Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sukanta Majumdar: ‘‘বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার…’’! অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার…’’! অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhisek Banerjee) সমন করেছে সিবিআই। শনিবার সকালেই তাঁকে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমন পাওয়ার পরেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘অপরাধ করলে ফাঁসির দড়িতে আমাকে ঝুলিয়ে দেবেন।’’ সেই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন অভিষেককে তীব্র কটাক্ষ করলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সিবিআই সমনের কপি নিজের ট্যুইটারে পোস্ট করে তৃণমূলের সেকেণ্ড-ইন-কমান্ডকে তীব্র আক্রমণ শানান বালুরঘাটের সাংসদ।

    ট্যুইটে কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    অভিষেক (Abhisek Banerjee) প্রসঙ্গে এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তাঁর ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হব! ফাঁসির মঞ্চে চড়ব! আবার অব্যাহতি চাইতে কোর্টেও যাব, এক মুখে এত রকম কথা! নির্দোষ হলে জিজ্ঞাসাবাদে সহযোগিতা করতে এত ভয় কেন আপনার? আগেই সহযোগিতা করলে ২৫ লাখের থাপ্পর হজম করে সিবিআই এর কাছে যেতে হতো না। বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার ঘুঘু তোমার বধিব পরাণ!’’

    বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশে হাজিরা দিতে হচ্ছে অভিষেককে 

    নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হাজিরা নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু পরে টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দেওয়ার ইস্যুতে তাঁকে এই মামলা থেকে সরানো হয় এবং তাঁর বদলে আসেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। হাকিম বদলেও হুকুম বহাল থাকে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সিবিআই দফতরে হাজিরা, তার সঙ্গে ২৫ লক্ষ টাকা জরিমানার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • The Kerala Story: নিজের ঘরেই ব্রাত্য! হতাশ দ্য কেরালা স্টোরির পরিচালক সুদীপ্ত সেন

    The Kerala Story: নিজের ঘরেই ব্রাত্য! হতাশ দ্য কেরালা স্টোরির পরিচালক সুদীপ্ত সেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরই শহরে এসেছেন দ্য কেরালা স্টোরির পরিচালক সুদীপ্ত সেন। এসেছেন অভিনেত্রী আদা শর্মা। আসেনি শুধু ছবিটি।  শীর্ষ আদালতের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গে দ্য কেরালা স্টোরি (The Kerala Story) সিনেমা (Cinema) প্রদর্শনে বাধা নেই। তবে এখনও সিনেমা দেখানো হচ্ছে না পশ্চিমবঙ্গের (Westbengal) হলে। এই ঘটনায় হতাশ বাংলার ছেলে ছবির পরিচালক সুদীপ্ত। তাঁর কথায়, “নিজের ঘরেই আমি ব্রাত্য।” 

    হতাশ সুদীপ্ত 

    কলকাতায় এসে শুক্রবার একরাশ হতাশা প্রকাশ করলেন সুদীপ্ত। এদিন তিনি বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের অর্ডার মানছে না পশ্চিমবঙ্গ। এই সমস্যার সমাধান না হলে আমাদের আবার কোর্টে যেতে হবে। নিরাপত্তা দিতে বলেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কিন্তু দেওয়া হচ্ছে না। সিনেমার স্ক্রিনিং (Screening) করতে দেওয়া হচ্ছে না। এটা খুব হতাশার বিষয়। যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে আবার আদালতের দ্বারস্থ হব। সেন্সর বোর্ড পাশ করেছে। মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করছি, একবার সিনেমাটা দেখুন। সুপ্রিম কোর্ট যে রায় দিয়েছে তাতে সিনেমা থেকে একটা লাইনও কাটার কথা বলা হয়নি। ডিস্ট্রিবিউটররা ফোন করে বলছে আমরা সিনেমা চালাতে চাই। কিন্তু আমাদের চালাতে দেওয়া হচ্ছে না।” 

    আরও পড়ুন: বক্স অফিসে বাজিমাত ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-র! প্রথম দিনে আয় কত?

    বাঙালি হিসেবে আক্ষেপ

    সুদীপ্ত আরও বলেন,  ‘ভারতবর্ষে দেড় থেকে দু’ কোটি লোক দেখেছে ছবিটা। সারা পৃথিবীতে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে ছবিটা নিয়ে। আমরা রাজনীতিবিদ নই, আমরা সিনেমা তৈরি করি। আমরা অনেক আশা নিয়ে এসেছিলাম, যে আজ বিভিন্ন হল-এ মানুষের কাছে পৌঁছে যাব। কিন্তু, এখানে এসে জানতে পারলাম আজও চালোনো হচ্ছে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরেও কীভাবে এমনটা হয় জানা নেই।’ সাত থেকে আট বছর রিসার্চ করে তবে ছবিটা তৈরি করেছেন বলেও জানিয়েছেন পরিচালক। এমনকী মাস দু’য়েক ছবিটা সেন্সর বোর্ডেও পড়েছিল। যারা ছবিটা দেখেছে তারা কখনও কোনও অভিযোগ করেনি। বরং, ছবি যারা দেখেনি তারাই অভিযোগ করছে বললেন পরিচালক। এমনকী তিনি এমনও বলেছেন, ‘একজন বাঙালি হিসেবে এই ছবি নিয়ে গর্ববোধ করার কথা। কারণ, এই ছবির পরিচালক থেকে মিউজিক ডিরেক্টর সকলেই বাঙালি। তাই ভেবেছিলাম পশ্চিমবঙ্গে এসে সেলিব্রেট করব সবচেয়ে বেশি।’কিন্তু এখানে বাস্তব ছবিটাই ভিন্ন আক্ষেপ দ্য কেরালা স্টোরির (The Kerala Story) পরিচালক সুদীপ্ত সেনের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘শিবলিঙ্গে’র কার্বন ডেটিং পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘শিবলিঙ্গে’র কার্বন ডেটিং পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) ওজুখানায় ‘শিবলিঙ্গে’র (Shivling) সায়েন্টিফিক সার্ভে ও কার্বন ডেটিং পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দিন তিনেক আগে সায়েন্টিফিক সার্ভে ও কার্বন ডেটিংয়ের নির্দেশ দিয়েছিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগকে। এলাহাবাদ হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় অঞ্জুম ইসলামিয়া মসজিদ কমিটি। জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) দেখাশোনা করে এই কমিটিই।

    জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) ‘শিবলিঙ্গ’ নিয়ে সুপ্রিম নির্দেশ

    শুক্রবার সায়েন্টিফিক সার্ভে ও কার্বন ডেটিং আপাতত স্থগিত করে দিল দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট বলছে, এলাহাবাদ কোর্টের নির্দেশের কার্যকারিতা আপাতত পরবর্তী শুনানি পর্যন্ত স্থগিত রাখা হচ্ছে। ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি পিএস নরসিমা এবং জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চ শিবলিঙ্গের বয়স নির্ধারনের জন্য সায়েন্টিফিক সার্ভে ও কার্বন ডেটিং স্থগিত করে দেন। দেশের শীর্ষ আদালতের এই রায়ের জেরে আপাতত রিপোর্ট প্রকাশ করতে পারবে না এএসআইও। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১৪ অক্টোবর শিবলিঙ্গের সায়েন্টিফিক সার্ভে ও কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন প্রত্যাখান করেছিলেন জেলা বিচারক।

    মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত

    জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque)  অজুখানায় শিবলিঙ্গ রয়েছে দাবি করে সেখানে পুজো করার আবেদন জানিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল বারাণসী আদালতে। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের সেই দাবি খারিজ করে পাল্টা মামলার আবেদন জানানো হয়েছিল। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মামলা ফিরে আসে বারাণসী আদালতে। বারাণসী দায়রা আদলতের বিচারক একে বিশ্বাসের একক বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের আবেদনের প্রেক্ষিতে মমলা এগোবে। মুসলিম পক্ষ অঞ্জুমানে ইন্তেজামিয়া কমিটির আবেদন খারিজ করেন বিচারক।

    আরও পড়ুুন: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা রাজ্যের! রামনবমীতে হিংসার ঘটনায় বহাল এনআইএ তদন্ত!

    জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) মামলায় বারাণসী জেলা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে যায় আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি। সেই সময়ই কার্বন ডেটিংয়ের দাবি জানিয়েছিল হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। বারাণসী আদালত কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন খারিজ করে রায় দেয়, যদি কার্বন ডেটিং বা গ্রাউন্ড পেনিট্রেটিং রাডারের অনুমতি দেওয়া হয় এবং যদি ‘শিবলিঙ্গে’র কোনও ক্ষতি হয়, তবে সুপ্রিম কোর্টের আদেশ লঙ্ঘিত হবে এবং এটি সাধারণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করতে পারে। পরে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আবেদনকারীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Imran Khan: ‘পাকিস্তানের অবস্থা হতে পারে পূর্ব পাকিস্তানের মতো’, বললেন ইমরান  

    Imran Khan: ‘পাকিস্তানের অবস্থা হতে পারে পূর্ব পাকিস্তানের মতো’, বললেন ইমরান  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পাকিস্তানের (Pakistan) সামনে বিপদের ঘণ্টি বাজছে। পূর্ব পাকিস্তানের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে এবারও।”কথাগুলি বললেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। দুর্বৃত্তের সঙ্গে তুলনাও করলেন পাকিস্তানের বর্তমান শাসকদের। ট্যুইট-বার্তায় দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে আমজনতাকে প্রতিবাদে শামিল হওয়ার আবেদন জানিয়েছেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (PTI) পার্টি সুপ্রিমো। তিনি লিখেছেন, বর্তমানে দেশ গভীর আর্থিক সংকটের মুখে। জঙ্গি হানা থেকে শুরু করে নানা সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু এ নিয়ে বর্তমান শাসক দলের কোনও মাথাব্যথা নেই।

    ‘বড়লোক হওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে’, বললেন ইমরান (Imran Khan)

    প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্টের অভিযোগ, সরকারের মধ্যে বড়লোক হওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে। এই অবস্থা চললে আগামী দিনে দেশ আরও গভীর সমস্যার মুখোমুখি হবে। তাই, দেরি না করে এখনই সরকারের বিরুদ্ধে আমজনতাকে প্রতিবাদে শামিল হওয়ার আবেদন জানান ইমরান। পাকিস্তানের ক্ষমতায় রয়েছে শাহবাজ শরিফের সরকার। সেই সরকারের বিরুদ্ধে সেনাকে অপব্যবহারের অভিযোগ করেছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। তাঁর দলের বিরুদ্ধে সেনাকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ তাঁর। ইমরানকে গ্রেফতার করার পরে বিক্ষোভ দেখান তাঁর দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। সেই সময় গুলি চালায় পাক সেনা। সেই ঘটনায়ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছেন পিটিআই সুপ্রিমো। পাক সেনার ওই গুলিতে ২৫ জন প্রতিবাদীর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। জখম হয়েছেন শতাধিক।

    আরও পড়ুুন: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা রাজ্যের! রামনবমীতে হিংসার ঘটনায় বহাল এনআইএ তদন্ত!

    ৯ মে জমি কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছিল ইমরানকে। এরই প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা পাকিস্তান। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ দেখান ইমরানের অনুগামীরা। তাঁদের নিশানায় ছিল পাক সেনা দফতর। বহু জায়গায় হামলার পাশাপাশি অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে। চলে লুঠপাটও। দেশের বিভিন্ন জায়গায় সেনার সঙ্গে সংঘর্ষও হয় বিক্ষোভকারীদের। যদিও দলীয় সমর্থকদের বিরুদ্ধে ওঠা হিংসার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইমরান। 

    ইমরানের বাড়ি ঘিরে রেখেছে সেনা

    এদিকে, বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই লাহোরে ইমরানের জামান পার্কের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে পাকিস্তান পুলিশ ও সেনা। তবে এখনও পর্যন্ত ইমরানের বাড়িতে ঢোকেনি তারা। পাক পুলিশ-প্রশাসনের দাবি, ইমরানের বাড়িতেই আশ্রয় নিয়েছেন ৯ মে-র বিক্ষোভকারীরা। এমন ৪০ জন জঙ্গিকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহিতার কাজ করেছেন ইমরান। এদিন ভিডিও বার্তায় ইমরান বলেন, আপনারা নিজের চোখে দেখে নিন, আমার বাড়িতে কেউ লুকিয়ে নেই। এদিকে, আল কাদির ট্রাস্ট মামলায় ইমরানের স্ত্রী বুশরাকে তলব করেছে ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ram Navami: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা রাজ্যের! রামনবমীতে হিংসার ঘটনায় বহাল এনআইএ তদন্ত!

    Ram Navami: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা রাজ্যের! রামনবমীতে হিংসার ঘটনায় বহাল এনআইএ তদন্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার রামনবমীর (Ram Navami) হিংসায় এনআইএ তদন্তে স্থগিতাদেশ চেয়ে রাজ্যের আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রসঙ্গত, মার্চ মাসের শেষে রাজ্যজুড়ে রামনবমীর মিছিলের উপর হামলার ঘটনায় এনআইএ (NIA) তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ডালখোলা, রিষড়া এবং হাওড়ার শিবপুরে রামনবমী মিছিলের উপর হামলার ঘটনায় এনআইএ তদন্তে দাবি মেনে নেয় হাইকোর্ট এবং সেই মতো নির্দেশ দেয়।

    হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দারস্থ হয় রাজ্য

    হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। কিন্তু এনআইএ (NIA) তদন্তের উপর স্থগিতাদেশের বিষয়ে রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। জানা গেছে এই (Ram Navami) মামলার পরবর্তী শুনানি হবে জুন মাসে গ্রীষ্মের ছুটির পরে। গত মাসের ২৭ এপ্রিল এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। মামলাকারীদের পক্ষ থেকে বলা হয় যে মিছিলে হামলা চালাতে দুর্বৃত্তরা বিস্ফোরক ব্যবহার করেছিল। এই পর্যবেক্ষণের পরে হাইকোর্ট এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দেয়। রাজ্যের আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি এই জনস্বার্থ মামলায় তদন্তের ভার এনআইকে দেওয়া যায় না বলে সরব হয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টে।

    কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন পর্যবেক্ষণ…

    হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের (Calcutta High Court) পর্যবেক্ষণ ছিল, কারা এই (Ram Navami) অশান্তির ঘটনায় জড়িত, কারাই বা উসকানি দিয়েছে, তা জানা রাজ্য পুলিশের পক্ষে সম্ভব নয়। কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের প্রয়োজন। হাইকোর্টের এও পর্যবেক্ষণ ছিল, পুলিশের রিপোর্টে স্পষ্ট যে অশান্তি হয়েছে। পুলিশের রিপোর্টে কোথাও কোনও বোমার উল্লেখ নেই, মন্তব্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির। ইসলামপুরের গন্ডগোলে বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন। পুলিশ সুপার সহ অনেক পুলিশকর্মীও আহত হয়েছেন। মামলা দায়ের হয়েছে, গ্রেফতারও হয়েছে বলে রাজ্য জানিয়েছে। ভারপ্রাপ্ত বিচারপতির প্রশ্ন ছিল, এই ধরনের গন্ডগোল নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক বছর ৬,৭, ৮টা করে ঘটনা ঘটছে। এটা কীভাবে আটকানো সম্ভব?

    জানা গেছে শিবপুর, রিষড়া এবং ডালখোলার অশান্তির ঘটনায় মোট ছ’টি এফআইআর দায়ের করেছে এনআইএ। এবং এই মামলাগুলিতে রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্তদের নিজেদের হেফাজতেও চেয়েছে এনআইএ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adani Group: আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে কারচুপির প্রমাণ নেই! সুপ্রিম কোর্টে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটি

    Adani Group: আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে কারচুপির প্রমাণ নেই! সুপ্রিম কোর্টে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৌতম আদানির (Adani Group) সংস্থার বিরুদ্ধে শেয়ার দর হেরফের করার অভিযোগের কোনও ভিত্তি এখনও খুঁজে পায়নি সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি। আমেরিকার লগ্নি সংক্রান্ত গবেষণাকারী সংস্থা ‘হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ’-এর রিপোর্টের প্রেক্ষিতে শিল্পপতি গৌতম আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়েও মেলনি কোনও অনিয়মের নথি। শীর্ষ আদালতে একথা জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটি।

    আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘনিষ্ঠ’ হিসাবে পরিচিত গৌতম আদানির (Adani Group) সংস্থার বিরুদ্ধে কারচুপি করে শেয়ারের দাম বাড়ানো এবং কর ফাঁকি-সহ বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ এনেছে আমেরিকান লগ্নি গবেষণা সংস্থা ‘হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ’। ওই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বেঞ্চ এর সত্যতা খতিয়ে দেখতে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে। ওই কমিটির প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ রিপোর্টে বলা হয়েছে, আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কারচুপির প্রমাণ তো মেলেনি। বরং খুচরো বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে আদানি গোষ্ঠী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করেছে বলেও জানানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    রাহুলকে নিশানা অমিতের

    দেশের শীর্ষ আদালত গঠিত কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই বিজেপির তরফে রাহুল গান্ধীকে নিশানা করা হয়েছে। সুপ্রিম কমিটির রিপোর্টের স্ক্রিনশট পোস্ট করে এদিন অমিত মালব্য বলেন, ‘রাহুল গান্ধীর স্পিচরাইটারদের কাজ বেড়ে গেল। এখন নতুন নতুন ভিত্তিহীন অভিযোগ খুঁজে বের করতে হবে তাদের।’ উল্লেখ্য, বিভিন্ন সময়ে আদানির নাম করে বিজেপিকে তোপ দেগে থাকেন রাহুল গান্ধী। হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর সেই আক্রমণের ঝাঁঝ আরও বাড়িয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। 

    এদিন অমিত মালব্য টুইটে লেখেন, ‘চৌকিদার চোর হ্যা স্লোগানের জন্য ভারতের জনগণ রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসকে ডগহাউজে পাঠিয়েছিলেন। রাফাল নিয়ে ভিত্তিহীন প্রচার চালিয়েছিলেন রাহুল। এর জেরে ভারতের বায়ুসেনার আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়া সংকটের মুখে পড়েছিল। আর এখন আদানি ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টের গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি জানিয়ে দিল যে সেবির থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য খতিয়ে দেখে তারা আদানিদের জালিয়াতির কোনও প্রমাণ পায়নি। নিয়ামক সংস্থার কোনও গলদও নেই এই ঘটনায়। রাহুল গান্ধীর বক্তৃতা যাঁরা লেখেন, তাঁদের এখন আরও অদ্ভুত কিছু সামনে নিয়ে আসতে হবে। তাঁর মিথ্যার যন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে হবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • King Cobra: ১২ ফুট শঙ্খচূড়ের মাথায় চুম্বন! যুবকের ভিডিও দেখে হাঁ নেটিজেনরা

    King Cobra: ১২ ফুট শঙ্খচূড়ের মাথায় চুম্বন! যুবকের ভিডিও দেখে হাঁ নেটিজেনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিষধর হোক কী নাই হোক (King Cobra)! সাপ নাম শুনলেই মানুষের আতঙ্কের শেষ থাকে না। কিন্তু প্রশ্ন যদি হয় সাপকে চুম্বন করার? এমনটা বোধ হয় কল্পনাতেও আসে না কারও? এবার এই অসম্ভব কাণ্ডকে সম্ভব করতে দেখা গেল এক যুবককে।

    সাপের মাথায় চুম্বন

    সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে, এক যুবক সাপের (King Cobra) মাথায় চুম্বন করছেন তাও আবার মামুলি সাপ নয় একেবারে ১২ ফুটের শঙ্খচুড়। মিঠুন চক্রবর্তীর জনপ্রিয় সংলাপ, ‘এক ছোবলে ছবি’ শঙ্খচূড়ের (King Cobra) ক্ষেত্রে একেবারে প্রযোজ্য। অন্তত, সাপ বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন। নিকদ্যর‍্যাংলার নামে একটি ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল থেকে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি জলাশয়ের ধারে দাঁড়িয়ে আছেন ওই যুবক। তাঁর সামনেই বিশালাকার শঙ্খচূড় ফণা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। এরপর যুবক সাপটিকে হাতে ধরে ফেলেন। ধীরে ধীরে সেটির ফণায় চুম্বন দিতে দেখা যায় তাঁকে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Animal and Reptile Addict (@nickthewrangler)

    কী বলছেন নেটিজেনরা? 

    ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হওয়া মাত্রই তা ভাইরাল হতে থাকে নেট পাড়ায়। আতঙ্কের কমেন্ট আসতে থাকে নেটিজেনদের। যুবকের পোস্টের ক্যাপশনে লেখা,  ‘‘বারো ফুটের শঙ্খচূড়ের (King Cobra) মাথায় চুম্বক করতে পারবেন?’’ জানা যাচ্ছে অকুতোভয় এই যুবকের নাম নিক বিশপ। বিষধর যা কিছু আছে পৃথিবীতে তা নিয়েই কারবার তাঁর। কিন্তু এভাবে শঙ্খচূড় নিয়ে যে খেলা তিনি দেখাচ্ছেন তা নিয়ে সমালোচনারও ঝড় বয়ে গেছে নেট পাড়ায়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাপের সঙ্গে এই খেলা ভালভাবে নেননি অনেক নেটিজেন।

    ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ হল শঙ্খচূড় (King Cobra) 

    পৃথিবীর বিষধর সাপগুলির মধ্যে শঙ্কচূড় অন্যতম। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সাপের বিষে থাকে নিউরোটক্সিন। এই সাপের কামড়ে হৃদ কম্পন স্তব্ধ হয়ে যায়। শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় মানুষের। তবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, মানুষের কাছ থেকে আক্রমন না এলে প্রথমেই কাউকে হামলা করেনা এই সাপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘কোর্টে গিয়ে অনেক চেষ্টা করেছেন, আটকাতে পারেন নি। ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক।’’ শুক্রবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে এসে অভিষেক প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আদালত থেকে কোনও রক্ষাকবচ পাননি। শনিবার বেলা ১১ টায় সিবিআই নিজাম প্যালেসে হাজিরার ব্যাপারে নোটিশ দিয়েছে তাঁকে। এ প্রসঙ্গে কালিয়াগঞ্জে এসে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন শুভেন্দু অধিকারী৷

    এগরা বিস্ফোরণ নিয়ে মমতাকে আক্রমণ বিরোধী দলনেতার

    অন্যদিকে ভানু বাগের মৃত্যু প্রসঙ্গেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান বিরোধী দলনেতা৷ তিনি বলেন, ‘‘ভানু বাগের মৃত্যুতে পরিবারের যা ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷’’ উল্লেখ্য ক’দিন আগে ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এগরা। মৃত্যু হয় ৮ জনের। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ভানু বাগ এলাকা থেকে গা ঢাকা দেয়। যদিও ওড়িশায় পালিয়ে গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ধরা পড়ে সিআইডির হাতে। কিন্তু ঘটনার সময় শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যাওয়ায় সেখানে একটি হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয়৷ 

    কালিয়াগঞ্জ প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা

    এদিন কালিয়াগঞ্জে এসে নাবালিকা মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশকে কাঠগড়ায় তোলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ঘটনার প্রায় একমাস পর উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে মৃত নাবালিকা ও গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার দুপুরে  বিরোধী দলনেতা প্রথমে কুনোরে অবস্থিত ভারত সেবাশ্রমে যান এবং স্বামীজিদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়া এলাকায় মৃত নাবালিকার বাড়িতে যান। কথা বলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ শোনেন তাঁদের কাছ থেকে। উল্লেখ্য গত ২১ এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোই বাড়ি এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে উদ্ধার হয় এক দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর মৃতদেহ। ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। এই ঘটনায় দফায় দফায় উত্তাল হয় কালিয়াগঞ্জ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality Recruitment Scam: পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে রাজ্যের আর্জি শুনল না হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ

    Municipality Recruitment Scam: পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে রাজ্যের আর্জি শুনল না হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতি (Municipality Recruitment Scam) মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High court) ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। শুক্রবার এই সংক্রান্ত মামলা শুনল না বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিন্‌হা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতিরা জানালেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের (Primary Recruitment) দুর্নীতি নিয়ে মূল মামলা ছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) এই নির্দেশ দিয়েছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মামলা শোনার এক্তিয়ার নেই এই বেঞ্চের। তাই এই মামলা এই বেঞ্চের পক্ষে শোনা সম্ভব নয়। ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলাটি ছেড়ে দেওয়ায়, তা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে। 

    পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে সমস্যায় রাজ্য

    পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিতে (Municipality Recruitment Scam) সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই নির্দেশ বহাল রাখেন বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। শুক্রবার ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করতে অস্বীকার করায় সমস্যায় পড়ল রাজ্য সরকার। স্কুলে নিয়োগে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে প্রকাশ্যে আসে, পুরসভার নিয়োগেও ভয়ঙ্কর দুর্নীতির অভিযোগ। বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ, হুগলির প্রোমোটার, অয়ন শীলের অফিসে তল্লাশিতে উদ্ধার হয় এই সংক্রান্ত বহু নথি, হার্ডডিস্ক। 

    আরও পড়ুন: আইসিএসইতে দেশে প্রথম স্থানাধিকারী ৯ জনের মধ্যে বাংলার সম্বিত মুখোপাধ্যায়

    গত ২১ এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Municipality Recruitment Scam) তদন্ত করতে পারবে সিবিআই। এরপরই, হাইকোর্টের নির্দেশের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানায় রাজ্য। কিন্তু, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা ফেরত পাঠায় সুপ্রিম কোর্ট। মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে কিন্তু তিনি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশেই বহাল রাখেন। তিনি জানিয়ে দেন, এই বিষয়ে তদন্ত করবে সিবিআই-ই। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজ্য ডিভিশন বেঞ্চে যায়। এদিন সেখানেও ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। এই পরিস্থিতিতে মামলার দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের দফতরে চিঠি দিল রাজ্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের চাকরি বাতিলের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    Calcutta High Court: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের চাকরি বাতিলের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩২ হাজার প্রাথমিক (Primary) শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শুক্রবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের ওই রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চের নির্দেশ, আগামী সেপ্টেম্বর কিংবা আদালত পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ কার্যকর থাকবে। ডিভিশন বেঞ্চের এও নির্দেশ, নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার বিষয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই মেনে চলতে হবে। এদিন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে আদালত অগাস্ট মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে বলেছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে সেপ্টেম্বরে।

    নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন চাকরিহারারা?

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার এই মামলার রায় দিতে গিয়ে বিচারপতি (Calcutta High Court) গঙ্গোপাধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এও জানিয়েছিলেন, চাকরিহারারা আপাতত চার মাস স্কুলে যেতে পারবেন। তবে বেতন পাবেন পার্শ্বশিক্ষকদের মতো। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সকলেই অংশ নিতে পারবেন বলেও জানিয়েছে হাইকোর্ট।

    ইন্টারভিউ পাশ করতে হবে

    ২০১৬ সালে রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলগুলিতে নিয়োগ করা হয়েছিল ৪২ হাজার ৫০০ জনকে। এঁদের মধ্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৬ হাজার ৫০০ জনকে নিয়ে প্রথম থেকেই কোনও বিতর্ক নেই। গত শুক্রবার বাকি ৩৬ হাজার প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকের চাকরি বাতিল করে দেন বিচারপতি (Calcutta High Court) গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি জানান, নতুন করে ইন্টারভিউ পাশ করলে তাঁরা চাকরি ফিরে পাবেন, না হলে খোয়াতে হবে চাকরি। সোমবার মামলাকারীদের আইনজীবী আদালতে জানান, প্রশিক্ষণহীন প্রার্থীর আসল সংখ্যা ৩০ হাজার ১৮৫, ৩৬ হাজার নয়। লেখায় ভুল হয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: অভিষেককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা শনি-সকালেই

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের প্রাথমিকে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলে মামলা করেছিলেন প্রিয়ঙ্কা নস্কর সহ ১৪০ জন চাকরিপ্রার্থী। তাঁদের তরফে আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি আদালতে (Calcutta High Court) জানান, মামলাকারীদের থেকে কম নম্বর পেয়ে চাকরি পেয়েছিলেন অনেক প্রশিক্ষণহীনই। ইন্টারভিউ বির্তক প্রসঙ্গও ওঠে। তরুণজ্যোতি বলেন, “আমাদের বক্তব্য ছিল পক্ষপাত হয়েছে, ইন্টারভিউ অ্যাপ্টিটিউডের নম্বরে গোলমাল হয়েছে। রিজার্ভেশন রোস্টার মানা হয়নি। সিঙ্গল বেঞ্চ রায় দিয়েছিল, সবটা মেনে করতে হবে। সেই রায় বহাল থাকছে। তবে যাঁরা চাকরিহারা হন, যাঁদের মামলা প্যারাটিচারদের মতো হয়ে যাওয়ার কথা ছিল, ডিভিশন বেঞ্চ তাতে স্টে দিলেন ঠিকই, বোর্ডকে প্রসেসটা চালিয়ে যাওয়ার কথাও বললেন। অর্থাৎ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ে ইন্টারফেয়ার করলেন না”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share