Tag: Madhyom

Madhyom

  • Rajya Sabha: রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদের সিটের নীচে টাকার বান্ডিল! সংসদের মর্যাদার উপর আক্রমণ, কটাক্ষ নাড্ডার 

    Rajya Sabha: রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদের সিটের নীচে টাকার বান্ডিল! সংসদের মর্যাদার উপর আক্রমণ, কটাক্ষ নাড্ডার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার টাকার বান্ডিল মিলল রাজ্যসভায়। শুক্রবার, সেই নিয়ে সংসদে তুমুল হইচই-এর সৃষ্টি হয়। না গিয়েছে, কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিংভির (Abhishek Manu Singhvi) সিটের নীচ থেকে টাকার বান্ডিল মিলেছে। এই ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়ে সুর চড়িয়েছে বিজেপি। ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়।

    কী ঘটেছিল

    জানা গিয়েছে, আজ, শুক্রবার রাজ্যসভায় অধিবেশন শুরুর পরই চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় জানান, প্রতিদিনই অধিবেশন শেষের পর রুটিন অ্যান্টি সাবোটাজ চেক হয়, তখন ২২২ সিটের নীচ থেকে নোটের বান্ডিল উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে সেই টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়। উল্লেখ্য, ২২২ নম্বর সিটে বসেন তেলঙ্গানার কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিংভি। তাঁর দাবি, গতকাল তিনি ১২টা ৫৭ মিনিটে রাজ্যসভায় এসেছিলেন। ১টার সময় সংসদের ক্যান্টিনে যান। সেখানে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ছিলেন। অভিষেক মনু সিংভির দাবি, তাঁর পকেটে একটি মাত্র ৫০০ টাকার নোট ছিল।

    তদন্তের দাবি

    কত টাকা উদ্ধার হয়েছে, সে বিষয়ে জানা না গেলেও, টাকা উদ্ধারের বিষয়টি নিয়ে আজ তুমুল শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যসভায়। কংগ্রেস সাংসদরা সংসদে চেয়ারম্যান ধনখরের এই দাবির প্রতিবাদ করেন। এবিষয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার বক্তব্য, ‘ঘটনা গুরুতর। এই ঘটনায় সংসদের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই মর্মে যথাযথ তদন্ত হবে।’ কংগ্রেস সভাপতি তথা রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ‘যতক্ষণ না পর্যন্ত যথাযথ তদন্ত হচ্ছে কারও নামে কিছু বলা উচিত নয়।’বিজেপি-র আরও এক সাংসদ মনোজ তিওয়ারি বলেন, ‘বেঞ্চের নীচে নোটের বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে। তদন্ত করে দেখা উচিত। উপরাষ্ট্রপতি এই মর্মে ইতিমধ্যেই খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন। কংগ্রেস নেতার আসনের নীচে কী ভাবে এত টাকা এল, আমরা সকলেই হতবাক।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajya Sabha: বদলে গেল ৯০ বছরের পুরনো এয়ারক্রাফ্ট আইন, রাজ্যসভায় পাশ বায়ুযান বিদ্যায়ক বিল

    Rajya Sabha: বদলে গেল ৯০ বছরের পুরনো এয়ারক্রাফ্ট আইন, রাজ্যসভায় পাশ বায়ুযান বিদ্যায়ক বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৬ ডিসেম্বর রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) ভারতীয় বায়ুযান বিদ্যায়ক-২০২৪ বিল (Bharatiya Vayuyan Vidheyak) পাশ করানো হল। প্রসঙ্গত, ৯০ বছরের পুরনো এয়ারক্রাফ্ট আইনকেই বদল করা হল, এই নয়া বিলের মাধ্যমে। আগের আইনটি ছিল ১৯৩৪ সালের। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে এই সংক্রান্ত বিলটি পাশ হয়েছিল লোকসভায়। ইতিমধ্যে ইন্ডি জোটের নেতারা রাজ্যসভায় দাবি করতে থাকেন যে বিলটির নাম ইংরেজি থেকে হিন্দিতে বদল করা হয়েছে। এতে নাকি অনেক অসুবিধা হতে পারে। তবে নিজের ভাষণে বিরোধীদের একহাত নিয়েছেন অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী।

    বিরোধীদের জবাব দিলেন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী

    বিরোধীদের প্রশ্নের উত্তরে অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী কিঞ্জারাপু রামমোহন নাইডু রাজ্য রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) নিজের ভাষণে বলেন, ‘‘ভারতের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতিফলন রাখতেই নামটি হিন্দিতে পরিবর্তন করা হয়েছে। শুধু নামেই বদল হয়েছে। সাংবিধানিক কোনও নিয়মের বদল হয়নি।’’ তিনি নিজের ভাষণে আরও বলেন, ‘‘প্রথম দিকে হিন্দি বিলের নাম উচ্চারণ করা কঠিন হবে। কিন্তু ভবিষ্যতে সেই নাম উচ্চারণ করতে করতে আমরা সবাই অভ্যস্ত হয়ে উঠব। অনেকেই হিন্দি নাম উচ্চারণ করতে লজ্জা বোধ করেন বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু এতে লজ্জাবোধ করার কিছু নেই। হিন্দিতে পুরনো বিলের নামকরণের উদ্দেশ্য আমাদের একটাই যে ভারতের সংস্কৃতির প্রতিফলন ঘটানো।’’

    আমরা যেকোনও ঔপনিবেশিক ছাপকে মুছে ফেলতে চাই

    এদিন অসামরিক বিমান পরিবহনমন্ত্রী (Rajya Sabha)  আরও বলেন, ‘‘আমরা যেকোনও ঔপনিবেশিক ছাপকে মুছে ফেলতে চাই এবং ভারতবর্ষের প্রকৃত সংস্কৃতির প্রতিফলন আমরা ঘটাতে চাই। ভারতীয় বায়ুযান বিদ্যায়ক শব্দ সকল ভাষার মিশ্রণ। আমি নিজে একজন তেলেগুভাষী এবং আমি আমার ভাষা নিয়ে গর্ব বোধ করি। তা সত্ত্বেও আমি হিন্দি নামকে সমর্থন করি। কারণ ভারতকে তেলেগু ভাষাতেও ভারতই বলা হয়। জানা গিয়েছে ১৯৩৪ সালে পাশ হওয়া আইনটি পরবর্তীকালে ২১ বার সংশোধন করা হয়েছে। তাই ভারতীয় বায়ুযান বিদ্যায়ক আইন, ১৯৩৪ সালের বিমান আইনকে সরাসরি প্রতিস্থাপন করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 07 december 2024: প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 07 december 2024: প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    বৃষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যার সম্ভাবনা।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    কর্কট

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    ধনু

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মকর

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    মীন

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: আতঙ্কের অ্যাডিলেড! স্টার্কের গোলাপি বিস্ফোরণে  ১৮০ রানে অলআউট ভারত

    India vs Australia: আতঙ্কের অ্যাডিলেড! স্টার্কের গোলাপি বিস্ফোরণে  ১৮০ রানে অলআউট ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছর আগের ঘটনা, ঠিক এই মাঠেই ভারতকে ৩৬ রানে অলআউট হতে হয়েছিল। যা আজও টিম ইন্ডিয়ার টেস্টের সর্বনিম্ন স্কোর। আতঙ্কের অ্যাডিলেডে ভারতের ফের ব্যাটিং ভরাডুবি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বীতিয় টেস্টে (India vs Australia) মাত্র ১৮০ রানে শেষ হয়ে গেল রোহিত শর্মাদের (Rohit Sharma) প্রথম ইনিংস। অজি সুপারস্টার মিচেল স্টার্ক (Mitchell Starc) একাই তুলে নিলেন ৬ উইকেট। স্টার্কের (Mitchell Starc) আগুনে বোলিং এর পর মার্নাস লাবুশেন ও ন্যাথান ম্যাকস্যুইনির পরিপক্ক ব্যাটিংয়ে অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় টেস্টের (IND vs AUS 2nd Test) প্রথম দিন শেষে অ্যাডভান্টেজ অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দিনের খেলা শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক উইকেটের বিনিময়ে ৮৬। ভারতের থেকে মাত্র ৯৪ রানে পিছিয়ে কামিন্সরা। হাতে রয়েছে নয় উইকেট।

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি ভারতের

    এদিন শুধু টস ছিল ভারতের পক্ষে। বাকি পুরোটাই বিপক্ষে। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন রোহিত। দিনের প্রথম বলেই স্টার্কের কাছে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন যশস্বী। প্রথম টেস্টের সেঞ্চুরিকারী যশস্বী কোনও রান না করেই সাজঘরে ফেরেন। রাহুলের হাত শক্ত করতে এসেছিলেন শুভমন গিল। তাঁরা ভালোই সেট হয়ে গিয়েছিলেন। রাহুল ৬৪ বলে ৩৭ রান করে আউট হয়ে যান। যদিও তিনি দু’বার জীবনদান পেয়েছেন এদিন। নাহলে অনেক আগেই আউট হতেন। শুভমনকে রেখে রাহুল ফিরতেই মাঠে নামেন বিরাট কোহলি। পারথে সেঞ্চুরি করেছিলেন বটে, তবে এদিন চারে নেমে ৮ বলে মাত্র ৭ রান করে আউট হয়ে যান তিনি। সেট হওয়া শুভমনকেও ফিরতে হয় ৩১ রানে। ব্যর্থ হন রোহিত ও পন্থও। ভারতের চূড়ান্ত ব্যাটিং ভরাডুবিতে একমাত্র উজ্জ্বল নীতীশ কুমার রেড্ডি। সাতে নেমে ৫৪ বলে তিনি ৪২ রান না করলে, ভারত আরও অনেক কম রানেই গুটিয়ে যেত। আটে নেমে অশ্বিনও ২২ বলে ২২ রান জুড়েছেন স্কোরবোর্ডে। এরপর হর্ষিত রানা, জসপ্রীত বুমরা কোনও রান না করেই ফিরেছেন। মহম্মদ সিরাজ অপরাজিত থাকেন ৪ রানে। 

    ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া, দ্বিতীয় টেস্টের একাদশ

    ভারত: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি, কেএল রাহুল, ঋষভ পন্থ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, মহম্মদ সিরাজ, হর্ষিত রানা, নীতীশ কুমার রেড্ডি

    অস্ট্রেলিয়া: প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), স্কট বোল্যান্ড, অ্যালেক্স কেরি (উইকেটরক্ষক), ট্র্যাভিস হেড, উসমান খোয়াজা, মারনাস লাবুসেন, নাথান লিয়ন, মিচেল মার্শ, নাথান ম্যাকসুইনি, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক

     

  • PMAY: ক্ষমতা দেখালেন তৃণমূল নেত্রী! ছেলে- আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের আবাস যোজনার তালিকায় নাম, সরব বিজেপি

    PMAY: ক্ষমতা দেখালেন তৃণমূল নেত্রী! ছেলে- আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের আবাস যোজনার তালিকায় নাম, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁচা বাড়ি থাকলেও আবাসের তালিকায় নাম নেই গ্রামের অনেকেরই, অথচ তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের পাকা বাড়ি থাকা সত্ত্বেও তাঁর ছেলে সহ পরিবার ও আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) তালিকায় নাম রয়েছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলপির ঢোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বারি কৌতলা গ্রামে। বিষয়টি জানা জানি হতেই স্থানীয় বাসিন্দারা জেলাশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ?(PMAY)

    তৃণমূলের ঢোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা মমতাজ বিবি মিস্ত্রির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন এলাকার বাসিন্দারা। অভিযোগ, আবাসের তালিকায় পঞ্চায়েত সদস্যার নিজের পুত্রসহ পরিবার ও আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের নাম আবাস (PMAY) তালিকায় রয়েছে। অথচ তাদের প্রত্যেকের পাকা বাড়ি রয়েছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিজেপি ও আই এস এফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শুধুমাত্র ঢোলা গ্রাম পঞ্চায়েতে নয়, প্রত্যেকটি জায়গায় তৃণমূল নেতারা স্বজন পোষণ করেছেন। প্রশাসন অবিলম্বে সঠিকভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। ইতিমধ্যেই পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে জেলাশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    পঞ্চায়েত সদস্য কী বললেন?

    এই বিষয় নিয়ে পঞ্চায়েত সদস্য মমতাজ বিবি বলেন, “আমি কিছুদিন আগে পঞ্চায়েত সদস্যা হয়েছি। কিন্তু, যখন আবাসের (PMAY) তালিকা তৈরি করা হয়. তখন আমাদের মাটির বাড়ি ছিল। পরে, পাকা বাড়ি হয়েছে। প্রশাসন সার্ভে করছে। এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই।” তবে প্রশ্ন উঠছে যখন তিনি জানতে পারলেন তার পাকা বাড়ি এসেছে, তখন কেন নিজের থেকে ব্লক প্রশাসনকে বিষয়টি জানালেন না।

    আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি বিজেপির

    বিজেপি নেতা কৃত্তিবাস সর্দার বলেন, আবাসের (PMAY) তালিকা নিয়ে ঘুঘুর বাসা তৈরি হয়েছে। যদি পঞ্চায়েত সদস্যাই ৯ খানা বাড়ি পান, তাহলে সাধারণ উপভোক্তারা কি আর বাড়ি পাবে? এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। আমরা দুর্নীতির তদন্তের দাবিতে আন্দোলনে নামব। আইএসএফের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন মোল্লা বলেন, এই বিষয় নিয়ে আমরা বারে বারে ব্লক প্রশাসনকে জানিয়েছি। তারপরেও কাজ হয়নি। এবারে কাজ না হলে বিডিও অফিস ঘেরাও করব।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পে

  • Chattisgarh: ‘বিজেপি ছাড়ো, নয়তো মরো’, ছত্তিশগড়ে দুই প্রাক্তন প্রধানকে হত্যা করে লিফলেট ছড়াল মাওবাদীরা

    Chattisgarh: ‘বিজেপি ছাড়ো, নয়তো মরো’, ছত্তিশগড়ে দুই প্রাক্তন প্রধানকে হত্যা করে লিফলেট ছড়াল মাওবাদীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chattisgarh) দুজন প্রাক্তন প্রধানকে নৃশংসভাবে হত্যা করল মাওবাদীরা। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যের বিজাপুর জেলায় এই হত্যালীলা চালিয়েছে মাওবাদীরা (Maoists)। দুজন নিহত প্রাক্তন প্রধানের নাম শুক্ল ফর্সা ও সুখরাম অভলাম। জানা গিয়েছে, বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা এবং নিরাপত্তরক্ষীদের সঙ্গে এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার কাজ করার জন্যই তাঁদেরকে হত্যা করে মাওবাদীরা। ওই দুই নেতাকে হত্যা করার পরে মাওবাদীরা তাঁদের নিহত শরীরের কাছে লিফলেট ছড়িয়ে গিয়েছে এবং সেখানে লেখা রয়েছে, ‘হয় বিজেপি ছাড়ো নয়তো মরো’।

    আরও পড়ুন: আগরতলা-কলকাতার ২ কূটনীতিককে জরুরি তলব করল বাংলাদেশ সরকার

    বুধবার সকালেই উদ্ধার হয় ওই দুই নেতার দেহ (Chattisgarh)

    প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার সকালেই (Chattisgarh) উদ্ধার হয় ওই দুই নেতার দেহ। এরপরই সারা জেলা জুড়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী। জানা গিয়েছে, পুরো একদিন ওই দুই নেতা নিখোঁজ ছিলেন। এদের মধ্যে শুক্ল ফর্সা দুটি ধাপে স্থানীয় বিলিয়াভূমি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব সামলেছেন। নিজের ব্লকের বিজেপির কিষাণ মোর্চার দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। অন্যদিকে, সুখরাম অভলামও ছিলেন প্রাক্তন গ্রাম প্রধান।

    অপহরণ করে খুন (Chattisgarh)

    চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যা বেলায় শুক্ল ফর্সাকে অপহরণ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা (Chattisgarh) জানিয়েছেন, যখন তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, তখন তিনজন মাস্ক পরা মাওবাদী (Maoists) তাঁকে সেখান থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। এরপরই তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্য আরেক নিহত নেতা সুখরাম, তাঁকে স্থানীয় কাদের গ্রাম থেকে গত ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় অপহরণ করা হয় বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, নিহত সুখরামকে দুজন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায় জঙ্গলে। পরবর্তীকালে কাদের গ্রামের কাছেই তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: সুখবর শোনাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অপরিবর্তিত রেপো রেট, সাধারণের ওপর বাড়ছে না ঋণের বোঝা

    RBI: সুখবর শোনাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অপরিবর্তিত রেপো রেট, সাধারণের ওপর বাড়ছে না ঋণের বোঝা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে মধ্যবিত্তদের জন্য সুখবর দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। বাড়ছে না রেপো রেট (Repo Rate)। এর ফলে ঋণের বোঝাও বাড়বে না গ্রাহকদের। প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তার অধীনস্থ অন্যান্য ব্যাঙ্ককে যে সুদের হারে ঋণ দেয়, তাকে বলা হয় রেপো রেট। অন্যদিকে, যে সুদের হারে অন্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, তাকে রিভার্স রেপো রেট বলা হয়। এক্ষেত্রে, রেপো রেট অপরিবর্তিত থাকায়, সাধারণ মানুষের ওপরে ঋণের বোঝাও বাড়বে না। বছর শেষে পকেটে টানও পড়বে না ইএমআই-র চাপে। জানা গিয়েছে, এই নিয়ে টানা ১১ বার রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। ৬.৫ শতাংশেই ধার্য রাখা হল রেপো রেট। রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার কথা এদিন ঘোষণা করেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।

    ৪:২ অনুপাতে ভোট দেওয়া হয় রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাবে 

    সূত্রের খবর, তিনদিনের মনিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে ৬ সদস্যের মধ্যে ৪:২ অনুপাতে ভোট দেওয়া হয় রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাবে। অর্থাৎ ৪ জন সদস্য রেপো রেট (Repo Rate) অপরিবর্তিত রাখতেই ভোট দেন। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মে মাসের পর থেকে থেকে ৬ বারে রেপো রেট ২৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল আরবিআই। পরবর্তীকালে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে তা লাগাতার অপরিবর্তিত রাখে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক (RBI)।

    মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ে কী বললেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    প্রসঙ্গত, পরবর্তী আর্থিক বছরের (২০২৫-২৬) প্রথম দু’টি ত্রৈমাসিকের জিডিপির সম্ভাব্য হারও এদিন প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক (RBI)। আগামী বছরের এপ্রিল থেকে জুন এবং জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে জিডিপি ৬.৯ ও ৭.৩ শতাংশ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানিয়েছেন, আগামী বছর সার্বিকভাবে মুদ্রাস্ফীতির হার ২-৬ শতাংশের মধ্যে রাখার চেষ্টা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Inflation: অশান্ত বাংলাদেশ! জিনিসপত্রের দাম আগুন, চার মাসে সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি

    Bangladesh Inflation: অশান্ত বাংলাদেশ! জিনিসপত্রের দাম আগুন, চার মাসে সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্ষমতায় আসার পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাম ছাড়া অত্যাচার শুরু হয়েছে দেশ জুড়ে। দেশের সার্বিক উন্নতির বিষয়ে এই সরকার কার্যকরী কোনও ভূমিকা নেয়নি বলে অভিযোগ। আর যার জেরে মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা ছিল। এবার সেই মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) চিন্তা বাড়াচ্ছে। একে একে বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম।

    মুদ্রাস্ফীতির কী অবস্থা? (Bangladesh)

    পরিসংখ্যান বলছে, নভেম্বরে ১১.৩৮ শতাংশে পৌঁছেছে বাংলাদেশের (Bangladesh) মুদ্রাস্ফীতি, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। প্রধানত খাদ্যের অগ্নিমূল্যের কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশের মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে এই তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যুরো অফ স্ট্যাটিস্টিকস (BBS)। সিনহুয়া নিউজ এজেন্সি সূত্রে জানা গিয়েছে, অক্টোবরে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১০.৮৭ শতাংশ। নভেম্বরে খাদ্যের মুদ্রাস্ফীতি ১৩.৮০ শতাংশ বেড়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ১২.৬৬ শতাংশ। নন ফুড আইটেমের মুদ্রাস্ফীতি অক্টোবরে ৯.৩৪ শতাংশ থেকে নভেম্বরে ৯.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। অন্তত সেই কথাই বলছে তথ্য। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে (জুলাই ২০২৩ – জুন ২০২৪) দেশের গড় মুদ্রাস্ফীতি ৯.৭৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এটা সেই অর্থবর্ষের বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা ৭.৫  শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি। আগের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৯.০২ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    বাংলাদেশে কলকাঠি নাড়ছে পাকিস্তান!

    যে দেশের বর্বর অত্যাচার থেকে মুক্তি পেতে, পৃথক বাংলাদেশের (Bangladesh) জন্ম হয়েছিল, তার নাম পাকিস্তান। আর যে দেশের সাহায্য ছাড়া, স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম সম্ভব ছিল না, তার নাম ভারত। কিন্তু, আজকের বাংলাদেশের কট্টরপন্থীরা সেই ইতিহাস অবলীলায় ভুলেছে। প্রতিদিন ভারতের বিরুদ্ধে বিষ উগরে দিচ্ছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস সরকার। আর এই গুরুত্বপূর্ণ পরিস্থিতিতে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে ঢাকায় পাকিস্তানের কূটনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করলেন বিএনপি-র প্রধান ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। প্রায় ঘণ্টাখানেক এই বৈঠক চলে। যা দেখে অনেকে বলছেন, এই ছবিতেই স্পষ্ট, ভারত-বিদ্বেষের সুযোগ নিয়ে, বাংলাদেশে কলকাঠি নাড়তে শুরু করে দিয়েছে পাকিস্তান। বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠছে, খালেদা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন, বাংলাদেশ যেভাবে পাক-জঙ্গিদের আখড়া হয়ে উঠেছিল, সেই অধ্যায় কি আবার ফিরতে চলেছে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Beef-Ban: অসমে নিষিদ্ধ হয়েছে গোমাংস, এবার বন্ধের দাবি উঠল বিহার-ওড়িশায়

    Beef-Ban: অসমে নিষিদ্ধ হয়েছে গোমাংস, এবার বন্ধের দাবি উঠল বিহার-ওড়িশায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে নিষিদ্ধ হয়েছে গোমাংস (Beef-Ban) খাওয়া। হোটেল-রেস্তরাঁ বা বিবাহের অনুষ্ঠানে করা যাবেনা গরুর মাংসের পরিবেশন। গত বুধবার এই কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। এই ঘোষণায় গোমাতাকে রক্ষা করার স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে। এবার অসমের পথে বাকি রাজ্যগুলি হাঁটতে চাইছে। অসমের পর এবার বিহার এবং ওড়িশায় (Bihar-Orissa) উঠল গোমাংস বন্ধের ডাক। এই সিদ্ধান্ত গো প্রেমীদের মধ্যে বিরাট উচ্ছ্বাস সৃষ্টি করেছে।

    বিহারে গো হত্যা বন্ধের দাবি (Beef-Ban)

    অসমে গোমাংস (Beef-Ban) নিষিদ্ধ হতেই বৃহস্পতিবার বিহারেও গরুর মাংস নিষিদ্ধ করা উচিত বলে দাবি তোলা হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের দলের সাংসদ দিলেশ্বর কামাইত বলেন, “অসম সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিহারেও গরুর মাংস নিষিদ্ধ করা উচিত।” উল্লেখ্য আগে বিজেপি সাংসদ গিরিরাজ সিং গরুর মাংস নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “নেহেরুই ছিলেন সমস্ত সমস্যার মূল। নেহেরু যদি ভারতে গোহত্যা নিষিদ্ধ করতেন তাহলে আজকের এই অবস্থা হতো না। কংগ্রেস সরকার সবসময় হিন্দু বিরোধী ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ আজাদ ময়দানে চাঁদের হাট, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ

    ওড়িশায় বন্ধের পথে গো মাংস

    অপর দিকে ওড়িশাতেও (Bihar-Orissa) পরিকল্পনা চলছে, অসমের পথে হেঁটেই গোমাংস (Beef-Ban) নিষিদ্ধ করবে। এই রাজ্যের আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, “গোহত্যা নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। আইন আনতে চলেছি আমরা। গোহত্যা বন্ধের জন্য আইন আনা হবে।” আবার ওড়িশার প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরের মন্ত্রী গোকুলানন্দ মল্লিক বলেন, “আমরা যদি এমন কোনও ঘটনার কথা জানতে পারি (গো মাংস সংক্রান্ত) তবে আমরা কঠোর সিদ্ধান্ত নেব। মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির কাছেও আমরা দাবি তুলব।” উল্লেখ্য এই রাজ্যে গোহত্যা নিষিদ্ধ। ধরা পড়লে ২ বছরের জেল এবং ১০০০০ টাকা জরিমানা বা উভয়ই সাজা দেওয়া হতে পারে। উল্লেখ্য বিজেপি সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সড়ঙ্গি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের কাছে অনুরোধ করেছিলেন রাজ্যে যেন গো হত্যার আইন দারুণ ভাবে কার্যকর করা হয়।

    ওড়িশা রাজ্যের পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত চার বছরে ২০০টির বেশি গরু পাচার এবং গোমাংস পাচারের ঘটনা ঘটেছে। অপর দিকে স্বরাষ্ট্র দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গোমাংসের ঘটনাকে কেন্দ্র করে একাধিক উস্কানি এবং অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গোমাংস নিয়ে বিবাদ হওয়ায় এবার এই মাংস বন্ধের পরিকল্পনা করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: সীমান্তে তুরস্কের ড্রোন মোতায়েন করল বাংলাদেশ, সতর্ক ভারত

    Bangladesh: সীমান্তে তুরস্কের ড্রোন মোতায়েন করল বাংলাদেশ, সতর্ক ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে তুরস্কে তৈরি ড্রোন (Turkish Drone) মোতায়েন করেছে বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকার। এমন খবর পেতেই ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারি জোরদার করেছে বিএসএফ। সম্প্রতি ভারতীয় সেনাবাহিনী ভারতে-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে মানবহীন ড্রোন (UAVs) বায়রাক্টার টিবি ২ মোতায়েন হওয়ার একটি রিপোর্ট পায়। জানা যায়, এই ড্রোনগুলি পরিচালনা করছে বাংলাদেশের ৬৭ তম সেনাবাহিনী। এরপরই সীমান্তে কড়া সতর্কতা জারি করে ভারতীয় সেনা (BSF)।

    কেন মোতায়েন ড্রোন

    বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে তুরস্কে তৈরি ড্রোন মোতায়েনের খবরের পর ভারত সীমান্তে নজরদারি বাড়িয়ে দিয়েছে। মূলত গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং নজরদারির জন্য এই ড্রোনগুলিকে ব্যাবহার করা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যায়। কিন্তু এই বিষয়ে বাংলাদেশের দাবি, এই ড্রোনটি প্রতিরক্ষার খাতিরেই মোতায়েন করা হয়েছে। তবে সীমান্ত এলাকায় এত উন্নত প্রযুক্তির ড্রোন মোতায়েনের ব্যাপারটি মোটেও হালকা ভাবে নিচ্ছে না ভারত। ভারতের গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে খবর, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সীমান্তবর্তী এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বেড়েছে। সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং চোরাচালানী চক্রগুলো রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করার চেষ্টা করছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েনের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় বাহিনীও সতর্কতা জারি করেছে।

    আরও পড়ুন: নারী নিপীড়নের ঘটনা ১১০টি, ১০৩টি রাজনৈতিক হিংসা! ইউনূস সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস

    ভারতের প্রতিক্রিয়া

    বাংলাদেশের অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ইতোমধ্যে উচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেছে এবং নতুন ড্রোন মোতায়েনের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কাছে হেরন টিপি ড্রোনের মতো উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে, যা সীমান্ত এলাকায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে সহায়ক। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে বলা হয়েছে, দিল্লি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্রিয় বিএসএফ। ভারত ইন্টেলিজেন্স শেয়ারিং এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আরও তথ্য সংগ্রহ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share