Tag: Madhyom

Madhyom

  • Bankura: মহাকাশ গবেষণায় বড় আবিষ্কার, আমেরিকায় তাক লাগাল বাঁকুড়ার দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র অয়ন

    Bankura: মহাকাশ গবেষণায় বড় আবিষ্কার, আমেরিকায় তাক লাগাল বাঁকুড়ার দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র অয়ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট থেকেই রকেট সায়েন্সের প্রতি আসক্ত বাঁকুড়ার (Bankura) অয়ন দেওঘড়িয়া। বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আয়োজিত মহাকাশ গবেষণা সম্পর্কিত একাধিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের নজর কাড়ে সে। এবার আমেরিকার আলাবামায় ইউএস স্পেস অ্যান্ড রকেট সেন্টারে আয়োজিত একটি প্রোগ্রামে তাক লাগিয়ে দিল অয়নের পদার্থ-তত্ত্ব। 

    কী তত্ত্ব তৈরি করেছে অয়ন? (Bankura)

    বাঁকুড়া (Bankura) জেলার ছাতনা ব্লকের মনতুমড়া গ্রামের বাসিন্দা অয়ন। বেসরকারি ইংরাজি মাধ্যম স্কুলে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ে সে। সেখানে পড়ার সুবাদে সে বাঁকুড়া শহর লাগোয়া একটি বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে ভাড়া থাকে। সম্প্রতি আমেরিকার আলাবামায় ইউএস স্পেস অ্যান্ড রকেট সেন্টারে আয়োজিত পাঁচ দিনের একটি প্রোগ্রামে যোগ দিয়েছিল সে। আমেরিকা ও মেক্সিকোর একদল ছাত্রের সঙ্গে মিলিতভাবে একটি তত্ত্ব তৈরি করেছে অয়ন। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, বিশেষ একধরনের পদার্থ তৈরি সম্ভব যা মহাকাশে প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দিব্যি টিকে থাকতে পারে। প্রাথমিকভাবে মহাকাশ কেন্দ্রে সেই পদার্থ পাঠিয়ে পরীক্ষা করা হবে। তা সফল হলে পরবর্তী চন্দ্র অভিযানে এই পদার্থ ব্যবহার করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন মার্কিন স্পেস অ্যান্ড রকেট সেন্টারের কর্মকর্তারা।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    কী বলল অয়ন?

    বেশ কয়েক মাস আগেই আমেরিকায় এই প্রোগ্রামের আমন্ত্রণ পেয়েছিল অয়ন। কিন্তু, প্রাথমিকভাবে পরিবারের আর্থিক অবস্থার কথা ভেবে ওই প্রোগ্রামে অংশ নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে অয়নের পক্ষে। পরবর্তীতে ভারতেরই একটি সংস্থা তার পাশে দাঁড়ালে অয়ন পাড়ি দেয় আমেরিকায়। ১১ থেকে ১৫ নভেম্বর আলাবামায় আয়োজিত ওই প্রোগ্রামে একমাত্র ভারতীয় হিসেবে অংশ নিয়েছিল অয়ন। আমেরিকা ও মেক্সিকোর অন্য ছয় গবেষকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে অয়ন (Bankura) তৈরি করেছে একটি পদার্থ তৈরির তত্ত্ব। অয়ন ও তার সঙ্গীদের তৈরি এই তত্ত্ব নজর কেড়েছে ওই প্রোগ্রামে উপস্থিত গবেষকদের। ছেলের এই সাফল্যে গর্বিত তার মা-বাবাও। অয়ন বলেছে, ‘‘আমি ভগবানের কাছে ধন্যবাদ জানাই। ভগবান সাহস না জোগালে এই সাফল্য পেতাম না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: ১১ মাসে ২১০ জনের বেশি মাওবাদী নিকেশ, বাহিনীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিষ্ণু দেও সাই

    Chhattisgarh: ১১ মাসে ২১০ জনের বেশি মাওবাদী নিকেশ, বাহিনীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিষ্ণু দেও সাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১১ মাসে ২১০ জনের বেশি মাওবাদী নিকেশ, কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই (Vishnu Deo Sai)। দেশের মধ্যে গড়ে ওঠা দেশ-বিরোধী শক্তিকে কড়া হাতে দমন করতে সেনাকর্মীদের সাহসিকতাকে বিশেষ ভাবে জোর দিয়েছেন তিনি। নিরাপত্তা এবং সুরক্ষাকে দৃঢ় করে নাগরিক জীবনকে নিরাপদ করাই যে রাজ্যের বিজেপি সরকারের প্রধান লক্ষ্য, সেই কথাও এদিন নিজের ভাষণে উল্লেখ করলেন এই মুখ্যমন্ত্রী।

    ‘বাহিনীর ক্যাম্পে সময় কাটিয়েছি আমি’ (Chhattisgarh)

    গত ২৪ নভেম্বর, রবিবার ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) মাওবাদী দমনে সেনা জওয়ান এবং স্থানীয় প্রশাসনের কৃতিত্বকে তুলে ধরেন মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু (Vishnu Deo Sai)। নাগরিক সমাজের কাছে ভয়ের বাতাবরণকে মুক্ত করার উপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেন, “রাজ্যে সরকার গঠনের পর থেকেই নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ভাবে লড়াই করে যাচ্ছেন। মাওবাদী এবং নকশালদের নির্মূল করাই আমাদের প্রধান এবং একমাত্র লক্ষ্য। আমি নিরাপত্তা কর্মীদের সঙ্গে সময় কাটাতে চেয়েছিলাম। তাঁরা ঠিক কোন পরিস্থিতি এবং কতটা ঝুঁকির মধ্যে অপারেশন করেন, সেই দিকে নজর রাখতে চেয়েছিলাম। এরপর আমি একটি বাহিনীর ক্যাম্পে সময় কাটিয়েছি। সেখানে আমি একটি বৃক্ষের চারা গাছও রোপণ করেছিলাম। আমার অভিজ্ঞতা অত্যন্ত অভিনব ছিল। আমি তাঁদের স্যালুট জানাই, গত ১১ মাসে ২১০ জনের বেশি মাওবাদীকে খতম করেছে বাহিনী।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘মতাদর্শ আলাদা হতে পারে, দেশের স্বার্থ সবার ঊর্ধ্বে’’, বললেন লোকসভার অধ্যক্ষ

    মাওবাদী দমনে জিরো টলারেন্স নীতি

    উল্লেখ্য গত ২২ নভেম্বর শুক্রবার, সুকমা (Chhattisgarh) জেলায় একটি সেনা অভিযানে কমপক্ষে ১০ জন মাওবাদীকে নির্মূল করা হয়েছে। সেনা কর্মীদের এই কাজেও ব্যাপক ভাবে প্রশংসা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই (Vishnu Deo Sai)। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেন, “নিরাপত্তা বাহিনীর কাজ অত্যন্ত প্রশংসারযোগ্য। রাজ্য সরকার মাওবাদী দমনে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। বস্তার অঞ্চলের উন্নয়ন, শান্তি এবং সুরক্ষা সুনিশ্চিত করা আমাদের সরকারের অগ্রাধিকার।” উল্লেখ্য আবার গত ২০ নভেম্বর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মাওবাদী দমনের অগ্রগতির পর্যালোচনা করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। তিনি তারপর আশা প্রকাশ করে বলেন, “আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে রাজ্যজুড়ে চলা লাল সন্ত্রাস মুক্ত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chennai Vladivostok Maritime Corridor: চেন্নাই-ভ্লাদিভস্তক সামুদ্রিক করিডর চালু, আরও মজবুত হবে ভারতীয় অর্থনীতি

    Chennai Vladivostok Maritime Corridor: চেন্নাই-ভ্লাদিভস্তক সামুদ্রিক করিডর চালু, আরও মজবুত হবে ভারতীয় অর্থনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও মজবুত হল ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের (India Russia Relation) গাঁটছড়া। সমুদ্রপথে এবার নয়া করিডর (Chennai Vladivostok Maritime Corridor) ব্যবহার শুরু করল দুই দেশ। এতদিন রাশিয়া থেকে পণ্য আমদানি করতে বা সেদেশে পণ্য রফতানি করতে হলে ভারতকে পার হতে হত সুয়েজ খাল। এই খাল সদা ব্যস্ত। ‘ট্রাফিক জ্যাম’ এড়াতে নতুন ‘বাইপাস’ ব্যবহার শুরু করেছে নরেন্দ্র মোদির ভারত। এতে লাভ হচ্ছে দু’দিক থেকে। একদিকে, যেমন এড়ানো যাবে জ্যাম, তেমনি অন্যদিকে ফাঁকায় ফাঁকায় অল্প সময়েই পৌছে যাওয়া যাবে পুতিনের দেশে। তাতে কমবে পরিবহণ খরচ। বিশেষজ্ঞদের মতে, নয়া এই বাইপাস চালু হওয়ায় আরও পোক্ত হবে ভারতীয় অর্থনীতির ভিত। ভারতীয় অর্থনীতিতে এটি হয়ে থাকবে একটি মাইলফলক।

    ‘সাগর মন্থন’ (Chennai Vladivostok Maritime Corridor)

    গত ১৮ নভেম্বর ‘সাগর মন্থন’ সম্মেলনে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় বন্দর, নৌ পরিবহণ এবং জলপথমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল। সেখানেই তিনি জানিয়েছিলেন, চেন্নাই-ভ্লাদিভস্তক সামুদ্রিক করিডর পুরোপুরিভাবে চালু হয়েছে। এই বাইপাস ব্যবহার করে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে পণ্য পরিবহণও। সুয়েজ খাল ধরে ইউরোপে বাণিজ্য করতে যেতে জাহাজগুলির সময় লাগে ৪০ দিন। এরই বিকল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল নয়া এই সামুদ্রিক করিডর। এর ফলে রাশিয়া যাতায়াতে কমবে সময়, বাঁচবে খরচ। এতদিন ধরে ভারত ইউরোপের সঙ্গে জলপথে যে বাণিজ্য করত, তা হত সুয়েজ খাল ধরে (Chennai Vladivostok Maritime Corridor)। এই পথে বাণিজ্য করতে গেলে পাড়ি দিতে হয় ৮ হাজার ৬৭৫ নটিক্যাল মাইল। 

    কমবে সময়, অর্থ খরচ

    সুয়েজ খালের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মিশরের হাতে। তাই এ পথে বাণিজ্য করতে হলে মোটা টাকা ফি দিতে হয় মিশরকে। এর পরিমাণ নেহাত কম নয়, জাহাজপিছু প্রায় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। চেন্নাই-ভ্লাদিভস্তক সামুদ্রিক করিডর ব্যবহার করলে আর এই কড়ি গুণতে হবে না। শুধু তাই নয়, নয়া সামুদ্রিক করিডর ধরে যদি কোনও জাহাজ রাশিয়ার ভ্লাদিভস্তকে পৌঁছতে চায়, তার সময় লাগবে ১৬ থেকে ২০ দিন। চেন্নাই থেকে এই বন্দরের দূরত্ব ৫ হাজার ৬৪৭ নটিক্যাল মাইল। তাই স্বাভাবিকভাবেই সময় লাগবে কম। রাশিয়ার শহর (India Russia Relation) ভ্লাদিভস্তকের কৌশলগত গুরুত্ব বিস্তর। এখানেই রয়েছে রাশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় সবচেয়ে বড় সমুদ্র বন্দর। এই বন্দর থেকে চিনের দূরত্ব খুব বেশি হলে ৫০ কিলোমিটার। এই পথেই যাতায়াতের কালে পার হতে হবে জাপান সাগর, দক্ষিণ চিন সাগর, মলাক্কা প্রণালী, বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান ও নিকোবরের মতো একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক এলাকা (Chennai Vladivostok Maritime Corridor)।

    অনায়াস যোগাযোগ

    ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। তার জেরে রাশিয়া থেকে তেল কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে পশ্চিমের বিভিন্ন দেশ। নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আমেরিকাও। সেসব রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই রাশিয়া থেকে তেল কিনে চলেছে ভারত। এবং সেই জীবাশ্ম জ্বালানি আসছে নয়া আবিষ্কৃত সামুদ্রিক করিডর বেয়ে। রাশিয়া থেকে অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীও আসছে এই সমুদ্রপথে। আবার ভারত থেকে রাশিয়ায় চলে যাচ্ছে চা, বস্ত্র, ফার্মা, মেশিনের যন্ত্রপাতি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং সামগ্রী। এই সামুদ্রিক করিডর চালু হওয়ার সুবিধা অনেক। ওড়িশার পারাদ্বীপ এবং অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম সমুদ্র বন্দরের সঙ্গেও যোগাযোগ হবে অনায়াস। ফলে এই দুই জায়গা থেকেও সিভিএমসির মাধ্যমে অনায়াসেই রফতানি সামগ্রী পাঠিয়ে দেওয়া যাবে রাশিয়া-সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।

    রেয়াত করতে হবে না কাউকেই

    এহ বাহ্য। মিশরের সঙ্গে চিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আবার ভারতের সঙ্গে বেজিংয়ের সম্পর্ক অম্লমধুর। তাই অদূর ভবিষ্যতে যদি চিনের কথায় মিশর ভারতের জন্য সুয়েজ খালের পথ বন্ধ করে দেয়, তখন আর বিপাকে পড়তে হবে না ভারতকে। কারণ বিকল্প রুট তার খোলাই রয়েছে। তাই সুয়েজ-নির্ভরতা কমালে আদতে লাভবান হবে ভারত এবং রাশিয়া দুই দেশই। সেক্ষেত্রে আর মিশর কিংবা চিন কাউকেই আর রেয়াত করে চলতে হবে না ভারতকে। নয়া আবিষ্কৃত করিডর দিয়ে ভারত বাণিজ্য করবে নিজের শর্তেই। এসব বিষয় মাথায় রেখেই দীর্ঘদিন ধরে বিকল্প পথের সন্ধান (Chennai Vladivostok Maritime Corridor) করে চলেছিল নয়াদিল্লি। শেষমেশ মিলল বিকল্প রুটের সন্ধান। এই পথে বাণিজ্য করলে আদতে লাভবান হবে ভারত এবং রাশিয়া দুই দেশই। ভারতের পাশাপাশি গতি আসবে রুশ অর্থনীতিতেও।

    আরও পড়ুন: ‘‘এঁরাই সংসদে হাঙ্গামা বাধাচ্ছেন’’, অধিবেশন শুরুর আগে তোপ মোদির, নিশানায় কারা?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোনওয়াল বলেন, “এই সামুদ্রিক করিডরের মাধ্যমে ভারত ও রাশিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্কের নতুন করে সংজ্ঞায়িত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মাধ্যমে (India Russia Relation) পশ্চিমের আধিপত্য এবং ঐতিহ্যগত সাপ্লাই চেইনের ওপর নির্ভরতা কমাতে পেরেছি আমরা (Chennai Vladivostok Maritime Corridor)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Weather Update: আরও নামল পারদ, কলকাতায় তাপমাত্রা কত? দক্ষিণবঙ্গের দুই জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: আরও নামল পারদ, কলকাতায় তাপমাত্রা কত? দক্ষিণবঙ্গের দুই জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিকেল থেকে ভোর পর্যন্ত শীতের আমেজ। রাজ্যজুড়ে মনোরম আবহাওয়া (Weather Update)। সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা। কয়েক জেলায় মাঝারি কুয়াশার সতর্কতা। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় তাপমাত্রা আরও কমল। যদিও কলকাতার তাপমাত্রা নতুন করে আর কমেনি। সপ্তাহান্তে দক্ষিণবঙ্গের দু’টি জেলায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    তাপমাত্রা কত নামল? (Weather Update)

    হাওয়া (Weather Update) অফিসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সোমবার কলকাতায় (Kolkata) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.৭ ডিগ্রি কম। আগামী চার-পাঁচ দিন ১৮ থেকে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর আশেপাশেই থাকবে কলকাতার তাপমাত্রা। এছাড়া শ্রীনিকেতনে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া, দমদমে ১৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, উলুবেড়িয়ায় ১৬.৪ ডিগ্রি, কৃষ্ণনগরে ১৫.৪ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১৬.৩ ডিগ্রি, ক্যানিংয়ে ১৬ ডিগ্রি, বর্ধমানে ১৫ ডিগ্রি, আসানসোল এবং পানাগড়ে ১৫.৩ ডিগ্রি, সিউড়িতে ১৪ ডিগ্রি, কল্যাণীতে ১৫ ডিগ্রি এবং ঝড়গ্রামে তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা ছিল দার্জিলিঙে, ৬.৬ ডিগ্রি। এ ছাড়া, কালিম্পঙে ১৩.৫ ডিগ্রি, কোচবিহারে ১৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    বৃষ্টি কোথায়?

    দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। আপাতত তা সুস্পষ্ট নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সোমবারের (Weather Update) মধ্যে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা। এখনও পর্যন্ত যার অভিমুখ শ্রীলঙ্কা এবং তামিলনাড়ুর উপকূল। দূরের সমুদ্রে তৈরি হওয়ায় এই নিম্নচাপের সরাসরি প্রভাব পড়ছে না পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে। আগামী শনিবার এবং রবিবার উপকূল ঘেঁষা দুই জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে, জানিয়েছে আলিপুর। দক্ষিণের অন্য কোনও জেলায় আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। সর্বত্র আবহাওয়া মূলত শুকনো থাকবে।

    উত্তরবঙ্গে কোথায় কেমন ঠান্ডা?

    উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সোমবার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং এবং কালিম্পঙের পার্বত্য এলাকায়। উত্তরের অন্য জেলাগুলিতে শুকনো আবহাওয়া থাকবে। সব জেলাতেই কমবেশি কুয়াশার প্রভাব পড়তে চলেছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী দু’দিন উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, উত্তর দিনাজপুর, মালদা এবং দক্ষিণবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও পশ্চিম বর্ধমানে সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। দুই বঙ্গেই আগামী চার দিনে তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

    মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা

    মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকাতে (Weather Update) মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা। শ্রীলঙ্কা ও তামিলনাডু উপকূলে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। সোমবার সকালের দিকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা দার্জিলিং, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলাতে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকবে। বেলা বাড়লে পরিস্কার আকাশের সঙ্গে মনোরম আবহাওয়ার পূর্বাভাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ABVP: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজ ছাত্র সংসদের ১৪৮টি পদে জয় এবিভিপির

    ABVP: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজ ছাত্র সংসদের ১৪৮টি পদে জয় এবিভিপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ (Delhi Universitys college) ছাত্র সংসদে বিজয়ী হয়েছে এবিভিপি (ABVP)। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ এই কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে ১৪৮টি পদে জয়ী হয়েছে। এখন এবিভিপির প্রধান লক্ষ্য হল আসন্ন ডুসু নির্বাচন। ছাত্র সংসদের এই নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক ভাবে আশাবাদী এই ছাত্র সংগঠন। ইতিমধ্যে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে। 

    ২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল (ABVP)

    বিদ্যার্থী পরিষদ দাবি করে থাকে বিশ্বের সর্ব বৃহৎ ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচন আগেই সম্পন্ন হয়েছিল। গত ২৭ সেপ্টেম্বর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু প্রায় ২ মাস পর এই নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। কিরোরি মাল কলেজ (Delhi Universitys college), শ্রীঅরবিন্দ কলেজ, দীনদয়াল উপাধ্যায় কলেজ, স্বামী শ্রদ্ধানন্দ কলেজ, বিবেকানন্দ কলেজ, রামানুজন কলেজ, পিজিডিএভি কলেজ, হংসরাজ কলেজ, বিআর আম্বেদকর কলেজ এবং শহিদ রাজগুরু বিজ্ঞান কলেজ-সহ বেশ কিছু কলেজে এবিভিপি উল্লেখযোগ্যভাবে জয়ী হয়েছে। ছাত্র সংগঠনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই জয় আমাদের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডুসু নির্বাচনের জয়কে আরও সুনিশ্চিত করবে।

    আরও পড়ুনঃ যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    প্রভাবিত করবে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে

    দিল্লি রাজ্যের এবিভিপি (ABVP) সম্পাদক হর্ষ আত্রি এবিভিপির সাফল্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “এটা সম্পূর্ণ ভাবে সংগঠনের সাফল্য এবং ছাত্র-ছাত্রীদের কৃতিত্ব। ধারবাহিক কাজের ফলে আমদের এই সাফল্য এসেছে। দেশের সুরক্ষা এবং সামাজিক চাহিদাকে ছাত্র সমাজের কাছে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি আমরা। আমরা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি পড়ুয়াদের জন্য দায়বদ্ধ। এবিভিপি জাতীয় শিক্ষা নীতির দ্রুত বাস্তবায়ন চায়। সেই সঙ্গে প্রত্যেক ক্যাম্পাসকে শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ নির্মাণে সবসময় কাজ করে চলেছে। আমাদের এই সাফল্য দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করবে।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Coast Guard: আন্দামান জলসীমায় বিরাট সাফল্য উপকূলরক্ষী বাহিনীর, উদ্ধার ৫ হাজার কেজি মাদক

    Indian Coast Guard: আন্দামান জলসীমায় বিরাট সাফল্য উপকূলরক্ষী বাহিনীর, উদ্ধার ৫ হাজার কেজি মাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক চোরাচালান রুখতে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর (Indian Coast Guard) বড়সড় সাফল্য। আন্দামান সমুদ্র (Andaman water) সীমায় ৫ টন বা ৫ হাজার কিলোগ্রাম মাদক আটক করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফ থেকে বলা হয়েছে, একটি মাছ ভর্তি নৌকায় করে এই মাদক পাচারের চক্র ফাঁদা হয়েছিল। অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়েছে। ইতিমধ্যে এই সাফল্যে বিরাট চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    চোরাকারবারকে আটক করতে সক্ষম (Indian Coast Guard)

    ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে বলা হয়েছে, “এই বিশেষ অভিযানে আন্দামান জলসীমার (Andaman water) কাছ থেকে একটি মাছ ধরার নৌকায় প্রায় ৫ টনের বেশি একটি বিরাট চোরাকারবারকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, এদিনেি এই অভিযান ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর (Indian Coast Guard) ইতিহাসে সম্ভবত সবচেয়ে বড় মাদক উদ্ধারের ঘটনা। ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত করতে ইতিমধ্যে তল্লাশি চলাচ্ছে বাহিনী। সন্দেহজনক নানা সূত্র ধরে সবরকম তল্লাশি শুরু করেছে তদন্তকারী অফিসাররা।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘এঁরাই সংসদে হাঙ্গামা বাধাচ্ছেন’’, অধিবেশন শুরুর আগে তোপ মোদির, নিশানায় কারা?

    ৭০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত হয়েছিল

    সমুদ্রপথে (Andaman water) মাদক দ্রব্যপাচারের সঙ্গে যুক্ত একাধিক এজেন্সিগুলির চোরাচালানে এইবারের অভিযানে বিরাট ধাক্কা খেয়েছে বলে মনে করছেন নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বিশেজ্ঞরা (Indian Coast Guard)। উল্লেখ্য এই মাসের শুরুর দিকে একটি বিশাল মাদকদ্রব্য পাচাররোধের অভিযান চালিয়েছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। সেই সময় এই অভিযানে ৭০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মূলত গুজরাট উপকূল থেকে ভারতীয় আঞ্চলিক জলসীমা বরাবার এলাকা থেকে ৮ জন ইরানি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সাগর মন্থন-৪ কোডনামে হওয়া ওই অভিযানে গোয়েন্দাদের গোপন তথ্যের উপর নির্ভর করে চালানো হয়েছিল। একই ভাবে এনসিবি একটি বিবৃতি দিয়ে স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছে, এই জাহাজগুলিকে এখন থেকে সমুদ্রে বিশেষ নজরদারিতে রাখার নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সন্দেহজনক জাহাজগুলিকে এখন থেকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশি করা হবে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World War III: “অফিসিয়ালি শুরু হয়ে গিয়েছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ”, দাবি ইউক্রেনের প্রাক্তন কমান্ডারের

    World War III: “অফিসিয়ালি শুরু হয়ে গিয়েছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ”, দাবি ইউক্রেনের প্রাক্তন কমান্ডারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অফিসিয়ালি শুরু হয়ে গিয়েছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (World War III)!” অন্তত এমনই দাবি ইউক্রেনের (Ukraine) প্রাক্তন কমান্ডার ভ্যালেরি জালুঝনির। তাঁর মতে, রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি ইউক্রেন যুদ্ধের সঙ্গে জড়িত হয়ে যাওয়াই এর প্রমাণ।

    সীমান্তের বেড়া ছাড়িয়ে গিয়েছে উত্তেজনা (World War III)

    তিনি বলেন, “বর্তমানে উত্তেজনা সীমান্তের বেড়া ছাড়িয়ে গিয়েছে। এতে উত্তর কোরিয়া, ইরান এবং চিনের মতো বৈশ্বিক খেলোয়াড়রা যুক্ত হয়েছে।” জালুঝনি বলেন, “আমি বিশ্বাস করি যে ২০২৪ সালে আমরা পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারি যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (World War III) শুরু হয়ে গিয়েছে। উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের অংশগ্রহণ, সাধারণ মানুষকে ইচ্ছাকৃতভাবে লক্ষ্যবস্তু করার জন্য ব্যবহৃত ইরানি ড্রোন এবং সংঘাতে উত্তর কোরিয়া ও চিনের অস্ত্র সরবরাহের মতো বিষয়গুলো এই যুদ্ধের বৃহত্তর আন্তর্জাতিক পরিসরের স্পষ্ট ইঙ্গিত।” ইউক্রেনের প্রাক্তন এই সেনা আধিকারিক বলেন, “২০২৪ সালে, ইউক্রেন আর রাশিয়ার মুখোমুখি নয়। উত্তর কোরিয়ার সৈন্যরা এখন ইউক্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে আছে।” তিনি বলেন, “ইতিমধ্যেই ইরানের ‘শাহেদি’ ড্রোন প্রকাশ্যে ইউক্রেনে সাধারণ মানুষকে হত্যা করছে। এদের কোনও লজ্জা নেই।”

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    বৈশ্বিক সংঘাত

    বৃহস্পতিবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, “ইউক্রেন যুদ্ধ  একটি বৈশ্বিক সংঘাতের (World War III) দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।” আমেরিকা ও ব্রিটেনের কাছ থেকে পাওয়া অস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনের হামলার পরেই পশ্চিমি বিশ্বকে সতর্ক করেছে রাশিয়া। বর্তমানে ইউক্রেনের দূত হিসেবে ব্রিটেনে দায়িত্ব পালন করছেন জালুঝনি। তাঁর দাবি, রাশিয়ার বন্ধু দেশগুলির যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে পড়ার কারণেই যুদ্ধের পরিধি বেড়ে গিয়েছে। জালুঝনি বলেন, “উত্তর কোরিয়ার সৈন্যরা ইউক্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে।”

    ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ইরানি ড্রোন ও অন্যান্য উন্নত অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও খবর। উত্তর কোরিয়ার সেনার পাশাপাশি অস্ত্র পাঠিয়ে চিনও সংঘাতে সরাসরি যুক্ত হয়ে পড়েছে বলেও মনে করে জালুঝনি। তিনি বলেন, “ইউক্রেনের ভূখণ্ডে এখনই এই সংঘর্ষ বন্ধ করা সম্ভব। কিন্তু কিছু কারণে আমাদের অংশীদাররা এটি বুঝতে চায় না। এ থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, ইউক্রেনের (Ukraine) মধ্যেই অনেক শত্রু রয়েছে (World War III)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Bikash Mishra: পকসো মামলায় গ্রেফতার বিকাশ মিশ্র, কয়লাকাণ্ডে চার্জ গঠন ‘বেলাইন’ করতেই কি?

    Bikash Mishra: পকসো মামলায় গ্রেফতার বিকাশ মিশ্র, কয়লাকাণ্ডে চার্জ গঠন ‘বেলাইন’ করতেই কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা ও গরু পাচার মামলায় (Coal Smuggling Case) সিবিআই গ্রেফতার করেছিল বিকাশ মিশ্রকে (Bikash Mishra)। পরে, জামিনে ছাড়া পেয়েছিলেন তিনি। প্রতি সপ্তাহে সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন। এরই মধ্যে এবার এক নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ওঠে বিকাশ মিশ্রর বিরুদ্ধে। এরপরই কালীঘাট থানার পুলিশ গ্রেফতার করে তাঁকে। বিকাশের গ্রেফতারি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। মূলত, সোমবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই (CBI) আদালতে কয়লা পাচার মামলায় চার্জ গঠন হওয়ার কথা। সেই মামলার চার্জ গঠন বেলাইন করতেই কি বিকাশকে গ্রেফতার করার কৌশল মমতার পুলিশের? জোর চর্চা শুরু রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। 

    কে এই বিকাশ মিশ্র? (Bikash Mishra)

    কয়লা পাচার কাণ্ডের (Coal Smuggling Case) অন্যতম পাণ্ডা হিসেবে অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র। তাঁরই ভাই বিকাশ মিশ্র (Bikash Mishra)। বিনয় এখন দেশ থেকে পলাতক। শোনা যায়, সম্ভবত মধ্যপ্রাচেয়র কোনও দেশে আছেন তিনি। এদিকে বিকাশকে কয়লা ও গরু পাচারের দুই মামলাতে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। দীর্ঘদিন আসানসোল সংশোধনাগারে ছিলেন। পরে জামিন পেলেও প্রতি সপ্তাহে সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে যেতে হয় তাঁকে। আসানসোলে কয়লা পাচার চক্রের অন্যতম মাথা মনে করা হয় বিকাশকে।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    কেন গ্রেফতার?

    বিকাশের (Bikash Mishra) বিরুদ্ধে তাঁর দাদার নাবালিকা মেয়েকে যৌন হেনস্থা সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। আর সেই অভিযোগ করেছেন তাঁর বউদি তথা বিনয় মিশ্রর স্ত্রী। তবে, এটা প্রকাশ্যে আসলেও পুলিশের অতি সক্রিয় হয়ে তাঁকে গ্রেফতার করার পিছনে অন্য কারণ রয়েছে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। সোমবারই আসানসোলের বিশেষ সিবিআই (CBI) আদালতে কয়লা পাচার মামলায় (Coal Smuggling Case) চার্জ গঠন হওয়ার কথা। কিন্তু, রবিবার পকসো মামলায় কলকাতা পুলিশের হাতে কয়লাকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত বিকাশ মিশ্র গ্রেফতার হওয়ার পর এদিন চার্জ গঠন হবে কিনা সে নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। গত ১৮ নভেম্বর এই মামলায় শেষ সওয়াল জবাব হওয়ার পর বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী ২৫ নভেম্বর চার্জ গঠনের দিন নির্ধারণ করেন। কয়লা মামলার অভিযুক্ত লালা (অনুপ মাজি) জয়দেব মণ্ডলসহ সকলকে এই দিনে সশরীরে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেন। তার আগে, রবিবার বিকাশ মিশ্রর (Bikash Mishra) গ্রেফতারিতে চার্জ গঠন নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন দেখা দিয়েছে। 

    বিকাশের হাজিরা নিয়ে কী নির্দেশ দিল সিবিআই আদালত

    বিকাশ মিশ্র গ্রেফতার হওয়ায় সোমবার কয়লা পাচার মামলায় (Coal Smuggling Case) তাঁকে এদিন ভার্চুয়ালি পেশ করার নির্দেশ দিয়েছে আসানসোলের বিশেষ সিবিআই (CBI) আদালত। জেল বা থানা, বিকাশ যেখানেই থাকুন, সেখান থেকে ভার্চুয়ালি হাজিরা দিতে হবে বলে নির্দেশ দিলেন বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী। আসানসোল সিবিআই আদালত থেকে বিকাশের ভার্চুয়াল হাজিরার জন্য প্রেসিডেন্সি জেলে মেল পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ‘মুখ খুললে সরকার পড়ে যাবে

    বিনয় মিশ্রকে এ দিন আলিপুর আদালতে তোলা হয়। আদালত থেকে বেরনোর সময় প্রিজন ভ্যানে উঠতে-উঠতে বিকাশ বলেন, ‘‘আমাকে মারার চক্রান্ত হচ্ছে। আমি মুখ খুললে সরকার পড়ে যাবে।’’ বিকাশের আইনজীবী জানিয়েছেন, পুলিশের হেফাজতে থাকলে আমার মক্কেলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে সরকারি তরফের আইনজীবীর দাবি, বিকাশ বাইরেই ছিল। তার কোথাও নিরাপত্তার বিঘ্ন হয়নি।

    এখানেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিরোধীরা। তাঁঁদের আরও আশঙ্কা, বিকাশ (Bikash Mishra) শাসক দলের এমন কিছু তথ্য জানে যা প্রকাশ্যে আসলে সরকারকে বিড়ম্বনায় পড়তে হবে। সিবিআই (CBI) দফতরে তাঁকে হাজিরা দিতে হয়। সেটা আটকাতে এই কৌশল কি না তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। অতীতে, অনুব্রত মণ্ডলের সময়েও পুলিশ এরকম সক্রিয় হয়েছিল। তাছাড়া সিবিআইয়ের (Coal Smuggling Case) কাছে তিনি সব তথ্য ফাঁস করে দিলেন কি না তা তার নজরদারি করতেই হয়ত এই গ্রেফতার, মনে করছে বিরোধী-মহল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sambhal Violence: মসজিদকাণ্ডের জেরে সোমবারও থমথমে সাম্ভাল, বন্ধ ইন্টারনেট, ছুটি স্কুলেও

    Sambhal Violence: মসজিদকাণ্ডের জেরে সোমবারও থমথমে সাম্ভাল, বন্ধ ইন্টারনেট, ছুটি স্কুলেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মসজিদ (Shahi Jama Masjid) নিয়ে হিংসার জেরে নিহত হয়েছেন চারজন। রবিবার উত্তরপ্রদেশের সাম্ভালের (Sambhal Violence) ওই ঘটনার উত্তেজনার আঁচ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, সেজন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে স্কুলে।

    সমীক্ষা করতে গিয়ে অশান্তি

    আদালতের নির্দেশে এদিন সকালে সমীক্ষা শুরু হয় মোগল যুগের শাহি জামা মসজিদে (Shahi Jama Masjid)। তার জেরে শুরু হয় অশান্তি। সংঘর্ষ বাঁধে (Sambhal Violence) পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। হিন্দুত্ববাদীদের দাবি, মসজিদটি গড়ে উঠেছে হিন্দুদের মন্দিরের জায়গায়। ঘটনার জেরে বিক্ষোভকারীরা আগুন লাগিয়ে দেয় কয়েকটি যানবাহনে। পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে উত্তেজিত জনতা। টিয়ার গ্যাসের সেল ফাটিয়ে, লাঠিচার্জ করে উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ। অশান্তির জেরে জখম হয়েছেন ২০ জন পুলিশ কর্মী। এঁদের মধ্যে এক কনস্টেবলের আঘাত গুরুতর বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    কী বলছেন পুলিশ কর্তা?

    এক পুলিশ কর্তা বলেন, “দুই মহিলা-সহ একুশজনকে আটক করা হয়েছে। শুরু হয়েছে তদন্ত। তিনি বলেন, হিংসায় (Sambhal Violence) অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর জাতীয় নিরাপত্তা আইন (NSA)-এর অধীনে মামলা দায়ের করা হবে।” ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট রাজেন্দ্র পেন্সিয়া বলেন, “যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে দুজনের মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট – দেশি পিস্তলের গুলির ক্ষত। ময়নাতদন্তের পর পরিষ্কার হয়ে যাবে তৃতীয় ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ।” সাম্ভাল (Sambhal Violence) তহসিলে ২৪ ঘণ্টার জন্য ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসন ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত সমস্ত সমস্ত স্কুলে ছুটি ঘোষণা করেছে। প্রশাসন জানিয়েছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত কোনও বহিরাগত, সামাজিক সংগঠন বা জনপ্রতিনিধি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া সাম্ভালে প্রবেশ করতে পারবে না।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার থেকেই উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে সাম্ভাল (Sambhal Violence)। স্থানীয় আদালতের নির্দেশে জামা মসজিদে সমীক্ষা করা হয়েছিল। আদালতে জমা দেওয়া একটি পিটিশনে দাবি করা হয়েছে, যেখানে এখন মসজিদ রয়েছে, সেখানে একসময় হরিহর মন্দির ছিল। হিন্দু পক্ষের এক আইনজীবীর দাবি, ১৫২৯ সালে মুঘল সম্রাট বাবর সেখানে মন্দিরটি ধ্বংস করেছিলেন। তার পরেই গড়ে ওঠে মসজিদ (Shahi Jama Masjid)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Parliament Winter Session: আজ থেকে শুরু সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কোন কোন বিল পাশ হতে পারে?

    Parliament Winter Session: আজ থেকে শুরু সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কোন কোন বিল পাশ হতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (Parliament Winter Session)। চলবে আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই অধিবেশনে ওয়াকফ সংশোধনী বিল সহ মোট ১৬টি বিল উপস্থাপনের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তবে, মোদি সরকার একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ করাতে তৎপর হবে, সেই সময় বিরোধীরা মণিপুর, ওয়াকফ, আদানি ইস্যুতে বাধাসৃষ্টি করে সভার স্বাভাবিক কাজ ভণ্ডুল করার পরিকল্পনায় ব্যস্ত থাকবে। রবিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সভাপতিত্বে হওয়া সর্বদল বৈঠকে বিরোধীরা তাদের নানা দাবির কথা জানিয়ে দিয়েছে। সংসদীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বিরোধীদের অনুরোধ করেছেন সব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য সংসদ চলতে দেওয়া জরুরি। 

    আলোচনার জন্য সম্ভাব্য বিলগুলো

    এই অধিবেশনে (Parliament Winter Session) ওয়াকফ সংশোধনী বিল এবং বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা (সংশোধনী) বিলসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল আলোচনা ও বিবেচনার জন্য আসতে পারে। লোকসভায় পেশ করা হবে ব্যাঙ্কিং আইন (সংশোধনী) বিল এবং রেলওয়ে আইন সংশোধনী বিল। এছাড়া, সরকারের “এক দেশ এক নির্বাচন” বিলটি এই অধিবেশনে পেশ করার সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যাঙ্কিং আইন সংশোধনী বিলটি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইন, ব্যাঙ্কিং প্রবিধান আইন, রাষ্ট্রীয় ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইন, এবং ব্যাঙ্কিং কোম্পানির আইন সংশোধন করবে। রাজ্যসভায় ২০২৪ সালের ভারতীয় বায়ুযান বিধেয়ক পেশ করা হবে, যা বিমান চলাচল, ডিজাইন, নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ, ব্যবহার, অপারেশন, বিক্রয়, রফতানি ও আমদানির নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মনিষেধ সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করবে। সরকার যে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল এই অধিবেশনেই পাশ করাতে আগ্রহী বিজেপির একাধিক সূত্র থেকে তার আভাস মিলেছে। ওয়াকফ ইস্যুতে সরকার পিছু হটবে না, শনিবারই স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    আরও পড়ুন: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

     বিরোধীদের দাবি

    সর্বদলীয় বৈঠকে কংগ্রেস-সহ একাধিক বিরোধী দল আদানি কাণ্ডে যৌথ সংসদীয় কমিটি গঠনের দাবিতে সরব হয়েছে। তবে তৃণমূল আলাদা করে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেনি। সোমবার বেলা ১১’টায় অধিবেশন (Parliament Winter Session) শুরুর আগে রাজ্যসভা ও লোকসভার বিরোধী দলনেতা যথাক্রমে মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও রাহুল গান্ধীর চেম্বারে বিরোধীরা মিলিত হবেন। সেখানেই বিরোধীদের দাবি হিসাবে যৌথ সংসদীয় কমিটির দাবিতে সিলমোহর দেওয়ার কথা। রবিবারের সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন খাড়্গে, রাহুলও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share