Tag: Madhyom

Madhyom

  • Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় তিনি পরিচিত ক্যাশ নামে। আসল নাম কাশ্যপ প্যাটেল (Kashyap ‘Kash’ Patel)। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তিনি সব কিছু করতে পারেন। মার্কিন মসনদে ফের বসতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তার পরেই চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ্যপ। শোনা যাচ্ছে, আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি বা সিআইএ-র প্রধান পদে (CIA director) এই কাশ্যপকেই বসাতে চাইছেন ট্রাম্প।

    গুজরাটি বংশোদ্ভূত কাশ্যপ

    আমেরিকায় প্রতিরক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel) গুজরাটি বংশোদ্ভূত। তাঁর বাবা-মা বড় হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকায়। সত্তরের দশকে ইদি আমিন শাসিত উগান্ডা থেকে পালিয়ে যান কাশ্যপের বাবা। চলে আসেন আমেরিকায়। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের গার্ডেন সিটিতে জন্ম হয় কাশ্যপের। সেখানেই বেড়ে ওঠেন।  আইন নিয়ে পড়াশোনার জন্য নিউইয়র্কে আসার আগে রিচমন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে স্নাতক হন কাশ্যপ। ব্রিটেনের ‘ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন’-এর ‘ফ্যাকাল্টি অফ ল’ থেকে আন্তর্জাতিক আইনেরও ডিগ্রি রয়েছে কাশ্যপের। 

    কর্মজীবন শুরু আইনজীবী হিসেবে

    আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। খুন, মাদক পাচার এবং আর্থিক অপরাধ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জটিল মামলা লড়েন। ৪৪ বছর বয়সি কাশ্যপ প্রতিরক্ষা সচিব ক্রিস্টোফার মিলারের প্রাক্তন ‘চিফ অফ স্টাফ’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে প্রেসিডেন্টের উপ-সহকারী এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলে সন্ত্রাস দমনের সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন কাশ্যপ।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান

    ২০১৯ সালে একজন আইনজীবী হিসাবে তৎকালীন ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। দ্রুত পদোন্নতিও হয়। আল-বাগদাদি এবং কাসেম আল-রিমির মতো আইসিস এবং আল-কায়েদার নেতৃত্ব নির্মূল করা-সহ প্রথম ট্রাম্প সরকারের একাধিক পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার নেপথ্যে অন্যতম মাথা ছিলেন কাশ্যপ। প্রথম ট্রাম্প জমানায় আমেরিকার অনেক পণবন্দিকে মুক্ত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত হাউসের স্থায়ী নির্বাচন কমিটির সিনিয়র কাউন্সিল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন কাশ্যপ। ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রভাবিত করার জন্য রাশিয়ার নাক গলানোর যে অভিযোগ উঠেছিল, তা নিয়ে তদন্তের নেতৃত্বও দেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও অনুগামী কাশ্যপ। এবার তাঁকেই  সিআইএ-র মাথায় (CIA director) বসাতে চাইছেন ট্রাম্প। বন্ধু মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই ভরসা রাখছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Stomach ailment: সন্তানের পেটের অসুখ বাড়াচ্ছে ভোগান্তি! কোন দিকে নজর দিলেই হবে মুশকিল আসান?

    Stomach ailment: সন্তানের পেটের অসুখ বাড়াচ্ছে ভোগান্তি! কোন দিকে নজর দিলেই হবে মুশকিল আসান?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ঋতু পরিবর্তনের সময়ে নানান অসুখ দাপট বাড়ায়। পেটের সমস্যা তার মধ্যে অন্যতম! অনেক শিশু প্রায়ই পেটের অসুখে ভোগে। বিশেষত শীতে অনেকের পেটের সমস্যা বেশি দেখা যায়। এর প্রভাব পড়ে তাদের পড়াশোনাতেও। বারবার পেটের সমস্যা হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে। অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয় নজরে রাখলেই এই সমস্যার মোকাবিলা সহজ হয়ে যাবে। খাবার এবং কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধিতে প্রথম থেকেই জোর দিতে হবে। তবেই এই ধরনের সমস্যা এড়ানো যাবে।

    কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে?

    অতিরিক্ত তেল এবং চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে অনেকেই অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন খাবার খান। শিশুরাও বাদ যায় না। প্রাণীজ প্রোটিনে থাকে চর্বি। আবার অনেকেই এই ধরনের রান্নায় অতিরিক্ত মশলা এবং তেল ব্যবহার করেন। যা একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। এর জেরে হজমের সমস্যা হয়। তাই সপ্তাহে একাধিক দিন প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে‌। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার তো একেবারেই চলবে না। 
    প্রক্রিয়াজাত খাবার একেবারেই শিশুদের দেওয়া যাবে না বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের পেটের সমস্যার অন্যতম কারণ নিয়মিত প্রক্রিয়াজাত খাবার। তাঁরা জানাচ্ছেন, বহু শিশুই বার্গার, চিপস,‌ পিৎজার মতো খাবারে অভ্যস্ত। এই ধরনের খাবারে পুষ্টিগুণ একেবারেই নেই। অতিরিক্ত নুন এবং নানান রাসায়নিক দেওয়া থাকে। যা অন্ত্রের জন্য অত‌্যন্ত ক্ষতিকারক। তাই এই খাবার শিশুকে দেওয়া উচিত নয় বলেই তাঁরা জানাচ্ছেন। 
    পেটের সমস্যা দেখা দিলে দুধ বা দুগ্ধজাত জিনিস এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুর পেটের সমস্যায় ভোগান্তি বাড়াতে পারে দুধ। তাই পেটের অসুখের সামান্য উপসর্গ দেখা দিলেই দুধ বা দুগ্ধজাত জিনিস যেমন পায়েস, সুজি এগুলো খাওয়া চলবে না। তাহলে বড় সমস্যা হবে না।

    কোন খাবার নিয়মিত খেলে পেটের অসুখের ঝুঁকি কমবে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুকে নিয়মিত টক দই খাওয়ানো উচিত। তাঁরা জানাচ্ছেন, টক দইয়ে এমন একাধিক ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে যা অন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এতে বিপাক তন্ত্র আরও ভালো থাকে। পেটের অসুখের ঝুঁকি কমে। 
    নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পেঁপেতে থাকে প্যাপেইন।‌ এই উপাদান হজমের সমস্যা কমায়। আবার প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও হতে দেয় না। আবার পেটের যন্ত্রণা উপশমেও পেঁপে সাহায্য করে‌। তাই নিয়মিত পেঁপে খেলে পেটের সমস্যা কমে। 
    শিশুর খাবার তৈরির সময়ে, রান্নায় আদার ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন‌ পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আদায় থাকে‌ জিঞ্জেরল। এই উপাদান পেটে ব্যথা কমায়। আবার বমি ভাব কমাতেও‌ সাহায্য করে। খাবার হজম করায়। তাই রান্নায় নিয়মিত আদা ব্যবহার করলে পেটের অসুখের ঝুঁকি কমে।

    স্বাস্থ্যবিধির কোন দিক নজরে থাকা জরুরি?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যবিধির কয়েকটি দিক নজরে রাখা দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, জলের ক্ষেত্রে বিশেষ সচেতনতা জরুরি। শীতের সময়েও শিশু যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খায়, সেদিকে নজরদারি দরকার। শরীরে জলের ঘাটতি পেটের সমস্যা বাড়ায়। আবার জল পরিশ্রুত কিনা সেদিকেও নজরদারি প্রয়োজন। কারণ জল পরিশ্রুত না হলে ডায়ারিয়া, কলেরার মতো ভয়ানক পেটের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। 
    খাওয়ার আগে ও পরে হাত পরিষ্কার করার অভ্যাস জরুরি‌। শিশুকে প্রথম থেকেই পরিশ্রুত জলে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তবেই পেটের অসুখের মতো রোগের দাপট কমানো‌ যাবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল সিবিআই স্টেটাস, জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট

    RG Kar: সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল সিবিআই স্টেটাস, জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর দুদিন আরজি কর (RG Kar) মামলা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। অবশেষে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি শেষ হল। আগামী ১০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। অর্থাৎ তিনি আর এই মামলার শুনানি করবেন না। পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে এই মামলার শুনানি হবে। 

    সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ (RG Kar)

    হাসপাতাল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ার দিয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলানোর বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল রাজ্য সরকার। নির্দেশ মেনে সেই প্রশ্নের জবাব হলফনামা আকারে জমা দিয়েছে রাজ্য। যদিও বিষয়টি বৃহস্পতিবার শুনানির জন্য ওঠেনি। আদালতে এদিন রাজ্যের তরফে উপস্থিত ছিলেন কপিল সিব্বল। তিনি দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করার আর্জি জানান। আদালতে এদিন দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS)-এর চিকিৎসকদের আইনজীবী তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ৯০ দিন ধরে তদন্ত (RG Kar) চলছে, কিন্তু কিছু হয়নি বলে মন্তব্য করেন তিনি। এর পাল্টা প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, “নতুন করে তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে নিম্ন আদালতের। যদি তথ্যপ্রমাণ দেখে তাঁদের মনে হয়, তেমন নির্দেশ দিতে পারেন তাঁরা।” পাশাপাশি,  আদালতে এদিন সিবিআইয়ের ষষ্ঠ স্টেটাস রিপোর্ট জমা পড়ে। রিপোর্টে সিবিআই তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে কী জানিয়েছে, তা যদিও খোলসা করেনি আদালত। তবে, ঘটনা নিয়ে সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। সপ্তম স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে আগামী চার সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ

    রাজ্যের বাইরে আরজি কর (RG Kar) মামলার বিচারপ্রক্রিয়া সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার যে আবেদন জমা পড়ে আদালতে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানান, রাজ্যের বাইরে বিচার প্রক্রিয়া সরিয়ে নিয়ে গেলে, নিম্ন আদালতের কার্যক্রম নিয়ে সন্দেহের পরিবেশ তৈরি হবে। বৃহস্পতিবার আদালতে জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ করে কেন্দ্রীয় সরকারও। দু’টি ক্যাটেগরিতে টাস্ক ফোর্সের অন্তর্বর্তী রিপোর্ট পেশ করা হয়। যৌন হিংসা ও শারীরিক হিংসা বন্ধের প্রস্তাব পেশ করা হয় রিপোর্টে। সমস্ত স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান, রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি যাতে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করে, তা বলা হয়। সমস্ত কৌঁসুলি, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবদের কাছে রিপোর্টের কপি পাঠাতে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি জানান, রাজ্যের সচিবরা রিপোর্ট নিয়ে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া নিষ্পত্তি করতে বলা হয়। কী ভাবে একটি স্বাধীন নজরদারি ব্যবস্থা ভারতজুড়ে প্রয়োগ করা যায়, তা নিয়ে মতামতও চান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ রক্ষার গুরু দায়িত্ব তাঁদের কাঁধে। তাই তাঁদের ভালোমন্দের দিকে সর্বদাই তীক্ষ্ণ নজর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। সেনাবাহিনীর প্রতি কেন্দ্র যে দায়বদ্ধ, সে কথাই ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের দশম বর্ষপূর্তির দিনে ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (PM Modi)

    সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের জন্য যে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু করা হয়েছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজকের দিনে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্প চালু হয়েছিল। যাঁরা দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। দীর্ঘদিনের দাবি মেনেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল।” তিনি জানান, এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্পের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছেন।

    প্রকল্পের খুঁটিনাটি

    আগে নিয়ম ছিল, যে লেফট্যানেন্ট ১৯৯৫ সালে অবসর নিয়েছেন, তাঁর পেনশন ২০০৬ সালে অবসর নেওয়া কর্নেলের পেনশনের চেয়ে কম। অবসরের তারিখ অনুযায়ী, পেনশনও হত ভিন্ন ভিন্ন (PM Modi)।২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরই তিনি চালু করেন ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। আজ ১০ বছর পূর্ণ করল এই প্রকল্প।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    এই প্রকল্প অনুযায়ী, একজন সেনা জওয়ান, যখনই অবসর নিন না কেন, র‌্যাঙ্ক যাই হোক না কেন, একই পেনশন পাবেন। তিনি বলেন, “এটা আপনাদের সবাইকে খুশি করছে এক দশক ধরে। লাখ লাখ পেনশনার্স ও তাঁদের পরিবার উপকৃত হচ্ছেন এই প্রকল্প থেকে।” ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর, এই প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু হওয়ায় উপকৃত হচ্ছেন ২৫ লাখ অবসরপ্রাপ্ত। এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সেনার তরফে ধন্যবাদও জানানো হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) টাকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে এবার হাইকোর্টে ভর্ৎসিত রাজ্য সরকার। ঘটনাটি ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকার জন্য আবেদন করেন ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সিরাজুল মণ্ডল-সহ পাঁচ বাসিন্দা। তাঁদের দাবি, এখনও সেই টাকা পাননি তাঁরা। টাকা পেতে হাইকোর্টে মামলা করেন ওই ৫ জন। মামলাকারী ৫ জনের টাকাই ভুল অ্যাকাউন্টে গিয়েছে বলে আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানায় রাজ্য। এরপরই আদালতের (Calcutta High Court) ক্ষোভের মুখে পড়ে সরকার। 

    ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি

    এই ঘটনা ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি, বলে এদিন মত প্রকাশ করেন বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। বিডিও এবং পঞ্চায়েত প্রধানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর তলব করেন বিচারপতি। অবিলম্বে সরকারকে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী পদক্ষেপের নির্দেশও দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। দীর্ঘদিন টাকা না আসায় পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হন আবাসের টাকা থেকে বঞ্চিত পাঁচজন। অভিযোগ, তখন পঞ্চায়েত থেকে বলা হয় টাকা আসেনি। পরে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, তাঁরা টাকা পাওয়ার জন্য যোগ্য ব্যক্তি নন। এরই প্রেক্ষিতে ২০২৩ সালে আদালতে মামলা করা হলে স্বাধীন তদন্তকারী সংস্থাকে তদন্তভার দেওয়ার আর্জি জানানো হয়। সে ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। 

    আরও পড়ুন: সরকারের দেওয়া ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা গায়েব! একের পর এক স্কুলে একই ঘটনা কীভাবে?

    কাঠগড়ায় রাজ্য সরকার

    উল্লেখ্য, প্রায়ই জেলায় জেলায় আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) তালিকায় গরমিলের অভিযোগ সামনে আসছে। কোথাও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূলই। কোথাও বিডিও অফিসের দরজা বন্ধ করে বিক্ষোভ। সম্প্রতি হুগলির গোঘাটে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ডের বিরুদ্ধে আবাস যোজনার তালিকায় স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলেরই পঞ্চায়েত সদস্য। আবাস যোজনার তালিকায় গরমিলের অভিযোগ তুলে বীরভূমের রামপুরহাটেও বিক্ষোভ দেখিয়েছিন স্থানীয় তিলডাঙা গ্রামের বাসিন্দারা। বিরোধীরা বারবার যে দুর্নীতির কথা বলছেন, এবার তা মেনে নিল রাজ্যও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • China US Relation: ট্রাম্পের জয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের, কী বললেন জিনপিং?

    China US Relation: ট্রাম্পের জয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের, কী বললেন জিনপিং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘আমেরিকার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতি মেনে চলবে চিন।’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হতেই সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের। ট্রাম্পের নাম না করেই চিন সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সুযোগ নষ্ট করা না হলে এই ফল বেজিং-ওয়াশিংটন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নয়া যুগের সূচনা করতে পারে।”

    গভীর রাতে ট্রাম্পকে ফোন (China US Relation)

    বুধবার গভীর রাতে ট্রাম্পকে ফোন করে প্রেসিডেন্ট পদে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানান চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্পের জয়ে খুশি মোদি। তবে ভারত ‘বন্ধু’র জয়ে সতর্ক চিন। তাই চিনের তরফে বার্তাও দেওয়া হয়েছে কৌশলী। ট্রাম্প-চিন সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর হবে না, তা বলাই যায়। কারণ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে নানা জনসভায় ট্রাম্প (China US Relation) যেমন মোদি-প্রশস্তি গেয়েছেন, তেমনি বারংবার খোঁচা দিয়েছেন চিনকে। ট্রাম্প শিবিরের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকাকে পুঁজি করে নিজেদের ভাঁড়ার ভর্তি করেছে বেজিং। তাদের বক্তব্য, আমেরিকায় উৎপাদন শিল্প যখন ক্রমশ সঙ্কুচিত হচ্ছে, তখন নিজেদের সমৃদ্ধ করে নিয়েছে চিন। আমেরিকার বাজারে চিনা পণ্যের দাপাদাপি রুখতে অতিরিক্ত শুল্ক চালুর উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এবার তিনি কী করেন, সেদিকেই তাকিয়ে বেজিংও।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    আমেরিকা-চিন দ্বন্দ্ব

    কেবল চিনা পণ্য নয়, তাইওয়ানকে ঘিরেও আমেরিকা-চিনের দ্বন্দ্ব ট্রাম্প জমানায় নয়া মাত্রা পেতে পারে। বছর দুয়েক আগে চিনা আপত্তি খারিজ করে তাইওয়ান সফরে গিয়েছিলেন মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। তা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। সেই সময় লাগাতার তাইওয়ানের আকাশাসীমা লঙ্ঘন করতে শুরু করেছিল চিনা যুদ্ধ বিমান। সেই সময় তাইওয়ান প্রণালীতে ঢুকে পড়েছিল মার্কিন সপ্তম নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত কয়েকটি যুদ্ধজাহাজও।

    চলতি বছর হয় তাইওয়ানের সাধারণ নির্বাচন। তাতে জয়ী হয় কট্টর চিন-বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি। এখন ট্রাম্প যদি এই পার্টির সরকারকে সামরিক সাহায্য করতে শুরু করেন, তাহলে আমেরিকার সঙ্গে চিনের সম্পর্কের (China US Relation) রসায়ন আরও জটিল হবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jagadhatri Puja 2024: জগদ্ধাত্রীর আরাধনায় সাজছে বাংলা, রইল চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগরের নামী পুজোর তালিকা

    Jagadhatri Puja 2024: জগদ্ধাত্রীর আরাধনায় সাজছে বাংলা, রইল চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগরের নামী পুজোর তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই বছর দুর্গাপুজোর অষ্টমী ও নবমী একই দিনে পড়েছিল। মূল পুজো শেষ হয়েছিল তিনদিনে। যা নিয়ে আমবাঙালির আক্ষেপের শেষ ছিল না। তবে জগদ্ধাত্রী পুজো এবার চারদিনেই হবে। কালীপুজো, ভাইফোঁটা কাটিয়ে বাঙালি এবার দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজোয় (Jagadhatri Puja 2024) মেতে উঠেছেন। নদিয়ার কৃষ্ণনগর এবং হুগলির গঙ্গাপাড়ের শহর চন্দননগরে এখন সাজ সাজ রব। দুর্গাপুজোর দশমীতে চন্দননগরে হয়ে যায় জগদ্ধাত্রীপুজোর কাঠামো পুজো। এরপর শুরু হয় অপেক্ষার পালা। গঙ্গার তীরের ঐতিহ্যবাহী এই চন্দননগরের পরতে পরতে রয়েছে ইতিহাসের নানান অধ্যায়। আর সেই শহর এবার মেতে উঠতে চলেছে জগদ্ধাত্রী পুজোয়। পিছিয়ে নেই কৃষ্ণনগরও। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।

    চলতি বছর কবে থেকে শুরু পুজো? (Jagadhatri Puja 2024)

    কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষে জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। এই সময় পুজো শুরু হওয়ার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের নাম। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই পুজো শুরু করেন। জলঙ্গী তীরবর্তী এই শহরে পুজো হয় মহানবমীর দিনে। তবে পরে শুরু হওয়া চন্দননগরের পুজো চারদিনই হয়। দেবী মায়ের আরাধনায় আলোর মোড়কে সেজে উঠছে চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগর। চলতি বছর ৭ নভেম্বর থেকে শুরু পুজো (Jagadhatri Puja 2024)। সেদিন ষষ্ঠী। আজ শুক্রবার ৮ নভেম্বর সপ্তমী। অষ্টমী শনিবার ৯ তারিখ। ১০ তারিখ মহানবমী। দশমী ১১ নভেম্বর। আর এই পুজোকে ঘিরে দুই শহরের বাসিন্দাদের উৎসাহ-উদ্দীপনা চরমে।

    চন্দননগর ও কৃষ্ণনগরে কোথায় কোন জগদ্ধাত্রী দেবী মূর্তি খ্যাত?

    কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় (Jagadhatri Puja 2024) এলে বুড়িমা এবং বড়মায়ের দর্শন চাই-ই চাই। সোনার সাজে সুসজ্জিত দেবী মূর্তি নজর কাড়বেই। এছাড়াও রয়েছেন ছোটমা এবং রানিমা। রানিমা রয়েছেন চন্দননগরেও। তেমাথা শিবমন্দিরের রানি মায়ের পুজো ঘিরে জমে ভক্তের সমাগম। এছাড়াও চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের মাঝে গৌড়হাটি তেঁতুলতলার জগদ্ধাত্রী পুজো বিখ্যাত। সেখানে নবমীর রাতে বিপুল ভক্তের ঢল নামে। চন্দননগরের বাগবাজারের জগদ্ধাত্রী পুজো বেশ খ্যাতনামা। এছাড়া প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রায় থাকা আলাদা ঘরনার রেশ। পিছিয়ে নেই এখানকার বড়বাজারের পুজো। সুরেরপুকুর সর্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজোর দেবীমূর্তির সাবেকি সাজ মুগ্ধ করেছে সবাইকে। চন্দননগরের আরও এক পুজোর জনপ্রিয়তা রয়েছে, তা হল আদি মায়ের পুজো। পালপাড়ায় জগদ্ধাত্রীকে সাজানো হয়েছে ডাকের সাজে। হেলা পুকুরেও জগদ্ধাত্রীকে সাজানো হয়েছে সোনার গয়নায়। রাজ ইতিহাস বুকে করে এগিয়ে চলা এই শহর। কৃষ্ণনগরে বুড়িমার পুজো ঘিরে ফের বিপুল ভক্তের ঢল নামার আশা। রাজবাড়ির পুজোয় এবারও ভক্তের ঢল নামবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    Donald Trump: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও পৌষমাস, তো কারও সর্বনাশ! চার বছর বাদে নতুন বছরের তৃতীয় সপ্তাহ নাগাদ হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তাঁর এই প্রত্যাবর্তনের খবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নৌকার পালে সুপবন বয়ে আনলেও, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পক্ষে ভালো নাও হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্যই হল, আমেরিকা ও তার দোসরদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের গাঁটছড়ার বন্ধন পোক্ত করা।

    বিপাকে পড়তে পারে ট্রুডোর দেশ (Donald Trump)

    ট্রাম্প ফের মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে বসছেন। এতে আদতে বিপাকে পড়বে ট্রুডোর দেশ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্প জমানায় দেখা দিতে পারে বাণিজ্য বিরোধ। যার জেরে ভয়ঙ্কর মন্দার মুখে পড়তে পারে কানাডা। কারণ কানাডার রফতানির ৭৫ শতাংশই যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন সীমান্ত পেরিয়ে হাজার হাজার মানুষ উত্তরে (Donald Trump) কানাডার দিকে আসতে পারেন। সেক্ষেত্রেও বিপদে পড়বে ট্রুডোর দেশ।

    ধরাশায়ী হতে পারেন ট্রুডো

    আগামী বছর সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা কানাডায়। বিভিন্ন জনমত সমীক্ষার ফল বলছে, কনজারভেটিভ প্রতিপক্ষের কাছে ধরাশায়ী হতে পারেন ট্রুডো। তাঁর দল লিবারেল পার্টির অবস্থাও হতে পারে করুণ। গত কয়েক বছরে কানাডার ধীর গতির অর্থনীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের দ্রুত বৃদ্ধি চলে এসেছে খবরের শিরোনামে। যার জেরে চিন ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বৈচিত্রকরণের প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়েছে।

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ট্রাম্প-ট্রুডোর সম্পর্ক অহি-নকুলের। ২০২২ সালে ট্রাম্প ট্রুডোকে ‘একজন চরম বামপন্থী উন্মাদ’ বলে অভিহিত করেছিলেন। কারণ ট্রুডো সীমান্ত অতিক্রম করা ট্রাক চালকদের জন্য কোভিড টিকাকরণ বাধ্যতামূলক করেছিলেন। ২০১৮ সালের জুন মাসে, কেবেকে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলন থেকে বেরিয়ে চলে এসেছিলেন ট্রাম্প। ট্রুডোকে তিনি ‘খুবই অসৎ ও দুর্বল’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ২০১৫ সাল থেকে কানাডার কুর্সিতে রয়েছেন ট্রুডো। ট্রাম্প জিততেই ‘ড্যামেজ কন্ট্রোলে’ নেমে পড়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। বুধবার ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “দুই দেশের মধ্যের বন্ধুত্ব বিশ্বে ঈর্ষণীয়।” ট্রুডো যখন আমেরিকা-কানাডার সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে প্রাণপাত করছেন, তখন নিশ্চিন্তে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারণ মার্কিন প্রদেশে যিনি প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হয়েছেন, তিনি আসলে তাঁর ‘বন্ধু’ (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর ইস্যুতে তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    RG Kar: আরজি কর ইস্যুতে তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar) চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনা নিয়ে তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। বুধবার সন্ধ্যায় সোদপুরের বাড়িতে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নির্যাতিতার বাবা তৃণমূল (Trinamool Congress) সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। একইসঙ্গে মেয়ের মৃত্যুর বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

    কী বললেন নির্যাতিতার বাবা? (RG Kar)

    নির্যাতিতার বাবা (RG Kar) বলেন, ‘‘আমার মেয়ে চাকরি করতে গিয়ে হাসপাতালের মধ্যে ধর্ষিত হল। সেখানেই তাকে খুন করা হল। রাজ্য সরকার এর দায় এড়িয়ে যেতে পারে না। স্থানীয় প্রশাসন হল রাজ্য সরকার। তাই, এই ঘটনার জন্য আমরা রাজ্য সরকারকে দায়ী করব। তিন মাস ধরে চোখের জল ফেলেছি। এবার মেয়ের বিচারের জন্য আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। বিচার আমরা ছিনিয়ে আনব। মেয়েকে হারিয়ে আমরা কঠিন হয়ে গিয়েছি। আন্দোলনই একমাত্র পথ।’’

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    মেয়ের মৃত্যুর বিচার নিয়ে ছেলেখেলা চলছে!

    নির্যাতিতার মা বলেন, ‘‘আমার মেয়ের মৃত্যুর বিচার নিয়ে ছেলেখেলা চলছে! প্রথমে আমাদের আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar) থেকে বলা হল আমার মেয়ে অসুস্থ। পরে বলা হল সে নাকি আত্মহত্যা করেছে! সেই কথা শুনে আমরা তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছলাম। তিন ঘণ্টা বসিয়ে রাখার পরও আমার মেয়ের মুখ দেখতে দেওয়া হল না। পুলিশের ভূমিকা প্রথম থেকেই সন্দেহজনক। একটা অপরাধ সংঘঠিত হল, তারপরও কেন সেই অপরাধ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হবে? কেনই বা অপরাধীদের মাথায় প্রশাসনের হাত থাকবে? ৯ অগাস্ট কী ঘটনা ঘটেছে, তা আজও আমরা জানতে পারলাম না। সেদিনের ঘটনা সম্পর্কে আমরা জানতে চাই।’’ বার বার বিচার আরজি কর মামলার শুনানি পিছিয়ে যাওয়া উষ্মা প্রকাশ করেন তাঁরা।

    অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে নির্যাতিতার বাবা-মা

    রাজ্য সরকারের ওপর আস্থা হারালেও কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর তিনি ভরসা রাখছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ’র সঙ্গে দেখা না হওয়ার বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য, ‘‘আমাদের সঙ্গে তাঁর ঠিক দেখা হবে। আমাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করার আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা চিঠিও (RG Kar) দিয়েছি। আশা করি খুব শীঘ্রই জবাব পাব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagadhatri Puja 2024: অহং নাশে দেবী জগদ্ধাত্রীর প্রকাশ, দেবতাদের বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনিই জগতের ধারিণী শক্তি

    Jagadhatri Puja 2024: অহং নাশে দেবী জগদ্ধাত্রীর প্রকাশ, দেবতাদের বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনিই জগতের ধারিণী শক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জগতকে যিনি ধারণ করেন, তিনিই হলেন দেবী জগদ্ধাত্রী (Jagadhatri Puja 2024)। পরমাসুন্দরী চতুর্ভুজা, সিংহ অধিষ্ঠাত্রী দেবীর পদতলে থাকে হাতির কাটা মুন্ডু। দেবী আদ্যাশক্তি মহামায়ার আর এক রূপ। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সময় থেকে বাংলায় এই পুজোর প্রচলন হয়। কৃষ্ণনগর থেকে কলকাতা, গঙ্গাপাড় ধরে দেবীর আরাধনায় মেতে ওঠে বাংলা। পুরাণে দেবী জগদ্ধাত্রীর মাহাত্ম্য অনেক।

    অহং নাশে জগদ্ধাত্রীর প্রকাশ

    পুরাণ অনুযায়ী, দেবী দুর্গার মহিষাসুর বধের পর অহংকারে ভুগতে থাকেন দেবতারা। তাঁরা মনে করতে থাকেন, দেবী অসুর বধ করেছেন ঠিকই, কিন্তু তিনি দেবতাদেরই সম্মিলিত শক্তির প্রকাশ। যেহেতু ব্রহ্মার আশীর্বাদের জন্য কোনও পুরুষ মহিষাসুরকে বধ করতে পারবেন না, তাই নারীর প্রয়োজন হয়েছে মাত্র। তাঁদের ধারণা, পক্ষান্তরে শক্তিশালী অসুর বধের পিছনে রয়েছেন দেবতারাই (Jagadhatri Puja 2024)। এই গর্ব বোধ দেখে তাঁদের শক্তির পরীক্ষা নেন দেবী। তৃণখণ্ড তাঁদের দিকে ছুড়ে দেন। দেবরাজ ইন্দ্র তৃণটি ধ্বংস করতে ব্যর্থ হন। অগ্নিদেবও তা পোড়াতে পারেননি। বায়ুদেব পারেননি উড়িয়ে নিয়ে যেতে। জলের স্রোতে ভাসাতে পারেননি বরুণ দেবও। এর পরই দেবী জগদ্ধাত্রী আর্বিভূত হন। বুঝিয়ে দেন তিনিই জগতের ধারিণী শক্তি। 

    আরও পড়ুন: টাটাকে বাঁচিয়েছিল এই মহিলার হিরে, চেনেন ভারতের প্রথম মহিলা টেনিস অলিম্পিয়ানকে?

    দেবীর পদতলে হাতি কেন

    দেবী জগদ্ধাত্রীর (Jagadhatri Puja 2024) পদতলে হাতিটিকে দেবতাদের অহংয়ের প্রতীক হিসেবে মানা হয়। দেবী যেহেতু দেবতাদের বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা কিছুই নন, তাই তাঁদের অংহকারকে বধ করেছিলেন তিনি। তাই পদতলে থাকে হাতি। সংস্কৃত শব্দে হাতির অর্থ করী। অন্য এক মতে, দেবী জগদ্ধাত্রী যে অসুরকে বধ করেছিলেন, তার নাম করীন্দ্রাসুর। তিনি হাতি রূপে মায়ের সামনে এসেছিলেন। তাঁকে দেবী বধ করেন বলে জগদ্ধাত্রীর অপর নাম করীন্দ্রাসুরনিসূদিনী। প্রতি বছর কার্তিক মাসের শুক্লা নবমীতে দেবী জগদ্ধাত্রীর আরাধনা শুরু হয়। এই পুজো দুর্গাপুজোর মতো সপ্তমী থেকে নবমী পর্যন্ত মহা সমারোহে হয়ে উদযাপিত হয়৷ 

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share