Tag: Madhyom

Madhyom

  • PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র এগারো দিনের। ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। বোমা বিস্ফোরণে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি বার্তা (Death Threat) পেল পুলিশ। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছে মুম্বই পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের কাছে। 

    কী বলছে পুলিশ? (PM Modi)

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যে নম্বরটি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাটি এসেছে, সেটি রাজস্থানের আজমিরের। যার নম্বর থেকে হুমকি এসেছে, তাকে ধরতে পুলিশের একটি দল রওনা দিয়েছে আজমিরের উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি বার্তায় দুজন আইএসআই এজেন্টের কথা জানানো হয়। আরও জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই মেসেজ যে পাঠিয়েছে, হয় সে মানসিকভাবে অসুস্থ, আর নয়তো সে মদ্যপ অবস্থায় এই মেসেজ পাঠিয়েছে।

    হুমকি এসেছিল আগেও

    গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের প্রধান কন্ট্রোল রুমে। পরের দিনই বছর চৌত্রিশের এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। ফোন কলারের লোকেশন ট্র্যাক করে এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, নিছক মজার ছলেই সে এই হুমকি ফোন করেছিল। তার পর এল এদিনের (PM Modi) ফোন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা ও নির্যাতনের আবহে এই হুমকিবার্তাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন ধরে আজমিরের খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মুঘল আমলের দরগা শিবমন্দির ছিল বলে বিতর্ক ছড়িয়েছে। বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তার পরেও নেই হুমকি ফোন আসার বিরাম। প্রসঙ্গত, মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের কাছেই আগে এসেছিল এক (Death Threat) বিমানে ও বিমানবন্দরে বোমা রাখার মেসেজ এসেছিল (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: কাজ পরিদর্শনে জিএম, মার্চেই মেট্রোয় চেপে রুবি থেকে সোজা সল্টলেক!

    Kolkata Metro: কাজ পরিদর্শনে জিএম, মার্চেই মেট্রোয় চেপে রুবি থেকে সোজা সল্টলেক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে অনেকেই ভরসা করেন মেট্রোর (Kolkata Metro) ওপর। এবার সেই মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকেই বড় সুখবর দেওয়া হল। জানানো হল, আরও একটি নতুন রুটে মেট্রো চলাচল শুরু হতে চলেছে। নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো করিডরের (কলকাতা মেট্রোর অরেঞ্জ লাইন) চিংড়িঘাটা-সল্টলেক মেট্রো লাইনে গড়াল চাকা। প্রথমবার ট্রলি ইনস্পেকশন হল।

    স্টেশন পরিদর্শনে মেট্রো রেলওয়ের জিএম (Kolkata Metro)

    চিংড়িঘাটা থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত প্রথমবার ট্রলি ইনস্পেকশন চালাল মেট্রো (Kolkata Metro) কর্তৃপক্ষ। শনিবার নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো করিডরের গৌরকিশোর ঘোষ (চিংড়িঘাটা) স্টেশন থেকে আইটি সেন্টার (সল্টলেক সেক্টর ফাইভ) পর্যন্ত প্রথমবার ট্রলি ইনস্পেকশন হয়েছে। আপাতত ওই মেট্রো করিডরের নিউ গড়িয়া থেকে রুবি পর্যন্ত অংশে পরিষেবা চালু আছে। এবার সল্টলেক পর্যন্ত মেট্রো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। মেট্রো কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার সকালে প্রথম গৌরকিশোর ঘোষ স্টেশন পরিদর্শন করেন মেট্রো রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডি। ওই অংশ পরিদর্শনের সময় প্ল্যাটফর্ম, মেঝে, স্টেশনে ঢোকার রাস্তা, বেরনোর রাস্তার ওপরে জোর দেন মেট্রো রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার। বিভিন্ন স্টেশনের আপৎকালীন সিঁড়ি এবং যাত্রীদের প্রদান করা সুযোগ-সুবিধা খতিয়ে দেখেন। শুধু তাই নয়, নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট করিডরের নলবন স্টেশনের কাজ কতটা এগিয়েছে, সেটাও খতিয়ে দেখেন। তারপর আইটি সেন্টার মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত ট্রলি ইনস্পেকশন করেন। সঙ্গে ছিলেন মেট্রো রেলওয়ে এবং নিউ গড়িয়া- এয়ারপোর্ট মেট্রো করিডরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা রেলওয়ে বিকাশ নিগম লিমিটেডের (আরভিএনএল) শীর্ষ আধিকারিকরা।  

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    কবে চালু হবে পরিষেবা?

    এমনিতে ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে রুবি থেকে সল্টলেক (Salt Lake) সেক্টর ফাইভে (Kolkata Metro) পৌঁছে যেতে চাইছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিকভাবে রুবি থেকে বেলেঘাটা পর্যন্ত মেট্রো এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। এমনকী গত মার্চের শেষের দিকে ওই অংশে পরিদর্শন সেরেছিলেন চিফ কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি (সিআরএস) জনককুমার গর্গ। তবে সেইসময় ওই অংশের কাজ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন তিনি। সেই পরিস্থিতিতে একেবারে রুবি থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত পরিষেবা চালু করার পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। আর সেই পরিষেবা চালু হয়ে গেলে দু’দিক থেকে জুড়ে যাবে কলকাতার তথ্যপ্রযুক্তি হাব সল্টলেক সেক্টর ফাইভ। একদিকে নিউ গড়িয়ায় পৌঁছানো যাবে। অন্যদিকে শিয়ালদায় পৌঁছাতে পারবেন যাত্রীরা। আর ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের পুরো অংশে পরিষেবা চালু হয়ে গেলে সরাসরি হাওড়ায় পৌঁছানো যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে, তোপ বিজেপির

    BJP: ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদল ইনভেস্টিগেটিভ সাংবাদিক ও বিরোধী নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে মিলে ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এমনই অভিযোগ করছে বিজেপি (BJP)। তারা এই অভিযোগ তুলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং সেখানে সক্রিয় ডিপ স্টেট উপাদানগুলির বিরুদ্ধে। গত দুদশকে নয়াদিল্লি ও ওয়াশিংটন একটি শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। দুই দেশই কিছু মতভেদ ও বিধোধ থাকা সত্ত্বেও (Adani Indictment) সম্পর্ক আরও মজবুত করার অঙ্গীকার করার করেছে। এমতাবস্থায় উঠেছে অভিযোগ।

    বিজেপির দাবি (BJP)

    বিজেপির দাবি, রাহুল গান্ধীর দল কংগ্রেস অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড কোরাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) এর প্রতিবেদনগুলি ব্যবহার করেছে যা আদানি গ্রুপের ওপর এককভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং মোদীকে দুর্বল করতে সরকারের সাথে তার কথিত ঘনিষ্ঠতার কথা বলে বেড়াচ্ছে। ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রকল্পে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে গত মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত করা হয়েছে গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি এবং আরও সাতজনকে। গ্রুপের দাবি, অভিযোগ, ভিত্তিহীন।

    ওসিসিআরপির প্রতিবেদন

    ওসিসিআরপির প্রতিবেদনে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, ভারতের রাষ্ট্র-পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত হ্যাকাররা ইসরায়েলের তৈরি পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করে সরকার-বিরোধীদের লক্ষ্যবস্তু করেছে। উভয় অভিযোগই অস্বীকার করেছে কেন্দ্রের শাসক দল। বিজেপি আগেই রাহুল গান্ধী এবং ওসিসিআরপি এবং নবতিপর কোটিপতি আর্থিক সহায়তাকারী ও সমাজসেবী জর্জ সোরোসের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করার অভিযোগ এনেছিল।

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    বৃহস্পতিবার বিজেপি একটি ফরাসি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ওসিসিআরপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং অন্য গভীর রাষ্ট্রের ব্যক্তিত্ব যেমন সোরোসের দ্বারা অর্থায়িত। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি (BJP) বলেছে, ওই রাষ্ট্রের স্পষ্ট উদ্দেশ্য ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে ভারতকে অস্থিতিশীল করা। পদ্ম পার্টির দাবি,  এটি সবসময়ই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের পিছনে থাকা একটি অ্যাজেন্ডা ছিল… ওসিসিআরপি রাষ্ট্রের অ্যাজেন্ডা পরিচালনার জন্য একটি সংবাদমাধ্যমের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করেছে।

    মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক মুখপাত্র বলেন, “মার্কিন সরকার সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সহায়তা প্রদান করে। তবে এটি এই সংগঠনগুলির (Adani Indictment) সম্পাদকীয় সিদ্ধান্ত বা দিকনির্দেশকে প্রভাবিত করে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Syria: ‘‘দ্রুত ফিরে আসুন, থাকলেও বেশি বাইরে বেরোবেন না”, সিরিয়ার ভারতীয়দের বার্তা নয়াদিল্লির

    Syria: ‘‘দ্রুত ফিরে আসুন, থাকলেও বেশি বাইরে বেরোবেন না”, সিরিয়ার ভারতীয়দের বার্তা নয়াদিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের। ইউক্রেন, ইজরায়েলের পরে এবার সিরিয়ায় (Syria) বসবাসকারী ভারতীয় (Indians) নাগরিকদের উদ্দেশে। পশ্চিম এশিয়ার ওই গৃহযুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিকদের জন্য শুক্রবার মধ্যরাতে নির্দেশিকা জারি করেছে সাউথ ব্লক। সেখানে ‘প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না বেরোনো’, ‘সাবধানে চলাফেরা করা’ এবং ‘নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা’র কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে সুযোগ থাকলে সিরিয়া ছাড়ার বার্তাও দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।

    অশান্ত সিরিয়া! (Syria)

    গৃহযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত সিরিয়ার (Syria) পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ আকার নিয়েছে। সেদেশের প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর লড়াইয়ে বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন শহর আলেপ্পো কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে বোমা, গুলির হামলায় ঝরছে রক্ত। গত এক সপ্তাহের যুদ্ধে সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পো এবং সামরিক কৌশলগত অবস্থানের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ জনপদ হামা দখল করে নিয়েছে দুই বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘হায়াত তাহরির আল-শাম’ (এইচটিএস) এবং তাদের সহযোগী ‘জইশ আল- ইজ্জা’র যৌথবাহিনী। দুই মিত্র দেশ রাশিয়া এবং ইরানের সাহায্য সত্ত্বেও ক্রমাগত পিছু হটছে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত সেনা। এদিকে কর্মসূত্রে বহু ভারতীয় সিরিয়ায় বসবাস করেন। তাঁদের নিয়েই উদ্বিগ্ন ভারত সরকার।

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    কী নির্দেশ দিল ভারত?

    এই পরিস্থিতিতে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বিবৃতিতে বলেছেন, “পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সমস্ত ভারতীয় নাগরিককে সিরিয়া (Syria) ভ্রমণ এড়াতে বলা হচ্ছে। সে দেশে থাকা ভারতীয়দের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য সব রকম পদক্ষেপ করবে সিরিয়ার ভারতীয় দূতাবাস।” তারপরই গভীর রাতে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে সিরিয়া ছাড়ার বিশেষ বার্তা দেওয়া হয়েছে। সে দেশে যে ভারতীয় নাগরিকেরা রয়েছেন, তাঁদের সাহায্য করতে একটি হেল্পলাইন নম্বর এবং ইমেল আইডিও দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তাঁর পরামর্শ- “যাঁদের পক্ষে সম্ভব, তাঁরা দ্রুত সিরিয়া ছেড়ে ফিরে আসুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: উপাসনাস্থল আইনের বৈধতা খতিয়ে দেখতে বিশেষ বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: উপাসনাস্থল আইনের বৈধতা খতিয়ে দেখতে বিশেষ বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯১ সালের উপাসনাস্থল (বিশেষ বিধান) আইনটির বৈধতার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব রিট পিটিশন শুনানির জন্য (Places Of Worship Act) বিশেষ বেঞ্চ গঠন করলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না (Supreme Court)। এই আইন অনুযায়ী, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের আগে যেসব ধর্মীয় স্থানের চরিত্র এবং পরিচয় যেমন ছিল, তা রক্ষা করে।

    বেঞ্চ গঠন (Supreme Court)

    তিন বিচারপতির বেঞ্চটি প্রধান বিচারপতি খন্নার নেতৃত্বে গঠিত। বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং কেভি বিশ্বনাথনও। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১২ ডিসেম্বর, দুপুর সাড়ে তিনটায়। মামলাটি ১৯৯১ সালের আইনের বৈধতা নিয়ে পিটিশনগুচ্ছের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি মামলা। পিটিশনগুলির মধ্যে রয়েছেন আইনজীবী অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়ও। তাঁদের অভিযোগ,  ১৯৯১ সালের আইনটি হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ এবং শিখদের আদালতে তাদের উপাসনাস্থল রি-ক্লেইমের সুযোগ দেয়নি। এই উপাসনাস্থলগুলি মৌলবাদী বর্বর আক্রমণকারীরা অধিগ্রহণ করেছিল।

    মুসলিম সংগঠনের বিরোধিতা

    এই আবেদনগুলির বিরোধিতা করেছে বিভিন্ন মুসলিম সংগঠন। এর মধ্যে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড এবং জামিয়াত উলামা-ই-হিন্দ-ও। তাদের যুক্তি হল, জনস্বার্থ মামলার ছদ্মবেশে এই আবেদনগুলো এমন একটি কেন্দ্রীয় আইনকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে না, যা ভ্রাতৃত্ব এবং ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনা, সংবিধানের প্রস্তাবনার মূল্যবোধ এবং মৌলিক কাঠামোর অংশগুলো রক্ষার মাধ্যমে ধর্মীয় স্থানগুলোর ধর্মীয় চরিত্র সংরক্ষণ করেছে।

    আরও পড়ুন: বধ্যভূমি বাংলাদেশ! নেত্রকোনায় হামলা কালী মন্দিরে, রাজশাহীতে হিন্দুর জমি জবরদখল

    অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড এও উল্লেখ করেছে যে, অযোধ্যা রায়ে ১৯৯১ সালের আইনের গুরুত্ব স্বীকৃত হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে (Supreme Court), এই আইন আমাদের ইতিহাস এবং জাতির ভবিষ্যতের সঙ্গে সম্পর্কিত জনসাধারণের উপাসনার স্থানগুলোর চরিত্র সংরক্ষণে, সংসদ সুস্পষ্ট ভাষায় নির্দেশ দিয়েছে যে ইতিহাস এবং তার ভুলগুলো বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে দমন করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হবে না।

    জ্ঞানবাপী মসজিদের পরিচালনা কর্তৃপক্ষও মামলায় হস্তক্ষেপ করার আবেদন জানিয়েছে। জ্ঞানবাপী মসজিদের প্রতিনিধিত্বকারী আনজুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ বারাণসী যুক্তি দিয়েছে যে, মুঘল আমলের শাসকদের কারণে সৃষ্ট কথিত অভিযোগ ও অভিযোগপূর্ণ দাবি আইন প্রণয়ন, যেমন উপাসনাস্থল (বিশেষ বিধান) আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করার ভিত্তি হতে পারে না।

    প্রসঙ্গত, জ্ঞানবাপী মসজিদটি কয়েকটি দেওয়ানি মামলার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে, যেখানে হিন্দু মামলাকারীরা মসজিদের নীচে মন্দিরের অস্তিত্ব দাবি করছেন (Places Of Worship Act) এবং সেখানে পুজোর অধিকার দাবি করেছেন (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: অশান্ত বাংলাদেশ! মুর্শিদাবাদ, জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফের কড়া নজরদারি, কী কী ব্যবস্থা?

    BSF: অশান্ত বাংলাদেশ! মুর্শিদাবাদ, জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফের কড়া নজরদারি, কী কী ব্যবস্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। এই আবহের মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে প্রহরা জোরদার করছে বিএসএফ (BSF)। কাঁটাতারের ওপারে ভারতীয় জমি! সেই জমিকে আগলে রাখতে বিএসএফের সর্বক্ষণ কড়া নজরদারি সীমান্তবর্তী এলাকায়। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন সেই এলাকায় বর্তমানে পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রয়েছে। 

    মুর্শিদাবাদ সীমান্তে কড়া নজরদারি (BSF)

    জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের রাজানগর, কাকমারী, জলঙ্গী, রানিনগর সীমান্তের জিরো পয়েন্ট অর্থাৎ লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএসএফ (BSF) জওয়ানদের মোতায়েন করা হচ্ছে। দু’দেশের সীমান্তের কাছে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিএসএফ ক্যাম্প এবং ওপি পয়েন্টগুলি। নজরদারি বাড়াতে বাড়ানো হচ্ছে টহলদারি ভ্যানের সংখ্যা। বাড়ানো হয়েছে উঁচু ওয়াচ টাওয়ার। এতদিন বিএসএফ সীমানার ভেতরের দিকে ডমিনেশন লাইনে মোতায়েন ছিল। কারণ, রাস্তাঘাট, আলোর সুবিধা ছিল। আইবি দূরে ছিল, সেখানে যাতায়াতের সুবিধা ছিল না। সীমান্ত এলাকার মানুষজন, যারা বিশেষত চরে চাষবাস করেন তারা বড় সমস্যার মুখোমুখি হন এতদিন। মূলত সীমান্ত এলাকার চরের কৃষি জমিতে বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের হানা ও অনুপ্রবেশ রুখতে এই উদ্যোগ বলে জানা গিয়েছে। বিএসএফ-এর মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজি অনিল কুমার সিনহা জানান, ‘‘চেকিং পয়েন্ট জিরো লাইনের কাছে এগিয়ে দেওয়া হল। কৃষকদের সুবিধা বাড়াতেই এই পদক্ষেপ, যাতে তারা কৃষিকাজে সময় পান। কৃষকদের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও নজর রাখা হবে।”

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    জলপাইগুড়ির সীমান্তে জোর দিল বিএসএফ

    জলপাইগুড়ি সীমান্ত (BSF) এলাকায় কাঁটাতারের ওপারে থাকা ভারতীয় জমিকে ঘিরে বেশ ভয়ে ভয়ে দিন কাটাতে হয় সীমান্তবর্তী কিছু এলাকাবাসীদের। কাঁটাতারের বেড়ার ওপারে, বাংলাদেশের পঞ্চাগড় জেলার ভুজালিপাড়া সহ অন্যান্য সীমান্তবর্তী এলাকা সংলগ্ন কাঁটাতারের ওপারে ভারতের জমি রয়েছে, সেই জমিতে রুজি রুটির জন্য নিয়মিত চাষাবাদ করে ভারতীয় কৃষকরা। সন্ধ্যে হওয়ার আগেই কাঁটাতারের এপারে চলে আসতে হয় কৃষকদের। এই সব এলাকায়  সর্বক্ষণ কড়া নজরদারি চালাচ্ছে বিএসএফ। তাদের জন্যেই এখনও পর্যন্ত স্বস্তিতে থাকতে পারছেন সীমান্তবর্তী বাসিন্দারা। স্থানীয়দের কথায়, এখনও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি এলাকাগুলিতে। জলপাইগুড়ি বর্ডার সংলগ্ন এলাকায় যেমন খারিজা বেরুবারি ২, বোনাপাড়া, সিপায় পাড়া ইত্যাদি এলাকায় বিএসএফের উপস্থিতি বেশ শক্তিশালী। তেমনই বিপরীত পাড়ে বাংলাদেশের পঞ্চাগড় এলাকাতেও শান্তি বজায় রাখা হয়েছে। বিএসএফের উপস্থিতি এবং তাদের কার্যক্রমের কারণে এলাকাবাসীরা বর্তমানে নিশ্চিন্তে শান্তিতে ঘুমাতে পারছেন।

    ইউনূস জমানায় কতজন অনুপ্রবেশ করেছে ভারতে?

    মহম্মদ ইউনূসের সরকার গঠনের পর থেকে ভারতে নাকি একজনও বাংলাদেশি বেআইনি ভাবে অনুপ্রবেশ করেনি। এমনই দাবি করল বিএসএফ। বিএসএফ (BSF) প্রধান দলজিৎ সিং চৌধুরি বলেন, ‘‘৫ অগাস্টের পর বাংলাদেশ থেকে যারাই ভারতে এসেছে, তারা বৈধ ভিসা নিয়েই সীমান্ত পার করেছে। প্রাথমিক ভাবে সীমান্তে অনেকেই ভিড় করেছিল বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করার জন্যে। তবে বিএসএফের তৎপরতা এবং বিজিবির সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়ার জন্যেই কোনও অবৈধ অনুপ্রবেশ ঘটেনি।” উল্লেখ্য, এই বছরে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১১ হাজার ৮৬৬ কেজি মাদক উদ্ধার হয়েছে। ১৪টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। ২২ পাচারকারীকে খতম করা হয়েছে। ৪১৬৮ জন পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়াও সীমান্তে পাচারের সময় উদ্ধার হয়েছে ১৩০০ কোটি মূল্যের ১৭৩ কেজি সোনা এবং ১৭৯ কেজি রুপো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Walmart: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    Walmart: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভগবান গণেশের ছবি দিয়ে ৭৪ রকমের অন্তর্বাস তৈরি করার অভিযোগ উঠেছিল ওয়ালমার্টের (Walmart) বিরুদ্ধে। অবশেষে হিন্দুদের ব্যাপক প্রতিবাদের (Hindu protest) জেরে বহুজাতিক এই সংস্থা তাদের তৈরি অন্তর্বাস থেকে গণেশের ছবি সরিয়ে ফেলল। আজ শনিবার ওয়ালমার্ট ডট কমে প্রচুর গ্রাহক গণেশ অন্তর্বাস লিখে সার্চ করেন। তখনই ওয়ালমার্ট থেকে জানানো হয় যে গণেশের ছবি সম্বলিত কোনও সার্চ রেজাল্ট নেই। প্রসঙ্গত, ওয়ালমার্ট এই ধরনের অন্তর্বাস তুলে নেওয়ায় আমেরিকার হিন্দু সমাজের অন্যতম নেতা রাজন জেড এক বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি নিজের বিবৃতিতে বলেন, ‘‘ওয়ালমার্টকে (Walmart) ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই কারণে যে তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাবাবেগকে বুঝেছেন এবং তাঁরা অনুভব করেছেন যে তাঁদের এই জাতীয় পণ্য অত্যন্ত সংবেদনশীল। যাইহোক আমরা এখনও পর্যন্ত অপেক্ষা করে আছি যে কখন এই কোম্পানি ক্ষমা চাইবে।’’

    এমন ঘটনা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ভাবাবেগে ব্যাপক আঘাত করেছে

    প্রসঙ্গত রাজন জেড হলেন ইউনিভার্সাল সোসাইটি অফ হিন্দুজিম নামের একটি সংগঠনের সভাপতি। তিনি ওয়ালমার্টকে পরামর্শ দিয়েছেন যে তাদের সিনিয়র এক্সিকিউটিভদের যথেষ্ট প্রশিক্ষণ করাতে। যাতে এ ধরনের ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক ভাবে আঘাত লাগতে পারে এমন বিজ্ঞাপন তারা প্রচার না করে। নিজের বিবৃতিতে রাজন জেড আরও বলেন, ‘‘ভগবান গণেশ হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দেবতা। প্রতি বাড়িতে কিংবা মন্দিরে তাঁকে উপাসনা করা হয়। তাই এমন ভগবানকে কখনও অন্তর্বাসে ব্যবহার করা যায় না। বাণিজ্যিক বা অন্যান্য এজেন্ডার জন্য হিন্দু দেবতাদের (Hindu protest) এভাবে ব্যবহার করা ঠিক নয়। এমন ঘটনা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ভাবাবেগে (Walmart) ব্যাপক আঘাত করেছে।’’

    হিন্দুধর্মকে অযৌক্তিকভাবে ব্যবহার করা উচিত নয়

    রাজন জেড আরও বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্ম হল বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীনতম ধর্ম এবং বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। একশো কুড়ি কোটি হিন্দু বর্তমানে পৃথিবীতে রয়েছেন। হিন্দু ধর্মের একটি দার্শনিক চিন্তাভাবনা রয়েছে। তাই এই ধর্মকে কখনও অযৌক্তিকভাবে ব্যবহার করা উচিত নয়। যেকোনও ধর্মের প্রতীক বড় হোক বা ছোট, তাকে ভুলভাবে ব্যবহার করা উচিত নয়।’’

    স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে হিন্দুরা, কখনও পবিত্র বিশ্বাসে আঘাত করা ঠিক নয়

    নিজের বিবৃতিতে রাজন জেড আরও বলেন, ‘‘এক দেবতাকে এভাবে টেনে নিচে নামানোর ঘটনায় হিন্দুদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। হিন্দুরা যেকোনো স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন। তাঁরা মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিশ্বাস করেন। তাঁরা শিল্পীর স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন। কিন্তু যা কিছু পবিত্র সেখানে আঘাত করা ঠিক নয়।’’

    হিন্দু সংগঠনগুলির প্রতিবাদ

    প্রসঙ্গত ওয়ালমার্টের (Walmart) এমন বিজ্ঞাপন সামনে আসতেই প্রতিবাদ শুরু করে হিন্দু সংগঠনগুলি। ব্রিটেনের হিন্দু সংগঠন ‘ইনসাইড ইউকে’ সঙ্গে সঙ্গে ট্যুইট করে বলে, ‘‘হিন্দু সমাজ অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। হিন্দু দেবতা, হিন্দু অনুভূতি এবং হিন্দুদের ভাবাবেগকে সম্পূর্ণভাবে আঘাত করা হয়েছে।’’

    একইভাবে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে হিন্দু জাগৃতি নামের সংগঠন। তারাও ট্যুইট করে বলে, ‘‘আন্ডারওয়ার বক্সারদের কস্টিউম, মোজা, চপ্পল ইত্যাদিতে ভগবান গণেশের প্রতিকৃতি ব্যবহার করা হয়েছে যা অত্যন্ত আপত্তিকর এবং অসম্মানজনক।’’

    এভাবে হিন্দু দেবতাদের অবজ্ঞা করতে পারবেন না

    অন্যদিকে তথভম-আসি নামের একজন এক্স হ্যান্ডেল ব্যবহারকারী  নিজের এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘এভাবে হিন্দু দেবতাদের অবজ্ঞা করতে পারবেন না।’’ প্রসঙ্গত প্রতিটি এক্স হ্যান্ডলে যে ছবিগুলো প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে ওয়ালমার্ট (Walmart) প্যান্টি, বিকিনি, মোজা, হাওয়াই চপ্পল এসব কিছুতেই ভগবান গণেশের ছবি ব্যবহার করেছে।

    আগেও দেখা গিয়েছে এমন হিন্দু ফোবিয়া

    তবে বহুজাতিক সংস্থাগুলির এমন হিন্দু ফোবিয়া নতুন কিছু নয়। এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে ‘সাহারা রে সাঁতার’  নামের একটি সংগঠন সাঁতারের পোশাকে হিন্দু দেবদেবীদের ছবি মুদ্রণ করে। এই ব্র্যান্ডের মালিক ছিলেন সাহারা রায়। এর আগে ২০১৯ সালের মে মাসে ম্যাট এবং টয়লেট কভারে পবিত্র হিন্দু দেবদেবীদের ছবি আমাজনে বিক্রি করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JNU: ম্যালেরিয়া-কোভিড ১৯ চিকিৎসায় পরিবর্তন আনতে নয়া আবিষ্কার জেএনইউ বিজ্ঞানীদের

    JNU: ম্যালেরিয়া-কোভিড ১৯ চিকিৎসায় পরিবর্তন আনতে নয়া আবিষ্কার জেএনইউ বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় আবিষ্কার জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (JNU) বিজ্ঞানীদের। ম্যালেরিয়া ও কোভিড ১৯ চিকিৎসায় পরিবর্তন আনতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এই আবিষ্কার। জেএনইউয়ের (Big Discovery) স্পেশাল সেন্টার ফর মলিকিউলার মেডিসিনের দলটি একটি মানব প্রোটিন, ‘এইচএসপি ৭০’-কে চিহ্নিত করেছে।

    একাধিক সংক্রমণ রুখবে (JNU)

    এই প্রোটিনটি ম্যালেরিয়া ও কোভিড-১৯ এর মতো রোগ ছড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বিজ্ঞানীরা রাশিয়া ও ভারতের গবেষকদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কাজ করে এইচএসপি ৭০ এর একটি ছোট মলিকিউল ইনহিবিটর তৈরি করেছেন, যা একাধিক সংক্রমণের জন্য একটি বিস্তৃত-স্পেকট্রাম চিকিৎসা হিসাবে কাজ করতে পারে। এই গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন জেএনইউয়ের স্পেশাল সেন্টার ফর মলিকিউলার মেডিসিনের অধ্যাপক আনন্দ রঙ্গনাথন এবং শৈলজা সিং। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, এইচএসপি ৭০-কে টার্গেট করা হলে ওষুধ প্রতিরোধ আটকানো যেতে পারে, যা সংক্রমণের চিকিৎসায় একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা। ভারতীয় বিজ্ঞানীদের এই আবিষ্কারটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক জার্নাল ফর বায়োলজিকাল ম্যাক্রোমলিকিউলসে।

    এইচএসপি ৭০ টার্গেট

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে (JNU), এইচএসপি ৭০ সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন এবং মানুষের এসিই২ রিসেপ্টরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে, যা ভাইরাসকে কোষে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। বিজ্ঞানীদের অনুমান, জ্বরের সময় এইচএসপি ৭০ এর মাত্রা বাড়ে এবং এই সংযোগকে স্থিতিশীল করে। ফলে ভাইরাসটি কোষে সহজেই প্রবেশ করতে পারে। এইচএসপি ৭০ ইনহিবিট করে তারা ল্যাব পরীক্ষায় ভাইরাসের প্রতিলিপি সম্পূর্ণরূপে থামাতে সক্ষম হন। অধ্যাপক শৈলজা সিং বলেন, “ম্যালেরিয়া পরজীবী বা সার্স-কোভ২ এর মতো রোগজীবাণু হোস্টের মেকানিজম ব্যবহার করে বেঁচে থাকে। এইচএসপি ৭০ টার্গেট করে আমরা তাদের প্রতিলিপি তৈরি করার ক্ষমতা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার সঙ্গে (Big Discovery) লড়াই করার ক্ষমতা ব্যাহত করতে পারি।”

    আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাড়িতে ঢুকে হিন্দু মহিলাকে খুন! ছেঁড়া হয় তুলিসীর মালা, চলে দেদার লুটপাট

    আবিষ্কারের গুরুত্ব প্রসঙ্গে অধ্যাপক রঙ্গনাথন বলেন, “বিশ্ব হয়ত কোভিড ১৯-কে পেছনে ফেলেছে। কিন্তু বিজ্ঞানী হিসেবে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। আমাদের আবিষ্কার ভবিষ্যৎ মহামারির জন্য প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করতে পারে।” এইমসের ড. প্রমোদ গর্গ এবং পিএইচডি স্কলার প্রেরণা জোশি-সহ গবেষণার অন্যান্য অংশগ্রহণকারীরা বলেন, “এই গবেষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে একটি সর্বজনীন পদ্ধতি প্রদান করতে পারে (JNU)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan: পাকিস্তানে প্রকাশ্যে ভাষণ দিচ্ছে জইশ প্রধান মাসুদ! দ্বিচারিতার অভিযোগ এনে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতের

    Pakistan: পাকিস্তানে প্রকাশ্যে ভাষণ দিচ্ছে জইশ প্রধান মাসুদ! দ্বিচারিতার অভিযোগ এনে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের রাস্তায় প্রকাশ্যে ভাষণ দিচ্ছে কান্দাহারে বিমান অপহরণকাণ্ড থেকে সংসদ ভবনে হামলা থেকে পুলওয়ামা হামলার মাথা জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার। সম্প্রতি এমনই কিছু রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে, যা নিয়ে ক্ষুব্ধ ভারত। মাসুদ আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সন্ত্রাসবাদী। তাঁকে ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জও। ভারতে একাধিক জঙ্গি হামলার নেপথ্যে মাসুদের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ। ভারত বরাবরই অভিযোগ করেছে, মাসুদ গা ঢাকা দিয়ে আছে পাকিস্তানে। কিন্তু পাকিস্তান অভিযোগ অস্বীকার করেছে বার বার। সম্প্রতি প্রকাশ্যে আসা রিপোর্ট যদি সত্য হয়, তবে তা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পাকিস্তানের (Pakistan) ‘দ্বিচারিতা’ ফাঁস করল বলে মনে করছে নয়াদিল্লি। সেই সঙ্গে মাসুদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের দাবিও জানিয়েছে তারা।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Pakistan)

    সম্প্রতি প্রকাশ্যে আসা একটি রিপোর্টে দাবি, পাকিস্তানের (Pakistan) বাহাওয়ালপুর শহরে প্রকাশ্যে ভাষণ দিয়েছে জইশ প্রধান। এছাড়া পাক সরকার তাকে ‘পলাতক’ বলে ঘোষণা করলেও, গত মঙ্গলবার, জইশ পরিচালিত এক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মাসুদ আজহারের একটি বক্তৃতা দেওয়ার ভিডিও প্রকাশ করা হয়। ১৯২৪ সালে তুর্কি খিলাফতের বিলুপ্তি ঘটেছিল। তার শতবর্ষ উপলক্ষে ওই জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। আজহার সেখানে তার বক্তৃতায় ভারত ও ইজরায়েলের বিরুদ্ধে নতুন করে জেহাদি অভিযান শুরুর প্রতিশ্রুতি দেয়। দাবি করে, এর থেকেই বিশ্বব্যাপী একটি নতুন ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে। খিলাফত পুনরুদ্ধারের জন্য শ্রোতাদের সে তার নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানায়। শ্রোতাদের করতালির মধ্যে, তাকে বারবার চিৎকার করে বলতে শোনা যায়, ‘ভারত, তোমার মৃত্যু আসন্ন’।

    আরও পড়ুন: এবার বাংলাদেশের স্কুল পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জীবনী!

    মাসুদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি জানাল ভারত

    বিশ্বের তাবড় তদন্তকারী সংস্থা তাকে খুঁজছে। এই অবস্থায় কী করে পাকিস্তানের (Pakistan) রাস্তায় প্রশাসনের চোখ এড়িয়ে সে প্রকাশ্যে ভাষণ দিল, সেই প্রশ্ন তুলেছে ভারত। প্রশাসনের মদত ছাড়া তা সম্ভব কি না, তোলা হয়েছে সেই প্রশ্নও। শুক্রবার এ প্রসঙ্গে কড়া বিবৃতি দিয়েছে ভারতের (India) বিদেশ মন্ত্রক। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘‘আমরা ওর (মাসুদের) বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানাচ্ছি। অবিলম্বে ওকে আইনের আওতায় এনে সাজা দেওয়া উচিত। মাসুদ যে পাকিস্তানে আছে, তা বার বার অস্বীকার করেছে ইসলামাবাদ।” জয়সওয়াল আরও বলেন, ‘‘রিপোর্ট যদি সঠিক হয়, তবে তা নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের দ্বিচারিতার পর্দাফাঁস করল। মাসুদ ভারতের সীমান্তে একাধিক জঙ্গিহানা ঘটিয়েছে। আমরা তার শাস্তি চাই।”

    মাসুদের বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ রয়েছে?

    রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ২০১৯ সালের মে মাসে মাসুদকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী হিসেবে চিহ্নিত এবং তালিকাভুক্ত করা হয়। ওই বছরের সেপ্টেম্বরে তাকে সন্ত্রাসবাদী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ভারত। ১৯৯৯ সালে কান্দাহারের ভারতীয় বিমান অপহরণকাণ্ড থেকে শুরু করে ভারতে ২০০১ সালের সংসদ হানা, ২০১৯ সালে পুলওয়ামা জঙ্গিহানা, ২০১৬ সালের পাঠানকোট হামলা, ২০০১ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভা চত্বরে জঙ্গি হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত এই মাসুদ। ১৯৯৪ সালে ভারত তাকে গ্রেফতারও করেছিল। কিন্তু ১৯৯৯ সালে তাকে মুক্ত করতে ভারতের একটি বিমান অপহরণ করা হয়। সেই সময়ে বন্দিদের বাঁচাতে মাসুদকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিল নয়াদিল্লি। জেল থেকে বেরিয়ে তিনি জইশ-ই-মহম্মদ নামের জঙ্গিগোষ্ঠী তৈরি করে। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মুশারফের প্রাণনাশের চেষ্টা করেছিল মাসুদ আজহার। তার পর থেকে তাকে আর জনসমক্ষে দেখা যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Iskcon Temple: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    Iskcon Temple: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের ওপর লাগামছাড়া সন্ত্রাস চলছেই বাংলাদেশে। খোদ রাজধানী ঢাকায় ইসকনের (Iskcon Temple) আরও একটি মন্দিরে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠল মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। পেট্রোল বা অকটেন ব্যবহার করে লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন ইসকনের কলকাতা শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। পুরো ঘটনা তুলে ধরে এক্স হ্য়ান্ডলে পোস্টও করেছেন রাধারমণ দাস।

    রাধারমণ দাসের ট্যুইট

    বাংলাদেশে (Bangladesh) ফের ইসকনের মন্দিরে (Iskcon Temple) হামলার অভিযোগ এনে এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করেছেন কলকাতায় ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাস। তিনি লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশে আরও একটি ইসকনের (Iskcon Temple) নামহাট্ট কেন্দ্র পুড়ে গেছে। শ্রী শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ দেবতা এবং মন্দিরের ভিতরের সমস্ত জিনিসপত্র সম্পূর্ণরূপে পুড়ে গেছে। ইসকনের কেন্দ্রটি ঢাকায় অবস্থিত। ভোর ২-৩টের মধ্যে দুষ্কৃতীরা শ্রী শ্রী রাধা কৃষ্ণের মন্দির এবং শ্রী শ্রী মহাভাগ্য লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দিরে অগ্নিসংযোগ করে। তুরাগ থানার আওতাধীন ধৌর গ্রামে অবস্থিত হরে কৃষ্ণ নামহট্ট সঙ্ঘের অধীনে পড়ে এই মন্দিরটি। মন্দিরের পিছনের টিনের ছাদ তুলে পেট্রল বা অকটেন ব্যবহার করে আগুন ধরানো হয়।’’

    সাংবাদিকদের কী বললেন রাধারমণ দাস? 

    বাংলাদেশে ফের ইসকনের (Iskcon Temple) মন্দিরে হামলা নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া বিবৃতিতে রাধারমন দাস বলেন, ‘‘রাতে ঢুকে পুড়িয়ে দিয়েছে। রাধা-কৃষ্ণের মূর্তি পুড়িয়ে দিয়েছে। সব জিনিসপত্রে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। চতুর্থ ইসকনের মন্দির ভাঙা হল বাংলাদেশে। ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার দিন রাতেও আমাদের জগন্নাথ মন্দিরে বোমা মেরেছিল। এক সপ্তাহ আগে একটি নামহট্ট মন্দিরে হামলা হয়েছে। তিন চারদিন আগেও ওখানে মন্দিরে ঢুকে ভাঙচুর করেছে। এবার ঢাকায় আরও একটি মন্দিরে ঢুকে আগুন ধরাল। আমাদের ভক্তরা খুব আতঙ্কে আছে বাংলাদেশে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share