Tag: Madhyom

Madhyom

  • Drug Seized in Andaman: মাদক পাচারকারীরা যোগাযোগ রাখত মাস্কের স্টারলিঙ্ক দিয়ে! আন্দামান অভিযানে বড় দাবি পুলিশের

    Drug Seized in Andaman: মাদক পাচারকারীরা যোগাযোগ রাখত মাস্কের স্টারলিঙ্ক দিয়ে! আন্দামান অভিযানে বড় দাবি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দামানে (Drug Seized in Andaman) মাছ ধরার ট্রলার থেকে সম্প্রতি ছ’হাজার কেজি নিষিদ্ধ মাদক উদ্ধার করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। এত বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারের ঘটনা বঙ্গোপসাগরে এর আগে কখনও ঘটেনি বলে দাবি আধিকারিকদের। আন্দামান পুলিশ জানিয়েছে ওই ট্রলার থেকে অত্যাধুনিক স্যাটেলাইট যোগাযোগ সরঞ্জাম এবং নেভিগেশন কোঅর্ডিনেট উদ্ধার করা হয়েছে। ওই জাহাজে প্রায় ৬,০০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন পাওয়া গিয়েছে, যার বাজারমূল্য ৩৬ হাজার কোটি টাকা। 

    আটক জাহাজে স্টারলিঙ্ক ডিভাইস

    ক্রাইম অ্যান্ড ইকোনমিক অফেন্স পুলিশ স্টেশন (C&EO) এবং ভারতীয় উপকূল রক্ষীবাহিনীর (ICG) যৌথ অভিযানে জাহাজটি আটক করা হয়। উদ্ধার করা জাহাজে স্টারলিঙ্ক ডিভাইস এবং রাঙ্গাট ও নীল দ্বীপের জন্য সংরক্ষিত জিপিএস কোঅর্ডিনেট ছিল। স্টারলিঙ্ক হল ইলন মাস্কের স্পেসএক্স পরিচালিত সংস্থা। এটি দূরবর্তী সামুদ্রিক এলাকায় উচ্চ গতির স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে। এই ডিভাসটিই মাদক পাচারকারীরা অবৈধ কার্যকলাপের জন্য কার্যকর করছিল বলে অনুমান পুলিশের। ওই ট্রলার থেকে ছ’জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁরা সকলেই মায়ানমারের নাগরিক। ভারত এবং উপকূলবর্তী অন্য কয়েকটি দেশের উদ্দেশে মাদকবাহী ট্রলারটি আসছিল, বলে মনে করছেন আধিকারিকরা।

    তদন্তে পুলিশ ও উপকূলরক্ষী বাহিনী

    ওই ট্রলারের ভিতরে ছোট ছোট প্যাকেটে মাদক রাখা ছিল। এই ধরনের তিন হাজার প্যাকেট মিলেছে। প্রতি প্যাকেটে অন্তত দু’কেজি করে মাদক ভরা ছিল। আন্তর্জাতিক বাজারে ‘মেথাফেটামাইন’ নামের ওই মাদকের আনুমানিক দর ৩৬ হাজার কোটি টাকা। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কাছে বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ ধরার ট্রলারে তল্লাশি চালিয়ে এই মাদক উদ্ধার (Drug Seized in Andaman) করা হয়েছে, জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা আধিকারিক। আন্দামানের রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে ব্যারেন দ্বীপের কাছে ঘুরছিল ট্রলারটি। তাকে সতর্ক করে উপকূলরক্ষী বাহিনী। ট্রলারের গতি কমাতে বলা হয়। সতর্ক করে দেওয়া হয় স্থলভাগের আধিকারিকদেরও। তার পরে ব্যারেন দ্বীপের কাছে গিয়ে ওই ট্রলারটিকে আটক করে তল্লাশি চালায় বাহিনী। গ্রেফতার করা হয় মায়ানমারের নাগরিকদের। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। তারা যৌথ ভাবে এই মাদক উদ্ধারের তদন্ত করছে। পুলিশ জানিয়েছে, মূল অভিযুক্ত, জয় ইয়ার সোয়ের অবস্থান মায়ানমার, তাইল্যান্ড এবং লাওসের সীমানার কাছের টাচিলিয়েক শহরে পাওয়া গিয়েছে। ওই জায়গাটি গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল নামে পরিচিত। মাদক পাচারের কেন্দ্র বলে পরিচিত ওই অঞ্চল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JPC Chief Attacks Mamata: “কেবল সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টা”, ওয়াকফ বিল নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা জগদম্বিকার

    JPC Chief Attacks Mamata: “কেবল সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টা”, ওয়াকফ বিল নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা জগদম্বিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল সরকার কেবল মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে এই বার্তা দিতে প্রস্তাব আনছে যে তারা পাশে রয়েছে। এটি সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টার বেশি কিছু নয়।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এমনই অভিযোগ করলেন ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলের (Waqf Bill) প্রস্তাবিত সংস্কার নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) চেয়ারম্যান জগদম্বিকা পাল (JPC Chief Attacks Mamata)।

    মমতা সরকারকে তোপ জগদম্বিকার

    মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তিনি সংসদীয় গণতন্ত্রকে ‘অবজ্ঞা ও উপহাস’ করার অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, “এটি অত্যন্ত আপত্তিকর পদক্ষেপ এবং গণতন্ত্রের বৃহত্তম মন্দিরের (সংসদ) কর্তৃত্বকে ছোট করার শামিল।” জেপিসি চেয়ারম্যান (JPC Chief Attacks Mamata) বলেন, “যখন জেপিসি ওয়াকফ বিল নিয়ে আলোচনা করছে, তখন মমতা সরকার এর বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনছে। তারা এর মাধ্যমে কী প্রমাণ করতে চায়? তাদের কি সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রতি কোনও শ্রদ্ধা নেই?” প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলের বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনতে চলেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও বিলটি নিয়ে তাঁর মতামত দেওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে বিলটি জেপিসির বিবেচনাধীন। এই প্রস্তাব নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

    কটাক্ষ কল্যাণকেও

    জেপিসি চেয়ারম্যান জগদম্বিকা (JPC Chief Attacks Mamata) তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কেও কটাক্ষ করেন। উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক মন্তব্যের জন্য কল্যাণকে আক্রমণ শানান তিনি। বলেন, “কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে, যেখানে মুসলিম সম্প্রদায় নামাজ পড়বে, সেই জমি ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Bill) সম্পত্তি হয়ে যাবে। জনসমক্ষে বড় বড় কথা বলার পরিবর্তে তাঁর উচিত ছিল জেপিসি সভায় প্রস্তাব দেওয়া।”  

    আরও পড়ুন: চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা বাংলাদেশে, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন রমেন রায়

    এদিকে, জেপিসি রাজ্য সরকারগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে, তারা যেন ওয়াকফ বোর্ডের ৪০ নম্বর ধারা ব্যবহার করে দাবি করা সম্পত্তির বিবরণ সরবরাহ করে তাদের। উল্লেখ্য, কোনও সম্পত্তি তাদের অধিকারভুক্ত কিনা, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ওয়াকফ বোর্ডকে দেয় ওয়াকফ আইনের ৪০ নম্বর ধারা। এ প্রসঙ্গে জগদম্বিকা (JPC Chief Attacks Mamata) বলেন, “আমরা রাজ্য সরকারগুলিকে বিস্তারিত তথ্য দিতে বলেছি। প্রয়োজনে আমরা সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্য সচিব বা সংখ্যালঘু বিভাগের সচিবকে তলব করব (Waqf Bill)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • The Sabarmati Report: বিক্রান্ত মৈসী অভিনীত ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ ছবি দেখলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    The Sabarmati Report: বিক্রান্ত মৈসী অভিনীত ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ ছবি দেখলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্রান্ত মৈসী অভিনীত ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ (The Sabarmati Report) সিনেমা দেখেলেন প্রধান নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Modi)। ২০০২ সালের গোধরা স্টেশনে সবরমতি ট্রেনে আগুন লাগিয়ে করসেবকদের পুড়িয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার উপর নির্মিত এই সিনেমার প্রশংসা গত মাসেই করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। মিথ্যাচার, অসত্য কথন এবং বিভ্রান্তির গুজবের বিরুদ্ধে সত্য প্রকাশিত হবে বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি। একই ভাবে সিনেমার পরিচালক, প্রযোজক এবং অভিনেতাদের ভালো কাজ বলে মূল্যায়ন করেছিলেন।

    ৫৯ জনকে পুড়িয়ে মেরেছিল মুসলিম দুষ্কৃতীরা (The Sabarmati Report)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Modi) সোমবার বিকাল ৪টায় সংসদ কমপ্লেক্সের লাইব্রেরিতে ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ দেখেছেন। এই সিনেমার মূল বিষয় হল, ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি, যেদিন গুজরাটের গোধরা স্টেশনে সবরমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের মধ্যে ৫৯ জন শিশু, মহিলা এবং পুরুষদের নৃশংস ভাবে পুড়িয়ে মেরেছিল মুসলিম দুষ্কৃতীরা। পরিকল্পনা করে ষড়যন্ত্র করে যে করা হয়েছিল, সেই সময়ে মূল ধারার সংবাদমাধ্যম তুলে ধরেনি। তাই সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা এবং সত্যকে চাপা দেওয়া বিষয়ের বিরুদ্ধে নির্মাণ করা হয়েছে সিনেমায়। এদিন মোদির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জগত প্রকাশ নাড্ডা সহ আরও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদের আরও অনেক নেতারা। এই সিনেমার প্রযোজক হলেন একতা কাপুর, পরিচালক ধীরাজ সারনা এবং মুখ্য চরিত্রে রয়েছেন বিক্রান্ত মৈসী, ঋদ্ধি ডোগরা।

    “মিথ্যা কথন বেশি দিন চলে না”

    এদিন সিনেমা দেখে মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে মোদি বলেন, “এনডিএ জোটের সাংসদদের নিয়ে দ্য সবরমতি রিপোর্ট দেখালাম। আমি চলচ্চিত্র (The Sabarmati Report) নির্মাতাদের এই প্রচেষ্টার জন্য সাধুবাদ জানাই। মিথ্যা কথন বেশি দিন চলে না, সত্যকে সাময়িক চাপা দেওয়া যায়, কিন্তু একদিন না একদিন উঠে আসবেই।” একই ভাবে অভিনেতা বিক্রান্ত মৈসী নিজের একটি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিনেমা দেখার বিষয়টি অত্যন্ত ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওখানে উপস্থিত ছিলেন। আমি কতটা আনন্দিত, ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। আমার জীবনে মোদিজির সঙ্গে সিনেমা দেখার সুযোগ একটি বিরাট পাওনা। আমার ক্যারিয়ারের সব থেকে বড় প্রাপ্তি।” উল্লেখ্য গত ১৫ নেভেম্বর মুক্তি পেয়েছে সিনেমা। ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গুজরাট, ওড়িশা, হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থানে কর মুক্ত করা হয়েছে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Vikrant Massey (@vikrantmassey)

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: আইনজীবী আইসিইউতে, ‘ভয়ে’ দাঁড়ালেন না অন্য কেউ, আরও ১ মাস জেলে চিন্ময় প্রভু

    Bangladesh: আইনজীবী আইসিইউতে, ‘ভয়ে’ দাঁড়ালেন না অন্য কেউ, আরও ১ মাস জেলে চিন্ময় প্রভু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ন্যাসী চিন্ময় প্রভুর (Chinmoy Krishna Das) হয়ে সওয়াল করার কথা ছিল আইনজীবী রমেন রায়ের। তাঁর ওপর নৃশংস হামলা চালায় মৌলবাদীরা। বর্তমানে, সঙ্কটজনক অবস্থায় হাসপাতালের আইসিইউতে রমেন রায়। ফলে, আশঙ্কা ছিলই যে, আজ, মঙ্গলবার চিন্ময়ের হয়ে আদালতে সওয়াল কে করবেন? সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। প্রাণের ভয়ে কোনও আইনজীবী হিন্দু সন্ন্যাসীর হয়ে আদালতে সওয়াল করলেন না। এর ফলে পিছিয়ে গেল সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের (Chinmoy Krishna Das) জামিন মামলা। মঙ্গলবার আদালত কী রায় দেয়, সেদিকে তাকিয়ে ছিলেন বিশ্বজুড়ে হিন্দুরা। কিন্তু এদিন কোনও আইনজীবী উপস্থিত না হওয়ায়, পিছিয়ে গেল সেই মামলা। আপাতত ১ মাস জেলেই থাকতে হবে (Bangladesh) সনাতনী সন্ন্যাসীকে। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী বছরের ২ জানুয়ারি।

    চট্টগ্রাম আদালতের ১১৪ জন আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা 

    এদিন শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ আরও বাড়ল বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দুদের, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এমনিতে, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম আদালতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত ছিল শুনানিকে কেন্দ্র করে। সূত্রের খবর, চট্টগ্রাম আদালতে ১১৪ জন আইনজীবীর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। এরাই মূলত চিন্ময় দাসের (Chinmoy Krishna Das) হয়ে মামলায় লড়ছিলেন। এর মধ্যে অনেকেই আহত, তাঁদের চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, যাঁদের এদিন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের হয়ে মামলায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল, তাঁদের প্রায় সকলেই সকাল থেকে তাঁদের মোবাইল বন্ধ করে রেখেছেন (Bangladesh)। এমনটাই জানিয়েছেন চট্টগ্রাম ইসকন প্রবর্তক মন্দির পরিচালনা কমিটির সদস্য স্বতন্ত্র গৌরাঙ্গ দাস।

    ২৫ নভেম্বর গ্রেফতার হন চিন্ময়কৃষ্ণ (Chinmoy Krishna Das)

    প্রসঙ্গত, গত মাসের ২৫ নভেম্বর ঢাকা বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয় সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে। তাঁর মুক্তির দাবিতে চট্টগ্রাম এবং রংপুরে প্রবল বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন সংখ্যালঘু হিন্দুরা। গত সপ্তাহের মঙ্গলবার চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে (Chinmoy Krishna Das) চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হয়। সেই সময় বাংলাদেশ (Bangladesh) পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sheikh Hasina: “বাংলাদেশে গণহত্যা ও হিন্দুদের টার্গেট করার মূল পরিকল্পনাকারী ইউনূস’’, তোপ হাসিনার

    Sheikh Hasina: “বাংলাদেশে গণহত্যা ও হিন্দুদের টার্গেট করার মূল পরিকল্পনাকারী ইউনূস’’, তোপ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দেশজুড়ে গণহত্যা ও বিশেষত সংখ্যালঘু, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়কে লক্ষ্যবস্তু করার মূল পরিকল্পনাকারী মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)।” অন্তত এমনই অভিযোগ করলেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি নিউইয়র্কে আওয়ামি লিগের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ইউনূসকে। মন্দির, গির্জা এবং ইসকনের ওপর হামলার জন্য তিনি কাঠগড়ায় তোলেন ইউনূসকে।

    কী বললেন হাসিনা? (Sheikh Hasina)

    বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর দাবি, ইউনূস ছাত্র সমন্বয়কারীদের নিয়ে একটি সূক্ষ্ম পরিকল্পনার মাধ্যমে গণহত্যায় লিপ্ত হয়েছেন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, হাসিনার এহেন মন্তব্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে নতুন করে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে বাংলাদেশে। সেই সময় তিনি নিশানা করলেন ইউনূসকে। গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যান হাসিনা (Sheikh Hasina)। আশ্রয় নেন ভারতে। বলেন, “আজ আমায় গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে। বাস্তবে, মহম্মদ ইউনূসই ছাত্র সমন্বয়কারীদের নিয়ে সূক্ষ্ম পরিকল্পনার মাধ্যমে গণহত্যায় লিপ্ত হয়েছেন।”

    গণহত্যা চাইনি

    তিনি বলেন, “আমার কট্টর বিরোধী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রধান খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান লন্ডন থেকে বলেছেন যে, যদি মৃত্যুর ঘটনা চলতে থাকে তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বেশি দিন টিকবে না।” হাসিনা বলেন, “আমি কোনও গণহত্যা চাইনি। আমি যদি ক্ষমতা ধরে রাখতে চাইতাম, তাহলে তা ঘটতে পারত।” তিনি বলেন, “যখন মানুষ নির্বিচারে মারা যাচ্ছিল, তখন আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, আমি চলে যাব, ক্ষমতায় থাকার প্রয়োজন নেই। যদি নিরাপত্তা কর্মীরা গুলি চালাত, তাহলে গণভবনে অনেক মানুষ মারা যেত। আমি তা চাইনি।”

    আরও পড়ুন: চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা বাংলাদেশে, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন রমেন রায়

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “একদল সশস্ত্র লোক গণভবনে এসেছিল। আমাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। যেভাবে আমার বাবা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল, ঠিক সেভাবেই।” তিনি (Sheikh Hasina) বলেন, “২৫-৩০ মিনিটের মধ্যেই আমি দেশ ছেড়েছিলাম। আমার নিরাপত্তা কর্মীদের বলেছিলাম গুলি চালাবেন না (Muhammad Yunus)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ১২৩ বছর পর দ্বিতীয় উষ্ণতম নভেম্বর পেল দেশ, বলছে মৌসম ভবনের রিপোর্ট

    Weather Update: ১২৩ বছর পর দ্বিতীয় উষ্ণতম নভেম্বর পেল দেশ, বলছে মৌসম ভবনের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের নভেম্বর মাস গত ১২৩ বছরে দ্বিতীয় উষ্ণতম হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। ভারতের আবহাওয়া (Weather Update) বিভাগ (আইএমডি) সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২৩ বছরের মধ্যে এবছরের নভেম্বর দ্বিতীয় উষ্ণতম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ১৯০১ সালে নভেম্বর এরকম উষ্ণতম ছিল। তার পর এবছরের নভেম্বর দ্বিতীয় উষ্ণতম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

    আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক কী বললেন? (Weather Update)

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৯১ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, তার থেকে ২০২৪ সালে তাপমাত্রা বেশি রয়েছে। গত ৩০ বছরের গড়ের তুলনায় ২০২৪ সালের নভেম্বরের দেশব্যাপী গড় সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন এবং গড় তাপমাত্রা যথাক্রমে ০.৬২ ডিগ্রি, ১.০৫ ডিগ্রি এবং ০.৮৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৪ সালে নভেম্বর সর্বাধিক তাপমাত্রার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের দ্বিতীয় উষ্ণতম এবং গড় তাপমাত্রার নিরিখে তৃতীয় উষ্ণতম এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার জন্য সপ্তম উষ্ণতম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এই উষ্ণ আবহাওয়ার জন্য দুটি কারণের কথা জানিয়েছেন মৌসম ভবনের ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র। তিনি বলেন, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার অনুপস্থিতি। সারা দেশে ঘূর্ণিঝড়ের অভাব। এই কারণে সারা মাসে বৃষ্টির পরিমাণও কম হয়েছে। নভেম্বর মাসে এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে মাত্র তিনটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সংগঠিত হয়েছে এবং বঙ্গোপসাগরে মাত্র দুটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে, যার মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড় ফেঙ্গাল। সাধারণত, নভেম্বরে আরও সক্রিয় ঘূর্ণিঝড় সংঘঠিত হতে দেখা যায়, যা বৃষ্টিপাত আনতে সাহায্য করে। কিন্তু এই বছর এটি ছিল না। তাই এটি ভারতের ওপর খুব বেশি প্রভাব ফেলেনি। সুতরাং, উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম ভারতের সমভূমিতে খুব বেশি বৃষ্টিপাত হয়নি।

    দেশে বৃষ্টির পরিমাণ

    হাওয়া (Weather Update) অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয়েছে উত্তর-পশ্চিম ভারতে। বৃষ্টির পরিমাণ মাত্র ২.৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৭৯.৯ শতাংশ কম। দক্ষিণ ভারতে সাধারণত উত্তর-পূর্ব বর্ষা থেকে উপকৃত হয়। এছাড়াও ৩৭.৯ শতাংশ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি হয়েছে। আইএমডি প্রধান উল্লেখ করেছেন, ২০০১ থেকে ২০২৪ সালের ডেটা থেকে দেখা যাচ্ছে যে ভারতে গত ২৪ বছরে নভেম্বর মাসে মাত্র ছয় বার স্বাভাবিক বা গড় বৃষ্টিপাত হয়েছে। মহাপাত্র উল্লেখ করেছেন যে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার দ্বারা সৃষ্ট বৃষ্টিপাত ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দ্রুত নামবে পারদ! মাঝ-ডিসেম্বর থেকেই শীতের ঝোড়ো ব্যাটিং, বলছে পূর্বাভাস

    Weather Update: দ্রুত নামবে পারদ! মাঝ-ডিসেম্বর থেকেই শীতের ঝোড়ো ব্যাটিং, বলছে পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করতে চলেছে শীত। সপ্তাহান্তেই ৩ ডিগ্রি পারদ পতনের ইঙ্গিত দিল আবহাওয়া দফতর। ১৫ ডিসেম্বরের পর রাজ্যে জাঁকিয়ে শুরু হবে শীতের প্রথম ইনিংস। আলিপুর হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, ডিসেম্বরের ১৫ তারিখ থেকেই স্বমহিমায় ব্যাটিং করবে শীত। দার্জিলিং ৪, কালিম্পং ৬, পুরুলিয়া ৬, কলকাতা ১০ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। শীতের ইনিংস বড়দিন অর্থাৎ ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩টি পর্বে ভাগ হয়ে আসতে চলেছে। চলতি বছর মন ভরবে শীত প্রেমীদের। মাঝে দুই দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলেও তারপর আবার তা কমবে।

    কোথায় কেমন আবহাওয়া

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রার পরিবর্তনের খুব একটা সম্ভাবনা নেই। মূলত পরিষ্কার থাকবে আকাশ। উপকূল ও সংলগ্ন কিছু জেলায় আংশিক মেঘলা থাকলে আকাশ। সপ্তাহান্তে ধীরে ধীরে কমবে রাতের তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবার থেকে শনিবারের মধ্যে চার থেকে পাঁচ ডিগ্রি তাপমাত্রা নামতে পারে বিভিন্ন জেলায়। পশ্চিমের জেলায় ফিরবে শীতের স্পেল। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে শীতের আমেজ অনেকটাই বাড়বে বলে খবর। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে শীতের আমেজ। সঙ্গে সকালের দিকে থাকবে কুয়াশা। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, মালদা এবং দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় মাঝারি কুয়াশার সতর্কবার্তা দিয়েছে হাওয়া অফিস।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    শহরে সকালে শীতের ভাব

    মঙ্গলবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকেও বেশি প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একেবারে ভোরের দিকে শহরে হালকা ঠান্ডার আমেজ থাকলেও, বেলা বাড়তেই বাড়তে গরমের ভাব। এমনকী, সোমবারের থেকে কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়েছে কিছুটা। সোমবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ। বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত আর নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: জাল নথি বানিয়ে এনআরআই-দের ডাক্তারিতে সুযোগ দেওয়া! রাজ্য জুড়ে তল্লাশি ইডির

    ED: জাল নথি বানিয়ে এনআরআই-দের ডাক্তারিতে সুযোগ দেওয়া! রাজ্য জুড়ে তল্লাশি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই রাজ্য জুড়ে তল্লাশি অভিযান ইডির। জানা গিয়েছে, বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে জাল নথি জমা দিয়ে অনাবাসী বা এনআরআই কোটায় ডাক্তারি পড়েছেন অনেকেই। এনিয়েই এবার তদন্তে সক্রিয় হল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। মঙ্গলবার সকালেই রাজ্যের একাধিক জায়গায় শুরু হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তল্লাশি অভিযান। সল্টলেকের বিসি ব্লকের একটি বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি। জানা গিয়েছে, যাদবপুরের কেপিসি মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে যুক্ত এক ব্যক্তি ও তাঁর আত্মীয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি।

    কলকাতা-দুর্গাপুর-বর্ধমানে চলছে একযোগে তল্লাশি

    ইডির (ED) সূত্রে জানা গিয়েছে, এনআরআই কোটাতে যে নথি জমা দিয়ে ডাক্তাররা অ্যাডমিশন নিয়েছিলেন সেখানে প্রচুর জাল নথি পাওয়া গিয়েছে। সেই তথ্য পাওয়ার পর, প্রাথমিক অনুসন্ধান করার পর ইডি নতুন করে ইসিআইআর করেন। কলকাতা, বীরভূম, দুর্গাপুর, বর্ধমান-সহ একসঙ্গে ২০টি জায়গায় (West Bengal) ম্যারাথন তল্লাশি চলছে। হলদিয়ায় তমলুকের প্রাক্তন সাংসদ লক্ষ্মণ শেঠের বাড়ি ও তাঁর স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পরিচালিত মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজে পৌঁছে গিয়েছে ইডি। অন্যদিকে, বীরভূমে যে মেডিক্যাল কলেজে তল্লাশি অভিযান চলছে, তার মালিক অনুব্রত মণ্ডল ‘ঘনিষ্ঠ’ মলয় পীট। আগেও গরু পাচার, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছিল মলয়ের। এছাড়াও ভিনরাজ্যেও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছেন ইডির তদন্তকারী অফিসাররা।

    কোটি কোটি টাকার লেনদেন (ED) 

    অভিযোগ, ডাক্তার বানাতে বেআইনিভাবে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের মাধ্যমেই এই জাল নথি তৈরি হয়েছিল। এর সঙ্গে কোটি কোটি টাকার লেনদেনও হয়েছিল। সেই টাকা কীভাবে লেনদেন হয়েছিল, কারা জড়িত? কেন এই অনাবাসী কোটাতে (ED) জাল নথি জমা দিয়ে অ্যাডমিশন দেওয়া হল বিভিন্ন বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে সেটাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    বিধানসভায় সরব হয়েছিলেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানায় এনিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের হয়। তার ওপর ভিত্তি (West Bengal) করেই চলছে এই তল্লাশি চলছে। গত এপ্রিলে যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল, সেখানে সরাসরি রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তাদের নাম রয়েছে (ED)। গত সেপ্টেম্বর মাসেই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছিলেন, স্বাস্থ্য ভবনের শীর্ষ কর্তা ভুয়ো নথি দিয়ে এনআরআই কোটায় ভর্তির মতো জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rashid Latif: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    Rashid Latif: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাউদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে বিতর্কিত বিবৃতি দিয়ে বিতর্কে জড়ালেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার রশিদ লতিফ। দাউদকে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ‘ভাই’ বলে ভারতকে ভয় দেখাতে গিয়ে নিজেই বেকায়দায় পড়লেন লতিফ। তাঁর মন্তব্য ঘিরে সোশ্যাল সাইটে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। রশিদ লতিফ বলেছেন যে তিনি করাচিতে সন্ত্রাসবাদী দাউদের বাসভবনের কাছাকাছিই থাকেন। তাই তাঁর বা তাঁদের সঙ্গে ‘পাঙ্গা’ না নেওয়াই ভালো। লতিফের এই মন্তব্যের পর বিপাকে পাকিস্তানও। দাউদ যে করাচিতে রয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে তা অভিযোগ করে আসছে ভারত। কিন্তু অস্বীকার করেছে পাকিস্তান। লতিফের মন্তব্য, কার্যত ভারতের দাবিকেই মান্যতা দিল।

    কী বলেছেন লতিফ

    আগামী বছর আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে পাকিস্তানে। ভারত জানিয়ে দিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে পাকিস্তানে দল পাঠানো হবে না। লতিফ এর আগে ভারতকে করাচিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫ সেমিফাইনাল খেলার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু ভারত পাকিস্তানে দল পাঠাবে না শুনে বেজায় চটেছেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার। সম্প্রতি ইউটিউবে কট বিহাইন্ড শো-এ হাজির ছিলেন লতিফ। আলোচনার সময় এই অনুষ্ঠানের আয়োজক নিয়াজ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫-এ ভারতের অবস্থানের উল্লেখ করেছিলেন। তারপরই লতিফ পরোক্ষভাবে ভারতকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ‘‘কার সঙ্গে ছলচাতুরি করছ? আমি ভাইয়ের বাড়ির কাছেই থাকি।’’

    ভারতের দাবিকেই মান্যতা

    রশিদ করাচিতে থাকেন। তাঁর এই মন্তব্য কার্যত দাউদের করাচিতে থাকার ইঙ্গিত দিয়েছে, বলেই অভিমত নানা মহলের। এই মন্তব্যের জেরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের সমালোচনার মুখেও পড়েছেন লতিফ। উল্লেখ্য, আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিম ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীদের একজন। তিনি করাচিতে বসবাস করছেন বলে বহুদিন ধরেই ভারত অভিযোগ করে চলেছে। কয়েক বছর ধরে, পাকিস্তান ধারাবাহিকভাবে দাউদকে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে ভারতের দাবি উড়িয়ে দিচ্ছে। দাউদ ১৯৯৩ সালের মুম্বই ধারাবাহিক জঙ্গি হামলার মূল পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম। ওই বিধ্বংসী হামলায় ২৫৭ জন ভারতীয় প্রাণ হারিয়েছিলেন। দাউদকে নয়াদিল্লির হাতে তুলে দেওয়ার জন্য ভারতের একাধিক অনুরোধ সত্ত্বেও, পাকিস্তান সমস্ত দাবি প্রত্যাখ্যান করে। এবার লতিফের খোলামেলা স্বীকারোক্তি কার্যত ভারতের দাবিতেই সিলমোহর দিল। দাউদ পাকিস্তানেই রয়েছে, তা মেনে নিলেন লতিফ। একইসঙ্গে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারত কেন পাকিস্তানে দল পাঠাতে নারাজ তা-ও ফের বুঝতে পারল ক্রিকেট-বিশ্ব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা বাংলাদেশে, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন রমেন রায়

    Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা বাংলাদেশে, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন রমেন রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ৮ দিন ধরে জেলবন্দি বাংলাদেশের (Bangladesh) সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাস (Chinmoy Krishna Das)। এবার তাঁর আইনজীবী রমেন রায়ের ওপরও হামলা চালাল মৌলবাদীরা। হামলা চালানোর এমন অভিযোগ সামনে এনেছেন কলকাতা ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। মৌলবাদীরা রমেন রায়ের বাড়ি ভাঙচুর করেছে, নৃশংসভাবে মারধর করেছে। আঘাত এতটাই গুরুতর যে আইসিইউ-তে ভর্তি করতে হয়েছে। মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন আইনজীবী, এক্স হ্যান্ডলে এমনটাই জানিয়েছেন কলকাতা ইসকনের সন্ন্যাসী রাধারমণ দাস। আইনজীবীর ছবিও পোস্ট করেছেন রাধারমণ দাস।

    আইনজীবী-সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের

    বাংলাদেশের (Bangladesh) সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭০ জন সংখ্যালঘু আইনজীবী এবং চট্টগ্রামের ২ জন হিন্দু সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা নিগ্রহের অভিযোগ দায়ের হয়েছে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। জানা গিয়েছে, গত ৩০ নভেম্বর কোতয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়, আইনজীবী ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দেশি বোমা বিস্ফোরণ, গাড়ি ভাঙচুরের মতো আজব অভিযোগ এনেছে ইউনূস সরকার। 

    ভিত্তিহীন মামলা তোলার আবেদন

    বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দু সংগঠনগুলির দাবি, সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের মামলায় আইনি সাহায্য এবং সংবাদ সম্প্রচারে বাধা দেওয়ার জন্যই এই মামলা করা হয়েছে। একদল মানুষ নিজেদের স্বার্থে এই মামলা দায়ের করেছেন। এই ধরনের ঘটনা পুরোপুরি মানবাধিকার এবং আইনের শাসনের বিরোধী, দাবি বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের। সরকারের কাছে এই ধরনের ভিত্তিহীন মামলা তুলে নেওয়ার জন্যও আবেদন জানিয়েছে ঐক্য পরিষদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share