Tag: Madhyom

Madhyom

  • Weather Update: উত্তরবঙ্গে বর্ষার প্রবেশ! দক্ষিণে কত দেরি? কী বলছেন আবহবিদরা

    Weather Update: উত্তরবঙ্গে বর্ষার প্রবেশ! দক্ষিণে কত দেরি? কী বলছেন আবহবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে প্রবেশ করল মৌসুমী বায়ু। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) তরফে সোমবারই জানিয়ে দেওয়া হয়, পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করেছে। রাজ্যের একাংশে দক্ষিণ-পশ্চিম বায়ু ঢুকে পড়েছে গতকালই। বাংলায় এবার পাঁচ দিন দেরিতে বর্ষার আগমন ঘটল। তবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal) কবে বর্ষা প্রবেশ করবে, তা এখনও জানায়নি আবহাওয়া দফতর। সোমবার দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী অক্ষরেখা, মালদার ওপর দিয়ে অবস্থান করছে। মেই তা আরও এগিয়ে আসবে দক্ষিণবঙ্গের দিকে। সিকিম ও বিহারেও ঢুকে পড়েছে মৌসুমী বায়ু। 

    কলকাতার আবহাওয়া

    মঙ্গলবার, সকাল থেকে শহরের আকাশে ফের রোদের তেজ। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিও ছিল। তবে আগের থেকে তা অনেকটাই কম। সোমবার কলকাতাতে বৃষ্টি হয়েছে ১৪.৬ মিলিমিটার। বিকেল হতেই ঘনিয়ে এসেছে মেঘ। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া আর ঝাঁপিয়ে বৃষ্টি। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিতে ভিজেছে শহরতলির বিভিন্ন অংশ। তবে মঙ্গলবার সকাল হতেই ফের ঘামে নাকানিচোবানি অবস্থা শহরবাসীর। সাধারণ মানুষের একটাই প্রশ্ন, কবে আসবে বর্ষা? আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢোকার কোনও ইঙ্গিতই নেই। কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৪ থেকে ৯৭ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: বাবা হচ্ছেন সুনীল! অধিনায়কের জয়সূচক গোলে ফাইনালে ভারত

    উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি শুরু 

    উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। বুধবার সেই বৃষ্টি আরও বাড়বে উত্তরবঙ্গে। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কোথাও ভারী বৃষ্টি কোথাও বা অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ির কিছু অংশে। অন্যদিকে, আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি রেখেছে হাওয়া অফিস। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে তাপপ্রবাহ চলবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    TMC: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠছিল তৃণমূল (TMC) নেতাদের বিরুদ্ধে। এবার প়ঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ে টাকার খেলা চলছে। এক লক্ষ টাকা দিলেই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রার্থী তালিকায় নাম উঠছে। এমনই অভিযোগ মালদার মালতীপুর বিধানসভার গৌরহণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতে। আর এই অভিযোগ তুলে তৃণমূলের প্রধান ডলি মণ্ডল ও উপপ্রধান পঞ্চানন দাস বিজেপিতে যোগদান করলেন। তাঁদের সঙ্গে প্রায় ৫০০ জন কর্মী, সমর্থক নাম লেখালেন গেরুয়া শিবিরে।

    কী বললেন দলত্যাগী নেতানেত্রীরা?

    গৌরহণ্ড পঞ্চায়েতের প্রধান ডলি মণ্ডল বলেন, গত ৫ বছরে আমি কতটা কাজ করেছি, তার উপর ভিত্তি করে আমায় প্রার্থী করা উচিত ছিল। কিন্তু, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তৃণমূল (TMC) নেতারা লক্ষ লক্ষ টাকা চাইছে। অত টাকা দিয়ে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা নেই। উন্নয়নমূলক কাজ করতেও এই দল টাকা দাবি করে।  উপ প্রধান পঞ্চানন দাস বলেন, একসময় আমি বিজেপি করতাম। পরে, তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু, দলটা করতে পারছিলাম না। ভাল মানুষ কখনও তৃণমূল দল করতে পারবে না। যারা দুর্নীতিগ্রস্ত, তোলাবাজ তারা এই পার্টির সম্পদ।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের চাঁচল-২ নম্বর ব্লক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাই বলেন,তৃণমূলে স্বচ্ছভাবমূর্তির মানুষদের টিকিট দেওয়া হচ্ছে। টিকিট পাবে না বলেই দল ছেড়েছেন তাঁরা। বিজেপি টিকিটের প্রলোভন দেখিয়ে যোগদান করিয়ে ভোটের বাজার গরম করাচ্ছে। তাঁদের দলত্যাগে তৃণমূলে কোনও প্রভাব পড়বে না।

    ফের তৃণমূলে (TMC) ভাঙন?

    পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূল কংগ্রেসে বড়সড় ভাঙন মানিকচকে। মালদা জেলা পরিষদের তৃণমূল (TMC) সদস্য, তৃণমূল পরিচালিত মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ, তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান, বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্য সহ প্রায় ৪০০ জন তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসের যোগদান করেন। সোমবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয়ে  মালদা জেলা কংগ্রেসের নেতা মোত্তাকিন আলমের নেতৃত্বে এই যোগদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। যোগদান করেন মালদা জেলা পরিষদের সদস্যা সাবিনা ইয়াসমিন, মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল কর্মাধ্যক্ষ আশারুজ্জামানের‌ মতো নেতারা।

     কী বললেন দলত্যাগী নেতা?

    দলত্যাগী নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, আমাকে দল তাড়িয়ে দেয়নি বা লিখিতভাবে সাসপেন্ডও করেনি। তবে আমি ষড়যন্ত্রের শিকার। নাম না উল্লেখ করলেও তিনি যে বিধায়ক সাবিত্রী মিত্রের রোষের মুখে পড়েছেন তা তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    মানিকচক ব্লক তৃণমূলের (TMC) সভাপতি মহাফিজুর রহমান বলেন, যারা আজ তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসের যোগ দিয়েছেন, তাঁরা আসলে লোভী। তাঁরা বুঝতে পেরেছেন, তৃণমূলে টিকিট পাওয়া যাবে না। তাই টিকিট পাওয়ার লোভে তাঁরা কংগ্রেসের যোগ দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sunil Chhetri: বাবা হচ্ছেন সুনীল! অধিনায়কের জয়সূচক গোলে ফাইনালে ভারত 

    Sunil Chhetri: বাবা হচ্ছেন সুনীল! অধিনায়কের জয়সূচক গোলে ফাইনালে ভারত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স ৩৮ হলেও অপ্রতিরোধ্য। গোলমুখ খুলতে এখনও ভারতের ভরসা সুনীল ছেত্রী (Sunil Chhetri)। অধিনায়কের বিশ্বমানের গোলে ইন্টার-কন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে দেশ। ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ভানুয়াটুর বিরুদ্ধে  ১-০ গোলে জয় পায় সুনীলরা। জয়সূচক গোলটি করেন সুনীল। গোল করেই বলটিকে জার্সির ভেতরে পুরে মুখে আঙুল দিয়ে দর্শকাসনের একটি বিশেষ অংশের দিকে ছুটে যান অধিনায়ক। দেখা যায়,সে দিকে বসে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী সোনম ভট্টাচার্য। স্ত্রীর উদ্দেশে উড়ন্ত চুম্বন ছুড়ে দেন সুনীল। পাল্টা সোনমও চুম্বন ছুড়ে দেন। বাবা হচ্ছেন সুনীল।

    সুসংবাদ দিলেন সুনীল

    ম্যাচের পর নিজেই সুসংবাদ দেন সুনীল (Sunil Chhetri)। তিনি বলেন, “আমাদের পরিবার বাড়তে চলেছে। এ ভাবেই সেই ঘোষণাটা করতে চেয়েছিলাম। এই উচ্ছ্বাস অবশ্য খুবই পুরনো। অনেকেই আগে করেছে। তবু আমি এটাই করতে চেয়েছিলাম। সবার আশীর্বাদ এবং শুভেচ্ছা কামনা করছি।” কবে সন্তানের জন্ম, তা অবশ্য জানা যায়নি। তবে সুনীলের পরিবার বাড়তে চলেছে এটা শুনেই খুশি ফুটবলপ্রেমীরা। 

    ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে ভারত

    এদিন ১৩৫তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে ৮৬তম গোল করলেন সুনীল (Sunil Chhetri)। ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের প্রথম ম্যাচে মঙ্গোলিয়াকে ২–০ ব্যবধানের হারিয়েছিল ভারত। সোমবার ভানুয়াটুর বিরুদ্ধে জিতলেই ফাইনাল নিশ্চিত ছিল। ম্যাচের প্রথমার্ধ গোলশূন্য ছিল। দ্বিতীয়ার্ধে চাপ ক্রমশ বাড়ছিল। শেষ পর্যন্ত পরিত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন সুনীল ছেত্রী। ৮১ মিনিটে বিশ্বমানের গোল করে ভারতকে ফাইনালে তোলেন এই অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তান থেকে কি সরছে ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি?

    আরও এক বার এই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়াই লক্ষ্য ভারতের। এর আগে ২০১৮ সালে এই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। ফাইনালের আগে গ্রুপের শেষ ম্যাচে ভারত খেলবে লেবাননের বিরুদ্ধে। ১৫ তারিখ সেই ম্যাচ ফাইনালের প্রস্তুতিও বলা যায়। হেড কোচ ইগর স্টিমাচ প্লেয়ারদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নামাচ্ছেন। সেই ম্যাচেও প্লেয়ার রোটেশন হতে পারে। নতুনদের দেখে নেওয়ার সেরা সুযোগ থাকছে।

    ম্যাচে দাপট সুনীলদের

    এদিন প্রথমার্ধে সুনীল ছেত্রী (Sunil Chhetri), লিস্টন কোলাসোরা বেশ কয়েকবার ভানুয়াটুর রক্ষণে হানা দেন। ১৮ মিনিটে গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন নন্দকুমার। শুভাশিস বসুর মাইনাস বক্সের মধ্যে সুবিধাজনক জায়গায় পেয়েও বাইরে মারেন। প্রথমার্ধে দাপট থাকলেও গোল তুলে নিতে পারেনি ভারত। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেও দাপট অব্যাহত থাকে ভারতের। মহেশ সিংয়ের সেন্টার ভাল জয়গায় পেয়েও জালে রাখতে পারেননি সুনীল ছেত্রী। অবশেষে ৮১ মিনিটে এল কাঙ্খিত গোল। বাঁদিক থেকে উঠে এসে বক্সের মধ্যে সেন্টার করেন শুভাশিস বসু। বল ধরে হাফ টার্নে ঘুরে বাঁ-পায়ের দুরন্ত শটে গোল করেন সুনীল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: লোডশেডিংয়ে জেরবার রাজ্যবাসী! আচমকা বিদ্যুৎ ভবনে ‘হানা’ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: লোডশেডিংয়ে জেরবার রাজ্যবাসী! আচমকা বিদ্যুৎ ভবনে ‘হানা’ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টিতে কিছু রেহাই মিললেও অস্বস্তিকর গরম এখনও যায়নি। তার দোসর আবার লোডশেডিং। শহর থেকে গ্রাম, সর্বত্রই একই ছবি ধরা পড়ছে। সেই অভিযোগ নিয়েই এবার সোজা বিদ্যুৎ দফতরের অফিসে হাজির হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে তাঁকে বিদ্যুৎ উৎপাদন দফতরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলে তিনি সেখানে যান। এদিন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়কের মুখে স্লোগানও শোনা যায়, ‘‘লোডশেডিং এর সরকার আর নেই দরকার।’’ তৃণমূল আমলে বিদ্যুতের ঘাটতি যে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে, দফতরে দাঁড়িয়ে সেই তথ্যও তুলে ধরেন বিরোধী দলনেতা। সোমবার অগ্নিমিত্রা পাল সহ ৪ বিজেপি বিধায়ক ছিলেন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সঙ্গে। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক শুভেন্দুর সঙ্গে কথা বলতে অস্বীকার করেছেন বলে অভিযোগ। অন্য এক আধিকারিককে শুভেন্দু বলেন, “এসি কে বসাল, তা জেনে আপনাদের কী লাভ? লোড কী করে বাড়াবেন? ১২ বছরে পাওয়ার প্লান্টের কোনও কাজ হয়নি।”

    আরও পড়ুন: বারাকপুরে মনোনয়নে এগিয়ে বিজেপি, এখনও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে পারল না তৃণমূল

    কী বললেন শুভেন্দু?

    শুভেন্দুর অভিযোগ মমতা জমানায় নতুন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হয়নি বরং বন্ধ হয়েছে কোলাঘাট ব্যান্ডেলের মতো ইউনিট। বিরোধী দলনেতা এদিন বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে সারা দিনে ৩ থেকে ৪-৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। বিদ্যুৎ দফতরের ইঞ্জিনিয়াররা তথ্য দিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটাও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করতে পারেননি। উল্টে কোলাঘাট, ব্যান্ডেলে বন্ধ করেছেন।’’ আক্রমণ শানান মুখ্যমন্ত্রীকেও। তাঁর সংযোজন, ‘‘এই ঘাটতি মেটাতে লোডশেডিং করে বাংলার মানুষকে গরমে কষ্টে রেখেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।’’

    আন্দোলনের পথে বিজেপি?

    এদিন আধিকারিক তাঁর সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকার করেছে বলে জানান শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘লোডশেডিং বন্ধ করতে সমাধান চেয়ে কথা বলতে এসেছিলাম। কিন্তু কথা বলতে চাননি কেউ। সিএমডি বাথরুমে ঢুকে গিয়েছেন। এর থেকে লজ্জার কিছু হয় না।’’ একই সঙ্গে বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘আগামী দিনে জনগণ এবং বিদ্যুৎ গ্রাহকরা রাস্তায় নামবেন।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আজ ইডি দফতরে হাজিরা অভিষেকের, না গেলে কী পদক্ষেপ?

    Abhishek Banerjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আজ ইডি দফতরে হাজিরা অভিষেকের, না গেলে কী পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Teacher Recruitment Scam) আজ, মঙ্গলবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ডেকে পাঠিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) বা সংক্ষেপে ইডি। গত সপ্তাহে হাজিরার নোটিশ পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। সরাসরি, কালীঘাটের বাড়ির ঠিকানায় গিয়েছিল সেই চিঠি। কিন্তু, সংবাদমাধ্যমে অভিষেক জানিয়েছিলেন, তিনি পঞ্চায়েত ভোটের আগে ইডি দফতরে যেতে পারবেন না। আইনজীবী মারফত তা জানিয়ে দেবেন ইডিকে। কিন্তু ইডি সূত্রে খবর, হাজিরা না দেওয়ার বিষয়টি এখনও মেল করে বা চিঠি দিয়ে ইডি-কে জানাননি অভিষেক। ফলে, আজ অভিষেকের হাজিরা দেওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। 

    অভিষেক না এলে কী পদক্ষেপ করতে পারে ইডি?

    ইডি সূত্রের খবর, সোমবার বিকেল পর্যন্ত অভিষেকের (Abhishek Banerjee) তরফে তাদের কাছে সরকারিভাবে কোনও জবাব আসেনি। সেই কারণে ইডির আধিকারিকরা ধরে নিচ্ছেন, মঙ্গলবার তৃণমূল নেতা হাজিরা দেবেন। সেটা মাথায় রেখেই ইডির অফিসাররা প্রশ্নমালা তৈরি রাখছেন। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, মঙ্গলবার নির্ধারিত সময় অবধি অপেক্ষা করেও যদি অভিষেকের বা তাঁর তরফে কোনও উত্তর না আসে, সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় বার অভিষেককে নোটিস পাঠাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপাল নিযুক্ত অন্তবর্তীকালীন উপাচার্যদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ রাজ্যের

    চেয়ে পাঠানো হয়েছে অভিষেকের মন্তব্যের ফুটেজ?

    ইডি সূত্রে আরও খবর, বৃহস্পতিবার অভিষেকের (Abhishek Banerjee) করা এমন মন্তব্যের অসম্পাদিত ভিডিও ফুটেজ চেয়ে পাঠানো হয়েছে ইডির দিল্লি সদর দফতরের তরফে। ফুটেজ চাওয়া হয়েছে ইডির পূর্বাঞ্চলীয় কলকাতা দফতরের কাছে। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, অভিষেকের মন্তব্য ভালো ভাবে নেয়নি তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বেলা একটা পর্যন্ত ইডির অফিসাররা অপেক্ষা করবেন। তার মধ্যে তিনি না এলে দিল্লির কর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করা হবে। ইডির পদস্থ কর্তারা আইনি পরামর্শও নিয়ে রাখছেন। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হওয়া পর্যন্ত অভিষেকের জিজ্ঞাসাবাদ মুলতুবি রাখতে রাজি নন তদন্তকারীরা। সে ক্ষেত্রে অভিষেক হাজিরা না দিলে আদালতকে জানানো হবে কি না সেই ব্যাপারেই আইনজীবীদের পরামর্শ চাইবেন ইডি আধিকারিকরা।

    গত সপ্তাহেই কয়লা পাচার মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছিল ইডি। রুজিরা ইডি দফতর থেকে বেরনোর পরই তলব করা হয় অভিষেককে। এর আগে, গত ২০ মে প্রায় দশ ঘণ্টা অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে জেলবন্দি বহিষ্কৃত তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল ঘোষের চিঠির সূত্রে অভিষেককে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ! আগামী বছরেই খুলছে রামন্দিরের দ্বার, কবে জানেন?

    Ram Mandir: নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ! আগামী বছরেই খুলছে রামন্দিরের দ্বার, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির সবথেকে বড় দুটো অ্যাজেন্ডা ছিল, রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ এবং ৩৭০ ধারার বিলোপ। মোদি জমানায় দুটোই সফল। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট অযোধ্যায় রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈদিক মন্ত্রের ধ্বনিতে সেদিন গমগম করছিল দশরথ নন্দনের জন্মভিটে। মন্দিরের একতলা নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ। অক্টোবর মাসেই সম্পূর্ণ হবে নির্মাণ প্রক্রিয়া। আগামী বছরেই উদ্বোধন হবে রামমন্দিরের। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ত্রিপুরা সফরে গিয়ে বলেছিলেন, ‘‘রামমন্দির নির্মাণের কাজ ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে সম্পূর্ণ তৈরি হয়ে যাবে।’’

    রামলালার বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে 

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেয় অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের। মন্দির নির্মাণের জন্য ২০২০-র ৬ ফেব্রুয়ারি ট্রাস্ট গড়েছিল মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালেই ভক্তদের জন্য খুলে যাবে মন্দিরের দ্বার। রাম জন্মভূমি ট্রাস্টের সদস্য নৃপেন্দ্র মিশ্র সোমবার নির্মাণ পরিস্থিতি পর্যালোচনার পর জানান, ১ তলার কাজ প্রায় শেষ। মন্দির উদ্বোধনের জন্য তিনটি তারিখ নিয়ে আলোচনা চলছে। ১৭ থেকে ২৪ জানুয়ারির মধ্যে যেকোনও দিন খুলে যাবে শ্রী রামের মন্দির। এই দিনগুলির মধ্যে পবিত্র তিথি বাছার কাজ চলছে বলে জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে রামলালার (শিশু রাম)বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুরোধ জানিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছেন মহন্ত নিত্য গোপাল দাস। দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে গিয়ে আমন্ত্রণ পত্র দিয়ে আসেন নৃপেন্দ্র মিশ্র।

    আরও পড়ুন: মোদির হাতে সেঙ্গল তুলে দেন অধিনমকর্তা! জানুন তাঁদের ইতিহাস

    রামমন্দিরের (Ram Mandir) অন্দরসজ্জা

    রামমন্দির ট্রাস্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, মন্দিরের দেওয়ালে বসানো হচ্ছে রাজস্থানের গোলাপি রঙের বেলেপাথর। কর্নাটক থেকে এসেছে গ্রানাইট। উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুর থেকে এসেছে বেলেপাথর। মন্দিরের গর্ভগৃহের কাজের জন্য রাজস্থান থেকে এসেছে সাদা মার্বেল পাথর। গর্ভগৃহের কোথাও ইট বা ইস্পাত ব্যবহার করা হচ্ছে না। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই নেপাল থেকে এসেছে শিলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal: রাজ্যপাল নিযুক্ত অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ রাজ্যের

    West Bengal: রাজ্যপাল নিযুক্ত অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত ফের চরমে উঠল। যে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যপাল, তাঁদের বেতন ও আর্থিক সুবিধা বন্ধ করল রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকার (West Bengal) ও রাজভবনের দ্বন্দ্বের মধ্যে সমস্যায় উপাচার্যেরা। রাজ্যপাল নিযুক্ত উপাচার্যদের নিয়োগ বেআইনি বলেই গণ্য় করছে রাজ্য। 

    রাজ্যের দাবি নিয়োগ অবৈধ

    রাজ্য সরকারের দাবি, শিক্ষা দফতরের সঙ্গে আলোচনা না করেই একতরফাভাবে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন আচার্য। শিক্ষা দফতরের আর্জি খারিজ করে আগেই রাজ্যের ৮টি বিশ্ববিদ্য়ালয়ে নতুন অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। রাজভবনের বিবৃতির পরেই ট্যুইট করে এই সিদ্ধান্তকে বেআইনি বলে আক্রমণ করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। নবনিযুক্ত উপাচার্যদের নিয়োগ প্রত্যাখ্যানের আবেদনও করেন তিনি। রাজ্যপাল নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকায় সংঘাতের পথে চলে যায় রাজ্য। উচ্চশিক্ষা দফতর থেকে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারদের কাছে ইতিমধ্যে নির্দেশ পৌঁছেছে, ওই সব অস্থায়ী উপাচার্যের নিয়োগ বেআইনি। তাই তাঁরা বেতন ও ভাতা পাবেন না। আইনি পরামর্শ নেওয়ার পরই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এনিয়ে রাজভবনের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যদের মেয়াদ ফুরিয়ে গিয়েছিল, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য কয়েকজন অধ্যাপককে ডেকে গত মাসে বৈঠক করেছিলেন রাজ্যপাল। সেই বৈঠকের অব্যবহিত পরই নিয়োগ করা হয় উপাচার্যদের। রাজ্যপাল নিজের পছন্দের অধ্যাপক অধ্যপিকাদের সেই সব বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য করেছিলেন বলে অভিযোগ করেছিল শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কেউ কেউ রাজ্যপালের নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করলেও বেশিরভাগই তা গ্রহণ করেন। সোমবার সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির রেজিস্ট্রারদের এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, “শিক্ষা দফতরের মন্ত্রীর সঙ্গে কথা না বলে করা এই অস্থায়ী নিয়োগ আইন মেনে হয়নি।” আরও বলা হয়েছে, “এই উপাচার্যদের নিয়োগ বৈধ নয়। তাই তাঁরা পারিশ্রমিক ও ভাতা তুলতে পারবেন না। অন্যথায় কড়া পদক্ষেপ করা হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী! মার্কিন কংগ্রেসে দুবার ভাষণ দিয়ে ইতিহাস গড়বেন মোদি

    Narendra Modi: প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী! মার্কিন কংগ্রেসে দুবার ভাষণ দিয়ে ইতিহাস গড়বেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক বছরে ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক (Bi-lateral Relation) মজবুত করার নেপথ্যে অন্যতম কারিগর হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এমনটাই মনে করেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। সেই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে এবার মার্কিন কংগ্রেসে যৌথ বৈঠকে বক্তব্য রাখার আমন্ত্রণ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। এ নিয়ে দ্বিতীয়বার। আগামী ২২ জুন  মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন তিনি। তাঁর এই বক্তৃতা নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ তিনিই হতে চলেছেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যিনি মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে এ নিয়ে দু’বার বক্তব্য পেশ করবেন। এর আগে ২০১৬ সালের জুন মাসে তিনি বক্তব্য রেখেছিলেন। 

    মোদির ট্যুইট বার্তা

    মার্কিন কংগ্রেসে আমন্ত্রণের জন্য মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করে ধন্যবাদও জানান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি, সেনেটর চাক সুমার, রিপাবলিকান নেতা মিচ ম্যাককনেল, ডেমোক্রাটিক নেতা হাকিম জেফারিকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেন, “এই আমন্ত্রণের জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ। আমি এই আমন্ত্রণ গ্রহণ করছি এবং ফের একবার কংগ্রেসে বক্তব্য রাখার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত সম্মানিতবোধ করছি।”

    তিনি আরও বলেন, “আমেরিকার সঙ্গে বৈশ্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিয়ে আমরা গর্বিত। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক ও বৈশ্বিক শান্তি ও সমৃদ্ধি রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ মনোভাবই আমাদের একসঙ্গে জুড়েছে।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    চলতি মাসের শেষেই চার দিনের সফরে আমেরিকা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ২১ জুন আমেরিকায় পা রাখবেন তিনি। থাকবেন ২৪ জুন পর্যন্ত।  গত সপ্তাহে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একথা জানানো হয়েছে। ভারতীয় আমেরিকানরা ১৮ জুন আমেরিকা জুড়ে ২০টি প্রধান শহরে ‘ভারত একতা দিবস’ পদযাত্রার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানানোর পরিকল্পনা করছেন। আগামী ২২ জুন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে নৈশভোজেও যোগ দেবেন মোদি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Modi Ji Thali: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    Modi Ji Thali: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই ৪ দিনের আমেরিকা সফরে যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi)। তার আগেই নিউ জার্সির একটি রেস্তোরাঁ তাঁদের মেনুতে আনল নয়া চমক। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান জ্ঞাপনের উদ্দেশে তাদের রেস্তোরাঁয় চালু করল ‘মোদি জি থালি’ (ModiJi Thali)। 

    কারা তৈরি করল ‘মোদি জি থালি’

    আগামী ২১ থেকে ২৪ জুন মার্কিন সফরে যাচ্ছেন মোদি। মার্কিন সংসদের উভয় কক্ষের যৌথ অধিবেশনে বক্তৃতা দেওয়ার পাশাপাশি মার্কিন প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে এক রাষ্ট্রীয় নৈশভোজেও অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু সরকারি স্তরে নয়, বেসরকারি দিক থেকেও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাগত জানানোর জন্য বিভিন্নভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে আমেরিকা। এই প্রস্তুতিরই অন্যতম অংশ ‘মোদি জি থালি’(ModiJi Thali)! আমেরিকার নিউ জার্সি শহরের এই রেস্তোরাঁটির মালিক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শেফ শ্রীপদ কুলকার্নি। আমেরিকায় মোদির জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখেই এই থালি প্রস্তুত করেছেন তিনি। 

    কী কী রয়েছে ‘মোদি জি থালি’তে

    কুলকার্নি বলেন, এই থালিটি নিউ জার্সিতে অবস্থিত ভারতীয় কমিউনিটিদের চাহিদা থেকেই তৈরি করা হয়েছে। একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন রেস্তোরাঁর মালিক নিজেই। সেখানে মোদি জি থালিতে (ModiJi Thali) কী কী খাবার রয়েছে তার বিস্তারিত বিবরণও দিয়েছেন। ‘মোদি জি থালি’-তে রয়েছে খিচড়ি, রসগুল্লা, সরষে শাক, কাশ্মীরি দম আলু, ইডলি, ধোকলা, চাচ এবং পাপড় সহ অন্যান্য খাবার। শুধু তাই নয়, ভারতের আবেদন মেনে রাষ্ট্রপুঞ্জ যে ২০২৩ সালটিকে ‘আন্তর্জাতিক বাজরা বছর’ হিসেবে ঘোষণা করেছে, সেই বিষয়টিকেও এই থালিতে উদযাপন করা হয়েছে। থালিতে বাজরার তৈরি খাবার অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: সাইক্লোন ‘বিপর্যয়’-এর মোকাবিলায় বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    রেস্তোরাঁটির মালিক শ্রীপদ কুলকার্নির আশা শীঘ্রই স্থানীয় ভারতীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে ‘মোদি জি থালি’ (ModiJi Thali) অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করবে। আর তার পরই আরও একটি বিশেষ থালি চালু করবেন তাঁরা। সেই বিশেষ থালিটি উৎসর্গ করা হবে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে। এর কারণ, ভারতীয়-মার্কিন সম্প্রদায়ের কাছে জয়শঙ্কর একজন ‘রকস্টার’-এর সম্মান পান। তাই, বিদেশমন্ত্রীর সেই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতেই তাঁর নামেও একটি বিশেষ থালি তৈরির পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Panchayat Election: নন্দীগ্রামে শাসক দলের বিবাদ চরমে! ক্ষোভ উগরে দিলেন সেখ সুফিয়ান

    Panchayat Election: নন্দীগ্রামে শাসক দলের বিবাদ চরমে! ক্ষোভ উগরে দিলেন সেখ সুফিয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election) ঘোষণা হতেই শাসকদলের (TMC) গোষ্ঠীকোন্দল তুঙ্গে উঠেছে। জেলায় জেলায় তৃণমূল ছাড়তে দেখা গিয়েছে তৃণমূলের পুরনো কর্মীদের। সোমবার গোষ্ঠীকোন্দলের ছবি ধরা পড়ল নন্দীগ্রামে। ২০০৭ থেকেই এই নন্দীগ্রাম শাসক দলের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নন্দীগ্রাম আন্দোলনই তৃণমূলকে ক্ষমতা দেয় ২০১১ সালে। নন্দীগ্রাম জমি আন্দোলনের আহ্বায়ক সেখ সুফিয়ান পঞ্চায়েত ভোটের আগে দলেরই বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন।

    আরও পড়ুুন: অনুব্রতর গড়ে ভাঙন ধরাল বিজেপি! দলত্যাগ তৃণমূল প্রধান সহ কয়েকশো কর্মীর

    কেন অসন্তুষ্ট  সেখ সুফিয়ান?

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) পরিচালনার জন্য দলের নির্বাচন কমিটিতে নাম না থাকায় ক্ষোভ উগরে দিলেন ২০২১ বিধানসভা ভোটের মমতার ইলেকশান এজেন্ট সেখ সুফিয়ান। পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election) আগে নন্দীগ্রামে এই  গোষ্ঠী কোন্দল অস্বস্তিতে শাসক দল তৃণমূল। জানা গিয়েছে, নন্দীগ্রাম এক নম্বর ব্লকে যে নির্বাচন কমিটি গঠন করা হয়েছে সে কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন সেখ সুফিয়ান সহ তার অনুগামী অনেক নেতা। তারপরেই ক্ষোভ উগড়ে দেন সেখ সুফিয়ান। তার অভিযোগ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির হয়ে কাজ করে যারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে হারিয়েছে তারাই আজকে নির্বাচন কমিটির পদে রয়েছে। গতকালই নন্দীগ্রামের তৃণমূল নেতৃত্বের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়ে দলেরই একাংশ একটি নির্দল মঞ্চ গঠন করেছিল। তারপরে সোমবার এই ঘটনায় তৃণমূল অস্বস্তিতে পড়েছে।

    কী বললেন সেখ সুফিয়ান?

    দলের বর্তমান নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগের দিয়ে সুফিয়না বলেন, ‘‘নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তৃণমূলের উত্থান। শাসক দলের প্রদীপ যখন নিভে গেছিল তখন আমি নন্দীগ্রামের হাল ধরেছিলাম। গত বিধানসভা নির্বাচনে যারা তলায় তলায় বিজেপি করতো, এখন তাদেরকেই নন্দীগ্রামের দায়িত্বে আনা হয়েছে’’। এনিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। গেরুয়া শিবির বলছে, ‘‘সংগঠন যারা করতে জানে, সেই সমস্ত নেতাদের গুরুত্ব নেই তৃণমূলে।’’

     

    আরও পড়ুন: টাকার বিনিময়ে প্রার্থী! প্রতিবাদে জলপাইগুড়িতে নির্দল দাঁড়ানোর হঁশিয়ারি তৃণমূলের একাংশের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share