Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sheikh Hasina: ‘‘আমাকে হত্যার চক্রান্ত করা হয়, অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছি”, অডিও বার্তায় বিস্ফোরক হাসিনা

    Sheikh Hasina: ‘‘আমাকে হত্যার চক্রান্ত করা হয়, অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছি”, অডিও বার্তায় বিস্ফোরক হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং তার পরবর্তী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেরে আওয়ামি লিগের সরকারের পতন হয় গত বছরের অগাস্টে। গত ৫ অগাস্ট বোন রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। চলে আসেন ভারতে। সাময়িক আশ্রয় নেন এ দেশে। সেদিনের ঘটনা নিয়ে আওয়ামি লিগের সমর্থকদের উদ্দেশে এক অডিও বার্তায় কেঁদে ফেললেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)।

    হত্যার চক্রান্ত করা হয়েছিল (Sheikh Hasina)

    হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেন, ‘‘আমাকে হত্যার চক্রান্ত করা হয়েছিল। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছি।” শুক্রবার রাতে আওয়ামি লিগের ভেরিফায়েড সমাজমাধ্যম হ্যান্ডল থেকে হাসিনার একটি ছোট অডিও ক্লিপ পোস্ট করা হয়। ৪৯ সেকেন্ডের ওই অডিও ক্লিপে ৫ অগাস্ট দেশ ছাড়ার সময়ের কথা বর্ণনা করছিলেন তিনি। সেখানে হাসিনা জানান, ২০-২৫ মিনিটের ব্যবধানে তিনি এবং তাঁর বোন শেখ রেহানা মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘মাত্র ২০-২৫ মিনিটের ব্যবধানে আমরা (হাসিনা এবং রেহানা) মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি।” সেখানে হাসিনা আরও জানিয়েছেন, এ বারে তাঁর ‘বেঁচে যাওয়ার’ কথা ছিল না এবং তাঁকে ‘হত্যার পরিকল্পনা’ করা হয়েছিল। এর পরেই দেশছাড়া হওয়ার দুঃখের কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন হাসিনা। তিনি বলেন, ‘‘আমার কষ্ট হচ্ছে, আমি আমার দেশছাড়া, ঘরছাড়া। সব কিছু জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    হাসিনাকে প্রত্যর্পণ নিয়ে দিল্লির অবস্থান

    এ দিকে আওয়ামি লিগের সরকারের (Sheikh Hasina) পতনের পর দেশজুড়ে হিন্দুদের ওপর লাগামছাড়া অত্যাচার চলছে। ভারত দখলের হুঁশিয়ারি দিচ্ছে মৌলবাদীরা। একইসঙ্গে আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীদের ওপর নৃশংস অত্যাচার করা হয়েছে। দেশে হাসিনা-সহ অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। এই অবস্থায় হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে বিচার সম্পন্ন করতে চাইছে অন্তর্বর্তী সরকার। হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য নয়াদিল্লিতে কূটনৈতিক বার্তা (নোট ভার্বাল)-ও পাঠিয়েছে ঢাকা। কূটনৈতিক বার্তার প্রাপ্তিস্বীকার করলেও, হাসিনাকে প্রত্যর্পণের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত এখনও দিল্লির তরফে জানানো হয়নি। 

    হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়ার আগে কেমন ছিল গণভবন?

    হাসিনা (Sheikh Hasina) বাংলাদেশ ছাড়ার আগের কয়েক ঘণ্টা কেমন ছিল গণভবনের (বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) পরিস্থিতি, তা নিয়ে গত বছরের অগাস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল সে দেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’। ওই প্রতিবেদন অনুসারে, হাসিনা চেয়েছিলেন দেশ ছাড়ার আগে জাতির উদ্দেশে একটি ভাষণ সম্প্রচার করতে। কিন্তু, ততক্ষণে আন্দোলনকারীরা বাংলাদেশ ‘গণভবন’-এর দিকে এগোতে শুরু করে দিয়েছিলেন। শাহবাগ, উত্তরা থেকে কাতারে কাতারে ছাত্র-যুব আন্দোলনকারীর ভিড় এগিয়ে আসছিল। গোয়েন্দা সূত্রে সে খবর যায় গণভবনে থাকা বাহিনীর শীর্ষকর্তাদের কাছে। ওই প্রতিবেদন অনুসারে, উন্মত্ত জনতার দূরত্ব যা ছিল, তাতে আনুমানিক ৪৫ মিনিটের মধ্যেই ওই ভিড় গণভবনে পৌঁছে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তাই সম্প্রচার করার জন্য হাসিনার ভাষণ রেকর্ডের আর ঝুঁকি নিতে চাননি বাহিনীর শীর্ষকর্তারা। তাঁদের সংশয় ছিল, হাসিনাকে ভাষণ রেকর্ড করার সময় দেওয়া হলে, পালানোর জন্য পর্যাপ্ত সময় তিনি পেতেন না। তাই ৪৫ মিনিটের মধ্যেই হাসিনাকে দেশ ছাড়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বলে ‘প্রথম আলো’-য় প্রকাশ। হাসিনা রাজি হওয়ার পর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তাঁদের প্রথমে হেলিকপ্টার ও পরে বিমানে করে ভারতে পাঠানো হয়।

    হাসিনার রেসিডেন্ট পারমিটের মেয়াদ বৃদ্ধি

    এদিকে সম্প্রতি বাংলাদেশ (Bangladesh) সকারের তরফ থেকে জানানো হয়, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) সহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়। আর এরই মাঝে রিপোর্টে দাবি করা হয়, সম্প্রতি নাকি ভারতে থাকার জন্যে শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে ভারত সরকার। জানা গিয়েছে, শেখ হাসিনার রেসিডেন্ট পারমিটের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এরই মাঝে হাসিনাকে সরকারি ভাবে ভারতে ‘রাজনৈতিক আশ্রয়’ দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে। কারণ, এই সংক্রান্ত কোনও নির্দিষ্ট আইন নেই ভারতে। তবে, হাসিনার ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করে বৈধভাবে তাঁকে ভারতে থাকতে দিতে সম্মত মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক নাকি ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধিতে সবুজ সংকেত দেয়। এরপরই স্থানীয় ফরেন রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিসের মাধ্যমে হাসিনার ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে আপস নয়, ইউনূস প্রশাসনকে সাফ জানিয়ে দিল ভারত

    India Bangladesh Relation: সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে আপস নয়, ইউনূস প্রশাসনকে সাফ জানিয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তের (Border Issue) নিরাপত্তা নিয়ে বাংলাদেশের ইউনূস প্রশাসনকে ফের একবার কড়া বার্তা দিল নয়াদিল্লি (India Bangladesh Relation)। এ নিয়ে ছ’দিনের মধ্যে দু’বার।

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্রের বক্তব্য (India Bangladesh Relation)

    পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছি। বিশদে জানতে আমরা নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের কার্যনির্বাহী হাইকমিশনারকে তলব করেছিলাম। আজ সেই অবস্থানেরই পুনরাবৃত্তি করছি।” তিনি বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে অপরাধমুক্ত সীমান্ত তৈরি করতে আমরা দায়বদ্ধ। সে ক্ষেত্রে আন্তঃসীমান্ত অপরাধমূলক কার্যকলাপ, চোরাচালান, মানব পাচারের মতো বিষয় যাতে বন্ধ করা যায়, তার চেষ্টা করতে হবে। সীমান্তে কাঁটাতার দেওয়া, পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা, প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।”

    ভারতের আশা

    জয়সওয়াল বলেন, “ভারত আশা করে, প্রতিটি বিষয়কে বাংলাদেশ বাস্তবায়িত করবে।” বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, “কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া, সীমান্তে আলোর ব্যবস্থা করা, প্রযুক্তিগত যন্ত্রপাতি স্থাপন এবং গবাদি পশু প্রতিরোধক বেড়া তৈরি – এসব ব্যবস্থাগুলো সীমান্ত সুরক্ষিত করতে গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের আশা, এই বিষয়ে আগের মতো সব সমঝোতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটা সহযোগিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে এই ধরনের অপরাধ মোকাবিলার ব্যবস্থা করবে (India Bangladesh Relation)।”

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ছত্তিশগড়ের বাইগারা, কী বলছেন ‘পিছিয়ে পড়া’রা?

    প্রসঙ্গত, এই সপ্তাহ শুরুর দিকে ভারতের সাউথ ব্লকে তলব করা হয়েছিল বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নুরুল ইসলামকে। সীমান্ত নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেই ডাকা হয়েছিল তাঁকে। বৈঠকের সময়, ভারতীয় সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য পূর্বে সমঝোতা হওয়া সমস্ত পদক্ষেপ বাস্তবায়নের গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়া হয়। ভারতও সীমান্তে বেড়া এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত প্রোটোকল ও চুক্তিগুলো মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দেয়। এই চুক্তি দুই দেশের সরকার (Border Issue) এবং বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে হয়েছিল (India Bangladesh Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Chhattisgarh: প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ছত্তিশগড়ের বাইগারা, কী বলছেন ‘পিছিয়ে পড়া’রা?

    Chhattisgarh: প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ছত্তিশগড়ের বাইগারা, কী বলছেন ‘পিছিয়ে পড়া’রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৬ জানুয়ারি নয়াদিল্লির কর্তব্য পথে প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day) উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে প্রস্তুত বাইগা সম্প্রদায়ের ৬ প্রতিনিধি। এঁরা ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিশেষভাবে দুর্বল আদিবাসী গোষ্ঠীগুলির একটি। যে ছ’জন, এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, তাঁরা প্রত্যেকেই কবিরধাম জেলার বাসিন্দা।

    রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নৈশভোজ (Chhattisgarh)

    প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছেন জগতিন বাই বাইগা ও তাঁর স্বামী ফুল সিং বাইগা। এঁরা পানডারিয়া ব্লকের কাডওয়ানি পঞ্চায়েতের পাটপারি গ্রামের বাসিন্দা। আমন্ত্রণ পেয়েছেন বালি বাই বাইগা ও তাঁর স্বামী সোনু রাম বাইগা, তিতরি বাই বাইগা ও তাঁর স্বামী বুধ সিং বাইগা। এঁরা টেলিয়াপানি গ্রামের বাসিন্দা। এই প্রথম তাঁরা দেশের রাজধানীতে যাবেন। সেখানে এঁরা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আয়োজিত নৈশভোজেও যোগ দেবেন। তাঁরা রাষ্ট্রপতি ভবন, সংসদ ভবন, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শন করবেন।

    গ্রামে এসেছে আলো

    কবীরধামের দুর্গম অঞ্চলে বসবাসকারী এই গ্রামবাসীরা (Chhattisgarh) ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বিদ্যুতের সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। তবে, জেলা কালেক্টর গোপাল ভার্মা ছত্তিসগড় রাজ্য নবীকরণযোগ্য শক্তি উন্নয়ন সংস্থার কর্তাদের নির্দেশ দেন, পাটপারি গ্রামের ২৫টি বাড়িতে দ্রুত বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ সম্পন্ন করতে। তার পরেই শুরু হয় কাজ। তড়িঘড়ি প্রতিটি বাড়িতে ৩০০ মেগাওয়াট সোলার হোম লাইটিং সিস্টেম ইনস্টল করা হয়। গ্রামবাসীরা প্রথমবারের মতো বিদ্যুতের সুবিধা পান। এই বিদ্যুত ব্যবহারের জন্য তাঁদের পয়সা দিতে হয় না।

    আরও পড়ুন: গোধরা হত্যাকাণ্ড মামলার আপিলের শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    গ্রামে উন্নয়ন ও রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ পেয়ে যারপরনাই উচ্ছ্বসিত গ্রামবাসীরা। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর আমন্ত্রণ পেয়েছেন জগতিন বাই। তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতিকে দেখার কথা আমরা কখনও স্বপ্নেও ভাবিনি। আমাদের গ্রাম ছিল অন্ধকারে ঢাকা। এখন তা আলোকিত হয়ে উঠেছে। এ সবই সরকার ও কালেক্টর স্যারের কারণে।’’ রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ডাক পেয়েছেন তিতরি বাইও। তিনি বলেন, ‘‘এটি আমাদের জীবনের (Republic Day) সবচেয়ে বড় সুযোগ। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করা এবং প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে অংশ নেওয়া আমাদের এবং আমাদের গ্রামের জন্য গর্বের (Chhattisgarh)।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: অনুপ্রবেশ রুখতে বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারে কাচের বোতল লাগাল বিএসএফ

    BSF: অনুপ্রবেশ রুখতে বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারে কাচের বোতল লাগাল বিএসএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশের আবহে সীমান্ত পেরিয়ে লাগাতার ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশিরা। এই আবহে সীমান্তে কড়া নজর বিএসএফের (BSF)। অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবার নতুন কৌশল নিল ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। কাঁটাতারের বেড়ায় লাগানো হল কাচের বোতল।। কোচবিহারের মেখলিগঞ্জে কাঁটাতারে লাগানো হল কাচের বোতল। ফুলকাডা বুড়ি ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে কিছুদিন আগেই লাগানো হয় কাঁটাতার। বিএসএফ-এর সাহায্যে সেখানে কাচের বোতল লাগালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দুষ্কৃতীরা ওই তার কেটে নিলে সশব্দে ভাঙবে কাচের বোতল। তাতে সতর্ক হবে বিএসএফ, দাবি স্থানীয়দের।

    কেন এমন ব্যবস্থা? (BSF)

    জানা গিয়েছে, কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে অনুপ্রবেশকারীরা (BSF) এপারে ঢুকতে গেলেই বিএসএফের লাগানো সেই বোতলে ধাক্কা লেগে আওয়াজ হবে। আর সেই শব্দই ‘বিপদ ঘণ্টা’ বা ‘ওয়ার্নিং অ্যালার্ম’-এর মতো কাজ করবে। সঙ্গে সঙ্গে সতর্ক হয়ে যাবে বিএসএফ। তথ্য বলছে, শীতের এই সময়টায় কোচবিহারের এই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত রাত নামতে না নামতেই জমাট কুয়াশায় কার্যত ঢাকা পড়ে যায়। এমনকী, দু’হাত দূরের জিনিসও ঠিক মতো দেখা যায় না। দৃশ্যমানতা এই মারাত্মক হারে কমে যাওয়ায় সীমান্ত পাহারা দিতে গিয়ে ঝামেলায় পড়েন বিএসএফ জওয়ানরা। সেই কারণেই কাঁটাতারের বেড়ায় কোথাও কাচের বোতল, আবার কোথাও টিনের কৌটো বেঁধে রেখেছেন তাঁরা। যাতে সামান্য এদিক-ওদিক কিছু হলেই বিপদের শব্দ সঙ্কেত পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের (BSF) বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই নিরাপত্তার অভাব বোধ করতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা ওই গোটা এলাকা কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে ফেলার দাবি করেছিলেন। শেষমেশ গত ১০ জানুয়ারি, ভারতের দিকে থাকা গ্রামের বাসিন্দারাই জিরো পয়েন্ট ঘেঁষে লোহার খুঁটি পুঁতে দেন। তারপর সেই খুঁটির সঙ্গে কাঁটাতার লাগিয়ে বেড়া দেন তাঁরা। সেই সময় তেড়ে আসে বিজিবি। এমনকী, সীমান্ত (India Bangladesh Border) লাগোয়া গ্রামের বাসিন্দা, সাধারণ বাংলাদেশিরাও কাঁটাতারের বেড়া দিতে আপত্তি করেন। পরবর্তীতে সেই কাজ বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে এই এলাকার প্রায় আড়াই কিলোমিটার অংশে কাঁটাতারের বেড়া লাগানো হলেও বাকি প্রায় ৩ কিলোমিটার সীমান্ত এখনও উন্মুক্তই রয়ে গিয়েছে। তার মধ্যেই সীমান্ত এলাকার যেটুকু অংশে অস্থায়ী কাঁটাতারের বেড়া লাগানো হয়েছে, সেই অংশটুকুর সুরক্ষা আরও কিছুটা বাড়াতে কাঁটাতারের মধ্যেই কাচের বোতল ও টিনের কৌটো লাগিয়ে দিয়েছে বিএসএফ।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, সীমান্তে (BSF) কাঁটাতারের বেড়া না থাকায় সবথেকে বেশি আতঙ্কে থাকি। কারণ, বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা রাতের অন্ধকারে তাঁদের গবাদি পশু, ক্ষেতের ফসল চুরি করে নিয়ে যায়। শীতের সময় এইসব অত্যাচার আরও বাড়ে। তাই, বিএসএফের এই পদক্ষেপে আমরা খুশি। উল্লেখ্য, গত রবিবার, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে পাঠিয়েছিল ইউনূস সরকার। তারই পাল্টা, দিল্লিতে বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে ডেকে কড়া বার্তা দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক। ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে এসেছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি সূত্রে খবর, কাঁটাতারের ইস্যু-সহ নিরাপত্তাজনিত দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে যে চুক্তি রয়েছে, সেই প্রোটোকল মেনে চলছে ভারত সরকার। এদিন এই বিষয়ে বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে দিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Godhra Carnage: গোধরা হত্যাকাণ্ড মামলার আপিলের শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Godhra Carnage: গোধরা হত্যাকাণ্ড মামলার আপিলের শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০২ সালের গোধরা হত্যাকাণ্ড (Godhra Carnage) মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত আপিলগুলো নিয়ে শুনানির তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ধার্য করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এই ঘটনার জেরে গুজরাটে ব্যাপক সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জেকে মহেশ্বরী এবং বিচারপতি অরবিন্দ কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, শুনানির সময় কোনও স্থগিতাদেশ অনুমোদন করা হবে না।

    জীবন্ত দগ্ধ ৫৯

    ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের গোধরা রেলস্টেশনে সবরমতী এক্সপ্রেসের এস-৬ কোচে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় ৫৯ জন যাত্রীর। এঁদের অনেকেই ছিলেন করসেবক। ফিরছিলেন অযোধ্যা থেকে। এই নৃশংস ঘটনার জেরে গুজরাটজুড়ে শুরু হয়ে যায় সাম্প্রদায়িক হিংসা। ঘটনার ন’বছর পরে, ২০১১ সালে বিশেষ তদন্তকারী দলের রিপোর্টের ভিত্তিতে আদালত ৩১ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে। এর মধ্যে ১১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় ২০ জনকে। ২০১৭ সালের অক্টোবরে গুজরাট হাইকোর্ট ১১ জন দোষীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। বহাল রাখে বাকি ২০ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ।

    মৃত্যুদণ্ডই চায় গুজরাট সরকার

    যে ১১ জনের শাস্তি কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাদের মৃত্যুদণ্ড যাতে পুনর্বহাল হয়, তাই সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে গুজরাট সরকার। ওই মামলায় গুজরাট সরকারের তরফে সুপ্রিম কোর্টে হাজির ছিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। শীর্ষ আদালতে তিনি বলেছিলেন (Godhra Carnage), “সবরমতী এক্সপ্রেসে শিশু, মহিলা-সহ ৫৯ জনকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এই ধরনের অপরাধ বিরলের মধ্যে বিরলতম। তাই আমরা চাই, গুজরাট হাইকোর্ট যাদের মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে, তাদের মৃত্যুদণ্ডই দেওয়া হোক। তাঁর দাবি, সবরমতী এক্সপ্রেসের যে কামরায় আগুন লাগানো হয়েছিল, সেটি বাইরে থেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    প্রসঙ্গত, গুজরাটে গোধরা হত্যাকাণ্ডের পর ব্যাপক সাম্প্রদায়িক হিংসা শুরু হয়। সরকারি রেকর্ড অনুযায়ী, ওই ঘটনায় ১,০০০-এর বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন। এই সময়ের অন্যতম কুখ্যাত ঘটনাটি ঘটেছিল ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০২ সালে। ওই দিন আহমেদাবাদের গুলবার্গ হাউজিং সোসাইটিতেও ঘটেছিল গণহত্যার ঘটনা। সেখানে (Supreme Court) উন্মত্ত জনতার হাতে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৬৯ জন (Godhra Carnage)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Uttar Dinajpur: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    Uttar Dinajpur: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের তাঁবেদারি করতে করতে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে রাজ্যে পুলিশের! এবার পায়ের তলায় মাটি শক্ত করে ঘুরে দাঁড়াতে কার্যত উত্তরপ্রদেশের যোগী পুলিশের এনকাউন্টার মডেলকে হাতিয়ার করেই কুখ্যাত দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলমকে নিকেশ করল রাজ্য পুলিশ। শনিবার ভোরে উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) গোয়ালপোখর থানা এলাকায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে তার। তবে, কি বাহিনীর মনোবল ধরে রাখতে রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার বাইরে বেরিয়ে অবশেষে নিজের দক্ষতা প্রমাণে বাধ্য হল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ, এদিনের এনকাউন্টারে উঠছে প্রশ্ন। প্রশ্ন উঠছে, সাজ্জাকের মতো বেপরোয়া দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে এনকাউন্টারই দাওয়াই, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের তত্ত্বই কি মেনে নিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

    ঠিক কী অভিযোগ ছিল সাজ্জাকের বিরুদ্ধে? (Uttar Dinajpur)

    বুধবার ইসলামপুর আদালত থেকে রায়গঞ্জ (Uttar Dinajpur) জেলে ফেরার সময় পাঞ্জিপাড়ায় ২ পুলিশকর্মীকে গুলি করে পালায় বিচারাধীন আসামি সাজ্জাক আলম। জানা যায়, জেল লক আপে তার হাতে বন্দুক পৌঁছে দিয়েছিল আবদুল নামে এক বাংলাদেশি দুষ্কৃতী। ঘটনার পর থেকে সাজ্জাকের খোঁজে ম্যান হান্ট শুরু করে পুলিশ। ডিজি রাজীব কুমার বলেন, এই ধরণের দুষ্কৃতীদের কী করে শিক্ষা দিতে হয় তা পুলিশ জানে। পুলিশকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা ১টা গুলি ছুড়লে পুলিশ ৪টে গুলি ছুড়বে। তখন থেকেই এনকাউন্টারের জল্পনা শুরু হয়েছিল। তবে, যোগী পুলিশের মতো এই রাজ্যের পুলিশ সেই ক্ষমতা দেখাতে পারবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। কিন্তু, নিজেদের স্বার্থে অবশেষে বাধ্য হয়ে যোগী রাজ্যের এনকাউন্টার মডেলের ওপর আস্থা রাখল মমতার পুলিশ।

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, শনিবার ভোর-রাতে গোয়ালপোখর সীমান্ত (Uttar Dinajpur) পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার সময় পুলিশের মুখোমুখি হয় সাজ্জাক। তখন তাকে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন পুলিশ আধিকারিকরা। কিন্তু তাতে কান দেয়নি সে। এরপরও কুয়াশার সুযোগ নিয়ে পালানোর চেষ্টা করতে থাকে অভিযুক্ত। তখন পুলিশকর্মীরা গুলি চালালে সাজ্জাকের গায়ে গুলি লাগে। লুটিয়ে পড়েন তিনি। এরপর তাঁকে উদ্ধার করে ইসলামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রের খবর, সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে বিজেপি নেতৃত্বাধীন যোগী আদিত্যনাথের সরকার ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক এনকাউন্টারে দুষ্কৃতীদের খতম করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। ২০১৭ থেকে ১০ হাজারের বেশি এনকাউন্টার করেছে তারা। তাতে ৬৩টি দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয়েছে। তা নিয়ে দেশ জোড়া বিতর্ক কম হয়নি। উত্তরপ্রদেশে এনকাউন্টারের নামে বিশেষ একটি সম্প্রদায়কে নিশানা করা হচ্ছে বলে সরব হয়েছিল তৃণমূল সহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এবার পশ্চিমবঙ্গেও দুষ্কৃতীকে সবক শেখাতে যোগী আদিত্যনাথের পথেই হাঁটতে হল মমতাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rinku Singh: পাত্রী সাংসদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী! চলতি বছরেই কি বিয়ের পিঁড়িতে রিঙ্কু?

    Rinku Singh: পাত্রী সাংসদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী! চলতি বছরেই কি বিয়ের পিঁড়িতে রিঙ্কু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরেই বিয়ে করতে চলেছেন ভারতীয় ব্যাটার রিঙ্কু সিং (Rinku Singh)। দাবি করা হচ্ছে, সমাজবাদী পার্টির সাংসদ প্রিয়া সরোজকে বিয়ে করতে চলেছেন তিনি। জোর গুঞ্জন, ইতিমধ্যেই নাকি বাগদান-পর্বও সেরে ফেলেছেন কেকেআর তারকা। ক্রিকেট-রাজনীতির ব্যতিক্রমী বিয়ের গল্পে রীতিমতে মজেছে সব মহল। যদিও, প্রিয়া সরোজের বাবা জানিয়েছেন, প্রিয়া এবং রিঙ্কুর (Rinku Singh Priya Saroj) বিয়ে সংক্রান্ত কথাবার্তা শুরু হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু এখনও তাঁদের এনগেজমেন্ট হয়নি।

    প্রিয়ার পরিচয় 

    উত্তরপ্রদেশের মছলিশহর লোকসভার সাংসদ প্রিয়া সরোজ (Rinku Singh Priya Saroj)। যাঁর বয়স মাত্র ২৬। লোকসভা ভোটে কম বয়সে জেতার রেকর্ড করেছিলেন। সেই তরুণী প্রিয়াই নাকি হাবুডুবু খাচ্ছেন রিঙ্কুর (Rinku Singh) প্রেমে! অবশ্য হাবুডুবু খেয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন কিনা, তার কনফার্মেশন এখনও মেলেনি। কারণ, প্রিয়ার বাবা আবার দাবি করেছেন, বিয়ের প্রস্তাব যে এসেছে রিঙ্কুর বাড়ি থেকে, তা সত্যিই। কিন্তু তাঁরা এখনও সিদ্ধান্ত নিয়ে ওঠেননি। প্রিয়া সরোজের বাবা, বিধায়ক তুফানী সরোজের কথায়, রিঙ্কুর পরিবার আমাদের বড় জামাইয়ের কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল। কিন্তু, বাগদানের খবর একেবারেই ভুয়ো। প্রিয়ার আরও একটি পরিচয় আছে, তিনি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছেন। 

    আরও পড়ুন: না মানলেই কড়া শাস্তি! রোহিত-বিরাটদের জন‍্য ১০ দফা নিষেধাজ্ঞা জারি বোর্ডের

    রিঙ্কুর সঙ্গে পরিণয়

    বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা পরবর্তী ভারতীয় টিমে রিঙ্কুকে (Rinku Singh) ম্যাচ উইনার হিসেবে ধরা হচ্ছে। কোচ গৌতম গম্ভীরের প্রিয় পাত্র। যেদিন ফর্মে থাকেন, একাই ধুয়েমুছে দেন প্রতিপক্ষকে। টিম ইন্ডিয়ার হয়ে রিঙ্কু ধারাবাহিকভাবে ভাল পারফরম্যান্স করে যাচ্ছেন। আলিগড় থেকে উঠে আসা রিঙ্কু উত্তরপ্রদেশের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেন। কলকাতার সঙ্গেও তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগ। আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের নিয়মিত সদস্য তিনি। অঘটন না ঘটলে এই রিঙ্কুই (Rinku Singh) ভারতীয় ক্রিকেটের সাদা বলের ভবিষ্যৎ। দলের হয়ে ক্রিকেট খেলতে খেলতে কীভাবে প্রেম হল রিঙ্কু-প্রিয়ার? নানা গুঞ্জন বাজারে ভাসছে ঠিকই, তবে কোনওটাকেই নিশ্চিত বলে ধরা যাচ্ছে না। অর্থাৎ প্রিয়া-রিঙ্কুর (Rinku Singh Priya Saroj) প্রেমকাহিনি জানতে হলে আপনাকে কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget Session: বেতন বৃদ্ধি থেকে আয়কর ছাড়ের প্রত্যাশা, সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু ৩১ জানুয়ারি

    Budget Session: বেতন বৃদ্ধি থেকে আয়কর ছাড়ের প্রত্যাশা, সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু ৩১ জানুয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের শেষ দিন থেকেই শুরু হবে সংসদের (Parliament) বাজেট অধিবেশন (Budget Session)। দু’দফায় অধিবেশন চলবে দু’মাসেরও বেশি সময় ধরে৷ বাজেট অধিবেশন শুরু হবে ৩১ জানুয়ারি৷  শেষ হবে ৪ এপ্রিল৷ এর মধ্যে চিরাচরিত রীতি অনুযায়ী ১ ফেব্রুয়ারি দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বাজেট পেশ করবেন৷ রীতি মেনে সংসদীয় বাজেট অধিবেশনের সূচনা হবে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণ দিয়ে৷

    সংসদে কবে কী

    সংসদ (Parliament) সূত্রে খবর, বাজেট অধিবেশনের (Budget Session) প্রথম অংশটি ৩১ জানুয়ারি থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। বাজেট অধিবেশনের প্রথম ভাগে সংসদ বন্ধ থাকবে ২, ৫, ৮, ৯ এবং ১২ ফেব্রয়ারি। ৩১ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ভাষণ দেবেন। এরপর ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী। পাশাপাশি বাজেট সংক্রান্ত আলোচনায় ওঠা নানা প্রশ্নের উত্তরও দেবেন তিনি৷ তারপরে অধিবেশনের প্রথম অংশ জুড়ে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের উপর আলোচনা হবে উভয় কক্ষে। সংসদের উভয় কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর জবাব দিয়ে শেষ হবে এই অধিবেশন। এরপর ২৪ দিনের বিরতি৷ এই বিরতিতে বাজেটের নানাবিধ প্রস্তাব পরীক্ষা-নিরীক্ষা হবে৷ সংসদে বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় ভাগ শুরু হতে পারে ১০ মার্চ থেকে। তা চলতে পারে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মাঝে সংসদ বন্ধ থাকবে ১৪ থেকে ১৬ মার্চ, ২ থেকে ২৩ মার্চ, ২৯ থেকে ৩১ মার্চ। এই পর্বে বিভিন্ন মন্ত্রকের ত্রাণ মঞ্জুর থেকে আরম্ভ করে বাজেট প্রক্রিয়ার সমাপ্তি হবে৷ পুরো সংসদীয় বাজেট অধিবেশনে ২৭টি অধিবেশন হবে বলে জানা গিয়েছে৷

    আরও পড়ুন: জঙ্গি কার্যকলাপ রুখতে সিমকার্ড কেনার সময় বায়োমেট্রিক যাচাই হবে বাধ্যতামূলক

    কী কী ঘোষণা হতে পারে

    গত শীতকালীন অধিবেশনে (Budget Session) প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত নানাবিধ ইস্যুতে উত্তপ্ত ছিল সংসদ৷ লোকসভায় (Parliament) পেশ হয় ‘এক দেশ, এক ভোট’ বিল৷ এবার বাজেট নিয়েও সংসদে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে পারেন বিরোধীরা, এমনই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। এই নিয়ে টানা আটবার সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের বাজেটে আয়কর ছাড় থেকে শুরু অষ্টম বেতন কমিশন সংক্রান্ত ঘোষণা করা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। সম্প্রতি সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করা করদাতাদের ছাড় দেওয়া হতে পারে বাজেটে। এর ফলে বিশেষত শহরের মধ্যবিত্ত চাকরিজীবীরা উপকৃত হবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: গাড়ি মেলার উদ্বোধনে মোদি,  দিলেন পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের বার্তা

    Narendra Modi: গাড়ি মেলার উদ্বোধনে মোদি, দিলেন পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের বার্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া দিল্লিতে ‘ভারত মোবিলিটি গ্লোবাল এক্সপো ২০২৫’ – শুক্রবার থেকে শুরু হল। উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রগতি ময়দান, দ্বারকা, গ্রেটার নয়ডা এই তিন জায়গায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে গাড়ি মেলা। ইন্ডিয়া এক্সপো সেন্টার এবং মার্টে আয়োজিত এই মেগা ইভেন্টে (BMGE 2025) ভারত-সহ বিভিন্ন দেশ-বিদেশের প্রথম সারির অটোমোবাইল কোম্পানি অংশগ্রহণ করছে। আগামী ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই গাড়ি মেলা।

    পরিকাঠামোগত উন্নয়নে ১১ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ (Narendra Modi)

    এদিন উদ্বোধন মঞ্চ থেকেই দেশের পরিকাঠামো উন্নয়নে কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা তুলে ধরলেন তিনি। মোদি (Narendra Modi) উল্লেখ করেন, গতবারের কেন্দ্রীয় বাজেটে শুধুমাত্র পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্যই সরকার ১১ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। পিএম গতিশক্তি জাতীয় মাস্টার প্ল্যান এবং জাতীয় লজিস্টিক নীতির মতো নতুন ধরনের উদ্যোগ শুরু করেছে। প্রসঙ্গত, এই অনুষ্ঠানের ব্যানারেই দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলের দ্বারকা যশভূমি এবং গ্রেটার নয়ডার ইন্ডিয়া এক্সপো মার্টে আগামী পাঁচদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালন করা হবে। যার মধ্যে রয়েছে পণ্য ও পরিষেবা সংক্রান্ত একাধিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। আশা করা হচ্ছে, এই পাঁচদিনে অন্তত ৫ লক্ষ মানুষ এই এক্সপো বা মেলা দেখতে আসবেন। জানা গিয়েছে, প্রথম দিনটি কেবলমাত্র মিডিয়া কভারেজের জন্য এবং দ্বিতীয় দিনটি ডিলারদের জন্য বিশেষ ভাবে সংরক্ষিত করা হয়েছে। এরপর, ১৯ জানুয়ারি থেকে আম জনতা প্রবেশ করতে পারবেন। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলবে এই মেলা । বিনামূল্যে এই মেলায় প্রবেশ করতে পারেবন। http://www.bharat-mobility.com ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ছিল সইফের ছোট ছেলে জেহ্! পুলিশকে দেওয়া পরিচারকের বয়ানে হাড়হিম করা তথ্য

    কোন কোন গাড়ি কোম্পানি অংশগ্রহণ করেছে

    জানা গিয়েছে, হিরো মোটোকর্প, সুজুকি, মোটরসাইকেল ইন্ডিয়ার মতো কোম্পানিগুলি যারা বাইক ও স্কুটি উৎপাদন করে থাকে, এখানে অংশগ্রহণ করেছে। পাশাপাশি মারুতি সুজুকি, হুন্ডাই মোটর ইন্ডিয়া, টাটা মোটরস, কিয়া ইন্ডিয়া, এমজি মোটর ইন্ডিয়া এবং স্কোডা অটো ভক্সওয়াগেন ইন্ডিয়ার মতো ব্র্যান্ডগুলিও রয়েছে। সংস্থাগুলির বিভিন্ন গাড়ির নতুন এবং অত্যাধুনিক মডেল রয়েছে ডিসপ্লেতে।

    বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজার ভারত

    এদিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে ফের একবার প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) উল্লেখ করেন, “ভারত বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজার।” তাঁর যুক্তি, “দেশের বিপুল যুব জনসংখ্যা, ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত, দ্রুত নগরায়ন, আধুনিক পরিকাঠামো উন্নয়ন করা হয়েছে। একইসঙ্গে মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে গাড়ি উৎপাদন করার ফলে আগামী দিনে ভারতের গাড়ির বাজার এক অভূতপূর্ব রূপান্তর ও সম্প্রসারণের সাক্ষী থাকবে।” মোদি আরও দাবি করেন, “গত এক দশকে প্রায় ২৫ কোটি ভারতীয় দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়েছেন এবং একটি নতুন মধ্যবিত্ত শ্রেণি গঠিত হয়েছে। যাঁরা আগামী দিনে তাঁদের প্রথম গাড়ি কিনবেন।”

    বিদেশি বিনিয়োগ কত?

    এদিনের এই মঞ্চ থেকে মোদি (Narendra Modi) আরও বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগ এবং উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত উদ্যোগ (পিএলআই)-সমূহের ফলে গাড়ির উৎপাদন ক্ষেত্রে প্রায় ২.৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি বিকিকিনি হয়েছে এবং সামগ্রিকভাবে অটো মোবাইল সেক্টরে ১,৫০,০০০ প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও জানান, “গত চার বছরে এই ক্ষেত্রটিতে ৩,৬০০ কোটি মার্কিন ডলারের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা অটোমোবাইল সেক্টরের একটি উল্লেখযোগ্য চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছে।” এদিন আর্থিক ও প্রযুক্তি উন্নয়নের পাশাপাশি পরিবেশ সচেতনতা ও পরিবেশ রক্ষারও পাঠ দেন মোদি। বলেন, “অর্থনীতি ও বাস্তুতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে পরিবেশবান্ধব যানবাহন তৈরিতে আরও জোর দিতে হবে।”

    সাতটি ‘সি’-র গুরুত্ব উল্লেখ

    এই প্রসঙ্গেই সাতটি ‘সি’-র গুরুত্ব উল্লেখ করেন মোদি। এগুলি হল – কমন (সাধারণ), কানেকটেড (সংযুক্ত থাকা), কনভেনিয়েন্ট (সুবিধাজনক), কনজেশন-ফ্রি (যানজট মুক্ত), চার্জড (চার্জ থাকা), ক্লিন (স্বচ্ছ) এবং কাটিং-এজ (অত্যাধুনিক)। অর্থাৎ, মোদির (Narendra Modi) বার্তা এখানে একেবারেই স্পষ্ট। তা হল – অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এমন এক যানজটমুক্ত এবং সাশ্রয়ী গতিশীলতা সৃষ্টি করতে হবে, যা কোনওভাবেই পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 18 January 2025: ধর্মস্থানে যেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 18 January 2025: ধর্মস্থানে যেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রিয়জনের কাছ থেকে ভালোবাসা পাবেন।

    ২) গাড়িচালকদের জন্য দিনটি শুভ। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমের বিবাদ মিটে যেতে পারে।

    ২) কোমরের নীচে যন্ত্রণা নিয়ে চিন্তা।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) খুব কাছের কোনও মানুষের জন্য পারিবারিক অশান্তি হতে পারে।

    ২) দামি কিছু প্রাপ্তি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কর্কট

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) সতর্ক থাকতে হবে।

    সিংহ

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    কন্যা

    ১) উপার্জন নিয়ে মনে প্রচুর ক্ষোভ থাকবে।

    ২) ভ্রাতৃস্থানীয় কারও সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) কর্মক্ষেত্রে মিশ্রফল।

    ২) নিজের ভাগের সম্পত্তি থেকে কিছু অংশ ছাড়তে হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মচারীদের জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে  দিনটি শুভ নয়। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    মকর

    ১) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে বিবাদ।

    ২) স্বামীর সঙ্গে তর্ক না করাই ভালো হবে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কুম্ভ

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সংসারে ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) গরিব মানুষকে সাহায্য করতে পেরে আনন্দ লাভ।

    ৩) সমাজে খ্যাতি বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share