Tag: Madhyom

Madhyom

  • Daily Horoscope 16 January 2025: সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ করবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 16 January 2025: সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ করবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আপনার কর্মদক্ষতার কারণে জীবিকার স্থানে শত্রু বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বদনাম থেকে সবাই খুব সতর্ক থাকুন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

    ২) শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) সন্তানের ব্যবহারে আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ২) শরীরে কোথাও আঘাত লাগার আশঙ্কা রয়েছে।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) ব্যবসা বা অন্য কোনও কাজে বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) ব্যবসা গতানুগতিক ভাবেই চলবে।

    ২) ভাই-বোনের কাছ থেকে ভালো সাহায্য পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) উচ্চশিক্ষার্থীদের সামনে ভালো যোগ রয়েছে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

    ২) কোনও অসৎ লোকের জন্য আপনার বদনাম হতে পারে।

    ৩) আশাপূরণ।

    ধনু

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন।

    ২) কাউকে টাকা ধার দিলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

    ১) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) সংসারে শান্তি বজায় থাকবে।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) আপনার রূঢ় আচরণে বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) ব্যবসায় বিশেষ লাভের শুভ যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “সিআইডির সঙ্গে সিবিআইকে নিয়ে করতে হবে সিট”, স্যালাইনকাণ্ডে দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “সিআইডির সঙ্গে সিবিআইকে নিয়ে করতে হবে সিট”, স্যালাইনকাণ্ডে দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংক্রমিত স্যালাইন ব্যবহারের ফলে রোগীমৃত্যুর প্রতিবাদে পথে নেমে আন্দোলন করল বিজেপি। বৃহস্পতিবার বিজেপি বিধায়কদের স্বাস্থ্যভবন অভিযানের শেষে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একই সঙ্গে তিনি একগুচ্ছ দাবিও জানান। মূলত, বিষ স্যালাইনে প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে তুললেন ক্ষতিপূরণ থেকে সরকারি চাকরির দাবিও। এদিকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) স্বাস্থ্য ভবনের কাছাকাছি যেতেই বচসায় জড়াতে দেখা যায় পুলিশকে। পুলিশ বাধা দিলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন শুভেন্দু ও তাঁর অনুগামীরা।

    সিআইডির সঙ্গে সিবিআইকে নিয়ে করতে হবে সিট (Suvendu Adhikari)

    এরই মধ্যে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন শুভেন্দু। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “জনস্বার্থেই স্বাস্থ্য ভবনে এসেছিলাম। স্পেশ্যাল সেক্রেটারিরর সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, রাজ্য সরকারের সর্বোচ্চ চেয়ারের ওপরে অভিযোগ উঠেছে। এখন সিআইডি তদন্ত করছে আরজি করের মতো। আসলে প্রমাণ নষ্ট করার জন্য সিআইডি-কে পাঠানো হয়েছে।” তিনি বলেন,“ সিআইডি তদন্ত চলতে পারে। কিন্তু সিবিআই-কে নিয়ে তৈরি করতে হবে সিট।”তাঁর সংযোজন, “আমরা স্পেশ্যাল সেক্রেটারিকে বলেছি, ড্রাগ কন্ট্রোল অথরিটির প্রতিনিধি, রাজ্যের প্রতিনিধি রাখতে হবে। আপনাদের মুখ্যমন্ত্রীকে বলুন চিফ জাস্টিসকে লিখতে। যাতে তাঁরা একটা বিচারপতি দেন। আর সিআইডি যদি থাকে তাহলে সিবিআই যাতে তাঁদের অফিসার দেয় সেটাও লেখার কথা বলেছি।  এদের সকলকে নিয়ে সিট তৈরি হোক। পুরোটার নেতৃত্ব দিন একজন বিচারপতি।”

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    মমতাকে তোপ

    শুভেন্দু এদিন কাঠগড়ায় তুলেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ক্ষতিপূরণের দাবিও তোলেন শুভেন্দু। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমরা বলেছি প্রসূতি মা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য মারা গিয়েছেন। ওঁর দুটো বাচ্চা আছে। আপনারা দায়ী। আপনাদের দায়িত্ব নিতে হবে। ৫০ লক্ষ টাকা দিন আপনারা। চাকরি দিতে হবে। বাকি তিনজন প্রসূতির কথা আমরা জিজ্ঞেস করেছি। প্রথমে বলল ক্রিটিক্যাল, তারপর বলল চিকিৎসা চলছে।” সুর আরও চড়িয়ে শুভেন্দু বলেন, “সব থেকে বড় ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ হচ্ছে গত এক মাস ধরে যাদের এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে তাঁদের ভবিষ্যতে কিডনি বিকল হতে পারে। ডাক্তাররা বলছেন, বিশেষজ্ঞরা বলছেন এ কথা।”

    রোগীদের তালিকা প্রকাশের দাবি

    স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে শুভেন্দুর নেতৃত্বে স্বাস্থ্যভবনে যায় বিজেপি বিধায়কদের দল। শুভেন্দুর দাবি, স্বাস্থ্য সচিবের অনুমতি নিয়ে এলেও আমাদের ব্যারিকেড করে বাধা দেয় পুলিশ। একে কেন্দ্র করে সাময়িক উত্তেজনা ছড়ায় স্বাস্থ্য ভবনের গেটের সামনে। এর পর বিজেপি বিধায়কদের স্বাস্থ্য ভবনে প্রবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ। স্বাস্থ্য ভবন থেকে বেরিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আমি জানতে চেয়েছিলাম শুধুমাত্র এই ৫ জনকেই এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে, না কি আরও কেউ রয়েছে। আমায় কোনও জবাব দিতে পারেনি। আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নজরদারিতে এই ঘটনার তদন্ত দাবি করছি। গত ১ মাস ধরে কোটি কোটি মানুষকে সরকারি হাসপাতালে এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, যাদের এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে তাদের যে কোনও সময় কিডনি ফেল করতে পারে। তখন এই সরকার নিজের দায় ঝাড়তে কিডনি ফেলের কারণ হিসেবে অন্য কোনও যুক্তি খাড়া করবে। তাই গত ১ মাসে যাদের এই সংক্রমিত স্যালাইন দেওয়া হয়েছে তাদের তালিকা এখনই সরকারকে প্রকাশ করতে হবে। আমরা তালিকা চেয়েছি। তালিকা প্রকাশ করে তাঁদের দায়িত্ব নিতে হবে। নাহলে ৬ মাস পরে বলবে সুগার ছিল, তাই কিডনি ফেল করেছে। যাদের সংক্রমিত স্যালাইন দিয়েছে তাদের অভিশাপে ধ্বংস হয়ে যাবে এই সরকার।”

    মুখ্যমন্ত্রী-স্বাস্থ্যসচিবের গ্রেফতারি দাবি

    একই সঙ্গে ফের এই ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ী করেন শুভেন্দু অধিকারী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের গ্রেফতারি দাবি করেন তিনি। স্বাস্থ্য ভবন থেকে বেরিয়ে ইলেক্ট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানায় যান শুভেন্দু। সেখানে এই ঘটনায় স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: “ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়ছে কংগ্রেস”, আরএসএসকে নিশানা করতে গিয়ে বললেন রাহুল

    Rahul Gandhi: “ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়ছে কংগ্রেস”, আরএসএসকে নিশানা করতে গিয়ে বললেন রাহুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস শুধু বিজেপি এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে নয়, বরং পুরো ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়াই করছে।” আরএসএসকে নিশানা করতে গিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। বুধবার দিল্লিতে (Indian State) এআইসিসির সদর দফতরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাহুল। সেখানেই তিনি ‘দেশদ্রোহিতা’র কথা বলেন।

    কী বললেন রাহুল? (Rahul Gandhi)

    রাহুল বলেন, “ভাববেন না আমরা একটি ন্যায্য লড়াই করছি। আপনি যদি মনে করেন আমরা বিজেপি এবং আরএসএস নামক একটি রাজনৈতিক সংগঠনের বিরুদ্ধে লড়াই করছি, তাহলে জেনে রাখুন তারা আমাদের দেশের প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠান দখল করেছে। এখন আমরা শুধু বিজেপি এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে নয়, বরং ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়াই করছি।”

    নির্বাচন কমিশনকে নিশানা

    তিনি বলেন, “আমরা নির্বাচন কমিশনের কার্যপদ্ধতি নিয়ে অস্বস্তিতে আছি। লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনের মধ্যে মহারাষ্ট্রে প্রায় এক কোটি নতুন ভোটারের হঠাৎ উপস্থিতি সমস্যাজনক। বিধানসভা নির্বাচনে যারা ভোট দিয়েছেন তাঁদের নাম এবং ঠিকানা-সহ ভোটার তালিকা সরবরাহ করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। অথচ নির্বাচন কমিশন এই তথ্য সরবরাহ করতে অস্বীকার করেছে।” কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি বলেন, “আমাদের নির্বাচনী ব্যবস্থায় একটি গুরুতর সমস্যা রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব স্বচ্ছ হওয়া।”  তিনি (Rahul Gandhi) বলেন, “নির্বাচন কমিশন কেন ভোটার তালিকা স্বচ্ছ করতে রাজি হবে না? আমাদের তালিকা না দিয়ে তারা কোন উদ্দেশ্য সাধন করছে, এবং কেন তারা এটা গোপন রাখছে? স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। কেন এটা ঘটেছে, তা ব্যাখ্যা করা তাদের পবিত্র দায়িত্ব।”

    আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত ইন্দোরের এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, ভারত প্রকৃত স্বাধীনতা পেয়েছে অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন। ভাগবতকে (Indian State) নিশানা করতে গিয়েই ভারত বিরোধিতার কথা বলেন রাহুল (Rahul Gandhi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mahakumbh Mela 2025: কুম্ভমেলায় ৫০০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ, ১৩০০০ ট্রেনের মহা আয়োজন ভারতীয় রেলের

    Mahakumbh Mela 2025: কুম্ভমেলায় ৫০০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ, ১৩০০০ ট্রেনের মহা আয়োজন ভারতীয় রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ণ মহাকুম্ভ মেলায় (Mahakumbh Mela 2025) ভারতীয় রেল যেন কল্পতরু। উত্তর প্রদেশ সরকার আগেই ঘোষণা করেছিল মেলায় ৪০-৪৫ কোটি মানুষের সমাগম হবে। তাই ভারতীয় রেল তীর্থযাত্রীদের পরিষেবায় ৫০০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ করেছে বলে জানা গিয়েছে। সেই সঙ্গে ১৩০০০ ট্রেন এবং ৫৫০টি টিকিট কাউন্টার সহ আরও একাধিক ব্যবস্থা করেছে রেল। ত্রিবেণী সঙ্গমের স্নানের আয়োজনকে আরও নিরাপদ এবং সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এই ব্যবস্থা বলে জানিয়েছে ভারতীয় রেল। ১৪ জানুয়ারি পৌষ পূর্ণিমার দিন থেকে মেলার পুণ্যস্নান শুরু হয়েছে, চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি মহাশিবরাত্রি পর্যন্ত। দেশ এবং বিদেশের প্রচুর সাধু-সন্ত, সন্ন্যাসী, মুনিঋষি, যোগী, তান্ত্রিক এবং সাধারণ ভক্ত প্রতিদিন গঙ্গায় ডুব দিয়ে মোক্ষলাভের বাসনা চরিতার্থ করতে সমবেত হচ্ছেন।

    ১৮৬৯টি ট্রেন স্বল্প-দূরত্বের ট্রেন চলছে (Mahakumbh Mela 2025)

    পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মহামিলন মেলার (Mahakumbh Mela 2025) যোগাযোগ ব্যবস্থায় রেলের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। জানা গিয়েছে, আগের কুম্ভমেলা থেকে এবারের মহাকুম্ভে প্রায় ৪-৫ গুণ বেশি ভক্ত সমাগম হবে। তাই জাতীয় পরিবহণ ব্যবস্থা হিসেবে মেলার জন্য ১৩,০০০টি ট্রেন চালানোর কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে ১০,০০০টি ট্রেন নিয়মিত চলবে এবং ৩১৩৪টি ট্রেন বিশেষ ট্রেন হিসবে চালানো হবে। ভারতীয় রেল ১৮৬৯টি ট্রেন স্বল্প-দূরত্বে চালাবে এবং ৫৫৯ রিং ট্রেন চালানো হবে। এই কুম্ভে তীর্থযাত্রীদের যাতে যাওয়া-আসায় সমস্যা না হয় তাই মালবাহী ট্রেনগুলিকে ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর হয়ে ঘুরপথে চালানোর কথা জানানো হয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ভব্য মহাকুম্ভকে দিব্য মহাকুম্ভ করতে রেল যে কোনও রকম খামতি রাখতে চাইছে না, এসব ব্যবস্থাই তার বড় প্রমাণ। 

    ৩৭০০ কোটি টাকার দুটি বড় প্রকল্পের বাস্তবায়ন করেছে রেল

    ভারতীয় রেল মহাকুম্ভে (Mahakumbh Mela 2025) পরিষেবা দেওয়ার কাজে ৩৭০০ কোটি টাকা দুটি বড় প্রকল্পে খরচ করেছে। তার মধ্যে রয়েছে বারাণসী থেকে প্রয়াগরাজ গঙ্গা সেতু এবং ফাফামাউ থেকে জাংহাই প্রকল্পের জন্য খরচ দ্বিগুণ করে কাজ করার কথা জানিয়েছে রেল। যেহেতু মেলায় প্রায় ৫০ কোটি মানুষের আয়োজনের লক্ষ্য মাত্রা রয়েছে, তাই বিশেষ ভাবে যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং পরিবহণের ওপর স্বভাবিক ভাবেই নজর দিতে হয়েছে। ব্যাপক ভিড়কে সঠিক ভাবে পরিচালনার জন্য রেলের সময়সূচির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তীর্থযাত্রীদের সুরক্ষা এবং নিরাপদে পুণ্য স্নানের জন্য আরও একাধিক পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    রেলের কর্মীদের ২৪ ঘণ্টা সজাগ রাখা হয়েছে

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, মহাকুম্ভমেলায় (Mahakumbh Mela 2025) প্রয়াগরাজ অঞ্চলে মোট ১১৭৬টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। ২৩টি কেন্দ্রে ১ লক্ষ মানুষের থাকার জন্য শিবির নির্মাণ করা হয়েছে। ভিড়ের মধ্যে যাত্রীদের দ্রুত রেলের টিকিট দিতে রঙিন টিকিট এবং বারকোড যুক্ত ইউটিএস মেশিনে টিকিট পরিষেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মেলায় তীর্থযাত্রীদের সব রকম সুবিধা দিতে রেলওয়ে পুলিশ, নিরাপত্তা কর্মী, যন্ত্রচালক, ইঞ্জিনিয়র, বিদ্যুৎ পরিচালনার কর্মী, এবং আরও একাধিক বিভাগের কর্মীদের ২৪ ঘণ্টা সজাগ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্ত ব্যবস্থায় আপতকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলায় মেডিক্যাল পরিষেবা, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার মতো জরুরি পরিষেবা কেন্দ্র এবং বিপর্যয় মোকাবিলা কেন্দ্র গড়া হয়েছে।

    ২২টি ভাষায় একটি পথ নির্দেশিকা

    প্রয়াগরাজ শহরে যাত্রীদের পরিষেবা আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে রেলওয়ে ৪৮টি প্ল্যাটফর্ম এবং ২১টি ফুট ওভার ব্রিজের অতরিক্ত সুবিধা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট ১৫১টি মোবাইল ইউটিএস কাউন্টার খোলা হয়েছে। আরও ৫৫৪টি টিকিট কাউন্টারে সরাসরি টিকিট দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সড়ক ও রেলের মধ্যে যোগাযোগকে সরল করতে ২১টি আরওবি নির্মাণ করেছে রেল। ন’টি প্রধান স্টেশনে মোট ১২টি ভাষায় রেল ঘোষণার ব্যবস্থা করেছে। মোট ২২টি ভাষায় একটি পথ নির্দেশিকা বিষয়ক পুস্তিকাও চালু করা হয়েছে। তীর্থযাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সেখানে দেওয়া হয়েছে। পুণ্যার্থীদের পুণ্যস্নানকে সুরক্ষিত (Mahakumbh Mela 2025) এবং আরও নিরাপদ করতে রেলের এই বিরাট আয়োজন এখন রেকর্ড গড়ার পথে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Ireland: বাইশগজেও নারীশক্তির জয়গান, রোহিতদের টপকে গেলেন স্মৃতিরা

    India vs Ireland: বাইশগজেও নারীশক্তির জয়গান, রোহিতদের টপকে গেলেন স্মৃতিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাইশগজে নারীশক্তির জয়গান। একদিনের ক্রিকেটে রোহিত-বিরাটদের করা ৪১৮ রানকে টপকে গেলেন স্মৃতিরা। প্রথমবার একদিনের ম্যাচে ৪০০ রানের গণ্ডি টপকাল ভারতের মেয়েরা। স্মৃতি মান্ধানার নেতৃত্বে একের পর এক রেকর্ড ভাঙছে ভারতের মহিলা ক্রিকেট দল। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজ আগেই জিতে নিয়েছিল ভারত। তেমনই রেকর্ডও গড়েছিল। এই সিরিজের আগে পর্যন্ত মেয়েদের ওডিআই-তে ভারতের সর্বাধিক স্কোর ছিল ৩৫৮। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওয়ান ডে-তে জেমাইমা রডরিগেজের প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরিতে সেই রেকর্ড ভাঙে ভারত। গত ম্যাচে ৩৭০ রান তুলেছিল ভারতীয় দল। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের তৃতীয় তথা শেষ ওয়ান ডে-তে ৪০০ পার ভারতের।

    মেয়েদের ওডিআই-তে সর্বাধিক স্কোরে সেরা পাঁচে ভারত!

    বুধবার টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেটে ৪৩৫ রান তোলে ভারত। এর ফলে মেয়েদের একদিনের ক্রিকেটে সর্বাধিক স্কোরের নিরিখে প্রথম পাঁচে ঢুকে পড়ল ভারত। মেয়েদের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বাধিক স্কোরের রেকর্ড নিউজিল্যান্ডের দখলে। ২০১৮ সালে আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধেই ৪ উইকেটে ৪৯১ রান করেছিল নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় স্থানেও তারাই। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৫ উইকেটে ৪৫৫ করেছিল নিউজিল্যান্ড। অবাক করা বিষয় যদিও নয়, তৃতীয় স্থানও নিউজিল্যান্ডেরই। সেটি আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪৪০-৩। চতুর্থ স্থানে উঠে এল ভারত। 

    দুরন্ত স্মৃতি-প্রতিকারা

    এদিন আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে প্রথম বল থেকেই ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা এবং প্রতীকা রাওয়াল। ২৩৩ রানের পার্টনারশিপ গড়েন স্মৃতি-প্রতীকা। ৭০ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন স্মৃতি। অবশেষে ৮০ বলে ১৩৫ রানের ইনিংস খেলে আউট হন। তাঁর ইনিংসে আছে ৭টি ছক্কা এবং ১২টি বাউন্ডারি। এটা তাঁর কেরিয়ারের দশম সেঞ্চুরি। ভারতীয়দের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন স্মৃতি মান্ধানা। সঙ্গে এই সিরিজে ভারতের প্রাপ্তি ওপেনার প্রতিকা রাওয়ালও কেরিয়ারের প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি। এদিন ১২৯ বলে ১৫৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে আউট হন প্রতিকা। রিচা ৪২ বলে ৫৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। ৫০ ওভার ব্যাট করে ৫ উইকেটে ৪৩৫ রান তোলে ভারত। পুরুষদের একদিনের ক্রিকেটে ভারতের সর্বাধিক রান ৪১৮-৫। তাই রেকর্ড গড়ে স্মৃতি-দীপ্তিরা টপকে গেলেন রোহিত-বিরাটদেরও। বাইশগজেও নারীশক্তির জয়গান রচনা করলেন স্মৃতি-প্রতিকা-রীচারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Price Of Vegetables: নতুন বছরে হু হু করে কমছে সবজি ও খাদ্যশস্যের দাম, কী বলছেন ব্যবসায়ীরা?

    Price Of Vegetables: নতুন বছরে হু হু করে কমছে সবজি ও খাদ্যশস্যের দাম, কী বলছেন ব্যবসায়ীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রেতাদের জন্য স্বস্তির খবর। নতুন বছরের প্রথম পনেরো দিনেই আনাজপাতি ও খাদ্যশস্যের দাম (Price down) করে গিয়েছে একলপ্তে অনেকখানি (Price Of Vegetables)। ডিসেম্বরে যে দাম ছিল, তার তুলনায় টমেটো, আলু, পেঁয়াজ, চাল এবং ডালের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত।

    মূল্য হ্রাস (Price Of Vegetables)

    কৃষি বাণিজ্য সংস্থাগুলোর মতে, এই দামের পতনের কারণ হল বাজারে নতুন ফসলের ব্যাপক আমদানি, খরিফ শস্যের উন্নত ফলন এবং ডালের ক্ষেত্রে আমদানি বৃদ্ধি। জানা গিয়েছে, টমেটোর দাম ৪০ শতাংশ, আলুর দাম ১৬ শতাংশ, পেঁয়াজের দাম ৩৩ শতাংশ এবং চালের দাম ১০-১৫ শতাংশ কমেছে। ব্যবসায়ীদের মতে, মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র থেকে টমেটোর সরবরাহ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই কারণেই দাম স্থিতিশীল রয়েছে।

    সবজির দামের পতন

    দিল্লিভিত্তিক আজাদপুর মার্কেট টমেটো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য অশোক কৌশিক বলেন, “দাম স্থিতিশীল থাকবে। খুচরো বাজারে টমেটোর দাম ডিসেম্বরে ছিল ৫০ টাকা প্রতি কেজি। বর্তমানে সেটাই কমে হয়েছে কেজি প্রতি ৩০-৩৫ টাকা। সবজির দামের এই পতন প্রায় দুবছরের উচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতির পর গৃহস্থালির বাজেটের চাপ লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের ডিসেম্বর মাসের ডেটা থেকে জানা গিয়েছে, খুচরো মুদ্রাস্ফীতি চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে, ৫.২২ শতাংশে নেমে এসেছে।

    আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    দাম কমেছে ডাল শস্যেরও। তুর ও অড়হর ডালের দাম কমেছে যথাক্রমে ২৩ শতাংশ ও ১০.৫ শতাংশ। মসুর, ছোলা, স্প্লিট পি এবং মুগ ডালের দাম কমেছে ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত (Price Of Vegetables)। দিল্লি গ্রেইন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি গৌরব গুপ্ত বলেন, “ডালের দাম নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া পর্যন্ত চাপের মধ্যে থাকবে যাতে পতন রোধ করা যায়।” জানা গিয়েছে, প্রচুর ফলন হওয়ায় ধানের দাম কমেছে ১০-১৫ শতাংশ। রাইসভিলার সিইও সুরজ আগরওয়াল বলেন,

    “যে চাল ৫৩-৫৪ টাকা প্রতি কেজি দামে বিক্রি হচ্ছিল, তা গত ১৫ দিনে ৪৬-৪৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রফতানিও শক্তিশালী। তবে, আশ্চর্যজনকভাবে, পশ্চিমবঙ্গে মিনিকিট চালের দাম স্থির রয়েছে এবং উৎপাদন ভালো হওয়া সত্ত্বেও দাম বাড়ছে।” গত ৪৫ দিনে পেঁয়াজের দাম কমে (Price down) অর্ধেক হয়েছে (Price Of Vegetables)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sajal Ghosh: ১০ টাকা দিলেই বাড়িতে পৌঁছে যাবে খাবার, বড় উদ্যোগ বিজেপি নেতা সজল ঘোষের

    Sajal Ghosh: ১০ টাকা দিলেই বাড়িতে পৌঁছে যাবে খাবার, বড় উদ্যোগ বিজেপি নেতা সজল ঘোষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলেছে। ৫০০ টাকা হাতে নিয়ে বাজার গেলে ঝোলা ভর্তি হয় না। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে এবার বড় উদ্যোগ নিলেন বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ (Sajal Ghosh)। মাত্র ১০ টাকায় বাড়িতে পৌঁচ্ছে যাবে খাবার। পেটপুরে মিলবে খাবার। এই উদ্যোগের জন্য তিনি সকলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি।

    কারা এই উদ্যোগের সুবিধা পাবেন? (Sajal Ghosh)

    ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখ থেকেই বিজেপি (BJP) নেতা সজল ঘোষ (Sajal Ghosh) শুরু করছেন এই পদক্ষেপ। জানা যাচ্ছে, আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই রাজ্যে এমন অনেক অসহায় প্রবীণ নাগরিক রয়েছেন, যাঁরা একা থাকেন। ঠিকভাবে রান্না করতে পারেন না। অনেকে আবার বয়সের কারণে বাইরে খাবার কিনতে যেতে পারেন না। আর বাজারমূল্য একটি বড় ফ্যাক্টর। এসবের কথা মাথায় রেখে রাতের খাবারের বন্দোবস্ত করার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মধ্য ও উত্তর কলকাতার বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য দশ টাকার বিনিময়ে বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেবে বিজেপি। যেসব বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা বাড়িতে একা থাকেন, অসহায় তাদের পাশে দাঁড়াতেই এই পদক্ষেপ করছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। এই উদ্যোগের নাম রাখা হয়েছে ‘চেটেপুটে’। তবে তিনি পরিস্কার জানিয়েছেন, ‘মা ক্যান্টিনের’ সঙ্গে এর কোনও মিল নেই।

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    এ বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘সজল ঘোষ (Sajal Ghosh) এই এলাকায় বরাবর জনসেবামূলক কাজ করেছেন। আগেও আমাদের দল এই ধরনের জনসেবামূলক কাজ করেছে। অনেক সময় বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের বাড়িতে রান্না করার মতো পরিস্থিতি থাকে না। তাঁদের জন্যই মূলত এই উদ্যোগ। আশা রাখব, এই উদ্যোগে বহু বৃদ্ধ-বৃদ্ধা উপকৃত হবেন। তবে এটা কারও পাল্টা নয়, আগেই বলে দিলাম। বরং, এটা বলতে পারি, সজলের উদ্যোগ অভিনব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    Yogi Adityanath: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রদায়িক হিংসার জেরে ভিটে ছাড়া হয়েছিলেন ৪৭ বছর আগে (Sambhal)। ফিরলেন ৪৭ বছর পরে। তাঁদের ভিটেয় ফেরালেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। ১৯৭৮ সালে হিংসার কারণে ভিটে ছেড়েছিলেন সম্ভলের বহু হিন্দু পরিবার। সেই সময় উচ্ছেদ হওয়া তিনটি হিন্দু পরিবারের জমির মালিকানা পুনরুদ্ধার করল যোগী প্রশাসন। এই তিন পরিবার হিংসায় হারিয়েছিলেন তাঁদের প্রিয়জনদের। বেহাত হয়ে গিয়েছিল ভিটেও। সেই জমিই ফেরত পেলেন তাঁরা।

    সম্ভল হিংসা (Yogi Adityanath)

    ১৯৭৮ সালে সম্ভল হিংসা উত্তরপ্রদেশের ইতিহাসে একটি শোকাবহ অধ্যায়। সেবার প্রায় ২৫০ জন হিন্দুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল বা জীবন বাঁচাতে তাঁদের বাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা হয়েছিল। এই হিংসায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন তুলসী রামের পরিবার। দলিত এই হিন্দুর মৃত্যুর পর প্রাণের ভয়ে ঘরদোর ছেড়ে পালান ওই এলাকার হিন্দুরা। আশ্রয় নেন চন্দৌসি এবং অন্যান্য জায়গায়। জমি-ভিটে বেহাত হয়ে যাওয়ায় একেবারে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। হিন্দুদের কেড়ে নেওয়া জমিতে স্কুল গড়ে তোলে মুসলমানরা।

    কী বলছেন খুন হওয়া তুলসির পরিবার

    তুলসির পরিবারের সদস্য অমরিশ কুমার। সেদিনের সেই বর্বরতার সাক্ষী তিনি। বলেন, “দাঙ্গার সময় আমার দাদুকে খুন করা হয়েছিল। এরপর আমাদের আর কোনও উপায় ছিল না। বাড়ি, জমি-জিরেত, জীবিকা— সব কিছু ফেলে রেখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম।” তিনি বলেন, “হিংসা থেমে যাওয়ার পর ভিটেয় ফেরার চেষ্টা করেছিলাম। আমাদের তাড়া করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বলা হয়েছিল, এখানে আমাদের আর কোনও জায়গা নেই।” বেহাত হয়ে যাওয়া জমি ফিরে পেয়ে যারপরনাই খুশি অমরিশ। বলেন, “আজ, আমরা ন্যায়বিচারের অনুভূতি (Yogi Adityanath) নিয়ে এখানে দাঁড়িয়েছি। জমি অবশেষে আবার আমাদের হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    জমি ফিরে পেয়েছেন আশা দেবীও। তিনি বলেন, “রোডওয়েজ বাস স্টেশনের পিছনে আমাদের প্রায় ২.২৫ বিঘা জমি ছিল। অন্যরা দখল করে নিয়েছিল। সেখানে একটা স্কুল তৈরি করা হয়েছিল।” তিনি বলেন, “আমরা যখনই আমাদের ন্যায্য অধিকার ফেরত পাওয়ার চেষ্টা করেছি, আমাদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা সত্ত্বেও, সবসময় মনে হতো সিস্টেম আমাদের কষ্টের প্রতি উদাসীন।” প্রসঙ্গত, দিন (Sambhal) কয়েক আগেই এই মামলাগুলি রি-ওপেন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) স্বয়ং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে ভারত। বুধবার সেনাবাহিনী দিবসে মুম্বইয়ে নৌসেনার তিনটি যুদ্ধজাহাজকে অন্তর্ভুক্ত করে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমশ সাগরে (Indian Navy শক্তি বাড়াচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত।  এদিন ‘আইএনএস সুরাট’, ‘আইএনএস নীলগিরি’ এবং ‘আইএনএস ভাগশির’ ওরফে ‘হান্টার কিলার’ সাবমেরিনকে দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করলেন মোদি।

    ভারত বৃহত্তম নৌশক্তিতে পরিণত হবে

    এদিন তিন রণতরীকে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্তির পর মোদি (PM Modi) বলেন, “ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ ভারতীয় বাহিনীকে নতুন শক্তি ও নতুন দৃষ্টি দিয়েছিলেন। আজ তার পবিত্র ভূমিতে আমরা একবিংশ শতাব্দীর নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য অনেক বড় পদক্ষেপ করছি। এই প্রথম একটি ডেস্ট্রয়ার, একটি ফ্রিগেট এবং একটি সাবমেরিন একসঙ্গে কার্যকর হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী যোগ করেন, “ভারত বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে। গতি আসছে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে, যা আত্মনির্ভর ভারতের প্রতীক।” এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারতের সামুদ্রিক ঐতিহ্য, নৌবাহিনীর গৌরবময় ইতিহাসের জন্য এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের জন্য বড় একটা দিন। এই প্রথমবার একইসঙ্গে ডেস্ট্রয়ার (একটি দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজ, হরেক রকম মারণ ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম, বিশেষ করে সাবমেরিন এবং বিমানের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকার জন্য সজ্জিত), একটি ফ্রিগেট (মিশ্র অস্ত্রের যুদ্ধজাহাজ, সাধারণত একটি ডেস্ট্রয়ারের চেয়ে হালকা) এবং একটি সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তি হল ভারতীয় নৌবাহিনীতে।” 

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাপট

    দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তায় কার্যত বিপ্লব আনতে চলেছে এই তিন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুদ্ধ জাহাজ।  তিন যুদ্ধ জাহাজ ভারতের হাতে এসে যাওয়ায় গোটা বিশ্বেই ভারতের নৌসেনার দাপট আরও বেশ কিছুটা যে বাড়ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত সমগ্র ভারত মহাসাগর অঞ্চল জুড়ে প্রথম প্রতিক্রিয়াকারী হিসাবেও আবির্ভূত হয়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলিতে আমাদের নৌবাহিনী শত শত জীবন এবং হাজার হাজার কোটি টাকার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পণ্যসম্ভার রক্ষা করেছে। এটি ভারতের প্রতি বিশ্ববাসীর আস্থা বাড়িয়েছে, আপনাদের প্রচেষ্টার কারণে একটি বিশ্বাস তৈরি হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী এবং উপকূলরক্ষী বাহিনীর প্রতি আস্থা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ, এটা স্পষ্ট যে আশিয়ান, অস্ট্রেলিয়া, উপসাগরীয় দেশগুলি এবং আফ্রিকান দেশগুলির সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার হচ্ছে ।” 

    এই দুই যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন নৌবাহিনীর (Indian Navy) চিফ অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী। তিনি বলেন,  “এই প্ল্যাটফর্মগুলি নৌবাহিনীর অপারেশনাল সক্ষমতাকে শক্তিশালী করবে। আমাদের সামুদ্রিক স্বার্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সাগরের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি অর্থাৎ এই অঞ্চলে সবার জন্য নিরাপত্তা ও বৃদ্ধির চিন্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।”

    আইএনএস সুরাটের বিশেষত্ব

    • পি-১৫বি স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার প্রকল্পের চতুর্থ এবং শেষ যুদ্ধজাহাজ
    • দৈর্ঘ্যে ১৬৪ মিটার এবং ৭০,০০০ টন ভার বহন করতে পারে
    • সমুদ্রে গতিবেগ ৩০ নট (প্রায় ৫৫ কিলোমিটার) গতিবেগ
    • বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে উন্নত ডেস্ট্রয়ারগুলির মধ্যে একটি।
    • এই জাহাজে ৭৫% দেশীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে।
    • অত্যাধুনিক অস্ত্র-সেন্সর শত্রুপক্ষকে খুঁজে বের করতে থাকতে আরও উন্নত নেটওয়ার্ক
    • আইএনএস সুরাটের নির্মাণ কাজ ২০১৯ সালের নভেম্বরে শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের মে মাসে উদ্বোধন হয়।

    আইএনএস নীলগিরি-র বিশেষত্ব

    • পি-১৭এ স্টেলথ ফ্রিগেট প্রকল্পের প্রথম জাহাজ
    • ১৪৯ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৬৬৭০ টন ভার বহন ক্ষমতা
    • সমুদ্রে দীর্ঘমেয়াদী অভিযান পরিচালনার ক্ষমতা।
    • দেশীয় পরবর্তী প্রজন্মের ফ্রিগেটের একটি ক্লাসিক উদাহরণ
    • দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করবে
    • ভারী ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা এবং মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষমতার ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা। 
    • আইএনএস নীলগিরির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে। এটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে চালু হয়।

    আইএনএস ভাগশির-এর বিশেষত্ব

    • পি-৭৫ স্করপিন প্রকল্পের ষষ্ঠ এবং শেষ সাবমেরিন।
    • ৬৭ মিটার লম্বা এবং ১৫৫০ টন ওজন বহন ক্ষমতা। 
    • ফরাসি নৌবাহিনীর সহযোগিতায় নির্মিত হয়েছে এই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। 
    • এটি দেশকে আরও স্বনির্ভর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: কাঁটাতার বসানোয় বাধাসৃষ্টির পর সীমান্তে ভারতীয় কৃষককে ‘অপহরণ’ বিজিবি-র!

    Bangladesh: কাঁটাতার বসানোয় বাধাসৃষ্টির পর সীমান্তে ভারতীয় কৃষককে ‘অপহরণ’ বিজিবি-র!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশ (Bangladesh) জুড়ে উত্তরোত্তর বাড়ছে ভারত-বিদ্বেষ। পাশাপাশি, বিজিবি-র তরফে সীমান্তে লাগাতার উস্কানি দেওয়ার চেষ্টাও চলছে। যার জেরে মালদা ও কোচবিহার সহ রাজ্যের একাধিক জেলায় কাঁটাতার দিতে বাধা দিচ্ছে বিজিবি। এই নিয়ে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে তৈরি হয়েছে উত্তেজনার পরিবেশ। এই আবহের মধ্যে এবার এক কৃষককে অপহরণ করার অভিযোগ উঠল বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি-র বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার চাপড়ার হৃদয়পুর এলাকায়।

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?(Bangladesh)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো হৃদয়পুর গ্রামের চাষি নূর হোসেন মঙ্গলবার সকালে বিএসএফের কাছে তার পরিচয়পত্র জমা দিয়ে কাঁটাতার পেরিয়ে জিরো পয়েন্টের কাছে নিজের চাষের (Bangladesh) জমিতে চাষ করতে গিয়েছিলেন। এরপর সন্ধ্যা গড়িয়ে গেলেও আর বাড়িতে ফিরে আসেননি তিনি। এরপরই সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রত্যেকের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষীরা ওই কৃষককে অপহরণ করেছে। ২৪ ঘণ্টা অতিক্রান্ত করলেও এখনো কৃষককে ফিরে পাননি তাঁর পরিবার। চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে ভারতীয় ওই কৃষকের পরিবার। পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, নিয়ম মেনেই নিজের জমিতে চাষ করতে গিয়েছিলেন। অন্য সময় বিকেলের মধ্যেই বাড়ি ফিরে আসেন। ২৪ ঘণ্টা হয়ে গেল কোনও খোঁজ নেই। এভাবে বিজিবি কেন একজন চাষিকে অপহরণ করল? আর বাংলাদেশে যে সব ঘটনা ঘটছে, সে সব দেখে আমরা চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। আমরা চাই, অবিলম্বে তাঁকে বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

    বাংলাদেশের কী বক্তব্য?

    বাংলাদেশের (Bangladesh) পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে যে, সোনা পাচারকারী সন্দেহেই নূর হোসেন শেখকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিষয়টি ইতিমধ্যেই বিএসএফ-কে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি, এ বিষয়ে চাপড়া থানার পুলিশের অবহিত করা হয়েছে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে যে, দেশের অভ্যন্তরের পরিস্থিতি থেকে জনগণের নজর ঘোরাতেই কি সীমান্তে লাগাতার উস্কানি দিচ্ছে বাংলাদেশের সরকার? নেপথ্যে কি মৌলবাদীদের প্ররোচনা? প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share