Tag: Madhyom

Madhyom

  • Swarup Biswas: যৌন হেনস্থা মন্তব্য! স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির মামলা ২৩৩ জন পরিচালকের

    Swarup Biswas: যৌন হেনস্থা মন্তব্য! স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির মামলা ২৩৩ জন পরিচালকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আবহে উত্তপ্ত টলিউড। ৬০ শতাংশ পরিচালক-প্রযোজক নাকি যৌন হেনস্থার মতো অভিযোগে অভিযুক্ত, গত সেপ্টেম্বরে পুজোর আগে এমনই অভিযোগ এনেছিলেন ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিসিয়ান্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়ার সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস (Swarup Biswas)। তাঁর আরও একটা পরিচয় রয়েছে, রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাই। এমন মন্তব্যের কারণে টলিউডের ২৩৩ জন পরিচালক এবার স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির (Defamation Case) মামলা করলেন।

    আরও পড়ুন: ব্রাজিলে জি২০ সম্মেলনে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন সুকান্ত মজুমদার

    দুর্গাপুজো মিটতেই মানহানির মামলা (Defamation Case) করা হল

    প্রসঙ্গত, আরজি করের ঘটনার পরেই, গত অগাস্ট মাস থেকে উত্তাল হয় সারা রাজ্য। যৌন নির্যাতন, শ্লীলতাহানি, মহিলাদের ওপর যে কোনও অত্যাচারের প্রতিবাদে সরব হয়ে রাস্তায় নামতে দেখা যায় মানুষকে। এরই মধ্যে বেফাঁস মন্তব্য করে ফেলেন স্বরূপ বিশ্বাস। বিতর্কিত মন্তব্যে তিনি (Swarup Biswas) বলেন, ‘‘টলিউডের ৬০ শতাংশ পরিচালক যৌন হেনস্থা করেন।’’ এমন মন্তব্যের কারণেই নড়েচড়ে বসেন টলিউডের পরিচালকরা। এই তালিকায় ছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, অপর্ণা সেন, অঞ্জন দত্ত, সুদেষ্ণা রায়-সহ ডিরেক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। এরপরে দুর্গাপুজো মিটতেই মানহানির মামলা করা হল স্বরূপের বিরুদ্ধে।

    এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি স্বরূপ (Swarup Biswas)

    এনিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি সুব্রত সেন জানিয়েছেন, পরিচালকরা একজোট হয়ে এমন পদক্ষেপ করেছেন। সুব্রতর নিজের ভাষায়, “কোনও সংগঠন এই রকম পদক্ষেপ করতে পারে না। পরিচালকরা এক জোট হয়ে ব্যক্তিগত স্তর থেকে এই পদক্ষেপ করেছেন।”  তবে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ঘনিষ্ঠ পরিচালকরা স্বরূপ বিশ্বাসের (Swarup Biswas) এই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন কি না সে বিষয়ে কিছু স্পষ্ট জানা যাচ্ছে না। পরিচালক রাজ চক্রবর্তী তৃণমূলের বিধায়কও বটে। তাই তাঁর কী মন্তব্য স্বরূপ বিশ্বাসের কথার প্রসঙ্গে, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। আবার স্বরূপ বিশ্বাসও এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Higher Secondary: বদলে গেল সময়, ২০২৫-এর একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমেস্টারের পরীক্ষা শুরু কখন?

    Higher Secondary: বদলে গেল সময়, ২০২৫-এর একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমেস্টারের পরীক্ষা শুরু কখন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার (Higher Secondary) সূচিতে বদল আনল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। সময় বদলানোর নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে সংসদের তরফে। আগামী ২৩ মার্চ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সেই সঙ্গেই সেমেস্টার টু-এর পরীক্ষাও শুরু হবে। একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা সেমেস্টার ২-এর পরীক্ষা দেবে। সেই পরীক্ষার সময় বদলে দেওয়া হল। দুপুর ৩টে থেকে সেই পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই সময় বদলে দুপুর ২টো করে দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা চলবে বিকেল ৪টে পর্যন্ত।

    পরবর্তিত পরীক্ষার সময়

    নির্দেশিকা জারি করে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের (Higher Secondary) তরফে বলা হয়েছে, একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমেস্টার শুরু হবে দুপুর ২টো থেকে। শেষ হবে বিকেল ৪টে। তবে ভিস্যুয়াল আর্ট, মিউজিক এবং ভোকেশনাল বিষয়ের পরীক্ষা হবে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট। পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ২টো, শেষ হবে ৩টে ১৫ মিনিটে। সংশ্লিষ্ট পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে বলা হয়েছে সংসদের তরফে। পাশাপাশি আরও একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। বলা হয়েছে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিকের  টেস্ট পরীক্ষা শেষ করতে হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। 

    আরও পড়ুন: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    পরিবর্তিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা

    চলতি বছরে উচ্চ মাধ্যমিকের (Higher Secondary) ক্ষেত্রে বেশ কিছু বদল আনা হয়েছে। চলতি বছর থেকেই সেই পরিবর্তিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়েছে। একাদশ শ্রেণিতে হবে দুটি সেমেস্টার ও দ্বাদশ শ্রেণিতে হবে দুটি সেমেস্টার। দু’বছরে মোট চারবার পরীক্ষা দিতে হবে পড়ুয়াদের। পরীক্ষাগুলিতে যা নম্বর পাবেন পরীক্ষার্থীরা, সেটা যোগ করে প্রকাশ করা হবে উচ্চমাধ্যমিকের চূড়ান্ত ফল। এর ফলে পরীক্ষার্থীদের সুবিধা হবে বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: ব্রাজিলে জি২০ সম্মেলনে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: ব্রাজিলে জি২০ সম্মেলনে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, বুধবার ৩০ অক্টোবর, ব্রাজিলে জি২০ (G20 Summit) গোষ্ঠীভুক্ত দেশেগুলির শিক্ষামন্ত্রীর সম্মেলনে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেবেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রসঙ্গত, প্রণব মুখোপাধ্যায়ের পরে তিনিই কোনও বাঙালি, যিনি আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন।

    তুলে ধরবেন জাতীয় শিক্ষানীতির নানা বিষয়

    জি২০ (G20 Summit) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির শিক্ষামন্ত্রীরা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে এই সম্মেলনে আলোচনা করবেন বলে জানা গিয়েছে। ডিজিটাল মাধ্যমে শিক্ষাপ্রদান, শিক্ষাদানের বিভিন্ন পদ্ধতি, দক্ষতা বৃদ্ধি ইত্যাদি নিয়ে এই সম্মেলনে আলোচনা চলবে। মোদি সরকার ইতিমধ্যে গ্রহণ করেছে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০। এই নীতি ভারতবর্ষের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আমূল পরিবর্তন করেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জাতীয় শিক্ষানীতির নানা বিষয় তুলে ধরবেন নিজের বক্তব্যে।

    কী বলছেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    এ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘জি২০-তে যে সদস্য দেশগুলি আছে, তাদের সমস্ত শিক্ষামন্ত্রীর একটি বৈঠক হবে। একাধিক সেশন আছে তাতে। এটা বিরাট বড় একটা সুযোগ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সেজন্য ধন্যবাদ জানাই। তাঁর আমলে শিক্ষা ব্যবস্থাকে যেভাবে সমাজে বিভিন্ন স্তরে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য।’’

    আগামীদিনে ভারত গোটা পৃথিবীর ‘এডুকেশন হাব’ হয়ে উঠতে পারে

    সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, ‘‘চারটি দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হবে। ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড এবং সৌদি আরব। সেখানে ভারত কী কী কাজ করছে, তারা কী কী কাজ করছে এগুলো উঠে আসবে। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি চাইলে ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে পারে। ইউজিসির নিয়ম মেনে। এই বিষয়গুলি তাদের কাছে বলব। যাতে আগামীদিনে ভারত গোটা পৃথিবীর ‘এডুকেশন হাব’ হয়ে উঠতে পারে।’’

    শিক্ষা যৌথ তালিকায় পড়ে

    তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘শিক্ষা যৌথ তালিকায় পড়ে। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে যে উদ্যোগগুলি নেওয়া হয়েছে, সেগুলি বলব। পশ্চিমবঙ্গের মতো দু’-একটি রাজ্য ছাড়া বাদ বাকি সব রাজ্য কেন্দ্রের সঙ্গে শিক্ষা বা এই ধরনের যেগুলো যৌথ তালিকায় যে বিষয়গুলি আছে তাতে তাল মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সবাই চলছে। যেমন-আউটরিচ প্রোগ্রামে আইআইটি মাদ্রাজ অন্যতম উদ্যোগ নিয়েছে। উত্তরপ্রদেশ সরকার ভালো কাজ করছে। আবার তামিলনাড়ুতে আমাদের সরকার নেই, অন্য পার্টির সরকার আছে। সেখানে তারা ভালো কাজ করছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 29 october 2024: কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 29 october 2024: কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) মোটামুটি কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) পড়াশোনার খুব ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) উপার্জন নিয়ে মনে প্রচুর ক্ষোভ থাকবে।

    ২) ভ্রাতৃস্থানীয় কারও সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) আশাপূরণ।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির প্রতি অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় নাক গলাতে যাবেন না।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2024: ১০০ ভরি সোনার গয়নায় সেজে উঠবেন নৈহাটির বড়মা! পুজো অনলাইনেও

    Kali Puja 2024: ১০০ ভরি সোনার গয়নায় সেজে উঠবেন নৈহাটির বড়মা! পুজো অনলাইনেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নৈহাটির বড়মার পুজোয় লক্ষাধিক ভক্তের যে আগমন ঘটবে, সেই অনুমান অনেক আগে থেকেই করতে পেরেছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। তাই এবার ভক্তরা যাতে মাকে ভালোভাবে দর্শন করতে পারেন, তার জন্য মন্দিরের বাইরের দোতলায় প্রায় ৩০০ স্কোয়ার ফিটের একটি এলইডি স্ক্রিন লাগানো হয়েছে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে পুজো নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  

    অ্যাপের মাধ্যমে বড়মার পুজো

    অ্যাপের মাধ্যমে সরাসরি নিজের পুজো নিজেই দিতে পারবেন ভক্তরা। এর জন্য গুগুল প্লে স্টোরে গিয়ে ‘জয় বড় মা’ (Joy Boro Maa) অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। তার পরই জি মেলের মাধ্যমে অ্যাপে লগ-ইন করে এডিট প্রোফাইলে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর দিয়ে আপডেট করলেই নিজের প্রোফাইল তৈরি হয়ে যাবে। এর পর অ্যাপের পুজো অপশনে ক্লিক করলে অমাবস্যা, শনিবার, মঙ্গলবার সহ একাধিক পুজোর তালিকা খুলে যাবে। সেই তালিকায় নিজের পুজো বাছাই করতেই খুলে যাবে নাম, গোত্র, ঠিকানা, তারিখ এবং ফোন নম্বর লেখার চার্ট। সেটি পূরণ করলেই পুজোর তালিকায় নাম নথিভুক্ত হয়ে যাবে। তবে, দক্ষিণা দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। পুজো নথিভুক্ত করার সময় দক্ষিণা দিতে চান, না চান না-দুটি অপশন থাকবে। দক্ষিণা দেওয়ার অপশনে গেলে টাকার পরিমাণ বাছাই করে নয়, ভক্তরা টাকার অঙ্ক নিজেরাই লিখতে পারবেন। একদম প্রণামী বাক্সে সামর্থ্য অনুযায়ী দক্ষিণা দেওয়ার মতো। পেমেন্ট হবে অনলাইনের মাধ্যমে। ভবেশ কালীর পুজো আজকে বড় মা নামে পরিচিত। মায়ের অলৌলিক ক্ষমতার কাহিনি ভাসে নৈহাটির বাতাসে। বিশ্বের কোণায় কোণায় ছড়িয়ে বড় মায়ের (Naihati Baromaa) ভক্ত। প্রত্যেকেই অপেক্ষায় থাকেন এই দিনের। এক নজরে দেখে নিন বড় মার পুজোর (Kali Puja 2024) নির্ঘণ্ট।

    পুজো কবে ও কখন?

    চলতি বছর অমাবস্যা (Kali Puja 2024) দুদিন। ৩১ অক্টোবর মায়ের আরাধনা। বড় মা’র পুজোও সেই দিনই। জানা গিয়েছে, রাত প্রায় ১১ টার সময় বড় মায়ের পুজো শুরু হবে। অঞ্জলি রাত ১টা থেকে ১.৩০ মিনিটের মধ্যে। মায়ের পুজো শুরু হওয়ার পরই নৈহাটির অন্য জায়গায় পুজো হবে। দীর্ঘদিন ধরে এটাই রীতি।

    কবে থেকে ভক্তরা পুজো দিতে পারবেন?

    বড়মায়ের ভক্তদের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, পুজো কবে থেকে গ্রহণ করা হবে? এই সময় প্রায় লক্ষাধিক ভক্ত পুজো (Kali Puja 2024) দেন। তাই ভিড় এড়াতে আগে থেকেই পুজো দেওয়া যাবে। এবার ২৪ তারিখ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত মানতের পুজো নেওয়া হবে। ৩০ ও ৩১ তারিখ নেওয়া হবে ফলপ্রসাদ ও সন্দেশের পুজো।

    ভোগ বিতরণ

    পুজো শেষে ভোগ বিতরণ অনুষ্ঠান শুরু করে পুজো (Kali Puja 2024) কমিটি। প্রতিবার মন্দির এলাকা থেকেই মায়ের প্রসাদ বিতরণ করা হয়। তবে এই বছর নৈহাটি পুরসভা ও মহেন্দ্র হাইস্কুল থেকে ভোগ দেওয়া হবে। ভিড় এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

    মায়ের সাজ ও বিসর্জন: বড় মা‘র সাজ অপরূপ!

    একথা বলেন ভক্তরাই। প্রায় ১০০ ভরি সোনা ও শতাধিক ভরির রুপোর গয়নায় সেজে উঠবেন মা। ৪ নভেম্বর দেবীর (Kali Puja 2024) বিসর্জন। সেই দিন গয়নার সাজ খুলে ফুলের সাজে মাকে সাজানো হয়। হাজারে হাজারে ভক্ত বিসর্জন দেখতে আসেন। নিরাপত্তা নিয়েও কোমর বাঁধছে পুজো কমিটি ও প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2024: ৫১ সতীপীঠের ৫টি রয়েছে বীরভূমে, কালীপুজোর মাঝে জেনে নিন তাদের মাহাত্ম্য

    Kali Puja 2024: ৫১ সতীপীঠের ৫টি রয়েছে বীরভূমে, কালীপুজোর মাঝে জেনে নিন তাদের মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সতীর ৫১ পীঠের মধ্যে ৫টি পীঠ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে। জেনে নিন তাদের কাহিনি। জেলার কোন কোন প্রান্তে রয়েছে এই সতীপীঠ, কী তাদের মাহাত্ম্য? সেখানে গিয়ে একসঙ্গে দর্শন করে আসতেই পারেন ৫টি সতীপীঠ।

    সতীপীঠের কাহিনী? (Kali Puja 2024)

    দক্ষ রাজার অমতে মহাদেবকে বিয়ে করেছিলেন সতী। তারই প্রতিশোধ নিতে রাজা দক্ষ একটি যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন, যেখানে মহাদেবকে অপমান করা হয়। স্বামীর এই অপমান সহ্য করতে না পেরে যজ্ঞের আগুনে নিজেকেই আহুতি দেন সতী। মহাক্রোধে উন্মত্ত হয়ে ওঠেন দেবাদিদেব মহাদেব। যজ্ঞ বানচাল করে দেন শিব। সতীর দেহ নিয়ে শুরু করেন প্রলয়নৃত্য। পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার ভয়ে তাঁকে থামাতে বিষ্ণু পাঠান সুদর্শন চক্র। তাতেই দেবীর দেহ ৫১টি খণ্ডে টুকরো হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। সেই সব টুকরো যেখানে যেখানে গিয়ে পড়ে, সেই জায়গাগুলিই সতীপীঠ নামে পরিচিত। সতীর ৫১ পীঠের মধ্যে ৫টি পীঠ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে। জেনে নিন জেলার কোন কোন প্রান্তে রয়েছে এই সতীপীঠ(Kali Puja 2024)।

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    কঙ্কালীতলা

    বোলপুর স্টেশন থেকে ১০ কিমি উত্তর-পূর্বে কোপাই নদীর তীরে এই সতীপীঠের অবস্থান। স্থানীয় মানুষের কাছে দেবী কঙ্কালেশ্বরী নামে পরিচিত। জনশ্রুতি বলে, এখানে দেবীর শ্রোণি পতিত হয়। দেবীর (Kali Puja 2024) নাম এখানে দেবগর্ভা। পাশেই একটা কুণ্ড আছে, যার জল নাকি কখনও শুকোয় না।

    নলহাটেশ্বরী

    নলহাটির নলহাটেশ্বরী-পীঠনির্ণয় তন্ত্র মতে, চতুশ্চত্বারিশৎ পীঠ হল বীরভূমের (Birbhum) নলহাটি। এখানে সতীর কণ্ঠনালী এসে পড়েছিল। এখানে দেবীর নাম শেফালিকা ও ভৈরব যোগীশ। স্বপ্নাদেশে কামদেব উদ্ধার করেন সতীর (Kali Puja 2024) কণ্ঠনালী। ব্রাহ্মণী নদীর তীরে ললাট পাহাড়ের নীচে সেই কণ্ঠনালীর উপরেই বেদিতে প্রতিষ্ঠিত হন দেবী নলহাটেশ্বরী

    ফুল্লরা

    শান্তিনিকেতন থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই সতীপীঠ। লোকবিশ্বাস অনুসারে, ফুল্লরায় (Kali Puja 2024) পড়েছিল সতীর নীচের ঠোঁটটি। এই মন্দিরে কোনও বিগ্রহ নেই। মন্দিরের পাশে একটি বিরাট পুকুর আছে। কথিত, রামের দুর্গাপুজোর সময়ে হনুমান নাকি এই পুকুর থেকেই ১০৮টি পদ্ম সংগ্রহ করেছিলেন।

    বক্রেশ্বর

    সিউড়ি শহর থেকে ২৪ কিমি দূরে রয়েছে এই সতীপীঠ। দেবীর নাম মহিষমর্দিনী (Kali Puja 2024)। ভৈরব হলেন বক্রনাথ। দেবীর ভ্রুযুগলের মাঝের অংশ এখানে পতিত হয় বলে বিশ্বাস।

    নন্দীকেশ্বর

    সাঁইথিয়া শহরে দেবী নন্দিনী (Kali Puja 2024) অধিষ্ঠিতা। বিশ্বাস করা হয়, সতীর কণ্ঠহার পড়েছিল এখানে। শিব এখানে পূজিত হন নন্দীকিশোর রূপে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: “ভাগীরথীতে ফেলব না, কেটে মাটিতে পুঁতে দেব”, কাদের উদ্দেশে বললেন মিঠুন?

    Mithun Chakraborty: “ভাগীরথীতে ফেলব না, কেটে মাটিতে পুঁতে দেব”, কাদের উদ্দেশে বললেন মিঠুন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এখন আমি বলছি আমরা তাদের কেটে মাটিতে পুঁতে দেব।” এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির (BJP Rally) তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচিতে যোগ দিতে কলকাতায় এসেছেন মিঠুন। তখনই নিশানা করেন প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা হুমায়ুন কবিরকে।

    কী বলেছিলেন হুমায়ুন

    লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে হুমায়ুন বলেছিলেন, আপনারা এখানে ৩০ শতাংশ। কিন্তু আমরা ৭০ শতাংশ… যদি আপনারা মনে করেন যে মসজিদ ধ্বংস করবেন আর মুসলিমরা চুপচাপ বসে থাকবে… তাহলে ভুল করবেন। আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব যদি আপনাদের ভগীরথীতে ডোবাতে না পারি…।

    মিঠুনের পাল্টা জবাব

    এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে বিজেপির তারকা নেতা বলেন, “একজন নেতা (পড়ুন হুমায়ুন) বলছেন এখানে ৭০ শতাংশ মুসলমান ও ৩০ শতাংশ হিন্দু রয়েছে। তিনি তাঁদের কেটে ভাগীরথীতে ফেলে দেবেন…আমি ভেবেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) কিছু বলবেন। তিনি কিছু বলেননি…তাই এখন আমি বলছি, আমরা তাদের কেটে মাটিতে পুঁতে দেব।” মিঠুন বলেন, “আমি বলছি আমরা তোমাদের কেটে টুকরো টুকরো করব। তোমাদের ভগীরথীতে ফেলব না। কারণ তিনি আমাদের মা। কিন্তু আমরা তোমাদের মাটিতে পুঁতে দেব।” আগামী মাসেই রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন রয়েছে। তার আগে মিঠুনের (Mithun Chakraborty) এহেন মন্তব্যে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি।

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় মোদি-শাহ-আদিত্যনাথের সঙ্গে শুভেন্দুও

    মিঠুন বলেন, “আমি মুখ্যমন্ত্রী নই… কিন্তু আমি বলছি, আমরা বাংলার মসনদ জয়ের জন্য যে কোনও কিছু করব… ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর এ রাজ্য বিজেপির হবে।” রাজ্যের শাসক দলকে সতর্ক করতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমি বারবার বলছি… আমরা যে কোনও কিছু করব (২০২৬ সালের নির্বাচন জেতার জন্য)… যে কোনও কিছু। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহজির সামনে বসেই এটা বলছি – আমরা যে কোনও কিছু করব।” এই বিজেপি নেতার অভিযোগ, বাংলার রাজ্য সরকার হিন্দু সম্প্রদায়কে ভোট দিতে দেয় না। বিজেপি (BJP Rally) কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, “আমরা সেই সব লোককে চাই, যাঁরা লড়াই করতে পারবেন…যাঁরা দাঁড়িয়ে বলতে পারবেন, গুলি করো…আমায় দেখতে দাও কত বুলেট তোমাদের আছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: মঙ্গলে বিপুল অঙ্কের উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: মঙ্গলে বিপুল অঙ্কের উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার প্রায় ১২ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনই তাঁর সরকারের প্রধান স্বাস্থ্য বীমা প্রকল্প (Health Projects) আয়ুষ্মান ভারতের আওতায় নিয়ে আসবেন ৭০ বছর ও তার বেশি বয়সী সকল নাগরিককে। প্রধানমন্ত্রী নবম আয়ুর্বেদ দিবস এবং চিকিৎসার দেবতা ধন্বন্তরীর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই বৃহৎ স্বাস্থ্য খাতের পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিকে, একটি পৃথক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় সরকারের ‘রোজগার মেলা’র অংশ হিসেবে যুবকদের মধ্যে ৫১ হাজারেরও বেশি নিয়োগপত্র বিতরণ করবেন।

    প্রধানমন্ত্রীর গুচ্ছ কর্মসূচি (PM Modi)

    সরকারি একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রথম অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদের দ্বিতীয় পর্যায়ের উদ্বোধন করবেন। এতে একটি পঞ্চকর্ম হাসপাতাল, ঔষধ উৎপাদনের জন্য একটি আয়ুর্বেদিক ফার্মেসি, একটি ক্রীড়া মেডিসিন ইউনিট, একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, একটি আইটি ও স্টার্টআপ ইনকিউবেশন সেন্টার এবং ৫০০ আসনের একটি অডিটোরিয়াম-সহ অন্যান্য সুবিধা মিলবে। মধ্যপ্রদেশের মন্দসৌর, নিমুচ এবং সিওনিতে তিনটি মেডিকেল কলেজের উদ্বোধনও করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    সুবিধা এবং পরিষেবা সম্প্রসারণ

    এদিনই তিনি বিভিন্ন এইমসের সুবিধা এবং পরিষেবা সম্প্রসারণের উদ্বোধনও করবেন। এর মধ্যে রয়েছে হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুর, পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী, বিহারের পাটনা, উত্তর প্রদেশের গোরখপুর, মধ্যপ্রদেশের ভোপাল, আসামের গৌহাটি এবং দিল্লির জন ঔষধি কেন্দ্রের উদ্বোধনও। মধ্যপ্রদেশের শিবপুরী, রতলাম, খান্ডওয়া, রাজগড় এবং মন্দসৌরে পাঁচটি নার্সিং কলেজের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    হিমাচল প্রদেশ, কর্ণাটক, মণিপুর, তামিলনাড়ু এবং রাজস্থানে আয়ুষ্মান ভারত হেলথ ইনফ্রাস্ট্রাকচার মিশনের অধীনে ২১টি ক্রিটিকাল কেয়ার ব্লকের এবং দিল্লি ও হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুরে এইমসের বিভিন্ন সুবিধা ও পরিষেবা সম্প্রসারণেরও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে তিনি মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে একটি ইএসআইসি হাসপাতালের উদ্বোধন করবেন। হরিয়ানার ফরিদাবাদ, কর্ণাটকের বোম্মাসান্দ্র ও নারাসাপুর, মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর, উত্তরপ্রদেশের মিরাট এবং অন্ধ্রপ্রদেশের আচ্ছুতাপুরমে ইএসআইসি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনও করবেন (Health Projects) প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে উপকৃত হবেন প্রায় ৫৫ লাখ ইএসআই সুবিধাভোগী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ঝাড়খণ্ডে বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় মোদি-শাহ-আদিত্যনাথের সঙ্গে শুভেন্দুও

    Suvendu Adhikari: ঝাড়খণ্ডে বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় মোদি-শাহ-আদিত্যনাথের সঙ্গে শুভেন্দুও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গ বিজেপির নেতাদের ভিন রাজ্যের ভোটে তারকা প্রচারক হিসেবে সাধারণত ব্যবহার করা হত না। কিন্তু, ঝাড়খণ্ডের সীমানা লাগোয়া মেদিনীপুরের দাপুটে নেতাকে এবার তারকা প্রচারক হিসেবে বিধানসভা ভোটে কাজে লাগাবে পদ্মশিবির। দিল্লির নির্দেশে ইতিমধ্যেই ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Assembly Elections 2024) প্রচার সেরেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সাম্প্রতিককালে বঙ্গ বিজেপি-র প্রথম কোনও নেতা ভিন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে তারকা প্রচারক হিসেবে থাকছেন।

    মোদি-শাহের সঙ্গে তালিকায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari),

    আগামী ১৩ ও ২০ নভেম্বর দু’দফায় ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় নির্বাচন হতে চলেছে। আর তার প্রচারে বিজেপির (BJP) হাইপ্রোফাইল তারকা প্রচারক তালিকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, ইউপি-র মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা-দের সঙ্গে নাম রয়েছে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। ঝাড়খণ্ডে তারকা প্রচারক হিসেবে যে ৪০ জনের নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি, তাতে আছে জেএমএম থেকে আসা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেনের নামও।

    উপ নির্বাচনে নজর

    পশ্চিমবাংলার সীমান্তে ঝাড়খণ্ডে বেশ কয়েকটি বিধানসভা আসন আছে। ঝাড়খণ্ড লাগোয়া অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সংগঠন ও মানুষের সঙ্গে পরিচয়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় গেরুয়া শিবির। প্রসঙ্গত, ২০২১ বিধানসভা ভোটের মুখে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রিসভার ততকালীন সদস্য শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপিতে গিয়ে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েছিলেন শুভেন্দু। তার সুবাদে শুভেন্দুকে রাজ্যে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা করে বিজেপি। শুভেন্দু এরপর বাংলায় বিজেপিকে নির্বাচনী সাফল্য এনে দিতে পারেননি ঠিকই, কিন্তু লোকসভা ভোটে শুভেন্দু নিজে তাঁর পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দুটি আসনই (কাঁথি ও তমুলক) জিতে নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখেন। তাঁর এই ক্যারিশ্মাকে কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি। ১৩ নভেম্বর বাংলায় ৬ আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন। মেদিনীপুর, নৈহাটি, মাদারিহাটের পাশাপাশি শুভেন্দু ঝাড়খণ্ডে গিয়েও প্রচার করবেন। এই উপ নির্বাচনকেও খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2024: ঝোপ-জঙ্গলে ঘেরা মন্দির! দেবী চৌধুরানী-ভবানী পাঠকের কালীপুজোর রোমাঞ্চই আলাদা

    Kali Puja 2024: ঝোপ-জঙ্গলে ঘেরা মন্দির! দেবী চৌধুরানী-ভবানী পাঠকের কালীপুজোর রোমাঞ্চই আলাদা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় উপন্যাস থেকেই দেবী চৌধুরানী, ভবানী পাঠকের সঙ্গে বাঙালির পরিচয়। প্রচলিত গল্প অনুযায়ী, এক সময় বিপ্লবীদের আস্তানা ছিল ভবানী পাঠকের কালীমন্দির (Kali Puja 2024)। সেখানে মাতৃ-আরাধনা করেই তাঁরা যেতেন লক্ষ্যপূরণে। কথিত আছে, ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানী যৌথভাবে ডাকাতি করে বিপ্লবীদের দেশসেবায় সাহায্য করতেন। সেই সময়কার অনেক নিদর্শন আজও বর্তমান বাংলার নানা প্রান্তে, লোকাচারে। 

    দুর্গাপুরে ভবানী পাঠকের মন্দির

    দুর্গাপুর সিটি সেন্টারের অম্বুজা আবাসন এলাকায় এখনও গা-ছমছম জঙ্গলের পরিবেশে অনেক ভক্ত আসেন ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানীর মন্দির দর্শন করতে। তারাপীঠ মন্দিরে মায়ের পুজোর রীতি ও নিয়ম মেনে শ্যামাকালী পুজোর (Kali Puja 2024) আগের নিশিরাতে ভবানী পাঠকের মা কালীর পুজো অনুষ্ঠিত হয় এখানে। ভূত চতুর্দশীতেই শুরু হয় দেবী আরাধনা। ভবানী পাঠকের মা কালী আজও বন্দে মাতরম্ মন্ত্রে পূজিত হন। অম্বুজা আবাসন কংক্রিটে মোড়া অভিজাত এলাকায় অবস্থিত হলেও সেই সময়কার গা-ছমছমে পরিবেশ আজও বিদ্যমান। দুর্গাপুরের মানুষ আজও এই মন্দিরটিকে ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানীর মন্দির নামেই চেনেন। মন্দিরের পুরোহিত সূত্রে জানা যায়, প্রবেশ পথে ও মন্দিরের ভিতরে মায়ের বেদিতে খোদাই করা রয়েছে দেশাত্মবোধক মন্ত্র, ‘ওঁ বন্দে মাতরম্ জয় জয় ভারতবর্ষম’। এছাড়াও এই মন্ত্রের সঙ্গে আরও উচ্চারিত হয় ‘ঐক্যম শরণম্‌ গচ্ছামি’, ‘সত্যম শরণম্‌ গচ্ছামি’, স্বরাজ শরণম্‌ গচ্ছামি’।

    মালদহে দেবী চৌধুরানীর কালী-সাধনা

    প্রাচীন কালীপুজো ঘিরে ভক্তদের ঢল নামে মালদার গোবরজনা কালীবাড়িতে। মনস্কামনা নাকি বিফলে যায় না। তাইতো এই মন্দিরে ভক্তদের ভিড় ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কালীপুজোর দিন শুধুমাত্র বাংলা নয়, বিহার, ঝাড়খণ্ড থেকে বহু ভক্ত আসেন মালদহের প্রাচীন গোবরজনা কালীমন্দিরে। লোকমুখে প্রচলিত রয়েছে এই পুজো নাকি শুরু করেছিলেন ভবানী পাঠক। এক সময় এই অঞ্চল ঘন জঙ্গলে ঘেরা ছিল। মন্দিরের পাশ দিয়েই বয়ছে কালিন্দ্রী নদী। নৌকায় যাওয়ার পথে দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠক এখানে নোঙর করেন নৌকা। সেই সময় জঙ্গলে ভবানী পাঠক কালীর পুজো দিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা প্রতি বছর পুজো দিতেন এই জঙ্গলে বিশাল এক বট গাছের নীচে। কয়েক পুরুষ ধরে এই পুজোর দায়িত্ব পালন করে আসছে স্থানীয় চৌধুরী পরিবার।

    আরও পড়ুন: ধনতেরাসে বিধি মেনে পুজোয় অকাল মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি, লাভ হয় অপার ঐশ্বর্য

    শিলিগুড়িতে ভবানী পাঠকের আরাধ্যা কালী

    বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসে ভবানী পাঠক চরিত্রের বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব রয়েছে কি না, তা নিয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে। তবে উপন্যাসেই ইঙ্গিত ছিল, অষ্টাদশ শতাব্দীতে সন্ন্যাসী বিদ্রোহের সময়ে ভবানী পাঠক নাকি তিস্তা লাগোয়া বোদাগঞ্জে আত্মগোপন করেছিলেন। সেই সময়েই তিনি এখনকার শিকারপুর চা বাগানের জমিতে অস্থায়ী কালী মন্দির (Kali Puja 2024) গড়ে পুজো করতেন বলে মানুষের বিশ্বাস। উপন্যাসের সেই চরিত্রের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের যোগাযোগ নিয়ে যত বিতর্কই থাক না কেন, স্থানীয় বাসিন্দারা ভবানী পাঠকের অস্তিত্বে কেবল বিশ্বাসীই নন, তাঁর প্রতিষ্ঠিত কালীমন্দিরের মূর্তি গড়ে আজও পুজো করেন তাঁরা। মূলত, দেবী চৌধুরানীর মন্দিরের খ্যাতিতেই বিভিন্ন প্রান্তের কালী-গবেষকরা এখানে আসেন। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের পর্যটকদের কাছে এটি বাড়তি আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। এখানকার কালীমন্দির জাগ্রত ও প্রসিদ্ধ বলেই স্থানীয় ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে। এই মন্দিরে রীতিমতো নিয়ম ও নিষ্ঠার সঙ্গে বছরে দুবার কালীপুজো হয়। একবার আষাঢ় মাসে, আরেকবার কার্তিক মাসে। ঝোপ-জঙ্গলে ভরা, অরণ্যের মাঝে এই কালীপুজোর আলাদা রোমাঞ্চ রয়েছে ভক্তদের কাছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share