ঋণ দেননি তাঁরা।

     

  • Khalistani Terrorist: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগেই অযোধ্যায় ধৃত পান্নুনের সংগঠনের তিন সদস্য

    Khalistani Terrorist: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগেই অযোধ্যায় ধৃত পান্নুনের সংগঠনের তিন সদস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে আর মাত্র ৩৬ ঘণ্টা। তার পরেই শুরু হবে অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। তার আগে শনিবার অযোধ্যায় ধরা পড়ল নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন শিখ ফর জাস্টিসের তিন জঙ্গি (Khalistani Terrorist)। গুরুপন্ত সিং পান্নুনের সংগঠনের ওই জঙ্গিদের গ্রেফতার করেছে উত্তরপ্রদেশ অ্যান্টি-টেররিজম স্কোয়াড।

    শিখ ফর জাস্টিসের ঝান্ডা ওড়ানোর ছক

    জানা গিয়েছে, ধৃত তিন জঙ্গি রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন শিখ ফর জাস্টিসের ঝান্ডা ওড়ানোর ছক কষেছিল। পৃথক খালিস্তানের দাবিতে স্লোগান দেওয়ার পরিকল্পনাও কষেছিল ভারতে নিষিদ্ধ ওই জঙ্গি সংগঠনের তিন সদস্য। এদিন যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা হল, শঙ্করলাল দুষাদ ওরফে জাজোদ, অজিত কুমার ও প্রদীপ পুনিয়া। এই তিনজনকে গ্রেফতার করার পরে পরেই অডিও-বার্তায় পান্নুন জানিয়েছে, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই তার সংগঠনের সদস্য। পান্নুনের দাবি খতিয়ে দেখতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

    জঙ্গি দমন শাখার অভিযান

    ২২ জানুয়ারি, সোমবার উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। দেশ-বিদেশের সাত হাজার আমন্ত্রিত উপস্থিত থাকবেন অযোধ্যায়। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জনই ভিভিআইপি। প্রত্যাশিতভাবেই কড়া নিরাপত্তার বলয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে গোটা অযোধ্যা শহর। শিখ ফর জাস্টিসের ঝান্ডা ওড়ানোর ছকচালাচ্ছে উত্তরপ্রদেশ জঙ্গি দমন শাখা। এই অভিযানেই গ্রেফতার হয় পান্নুনের সংগঠন শিখ ফর জাস্টিসের (Khalistani Terrorist) তিন সদস্য। উত্তরপ্রদেশ জঙ্গি দমন শাখার পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল (আইন-শৃঙ্খলা) প্রশান্ত কুমার বলেন, “গোয়েন্দা মারফত খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। এই সময় অযোধ্যায় সন্দেহজনক একটি গাড়ি দেখতে পাওয়া যায়। সাদা রংয়ের স্করপিও গাড়িটি ত্রিমূর্তি হোটেলে যাওয়ার আগে অযোধ্যার সংবেদনশীল বিভিন্ন এলাকায় ঘোরাফেরা করেছিল।”

    আরও পড়ুুন: গর্ভগৃহের বেদিতে বসানো রামলালার মূর্তির মধ্যে রয়েছে বিষ্ণুর দশাবতার

    পরে গ্রেফতার করা হয় তাদের। পুলিশি জেরায় ধৃতেরা জানিয়েছে, তারা শিখ ফর জাস্টিসের সদস্য। পুলিশ সূত্রে খবর, শঙ্করলাল একজন দাগি আসামি। বিকানিরে তার বিরুদ্ধে দুটি খুনের মামলা দায়ের হয়েছে।জানা গিয়েছে, পান্নুনের সংগঠনের তিন ষড়যন্ত্রী খালিস্তানপন্থী হরমিন্দর সিং ওরফে লান্ডার কাছ থেকে অযোধ্যায় গিয়ে রেইকি করার নির্দেশ পেয়েছিল। হরমিন্দরকে এই নির্দেশ দিয়েছিল পান্নুন। ধৃতদের অযোধ্যার ম্যাপ পাঠানো হয়েছিল। সংগঠনের তরফে পরবর্তী নির্দেশের জন্য অপেক্ষা করছিল তারা। কেউ যাতে তাদের সন্দেহ করতে না পারে, তাই গাড়িতে তারা টাঙিয়ে দিয়েছিল রাম নাম লেখা ঝান্ডা (Khalistani Terrorist)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Deepfake Video: রশ্মিকা মান্দানার ডিপফেক ভিডিওকাণ্ডে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত

    Deepfake Video: রশ্মিকা মান্দানার ডিপফেক ভিডিওকাণ্ডে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের নভেম্বর মাসেই অভিনেত্রী রশ্মিকা মান্দানার ডিপফেক ভিডিও (Deepfake Video) ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। ২ মাসের মাথায় মূল অভিযুক্তকে পাকড়াও করল দিল্লি পুলিশ। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তকে শনিবারই অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    নভেম্বর মাসেই এফআইআর দায়ের করে দিল্লি পুলিশ

    গত নভেম্বরে একটি ডিপফেক ভিডিওতে (Deepfake Video) প্রযুক্তিগত কারচুপি করে রশ্মিকার মুখ জুড়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় প্রতিবাদে সরব হন সব মহলই। নিন্দা করেন বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনও। গতবছরের ১০ নভেম্বর ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৫, ৪৬৯ ধারায় এবং তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত আইনের ৬৬সি এবং ৬৬ই ধারায় দিল্লি পুলিশের তরফে সেসময়ই দায়ের করা হয় এফআইআর।

    ভিডিও নিয়ে মত জানান রশ্মিকা

    ভিডিও (Deepfake Video) ছড়িয়ে পড়ার পরে মুখ খোলেন খোদ রশ্মিকাও। সোশ্যাল মিডিয়াতে রশ্মিকা লেখেন, ‘‘আমার মুখ বসানো যে ডিপফেক ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমের পাতায়, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েও আমার খারাপ লাগছে। এই ঘটনা আমার কাছে যতটা যন্ত্রণার, ততটাই ভয়েরও। কোনও প্রযুক্তির যে এমন অপব্যবহার হতে পারে, তা ভেবেই দুশ্চিন্তা হচ্ছে।”

    তদন্তের স্বার্থে গ্রেফতার করা হয় একাধিক সন্দেহভাজনকে

    এফআইআর দায়ের হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই সন্দেহ বশত বিহারের এক কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তারপরেই চার সন্দেহভাজনকেও গ্রেফতার করা হয়। ফেসবুক, হোয়্যাটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রাম এই তিনটি সংস্থাই মেটার অধীনে। মেটার থেকে তথ্য নিয়ে তদন্ত চলতে থাকে। সেই তথ্য খোঁজ মেলে ওই চার জন সন্দেহভাজনের। তবে জানা যায়, ভিডিওটি তারা বানায়নি, নিজেদের ফেক আইডি থেকে তা আপলোড (Deepfake Video) করেছিল তারা। পরে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে নজরুলগীতির ভিডিও পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর!

    PM Modi: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে নজরুলগীতির ভিডিও পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধনের শুভক্ষণ। দেশজুড়ে উন্মাদনা তুঙ্গে। তার আগে কাজি নজরুল ইসলামের ‘মন জপ নাম’ গানের একটি ভিডিও পোস্ট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শিল্পী পায়েল কর বাঙালি। গানটি তাঁরই গাওয়া।

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা…

    ভিডিও পোস্ট করে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ভগবান রামের প্রতি প্রবল ভক্তি ও শ্রদ্ধা রয়েছে। আপনাদের জন্য রইল বিখ্যাত নজরুলগীতি মন জপ নাম।” রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, বাংলায় রাম-নাম সম্বলিত গানের ভিডিও পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রী আসলে চেয়েছেন রাম নিয়ে বাঙালির আবেগটাকে উসকে দিতে। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। এদিন পশ্চিমবঙ্গে মিছিল করবে তৃণমূল। নাম দেওয়া হয়েছে সংহতি যাত্রা। এনিয়ে আদালতে গিয়েছিল বিজেপি। সেখানে শর্ত সাপেক্ষে মিলেছে মিছিলের অনুমতি।

    সাজো সাজো রব অযোধ্যায়

    রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সাজো সাজো রব অযোধ্যায়। ইতিমধ্যেই শহরের দখল নিয়ে নিয়েছে এসপিজি। সোমবার ১২টা ১৫ মিনিট থেকে ১২টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে হবে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। সেই সময় মন্দিরের ভিতরে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সহ পাঁচজন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল ও অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত সত্যন্দ্র দাস। বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার পরে হবে আরতি। সকাল থেকে শুরু হওয়া বিশেষ পুজো শেষ হবে এই আরতিতেই। প্রাণ প্রতিষ্ঠার পুরো অনুষ্ঠানটি করবেন তিনটি দলে ভাগ হওয়া পুরোহিতরা। একটি দলের নেতৃত্ব দেবেন স্বামী গোবিন্দ দেবগিরি মহারাজ, আর একটি দলের নেতৃত্ব দেবেন শঙ্করাচার্য বিজেন্দ্র সরস্বতী এবং অন্য দলটি গঠিত হয়েছে কাশীর পণ্ডিতদের নিয়ে।

    প্রাণ প্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠান ২২ জানুয়ারি হলেও, আচার-অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে গত ১৬ তারিখ থেকে। মন্দির উদ্বোধনের প্রস্তুতি-পর্ব খতিয়ে দেখতে শুক্রবার অযোধ্যায় গিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অনুষ্ঠানের সব কিছুই মসৃণ গতিতে চলছে বলে জানান তিনি। মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে অযোধ্যায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশ-বিদেশের সাত হাজার মানুষকে। এঁদের মধ্যে ভিভিআইপি রয়েছেন তিন হাজার। তাঁদের থাকার জন্য ভাড়া করা হয়েছে হোটেল। ব্যবস্থা করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা রেলস্টেশন। তৈরি করা হয়েছে বিমান বন্দরও। ডিসেম্বরের ৩০ তারিখে এই বিমানবন্দর এবং রেলস্টেশনের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং।

    আরও পড়ুুন: ‘‘গতবার ওঁর ১২ আসন নিয়েছি, এবার আরও ১২টা গেলে…’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Shoaib-Sania Relation: ফের বিয়ে করলেন শোয়েব! ধর্মীয় আইন মেনেই বিচ্ছেদ জানালেন সানিয়ার বাবা

    Shoaib-Sania Relation: ফের বিয়ে করলেন শোয়েব! ধর্মীয় আইন মেনেই বিচ্ছেদ জানালেন সানিয়ার বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচ্ছেদ হয়ে গেল শোয়েব-সানিয়ার (Shoaib-Sania Relation)। আবার বিয়ে করলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার শোয়েব মালিক। সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে নিজেই জানালেন বিয়ের কথা। পাক অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ে করেছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন শোয়েব।

    শোয়েব-সানিয়া সম্পর্ক

    ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল এক হয়েছিল চার হাত। সমাজমাধ্যমে মাঝেমধ্যেই ভেসে উঠত সানিয়া-শোয়েবের ছবি। তাঁদের একটি ছেলে রয়েছে। গত বছর থেকেই সানিয়া এবং শোয়েবের সম্পর্কে চিড় ধরার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। সানিয়ার বাড়িতে ইফতার পার্টিতে ছিলেন না শোয়েব। বহুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল যে সানিয়া মির্জা এবং শোয়েব মালিকের মধ্যে কিছু ঠিক নেই। তাঁদের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে। শোনা যাচ্ছিল বিচ্ছেদের গুঞ্জন। অবশেষে সেই গুঞ্জনে সিলমোহর পড়ল। শনিবার সকালে শোয়েব তাঁর বিয়ের ছবি পোস্ট করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানেই দেখা যায় তিনি পাক অভিনেত্রী সানা জাভেদের সঙ্গে বিয়ে করেছেন। দুজনের পরনেই বিয়ের পোশাক। শোয়েবের পরনে সাদা শেরওয়ানি, ওড়না। অন্যদিকে সানা জাভেদের পরনে আইভরি রঙের লেহেঙ্গা, জড়োয়া গয়না। 

    ধর্মীয় আইন মেনে বিচ্ছেদ

    এদিন, সানিয়ার বাবা ইমরান মির্জা জানিয়েছেন, ধর্মীয় আইন মেনেই সানিয়া বিচ্ছেদ দিয়েছেন শোয়েবকে। একটি ওয়েবসাইটে ইমরান জানিয়েছেন, ‘খুলা’ নিয়মের মাধ্যমে সানিয়া এবং শোয়েবের ডিভোর্স হয়েছে। শরিয়ত আইন অনুযায়ী, ‘খুলা’ হল মহিলাদের একটি অধিকার যার মাধ্যমে তাঁরা একপাক্ষিক ভাবে স্বামীকে বিচ্ছেদ দিতে পারেন। সেই আইনের মাধ্যমেই সানিয়া শোয়েবকে বিচ্ছেদ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। সানিয়া এখন ব্যস্ত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ধারাভাষ্য দিতে। সমাজমাধ্যম থেকে শোয়েবের সঙ্গে নিজের  সব ছবিও সরিয়ে দিয়েছেন সানিয়া। একটিমাত্রই ছবি রয়েছে। সেখানে সানিয়া এবং শোয়েবের সঙ্গে তাঁদের ছেলে ইজহান রয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    উল্লেখ্য, বুধবার সানিয়ার একটি পোস্টে বিচ্ছেদের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। ভারতের টেনিস সাম্রাজ্ঞী যে পোস্ট করেছিলেন তার অর্থ, ‘‘বিয়ে কঠিন। বিচ্ছেদও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। স্থূলতা ভাল নয়। ফিট থাকাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। ঋণের মধ্যে থাকা কঠিন। অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। যোগাযোগ রাখা কঠিন। যোগাযোগ না রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। জীবন কখনও সহজ নয়। এটা সব সময় কঠিন। কিন্তু আপনি আপনার কঠিনটা বেছে নিতে পারেন। বেছে নিন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • National Flag: সামনে প্রজাতন্ত্র দিবস, সামলে রাখুন জাতীয় পতাকা, ফ্ল্যাগ কোড জারি কেন্দ্রের 

    National Flag: সামনে প্রজাতন্ত্র দিবস, সামলে রাখুন জাতীয় পতাকা, ফ্ল্যাগ কোড জারি কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পতাকা দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সেটা যে মাধ্যমেই প্রকাশিত হোক, তার কোনও অবমাননা দেশকে অমর্যাদা করার সামিল। কিন্তু দেশের বহু নাগরিকের কাছেই সঠিক তথ্য থাকে না যে কোনও নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানের পর প্রদর্শিত জাতীয় পতাকা (National Flag), বিশেষত সেই জাতীয় পতাকা যদি কাগজ দিয়ে তৈরি হয়, তা কীভাবে সংরক্ষণ করতে হয়। তাই ২৬ জানুয়ারি, প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) আগে জনগণের উদ্দেশে একটি নির্দেশিকা জারি করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

    জাতীয় পতাকা নিয়ে সচেতনতা প্রচার

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চগুলির জন্য ‘ফ্ল্যাগ কোড’ (National Flag) জারি হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) জাতীয়, সাংস্কৃতিক, খেলার বিভিন্ন ইভেন্টে কেউ যাতে কাগজের তৈরি পতাকাগুলি যত্রতত্র ফেলে না দেয় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে। জাতীয় পতাকাকে কী ভাবে সম্মানের সঙ্গে রাখতে হবে, তার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মন্ত্রকের তরফে। নির্দেশ বলা হয়েছে, ইভেন্ট মেটার পর জাতীয় পতাকাকে যাতে সম্মানের সঙ্গে সরিয়ে ফেলা হয় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও জনগণের মধ্যে এনিয়ে সচেতনতার প্রচার চালাতে হবে। প্রয়োজনে বৈদ্যুতিন ও মুদ্রণ মাধ্যমেও এনিয়ে জনগণকে সচেতন করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    জাতীয় পতাকা নিয়ে নয়া নির্দেশিকা

    এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ভারতের জাতীয় পতাকা (National Flag) দেশের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। এই কারণেই তা মর্যাদাপূর্ণ। জাতীয় পতাকার প্রতি মানুষের ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও আনুগত্য প্রশ্নাতীত। কিন্তু একই সঙ্গে সচেতনতার অভাবে জাতীয় পতাকার যথাযোগ্য ব্যবহার বিধি সম্পর্কে অনেকেই অবহিত নন। এই কারণে ‘জাতীয় মর্যাদার অবমাননা প্রতিরোধ আইন’ (The Prevention of Insults to National Honour Act. 1971) এবং জাতীয় পতাকা ব্যবহার বিধি ২০০২ জানা দরকার। এই ব্যবহারবিধির একটি ধারায় বলা হয়েছে, কাগজের তৈরি জাতীয় পতাকা, যা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়, সেগুলিকে অনুষ্ঠান শেষে যেখানে সেখানে, পথে-ঘাটে ফেলে দেওয়া যাবে না।

    জাতীয় পতাকা রাখার বেশ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। সেগুলি হল- জাতীয় পতাকা রাখতে হয় অনুভূমিক ভাবে। পতাকার গেরুয়া ও সবুজ রং ভাঁজ করতে হবে সাদা অংশের নীচে। সাদা অংশকে এমনভাবে ভাঁজ করতে হয় যাতে কেবলমাত্র পতাকা অশোকচক্র দেখা যায়। তারপর দুই তালুর উপর পতাকা ধরতে হয়, যাতে উপরের দিকে অশোকচক্র। সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্থানে পতাকা রাখতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share