Tag: Madhyom

Madhyom

  • Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৫ বছরে ৫০০,০০০ টির বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের (Manufacturing Jobs) কথা জানালেন টাটা গ্রুপের (Tata Group) চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ। তিনি এই সম্ভাবনার কথা বলে অত্যন্ত উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। নতুন বছরে জন্য এই বার্তা বর্তমান কর্মী এবং যুব সমাজের কাছে বিরাট খুশির খবর বলে জানা গিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যে অপার সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি।

    ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান ও সৌর সরঞ্জাম নির্মাণে ব্যাপক সম্ভাবনা (Manufacturing Jobs) 

    টাটার (Tata Group) পক্ষে এন চন্দ্রশেখরণ বলেন, “আগামী প্রজন্মের জন্য বিরাট কর্মসংস্থানের কথা আমরা ভাবছি। একাধিক কারখানা এবং বিনিয়োগ ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করব। ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান, সৌর সরঞ্জাম এবং আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার উৎপাদনের উপর নজর দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এই সব ক্ষেত্র ভারতের অর্থনীতিকে ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করবে। একই ভাবে এইসব উৎপাদনের বাইরে প্রযুক্তি পরিষেবা, এয়ারলাইন্স, পর্যটন এবং আতিথেয়তা সহ পরিষেবা ভিত্তিক সেক্টরে বেশি বেশি পরিমাণে কর্মসংস্থান (Manufacturing Jobs) তৈরি করা হবে। একইভাবে দেশের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানের কথাও ভাবা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    গুজরাট-কর্নাটক-তামিলনাড়ুতে বিনিয়োগ

    এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “গুজরাটের ধলেরাতে ভারতের প্রথম সেমি কন্ডাক্টার ওএসটি প্ল্যান্ট সহ সাতটিরও বেশি নতুন উৎপাদন সুবিধার জন্য নির্মাণ শুরু হয়েছে। এই রাজ্যের সানন্দে নতুন ব্যাটারি সেল তৈরি করা হবে। আবার ভাদোদরায় সি২৯৫ ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। একই ভাবে আরও অতিরিক্ত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে কর্নাটকের নারসাপুরায় একটি ইলেকট্রনিক্স অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট, তামিলনাড়ুর পানপাক্কামে একটি স্বয়ংচালিত কারখানা, তিরুনেলভেলিতে সোলার মডিউল উৎপাদন চালু করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং উৎপাদন শিল্প (Manufacturing Jobs) হল দুটি ক্ষেত্র, যা অর্থনৈতিক সামাজিক অগ্রগতির জন্য একান্ত প্রয়োজনীয়।”

    তবে ওয়াকিবহাল মহলের মতে বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং যুদ্ধকালীন পরিস্থিতে ভারতের কাছে এখন অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে যেমন বিদেশী সংস্থাগুলি বিনিয়োগে ভারতকে একটি বৃহৎ হাব বলে মনে করছেন, তেমনি দেশীয় বিলগ্নীকারী সংস্থাগুলিও দেশের বাজারকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে প্রবলভাবে উৎসাহী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে টাটা গোষ্ঠী (Tata Group) হল প্রধান সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই, এই দাবিতে জনজাগরণে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। নেতৃত্বে থাকবেন সাধু-সন্তরা। জানা গিয়েছে, ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে এই কর্মসূচি শুরু করতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর এক সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা ঘোষণা করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সাংবাদিক বৈঠকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) এমন আন্দোলনের কথা ঘোষণা করেন সংগঠনের সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক মিলিন্দ পারান্ডে। এ নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, তাদের এই আন্দোলন শুরু হবে বিজয়ওয়াড়া থেকে। সাংবাদিক সম্মেলনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মগুরুদের নেতৃত্বে এবং হিন্দু সমাজের বিশিষ্টদের সাহায্যে আমরা দেশজুড়ে জনজাগরণের কর্মসূচি শুরু করতে চলেছি। আমাদের দাবি থাকবে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক সমস্ত মন্দির।’’ প্রসঙ্গত, গত ২৬ ডিসেম্বর এই সাংবাদিক বৈঠক সম্পন্ন হয় দিল্লিতে।

    থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি হয়েছে (VHP)

    জানা গিয়েছে, এই নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি করেছে। এই দলে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আইনজীবী এবং ধর্মীয় নেতারা। মন্দির পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁরা নিয়মবিধি তৈরি করবেন বলে জানা যাচ্ছে।

    অ-হিন্দুদের মন্দিরের যেকোনও কাজ থেকে সরানোরও দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ডাক দিয়েছে যে মন্দিরে চত্বরে যদি কোনও অ-হিন্দু কর্মচারী থাকে, তাহলে তাঁদেরকেও সরানোর ব্যবস্থা করা হোক। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাংবাদিক বৈঠকে সংগঠনের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মেই যাঁদের বিশ্বাস রয়েছে, আস্থা রয়েছে, যাঁরা হিন্দু রীতিতে পুজো করেন, তাঁরাই মন্দিরের (Hindu Temple) যে কোনও কাজে নিয়োগ থাকুন।’’ একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আরও দাবি জানিয়েছে, যে যেকোনও ধরনের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা যাঁরা রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত, তাঁদেরকে কোনও রকমের মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটিতে রাখা যাবে না। মন্দির পরিচালনা করতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ধার্মিক কাউন্সিল করার চিন্তা ভাবনাও শুরু করেছে। তারা জানিয়েছে, এই ধার্মিক কাউন্সিল প্রত্যেকটা জেলা স্তরে তৈরি হবে। এবং সেখান থেকেই স্থানীয় মন্দিরগুলির জন্য ট্রাস্টি তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    Suvendu Adhikari: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহানকাণ্ডের প্রায় এক বছর পরে সন্দেশখালিতে (Sandesh Khali) পা রাখতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সফরের মাত্র এক দিন পরেই সবন্দেশখালি যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। চলতি বছর লোকসভা ভোটের আগেই উত্তাল হয়েছিল সন্দেশখালি। তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে রেশন দুর্নীতি থেকে মহিলাদের ওপর অত্যাচার, একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। বর্তমানে জেলবন্দি শাহজাহান। তাঁকে তৃণমূল থেকেই বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই সময় রাজ্যের তো বটেই জাতীয় সংবাদ মাধ্যমেও জায়গা করে নিয়েছিল সন্দেশখালি। বর্ষশেষে মমতা ও শুভেন্দুর সফর ঘিরে আবারও উত্তাল হতে চলেছে সন্দেশখালি। 

    শুভেন্দুর কটাক্ষ

    বছরের শুরুতে নারী নির্যাতন, জমি লুট-সহ নানা অভিযোগে তেতে উঠেছিল সন্দেশখালি (Sandesh Khali)। বছর শেষে আগামী ৩০ ডিসেম্বর সরকারি কর্মসূচিতে সেখানে যাবেন বলে বৃহস্পতিবারই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরের দিনই সন্দেশখালিতে জনসংযোগ কর্মসূচিতে যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিধাননগরে বিজেপির নতুন রাজ্য দফতরের বাইরে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) শুক্রবার বলেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন যান। আমি তার পরের দিন (৩১ ডিসেম্বর) জনসংযোগ কর্মসূচি করব। মুখ্যমন্ত্রীর মতো বড় আয়োজন হয়তো করতে পারব না। কিন্তু কঠিন সময়ে আমি সন্দেশখালির পাশে ছিলাম। এখনও সেই বার্তাই দিয়ে আসব।” তিনি এ-ও মনে করিয়ে দিয়েছেন ২০২১-এর বিধানসভা ভোটে সন্দেশখালিতে তৃণমূল বড় ব্যবধানে জিতলেও গত লোকসভা নির্বাচনে ওই এলাকায় বিজেপি সাড়ে ৭ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছে। এই সূত্রেই মমতার সরকারি বিলি-বণ্টন কর্মসূচিকে কটাক্ষ করে শুভেন্দুর দাবি, “মুখ্যমন্ত্রী গিয়ে এক কোটি টাকা দিলেও জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ তৃণমূলকে ভোট দেবেন না!”

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    জমজমাট সন্দেশখালি

    সন্দেশখালির (Sandesh Khali) একদিকে রয়েছে সুন্দরবনের জঙ্গল, অন্য দিকে রয়েছে বাংলাদেশ সীমান্ত। তাই বর্ষশেষে মমতা ও শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সফর নিয়ে সন্দেশখালিতে নিরাপত্তা কঠোর করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর সন্দেশখালি সফর নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব বিরোধীরা। তাদের দাবি, যখন সন্দেশখালির মানুষ মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে চেয়েছিলেন, তখন তিনি ছিলেন না। এখন লোক-দেখানো সফর মমতার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jimmy Carter: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    Jimmy Carter: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রয়াত হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার (Jimmy Carter)। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (US president) ৩৯তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ১৯৭৭ সাল থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন জিমি। চলতি বছরের অক্টোবর মাসেই নিজের শততম জন্মদিন পালন করেছিলেন জিমি কার্টার। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি জর্জিয়া প্রদেশের গভর্নর ছিলেন বলে জানা যায়। তার আগে জর্জিয়া স্টেট সেনেটেরও সদস্য ছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত প্রায় সাড়ে চার দশকে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা জারি রেখেছিলেন। এই কারণে গত ২০০২ সালে তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারও পেয়েছিলেন।

    জিমি কার্টারের (Jimmy Carter) ছেলের বিবৃতি

    ১৯৪৬ সালে রোজালিন স্মিথের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল জিমি কার্টারের। ২০২৩ সালের নভেম্বরেই তাঁর স্ত্রী প্রয়াত হন। আর তার ১১ মাসের মধ্যেই প্রয়াত হলেন জিমি। এক বিবৃতিতে জিমি কার্টারের ছেলে চিপ কার্টার বলেন, ‘‘আমার বাবা একজন নায়ক ছিলেন। শুধু আমার কাছেই নন, যাঁরা শান্তি, মানবাধিকার এবং নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় বিশ্বাস করেন, এমন সবার কাছেই তিনি নায়ক ছিলেন।’’ প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ইজরায়েল এবং মিশরের মধ্যকার যুদ্ধ থামাতে পেরেছিলেন কার্টার।

    কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন

    এদিকে জিমি কার্টারের (Jimmy Carter) প্রয়াণে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সহ বহু নেতাই শোক জ্ঞাপন করেছেন। জিমি কার্টারের স্বাক্ষরিত তাঁদের একটি ছবি পোস্ট করে বাইডেন লেখেন, ‘‘৬ দশক ধরে জিমি কার্টারকে বন্ধু বলে ডাকার সৌভাগ্য পেয়েছি জিল এবং আমি। তবে জিমির সবথেকে বড় কৃতিত্ব ছিল, আমেরিকা এবং গোটা বিশ্বে এমন কয়েক লাখ লোক হবে, যাঁরা কখনও জিমির সঙ্গে দেখা করেননি, তাও তাঁরা মনে করতেন জিমি তাঁদের বন্ধু।’’ প্রসঙ্গত, জিমি এক মেয়াদেই প্রেসিডেন্ট থাকতে পেরেছিলেন। প্রেসিডেন্ট পদ খোয়ানোর পরও বিশ্ব রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব ছিল যথেষ্ঠ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 30 December 2024: অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ করবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 30 December 2024: অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ করবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথাবেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ থেকে সংযত থাকুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) রক্তহীনতা বাড়তে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis15: অশান্ত বাংলাদেশে মৌলবাদীদের অত্যাচার থেকে বাদ যায়নি তৃতীয় লিঙ্গরা! বেড়েছে বন্দিমৃত্যুও

    Bangladesh Crisis15: অশান্ত বাংলাদেশে মৌলবাদীদের অত্যাচার থেকে বাদ যায়নি তৃতীয় লিঙ্গরা! বেড়েছে বন্দিমৃত্যুও

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ তৃতীয় পর্ব।

     

     আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব -৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis15) হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই শুরু হয় অরাজকতা। ইউনূসের অনাচারের রাজত্বে বাংলাদেশে বেড়েই চলে অত্যাচার। মহিলাদের ধর্ষণ-গণধর্ষণ তো রুটিন হয়ে দাঁড়ায়। এর পাশাপাশি বাদ যায়নি (Targeting Minority) তৃতীয় লিঙ্গের ওপরেও অত্যাচারের ঘটনা। একাধিক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেখানকার তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজন বিক্ষোভে নামেন নিরাপত্তার দাবিতে। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনের এই বিক্ষোভগুলির খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন আকারেও প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের দিনাজপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল, কক্সবাজার প্রভৃতি এলাকাতে চলে এই নির্যাতন। এর পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনকে খুন করার খবরও সামনে আসে। তাঁদেরকে নানাভাবে হেনস্তা করতে থাকে মৌলবাদীরা। তাঁদের সম্পত্তি লুট করা, ভাঙচুর করার খবরও প্রকাশিত (Bangladesh Crisis15) হয়। শুধু তাই নয়, সেখানকার মৌলবাদীরা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনকে কোনও রকম অধিকার দেওয়ার বিপক্ষেই সরব হয়েছেন বারবার। মৌলবাদীদের দাবি ছিল, শিক্ষা থেকে চাকরি-কোথাও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের সংরক্ষণ দেওয়া চলবে না।

    বেড়েছে বন্দিমৃত্যুর সংখ্যা

    একই সঙ্গে হাসিনা সরকারের (Bangladesh Crisis15) পতনের পর থেকেই পুলিশ ও জেল হেফাজতে একের পর এক বন্দির মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসতে থাকে। ইউনূস সরকারের এমন অরাজকতায় প্রশ্নের মুখে পড়ে মানবাধিকার। বারবার আন্তর্জাতিক স্তরেও সমালোচিত হতে হয় ইউনূস সরকারকে। তবে তাতে কি! বন্দিমৃত্যুর তদন্ত তো দূরের কথা, সামান্য বিবৃতি পর্যন্তও দেয়নি ইউনূস সরকার। হাসিনা সরকারের পতনের ঠিক পর পরেই দুইজন জেলবন্দির মৃত্যু হয়। একজন এলাহি সিকদার এবং অপরজন আলিজ্জামান চৌধুরী। দুজনেই বন্দি ছিলেন গোপালগঞ্জের জেলা সংশোধনাগারে।

    বন্দিমৃত্যুর একাধিক ঘটনা

    প্রসঙ্গত এই বন্দিদের (Bangladesh Crisis15) বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তাঁরা বাংলাদেশের সেনার ওপরে হামলা করেছেন এবং অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়েছিলেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গোপালগঞ্জের কারাগারের এক বন্দি গত ২৭ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা যান। অন্যদিকে, সেখানেই দুইজন বন্দিকে যখন বাংলাদেশের পুলিশ পাকড়াও করে, তখনই তাঁদের ওপর এতটাই নির্যাতন করা হয় যে তাঁরা মারা যান। অন্যদিকে, সম্প্রতি জেল হেফাজতে আরও দুই বন্দির মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে। একজন হলেন সোহরাব হোসেন আপেল, অন্যজন হলেন শফিকুল ইসলাম। অন্যদিকে বাংলাদেশের আর এক বন্দি শেখ আরিফুজ্জামান রুপমকে বাংলাদেশের পুলিশ গ্রেফতার করার সময়ই মৌলবাদীরা গণপিটুনি দিতে শুরু করে। এই ধরনের একাধিক ঘটনা বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলি তুলে ধরতে থাকে। সে দেশের বেশ কিছু সাহসী সংবাদমাধ্যম এগুলি এ নিয়ে খবরও করতে থাকে। আন্তর্জাতিক স্তরেও চর্চা শুরু হয় বাংলাদেশের মানবাধিকার নিয়ে।

    সেনাকে বিশেষ ক্ষমতা

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতনের পরেই ইউনূস সরকার সে দেশের সেনাকে স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেশন ক্ষমতা প্রদান করে। সরকারের এমন পদক্ষেপ কড়াভাবে সমালোচিত হয় বাংলাদেশের সর্বত্র। নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের খবর সামনে আসে। যেমন চট্টগ্রামের সেনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, ইসকন ভক্তদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা চালানোর। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সেনাকে স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেশনের ক্ষমতা প্রদানের ধারণা ইউনূসের নিজের নয়। ২০০১ সালে বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিল বিএনপি এবং জামাতের নেতৃত্বাধীন জোট। তখনই তারা দাবি জানাত, এই স্পেশাল মিলিটারি ম্যাজিস্ট্রেশন পাওয়ারের। কিন্তু যখনই সেনার ক্ষমতা বৃদ্ধির এমন প্রস্তাব বিএনপি দিত, তখনই তার প্রতিবাদ করত আওয়ামি লিগ। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশে ক্ষমতায় রয়েছে বিএনপি-জামাতের বন্ধু ইউনূস সরকার। ইউনূসের প্রাণভোমরা রয়েছে খালেদা জিয়ার দলের কাছেই। মৌলবাদী সংগঠনগুলিকে (Targeting Minority) খুশি করতে তাই তাদের মতোই চলতে হচ্ছে ইউনূসকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhatrapati Shivaji: চিন সীমান্তে ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উচ্চতায় ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি! কড়া বার্তা ভারতের

    Chhatrapati Shivaji: চিন সীমান্তে ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উচ্চতায় ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি! কড়া বার্তা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সীমান্তের কাছে প্যাংগং হ্রদের তীরে ভারতীয় সেনা ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উঁচুতে মারাঠা যোদ্ধা ছত্রপতি শিবাজির (Chhatrapati Shivaji) মূর্তি স্থাপন করেছে। ভারত-চিন সীমান্তে ভারতীয় শৌর্য-বীর্যের প্রতীক শিবাজির এই মূর্তিটি প্রাচীন কৌশলগত বুদ্ধিমত্তারও পরিচয়বাহী। সেনাবাহিনীর (Indian Army) লে-এর ১৪ কর্পস জানিয়েছে, “এই মূর্তি প্রতিস্থাপনার মধ্যে ভারতীয় শাসনের ‘অটল চেতনা’-র প্রতিফলন দেখানো হয়েছে।”

    বীরত্ব, দূরদৃষ্টি এবং অটল ন্যায়বিচারের প্রতীক (Chhatrapati Shivaji)

    লাদাখের লে অঞ্চলের প্রকৃত সীমান্ত রেখা বরাবর ১৪ কোরের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং লেফটেন্যান্ট জেনারেল (Indian Army) হিতেশ ভাল্লা মূর্তিতি উন্মোচন করেছেন। সামাজিক মাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে তিনি জানিয়েছেন, “এই মূর্তিটি (Chhatrapati Shivaji) আদতে বীরত্ব, দূরদৃষ্টি এবং অটল ন্যায়বিচারের সুউচ্চ প্রতীক। ভারতীয় শাসকের দৃঢ়তা এবং জনকল্যাণের প্রতীক। আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা দান করবে এই মূর্তি। প্রাচীন ভারতের ভাস্কর্য, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রকৌশলকে বহন করবে এই ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের মূর্তি।”

    আরও পড়ুনঃ “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    সীমান্তে ভারতীয় সেনা সর্বদা অটল

    উল্লেখ্য প্রায় সাড়ে চার বছরের বেশি সময়ের ভারত-চিন সীমান্তে উভয় রাষ্ট্রে এক অস্থিরতা চলছিল। প্যাংগং হ্রদে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সীমান্তের সীমার অধিকার নিয়ে দুই দেশের সেনা কর্মীদের (Indian Army) মধ্যে সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। ২০২০ সালের ৫ মে গালওয়ান উপত্যকায় ২০ জন ভারতীয় সেনা নিজের মাতৃভূমি রক্ষার জন্য বীরগতি প্রাপ্ত হয়েছিলেন। পাল্টা প্রত্যাঘাতে ঠিক কতজন চিনা সৈনিক প্রাণ হারিয়েছিলেন তা কমিউনিস্ট চিন সরকার প্রকাশ্যে আনেনি। যদিও পরে একাধিক সংস্থা সূত্রে জান গিয়েছিলে ৪০ জনের বেশি চিনা সৈনিকের এই সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ২১ শে অক্টোবর ভারত-চিনের সম্পর্কে একটি সমঝোতা হয়। তাতে দীর্ঘ সময়ের অচলাবস্থার কিছুটা পরিবর্তন হয়। এই বছর দীপাবলির সময় উভয় দেশের সেনা-কর্মীদের মধ্যে কুশল বিনিময় হয়। তবে নিরাপত্তা বিশেজ্ঞরা মনে করছেন এবার এই শিবাজি (Chhatrapati Shivaji) মূর্তি স্থাপন করে চিনকে পরোক্ষভাবে ভারত জানান দেয় যে ভারত সীমান্তের সীমা নিয়ে আগের অবস্থান থাকে এক পাও পিছনে সরে যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mann ki Baat: “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    Mann ki Baat: “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তামিলকে বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা বলে প্রশংসা করেছেন। এই ভাষা শেখার জন্য বিশ্ববাসীকে অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ফিজিতে তামিল ভাষায় শিক্ষাদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। একই ভাবে প্যারাগুয়েতে আয়ুর্বেদের জনপ্রিয়তার প্রশংসা করেছেন মোদি। রবিবার আকাশবাণীতে ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠানে একাধিক বক্তব্য দেশবাসীর সঙ্গে ভাগ করে নেন তিনি।

    ফিজিতে তামিল ভাষা শিক্ষাদান কর্মসূচি শুরু

    ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠানের ১১৭ তম পর্বের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “তামিল ভাষার ব্যবহার এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশে দিন দিন বেড়ে চলছে। গত শেষ মাসে ফিজিতে একটি তামিল ভাষা শিক্ষাদান কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে। গত ৮০ বছরে এই প্রথম তামিল ভাষায় শিক্ষার এত বড় কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এই ভাষা অত্যন্ত প্রাচীন এবং ঐতিহ্যশালী। বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষাগুলির মধ্যে তামিল একটি অন্যতম ভাষা এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে বহন করে চলেছে এই ভাষা।” ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যমণ্ডিত একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রায় ২৩০০ মিশরীয় ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই রকম একটি অনুষ্ঠানের কথা তুলে ধরেন মোদি। ভারতীয় পরম্পরার প্রতিভা কোথায় কোথায় লুকিয়ে আছে সেই বিষয়কেও এদিন তুলে ধরেন তিনি। সেই সঙ্গে মিশরের সঙ্গে ভারতের সাংস্কৃতিক যোগের কথাও দেশবাসীর সামনে তুলে ধরেন।

    আরও পড়ুনঃ ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    আয়ুর্বেদ নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ প্যারাগুয়েতে

    প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, “দক্ষিণ আমেরিকায় প্যারাগুয়ে নামে একটি দেশ রয়েছে। সেখানে বসবাসকারী ভারতীয়দের সংখ্যা এক হাজারের বেশি হবে না। এখানকার দূতাবাসে আয়ুর্বেদ পরামর্শদাতা এরিকা হুবাব একটি অনুষ্ঠান করেছিলেন। তাতে জনসাধারণের মধ্যে আয়ুর্বেদ নিয়ে ব্যাপক চর্চা হয়। এই বিষয়ে আয়ুর্বেদ নিয়ে ভাবনা স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল।”

    উল্লেখ্য ২০১৪ সালের ৩ অক্টোবর থেকে প্রধানমন্ত্রী ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠান চালু করেছিলেন। এটি প্রতিমাসের শেষ রবিবারে আকাশবাণী রেডিও সেন্টার থেকে সম্প্রসারিত করা হয়। এই বার্তালাপের সঙ্গে দেশের নারী, পুরুষ, প্রবীণ, যুব-সমাজের স্বতঃস্ফূর্ত যোগদান থাকে। মোদির ভাষণ ২২টি ভাষা এবং ২৯টি আঞ্চলিক ভাষায় তর্জমা করে সম্প্রসারিত করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cut Money: আবাসের টাকা ঢুকতেই শুরু ‘কাটমানি’র খেলা! অভিযোগ করে মার খেলেন তৃণমূল নেতাও

    Cut Money: আবাসের টাকা ঢুকতেই শুরু ‘কাটমানি’র খেলা! অভিযোগ করে মার খেলেন তৃণমূল নেতাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাসের টাকা ঢুকতেই ফের শুরু ‘কাটমানি’ (Cut Money)। শাসকদলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেই মারধর জুটল খোদ তৃণমূলকর্মীর কপালে। রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘটা করে সহযোগিতার কথা বললেও এবার নিজের দলের কর্মীরাই আবাসের টাকা হাতানোর অভিযোগে সরব হয়েছেন। উপভক্তাদের কাছ থেকে জোর করে জুলুম করে সন্ত্রাসের বাতাবরণ সৃষ্টি করে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে খোদ শাসকদলের নেতাদের বিরুদ্ধেই। উল্লেখ্য অভিযোগ করে রীতিমতো হামলার শিকার হয়েছেন তৃণমূলের (TMC) স্বয়ং পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী। ফলে আবাসে দুর্নীতির অভিযোগে ফের সরগরম রাজ্য রাজনীতি।

    কারও কাছে ১০ হাজার, কারও কাছে ৫ হাজার টাকা আদায় (Cut Money)!

    ঘটনা ঘটেছে আরামবাগের আরাণ্ডি-১ পঞ্চায়েত এলাকার আরাকুল গ্রামে। আক্রান্ত তৃণমূল কর্মীরদের অভিযোগ, “জোর করে কারও কাছে ১০ হাজার, কারও কাছে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে। এরকম প্রায় ১০-১২ জনের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। ফলে এই পরিস্থিতিকে ঘিরে গোটা গ্রামে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।” খোদ তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির থেকে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব গ্রামে গিয়ে উপভোক্তাদের বোঝান যে আপনারা কেউ ভয়ে পালাবেন না, কাউকে কোনওরকম টাকা (Cut Money) দেবেন না। ফলে ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হলে বিরাট পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় ঘটনাস্থলে।

    আরও পড়ুনঃ উত্তুরে হাওয়ার দাপটে ফিরছে শীত, পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর

    টাকা ব্যাঙ্কে ঢোকার পর থেকেই আতঙ্ক!

    এদিকে উপভোক্তারা জানান, স্থানীয় তৃণমূল নেতা কাটমানি (Cut Money) নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলে তাঁকে মারধর করে তৃণমূলেরই অপর আরেক গোষ্ঠী। তাঁদের অভিযোগ, আমরা দিনমজুর খেটে কোনও ক্রমে সংসার চালাই। আবেদন করার পর টাকা ব্যাঙ্কে ঢোকে, কিন্তু এরপর থেকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা দাবি করে, তাঁদের জন্যই টাকা ঢুকেছে তাই কাটমানি দিতে হবে। ফলে ভয়ে কেউ ১০ আবার কেউ ৫ হাজার করে টাকা দিয়েছেন।

    তবে এই ঘটনায় স্থানীয় তৃণমূলের (TMC) পক্ষ থেকে বলা হয়, আমরা এই ধরনের কাজকে কোনও ভাবে অনুমোদন দিই না। যারা অভিযোগ করেছে মিথ্যা বলছে। পাল্টা স্থানীয় বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয়, এটাই তৃণমূলের আসল কালচার। সরকারি প্রকল্পের সঙ্গে কাটমানি এই রাজ্যে ফ্রি।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: উত্তুরে হাওয়ার দাপটে ফিরছে শীত, পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর

    Weather Update: উত্তুরে হাওয়ার দাপটে ফিরছে শীত, পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তুরে হাওয়ার প্রভাবে শীতের প্রত্যাবর্তনের পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Meteorological Department)। বছরের একেবারে শেষ লগ্ন এবং নতুন বছরের প্রথম দিনগুলিতে রাজ্যজুড়ে পারদপতনের (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। আবহবিদদের মতে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে রাজ্যে তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

    কলকাতার তাপমাত্রা কেমন (Weather Update)?

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Meteorological Department) সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Weather Update) ছিল ১৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় দুই ডিগ্রি বেশি। আগের দিনের তুলনায় তাপমাত্রা অনেক কম ছিল। শুক্রবার দিনের তাপমাত্রা ছিল ২৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৪ ডিগ্রি বেশি। আবহবিদদের আশা নতুন বছরের শুরুতে কলকাতায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রির নিচে নেমে আসতে পারে।

    শনিবার-রবিবার সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা

    দক্ষিণবঙ্গে অধিকাংশ জেলায় আপাতত শুকনো আবহাওয়া থাকবে। তবে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদে শনিবার-রবিবার সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া পরিষ্কার হওয়ার পর সকালের দিকে কুয়াশার (Weather Update) কারণে ভ্রমণে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে তা নিয়ে ইতিমধ্যে আবহাওয়া দফতর সতর্কতা জারি করেছে।

    উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

    একইভাবে শনিবার-রবিবার উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কালিম্পঙে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অপর দিকে আলিপুর দুয়ার, কোচবিহার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ জ্যোতিপ্রিয় জেলে থাকলেও রেশন বণ্টনে চলছে তৃণমূল নেতাদের চোরাকারবার! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যের একাধিক জেলায় আগামী দুদিনের তাপমাত্রা ঊর্ধমুখী থাকবে। এরপর উত্তরের হাওয়ার দাপটে তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি পর্যন্ত নেমে যাবে। অনুভূত হবে ঠান্ডার আমেজ। বছরের শেষ দিন এবং প্রথম দিনে শীতের আমেজ ফের নেমে আসবে, ঠিক এমনটাই জানিয়েছেন আবহবিদরা (Alipore Meteorological Department)।

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share