Tag: Madhyom

Madhyom

  • Kalighater Kaku: ভোর রাতে জেল থেকে হাসপাতাল হয়ে নিজাম প্যালেসে ‘কালীঘাটের কাকু’, এবার চলবে জেরা

    Kalighater Kaku: ভোর রাতে জেল থেকে হাসপাতাল হয়ে নিজাম প্যালেসে ‘কালীঘাটের কাকু’, এবার চলবে জেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নিজাম প্যালেসে নিয়ে যাওয়া হল কালীঘাটের কাকুকে। এবার জেরার জন্য প্রস্তুত সিবিআই (CBI)। শিক্ষক নিয়োগ মামলায় অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত হেলন এই সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র (Kalighater Kaku)। তবে যেহেতু তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল, তাই চিকিৎসকদের যাবতীয় পরামর্শ মেনেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।

    ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতে থাকবেন সুজয় (Kalighater Kaku)

    জানা গিয়েছে, বুধবার ভোর রাতে নিয়মমতো খাবার এবং ওষুধ খেয়ে চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে গায়ে কালো রঙের সাল চাপিয়ে হুইল চেয়ারে বসে নিজাম প্যালেসে ঢুকেছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র (Kalighater Kaku)। এদিন সকালে ফের একবার তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় নিয়ম মেনে। অপর দিকে কালীঘাটের কাকুকে জেরা করার জন্য নথিপত্র নিয়ে পৌঁছে গিয়েছে সিবিআইয়ের অফিসাররা। আগামী ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সিবিআই (CBI) হেফাজতে থাকবেন সুজয়। যেহেতু হাতে সময় কম, তাই তড়িঘড়ি করে তদন্তে নেমে পড়েছে তদন্তকারী দল। শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত নানা প্রশ্ন এবং তথ্য জানার ছিল। এখনও অনেক প্রশ্ন বাকি রয়ে গিয়েছে। এবার সিবিআই সেই প্রশ্ন জিজ্ঞাসাবাদ করবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল গেল যৌথ কমিটিতে, ৯০ দিনে সিদ্ধান্ত নেবেন ৩১ সাংসদ

    সিবিআই কী কী জিজ্ঞাসাবাদ করবে?

    সিবিআই (CBI) অফিসাররা যা জানতে চাইতে পারেন, তা হল, প্রাথমিক মামলায় যে কোটি কোটি টাকার আর্থিক দুর্নীতি হয়েছে, কোন কোন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ওই টাকা পৌঁছেছে? মোট কতজন এজেন্ট টাকা তুলেছেন? তাঁদের কারা নিয়োগ করেছেন। কোন কোন জায়গা থেকে টাকা তোলা হয়েছে? তবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গজুড়ে অযোগ্যদের কাছ থেকে টাকা তুলেছেন এজেন্টরা। আর সেই টাকা পৌঁছে দেওয়া হতো কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku) কাছেই। তবে এখনও জানা যায়নি কালীঘাটের কাকুর কাছে যে টাকা আসত তা তিনি কোথায় দিতেন।

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একাধিক অজানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। তাই মঙ্গলবার প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকেই গ্রেফতার করা হয় কালীঘাটের কাকুকে। এরপর এই জেল থেকেই ভার্চুয়াল ভাবে আদলাতে পেশ করা হয়। বুধবার ভোর সাড়ে তিনটে নাগাদ তাঁকে জোকা ইএসআই হাসপাতাল থেকে নিজাম প্যালেসে নিয়ে আসা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মণিপুরে বিদ্রোহীদের ডেরায় মিলল স্টারলিঙ্ক ডিশ-রাউটার! কী বললেন ইলন মাস্ক?

    Manipur: মণিপুরে বিদ্রোহীদের ডেরায় মিলল স্টারলিঙ্ক ডিশ-রাউটার! কী বললেন ইলন মাস্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরের (Manipur) ইম্ফল পূর্ব জেলায় একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কাছ থেকে উদ্ধার হল স্টারলিঙ্ক সদৃশ ডিশ ও রাউটার। এ ছাড়াও স্নাইপার রাইফেল, পিস্তল, গ্রেনেড এবং অন্যান্য অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে। মণিপুরে চলছে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট। তার মধ্যেও বিদ্রোহীদের ইন্টারনেট ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহের সম্ভাবনায় বাড়ছে উদ্বেগ।

    স্টারলিঙ্ক ডিভাইস নিয়ে সংশয় (Manipur)

    সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, স্টারলিঙ্ক জাতীয় ডিভাইস উদ্ধারের পর সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি তদন্ত শুরু করেছে যে কীভাবে এই ডিভাইসটি উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে পৌঁছল। জানা গিয়েছে, ১৩ ডিসেম্বর ইম্ফল পূর্বে তল্লাশি অভিযান চালানো সময় এই সব জিনিস উদ্ধার হয়। যেহেতু স্টারলিঙ্ক ভারতে পরিচালনার জন্য লাইসেন্স পায়নি। তাই এটি আসল স্টারলিঙ্ক ডিভাইস কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

    কী বললেন ইলন মাস্ক?

    স্টারলিঙ্ক হল ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স-এর মালিকানাধীন। এটি পৃথিবীর প্রথম এবং বৃহত্তম স্যাটেলাইট কনস্টেলেশন। লো আর্থ অরবিটের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সরবরাহ করে এটি। তবে, এর পরিষেবা মেলে কেবল সেই দেশগুলোতেই, যেখানে পরিচালনার জন্য লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। স্টারলিঙ্ক ডিভাইস বলে যে ডিশটি দাবি করা হয়েছে এবং রাউটার সংক্রান্ত যে অভিযোগ উঠেছে, তা সত্য নয় বলে দাবি করেছেন খোদ ইলন মাস্ক। টুইট-বার্তায় টেসলা-কর্তা বলেন, “এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। ভারতে স্টারলিঙ্ক স্যাটেলাইট বিম বন্ধ রয়েছে।”

    ডিমাপুরে সদর দফতর সেনাবাহিনীর স্পিয়ার কোর-এর। এক্স হ্যান্ডেলে তারা তল্লাশি অভিযানে উদ্ধার হওয়া সামগ্রীর ছবি পোস্ট করেছে। এই ছবিতে স্টারলিঙ্ক লোগোর ইন্টারনেট ডিভাইসও রয়েছে। এতে আরপিএফ-পিএলএর নাম লেখাও দেখা গিয়েছে। যৌথভাবে এই তল্লাশি অভিযান চালিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং অসম রাইফেলস। মণিপুর পুলিশের সহযোগিতায় অভিযান চালানো হয়েছে চূড়াচাঁদপুর, চান্দেল, ইম্ফল পূর্ব এবং কাংপোকপিতে।

    আরও পড়ুন: ১২ বছর ধরে ১.২৫ লক্ষ রুদ্রাক্ষ ধারণ করে তপস্যা! সনাতন ধর্মের স্বার্থে সাধনা গীতানন্দ গিরির

    প্রসঙ্গত, রেভল্যুশনারি পিপলস ফ্রন্ট (আরপিএফ) হল মেইতেই বিদ্রোহী গোষ্ঠী পিপলস লিবারেশন আর্মির (Manipur) রাজনৈতিক শাখা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক যে আটটি মেইতেই বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, এটি তার একটি। স্পিয়ার কোর আরও জানিয়েছে, তল্লাশি অভিযানে যে ২৯টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে স্নাইপার, স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র, রাইফেল, পিস্তল, দেশীয় মর্টার, একনলা বন্দুক, গ্রেনেড, গোলাবারুদ এবং যুদ্ধের সরঞ্জাম (Manipur)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • US Firms: বরাত পেতে ভারতীয় সংস্থাকে ঘুষ! কাঠগড়ায় তিন বড় মার্কিন সংস্থা, মুখ বাঁচাতে জরিমানা

    US Firms: বরাত পেতে ভারতীয় সংস্থাকে ঘুষ! কাঠগড়ায় তিন বড় মার্কিন সংস্থা, মুখ বাঁচাতে জরিমানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির (Bribes) কারণে তদন্তের মুখে পড়েছে বেশ কিছু মার্কিন কোম্পানিও। সম্প্রতি এক প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, তিনটি মার্কিন কোম্পানি ভারতীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে আমেরিকার নিয়ন্ত্রকের কাছে মামলা নিষ্পত্তি করতে ও মামলার হাত থেকে রেহাই পেতে মোটা অঙ্কের জরিমানা দিয়েছে (US Firms)।

    কাঠগড়ায় তিন কোম্পানি (US Firms)

    এই তিন কোম্পানি হল মুগ ইনকর্পোরেটেড, ওরাক্যল এবং অ্যালবেমার্ল কর্পোরেশন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বরাত পেতে তারা ভারতের বিভিন্ন দফতর ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রেলওয়ে, হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্যাল লিমিটেড  এবং ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন। প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিনটি মামলার মধ্যে দুটিতে ভারতীয় রেলের পদস্থ কর্তাদের মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়েছে মার্কিন ওই সংস্থাগুলি। বিষয়টি জানাজানি হতেই সক্রিয় হয় সে দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। তখন জরিমানা বাবদ গড়ে ঘুষের তিন গুণ টাকা জমা করেছে অভিযুক্ত তিন সংস্থা।

    ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ

    মার্কিন তদন্তকারীরা জেনেছেন, আমেরিকান সংস্থা মুগ ইনকর্পোরেটেডের তরফে হ্যাল ও ভারতীয় রেলের পদস্থ কর্তাদের পাঁচ কোটি ডলারের বেশি ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সামরিক সরঞ্জাম, মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত সামগ্রী ও শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহৃত ছোটবড় নানা সাইজের যন্ত্রপাতি নির্মাণে মুগের বিশ্বজোড়া নামডাক রয়েছে। চিকিৎসা সরঞ্জামও তৈরি করে আমেরিকার এই সংস্থা। ওই প্রতিবেদন থেকেই জানা গিয়েছে, ঘুষের বিনিময়ে দক্ষিণ-মধ্য রেল থেকে ৩৪ হাজার ৩২৩ ডলার ও হ্যালের থেকে ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৩২৮ মার্কিন ডলারের বরাত হাতিয়ে নিতে চেয়েছে মুগ মোশন কন্ট্রোলস প্রাইভেট লিমিটেড। হ্যালের (US Firms) শীর্ষ আধিকারিকদের এজন্য পাঁচ শতাংশ কমিশন দিয়েছে মুগ। ধরা পড়ার পরে মুগকে জরিমানা বাবদ দিতে হয়েছে ১৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল গেল যৌথ কমিটিতে, ৯০ দিনে সিদ্ধান্ত নেবেন ৩১ সাংসদ

    অন্য দিকে, বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ওরাক্যলের বিরুদ্ধেও উঠেছে ভারতীয় রেলের কর্তাদের ৬৮ লাখ ডলার ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ। অ্যালবেমার্লে কর্পোরেশনের দেওয়া ঘুষের পরিমাণ ৬ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। অভিযোগ, মার্কিন এই সংস্থা ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে কর্মরত ইন্ডিয়ান অয়েলের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে অবৈধ লেনদেন (Bribes) করেছে (US Firms)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল গেল যৌথ কমিটিতে, ৯০ দিনে সিদ্ধান্ত নেবেন ৩১ সাংসদ

    One Nation One Election: ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল গেল যৌথ কমিটিতে, ৯০ দিনে সিদ্ধান্ত নেবেন ৩১ সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলেই লোকসভায় (Lok Sabha) পেশ হয়েছে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) বিল। বিলের ওপর হয় ভোটাভুটি। সরকারপক্ষের ঝুলিতে পড়েছে ২৬৮টি ভোট। বিরোধীরা পেয়েছেন ঢের কম ভোট। তবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ বেশি ভোট পেলেও, এদিন সভায় পাশ করানো যায়নি বিলটি। তাই বিল দুটি (১২৯তম সংবিধান সংশোধনী বিল ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আইন সংশোধনী) কবে আইনে পরিণত হবে, কবে থেকেই বা কার্যকর হবে, তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আলোচনার জন্য সংশোধনী বিলটি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে।

    যৌথ সংসদীয় কমিটি (One Nation One Election)

    এই যৌথ কমিটিতে থাকতে পারেন সর্বাধিক ৩১ জন সদস্য। এর মধ্যে ২১ জনই লোকসভার সদস্য। থাকবেন রাজ্যসভার সদস্যরাও। যৌথ কমিটিতে কোন দলের কতজন সদস্য থাকবেন, তা নির্ভর করে ওই দলের মোট সাংসদ সংখ্যার ওপর। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। শুক্রবারই শেষ হয়ে যাচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। রাজনৈতিক দলগুলিকে তাদের সদস্যদের নাম প্রস্তাব করতে বলা হয়েছে। তবে যেহেতু লোকসভায় বিজেপিই একক বৃহত্তম দল, তাই কমিটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকবে পদ্ম শিবিরেরই। কমিটির সভাপতি পদেও বসবেন বিজেপির কোনও এক সাংসদ।

    কমিটির মেয়াদ

    সংসদীয় যৌথ কমিটির মেয়াদ থাকতে পারে ৯০ দিন। প্রয়োজনে তা বাড়ানোও যেতে পারে। এই কমিটির কাজ হল, বিল দুটিতে কোথাও কোনও সংশোধন, সংযোজন, বিয়োজনের প্রয়োজন রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা। কমিটি থেকে বেরিয়ে বিল দুটি পাঠানো হবে লোকসভায়। সেখানে পাশ হওয়ার পর (One Nation One Election) ফের যাবে রাজ্যসভায়। সংসদের উভয় কক্ষে পাশ হওয়ার পর বিল দুটি পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে। সংবিধান সংশোধনী সংক্রান্ত এই বিল পাশ করাতে সংসদের উভয় কক্ষেই দুই তৃতীয়াংশ গরিষ্ঠতার প্রয়োজন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা বিজেপির, “এক পাও পিছু হঠব না”, বললেন চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবী

    সূত্রের খবর, বিলটি নিয়ে তাড়াহুড়ো করতে চাইছে না মোদি সরকার। তাই কমিটির সদস্যদের পাশাপাশি, সাংসদ, দেশের আইনি ও সাংবিধানিক বিশেষজ্ঞদের পরামর্শও নেওয়া হতে পারে। আলোচনা করা হতে পারে নির্বাচন কমিশনের প্রাক্তন সদস্যদের সঙ্গেও। মতামত নেওয়া হতে পারে বিধানসভার স্পিকারদেরও। শোনা হবে সাধারণ মানুষের কথাও। সব দিক থেকে সমর্থন মিললে, ২০৩৪ সালে এক সঙ্গে হবে লোকসভা (Lok Sabha) ও বিধানসভার ভোট (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

       

  • BJP: রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা বিজেপির, “এক পাও পিছু হঠব না”, বললেন চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবী

    BJP: রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা বিজেপির, “এক পাও পিছু হঠব না”, বললেন চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে ধৃত হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের (Chinmoy Das) আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা দিল বঙ্গ বিজেপি (BJP)। রবীন্দ্র ঘোষের নিরাপত্তার দাবিও জানিয়েছেন বিজেপি নেতারা। রবীন্দ্র জানান, তিনি বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে ফের চিন্ময়কৃষ্ণের হয়ে সওয়াল করতে আদালতে যাবেন। চিকিৎসার প্রয়োজনে বারাকপুরে এসেছেন রবীন্দ্র। সেখান থেকেই অশীতিপর আইনজীবীর ঘোষণা, বাংলাদেশে তাঁর প্রাণ সংশয় থাকলেও শেষ পর্যন্ত লড়ে যাবেন। এক পাও পিছু হঠবেন না।

    রবীন্দ্রকে সংবর্ধনা বিজেপির (BJP)

    মঙ্গলবার সেখানে তাঁকে সংবর্ধনা জানান বিজেপি নেতারা। এঁদের মধ্যে ছিলেন অর্জুন সিং, কৌস্তুভ বাগচিরা। ছিলেন কার্তিক মহারাজও। বাংলাদেশের ওই আইনজীবীকে সংবর্ধনা জানিয়েছেন বারাকপুর আদালতের আইনজীবীরাও। রবীন্দ্র বলেন, “চিকিৎসার জন্য পশ্চিমবঙ্গে এসেছি। কিন্তু বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম বলছে, ষড়যন্ত্র করতে এই দেশে এসেছি! এটা ঠিক নয়। আমি রাজনীতি করি না। আমি একজন মানবাধিকার কর্মীও।”

    কী বললেন রবীন্দ্র

    তিনি বলেন, “চিন্ময়কৃষ্ণকে ২ জানুয়ারি আদালতে তোলা হলে ওঁর হয়ে সওয়াল করতে অবশ্যই যাব। আমার মৃত্যু হলে, বাংলাদেশেই হবে। মানবাধিকার, দেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে লড়ব।” বাংলাদেশের ওই আইনজীবী যতদিন বারাকপুরে থাকবেন, ততদিন রাজ্য সরকার যাতে তাঁকে নিরাপত্তা দেয়, সেই আর্জিও জানান বিজেপি নেতা অর্জুন সিং। রাজ্য সরকার তা না দিলে কেন্দ্র ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানান তিনি (BJP)।

    বারাকপুরে ছেলের বাড়ি রবীন্দ্রর। সেখানে বসেই অশীতিপর আইনজীবী বলেন, “আমি জানি, আমাদের প্রাণ সংশয় রয়েছে। কিন্তু আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। শেষ পর্যন্ত লড়ে যাব। এক পাও পিছু হঠব না।” তিনি বলেন, “আমার প্রথম চিন্তা, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে মুক্ত করতে হবে। চট্টগ্রাম আদালতে মুক্তি না পেলে হাইকোর্টে যাব। সেখানে না হলে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে যাব।”

    আরও পড়ুন: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে”, তোপ যোগীর

    চিন্ময়কৃষ্ণের শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে রবীন্দ্র বলেন, “আমি চট্টগ্রামের জেলে গিয়ে দেখা করেছিলাম। তিনি মানসিকভাবে কিছুটা বিধ্বস্ত হলেও, শারীরিকভাবে সুস্থ রয়েছেন। জেলে রান্না করে খেতে হয়। কষ্ট করে থাকতে হয়।” প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, “চিন্ময়কৃষ্ণের সঙ্গে জেলে আরও দুই সন্ন্যাসী রয়েছেন। তাঁদের দুটি মশারি দেওয়া হয়েছিল। সেগুলোও চুরি হয়ে গিয়েছে।” রবীন্দ্রকে সংবর্ধনা দেওয়ার পর অর্জুন বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দু-সহ সংখ্যালঘুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। তাঁদের বাঁচাতে হবে। তার জন্য যা করা দরকার, ভারতকে তা করতে হবে।” তিনি বলেন, “পাকিস্তানকে ঠান্ডা করে দিয়েছেন মোদিজি। তাই সবাই (Chinmoy Das) তাঁর দিকে তাকিয়ে রয়েছেন (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 18 december 2024: চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 18 december 2024: চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না।

    ২) অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ২) সন্তানদের বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে দাম্পত্য কলহের কারণে মানসিক চাপ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কর্কট

    ১) বিদেশযাত্রার বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে।

    ৩) ভবিষ্যত পরিকল্পনা করুন।

    সিংহ

    ১) অভিনেতাদের জন্য ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব ভেবেচিন্তে পা বাড়ানো উচিত।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সারা দিন কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে।

    ২) স্ত্রীর সুবাদে কোনও বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ৩) বন্ধুদের থেকে সাহায্য পাবেন।

    ধনু

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মকর

    ১) কোনও নামী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয়ে লাভবান হতে পারেন।

    ২) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ব্যবসায় বিপুল লাভ।

    কুম্ভ

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা খুব বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Yogi Adityanath: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে”, তোপ যোগীর

    Yogi Adityanath: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে”, তোপ যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।” ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেস নেত্রী তথা ওয়েনাড়ের সাংসদ প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকে (Priyanka Gandhi) ধুয়ে দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। দিন কয়েক আগেই প্যালেস্তাইনের গাজায় গণহত্যা নিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন প্রিয়ঙ্কা। সেই সময় তাঁকে নিশানা করেছিল বিজেপিও। সোমবার কাঁধে প্যালেস্তাইন লেখা ব্যাগ ঝুলিয়ে সংসদে যান প্রিয়ঙ্কা। তারই প্রেক্ষিতে সোনিয়া-তনয়াকে ধুয়ে দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।

    কী বললেন যোগী?

    এদিন বিধানসভায় দাঁড়িয়ে আদিত্যনাথ বলেন, “আমরা সাড়ে পাঁচ হাজারের ওপর যুবককে ইজরায়েলে পাঠিয়েছি। অথচ একজন কংগ্রেস নেত্রী প্যালেস্তাইন লেখা ব্যাগ নিয়ে পার্লামেন্টে ঘুরছেন। উত্তরপ্রদেশ থেকে ছেলেরা গিয়ে সেখানে নির্মাণকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। তাঁরা মাসে অন্তত দেড় লাখ টাকা বেতন পান। শুধু তাই নয়, বিনামূল্যে তাঁদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ইজরায়েল সরকার তাঁদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে।” এর আগে এই ব্যাগ নিয়ে প্রিয়ঙ্কাকে বিঁধেছিলেন সাংসদ বিজেপির গুলাম আলি খাতনা। তিনি বলেছিলেন, “খবরে আসার জন্য অনেকে এমন কাজ করেন। সাধারণ মানুষ প্রত্যাখ্যান করলে মানুষ এরকমই পথ অনুসরণ করে থাকেন।”

    আরও পড়ুন: বিতর্কিত হিজাব আইন প্রয়োগ এখনই নয়, জানাল ইরান সরকার

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ

    ইজরায়েলে বিভিন্ন নির্মাণ সংস্থায় কাজ করতেন প্যালেস্তাইনের কয়েক হাজার নির্মাণ শ্রমিক। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর বদলে গিয়েছে পুরো পরিস্থিতি (Yogi Adityanath)। গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তাদের মধ্যে অধিকাংশকেই কাজ থেকে ছাঁটাই করে ফেলেছে ইজরায়েল। সেই ‘শূন্যস্থান’ই পূরণ করছে ভারত। গত বছরের নভেম্বরে এক লাখ ভারতীয় শ্রমিক নিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল ইজরায়েল। এ বছরের এপ্রিল ও মে মাসে ইহুদি দেশটিতে কাজ করতে গিয়েছেন ছ’ হাজারের ওপর ভারতীয়। এখনও বহু যুবক কাজ করতে এদেশ থেকে ইজরায়েলে যাচ্ছেন। এঁদের একটা বড় অংশই উত্তরপ্রদেশের। এদিন প্রিয়ঙ্কাকে নিশানা করতে গিয়ে সেই প্রসঙ্গই টেনে আনলেন (Priyanka Gandhi) যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Hijab Laws: বিতর্কিত হিজাব আইন প্রয়োগ এখনই নয়, জানাল ইরান সরকার

    Hijab Laws: বিতর্কিত হিজাব আইন প্রয়োগ এখনই নয়, জানাল ইরান সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে পড়ে পিছু হঠল ইরান (Iran) সরকার । নয়া হিজাব আইন (Hijab Laws) চালু করার উদ্যোগ নিয়েছিল ইরান সরকার। তবে ব্যাপক সমালোচনার জেরে বলবৎ করার আগেই তা প্রত্যাহার করে নিল সরকার। প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেকশিয়ান জানান, প্রস্তাবিত আইনটি অস্পষ্ট এবং এর সংস্কার প্রয়োজন। গত শুক্রবার আইনটি কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। তার আগেই প্রত্যাহার করে নেওয়া হল সেটি।

    প্রস্তাবিত আইনের বক্তব্য (Hijab Laws)

    প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, মহিলাদের কঠোরভাবে হিজাব বিধি মেনে চলতে হবে। পরতে হবে ঢিলেঢালা পোশাক। ঢেকে রাখতে হবে মাথার চুল, কাঁধ এবং পা। নিয়ম ভাঙলে ভারতীয় মুদ্রায় জরিমানা দিতে হবে প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ টাকা। কোনও মহিলাকে অশোভন কোনও পোশাকে দেখেও যিনি প্রশাসনকে জানাবেন না, নয়া বিধানে সাজার ব্যবস্থা রয়েছে তাঁরও। অল্প নিয়ম ভাঙলেও, জরিমানা নেওয়া হত। সর্বোচ্চ সাজা ছিল ১৫ বছরের কারাদণ্ড। এই হিজাব ফতোয়া নিয়েই বিতর্কের ঝড় ওঠে ঘরে-বাইরে। ইরানের একাধিক নারী সংগঠনের পাশাপাশি মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এই আইনের বিরুদ্ধে সরব হয়। তার পরেই পিছু হটে প্রশাসন।

    পশ্চাদপসারণের কারণ

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ইরান প্রশাসনের এই পশ্চাদপসারণের নেপথ্যে রয়েছেন সংস্কারমুখী প্রেসিডেন্ট চিকিৎসক-রাজনীতিক পেজেকশিয়ান। চলতি বছরের (Hijab Laws) গোড়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয় ইরানে। সেই সময় প্রচারে বেরিয়ে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি হিজাব নিয়ে কঠোর বিধিনিষেধের বিপক্ষে। সেই কারণেই এই পিছু হটা বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। অন্য একটি অংশের মতে, তিনশোরও বেশি ইরানি কর্মী, লেখক এবং সাংবাদিক একটি বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন, তাতে আইনটিকে অবৈধ ও প্রয়োগ অযোগ্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। তাঁরা প্রেসিডেন্টকে তাঁর নির্বাচনী প্রচারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষার আহ্বানও জানিয়েছিলেন। সেই কারণেও প্রেসিডেন্ট পিছু হঠতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুন: লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কবে থেকে ভোট একযোগে?

    ইরানে হিজাব নিয়ে বিতর্ক নতুন নয়। ২০২২ সালে ইরানি তরুণী মাহসা আমিনি প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন হিজাব না পরে। সেই ‘অপরাধে’ তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল ইরানের নীতি পুলিশ। চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর। তা নিয়েও কম বিতর্ক হয়নি ইরানে। সম্প্রতি এই পোশাক ফতোয়ার প্রতিবাদে রাজধানী তেহরানে ইসলামিক আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া আহু দারইয়াই প্রকাশ্যে অন্তর্বাস পরে হেঁটেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে নিয়ে গিয়েছিল (Iran) ইরানের পুলিশ (Hijab Laws)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Crisis 7: দুর্গাপুজোর অষ্টমীতে অঞ্জলির সময় তাঁতিবাজারে পেট্রোল বোমা মেরেছিল জেহাদিরা!

    Bangladesh Crisis 7: দুর্গাপুজোর অষ্টমীতে অঞ্জলির সময় তাঁতিবাজারে পেট্রোল বোমা মেরেছিল জেহাদিরা!

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ সপ্তম পর্ব।

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালটা বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) হিন্দুদের জন্য ছিল অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের সময়। ১৯৪৭ সালের পর থেকে পূর্ব পাকিস্তান-পশ্চিম পাকিস্তান দুই ইসলাম প্রধান দেশই হিন্দু স্বার্থকে (Targeting Minority) সুরক্ষিত রাখেনি। শত্রু সম্পত্তি আইন থেকে শুরু করে গায়ের জোরে হিন্দু নিধন যজ্ঞ চালানো হয়েছে। ধর্মের নামে দেশ ভাগের চূড়ান্ত মাশুল দিতে হয়েছিল একমাত্র পূর্ববঙ্গের হিন্দু বাঙালিদের। ওদেশে সরকার ব্যবস্থায় যেই থাকুক না কেন, স্বাধীন জয় বাংলায় হিন্দুদের ভোট কোনও সময়েই ভোটব্যাঙ্কের রাজনৈতিক চাবিকাঠিতে রূপান্তরিত হয়নি। উল্টো দিকে স্বাধীন ভারতে মুসলমানরা বিশেষ ‘তোষণ নীতি’ নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সংখ্যালঘু শব্দটা উভয় দেশের জন্য আলাদা আলদা মানে। গত ৫ অগাস্ট হাসিনাকে বিতাড়িত করার পর থেকেই হিন্দু মন্দির, মূর্তি, বাড়ি-ঘর ধ্বংস-সহ এককথায় সনাতনীদের জনজীবন নরকে পরিণত করা হয়েছে। সব ক্ষেত্রেই অভিযোগের তির কট্টর মুসলমানদের দিকে।

    ৫ থেকে ২০ অগাস্টে মোট ৬৯টি মন্দির ভাঙা হয়

    হিন্দু বাঙালির (Targeting Minority) বড় পুজো হল দুর্গাপুজো। অপর দিকে ইসলামে মূর্তি পুজো হারাম। বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) তাই এক মৌলানা প্রকাশ্যে বলেছিলেন, “মূর্তি আমি গড়তে আসি নাই, মূর্তি ভাঙতে এসেছি, আমি না পারলে আমার ছেলে ভাঙবে, ছেলে না পারলে তার ছেলে ভাঙবে, ইনশাল্লাহ এক দিন ভাঙবই।” এই অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করছে মহম্মদ ইউনূস প্রশাসন, এমনটাই বলছেন ভুক্তভোগীরা। চট্টগ্রামে দুর্গাপুজার মন্দিরে জামাত শিবিরের নেতারা জোর করে ঢুকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের গান করেন। স্পষ্ট উদ্দেশ্য, আগামী দিনে পুজো তথা মূর্তি পুজো বন্ধ করে সবাইকে মসজিদে নামাজই পড়তে হবে। ‘ঢাকা ট্রাইবুন’-এর একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট জানিয়েছে গত ৫ অগাস্ট থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে ৪৩টি মন্দির ভাঙা হয়েছে। আবার বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে, এই সময়ের মধ্যে মোট ৬৯টি মন্দির ভাঙা হয়েছে। একই ভাবে সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ এই সময়ে ২২টি মন্দির ভাঙার কথা জানিয়েছে।

    হিন্দুরা রাত জেগে মন্দির পাহারা দিয়েছিল

    দুর্গাপুজোর আগে থেকেই পুজো করতে গেলে ৫-৬ লাখ করে পুজো কমিটিগুলিকে চাঁদা দেওয়ার ফতোয়া জারি করে জামাত এবং বিএনপির নেতার। একই ভাবে ঢাকার (Bangladesh Crisis) উত্তরাতে দুর্গাপুজো করতে দেওয়া হবে না বলে বিশাল মিছিল বের করেছিল স্থানীয় মৌলবিরা। মিছিলে স্পষ্ট বলা হয়, পুজো করলে উদ্যোক্তাদের বাড়িতে হামলা করা হবে। পুজোর আগেই চট্টগ্রাম, রংপুর, নেত্রকোনা, বরিশাল, কুমিল্লা, ঢাকা, খুলনা, বগুড়ায় প্রচুর নির্মীয়মান দুর্গামূর্তি এবং মন্দির ভেঙে দেওয়া হয়। এলাকায় এলাকায় হিন্দুরা (Targeting Minority) রাত জেগে জেহাদিদের কবল থেকে মন্দির রক্ষা করতে পাহারায় নামতে বাধ্য হন। সামাজিক মাধ্যমে এই ছবি প্রচুর দেখা গিয়েছিল। মন্দির ভাঙার অপরাধে কুঁড়িগ্রামের রাজারহাট এলাকায় আনসার বাহিনীর এক সদস্য মহম্মদ নিজামুদ্দিন নামক এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু তারপর তদন্তের গতিপ্রকৃতি আর প্রকাশ্যে আসেনি।

    আরও পড়ুনঃ ভেঙে ফেলা হয়েছে মেরির মূর্তি! হিন্দুদের মতো বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের ওপরও অবর্ণনীয় অত্যাচার বাংলাদেশে

    তাঁতিবাজারে পুজোয় পেট্রোল বোমা মারা হয়

    দুর্গাপুজোর মহাঅষ্টমীর দিনে ঢাকার তাঁতিবাজার (Bangladesh Crisis) এলাকার এক দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলে অঞ্জলি দেওয়ার সময় পেট্রোল বোমার বিস্ফোরণ ঘটনায় জেহাদিরা। পুজোকে আরও কোণঠাসা করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে ফতোয়া দেন, “মন্দিরে ঢাক, ঢোল, কাঁসর বাজানো যাবে না, এমনকী বিসর্জনে বাদ্যযন্ত্র বাজানো যাবে না।” কিশোরগঞ্জের গোপীনাথ জিউর আখড়ায় দুর্গাপুজোতে হামলা করেছিল দুষ্কৃতীরা। নেত্রকোনা, কেন্দুয়া, ফেনির পার্বতীপুর, দিনাজপুর এলাকায় দুর্গামূর্তি, কালীমূর্তি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পটুয়াখালীর কুয়াকাটা, পীরগঞ্জ উপজেলা, শরীয়তপুর সদর সহ একাধিক জায়গায় ব্যাপক ভাবে হিন্দু (Targeting Minority) আস্থার ধর্মকেন্দ্রগুলিকে সম্পূর্ণভাবে নস্যাৎ করে কট্টর মৌলবাদীরা। এই অত্যাচার থেকে বাদ যায়নি রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম এবং ইসকনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলিও।

    মা যশোরেশ্বরী মন্দিরে গয়না লুট

    সাতক্ষীরা (Bangladesh Crisis) কালীমন্দিরে দুষ্কৃতীরা চালায় ব্যাপক লুটপাট। শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী মন্দিরের মায়ের জন্য একটি সোনার গয়না দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেই গয়নাকে চুরি করানো হয়। এখনও ইউনূস প্রশাসন তা উদ্ধার করতে ব্যর্থ। একই ভাবে লাগাতার আক্রমণ করা হয় বগুড়ার অন্যতম শক্তিপীঠ ভবানীপুর মন্দির, বরিশালের শ্যামপুর দেউরি বাড়ি সর্বজনীন দুর্গাপূজা মন্দির, রাজবাড়ির সজানকাণ্ডা জেলার মন্দিরে। পাবনায় মূর্তি ভাঙা হয়, পালপাড়া শক্তিপীঠ, বাঘেরহাটের মোল্লারকুল পাশ্চিমপাড়া দুর্গাপূজা মন্দিরের প্রতিমা ভাঙা হয়। টাঙ্গাইল, ফরিদপুর এলাকায় বেশ কয়েকটি মূর্তি ভাঙা হয়। সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে জানা গিয়েছিল, এই সময় ফরিদপুর থেকে বাপি হাসান নামে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরিতাপের কথা সেনাশাসন, অন্তর্বর্তী সরকার এবং মহম্মদ ইউনূস হিন্দু সুরক্ষা নিয়ে মুখে কুলুপ। 

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tarapith Temple: মোবাইল নিয়ে আর তারাপীঠ মন্দিরে ঢোকা যাবে না, চালু একগুচ্ছ নতুন নিয়ম

    Tarapith Temple: মোবাইল নিয়ে আর তারাপীঠ মন্দিরে ঢোকা যাবে না, চালু একগুচ্ছ নতুন নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) তারাপীঠ মন্দিরে (Tarapith Temple) মোবাইল নিয়ে ঢোকা নিষিদ্ধ করল কর্তৃপক্ষ। এর আগে গর্ভগৃহে নিষিদ্ধ হয়েছিল আগেই। এবার আর তারাপীঠে মা তারার মন্দিরেও মোবাইল নিয়ে ঢুকতে পারবেন না দর্শনার্থীরা। মঙ্গলবার পৌষ মাসের প্রথম দিন থেকেই এই নতুন নিয়ম কার্যকর করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

    নতুন নিয়মে কী কী ঠিক হয়েছে? (Tarapith Temple)

    আগেই মন্দির চত্বরে মোবাইল (Tarapith Temple) নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। মঙ্গলবার তা কার্যকর করা হল। সম্প্রতি তারাপীঠ মন্দির কমিটির সভাপতি, সহ-সভাপতি ও সেবায়েতদের সঙ্গে প্রশাসনিক বৈঠক করেন বীরভূমের জেলাশাসক। সেই বৈঠকে মন্দিরের ‘নিরাপত্তা এবং শৃঙ্খলা বজায়’ রাখতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নয়া নির্দেশ অনুযায়ী, মন্দিরে মোবাইল নিয়ে প্রবেশে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। মোবাইল গেটে নিরাপত্তারক্ষীদের কাছে জমা রেখে ঢুকতে হবে। মন্দির নির্দিষ্ট সময়ে খুলতে এবং বন্ধ করতে হবে। মন্দিরে নির্দিষ্ট সময়ে ভোগ নিবেদন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পুজোর জন্য মাত্র দু’টি লাইন রাখা হবে- একটি সাধারণ লাইন, অন্যটি বিশেষ লাইন। সাধারণ লাইন এক ঘণ্টা আগে খোলা হবে। তার পর বিশেষ লাইন চালু হবে। দুপুরে ভোগের জন্য বন্ধ থাকবে প্রায় ১ ঘণ্টার কাছাকাছি। মায়ের চরণ ছুঁয়ে ভক্তরা প্রণাম করতে পারলেও, জড়িয়ে ধরা যাবে না দেবীকে। এছাড়া, পুজোর জন্য যে সমস্ত উপাচার, তা সেবাইতরাই মায়ের পায়ে ছোঁয়াবেন। এ ছাড়াও নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মন্দিরের গর্ভগৃহে গোলাপজল, আলতা দেওয়া যাবে না। যদিও মন্দির কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, নতুন নিয়ম কিছু না। যে সমস্ত নিয়ম ছিল, সেগুলি যাতে অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হয়, সেদিকে কড়া নজর থাকবে এ বার থেকে।

    মন্দির কমিটির সভাপতি কী বললেন?

    এ দিন সকালে মন্দির (Tarapith Temple) চত্বরে বিশাল বোর্ড দেখা গিয়েছে। তাতে লেখা, ‘মোবাইল নিয়ে প্রবেশ নিষেধ’। রীতিমতো ব্যাগ পরীক্ষা করা হচ্ছে এ দিন থেকে। এবার থেকে ভক্তদের মোবাইল ফোন গেটেই জমা রেখে প্রবেশ করতে হবে মন্দিরে। মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এই নিয়মগুলো আগে থেকেই ছিল। এ দিন থেকে নিয়মগুলি আরও ভালো ভাবে কার্যকরী করার ওপর নজর দেওয়া হবে। তারাপীঠে হাজার হাজার ভক্ত আসেন। তাঁদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেটাই দেখছি আমরা। আসলে আমাদের বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ ছিল, দীর্ঘক্ষণ ধরে মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকেন। তাই পুজো পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। গর্ভগৃহে ঢুকে মায়ের চরণ স্পর্শ করতে পারবেন। তবে অন্যান্য যা থাকবে সেবাইতরা তা মায়ের চরণে দেবেন। ভক্তদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তাই মোবাইল গর্ভগৃহে পুরোপুরি নিষিদ্ধ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share