Tag: Madhyom

Madhyom

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষ দিন, মঙ্গলবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) জনসভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানেই তিনি তীব্র আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ভুলে কেউ যাবে না। আমিও ভুলব না। এরাজ্যে বিজেপি সরকার হবে। সন্দেশখালির ঘটনায় কমিশন বসবে। আর যে মহিলাদের আপনি জেল খাটিয়েছেন, মিথ্যা মামলায় জেল খাটানোর জন্য আপনাকেও জেল খাটাবে বিজেপি। বদলা তো নেব। সুদ সহ নেব। আইন মেনে নেব। সংবিধানের মধ্যে থেকে নেব।’’

    মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাল (সোমবার) বলে গিয়েছেন শাহজাহানের মাঠ থেকে। সন্দেশখালির মহিলারা ঘর থেকে না বেরোলে, রেখা-মাম্পিরা না লড়লে ওই মাঠটা শাহজাহানের নামেই থাকত। আপনি কাল বলেছেন, শিবু-শাহজাহানের কীর্তি ভুলে যান? বিঘার পর বিঘা জমি দখল, জলকর, শৌচাগার, আবাস, ১০০ দিনের কাজের টাকা লুট, এত মহিলা অত্যাচারিত, মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?’’

    চিরদিন কারও সমান যায় না

    এদিনও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) দাবি করেছেন, ‘‘বসিরহাট লোকসভার সাংসদ হওয়া রেখা পাত্রের শুধু সময়ের অপেক্ষা।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘রেখা মামলা করেছে। হাজি নুরুলের নোমিনেশন ডিফেক্টিভ। একই গ্রাউন্ডে বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের বীরভূমের নমিনেশন কেটেছে। আর এখানে মমতার আমলারা পার পেয়ে যাবে? কয়েকদিন আগে হিয়ারিং ছিল। রাজ্য সরকার হলফনামা জমা দিতে গিয়েছিল। বিচারপতি হলফনামা বাতিল করে ক্ষমা চাইয়েছে। নিশ্চিন্তে থাকুন বিজেপির সাংসদ হবে। চিরদিন কারও সমান যায় না।’’

    তোপ সিপিএমকেও

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আমার ভাড়া বাড়ি আছে। সেখানে আমি মাঝে মাঝে আসব। দলের সভা করতে নয়, গীতা বিতরণ করা হবে। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করব। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারিখ জানিয়ে দবে। গীতা পড়ার অভ্যাস করতে হবে।’’ বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘‘এত লুটপাট, চুরির পরেও বিজেপির ভোট এই রাজ্যে ৩৯ শতাংশ হয়েছে। আর মাত্র ৫ শতাংশ হিন্দু ভোট প্রয়োজন। নিরাপদবাবু মাঝে মাঝে লাল ঝান্ডা নিয়ে ঘোরেন। এরা হিন্দু ভোট কাটে তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য। একটা মুসলিম ভোটও কাটে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (PM Modi) জমানায় ভারত (India) একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তামাম বিশ্বের। বৈশ্বিক নেতারা, অর্থনীতিবিদ এবং ব্যবসায়িক টাইকুনরা সবাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    মোদি স্তুতি (PM Modi)

    ২০২৪ সালে, ভারতের বৈশ্বিক মঞ্চে উত্থান দেশের অসাধারণ উন্নয়নকে তুলে ধরেছিল। বিশ্ব ক্রমশই ভারতকে একটি প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবক, এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। বছরের পর বছর ধরে, বৈশ্বিক নেতাদের বিবৃতি এই প্রশংসার ধারাবাহিকতা প্রদর্শন করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ফার্স্ট সোলারের সিইও মার্ক উইডমার ২০২১ সালে বলেছিলেন,  ‘‘জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের উচিত ভারত যা করছে, তা অনুসরণ করা।’’

    জেপি মর্গানের সিইও জেমি ডিমন ২০১৭ সালে বলেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রী মোদি সব সময় খুব গ্রহণযোগ্য। তিনি উন্মুক্তমনা এবং অত্যন্ত বুদ্ধিমান। ২০২৩ সালে হাসান আল্লাম হোল্ডিংসের সিইও হাসান আল্লাম প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছিলেন। বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারতের বেসরকারি খাত অত্যন্ত দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে, বিশেষত পরিকাঠামো, প্রযুক্তি এবং উৎপাদন ক্ষেত্রে।”

    কী বললেন বিশ্ব নেতারা?

    সুজুকি মোটর্সের প্রেসিডেন্ট তোশিহিরো সুজুকি প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, “গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং অবিচল সমর্থনের জন্য উৎপাদন শিল্পে ভারতের গাড়ি বাজার ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। এর ফলে, ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি বাজারে পরিণত হয়েছে।”

    গিটহাবের সিইও থমাস ডোহমকে বলেন, “যখন (PM Modi) আমি তখনকার ভারত এবং আজকের ভারতের তুলনা করি, একটি অবিশ্বাস্য উদ্দীপনা দেখতে পাই, জিনিসপত্র এগোচ্ছে এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। তখন মেট্রো ছিল না, আর এখন আমাদের কাছে একাধিক লাইন রয়েছে। বিমানবন্দর অসাধারণ, আধুনিক এবং পরিচ্ছন্ন। আমি মনে করি, এটি সফটওয়্যার শিল্পে ঘটে চলা পরিবর্তনের প্রতিফলনও। ভারতে ইতিমধ্যেই বিপুল সংখ্যক সফটওয়্যার ডেভেলপার রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং বলেন, “ভারত বিশ্বের সেরা কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের আবাসস্থল। এটি একটি বিশাল সুযোগ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি নতুন শিল্প, একটি নতুন উৎপাদন শিল্প যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাই আমি ভারতে (India) গভীরভাবে অংশীদারিত্ব করতে আগ্রহী, যাতে এটি সম্ভব করা যায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জাল ওষুধের (Fake Medicines) রমরমা কারবার। পর্দা ফাঁস করল ড্রাগ কন্ট্রোল। দেশি-বিদেশি নামী কোম্পানির ওষুধ নিয়ে কালোবাজারির অভিযোগে (Bangladesh) গ্রেফতার মহিলা। কলকাতার রিজেন্ট পার্কের বাসিন্দা তিনি। বাজেয়াপ্ত হয়েছে ক্যান্সার, ডায়বেটিস চিকিৎসার ওষুধ। দেশজুড়ে এই ধরনের অপারেশন আরও চলবে বলে ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রে খবর।

    জেল হেফাজতের নির্দেশ (Fake Medicines)

    আজ, মঙ্গলবারই ওই মহিলাকে তোলা হয় আদালতে। ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তাঁকে জেরা করে অসাধু ওই চক্রের হদিশ পেতে চাইছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। জানা গিয়েছে, সূত্র মারফত খবর পেয়ে এদিন সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার তরফে অভিযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর ওষুধ। এর আনুমানিক বাজারমূল্য ৬.৬ কোটি টাকা। ওষুধগুলির স্ট্রিপে লেখা বাংলাদেশ, আমেরিকা, তুরস্ক, আয়ারল্যান্ড। বেশ কিছু ওষুধের স্ট্রিপে লেখা মেড ইন বাংলাদেশ।

    অসাধু চক্র

    এই ওষুধগুলোর কোনওটা ক্যান্সার নিরাময়ের, কোনওটা বা ডায়বেটিসের। তবে এসব ওষুধ ভারতে আমদানি করতে যেসব নথিপত্রের প্রয়োজন, তা পাওয়া যায়নি। কে বা কারা এই অসাধু চক্র চালাচ্ছে, তার খোঁজে নামেন ড্রাগস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের সদস্যরা (Fake Medicines)। তখনই খোঁজ মেলে রিজেন্ট পার্কের ওই মহিলার। তার পরেই ফাঁস হয় রহস্যের পর্দা। জানা গিয়েছে, ওই মহিলার নেতৃত্বেই চলছে জাল ওষুধের রমরমা কারবার। ওই মহিলাকে জেরা করে এই অসাধু চক্রের অন্যদের খোঁজ পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এদিন যেসব ওষুধ বাজেয়াপ্ত হয়েছে, সেগুলির গুণগত মান পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ল্যাবরেটরিতে।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে জাল ওষুধ বিরোধী অভিযান চলবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কেবল জাল ওষুধের রমরমা কারবার বন্ধই নয়, বাজারে ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষার ওপরও নজর দেওয়া হচ্ছে। নিম্নমানের কোনও (Bangladesh) ওষুধ যাতে বাজারে আর বিক্রি না হয়, তার জন্যও চলছে অপারেশন (Fake Medicines)।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভ মেলায় নাগা সাধুর ছদ্মবেশে হামলার হুমকি জঙ্গিদের! হাই অ্যালার্ট জারি

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভ মেলায় নাগা সাধুর ছদ্মবেশে হামলার হুমকি জঙ্গিদের! হাই অ্যালার্ট জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের কাছে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ হল মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh Mela 2025)। এবছর পূর্ণ যোগে পূর্ণকুম্ভ মেলা প্রয়াগরাজ্যের ত্রিবেণী সঙ্গমের তীরে অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ৪৫ কোটিরও বেশি ভক্তের সমাগম হবে বলে উত্তরপ্রদেশ সরকার আগেই জানিয়েছে। তাই যোগী সরকার সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। সম্প্রতি গোয়েন্দাদের রিপোর্টে মহাকুম্ভ মেলায় সন্ত্রাসী হামলার হুমকি মিলেছে। সন্ত্রাসবাদী বা জঙ্গিরা নাগা সাধুর ছদ্মবেশে এই বৃহৎ ধর্মযজ্ঞে অনুপ্রবেশ করে নাশকতামূলক ষড়যন্ত্র করতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এই হুমকিতে (Militant High Alert) ইতিমধ্যে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে জেলাজুড়ে। তাই এখন থেকেই প্রশাসন আরও জোরদার করেছে নিরাপত্তা বলয়কে।

    প্রতিটি গেটে কঠোর তল্লাশি করা হবে (Mahakumbh Mela 2025)

    জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি হাই অ্যালার্ট (Militant High Alert) জারি করে একাধিক নির্দেশিকা জারি করেছে। জঙ্গিদের হুমকির পর থেকেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ, জঙ্গিদমন শাখা বা এটিএস (অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড), এবং এনএসজি (ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড) কমান্ডোদের মোতায়েন করা হয়েছে কুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) প্রাঙ্গণে। মনে করা হচ্ছে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ সাধুদের ছদ্মবেশ ব্যবহার করে বড় আকারের হামলা চালাতে পারে। তাই এখন থেকেই কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা স্তর বাড়িয়ে দিয়েছে। মেলায় প্রবেশের প্রতিটি গেটে কঠোর তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনী এলাকায় প্রবেশকারীদের মধ্যে প্রত্যেককে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে—সাধু বেশে আসা সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করা যাবে কীভাবে? এটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

    সাধুদের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং বিচক্ষণতা অসাধুদের চিহ্নিত করবে

    কুম্ভমেলায় (Mahakumbh Mela 2025) নাগা সাধুর স্বতন্ত্র চেহারার জন্য পরিচিত। তাঁরা শরীরে ছাই মেখে এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনের সঙ্গে গভীর ভাবে সম্পৃক্ত। তাঁদের সতর্কতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে শনাক্তকরণে। কোনও দুষ্কৃতী বা প্রতারকে চিহ্নিত করতে তাঁদের তথ্য প্রাথমিক আধার হবে। যদিও নাগা সাধুরা সাধারণত ভগবান শিবের ভক্তিতে নিমগ্ন থাকেন এবং তাঁদের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং বিচক্ষণতা অসাধুদের চিনতে সুবিধাজনক হবে। তাঁদের অভিজ্ঞতাই এই ক্ষেত্রে জঙ্গিদের চিহ্নিতকরণের অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আধার কার্ড যাচাই বাধ্যতামূলক

    নাগা সাধুরা অবশ্য জানিয়েছেন, এই ধরনের যে কোনও অনুপ্রবেশকারীকে দ্রুত শনাক্ত করা যাবে। ধর্মীয় সঙ্গম এবং সমাবেশকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে সকল সাধুদের হাতে অস্ত্র দিয়ে প্রস্তুত রাখা হবে। আবার প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে বৈধ আইডি না দেখিয়ে কাউকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। সমস্ত ব্যক্তিকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে মেলায় (Mahakumbh Mela 2025) প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তাই বাধ্যতামূলক থাকবে আধার কার্ড যাচাই।

    আরও পড়ুনঃ বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নিরপাত্তার ব্যবস্থা

    ঐতিহ্যগত নিরাপত্তা (Militant High Alert) ব্যবস্থার পাশাপাশি, কুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) এলাকাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হয়েছে। এআই-চালিত সিস্টেম, ড্রোন এবং সিসিটিভি ক্যামেরা বাস্তব সময়ে (রিয়েলটাইম) ভিড় পর্যবেক্ষণ করার জন্য ইনস্টল করা হয়েছে। এই ক্যামেরাগুলিকে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে, যা নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে এলাকায় প্রবেশকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সাহায্য করবে। নাগা, অঘরি সাধুদের বিশেষ ভাবে সতর্ক করে নিরাপত্তা বাহিনীকে দ্রুত সবরকম ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত রাখার কথাও বলা হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Afghanistan: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    Pakistan Afghanistan: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানের উন্নয়ন ভারতকে (Bharat) এই অঞ্চলে একটি ভূরাজনৈতিক পরিবর্তনের সুযোগ দিয়েছে (Pakistan Afghanistan)। পাকিস্তান আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালিয়ে ভুল পদক্ষেপ করেছে বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের ধারণা। ইসলামাবাদ ভেবেছিল সহজেই পার পেয়ে যাবে। কিন্তু পাকিস্তানের এই পদক্ষেপ রুখতে প্রাণপাত করেছিল তালিবানরা।

    শত্রুতে পরিণত হয়েছে পাকিস্তান (Pakistan Afghanistan)

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পাকিস্তান আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশে যে হামলা চালিয়েছে, তা তালিবান, তেহরিক-ই-তালিবান এবং ডুরান্ড লাইনের দু’প্রান্তের পশতুদের ঐক্যবদ্ধ করেছে। বিমান হামলার পর এই তিন গোষ্ঠীর সাধারণ শত্রুতে পরিণত হয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের নিরাপত্তা পরিকল্পনাকারীরা আফগানিস্তান সম্পর্কে তাঁদের সামরিক বাহিনীকে ভুল পরামর্শ দিয়েছেন। আফগানরা বহু যুদ্ধ করেছে। সোভিয়েত এবং মার্কিন বাহিনীরও ক্ষয়ক্ষতি করেছে তারা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করা আফগানদের পক্ষে খুব বেশি কঠিন হবে না। কারণ দেশটি পাকিস্তানের কাছাকাছি। পাকিস্তান একের পর এক ভুল করেছে। ধসে পড়েছে পাক অর্থনীতির ভিত। ইমরান খানের সমর্থকদের কারণে ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক বিভাজনও দেখা যাচ্ছে। তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের আক্রমণে নিরাপত্তা বাহিনীর মারাত্মক ক্ষতি হওয়ায় সৈন্যদের মনোবলও ঠেকেছে তলানিতে। অতিরিক্ত মুদ্রাস্ফীতি ও আন্তর্জাতিকভাবে বিচ্ছিন্নতা পাকিস্তানের অবস্থাকে আরও জটিল করে তুলেছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, আফগানিস্তানে (Pakistan Afghanistan) আঘাত হানা পাকিস্তানের উপযুক্ত সিদ্ধান্ত ছিল না।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সম্পর্ক তলানিতে

    এয়ারস্ট্রাইকের পরে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সম্পর্ক যখন তলানিতে ঠেকেছে, তখনও ভারত আফগানিস্তানে তার মানবিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে উপস্থিতি বজায় রেখেছে।
    দুই দেশের কর্মকর্তাদের মধ্যে বেশ কিছু গোপন আলোচনা হয়েছে। নয়াদিল্লি আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে ভারত ইঙ্গিতে আফগানিস্তানকে বুঝিয়ে দিয়েছে তাদের মাটি যেন ভারতের বিরুদ্ধে জঙ্গি হামলা চালানোর জন্য ব্যবহার করা না হয়। যখন আফগানিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাস নিয়ে আলোচনা হয়, তখন পাকিস্তানের উল্লেখ অবশ্যই হয়। কারণ ইসলামাবাদ জঙ্গিদের আশ্রয় দেয় বলে তামাম বিশ্বে পরিচিত। ভারতকে দেওয়া কথা রেখেছে আফগানিস্তান। আফগানিস্তান পাকিস্তানি জঙ্গিদের তাদের মাটি ভারতের বিরুদ্ধে হামলার জন্য ব্যবহার করতে দেয়নি। পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতিতে আদতে লাভবান হবে ভারত। এটা ভারতের কাছে একটা সুবর্ণ সুযোগও। বর্তমান পরিস্থিতিতে নয়াদিল্লি (Bharat) আরও শক্তিশালীভাবে কাবুলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে (Pakistan Afghanistan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর সোমেশ্বর মন্দিরের কাছে চোল যুগের তামিল লিপি খোদাই করা পাথর মিলল। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) এর এপিগ্রাফি ডিভিশন বেঙ্গালুরুর কাম্মাসন্দ্র এলাকায় সোমেশ্বর মন্দিরের কাছাকাছি একটি কৃষিজমিতে খনন করে ওই লিপি উদ্ধার করেছে। এই প্রস্তর খণ্ড পাওয়ার পরই ওই জমিতে আরও খনন কাজ চালাতে থাকে এএসআই। ওই প্রস্তরখণ্ডের ভাঙা অংশটির খোঁজ চলছে। এর ভাঙা অংশটি পূর্ণরূপে পুনর্গঠন করার চেষ্টা করছে এএসআই।

    কবে করা লিপি

    এএসআই’র এপিগ্রাফি বিভাগের পরিচালক মুনিরত্নম রেডি জানিয়েছেন যে, একটি স্থানীয় বাসিন্দা এই খোদাইটি সম্পর্কে এএসআই-কে জানায়। এর ফলে এই লিপি আবিষ্কৃত হয়। তামিল লিপি খোদাই করা ওই প্রস্তর খণ্ডটি, আংশিকভাবে মাটির নিচে পুঁতে রাখা ছিল। মুনিরত্নম বলেন, “আমরা শুধুমাত্র খোদাইয়ের এক পাশের বিস্তারিত দেখতে পেয়েছি, কারণ অন্য পাশটি এখনও মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে মনে হচ্ছে এই খোদাইটি তামিল ভাষায় লেখা, যা চোলা যুগের ১১শ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছে। এটি সোমেশ্বর মন্দিরে পুজা সম্পাদন করার জন্য ১২ কাঁডাগাম (ভূমির একক পরিমাণ) দান করার ঘটনা বর্ণনা করে।”

    মুনিরত্নম আরও বলেন, এএসআই এর রেকর্ডে দেখা গিয়েছে, কাম্মাসন্দ্র এলাকার আশেপাশের এলাকা থেকে ১৯৪৬ সালে কয়েকটি তামিল খোদাই উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই খোদাইগুলোও চোল যুগের এবং রাজা রাজা চোলের সময়ে লেখা। সাম্প্রতিক সময়ে পাওয়া এই লিপির অন্য পাশের বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ের কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর উপর বিরাট রাগ। অবশ্য এই রাগের কারণ প্রণব কন্যার ধারণা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে বঞ্চনা এবং অশ্রদ্ধাই করা হয়েছে দলের তরফ থেকে। দীর্ঘ দিনের বরিষ্ঠ কংগ্রেস নেতা ছিলেন প্রণববাবু। কন্যার অবশ্য দাবি বাবাকে দল যথার্থ সম্মান দেয়নি, কোনও রকম স্বীকৃতি দেয়নি। রাহুল গান্ধী এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতাকে ‘সঙ্ঘী’ বলে আক্রমণ করেছিলেন, তাই এবার নাম করে মেয়ে রাহুল ঘনিষ্ঠ ভক্তদের তীব্র তোপ দেগেছেন। ফলে আসন্ন দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের (Delhi Assembly Elections 2025) আগে কি বিজেপিতে যোগদান করবেন শর্মিষ্ঠা? জল্পনা তুঙ্গে।

    শর্মিষ্ঠা কি বিজেপিতে যাবেন?

    সমানেই দিল্লিতে বিধানসভার নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025)। ইতিমধ্যে শর্মিষ্ঠা কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দেগে চলেছেন। দিল্লি নির্বাচনের আগে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কি তাহলে সরাসরি রাজনৈতিক লড়াইতে নামবেন? এই নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। তাহলে কি বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা। উল্লেখ্য, নাগপুরে আরএসএস-এর তৃতীয় বর্ষ সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন প্রণববাবু। একই ভাবে সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে আলিঙ্গন করেছিলেন রাহুল, কিন্তু কংগ্রেস নেতারা প্রণববাবুকে সঙ্ঘী তকমা দিয়েছিলেন। এরপর বাবার হয়ে সরাসরি কংগ্রেসকে তুলোধনা করেন শর্মিষ্ঠা।

    রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    শর্মিষ্ঠা নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “রাহুলের ভক্ত যারা একদিন আমার বাবাকে সঙ্ঘী বলতেন, আমি তাঁদের বলছি, কই আপনারা একবার প্রশ্ন করে দেখুন তো কেন তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে জড়িয়ে ধরেছিলেন? ইনি সেই রাহুল গান্ধী যাঁর মা মোদিকে মওতকা সওদাগর বলেছিলেন। তাঁদের যুক্তি অনুসারে তো রাহুলকে তাঁর সহযোগী হিসেবে দেখা উচিত। এইসব দুষ্ট মূর্খ, দালালদের সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেসকে পুনরুজ্জীবিত করে তোলার জন্য রাহুল গান্ধী আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। এখন আপনার ‘নফরত কি দুকানদারদের’ আমাকে গালমন্দ করার জন্য ছেড়ে দিন। আমাকে অভিশাপ দিন!”

    আরও পড়ুনঃ জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    কংগ্রেস-আপের বিরুদ্ধে সাড়া ফেলার সম্ভাবনা প্রবল

    দিল্লিতে প্রণব-কন্যা বেশ পরিচিত মুখ। সামনেই নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025) সেই সঙ্গে বাবা প্রণব নামের পুঁজি ব্যাপক সারা ফেলেতে পারে। দীর্ঘদিন ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে কাজ করার আবেগ ও অনুভূতি জনমনে সাড়া ফেলতে পারে। উল্লেখ্য শর্মিষ্ঠা বাবার লেখা বই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দিতে গিয়েছিলেন গত ১৫ জানুয়ারি। তাই বিজেপিতে যোগদান করলে একদিকে কংগ্রেস এবং অপর দিকে আপের বিরুদ্ধে জনমত গড়তে ব্যাপক কাজ হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। শর্মিষ্ঠার কংগ্রেস সমালোচনা যে রাহুলদের জন্য ভালো বার্তা নয়, তা মনে করছে রাজনৈতিক মহল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 01 January 2025: চাকরিতে সুখবর আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 01 January 2025: চাকরিতে সুখবর আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কাটতে পারে।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) যানবাহন খুব সাবধানে চালাতে হবে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।

    ২) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) আগুপিছু না ভেবে উপার্জনের রাস্তায় পা দেবেন না।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) কর্মচারীদের জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    তুলা

    ১) ভালো কথার দ্বারা অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

    ২) দুপুর নাগাদ ব্যবসা ভাল হবে। 

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আশাহত।

    ধনু

    ১) চাকরিতে সুখবর আসতে পারে।

    ২) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় কর্মে ক্ষতির আশঙ্কা।

    ২) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

    ১) কাজের চাপে সংসারে সময় না দেওয়ায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) সন্তান-স্থান শুভ।

    ২) আজ কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন চঞ্চল থাকবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalpataru Utsav: আজ ‘কল্পতরু উৎসব’, এই দিনেই ঠাকুর রামকৃষ্ণ বলেছিলেন, ‘‘তোমাদের চৈতন্য হোক’’

    Kalpataru Utsav: আজ ‘কল্পতরু উৎসব’, এই দিনেই ঠাকুর রামকৃষ্ণ বলেছিলেন, ‘‘তোমাদের চৈতন্য হোক’’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংরেজি নতুন বছরের পয়লা দিন বলে কথা। বাঙালি মেতেছে বর্ষবরণের আনন্দে। এ আর নতুন কী! তবে ফি বছর ১ জানুয়ারির গুরুত্ব বাঙালির কাছে অন্যভাবেও রয়েছে, এদিন কল্পতর উৎসব (Kalpataru Utsav)। এদিনই বিশ্ববন্দিত হিন্দু ধর্মের প্রচারক স্বামী বিবেকানন্দের গুরু, ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব তাঁর শিষ্যদের উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘‘তোমাদের চৈতন্য হোক’’। সকাল থেকেই দক্ষিণেশ্বর মন্দির থেকে শুরু করে রাজ্যের সর্বত্র ভক্তরা পালন করছেন কল্পতরু দিবস। ভোর থেকেই ভক্তদের ঢল দক্ষিণেশ্বর-কাশীপুর উদ্যানবাটিতে। এই দিনটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণদেবের (Sri Ramakrishna) স্মৃতি। ১৮৮৬ সালের ১ জানুয়ারি কল্পতরু রূপে ভক্তদের আশীর্বাদ করেছিলেন ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ।

    ঠাকুরের সংক্ষিপ্ত জীবনী

    পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমার কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি এক দরিদ্র বৈষ্ণব ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং চন্দ্রমণি দেবীর সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়। কথিত আছে, সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগে গয়া তীর্থ ভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায়, গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। তাই নিজের চতুর্থ সন্তানের নাম তিনি রাখলেন গদাধর চট্টোপাধ্যায়। দাদা রামকুমার চট্টোপাধ্যায়ের হাত ধরে ১৮৫৫ সালে গদাধর চট্টোপাধ্যায়ের কলকাতায় আগমন ঘটে। কারণ মাহিষ্য সমাজের জমিদার পত্নী রানি রাসমণি দক্ষিণেশ্বরে কালীমন্দির প্রতিষ্ঠা করেছেন। রানিমা প্রধান পুরোহিতের দায়িত্বভার অর্পণ করেছেন কামারপুকুরের রামকুমারের হাতে। তরুণ গদাধর দাদাকে পুজোতে সাহায্য করবেন। ১ বছরের মধ্যে ছন্দপতন। আকস্মিকভাবেই ১৮৫৬ সালে মৃত্যু হল রামকুমার চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন গদাধর চট্টোপাধ্যায়।

    দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরের প্রধান পুরোহিতের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন তিনি। মন্দিরের ঠিক উত্তর-পশ্চিম কোনে তরুণ পুরোহিতের জন্য একটি ছোট্ট ঘর বরাদ্দ করা হল। শোনা যায়, এরপরেই রানি রাসমনির জামাতা মথুরামোহন গদাধর চট্টোপাধ্যায়ের নামকরণ রামকৃষ্ণ (Sri Ramakrishna) করেন, তবে এ নিয়ে বিভিন্ন মত রয়েছে, কেউ কেউ বলেন যে তাঁর এই নামকরণ করেন ঠাকুরের অন্যতম গুরু তোতাপুরী। প্রথাগত শিক্ষা তাঁর কিছুই ছিল না সেভাবে। কিন্তু মুখে মুখে বলে দিতেন হিন্দু শাস্ত্রের সমস্ত গূঢ়তত্ত্ব, অতি সরলভাষায়, একেবারে গল্পের ছলে। এজন্য তাঁকে গল্পের রাজাও বলা হয়। পরবর্তীকালে তাঁর এই বাণী সংকলিত হয় কথামৃত নামক গ্রন্থে। এরমধ্যে ঠাকুরের (Kalpataru Utsav) বিবাহ সম্পন্ন হয় কামারপুকুরের তিন মাইল উত্তর-পশ্চিমে জয়রামবাটী গ্রামের রামচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের কন্যা সারদাদেবীর সঙ্গে। সেটা ১৮৫৯ সালে। এতদিনে বঙ্গীয় শিক্ষিত সমাজ তাঁকে গুরুর আসনে বসিয়ে ফেলেছে। শিষ্য তালিকায় স্থান পেয়েছেন কেশবচন্দ্র সেন সমেত অন্যান্য গন্যমান্যরা। 

    ১ জানুয়ারী ১৮৮৬

    শরীরে মারণ রোগ বাসা বাঁধলে, ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকারের নির্দেশে তিনি নিজেকে গৃহবন্দি রাখেন প্রায় এক মাস। ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারি কাশীপুর উদ্যানবাটিতে উপস্থিত রয়েছেন প্রায় ৩০জন মতো গৃহী ভক্ত। সকলে হাতে ফুল নিয়ে উপস্থিত। আজ ঠাকুরের দর্শন পাওয়া যাবে। ঘড়ির কাঁটায় তখন ঠিক দুপুর তিনটে। দোতলা ঘর থেকে তিনি নেমে এলেন বাগানে। পরনে সেই চিরাচরিত পোশাক। লাল পেড়ে ধুতি। উপস্থিত গৃহী ভক্তরা তাঁদের হাতে রাখা ফুল ঠাকুরের চরণে অঞ্জলি দিতে থাকেন। কথিত আছে, ঠাকুর তখন নাট্যকার গিরিশ ঘোষকে বলেন, ‘‘হ্যাঁ গো, তুমি যে আমার নামে এত কিছু চারিদিকে বলো, তো আমি আসলে কী?’’ গিরিশ ঘোষ উত্তর দিলেন, ‘‘তুমিই নররূপ ধারী পূর্ণব্রহ্ম ভগবান, আমার মত পাপী-তাপীদের মুক্তির জন্যই তোমার মর্ত্যে আগমন।’’ সবাই তখন ঠাকুরের চরণ স্পর্শ করলেন এবং ঠাকুর (Sri Ramakrishna) বললেন, ‘‘তোমাদের চৈতন্য হোক’’।

    এদিনের উৎসবকে কল্পতরু (Kalpataru Utsav) কেন বলা হয়?

    হরিবংশ ইত্যাদি পুরাণে ‘কল্পতরু’র উল্লেখ রয়েছে। দেবতা এবং অসুরদের মধ্যে সমুদ্র মন্থন হয়েছিল, পুরাণ অনুযায়ী সমুদ্র মন্থনকালে অমৃত, লক্ষ্মীদেবী, ঐরাবত ইত্যাদির সঙ্গে উঠে আসে একটি বৃক্ষ-ও। যাকে পারিজাত বৃক্ষ বলা হত। পরবর্তীতে দেবরাজ ইন্দ্রের বিখ্যাত নন্দনকাননের স্থান পায় এই পারিজাত বৃক্ষ এবং সেখান থেকে স্ত্রী সত্যভামার আবদারে শ্রীকৃষ্ণ (Sri Ramakrishna) পৃথিবীতে নিয়ে আসেন এই বৃক্ষ। এই পারিজাত বৃক্ষকে-ই ‘কল্পতরু’ বলা হয়েছে। অর্থাৎ সেই বৃক্ষ, যার কাছে যা চাওয়া হয় তাই পাওয়া যায়। কল্পতরু উৎসবের (Kalpataru Utsav) দিন ঠাকুরের ভক্তরা তাঁকে অবতার রূপে মেনে নেন। কথিত আছে, সেদিন উপস্থিত সমস্ত ভক্তের মনোবাঞ্ছা ঠাকুরের কৃপায় পূরণ হয়েছিল। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, এই দিন ঠাকুর রামকৃষ্ণদেব সকলের মনের ইচ্ছা পূরণ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: স্কুলপাঠ্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বিরাট বদল, মুজিবুর নন জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক!

    Bangladesh: স্কুলপাঠ্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বিরাট বদল, মুজিবুর নন জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) স্কুলপাঠ্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বদল করার অভিযোগ উঠেছে। ওই দেশের স্বাধীনতার ঘোষক শেখ মুজিবুর রহমান নন, পরিবর্তন করে নাম দেওয়া হয়েছে জিয়াউর রহমানের (Ziaur Rahman)। মহম্মদ ইউনূস পরিচালিত অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গুলি হেলনে দেশে তথাকথিত সংস্কারের নামে স্কুলের পড়াশুনার পাঠ বদলে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় আন্তর্জাতিক মহলে বিরাট নিন্দার ঝড় উঠেছে।

    বিকৃত ইতিহাস পড়ানোর সিদ্ধান্ত (Bangladesh)

    পঞ্চম শ্রেণির জন্য তৈরি পাঠ্য বইতে বাংলাদেশের (Bangladesh) স্বাধীনতার ঘোষক বলে লেখা হয়েছে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (Ziaur Rahman) নাম। উল্লেখ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি অর্থাৎ বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়ার স্বামী ছিলেন জিয়াউর। কোটা বিরোধী আন্দোলন এবং জামাত শিবিরকে হাতিয়ার করে শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বিতারিত করতে বিএনপির বিরাট ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এখন তাই পাঠ্য পুস্তক থেকে গত ৫৪ বছর ধরে পড়ে আসা স্বাধীনতার ঘোষক মুজিবুর রহমানের নাম পাল্টে দেওয়া হয়েছে। নতুন বছরে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত এখন এই বিকৃত ইতিহাস পড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বালুচিস্তানে জারিফ বালুচকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যার তীব্র প্রতিবাদ প্যাঙ্ক-এর

    ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে গণহত্যার প্রতিবাদে স্বাধীনতার ডাক মুজিবের

    জানা গিয়েছে, পঞ্চম শ্রেণির বইতে বলা হয়েছে, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ গভীর রাতে চট্টগ্রামের (Bangladesh) কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন সেনা কমান্ডার জেনারেল জিয়াউর রহমান (Ziaur Rahman)। পাঠ্য বইতে আরও বলা হয়েছে স্বাধীনতার ঘোষণা সংক্রান্ত শেখ মুজিবুর রহমানের একটি বার্তাও জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ দেশবাসীকে জানিয়েছিলেন।” অথচ এতদিন ওইদেশের জনগণ জানতো যে ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকায় গণহত্যা করেছিল। ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান গণহত্যার প্রতিবাদে স্বাধীনতার ডাক দেন। ঢাকা পুলিশ সদর থেকে এই ঘোষণা বার বার করা হয়েছিল। এরপর ধানমুণ্ডির বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং নিয়ে যাওয়া হয় করাচিতে। যদিও বিএনপির দাবি, প্রথম ডাক জিয়াউর দিয়েছিলেন এবং অনেকদিন পর তা স্বীকৃতি পেয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share