Tag: Madhyom

Madhyom

  • Uttar Pradesh: বিয়ের টোপ দিয়ে মহিলাকে যৌন হেনস্থা! সর্বস্ব লুট করে চম্পট মুসলিম যুবকের

    Uttar Pradesh: বিয়ের টোপ দিয়ে মহিলাকে যৌন হেনস্থা! সর্বস্ব লুট করে চম্পট মুসলিম যুবকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিয়ের টোপ দিয়ে এক মহিলাকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে যৌন নির্যাতন (Sexual Harassment) করেছে মুসলিম যুবক জালালউদ্দিন। আরও অভিযোগ, নির্যাতিতাকে বিয়ের কথা বলে ভয় দেখিয়ে টাকা, গয়না এবং মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে চম্পট দেয় ওই যুবক। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে পুলিশ। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) গোরক্ষপুরের ঘটনা।

    আর্থিক অনটনের মধ্যে ছিলেন নির্যাতিতা (Uttar Pradesh)!

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা (Sexual Harassment) দুই সন্তানের মা। তিনি ২০১৩ সালে বিয়ে করেছিলেন। স্বামীর সঙ্গে গিদা এলাকায় বসবাস করতেন। বাড়িতে আর্থিক অনটন থাকায় সন্তাদের ভরনপোষণের জন্য বিআরডি মেডিক্যাল কলেজ (Uttar Pradesh) এলাকায় একটি চায়ের দোকান চালাতেন মহিলা। এরপর মুসলিম যুবক জালালউদ্দিনের সংস্পর্শে আসেন ওই মহিলা। শুরু হয় প্রেম।

    আমার টাকা, গয়না লুট করে পালায়

    জালালউদ্দিন প্রথমে ওই মহিলার আস্থা অর্জন করেন। তিনি তাঁর স্বামীকে ছেড়ে আসতে রাজি করান। প্রতিশ্রুতি দেন, মহিলার সন্তানদেরও দায়িত্ব নেবেন। মহিলার অভিযোগ, “আমি ওঁকে বিশ্বাস করেছিলাম। আমার স্বামীকে ছেড়ে দিয়েছিলাম। এরপর জালালউদ্দিন এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাকে যৌন নির্যাতন (Sexual Harassment) করে। যখনই আমি বিয়ের কথা বলতাম, এড়িয়ে যেত। গত ৯ জানুয়ারি ফের যখন বিয়ে করতে বলি, তখন আমায় ব্যাপক মারধর করে। তারপর আমার টাকা, গয়না লুট করে পালায়। ঘটনার পর থেকেই এক সপ্তাহ ধরে তার কোনও খোঁজ না পাওয়ায় আমি থানায় (Uttar Pradesh) অভিযোগ দায়ের করেছি। এখন আমি ওই শাস্তি চাই।”

    আরও পড়ুন: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    মুসলিম যুবকরা মেয়েদের প্রলোভনে টার্গেট করে

    থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হওয়ার পর পুলিশ ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারায় মামলা দায়ের করেছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সব রকম ব্যবস্থা নিতে কাজ শুরু হয়েছে। তবে উত্তরপ্রদেশে জেহাদি মুসলমান যুবকদের এইরকম দৌরাত্ম্যের কথা আগেও সংবাদ মাধ্যমে উঠে এসেছে নানা সময়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পরিচয় গোপন করে হিন্দু মেয়েদের টার্গেট করে মুসলমান যুবকরা। এরপর লাভ জিহাদের (Sexual Harassment) ঘটনা ঘটে। যদিও যোগী সরকার (Uttar Pradesh) ক্ষমতায় বসার পর থেকেই এভাবে প্রলোভন এবং মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে নারী নির্যাতনের ঘটনা আগের চেয়ে খানিক কমেছে।       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs England: শীতের কলকাতায় ক্রিকেট কার্নিভাল, চেনা ইডেনে শামির প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষা

    India vs England: শীতের কলকাতায় ক্রিকেট কার্নিভাল, চেনা ইডেনে শামির প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট জ্বরে আক্রান্ত কলকাতা। ইংল্যান্ডের (India vs England) বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ খেলতে নামছে ভারত। পাঁচ ম্যাচের প্রথমটি বুধবার ইডেন গার্ডেন্সে (Eden Gardens)। কুড়ি-বিশের ক্রিকেটে ইংল্যান্ড শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। তাই বুধের সন্ধ্যায় ক্রিকেটের নন্দনকাননে কড়া চ্যালেঞ্জ সামলাতে হবে ধরে নিয়েই গৌতম গম্ভীরের কড়া নজরদারিতে প্রস্তুতি সারছে ভারতীয় ব্রিগেড। ইডেনের পিচ চেনা একদা নাইট মেন্টর গম্ভীরের কাছে। চেনা ইডেনে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় রয়েছে মহম্মদ শামিও। সোমবার তার প্রস্তুতিও সারলেন তিনি। 

    অপেক্ষায় ইডেন গার্ডেন্স 

    পঞ্চাশ ওভারের বিশ্বকাপের পরে ইডেন গার্ডেন্সে ফের আন্তর্জাতিক ম্যাচের বল গড়াচ্ছে। ফলে ধরে নেওয়া হচ্ছে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ইডেন ভর্তিই থাকবে। ইতিমধ্যে ম্যাচে ৯৫ শতাংশ টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি। তার আগের দিন ২২ তারিখ খেলা কলকাতায়। ফলে ক্রিকেট পাগল কলকাতা যে ইডেন ভরাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। 

    শামির প্রত্যাবর্তন

    প্রায় দেড় বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় আবার প্রত্যাবর্তন করতে চলেছেন বাংলা দলের পেসার মহম্মদ শামি। ইডেনে ঢোকা থেকে বেরোনো পর্যন্ত ক্যামেরার ফোকাস ছিল তাঁরই দিকে। এর আগে বাংলার হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে তিনটি ফর্মাটেই খেলেছেন কিন্তু তাঁর ফিটনেস নিয়ে ধোঁয়াশা অব্যাহত ছিল। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে পুরো ফিট হয়ে উঠেছেন শামি। একদিনের সিরিজে আগে শামির ফিটনেস দেখে নিতে টি২০ সিরিজের দলে রেখেছেন নির্বাচকরা। চোদ্দ মাস পর ভারতীয় দলের (India vs England) অনুশীলনে ফিরেছেন তিনি। ২০২৩ বিশ্বকাপের পর থেকে চোট-আঘাত সমস্যায় ভুগেছেন৷ লন্ডনে অস্ত্রোপচারও হয়েছে। জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে দীর্ঘ রিহ্যাবের পর প্রত্যাবর্তনের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন ঘরোয়া ক্রিকেটকে৷ বাংলা হয়ে রঞ্জি, বিজয় হাজারে খেলে অবশেষে ইংল্য়ান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজে প্রত্যাবর্তন করেছেন ডানহাতি স্পিডস্টার৷ এখনও পায়ে স্ট্র্যাপ জড়ানো থাকলেও বোলিংয়ে যে কোনও সমস্যা নেই, তা নিশ্চিত৷ বরং অনেক বেশি সাবলীল শামি৷ সোমবার নেটে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিংও করেন তিনি।

    একে অপরকে বিশ্বাস করতে হবে

    টেস্ট ক্রিকেটে চেনা ছন্দে নেই টিম ইন্ডিয়া। লেগে রয়েছে হাজার রকম গন্ডগোল। যদিও টি-টোয়েন্টির ছবিটা পুরো আলাদা। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা বধ সম্পূর্ণ। এবার সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বে শুরু হবে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে মোকাবিলা। যার প্রথম ম্যাচ ইডেনে। সেই ম্যাচের আগে সাংবাদিক সম্মেলনে এসে সহ অধিনায়ক অক্ষর প্যাটেল জানিয়ে গেলেন ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। সোমবার দুপুরে ইডেনে অনুশীলনে নামার আগে অক্ষর বলেন, “একে অন্যের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। সেটাই সাফল্যের মূল মন্ত্র।” টি-২০ সিরিজে ভারতীয় দলের সহ অধিনায়ক বললেন, “একদিন হল শিবিরে যোগ দিয়েছি। লিডারশিপ গ্রুপের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমাদের টি-২০ দল তৈরি। ছোট ছোট বিষয়ে কথা হয়েছে। সূর্যর সঙ্গেও কথা হয়েছে। সহ অধিনায়ক মানে কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। ম্যাচে কোনও তথ্য দরকার হলে আদান প্রদান করতে হবে। তবে ম্যাচ জিততে দলের প্রত্যেককে একে অপরের সঙ্গে থাকতে হবে। একে অপরকে বিশ্বাস করতে হবে।” প্রায় ১৪ মাস পর ভারতীয় দলে ফিরেছেন মহম্মদ শামি। যা নিয়ে ইতিবাচক অক্ষর। বলেন, “শামির ফিরে আসাটা খুব ইতিবাচক। একদিনের বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষবার খেলেছিল। সৈয়দ মুস্তাক আলি ও বিজয় হাজারেতেও খুব ভাল খেলেছে। সবাই জানে নতুন বলে হোক বা ডেথ ওভার— ও কী করতে পারে। নতুন বলে ওর পারফর্ম্যান্স স্পিনারদের চাপ কমিয়ে দেয়।” 

    আরও পড়ুন: খো-খো বিশ্বকাপে দ্বিমুকুট ভারতের, বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পুরুষ ও মহিলা দল, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    ভবিষ্যত ভাবনা

    অস্ট্রেলিয়ায় হারের পর একটা প্রশ্ন বারবার উঠছে, প্লেয়ার ও সাপোর্ট স্টাফদের মধ্যে তালমিল আছে তো? অক্ষর অবশ্য জানিয়ে দিলেন, দুপক্ষের মধ্যে যোগাযোগে কোনও সমস্যা নেই। তাঁর বক্তব্য, “অস্ট্রেলিয়ায় আমি ছিলাম না। যে পরামর্শ প্রয়োজন পড়ে, আমরা ব্যাটিং-বোলিং কোচের থেকে নিই। টি-২০তে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সেসব নিয়ে কথা হয়।” তবে দল যে একটা পালাবদলের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, সেটা মেনে নিলেন অক্ষর। কিন্তু স্বভাবতই তা নিয়ে কথা বলতে চাইলেন না তিনি। বরং পরের বছর দেশের মাটিতেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ইডেন থেকেই যে তাঁর প্রস্তুতি শুরু হতে চলেছে, সেটাই জানিয়ে রাখলেন ভারতীয় দলের অলরাউন্ডার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: এবার মোদির সাক্ষাৎকার নেবেন বিখ্যাত মার্কিন পডকাস্টার লেক্স ফ্রিডম্যান

    PM Modi: এবার মোদির সাক্ষাৎকার নেবেন বিখ্যাত মার্কিন পডকাস্টার লেক্স ফ্রিডম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিখ্যাত আমেরিকান পডকাস্টার লেক্স ফ্রিডম্যান ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সাক্ষাৎকার নিতে চলেছেন। রবিবারই এই খবর সামনে এসেছে। রবিবার লেক্স ফ্রিডম্যান (Lex Friedman) নিজেই একথা ঘোষণা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রথমবারের জন্য ভারতে আসবেন তিনি। এখানকার সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতি ও মানুষজনের সঙ্গে মেলামেশার জন্য তিনি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।

    ইলন মাস্ক, জুকেরবার্গরা হাজির হয়েছেন লেক্স ফ্রিডম্যানের শোয়ে 

    প্রসঙ্গত, লেক্স ফ্রিডম্যান পেশাগত দিক থেকে হলেন একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী। বর্তমানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে তিনি গবেষণা করছেন। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, বিনোদন, খেলাধুলা এবং রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে প্রায়ই তিনি শো করেন। তাঁর এই ব্রডকাস্টের মাধ্যমেই বিশ্বব্যাপী মানুষের কাছে পৌঁছে যায় প্রভাবশালীদের কথা। লেক্স ফ্রিডম্যান পডকাস্টার হিসেবে এতটাই জনপ্রিয় যে তাঁর শোয়ে এখনও পর্যন্ত অংশগ্রহণ করেছেন ইলন মাস্ক, ডোনাল্ড ট্রাম্প, মার্ক জুগেরবার্গ, জেলেনেস্কির মতো ব্যক্তিত্বরা। এবার লেক্স ফ্রিডম্যানের পডকাস্টে হাজির হতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    কী নিয়ে হবে আলোচনা (PM Modi)

    কিন্তু কী নিয়ে চলবে কথোপথন? সেবিষয়েও মিলেছে আভাস। জানা যাচ্ছে, মোদি (PM Modi) জমানায় ভারতের ব্যাপক প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের উত্থান, সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও নরেন্দ্র মোদি কীভাবে বিশ্বনেতা হয়ে উঠলেন! এগুলিই উঠে আসবে পডকাস্টে।

    আরও পড়ুন: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 21 January 2025: আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 21 January 2025: আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে।

    ২) প্রবাসী কারও আসার খবরে আনন্দ লাভ।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    বৃষ

    ১) মেরুদণ্ডের রোগের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে হঠাৎ করে প্রচুর অতিথির আগমনে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) ধর্ম বিষয়ক আলোচনা থেকে মানসিক পরিবর্তন হতে পারে।

    ২) অযথা ব্যয়বৃদ্ধি নিয়ে দুশ্চিন্তা।

    ৩) বেশিরকাজ কাজেই সাফল্য মিলবে।

    কর্কট

    ১) নতুন সম্পর্ক গড়ার আগে ভালো করে চিন্তা করুন।

    ২) সারা দিন বহু দিক থেকে আয়ের সুযোগ আসতে পারে। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    সিংহ

    ১) কর্মস্থানে একটু সাবধানে কাজ করুন, আঘাত লাগতে পারে।

    ২) আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কন্যা

    ১) অপরের কথায় চললে অশান্তি বাধতে পারে।

    ২) পুরনো কোনও আশা পূরণের চেষ্টা।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    তুলা

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের কথায় চললে আপনার খুব ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন।

    ৩) ধর্মস্থানে ভ্রমণ।

    ধনু

    ১) চাকরিজীবীদের জন্য খুব খরচের সময়।

    ২) কাউকে বেশি আপন ভাবলে কষ্ট পেতে হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) সকালের দিকে অতিরিক্ত রাগের কারণে কারও সঙ্গে হাতাহাতি ও রক্তপাতের সম্ভাবনা।

    ২) ব্যবসায় সুখবর প্রাপ্তিতে আনন্দ লাভ।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে সুখবর আসার পথে বাধা পড়তে পারে।

    ২) শত্রুর চক্রান্তে একটু বিভ্রান্ত হবেন।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মীন

    ১) বাড়িতে কোনও দামি জিনিস নষ্ট হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) অসৎ সঙ্গ ত্যাগ না করলে সম্মানহানির যোগ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jal Jeevan Mission: কল আছে, জল নেই, ‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্পে পিছনের সারিতে পশ্চিমবঙ্গ

    Jal Jeevan Mission: কল আছে, জল নেই, ‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্পে পিছনের সারিতে পশ্চিমবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রামের সমস্ত বাড়ি বাড়ি নলবাহিত বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ‘জল জীবন মিশন প্রকল্প’- এর সূচনা করেছিল। ২০২৪ সালের মধ্যে এই প্রকল্প কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, বাস্তবে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের ‘জল জীবন মিশন প্রকল্প’-এ (Jal Jeevan Mission) সব থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের এক রিপোর্টেই এমন তথ্যই উঠে এসেছে।

    প্রকল্পের অর্ধেক কাজ এখনও বাকি! (Jal Jeevan Mission)

    এই প্রকল্পে (Jal Jeevan Mission) পশ্চিমবঙ্গের পিছিয়ে পড়ার কারণ হিসেবে রাজ্যের গাফিলতিকে দায়ী করছে জলশক্তি মন্ত্রক। পশ্চিমবঙ্গের অর্ধেক বাড়িতে এখনও পৌঁছায়নি নলবাহিত পানীয় জল। এখানেই প্রশ্ন ঘোরাফেরা করছে কবে পশ্চিমবঙ্গবাসী এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হিসেবে বাড়ি বাড়ি জল পাবে? জল জীবন মিশন ড্যাশবোর্ডে এক নজরে দেখা যায় যে পশ্চিমবঙ্গ এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পের রাজ্যের মাত্র ৫৪ শতাংশ কভার করেছে। আর বাস্তবে যেখানে পাইপ লাইন বসানো হয়েছে, সেখানে জল পর্যন্ত পড়ছে না। কোথাও আবার সেই পাইপ লাইন পর্যন্ত খুলে নেওয়া হয়েছে। যেমন, হুগলির বেরাবেড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাঙ্গোরডিহি গ্রামের বাসিন্দা বেদানা ধাড়া। তাঁর বয়স ৬৪ বছর। তাঁর বাড়ির কাছে একটি আবর্জনার স্তূপ থেকে একটি জং ধরা পাইপ উদ্ধার করা হয়েছে। তিন বছর আগে জাতীয় ‘জল জীবন মিশন’-এর অধীনে ভারতজুড়ে পরিবারগুলিতে নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহ করার জন্য এই পাইপ বসানো হয়েছিল। পাইপটি এখন অকেজো।

    আরও পড়ুন: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    ২০১৯-এর ১৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘জল জীবন মিশন প্রকল্প’ ঘোষণা করেছিলেন। কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের (Jal Jeevan Mission) তথ্য অনুযায়ী, এই প্রকল্পের হাত ধরে সমগ্র দেশের প্রায় ১৩ কোটি গ্রামীণ পরিবারের কাছে এই নলবাহিত বিশুদ্ধ পানীয় জলের পরিষেবা পৌঁছে গিয়েছে। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) ক্ষেত্রে এই পরিসংখ্যান বেশ খারাপ। বলা যেতে পারে, অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় পিছনের সারিতে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এই প্রকল্পে বাস্তবায়িত করতে পশ্চিমবঙ্গের চাহিদা মতোই অর্থ জোগানো হচ্ছে। কিন্তু, কাজের গতির নিরিখে পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Bill: সংসদের বাজেট অধিবেশনেই পেশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল? কী বলছে জেপিসি?

    Waqf Bill: সংসদের বাজেট অধিবেশনেই পেশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল? কী বলছে জেপিসি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক ছিল সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ করা হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Bill)। তবে সেই সময় পেশ হয়নি বিলটি। সূত্রের খবর, আসন্ন বাজেট অধিবেশনেই (Budget Session) পেশ করা হতে পারে ওই বিল। প্রসঙ্গত, সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হবে ৩১ জানুয়ারি, দুভাগে চলবে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত।

    পর্যালোচনা হয়েছে বিল (Waqf Bill)

    সূত্রের খবর, যৌথ সংসদীয় কমিটিতে বিলটি নিয়ে পর্যালোচনা হয়েছে। এবার স্টেকহোল্ডার, দল এবং অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে আলোচনা শেষ করে ঐকমত্যে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। যৌথ সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান জগদম্বিকা পাল ও অন্য সদস্যরা সম্প্রতি পাটনা সফর করেছেন। চেয়ারম্যান সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘‘বাজেট অধিবেশনের সময় আমাদের প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। তাই সময় দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে।’’ সূত্রের ইঙ্গিত, সরকার জেপিসির রিপোর্ট পাওয়ার পর বিলটি উত্থাপন করতে প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা দ্রুত শেষ করতে চাইছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রবীণ বিজেপি নেতা বলেন, “বাজেট অধিবেশনে বিলটি (ওয়াকফ বিল) উত্থাপনের প্রস্তুতি চলছে। সম্প্রতি জেপিসি চেয়ারম্যান স্বীকার করেছেন যে প্রতিবেদন চূড়ান্ত এবং জমা দেওয়ার জন্য সময় সীমিত।”

    যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠক

    জানা গিয়েছে, ওয়াক্‌ফ বিলের (Waqf Bill) ওপর যৌথ সংসদীয় কমিটি দিল্লিতে ৩৪টি বৈঠক করেছে। ২০৪টিরও বেশি প্রতিনিধি দল ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করেছে। চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘সরকার উভয় কক্ষেই সংশোধনী বিল পাস করতে পারত। তবে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছিল স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রস্তুত করার।’’  

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে খিলাফতে পরিণত করতে চাইছে আইএসআই এবং হামাস!

    তিনি বলেন, ‘‘আমি বিহারে পৌঁছেছি। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখানে ওয়াকফ বোর্ড, স্টেকহোল্ডার, প্রতিনিধিদল এবং সংখ্যালঘু কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করব। বাজেট অধিবেশন চলাকালীন আমাদের প্রতিবেদন জমা দিতে হবে, তাই সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে।’’ তিনি বলেন, “বিবাদগুলি সমাধান করতে সংশোধনীটি চালু করা হয়েছিল, যেমন কেরলে, সেখানে একটি পুরানো গির্জাকে ওয়াকফ সম্পত্তি (Waqf Bill) হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। এখন কুম্ভের জমি নিয়েও একই দাবি উঠছে (Budget Session)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Natural Farming: জৈব চাষে অন্ধ্রে বিরাট সাফল্য, আইএএস অফিসারের জানুন গল্প

    Natural Farming: জৈব চাষে অন্ধ্রে বিরাট সাফল্য, আইএএস অফিসারের জানুন গল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জৈব (Natural Farming) চাষে অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh) বিরাট সাফল্যের কথা তুলে ধরেছেন একজন আইএএস অফিসার। তাঁর এই প্রচেষ্টা এখন ওই রাজ্যের চাষিদের কাছে দৃষ্টান্ত। জানা গিয়েছে, ৮ লক্ষ কৃষকের জন্য গোবর এবং নিমপাতার মতো জৈব উপাদান ব্যবহার করে চাষের জগতে কীভাবে সাফল্য আনা যায়, সেই অসাধ্য সাধান করার তথ্যচিত্র নির্মাণ করা হয়েছে। তবে চাষের জন্য সবরকম রাসায়নিক এবং কেমিক্যাল যুক্ত সারকে বাদ দিয়ে ২০১৫ সাল থেকেই কাজ শুরু করা হয়েছিল। সম্পূর্ণ বিষয়ের ভাবনায় রয়েছেন এক সরকারি আমলা। এই বিষয়কে নিয়ে চিত্রপরিচালক রেণুকা জর্জ, টি বিজয় কুমারকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করছেন।  এখন বিরাট আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এই তথ্যচিত্র। কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই জৈবিক চাষ নতুন যুগের সূচনা করেছে।

    মোট ৫৫ মিনিটের তথ্যচিত্র (Natural Farming)

    জানা গিয়েছে, এই তথ্যচিত্রটি মোট ৫৫ মিনিটের। ইন্ডিয়ান সয়েল ইন রেভোলিউশনের মাধ্যমে এই তথ্যচিত্রকে প্রকাশ করা হয়েছে। জর্জ রেণুকা বলেন, “এই প্রথম আমি ভারতে একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করছি। নতুন দিল্লির ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে তা প্রদর্শিত হয়েছে। ২০২৩ সালে একটি ফরাসি সংস্থার দ্বারা প্রযোজনা করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে আগে বেশ কয়েবার ফ্রান্স এবং ইউরোপে প্রদর্শন করা হয়েছে। অভিনেতা টি বিজয় নিজে থেকে কৃষকদের সঙ্গে অনলাইনে কথা বলবেন সমস্ত রকম কৌশল এবং প্রশ্নের উত্তর দেবেন। আমরা কৃষকদের আর্থিক ভাবে বিরাট কোনও লাভের সুযোগ দিচ্ছি না। কিন্তু  কৃষকদের একটি নিরাপদ, সহজ বিকল্পকে গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি। পরিবেশ এবং মানব জীবনের জন্য একান্ত প্রয়োজন এই জৈবিক চাষ।”

    পশ্চিম গোদাবরী, কৃষ্ণা এবং পূর্ব গোদাবরী জেলার চিত্র রয়েছে

    জর্জের তথ্যচিত্রে অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) পশ্চিম গোদাবরী, কৃষ্ণা এবং পূর্ব গোদাবরী জেলায় জৈবিক চাষের (Natural Farming) উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর বিষয়বস্তু টি বিজয় কুমারের জীবনের সঙ্গে কেন্দ্রীভূত চাষাবাদকে ঘিরে। তিনি অবশ্য একজন আইএএস অফিসার। তাঁর উদ্যোগে রাজ্যে জৈবিক চাষাবাদ নিয়ে আন্দোলনের বিরাট পর্ব রচিত হয়েছে। চাষের জন্য সমস্ত রকমের পরিস্থিতি অন্বেষণ করেছিলেন কীভাবে, তাকেই উপস্থাপন করা হয়েছে এই তথ্যচিত্রে। কৃষকরা রীতিমতো ব্যাপক উৎসাহী ছিলেন এই ধরনের তথ্যচিত্রে।

    আরও পড়ুনঃ দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    বেশি বেশি করে গোবর সার এবং জৈব সার প্রয়োগ

    সারা দেশে কৃষকরা বিশেষ করে দাক্ষিণাত্যের মালভূমির মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) মতো রাজ্যগুলিতে চাষ এক প্রকার অত্যন্ত ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রাসায়নিক সারের ব্যবহার এবং ফসলের উৎপাদন (Natural Farming) নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চাষিরা দারুণ সঙ্কটের মধ্যে ছিলেন। অপরদিকে পরিবেশ দূষণের একটা বড় চাপ বেড়ে চলছিল। তাই তথ্যচিত্রে সুপরিকল্পিতভাবে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কীভাবে পরিত্যাগ করা যায় সেই দিকগুলিকে বেশি করে তুলে ধরা হয়েছে। বেশি বেশি করে গোবর সার এবং জৈব সার প্রয়োগের দিক তুলে ধরা হয়েছে। চাষের উৎপাদন বৃদ্ধিতে গোমূত্র ও নিমপাতাকে জলের মাধ্যমে কীটনাশক হিসেবে ব্যবহারের দিকগুলিও দেখানো হয়েছে। তথ্যচিত্রে আরও দেখানো হয়েছে, কীভাবে পশ্চিম গোদাবরী জেলার কৃষকরা ১৯৬০ এবং ১৯৭০-এর দশকে সবুজ বিপ্লবের সুফলকে কীভাবে একজন কৃষক গ্রহণ করে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে গিয়েছেন। কৃত্রিম সার ব্যবহার কীভাবে কমানো যায় তাকেই এখানে বেশি করে দেখানো হয়েছে। এই প্রযুক্তি কীভাবে প্রয়োগ করা হবে সেই কৌশলও দেখানো হয়েছে।   

    হাজার হাজার কৃষক যোগদান করেছিলেন

    বিজয় কুমার বলেন, “এই জৈব সারের (Natural Farming) ব্যবহার ১৯৯০ সাল থেকেই প্রথম করেছিলেন সুভাষ পালেকার। তিনি অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে চাষিদের সঙ্গে কথা বলে সমন্বয় করে কাজ করছিলেন। তবে এই চাষে মহিলা কৃষকদের একটা বড় ভূমিকা থাকবে। জৈব কীটনাশক বেশি বেশি করে ব্যবহারের জন্য পুরুষদের উৎসাহী করবেন বাড়ির মহিলারা। পরিবারের স্বাস্থ্যের সঙ্গে চাষের স্বাস্থ্যের কথাটাও বেশি করে ভাবা প্রয়োজন।”

    তথ্যচিত্র প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে পালেকর বলেন, “এই তথ্যচিত্র দেখে রাজ্যের হাজার হাজার কৃষক মুগ্ধ। সকলে প্রয়োজনীয় নোট নিয়েছেন। কৃষকরা নিজেরাই এই জৈব চাষের মহাবিপ্লবের বিরাট সাক্ষী হয়েছিলেন। এইধরনের প্রচেষ্টা সারা ভারতে প্রয়োগ করা হলে কৃষিতে পথ দেখাবে ভারত।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘ন্যায় বিচারের নামে প্রতারণা’’! আরজি কর মামলার রায় নিয়ে প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    RG Kar: ‘‘ন্যায় বিচারের নামে প্রতারণা’’! আরজি কর মামলার রায় নিয়ে প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar) অপরাধী সঞ্জয় রায়ের আমৃত্যু কারাবাসের সাজা হওয়াকে ন্যায় বিচারের নামে প্রতারণা বলে মন্তব্য করল বিজেপি (Bjp)। এদিনই দলের আইটি সেলের প্রধান তথা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী নেতা অমিত মালব্য শিয়ালদা আদালতের সাজা ঘোষণার পরেই এক এক্স মাধ্যমে এমন মন্তব্য করেন। একইসঙ্গে এই বিজেপি নেতা তদন্তকারী সংস্থার কাছে তৎকালীন কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে তদন্ত দাবি করেন।

    কী লিখলেন অমিত মালব্য?

    অমিত মালব্য লিখেছেন, ‘‘আরজি করের (RG Kar) হাসপাতালের ডাক্তারকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় রায়কে আদালত যাবজ্জীবন কারাবাস ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। এটা ন্যায় বিচারের নামে প্রতারণা।’’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অপরাধীদের আড়াল করা বন্ধ করুন। এজেন্সির প্রয়োজন পুলিশ কমিশনার ও মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রমাণ লোপাটের তদন্ত করা। বিচার শুধু করলেই হয় না, বিচার হয়েছে সেটা দেখতে পেতে দিতেও হয়।’’

    ‘একাধিক’ দোষী থাকার তত্ত্বে (RG Kar) জোর দিয়েছে গেরুয়া শিবির

    অন্যদিকে, এই ঘটনায় ‘একাধিক’ দোষী থাকার তত্ত্বে (RG Kar) জোর দিয়েছে গেরুয়া শিবির। সোমবার সঞ্জয়ের সাজা ঘোষণার পর বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘সারা দেশবাসীর মনে যেটা আছে, যে একা সঞ্জয় রায় দোষী নয়, সেই ধারণা হয়তো বিচারকের মনেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সঞ্জয়ের সাজা হয়েছে, কিন্তু যারা প্রমাণ লোপাট করল, তারা কোথায়? কারা সঞ্জয়কে ওই নির্দিষ্ট ঘরে পাঠিয়ে ছিল?…তাঁদের কী হল? এটা একটা প্রাতিষ্ঠানিক খুন। যাঁরা তদন্ত করছেন, তাঁরা বুঝবেন সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে কী আসবে?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trump Visit India: ভারত সফরে আসতে পারেন ট্রাম্প, মোদির কাছেও আসবে হোয়াইট হাউজের আমন্ত্রণ!

    Trump Visit India: ভারত সফরে আসতে পারেন ট্রাম্প, মোদির কাছেও আসবে হোয়াইট হাউজের আমন্ত্রণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প (Trump Visit India) ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ করতে চলেছেন। জানা গিয়েছে, প্রেসিডেন্ট পদে বসার পর খুব শীঘ্রই ভারত সফরে আসতে পারেন তিনি। এই নিয়ে নাকি তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ পরামর্শদাতাদের সঙ্গে আলোচনাও করেছেন। গত ডিসেম্বরে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর যখন ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন, তখন এই নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছিল। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ভারত সরকারের হয়ে উপস্থিত থাকবেন জয়শঙ্কর। এমনকী ট্রাম্প নাকি চিন সফরেও যেতে চাইছেন।

    কবে ভারতে আসছেন ট্রাম্প? (Trump Visit India)

    রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রাম্প ভারত সফরে আসতে পারেন এপ্রিলেই। আর সেই সময় যদি তা সম্ভব না হয়, তাহলে চলতি বছরের শেষের দিকে শীতকালে ভারতে আসতে পারেন তিনি। অন্যদিকে, এর আগে নিজের নির্বাচনী প্রচারের সময় চিনের ওপর শুল্কের বোঝা চাপানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজের প্রথম কার্যকালে চিনকে বারংবর বিভিন্ন ইস্যুতে আক্রমণ শানিয়েছিলেন ট্রাম্প (Trump Visit India) । কোভিডকে ‘চিনা ভাইরাস’ নাম দিয়েছিলেন তিনি। তবে এরই মাঝে এবার চিনের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    মোদিকে আমন্ত্রণ জানাতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন

    রিপোর্টে আরও দাবি করা হয়েছে, এই বসন্তেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) হোয়াইট হাউজে আমন্ত্রণ জানাতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন। জানা গিয়েছে, গত ডিসেম্বরে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর যখন ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন, তখন এই নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছিল। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের (Trump Visit India) শপথ অনুষ্ঠানে ভারত সরকারের হয়ে উপস্থিত থাকবেন জয়শঙ্কর। এদিকে চিনের তরফ থেকে ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন সে দেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট হান ঝেং। একদিন আগেই অবশ্য চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ে সঙ্গে ট্রাম্পের কথা হয় ফোনে। সেই ফোনালাপেই জিনপিংকে ব্যক্তিগত ভাবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে জিনপিং বিদেশি কোনও রাষ্ট্রনায়কের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেন না বলে জানান। অবশ্য ট্রাম্প পরে জানান, ফোনে তাঁদের কথাবার্তা ‘ইতিবাচক’ ছিল। ট্রাম্পের কথায়, “আমি আশা করি একসঙ্গে আমরা অনেক সমস্যার সমাধান করব। প্রেসিডেন্ট শি এবং আমি এমন সব কিছুই করব যাতে বিশ্ব শান্তি বজায় থাকে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Air Defence System: দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করাই লক্ষ্য, একযোগে কাজ করবে স্থল এবং বায়ুসেনা

    Air Defence System: দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করাই লক্ষ্য, একযোগে কাজ করবে স্থল এবং বায়ুসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সশস্ত্র বাহিনীর দুই শাখা, স্থলসেনা এবং বায়ুসেনার সমন্বয় নিবিড় করার চেষ্টা করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। চিন, পাকিস্তান এবং সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সঙ্গেও মতানৈক্য, তাই সীমান্তে সদা সতর্ক ভারত। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভারতকে বিপাকে ফেলতে শত্রুসেনার বিমান কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র এমনই গুরুত্বপূর্ণ নিশানা বেছে নিতে পারে। আর তা মাথায় রেখেই এ বার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (Air Defence System) ঢেলে সাজাচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী। এই পরিকল্পনা মাথায় রেখেই দুই বাহিনীর সমস্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিটগুলিকে আনা হচ্ছে, ‘ইন্টিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম’ (আইএসিসিএস) নামে পরিচালন ব্যবস্থার অধীনে। ইতিমধ্যেই সেই একত্রীকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বলে খবর।

    সেনার পাশে বায়ুসেনা

    ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army) বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পদাতিক বাহিনী। শক্তির দিক থেকে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army)। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার যুবক দেশের সবাই নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। কারণ পেশা হিসেবে তাঁরা বেছে নেন সেনার চাকরিকেই।‌ কর্তব্য নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, ত্যাগ এবং শৌর্য। ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) মূলমন্ত্রে দীক্ষিত হন তাঁরা। দুর্গম কাশ্মীরের সিয়াচেন হিমবাহ থেকে অরুণাচলের চিন সীমান্ত। আবার অন্যদিকে, রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকেও সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরীর মতো বিরাজমান ভারতীয় সেনা। ‌শুধু যুদ্ধ‌ কিংবা সীমান্ত সুরক্ষায় নয়। বিভিন্ন বিপর্যয় দুর্যোগে আক্রান্ত দেশবাসীর ত্রাতা হয়ে ওঠে ভারতীয় সেনা।‌ এই অবস্থায় আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রের যুগে সেনাকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে দেশের বায়ুসেনা।

    তিন শাখার যৌথ পদক্ষেপ

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার একত্রীকরণের (থিয়েটারাইজেশন) কথা ঘোষণা করেন। তাঁর মন্ত্রকের একটি সূত্র জানাচ্ছে, নয়া ব্যবস্থায় রুশ এস-৪০০ থেকে ভারতীয় ‘আকাশ’ (ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র) পর্যন্ত সবই চলে আসবে আইএসিসিএস-এর নিয়ন্ত্রণে। ইতিমধ্যেই স্থলসেনার ‘আকাশতীর এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম’-এর (Air Defence System) ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী আকাশতীর-প্রসঙ্গের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘‘চলতি বছরের শেষেই একত্রীকরণের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশা করছি।’’

    একই থিয়েটার কমান্ড গঠন 

    বর্তমানে ভারতীয় স্থলসেনা, নৌসেনা এবং বায়ুসেনার দেশজুড়ে পৃথক পৃথক কমান্ড রয়েছে। ‘থিয়েটারাইজেশন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত লক্ষ্য হল তিন বাহিনীর ভিন্ন ভিন্ন কমান্ডের পরিবর্তে, একই থিয়েটার কমান্ড গঠন করা। আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের মতো দেশে ইতিমধ্যেই এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এর ফলে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সমন্বয়ের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার। বাড়বে মারণক্ষমতাও। আকাশ প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপের ফলে ‘জয়েন্ট এয়ার ডিফেন্স সেন্টার’ (জেএডিসি)-র মাধ্যমে আকাশতীর-সহ সশস্ত্র বাহিনীর রাডারকে একীভূত করা হবে।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে ‘ত্রিশক্তি’! প্রথমবার একসঙ্গে কুচকাওয়াজ করবে সেনার তিন বাহু

    আকাশতীর প্রকল্পে ভরসা

    আকাশতীর প্রকল্পের (Air Defence System) অধীনে ভারতীয় সেনা ও বিমান বাহিনী একটি নিয়ন্ত্রণ ও কমান্ড কেন্দ্রে পরিণত হবে। এর ফলে আকাশতীর প্রকল্পের ব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে চলতে পারবে। এ কারণেই এটিকে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সমন্বিত ভবিষ্যৎ বলে মনে করা হয়। এর বিশেষ বিষয় হল তিনটি বাহিনী একসঙ্গে কাজ করবে এবং একসঙ্গে শত্রুকে আক্রমণ করতে পারবে। এই প্রযুক্তি সম্পর্কে কথা বললে, ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর রাডারগুলিকে মাটিতে মোতায়েন করা হবে এবং আকাশতীর প্রকল্পের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রগুলিকে তাদের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। তথ্য অনুযায়ী, বিমান বাহিনী তার ইন্টিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম (আইএসিসিএস) ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রকল্প আকাশতীরের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং সীমান্ত পর্যবেক্ষণ করা সহজ হবে। এটি আকাশ থেকে ভূমিতে এবং স্থল থেকে আকাশে আক্রমণ করতে সক্ষম হবে। তখন বিমান বাহিনীর ফাইটার জেট শত্রুর দিকে দ্রুত আক্রমণ করবে এবং শত্রুকে আকাশেই ধ্বংস করবে।

    এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম চলমান প্রচেষ্টা

    ভারতীয় বায়ুসেনা ও সেনাবাহিনী তাদের বিমান প্রতিরক্ষা একীভূত করার প্রক্রিয়া (Air Defence System) শুরু করেছিল ২০১৮ সালের জুন মাস থেকে। ২০২০ সালে, তৎকালীন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) প্রয়াত জেনারেল বিপিন রাওয়াত বিমান প্রতিরক্ষা একত্রীকরণকে “লো হ্যাঙ্গিং ফল” হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তখন আলাদা একটি আকাশসীমা প্রতিরক্ষা কমান্ড (Air Defence Command) গঠনের কথা উঠেছিল, তবে এখনও পর্যন্ত কিছু চূড়ান্ত হয়নি, কারণ থিয়েটার কমান্ড কনসেপ্ট এখনও কাজের মধ্যে রয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আশা, ২০২৫ সালেই এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share