Tag: Madhyom

Madhyom

  • Amit Shah: রোটি-বেটি-মাটি সুরক্ষিত করার আহ্বান শাহের, ঝাড়খণ্ডে ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির

    Amit Shah: রোটি-বেটি-মাটি সুরক্ষিত করার আহ্বান শাহের, ঝাড়খণ্ডে ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশিত হল। এদিন বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। নিজের ভাষণে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘বিজেপি (BJP) অন্য সমস্ত দল থেকে আলাদা এবং এবং শুধু সরকার পরিবর্তন করার জন্য বিজেপি লড়ছে না, ঝাড়খণ্ডের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য বিজেপির এই লড়াই। ঝাড়খণ্ডের ভবিষ্যৎকে সুনিশ্চিত করতে হবে। এদিন রোটি-বেটি-মাটি সুরক্ষিত করার স্লোগানও দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ঝাড়খণ্ডের জনগণকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে

    তিনি (Amit Shah) আরও বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডের জনগণকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে দুর্নীতিতে যুক্ত একটি সরকারকে তাঁরা রেখে দেবেন, নাকি বিজেপি সরকারকে নিয়ে আসবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উন্নয়ন তাঁরা চান কিনা! সেই সিদ্ধান্ত ঝাড়খণ্ডের মানুষকেই নিতে হবে।’’ এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বঞ্চিত, দরিদ্র শ্রেণী, উপজাতি ও দলিতরা অনেক আশা নিয়ে বিজেপির এই সংকল্পপত্রের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এদিন আরও অভিযোগ করেন যে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের সরকারের আমলে রাজ্যের আদিবাসীরা মোটেও নিরাপদ নয়।

    সাঁওতাল পরগণায় আদিবাসীদের সংখ্যা ক্রমশ কমেই চলেছে

    তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘সাঁওতাল পরগণায় আদিবাসীদের সংখ্যা ক্রমশ কমেই চলেছে। বাংলাদেশ থেকে আগত অনুপ্রবেশকারীরা এসে এখানে আমাদের মেয়েদেরকে প্রলোভন দেখিয়ে বিয়ে করছে এবং এখানকার জমি দখল করছে। এই প্রবণতা যদি বন্ধ না হয় তবে ঝাড়খণ্ডের সংস্কৃতি, চাকরি, জমি মেয়েরা সুরক্ষিত থাকবে না। ঝাড়খণ্ড তখনই নিরাপদ থাকবে, যখন এখানে বিজেপি সরকার তৈরি হবে।’’ এদিনের ইস্তেহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, সঞ্জয় শেঠ এবং বিজেপির (BJP) ঝাড়খণ্ডের সভাপতি বাবুলাল মারান্ডি। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডের ৮১টি আসনের মধ্যে ভোট হবে ১৩ ও ২০ নভেম্বর। ২৩ নভেম্বর হবে ভোট গণনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Iran: ইরানে হিজাবের বিরুদ্ধে পোশাক খুলে অন্তর্বাস পরে বিক্ষোভ তরুণীর, শোরগোল মধ্যপ্রাচ্যে

    Iran: ইরানে হিজাবের বিরুদ্ধে পোশাক খুলে অন্তর্বাস পরে বিক্ষোভ তরুণীর, শোরগোল মধ্যপ্রাচ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসালামি রাষ্ট্রের কঠোর পোশাকবিধির (Against Hijab) প্রতিবাদে ইরানের (Iran) বিশ্ববিদ্যালয়ে এক তরুণী নিজের পোশাক খুলে অন্তর্বাস পরে বিক্ষোভ দেখান। ইরানের ইসলামি আজাদ ইউনিভার্সিটির মুখপাত্র আমির মাহজব সামজিক মাধ্যমে এক্স হ্যান্ডলে বলেছেন, “পুলিশ স্টেশনে দেখা গিয়েছে মহিলা গুরুতর মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন। তিনি একপ্রকার মানসিক ব্যাধির মধ্যে রয়েছেন।” তবে এই ভাবে কট্টর পোশাকবিধিকে উপেক্ষা করে সরাসরি আন্দোলনে নামায় মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। যদিও ওই দেশে হিজাবের বিরুদ্ধে আগেও মহিলা সমাজ আন্দোলনে নেমেছিলেন।

    তরুণীকে মানসিক বিকারগ্রস্থ (Iran)?

    সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও পোস্ট ইতিমধ্যে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, শনিবার ইসলামি কট্টর পোশাকবিধিকে (Against Hijab) অমান্য করে ইরানের (Iran) ইসালামিক আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক তরুণী বিক্ষোভ ঘোষণা করেছেন। তাঁকে নিজের জামা খুলে অন্তর্বাস পরে ক্যাম্পাসে হেঁটে প্রতিবাদ করতে দেখা গিয়েছে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তরক্ষীরা তাঁকে আটক করে। সামজিক মাধ্যমে অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওই তরুণীকে মানসিক বিকারগ্রস্থ বলে বিবৃতি জারি করেছে।

    পোশাক বিধির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ

    অপর দিকে ইরানের (Iran) এক নেট নাগরিক লেই লা বলেছেন, “ওঁই তরুণীর এই জামাকাপড় খোলার পদক্ষেপটি একটি ইচ্ছাকৃত প্রতিবাদ। মেয়েদের যেরকম বাধ্যতামূলক ভাবে হিসাব পরার বিধি আরোপ করা হয়েছে, এটা সেই পোশাকবিধির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ। অধিকাংশ নারীর জন্য এই বিধি ব্যক্তি স্বাধীনতার পরিপন্থী। একজন নারীর অন্তর্বাস খোলার মধ্যে দিয়ে সামজের সকল নারীর মনের কথাকে ঐ তরুণী তুলে ধরেছেন।” উল্লেখ্য মহিলার পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি। তবে মহিলাকে গুরুতর মানসিক বিকারগ্রস্থ বলা হয়েছে। আপাতত তদন্ত শুরু হয়েছে। খুব সম্ভবত একটি মানসিক হাসপাতলে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সাইবার হামলার হুমকি দিচ্ছে ভারত! ফের এক নতুন অভিযোগ কানাডার, কী প্রতিক্রিয়া দিল্লির?

    ২০২২ সালের কুর্দি নামক এক মহিলার মৃত্য হয়েছিল

    উল্লেখ্য ইরানে (Iran) মেয়েদের পোশাকবিধিতে (Against Hijab) হিজাব পরার বাধ্যতামূলক নিয়মভঙ্গের কারণে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে কুর্দি নামক এক মহিলার মৃত্য হয়। আশ্চর্যজনক ভাবে যখন মৃত্যু হয়েছিল, তখন তিনি ইরান পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। সাধারণ মানুষের দাবি, হিজাব পরার বিরোধিতা করায় তাঁকে খুন করা হয়েছিল। এরপর দেশব্যাপি নারী সমাজ গর্জে ওঠে, হিজাব, বোরখার মতো পর্দা প্রথার বিরুদ্ধে ইরানের মহিলা সমাজ বিরাট আন্দোলনে নামে। ঐ দেশ এবং একাধিক ইসলামি রাষ্ট্রের মহিলারা ইরানের নারী মুক্তির আন্দোলনে সামিল হন। প্রতিবাদের মূল ভাষাই ছিল মাথার চুল কেটে কট্টর মৌলবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ব্যর্থ পুলিশ! রাজাবাজারকাণ্ডে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ব্যর্থ পুলিশ! রাজাবাজারকাণ্ডে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার রাতে রাজাবাজারে (Rajabazar) কালী প্রতিমা বিসর্জনের মিছিলে হামলা হয়েছে বলে দাবি করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের এক্স হ্যান্ডলে এনিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন তিনি (যদিও মাধ্যম ওই ভিডিও-এর সত্যতা যাচাই করেনি)। নিজের এক্স হ্যান্ডলের মাধ্যমে পুলিশকে কটাক্ষ করে বিরোধী দলনেতা লেখেন, ‘‘রাজাবাজার অঞ্চলে কালী প্রতিমার বিসর্জনের শোভাযাত্রায় হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ।’’ 

    কটাক্ষ কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে

    একই সঙ্গে ওই এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার দাবিও তোলেন তিনি (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রামের বিধায়কের (Suvendu Adhikari) আরও অভিযোগ, ‘‘চরমে তুষ্টিকরণের রাজনীতি, রাজাবাজারে মা কালীর প্রতিমা নিরঞ্জনের মিছিলে হামলা হয়েছে।’’ নারকেলডাঙার পুলিশ কালী ভক্তদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    নিজের পোস্টে পুলিশ কমিশনারকে কটাক্ষ  শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও লেখেন, ‘‘আপনি যদি এখনও গভীর ঘুম থেকে না জেগে থাকেন, তবে সাধারণ নিরীহ নাগরিকদের জন্য অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন করার অনুরোধ করুন। কারণ পশ্চিমবঙ্গে বারবার মৌলবাদীদের হামলার ঘটনা (Rajabazar) ঘটছে।’’

    মমতা সরকারকে তোপ অমিত মালব্যের

    একইভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারকে তোপ দেগেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য। নিজের পোস্টের মাধ্যমে তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে পদত্যাগও করতে বলেন। অমিত মালব্য লেখেন, ‘‘কালী পুজোর সময়ও পশ্চিমবঙ্গে হিন্দু মন্দির ও ভক্তদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। কলকাতার রাজাবাজারে প্রতিমা বিসর্জনের সময় পাথর ছোড়া হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হয় আপনি পদক্ষেপ করুন, নয়তো পদত্যাগ করুন। আপনার ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি এর জন্য দায়ী।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bhai Phonta: আজ ভাইফোঁটা! এর নেপথ্যে রয়েছে একাধিক পৌরাণিক কাহিনী

    Bhai Phonta: আজ ভাইফোঁটা! এর নেপথ্যে রয়েছে একাধিক পৌরাণিক কাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলযোগে বিভিন্ন রকমের মিষ্টি জাতীয় খাবার, লুচি, ঘুগনি। দুপুরে মাংস অথবা মাছ-ভাত। ভাইফোঁটা মানেই যে কোনও বাঙালি বাড়ির পাতে এগুলি থাকবেই‌। সকাল থেকেই বাঙালি বাড়িতে ব্যস্ততা তুঙ্গে ওঠে‌‌। একদিকে জলযোগের আয়োজন তো অন্যদিকে সাজগোজ। ভাই-দাদারা পাঞ্জাবি পড়বে তো দিদি-বোনেরা শাড়ি। হিন্দু ধর্মের যে কোনও পুজো বা ব্রত সম্পন্ন হয় পরিবার, আত্মীয়স্বজনের মঙ্গল কামনার উদ্দেশে। ভাইফোঁটা (Bhai Phonta) হল ভাই ও বোনের মঙ্গল কামনার ব্রত। উভয়ের জীবনেই যেন সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি বিরাজ করে , সেই প্রার্থনাই ভাই-বোনেরা একে অপরের উদ্দেশে করে থাকেন এই বিশেষ তিথিতে। বাঙালির ঘরোয়া এই উৎসবে অন্যান্য পুজোর মতো রীতি, আচার বা মন্ত্রোচ্চারণ সেভাবে নেই বললেই চলে। ছড়ার মতো পাঠ করা হয় –
    ‘‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা, 
    যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা।
    যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা, 
    আমি দিই আমার ভাইকে ফোঁটা।’’

    দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভাইফোঁটার (Bhai Phonta) আলাদা আলাদা নাম

    ভাইফোঁটা (Bhai Phonta) যেন বাঙালির নিজস্ব উৎসব। সবকিছুতেই বাঙালি মোড়ক। তবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভাইফোঁটার বিভিন্ন নাম রয়েছে। উত্তর ও পশ্চিম ভারতের এই উৎসব ভাইদুজ (Bhai Dooj) নামে পরিচিত। সেখানে ভাইফোঁটা পাঁচ-দিনব্যাপী দীপাবলি উৎসবের শেষদিন। আবার, মহারাষ্ট্র, গোয়া ও কর্নাটকে ভাইফোঁটাকে বলে ভাইবিজ। নেপালে ও পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলে এই উৎসব পরিচিত ভাইটিকা নামে পরিচিত। ভাঁইফোটা, ভাই ও বোনদের  উপহার পাওয়ার দিনও বটে। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে আধুনিক প্রজন্মকে ভাঁইফোটার দিন ভাই ও বোনদের জন্য পছন্দ মতো ‘গিফট আইটেম’ কিনতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও সামাজিক সদ্ভাবনার উদ্দেশে গণ ভাইফোঁটার আয়োজন করা হয়।

    যমুনা ও যমের পৌরাণিক আখ্যান

    ভাইফোঁটার (Bhai Phonta) নেপথ্যে  রয়েছে বেশ কয়েকটি পৌরাণিক কাহিনী। কথিত আছে, সূর্যদেব ও তার পত্নী সংজ্ঞার, যমুনা নামে কন্যা এবং যম নামে পুত্র ছিল। পুত্র কন্যা সন্তানের জন্মের পরে সূর্যদেবের উত্তাপ স্ত্রী সংজ্ঞা সহ্য করতে পারতেন না। তিনি তখন নিজের প্রতিলিপি ছায়াকে স্বর্গলোকে রেখে মর্তে নেমে আসেন। সংজ্ঞার প্রতিরূপ হওয়ার কারণে, দেবতারা ছায়াকে চিনতে পারে না। স্বর্গে বিমাতা ছায়া যমুনা ও যমের প্রতি দুর্ব্যবহার করতে শুরু করেন। কিন্তু ছায়ার মোহে অন্ধ সূর্যদেব কোনও প্রতিবাদ না করায় অত্যাচারের মাত্রা দিনের পর দিন বাড়তেই থাকে। এভাবেই একদিন বিমাতা কর্তৃক স্বর্গরাজ্য থেকে বিতাড়িত হন যমুনা।  যমুনার বিয়ে হয় এক উচ্চ বংশ জাত পরিবারে। বিয়ের পর দীর্ঘকাল যমুনাকে দেখতে না পেয়ে মনে আকুলতা তৈরী হয় যমের। এরপরই মন শান্ত করতে দিদির বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় যম। কালী পুজোর দুদিন পরে যমুনার বাড়ি পৌঁছায় যম। ভাইয়ের আগমনে, নানা রকমের খাবারের আয়োজন করেন দিদি যমুনা। দিদির আন্তরিকতায় ও ব্যবহারে মুগ্ধ হয়ে দিদিকে উপহার স্বরূপ বরদান প্রার্থনা করতে বলেন যম। সেই সময় যমুনা ভাইয়ের কাছে প্রার্থনা করেন যে, ‘ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার দিন প্রত্যেক ভাই যেন তার বোনের কথা স্মরণ করে এবং প্রত্যেক বোন যেন তার ভাইয়ের মঙ্গল ময় দীর্ঘ জীবন কামনা করে।’ তখন থেকেই নাকি ভাইফোঁটার প্রচলন।

    অন্যান্য পৌরাণিক গল্প

    অন্য একটি পৌরাণিক কাহিনী হল ,  নরকাসুর বধের পূর্বে শ্রী কৃষ্ণ , সুভদ্রার কাছে আসেন। সুভদ্রা তখন শ্রী কৃষ্ণের মঙ্গল ও বিজয় কামনা করে , কপালে ফোঁটা (Bhai Phonta) দিয়ে মিষ্টি খেতে দেন শ্রী কৃষ্ণকে। এরপরই নরকাসুরকে বধ করেন শ্রী কৃষ্ণ।  আবার আরও একটি কাহিনী হলো, বালির হাতে পাতালে বন্দি হন ভগবান বিষ্ণু। তখন মাতা লক্ষ্মী বালিকে ভাই হিসেবে স্বীকার করে তাঁর কপালে তিলক এঁকে দেন। বালি উপহার স্বরূপ মাতা লক্ষ্মীকে কিছু দিতে চাইলে , দেবী লক্ষ্মী ভগবান বিষ্ণুকে চেয়ে নেন। তখন থেকেই নাকি ভাঁইফোটা প্রচলিত। অন্য একটি কাহিনী অনুযায়ী, জৈন ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা মহাবীরের নির্বাণকালে তাঁর ভাই রাজা নন্দীবর্ধন খুব কষ্ট পেয়েছিলেন। সেই সময় বোন সুদর্শনা রাজা নন্দীবর্ধনকে সান্ত্বনা দেন এবং এই পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করেন। অনেকের ধারনা, সেইসময় থেকেই ভাইফোঁটা অথবা ভাইদুজের (Bhai Dooj)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 03 November 2024: অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 03 November 2024: অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সকালের দিকে দাম্পত্য কলহের কারণে মানসিক চাপ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) বিদেশযাত্রার জন্য আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) অভিনেতাদের জন্য ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) প্রেমের বিষয়ে খুব ভেবেচিন্তে পা বাড়ানো উচিত।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে।

    ২) স্ত্রীর সুবাদে কোনও বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) কোনও নামী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয়ে লাভবান হতে পারেন।

    ২) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা খুব বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না।

    ২) অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ২) সন্তানদের বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Canada Relation: শাহকে নিয়ে মন্তব্য, কানাডা দূতাবাসের কূটনীতিককে তলব ভারতের

    India Canada Relation: শাহকে নিয়ে মন্তব্য, কানাডা দূতাবাসের কূটনীতিককে তলব ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমিত শাহকে (Amit Shah) নিয়ে কানাডার মন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে নয়াদিল্লির কানাডা দূতাবাসের এক কূটনীতিককে তলব করল ভারতের বিদেশমন্ত্রক (India Canada Relation)। কানাডিয়ান মন্ত্রীর দাবি ‘অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন’ বলেও উড়িয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। কানাডায় খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ওপর আক্রমণের নেপথ্যে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন কানাডার উপবিদেশমন্ত্রী ডেভিড মরিসন।

    মুখের মতো জবাব রণধীর জয়সওয়ালের (India Canada Relation)

    এক মার্কিন দৈনিকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ওই মন্তব্য করেন তিনি। তার পরেই পদক্ষেপ করল সাউথব্লক। শনিবার ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “কানাডার উচ্চপদস্থ কর্তারা ভারতকে অসম্মান ও অন্য দেশকে প্রভাবিত করতে কৌশল হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের কাছে ভিত্তিহীন ইঙ্গিত করছেন। এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন কর্মকাণ্ড দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।”

    অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন অভিযোগ

    মার্কিন দৈনিকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার আগে মঙ্গলবার কানাডিয়ান পার্লামেন্ট কমিটির সামনে মরিসন শাহকে নিয়ে একবার অভিযোগ করেছিলেন। সে প্রসঙ্গে এদিন জয়সওয়াল বলেন, “কানাডার উপবিদেশমন্ত্রী ডেভিড মরিসন কমিটির সামনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন, তা অযৌক্তিক এবং ভিত্তিহীন। ভারত সরকার এর তীব্র প্রতিবাদ করছে। শুক্রবার ভারতে অবস্থিত (India Canada Relation) কানাডা দূতাবাসের এক প্রতিনিধিকে তলব করা হয়েছে।”

    ১৩ অক্টোবর কানাডা সরকারের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়, হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে যাঁদের স্বার্থ জড়িত, সেই তালিকায় কানাডায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয়কুমার বর্মা রয়েছেন। এর পরেই সঞ্জয়-সহ কয়েকজন কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। এর পাশাপাশি বিদেশমন্ত্রক অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করে কয়েকজন কানাডিয়ান কূটনীতিককে।

    আরও পড়ুন: গেরুয়া নিশান ওড়ানোয় দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বাংলাদেশের ১৮ হিন্দুর বিরুদ্ধে

    গত বছর কানাডার একটি গুরুদ্বারের সামনে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জরকে গুলি করে খুন করে আততায়ীরা। ওই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো স্বয়ং। সম্প্রতি তিনি জানান, এই অভিযোগের বিষয়ে তাঁর কাছে কোনও প্রমাণ ছিল না। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই মার্কিন দৈনিকে শাহের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন ট্রুডোরই সতীর্থ। নরেন্দ্র মোদি সরকারের অভিযোগ, কানাডার সাধারণ নির্বাচনে খালিস্তানপন্থী গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য (Amit Shah) ট্রুডো সরকার খুঁচিয়ে তুলছে নিজ্জর হত্যাকাণ্ড বিতর্ক (India Canada Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Adani: দেনা শোধ করেনি বাংলাদেশ, বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করল আদানি গোষ্ঠী

    Adani: দেনা শোধ করেনি বাংলাদেশ, বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করল আদানি গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই বাড়ছিল দেনার পরিমাণ। বারবার চেয়েও মেলেনি পাওনা। অগত্যা একপ্রকার বাধ্য হয়েই বাংলাদেশে (Bangladesh) বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিল আদানি (Adani) গোষ্ঠী।

    পাওনা মেলেনি (Adani)

    পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী, অক্টোবরের ৩১ তারিখের মধ্যে বকেয়া টাকা দিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। সে বিষয়ে পড়শি দেশটির কর্তাদের আগাম সতর্কও করেছিল গৌতম আদানির গোষ্ঠী। তার পরেও পাওনা না মেলায় কমিয়ে দেওয়া হল বিদ্যুৎ সরবরাহ। তার জেরে পড়শি দেশটিতে ব্যাপক বিদ্যুৎ সঙ্কট হচ্ছে বলে খবর। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডের আদানি পাওয়ার লিমিটেড থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আদানি গোষ্ঠী।

    পড়শি দেশে বিদ্যুৎ সঙ্কট

    বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বৃহস্পতি থেকে শুক্রবার মাত্র একদিনেই সে দেশে বিদ্যুতের ঘাটতি তৈরি হয়েছে ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াটের প্ল্যান্টের একটি সিঙ্গল ইউনিট থেকে মাত্র ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি হচ্ছে। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ডের পাওনার পরিমাণ প্রায় ৮৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। একাধিকবার চেয়েও সেই টাকার একটা অংশও না পাওয়ায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আদানি (Adani) গোষ্ঠী।

    আরও পড়ুন: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    এর আগে বকেয়া চেয়ে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডকে চিঠি দিয়েছিল আদানি গোষ্ঠী। সেই চিঠিতে বিদ্যুৎ সচিবকে বকেয়া মিটিয়ে দিতে বলা হয়েছিল। গত ২৭ অক্টোবর শেষ চিঠি দিয়েছিল আদানি গোষ্ঠী। সেখানেই বলা হয়েছিল, ৩০ অক্টোবরের মধ্যে বকেয়া টাকা মিটিয়ে দিতে। তার পরেও আদানির পাওনা নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি মহম্মদ ইউনূসের বাংলাদেশ। তার পরেই সরবরাহ অর্ধেক করার চিন্তাভাবনা করে গৌতম আদানির সংস্থা।

    সূত্রের খবর, ১৬০০ মেগাওয়াটের বদলে বৃহস্পতিবার থেকে আদানি গোষ্ঠী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ দিচ্ছে ৭০০ মেগাওয়াট। তার জেরেই পড়শি দেশে ব্যাপক বিদ্যুৎ সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আদানি গোষ্ঠী সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বকেয়া (Bangladesh) না মেটালে সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে (Adani)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি (GST) সংগ্রহ। চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) এই প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। গত বছর অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১.৭২ লাখ কোটি টাকা। শতাংশের বিচারে এবার জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বেড়েছে ৮.৯।

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    শুক্রবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর ঠিক এক মাস আগে, সেপ্টেম্বরে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল ১.৭৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ ৯.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১২.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালে এই সময় এর পরিমাণ ছিল ১১.৬৪ লাখ কোটি টাকা। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে কেন্দ্রীয় জিএসটি, রাজ্য জিএসটি, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি এবং সেস সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে।

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে কী কী রয়েছে

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় জিএসটি (GST) ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১  কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অক্টোবর দ্বিতীয় সেরা জিএসটি সংগ্রহের মাস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। কারণ সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল এপ্রিল মাসে, আদায় হয়েছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকারও বেশি।

    আরও পড়ুন: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    রিভিউয়ের মাসে, দেশীয় লেনদেন থেকে জিএসটি ১০.৬ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ১.৪২ লাখ কোটি টাকায়। আমদানি কর থেকে রাজস্ব প্রায় ৪ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ৪৫,০৯৬ কোটি টাকায়। গোটা মাসে ফেরত দেওয়া হয়েছে ১৯,৩০৬ কোটি টাকা। গত বছরের এই সময়ের তুলনায় ১৮.২ শতাংশ বেশি।

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় জিএসটি ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১ কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা হয়েছে। অক্টোবর ২০২৪-এ জিএসটি সংগ্রহ ছিল (India) দ্বিতীয় সর্বোত্তম মানের। সর্বোচ্চ সংগ্রহ এপ্রিল ২০২৪-এ ছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকার বেশি (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Canada: সাইবার হামলার হুমকি দিচ্ছে ভারত! ফের এক নতুন অভিযোগ কানাডার, কী প্রতিক্রিয়া দিল্লির?

    Canada: সাইবার হামলার হুমকি দিচ্ছে ভারত! ফের এক নতুন অভিযোগ কানাডার, কী প্রতিক্রিয়া দিল্লির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চড়ছে ভারত-কানাডা কূটনৈতিক সম্পর্ক। কানাডায় সাইবার হামলার হুমকি দিচ্ছে ভারত। এমনই দাবি কানাডার সাইবার সিকিউরিটি সংস্থার। কানাডার সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার দ্বারা প্রস্তুত করা “ন্যাশনাল সাইবার থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট ২০২৫-২০২৬” প্রতিবেদনে ভারতকে “রাষ্ট্রীয় প্রতিপক্ষদের সাইবার হুমকি” শীর্ষক অংশে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে চিন, রাশিয়া, ইরান এবং উত্তর কোরিয়া।

    কানাডার অভিযোগ

    ভারত নাকি সাইবার প্রযুক্তি ব্যবহার করে কানাডায় বসবাসকারী খলিস্তানিদের চিহ্নিত করছে। সম্প্রতি এমনই দাবি করেছে কানাডার গুপ্তচর সংস্থা। এই আবহে ভারতকে সাইবার প্রযুক্তি ব্যবহার করে খলিস্তানিদের ‘ট্র্যাক’ করতে বারণ করেছে কানাডা সরকার। এর আগে কানাডা সরকার দাবি করেছিল, ভ্যানকুভারে শিখদের ওপর হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতের এক শীর্ষকর্তা। আর এবার ভারতের বিরুদ্ধে সাইবার অপরাধ সংগঠিত করার অভিযোগ করল কানাডা। প্রসঙ্গত, কানাডার কমিউনিকেশনস সিকিউরিটি এস্ট্যাবলিশমেন্ট সম্প্রতি বলে, বিদেশে বসবাসকারী বিক্ষুব্ধদের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে ভারত। এদিকে কানাডার সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওপর সাইবার হামলাও নাকি করছে ভারত। 

    আরও পড়ুন: উপত্যকায় দফায় দফায় সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ! অনন্তনাগে নিহত ২ জঙ্গি, শ্রীনগরে চলছে অভিযান

    অভিযোগ অস্বীকার দিল্লির

    উল্লেখ্য, ভ্যানকুভারেই ২০২৩ সালে খুন হয়েছিল খলিস্তানি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর। হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের ঘটনায় প্রথম থেকেই ভারতের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে আসছে কানাডা। তবে দিল্লিও দাবি করে এসেছে, এই মামলায় দিল্লির হাতে কোনও প্রমাণ তুলে দেয়নি জাস্টিন ট্রুডোর সরকার। এবার কানাডা সরকারের নতুন অভিযোগ, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ সাইবার কর্মসূচি তৈরি করছে যা কানাডার জন্য ভিন্নমাত্রার হুমকি উপস্থাপন করছে। কানাডার সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার-এর দাবি, ভারত তার জাতীয় নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য সাইবার কর্মসূচি ব্যবহার করে, যার মধ্যে গোপন তথ্য সংগ্রহ, সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম এবং ভারতের বৈশ্বিক অবস্থান উন্নীত করার প্রচেষ্টা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর জন্য ভারত এমন এক জাল বিস্তার করেছে যা কানাডাবাসীর পক্ষে ঠিক নয়। এই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে দিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    Weather Update: শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত দীপাবলির সময় থেকেই দেশের সর্বত্র হিমেল অনুভূতি শুরু হয়। তবে এবার তেমন সম্ভাবনা অনেক কম। মৌসম ভবন (Mausam Bhavan) জানিয়েছে, নভেম্বর মাসে উত্তর-পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে গরমের অনুভূতি তুলনামূলক বেশি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে (Weather Update)। এই অক্টোবর মাসেও গত এক শতাব্দীর বেশি সময়ে এত গরম পড়েনি। ১৯০১ সালের পর এটাই ছিল ভারতের সব থেকে উষ্ণতম অক্টোবর (Hottest October)। দেশের গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।

    অক্টোবরে দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে (Weather Update)

    মৌসম ভবনের (Mausam Bhavan) মহানির্দেশক মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র বলেছেন, “এই সময়ে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা অনুপস্থিত। আবার বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় নিম্নচাপগুলির কারণে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস প্রবেশ করেছে। এই জন্য গোটা অক্টোবরে দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উল্লেখ্য ১৯০১ সালের অক্টোবরে (Hottest October) দেশের গড় তাপমাত্রা ছিল ২৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অক্টোবরে দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় ছিল ২১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Weather Update)। সেখানে স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকার কথা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নভেম্বরকে শীতের মাস হিসেবে দেখা হবে না। মূলত জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারিকে শীতের মাস হিসেবে দেখা হবে। তবে ডিসেম্বরে হালকা শীতের অনুভব মিলবে।”

    এখনও বর্ষা সম্পূর্ণ বিদায় নেয়নি

    মৌসম ভবন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা (Weather Update) কমার জন্য উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস প্রবেশ করা প্রয়োজন। যা এখনই হচ্ছে না। একই ভাবে ওই এলাকাগুলি থেকে এখনও বর্ষা সম্পূর্ণ বিদায় নেয়নি। ফলে তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে পারছে না। আগামী আরও দুই সপ্তাহে উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকতে পারে। তবে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে। এরপর ঠান্ডা পড়তে পারে।

    আরও পড়ুনঃ ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    জেলাগুলিতে তাপমাত্রার ২-৪ ডিগ্রি কমবে

    আবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর পূর্বাভাস দিয়ে জানিয়েছে, বাংলার বেশ কিছু জায়গায় নভেম্বরে শীতের আমেজ বোঝা যাবে। আগামী চার দিনে দক্ষিণবঙ্গের বিশেষ করে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা (Weather Update) ২-৪ ডিগ্রি কমবে। একইভাবে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় ২-৪ ডিগ্রি জেলায় কমতে পারে। আগামী সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ মিলতে পারে। তবে বাংলায় ঋতু অনুযায়ী এখনই শীত পড়বে না, আরও বেশ কিছু সময় লাগবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share