Tag: Madhyom

Madhyom

  • UPSC: ইউপিএসসি’তে শীর্ষে দুই কৃতী বঙ্গসন্তান, সিঞ্চন ও বিল্টুর সাফল্যে গর্বিত গোটা বাংলা

    UPSC: ইউপিএসসি’তে শীর্ষে দুই কৃতী বঙ্গসন্তান, সিঞ্চন ও বিল্টুর সাফল্যে গর্বিত গোটা বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএসসি (UPSC) ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল সার্ভিস পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন আসানসোলের সিঞ্চনস্নিগ্ধ অধিকারী (Sinchan-Biltu)। দ্বিতীয় হয়েছেন আউশগ্রামের বিল্টু মাজি। সকল বাধা এবং প্রতিকূলতাকে হার মানিয়ে মাটি কামড়ে পড়ে থেকে সর্বভারতীয়স্তরের পরীক্ষায় সাফল্য পেয়েছেন বাংলার এই দুই সন্তান। পরিবার এবং এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাসের আবহ। বিল্টু বলেন, “স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন, লক্ষ্যে না পৌঁছনো পর্যন্ত হাল ছেড় না। স্বামীজির সেই বাণী আমাকে প্রেরণা জুগিয়েছে। অবশেষে সাফল্য পেয়েছি।”

    লক্ষ্যে অবিচল থেকে সাফল্য (UPSC)

    ইউপিএসসি (UPSC) ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল সার্ভিস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে শুক্রবার। সিঞ্চনস্নিগ্ধ অধিকারী এবং বিল্টু মাজি (Sinchan-Biltu) দুজনের মধ্যে একজন রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনী। অপর জনের জীবনের আদর্শ হলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তবে উভয়েই খুব সামান্য পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। জীবনের লক্ষ্যে অবিচল থেকে সাফল্যকে অর্জন করেছেন। উভয়ের পরিবারের লোকজন ভীষণ খুশি।

    খুব বেশি বেতনে কাজ করতেন না বাবা

    জানা গিয়েছে, সিঞ্চনের বাড়ি আসানসোলে ইসমাইল মাদার টেরিজা সরণিতে। বাবা প্রদীপ অধিকারী আসানসোল মাইনস বোর্ড অফ হেলথের কর্মী। তবে খুব বেশি বেতনে কাজ করতেন না, কোনও রকম নিজেদের সংসার চালান। তবে রামকৃষ্ণ মিশন সূত্রে জানা গিয়েছে সিঞ্চন ছোট থেকে খুব মেধাবী ছাত্র ছিলেন। মেডিক্যাল পরীক্ষায় র‍্যাঙ্ক হয়েছিল ১৬৮। ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষায় সপ্তম হয়েছিলেন। তবে তাঁর পছন্দের বিষয় ছিল স্ট্যাটিস্টিক্‌স। কঠিন পরিশ্রম করে পরীক্ষায় (UPSC) সাফল্য লাভ করেন।

    আরও পড়ুনঃ বিরাট সাফল্য! ২০২৪ বর্ষে চতুর্থ জাতীয় লোক আদালতে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তিকরণ

    গ্রামীণ ডাকঘরে শাখা পোস্টমাস্টার হিসেবে কাজ করতেন বিল্টু

    অপর দিকে বিল্টু (Sinchan-Biltu) আউসগ্রামের এক নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছেন। বাবা পেশায় কৃষক, দুই বিঘা জমি তাঁদের ভরসা। সংসার তাতেই চলে। বাবা জয়দেব মাজিকে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার সময় দেনা করতে হয়েছিল। ঋণের জন্য আর্থিক সঙ্গতি আরও খারাপ হয়। বিএসসি পাশের পর থেকে গ্রামীণ ডাকঘরে শাখা পোস্টমাস্টার হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। এখন তিনি বীরভূমের রূপপুরে কাজ করছেন। এই বিভাগে কাজ করতে করতে ইউপিএসসির প্রস্তুতি এবং পরীক্ষায় বসেন। কয়েকবার ধাক্কা খাওয়ার পর ২০২১ সালের ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষায় বসেছিলেন। তিন নম্বরের জন্য আটকে যান প্রিলিমিনারি পরীক্ষায়। তার পর আর ডব্লিউবিসিএসের জন্য চেষ্টা করেননি। ২০২২ সালে আইএএস পরীক্ষায় বসেন। প্রিলিমিলারিতে পাশ করলেও, মৌখিক পরীক্ষায় আটকে যান। ১৬ নম্বর কম পান তিনি। এর পর ২০২৩ সালে আবারও ওই পরীক্ষায় বসেন। সেই বারও দু’নম্বর কম পান। এরপর ইউপিএসসি (UPSC) ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল সার্ভিস স্ট্যাটিস্টিক্‌স পরীক্ষায় সফল হন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Firhad Hakim: “ওপরওয়ালার আশীর্বাদে একদিন আমরা সংখ্যাগুরু হব”, বললেন ফিরহাদ, তোপ দাগলেন সুকান্ত-মালব্য

    Firhad Hakim: “ওপরওয়ালার আশীর্বাদে একদিন আমরা সংখ্যাগুরু হব”, বললেন ফিরহাদ, তোপ দাগলেন সুকান্ত-মালব্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। সেখানে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর লাগামছাড়া অত্যাচার চলছে। বহু হিন্দু দেশ ছেড়ে সীমান্তে পেরিয়ে ভারতে এসে আশ্রয় নিচ্ছেন। এই আবহের মাঝে ভারতে মুসলিমকে সংখ্যাগুরু করার ডাক দিলেন তৃণমূলের মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। একটি অনুষ্ঠানে তিনি রাজ্য ও দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের শতাংশের হিসেব তুলে ধরেন। একইসঙ্গে বলেন, ওপরওয়ালার আশীর্বাদে একদিন সংখ্যাগুরু হবেন সংখ্যালঘুরা। যদিও তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছে বিজেপি (BJP)।

    ঠিক কী বলেছেন ফিরহাদ?(Firhad Hakim)

    শনিবার ধনধান্য অডিটোরিয়ামে ‘ফিরহাদ ৩০’ নামে একটি অনুষ্ঠানে ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) বলেন, “বাংলায় আমরা ৩৩ শতাংশ। কিন্তু, দেশে আমরা ১৭ শতাংশ। আমাদের সংখ্যালঘু বলা হয়। কিন্তু, আমরা নিজেদের সংখ্যালঘু বলে মনে করি না। আমরা মনে করি, ওপরওয়ালার আশীর্বাদে একদিন আমরা সংখ্যাগুরুর চেয়েও সংখ্যাগুরু হতে পারি। ওপরওয়ালার আশীর্বাদে এটা আমরা হাসিল করব।”

    সরব বিজেপি

    ফিরহাদের (Firhad Hakim) মন্তব্যের নিন্দা করেছেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “সাম্প্রদায়িক কারা, এটা আর বলতে হবে না। পশ্চিমবঙ্গ যাতে পশ্চিম বাংলাদেশ হয়ে উঠতে না পারে, তার জন্য পদক্ষেপ করতে হবে।”

    বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি তৈরির ব্লুপ্রিন্ট!

    বিজেপির রাজ্য সম্পাদক সুকান্ত মজুমদারও তীব্র নিন্দা করেছেন ফিরহাদের এই মন্তব্যের। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “এটা শুধু ঘৃণা ভাষণ নয়, ভারতে বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি তৈরির ব্লুপ্রিন্ট। ইন্ডি জোটের শরিকরা কেন চুপ? ফিরহাদের (Firhad Hakim) এই মন্তব্য নিয়ে তাঁদের মতামত জানানোর চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি।”

    পরিস্থিতি উদ্বেগজনক!

    ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim) মন্তব্য দুর্ভাগ্যজনক বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান তথা বাংলায় বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। কলকাতার বিস্তীর্ণ এলাকায় অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা বাড়ছে। ফিরহাদ হাকিমের মন্তব্য অনুপ্রবেশে উৎসাহ দেবে।”

    নিন্দা করেছে অখিল ভারতীয় সন্ত সমিতি

    ফিরহাদের (Firhad Hakim) মন্তব্য নিয়ে মেরুকরণের রাজনীতির অভিযোগ তুললেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। কলকাতার মেয়র তথা পুরমন্ত্রীর মন্তব্যের নিন্দা করেছেন অখিল ভারতীয় সন্ত সমিতির প্রদেশ অধ্যক্ষ পরমাত্মানন্দজী। তিনি বলেন, “কাণ্ডজ্ঞানহীন মন্তব্য। এরকম একটা পদে থেকে এরকম মন্তব্য করা অনুচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Lok Adalat: বিরাট সাফল্য! ২০২৪ বর্ষে চতুর্থ জাতীয় লোক আদালতে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তিকরণ

    National Lok Adalat: বিরাট সাফল্য! ২০২৪ বর্ষে চতুর্থ জাতীয় লোক আদালতে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তিকরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় লোক আদালত (National Lok Adalat) হল প্রথাগত বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থার বাইরে বাদী-বিবাদী পক্ষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ মীমাংসাকে সহজ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে ন্যায় বিচাররের (Justice) সুবিধাকে উপলব্ধ করতে এই বিশেষ ব্যবস্থার সাফল্য এখন বিরাট কৃতিত্বের। দেশের চতুর্থ জাতীয় লোক আদালত, ২০২৪ বর্ষে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তি করেছে। এই ব্যবস্থায় ন্যায় বিচার অত্যন্ত সাশ্রয়ী। দেশের ন্যায় বিচারকে আরও শক্তিশালী করতে এই প্রক্রিয়া ভীষণ ভাবে কার্যকর।

    বিকল্প বিরোধ সমাধানে লোক আদালতের ভূমিকা অনন্য (National Lok Adalat)

    ২০২৪ সালের এই লোক আদালতের পরিচালনায় ন্যাশনাল লিগ্যাল সার্ভিস অথরিটি (NALSA) বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এই লোক আদালতের (Justice) চিফ-ইনচার্জ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং কার্যনির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গাভাই। দেশের ৩৬টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ব্যাপক মামলার নিস্পত্তিকরণ এবং বিকল্প বিরোধ সমাধানের পদ্ধতি হিসেবে এই বিচার প্রক্রিয়ার ভূমিকা অসামান্য। রাজস্থানে জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে ২১ এবং ২২ ডিসেম্বরে লোক আদালত গঠন করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ“দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু”, অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেসকে আক্রমণ রিজিজুর

    এখনও পর্যন্ত মোট নিস্পত্তির মামলা হল ৭,৪৬২.৫৪ কোটি

    জানা গিয়েছে এই লোক আদালতে (National Lok Adalat) ১.৪৫ কোটি (১,৪৫,৪৭,৫৯৫) মামলার নিস্পত্তি (Justice) করা হয়েছে। এই মামলাগুলির মধ্যে ১.২১ কোটি (১,২১,৭৮,৫০৯) হল প্রাক-মোকদ্দমা মামলা এবং ২৩.৬৯ লাখ (২৩,৬৯,০৮৬) মামলা বর্তমানে বিচারাধীন। এইসব মামলার বিষয়ের মধ্যে ফৌজদারি অপরাধ, দেনা-পাওনা, দুর্ঘটনা, শ্রম এবং বৈবাহিক বিরোধ, উপভক্তা বিষয়ক ছাড়াও আরও একাধিক বিষয় রয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট নিস্পত্তি হয়েছে, এমন মামলা হল ৭,৪৬২.৫৪ কোটি। লোক আদালত নিরন্তর বিচার প্রক্রিয়ার জটিল কাজকে অনেক সহজ করেছে। বিশেষ করে প্রান্তিক এলাকার মানুষের কাছে ন্যায় বিচারের সুবিধা পৌঁছে দেওয়াই লোক আদালতের প্রধান উদ্দেশ্য। ন্যায় বিচারের প্রতি মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করাই প্রধান উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়”, ১১টি প্রস্তাব দিয়ে উন্নত দেশ গড়ার ডাক দিলেন মোদি

    Narendra Modi: “দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়”, ১১টি প্রস্তাব দিয়ে উন্নত দেশ গড়ার ডাক দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ার লক্ষ্যে ১১টি প্রস্তাব পেশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংবিধান তৈরির ৭৫ বছর স্মরণে লোকসভায় (Lok Sabha) তিনি এই প্রস্তাব পেশ করেন। প্রায় দু’ঘণ্টার বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) তাঁর সরকারের সাফল্যের দিকগুলি তুলে ধরেন। প্রজন্ম ধরে সংবিধানকে অবমূল্যায়ন করার জন্য নেহরু-গান্ধী পরিবারকে আক্রমণ করেন। ভারতের ১৪০ কোটি নাগরিকের স্বপ্ন এবং একটি জাতি যখন দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যায়, তখন ফলাফল নিশ্চিত হয়, এমনটাই জোরের সঙ্গে জানান প্রধানমন্ত্রী।

    উন্নত দেশ গড়ার  সংকল্প (Narendra Modi)

    দেশের নাগরিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, “আমার সহ নাগরিক, তাদের সক্ষমতা, যুবসমাজ এবং ভারতের নারী শক্তির প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস রয়েছে। আসুন সংকল্প করি যে ২০৪৭ সালে ভারত যখন তার স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে, তখন সে একটি উন্নত দেশ হিসেবে উদযাপন করবে।” দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়, তা তিনি জানিয়ে দেন। একই সঙ্গে ভারতকে দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্ত করা এবং দেশের রাজনীতিকে স্বজনপ্রীতি থেকে মুক্ত করার ডাক দেন। উন্নত ভারত গড়ে তোলার কাজের জন্য তিনি দেশবাসীকে শুভকামনা জানান।

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) যে ১১টি প্রস্তাব দিয়েছেন, সেগুলি হল

    ১) নাগরিক হোক বা সরকার, প্রত্যেকেরই কর্তব্য পালন করা উচিত।

    ২) প্রতিটি অঞ্চল এবং প্রতিটি সম্প্রদায়ের উন্নয়নের সুফল পেতে হলে সবাইকে একসঙ্গে উন্নত হতে হবে। ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ থাকতে হবে।

    ৩) দুর্নীতির প্রতি শূন্য সহনশীলতা থাকা উচিত এবং যারা দুর্নীতি করে তাদের সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়।

    ৪) দেশের আইন, নিয়ম এবং ঐতিহ্য অনুসরণ করে নাগরিকদের গর্ববোধ করা উচিত।

    ৫) ভারতকে দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্ত করা উচিত এবং দেশের ঐতিহ্য নিয়ে গর্ব করা উচিত।

    ৬) দেশের রাজনীতি হতে হবে স্বজনপ্রীতি মুক্ত।

    ৭) সংবিধানকে সম্মান করতে হবে; রাজনৈতিক লাভের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়।

    ৮) সংবিধানের চেতনাকে সম্মান করা উচিত এবং যারা এটি পাচ্ছেন তাদের কাছ থেকে সংরক্ষণ কেড়ে নেওয়া উচিত নয়। ধর্মের ভিত্তিতে  সংরক্ষণ দেওয়ার সমস্ত প্রচেষ্টা বন্ধ করতে হবে।

    ৯) মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নে ভারত বিশ্বের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে উঠুক।

    ১০) রাষ্ট্রের উন্নয়নের মাধ্যমে জাতির উন্নয়ন, এটাই হওয়া উচিত আমাদের উন্নয়ন মন্ত্র।

    ১১) ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ (এক ভারত, একটি ভারত যা উৎকৃষ্ট) এর লক্ষ্য সর্বোত্তম হওয়া উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঠান্ডায় কালিম্পংকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া, দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কবার্তা!

    Weather Update: ঠান্ডায় কালিম্পংকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া, দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কবার্তা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে জাঁকিয়ে শীত। পাশাপাশি শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে বড়সড় সতর্কবার্তা দিল আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস। চলতি সপ্তাহে তো বটেই, আগামী সপ্তাহের গোড়াতেও কনকনে শীতের (Winter) আমেজ থাকবে রাজ্যে। শনিবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহ চলবে। এই জেলাগুলি হল পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম।

    ঠান্ডায় কালিম্পঙকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া (Weather Update)

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ২ দিনে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় ৩-৫ডিগ্রি সেলসিয়াস নীচে থাকবে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী ৩ দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি কমবে। পশ্চিমের সব জেলা অর্থাৎ বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম -এই পাঁচটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা থাকবে। ১০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা থাকবে। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নীচে থাকবে। আগামী সাতদিন তাপমাত্রা একই থাকবে। পাশাপাশি পরিবেশ ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকবে। বেলা বাড়লে ধীরে ধীরে কুয়াশা কাটবে। আগামী ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। শনিবার পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছিল ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শ্রীনিকেতনে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.২ ডিগ্রি এবং ঝাড়গ্রামে ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কালিম্পঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঠান্ডায় কালিম্পঙকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া।

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    কুয়াশার দাপট কোন কোন জেলায়?

    আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে কুয়াশার দাপট বেশি থাকবে। সকালের দিকে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং মালদার বিস্তীর্ণ অংশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে। ফলে দৃশ্যমানতাও অনেকটা কম থাকবে। ঘন কুয়াশা থাকবে দক্ষিণবঙ্গের পাঁচ জেলা উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায়। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, সোমবার পর্যন্ত তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না। তবে সোমবারের পর থেকে তাপমাত্রা ফের বাড়বে। দুই থেকে তিন ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

    ফের ঘূর্ণাবর্ত!

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, দক্ষিণ আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সেটি নিম্নচাপে পরিণত হবে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে এই নিম্নচাপের অভিমুখ থাকবে তামিলনাডু উপকূলের দিকে। পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর হয়ে এই নিম্নচাপ তামিলনাড়ু উপকূলে স্থলভাগে প্রবেশ করবে। এর প্রভাবে আগামী দু’-তিন দিন আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। নিম্নচাপের সরাসরি প্রভাব না-পড়লেও আগামী সপ্তাহে রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলায় আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kiren Rijiju: “দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু”, অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেসকে আক্রমণ রিজিজুর

    Kiren Rijiju: “দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু”, অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেসকে আক্রমণ রিজিজুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু (Jawaharlal Nehru)”। বাবাসাহেব অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে সংসদে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজুর (Kiren Rijiju)। কার্যত কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্ক এবং মুসলিম তোষণ নিয়ে ফের একবার ওই দল পরিচালিত সরকারের শাসনের সামালোচনা করেন তিনি। নেহরু শাসনকে বাবাসাহেব কীভাবে মূল্যায়ন করেছেন, সেই বিষয় তুলে ধরেন। লোকসভায় সংবিধান নিয়ে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে এই ইস্যুতে রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    “নেহরু সব সময় মুসলিমদের পক্ষে কথা বলতেন” (Kiren Rijiju)

    সংসদে অম্বেডকরকে স্মরণ করে কংগ্রেসের প্রতি তোপ দেগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রিজিজু (Kiren Rijiju) বলেন, “সংবিধান গৌরবময় অতীতের জলন্ত প্রতিচ্ছবি। বাবাসাহেবের চিন্তাভাবনা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবিধানে অধিকারের পাশাপাশি দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। সংবিধানের প্রতিটি কথাই অনুপ্রেরণাদায়ক। সাম্য সংবিধানের প্রাণস্বরূপ। অম্বেডকর বলেছিলেন যে নেহরু (Jawaharlal Nehru) গত ২০ বছরে ২ হাজার ভাষণ দিয়েছেন। কিন্তু একবারও তফশিলি জাতির কল্যাণের কথা বলেননি। নেহরু সব সময় মুসলিমদের পক্ষে কথা বলতেন।” ভারত তার স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ উত্তীর্ণ করেছে। একই ভাবে সংসদ ভবনে সংবিধান গ্রহণেরও ৭৫তম বর্ষের সূচনা হয়েছে। এই শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতে রাষ্ট্রপতিও সংবিধানের গুরুত্ব নিয়ে ভাষণ দিয়ে সূচনা করেছেন।

    আরও পড়ুনঃ ফের অসুস্থ লালকৃষ্ণ আডবাণী, ভর্তি করা হল দিল্লির হাসপাতালে, কেমন আছেন?

    “দেশের মুসলমানরা নিরাপদ”

    সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju) আরও বলেন, “কংগ্রেস সরকার হোক বা আমাদের সরকার, সবাই নিজের মতো করে কাজ করেছে। কিন্তু এখনে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয়, এটা বলাটা ভুল। দেশের মুসলমানরা নিরাপদ, আর সে কারণেই এখানে মানুষ আসেন।” দেশের সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে তিনি আরও বলেন, “১৯৬২ সালে ভারত-চিন যুদ্ধের সময় আমাদের গ্রাম ২ সপ্তাহের জন্য চিনের নিয়ন্ত্রণে ছিল। সীমান্ত সংলগ্ন এলাকার পরিকাঠামো নির্মাণেও অবহেলা করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের নীতিতে সীমান্ত এলাকায় রাস্তা তৈরি করা ছিল না। তাদের ভাবনায় ছিল, রাস্তা হলে চিনা সৈন্য ওই পথে ভারতে আক্রমণ করবে। উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির জন্য কংগ্রেসের তেমন কোনও ভাবনা ছিল না। তাই এমন একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি যারা দেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং জাতীয়তাবাদী। বর্তমান ভারত সরকারের প্রতি ইঞ্চি জমি রক্ষার অধিকার রয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বৈচিত্র্যের দেশ। কিন্তু এই বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের (Unity In Diversity) বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ।” শনিবার সংবিধান নিয়ে আলোচনার জবাবি ভাষণে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ভারত গণতন্ত্রের জননী (PM Modi)

    সংসদে সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫ বছর পূর্তিতে আয়োজিত আলোচনা সভার জবাবি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত আজ শুধু বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র নয়, এটা গণতন্ত্রের জননী।” তিনি বলেন, “ভারত বৈচিত্র্যের দেশ ঠিকই। কিন্তু সেই বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যই আমাদের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, “ভারত আসলে অনেকগুলি গণতন্ত্রের সমাহার।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “একেবারে শুরু থেকে ভারতীয় সংবিধান বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের গুরুত্ব বুঝেছে। ভারতের গণতন্ত্রের অতীত খুবই প্রগতিশীল। কিন্তু আজ অনেকে এই সংবিধান দিবসের উৎসবে যোগ না দিয়ে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপনের সময় ভারত উন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। দেশের উন্নতির পথে যাবতীয় বাধা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। সার্বিক উন্নয়নে মহিলাদের যোগদান বাড়ানো হচ্ছে। সার্বিকভাবে দেশের ঐক্যের জন্য জিএসটির মতো কর কঠামো চালু হয়েছে। সরিয়ে ফেলা হয়েছে ৩৭০ ধারার মতো বাধা (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: সোমবার লোকসভায় পেশ হবে এক দেশ, এক নির্বাচন বিল

    প্রধানমন্ত্রীর এদিনের বক্তৃতায় ছিল গান্ধী পরিবারের সমালোচনাও। তিনি বলেন, “সংবিধান সংসদে গৃহীত হওয়ার পর ৭৫ বছরের মধ্যে ৫৫ বছরই রাজত্ব করেছে একটা পরিবার। কংগ্রেসের সেই পরিবার সংবিধানকে আঘাত করার কোনও সুযোগই ছাড়েনি। কংগ্রেসের সেই অবিচার, কুনীতির প্রভাব আজও রয়েছে। দেশকে আজও ভুগতে হচ্ছে। এই পাপ কোনওদিন মোছা যাবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংবিধান যখনই বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তখনই সেটাকে বদলে ফেলার পক্ষে সওয়াল করা হত।” তিনি বলেন, “ইন্দিরার আমলের জরুরি অবস্থার দাগ কোনওদিন (Unity In Diversity) মোছা যাবে না (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 15 december 2024: ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 15 december 2024: ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে। 

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেখা দেবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISKCON: কলকাতা ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক! ভেসে উঠল ইসলামের স্লোগান

    ISKCON: কলকাতা ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক! ভেসে উঠল ইসলামের স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে অশান্ত বাংলাদেশ। বিশেষ করে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির পর থেকে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে শুরু করেছে। সংখ্যালঘু হিন্দুরা প্রতিবাদ করলেই অত্যাচারের শিকার হতে হচ্ছে। ইসকন (ISKCON)-কে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠতে শুরু করেছে বাংলাদেশের মাটিতে। এরই মধ্যে এপার বাংলার ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক হয়ে গেল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (ISKCON)

    শনিবার সকালে ওয়েবসাইট খুলেই চক্ষু চড়কগাছ কলকাতা ইসকন (ISKCON) কর্তৃপক্ষের। জানা যাচ্ছে, ওয়েবসাইটে ভেসে উঠেছে বেশ কয়েকটি ইসলামিক স্লোগান। ‘‘আল মশাল” নামে এক ইসলামিক সংগঠন এই ওয়েবসাইট হ্যাক করেছিল। তাই, গত দুদিন ধরে ঠিকভাবে কাজ করছিল না নিউ টাউন, ইসকন-এর ওয়েবসাইট। প্রাথমিকভাবে সদস্যরা মনে করেছিলেন এটা কোনও প্রযুক্তিগত ত্রুটি। কিন্তু শনিবার সকালে ওয়েবসাইট খুলে চমকে যান ইসকন কর্তৃপক্ষ। যদিও পরবর্তীকালে নিজেদের ইঞ্জিনিয়র ও প্রযুক্তিবিদদের ডেকে সব কিছু ঠিক করা হয়। তবে এই ঘটনার কারণে দীর্ঘক্ষণ বন্ধ ছিল ওয়েবসাইট। যদিও বর্তমানে সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে, কে বা কারা এই কাজ করেছে তা নিয়ে রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে। এর পিছনে কোনও জঙ্গি সংগঠন আছে কি না তা তদন্ত করে দেখার দাবি জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বারবার প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে ইসকন। কলকাতার ইসকন-এর (ISKCON) তরফে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের তীব্র নিন্দা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি নিয়েও সরব হয়েছে তারা। এখনও পর্যন্ত জেলেই রয়েছেন চিন্ময়কৃষ্ণ দাস। আইনজীবী পেতেই কালঘাম ছুটেছে তাঁর। আইনজীবী পাওয়া গেলেও শুনানি পিছিয়ে যাচ্ছে। এমনকী আইনজীবীকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশে ইসকন বিরোধী ও সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছে কলকাতায়। বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনের সামনে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভ দেখাচ্ছে একাধিক রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সংগঠন। এরমধ্যে আচমকাই কলকাতায় ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক করার ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis 4: রাতের অন্ধকারে সেনা নামিয়েও চলেছে অকথ্য অত্যাচার, লুট করা হয়েছে বহু হিন্দুর দোকান

    Bangladesh Crisis 4: রাতের অন্ধকারে সেনা নামিয়েও চলেছে অকথ্য অত্যাচার, লুট করা হয়েছে বহু হিন্দুর দোকান

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ  চতুর্থ পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীর দমন-পীড়ন ও সহিংসতার ঘটনা বেড়ে যায়।  চট্টগ্রাম সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিগত দিনে হিন্দুদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে বিভিন্ন মহল থেকে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে সেনার বিরুদ্ধেও। চট্টগ্রামের হাজারি গলিতে গিয়ে বাংলাদেশ সেনা সেই দেশের সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চালিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। এর আগে চট্টগ্রামে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালিয়ে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল সেনার বিরুদ্ধে। 

    হাজারি গলিতে সেনার অত্যাচার

    ইসকন নিয়ে এক মুসলিম ব্যবসায়ীর সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) পোস্ট ঘিরে কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে বাংলাদেশের (Bangladesh) বন্দরনগর চট্টগ্রাম (Chattogram)! প্রতিবাদে সরব হন সেখানকার সংখ্যালঘুরা। এই বিক্ষোভ কড়া হাতে দমন করার নামে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও পুলিশ এলাকায় গিয়ে সংখ্যালঘুদের মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পদ্মাপারের সংখ্যালঘুরা। ওই সময়ে অন্তত ৪৯ জন ইসকন অনুসারীকে গ্রেফতার করা হয় এবং ৬০০ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করা হয়। চট্টগ্রামের হাজারি গলিতে হিন্দু ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেশি। অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে সেখানে সেনা নামিয়ে চলে অকথ্য অত্যচার। লুট করা হয় বহু হিন্দুর দোকান। বাধা দিতে গেলেই নিয়ে যাওয়া হয় হাজতে।

    ফরিদপুরে সেনার অত্যাচার

    এছাড়া, ফরিদপুরে হৃদয় পাল নামে এক ব্যক্তির লিঞ্চিংয়ের ভিডিও প্রকাশিত হয়, যেখানে বাংলাদেশি সামরিক বাহিনীর সদস্যদের অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে। এসব ঘটনা নিরাপত্তা বাহিনীর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সহিংসতা ও নির্যাতনের মনোভাব স্পষ্ট করে বলেই অনেকের অভিযোগ। যা গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্বলতাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

    সংখ্যালঘুদের পরিচয় মোছার চেষ্টা 

    বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) এক অতি উত্তেজিত বর্ণবাদী মানসিকতা তৈরি হয়েছে, যেখানে কোনও পার্থক্য ছাড়াই সংখ্যাগরিষ্ঠ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি একক “বাংলাদেশি পরিচয়” প্রচারের কথা বলা হচ্ছে। যদিও এটি প্রাথমিকভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক দেখালেও, এর ফলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে গিয়েছে, কারণ তারা মনে করে যে, তাদের ধর্মীয় ও জাতিগত পরিচয় সংখ্যাগরিষ্ঠদের নির্ধারিত কাঠামোর মধ্যে মুছে যাবে। একটি একক পরিচয় চাপিয়ে দেওয়ার ফলে দেশটির সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বৈচিত্র্য ব্যহত হতে পারে বলেও মত অনেকের।

    সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিন্দুরা

    শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) বিভিন্ন অঞ্চলে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে, যা প্রায় সপ্তাহব্যাপী চলতে থাকে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে যে ৫ অগাস্ট থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে বাংলাদেশের ৫২টি জেলা সহিংসতার শিকার হয়েছে। অন্য একটি হিন্দু সংগঠন বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট জানায়, হাসিনার পদত্যাগের পর ৪৮টি জেলায় ধর্মীয় সহিংসতা বেড়ে যায়। শুধু সংখ্যালঘুরাই নয়, বাংলাদেশে জনপ্রিয় পত্রিকা প্রথম অলো জানিয়েছে যে ৫ অগাস্ট থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে ৪৯টি জেলা সহিংসতার শিকার হয়েছে এবং ১,০৬৮টি হামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে, একই সময়ে ২,০১০টি ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এই সহিংসতার প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়। তাদের বাড়ি, মন্দির এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ চালানো হয়েছিল। এই ঘটনা একটি সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত সহিংসতার ধারাকে প্রকাশ করে। 

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    উত্তপ্ত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) এখনও প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছেন হিন্দুরা। নির্বিচারে চলছে ধরপাকড়, অত্যাচার। জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর। তাতে সেনার একাংশের সক্রিয় মদত রয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। সেনার একাংশ যেভাবে ভারত বিরোধিতা করছে তাতে তাদের মনোভাব স্পষ্ট হয়েছে।

    (ক্রমশ…অনিবার্য কারণবশত পঞ্চম পর্ব সোমবার নয়, প্রকাশিত হবে মঙ্গলবার) 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share