Tag: Madhyom

Madhyom

  • BJP: দিল্লি নির্বাচনে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কেজরিওয়ালের বিপক্ষে পরবেশ ভার্মা

    BJP: দিল্লি নির্বাচনে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কেজরিওয়ালের বিপক্ষে পরবেশ ভার্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। ৭০টির মধ্যে ২৯টি আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে গেরুয়া শিবির। আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বিরুদ্ধেও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে গেরুয়া শিবিরের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন পরবেশ শাহিব সিং ভার্মা। প্রসঙ্গত, তিনি বিজেপির প্রাক্তন সাংসদও বটে। নতুন দিল্লি আসন থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সেই আসনেই দাঁড় করানো হয়েছে পরবেশ শাহিব সিং ভার্মাকে।

    কী বললেন কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে বিজেপি (BJP) প্রার্থী? 

    প্রাথী তালিকায় নাম ঘোষণার পরে নিজের দলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পরবেশ শাহিব সিং। নিজের বিবৃতিতে তিনি জানান, সমগ্র দিল্লি যখন করোনায় আক্রান্ত ছিল, তখন তাদের প্রয়োজন ছিল অক্সিজেনের। কিন্তু অরবিন্দ কেজিরওয়াল তখন সেই প্রয়োজন মেটাননি। তিনি আরও জানিয়েছেন, দিল্লিতে যমুনা নদীকে পরিষ্কার করতে হবে। এর পাশাপাশি দিল্লির দূষণকে রোধ করতে হবে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে এই সমস্ত কাজই সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কেজরিওয়ালের স্ত্রীর বিরুদ্ধে টিকিট পেয়েছেন বিজেপি (BJP) সাংসদ রমেশ বিদুড়ি 

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দিল্লি সরকারের পরিবহণ মন্ত্রী কৈলাস গেহলট আম আদমি পার্টি থেকে ইস্তফা দেন, এরপরে তিনি বিজেপি যোগদান করেন। তাঁকেও বিজেপি প্রার্থী করেছে। দিল্লির বিজওয়াসন আসন থেকে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে, দক্ষিণ দিল্লির বিজেপি (BJP) সাংসদ রমেশ বিদুড়িকেও বিজেপি প্রার্থী করেছে এবং তিনি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতসীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কালকাজি আসন থেকে। এদিকে, কালকাজি আসন থেকে কংগ্রেস প্রার্থী করেছে তাদের দলের নেত্রী অলকা লাম্বাকে। প্রসঙ্গত গতকালই জানা যায়, দিল্লি বিজেপির প্রধান বীরেন্দ্র সচদেব কোনও আসন থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: ময়নায় বিজেপি নেতা খুনে অভিযুক্তকে পুণে থেকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    NIA: ময়নায় বিজেপি নেতা খুনে অভিযুক্তকে পুণে থেকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় বিজেপি নেতা বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুনের ঘটনায় এবার মহারাষ্ট্র থেকে গ্রেফতার করা হল এক অভিযুক্তকে। জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম মোহন মণ্ডল। তাকে পুণে থেকে গ্রেফতার করে এনআইএ (NIA)। পলাতক মোহনের বিরুদ্ধে আগেই জামিন অযোগ্য গ্রেফতার পরোয়ানা জারি হয়েছিল। এর আগে এই মামলায় নবকুমার মণ্ডল ও শুভেন্দু ভৌমিক নামে দুই তৃণমূল কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। এদিন মহারাষ্ট্রের আদালত থেকে ট্রানজিস্ট রিমান্ডে ধৃতকে এরাজ্যে নিয়ে আসা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?(NIA)

    ২০২৩ সালের পয়লা মে ময়নার বাকচায় খুন হন বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া। জানা গিয়েছে, ভর সন্ধেয় বাড়ি ফেরার পথে স্ত্রীর সামনেই প্রথমে মারধর করা হয়েছিল বিজেপির (BJP) বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে। এরপর তাঁকে মোটরবাইকে চাপিয়ে জোর করে তুলে নিয়ে যায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা, দাবি পরিবারের। ওই দিনই গভীর রাতে বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে বিজেপি নেতার দেহ উদ্ধার হয়। মাথায় ভারী কিছু দিয়ে মেরে খুন করা হয়েছিল তাঁকে, প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। রাতে থানার সামনে ময়নার বিধায়ক অশোক দিন্দার নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। বিজয়ের স্ত্রী লক্ষ্মীরানি ভুঁইয়া তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মনোরঞ্জন হাজরা, তৎকালীন পঞ্চায়েত প্রধান সুখলাল মণ্ডল-সহ মোট ৩৪ জনের বিরুদ্ধে ময়না থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। অভিযুক্তদের মধ্যে সাত জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে আদালতের নির্দেশে তদন্তভার যায় এনআইএ-র হাতে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলেও পালিয়ে যায় কয়েকজন। এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে গোড়ামহলে অভিযান চালিয়ে ১০ জন তৃণমূল নেতার বাড়ি সিল করে দেয় এনআইএ। কয়েকদিন আগেও এনআইএ এর হাতে ধরা পড়েছিল দুই অভিযুক্ত। তাঁদের জেরা করেই অভিযুক্ত মোহন মণ্ডলের সম্পর্কে তথ্য জানতে পারেন তদন্তকারীরা। এরপরই পুণের উদ্দেশে রওনা দেয় এনআইএর (NIA) দল।

    আরও পড়ুন: ৪ বছরের মধ্যে ৫০ হাজার কোটির প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি লক্ষ্য ভারতের, জানালেন রাজনাথ

    ভোট পরবর্তী হিংসা

    গতবছর লোকসভা ভোটের পাঁচদিন আগে কাঁথির ভূপতিনগরে বিজেপি নেতাদের বাড়িতে চড়াও হয়ে মারধরের ঘটনার অভিযোগ উঠেছিল। সেবার বিজেপি নেতাদের মারধরের অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আহত হয়েছিলেন অর্জুননগরের বিজেপি বুথ সভাপতি অবনী দে-সহ ৩ নেতা। তারও আগে ২০২১-এর ২ মে বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন, খুন হয়েছিলেন, কাঁকুড়গাছির বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার। পরিবারের অভিযোগ ছিল, শ্বাসরোধ করে, মাথায় ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়েছিল বিজেপি কর্মী অভিজিৎকে। হাইকোর্টের নির্দেশে এরপর তদন্তভার গিয়েছিল সিবিআইয়ের হাতে। একুশ থেকে পঁচিশের মাঝে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা ক্রমশই বেড়ে চলেছে বলেই চাপানউতোর রাজনৈতিক মহলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajagopala Chidambaram: পরমাণু শক্তিধর ভারতের রূপকার বিজ্ঞানী রাজাগোপাল প্রয়াত, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Rajagopala Chidambaram: পরমাণু শক্তিধর ভারতের রূপকার বিজ্ঞানী রাজাগোপাল প্রয়াত, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরমাণু শক্তিধর ভারতের অন্যতম রূপকার বিশিষ্ট পদার্থ বিজ্ঞানী রাজাগোপাল চিদম্বরম (Rajagopala Chidambaram) প্রয়াত। মৃত্যুকালে দেশের প্রবীণ এই পরমাণু বিজ্ঞানীর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। মুম্বইয়ের জসলোক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। শনিবার সেখানেই মৃত্যু হয় বিজ্ঞানীর। তাঁর মৃত্যুর খবর প্রকাশ করেছে ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাটোমিক এনার্জি (DAE)। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে আপসহীন

    ১৯৭৪ এবং ১৯৯৮ সালে পোখরানে ভারত যে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল (Rajagopala Chidambaram Dies)। ভারতের অ্যাটোমিক এনার্জি কমিশনের চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিষয়ে ভারত সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বও পালন করেন। ভারতকে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ‘পদ্ম বিভূষণ’ সম্মান পেয়েছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল। পরিচিত মহলে তাঁকে নিয়ে হইচই হলেও, বিজ্ঞানী রাজাগোপাল বরাবরই মিতভাষী ছিলেন। আদ্যান্ত ভদ্রলোক, বিচক্ষণ মানুষ। দেশের জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন। তাঁর নজরদারি এড়িয়ে কোনও খবর বাইরে বেরোতে পারত না। (Rajagopala Chidambaram Dies)

    শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    বিজ্ঞানী রাজাগোপালের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘ডঃ রাজাগোপালের প্রয়াণে ব্যথিত। ভারতের পরমাণু প্রকল্পের অন্যতম উল্লেখযোগ্য মুখ ছিলেন তিনি। ওঁর অবদানে বিজ্ঞান এবং কৌশলগত ক্ষেত্রে ভারতের জমি মজবুত হয়েছে। ওঁর প্রতি কৃতজ্ঞ গোটা দেশ। ওঁর প্রচেষ্টা আগামী প্রজন্মকেও অনুপ্রেরণা জোগাবে।’’ ১৮৭৪ সালে ‘অপারেশন স্মাইলিং বুদ্ধ’ কোডনেমের আওতায় পোখরানে প্রথম বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে ভারত। সেই পরীক্ষায় সবকিছু তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল। ১৯৯৮ সালে পোথরানে দ্বিতীয় বার যখন পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে ভারত, তাতেও নকশা তৈরি থেকে পরীক্ষা সাফল্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন তিনি। সেই সময় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারি বাজপেয়ীর একেবারেই পাশে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।

    আত্মনির্ভর ভারতের সুর

    আত্মনির্ভর ভারতের কথাও শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। আমদানিকৃত প্রযুক্তির ঘোর বিরোধী ছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল। তাঁর যুক্তি ছিল, কোনও দেশই নিজেদের গোপন তথ্য ফাঁস করতে চাইবে না। ফলে বিদেশ থেকে শুধুমাত্র সেকেলে প্রযুক্তিই পাওয়া সম্ভব। এর পরিবর্তে ভারতকে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হতে হবে বলে জানান। প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হলে, তবেই দেশের উন্নতি সম্ভব, বলে মনে করতেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    CBI: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন রাজ্যে কর্মরত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করতে হলে সিবিআইকে (CBI) অনুমতি নিতে হবে না সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের। শুক্রবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সিটি রবিকুমার ও বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চ বলেছে, যেখানেই কর্মরত থাকুন না কেন, তথ্যগত অবস্থান হল, তাঁরা কেন্দ্রীয় সরকার বা সরকারি মালিকানাধীন সংস্থার কর্মী এবং দুর্নীতি দমন আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ উঠেছে। এই আইনটি কেন্দ্রীয় আইন।

    দুর্নীতির অভিযোগ (CBI)

    অন্ধ্রপ্রদেশে কর্মরত দুই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তার জেরে শুরু হয়েছিল সিবিআই তদন্ত। অভিযুক্তরা সিবিআইয়ের এফআইআর চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তাঁদের যুক্তি ছিল, অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার রাজ্যে তদন্ত চালানোর ক্ষেত্রে সিবিআইকে ঢালাও সম্মতি দিয়েছিল। রাজ্য ভাগ হওয়ার পরে গঠিত নয়া অন্ধ্রপ্রদেশের ক্ষেত্রেও তা আপনা-আপনি প্রযোজ্য হয়ে যায় না। হাইকোর্ট সেই যুক্তি মেনে দুর্নীতি দমন আইনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের এফআইআর খারিজ করে দিয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল, এ ক্ষেত্রে সিবিআইকে নতুন করে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের সম্মতি নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের সেই রায় খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি রবিকুমার রায় দিতে গিয়ে সাফ জানিয়ে দেন, সিবিআইকে অন্ধ্রের কাছে ফের জেনারেল কনসেন্ট চাইতে হবে বলে হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, তা ঠিক নয়। এ ক্ষেত্রে ২০১৪ সালের ২৬ মে-র একটি সার্কুলার মেমো অনুযায়ী (CBI), ওই বছরের ১ জুন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশে চালু থাকা আইনগুলিতে কোনও পরিবর্তন, সংশোধন বা কোনও আইন প্রত্যাহার না হলে রাজ্য ভাগের পরে তৈরি হওয়া তেলঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের ক্ষেত্রেও তা বলবৎ থাকবে। সুপ্রিম কোর্টের যুক্তি, যেখানে কেন্দ্রীয় আইনে অপরাধের অভিযোগ উঠেছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী, তাই সিবিআইয়ের রাজ্যের কাছে এই ধরনের (FIR) অনুমতি নেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই (CBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • Vande Bharat Sleeper: ১৮০ কিমি বেগে ছুটল বন্দে ভারত, গ্লাস-ভর্তি জল এক ফোঁটাও পড়ল না! ভিডিও রেলমন্ত্রীর

    Vande Bharat Sleeper: ১৮০ কিমি বেগে ছুটল বন্দে ভারত, গ্লাস-ভর্তি জল এক ফোঁটাও পড়ল না! ভিডিও রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিডিও দেখে রীতিমতো যেন তাক লেগে গিয়েছে। বন্দে ভারত (Vande Bharat Sleeper) ঘণ্টায় ১৮০ কিমি বেগে ছুটল। কাচের গ্লাস পূর্ণ জল এক ফোঁটাও পড়ল না। ভারতীয় রেলের এই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, কোটা রেলওয়ে বিভাগ দিল্লি-মুম্বই রেলপথে (Indian Rail) গত ৩১ ডিসেম্বর থেকে এই পরীক্ষা মূলক প্রয়োগ শুরু করা হয়েছে। আর তাতেই দেখা গিয়েছে এই দুর্দান্ত পারফম্যান্স।

    ৩২ সেকেন্ডের ভিডিও রেলমন্ত্রীর

    আগামী দু’মাসের মধ্যে ভারতীয় রেল বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন চালু করতে চলেছে। কতটা দ্রুত গতিতে ছুটতে পারবে সেই ট্রেন (Vande Bharat Sleeper) তা নিয়ে ট্রায়াল রান শুরু হয়েছে। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সামাজিক মাধ্যমে বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের দ্রুতগতির এই ভিডিও পোস্ট করেছেন। বিভিন্ন গতিতে খালি ট্রেন এদিন চালানো হয়েছে। একই ভাবে ব্রেকিং সিস্টেম এবং এয়ার সাসপেনশন, কাপলার ফোর্স পরীক্ষা করা হয়েছে। মাত্র ৩২ সেকেন্ডের ভিডিও ছিল। ট্রেনের গতি ছিল ১৮০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ট্রায়ালটি বাঁকা ট্র্যাকের ওপর করা হয়েছে। মূলত কোটা বিভাগের পক্ষ থেকে দিল্লি-মুম্বই রেল (Indian Rail) পথে এই পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ‘ভগবানই জ্যাকেট’! প্রবল শীত উপেক্ষা করে বিবস্ত্র মহাকুম্ভের সর্বকনিষ্ঠ ৮ বছরের নাগা সাধু

    উচ্চগতিতে এক নতুন মাইল ফলক বন্দে ভারত স্লিপার (Vande Bharat Sleeper)

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিজে একটি ভিডিও বিনিময় করেছেন। তাতে দেখা যাচ্ছে ট্রেনের একটি টেবিলে একটি গ্লাসে জল ভর্তি রাখা হয়েছে। বন্দে ভারত স্লিপার কোচ ১৭৮ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে ছুটছে। এরপর গতি আরও বেড়ে ১৮০-তে পৌঁছে গেল। কিন্তু তবুও গ্লাসে রাখা জল এক ফোঁটাও ছলকে পড়ল না। ভারতীয় রেলের এই নিরাপদ সুরক্ষিত ও উচ্চগতি গতির এক নতুন মাইল ফলকের রূপ পেয়েছে বন্দে ভারত স্লিপার (Vande Bharat Sleeper)। যাত্রী থেকে নেটাগরিক— সকলের মধ্যে বেশ উচ্ছ্বাস প্রত্যক্ষ করা গিয়েছে। উল্লেখ্য, এই ট্রেনের মধ্যে আরামদায়ক বার্থ, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, আধুনিক টয়লেট, উচ্চগতির ওয়াই-ফাই, রিডিং লাইট, বেশ গতি সম্পন্ন মোবাইল চার্জিং পয়েন্টের মতো সুবিধা থাকবে। খুব দ্রুত নির্দিষ্ট রুটে এই ট্রেন চালু করা হবে। কাশ্মীর-কন্যাকুমারী, মুম্বই-দিল্লি, কলকাতা-চেন্নাই সহ একাধিক রুটে এই ট্রেন (Indian Rail) দ্রুত চালু করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Social Media: বয়স ১৮ বছরের নীচে? ব্যবহার করা যাবে না সোশ্যাল মিডিয়া, নতুন বছরে নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    Social Media: বয়স ১৮ বছরের নীচে? ব্যবহার করা যাবে না সোশ্যাল মিডিয়া, নতুন বছরে নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ মাধ্যম (Social Media) ব্যবহারে ক্ষেত্রে নতুন বছরেই চালু হচ্ছে নয়া নিয়ম। এবার থেকে ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৮। কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত যে বিধি প্রকাশ করেছে তাতে এই নয়া নির্দেশিকার কথা বলা হয়েছে।

    কী বলা হল নির্দেশিকায়? 

    ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘‘ভারত সরকার মনে করে ১৮ বছরের আগে ছেলেমেয়েদের সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) সঙ্গে সম্পৃক্ততার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। সামাজিক মাধ্যমের অনেক কনটেন্ট কোমল মনকে বিপথে চালিত করে।’’ নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘‘যদি কোনও অভিভাবক তাঁর সন্তানকে সামাজিক মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলে দিতে চান তাহলে তাঁদের সরকারিভাবে অনুমতি দিতে হবে।’’ এর পাশাপাশি বয়স যাচাই এবং অনুমতি প্রদানের ব্যবস্থাও রাখতে হবে প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে, এমনটাও জানানো হয়েছ ওই নির্দেশিকায়।

    জোর ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় (Social Media) 

    ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘‘সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি (Social Media) অনুমতি ছাড়া কারও তথ্য দেশে বা বিদেশে বিনিময় করতে পারবে না।’’ বাবা-মায়ের অনুমতিসাপেক্ষে যদি অনূর্ধ্ব-১৮ নাগরিকরা সমাজমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলে, তাহলে কী সুবিধা হবে এবং অসুবিধাই বা কী কী হতে পারে, সে বিষয়ে জনসাধারণের বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়েছে। জনগণ মতামত দিতে পারবেন ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে। সরকারি ওয়েবসাইট (MyGov.in)-এ গিয়ে এ বিষয়ে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন যে কেউ। নয়া নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, সমাজমাধ্যমে কারও ব্যক্তিগত তথ্য ছড়িয়ে পড়লে ব্যবহারকারী সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে ওই তথ্য মুছে দেওয়ার দাবি জানাতে পারবেন, চাইতে পারবেন কৈফিয়তও। তথ্য আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করার জন্যই এমন ভাবনা কেন্দ্রের। ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেলে সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মের কাছে ২৫০ কোটি টাকা জরিমানার প্রস্তাবও করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    Bangladesh Crisis: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)? এক সময় যাঁরা তাঁকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন, তাঁরাই ক্রমে তাঁর পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন বলে ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের। সেই কারণে স্বদেশেই ক্রমে জনপ্রিয়তা হাচ্ছাচ্ছেন বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ইউনূস।

    ইউনূসের সঙ্গে দূরত্ব (Bangladesh Crisis)

    ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, বাংলাদেশকে তীব্র অস্থিরতা ও ইসলামিকরণের দিকে নিয়ে গিয়েছেন ইউনূস। এই পর্বে তাঁর পাশে ছিলেন বাংলাদেশের এক শ্রেণির রাজনীতিবিদ। এখন তাঁরাও ইউনূসের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার হচ্ছে দেখেও হাত গুটিয়ে বসেছিলেন ইউনূস। এজন্য তাঁকে তিরস্কার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেবেন রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনিও এ বিষয়ে তাঁর মতামত পরিষ্কার করে দিয়েছেন।

    নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে

    যদিও সংখ্যায় কম, বাংলাদেশের তরুণদের একটি অংশ এখনই ইউনূস শাসনের নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে। সেটা হয়তো বিরাট কিছু নয়, তবে অদূর ভবিষ্যতে এটাই কাল হতে পারে ইউনূসের পক্ষে। ছাত্র আন্দোলনের নামে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সরানোর যে ছক কষা হয়েছিল, তা ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। হাসিনার অপসারণ এবং ইউনূসকে (Muhammad Yunus) বসানোর পর অনেকেই ভেবেছিলেন দেশ চলবে স্বাভাবিকভাবে। তাঁদের সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। জামাতে ইসলামির মতো সংগঠন, যা আদতে পাকিস্তানের অধীনে কাজ করে, এই সুযোগে সন্ত্রাস ছড়ানোর কাজে লেগে পড়ে কোমর কষে।

    ডামাডোলের বাজারে চাকরির অবস্থাও করুণ

    অল্প সংখ্যক কিছু মানুষ যাঁরা এই নৃশংসতার প্রতিবাদ করতে এগিয়ে এসেছে, তারা সন্ত্রাস নিয়ে অভিযোগ করছেন। ডামাডোলের বাজারে (Bangladesh Crisis) চাকরির অবস্থাও করুণ। সন্ত্রাসের আবহে ক্রমেই তলিয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতির হাল। এটাই ক্ষোভের সঞ্চার করছে তরুণ মনে। জীবন এবং জীবিকা বিপন্ন হওয়ায় ইউনূস প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাঁরাই ফুঁসছেন ক্ষোভে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এটাই ব্যুমেরাং হতে পারে ইউনূস প্রশাসনের। বিএনপি সুপ্রিমো খালেদা জিয়ার বন্দিদশা ঘুঁচিয়ে তাঁর দলের সমর্থন কুড়িয়েছিলেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। বিএনপি আশা করেছিল, ইউনূসের নেতৃত্বে তদারকি সরকার দ্রুত সাধারণ নির্বাচন করবে। কিন্তু কোথায় কি! গদি আঁকড়েই বসে রয়েছেন ইউনূস। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, দেশে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে এ বছরের শেষে কিংবা ২০২৬ সালের শুরুর দিকে। ইউনূসের এহেন সিদ্ধান্তে ক্ষোভের সঞ্চার হচ্ছে বিএনপির ক্যাডারদের মধ্যেও।

    আরও পড়ুন: অশান্ত বাংলাদেশ, আমলা-পুলিশ-বিচারপতিদেরও হেনস্থা করা হয়েছে নানাভাবে

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর

    রাজনৈতিক মহলের একটা অংশের মতে, ইউনূস আমজনতার প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি যতদিন ক্ষমতায় থাকবেন, পরিস্থিতি ততই খারাপ হবে। সাধারণ নির্বাচনের পরে যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন, তাদের একটা বিরাট সমস্যার (Bangladesh Crisis) সম্মুখীন হতে হবে। মোকাবিলা করতে হবে একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে শুধু আইনশৃঙ্খলাই পুনর্বহাল করতে হবে না, পোক্ত করতে হবে অর্থনীতির ভিতও। ঘটনাপ্রবাহ যেদিকে এগোচ্ছে এবং ঢাকা ক্রমেই পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছে, তাতে আন্তর্জাতিক স্তরে আরওই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে ইউনূস প্রশাসন। সেক্ষেত্রে তাঁর বিপদ বাড়বে বই কমবে না।

    ইউনূস অন্যতম খারাপ নেতা

    বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ইউনূসকে সে দেশের অন্যতম খারাপ নেতা বললেও ভুল বলা হবে না। তাঁর শাসনেই বেড়েছে হিংসার ঘটনা, মাথা তুলেছে উগ্রপন্থীরা, জাতীয় নীতি পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসবাদে। ভারতের বদলে ইউনূস সরকার ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে পাকিস্তানের সঙ্গে। অর্থনীতিবিদ ইউনূসকে যথন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান পদে বসানো হয়, তখন (Bangladesh Crisis) সবাই আশা করেছিলেন, দেশের ত্রুটি সংশোধন করে মজবুত করবেন দেশীয় অর্থনীতির ভিত। অথচ হল, ঠিক তার উল্টোটা। নিজে অর্থনীতিবিদ হওয়া সত্ত্বেও ইউনূস বাংলাদেশকে ঠেলে দিয়েছেন ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ অর্থনৈতিক সঙ্কটে। মাত্র কয়েক মাস আগেও যে দেশটিকে বিশ্বের প্রতিশ্রুতিশীল অর্থনীতির একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল, তা এখন শুধুই অতীত।

    ব্যর্থতা ঢাকতে ভারত বিরোধী অ্যাজেন্ডা?

    ব্যর্থতা ঢাকতে ইউনূস আপাতত ভারত-বিরোধী অ্যাজেন্ডা নিয়েছেন। এটা প্রত্যাশিতই ছিল। কারণ তিনি পাকিস্তানকে প্রক্সি হিসাবে তাঁর দেশ শাসন করতে দিয়েছেন। প্যারিস-ভিত্তিক ‘রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স’ বলেছে যে, হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর যে হামলা চালানো এবং সংগঠিত করা হয়েছে, তা র‌্যাডিকালাইজড ভারত-বিরোধী ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর দ্বারা। ইউনূস এগুলি (Bangladesh Crisis) প্রতিহত করতে প্রায় কিছুই করেননি। ইউনূস বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ককে শুধুমাত্র শেখ হাসিনার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন। তাঁর সাক্ষাৎকারগুলিতে স্পষ্ট হয় তাঁর ভারত-বিরোধী মনোভাব।

    অথচ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে নয়াদিল্লি অনেক পদক্ষেপ করেছে। ভারতীয় হাইকমিশন এখনও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভিসা বাংলাদেশি নাগরিকদের ইস্যু করে। অসংখ্য বাংলাদেশি নাগরিক চিকিৎসা ও অন্যান্য প্রয়োজনে ভারতে আসছেন। এগুলির দিকে না দৃষ্টি দিয়ে ইউনূস আসলে যে আচরণ করছেন, তা অকৃতজ্ঞের মতো। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউনূস একটি বিপজ্জনক খেলা খেলছেন, যা শেষ পর্যন্ত তাঁর নিজের দেশকে (Bangladesh Crisis) চরম মূল্য দিতে বাধ্য করবে। খেসারত দিতে হবে স্বয়ং ইউনূসকেও (Muhammad Yunus)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: বাংলাদেশ সীমান্তে লাগানো একাধিক ক্যামেরা, সরঞ্জাম চুরি! কেন্দ্রকে রিপোর্ট বিএসএফের

    BSF: বাংলাদেশ সীমান্তে লাগানো একাধিক ক্যামেরা, সরঞ্জাম চুরি! কেন্দ্রকে রিপোর্ট বিএসএফের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। অগ্নিগর্ভ হয়ে রয়েছে গোটা দেশের পরিস্থিতি। এই আবহের মধ্যে এবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের ঘটনা। মূলত, সীমান্তে চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই চক্ষু চড়কগাছ বিএসএফ (BSF) কর্তাদের। স্বাভাবিকভাবে এই ঘটনা সীমান্তের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    সীমান্তে কোন কোন জেলায় চুরির ঘটনা ঘটছে? (BSF)

    ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে (BSF) কড়া নজরদারিতে অত্যাধুনিক ড্রোন ও পিজিটি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। সেই ক্যামেরা থেকে দামী ব্যাটারি ও তার চুরি হয়ে যাচ্ছে। ফলে বিকল হচ্ছে ক্যামেরা। প্রশ্ন উঠছে, বড় কোনও নাশকতার ছক কষা হয়েছিল? মূলত, সীমান্তে কুয়াশাকে হাতিয়ার করে হচ্ছে অনুপ্রবেশ। দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারে নাইট ভিশন ক্যামেরা, থার্মাল ইমেজ ক্যামেরা-সহ একাধিক সরঞ্জাম চুরি গিয়েছে। বিএসএফ সূত্রে খবর, এই ড্রোন ক্যামেরা ও টিবিজেড ক্যামেরা সীমান্তের স্পর্শকাতর এলাকাগুলোতে লাগানো হয়েছিল। অর্থাৎ এই এলাকাগুলো থেকে অনুপ্রবেশের আশঙ্কা বেশি। আর এই এলাকায় যদি ক্যামেরা বিকল করে দেওয়া হয়, তাহলে অনুপ্রবেশকারীদের অনেকটাই সুবিধা হবে। মূলত, অনুপ্রবেশের জন্যই পরিকল্পিতভাবে এই সব ক্যামেরা চুরি করা হয়েছে। শীতের রাত আর কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরকেই কাজে লাগাচ্ছে অনুপ্রবেশকারীরা। বাড়বাড়ন্ত হচ্ছে দুষ্কৃতীদেরও। মূলত মালদা, নদিয়ার কৃষ্ণনগর, মুর্শিদাবাদের সীমান্তে (Border) হচ্ছে চুরি। এখনও পর্যন্ত ১৫টি ক্যামেরার ব্যাটারি চুরি হয়ে গিয়েছে। চুরি গিয়েছে সাড়ে তিন কিলোমিটার পর্যন্ত তার। যে তার কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে ক্যামেরাগুলোকে যুক্ত করে, সেটাও চুরি গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে স্যাটেলাইট স্টেশন তৈরি, জেল ভেঙে সঙ্গীদের ছাড়ানোর ছক ছিল ধৃত এবিটি জঙ্গিদের!

     স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট জমা

    বিএসএফের (BSF) আশঙ্কা, ক্যামেরা বিকল করে বড় নাশকতারও ছক কষা হতে পারে। এই ব্যাপারে যাবতীয় রিপোর্ট ইতিমধ্যেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে পাঠানো হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের ডিআইজি বিএসএফ নীলোৎপাল কুমার পাণ্ডে বলেন, “এটা একটা বড় প্রক্রিয়া। কোনও কিছু খারাপ হলে, একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে সেটা দ্রুত বদলানো হয়।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: ৪ বছরের মধ্যে ৫০ হাজার কোটির প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি লক্ষ্য ভারতের, জানালেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: ৪ বছরের মধ্যে ৫০ হাজার কোটির প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি লক্ষ্য ভারতের, জানালেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রজনাথ সিং (Rajnath Singh) জানান, ভারতীয় প্রতিরক্ষা রফতানি (Defence Export) ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। এই রফতানির অঙ্ক ২১,০০০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে, বলে জানান তিনি। এক দশক আগে এর পরিমাণ ছিল ২,০০০ কোটি টাকা। রাজনাথের দাবি, ২০২৯ সালের মধ্যে ৫০,০০০ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ে প্রযুক্তি সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বলে জানান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলি এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

    প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত বাহিনী

    সেনাবাহিনীকে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত বাহিনীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে সরকার ২০২৫ সালকে ‘প্রতিরক্ষা সংস্কারের বছর’ হিসেবেও ঘোষণা করেছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) ডিআরডিও’র প্রশংসা করেন। আগামী দিনে লক্ষ্য অর্জনে ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সংস্থার ৬৭তম প্রতিষ্ঠা দিবসে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজনাথ সিং। এই লক্ষ্যে তিনি দ্রুত বিকশিত প্রযুক্তি গ্রহণের জন্য ডিআরডিও-কে আহ্বান জানিয়েছেন। এছাড়াও তিনি জানান, এক বছরের মধ্যে ১০০টি প্রকল্প শেষ করবে ডিআরডিও। এদিন ডিআরডিও’র সদর দফতর পরিদর্শনের পাশাপাশি বিজ্ঞানী এবং সংস্থার অন্যান্য আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করেন রাজনাথ। 

    আরও পড়ুন: চিনের নতুন ভাইরাসে আতঙ্ক! ভারতে সংক্রমণের ভয় কতটা, কী বলল কেন্দ্র?

    ভারতীয় উপকরণ বিভিন্ন দেশে রফতানি

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জানান, প্রতিরক্ষা খাতে ক্রমাগত সংস্কারের উদ্দেশ্য ভারতীয় সেনাকে একটি দুর্দান্ত বাহিনী হিসাবে প্রস্তুত করা। আধুনিক যুদ্ধ পদ্ধতিতে তথ্যযুদ্ধ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ভিত্তিক যুদ্ধ, প্রক্সি যুদ্ধ, ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক যুদ্ধ, মহাকাশ যুদ্ধ এবং সাইবার আক্রমণের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি। রাজনাথ জানান, ভারতীয় উপকরণ এখন বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে, যা ভারতের সামরিক শক্তির বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তির উৎকর্ষতার প্রমাণ। রজনাথ সিং (Rajnath Singh) বলেন, ‘‘মোদি প্রশাসন তিনটি বাহিনীর মধ্যে ঐক্য এবং সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভবিষ্যতে, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী একসঙ্গে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আরও ভালো এবং কার্যকরীভাবে প্রস্তুত হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh 2025: ত্রিবেণী সঙ্গমে মহাকুম্ভের শুরু হল সকালের আরতি, মায়েরা করলেন প্রদীপ প্রজ্বলন

    Maha Kumbh 2025: ত্রিবেণী সঙ্গমে মহাকুম্ভের শুরু হল সকালের আরতি, মায়েরা করলেন প্রদীপ প্রজ্বলন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের মহাকুম্ভমেলা (Maha Kumbh 2025) মকর সংক্রান্তি থেকে শুরু হবে। ইতিমধ্যে এই বিরাট সনাতনী হিন্দু মেলায় ভক্ত, সাধু, সন্ত, সন্ন্যাসী, সাধু, নাগা, ব্রহ্মচারীরা আসতে শুরু করেছেন। উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব রকম প্রস্তুতি প্রায় চূড়ান্ত। মেলায় প্রত্যেকদিন ভোরে সূর্যোদয়ের সময়ে গঙ্গা আরতি করা শুরু হয়েছে। তবে প্রদীপ প্রজ্বলন করে আরতি প্রয়াগরাজের বিখ্যাত ঘাটের কিনারাতেই হয়ে থাকে এমন নয়, ত্রিবেণী সঙ্গমের নদী সমতলের নানা জায়গায় চলে আরতি। এরপর করা হয় মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা। দূরদূরান্ত থেকে আগত দর্শনার্থীরাও তা দর্শন করে থাকেন।

    আরতি হল হিন্দু সনাতন ধর্মের একটি বড় উৎসব (Maha Kumbh 2025)

    উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মহিলারা মহাকুম্ভের (Maha Kumbh 2025) আগে একবার গঙ্গাতীরে আরতি অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। তবে সেই সময় ছিল সম্পূর্ণ ভাবে একটি মহড়া কেন্দ্রিক। প্রয়াগরাজ তীর্থ ক্ষেত্রের এক পুরোহিত প্রদীপ পাণ্ডে বলেন, “আজ সকালে একটি বিশেষ আরতি অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। এখানে ছেলেরা ত্রিবেণী আরতি করেন এবং মায়েরা গঙ্গা আরতি করেছেন। আমরা আশা করি এই আরতি সমাজের পরবর্তী সমাজকে উৎসাহিত করবে। আমরা স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই, এই আরতি হল হিন্দু সনাতন ধর্মের একটি বড় উৎসব। একে কোনও ভাবেই সীমাবদ্ধ করে রাখা যায় না। ভগবানের কাছে সকলের মঙ্গলকামনায় করা হয় আরতি।”

    মেলার ফায়ার স্টেশনে ৩৬৫টি গাড়ি মোতায়েন রাখা হয়েছে

    প্রয়াগরাজ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলায় (Maha Kumbh 2025) আগত ভক্ত-সাধু এবং সন্ন্যাসীদের জন্য সবরকম ব্যবস্থা করা হয়েছে। অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফায়ার স্টেশনের উদ্বোধন করা হয়েছে। আগুন লাগা থেকে দ্রুত নিস্তার পেতে কমপক্ষে ৩৬৫টি গাড়ি মোতায়েন করা হয়েছে। একই ভাবে সব রকম প্রচার এবং মানুষকে অযথা আতঙ্কিত হওয়া থেকে মুক্ত থাকার কথাও বলা হয়েছে। অগ্নি নির্বাপণ শাখার এডিজি পদ্মজা চৌহান বলেন, “সচেতনতার বার্তা সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই ভাবে সাধারণ কিছু মানুষকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছোট খাটো আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে আমাদের অফিসাররা দাঁড়িয়ে থেকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।”

    অল-টেরেন যান মোতায়েন করা হয়েছে

    এইবার কুম্ভমেলার (Maha Kumbh 2025) নিরাপত্তার বিষয়ে নজর দিয়ে একদিকে যেমন কর্মীনিয়োগ করা হয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে প্রযুক্তিগত সরঞ্জামের ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন-দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অল-টেরেন যান মোতায়েন করা হয়েছে। এই যান জল-স্থল বা মরু অঞ্চলেও চলতে পারে। একই ভাবে অগ্নিনির্বাপক রোবট এবং মিস্ট বাইকের ব্যবহার করা হয়েছে। একই ভাবে বেশ কিছু অগ্নিনির্বাপক নৌকাও আনা হচ্ছে। নদীর জলকে ব্যবহার করে এই কাজ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ভক্তদের জন্য ইউটিএস মোবাইল অ্যাপ

    মহাকুম্ভের (Maha Kumbh 2025) আগত ভক্তদের সুবিধা দিতে রেল নিজেদের কর্মীদের প্রয়াগরাজ জংশনে মোতায়েন করবে। ফলে এই কর্মীরা সবুজ পোশাকে থাকবেন। তাঁদের জামার পিছনে কিউআর কোড থাকবে। খুব সহজেই তাঁদের শনাক্ত করা যাবে। তীর্থ যাত্রীরা ইউটিএস মোবাইল অ্যাপে ডাউনলোড করে তাঁদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে দীর্ঘ সময়ে লাইনে না দাঁড়িয়ে অসংরক্ষিত টিকিট বুক করতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে। স্টেশনে ভিড় কমাতে এই ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে। একইভাবে ডিজিটাল লেনদেনের বিষয়টিও সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে সময় এবং ভিড় থেকে বাঁচতে এই ধরনের  ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ মোদি জমানায় ১৭.৯ কোটি নতুন চাকরি, ইউপিএ আমলে ছিল ২.৯, বিরোধীদের তোপ মান্ডব্যর

    স্নান শান্তিপূর্ণ এবং নিরাপদ, স্বচ্ছ করতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়

    এই মহাকুম্ভ (Maha Kumbh 2025) ১২ বছর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আগামী ১৩ জানুয়ারী থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রয়াগরাজে প্রচুর ভক্তদের উপস্থিতি আশা করা হচ্ছে। প্রধান শাহী স্নানের দিনগুলি হল ১৩ জানুয়ারি-পৌষ পূর্ণিমা, ১৪ জানুয়ারি-মকর সংক্রান্তি, ২৯ জানুয়ারি-মৌনি অমাবস্যা, ৩ ফেব্রুয়ারি-বসন্ত পঞ্চমী এবং ১২ ফেব্রুয়ারি-মাঘী পূর্ণিমা। আবার যোগী প্রশাসন জানিয়েছে, এই বৃহৎ ধর্মীয় মেলায় আনুমানিক ৪০ থেকে ৪৫ কোটি তীর্থ যাত্রীদের সমাগম হবে। বিশেষ বিশেষ স্নানে দৈনিক ১ কোটি ভক্তদের স্নান করার উপযুক্ত পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। একইভাবে স্নান শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও স্বচ্ছ করতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, উদ্বোধনের দিনে আকাশ পথে পুষ্পবর্ষণ, দশহাজার বৈদিক পণ্ডিতের দ্বারা বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে মেলার আধ্যত্মিক পরিবেশকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share