Tag: Madhyom

Madhyom

  • ISL 2023-24: আইএসএল-এর শুরুতেই শীর্ষে মোহনবাগান! কত নম্বরে ইস্টবেঙ্গল? 

    ISL 2023-24: আইএসএল-এর শুরুতেই শীর্ষে মোহনবাগান! কত নম্বরে ইস্টবেঙ্গল? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়ান সুপার লিগের (আইএসএল) প্রথম রাউন্ডের শেষে শীর্ষে মোহনবাগান। দুরন্ত শুরু করেছে সবুজ-মেরুন। মোহনবাগান (Mohun Bagan) দলটিকে দারুণভাবে সাজিয়েছেন কোচ জুয়ান ফেরান্দো। অনবদ্য খেলেছে বাগান জার্সিধারীরা। ঘরের মাঠে সারাক্ষণ চাপে রেখে দিচ্ছে বিপক্ষ দলকে। মাঠের দুটি প্রান্ত ধরে খেলেছে তারা। যদিও দলের রক্ষণ এখনও জমাট নয়। দ্বিতীয় রাউন্ড শুরুর আগে সেদিকেই লক্ষ্য কোচের। 

     শীর্ষে মোহনবাগান

    আইএসএল-এর প্রথম রাউন্ডের সব ম্যাচ হয়ে গিয়েছে। সব দলই একটি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছে। ম্যাচ স্থগিত হয়ে যাওয়ায় শুধুমাত্র এফসি গোয়া এবং হায়দরাবাদ এফসি এখনও মাঠে নামেনি। বাকি ১০টি দলের মধ্যে জিতেছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট, ওড়িশা এফসি,  কেরল ব্লাস্টার্স এবং মুম্বই সিটি এফসি। ড্র করেছে ইস্টবেঙ্গল এবং জামশেদপুর এফসি। হেরে গিয়েছে বেঙ্গালুরু এফসি, নর্থ-ইস্ট ইউনাইটেড, রাউন্ডগ্লাস পঞ্জাব এফসি এবং চেন্নাইয়িন এফসি। আইএসএলের প্রথম রাউন্ডের শেষে লিগ টেবিলে শীর্ষে রয়েছে মোহনবাগান। প্রথম ম্যাচ ড্র করে লিগ তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে ওড়িশা এফসি, কেরল ব্লাস্টার্স, মুম্বই সিটি এফসি।

    ডুরান্ড কাপে রক্ষণভাগে প্রভাবিত করা দুই ইস্টবেঙ্গল তারকা লালচুংনুঙ্গা ও জর্ডন এলসের ইস্টবেঙ্গলের হয়ে আইএসএলের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামেননি। জামশেদপুরের বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করেছে লাল হলুদ। একাধিক গোলের সুযোগ তৈরি করলেও, গোল করতে ব্যর্থ হয় ইস্টবেঙ্গল। তবে ড্র করলেও কিন্তু দলের কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত (Carles Cuadrat) বেশ খুশি। একাধিক গোলের সুযোগ হাতছাড়া হলেও, সেটা খেলারই অঙ্গ বলেই মনে করেন কুয়াদ্রাত।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Update: চাপের মুখে ডেঙ্গি-তথ্য প্রকাশ রাজ্যের! ভয় ধরাচ্ছে পরিসংখ্যান, কী আছে তাতে?

    Dengue Update: চাপের মুখে ডেঙ্গি-তথ্য প্রকাশ রাজ্যের! ভয় ধরাচ্ছে পরিসংখ্যান, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমনিতেই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রকে ডেঙ্গি (Bengal Dengue Report) সংক্রান্ত তথ্য না পাঠানো এবং কোনও পরিসংখ্যান প্রকাশ না করে তথ্য গোপন করার অভিযোগ উঠেছে। সেই অভিযোগ সামনে আসতেই, সোমবার তড়িঘড়ি একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে। আর সেই তথ্য দেখে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেলায় মোট আক্রান্ত ৮ হাজার ৫৩৫ জন। এর মধ্যে শহরাঞ্চলে ৫ হাজার ৪৪৬ ও গ্রামাঞ্চলে ২ হাজার ৯৫৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন। গত এক সপ্তাহে ডেঙ্গিতে (Dengue Update) আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৮৬ জন। বিরোধীদের কটাক্ষ, প্রকাশিত তথ্যই যদি এটা হয়, তাহলে অপ্রকাশিত থেকে যাওয়া পূর্ণ সত্য কতটা ভয়াবহ হবে?

    ডেঙ্গি নামেই আতঙ্ক

    রাজ্যে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue Update) আক্রান্তের সংখ্যা। ভয় ধরাচ্ছে সরকারি পরিসংখ্যান। রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি, দক্ষিণবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনায়। আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে শীর্ষে এই জেলা (Bengal Dengue Report)। উত্তর ২৪ পরগনায় ডেঙ্গি পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ হচ্ছে। গত ২০ তারিখের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই জেলায় ডেঙ্গিতে আক্রান্ত ৮ হাজার ৫৩৫ জন।  বিধাননগর পুর-এলাকায় ১ হাজার ৯১৬, দক্ষিণ দমদম পুরসভা এলাকায় ৯১৭, বারাসাত পুর-এলাকায় ২৩৯ জন আক্রান্ত। গ্রামাঞ্চলের মধ্যে আমডাঙা ব্লকে ৪৭৬, বনগাঁ ব্লকে ৬৩২, হাবড়া ২ নম্বর ব্লকে ৩৭৭, রাজারহাট ব্লকে ২৭৯ এবং দেগঙ্গা ব্লকে ১৯৯ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন।

    উত্তর ২৪ পরগনার পর দ্বিতীয় স্থানেই রয়েছে কলকাতা। এখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৪২৭। তৃতীয় স্থানে থাকা মুর্শিদাবাদে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ২৬৬ জন। নদিয়াতে ৪ হাজার ২৩৩ ও হুগলিতে ৩ হাজার ৮৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ঝাড়গ্রামে ডেঙ্গি আক্রান্ত ১ হাজার ৩৬৩ জন। ৯১৫ জন পশ্চিম মেদিনীপুরে ও ৩৬৯ জন বীরভূমে আক্রান্ত হয়েছেন। 

    তথ্য গোপনের অভিযোগ   

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বারবার ডেঙ্গি (Dengue Update) নিয়ে তথ্য গোপনের অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা। কেন্দ্রের তরফেও জানানো হয়েছে কোনও পরিসংখ্যান পাঠায়নি বাংলা। তাই দ্রুত ড্যামেজ কন্ট্রোল হিসেবে রিপোর্ট পেশ করেছে স্বাস্থ্য দফতর। কিন্তু, স্বাস্থ্য দফতরের তরফে যে রিপোর্ট তুলে ধরা হচ্ছে, তাও যথেষ্ট উদ্বেগের। ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার ১৮১। শুধু কলকাতা নয়, উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বহু জেলার পরিসংখ্যান। মোট আক্রান্তের মধ্যে, উত্তরবঙ্গের ৮ জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২৭৬ জন। অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের ২০টি জেলা ও স্বাস্থ্য জেলা মিলিয়ে সংখ্যাটা ৩৪ হাজার ৯০৫।

    আরও পড়ুন: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    কী বলছে নবান্ন

    চলতি সপ্তাহেই ডেঙ্গি (Dengue Update) সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে নবান্নই (Nabanna)। গ্রামাঞ্চলেও ডেঙ্গি ছড়িয়ে পড়তে পারে তেমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। সূত্রের খবর, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসকদের সঙ্গে ডেঙ্গি পরিস্থিতি (Bengal Dengue Report) নিয়ে কথা বলেন তিনি। বিরোধীদের দাবি, কেন বারবার, দেরিতে ঘুম ভাঙে সরকারের। কেন প্রতিবছর এক হাল প্রকাশিত তথ্যই যদি এটা হয়, তাহলে অপ্রকাশিত থেকে যাওয়া পূর্ণ সত্য কতটা ভয়াবহ হবে? 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian Games 2023: এশিয়ান গেমসে জোড়া পদকের সামনে বাংলার মেয়ে প্রণতি! হকিতে ১৬ গোল ভারতের

    Asian Games 2023: এশিয়ান গেমসে জোড়া পদকের সামনে বাংলার মেয়ে প্রণতি! হকিতে ১৬ গোল ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়ান গেমসে (Asian Games 2023) জোড়া পদকের সামনে বাংলার মেয়ে প্রণতি নায়েক। ২৭ সেপ্টেম্বর প্রণতি আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সের অলরাউন্ডের ফাইনালে এবং ২৮ সেপ্টেম্বর তিনি ভল্টের ফাইনালে নামবেন। এবারের এশিয়ান গেমসে জিমন্যাস্টিক্সে তিনিই ভারতের একমাত্র প্রতিযোগী। সোমবারের দিনটা চলতি এশিয়ান গেমসে চিনের হাংঝাউতে বেশ ভালোই কেটেছে ভারতের। মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্টের প্রথম দিন ভারতে এসেছিল ৫টি পদক। এশিয়াডের দ্বিতীয় দিন আসে আরও ৬টি পদক। যার মধ্যে এসেছে শ্যুটিং ও ক্রিকেটে সোনা। এশিয়ান গেমসের দ্বিতীয় দিনের শেষে পদক তালিকায় ৬ নম্বরে রয়েছে ভারত। ২টি সোনা, ৩টি রুপো এবং ৬টি ব্রোঞ্জ এসেছে। 

    হকিতে দাপটে জয়

    মঙ্গলবারও শুরুটা ভাল হয়েছে ভারতের। সিঙ্গাপুরকে ১৬ গোল দিয়েছে ভারত। প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তানকে ১৬ গোল। ফল হয়েছিল ১৬-০। দ্বিতীয় ম্যাচে ফল ১৬-১। এই সামান্য পরিবর্তন না থাকলে মনে হত যেন গত ম্যাচের রিপিট টেলিকাস্ট দেখছেন। চলতি এশিয়ান গেমসে (Asian Games 2023) দাপট দেখিয়ে জয় যেন ভারতীয় পুরুষ হকি দলের এক প্রকার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। মঙ্গলবার পুল এ ম্যাচে সিঙ্গাপুরকে দাঁড়াতেই দেননি হরমনপ্রীত সিং, বিবেক প্রসাদ, মনপ্রীত সিং, ললিত উপাধ্যায়রা। ভারতীয় পুরুষ হকি দল আগামী বৃহস্পতিবার ডিফেন্ডিং এশিয়ান গেমসের চ্যাম্পিয়ন জাপানের বিরুদ্ধে খেলবে।

    প্রণতির সাফল্য

    ২৩ সেপ্টেম্বর নিজের অভিযান শুরু করেছিলেন প্রণতি নায়েক। আর ২৫ সেপ্টেম্বর তা পূর্ণতা পেল ফাইনালে পৌছানোর মধ্যে দিয়ে। সাবডিভিশন ৩-এ প্রণতি সেরা আট জনের মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে থেকে ভল্টের ফাইনালে ওঠেন। তাঁর মোট পয়েন্ট ১২.৭১৬। অল রাউন্ড বিভাগে যে ১৮ জন ফাইনালে উঠেছেন, তাঁদের মধ্যেও জায়গা করে নেন প্রণতি। ফাইনাল আগামী বুধবার। ভল্টে প্রথম বারে ১২.৮৬৬ স্কোর করেন প্রণতি। পরের বারে তাঁর পয়েন্ট হয় ১২.৫৬৬। এর ফলে ১২.৭১৬ গড় করে তিনি ফাইনালে ওঠেন।

    মেয়ের সাফল্যে খুশি প্রণতির পরিবার। গরিব ঘরের মেয়ে। প্রতিদিন ঠিকমতো খাওয়ারও জোটেনি। তবু লক্ষ্যে অবিচল থেকে এই সাফল্য। ইতিমধ্যেই মেয়ে ফাইনালের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বলে জানান প্রণতির বাবা শ্রীমন্ত।

    আরও পড়ুন: ‘চক দে’! বাংলার মেয়ে তিতাসের হাত ধরে এশিয়ান গেমসে ক্রিকেটে সোনা ভারতের

    আজকের খেলা

    ১৯তম এশিয়ান গেমসের (Asian Games 2023) আজ তৃতীয় দিন। আজ এশিয়াডের তৃতীয় দিনে মোট ১৫টি খেলায় দেখা যাবে ভারতের অ্যাথলিটদের। তার মধ্যে ১০৯ জন অ্যাথলিটকে পারফর্ম করতে দেখা যাবে। সাঁতার, বক্সিং, দাবা, সাইক্লিং, ইস্পোর্টস, ইকুস্ট্রিয়ান, ফেন্সিং, হকি, জুডো, সেইলিং, শুটিং, স্কোয়াশ, টেনিস, উসু ও ভলিবলে পারফর্ম করবেন ভারতের একাধিক অ্যাথলিট। এছাড়া আজ মেয়েদের স্কোয়াশে ও পুরুষদের ভলিবলে মুখোমুখি ভারত ও পাকিস্তান।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Leaps and Bounds: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    Leaps and Bounds: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পত্তির হিসাব চাইল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস (Leaps And Bounds) মামলায় গত আট মাস ধরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) যে তদন্ত করেছে, তা নিয়ে সোমবার অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। এই বিষয়ে ইডি রিপোর্ট জমা দিলেও তা অসম্পূর্ণ, বলে অভিমত বিচারপতির। নতুন করে বেশ কিছু তথ্য ফের জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।

    কী বলল আদালত

    বিচারপতি অমৃতা সিনহা সোমবার এই মামলায় জানান, এই তদন্তের নিট ফল শূন্য। সংস্থা এবং সংস্থার সিইও অভিষেকের বিষয়ে ইডি বিশদে তথ্য দিতে পারেনি। অভিষেকের মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই সংস্থার (Leaps And Bounds) একজন ডিরেক্টর। তাই তাঁর সম্পত্তির খতিয়ানও চায় আদালত। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর ফের এই মামলার শুনানি। সেদিনই ইডিকে এই সংক্রান্ত তথ্য আদালতে জমা দিতে হবে, নির্দেশ বিচারপতির। লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার সিইও (চিফ এগ্‌জিকিউটিভ অফিসার) এবং ডিরেক্টরদের সম্পত্তির বিবরণ ইডিকে জমা দিতে বলেছিল হাইকোর্ট। সেই মতো ইডি আদালতে তা জমা দেয়। ওই বিবরণ নিয়ে সোমবার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি। তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি ইডির উদ্দেশে বলেন, ‘‘কচ্ছপের গতিতে এ ভাবে আর কত দিন তদন্ত চলবে। টানেলের শেষে কবে পৌঁছবে? সমস্ত নথি তথ্য প্রমাণ নষ্ট হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন।’’

    আরও পড়ুন: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ইডিকে নির্দেশ বিচারপতির

    লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস মামলার শুনানিতে বিচারপতি এদিন ইডির আইনজীবীদের একাধিক প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন। তিনটি বিমা ছাড়া সাংসদের কিছু পাওয়া যায়নি। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট (Leaps And Bounds) কি নেই? তাও ইডির কাছে জানতে চান বিচারপতি। শুধু তাই নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেতন কোথায় পড়ে তাও জানতে চান বিচারপতি। লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার এক ডিরেক্টর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’-কে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছয় ডিরেক্টরের মধ্যে বাকি পাঁচ জনের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, সোমবার সেই প্রশ্নও তুলেছেন বিচারপতি সিনহা। তিনি বলেন, ‘‘এক ডিরেক্টরকে গ্রেফতার করেছেন। অন্য ডিরেক্টরদের বিরুদ্ধে কী অনুসন্ধান করেছেন? তাঁরা অনুসন্ধান থেকে ছাড় পাচ্ছেন কেন?’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    C V Ananda Bose: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি এবং রাজ্যের বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে একেবারে শেষ মুহূর্তে আমেরিকা সফর বাতিল করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সোমবার রাজভবনের তরফে রাজ্যপালের সফর বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। আজ, সোমবার রাতের বিমানেই আমেরিকা যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। রাজনৈতিক মহলের জল্পনা, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারি খরচে বিদেশ সফরের যৌক্তিকতা নিয়েই পরোক্ষে প্রশ্ন তুললেন রাজ্যপাল। উল্লেখ্য, কদিন আগেই স্পেন-দুবাই সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত 

    আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে আয়োজিত বিশ্ব সংস্কৃতি উৎসবে যোগদান করার কথা ছিল রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের। বিশ্ব সংস্কৃতি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিটির প্রধান হিসাবে রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রাক্তন মহাসচিব বান কি মুন মুন ‘ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী’ বাংলার প্রথম নাগরিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এই সফরের ক্ষেত্রে সব খরচ দেওয়ার কথা জানিয়েছিল উৎসবের আয়োজক কমিটি। প্রোটোকল মেনে রাজ্যপাল আমেরিকার সেই আতিথেয়তা নিতে অস্বীকার করেন। সে ক্ষেত্রে এই সফরে গেলে তার খরচ হত রাজ্যের কোষাগার থেকে। রাজভবন সূত্রে জানানো হয়েছে, রাজ্যপাল মনে করেছেন, রাজ্যের যা আর্থিক পরিস্থিতি, তাতে এই খরচ করা ঠিক হবে না। এছাড়া ডেঙ্গি নিয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মাঝে রাজ্যপাল রাজ্য ছেড়ে যেতে চাইছেন না। 

    অনলাইনেই হবে বৈঠক

    এই সফরেই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে সমন্বয় সাধন নিয়ে একটি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল রাজ্যপালের। সেই সমন্বয়ে বাংলার ছাত্রছাত্রীরা উপকৃত হতে পারতেন বলে দাবি রাজ্যপালের। সম্প্রতি উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে সে কথা জানিয়েছিলেন তিনি। তবে, আমেরিকা না গেলেও অনলাইনে সেই বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে। আচার্য হিসেবে সেই বৈঠকে অংশ নেবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মুখ্যমন্ত্রী সচেতন হবেন কী

    রাজ্যে লগ্নি টানতে সম্প্রতি স্পেন ও দুবাই সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সফরে তাঁর সঙ্গে ছিলেন বেশকিছু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। রাজ্য যখন দেনার দায়ে জর্জরিত তখন মাদ্রিদের বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।  যেখানে প্রতিদিন ৩ লক্ষ টাকা করে খরচ সেখানে স্বপারিষদ কী করে মুখ্যমন্ত্রী নিশিযাপন করেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলায় ডেঙ্গির প্রকোপ বৃদ্ধির পরিস্থিতিতে কীভাবে বিদেশ চলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী, তা নিয়েও কড়া ভাষায় সমালোচনার করেছে বিরোধীরা। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বিদেশ সফরের সফলতা নিয়ে আশাবাদী হলেও রাজ্যবাসীর প্রশ্ন কটা বিনিয়োগ উনি আনতে পারলেন? কজন স্প্যানিশ শিল্পপতি বাংলায় বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করলেন? এই আবহে রাজ্যপালের বিদেশ সফর বাতিলের সিদ্ধান্তের পর মুখ্যমন্ত্রী কী সচেতন হবেন? প্রশ্ন বাংলার রাজনৈতিক মহলে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nuh Clash: নুহ-র যে পোস্টারে ছড়িয়েছিল হিংসা, তা সাঁটিয়েছিল আশিফ, জানাল হরিয়ানা পুলিশ

    Nuh Clash: নুহ-র যে পোস্টারে ছড়িয়েছিল হিংসা, তা সাঁটিয়েছিল আশিফ, জানাল হরিয়ানা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকটি পোস্টারকে ঘিরে অশান্ত হয়ে উঠেছিল হরিয়ানার নুহ, গুরগ্রাম সহ বিভিন্ন এলাকা। ৩১ জুলাই ব্রিজমণ্ডল জলাভিষেক যাত্রায় অংশ নেওয়া হিন্দু পুণ্যার্থীদের ওপর আছড়ে পড়েছিল হিংসা (Nuh Clash)। এই ঘটনায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ভিএইচপিকে দায়ী করে মুসলমান এবং বাম ঘেঁষা পত্রপত্রিকাগুলি। যদিও আসল সত্য প্রকাশ করল হরিয়ানা পুলিশ।

    আশিফ লোহার ছাঁট ব্যবসায়ী

    জানা গিয়েছে, সেদিনের ওই পোস্টার সেঁটে ছিল আশিফ নামে এক যুবক। সে পেশায় লোহার ছাঁট ব্যবসায়ী। এহেন আশিফকে গ্রেফতার করে পুলিশ। টানা জেরায় নিজের দোষ কবুলও করে সে। হিন্দি দৈনিক ভাস্করের দাবি, গুরগ্রামের পুলিশ জানিয়েছে, জলাভিষেক যাত্রার ঠিক একদিন আগে সেক্টর ৬৯ এ যে পোস্টারগুলি সাঁটানো হয়েছিল, সেগুলি সাঁটিয়েছিল আশিফ। এই পোস্টারগুলিতে জলাভিষেকের আগে মুসলমানদের এলাকা খালি করে দিতে বলা হয়েছিল। তার জেরেই এলাকায় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে হিংসা (Nuh Clash)।

    হিন্দুদের শোভাযাত্রায় হামলা

    ৩১ জুলাই জলাভিষেক যাত্রায় অংশ নেন হিন্দু পুণ্যার্থীরা। আচমকাই হিন্দুদের ওই যাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। ভাঙচুর করা হয় গাড়ি। এর পরেই শুরু হয় হিংসা। এলাকার একটি মসজিদ লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। সেক্টর ৫৭-এর অঞ্জুমান জামা মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। গুলির ঘায়ে মসজিদের ইমাম সহ মৃত্যু হয় চারজনের। এঁদের মধ্যে দুজন হোমগার্ড ও স্থানীয় এক বাসিন্দাও ছিলেন। পুলিশ জানায়, জলাভিষেক যাত্রার দিনের ওই হিংসায় অন্তত ৬০ জন জখম হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যাঁরা জখম হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই পুলিশ কর্মী।

    বাম ঘেঁষা কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের পাশাপাশি ইসলামিস্ট সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেল (Nuh Clash) দাবি করেছিল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের শোভাযাত্রার আগে এলাকা খালি করে দেওয়ার পোস্টারে ভয় পেয়েছিলেন মুসলিমরা। এক্স হ্যান্ডেলে তারা লিখেছে, কর্মসূত্রে আসা মুসলমানেরা ভয় পেয়ে গিয়েছিল। কারণ পোস্টারে লেখা হয়েছে দু দিনের মধ্যে জায়গা খালি না করলে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হবে।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    পুলিশকে আশিফ জানায়, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে মোজেদের বাড়ি ও স্ক্র্যাপইয়ার্ডের সামনে পোস্টারগুলি সাঁটায় সে। পোস্টার সাঁটানোর পরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। এই পরিস্থিতিরই সুযোগ নিয়ে আশিফ একচেটিয়া ব্যবসা করার মতলবে ছিল। বিশেষ উদ্দেশ্যেই সে পোস্টারে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নাম ব্যবহার করেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pandit Deendayal Upadhyay: জাতীয়তাবাদী লেখক, দার্শনিক, সমাজ সংস্কারক ছিলেন পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়

    Pandit Deendayal Upadhyay: জাতীয়তাবাদী লেখক, দার্শনিক, সমাজ সংস্কারক ছিলেন পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয়তাবাদী লেখক, রাজনীতিবিদ, দার্শনিক এবং সমাজ সংস্কারক হিসাবে বিশেষ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay)। আজ তাঁর জন্মজয়ন্তী। অত্যন্ত একটি সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের মধ্যে জন্ম হয়েছিল তাঁর। ভারতীয় ইতিহাসতত্ত্ব, শিক্ষা, চেতনা, আধ্যাত্মিকতা, রাজনীতি এবং সমাজতত্ত্বের উপর প্রচুর লেখালেখি করে গেছেন তিনি। ভারতীয় জনসংঘ দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। পরে সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হয়ে ছিলেন তিনি। “একাত্ম মানববাদ” দর্শনের স্রষ্টা ছিলেন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রচারক হিসাবেও অনক দিন ভারত রাষ্ট্র পুনর্নির্মাণের জন্য সমর্পিত ছিলেন। 

    প্রথম জীবন (Pandit Deendayal Upadhyay)

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Deendayal Upadhyaya) উত্তরপ্রদেশের বৃজভূমিতে জন্ম গ্রহণ করেন ১৯১৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে। মামার বাড়িতে থেকে মেট্রিকুলেশন, ইন্টার মিডিয়েট পরীক্ষা দেন। এরপর বিএ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। অত্যন্ত মেধাবী এবং পড়াশুনায় আগ্রহী ছাত্র ছিলেন। এরপর ১৯৩৭ সাল থেকে নিজেকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘে নিবেদন করেন। অনেক দিন সামজিক আন্দোলন এবং ভারত রাষ্ট্র পুনর্নির্মাণের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করেন। এরপর সংঘের প্রচারক হয়ে যান। ১৯৩৯ সালে নাগপুরে সংঘের প্রথমবর্ষ এবং ১৯৪২ সালে দ্বিতীয় বর্ষ সংঘ শিক্ষাবর্গ করেন। এরপর উপলব্ধি করেন সমাজকে সংস্কার করে ভরতের স্বাধীনতা অর্জন করা একান্ত প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সমাজিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হন।

    ভারতীয় জন সংঘের সভাপতি

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay) ১৮৬৭ সালে কালিকটে ভারতীয় জন সংঘের সভাপতি রূপে নির্বাচিত হন। তিনি ভারতীয় পরম্পরা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসবোধের বাইরে গিয়ে ভারতের চিন্তাকে কখনই প্রকাশ করতেন না। ভারতীয় মানসিকতার মধ্যে বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবকে মুক্ত করার কথা বলতেন। এই জনসংঘের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন বাংলার আরেক রাজনীতিবিদ ডক্টর শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। বর্তমান ভারতের ভারতীয় জনতা পার্টি হল যথার্থ জনসংঘের উত্তরসুরী রাজনৈতিক দল।

    লেখক এবং সাংবাদিকতা

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay) অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র যেমন ছিলেন, সেই সঙ্গে প্রচুর লেখালেখি করেছেন। ভারতীয় পুরাণ, উপনিষদ, বেদ, রামায়ণ, মহাভারতের উপর প্রচণ্ড আগ্রহ ছিল তাঁর। তিনি ভারতীয় হিন্দু রাজাদের বিষয়ে উপান্যাস লেখেন। “সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত” এবং “জগতগুরু শঙ্করাচার্য” নামক দুটি উপন্যাস লেখেন। এগুলি প্রকাশ হয়েছিল ১৯৪৬ এবং ১৯৪৭ সালে। আরএসএসের প্রচারক থাকার সময় ১৯৪৫ সালে মসিক “রাষ্ট্রধর্ম” এবং সপ্তাহিক “পঞ্চজন্য” সম্পাদনা করে প্রকাশ করতেন। এছাড়াও দৈনিক “স্বদেশ” নামক পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। ইংরেজরা চক্রান্ত করে দেশকে ভাগ করেছিল, তাই তিনি দেশভাগের জন্য অত্যন্ত ব্যথিত হন। ১৯৬৮ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মুঘলসরাই স্টেশনে রহস্যজনক ভাবে তাঁর মৃত্যু হয়।

    একাত্ম মানববাদ

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay) মনে করতেন পুঁজিবাদ, সমাজবাদ, সাম্যবাদ, ব্যক্তি নির্ভর ভাবনার মধ্যে একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই সব মতবাদের শিকড় দেশে নয় বিদেশে অর্থাৎ ভারতের বাইরে। এই ভাবনাগুলি মানুষের মূল্যবোধের মধ্যে মানবতার পরিসরকে অনেক দূরে নিয়ে চলে গেছে। তাই ভারতীয়ত্বকে সন্ধান করা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করতেন। আর তাই তিনি তাঁর একাত্ম মানবতাবাদে, মানুষের পরস্পর দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষের পরিসরকে মানবতার সমন্বয় এবং আত্ম্যানুভবের পরিভাষায় মানব দর্শনকে প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর এই দর্শনে ব্যক্তিকে সমাজ-দেশ-রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন। তিনি স্পষ্ট ভাবে দেখান, ভারতীয় সমাজ পরিবারকে বর্জন করে কখনই দাঁড়িয়ে থাকতে পরে না। ব্যক্তির যেমন পরিবারের প্রতি দায়িত্ব থাকে, ঠিক তেমনি পরিবার তার অধিকারকে সুরক্ষিত করে। আবার পরিবার, সামজের প্রতি কর্তব্য পালন করলে, সমাজও পরিবারের অধিকারকে সুরক্ষিত করে। ঠিক তেমনি সমাজ, রাষ্ট্রের জন্য কর্তব্য পালন করে আর রাষ্ট্র, সমাজের অধিকারকে সুরক্ষিত করে। এই ভাবেই মানবজাতি পরস্পরের মধ্যে মেলবন্ধনে একাত্মভাবের প্রতি বিশ্বাসের নাম হল মানবাতাবাদ। সকালের কাছে এক সত্যকে অনুভব করার নাম হল একাত্ম মানবদর্শন।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: উপত্যকায় বড় নাশকতার ছক ফাঁস! কাশ্মীর থেকে গ্রেফতার পাঁচ লস্কর জঙ্গি

    Jammu and Kashmir: উপত্যকায় বড় নাশকতার ছক ফাঁস! কাশ্মীর থেকে গ্রেফতার পাঁচ লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপত্যকায় জঙ্গি দমনে বড় সাফল্য পেল নিরাপত্তাবাহিনী। জন্মু ও কাশ্মীর পুলিশ (Jammu And Kashmir Police) এবং সিআরপিএফের (CRPF) যৌথ অভিযানে ফাঁস হয়েছে লস্কর-ই-তইবার জঙ্গি (LeT Terrorist Module) মডিউল। জম্মু ও কাশ্মীরের কুলগাম জেলা থেকে লস্কর-ই-তইবা জঙ্গি সংগঠনের পাঁচ জন সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের থেকে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে বলে দাবি নিরাপত্তাবাহিনীর। প্রসঙ্গত, আজই জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপির কোর গ্রুপের সঙ্গে দিল্লিতে বৈঠকে বসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    জঙ্গিদের কাছ থেকে কী কী মিলল

    জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ এবং সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) যৌথ প্রয়াসে এই অভিযানে সাফল্য এসেছে, বলে সেনাবাহিনী সূত্রে খবর। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, অভিযুক্তদের নাম আদিল হুসেন ওয়ানি, সুহেল আহমেদ দার, আইতমাদ আহমেদ লাওয়ে, মেহরাজ আহমেদ লোন, সাবজার আহমেদ খার। পুলিশ সূত্রে খবর, জঙ্গিদের কাছ থেকে দু’টি পিস্তল, তিনটি হ্যান্ড গ্রেনেড, একটি ইউবিজিএল গ্রেনেড লঞ্চার, দু’টি পিস্তলের ম্যাগাজিন, পিস্তল এবং একে-৪৭ এর গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে থানার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: বিদেশ যাচ্ছেন রাজ্যপাল! কেন, উপাচার্যদের কী বললেন আচার্য?

    প্রসঙ্গত, মাত্র দিন দশেক আগেই কাশ্মীরের অনন্তনাগে প্রায় ৪৮ ঘণ্টা গুলির লড়াই চলে জঙ্গি এবং ভারতীয় সেনার মধ্যে। মোট ৪ জন জওয়ান এবং এক পুলিশকর্মীর মৃত্যু হয় এই ঘটনায়। কাশ্মীরের প্রত্যন্ত এলাকায় ৩ জন জঙ্গির লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েই অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। এই জঙ্গিরা অনন্তনাগের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কিনা তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। রবিবার ধৃত জঙ্গিদের থেকে জেরায় জানা গেছে, সামনে আরও ২টি বড় নাশকতার ছক কষা হয়েছিল।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: বিদেশ যাচ্ছেন রাজ্যপাল! কেন, উপাচার্যদের কী বললেন আচার্য?

    CV Ananda Bose: বিদেশ যাচ্ছেন রাজ্যপাল! কেন, উপাচার্যদের কী বললেন আচার্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মউ করতে চলেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনে উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠকে সে কথা জানালেন তিনি। একই সঙ্গে কোনও কিছুতে কান না দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে উপাচার্যদের কাজ করে যেতে বললেন আচার্য। রবিবার রাজভবনে গবেষণা ও পঠন-পাঠন নিয়ে দীর্ঘ দু’ঘণ্টা উপাচার্যদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠক করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। 

    কী নির্দেশ রাজ্যপালের

    সূত্রের খবর, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী সমস্যা, উপাচার্যদের কাছে জানতে চান আচার্য সিভি আনন্দ বোস। বিশ্বস্তরে বাংলার শিক্ষাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যান, এমনও বার্তা দেন উপাচার্যদের। এদিন মাতৃভাষায় পড়াশোনার উপর জোর দেন আচার্য। একইসঙ্গে সিভি আনন্দ বোস বলেন, এবার থেকে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটি কাজ করছে কি না, তা তিনিই তদারকি করবেন। আলাদা আলাদা করে প্রত্যেক উপাচার্যের কাছ থেকে সমস্যার কথা শোনেন তিনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গেও ভার্চুয়াল কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা হয় তাঁর। রাজ্যপাল নির্দেশ দেন, প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিক সময়ে যেন ভর্তির ব্যবস্থা হয় ও পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশিত হয়।

    বিদেশ সফরে রাজ্যপাল

    বিদেশের কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মৌ স্বাক্ষরিত হচ্ছে? বিশ্ববিদ্যালয় ধরে ধরে এদিন তা পর্যালোচনা করেন রাজ্যপাল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষণা ও পঠন-পাঠনের জন্য গত জুন মাসে শেষের দিকেই “কলকাতা কমিটমেন্ট” চালু করেছিলেন রাজ্যপাল। তার লক্ষ্যপূরণে কতটা এগোতে পারল বিশ্ববিদ্যালয়গুলি, তা এদিন উপাচার্যদের থেকে জানতে চান রাজ্যপাল। তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে অ্যাকাডেমিক এক্সিলেন্সে নিয়ে যেতে হবে। যে কোনও অভিযোগ এলেই তার নিষ্পত্তি দ্রুত করতে হবে। চলতি সপ্তাহে আপনাদের সঙ্গে আরও একবার আলোচনা করব। যে কোনও সমস্যা হলে আপনারা রাজভবনের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। রাজভবন সব সময় আপনাদের সঙ্গে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: দমদমে ফের এক বৃদ্ধার মৃত্যু! “সমাজবিরোধীদের মতোই রাজ্যে ভয়মুক্ত ডেঙ্গি”, দাবি বিজেপির

    মঙ্গলবারই বিদেশ সফরে উড়ে যাচ্ছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপাল বলেন, ‘আমি কয়েকদিনের জন্য বিদেশে যাচ্ছি। ইউএন সিকিউরিটি জেনারেলের আমন্ত্রণে যাচ্ছি। সেখানে বৈঠক হবে আমার। কয়েকটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাব আমি। মউ করা হবে। আমি ২ বা ৩ তারিখেই ফিরে আসব।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Update: দমদমে ফের এক বৃদ্ধার মৃত্যু! “সমাজবিরোধীদের মতোই রাজ্যে ভয়মুক্ত ডেঙ্গি”, দাবি বিজেপির

    Dengue Update: দমদমে ফের এক বৃদ্ধার মৃত্যু! “সমাজবিরোধীদের মতোই রাজ্যে ভয়মুক্ত ডেঙ্গি”, দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন আতঙ্কের আরেক নাম ডেঙ্গি (Dengue Update)। কলকাতায় ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে এই মশাবাহিত রোগ। কমার কোনও লক্ষণ নেই। প্রশাসনও নির্বিকার। শুধু বৈঠক, উপদ্রুত এলাকা পরিদর্শন এবং দোষারোপ করে দায় ঝেড়ে ফেলতে চাইছে প্রশাসন। চলছে তথ্য গোপনের চেষ্টা। শহরে ফের এক ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।

    আতঙ্কপুরী দমদম

    ডেঙ্গি (Dengue Update) নিয়ে আতঙ্কপুরী হয়ে উঠছে দমদম। ফের এক ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে দক্ষিণ দমদম এলাকা থেকে। এবার ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধার। এ নিয়ে দমদম এলাকা থেকে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে হল ৬। দমদম পুরসভার ২৭নং ওয়ার্ডের শ্যামনগর অঞ্চলে মৃত্যু হল এক বয়স্ক ভদ্র মহিলার। রুনা বসাক নামে ৫৩ বছর বয়সি ওই মহিলা চলতি মাসের ১৪ তারিখ নাগেরবাজার সংলগ্ন একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন।  প্রসঙ্গত, কলকাতা ছাড়া নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ ২৪ পরগনার এবং হুগলি জেলায় রেড জোন চিহ্নিত করেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।

    প্রতিদিন নতুন ডেঙ্গি আক্রান্ত ৩০০

    পুজোর আগে ডেঙ্গি (Dengue Update) নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যেও আতঙ্কের শেষ নেই। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন রাজ্যে ২৫০ থেকে ৩০০ জন নতুন ডেঙ্গি আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছড়িয়ে পড়েছে দক্ষিণবঙ্গের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই। শহরাঞ্চলের পাশাপাশি ডেঙ্গি থাবা বসিয়েছে গ্রামাঞ্চলেও। জেলায় জেলায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাঠানো হচ্ছে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে। উত্তর ২৪ পরগনা, নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদ এই তিনটে জেলা নিয়ে চিন্তার কারণ সবথেকে বেশি। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, গত এক সপ্তাহে রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৭,৭৬০ জন।

    রাজ্য সরকার-পুর প্রশাসন নিরুত্তর

    রাজ্যে বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। পুজো পেরিয়েও এই দাপট বজায় থাকতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নভেম্বর পর্যন্ত থাকতে পারে ডেঙ্গির দাপট। তবু নিরুত্তাপ রাজ্য। তথ্য গোপনে ব্যস্ত সরকার। সব রাজ্য ডেঙ্গি নিয়ে কেন্দ্রের কাছে রিপোর্ট জমা দিলেও পশ্চিমবঙ্গ থেকে এখনও কোনও রিপোর্ট পাঠানো হয়নি। এ প্রসঙ্গে রাজ্যকে বিঁধলেন বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য (Shamik Bhattacharya)। তিনি বলেন, “ডেঙ্গি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কোথাও কোনও তৎপরতা নেই। ডেঙ্গি রোধ করার জন্য পুরনিগমের যে ভূমিকা থাকা উচিত, জনসচেতনতা বাড়ানোর জন্য যে কর্মসূচি নেওয়া উচিত এবং কীটনাশক ব্যবহার করা উচিত সেটা একবিন্দু মানে না। সেটা দিয়ে কোনও কাজ হচ্ছে না। আমাদের রাজ্যে সমাজবিরোধীরা যেমন ভয়মুক্ত হয়ে গেছে, যে পুলিশ তাদের কিছু করতে পারবে না, সেরকমই মশারাও ভয়মুক্ত হয়ে গেছে যে এই সরকার বা পুরনিগম তাদের কোনও ক্ষতি করতে পারবে না। তারাও নির্ভয়ে বিচরণ করছে।” 

    আরও পড়ুন: এশিয়ান গেমসে ভারতের প্রথম সোনা! শ্যুটিংয়ে বিশ্বরেকর্ড করে চ্যাম্পিয়ন দিব্যাংশ-রুদ্রাংশ-ঐশ্বর্য

    জেলা হাসপাতাল থেকে কলকাতায় রেফার

    দুর্ভাগ্যের বিষয় এটাই যে, এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন জেলা হাসপাতাল থেকে কলকাতায় রেফার করা হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় তারা যে প্রেসক্রিপশন লিখছে সেখানে ডেঙ্গি শব্দ নেই, বলে মত আক্রান্তদের। কোথাও বলছে, অজানা জ্বর, কোথাও বলছে পাহাড়ি জ্বর। মুর্শিদাবাদ জেলা, মালদা জেলায় এধরনের ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। এখানেও ডেঙ্গি প্রতিরোধ করার যে পরিকাঠামোর প্রয়োজন আছে, সরকারকে যতটা তৎপর হতে হয়, মুখ্যমন্ত্রী-স্বাস্থ্যমন্ত্রীর যতটা মধ্যস্থতার প্রয়োজন আছে সেটা হচ্ছে না, বলে দাবি বিরোধীদের। কার্যত মানুষকে খোলা মৃত্যুর দিকে, অসহায় অবস্থার দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে, বলে অভিমত সাধারণ মানুষের।

    ডেঙ্গিতে ছারখার বাংলাদেশ

    বাংলাদেশেও ভয়াবহ আকার নিয়েছে ডেঙ্গি (Dengue Update)। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে চলতি বছরে ডেঙ্গিতে মৃতের সংখ্যা ৯০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশ স্বাস্থ্য দফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ডেঙ্গি বিষয়ক রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সেই দেশে ডেঙ্গিতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে চলতি বছরে বাংলাদেশে ডেঙ্গিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৯০৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৩,০০৮ জন নতুন ডেঙ্গি রোগী। ফলে, সেই দেশের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল মিলিয়ে, বর্তমানে, ১০,৪৭০ জন ডেঙ্গি রোগী চিকিৎসাধীন আছেন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share