Tag: Madhyom

Madhyom

  • Weather Update: আরও নামল পারদ! শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি একাধিক জেলায়, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির সম্ভাবনা

    Weather Update: আরও নামল পারদ! শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি একাধিক জেলায়, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেনা ছন্দে ফিরল শীত। বুধবারের পর বৃহস্পতিবার আরও কমল কলকাতার তাপমাত্রা। পশ্চিমের জেলাগুলিতে পারদ ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে নেমে গিয়েছে। বুধবার ভোরে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই তুলনায় বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা (Weather Update) আরও এক ডিগ্রি কমেছে। এদিন ভোরে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.২ ডিগ্রি, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি কম।

    পারদ পতন অব্যাহত

    অর্থাৎ সব মিলিয়ে বছরের শুরুর দু’দিনেই ৪ ডিগ্রি নামল পারদ। কনকনে ঠান্ডা না হলেও শীতের এই পর্ব চলবে শুক্র-শনিবার পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার সারা দিন পরিষ্কার থাকবে কলকাতার আকাশ। বুধবার কলকাতায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.৮ ডিগ্রি, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ২.৩ ডিগ্রি কম। বৃহস্পতিবারও দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রির আশেপাশেই থাকবে। ঘূর্ণাবর্ত আর পশ্চিমী ঝঞ্ঝার দাপটে এবার রাজ্যে তেমন কামড় বাসাতে পারেনি শীত।  তবে শীতের এই দাপটও বেশিদিন স্থায়ী হবে না বলেই জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে ফের গায়েব হবে শীত। সপ্তাহের শেষে হতে পারে বৃষ্টিও। 

    কোথায় কত তাপমাত্রা

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) থেকে যে পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে তাতে বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের সমতল এলাকাগুলির মধ্যে শীতলতম ছিল আসানসোল। সেখানে তাপমাত্রা নেমেছিল ৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা স্বাভাবিকের থেকে ৪.১ ডিগ্রি কম। শুধু আসানসোল নয়, পশ্চিমের সমস্ত জেলাতেই তাপমাত্রা ছিল এক সংখ্যায়। হাঁড় কাঁপানো ঠান্ডায় কাঁপছে বোলপুরও। সেখানে পারদ নেমেছে ৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এছাড়া বর্ধমানে ৯.৬ ও বাঁকুড়ায় ৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দমদমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৪, আলিপুরে ১৩.২, বিধাননগরে ১৩। কৃষ্ণনগরে ১২, অশোকনগরে ১১.৫, বহরমপুরে ১২.৬, মেদিনীপুরে ১১.৩, দিঘায় ১২.৪।

    আরও পড়ুন: অবশেষে মুক্তি! গ্যাস দুর্ঘটনার ৪০ বছর পর বিষাক্ত বর্জ্য সরল ভোপাল থেকে

    উত্তরবঙ্গে কুয়াশার দাপট

    উত্তরবঙ্গে (Weather Update) মালদায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০.৫, জলপাইগুড়িতে ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দার্জিলিঙে ৫.৬ ও কালিম্পঙে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় সপ্তাহান্তে বৃষ্টি কিংবা তুষারপাত হতে পারে। শনি ও রবিবার হালকা বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙে। দার্জিলিং ও কালিম্পঙের পার্বত্য অঞ্চলে তুষারপাতও হতে পারে। কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও সকালের দিকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে। কুয়াশায় ঢাকবে পশ্চিম বর্ধমান, নদিয়া ও মুর্শিদাবাদ জেলাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: চলতি বছর বিজয়া দশমীতে শতবর্ষে পা দেবে আরএসএস, তুঙ্গে প্রস্তুতি

    RSS: চলতি বছর বিজয়া দশমীতে শতবর্ষে পা দেবে আরএসএস, তুঙ্গে প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর শতবর্ষে (Centenary Year) পদার্পণ করবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS)। এ বছর তাদের সংগঠনের নেটওয়ার্ক আরও প্রসারিত করতে প্রস্তুত তারা। বিজয়া দশমীর দিন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল আরএসএস। প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ডঃ কেশব বালিরাম হেডগেওয়ার। আরএসএসের প্রথম শাখা খোলা হয়েছিল নাগপুরে, একদল যুবককে সঙ্গে নিয়ে।

    আরএসএসের প্রভাব (RSS)

    গত ৯৯ বছরে দেশজুড়ে আরএসএস তাদের প্রভাব ব্যাপকভাবে বিস্তার করেছে। ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে আরএসএস কর্তাদের একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর জানা গিয়েছিল দেশের প্রতিটি কোণায় পৌঁছে গিয়েছে আরএসএস। জানা গিয়েছে, বর্তমানে দেশের ৪৫ হাজার ৪১১টি জায়গায় পরিচালিত হচ্ছে ৭২ হাজার ৩৫৪টি শাখা। গত এক বছরে ৩ হাজার ৬২৬টি নতুন জায়গায় ৬ হাজার ৬৪৫টি নতুন শাখা যোগ হয়েছে। শতবর্ষপূর্তি উদযাপনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই তৈরি হয়েছে এই শাখাগুলি। আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা প্রতি সপ্তাহে এক ঘণ্টার জন্য কোনও একটি জায়গায় একত্রিত হন। একে বলে সাপ্তাহিক শাখা। বর্তমানে এমন শাখার সংখ্যা ২৯ হাজার ৩৬৯টি। ২০২৪ সালে সাপ্তাহিক শাখার সংখ্যা বেড়েছে ৩ হাজার ১৪৭টি। 

    ‘সংঘ মণ্ডলী’

    এখনও দেশের এমন কিছু এলাকা রয়েছে যেখানে আরএসএস (RSS) মনে করে আরও সক্রিয়ভাবে পৌঁছানো প্রয়োজন। যেসব জায়গায় প্রতিদিনের শাখা এখনও চালু হয়নি, সেখানে মাসিক মিলন মেলার আয়োজন করা হয়। এভাবেই প্রতিদিনের শাখা চালুর জন্য মাটি প্রস্তুত করার কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে, এমন মাসিক সভা হয় ১১ হাজার ৩৮২টি জায়গায়। ২০২৪ সালে এমন ৭৫০টি নতুন জায়গা যোগ হয়েছে যেখানে এই মাসিক সভা হয়। আরএসএসের পরিভাষায় এই মাসিক সভার দলগুলোকে বলা হয় ‘সংঘ মণ্ডলী’ (Centenary Year)। ২০২৪ সালে আরএসএস সরাসরি ১ লাখ ১৩ হাজার ১০৫টি জায়গায় তার কাজকর্ম বিস্তার করেছে। এর সঙ্গে আরএসএস-প্রাণিত প্রায় ৩৬টি সংস্থার কার্যক্রম যোগ করলে দেখা যাবে আরএসএস স্বয়ংসেবকদের বিপুল প্রচার দিন দিন অতুলনীয় হয়ে উঠছে।

    দেশবাসীর পাশে আরএসএস

    প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বারংবার ভারতবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছে আরএসএস। বছরভর সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণ দেওয়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। পশ্চিমবঙ্গে তারকেশ্বরী নদীর বন্যার সময় ত্রাণ শিবির খুলে ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হয়েছে আরএসএসের তরফে। ওড়িশার ভয়াবহ বন্যার সময় ৪ হাজার মানুষকে স্বাস্থ্য পরিষেবা, খাবার ও পানীয় জল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেরলের ওয়েনাড়ে বিধ্বংসী ভূমিধসের পর দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন আরএসএসের এক হাজার স্বেচ্ছাসেবক। তাঁদের ত্রাণ ও পুনর্বাসন দেওয়া হয় আরএসএসের তরফে। গুজরাটের ভাদোদারা, জামনগর এবং দ্বারকা অঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার সময়ও দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আরএসএসের স্বয়ংসেবকরা (Centenary Year)। এর পাশাপাশি সংঘ স্বয়ংসেবকরা বিভিন্ন দুর্যোগে প্রাণ হারানো ৬০০-এরও বেশি মানুষের শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা (RSS) পালন করেছেন। মৃতদের প্রত্যেকের ধর্মীয় রীতি-নীতি মেনেই শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়েছে।

    শতবর্ষ পূর্তি

    আরএসএসের শতবর্ষ পূর্তি হবে চলতি বছরের বিজয়া দশমীর দিন। তখনই শুরু হবে শতবর্ষপূর্তি উৎসব। এ বছরের প্রথম দশ মাস ধরে শতবর্ষ উদযাপনের প্রস্তুতি নেবেন আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা। এই প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আরএসএস দুটি প্রধান ক্ষেত্রে মনোযোগ দিয়েছে। প্রথমত, সাংগঠনিক দিক। আরএসএস আরও বেশি করে পূর্ণ সময়ের কর্মী সংগ্রহের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। এর লক্ষ্য হল দেশের প্রতিটি গ্রাম, শহর ও নগরে আরএসএসের উপস্থিতি নিশ্চিত করা। আরএসএসের কাছে কোনও কিছু উদযাপন মানে চকচকে ইভেন্ট বা জাঁকজমকপূর্ণ সমাবেশের আয়োজন করা নয়। আরএসএস উদযাপন করে তার সংগঠন সম্প্রসারণের জন্য বড় লক্ষ্য গ্রহণ করে এবং বর্তমানে যে নেটওয়ার্ক রয়েছে, তাকে আরও শক্তিশালী করার মাধ্যমে। এর আগের কিছু সরসংঘচালকের শতবার্ষিকীও ঠিক এভাবেই উদযাপন করেছিল তারা। ২০২৫ সালে আরএসএসের আর একটি লক্ষ্য হল যুবসমাজকে (RSS) বেশি করে কাছে টানা। যাতে তারা কেবল তাদের সাংস্কৃতিক শিকড়ের সঙ্গেই যুক্ত হয় না, তারা যাতে সমাজের সেবাও করতে পারে, তার দিকেও বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: মাও ‘দমনে’ বিরাট সাফল্য, আত্মসমর্পণ কিষেনজির ভাইবউ বিমলা-সহ ১১ মাওবাদীর

    সামাজিক রূপান্তর

    দ্বিতীয় যে ক্ষেত্রটিতে আরএসএস নতুন করে জোর দিচ্ছে, তা হল সামাজিক রূপান্তর। এই কাজের আদর্শ কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল ২০২৪ সালে। নাম দেওয়া হয়েছিল “পঞ্চ পরিবর্তন” উদ্যোগ – পাঁচটি রূপান্তরকারী ধারণার একটি সেট। আরএসএস কর্মীরা সাধারণ মানুষের সঙ্গে এই ধারণাগুলি নিয়ে যোগাযোগ করবেন। এগুলি বাস্তবায়নের জন্যও কাজ করবেন তাঁরা। এই পাঁচটি ধারণার মূল ফোকাসের ক্ষেত্রগুলি হল- ব্যক্তিগত উন্নয়ন: “স্বরাজ” (স্বনির্ভরতা এবং আত্মসচেতনতা)-কে কেন্দ্র করে জীবনধারার প্রচার। সামাজিক সম্প্রীতি: সমাজে ঐক্যের সম্পর্ক গড়ে তোলা। পারিবারিক মূল্যবোধ: শক্তিশালী পারিবারিক বন্ধন ও ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধকে গুরুত্ব দেওয়া। পরিবেশ সংরক্ষণ: পরিবেশ রক্ষা ও সংরক্ষণের প্রচার। এবং নাগরিক দায়িত্ব: নাগরিক দায়িত্ববোধ ও সমাজে সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রচার (RSS)।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও রাজনীতিবিদরা যখন আরএসএসের সঙ্গে বিজেপির সম্পর্ক এবং এর নির্বাচনী প্রভাব বিশ্লেষণ করতে ব্যস্ত থাকেন, তখন আরএসএস তার সাংগঠনিক সম্প্রসারণে মনোনিবেশ করে। আরএসএস নির্বাচনী রাজনীতির বিষয়ে খুব কমই চিন্তা করে। ২০২৫ সালেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে, যেমনটা রয়েছে গত ৯৯ বছর ধরে (Centenary Year)। এটাই আরএসএসের প্রকৃত শক্তি (RSS)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

     

  • Bhopal Gas Tragedy: অবশেষে মুক্তি! গ্যাস দুর্ঘটনার ৪০ বছর পর বিষাক্ত বর্জ্য সরল ভোপাল থেকে

    Bhopal Gas Tragedy: অবশেষে মুক্তি! গ্যাস দুর্ঘটনার ৪০ বছর পর বিষাক্ত বর্জ্য সরল ভোপাল থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যাস দুর্ঘটনার ৪০ বছর পর ভোপাল (Bhopal Gas Tragedy) থেকে পুরোপুরি সরল বিষাক্ত বর্জ্য। বুধবার রাতে মোট ৩৩৭ টন রাসায়নিক বর্জ্য ভোপাল থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভোপাল থেকে প্রায় ২৫০ কিমি দূরে ইন্দোরের কাছে পিথমপুরে একটি জায়গায় সেই বর্জ্যকে নষ্ট করে ফেলার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ১২টি ‘লিক প্রুফ’ এবং আগুন ধরবে না এমন কন্টেনারে এই বর্জ্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রত্যেক কন্টেনারে কমপক্ষে ৩০ টন বর্জ্য রয়েছে।

    কীভাবে সরানো হল বর্জ্য

    ভোপাল গ্য়াস দুর্ঘটনা (Bhopal Gas Tragedy) ঘটেছিল ইউনিয়ন কার্বাইডের কারখানা থেকে বিষাক্ত গ্যাস লিক করে। এরপরে কারখানা বন্ধ হয়ে গেলেও, সেখানে রয়ে গিয়েছিল ৩৩৭ মেট্রিক টন বিষাক্ত বর্জ্য। চার দশক পর ভোপাল থেকে সেই বর্জ্য সরানো হল। ওই বিষাক্ত বর্জ্য ২৫০ কিলোমিটার পথ গ্রিন করিডর করে নিয়ে যাওয়া হয় পিথমপুরে। কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল গোটা এলাকা। বিষাক্ত বর্জ্যের কন্টেনারের সঙ্গে সঙ্গে ছুটছিল পুলিশ, অ্যাম্বুল্যান্স ও দমকলের গাড়ি। যাতে কোনও রাসায়নিক বিক্রিয়া না হয়, তার জন্য বিশালাকার এইচডিপিই ব্যাগে ভরে নিয়ে যাওয়া হয় বর্জ্য। বিষাক্ত বর্জ্য সরানোর আগে ইউনিয়ন কার্বাইড কারখানার ২০০ মিটার চত্বরও সম্পূর্ণ সিল করে দেওয়া হয়। ১০০ শ্রমিক এই বর্জ্য সরানোর কাজ করেছেন। তাঁদের সকলের ৩০ মিনিট করেই শিফট করতে হয়েছে সুরক্ষার জন্য। কারণ ওই কেমিক্যালের কাছে ৩০ মিনিটের বেশি থাকা অত্যন্ত বিপজ্জনক। 

    নিরাপদেই পোড়ানো হবে বর্জ্য

    ভোপালের (Bhopal Gas Tragedy) ওই কারখানার বিষাক্ত বর্জ্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে মধ্যপ্রদেশের পিথমপুরে। মধ্যপ্রদেশের বর্জ্য নিষ্কাশন কেন্দ্রটি একমাত্র অত্যাধুনিক প্ল্যান্ট। মাটি থেকে ২৫ ফুট উপরে নির্মিত একটি বিশেষ কাঠের প্লাটফর্মে বর্জ্য পোড়ানো হবে কঠোর বৈজ্ঞানিক প্রোটোকল মেনে। প্রতি ঘণ্টায় যদি ৯০ কেজি বর্জ্য পোড়ানো হয়, তবে সময় লাগবে ১৫৩ দিন। সর্বোচ্চ হারে যদি ঘণ্টায় ২৭০ কেজি বর্জ্য পোড়ানো, সেক্ষেত্রে ইউনিয়ন কার্বাইডের সেই বর্জ্য ৫১ দিনে পোড়ানো সম্ভব। পোড়ানোর সময় নির্গত ধোঁয়া নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। যদিও প্রশাসন বলছে, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। নিরাপদভাবেই তা পোড়ানো হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ansarullah Bangla Team: রাজ্যের তিন পর্যটনকেন্দ্রে হামলার ছক বাংলাদেশি জঙ্গিদের, সতর্ক করে অসম পুলিশ

    Ansarullah Bangla Team: রাজ্যের তিন পর্যটনকেন্দ্রে হামলার ছক বাংলাদেশি জঙ্গিদের, সতর্ক করে অসম পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের গোড়াতেই পশ্চিমবঙ্গের তিনটি পর্যটন কেন্দ্রে হামলার ছক কষে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (Ansarullah Bangla Team)। এ ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) পুলিশকে সতর্ক করে অসম পুলিশ। সূত্রের খবর, মুর্শিদাবাদ এবং মালদার তিনটি পর্যটন কেন্দ্রে হামলার ছক কষেছিল বাংলাদেশি জঙ্গিগোষ্ঠী আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (সংক্ষেপে এবিটি)। জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্য সাজিবুল ইসলামকে জেরা করে এমনটাই জানা গিয়েছে। একইসঙ্গে কীভাবে হামলার পরিকল্পনা করেছিল জঙ্গিরা, তাও জানতে পেরেছে পুলিশ। হামলার দায়িত্ব কোন কোন জঙ্গিকে দেওয়া হয়েছিল, তা-ও জানা গিয়েছে। অসম পুলিশের হেফাজতে থাকা ধৃত সাজিবুল স্বীকার করেছে হামলার পরিকল্পনার কথা।

    হামলার ছক (Ansarullah Bangla Team) হাজারদুয়ারিতে

    অসম পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল (এসটিএফ) জানিয়েছে, মুর্শিদাবাদের হাজারদুয়ারি এবং আরও একটি পর্যটনকেন্দ্রে হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল আনসারুল্লাহের। একইসঙ্গে মালদার একটি পর্যটন কেন্দ্রেও হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল! অসম পুলিশের জেরায় ধৃত জঙ্গি জানিয়েছে, গত অক্টোবরে বাংলাদেশের ভারত লাগোয়া একটি সীমান্তবর্তী গ্রামে আনসারুল্লাহ বাংলা দলের প্রধান জসিমউদ্দিন রহমানির সঙ্গে এনিয়ে বৈঠক করেছিল শাব। প্রসঙ্গত, জঙ্গি শাবকে দিন কয়েক আগে গ্রেফতার করে পুলিশ। অসম পুলিশ আরও জানতে পেরেছে, বাংলাদেশের ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিল আব্বাস আলি ও সাজিবুল। সেখানেই হামলার দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছিল।

    কোন জঙ্গি কোন দায়িত্বে (Ansarullah Bangla Team)

    অসম পুলিশের জেরায় সাজিবুল জানিয়েছে, মহিলাদের মধ্যে আনসারুল্লাহ বাংলা দলের প্রভাব বিস্তার করার দায়িত্ব ছিল তার উপর। এ ছাড়াও, উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে ফান্ডিং-এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল সাজিবুলকে। আইএস জঙ্গিদের কাছ থেকে অস্ত্র প্রশিক্ষণের পরিকল্পনাও করে আনসারউল্লাহ বাংলা টিম, এমন আত্মঘাতী মডিউলের সদস্যদের বাছাইয়ের দায়িত্ব ছিল আব্বাসের ওপর। জানা গিয়েছে, ধর্মীয় শিক্ষার আড়ালে মুর্শিদাবাদের একাধিক এলাকার কিশোরদের মগজধোলাই করার দায়িত্ব দেওয়া হয় মণিরুল শেখকে। মুস্তাকিনের কাঁধে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সংগঠন বিস্তারের। অসম পুলিশের এসটিএফের সদস্য প্রধান মহন্তের দাবি, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলাকে ভিত্তি করে আনসারুল্লাহ বাংলা দল সারা দেশে জাল তৈরি করছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kishenji: মাও ‘দমনে’ বিরাট সাফল্য, আত্মসমর্পণ কিষেনজির ভাইবউ বিমলা-সহ ১১ মাওবাদীর

    Kishenji: মাও ‘দমনে’ বিরাট সাফল্য, আত্মসমর্পণ কিষেনজির ভাইবউ বিমলা-সহ ১১ মাওবাদীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাও ‘দমনে’ মিলল বড় সাফল্য। আত্মসমর্পণ করলেন কিষেনজির (Kishenji) ভাইবউ। বুধবার মহারাষ্ট্রের গঢ়ছিরৌলিতে বিদর্ভ অঞ্চলের যে ১১ জন মাওবাদী (CPI Maoist) নেতানেত্রী সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, সেই তালিকায় প্রথম নাম বিমলা চন্দ সিদাম ওরফে তারাক্কার। তিনি পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মির কমান্ডার তথা দণ্ডকারণ্য জোনাল কমিটির নেত্রী। তাঁর স্বামী মাল্লোজুলা বেণুগোপাল রাও ওরফে ভূপতি ওরফে বিবেক ওরফে সোনু সিপিআই (মাওবাদী)-র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। এই বিমলাই সম্পর্কে কিষেনজির ভাইবউ।

    কিষেনজির ভাইবউ (Kishenji)

    গত ৩৮ বছর ধরে নকশালপন্থী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বিমলা। ১৯৮৩ সালে সিপিআইএমএল (পিডব্লিউজি)-র হাত ধরে সশস্ত্র বিপ্লবে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। দ্রুত তিনি হয়ে ওঠেন কিষেনজির আস্থাভাজন। বছর পনের আগে পশ্চিমবাংলার ঝাড়গ্রামের বুড়িশোলের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল কিষেনজির। তার আগেই অবশ্য বিমলার স্বামী বেণুগোপালও সংগঠনের প্রথম সারির নেতা হয়ে গিয়েছিলেন। বিমলার বিরুদ্ধে গঢ়ছিরৌলিতে একটি পুলিশ ফাঁড়িতে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ১৮ জনকে খুন করার অভিযোগ রয়েছে। বিমলার সঙ্গেই এদিন আত্মসমর্পণ করেছেন আরও ১০ জন মাওবাদী।

    মাওবাদীদের মাথার দাম

    এঁদের সম্মিলিত মাথার দাম এক কোটি তিন লাখ টাকা। মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশের হাত থেকে ভারতীয় সংবিধান হাতে নিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এই ১১ জন মাওবাদী। এঁদের মধ্যে রয়েছেন সিপিআই মাওবাদীর গঢ়ছিরৌলি ডিভিশনের নাংশু তুমরেতি ওরফে গিরিধর ও তাঁর স্ত্রী সঙ্গীতা উসেন্দি ওরফে ললিতাও। গিরিধর ১৭০টি ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত। তাঁর মাথার দাম ছিল ২৫ লাখ টাকা (CPI Maoist)। মহারাষ্ট্র পুলিশের দাবি, গঢ়ছিরৌলি-সহ বিদর্ভের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি ছত্তীশগড়েও একাধিক নাশকতার ঘটনায় জড়িত বিমলা-সহ আত্মসমর্পণকারী ১১ জন মাওবাদী নেতানেত্রী।

    কিষেনজির স্ত্রী

    ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে পুলিশের জালে ধরা পড়েছিলেন কিষেনজির স্ত্রী পোথুলা কল্পনা ওরফে সুজাতা। তেলঙ্গানা পুলিশের স্পেশাল ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ সূত্র মারফত খবর পেয়ে গোপন ডেরা থেকে গ্রেফতার করেছিল কিষেনজির স্ত্রীকে। পুলিশ সূত্রে খবর, কিষেনজির স্ত্রী সাউথ সাব জোনাল ব্যুরোর ইনচার্জ হয়ে কাজ সামলাচ্ছিলেন। কিষেনজির মৃত্যুর পর নানা রাজ্যে গা ঢাকা দিয়েছিলেন সুজাতা। তাঁর আদত বাড়ি তেলঙ্গনার জগুলাম্বা গাড়োয়াল জেলার পেঞ্চিকালপেট গ্রামে। কিষেনজির স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হলেও, আত্মসমর্পণ করলেন তাঁর (CPI Maoist) ভাইবউ (Kishenji)।

    আরও পড়ুন: জেএমবি-র সদস্যরাই এখন এবিটি-তে সক্রিয়, কবুল করল মুর্শিদাবাদে ধৃত বাংলাদেশি জঙ্গিরা

    মাওবাদী আত্মসমর্পণ

    এ নিয়ে গত তিন সপ্তাহে তিন বার বিদর্ভ এলাকায় মাওবাদী আত্মসমর্পণের ঘটনা ঘটল। ২৭ ডিসেম্বর মলাজখণ্ড দলাম ও ৯ নম্বর পামেড় প্লাটুনের কমান্ডার দেব ওরফে অর্জুন ওরফে রাকেশ সুমদো মুদাম গোন্ডিয়া আত্মসমর্পণ করেছিলেন জেলা পুলিশ সুপারের কাছে। তাঁর মাথার দাম ছিল ৭ লাখ টাকা। ডিসেম্বরেই গঢ়ছিরৌলি জেলায় পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন দুই মাওবাদী কমান্ডার রামাসু পয়াম ওরফে নরসিং এবং রমেশ কুঞ্জম ওরফে গোবিন্দ। রামাসুর মাথার দাম ছিল ৬ লাখ টাকা, রমেশের ২ লাখ। বুধবার আত্মসমর্পণ কর্মসূচিতে মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশ বলেন, “আমাদের রাজ্যে মাওবাদীদের শেষের শুরু হয়ে গিয়েছে। মহারাষ্ট্র শীঘ্রই মাওবাদী মুক্ত হবে।” তাঁর দাবি, উত্তর গঢ়ছিরৌলি ইতিমধ্যেই মাওবাদী মুক্ত হয়েছে। 

    বড় সাফল্য

    শুধু মহারাষ্ট্র নয়, দেশজুড়ে মাওবাদী বিরোধী অভিযানের প্রেক্ষিতেও বিমলার আত্মসমর্পণ সাম্প্রতিক কালের সব চেয়ে বড় সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে। গত অক্টোবরেই বস্তারে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল ২৮ জন মাওবাদীর। নারায়ণপুর-দান্তেওয়াড়া আন্তঃজেলা সীমানায় আবুঝমাডে থুলথুলি ও নেন্দুর গ্রামের মাঝে জঙ্গলে দুপক্ষে গুলি বিনিময় শুরু হয়। নিহত হন ২৮ জন মাওবাদী। মৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছিল একে ৪৭ রাইফেল এবং সেল্ফ লোডিং রাইফেল। গত ১৬ এপ্রিল কাঁকের জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিহত হন ২৯ জন মাওবাদী। এঁদের মধ্যে ওয়ান্টেড মাওবাদীও ছিলেন কয়েকজন।

    শাহের বক্তব্য

    প্রসঙ্গত, গত অগাস্টের শেষ দিকে ছত্তিশগড়ের রায়পুরে মাওবাদী (Kishenji) দমন নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই সময় তিনি বলেছিলেন, “২০০৪ সাল থেকে ২০১৪-এর মধ্যে সারা দেশে যত মাওবাদী হামলার ঘটনা ঘটেছিল, সেই তুলনায় ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে মাওবাদী হামলার ঘটনা কমে গিয়েছে ৫৩ শতাংশ।” তিনি বলেছিলেন, “এবার কঠোর পরিকল্পনার মাধ্যমে মাওবাদী সন্ত্রাসের সমস্যা মোকাবিলার জন্য চূড়ান্ত আঘাত হানার সময় এসে গিয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যে দেশকে মাওবাদী সন্ত্রাসের কবল থেকে মুক্ত করতে পারব।”

    দিন কয়েক আগে এসএসবির একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাংলায় এসেছিলেন শাহ। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, “মাওবাদী দমন অভিযানগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে এসএসবির। তারা সিআরপিএফ এবং স্থানীয় পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে যৌথ অভিযানে শামিল হয়। চার দশক পর বিহার ও ঝাড়খণ্ড এখন মাওবাদীমুক্ত হয়েছে। ছত্তিশগড়ের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এসএসবি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে (CPI Maoist)। এবার ওই রাজ্য থেকেও মাওবাদীদের অবলুপ্তি ঘটবে (Kishenji)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • USA: নববর্ষে রক্তাক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাক চালিয়ে জঙ্গি পিষল ১৫ জনকে, মিলল আইসিস পতাকা

    USA: নববর্ষে রক্তাক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাক চালিয়ে জঙ্গি পিষল ১৫ জনকে, মিলল আইসিস পতাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংরেজি নতুন বছরের শুরুতেই জঙ্গি হানায় রক্তাক্ত হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA)। সে দেশের নিউ অরলেন্সে নববর্ষ পালন করছিলেন নাগরিকরা, সেই ভিড়ের মধ্যে ট্রাক চালিয়ে ১৫ জনকে হত্যা করল শামসুদ্দিন জব্বর নামের এক জঙ্গি। পরে ট্রাক থামিয়ে গুলি চালাতে থাকে এই সন্ত্রাসী। এর পর ৪২ বছরের এই জঙ্গি পুলিশ এনকাউন্টারে (Terrorist Attack) খতম হয়। শামসুদ্দিনের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে আইসিসের পতাকা। জানা গিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (USA) জন্ম হওয়া এই জঙ্গি সেদেশের সেনাকর্মী হিসেবেও দীর্ঘদিন কাজ করেছে। ২০০৭ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত সে সেনাবাহিনীর নিয়মিত সদস্য ছিল বলে জানা গিয়েছে। ২০১৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য হিসেবে কাজ করে শামসুদ্দিন। হামলার নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

    বর্তমানে টেক্সাসের হিউস্টনে (USA) রিয়েল এস্টেট এজেন্ট হিসেবে কাজ করছিল শামসুদ্দিন 

    নববর্ষের ভোররাতে নিউ অরলিন্সের জনগণ বর্ষবরণের আনন্দ উৎসব পালন করছিলেন এমনই সময় সেই ভিড়ের মধ্যে দিয়ে ট্রাক চালিয়ে দেয় শামসুদ্দিন। এফবিআইয়ের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, মার্কিন সেনায় আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে এক সময় কাজ করেছিল শামসুদ্দিন। আর বর্তমানে টেক্সাসের হিউস্টনে (USA) রিয়েল এস্টেট এজেন্ট হিসেবে কাজ করছিল সে। জানা গিয়েছে, এর আগে শামসুদ্দিন জব্বরের বিরুদ্ধে দু’টি ছোটখাটো অপরাধের অভিযোগ ছিল। ২০০২ সালে চুরি এবং ২০০৫ সালে মেয়াদ উত্তীর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে গাড়ি চালানোর অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। তার ব্যক্তিগত জীবনের নানা কাহিনীও উঠে এসেছে।

    এফবিআইয়ের ওপর সম্পূর্ণ তদন্তভার 

    জব্বর দু’বার বিয়ে করেছিল বলে জানা গিয়েছে। দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে ২০২২ সালে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় শামসুদ্দিন জব্বরের। এফবিআই এখনও শামসুদ্দিন জব্বরের অতীত জানার চেষ্টা করছে বলে জানা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে সে কোথায় কোথায় গিয়েছিল, তাও জানার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। এই ঘটনার তদন্তভার সম্পূর্ণভাবে এফবিআইয়ের হাতেই দিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। শামসুদ্দিন অন্য কোনও দেশ থেকে সম্প্রতি আমেরিকায় ফিরেছিল কি না, সেটাও জানার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। আইসিস-এর সঙ্গে তার যোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: নতুন বছরে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, কৃষকদের জন্য ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Modi Government: নতুন বছরে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, কৃষকদের জন্য ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে কৃষকদের জন্য বড় উপহার দিল মোদি সরকার (Modi Government)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রথম ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সেখান থেকেই কৃষকদের জন্য একগুচ্ছ ঘোষণা করা হল। কৃষকদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার তাদের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প ‘ফসল বিমা যোজনা’ (PM Fasal Bima Yojna) স্কিমকে আরও এক বছরের জন্য বর্ধিত করল। আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জন্যও এই স্কিম চালু থাকবে কৃষকদের জন্য। শুধু তাই নয়, এই স্কিমে (PM Fasal Bima Yojana) এবার ৬৯,৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র।

    কৃষকদের জন্য নতুন বছরের উপহার

    ক্যাবিনেট কমিটি অন ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্সের একটি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) নেতৃত্বে বুধবার কৃষকদের জন্য নানা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়াও মন্ত্রিসভার বৈঠকে (Crop Insurance) আরও অতিরিক্ত ৮২৪ কোটি টাকার ফান্ড বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র, যাতে কৃষিক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা যায়। নিজের এক্স হ্যান্ডলে এদিন একটি পোস্ট শেয়ার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লেখেন, ‘আমাদের সরকার কৃষকদের কথা চিন্তা করে নানারকম উদ্যোগ নিয়ে থাকে। আমরা আমাদের দেশের সমস্ত কৃষক ভাই-বোনেদের জন্য গর্বিত যাঁরা দেশের প্রতিটি নাগরিকের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করছেন। ২০২৫-এর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠক সেই কৃষকদের সমৃদ্ধির জন্যই উৎসর্গ করা হল। আমি খুশি যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত সেখানে নেওয়া হয়েছে’।

    মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত

    এদিনের মন্ত্রিসভার (Modi Government) বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জন্য কৃষকদের সুবিধার্থে ফসল বিমা যোজনায় (PM Fasal Bima Yojna) আরও ৬৯,৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ফসল নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে কৃষকদের সাহায্য করবে এই বিমা। এই স্কিমের প্রয়োগের জন্য বড় মাপের প্রযুক্তিগত উপাদানের প্রয়োজন হয়, যার জন্য বরাদ্দ ফান্ডের নাম দেওয়া হয়েছে ফান্ড ফর ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৯টি রাজ্যে এই প্রযুক্তি অবলম্বন করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অসম, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক ইত্যাদি।

    সারের দাম নিয়ন্ত্রণ

    কেন্দ্রের (Modi Government) তরফে জানানো হয়েছে, কৃষকদের কাছে যাতে সস্তায় রাসায়নিক সার বা ডি-অ্যামোনিয়াম ফসফেটের (De-ammonium phosphate) এর যোগান থাকে, তা নিশ্চিত করতে নতুন করে ৩৮৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। এছাড়া ডিএপি সারের দামও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ৫০ কেজির বস্তার দাম পড়বে ১৩৫০ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে রাসায়নিক সারের দাম আকাশছোঁয়া। খোলা বাজারে রাসায়নিক সারের (DAP) ৫০ কেজি বস্তার দাম ৩০০০ টাকারও বেশি। কৃষকদের সহযোগিতা করার জন‍্যই এই সারের দাম বেঁধে দেওয়া হল। অতিরিক্ত টাকা ভর্তুকি হিসেবে বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: হাসপাতালে ভর্তি রবীন্দ্র ঘোষ, চিন্ময় কৃষ্ণের হয়ে লড়বেন কে?

    Bangladesh Crisis: হাসপাতালে ভর্তি রবীন্দ্র ঘোষ, চিন্ময় কৃষ্ণের হয়ে লড়বেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই আদালতে উঠবে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) জেলবন্দি হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মামলা। তাঁর হয়ে লড়াই করার কথা ছিল যাঁর, সেই প্রবীণ আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষকে (Rabindra Ghosh) ভর্তি করা হয় কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বুকে ব্যথা অনুভব করায় কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে চিন্ময় কৃষ্ণের আইনজীবীকে। ২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম আদালতে চিন্ময় দাসের জামিন মামলার শুনানিতে বর্ষীয়ান ওই আইনজীবী উপস্থিত থাকতে পারবেন কিনা, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    রবীন্দ্রকে গ্রেফতারির ছক?

    রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে চিন্ময় কৃষ্ণকে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম আদালতে চলছে মামলা। তাঁর হয়ে মামলা লড়ছেন রবীন্দ্র। চিকিৎসা করাতে ভারতে এসেছিলেন তিনি। উঠেছেন ব্যারাকপুরে ছেলের বাড়িতে। ভারতে এসে তিনি বলেন, “চট্টগ্রাম আদালতের এজলাসে উপস্থিত আইনজীবীদের একাংশের আচরণ সন্ত্রাসবাদীদের মতো।” মামলা লড়তে গিয়ে রীতিমতো আঘাতও পেতে হয়েছে তাঁকে। তাই চিকিৎসা করাতে এসেছেন ভারতে। তিনি বলেছিলেন, “ফিরে গিয়ে ফের সওয়াল করব চিন্ময় কৃষ্ণের হয়ে।” আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়ায় বৃহস্পতিবার তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারবেন না বলেই খবর। তবে বাংলাদেশে পৌঁছলেই যে রবীন্দ্র মামলা লড়তে পারবেন, এমন কথা নিশ্চিত করে বলা যায় না। কারণ হিন্দু সন্ন্যাসীর হয়ে মামলা লড়ার অপরাধে একাধিকবার খুনের হুমকি পেয়েছেন তিনি। অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, প্রবীণ ওই আইনজীবী বাংলাদেশে পৌঁছলেই তাঁকে গ্রেফতার করবে মহম্মদ ইউনূসের পুলিশ। চিন্ময় কৃষ্ণকে যাতে বেশি দিন গারদে আটকে রাখা যায়, তাই এই ছক।

    আরও পড়ুন: জেএমবি-র সদস্যরাই এখন এবিটি-তে সক্রিয়, কবুল করল মুর্শিদাবাদে ধৃত বাংলাদেশি জঙ্গিরা

    কী বলছেন প্রবীণ আইনজীবী?

    রবীন্দ্র বলেন, “বুধবারই দেশে ফেরার কথা ছিল আমার। কিন্তু বৃহস্পতিবারের মধ্যে দেশে ফিরতে পারব কিনা, নিশ্চিত নই। তবে (Bangladesh Crisis) আমি ২০ জন আইনজীবী দিয়েছি।” তিনি বলেন, “আমার দুজন জুনিয়র আইনজীবী এবং আরও ১৮ জন দাসের পক্ষে আগামিকাল আদালতে উপস্থিত থাকবেন। আমি তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। আমি শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাব (Rabindra Ghosh)। সুস্থ হয়ে উঠলে আমি বাংলাদেশে ফিরে আসব।” বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের অধিকার রক্ষার জন্য তাঁর লড়াই চলবে বলেও জানান তিনি (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • India  Maldives: মুইজ্জুকে সরাতে ভারতের সাহায্য! সংবাদমাধ্যমের দাবি উড়িয়ে দিল মলদ্বীপের বিরোধী দল

    India  Maldives: মুইজ্জুকে সরাতে ভারতের সাহায্য! সংবাদমাধ্যমের দাবি উড়িয়ে দিল মলদ্বীপের বিরোধী দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মহম্মদ মুইজ্জুকে সরাতে ভারতের সাহায্য চেয়েছিল মলদ্বীপের বিরোধী দল (India  Maldives Relation)। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এই দাবি উড়িয়ে দিলেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ। মার্কিন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মলদ্বীপের সরকার ফেলতে ভারতের কাছে ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছিল সেখানকার বিরোধী দল ‘মালদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি’ (MDP)। যদিও ভারত সেই ষড়যন্ত্রে শামিল হয়েছিল কিনা, তা স্পষ্ট করা হয়নি। 

    মুইজ্জুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

    ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরুর দিকে এই ষড়যন্ত্র হয়। মুইজ্জুকে ‘ইমপিচ’ (পদ থেকে সরানো) করার জন্য ভারতের সাহায্য চেয়েছিল মলদ্বীপের বিরোধী দল মলদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি (এমডিপি)। নয়াদিল্লির কাছ থেকে নাকি ৬ বিলিয়ন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকারও বেশি) চাওয়া হয়। মুইজ্জুকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পরিকল্পনা ছিল পার্লামেন্টের ৪০ জন সদস্যকে ঘুষ দেওয়ার। এই তালিকায় ছিলেন মুইজ্জুর নিজের দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন সদস্যও। যদিও শেষ পর্যন্ত মুইজ্জুর বিরুদ্ধে যথেষ্ট পরিমাণ ভোট জোগাড় করতে ব্যর্থ হয় বিরোধী শিবির। 

    ওয়াশিংটন পোস্টের দাবি

    মার্কিন সংবাদমাধ্যমের তরফে আরও জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে দফায় দফায় ভারতের ‘র’ (RAW) এজেন্টদের সঙ্গে বৈঠক হয় মলদ্বীপের বিরোধী দলের নেতাদের। মাসখানেক এই বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর শেষ পর্যন্ত তা ব্যর্থ হয়। কারণ পার্লামেন্টে যথেষ্ট পরিমাণ সংখ্যা জোগাড় করতে পারেনি বিরোধী শিবির। তবে এই ষড়যন্ত্রে ভারত সরকারের মদত ছিল কিনা সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। ওয়াশিংটন পোস্টের দাবি, দুই নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মলদ্বীপের (India  Maldives Relation) কর্মকর্তা তাদের কাছে এই তথ্য প্রকাশ করেছে। যদিও এই বিষয়ে ভারত সরকারের তরফে এখনও কোনও মন্তব্য প্রকাশ্যে আসেনি।

    ভিত্তিহীন দাবি

    যদিও মার্কিন সংবাদমাধ্যমের এমন দাবি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ। তিনি বলেন, “মুইজ্জুর বিরুদ্ধে এমন ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যে। এই ধরনের পরিকল্পনার কথা আমার জানা নেই। ভারত কখনও এই ধরনের পদক্ষেপকে সমর্থন করবে না। কারণ তারা মলদ্বীপের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেই সমর্থন করে।’’

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক

    উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে মলদ্বীপের (India  Maldives Relation) ক্ষমতায় আসেন চিন-প্রেমী মইজ্জু। তারপর থেকে তিনি ভারতের ওপর মলদ্বীপের নির্ভরতা কমিয়ে ফেলার বিষয়ে সচেষ্ট হন। মলদ্বীপের বুক থেকে তিনি ৮৫ জন ভারতীয় সৈনিককে সরিয়ে নিতে দিল্লিকে বার্তা দেন। এই বিষয়টিও দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলে। যৌথ হাইড্রোগ্রাফিক সমীক্ষার জন্য ভারতের সঙ্গে ২০১৯ সালের একটি চুক্তি বাতিল করে মলদ্বীপ। চিনপন্থী মুইজ্জুকে নিয়ে সমস্যা তৈরি হয় দু-দেশের মধ্যে। এরপর গত বছর লাক্ষাদ্বীপে ভারতের প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের আপত্তিকর মন্তব্য দুই দেশের সম্পর্ককে নিয়ে যায় তলানিতে। যদিও গত বছরের শেষ দিকে ভারতের গুরুত্ব উপলব্ধি করেন মুইজ্জু। দিল্লি সফরেও আসেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। তারপর থেকেই ফের ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 02 January 2025: সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 02 January 2025: সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন। 

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে। কপালে অপমান জুটতে পারে। 

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share