Tag: Madhyom

Madhyom

  • Task Force: লাগামছাড়া দাম আলু-পেঁয়াজের, রাজ্যের তৈরি টাস্ক ফোর্সের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Task Force: লাগামছাড়া দাম আলু-পেঁয়াজের, রাজ্যের তৈরি টাস্ক ফোর্সের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলু আর পেঁয়াজের (Potato And Onion) দাপটে বাজারে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা ক্রেতাদের। দিনের পর দিন দাম বেড়েই চলেছে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে লোক দেখানো একটি টাস্ক ফোর্স তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু, দাম নিয়ন্ত্রণে টাস্ক ফোর্সের কোনও ভূমিকা চোখে পড়ে না। কখনও অভিযান হলে, টাস্ক ফোর্সের অভিযানের সেই খবর আগাম বাজারে পৌঁছে যায়। ফলে, প্রশ্নের মুখে টাস্ক ফোর্সের (Task Force) ভূমিকা।

    কত দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ? (Task Force)

    জানা গিয়েছে, প্রতি কেজির দর ৫০ টাকা থেকে বেড়ে এখন পৌঁছে গিয়েছে ৭০-৮০ টাকায়। জুলাইয়ে আলুর দাম খানিক নিয়ন্ত্রণে এলেও, এখন আবার তা প্রতি কেজি ৩৫ টাকায় বিকোচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে, প্রশ্ন উঠছে টাস্ক ফোর্সের (Task Force) ভূমিকা নিয়ে। কৃষি বিপণন দফতর সূত্রের খবর, সেপ্টেম্বরে অতিরিক্ত বৃষ্টির জন্য মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশে অনেক পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তার ফলে খুচরো বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। ব্যবসায়ীদের একাংশের দাবি, প্রতি বছরই পুজোর মরশুম থেকে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বাড়ে। তবে অন্য বছরে মহারাষ্ট্রের নাসিকের পেঁয়াজ বাজারে চলে আসে। এ বার সেই আমদানি কম হওয়ায়, দাম চড়েছে বেশি। রাজ্য টাস্ক ফোর্সের সদস্য তথা কলকাতার কোলে মার্কেটের ব্যবসায়ী কমল দে বলেন, ‘‘এই রাজ্যে প্রতি মাসে দেড় লক্ষ টন পেঁয়াজ লাগে। তার অর্ধেকেরও কম পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরাও আমদানি করতে ভয় পাচ্ছেন।” মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ার এক ব্যবসায়ী বলেন, বাজারে এখন যা পেঁয়াজ আসছে, তা চাষিদের ঘর থেকে। সেই পেঁয়াজও প্রায় শেষ।”

    আরও পড়ুন: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতায় ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়ায় ১২, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরো বাজারে দাম ৫ টাকা বেশি

    রাজ্যে গত মরশুমে প্রায় ১২৫ লক্ষ টন আলু ফলেছিল। তার মধ্যে হিমঘরে ঢুকেছিল ৬৩ লক্ষ টন। বাকি খুচরো বাজারে ও ভিন্ রাজ্যে রফতানি হয়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, এখন হিমঘর থেকে জ্যোতি আলু প্রতি কেজি গড়ে ২৬ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু, খুচরো বাজারে সেই দাম দাঁড়াচ্ছে ৩৫ টাকা। প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক লালু মুখোপাধ্যায়ের বলেন, ‘‘পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরো বাজারের দাম ৫ টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু কেন এমনটা হচ্ছে, আমাদের কাছেও প্রশ্ন।” টাস্ক ফোর্স (Task Force) কেন দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না, প্রশ্ন তুলছেন ক্রেতাদের অনেকে। টাস্ক ফোর্সের এক সদস্যের কথায়, ‘‘আমরা অভিযান চালানোর সময়ে ঠিক দাম নেওয়া হচ্ছে। ফিরে এলেই আবার দাম বাড়ছে!”

    সরকারের কী সাফাই?

    রাজ্যের কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদারের বক্তব্য, ‘‘কলকাতার যে সব খুচরো বাজারে দাম বাড়ানোর প্রবণতা রয়েছে, সেই সব বাজারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। সামনের মরসুমে সেখানে সুফল বাংলার স্টল খুলে সরকারি দামে আলু বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” কৃষি বিপণন দফতরের দাবি, সুফল বাংলা স্টল থেকে জেলায় জেলায় ২৫ টাকা ও কলকাতায় ২৬ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Al Qaeda: পিএম-কিষানের টাকায় অর্থ সংগ্রহ! ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার জঙ্গি-ছক ফাঁস

    Al Qaeda: পিএম-কিষানের টাকায় অর্থ সংগ্রহ! ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার জঙ্গি-ছক ফাঁস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার পরিকল্পনা করেছিল আল কায়দা (Al Qaeda) প্রভাবিত জঙ্গি মডিউল। জিহাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা হচ্ছিল প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনা (PM Kisan Yojana) ব্যবহার করে! আদালতে এমনই জানাল দিল্লি পুলিশ।

    ১১ জনকে গ্রেফতার (Al Qaeda)

    সেপ্টেম্বরে আল-কায়দা প্রভাবিত জঙ্গি মডিউলের সঙ্গে জড়িত ১১ জনকে গ্রেফতার করেছিল দিল্লি পুলিশ। এর মধ্যে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের রাঁচির চিকিৎসক ইশতিয়াকও। এই জঙ্গি মডিউলটি ভারতে ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছিল। তদন্ত চলাকালীন দিল্লি পুলিশ জানিয়ে দেয়, আল কায়দা-অনুপ্রাণিত এই মডিউলটি প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার মাধ্যমে জিহাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করছিল।

    পিএম-কিষান যোজনার সুবিধাভোগী

    দিল্লি পুলিশের তরফে আদালতে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গ্রেফতার হওয়া দুই ব্যক্তি পিএম-কিষান যোজনার সুবিধাভোগী ছিল। তারা জঙ্গি কার্যকলাপে সাহায্যের জন্য অস্ত্র কেনার উদ্দেশে অর্থ দিয়েছিল বলে অভিযোগ। অভিযুক্তদের পিএম-কিষান যোজনার টাকা পাইয়ে দিতে যারা তাদের হয়ে ফর্ম পূরণ করে দিয়েছিল, তাদের খোঁজেও তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, এই যে ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের সম্পর্কে তথ্য মিলেছিল কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির কাছ থেকে। তাতে বলা হয়েছিল, ঝাড়খণ্ডে অবস্থিত একটি চরমপন্থী ইসলামিক গোষ্ঠী, যারা দিল্লিতে সমমনস্কদের কাছ থেকে সমর্থন পাচ্ছিল, তারা জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করছিল (PM Kisan Yojana)।

    কী বলছে পুলিশ?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এক পুলিশ কর্তা বলেন, গ্রেফতারের পর (Al Qaeda) দিল্লি পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে তাদের তিহার জেলে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়। তবে নতুন প্রমাণ পাওয়ার পর এই সপ্তাহের শুরুতে আট অভিযুক্তকে ছ’দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। পাতিয়ালা হাউস কোর্টের অতিরিক্ত সেশন জজ হরদীপ কৌর ১২ নভেম্বর এক নির্দেশিকায় বলেন, তদন্তকারী অফিসার একটি আবেদন করেছেন, যেখানে আটজন অভিযুক্তের জন্য ছ’দিনের পুলিশ হেফাজত চাওয়া হয়েছে। একজন সাক্ষী বলেছেন যে ষড়যন্ত্রে আরও কয়েকজন জড়িত রয়েছে, এবং তাদের শনাক্ত ও জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। সাক্ষীর মতে, অভিযুক্তরা পিএম-কিষাণ যোজনা ব্যবহার করে জিহাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করেছিল, এবং অভিযুক্তদের পক্ষে যারা ফর্ম পূরণ করেছিল, তাদের শনাক্ত করতে হবে।

    আরও পড়ুন: “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে”, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ ফিল্মের প্রতিক্রিয়ায় বললেন মোদি

    প্রথম অভিযান

    এই মামলায় প্রথম অভিযান চালানো হয় ২২ অগাস্ট। এই সময় গ্রেফতার করা হয়েছিল ছ’জনকে (Al Qaeda)। এরা হল আনামুল আনসারি, শাহবাজ আনসারি, আলতাফ আনসারি, হাসান আনসারি, আরশাদ খান এবং বছর কুড়ির উমর ফারুক। জানা গিয়েছে, তারা রাজস্থানের ভিওয়াড়ির আজমেরি নাকা এলাকার সারে কালান কি পাহগাদিতে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল। প্রবীণ এক পুলিশ কর্তা জানান, দুই প্রশিক্ষক ও একজন শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যেতে পেরেছিল। পুলিশ একটি অ্যাসল্ট রাইফেল, একটি পিস্তল, একটি রিভলভার, বিভিন্ন ক্যালিবারের ৬৬টি তাজা কার্তুজ, একটি হাতবোমা, একটি রিমোট কন্ট্রোল মেকানিজম, একটি হাতে তৈরি কার্বাইন এবং একটি ডামি ইনসাস রাইফেল উদ্ধার করেছে (PM Kisan Yojana)।

    দ্বিতীয় অভিযান

    সেপ্টেম্বর মাসে রাঁচিতে চালানো হয় দ্বিতীয় অভিযান। সেখানে গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। এরা হল, ইশতিয়াক আহমেদ ওরফে ক্যাপ্টেন, মহম্মদ রিজওয়ান, মতি-উর-রহমান, মহম্মদ রহমানতুল্লাহ এবং ফয়জান আহমেদ। অভিযানের সময় একটি হাতে তৈরি এসএলআর, একটি হাতে তৈরি কার্বাইন এবং ৫.১ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। পুলিশের দাবি, ইশতিয়াকই এই জঙ্গি মডিউলের প্রধান। পুলিশ জানিয়েছে, ১১ অভিযুক্তই রাঁচির বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা। জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রযুক্তিগত নজরদারির সাহায্যে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তদের মধ্যে দু’জন- হাসান ও আনামুল, জেলবন্দি আবদুল রহমান কাটকির সঙ্গে দেখা করতে জামশেদপুর সেন্ট্রাল জেলে একাধিকবার গিয়েছিল। আত্মীয় পরিচয় দিয়ে তারা সেখানে গিয়েছিল।

    অতিরিক্ত সেশন জজের বক্তব্য

    অতিরিক্ত সেশন জজ হরদীপ কৌর বলেন, “আনামুল সিম কার্ড সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু পারেনি। তাই সে (Al Qaeda) হয়তো অন্য কাউকে তার জন্য সিম কার্ড জোগাড় করতে বলেছিল। সেই ব্যক্তিকে শনাক্ত করা প্রয়োজন।” একজন সাক্ষী জানিয়েছেন, আনামুলের নির্দেশে উমর বোমা তৈরির জন্য আতশবাজি কিনেছিল। ওই সাক্ষী আরও জানিয়েছেন, জিহাদের জন্য যুবকদের নিয়োগ করার লক্ষ্যে অভিযুক্ত আনামুল বুদ কোকরা, চত্রা, বাঁশ জাদি এবং অন্যান্য বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছিল। সে কাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল, তাদেরও শনাক্ত করা প্রয়োজন।

    ইশতিয়াক

    জানা গিয়েছে, ভারতের আল-কায়দা ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট মডিউল পরিচালনা করতেন ইশতিয়াক। এই সুপরিকল্পিত নেটওয়ার্কের হদিশ মেলায় জানা গিয়েছে, এই মডিউল ভারতে জঙ্গি হামলার জন্য ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে কাজ করছিল। ইশতিয়াক রাঁচির একজন রেডিওলজিস্ট। ঝাড়খণ্ডের নাকাটা জঙ্গলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করেছিলেন তিনি। সেখানে নতুন সদস্যদের অস্ত্র পরিচালনা ও আত্মঘাতী বোমা হামলার জন্য প্রস্তুত হওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হত। এই গোষ্ঠীর লক্ষ্য ছিল ভারতে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। ইশতিয়াক রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশ পর্যন্ত মডিউলের কার্যক্রম সম্প্রসারিত করেছিলেন। তিনি একটা আত্মঘাতী দল গঠনের পরিকল্পনা করেছিলেন বলেও (PM Kisan Yojana) তদন্তে জানা গিয়েছে (Al Qaeda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Pollution: ধোঁয়াশায় ঢাকল দেশের রাজধানী, মরশুমের দূষিততম দিন দিল্লিতে, জারি আট দফা নির্দেশিকা

    Delhi Pollution: ধোঁয়াশায় ঢাকল দেশের রাজধানী, মরশুমের দূষিততম দিন দিল্লিতে, জারি আট দফা নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মরশুমের দূষিততম দিন দিল্লিতে। কার্যত ধোঁয়াশায় ঢাকল দেশের রাজধানী শহর। দূষণ (Delhi Pollution) রোধে প্রশাসন জারি করল আট দফা নির্দেশিকা। পরিসংখ্যান বলছে, এ বছরের দূষিততম দিনের সাক্ষী থাকলেন দিল্লির বাসিন্দারা। দূষণে এখনও পর্যন্ত লাগাম টানা যায়নি। জনজীবন অত্যন্ত দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। ইতিমধ্যে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস অনলাইনে করার নির্দেশ দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Delhi Government)।

    নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের অফলাইন ক্লাস স্থগিত (Delhi Pollution)

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Delhi Government) অতীশি রবিবার এক্স হ্যান্ডলে ঘোষণা করেছেন, “সোমবার থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের অফলাইন ক্লাস স্থগিত করা হয়েছে। সোমবার থেকে গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান-৪ (গ্র্যাপ-৪) আরোপ করার সঙ্গে সঙ্গে, দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণি ব্যতীত সমস্ত শিক্ষার্থীদের জন্য অফলাইন ক্লাস বন্ধ করা হয়েছে। পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত সমস্ত স্কুল অনলাইন ক্লাস করবে।”

    তাপমাত্রা যত নিচের দিকে নামছে দূষণের মাত্রা তত বাড়ছে। সোমবার সকাল ৯টায় বাতাসের গুণগত মান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স বা একিউআই (Delhi Pollution) দাঁড়িয়েছে ৪৮৫। রবিবার এই দূষণের মান ছিল ৪৫৫। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-এর মাত্রা পরিসংখ্যান সূত্রে জানা গিয়েছে, শূন্য থেকে ৫০ হলে ভালো, ৫১ থেকে ১০০ হলে সন্তোষজনক। ১০১ থেকে ২০০ হলে নিয়ন্ত্রণ যুক্ত,  ২০১ থেকে ৩০০ হলে খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০ হলে অতি খারাপ আর ৪০০ থেকে ৫০০ হলে তীব্র খারাপ। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে তৎপরতার সঙ্গে বেশ কয়েকটি নির্দেশ জারি করা হয়েছে। 

    দুপুরেই ধোঁয়াশায় ঢাকছে শহর!

    গত এক সপ্তাহ ধরে ভয়াবহ বায়ু দূষণের (Delhi Pollution) শিকার হয়েছে দিল্লি। কার্যত দিনে দুপুরেই ধোঁয়াশায় ঢাকছে শহর। ফলে দৃশ্যমানতা ক্রমেই কমে যাচ্ছে। প্রভাব পড়ছে পরিবহণ ব্যবস্থার উপর। রেল, বিমান ইতিমধ্যেই বিলম্বিত হয়ে চলছে। হাতে সময় নিয়ে বিমান সংস্থাগুলি বিমান বন্দরে পৌঁছানোর নির্দেশ দিয়েছে। এই পরিস্থিতি সমাল দিতে গ্র্যাপ-৩ চালু করেছিল দিল্লি সরকার (Delhi Government)। সেই সঙ্গে জারি করা হয়েছে ৮ দফা বিধিনিষেধ। সোমবার থেকে এই ক্যাটেগরি আরও এক ধাপ বাড়িয়ে গ্র্যাপ-৪ জারি করা হয়।

    আরও পড়ুনঃ বড় সিদ্ধান্ত? মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে আজ উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডাকলেন শাহ

    নির্মাণ কাজ বন্ধরাখার নির্দেশ

    নিত্যপ্রয়োজনীয় গাড়ি ছাড়া ভারী ট্রাক যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আধুনিক ইঞ্জিন পরিচালিত গাড়ি ছাড়া অন্য গাড়ি প্রবেশের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। যেকোনও নির্মাণ কাজ এখন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্কুলের দশম, একাদশ, দ্বাদশ ছাড়া বাকি অন্যন্য শ্রেণির পঠনপাঠন বাড়ি থেকে অনলাইনে করার নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Toy Train: প্রতীক্ষার অবসান! এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ফের চলাচল শুরু টয় ট্রেনের

    Toy Train: প্রতীক্ষার অবসান! এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ফের চলাচল শুরু টয় ট্রেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর্যটকদের জন্য সুখবর। আবার এনজেপি স্টেশনে নেমে টয় ট্রেনে চেপে সোজা দার্জিলিং (Darjeeling) যাওয়া যাবে। চার মাস বন্ধ থাকার পর আবার রবিবার এনজেপি থেকে দার্জিলিং রুটে হেরিটেজ টয় ট্রেন (Toy Train) চালু হল।  রবিবার এনজেপি স্টেশন থেকে সকাল সাড়ে ন’টা নাগাদ এই ট্রেনের যাত্রা শুভারম্ভ করান উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাঠিয়ারের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার।

    কেন বন্ধ ছিল টয় ট্রেন? (Toy Train)

    জানা গিয়েছে, গত ৫ জুলাই থেকেই এই রুটে টয় ট্রেন (Toy Train) পরিষেবা বাতিল করা হয়। পাহাড়ে জায়গায় জায়গায় ধস নামায় টয় ট্রেনের লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেকারণে এনজেপি-দার্জিলিং রুটে টয় ট্রেন বাতিল করতে বাধ্য হয় দার্জিলিং হিমালয়ান রেল কর্তৃপক্ষ। ক্ষতিগ্রস্ত লাইন মেরামত করে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করতে চার মাস সময় লাগে। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলের ডিরেক্টর প্রিয়াংশু বলেন, ‘‘ধসে জায়গায় জায়গায় মাটি আলগা হয়ে যাওয়ায় নতুন করে লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। একারণে লাইন মেরামত করতে এতদিন সময় লাগল। তবে, এখন বর্ষা নেই। শীতের মরশুম। টয় ট্রেন এনজেপি থেকে দার্জিলিংয়ে চলাচলের ক্ষেত্রে আর কোনও প্রাকৃতিক সমস্যা হবে না বলে আশা করছি।’’

    আরও পড়ুন: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতায় ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়ায় ১২, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    পর্যটকরা কী বললেন?

    দার্জিলিংয়ের পথে ফের টয় ট্রেন (Toy Train) চালু হওয়ার মুহূর্তকে ঘিরে এনজেপি স্টেশনে ছিল উৎসবের জোয়ার। দেশ-বিদেশের পর্যটকদের ট্রয় ট্রেনে চাপার আগ্রহ ছিল দেখার মতো। অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছেন এনা এবং বেনা। গোয়া থেকে এদিন টয় ট্রেন দার্জিলিং গেলেন, সময় শেট্টি ও তাঁর বন্ধুরা। অস্ট্রেলিয়ার বেনা বলেন, ‘‘এর আগে পাঁচবার আমি ভারত ভ্রমণে এসেছি। কিন্তু এবারই প্রথম টয় ট্রেনে চড়ছি। দারুন একটা উত্তেজনা অনুভব করছি। দার্জিলিংয়ের  টাইগার হিল সম্পর্কে জানি। কিন্তু টয় ট্রেন চড়ার একটা স্বপ্ন ছিল। তা বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে ভেবে আমি রোমাঞ্চিত।’’ গোয়ার সময় শেট্টি বলেন, ‘‘গতবার দার্জিলিং এসেছিলাম। ট্রয় ট্রেন চড়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু, এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ট্রেন বন্ধ থাকায় তা হয়ে ওঠেনি। এবার তা হচ্ছে জেনে ভালো লাগছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতা ১৮.৮, পুরুলিয়ায় ১২.৭ ডিগ্রি, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতা ১৮.৮, পুরুলিয়ায় ১২.৭ ডিগ্রি, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত। চলছে শেষ পর্বের অনুশীলন। প্রতিদিনই নামছে পারদ। রবিবার পর্যন্ত শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯ ডিগ্রি। সোমবার তা আরও কমে ১৮ ডিগ্রির ঘরে নেমে গিয়েছে। উত্তুরে হাওয়া প্রবেশের অনুকূল পরিস্থিতি রয়েছে রাজ্যে। সেই কারণেই পারদ (Winter in Bengal) নামছে, জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। পূর্বাভাস, আর কয়েকদিনের অপেক্ষা, তারপরই ঝোড়ো ব্যাটিং করবে শীত।

    কলকাতার পারদ

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Winter in Bengal) নতুন করে আর কমবে না। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ১.১ ডিগ্রি কম। এ ছাড়া, রবিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, তা-ও স্বাভাবিকের চেয়ে ১.৬ ডিগ্রি কম। সোমবার দক্ষিণবঙ্গে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা রয়েছে পুরুলিয়ায়। সেখানে পারদ নেমে গিয়েছে ১২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এ ছাড়া উলুবেড়িয়ায় ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দমদমে ১৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমানে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আসানসোলে ১৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সিউড়িতে ১৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ঝাড়গ্রামে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং কল্যাণীতে ১৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমেছে পারদ।

    আরও পড়ুন: গোলাপি টেস্টে ফিরছেন রোহিত! পারথে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন বুমরা, ওপেনার কে?

    কুয়াশার সতর্কতা 

    উত্তরে মালদা, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং দক্ষিণবঙ্গে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় আগামী তিন দিন হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার পূর্বাভাস (Weather Update) দেওয়া হয়েছে। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে দার্জিলিঙে (৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস)। এ ছাড়া আলিপুরদুয়ারে ১৬, কোচবিহারে ১৬.৭, রায়গঞ্জে ১৫.৯ এবং কালিম্পঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতের আমেজের প্রথম স্পেল অন্তত আগামী ৮ দিন থাকছে বলে আশ্বাস আলিপুর হওয়া অফিসের। আগামী ৭২ ঘণ্টায় আরও পারদ পতনের (Winter in Bengal) সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমের জেলায় পতনের সূচক বেশি। গাঙ্গেয় বঙ্গে পতনের সূচক সেই অনুপাতে কিছুটা কম। আগামী ৭২ ঘণ্টায় আরও দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India vs Australia: গোলাপি টেস্টে ফিরছেন রোহিত! পারথে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন বুমরা, ওপেনার কে?

    India vs Australia: গোলাপি টেস্টে ফিরছেন রোহিত! পারথে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন বুমরা, ওপেনার কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার (India vs Australia) বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে খেলছেন না রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। পারথ টেস্টে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন যশপ্রীত বুমরা। রোহিতের জায়গায় প্রথম টেস্টের দলে নেওয়া হয়েছে দেবদত্ত পাড়িক্কলকে। ওপেনার হিসেবে কেএল রাহুলকে খেলানো প্রায় নিশ্চিত। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট অ্যাডিলেডে। সেটি গোলাপি বলে দিন-রাতের ম্যাচ। তার আগে গোলাপি বলে ভারতের একটি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলার কথা রয়েছে। সূত্রের খবর, প্রস্তুতি ম্যাচের আগেই টিমের সঙ্গে যোগ দেবেন রোহিত শর্মা।

    অনুপস্থিত রোহিত, নেতা বুমরা

    সদ্য বাবা হয়েছেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। আরও কিছুদিন পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চান তিনি। বোর্ড সূত্রে খবর, রোহিত বোর্ডকে জানিয়ে দিয়েছেন যে এখনই অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia) যেতে পারবেন না। পরিবারের সঙ্গে আরও সময় কাটাতে চান। দিন-রাতের টেস্টের আগেই দলের সঙ্গে যোগ দেবেন। মাঝে ন’দিনের ব্যবধান রয়েছে। তাই অ্যাডিলেড টেস্টে রোহিতের খেলা নিয়ে সংশয় নেই। রোহিতের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব দেবেন বুমরা। এর আগে ইংল্যান্ডে একটি টেস্টে বুমরা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

    ওপেনিংয়ে রাহুল না ঈশ্বরণ

    রোহিত (Rohit Sharma) না থাকায় টপ অর্ডারেও চাপ বাড়ছে। যশস্বীর সঙ্গে ওপেনার কে, এই প্রশ্ন জোরালো। তার অন্যতম কারণ, শুভমন গিলের চোট। সূত্রের খবর, পারথে শুভমনকে খেলানোর ঝুঁকি নেওয়া হচ্ছে না। সে কারণে ওপেনিংয়ের পাশাপাশি তিন নম্বর নিয়েও ভাবতে হচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। চোটমুক্ত হয়ে রবিবার অনুশীলনে ফিরেছেন কেএল রাহুল। বোর্ডের পোস্ট করা ভিডিওতে তিনি বলেছেন, “ম্যাচের প্রথম দিন খারাপ ভাবে লেগেছিল। আজ ভালো লাগছে। প্রথম ম্যাচের জন্য তৈরি হচ্ছি। এ দেশে তাড়াতাড়ি এসে প্রস্তুতির অনেকটা সময় পেয়েছি ভেবে খুশি। সিরিজের জন্য অনেকটা প্রস্তুতির সময় পেয়েছি।” তবে, রাহুল খেলতে না পারলে যশস্বী জয়সওয়ালের সঙ্গে ওপেন করতে পারেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ। বাংলার এই ব্যাটার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সাফল্য পেয়ে আসছেন। ভারত এ দলের হয়েও সাফল্য পেয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Immunity Power: একটু ভারী খাওয়া-দাওয়ার পরেই বিগড়ে যাচ্ছে শরীর! বারবার ভোগান্তি রুখবেন কীভাবে?

    Immunity Power: একটু ভারী খাওয়া-দাওয়ার পরেই বিগড়ে যাচ্ছে শরীর! বারবার ভোগান্তি রুখবেন কীভাবে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ ওঠানামা করছে। ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে কিংবা যে কোনও অনুষ্ঠান-উদযাপনের খাওয়া-দাওয়ার পরেই বিগড়ে যায় শরীর। কখনও জ্বর-সর্দি-কাশি, আবার কখনও পেটের অসুখ! বছরভর নানান ভোগান্তি লেগেই থাকে। ঋতু পরিবর্তনের মরশুমে বাড়ে আরও বিপদ। গলাব্যথা থেকে জ্বর কিংবা সর্দি! অসুখের জেরে অনেকেই নাজেহাল হন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম থাকার জেরেই এই বিপদ! শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) কম থাকলে নানান রোগের কবলে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে‌। তাই সুস্থ জীবনযাপনের জন্য জরুরি রোগ প্রতিরোধ শক্তি! পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘরোয়া উপাদানেই এই সমস্যার মোকাবিলা করা সম্ভব। নিয়মিত কিছু খাবার খেয়েই বাড়ানো যাবে ইমিউনিটি পাওয়ার! যার ফলে সামান্য অসুখেই শরীর কাবু হবে না। এছাড়াও সাধারণ ভাইরাস ঘটিত অসুখের ভোগান্তিও কমবে! এবার জেনে নিন, কীভাবে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ শক্তি?

    জলখাবারে থাকুক সাইট্রাস ফল (Immunity Power) 

    বাড়ির বাচ্চাদের স্কুলের টিফিনে হোক কিংবা বড়দের প্রাতঃরাশে, অন্যান্য খাবারের সঙ্গে নিয়মিত থাকুক সাইট্রাস ফল। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সাইট্রাস ফল হল বিভিন্ন ধরনের বেরি জাতীয় ফল। অ্যাপ্রিকট থেকে স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি-সবগুলোই সাইট্রাস গোত্রীয় ফল। নিয়মিত এই জাতীয় ফল খেলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ শক্তি। কারণ, সাইট্রাস জাতীয় ফলে থাকে ভিটামিন সি। শরীরে এই ভিটামিন সি-র জোগান থাকলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। আবার এটা রক্তে শ্বেত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। তাই দেহের প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। নিয়মিত এই ফল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে।

    রান্নায় ব্যবহার হোক হলুদ

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রান্নায় নিয়মিত হলুদ ব্যবহার করলে রোগ প্রতিরোধ‌ শক্তি (Immunity Power) বাড়ে। কারণ, হলুদে থাকে কারকিউমিন। এই উপাদান শরীরে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত অসুখের ঝুঁকি কমায়। আবার আর্থ্রাইটিসের মতো রোগের বিরুদ্ধেও মোকাবিলা করে। তাই হলুদ রান্নায় নিয়মিত ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    দুপুরের খাবারে পাতে থাকুক শাক

    যে কোনও ধরনের শাক শরীরের জন্য উপকারী, এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পুঁই শাক হোক কিংবা পালং শাক, যে কোনও ধরনের শাক শরীর সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।‌ কারণ,  শাকে থাকে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, বিটা ক্যারোটিন এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো উপাদান। এই উপাদানগুলো পেশিকে মজবুত করে। শরীরের  প্রয়োজনীয় ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে। ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) বাড়ে। তাই নিয়মিত দুপুরে ভারী খাবার অর্থাৎ ভাত কিংবা রুটি খাওয়ার সময় সঙ্গে থাকুক এক ধরনের শাক! এতে শরীর সুস্থ থাকবে।

    টক দই থাকুক শেষ পাতে

    শরীর সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে খাবারের শেষ পাতে থাকুক টক দই। এমনটাই পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, টক দইয়ে থাকে একাধিক ভালো ব্যাকটেরিয়া। যা মানুষের শরীরের অন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী। তাই নিয়মিত টক দই খেলে অন্ত্রের রোগের ঝুঁকি (Illness) কমবে। পেটের অসুখ এবং হজম জনিত সমস্যায় ভোগান্তি কমবে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে।

    মুরগির ডিম এবং মাংস দেবে বাড়তি শক্তি

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেহে প্রোটিনের চাহিদা ঠিকমতো পূরণ না হলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই নিয়মিত প্রোটিন‌ জাতীয় খাবার জরুরি।‌ তাই মেনুতে মুরগির‌ ডিম কিংবা মাংসের পদ থাকা জরুরি। তবে অবশ্যই সহজপাচ্য রান্না হতে হবে।‌ যাতে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন বি ৬-র মতো উপাদানের জোগান‌ ঠিকমতো হয়। নিয়মিত ডিম এবং মাংস জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন খেলে পেশি মজবুত হবে। আয়রনের চাহিদা পূরণ হবে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে (Immunity Power)।‌

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন হেমন্ত”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন হেমন্ত”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Polls) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন।” শনিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের দুমকায় এক জনসমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কাঠগড়ায় হেমন্ত (Amit Shah)

    রাজ্যের আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাসের জন্যও হেমন্তকে কাঠগড়ায় তোলেন শাহ। বলেন, “হেমন্ত সোরেন আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাসের জন্য দায়ী। কারণ তিনি অনুপ্রবেশকারীদের ঝাড়খণ্ডে ঢুকতে এবং আদিবাসী নারীদের বিয়ে করতে দিচ্ছেন। তারা এখানকার আদিবাসী ভূমি দখল করছে, যা আমরা হতে দেব না।” বিজেপির এই প্রবীণ নেতা বলেন, “হেমন্ত সোরেন কংগ্রেসের সমর্থনে পিছনের দরজা দিয়ে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে চাইছেন। আমি সতর্ক করে দিচ্ছি যে বিজেপি হেমন্ত সোরেন ও রাহুল গান্ধীর এমন কোনও পরিকল্পনা সফল হতে দেবে না।”

    শাহি আশ্বাস

    রাজ্যের কোনও যুবককে যাতে চাকরির জন্য অন্যত্র যেতে না হয়, তাই বিজেপি ক্ষমতায় এলে যথেষ্ট শিল্প প্রতিষ্ঠার আশ্বাসও দেন তিনি (Amit Shah)। শাহ বলেন, “হেমন্ত সোরেন দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতে জড়িত ছিলেন। তবে তাঁকে ২৩ নভেম্বর বিদায় জানানো হবে। ক্ষমতার লোভ হেমন্ত সোরেনকে আরজেডি-কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বাঁধতে বাধ্য করেছিল। এরাই ঝাড়খণ্ড সৃষ্টির বিরোধিতা করেছিল।”

    আরও পড়ুন: “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে”, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ ফিল্মের প্রতিক্রিয়ায় বললেন মোদি

    মধুপুরে দেওঘর জেলায় অন্য একটি সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, “কংগ্রেস পার্টি এবং ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে চায়। ঝাড়খণ্ড ইতিমধ্যেই সংরক্ষণের জন্য ৫০ শতাংশ সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। যদি মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে হয়, তবে তা তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি এবং অনগ্রসর শ্রেণির সংরক্ষণের কোটা থেকে কেটে নিতে হবে। আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি, যতদিন আমাদের একজনও সাংসদ থাকবেন, ততদিন আমরা মুসলমানদের সংরক্ষণ পেতে দেব না।”

    তিনি বলেন, “এই নির্বাচন একজন বিধায়ক বা একটি দল নির্বাচিত করার জন্য নয়। এটি হেমন্ত সোরেনকে সরিয়ে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী আনার জন্য নয়। এই নির্বাচন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Polls) নারী, যুবক এবং পিছিয়ে থাকা শ্রেণির ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে”, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ ফিল্মের প্রতিক্রিয়ায় বললেন মোদি

    PM Modi: “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে”, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ ফিল্মের প্রতিক্রিয়ায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’-এর (Sabarmati Report Film) ভূয়সী প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে যা সাধারণ মানুষ দেখতে পারবেন।”

    গোধরা ট্রেন ট্র্যাজেডি (PM Modi)

    ২০০২ সালে গোধরা ট্রেন ট্র্যাজেডির ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই চলচ্চিত্র নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, “ভালো বলেছেন। সত্য প্রকাশিত হচ্ছে, এবং সেটাও এমনভাবে যাতে সাধারণ মানুষ তা দেখতে পারেন। একটি ভুয়ো বর্ণনা কেবল সীমিত সময়ের জন্যই টিকে থাকতে পারে। শেষ পর্যন্ত সত্য সব সময় প্রকাশিত হয়!”

    ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’

    সিনেমাটি পরিচালনা করছেন ধীরজ সর্না। ২০০২ সালের সেই ঘটনার ওপর আলোকপাত করে সিনেমাটি। ২০০২ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। ওই ঘটনায় জড়িয়ে দেওয়া হয় অধুনা প্রধানমন্ত্রীর নাম। শুক্রবারই মুক্তি পেয়েছে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’। গোধরার সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি করা হয়েছে সিনেমাটি। ম্যাসির পাশাপাশি, এই চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রাশি খান্না এবং ঋদ্ধি ডোগরা।

    এদিকে, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) তিন দেশ সফর করছেন। তিনি প্রথমে গিয়েছেন নাইজেরিয়ায়। ১৭ বছর পর কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী গেলেন নাইজেরিয়ায়। সেখান থেকে তিনি যাবেন ব্রাজিলে। সেখানে যোগ দেবেন জি২০ শীর্ষ বৈঠকে। ১৯ থেকে ২১ নভেম্বর সফর করবেন গায়ানায়। তার পর ফিরবেন দেশে।

    আরও পড়ুন: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা”, তোপ শুভেন্দুর

    ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের গোধরা স্টেশনে সবরমতী এক্সপ্রেসের একটি কামরায় আগুন লাগিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। ঘটনায় জীবন্ত দগ্ধ হন ৫৯ জন। এই ঘটনায় হিংসার ঘটনা ঘটতে থাকে গুজরাটের বিভিন্ন অংশে। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। সেখানে সলিসিটর জেনারেল জানান, লাগাতার পাথর ছোড়ার কারণে জ্বলন্ত ট্রেন থেকে বাইরে বের (Sabarmati Report Film) হতে পারেননি যাত্রীরা (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা (Rohingyas)।” রবিবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে এমনই অভিযোগ করলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন মুম্বইয়ের দাদরে বিজেপি অফিসে প্রবাসী বাঙালিদের সামনে বক্তব্য রাখেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। সেখানেই তিনি অনুপ্রবেশ নিয়ে তুলোধনা করেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে।

    শুভেন্দুর অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দুর অভিযোগ, কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার জন্য বিএসএফকে জমি দেয়নি রাজ্য সরকার। শুভেন্দু বলেন, “বাংলাদেশ সীমান্তের ৭২টি জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। জমি না পাওয়ায় কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া যায়নি। কেন্দ্রীয় সরকার বারবার বললেও, বাংলার সরকার বিএসএফকে জমি দেয়নি। এসব সীমান্ত দিয়ে দলে দলে বাংলায় ঢুকছে রোহিঙ্গারা। তারপর ছড়িয়ে পড়ছে সারা ভারতে।”

    রোহিঙ্গারা ঢুকছে ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও

    তিনি বলেন, “বাংলা দিয়ে রোহিঙ্গারা ঢুকে ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও ছড়িয়ে পড়ছে। বাংলার ডেমোগ্রাফি চেঞ্জ করছে। এটা ঝাড়খণ্ডে হচ্ছে, মহারাষ্ট্রেও চেষ্টা চলছে।” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এরা আপনাদের সঙ্গে মিশে গিয়ে রেশন, জমি, কাজ সব নিয়ে নিচ্ছে।” বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে যে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হবে, তাও জানান শুভেন্দু। তিনি বলেন, “বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করা হবে।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “বাংলায় রাষ্ট্রবাদী সরকার তৈরি করে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করে ভারতকে সুরক্ষিত করব, বাংলাকে সুরক্ষিত করব।”

    আরও পড়ুন: শীতের পরেই জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েত নির্বাচন, ইঙ্গিত উপরাজ্যপালের কথায়

    শুভেন্দুর মতে, মহারাষ্ট্রের নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রবাসী বাঙালিদের কাছে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। বাংলার বিরোধী দলনেতা বলেন, “এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডি জোটের কংগ্রেস মাত্র ৯৯টি আসন পেয়েছে। ইন্ডি জোটের মোট আসন এনডিএ জোটের চেয়ে কম। তার পরেও ওরা যে ভাষায় কথা বলতে শুরু করেছিল, তাতে যারা ভারতীয় সংস্কৃতিকে ভালোবাসি, সম্মান করি, আমরা যারা সনাতনী, তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম।” শুভেন্দু বলেন, “কাশ্মীরে বিজেপি সব চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। গতবার ২৫টি পেয়েছিল, এবার (Rohingyas) পেয়েছে ২৯টি। এককভাবে বিজেপি ২৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “দেশ এগোচ্ছে বিকশিত ভারতের দিকে। মহারাষ্ট্রে অনেক আসনে বাঙালিরা নির্ণায়ক শক্তি। আপনাদের প্রতিটি ভোট দেশকে সমৃদ্ধ করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share