Tag: Madhyom

Madhyom

  • Weather Update: ঘূর্ণিঝড়ের মেঘ সরতেই রাজ্যে ফিরল শীতের আমেজ, দার্জিলিঙে তুষারপাতের পূর্বাভাস

    Weather Update: ঘূর্ণিঝড়ের মেঘ সরতেই রাজ্যে ফিরল শীতের আমেজ, দার্জিলিঙে তুষারপাতের পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড়ের মেঘ সরতেই ফিরল ঠান্ডার আমেজ। চলতি সপ্তাহের শেষেই পারদপতনের ইঙ্গিত দিল আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতর। একদিনে কমল ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস সূত্রে জানানো হয়েছে, সপ্তাহান্তেই জমিয়ে শীতের আমেজ ফিরতে পারে দক্ষিণবঙ্গে।

    তাপমাত্রার পারদ কত নামতে পারে? (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস সূত্রে খবর, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না। তবে পরবর্তী তিন দিনে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি নামতে পারে পারদ। দক্ষিণের জেলাগুলিতে কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। সর্বত্র শুষ্কই থাকবে আবহাওয়া। সপ্তাহভর পরিষ্কার থাকবে আকাশ। তবে উপকূল- সংলগ্ন কিছু জেলায় আকাশ আংশিক মেঘে ঢাকতে পারে। সব জেলাতেই সকালের দিকে কমবেশি হালকা কুয়াশা দেখা যাবে। বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় ঢাকতে পারে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পুরুলিয়া, বীরভূম এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার কয়েকটি এলাকা। শুক্রবার মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম জেলায় মাঝারি কুয়াশা সতর্কতা রয়েছে। বুধবার আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি বেশি। জেলাতেও নামল পারদ। বৃহস্পতিবার আরও কিছুটা পারদ নামার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অফিস বলছে, শ্রীনিকেতনে পারদ ১৪.০ ডিগ্রি, কৃষ্ণনগরে ১৫.২ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১৬. ০ ডিগ্রি এবং দমদমে ১৬.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

    আরও পড়ুন: ভীত বাংলাদেশ! ত্রিপুরার উপ-দূতাবাস বন্ধ করল ঢাকা, অমিল ভিসা পরিষেবা

    দার্জিলিঙে তুষারপাত!

    পর্যটকদের জন্য রয়েছে সুখবরও। দার্জিলিং ও কালিম্পঙের উঁচু জায়গাগুলিতে হতে পারে তুষারপাত। আলিপুর (Weather Update) জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহের শেষে উত্তরের জেলাগুলিতেও ধীরে ধীরে রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমবে। বৃহস্পতির রাত থেকে রবিবারের মধ্যেই এক ধাক্কায় ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি নামতে পারে পারদ। বৃহস্পতি ও শুক্রবার দার্জিলিং, উত্তর দিনাজপুর এবং মালদা জেলায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার সকালে কুয়াশার চাদরে ঢাকতে পারে দার্জিলিং, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলা। শনি ও রবিবার দার্জিলিং ও কালিম্পঙের উঁচু জায়গাগুলিতে হালকা বৃষ্টি কিংবা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: ফড়ণবীশেই সিলমোহর, বৃহস্পতিতে জমকালো অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ দেবেন্দ্রর

    Devendra Fadnavis: ফড়ণবীশেই সিলমোহর, বৃহস্পতিতে জমকালো অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ দেবেন্দ্রর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমের খবরেই পড়ল সিলমোহর! মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) নয়া মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীশই (Devendra Fadnavis)। বুধবারের বৈঠকে তাঁর নামেই সিলমোহর দিল পদ্ম-পার্টির পরিষদীয় দল। বিধানসভায় বিজেপির নেতাও তিনি। ৫ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন ফড়ণবীশ।

    ফড়ণবীশের নামেই সিলমোহর

    মুখ্যমন্ত্রী পদে কাকে বসানো হবে, তা ঠিক করতে এদিন মুম্বইয়ে বৈঠকে বসে বিজেপির পরিষদীয় দল। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দুই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক – কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ও গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি। এই বৈঠকেই ফড়ণবীশের নাম প্রস্তাব করেন রূপানি। তাতে সায় দেন সকলেই। এই বৈঠকেই পরিষদীয় দলের নেতা হিসেবেও বেছে নেওয়া হয় মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রীকেই (Devendra Fadnavis)। এদিনই বিকেলে ফড়ণবীশের নেতৃত্বাধীন বিজেপি বিধায়কদের একটি দল রাজভবনে যাবে। রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণের কাছে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন তাঁরা। বিজেপির সঙ্গে এনসিপির অজিত গোষ্ঠীরও নেতারাও রাজভবনে যাবেন বলে খবর।

    জমকালো শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আজাদ ময়দানে হবে শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান। এদিন ফড়ণবীশের সঙ্গে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে এবং এনসিপির অজিত পাওয়ারও। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নাম ঘোষণার পর দলীয় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফড়ণবীশ প্রধানমন্ত্রীর ‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’ স্লোগানটির উল্লেখ করেন। তাঁর স্পষ্ট বার্তা, মহাযুতি জোট একত্রিত।

    আরও পড়ুন: স্বর্ণমন্দিরে অকালি প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে চলল গুলি, ধৃত হামলাকারী

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছিল ১৪৯টি আসনে। পদ্ম ফুটেছে ১৩২টি কেন্দ্রে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট (মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোট নামে পরিচিত)-এর বাকি দুই শরিক শিবসেনার একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠী পেয়েছে ৫৭টি আসন। আর এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠী পেয়েছে ৪১টি আসন। শিন্ডেই ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। তাই তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা চেয়েছিলেন শিন্ডেকেই ফের বসানো হোক মুখ্যমন্ত্রী পদে। তবে যেহেতু বিজেপিই একক বৃহত্তম দল এবং জোটের মধ্যে তারই ঝুলিতে রয়েছে সব চেয়ে বেশি আসন, তাই মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার ছিল বিজেপিই। সেই দাবিতেই পড়ল সিলমোহর। মুখ্যমন্ত্রী পদে (Maharashtra) বসানো হচ্ছে গৈরিক শিবিরের ফড়ণবীশকে (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sambhal Violence: সম্ভল হিংসায় উদ্ধার হওয়া কার্তুজে পাকিস্তান, আমেরিকা যোগ! বলছে ফরেনসিক রিপোর্ট

    Sambhal Violence: সম্ভল হিংসায় উদ্ধার হওয়া কার্তুজে পাকিস্তান, আমেরিকা যোগ! বলছে ফরেনসিক রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে (Sambhal Violence) কট্টর মুসলমানদের দ্বারা সংগঠিত হিংসার ঘটনায় ফরেনসিক দল তদন্ত করে জানিয়েছে, সেদিনের হামলায় পাকিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি কার্তুজ ব্যবহার করা হয়েছিল। পুলিশ সবরকম যোগসূত্রের পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে। জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার কার্তুজগুলিকে পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে সেগুলি পাকিস্তান (Pakistan) অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরিতে তৈরি হয়েছে। ফলে সম্ভলে মসজিদ বিতর্ক এবং হিংসার পিছনে আন্তর্জাতিক চক্রের সম্ভাবনা প্রবল হয়ে উঠেছে। উল্লেখ্য, হিন্দু পক্ষের দাবি, এই সম্ভলের জামা মসজিদ আদতে ভগবান বিষ্ণুর কল্কির মন্দির। মন্দির ভেঙে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছিল মুঘল আমলে।

    রাস্তার ড্রেন থেকে উদ্ধার কার্তুজ (Sambhal Violence)!

    ফরেনসিক রিপোর্টের তথ্য তুলে ধরে ঘটনায় যে পরিকল্পিত এবং বৃহৎ ষড়যন্ত্র জড়িত রয়েছে তা তুলে ধরে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) শ্রীশ চন্দ্র বলেন, “মঙ্গলবার ফরেনসিক দল কোট গারভি (Sambhal Violence) পাড়ায় পৌঁছেছিল। এখানেই গত ২৪ নভেম্বর শাহি জামা মসজিদদের জরিপ চলাকালীন হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। একটি বিশেষ দুষ্কৃতীর দল ইট-পাথর বর্ষণ করেছিল। তদন্তকারী দল রাস্তার পাশের ড্রেন থেকে ছয়টি কার্তুজ উদ্ধার করেছে। এই খালি কার্তুজের মধ্যে একটি পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরিতে তৈরি করা হয়েছে।” এই তথ্য প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এলাকার মধ্যে তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। 

    মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করে তল্লাশি অভিযান চলছে

    পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, পাকিস্তানের তৈরি হওয়া অস্ত্র ভারতের মধ্যে ব্যবহার করে এদেশের শান্তি-শৃঙ্খলাকে বিঘ্নিত করা হচ্ছে।  ভারতের বাইরে থেকে পাচার হয়ে আসা অস্ত্র দিয়ে ভারতের ক্ষতি সাধনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র আরও প্রকট হয়েছে। ইতিমধ্যে দেশের নিরপাত্তায় থাকা বাহিনী এবং সংস্থাগুলিকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই এলাকার (Sambhal Violence) বিভাগীয় কমিশনার অঞ্জনেয়া সিং বলেন, “একটি কার্তুজের গায়ে ‘পিওএফ’ (অর্থাৎ পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি) লেখা রয়েছে। এটি একটি ৯ মিমি কার্তুজ। বুলেটটি বন্দুক থেকে নিক্ষিপ্ত। অর্থাৎ এটি ফায়ার করা হয়েছিল। এটি সম্ভবত পাকিস্তানে (Pakistan) তৈরি। ‘টু স্টার উইথ এফএল’ সহ আরেকটি ৯ মিমি কার্তুজ সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি। এছাড়াও, দুটি ১২-বোরের এবং দুটি ৩২-বোরের খোল পাওয়া গিয়েছে। পুলিশের দল এখনও মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে। অভিযানে আমরা পুর নিগমের সহায়তা নিচ্ছি।”

    দুটি তদন্ত দল গঠন করা হয়েছে

    সম্ভল (Sambhal Violence) মসজিদ জরিপের কাজে সরকারী কর্মীদের উপর হামলা করার পর ব্যাপক হিংসার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যোগী সরকার দুটি বিশেষ তদন্ত দল এসআইটি গঠন করেছে। সম্ভলের পুলিশ সুপার কৃষাণ কুমার বলেন, “আন্তর্জাতিক কার্তুজ উদ্ধার পুলিশের জন্য চমকপ্রদ ঘটনা এবং তদন্ত সংস্থার সহায়তায় এটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা হবে। অতীতে, এনআইএ দেশবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত অপরাধীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে স্থানীয় পুলিশের সহায়তা নিয়েছিল। আমরা সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত সব অপরাধীর ইতিহাস খতিয়ে দেখব এবং হিংসার সঙ্গে জড়িত কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা হবে। এমনকী, পাকিস্তানে (Pakistan) তৈরি কার্তুজগুলি হিংসাকে উস্কে দেওয়ার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুনঃ স্বর্ণমন্দিরে অকালি প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে চলল গুলি, ধৃত হামলাকারী

    সংঘর্ষে ৪ বন্দুকবাজের মৃত্যু হয়েছিল

    গত ১৯ নভেম্বর উত্তর প্রদেশের সম্ভলে (Sambhal Violence) জামা মসজিদে আদালতের নির্দেশে জরিপের কাজ শুরু হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টে বিষ্ণু শঙ্কর জৈন এবং সাতজন বাদী পক্ষের দায়ের করা মামলার পিটিশনের জবাবে মসজিদ জরিপের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের দাবি, আদতে এই মসজিদ হল ভগবান বিষ্ণুর হরিহর দেবতার মন্দির। মুসলমান শাসক বাবর এই মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করেন। মসজিদ কাঠামোটি বেআইনি, এই নিয়ে হিন্দু পক্ষ তীব্র আপত্তি জানায়। কিন্তু ২৪ অগাস্ট সম্ভলে দ্বিতীয়বার জরিপের কাজ করতে গেলে উত্তেজিত মুসলিম দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে। ইট-পাথর বর্ষণ করে হত্যা করতে পরিকল্পনা করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নামানো হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। এতে ২০ জন পুলিশ কর্মী গুরুতর আহত হন। একই ভাবে দুষ্কৃতীদের বন্দুক থেকে গুলির আঘাতে ৩ জন মানুষের মৃত্যু হয়। আবার পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ৪ বন্দুকবাজের মৃত্যু হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে তালিবানি রাজ! ভারতীয় মিডিয়া বন্ধ করতে আদালতে আর্জি মৌলবাদীদের

    Bangladesh: বাংলাদেশে তালিবানি রাজ! ভারতীয় মিডিয়া বন্ধ করতে আদালতে আর্জি মৌলবাদীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশ কোণঠাসা হচ্ছে বাংলাদেশ (Bangladesh)! বাংলাদেশে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুর গ্রেফতারি নিয়ে উত্তাল হয় ইউনূস সরকার। চট্টগ্রামে বিক্ষোভের মাঝে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ক্রমাগত ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক ঘিরে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। বিশ্বজুড়ে সমালোচিত হচ্ছে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার। আর সেই খবর সম্প্রচারিত হচ্ছে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলে। তাই এবার বদলের বাংলাদেশে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী সৈয়দা শাহীন আরা লাইলি এ রিট করেছেন বলে জানান তাঁর আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভুঁইয়া। আর এই ঘটনাকে তালিবানি শাসনের সঙ্গে তুলনা করেছেন অনেকে।

    ভারতীয় মিডিয়া বন্ধে বাংলাদেশের হাইকোর্টে আর্জি (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভুঁইয়া ভারতীয় মিডিয়া বন্ধের আর্জি জানিয়ে আবেদন করেছেন বাংলাদেশের হাইকোর্টে। সেই আর্জিতে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, ভারতীয় মিডিয়া বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও সমাজে প্রভাব ফেলছে বলে। আসলে, ভারতীয় মিডিয়াগুলি বাংলাদেশের প্রকৃত চেহারা তুলে ধরেছে। তাতেই ইউনূস প্রশাসনের ঘুম উড়েছে। কারণ, ভারত যা বলে, তা বিশ্ব দেখে, শোনে। এই কারণে, এই পিটিশন দায়ের করা হয়। সেদেশের ‘কেবল টেলিভিশন অপারেশন নেটওয়ার্ক অ্যাক্ট ২০০৬’ এর আওতায় যাতে ভারতীয় টিভি মিডিয়ার সম্প্রচার বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা যায়, তার আর্জি জানিয়েছেন ওই বাংলাদেশের আইনজীবী।

    ‘ঢাকা ট্রিবিউন’-এর খবর অনুযায়ী, পিটিশনে প্রশ্ন তোলা হয়েছে যে, বাংলাদেশে কেন ভারতীয় টিভি চ্যানেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা যাবে না? বিচারপতি ফাতেমা নজিব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানান আইনজীবী। একলাছ উদ্দিন ভুঁইয়া বলেন, ‘‘বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল আইনের বিভিন্ন উপ-ধারা লঙ্ঘন করে চলেছে। এ জন্য তাদের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট করা হয়েছে।

    রিটে বাংলাদেশের তথ্যসচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের গভর্নর, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক ও পুলিশের আইজিকে বিবাদী করা হয়েছে।’’ মূলত, মামলা নিয়ে প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে তথ্য মন্ত্রক ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সচিব, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর প্রতিনিধির নাম রয়েছে পিটিশনে।

    আরও পড়ুন: ভীত বাংলাদেশ! ত্রিপুরার উপ-দূতাবাস বন্ধ করল ঢাকা, অমিল ভিসা পরিষেবা

    কোন কোন চ্যানেলে নিষেধাজ্ঞার আর্জি রয়েছে?

    যে সমস্ত ভারতীয় টিভি চ্যানেলে নিষেধাজ্ঞার জন্য আর্জি জানানো হয়েছে সেগুলির মধ্যে রয়েছে জি বাংলা, স্টার জলসা, স্টার প্লাস, রিপাবলিক বাংলা সহ বেশ কিছু চ্যানেল। এরমধ্যে স্টার জলসা বা জি বাংলার মতো চ্যানেল মনোরঞ্জনের ক্ষেত্রে খ্যাতি সম্পন্ন। সেই চ্যানেল ঘিরে এই নিষেধাজ্ঞার আর্জি জানিয়েছে ওই দায়ের করা পিটিশন। এদিকে, অভিযোগ করা হচ্ছে যে, উস্কানিমূলক খবর ভারতীয় চ্যানেলগুলি সরবরাহ করছে। এছাড়াও অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশি (Bangladesh) সংস্কৃতি বিরোধী বিষয়বস্তুর অনিয়ন্ত্রিত সম্প্রচার যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ভুঁইয়ার আবেদনে আরও অভিযোগ করা হয়েছে যে, ভারতীয় চ্যানেলগুলো কোনও স্থানীয় নিয়মনীতি না মেনে বাংলাদেশে সম্প্রচারিত হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Drug Resistant Pneumonia: বায়োটেকনোলজি জগতে যুগান্তকারী ঘটনা, আবিষ্কার নয়া অ্যান্টিবায়োটিক

    Drug Resistant Pneumonia: বায়োটেকনোলজি জগতে যুগান্তকারী ঘটনা, আবিষ্কার নয়া অ্যান্টিবায়োটিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বায়োটেকনোলজি জগতে যুগান্তকারী ঘটনা। মহারাষ্ট্রের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ওকহার্ট লিমিটেড প্রথম দেশীয়ভাবে উন্নত অ্যান্টিবায়োটিক ‘নাফিথ্রোমাইসিন’ (বাণিজ্যিক নাম- মিকন্যাফ) তৈরি করেছে। এটি বহু-ওষুধ প্রতিরোধী (Drug Resistant Pneumonia) জীবাণুর বিরুদ্ধে কার্যকর। এই নয়া অ্যান্টিবায়োটিকটি (Antibiotic) প্রাপ্তবয়স্কদের কমিউনিটি-অ্যাকোয়ার্ড ব্যাকটেরিয়াল নিউমোনিয়া (CABP) চিকিৎসার কাজে লাগবে।

    ‘সফট লঞ্চ’ (Drug Resistant Pneumonia)

    চলতি বছরের ২০ নভেম্বর কেন্দ্রের ডিপার্টমেন্ট অব বায়োটেকনোলজি এবং বায়োটেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রি রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্স কাউন্সিল (BIRAC) আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এই ওষুধটির ‘সফট লঞ্চ’ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ড্রাগ-প্রতিরোধী নিউমোনিয়া প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী  ২০ লক্ষেরও বেশি মৃত্যুর জন্য দায়ী। বিশ্বব্যাপী নিউমোনিয়ার মধ্যে ভারতের অংশ ২৩ শতাংশ। এখানে অ্যাজিথ্রোমাইসিনের মতো প্রচলিত ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের কারণে চিকিৎসায় নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে (Drug Resistant Pneumonia)।

    কী বলছেন প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান?

    বায়োটেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রি রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্স কাউন্সিল ওকহার্টকে নাফিথ্রোমাইসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য ৮ কোটি টাকা দিয়েছে। যদিও প্রকল্পের খরচ ৫০০ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞ কমিটির মাধ্যমে প্রযুক্তিগত সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। ওকহার্টের প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান ডঃ হাবিল খোরাকিওয়ালা তাঁর বক্তব্যে মিকন্যাফের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন। তিনি জানান, এটি একটি ওরাল ড্রাগ, যা কমিউনিটি রেসপিরেটরি ইনফেকশন মোকাবিলার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে। গত ৩০ বছরে এই সেগমেন্টে বিশ্বব্যাপী কোনও নতুন অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়নি বলেও জানান তিনি। তাঁর দাবি, ওষুধটি অ্যাজিথ্রোমাইসিনের তুলনায় ১০ গুণ বেশি কার্যকর এবং ফুসফুসে ৮ গুণ বেশি এক্সপোজার দেয়। এটি প্রতিদিন একবার করে তিন দিন খেতে হবে। তিনি জানান, নাফিথ্রোমাইসিন উন্নততর নিরাপত্তা এবং সহনশীলতা প্রদর্শন করে। এতে ক্লিনিক্যাল কিওর রেট রয়েছে ৯৬.৭ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: স্বর্ণমন্দিরে অকালি প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে চলল গুলি, ধৃত হামলাকারী

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নাফিথ্রোমাইসিনের উন্নয়ন ১৪ বছরের টানা গবেষণা এবং ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের (Antibiotic) ফল, যেখানে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ এবং ভারতের মধ্যে পরিচালিত হয়েছে (Drug Resistant Pneumonia)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Digital Arrest: ৬ লক্ষ সিম, ৫৯ হাজার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর ব্লক, ‘ডিজিট্যাল অ্যারেস্ট’ রুখতে কঠোর কেন্দ্র

    Digital Arrest: ৬ লক্ষ সিম, ৫৯ হাজার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর ব্লক, ‘ডিজিট্যাল অ্যারেস্ট’ রুখতে কঠোর কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আতঙ্কের অপর নাম এখন ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’। কয়েকদিন আগেই ইডি জানিয়েছিল, গত ১০ মাসে এই প্রতারণার শিকার হয়ে ২,১৪০ কোটি টাকা খুইয়েছেন সাধারণ মানুষ। তাইল্যান্ড, হংকং, লাওসের মতো একাধিক দেশ থেকে ভারতের মাটিতে চলছে এই প্রতারণা। ডিজিট্যাল অ্যারেস্টের ঘটনা রুখতে ভারত সরকারও বদ্ধপরিকর। মঙ্গলবার লোকসভায় সেই বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এদিন লোকসভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, ‘ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টার’ ১,৭০০টিরও বেশি স্কাইপে আইডি এবং ৫৯,০০০টিরও বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করে সেগুলিকে ‘ব্লক’ করেছে। এই অ্যাকাউন্টগুলি ডিজিট্যাল অ্যারেস্টের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল।

    ডিজিটাল অ্যারেস্ট নিয়ে প্রচার

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে এদিন সংসদে একটি লিখিত বিবৃতি পেশ করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, ‘ভারত সরকারের পক্ষ থেকে ডিজিট্যাল অ্য়ারেস্ট নিয়ে একটি সামগ্রিক প্রচার কর্মসূচি চালানো হচ্ছে। সেই কর্মসূচির আওতায় বহু ব্যবস্থাপনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেমন – ডিজিট্যাল অ্যারেস্ট সংক্রান্ত দুর্নীতি নিয়ে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন প্রকাশ, দিল্লি মেট্রোয় এই বিষয়টি নিয়ে নিয়মিত ঘোষণা, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে এই বিষয়ে সচেতনতামূলক প্রচার চালানো, প্রসার ভারতী এবং বৈদ্যুতিন সংবাদমাধ্যমে ডিজিট্যাল অ্যারেস্ট নিয়ে প্রচার ইত্যাদি।…’

    আরও পড়ুন: ঘুম ছুটবে শত্রুদের! ভারতীয় সেনার হাতে এল দেশে তৈরি ৪৮০টি আত্মঘাতী ‘নাগাস্ত্র’ ড্রোন

    ডিজিটাল অ্যারেস্ট রুখতে পদক্ষেপ

    মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ৬ লক্ষ ৬৯ হাজারেরও বেশি সিম কার্ড এবং প্রায় ১ লক্ষ ৩২ হাজার আইএমইআই নম্বর চিহ্নিত করে সেগুলিকে ব্লক করা হয়েছে। এগুলি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ডিজিট্যাল অ্য়ারেস্ট কিংবা কোনও ধরনের সাইবার ক্রাইমে ব্যবহার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ডিজিট্যাল অ্যারেস্টের ক্ষেত্রে এমন কিছু নম্বর ব্যবহার করা হচ্ছে, যেগুলি আদতে বিদেশি নম্বর, কিন্তু সেগুলির মাধ্যমে যখন ভারতের কোনও গ্রাহকের মোবাইলে কল করা হচ্ছে, তখন সেই নম্বর দেখে যে কারও মনে হবে, সেগুলি ভারতীয় নম্বর। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দাবি, ‘সিটিজেন ফিন্যান্সিয়াল সাইবার ফ্রড রিপোর্টিং অ্য়ান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’-এর মাধ্যমে সাইবার জালিয়াতির খবর পাওয়ামাত্র এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে টাকার লেনদেন তৎক্ষণাৎ বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। যার জেরে ২০২১ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত ৩,৪৩১ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। ৯.৯৪ লক্ষেরও বেশি অভিযোগের ভিত্তিতে পদক্ষেপ করে এই সাফল্য এসেছে। ডিজিটাল অ্যারেস্ট, সাইবার অপরাধ রুখতে সরকারের তরফে প্রত্যেকটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, এনসিবি, সিবিআই, আরবিআই-সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত বিভাগ ও সংস্থাগুলিকেও সতর্ক করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukhbir Singh Badal: স্বর্ণমন্দিরে অকালি প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে চলল গুলি, ধৃত হামলাকারী

    Sukhbir Singh Badal: স্বর্ণমন্দিরে অকালি প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে চলল গুলি, ধৃত হামলাকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সাত সকালে গুলির শব্দে কেঁপে উঠল পঞ্জাবের স্বর্ণমন্দির চত্বর। গুলি ছোড়া হল শিরোমণি অকালি দলের প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে (Sukhbir Singh Badal) লক্ষ্য করে। যদিও বরাত জোরে বেঁচে গিয়েছেন সুখবীর। গুলি লাগেনি তাঁর গায়ে।

    আততায়ী ধৃত (Sukhbir Singh Badal)

    মন্দিরে উপস্থিত লোকজন ধরে ফেলেন হামলাকারীকে। তাঁকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তাঁর পিস্তলটি। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে স্বর্ণমন্দিরে ঢুকছিলেন সুখবীর। সেই সময় ধীর পায়ে তাঁর দিকে এগিয়ে আসেন ওই প্রৌঢ়। তার পরেই পোশাকের নীচে লুকিয়ে রাখা পিস্তলটি বের করে গুলি ছোড়েন সুখবীরকে লক্ষ্য করে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত প্রৌঢ়ের নাম নারায়ণ সিং চৌরা। তিনি গুরুদাসপুর জেলার বাসিন্দা। কী কারণে পঞ্জাবের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে ওই ব্যক্তি গুলি ছুড়লেন, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    সেবাদারের কাজ করতে গিয়েছিলেন মন্দিরে

    বছর বাষট্টির সুখবীর ‘সেবাদারে’র কাজ করতে এদিন গিয়েছিলেন স্বর্ণমন্দিরে। তিনি যখন পঞ্জাবের উপমুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, তখন কিছু ‘ভুল’ করেছিলেন। সেই ‘ভুলে’র কারণে তাঁকে ‘তঙ্খা’ (ধর্মীয় শাস্তি) দেওয়া হয়। শাস্তি হিসেবে তাঁকে সেবাদারের ভূমিকা পালন করার নিদান দেয় শিখদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংগঠন অকাল তখত। সেই নিদান মেনেই এদিন তিনি (Sukhbir Singh Badal) হুইল চেয়ারে বসে সেবাদারের কাজ করতে গিয়েছিলেন মন্দিরে। তখনই হামলা চালান ওই প্রৌঢ়। সূত্রের খবর, হামলাকারী বাব্বর খালসার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৮৪ সালে তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন। পঞ্জাবে অস্ত্র ও বিস্ফোরক চোরাচালানেও তিনি যুক্ত ছিল বলে অভিযোগ। গেরিলা যুদ্ধ এবং রাষ্ট্রদ্রোহী সাহিত্যের ওপর তিনি একটা বইও লিখেছেন বলে জানা গিয়েছে। বুড়াইল জেল ভাঙার মামলার আসামিও ছিলেন তিনি। এজন্য একবার জেলও খেটেছেন ওই প্রৌঢ়।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশ, উপমুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের ছেলে?

    শিরোমণি অকালি দলের প্রাক্তন সাংসদ নরেশ গুজরাল বলেন, “আমাদের দল বার বার বলে এসেছে পঞ্জাবের আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। দেখতেই পাচ্ছেন স্বর্ণমন্দিরে কীভাবে হামলা চালানো হয়েছে! ঈশ্বরকে ধন্যবাদ সুখবীর (Sukhbir Singh Badal) সিং বাদলের কোনও ক্ষতি হয়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ‘চিন্ময় প্রভুর হয়ে সওয়াল করলেই গণপিটুনি’! মৌলবাদীদের সন্ত্রাসে ইস্তফা এপিপি-র

    Bangladesh: ‘চিন্ময় প্রভুর হয়ে সওয়াল করলেই গণপিটুনি’! মৌলবাদীদের সন্ত্রাসে ইস্তফা এপিপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কত নীচে নামবে? চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে (Chinmoy Prabhu) জেলবন্দি করে রাখার ছক বাংলাদেশের (Bangladesh) মৌলবাদীদের। হিন্দুদের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠা এই সন্ন্যাসী যাতে ছাড়া না পান, তার জন্য পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র করে মৌলবাদীরা। টার্গেট করা হয় চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীদের টার্গেট করে জেহাদিরা। বাড়ি ভাঙচুর থেকে শুরু করে হুমকি কোনও কিছু বাদ যায়নি। এমনকী, তাঁদের গণপিটুনির হুমকিও দেওয়া হয়েছে। জোর করে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়েছে অতিরিক্ত পাবলিক প্রোসিকিউটরকে। 

    গণপিটুনির হুমকি দেন চিন্ময়কৃষ্ণ বিরোধী আইনজীবী!

    চিন্ময় দাসের হয়ে সওয়াল করলে গণপিটুনি দেওয়া হবে বলে হুমকি দেন চিন্ময়ের বিরোধী পক্ষের আইনজীবী! ওই আইনজীবীকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘‘ইসকনের, এই জঙ্গি সংগঠনের নেতা এই চিন্ময় দাসকে যতদিন পর্যন্ত হত্যা মামলায় আসামি করা হবে না, আইনজীবীদের আন্দোলন ততদিন চলবে। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, এই চট্টগ্রাম আদালত পাড়ায় যদি কেউ সাহস করে এই চিন্ময় দাসের পক্ষে এবং চিন্ময় দাসের তোষণের পক্ষে কেউ যদি ওকালতি করতে চায়, কিংবা ওকালতনামা দাখিল করে, সঙ্গে সঙ্গে এই বিল্ডিংয়ে তাকে গণপিটুনি দিতে হবে।’’

    জেহাদিদের হুমকির মুখে ত্রস্ত চিন্ময়ের আইনজীবীরা

    বিরোধী আইনজীবী প্রকাশ্যে যদি এই হুমকি দেন, তাহলে চিন্ময়ের হয়ে দাঁড়ানোর সাহস কী করে পাবেন তাঁর আইনজীবীরা। কেবলমাত্র হুমকি দেওয়া নয়। চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীদের ওপর নৃশংস হামলাও চালানো হয়। সোমবার তাঁর অন্যতম প্রধান আইনজীবী রমেন রায়ের ওপর ভয়াবহ হামলা হয়। তিনি বর্তমানে হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি। মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। আরেও এক আইনজীবী রিগন আচার্যর চেম্বারেও হামলা চালানো হয়। ভেঙে চুরমার করে দেওয়া হয় সব। ৫০ জনের বেশি আইনজীবী চিন্ময়ের জন্য আদালতে লড়তে রাজি ছিলেন, কিন্তু সন্ত্রাসের জেরে সব আইনজীবী সকলেই এলাকা ছাড়া। কারও ফোন বন্ধ। আতঙ্কে আত্মগোপন করেছেন অনেক আইনজীবী। জেহাদিদের হুমকির ভয়ে চিন্ময় প্রভুর হয়ে কোনও আইনজীবী আদালতে আসার সাহস দেখাননি।

    অতিরিক্ত পিপি-কে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়েছে

    শুধু তাই নয়। এও জানা গিয়েছে, সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের পক্ষে সওয়াল করতে ওকালতনামা জমা দিয়েছিলেন চট্টগ্রামের (Bangladesh) আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর। এই কথা জানতে পেরেই তাঁকে ঘিরে ধরে বাংলাদেশের বিরোধী আইনজীবীরা। লাগাতার হুমকি ও নির্যাতন করা হয় তাঁর উপরে। আইনজীবীর কক্ষে চড়াও হয়ে বাধ্য করা হয় অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর পদ থেকে ইস্তফা দিতে। ভাইরাল হয়েছে ওই মুহূর্তের হাড়হিম করা ভিডিও। কলকাতা ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস বলেন, ‘‘৫১ জনের বেশি আইনজীবী যাঁরা তাঁর হয়ে লড়াই করছেন, সবার বিরুদ্ধে পুলিশ কেস করা হয়েছে। সবার বাড়ি ঘর ভাঙা হয়েছে। আর ওদের মধ্যে অনেকে লুকিয়ে রয়েছে। কারণ ওরাও আতঙ্কে রয়েছে।’’ 

    ইউনূসের আসল চেহারা গোটা বিশ্বের সামনে উন্মোচিত

    এহেন মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট, যার মুখপাত্র হলেন চিন্ময়। তারা জোটের তরফে কড়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের হয়ে কোনও আইনজীবীকে দাঁড়াতে না দেওয়ার তীব্র নিন্দা করছি আমরা। সরকার কী চাইছে? এটা কি স্বাধীন বিচারব্যবস্থার নমুনা? এটা যদি চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশে সনাতনী সহ সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? তাদের প্রশ্ন, এরপর কি আদৌ বলা যায় বাংলাদেশে আইনের শাসন আছে? প্রশ্ন বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের। তাদের মতে, এই ঘটনা শান্তি-সম্প্রীতি-মানবাধিকারের হয়ে সওয়াল করে নোবেল পুরস্কার পাওয়া মহম্মদ ইউনূসের আসল চেহারা গোটা বিশ্বের সামনে উন্মোচিত করে দিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South Korea: সামরিক আইন ঘোষণার ৬ ঘণ্টার মধ্যেই প্রত্যাহার! দক্ষিণ কোরিয়ায় পিছু হটল সরকার

    South Korea: সামরিক আইন ঘোষণার ৬ ঘণ্টার মধ্যেই প্রত্যাহার! দক্ষিণ কোরিয়ায় পিছু হটল সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে বিক্ষোভের মুখে পড়ে সামরিক আইনের বিষয়ে পিছু হটল দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার। ৬ ঘণ্টার মধ্যেই দেশ থেকে ‘মার্শাল ল’ (Martial Law) প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা করলেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। মঙ্গলবার রাতেই তিনি দক্ষিণ কোরিয়া (South Korea) জুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। কিন্তু সংসদের দাবি মেনে সেই অবস্থান থেকে পিছু হটলেন তিনি।

    কেন সামরিক আইন জারি (Martial Law)

    মঙ্গলবার বিকেলে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় এক ‘ঐতিহাসিক’ সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন দক্ষিণ কোরিয়া প্রেসিডেন্ট (South Korea)। সারা দেশে সামরিক আইন বা জরুরি অবস্থা জারির মতো সিদ্ধান্ত নেন তিনি। কেন এমন সিদ্ধান্ত নিতে হল তাঁকে, তার ব্যাখ্যাও করেছিলেন ইওল। তিনি জানান, উত্তর কোরিয়ার একনায়ক কিম জং উনের মদতে ক্ষমতা দখলের ছক কষছে বিরোধীরা। তাঁর ব্যাখ্যা, দেশকে কমিউনিস্ট আগ্রাসন থেকে সুরক্ষা দিতে এবং রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি নির্মূল করতে দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন (Martial Law)  জারি করছেন। এই আইন বাস্তবায়ন করতে দায়িত্ব দেওয়া হয় সে দেশের সেনাপ্রধান জেনারেল পার্ক আন সু-কে। 

    আরও পড়ুন: ভীত বাংলাদেশ! ত্রিপুরার উপ-দূতাবাস বন্ধ করল ঢাকা, অমিল ভিসা পরিষেবা

    সামরিক আইন প্রত্যাহার

    সামরিক আইন জারির মধ্যে দিয়ে দেশে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে চেয়েছিলেন ইওল। এই আইনের (Martial Law) অধীনে মিটিং-মিছিল করার অধিকার কেড়ে নেওয়া থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেটের নিয়ন্ত্রণ থাকে সরকারের হাতে। কোনও পরোয়ানা ছাড়াই কারোর বাড়ির তল্লাশি নেওয়া যায়। বিরোধিতা করলে আটক, গ্রেফতারও করা যায়। প্রেসিডেন্ট জরুরি অবস্থা ঘোষণা করলেও, তার বিরোধিতা করেন আইন প্রণেতারা। সিওলের রাস্তায় প্রতিবাদ শুরু হয়। প্রেসিডেন্টের গ্রেফতারির দাবিও তোলা হয়। মার্শাল ল লাগু করতে প্রশাসনের তরফে যুদ্ধে ব্যবহৃত ট্যাঙ্ক পর্যন্ত নামানো হয়। সংসদ ভবনের ছাদে নামানো হয় হেলিকপ্টার। জোর করে ঢোকে সেনাবাহিনী। এদিকে, উত্তপ্ত পরিস্থিতির মাঝেই সেনাকে এড়িয়ে সংসদে ঢোকেন ১৯০ জন সাংসদ। তারা মার্শাল ল (Martial Law) জারির বিরুদ্ধে ভোট দেন। এরপরই চাপের মুখে পড়ে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হন দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) প্রেসিডেন্ট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ভীত বাংলাদেশ! ত্রিপুরার উপ-দূতাবাস বন্ধ করল ঢাকা, অমিল ভিসা পরিষেবা

    Bangladesh: ভীত বাংলাদেশ! ত্রিপুরার উপ-দূতাবাস বন্ধ করল ঢাকা, অমিল ভিসা পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তির আঁচ পেয়ে ত্রিপুরায় এবার বন্ধ হল বাংলাদেশ (Bangladesh) সহকারী হাইকমিশন বা উপ-দূতাবাস। মঙ্গলবার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানানো হয়, আপাতত ভিসা এবং কনস্যুলার কাজ বন্ধ থাকবে। নিরাপত্তাজনিত সমস্যার কারণ দেখিয়েই সহকারী হাইকমিশন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগরতলায় বাংলাদেশের উপ-দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভের ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রদূতকেও তলব করেছে ইউনূস সরকার। ত্রিপুরার ঘটনায় বাংলাদেশের উদ্বেগ প্রকাশের পর ট্যুইট করেছেন বাংলার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

    হিন্দুদের উপরে অত্যাচারের প্রতিবাদ 

    বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের উপরে নির্বিচারে হওয়া অত্যাচারের প্রতিবাদ হচ্ছে দিকে দিকে। ত্রিপুরার আগরতলাতেও প্রতিবাদ হচ্ছিল। বিক্ষোভ চলাকালীন কিছু বিক্ষুব্ধ জনতা সহকারী হাইকমিশন চত্বরে ঢোকার চেষ্টা করে। এই ঘটনার নিন্দা করেছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। ভারত সরকারের তরফেও এই ঘটনার দুঃখপ্রকাশ করা হয়। ভাঙচুরের ঘটনায় ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাসপেন্ড করা হয়েছে ৩ পুলিশ অফিসারকে। বদলি করা হয়েছে পুলিশের আরও এক কর্তাকেও। তবে, এই ঘটনায় ভয় পেয়েছে বাংলাদেশ, এমনটাই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। বিশেষজ্ঞদের দাবি, দোষীদের শাস্তি দিয়ে এবং ঘটনার প্রতিবাদ করে সংখ্যালঘুদের কীভাবে নিরাপত্তা দিতে হয়, তা দেখিয়ে দিল ভারত। বাংলাদেশে হিন্দু-সহ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বারবার ভারত বার্তা পাঠালেও ইউনূস সরকার তা নিশ্চিত করতে পারছে না, এটাই ফারাক দুই দেশের। 

    প্রতিবাদ অসমেও 

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে (Bangladesh) ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপরে আক্রমণ এবং ধর্মগুরু চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির প্রতিবাদে ত্রিপুরার হোটেল ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঘোষণা করেছে, ব্যবসার ক্ষতি করেও বর্তমানে তারা হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিষেবা দেবে না। আগে থেকে যাঁরা হোটেলে ছিলেন, শুধু তাঁদেরই থাকতে দেওয়া হচ্ছে। বিক্ষোভ হয়েছে অসমেও। শিলচরে বাংলাদেশের ভিসার একটি ফ্রাঞ্চাইজি কেন্দ্রে বিক্ষোভ হয়। দক্ষিণ অসমের চার জেলা সদরে ধর্না দেয় সনাতনী ঐক্য মঞ্চ। হাফলংয়ে বিক্ষোভ দেখায় ৩০টি সংগঠন। লোক জাগরণ মঞ্চের তরফে ধুবুড়ি, জোরহাট, নলবাড়ি, মাজুলি, বরপেটা, নলবাড়ি, গোলাঘাট, হোজাই-সহ বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ মিছিল হয়। স্মারকপত্র পাঠানো হয় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূসের উদ্দেশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share