Tag: Madhyom

Madhyom

  • TMC: হাইকোর্টের নির্দেশে ভেঙে ফেলা হল তৃণমূল ভবন

    TMC: হাইকোর্টের নির্দেশে ভেঙে ফেলা হল তৃণমূল ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশ মত বুধবার ভেঙে ফেলা হল বড়ঞার বিতর্কিত তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) কার্যালয়। সরকারি জায়গায় ঘর নির্মাণ এবং অবৈধভাবে জায়গা দখলের অভিযোগ ছিল বলে কোর্টের নির্দেশে জানা গেছে। কোর্টের নির্দেশে খুশি নন তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা। 

    কেন তৃণমূল (TMC) ভবন ভেঙে ফেলা হল?

    উল্লেখ্য ২০২১ সালে বড়ঞা ব্লকের আফ্রিকা মোড়ে নির্মিত করা হয়েছিল এই তৃণমূলের (TMC) ভবনটি। তারপরে স্থানীয় বাসিন্দা শফিউর রহমান আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। উনি কোর্টে জানান, তৃণমূলের ভবনটি সরকারি জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে। তাঁর দাবি ছিল, জায়গাটা বেআইনিভাবে জবরদস্তি দখল করে নেওয়া হয়েছিল। আর এই অভিযোগে তদন্তে নেমে, দফায় দফায় তদন্তের পর, অবশেষে হাইকোর্টের নির্দেশ মতো বুলডোজার চালিয়ে ভেঙে ফেলা হল তৃণমূলের ভবনটিকে। ভবনটি ভাঙতে যাতে কোনরকম বিশৃঙ্খলার ঘটনা না ঘটে, সেই কারণে বড়ঞা থানার পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই এলাকাকে কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছিল। মুর্শিদাবাদ কান্দি মহকুমা শাসক, ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে বুধবার ভেঙে ফেলা হল বড়ঞার তৃণমূলের ভবনটিকে।

    তৃণমূল (TMC) সমর্থকদের বক্তব্য

    এলাকায় তৃণমূলের ব্লক সভাপতি রবিন কুমার ঘোষ বলেন, এই ভবন তৃণমূলের কার্যালয় ছিল না। তবে তৃণমূল কর্মীদের মাঝে মাঝে মিটিং হতো। তিনি আরও বলেন, বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা মাঝে মাঝে আসতেন, কিন্তু ভবনটি তাঁর অফিস কখনই ছিল না। ফলে ভবন সংক্রান্ত বিষয়ে তৃণমূল (TMC) নেতার বক্তব্যের মধ্যে অসঙ্গতি রয়েছে বলে অনেকেই মনে করছেন। এলাকার স্থানীয় জ্যোৎস্না খাতুন বলেন, পুলিশ ভাঙছে ৪৫ দাগের বিল্ডিং, কিন্তু আমি জানি ভাঙার কথা ৪৩, ৪৪ দাগের উপর নির্মিত বিল্ডিং। এটা ঠিক হচ্ছে না। উনি জানান, এরপর আমি আইনের সাহায্য নেবো। কোর্টের নির্দেশ পালন করায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে শাসক দলের নেতাদের মধ্যে অসন্তোষের ছাপ দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cow Smuggling: গরুপাচার মামলায় ২ শুল্ক অফিসারকে জেরা সিবিআইয়ের, তলব আরও ২ জনকে

    Cow Smuggling: গরুপাচার মামলায় ২ শুল্ক অফিসারকে জেরা সিবিআইয়ের, তলব আরও ২ জনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফ-এর পর গরু পাচার (Cow Smuggling) মামলায় এবার সিবিআই রেডারে শুল্ক দফতর। সূত্রের খবর, গত তিনদিনে শুল্ক দফতরের ২ জন আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আগামী সপ্তাহে আরও ২ কাস্টমস অফিসারকে তলব করা হয়েছে। গরু পাচার মামলায় তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি রয়েছেন। সঙ্গে রয়েছেন মেয়ে সুকন্যা এবং তাঁর দেহরক্ষী সায়গল। সেই তদন্তের সূত্র ধরে কয়েকজন শুল্ক দফতরের আধিকারিকের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ হয় সিবিআই-এর। তাই এই জেরা বলে জানা গেছে। এর আগে একই অভিযোগে বিএসএফের কয়েকজনকে জেরাও করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, মোটা টাকার বিনিময়ে কয়েকজন শুল্ক দফতরের আধিকারিক গরু পাচারে (Cow Smuggling) সাহায্য করতেন।

    মুর্শিদাবাদের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাস্টমস অফিসাররা সিবিআইয়ের রেডারে

    সূত্রের খবর, ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় যে সমস্ত কাস্টমস অফিসার কর্মরত ছিলেন, বিশেষত মুর্শিদাবাদ জেলায়, মূলত তাঁদেরকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সিবিআই-র তদন্তে জানা গেছে এই সীমান্ত পথেই বাংলাদেশে বেশিরভাগ গরু পাচার হতো। তদন্তকারীদের দাবি, গরু পাচারের মোটা অঙ্কের টাকা কার কাছে পৌঁছেছে, কাস্টমসের আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তা জানার চেষ্টা করছে সিবিআই। তদন্তকারীরা মনে করছেন, মোটা টাকার বিনিময়ে গরু পাচারে শুল্ক দফতরের আধিকারিকদের বড় ভূমিকা রয়েছে। আর সেটাই জেরা করে বার করে আনার চেষ্টা করছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: এবার ‘চোর চোর’ স্লোগান শুনতে হল অভিষেককেও

    কীভাবে চলত গরু পাচার?

    চার্জশিটে ইতিমধ্যে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছে ইডি যে কীভাবে চলতো এই গরু পাচার! তাদের চার্জশিট অনুযায়ী, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের মধ্যস্থতায় এবং বিএসএফের একাংশের যোগসাজশে বীরভূম থেকে মুর্শিদাবাদ হয়ে বাংলাদেশে পাচার হতো গরু। ২০১৫ সাল থেকে কাস্টমসের নিলাম করা গরু কিনে নিতেন এনামুল হক। লালগোলা, ডোমকল, জঙ্গিপুরের মতো জায়গায় কাস্টম অফিসে গরু কেনা হতো। বীরভূম থেকে লরিতে করে প্রথমে গরু পাঠানো হতো ওমরপুরের সোনার বাংলা অফিসে। এই অফিসের মালিক ছিলেন এনামুল হক। ট্রাক চালকের সঙ্গে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ রাখত সোনার বাংলা অফিসের কর্মীরা এবং কোথায় গরুগুলিকে নামাতে হবে তা জানিয়ে দেওয়া হতো। টাকার বিনিময়ে বিএসএফের একাংশকে ম্যানেজ করত এনামুল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • HS Rank: উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম শুভ্রাংশুর কী কী বিষয় ছিল জানেন? শুনলে অবাকই হবেন

    HS Rank: উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম শুভ্রাংশুর কী কী বিষয় ছিল জানেন? শুনলে অবাকই হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ কয়েক বছর পর নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম স্থান (HS Rank) এল। কিন্তু তার থেকেও বোধহয় উল্লেখযোগ্য খবর হল, যে ছাত্রের হাত ধরে উজ্জ্বল হল বিদ্যালয়ের মুখ, সেই ছাত্রের সাবজেক্ট কম্বিনেশন। পদার্থবিদ্যা-রসায়ন-অঙ্কের সেই চিরাচরিত পথ ছেড়ে শুভ্রাংশু বেছে নিয়েছিলেন এক অদ্ভুত কম্বিনেশন। আর তাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ এবং নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ছাত্রের সাবজেক্ট কম্বিনেশন ছিল অর্থনীতি, সংখ্যাতত্ত্ব এবং কম্পিউটার সায়েন্স।

    কোন বিষয়ে কত নম্বর?

    শুভ্রাংশুর প্রথম ভাষা (HS Rank) বাংলায় প্রাপ্ত নম্বর ৯০। গ্রেড পার্সেনটাইল ৯৯.৩৫। দ্বিতীয় ভাষা ইংলিশে পেয়েছেন ৯৮। গ্রেড পার্সেনটাইল ৯৯.৯২। অর্থনীতিতে পেয়েছেন ১০০, গ্রেড পার্সেনটাইলও ১০০। অঙ্ক এবং স্ট্যাটিসটিকসে একই নম্বর। কম্পিউটার সায়েন্সের নম্বর ৯৮, গ্রেড পার্সেনটাইল ৯৯.৭৬। তিনি মোট ৪৯৬ নম্বর পেয়ে মেধা তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন। ওভারঅল পার্সেনটাইল ১০০।

    কেমন ছিল তাঁর পড়াশোনার ধরন?

    অর্থনীতি তাঁর প্রিয় বিষয়। তাই এই বিষয়কে আঁকড়ে ধরেই ভবিষ্যৎ জীবনের স্বপ্ন দেখা শুরু করে দিয়েছেন শুভ্রাংশু। মেধা তালিকায় শীর্ষে (HS Rank) থাকার খবরে যে তিনি এবং তাঁর বাবা-মা খুবই খুশি, সে কথা প্রকাশ করার পাশাপাশি শুভ্রাংশ জানিয়েছেন, প্রথম স্থানটি দখল করতে পারবেন, তা তিনি কখনও ভাবেননি। বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে তিনি যেমন বাঁধা ছকের বাইরে পা রেখেছেন, তেমনি পড়াশোনার ক্ষেত্রেও তিনি খুবই সহজ কথার মানুষ। তাঁর মতে, বইতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মুখ দিয়ে পড়ে থাকার দরকার পড়ে না। পড়া হল মনের জিনিস। মন ভালো থাকলে তবেই পড়ায় মন বসে। নরেন্দ্রপুরের মতো আবাসিক স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ফলে প্রাইভেট টিউশনির কোনও প্রশ্নই ছিল না। শিক্ষকদের সাহায্য এবং সহযোগিতাই যে তাঁকে শিখরে পৌঁছে দিয়েছে, সেকথাও তিনি অকপটে স্বীকার করেছেন।

    কী বললেন মিশনের প্রধান শিক্ষক?

    নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বামী ইস্টেশানন্দ বললেন, এটা খুবই আনন্দের খবর। আমরা অনেকদিন ধরেই আশা করছিলাম। ২০১৫ সালের পর বোধহয় আবার উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম স্থান (HS Rank) এল। প্রত্যাশিতই ছিল, ছেলেটি ভালো ফল করবে। তবে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম স্থানে সে আসবে, সেটা আমরা বুঝতে পারিনি। একইসঙ্গে আমাদের ন-জন ছাত্র প্রথম দশটি স্থানে রয়েছে। সারা বছর ধরেই ছেলেরা প্রচুর পরিশ্রম করেছে। আমাদের আবাসিক বিদ্যালয়। শিক্ষকরাও তাদের যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন। তারই ফল আমরা পেয়েছি। ইকনমিক্স, স্ট্যাটিসটিক্স, কম্পিউটার সায়েন্স এবং ম্যাথমেটিক্স- প্রথম স্থান পাওয়া শুভ্রাংশু থেকে শুরু করে আরও কয়েকজনের সাবজেক্ট কম্বিনেশন ছিল এরকমই। তাঁর মতে, এটি রয়্যাল কম্বিনেশন। প্রত্যেকটি বিষয়েই ভালো নম্বর তোলা যায়। তবে তিনি বলেন, নিয়মানুবর্তিতাই আমাদের ছাত্রদের ভালো ফল করার অন্যতম কারণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Save Girl Child: লাদাখে পৌঁছে সেভ গার্ল চাইল্ডের যাত্রা, নেপথ্যে বঙ্গের  শিক্ষিকারা

    Save Girl Child: লাদাখে পৌঁছে সেভ গার্ল চাইল্ডের যাত্রা, নেপথ্যে বঙ্গের শিক্ষিকারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেভ গার্ল চাইল্ড (Save Girl Child ) বার্তা নিয়ে সারা ভারতের উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রায় দশ হাজার কিলোমিটারের বেশি গাড়ি চালিয়ে বিশেষ যাত্রা করবেন বর্ধমানের মেয়েরা। গত ৭ মে হেমাতপুর এলাকা থেকে পাড়ি দিয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী ১ নম্বর ব্লকের রাজারপুর এলাকার বাসিন্দা শিক্ষিকা সুতপা দাস এবং তাঁর সঙ্গীরা। অবশেষে পৌঁছেছেন তাঁরা লাদাখে। প্রচার অভিযান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তাঁরা সকলে।

    কেন সেভ গার্ল চাইল্ড (Save Girl Child ) যাত্রা?

    গত সোমবারে লাদাখে পৌঁছে সেভ গার্ল চাইল্ডের (Save Girl Child ) বিশেষ বার্তা জনসমক্ষে তুলে ধরে প্রচার চালালেন সুতপা দাস এবং তাঁর সঙ্গীরা। তাঁর সাথে এই ট্রিপে উপস্থিত ছিলেন তপতী দেবনাথ ভৌমিক এবং ঝর্ণা মালাকার নামে আরো দুজন মহিলা। লাদাখ হয়ে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে সেভ গার্ল চাইল্ড বিষয়ের উপর বিভিন্ন জায়গায় তাঁরা প্রচার চালাবেন বলে জানা গেছে। যাত্রায় বিশেষভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ভারতের জাতীয় পতাকা। এছাড়াও সঙ্গে রয়েছে সেভ দ্যা আর্থ, সেভ দ্যা ফিউচার জেনারেশন, সেভ দ্যা ফিউচার মাদারস-এর বিশেষ পোস্টার। ৪০ দিনের বিশেষ যাত্রায় ১৩ টি রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তাঁরা প্রচার চালাবেন। তাঁদের প্রচারের বিষয়, সমাজে নাবালিকাদের বিবাহ বন্ধ করা, ছেলেদের মতন মেয়েদের সমান মর্যাদা প্রদান করা এবং শিশু ও বালিকাদের সমস্ত রকম সামাজিক রক্ষা সুনিশ্চিত করা। এই বিষয় গুলি নিয়ে তাঁরা যাত্রা পথে সারা ভারতে প্রচার চালাবেন বলে জানা গেছে।

    যাত্রা পথে শিক্ষিকার বক্তব্য

    সেভ গার্ল চাইল্ড (Save Girl Child) যাত্রায় কাশ্মীরে পৌঁছে সুতপা দাস বলেন, বর্তমান সময়ে ভারতের অনেক জায়গায় নাবালিকা মেয়েদের উপর নানান রকম অত্যাচারের কথা আমরা শুনতে পাই। এই নির্যাতন যাতে বন্ধ হয় সেই জন্যই আমাদের বিশেষ যাত্রা। আমরা এখন উত্তর ভারতে রয়েছি, এরপর এই যাত্রা দক্ষিণ ভারতের দিকে করব। ভারতের জন্য সেভ গার্ড চাইল্ড একান্ত প্রয়োজন। মেয়েরা বড় হলেই শুধু বিয়ে নয়, সমাজে কিছু করে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। প্রত্যেক ক্ষেত্রেই সমাজে মেয়েদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমরা এই যাত্রায় বিশেষভাবে বলতে চাই, বাড়ির ছেলে-মেয়েদের প্রতি সমান মনোভাবের পরিচয় দিতে হবে সকলকে। তাঁদেরকে জীবনে দাঁড়ানোর সঠিক রাস্তা দেখাতে হবে। সমাজের প্রতি এই দায়িত্ব আমাদের সকলের। তাঁদের এই অভিনব প্রচারে সমাজে বিশেষ বার্তা যাবে বলে মনে করছেন সমাজকর্মীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • WB HS Result 2023: উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত, ৪৯৬ পেয়ে প্রথম শুভ্রাংশু সর্দার

    WB HS Result 2023: উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত, ৪৯৬ পেয়ে প্রথম শুভ্রাংশু সর্দার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল (WB HS Result 2023)। নির্ধারিত সময়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে ফল প্রকাশ করলেন সংসদ সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। এ বছর ১৪ মার্চ পরীক্ষা শুরু হয়, শেষ হয় ২৭ মার্চ। পরীক্ষা শেষ হবার ৫৭ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ করল উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। 

    এবারের দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় (WB HS Result 2023) মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৮ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৪৪ জন। পাশ করেছেন ৭ লক্ষ ৩৭ হাজার ৮০৭ জন। পাশের হার ৮৯.২৫ শতাংশ। এ বছর ছাত্রীদের তুলনায় বেশি ছাত্র পাশ করেছেন। ছাত্রদের পাশের হার ৯১.৮৬ শতাংশ। ছাত্রীদের পাশের হার ৮৭.২৬ শতাংশ। পাশের হারে এক নম্বরে পূর্ব মেদিনীপুর। মাধ্যমিকেও পাশের হারে সবার আগে ছিল এই জেলাই।

    সংসদ প্রকাশিত মেধা তালিকা অনুযায়ী, এ বছর উচ্চ মাধ্যমিকে (WB HS Result 2023) প্রথম হয়েছেন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের ছাত্র শুভ্রাংশু সর্দার। ৪৯৬ নম্বর পেয়েছেন শুভ্রাংশু। তাঁর প্রাপ্ত নম্বরের হার ৯৯.২ শতাংশ। ৪৯৫ নম্বর পেয়ে যুগ্ম দ্বিতীয় বাঁকুড়ার বঙ্গ বিদ্যালয়ের সুষমা পাল এবং উত্তর দিনাজপুরের আবু সানা। ৪৯৪ নম্বর পেয়ে যুগ্ম তৃতীয় স্থানে রয়েছেন তমলুকের চন্দ্রবিন্দু মাইতি, বালুরঘাটের অনুসূয়া সাহা, আলিপুরদুয়ারের পিয়ালি দাস।

    ২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিকের দিন ও সময় এদিন ঘোষণা করেন সংসদ সভাপতি। জানান, আগামী বছর পরীক্ষা হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। পরীক্ষা শেষ হবে ২৯ ফেব্রুয়ারি। তবে, পরীক্ষার সময় বদলেছে। তিনি জানান, পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ১২টা থেকে, চলবে বিকেল ৩টে পর্যন্ত।

    কোন ওয়েবসাইটে দেখা যাবে রেজাল্ট?

    অনলাইনে ফল দেখার জন্য বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট রয়েছে। সংসদের নিজস্ব দু’টি ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলি হল, www.wbchse.wb.gov.inwww.wbresults.nic.in। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা এই দুই ওয়েবসাইটে গিয়ে ফল দেখতে পারবেন। এছাড়া, www.wbchse.nic.in, www.exametc.com, www.results.shiksha.comwww.indiaresults.com-এই ওয়েবসাইটগুলিতেও রেজাল্ট দেখতে পারবেন। পুরো ফলাফল পিডিএফ আকারে ডাউনলোডও করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। ওয়েবসাইটগুলিতে নিজেদের রোল নম্বর দিলেই রেজাল্ট জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। কোন বিষয়ে কত নম্বর পেয়েছেন, তাও জানা যাবে। 

    আরও পড়ুন: আগামী শুক্রবার প্রকাশিত হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার ফল

    কীভাবে দেখতে হবে?

    প্রথমে ওয়েবসাইটের হোম পেজে West Bengal HS Result 2023- লিঙ্ক থাকবে। তাতে ক্লিক করলে খুলে যাবে নতুন পেজ। নির্দিষ্ট জায়গায় রোল নম্বর-সহ যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। তারপর Submit অপশনে ক্লিক করলেই দেখা যাবে মার্কশিট। ফল দেখার পাশাপাশি মার্কশিট ডাউনলোডও করতে পারবেন ছাত্র-ছাত্রীরা।

    এসএমএস-এও জানা যাবে ফল

    ওয়েবসাইট ছাড়া এসএমএস ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও দেখা যাবে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল (WB HS Result 2023)। এসএমএস-এও ফল জানতে হলে পড়ুয়াদের কয়েকটি পদ্ধতি মানতে হবে। মোবাইল ফোনের মেসেজ সেন্টারে গিয়ে নতুন এসএমএস তৈরি করতে হবে। তাতে প্রথমে WB12 লিখে তার পর একটা স্পেস দিয়ে লিখতে হবে রোল নম্বর। এই এসএমএস পাঠাতে হবে ৫৬৭৬৭৫০ বা ৫৮৮৮৮ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: এবার ‘চোর চোর’ স্লোগান শুনতে হল অভিষেককেও

    Abhishek Banerjee: এবার ‘চোর চোর’ স্লোগান শুনতে হল অভিষেককেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে এগরার খাদিকুল গ্রামে বিস্ফোরণকাণ্ডে মৃত পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন মানস ভুঁইয়া, দোলা সেনসহ তৃণমূলের একাধিক জনপ্রতিনিধি। খাদিকুল গ্রামে ঢুকতেই তাঁদের ঘিরে ধরে চোর চোর স্লোগান দিয়েছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার নবজোয়ারের যাত্রাপথে চোর, চোর স্লোগান শুনতে হল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee)। মঙ্গলবার রাতে খাতড়া থেকে ছাতনার কমলপুরের উদ্দেশে রওনা দেয় যুবরাজের কনভয়। ইন্দপুর বাংলায় কনভয় আসতেই আচমকা ‘চোর, চোর’ স্লোগান দিতে থাকেন একদল স্থানীয় বাসিন্দা। চাকরি চোর, গরু চোর বলে চিত্কার করতে থাকেন তাঁরা। কনভয়ের নিরাপত্তায় থাকা পুলিশ কর্মীরা বিড়ম্বনায় পড়ে যান। অভিষেকের কনভয় এই ঘটনায় আমল না দিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যায়। তবে, তৃণমুলের সেকেন্ড ইন কমান্ড-এর এই বিড়ম্বনায় যথেষ্ট চাপে রয়েছে জেলার তৃণমূল নেতৃত্ব। পাশাপাশি জেলা পুলিশের আইবির কাছে কেন আগাম খবর ছিল না, তা নিয়ে জেলাজুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে। কীভাবে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে এমন ঘটনা ঘটল তা নিয়ে জেলার পুলিশ কর্তাদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ। কারণ, পাছে যুবরাজের কোপে পড়তে হয় তাঁদের।

    কুর্মিদের ঘাঘর ঘেরার মুখে অভিষেক (Abhishek Banerjee)

    জেলার জঙ্গলমহলে তৃণমূল কংগ্রেসের নবজোয়ার যাত্রার পথে দফায় দফায় কুর্মিদের ঘাঘর ঘেরার মুখেও পড়ে অভিষেকের কনভয়। মঙ্গলবার সিমলাপাল থেকে খাতড়া যাওয়ার পথে বনকাটা ও জামদা গ্রামে অভিষেকের (Abhishek Banerjee) কনভয়ের সামনে কুর্মিরা ঘাঘর ঘেরা করেন। তবে, তাঁর কনভয় থামেনি। ফের খাতড়া ঢোকার মুখে কুর্মিরা পথ অবরোধ করলে অভিষেক কনভয় থামিয়ে কুর্মি নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। অভিষেকের (Abhishek Banerjee) পরামর্শ “জোর জবরদস্তি করে গায়ের জোরে পথ অবরোধ নয়, দাবি আদায়ের আন্দোলন হোক সৌজন্যতা বজায় রেখে। কুর্মি নেতারা নিজেরাই বলছেন রাজ্যের সরকার মানবিক। তাই সরকারের ওপর ভরসা রাখা উচিত”। পাশাপাশি, কুর্মি নেতাদের কাছে তাঁদের দাবি দাওয়া সম্পর্কিত চিঠি চেয়ে নেন তিনি। এমনকী কলকাতায় ফিরে এই বিষয়ে কথা বলতে কুর্মি নেতার মোবাইল নম্বরও চেয়ে নেন তিনি।

    কী বললেন কুর্মি নেতারা?

    অভিষেকের (Abhishek Banerjee) কনভয় চলে যাওয়ার পর কুর্মি নেতারা সাফ জানিয়েছেন, মুখের কথায় নয়, যতদিন না তাঁদের দাবি মিটছে, তাঁরা ততদিন এই ঘাঘর ঘেরা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। প্রসঙ্গত, বর্তমানে ওবিসি শ্রেণিভুক্ত কুর্মিরা তাদের তফশিলি জাতির স্বীকৃতির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালাচ্ছেন। অবিলম্বে তাঁদের দাবি মেনে কেন্দ্রের কাছে সংশোধিত সিআরআই রিপোর্ট পাঠাতে হবে রাজ্য সরকারকে, একথা এদিন অভিষেকও (Abhishek Banerjee) জানালেন তাঁদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বুধবারও রাজ্যজুড়ে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: বুধবারও রাজ্যজুড়ে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসহ্য গরমে স্বস্তি মিলেছিল মঙ্গলবারই। পূর্বাভাসে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির (storm) কথা জানিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। সেই পূর্বাভাসকেই সত্যি করে মঙ্গলবার ঘন মেঘে ঢেকে যায়, বাংলার কম বেশি সব জেলাই। বিকেলে নামে ঝড়-বৃষ্টি। আবহবিদরা বলছেন, ‘‘বিহারে একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত থেকে ছত্তিসগড় পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা রয়েছে। একটি উত্তর দক্ষিণ অক্ষরেখা রয়েছে বিদর্ভ থেকে কেরল পর্যন্ত। যার জেরে সকালের অস্বস্তিকর গরম থেকে মিলেছে মুক্তি।’’ 

    বুধবারও চলবে ঝড় বৃষ্টি..

    মঙ্গলবারের পর বুধবারও উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সমস্ত জেলাতেই ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া অফিস (Weather Update)। বুধবার একদম ভোর থেকেই মুখ ভার আকাশের। মেঘ রোদের খেলা চলছে মাঝে সাঝে। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর, দুই চব্বিশ পরগনা, পুরুলিয়া, বর্ধমান, বাঁকুড়া সহ প্রায় সমস্ত জেলাতেই। একই পূর্বাভাস উত্তরবঙ্গের বেশ কতগুলো জেলার ক্ষেত্রেও। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের কারণে তাপমাত্রা সামান্য কমবে । তবে আদ্রর্তাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে।

    আরও পড়ুন: জুন মাসের ‘নেট’ পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া শুরু! জানুন বিস্তারিত 

    দক্ষিণবঙ্গ…

    দক্ষিণবঙ্গে আজ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সঙ্গে শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া অফিস। ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা ঝড়ো হাওয়াও বইতে পারে। বৃহস্পতিবার ঝড় বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমবে। শুক্র ও শনিবারে ফের ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে, এমনটাই মত আবহবিদদের। আগামী তিন দিন ঝড় বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে। তিন দিনে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা কমতে পারে বলে অনুমান আবহবিদদের। এরপর দুদিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে কোন রকম পরিবর্তন নেই।

    উত্তরবঙ্গ…

    উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলাতেও বিক্ষিপ্তভাবে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মন্দিরে হামলা বরদাস্ত করা হবে না, অস্ট্রেলিয়ায় সাফ জানালেন মোদি

    PM Modi: মন্দিরে হামলা বরদাস্ত করা হবে না, অস্ট্রেলিয়ায় সাফ জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বের পথে কাঁটা হতে পারে এমন কোনও কিছুই মেনে নেওয়া হবে না। এই ধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিগুলির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ।” অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়ে সেখানকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরেই খালিস্তানপন্থীদের নাম না করে ওই হুঁশিয়ার দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    অস্ট্রেলিয়ায় মোদির (PM Modi) দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    খালিস্তানের দাবিতে সম্প্রতি সোচ্চার হয়েছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তার জেরে অস্ট্রেলিয়া এবং কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা হয়। মন্দিরের দেওয়ালের গায়ে লিখে দেওয়া হয় ভারত বিরোধী স্লোগান। বিদেশের বিভিন্ন মন্দিরে হামলা হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মোদির বৈঠকে প্রত্যাশিতভাবেই আসে মন্দিরে হামলার প্রসঙ্গ। সেখানেই অস্ট্রেলিয়ার তরফে আসে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতি দেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

    বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হুঁশিয়ারি

    যৌথ বিবৃতিতে খালিস্তানপন্থীদের নাম নেননি ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “অস্ট্রেলিয়ার হিন্দু মন্দিরগুলির ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলা নিয়ে অজি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আগেও আলোচনা হয়েছে। আজ ফের এই ইস্যুতে কথা হল। ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বের পথে কাঁটা হতে পারে এমন কোনও কিছুই মেনে নেওয়া হবে না। এই ধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিগুলির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ।”

    ত্রিদেশীয় সফর শেষ করে দেশে ফিরে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী যান রাজস্থানের রাজসামান্দ জেলার নাথওয়াড়ায় শ্রীনাথজির মন্দিরে। মোদির কনভয় লক্ষ্য করে হয় পুষ্পবৃষ্টি। মোদি মোদি স্লোগানে মুখরিত হয় এলাকা।

    পরে ওই জেলায়ই এক সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ওই অনুষ্ঠান থেকে রাজ্যের উন্নয়নের জন্য সাড়ে ৫ হাজার কোটিরও বেশি টাকার কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করেন তিনি। উদয়পুর রেলস্টেশনের পুনর্নির্মাণ প্রকল্পেরও উদ্বোধন করেন মোদি। আবু রোড এলাকায় ৫০ একর জায়গাজুড়ে বহুবিধ সুবিধা মিলবে এমন একটি দাতব্য হাসপাতালেরও শিলান্যাস করেন প্রধামনন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী গলায় গামছা দিয়ে ক্ষমা চান’’, বিস্ফোরণকাণ্ডে তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Hilsa Fish: জামাই আদর হবে কী করে? ইলিশের গা দিয়ে তো আগুন ঝরছে!

    Hilsa Fish: জামাই আদর হবে কী করে? ইলিশের গা দিয়ে তো আগুন ঝরছে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা ধরনের মাছের চাষ ও বিক্রির জন্য গোটা বাংলা জুড়ে সুপরিচিত ও বিখ্যাত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর। জামাইষষ্ঠীর আগে গঙ্গারামপুর মাছ বাজারে আগুন ইলিশের দামে। জামাইদের আদর-আপ্যায়নে কোনওরকম খামতি রাখতে নারাজ শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তাই এই পরিস্থিতিতে অগ্নিমূল্য বাজারদর ভাবাচ্ছে আমবাঙালিদের। কথায় আছে, মাছে-ভাতে বাঙালি। পাতে মাছ না পড়লে যে কোনও অনুষ্ঠানই অপূর্ণ থেকে যায় বাঙালিদের। তবে এই উৎসবে ইলিশের (Hilsa Fish) চাহিদাটাই বেশি থাকে। চলতি বছরে সেই ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত আমবাঙালি। তার প্রধান কারণ অতিরিক্ত দাম। বাজারে ইলিশ কিনতে গিয়ে হাতে ছেঁকা খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্তকে।

    বিভিন্ন সাইজের ইলিশের (Hilsa Fish) দাম কেমন?

    মূলত, ইলিশের (Hilsa Fish) কম সরবরাহ থাকায় পাইকারি ও খুচরো বাজারে দাম বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। ইলিশের দাম প্রতি কেজিতে বেড়েছে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা। বাজারে এক কেজি বা তার চেয়ে কিছুটা বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রায় ১৭০০-১৮০০ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৩০০-১৪০০ টাকা। এছাড়াও ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে প্রায় ১২০০-১৩০০ টাকা মূল্যে। যদিও সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা বলছে, এই ধরনের অনুষ্ঠানের দিনগুলিতে বিক্রেতারা বাড়তি মুনাফার লোভে নিজেরাই দাম বাড়িয়ে দেন। গঙ্গারামপুরের পাশাপাশি চিত্তরঞ্জন মাছ বাজার, পান সমিতি মাছ বাজার, কালদিঘি ও ধলদিঘি মাছ বাজার সহ বিভিন্ন জায়গাতেও ইলিশ মাছের দাম রয়েছে চড়া। এছাড়াও জামাইষষ্ঠীর আগে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন বাজারে বিভিন্ন জিনিসেরই দাম বেড়েছে। যা কিনতে গিয়ে শ্বশুরবাড়ির লোকেদের হাত পুড়ছে। তবুও জামাই আদরে খামতি রাখতে চান না কেউই। তাই কৃপণতা না করেই মিষ্টি-মন্ডামিঠাই সহ বাঙালির মাছের রাজা ইলিশ কিনতে গিয়ে সকলে যে হিমসিম খাচ্ছেন, তা বলাই বাহুল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share