Tag: Madhyom

Madhyom

  • Amit Shah: ১০ বছরে সন্ত্রাস কমেছে ৭০ শতাংশ, শীঘ্রই আসছে জাতীয় সন্ত্রাস-দমন নীতি, জানালেন অমিত শাহ

    Amit Shah: ১০ বছরে সন্ত্রাস কমেছে ৭০ শতাংশ, শীঘ্রই আসছে জাতীয় সন্ত্রাস-দমন নীতি, জানালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে সন্ত্রাসবাদ ৭০ শতাংশ কমেছে। মোদি জমানায় সন্ত্রাস দমনে এমনই সাফল্যের কথা শোনালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, খুব তাড়াতাড়ি জাতীয় সন্ত্রাস-দমন নীতি (National counter terrorism policy) আসতে চলেছে। প্রসঙ্গত, দিল্লিতে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি আয়োজিত সন্ত্রাস-বিরোধী সম্মেলন-২০২৪-এ যোগদান করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানেই তাঁকে একথা বলতে শোনা যায়।

    কী বললেন অমিত শাহ (Amit Shah)? 

    অমিত শাহ বলেন, ‘‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ রাজ্য সরকারের ওপর ন্যস্ত। রাজ্য সরকারগুলির নিজস্ব ভৌগোলিক সীমানা রয়েছে এবং তাদের সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদের কোনও ভৌগোলিক সীমা নেই। তাই কেন্দ্র ও রাজ্যের নিরাপত্তা এজেন্সিগুলিকে নিজেদের মধ্যে সমন্বয় আরও বাড়িয়ে কাজ করতে হবে, সন্ত্রাসের মোকাবিলা করার জন্য। এদিনের সন্ত্রাস-বিরোধী সম্মেলনে হাজির ছিলেন বিভিন্ন রাজ্যের ডিজিপি পদমর্যাদার আধিকারিকরা। তাঁদেরকে উদ্দেশ্য করে অমিত শাহ বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি এনআইএ সন্ত্রাস দমন মামলায় ইউএপিএ আইনকে ব্যবহার করে এবং তার ফলাফল যথেষ্ট ভালো। এখনও পর্যন্ত ৬৩২টি মামলার মধ্যে ৪৯৮টিতেই শাস্তি হয়েছে এই আইনে অভিযুক্ত ৯৫ শতাংশেরই।

    নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর দেশ অবিশ্বাস্যভাবে এগিয়ে চলেছে

    অমিত শাহ (Amit Shah) আরও বলেন, ‘‘আমরা এরপর আর একটি পদক্ষেপ করব, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য। এই কারণে আমরা খুব শীঘ্রই নিয়ে আসব জাতীয় সন্ত্রাস-দমন নীতি (National counter terrorism policy), যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কিন্তু আমি যেটা বারবার বলছি, পুলিশ হল রাজ্যের অধীনে। তাই সন্ত্রাস-বিরোধী বেশি লড়াই রাজ্যকেই করতে হবে। সমস্ত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তাদেরকে সাহায্য করবে, তথ্য দিয়ে।’’ তিনি আরও বলেন, নতুন এই সন্ত্রাস-দমন নীতি কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির মধ্যে সমন্বয় আরও বাড়াবে। নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর দেশ অবিশ্বাস্যভাবে এগিয়ে চলেছে এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাফল্য পেয়েছে। আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সন্ত্রাসকে শেষ করার বিষয়ে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 08 November 2024: ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 08 November 2024: ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) সঙ্গীতে সাফল্য পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) গাড়ি একটু সাবধানে চালান।

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটিতে বিবাদে জড়াবেন না।

    মিথুন

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে। 

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    সিংহ

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণা জন্মাতে পারে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে বেশি।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ সংযত রাখুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    তুলা

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    ধনু

    ১) রক্তহীনতা বাড়তে পারে।

    ২) বাইরের লোকের জন্য দাম্পত্য কলহ।

    ৩) সংযমী হতে হবে। ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    মকর

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ।

    কুম্ভ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মীন

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Firhad Hakim: রেখা পাত্রকে ‘কু-মন্তব্য’ ফিরহাদের! মুখ্যসচিব-ডিজিকে তদন্তের নির্দেশ জাতীয় মহিলা কমিশনের

    Firhad Hakim: রেখা পাত্রকে ‘কু-মন্তব্য’ ফিরহাদের! মুখ্যসচিব-ডিজিকে তদন্তের নির্দেশ জাতীয় মহিলা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাড়োয়ায় উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্রকে নিয়ে প্রকাশ্য জনসভা থেকে বিতর্কিত মন্তব্য করার অভিযোগ ওঠে ফিরহাদের (Firhad Hakim) বিরুদ্ধে। যা নিয়ে তোলপাড় চলছে রাজনৈতিক মহলে। এবার ফিরহাদ হাকিমের ওই মন্তব্য নিয়ে তদন্ত করার জন্য রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজি-কে নির্দেশ দিল জাতীয় মহিলা কমিশন। আইনি পদক্ষেপ করার জন্য কমিশন নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই তদন্ত শেষে ৩ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজিকে। এসেছে এমনই নির্দেশ।

    ফিরহাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ (Firhad Hakim)

    বৃহস্পতিবার সকালেই ফিরহাদের (Firhad Hakim) বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে বিধাননগর দক্ষিণ থানার দ্বারস্থ হন বিজেপির বিধাননগরের মণ্ডল সভাপতি সঞ্জয় পয়রা। কিন্তু, পুলিশ অভিযোগ নিতে চায়নি বলে দাবি তাঁর। পরবর্তীতে মেইল মারফত অভিযোগ দায়ের হয় বিধাননগর কমিশনারেটে। যা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ওই বিজেপি নেতা। তিনি ক্ষোভের সুরে বলেন, “বাংলায় গণতন্ত্র নেই। আইনের শাসন নেই। শাসকের আইন রয়েছে। তাই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করল পুলিশ।”

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    সরব হয়েছেন শুভেন্দু

    ফিরহাদের (Firhad Hakim) মন্তব্য প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “রেখা পাত্রকে অপমান করার কোনও অধিকার নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ফিরহাদ হাকিমের। একজন মহিলা সম্পর্কে ওই শব্দ ব্যবহার করা উচিত হয়নি।”  ‘কু-মন্তব্যের’ জন্য ফিরহাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। জাতীয় মহিলা কমিশনকে ট্যাগ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন শুভেন্দু। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দফতর, জাতীয় মহিলা কমিশন, জাতীয় তফসিলি জাতি জনজাতি কমিশনকে ট্যাগ করে অভিযোগ জানান। সেই সঙ্গে জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্য অর্চনা মজুমদারকেও ট্যাগ করেন তিনি। তাঁর দাবি, “শুধু একজন মহিলাকে নয়, পৌণ্ড্র ক্ষত্রিয় জনজাতিকেও অপমান করা হয়েছে”।

    সন্দেশখালির মা-বোনেদের অপমান

    এদিকে, শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগের জবাব দিয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্য অর্চনা মজুমদার জানিয়েছেন, জাতীয় মহিলা কমিশন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে। তিনি এক্স মাধ্যমে লিখেছেন,”সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মহিলাদের ওপর কী অত্যাচার হয়েছে, তা সবাই দেখেছে। এই মন্তব্য তাঁদের সম্মান ক্ষুণ্ণ করেছে। এটা সমাজের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।” ফিরহাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন রেখা পাত্রও। তিনি বলেন, “আমাকে যে ভাষায় আক্রমণ করেছেন, সেটা খুব নিন্দনীয়। আমার মতো খেটে খাওয়া পরিবারের মেয়েকে অপমান করা হয়েছে। এই অপমান গোটা সন্দেশখালির মা-বোনেদের অপমান।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় তিনি পরিচিত ক্যাশ নামে। আসল নাম কাশ্যপ প্যাটেল (Kashyap ‘Kash’ Patel)। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তিনি সব কিছু করতে পারেন। মার্কিন মসনদে ফের বসতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তার পরেই চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ্যপ। শোনা যাচ্ছে, আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি বা সিআইএ-র প্রধান পদে (CIA director) এই কাশ্যপকেই বসাতে চাইছেন ট্রাম্প।

    গুজরাটি বংশোদ্ভূত কাশ্যপ

    আমেরিকায় প্রতিরক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel) গুজরাটি বংশোদ্ভূত। তাঁর বাবা-মা বড় হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকায়। সত্তরের দশকে ইদি আমিন শাসিত উগান্ডা থেকে পালিয়ে যান কাশ্যপের বাবা। চলে আসেন আমেরিকায়। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের গার্ডেন সিটিতে জন্ম হয় কাশ্যপের। সেখানেই বেড়ে ওঠেন।  আইন নিয়ে পড়াশোনার জন্য নিউইয়র্কে আসার আগে রিচমন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে স্নাতক হন কাশ্যপ। ব্রিটেনের ‘ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন’-এর ‘ফ্যাকাল্টি অফ ল’ থেকে আন্তর্জাতিক আইনেরও ডিগ্রি রয়েছে কাশ্যপের। 

    কর্মজীবন শুরু আইনজীবী হিসেবে

    আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। খুন, মাদক পাচার এবং আর্থিক অপরাধ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জটিল মামলা লড়েন। ৪৪ বছর বয়সি কাশ্যপ প্রতিরক্ষা সচিব ক্রিস্টোফার মিলারের প্রাক্তন ‘চিফ অফ স্টাফ’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে প্রেসিডেন্টের উপ-সহকারী এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলে সন্ত্রাস দমনের সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন কাশ্যপ।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান

    ২০১৯ সালে একজন আইনজীবী হিসাবে তৎকালীন ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। দ্রুত পদোন্নতিও হয়। আল-বাগদাদি এবং কাসেম আল-রিমির মতো আইসিস এবং আল-কায়েদার নেতৃত্ব নির্মূল করা-সহ প্রথম ট্রাম্প সরকারের একাধিক পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার নেপথ্যে অন্যতম মাথা ছিলেন কাশ্যপ। প্রথম ট্রাম্প জমানায় আমেরিকার অনেক পণবন্দিকে মুক্ত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত হাউসের স্থায়ী নির্বাচন কমিটির সিনিয়র কাউন্সিল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন কাশ্যপ। ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রভাবিত করার জন্য রাশিয়ার নাক গলানোর যে অভিযোগ উঠেছিল, তা নিয়ে তদন্তের নেতৃত্বও দেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও অনুগামী কাশ্যপ। এবার তাঁকেই  সিআইএ-র মাথায় (CIA director) বসাতে চাইছেন ট্রাম্প। বন্ধু মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই ভরসা রাখছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Stomach ailment: সন্তানের পেটের অসুখ বাড়াচ্ছে ভোগান্তি! কোন দিকে নজর দিলেই হবে মুশকিল আসান?

    Stomach ailment: সন্তানের পেটের অসুখ বাড়াচ্ছে ভোগান্তি! কোন দিকে নজর দিলেই হবে মুশকিল আসান?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ঋতু পরিবর্তনের সময়ে নানান অসুখ দাপট বাড়ায়। পেটের সমস্যা তার মধ্যে অন্যতম! অনেক শিশু প্রায়ই পেটের অসুখে ভোগে। বিশেষত শীতে অনেকের পেটের সমস্যা বেশি দেখা যায়। এর প্রভাব পড়ে তাদের পড়াশোনাতেও। বারবার পেটের সমস্যা হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে। অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয় নজরে রাখলেই এই সমস্যার মোকাবিলা সহজ হয়ে যাবে। খাবার এবং কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধিতে প্রথম থেকেই জোর দিতে হবে। তবেই এই ধরনের সমস্যা এড়ানো যাবে।

    কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে?

    অতিরিক্ত তেল এবং চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে অনেকেই অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন খাবার খান। শিশুরাও বাদ যায় না। প্রাণীজ প্রোটিনে থাকে চর্বি। আবার অনেকেই এই ধরনের রান্নায় অতিরিক্ত মশলা এবং তেল ব্যবহার করেন। যা একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। এর জেরে হজমের সমস্যা হয়। তাই সপ্তাহে একাধিক দিন প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে‌। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার তো একেবারেই চলবে না। 
    প্রক্রিয়াজাত খাবার একেবারেই শিশুদের দেওয়া যাবে না বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের পেটের সমস্যার অন্যতম কারণ নিয়মিত প্রক্রিয়াজাত খাবার। তাঁরা জানাচ্ছেন, বহু শিশুই বার্গার, চিপস,‌ পিৎজার মতো খাবারে অভ্যস্ত। এই ধরনের খাবারে পুষ্টিগুণ একেবারেই নেই। অতিরিক্ত নুন এবং নানান রাসায়নিক দেওয়া থাকে। যা অন্ত্রের জন্য অত‌্যন্ত ক্ষতিকারক। তাই এই খাবার শিশুকে দেওয়া উচিত নয় বলেই তাঁরা জানাচ্ছেন। 
    পেটের সমস্যা দেখা দিলে দুধ বা দুগ্ধজাত জিনিস এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুর পেটের সমস্যায় ভোগান্তি বাড়াতে পারে দুধ। তাই পেটের অসুখের সামান্য উপসর্গ দেখা দিলেই দুধ বা দুগ্ধজাত জিনিস যেমন পায়েস, সুজি এগুলো খাওয়া চলবে না। তাহলে বড় সমস্যা হবে না।

    কোন খাবার নিয়মিত খেলে পেটের অসুখের ঝুঁকি কমবে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুকে নিয়মিত টক দই খাওয়ানো উচিত। তাঁরা জানাচ্ছেন, টক দইয়ে এমন একাধিক ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে যা অন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এতে বিপাক তন্ত্র আরও ভালো থাকে। পেটের অসুখের ঝুঁকি কমে। 
    নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পেঁপেতে থাকে প্যাপেইন।‌ এই উপাদান হজমের সমস্যা কমায়। আবার প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও হতে দেয় না। আবার পেটের যন্ত্রণা উপশমেও পেঁপে সাহায্য করে‌। তাই নিয়মিত পেঁপে খেলে পেটের সমস্যা কমে। 
    শিশুর খাবার তৈরির সময়ে, রান্নায় আদার ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন‌ পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আদায় থাকে‌ জিঞ্জেরল। এই উপাদান পেটে ব্যথা কমায়। আবার বমি ভাব কমাতেও‌ সাহায্য করে। খাবার হজম করায়। তাই রান্নায় নিয়মিত আদা ব্যবহার করলে পেটের অসুখের ঝুঁকি কমে।

    স্বাস্থ্যবিধির কোন দিক নজরে থাকা জরুরি?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যবিধির কয়েকটি দিক নজরে রাখা দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, জলের ক্ষেত্রে বিশেষ সচেতনতা জরুরি। শীতের সময়েও শিশু যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খায়, সেদিকে নজরদারি দরকার। শরীরে জলের ঘাটতি পেটের সমস্যা বাড়ায়। আবার জল পরিশ্রুত কিনা সেদিকেও নজরদারি প্রয়োজন। কারণ জল পরিশ্রুত না হলে ডায়ারিয়া, কলেরার মতো ভয়ানক পেটের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। 
    খাওয়ার আগে ও পরে হাত পরিষ্কার করার অভ্যাস জরুরি‌। শিশুকে প্রথম থেকেই পরিশ্রুত জলে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তবেই পেটের অসুখের মতো রোগের দাপট কমানো‌ যাবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল সিবিআই স্টেটাস, জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট

    RG Kar: সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল সিবিআই স্টেটাস, জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর দুদিন আরজি কর (RG Kar) মামলা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। অবশেষে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি শেষ হল। আগামী ১০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। অর্থাৎ তিনি আর এই মামলার শুনানি করবেন না। পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে এই মামলার শুনানি হবে। 

    সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ (RG Kar)

    হাসপাতাল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ার দিয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলানোর বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল রাজ্য সরকার। নির্দেশ মেনে সেই প্রশ্নের জবাব হলফনামা আকারে জমা দিয়েছে রাজ্য। যদিও বিষয়টি বৃহস্পতিবার শুনানির জন্য ওঠেনি। আদালতে এদিন রাজ্যের তরফে উপস্থিত ছিলেন কপিল সিব্বল। তিনি দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করার আর্জি জানান। আদালতে এদিন দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS)-এর চিকিৎসকদের আইনজীবী তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ৯০ দিন ধরে তদন্ত (RG Kar) চলছে, কিন্তু কিছু হয়নি বলে মন্তব্য করেন তিনি। এর পাল্টা প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, “নতুন করে তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে নিম্ন আদালতের। যদি তথ্যপ্রমাণ দেখে তাঁদের মনে হয়, তেমন নির্দেশ দিতে পারেন তাঁরা।” পাশাপাশি,  আদালতে এদিন সিবিআইয়ের ষষ্ঠ স্টেটাস রিপোর্ট জমা পড়ে। রিপোর্টে সিবিআই তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে কী জানিয়েছে, তা যদিও খোলসা করেনি আদালত। তবে, ঘটনা নিয়ে সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। সপ্তম স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে আগামী চার সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ

    রাজ্যের বাইরে আরজি কর (RG Kar) মামলার বিচারপ্রক্রিয়া সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার যে আবেদন জমা পড়ে আদালতে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানান, রাজ্যের বাইরে বিচার প্রক্রিয়া সরিয়ে নিয়ে গেলে, নিম্ন আদালতের কার্যক্রম নিয়ে সন্দেহের পরিবেশ তৈরি হবে। বৃহস্পতিবার আদালতে জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ করে কেন্দ্রীয় সরকারও। দু’টি ক্যাটেগরিতে টাস্ক ফোর্সের অন্তর্বর্তী রিপোর্ট পেশ করা হয়। যৌন হিংসা ও শারীরিক হিংসা বন্ধের প্রস্তাব পেশ করা হয় রিপোর্টে। সমস্ত স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান, রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি যাতে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করে, তা বলা হয়। সমস্ত কৌঁসুলি, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবদের কাছে রিপোর্টের কপি পাঠাতে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি জানান, রাজ্যের সচিবরা রিপোর্ট নিয়ে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া নিষ্পত্তি করতে বলা হয়। কী ভাবে একটি স্বাধীন নজরদারি ব্যবস্থা ভারতজুড়ে প্রয়োগ করা যায়, তা নিয়ে মতামতও চান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ রক্ষার গুরু দায়িত্ব তাঁদের কাঁধে। তাই তাঁদের ভালোমন্দের দিকে সর্বদাই তীক্ষ্ণ নজর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। সেনাবাহিনীর প্রতি কেন্দ্র যে দায়বদ্ধ, সে কথাই ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের দশম বর্ষপূর্তির দিনে ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (PM Modi)

    সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের জন্য যে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু করা হয়েছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজকের দিনে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্প চালু হয়েছিল। যাঁরা দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। দীর্ঘদিনের দাবি মেনেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল।” তিনি জানান, এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্পের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছেন।

    প্রকল্পের খুঁটিনাটি

    আগে নিয়ম ছিল, যে লেফট্যানেন্ট ১৯৯৫ সালে অবসর নিয়েছেন, তাঁর পেনশন ২০০৬ সালে অবসর নেওয়া কর্নেলের পেনশনের চেয়ে কম। অবসরের তারিখ অনুযায়ী, পেনশনও হত ভিন্ন ভিন্ন (PM Modi)।২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরই তিনি চালু করেন ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। আজ ১০ বছর পূর্ণ করল এই প্রকল্প।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    এই প্রকল্প অনুযায়ী, একজন সেনা জওয়ান, যখনই অবসর নিন না কেন, র‌্যাঙ্ক যাই হোক না কেন, একই পেনশন পাবেন। তিনি বলেন, “এটা আপনাদের সবাইকে খুশি করছে এক দশক ধরে। লাখ লাখ পেনশনার্স ও তাঁদের পরিবার উপকৃত হচ্ছেন এই প্রকল্প থেকে।” ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর, এই প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু হওয়ায় উপকৃত হচ্ছেন ২৫ লাখ অবসরপ্রাপ্ত। এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সেনার তরফে ধন্যবাদও জানানো হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) টাকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে এবার হাইকোর্টে ভর্ৎসিত রাজ্য সরকার। ঘটনাটি ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকার জন্য আবেদন করেন ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সিরাজুল মণ্ডল-সহ পাঁচ বাসিন্দা। তাঁদের দাবি, এখনও সেই টাকা পাননি তাঁরা। টাকা পেতে হাইকোর্টে মামলা করেন ওই ৫ জন। মামলাকারী ৫ জনের টাকাই ভুল অ্যাকাউন্টে গিয়েছে বলে আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানায় রাজ্য। এরপরই আদালতের (Calcutta High Court) ক্ষোভের মুখে পড়ে সরকার। 

    ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি

    এই ঘটনা ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি, বলে এদিন মত প্রকাশ করেন বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। বিডিও এবং পঞ্চায়েত প্রধানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর তলব করেন বিচারপতি। অবিলম্বে সরকারকে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী পদক্ষেপের নির্দেশও দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। দীর্ঘদিন টাকা না আসায় পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হন আবাসের টাকা থেকে বঞ্চিত পাঁচজন। অভিযোগ, তখন পঞ্চায়েত থেকে বলা হয় টাকা আসেনি। পরে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, তাঁরা টাকা পাওয়ার জন্য যোগ্য ব্যক্তি নন। এরই প্রেক্ষিতে ২০২৩ সালে আদালতে মামলা করা হলে স্বাধীন তদন্তকারী সংস্থাকে তদন্তভার দেওয়ার আর্জি জানানো হয়। সে ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। 

    আরও পড়ুন: সরকারের দেওয়া ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা গায়েব! একের পর এক স্কুলে একই ঘটনা কীভাবে?

    কাঠগড়ায় রাজ্য সরকার

    উল্লেখ্য, প্রায়ই জেলায় জেলায় আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) তালিকায় গরমিলের অভিযোগ সামনে আসছে। কোথাও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূলই। কোথাও বিডিও অফিসের দরজা বন্ধ করে বিক্ষোভ। সম্প্রতি হুগলির গোঘাটে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ডের বিরুদ্ধে আবাস যোজনার তালিকায় স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলেরই পঞ্চায়েত সদস্য। আবাস যোজনার তালিকায় গরমিলের অভিযোগ তুলে বীরভূমের রামপুরহাটেও বিক্ষোভ দেখিয়েছিন স্থানীয় তিলডাঙা গ্রামের বাসিন্দারা। বিরোধীরা বারবার যে দুর্নীতির কথা বলছেন, এবার তা মেনে নিল রাজ্যও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • China US Relation: ট্রাম্পের জয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের, কী বললেন জিনপিং?

    China US Relation: ট্রাম্পের জয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের, কী বললেন জিনপিং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘আমেরিকার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতি মেনে চলবে চিন।’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হতেই সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের। ট্রাম্পের নাম না করেই চিন সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সুযোগ নষ্ট করা না হলে এই ফল বেজিং-ওয়াশিংটন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নয়া যুগের সূচনা করতে পারে।”

    গভীর রাতে ট্রাম্পকে ফোন (China US Relation)

    বুধবার গভীর রাতে ট্রাম্পকে ফোন করে প্রেসিডেন্ট পদে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানান চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্পের জয়ে খুশি মোদি। তবে ভারত ‘বন্ধু’র জয়ে সতর্ক চিন। তাই চিনের তরফে বার্তাও দেওয়া হয়েছে কৌশলী। ট্রাম্প-চিন সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর হবে না, তা বলাই যায়। কারণ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে নানা জনসভায় ট্রাম্প (China US Relation) যেমন মোদি-প্রশস্তি গেয়েছেন, তেমনি বারংবার খোঁচা দিয়েছেন চিনকে। ট্রাম্প শিবিরের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকাকে পুঁজি করে নিজেদের ভাঁড়ার ভর্তি করেছে বেজিং। তাদের বক্তব্য, আমেরিকায় উৎপাদন শিল্প যখন ক্রমশ সঙ্কুচিত হচ্ছে, তখন নিজেদের সমৃদ্ধ করে নিয়েছে চিন। আমেরিকার বাজারে চিনা পণ্যের দাপাদাপি রুখতে অতিরিক্ত শুল্ক চালুর উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এবার তিনি কী করেন, সেদিকেই তাকিয়ে বেজিংও।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    আমেরিকা-চিন দ্বন্দ্ব

    কেবল চিনা পণ্য নয়, তাইওয়ানকে ঘিরেও আমেরিকা-চিনের দ্বন্দ্ব ট্রাম্প জমানায় নয়া মাত্রা পেতে পারে। বছর দুয়েক আগে চিনা আপত্তি খারিজ করে তাইওয়ান সফরে গিয়েছিলেন মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। তা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। সেই সময় লাগাতার তাইওয়ানের আকাশাসীমা লঙ্ঘন করতে শুরু করেছিল চিনা যুদ্ধ বিমান। সেই সময় তাইওয়ান প্রণালীতে ঢুকে পড়েছিল মার্কিন সপ্তম নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত কয়েকটি যুদ্ধজাহাজও।

    চলতি বছর হয় তাইওয়ানের সাধারণ নির্বাচন। তাতে জয়ী হয় কট্টর চিন-বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি। এখন ট্রাম্প যদি এই পার্টির সরকারকে সামরিক সাহায্য করতে শুরু করেন, তাহলে আমেরিকার সঙ্গে চিনের সম্পর্কের (China US Relation) রসায়ন আরও জটিল হবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jagadhatri Puja 2024: জগদ্ধাত্রীর আরাধনায় সাজছে বাংলা, রইল চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগরের নামী পুজোর তালিকা

    Jagadhatri Puja 2024: জগদ্ধাত্রীর আরাধনায় সাজছে বাংলা, রইল চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগরের নামী পুজোর তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই বছর দুর্গাপুজোর অষ্টমী ও নবমী একই দিনে পড়েছিল। মূল পুজো শেষ হয়েছিল তিনদিনে। যা নিয়ে আমবাঙালির আক্ষেপের শেষ ছিল না। তবে জগদ্ধাত্রী পুজো এবার চারদিনেই হবে। কালীপুজো, ভাইফোঁটা কাটিয়ে বাঙালি এবার দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজোয় (Jagadhatri Puja 2024) মেতে উঠেছেন। নদিয়ার কৃষ্ণনগর এবং হুগলির গঙ্গাপাড়ের শহর চন্দননগরে এখন সাজ সাজ রব। দুর্গাপুজোর দশমীতে চন্দননগরে হয়ে যায় জগদ্ধাত্রীপুজোর কাঠামো পুজো। এরপর শুরু হয় অপেক্ষার পালা। গঙ্গার তীরের ঐতিহ্যবাহী এই চন্দননগরের পরতে পরতে রয়েছে ইতিহাসের নানান অধ্যায়। আর সেই শহর এবার মেতে উঠতে চলেছে জগদ্ধাত্রী পুজোয়। পিছিয়ে নেই কৃষ্ণনগরও। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।

    চলতি বছর কবে থেকে শুরু পুজো? (Jagadhatri Puja 2024)

    কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষে জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। এই সময় পুজো শুরু হওয়ার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের নাম। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই পুজো শুরু করেন। জলঙ্গী তীরবর্তী এই শহরে পুজো হয় মহানবমীর দিনে। তবে পরে শুরু হওয়া চন্দননগরের পুজো চারদিনই হয়। দেবী মায়ের আরাধনায় আলোর মোড়কে সেজে উঠছে চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগর। চলতি বছর ৭ নভেম্বর থেকে শুরু পুজো (Jagadhatri Puja 2024)। সেদিন ষষ্ঠী। আজ শুক্রবার ৮ নভেম্বর সপ্তমী। অষ্টমী শনিবার ৯ তারিখ। ১০ তারিখ মহানবমী। দশমী ১১ নভেম্বর। আর এই পুজোকে ঘিরে দুই শহরের বাসিন্দাদের উৎসাহ-উদ্দীপনা চরমে।

    চন্দননগর ও কৃষ্ণনগরে কোথায় কোন জগদ্ধাত্রী দেবী মূর্তি খ্যাত?

    কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় (Jagadhatri Puja 2024) এলে বুড়িমা এবং বড়মায়ের দর্শন চাই-ই চাই। সোনার সাজে সুসজ্জিত দেবী মূর্তি নজর কাড়বেই। এছাড়াও রয়েছেন ছোটমা এবং রানিমা। রানিমা রয়েছেন চন্দননগরেও। তেমাথা শিবমন্দিরের রানি মায়ের পুজো ঘিরে জমে ভক্তের সমাগম। এছাড়াও চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের মাঝে গৌড়হাটি তেঁতুলতলার জগদ্ধাত্রী পুজো বিখ্যাত। সেখানে নবমীর রাতে বিপুল ভক্তের ঢল নামে। চন্দননগরের বাগবাজারের জগদ্ধাত্রী পুজো বেশ খ্যাতনামা। এছাড়া প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রায় থাকা আলাদা ঘরনার রেশ। পিছিয়ে নেই এখানকার বড়বাজারের পুজো। সুরেরপুকুর সর্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজোর দেবীমূর্তির সাবেকি সাজ মুগ্ধ করেছে সবাইকে। চন্দননগরের আরও এক পুজোর জনপ্রিয়তা রয়েছে, তা হল আদি মায়ের পুজো। পালপাড়ায় জগদ্ধাত্রীকে সাজানো হয়েছে ডাকের সাজে। হেলা পুকুরেও জগদ্ধাত্রীকে সাজানো হয়েছে সোনার গয়নায়। রাজ ইতিহাস বুকে করে এগিয়ে চলা এই শহর। কৃষ্ণনগরে বুড়িমার পুজো ঘিরে ফের বিপুল ভক্তের ঢল নামার আশা। রাজবাড়ির পুজোয় এবারও ভক্তের ঢল নামবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share