Tag: Madhyom

Madhyom

  • Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Jagannath Temple) বাইরের দেওয়ালে একাধিক ফাটল দেখা দিয়েছে বলে খবর। দেওয়ালে শ্যাওলার পুরু আস্তরণও পড়তে দেখা গিয়েছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (আর্কিওলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া বা এএসআই) সাহায্য চেয়েছে ওড়িশার মোহন চরণ মাঝির সরকার। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের দলই এখানে এসে দেওয়ালের ফাটল মেরামত করবে।

    নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে

    পুরীতে জগন্নাথদেবের (Puri Jagannath Temple)  মূল মন্দিরের বাইরে যে পুরু দেওয়াল রয়েছে, তার নাম মেঘনাদ পচেরী। মূল মন্দিরকে সুরক্ষিত করে এই দেওয়ালই। কিন্তু সম্প্রতি এই দেওয়ালেই একাধিক ফাটল লক্ষ করা গিয়েছে। যা নিয়ে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন। মন্দিরের ভিতরে একটি জায়গা থেকে জগন্নাথের প্রসাদ বিক্রি করা হয়। ওই অঞ্চল থেকেই নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া, দেওয়ালে দীর্ঘ দিন ধরে জমছে শ্যাওলা। দেওয়াল ভেজা থাকায় শ্যাওলার আস্তরণ হচ্ছে পুরু। ক্ষতি হচ্ছে দেওয়ালের। ওড়িশা সরকার মনে করছে, এএসআইয়ের (Puri Jagannath Temple) অনুমতি ছাড়া জগন্নাথ মন্দিরে এমন কোনও কাজ করা হয়েছে, যার ফলেই এমন ফাটল দেখা দিয়েছে। কেন এমন ফাটল তা তদন্ত করে দেখছে রাজ্যের বিজেপি সরকার।

    কী বলছেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী?

    রাজ্যের আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘কেন দেওয়ালে ফাটল দেখা দিল, আমরা তদন্ত করে দেখছি। দেওয়াল মেরামতের প্রস্তুতি নিচ্ছে এএসআই। কিন্তু কেন দেওয়ালে (Puri Jagannath Temple) ফাটল দেখা দিল, আমরা খতিয়ে দেখব। আমাদের অনুমান, এএসআইয়ের অনুমতি ছাড়াই মন্দিরে (Puri) কিছু কাজ করা হয়েছিল, যার ফলে দেওয়ালের এই অবস্থা হয়েছে।’’ তিনিই জানিয়েছেন, এএসআই আপাতত অগ্রাধিকার দিয়েই দেওয়াল মেরামত করবে। আইনমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, পরিস্থিতির নেপথ্যে কোনও বেআইনি কাজ খুঁজে পেলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবে ওড়িশা সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর মাস পড়ে গেলেও এখনই শীতের আমেজ নেই বঙ্গে। সকাল হতেই রোদ ঝলমলে আকাশ। বেলা বাড়তে রোদের তেজ আরও বাড়ছে। দুপুরে ঘর থেকে বেরোতে এখনও ছাতা প্রয়োজন। আগামী কয়েক দিনেও উত্তর বা দক্ষিণ বাংলার কোথাও সেই অর্থে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া মোটের উপর একই থাকবে। সকালের দিকে কুয়াশা থাকবে। 

    শহরের আবহাওয়া

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিনে উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণবঙ্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে যা ২.৬ ডিগ্রি বেশি। রবিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.১ ডিগ্রি বেশি। সোমবার সকালের দিকে শহরের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশাও ছিল। কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত পরিষ্কার রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    জেলার তাপমাত্রা

    আলিপুর হাওয়া অফিস বলছে, পূবালি হাওয়ার ঝঞ্ঝায় কিছু মেঘ ঢুকতে পারে বঙ্গের আকাশে। এর প্রভাবে মঙ্গলবার এবং বুধবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় সামান্য বৃষ্টি হলেও হতে পারে। বুধবার কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরে। বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও৷ তবে তার পর থেকে আর কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। সর্বত্র আবহাওয়া থাকবে শুকনো। কিন্তু এখনই শীতের ছোঁয়া লাগছে না বাংলায়। শীত পড়তে পারে চলতি মাসের শেষ বা ডিসেম্বরের শুরু। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পারদ নামতে শুরু করবে। উত্তরের কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না আগামী কয়েক দিন। দক্ষিণবঙ্গে সাধারণত শীত ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পড়ে ৷ আর উত্তরবঙ্গে শীত তুলনায় আগে পড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ক্ষমতায় এলেই ঝাড়খণ্ডে চালু করা হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code)। তবে বাদ রাখা হবে জনজাতিদের। তাঁরা এর আওতায় পড়বেন না।” ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়ে এমনই প্রতিশ্রুতি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহি প্রতিশ্রুতি (Amit Shah)

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্বাচন হবে দু’দফায় – ১৩ ও ২০ নভেম্বর। ফল প্রকাশ হবে ২৩ নভেম্বর। প্রথম দফায় যে আসনগুলিতে নির্বাচন হবে, সেগুলিতেই প্রচারে গিয়েছিলেন শাহ। শনিবার রাতে রাঁচিতে পৌঁছন তিনি। রবিবার এক সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সরকারে এলে ঝাড়খণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করবে বিজেপি। কিন্তু আমি আশ্বাস দিচ্ছি, জনজাতিদের এর আওতার বাইরে রাখা হবে। জেএমএম (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা) সরকার মিথ্যা প্রচার করছে যে, ইউসিসি এলে জনজাতিদের অধিকার ক্ষুণ্ণ হবে। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।” শাহ বলেন, “ক্ষমতায় এসেই ঝাড়খণ্ডে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে বিজেপি।”

    শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে

    অনুপ্রবেশ সমস্যার বিরুদ্ধেও সরব হয়েছেন তিনি। শাহের দাবি, স্থানীয় প্রশাসনের প্রশ্রয়েই ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি। এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকেও কটাক্ষ করেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, “এ রাজ্যে হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। তুষ্টিকরণের রাজনীতি তুঙ্গে। দেশের মধ্যে সব চেয়ে দুনীতিগ্রস্ত রাজ্য ঝাড়খণ্ড।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে সিবিআই এবং এসআইটি তদন্ত হবে। শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে।” তিনি বলেন, “ক্ষমতায় এলে রাজ্যে ১০টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করা হবে। ৭০ বছরের বেশি বয়সিদের আয়ুষ্মান জীবন ধারা যোজনায় কভারেজ ফি ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হবে ১০ লাখ। প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে বেডও বাড়ানো হবে।”

    আরও পড়ুন: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    শাহের বক্তৃতায় অনিবার্যভাবে এসেছে নকশাল প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “২০২৬ সালের মধ্যে দেশ থেকে নকশালদের মুছে ফেলা হবে। এটাই সেই সময় যখন দলিত-বিরোধী, দরিদ্র বিরোধী এবং যুব-বিরোধী হেমন্ত সরকারকে ঝাড়খণ্ড থেকে তাড়াতে হবে (Uniform Civil Code)। সস্তা রাজনৈতিক লাভের জন্য এরাই অক্সিজেন জোগাচ্ছে নকশালদের (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Waqf Board: ওয়াকফ বোর্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, ওয়েইসিকে তোপ তিরুপতি মন্দিরের চেয়ারম্যানের

    Waqf Board: ওয়াকফ বোর্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, ওয়েইসিকে তোপ তিরুপতি মন্দিরের চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির ট্রাস্টিকে ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) সঙ্গে তুলনা করার জন্য মিম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে এক হাত নিলেন বলিনিনি রাজাগোপাল নাইডু, যিনি বর্তমানে তিরুপতি তিরুমালা ট্রাস্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন। এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুপতি তিরুমালা মন্দিরের নয়া চেয়ারম্যান, ওয়াকফ বোর্ডকে (Waqf Board) রিয়েল এস্টেট কোম্পানির সঙ্গে তুলনা করেন এবং তিনি বলেন, ‘‘ওয়াকফ বোর্ড একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। কীভাবে তার সঙ্গে তুলনা টানা হচ্ছে তিরুমালা তিরুপতি ট্রাস্টের? আমি ওয়েইসির এমন বক্তব্যের নিন্দা জানাই।’’ প্রসঙ্গত, মন্দির পরিচালন সমিতিতে কেন মুসলিম সদস্য থাকবে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলেন ওয়েইসি।

    তোপ বিজেপি (BJP) মুখপাত্রেরও 

    এরপরেই নাইডু বলেন, ‘‘যে ধরনের বিতর্ক শুরু হয়েছে প্রসাদ নিয়ে, তাতে আমার মনে হয় মন্দিরের আশেপাশে শুধুমাত্র হিন্দুদেরকেই ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া উচিত।’’ অন্যদিকে, এই ইস্যুতে বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র আরপি সিং-ও তোপ দেগেছেন আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে। তিনি বলেন, ‘‘আসাদউদ্দিন ওয়েইসি পার্থক্য ভুলে যাচ্ছেন মন্দির ট্রাস্ট এবং ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) মধ্যে। তার কারণ ওয়াকফ বোর্ড জমি নিয়েও কারবার করে। ওয়াকফ বোর্ড যে এক ধরনের ম্যানেজমেন্ট অথরিটি, সেকথাও জানান আরপি সিং। অন্যদিকে, মন্দির ট্রাস্টকে উপাসনার জায়গা, ধর্মীয় বিশ্বাসের জায়গা হিসেবে উল্লেখ করে আরপি সিং আরও বলেন, ‘‘কোনও হিন্দু কি মসজিদ ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে থাকে? ওয়েসি এই ইস্য়ুতে রাজনীতি করছেন বলেও অভিযোগ করেন বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র।

    ওয়েইসির মন্তব্যে বিতর্ক (Waqf Board)

    প্রসঙ্গত, ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্যরাও থাকতে পারবেন, মোদি সরকারের নয়া প্রস্তাবের বিরোধিতা করতে গিয়ে হায়দরাবাদের সাংসদ ওয়েইসি জানিয়েছিলেন, তিরুপতি মন্দির পরিচালনা সমিতিতে কেন নেই মুসলিম সদস্য। ওয়েইসির এই মন্তব্যেই দানা বাঁধে বিতর্ক। অনেকে প্রশ্ন করেন, অমুসলিম সদস্যরা তো মসজিদ পরিচালনা করেন না, সেটাকে কেন নিজের উদাহরণে টানছেন না ওয়েইসি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: শীতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল উত্তরাখণ্ডের যমুনোত্রী-কেদারনাথ ধামের দরজা

    Uttarakhand: শীতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল উত্তরাখণ্ডের যমুনোত্রী-কেদারনাথ ধামের দরজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার দিন শীতের জন্য বন্ধ করা করে দেওয়া উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) যমুনোত্রী ধাম। রবিবার দুপুরের ১২ টা ৫ মিনিটের শুভ মুহূর্তে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে, একটি সজ্জিত পালকিতে মাতা যমুনোত্রীকে বসিয়ে শোভাযাত্রা করে খরসালি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। এই শোভাযাত্রাকে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ ছিল ভক্তদের। একই ভাবে কেদারনাথ (Yamunotri-Kedarnath Dham) মন্দিরের ভগবান শিবকে বৈদিক মতে পুজো করে মন্দিরের দরজা বন্ধ করা হয়। এই দৃশ্য দেখার জন্য হাজার হাজার ভক্তদের সমাগম হয়েছিলেন।

    ভারতীয় সেনা ব্যান্ডে ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন (Uttarakhand)

    জানা গিয়েছে, শীতের মরশুমে মা যমুনোত্রীকে (Yamunotri-Kedarnath Dham) এই খরশালি গ্রামের যমুনা মন্দিরের নিয়ে আসা হয় এবং এখানেই মায়ের পুজো অর্চনা করা হবে। যমুনোত্রী মন্দিরের দরজা খোলা না হওয়া পর্যন্ত ভক্তরা এই খরসালি (Uttarakhand) মন্দিরেই পুজো করতে পারবেন। অপর দিকে রবিবারেই আবার শীতের জন্য কেদারনাথ ধামের মন্দির দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই মন্দিরের দরজা বন্ধের সময় ওম নমঃ শিবায়, জয় বাবা কেদারনাথ এবং ভারতীয় সেনা ব্যান্ডের ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন করে বৈদিক আচার এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যের রীতি পালন করা হয়। একটি সরকারি বিবৃতি অনুসারে বলা হয়েছে, ১৫ হাজারের বেশি ভক্ত মন্দিরের দরজা বন্ধের দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেছেন। দীপাবলির দিনেই মন্দির প্রাঙ্গণকে খুব সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুনঃ কৈলাশের পথেই কি কেলেঙ্কারি! কয়েক হাজার কঙ্কাল উদ্ধার পিথোরাগড়ের গুহায়

    পঞ্চমুখী উৎসব পালকি মন্দির থেকে বের করা হয়

    কেদারনাথ (Uttarakhand) মন্দিরে রবিবার ভোর ৫টায় পুজাচার শুরু করা হয়। এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন, বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটির সভাপতি আজ্যেন্দ্র অজয়, আচার্য, বেদপাঠী এবং আরও অনেক পুরোহিতেরা। এই শৈব ধামের স্ব-প্রকাশিত শিবলিঙ্গকে ছাই, ফুল, বেলপাতা দিয়ে পুজো করা হয়েছে। এরপর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বাবা কেদারের পঞ্চমুখী উৎসব পালকি মন্দির থেকে বের করা হয়। এরপর কেদারনাথ (Yamunotri-Kedarnath Dham) মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। শীতের মরশুমে জুড়ে মন্দিরের ফটক বন্ধ থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    Justin Trudeau: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের অন্দরে ক্রমেই বাড়ছে ট্রুডো (Justin Trudeau) বিরোধী ক্ষোভ। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে তাঁকে সরাতে গোপন ভোটের দাবি তুলেছেন তাঁরই দল লিবারেল পার্টির বেশ কয়েকজন সাংসদ। দলের অন্দরে বিদ্রোহের জেরে ট্রুডো যখন প্রায় কোণঠাসা, তখনই ফের হামলা হল কানাডার হিন্দু মন্দিরে (Attack On Hindus)। এই দফায় মন্দিরে উপস্থিত ভক্তদের ওপর হামলাও চালায় খালিস্তানপন্থীরা। এর পরেই (পড়ুন চাপে পড়ে) ঘটনার নিন্দা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরের এই ঘটনা ‘মেনে নেওয়া যায় না’ বলেই মন্তব্য করেছেন তিনি।

    ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা (Justin Trudeau) 

    ব্রাম্পটনে একটি হিন্দু মন্দিরে হামলা হয়। তার পরেই হিন্দু ফোরাম কানাডা এক্স হ্যান্ডেলে ঘটনাটির পুরো ভিডিও শেয়ার করে। ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন খালিস্তানপন্থী হাতে হলুদ ঝান্ডা নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গনে গন্ডগোল করছে। কয়েকজনকে আবার লাঠি হাতে ভক্তদের মারধর করতেও দেখা গিয়েছে। ফোরাম লিখেছে, খুবই বিরক্তিকর ছবি। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে ভক্তদের ওপর হামলা চালিয়েছে খালিস্তানপন্থীরা। এটা মেনে (Justin Trudeau) নেওয়া যায় না।”

    কী বললেন কানাডিয়ান সাংসদ 

    এক্স হ্যান্ডেলে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান সাংসদ চন্দ্র আর্য লিখেছেন, “কানাডায় খালিস্তানি চরমপন্থীরা সীমা অতিক্রম করেছে। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দির প্রাঙ্গণে হিন্দু কানাডিয়ান ভক্তদের ওপর খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণ দেখিয়ে দিল কানাডায় খালিস্তান সহিংস চরমপন্থা কতটা গভীর ও নির্লজ্জ হয়ে উঠেছে। আমি ভাবতে শুরু করেছি যে এই রিপোর্টের কিছু সত্যতা রয়েছে যে কানাডার রাজনৈতিক ব্যবস্থা ছাড়াও খালিস্তানপন্থীরা কার্যকরভাবে আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিতে অনুপ্রবেশ করেছে। কানাডায় মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে খালিস্তানি চরমপন্থীরা অবাধে মুক্ত হচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আমি দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি, আমাদের সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য হিন্দু-কানাডিয়ানদের এগিয়ে আসতে হবে এবং তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করতে হবে এবং রাজনীতিবিদেরও জবাবদিহি করতে হবে।”

    ট্রুডোর ভোলবদল! 

    প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে ট্রুডো লিখেছেন, “ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে আজকের হিংসার ঘটনাগুলো মেনে নেওয়া যায় না। প্রতিটি কানাডিয়ানের নিজস্ব ধর্ম (Attack On Hindus) পালন করার অধিকার স্বাধীনভাবে ও নিরাপদে রয়েছে (Justin Trudeau)।”

     

  • Rohit Virat: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    Rohit Virat: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মাঠে এক যুগ পর সিরিজ হারল ভারত। শুধু হার নয়, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-০ টেস্ট সিরিজের ফল। পুরোপুরি ব্যর্থ ব্যাটিং অর্ডার। চূড়ান্ত ফেল ‘রো-কো’ (রোহিত-কোহলিকে একসঙ্গে এই নামেই ডাকা হয়) জুটি। যা নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষের শেষ নেই। অনেকেরই দাবি, এবার সরে দাঁড়াক বিরাট-রোহিতরা। এই আবহেই বিসিসিআই সূত্রে খবর, আগামী দিনে জাতীয় দলের দরজা পাকাপাকি ভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের কাছে। অস্ট্রেলিয়া সফরের পরেই ভারতীয় দলের কিছু সিনিয়র ক্রিকেটারের ভবিষ্যত ঠিক হয়ে যাবে। 

    কী ভাবছে বোর্ড

    নিউজিল্যান্ডের কাছে চুনকাম হওয়ার পর পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে চলেছে বোর্ড। পরবর্তী টেস্ট বিশ্বকাপের আগে ধীরে ধীরে সিনিয়রদের সরিয়ে দেওয়ার পথে হাঁটতে পারে তারা। মনে করা হচ্ছে, অস্ট্রেলিয়া সফর রোহিত, কোহলি, রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং রবীন্দ্র জাদেজার কাছে শেষ সুযোগ হতে পারে। প্রত্যেকেই আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের শেষ পর্বে। খারাপ ফল হলেই কোপ পড়তে পারে তাঁদের উপর। বোর্ডের এক সূত্র সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, “১০ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে দল রওনা দেওয়ার আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার যে বড়সড় ধাক্কা তাতে সন্দেহ নেই। তবে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দল ঘোষিত। সেখানে বদলের কোনও সম্ভাবনা নেই। যদি ভারত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যেতে না পারে, তা হলে নিশ্চিত থাকুন চার সিনিয়র ক্রিকেটার পরবর্তী ইংল্যান্ড সফরের বিমানে উঠবে না। হয়ত, ওই চার জন দেশের মাটিতে শেষ টেস্ট খেলে ফেলল।” 

    ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের দাবি

    দেশের মাটিতে পরপর বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মোট ৫টি টেস্ট ম্যাচ খেলল টিম ইন্ডিয়া (Team India)। এই পাঁচ টেস্টে দুই তারকা রোহিত ও  বিরাটের পরিসংখ্যান ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের যথেষ্ট রাগের কারণ হতে পারে। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টিম ইন্ডিয়া ৩ টেস্টের সিরিজে ক্লিনসুইপ হওয়ার পর কোহলি ও রোহিতের উপর চটেছেন ভক্তরাও। রোহিত শর্মা দেশের মাটিতে শেষ ৫ টেস্ট ম্যাচে ১০ ইনিংসে করেছেন ১৩৩ রান। গড় ১৩.৩০। সর্বাধিক রান ৫২। যা এসেছিল বেঙ্গালুরু টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে। এ বছরের মার্চে ধর্মশালায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন রোহিত।

    অন্যদিকে ভারতের মাটিতে বিরাট কোহলির শেষ ৫ টেস্ট ম্যাচে যদি নজর রাখা হয়, তা হলে দেখা যাবে তিনি ২১.৩৩ গড়ে করেছেন ১৯২ রান। তাঁর সর্বাধিক স্কোর ৭০। যা এসেছিল বেঙ্গালুরু টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে। ২০২৩ সালের জুলাইতে পোর্ট অব স্পেনে ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট শতরান করেছিলেন বিরাট। এই আবহে রোহিত-বিরাট ম্যাজিকে পড়েছে টান। নেটিজেনদের দাবি, এবার ‘রো-কো’ জুটির থামা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আজ আরজি কর কাণ্ডের চার্জ গঠন শিয়ালদা আদালতে, এর পর শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া

    RG Kar: আজ আরজি কর কাণ্ডের চার্জ গঠন শিয়ালদা আদালতে, এর পর শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে গত অক্টোবরেই প্রথম চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই। মূল অভিযুক্ত হিসেবে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল চার্জশিটে। এর পাশাপাশি তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে ধৃত আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের নামও রয়েছে। আজ অর্থাৎ সোমবার মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের ৮৭ দিন পর, মামলার চার্জ গঠন হবে শিয়ালদা আদালতে। চার্জ গঠন সম্পন্ন হলেই শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া।

    সিভিকই জড়িত (RG Kar) 

    গত ৭ অক্টোবর সিবিআই চার্জশিট জমা দিয়েছিল এই মামলায়। চার্জশিটে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছিল, ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারই (RG Kar Hospital Incident) আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় জড়িত। তার বহু প্রমাণ মিলেছে বলেও জানায় সিবিআই। বয়ান, ভিডিও এবং ফরেন্সিক বা সায়েন্টিফিক রিপোর্টের ভিত্তিতে ধৃতের বিরুদ্ধে মোট ১১টি ‘প্রমাণ’ পাওয়া গিয়েছে বলে জানায় সিবিআই।

    সিভিকের বিরুদ্ধে ১১টি ‘প্রমাণ’ (RG Kar) 

    ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের (RG Kar)  বিরুদ্ধে চার্জশিটে সিবিআইয়ের দেওয়া ১১টি প্রমাণ হল—

    ১. সিসিটিভি ফুটেজে অনুযায়ী, গত ৯ অগাস্ট ভোরে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চারতলায় গিয়েছিলেন ধৃত সঞ্জয়। সেখানেই অপরাধ সংঘটিত হয়।

    ২. অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারের মোবাইল ফোনের লোকেশন বলছে, সে ঘটনার সময় হাসপাতালেই ছিল। 

    ৩. ময়নাতদন্তের সময় নির্যাতিতার দেহ থেকে ধৃতের ডিএনএ মিলেছে।

    ৪. ধৃতের প্যান্ট এবং জুতো থেকে মৃতার রক্তের দাগ মিলেছে।

    ৫. ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া ছোট ছোট চুলগুলি, অভিযুক্তের চুলের সঙ্গে মিলে গিয়েছে (RG Kar Hospital Incident)।

    ৬. ঘটনাস্থল থেকে যে ব্লুটুথ ইয়ারফোন উদ্ধার হয়েছিল, তা ধৃতেরই। ধৃতের মোবাইলে কানেক্ট করে তা দেখাও হয়েছে। ঘটনার রাতে ধৃত যখন যাচ্ছিল তখন তার ব্লুটুথ ইয়ারফোন জড়ানো ছিল। কিন্তু সে ফেরার সময় ইয়ারফোন ছিল না। 

    ৭. ধৃতের মেডিক্যাল পরীক্ষার করে জানা গিয়েছে, তার শরীরের ক্ষতগুলি ৮ অগাস্ট থেকে ৯ অগাস্টের মধ্যেই তৈরি হয়েছিল। ঘটনাচক্রে, মহিলা চিকিৎসকে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনাও ওই সময়েই ঘটেছিল।

    ৮. অভিযুক্তের শরীরের যে ক্ষত নির্যাতিতার প্রতিরোধের ফলেই তৈরি হয়েছিল।

    ৯. অভিযুক্তের মেডিক্যাল পরীক্ষা থেকে কোনও প্রমাণ মেলেনি যে, সে সঙ্গমে অক্ষম।

    ১০. সিএফএসএল কলকাতার রিপোর্ট অনুযায়ী, ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া মৃতার অন্তর্বাসের সেলাই যে ভাবে ছিঁড়ে গিয়েছে, তা জোর জবরদস্তির ফল।

    ১১. সিএফএসএল কলকাতার রিপোর্ট অনুযায়ী, নির্যাতিতা যে কুর্তি পরেছিলেন, সেই কুর্তিরও দু’পাশটা ছিঁড়ে গিয়েছিল। এটাও জোরজবরদস্তির কারণেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: “মুক্তিযোদ্ধারা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলেন?”, জেলহত্যা দিবসে প্রশ্ন শেখ হাসিনার

    Sheikh Hasina: “মুক্তিযোদ্ধারা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলেন?”, জেলহত্যা দিবসে প্রশ্ন শেখ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজকের অবরুদ্ধ বাংলাদেশ কারাগারের অন্ধকারে প্রকোষ্ঠে পরিণত হয়েছে।” মাস তিনেক মুখে কুলুপ এঁটে থাকার পর কথাগুলি বললেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেশছাড়া শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। রবিবার বাংলাদেশে পালিত হয়েছে জেলহত্যা দিবস।

    কী বললেন হাসিনা (Sheikh Hasina)

    এদিন জারি করা এক বিবৃতিতে হাসিনা বলেন, “স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি ও দেশবিরোধী চক্র এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলার মাটি থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, প্রগতিশীল রাজনীতি ও বাংলাদেশ আওয়ামি লীগের নাম চিরতরে মুছে ফেলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস ও বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল।” তাঁর মতে, কিন্তু তার পরেও সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। আরও একবার তা হবে। নভেম্বরের ৩ তারিখে গভীর রাতে মুক্তিযুদ্ধের চারজন প্রধান নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলি এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলের একটি প্রকোষ্ঠে নিয়ে এসে বাইরে থেকে এলোপাথাড়ি গুলি করে হত্যা করা হয়।

    দেশছাড়া হাসিনা

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে ৫ অগাস্ট দেশছাড়া হন হাসিনা। আশ্রয় নিয়েছেন ভারতে। জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে তিনি (Sheikh Hasina) লেখেন, “দেশে বিভিন্ন সময়ে স্বাধীনতা-বিরোধীরা ক্ষমতাসীন হয়েছে। স্বাধীনতা-বিরোধী অপশক্তি দেশের গণতান্ত্রিক ধারা ব্যাহত করতে এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করতে বারবার হামলা করছে। কিন্তু দিনের শেষে ষড়যন্ত্রকারীরা সফল হয়নি এবং ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে, ভবিষ্যতেও হবে।”

    আরও পড়ুন: গ্রেফতারির পর ‘উধাও’ অন্তর্বাসে প্রতিবাদ জানানো ইরানের তরুণী, কোথায় গেলেন তিনি?

    হাসিনা বলেন, “সময়ের পরিক্রমায় এক দিন সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা হবে। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের চেতনা চির জাগরূক থাকবে।” তাঁর প্রশ্ন, “মুক্তিযোদ্ধারা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলেন?” তিনি বলেন, “এখন শোক পালনের অধিকার নেই। আমি জাতির পক্ষ থেকে জাতীয় চার নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।” বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হত্যাকারীদের বিচারের বদলে দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছে, রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির যে কোনও (Bangladesh) ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে (Sheikh Hasina)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: জঙ্গি সংগঠনগুলিকে গুঁড়িয়ে দিতে হবে, কড়া নির্দেশ জম্মু ও কাশ্মীরের উপরাজ্যপালের

    Jammu Kashmir: জঙ্গি সংগঠনগুলিকে গুঁড়িয়ে দিতে হবে, কড়া নির্দেশ জম্মু ও কাশ্মীরের উপরাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি দমন অভিযানে লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার ওসমানের মৃত্যুর পরই ফের রক্তাক্ত শ্রীনগর (Srinagar)। রবিবার বাজারে গ্রেনেড হামলায় কমপক্ষে ১২ জন জখম হয়েছেন। গত কয়েকদিনে একাধিকবার জঙ্গি হামলায় রক্ত ঝরেছে উপত্যকায়। এরপরই কড়া নির্দেশ দিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) উপরাজ্যপাল মনোজ সিন‍্‍হা। সেনাকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন গুঁড়িয়ে দিতে নির্দেশ দিলেন তিনি। 

    যে কোনও মূল্যে জঙ্গি দমন

    রবিবার বিকেলে টিআরসি থেকে লালচক পর্যন্ত, রেসিডেন্সি রোডে একটি বড় বাজার বসে। সেই বাজারের মধ্যেই এদিন সিআরপিএফ কর্মীদের লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছুড়েছিল জঙ্গিরা। এই হামলার নিন্দা করে উপরাজ্যপাল নিরাপত্তা বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, “জঙ্গিদের কড়া জবাব দিতে হবে। জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলিকে গুঁড়িয়ে দিতে হবে।” জম্মু ও কাশ্মীরের ডিজিপি নলিন প্রভাতের সঙ্গে কথা বলেন উপরাজ্যপাল। নিরাপত্তা বাহিনীর পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গেও কথা হয় তাঁর। সরকারি এক মুখপাত্র জানান, জঙ্গিদের কড়া জবাব দিতে নিরাপত্তা বাহিনীর আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন উপরাজ্যপাল। উপরাজ্যপাল বলেন, যারা সাধারণ নাগরিকের উপর হামলা চালিয়েছে, এর মূল্য তাদের চোকাতে হবে। জঙ্গি ঘাঁটিগুলিকে গুঁড়িয়ে দিতে নিরাপত্তা বাহিনীর পূর্ণ স্বাধীনতা আছে বলে মন্তব্য করেন মনোজ সিন‍্‍হা।

    আরও পড়ুন: ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনগুলির সমর্থনে ব্যবহার করা হচ্ছে উইকিপিডিয়াকে, দাবি মার্কিন সংস্থার

    লস্কর জঙ্গি ওসমান-নিধনে বিস্কুটের ভূমিকা

    এর আগে, শনিবার শ্রীনগরের (Jammu Kashmir) খানিয়ারে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে মৃত্যু হয়েছে জঙ্গিনেতা ওসমানের। পাকিস্তানি জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার এই কমান্ডারকে দীর্ঘদিন ধরে খুঁজছিল নিরাপত্তা বাহিনী। গত ২০ বছরের বেশি সময় ধরে একাধিক জঙ্গি হামলায় বড় ভূমিকা রয়েছে ওসমানের। তার মৃত্যুকে বড় সাফল্য হিসেবে দেখছে নিরাপত্তা বাহিনী। এই অভিযানে (Srinagar) চার জওয়ানও জখম হয়েছেন। সেনা সূত্রে খবর, শনিবারের অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনীর সাফল্যে বিস্কুটের একটি বড় ভূমিকা ছিল। অভিযানের সময়ে পথকুকুররা যাতে ডাকাডাকি না করে, সে দিকে সজাগ নজর ছিল বাহিনীর। ওসমানকে খুঁজে বার করার সময় পথকুকুরদের শান্ত রাখা ছিল বাহিনীর অন্যতম একটি চ্যালেঞ্জ। কারণ, কুকুর ডাকাডাকি করলে ওসমানের সতর্ক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তাই অভিযান শুরুর সময় জওয়ানেরা সঙ্গে বিস্কুট রেখে দিয়েছিলেন। এলাকায় কুকুরদের শান্ত রাখার জন্য বিস্কুট খাওয়ান তাঁরা। শেষে খানিয়ারে ওসমানের সম্ভাব্য আস্তানাকে চিহ্নিত করে ৩০টি বাড়ি ঘিরে ফেলেন জওয়ানরা। অভিযানের একটি পর্যায়ে জঙ্গিনেতাকে খুঁজেও পান তাঁরা। লস্কর নেতার সঙ্গে ছিল একে-৪৭, একটি পিস্তল এবং বেশ কিছু গ্রেনেড। কয়েক ঘণ্টা ওসমান ও অন্য জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই চলে নিরাপত্তা বাহিনীর। শেষে বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় ওসমানের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share