Tag: Madhyom

Madhyom

  • King Cobra: ১২ ফুট শঙ্খচূড়ের মাথায় চুম্বন! যুবকের ভিডিও দেখে হাঁ নেটিজেনরা

    King Cobra: ১২ ফুট শঙ্খচূড়ের মাথায় চুম্বন! যুবকের ভিডিও দেখে হাঁ নেটিজেনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিষধর হোক কী নাই হোক (King Cobra)! সাপ নাম শুনলেই মানুষের আতঙ্কের শেষ থাকে না। কিন্তু প্রশ্ন যদি হয় সাপকে চুম্বন করার? এমনটা বোধ হয় কল্পনাতেও আসে না কারও? এবার এই অসম্ভব কাণ্ডকে সম্ভব করতে দেখা গেল এক যুবককে।

    সাপের মাথায় চুম্বন

    সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে, এক যুবক সাপের (King Cobra) মাথায় চুম্বন করছেন তাও আবার মামুলি সাপ নয় একেবারে ১২ ফুটের শঙ্খচুড়। মিঠুন চক্রবর্তীর জনপ্রিয় সংলাপ, ‘এক ছোবলে ছবি’ শঙ্খচূড়ের (King Cobra) ক্ষেত্রে একেবারে প্রযোজ্য। অন্তত, সাপ বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন। নিকদ্যর‍্যাংলার নামে একটি ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল থেকে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি জলাশয়ের ধারে দাঁড়িয়ে আছেন ওই যুবক। তাঁর সামনেই বিশালাকার শঙ্খচূড় ফণা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। এরপর যুবক সাপটিকে হাতে ধরে ফেলেন। ধীরে ধীরে সেটির ফণায় চুম্বন দিতে দেখা যায় তাঁকে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Animal and Reptile Addict (@nickthewrangler)

    কী বলছেন নেটিজেনরা? 

    ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হওয়া মাত্রই তা ভাইরাল হতে থাকে নেট পাড়ায়। আতঙ্কের কমেন্ট আসতে থাকে নেটিজেনদের। যুবকের পোস্টের ক্যাপশনে লেখা,  ‘‘বারো ফুটের শঙ্খচূড়ের (King Cobra) মাথায় চুম্বক করতে পারবেন?’’ জানা যাচ্ছে অকুতোভয় এই যুবকের নাম নিক বিশপ। বিষধর যা কিছু আছে পৃথিবীতে তা নিয়েই কারবার তাঁর। কিন্তু এভাবে শঙ্খচূড় নিয়ে যে খেলা তিনি দেখাচ্ছেন তা নিয়ে সমালোচনারও ঝড় বয়ে গেছে নেট পাড়ায়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাপের সঙ্গে এই খেলা ভালভাবে নেননি অনেক নেটিজেন।

    ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ হল শঙ্খচূড় (King Cobra) 

    পৃথিবীর বিষধর সাপগুলির মধ্যে শঙ্কচূড় অন্যতম। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সাপের বিষে থাকে নিউরোটক্সিন। এই সাপের কামড়ে হৃদ কম্পন স্তব্ধ হয়ে যায়। শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় মানুষের। তবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, মানুষের কাছ থেকে আক্রমন না এলে প্রথমেই কাউকে হামলা করেনা এই সাপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘কোর্টে গিয়ে অনেক চেষ্টা করেছেন, আটকাতে পারেন নি। ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক।’’ শুক্রবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে এসে অভিষেক প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আদালত থেকে কোনও রক্ষাকবচ পাননি। শনিবার বেলা ১১ টায় সিবিআই নিজাম প্যালেসে হাজিরার ব্যাপারে নোটিশ দিয়েছে তাঁকে। এ প্রসঙ্গে কালিয়াগঞ্জে এসে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন শুভেন্দু অধিকারী৷

    এগরা বিস্ফোরণ নিয়ে মমতাকে আক্রমণ বিরোধী দলনেতার

    অন্যদিকে ভানু বাগের মৃত্যু প্রসঙ্গেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান বিরোধী দলনেতা৷ তিনি বলেন, ‘‘ভানু বাগের মৃত্যুতে পরিবারের যা ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷’’ উল্লেখ্য ক’দিন আগে ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এগরা। মৃত্যু হয় ৮ জনের। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ভানু বাগ এলাকা থেকে গা ঢাকা দেয়। যদিও ওড়িশায় পালিয়ে গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ধরা পড়ে সিআইডির হাতে। কিন্তু ঘটনার সময় শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যাওয়ায় সেখানে একটি হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয়৷ 

    কালিয়াগঞ্জ প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা

    এদিন কালিয়াগঞ্জে এসে নাবালিকা মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশকে কাঠগড়ায় তোলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ঘটনার প্রায় একমাস পর উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে মৃত নাবালিকা ও গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার দুপুরে  বিরোধী দলনেতা প্রথমে কুনোরে অবস্থিত ভারত সেবাশ্রমে যান এবং স্বামীজিদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়া এলাকায় মৃত নাবালিকার বাড়িতে যান। কথা বলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ শোনেন তাঁদের কাছ থেকে। উল্লেখ্য গত ২১ এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোই বাড়ি এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে উদ্ধার হয় এক দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর মৃতদেহ। ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। এই ঘটনায় দফায় দফায় উত্তাল হয় কালিয়াগঞ্জ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality Recruitment Scam: পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে রাজ্যের আর্জি শুনল না হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ

    Municipality Recruitment Scam: পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে রাজ্যের আর্জি শুনল না হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতি (Municipality Recruitment Scam) মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High court) ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। শুক্রবার এই সংক্রান্ত মামলা শুনল না বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিন্‌হা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতিরা জানালেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের (Primary Recruitment) দুর্নীতি নিয়ে মূল মামলা ছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) এই নির্দেশ দিয়েছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মামলা শোনার এক্তিয়ার নেই এই বেঞ্চের। তাই এই মামলা এই বেঞ্চের পক্ষে শোনা সম্ভব নয়। ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলাটি ছেড়ে দেওয়ায়, তা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে। 

    পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে সমস্যায় রাজ্য

    পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিতে (Municipality Recruitment Scam) সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই নির্দেশ বহাল রাখেন বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। শুক্রবার ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করতে অস্বীকার করায় সমস্যায় পড়ল রাজ্য সরকার। স্কুলে নিয়োগে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে প্রকাশ্যে আসে, পুরসভার নিয়োগেও ভয়ঙ্কর দুর্নীতির অভিযোগ। বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ, হুগলির প্রোমোটার, অয়ন শীলের অফিসে তল্লাশিতে উদ্ধার হয় এই সংক্রান্ত বহু নথি, হার্ডডিস্ক। 

    আরও পড়ুন: আইসিএসইতে দেশে প্রথম স্থানাধিকারী ৯ জনের মধ্যে বাংলার সম্বিত মুখোপাধ্যায়

    গত ২১ এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Municipality Recruitment Scam) তদন্ত করতে পারবে সিবিআই। এরপরই, হাইকোর্টের নির্দেশের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানায় রাজ্য। কিন্তু, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা ফেরত পাঠায় সুপ্রিম কোর্ট। মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে কিন্তু তিনি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশেই বহাল রাখেন। তিনি জানিয়ে দেন, এই বিষয়ে তদন্ত করবে সিবিআই-ই। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজ্য ডিভিশন বেঞ্চে যায়। এদিন সেখানেও ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। এই পরিস্থিতিতে মামলার দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের দফতরে চিঠি দিল রাজ্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের চাকরি বাতিলের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    Calcutta High Court: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের চাকরি বাতিলের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩২ হাজার প্রাথমিক (Primary) শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শুক্রবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের ওই রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চের নির্দেশ, আগামী সেপ্টেম্বর কিংবা আদালত পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ কার্যকর থাকবে। ডিভিশন বেঞ্চের এও নির্দেশ, নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার বিষয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই মেনে চলতে হবে। এদিন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে আদালত অগাস্ট মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে বলেছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে সেপ্টেম্বরে।

    নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন চাকরিহারারা?

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার এই মামলার রায় দিতে গিয়ে বিচারপতি (Calcutta High Court) গঙ্গোপাধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এও জানিয়েছিলেন, চাকরিহারারা আপাতত চার মাস স্কুলে যেতে পারবেন। তবে বেতন পাবেন পার্শ্বশিক্ষকদের মতো। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সকলেই অংশ নিতে পারবেন বলেও জানিয়েছে হাইকোর্ট।

    ইন্টারভিউ পাশ করতে হবে

    ২০১৬ সালে রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলগুলিতে নিয়োগ করা হয়েছিল ৪২ হাজার ৫০০ জনকে। এঁদের মধ্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৬ হাজার ৫০০ জনকে নিয়ে প্রথম থেকেই কোনও বিতর্ক নেই। গত শুক্রবার বাকি ৩৬ হাজার প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকের চাকরি বাতিল করে দেন বিচারপতি (Calcutta High Court) গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি জানান, নতুন করে ইন্টারভিউ পাশ করলে তাঁরা চাকরি ফিরে পাবেন, না হলে খোয়াতে হবে চাকরি। সোমবার মামলাকারীদের আইনজীবী আদালতে জানান, প্রশিক্ষণহীন প্রার্থীর আসল সংখ্যা ৩০ হাজার ১৮৫, ৩৬ হাজার নয়। লেখায় ভুল হয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: অভিষেককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা শনি-সকালেই

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের প্রাথমিকে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলে মামলা করেছিলেন প্রিয়ঙ্কা নস্কর সহ ১৪০ জন চাকরিপ্রার্থী। তাঁদের তরফে আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি আদালতে (Calcutta High Court) জানান, মামলাকারীদের থেকে কম নম্বর পেয়ে চাকরি পেয়েছিলেন অনেক প্রশিক্ষণহীনই। ইন্টারভিউ বির্তক প্রসঙ্গও ওঠে। তরুণজ্যোতি বলেন, “আমাদের বক্তব্য ছিল পক্ষপাত হয়েছে, ইন্টারভিউ অ্যাপ্টিটিউডের নম্বরে গোলমাল হয়েছে। রিজার্ভেশন রোস্টার মানা হয়নি। সিঙ্গল বেঞ্চ রায় দিয়েছিল, সবটা মেনে করতে হবে। সেই রায় বহাল থাকছে। তবে যাঁরা চাকরিহারা হন, যাঁদের মামলা প্যারাটিচারদের মতো হয়ে যাওয়ার কথা ছিল, ডিভিশন বেঞ্চ তাতে স্টে দিলেন ঠিকই, বোর্ডকে প্রসেসটা চালিয়ে যাওয়ার কথাও বললেন। অর্থাৎ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ে ইন্টারফেয়ার করলেন না”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা শনি-সকালেই

    Abhishek Banerjee: অভিষেককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা শনি-সকালেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইনি ফাঁক গলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব সিবিআইয়ের (CBI)। তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে নোটিশ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। শনিবার সকাল ১১টায় সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে হবে অভিষেককে (Abhishek Banerjee)। শুক্রবার রাতেই আসানসোল থেকে কলকাতায় ফিরছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক। সেখানে নবজোয়ার যাত্রায় গিয়েছিলেন তিনি। নবজোয়ার যাত্রা বন্ধ রেখেই কলকাতায় ফিরছেন তৃণমূলের ‘যুবরাজ’। তৃণমূল সূত্রে খবর, ২২ মে ফের বাঁকুড়ার সোনামুখী থেকে নবজোয়ার যাত্রা শুরু করবেন অভিষেক।

    সিবিআই তলবের আঁচ করেছিলেন অভিষেকও (Abhishek Banerjee)!

    সিবিআই যে তাঁকে তলব করতে পারে, সে আঁচ বোধহয় আগেই পেয়েছিলেন অভিষেক। তার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে গিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে। শুক্রবার ওই মামলার শুনানি হয়নি ওই বেঞ্চে। মেলেনি রক্ষাকবচও। অভিষেক চেয়েছিলেন জরুরি ভিত্তিতে শুনানি হোক তাঁর মামলার। সেখানেও হতাশ হতে হয়েছে তাঁকে (Abhishek Banerjee)। এদিন অভিষেকের ওই মামলার দ্রুত শুনানিতে রাজি হয়নি ডিভিশন বেঞ্চ। সোমবার থেকে হাইকোর্টে পড়ছে গ্রীষ্মের ছুটি। তার আগে শনি এবং রবিবার এমনিতেই ছুটি।

    রক্ষাকবচ মেলেনি কেন?

    শুক্রবার পূর্বনির্ধারিত বেশ কিছু মামলা রয়েছে ওই বেঞ্চে। বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, সেই কারণেই শুক্রবার শুনানি করা যাবে না অভিষেকের (Abhishek Banerjee) আবেদনের। প্রত্যাশিতভাবেই অভিষেক এবং কুন্তল ঘোষের আবেদন ফেরত যায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের কাছে। সেখানেও মেলেনি রক্ষাকবচ। মঞ্জুর হয়নি দ্রুত শুনানির আর্জিও।

    এদিন বিচারপতি তালুকদার ও বিচারপতি ভট্টাচার্যের বেঞ্চ বলেছে, পূর্বনির্ধারিত অনেক মামলা রয়েছে। রায় ঘোষণা করতে হবে। সেগুলো সাইটে আপলোডের কাজ রয়েছে। আমাদের অনেক কাজ। এখনই মামলা শুনতে পারব না। গ্রীষ্মের ছুটির পর আদালত খুললে সম্ভব হবে। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার বলেন, আমি মৌখিকভাবে বলছি, উপায় না থাকলে আপনারা অবকাশকালীন বেঞ্চে যেতে পারেন।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের দ্রুত শুনানির আর্জি খারিজ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে, হতাশ তৃণমূল

    তৃণমূল নেতা অভিষেককে (Abhishek Banerjee) ইডি-সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে বলে বৃহস্পতিবারই নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গল বেঞ্চ। মূল তদন্তে বাধা দেওয়ার চেষ্টায় এই মামলা করা হয়েছিল বলেও সন্দেহ আদালতের। সেই কারণেই অভিষেক ও কুন্তলের ২৫ লক্ষ করে টাকা জরিমানা করা হয়। সেই টাকা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। সেখানেও রক্ষাকবচ না মেলায় তৃণমূলের যুবরাজকে দ্রুত তলব করে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Calcutta High Court: শিক্ষক বদলি নিয়ে এখনই পদক্ষেপ নয়! জানাল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: শিক্ষক বদলি নিয়ে এখনই পদক্ষেপ নয়! জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক বদলি নিয়ে ফের আদালতে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। শিক্ষক বদলি (Teacher Transfer) নিয়ে সরকারের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। ১৩ জুন পর্যন্ত শিক্ষকরা যদি নতুন জায়গায় কাজে যোগ নাও দেয়, তাহলে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে না কমিশন। কারণ, মামলার চূড়ান্ত শুনানি হবে ১৩ জুন।

    হাইকোর্টের নির্দেশ

    শিক্ষক বদলিতে প্রবল দুর্নীতি হচ্ছে, এই অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিলেন বেশ কয়েকজন শিক্ষক। তার পরিপ্রক্ষিতেই বিচাপতি বিশ্বজিৎ বসু রাজ্য সরকারকে শিক্ষক বদলি নিয়ে গাইড লাইন তৈরির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু যে গাইড লাইন তৈরি হয়েছে, সেখানে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ১০ (সি) রুল মানা হয়নি বলে অভিযোগ করেন কিছু শিক্ষক। তাঁরা ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলার শুনানিতে হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ শিক্ষক বদলির উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে।

    বিচারপতি বসুর এজলাসে আবেদন

    এই বদলি ইস্যুতে কিছু আবেদন নিয়ে বিচারপতি বসুর এজলাসে আবেদন করেছেন বদলি হওয়া কয়েকজন শিক্ষক। তাঁদের ক্ষেত্রে অবশ্য সিঙ্গল বেঞ্চ কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি। সেই মামলার শুনানি হবে আগামী ১৬ জুন। বদলি নীতি নিয়ে ইতিমধ্যেই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ শুনিয়েছেন হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। 

    আরও পড়ুুন: প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল! পাশের হার ৮৬ শতাংশ, প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা মাঝি

    শিক্ষক ও পড়ুয়ার অনুপাতের বিচার করেই বদলি নীতি তৈরি, তা অবশ্য মেনে চলা আর তা না মানা হলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে বলেও উল্লেখ করেছিলেন বিচারপতি। তিনি এমনও বলেছিলেন, ‘অন্য কোনও চাকরিতে বদলি নিয়ে কোনও অসন্তোষ নেই। শুধুমাত্র শিক্ষকরাই কেন পছন্দের স্কুলে চাকরি করবেন?’ এই শিক্ষক বদলি সংক্রান্ত একটি মামলায় বিচারপতি বসুকে এমনও বলতে শোনা গিয়েছে, বদলির পর নতুন স্কুলে যোগ না দিলে তা ‘সার্ভিস ব্রেক’ হিসাবেও গণ্য হতে পারে। এসব মাথায় রেখেই নাকি নতুন বদলি নীতি তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু তা সামনে আসার পর থেকেই একাধিক মামলা হতে থাকে। শিক্ষকদের অভিযোগ, একই জেলার দুটি বিপরীত প্রান্তে বদলি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবে বদলি করা হচ্ছে শিক্ষকদের, যাতে সমস্যা বাড়ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madhyamik Results 2023: প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল! পাশের হার ৮৬ শতাংশ, প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা মাঝি

    Madhyamik Results 2023: প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল! পাশের হার ৮৬ শতাংশ, প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা মাঝি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল (Madhyamik Results 2023)। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৭৫ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এবার মাধ্যমিকে পাশের হার ৮৬ শতাংশ। 

    মাধ্যমিকে প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা

    এদিন সকাল ১০টায় সাংবাদিক সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা (Madhyamik Results 2023) করে পর্ষদ। সেখানে বলা হয়েছে— এবার মাধ্যমিকে প্রথম দেবদত্তা মাঝি। দেবদত্তা কাটোয়া দুর্গাদাসী চৌধুরানী হাই স্কুলের ছাত্রী। সে পেয়েছে ৬৯৭ নম্বর। যুগ্ম দ্বিতীয় বর্ধমানের শুভম পাল এবং মালদার রিফাত হাসান সরকার। ১৬ জেলা থেকে প্রথম দশে রয়েছেন ১১৮ জন। মালদা থেকে সব থেকে বেশি সংখ্যক পড়ুয়া মেধাতালিকায় আছেন। জেলাভিত্তিক পাশের হারের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। দ্বিতীয় স্থানে কালিম্পং। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। পশ্চিম মেদিনীপুর রয়েছে চতুর্থ স্থানে। অন্যদিকে, এ বছরের  মাধ্যমিকে ফেল করেছে ১ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী।

    এবছর ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে ৪ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত মাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এবছরের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬ লক্ষ ৯৮ হাজার ৬২৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিল। এর মধ্যে ২ লক্ষ ৯০ হাজার ১৭২ জন ছেলে ও ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ২১ জন মেয়ে পরীক্ষার্থী। মোট ২ হাজার ৮৬৭টি সেন্টারে পরীক্ষা নেওয়া হয়। পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, আজ দুপুর ১২টা থেকে ওয়েবসাইটে মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট (Madhyamik Results 2023) দেখতে পারবে পরীক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে আজ দুপুর থেকেই পর্ষদের ক্যাম্প অফিস থেকে স্কুলগুলিকে মাধ্যমিকের মার্কশিট ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: আইসিএসইতে দেশে প্রথম স্থানাধিকারী ৯ জনের মধ্যে বাংলার সম্বিত মুখোপাধ্যায়

    কী করে ওয়েবসাইটে ফল জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা

    পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in এবং wbresults.nic.in থেকে মাধ্যমিকের ফলাফল (Madhyamik Results 2023) দেখা যাবে। পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in বা wbresults.nic.in-এ গিয়ে ‘West Bengal Board of Secondary Exam Results 2023’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে পড়ুয়াদের। এরপর একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। সেখানে যথা স্থানে রোল নম্বর, জন্মতারিখ এবং ক্যাপচা দিয়ে ‘সাবমিট’ করতে হবে। এরপরই মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট ফুটে উঠবে স্ক্রিনে।

    এদিনই, আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে দেয় পর্ষদ। জানানো হয়েছে, আগামী বছর ২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে। পরীক্ষা চলবে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১১টা ৪৫ থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত পরীক্ষা চলবে। ২০২৪ মাধ্যমিকের সূচি এইরকম— ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম ভাষা, ৩ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ভাষা, ৫ ফেব্রুয়ারি ইতিহাস, ৬ ফেব্রুয়ারি ভূগোল, ৮ ফেব্রুয়ারি গণিত, ৯ ফেব্রুয়ারি জীবনবিজ্ঞান, ১০ ফেব্রুয়ারি ভৌতবিজ্ঞান, ১২ ফেব্রুয়ারি ঐচ্ছিক বিষয়। ফিজিকাল এডুকেশন অ্যান্ড সোশ্যাল সার্ভিস ও ওয়ার্ক এডুকেশনের পরীক্ষার দিন পরে ঘোষণা করবে পর্ষদ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Egra Blast: কটকের হাসপাতালে মৃত্যু এগরা বিস্ফোরণকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ভানু বাগের

    Egra Blast: কটকের হাসপাতালে মৃত্যু এগরা বিস্ফোরণকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ভানু বাগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যু হল এগরা বিস্ফোরণ (Egra Blast) কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ভানু বাগের। কটকের রুদ্র হাসপাতালে বৃহস্পতিবার রাত ২টো নাগাদ মৃত্যু হয় তাঁর। প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এগরা বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনিও জখম হন। অগ্নিদগ্ধ অবস্থাতেই তিনি ওড়িশা পালিয়ে গিয়েছিলেন।

    পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা প্রশাসন ভানুর মৃত্যুর খবরকে ইতিমধ্যে নিশ্চিত করেছে এবং তারা ওড়িশা থেকে দেহ আনতে উদ্যোগীও হয়েছে বলে জানা গেছে। জেলা পুলিশ সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে যে ভানুর শেষকৃত্যের পর তার ছেলেকে পুলিশ হেফাজতে নেবে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত এগরা বিস্ফোরণ মামলায় ভানু, তাঁর পুত্র এবং ভাইপো এই তিনজনকেই মূল অভিযুক্ত হিসেবে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ভানুর মৃত্যু হওয়ায় এই মামলার মূল অভিযুক্ত তাঁর ছেলে ও ভাইপো রয়ে গেলেন। ভাইপোকে ইতিমধ্যে আট দিনের সিআইডি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

    সেদিনের ঘটনাক্রম….

    চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এগরার খাদিকুল গ্রামে বাজি কারখানায় ব্যাপক বিস্ফোরণ হয় অন্ততপক্ষে ৯ জনের মারা যাওয়ার খবর মেলে। জানা যায় কারখানার মালিকের নাম কৃষ্ণপদ বাগ ওরফে ভানু। বেআইনিভাবেই বাজি তৈরি করা হতো ওই কারখানায়। মালিকের রাজনৈতিক পরিচয়ও জানা যায় যে তিনি ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য। ওই বাজি কারখানার বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে জখম হন ভানু বাগ নিজেও। সে সময় তিনি তাঁর ছেলে পৃথ্বীজিৎ বাগ ও ভাইপোকে সঙ্গে করে ওড়িশায় পালিয়ে যান। কিন্তু অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ভানুকে কটকের একটি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। ইতিমধ্যে ভানু ঘনিষ্ঠ চারজনকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাতে থাকে পুলিশ। সেই সূত্র ধরেই জানা যায় ভানু বর্তমানে রয়েছেন ওড়িশায় এবং সেখানে থেকে রাতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে এ রাজ্যে ফিরিয়ে আনা সম্ভব ছিল না। বৃহস্পতিবার রাতেই মৃত্যু হয় ভানুর। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে তাঁর শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্পূরের ব্যবহার ভারতবর্ষে অনেক প্রাচীন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কর্পূর প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয়। এছাড়া রাসায়নিকভাবেও তৈরি করা যায় কর্পূর (Camphor Benefits)। কীটপতঙ্গ দূর করা থেকে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখা এবং সর্বোপরি ঠাকুর দেবতার আরতির কাজেও কর্পূর (Camphor Benefits) ব্যবহার হয়। তবে সতর্কবাণী হিসেবে চিকিৎসকরা বলে দিচ্ছেন যে এই কর্পূর যেন কোনভাবে মুখে না যায় তাহলে মারাত্মক বিষক্রিয়া হতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূর ব্যবহার করে জীবনের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ইতিবাচক শক্তির আগমন ঘটে বাড়িতে। আর্থিক সংকট দূর হয়। কর্পূর দিয়ে আরতি করলে সেই বাড়ির মঙ্গল হয়।

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূরের ব্যবহার

    ১) পরিবারের কলহ মেটায় কর্পূর

    পরিবারে নিত্য অশান্তি লেগে থাকলে বাড়ির কোনে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিন। এর প্রভাবে বাড়ির বাস্তু দোষ দূর হবে।

    ২) বিবাহে বাধা দূর করে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, বিবাহে বাধা এলে তা দূর করার জন্য কর্পূর ব্যবহৃত হয়। ৬টি কর্পূরের টুকরো এবং ৩৬ টি লবঙ্গ একসঙ্গে নিয়ে হলুদ, চাল মিশিয়ে দুর্গাকে এর আহুতি দিতে হয়। এর ফলে শীঘ্র বিবাহ সম্ভব হয়।

    ৩) রোগ মুক্তিতে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, কোনও পরিবারে কেউ অসুস্থ হয়ে থাকলে সন্ধ্যেবেলা কর্পূর জ্বালানো উচিত এর প্রভাবে বাড়ির নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং রোগমুক্তি ঘটে।

    ৪) গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর ব্যবহার শুভ ফল দেয়।

    ৫) আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির কাজে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র মতে প্রদীপে কর্পূর রেখে, সেটা সন্ধ্যেবেলায় যদি জ্বালানো হয় এবং ইষ্টদেবতার আরতি করা হয়, তাহলে ঘরে আর্থিক স্থায়িত্ব দেখা যায়।

    ৬) দাম্পত্য জীবন মধুর হয়

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী জীবন সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য চলতে থাকলে শয়ন কক্ষে কর্পূর রেখে ঘুমানো উচিত এর ফলে দাম্পত্য সম্পর্কে মাধুর্য আসে।

    ৭) কালসর্প দোষ নিবারণ করে কর্পূর

    জ্যোতিষীদের মতে, কালসর্প দোষ কেটে যায় যদি বাড়িতে কর্পূরের একটি টুকরো রেখে দেওয়া হয়।

    ৮) পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন না করতে পারলে কর্পূর গৃহে রাখুন

    বাস্তুশাস্ত্র মতে, লাল গোলাপের সঙ্গে একটি কর্পূর টুকরো জ্বালিয়ে দেবী দুর্গার আরতি করলে ধনলাভ হয়।

    রোগ প্রতিরোধে কর্পূরের ভূমিকা

    ১) মশার কামড় থেকে রক্ষা করে কর্পূর

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে যদি কর্পূর টুকরো রেখে দেন তাহলে মশা উৎপাত করবে না। এতে মশাবাহিত রোগ এড়ানো সম্ভব।

    ২) ব্রণ মেটাতে কর্পূর

    চিকিৎসকদের মতে কয়েক ফোঁটা কর্পূর ব্রণ আক্রান্ত স্থানে লাগালে উপকার মেলে। 

    ৩) চুলঝড়া প্রতিরোধে কর্পূর 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত মাথায় যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে দিলে চুল পড়া কমে যাবে।

    ৪) পিঁপড়ে তাড়াতে কর্পূর (Camphor Benefits)

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিলে পিঁপড়ে ঘর ছেড়ে পালাবে।

    ৫) শিশুর ঠান্ডা লাগলে কর্পূরে নিরাময়

    চিকিৎসকরা বলছেন কর্পূরের সঙ্গে সরষের তেল মিশিয়ে গরম করে তা শিশুর বুকে পিঠে মালিশ করলে ঠান্ডা দ্রুত সেরে যায়

    ৬) ত্বক ভাল রাখে কর্পূর

    চিকিৎসকরা বলছেন, ত্বকের চুলকানির সমস্যায় ভেজা কাপড়ে কর্পূর জড়িয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে তা সেরে যাবে।

    ৭) হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে কর্পূর

    গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কর্পূর অল্প পরিমাণে খেলে হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত হয়। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    Suvendu Adhikari: ‘‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে ইডি-সিবিআই। বৃহস্পতিবার এই মর্মে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহা। তার পরেই তৃণমূল নেতার দিকে ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Aadhikari)। তিনি লিখেছেন, ‘গোদের ওপর বিষফোঁড়া। এতদিন শোনা যেত বাপ নম্বরি তো বেটা দশ নম্বরি। এখন নতুন সংস্করণ, পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫! স্বভাব যেমন, তাই পাঁচ গুণ বেশি দিস!’   

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ…

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। গ্রেফতার হওয়ার পরেই তাঁকে বহিষ্কার করে তৃণমূল। পরে তিনি দাবি করেন, তদন্তকারীরা তাঁর মুখ দিয়ে অভিষেকের নাম বলানোর জন্য চাপ দিচ্ছেন। অভিযোগ জানিয়ে নিম্ন আদালতের পাশাপাশি হেস্টিংস থানায়ও চিঠি দিয়েছিলেন কুন্তল। ওই চিঠি প্রসঙ্গে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ ছিল, ইডি কিংবা সিবিআই প্রয়োজনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরা করতে পারে। হাইকোর্টের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। সেখান থেকে আবার হাইকোর্টে ফেরে মামলাটি।

    পরে অন্য একটি ঘটনার জেরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এ সংক্রান্ত মামলা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে সরিয়ে পাঠানো হয় বিচারপতি সিন্‌হার বেঞ্চে। বিচারপতি সিন্‌হাও জানিয়ে দেন, ইডি-সিবিআই চাইলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে অভিষেককে। সেই সঙ্গে আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করায় অভিষেক ও কুন্তলের ২৫ লক্ষ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

    সুকান্তের কটাক্ষ-বাণ

    কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিষেক। এ প্রসঙ্গে অভিষেককে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির (Suvendu Aadhikari) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “উনি যেখানেই যান না কেন, ওঁর জেলযাত্রা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, শুনলাম উনি (অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। তা উনি যেতেই পারেন। আদালতের দরজা সবার জন্য খোলা। কিন্তু প্রশ্ন হল, কেন যাচ্ছেন? সুপ্রিম কোর্ট যেদিন এই মামলা থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরাল, সেদিন উনি বলেছিলেন কোর্টের রায় স্বাগত। সিবিআই হোক বা ইডি যে যখনই ডাকবেন, উনি যাবেন তদন্তে সহযোগিতা করতে। তাহলে এখন অসুবিধার কী আছে?”সুকান্ত বলেন, মনে রাখতে হবে, সুপ্রিম কোর্টের মহামান্য বিচারপতি শুধু এজলাস বদলেছিলেন, বিচারপতি বদলেছিলেন, বিচারে হস্তক্ষেপ করেননি। তাই যেখানেই যান ওঁকে আজ নয় কাল সিবিআইয়ের মুখোমুখি হতেই হবে। যদি কোনও অন্যায় করে থাকেন, বিচার হবে। ওঁর জেলযাত্রা সময়ের অপেক্ষা মাত্র”।

    আরও পড়ুুন: “গুরু পাপে, লঘু দণ্ড”! এগরায় গিয়ে রাজ্য সরকার ও পুলিশের বিপক্ষে বিস্ফোরক দিলীপ

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share