Tag: Madhyom

Madhyom

  • RG Kar Case: “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কথা বলতে চাই”, অমিত শাহকে আর্জি অভয়ার বাবা-মায়ের

    RG Kar Case: “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কথা বলতে চাই”, অমিত শাহকে আর্জি অভয়ার বাবা-মায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কিছু কথা বলতে চাই!” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) ইমেল করে আর্জি জানালেন আরজি কর হাসপাতালের নির্যাতিতা তরুণী ডাক্তারের বাবা-মা। মঙ্গলবার সকালে এই মর্মে চিঠি করে আবেদন জানান। উল্লেখ্য ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষও একই দাবি করেছেন। নির্যাতিতার (RG Kar Case) বাবা চিঠিতে লেখেন, “মেয়ের সঙ্গে এমন নির্মম ঘটনা ঘটার পর থেকেই আমরা অত্যন্ত মানসিক চাপের মধ্যে রয়েছি।”

    চিঠিতে কী বললেন বাবা-মা(RG Kar Case)

    বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) কাছে চিঠি লিখে অভয়ার বাবা বলেন, “আমরা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সঙ্গে দেখা করে এই বিষয়ে আলোচনা করতে চাই। মন্ত্রী স্বয়ং কী ভাবছেন তাও জানতে চাই। এই জন্য দেখা করার সময় চেয়ে আবেদন করছি।” উল্লেখ্য একই ভাবে মঙ্গলবার অমিত শাহের জন্মদিন। তাই এই দিনে শুভেচ্ছা জানান আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মা।

    আপাতত স্থগিত অমিত শাহের সফর

    বুধবার অমিত শাহের আসার কথা ছিল কলকাতায়। কিন্তু সোমবার বিকেলে জানা যায় বিশেষ কারণে সফর বাতিল করা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে বাতিল হয়েছে তা জানানো হয়নি। তবে বিজেপির সূত্রে খবর, সামনেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরিস্থিতি হওয়ার কথা, তাই সেই বিষয়কে মাথায় রেখে হয়তো সফর স্থগিত করা হয়েছে। এখন পরবর্তী সময়ে নির্যাতিতার পরিবার দেখা করার সময় পান কিনা তাই দেখার। তবে রাজ্য বিজেপি অত্যন্ত আশাবাদী।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    একদিন ন্যায় বিচার অবশ্যই ছিনিয়ে আনব

    উল্লেখ্য, গত ৯ অগাস্ট আরজি করে (RG Kar Case) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় রাজ্য সহ গোটাদেশ তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল। মূল অপরাধের চক্রের পিছনে কারা কারা আছে, তাদের প্রকাশ্যে এনে অবলম্বে শাস্তির দাবিতে ছাত্র, শিক্ষক, অধ্যাপক, গবেষক, জুনিয়র ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, আইনজীবী, নারী, পুরুষ-সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ আন্দোলনে নামেন। মেয়েরা রাত দখল করেছে কলকাতার রাজপথে। একাধিক সামজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ধর্না, প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, অবস্থান করতে দেখা গিয়েছে। জুনিয়র ডাক্তাররা ১০ দফা দাবিতে আমরণ অনশন করেছেন দীর্ঘ দিন। সোমবার জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, অভয়ার বাবা-মায়ের অনুরোধে অনশন তুলে নিয়েছেন তাঁরা। একই ভাবে নির্যাতিতা বাবা মা বলেন, “আমার মেয়ের জন্য একদিন না একদিন ন্যায় বিচার অবশ্যই ছিনিয়ে আনব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ঝড়ের গতিবেগ ছুঁতে পারে ১৫০ কিমি! সাগর দ্বীপ থেকে ৭৭০ কিমি দূরে রয়েছে ‘দানা’

    Cyclone Dana: ঝড়ের গতিবেগ ছুঁতে পারে ১৫০ কিমি! সাগর দ্বীপ থেকে ৭৭০ কিমি দূরে রয়েছে ‘দানা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্বাভাসের থেকে অনেক বেশি শক্তি নিয়ে উপকূলে আঘাত হানবে ঘুর্ণিঝড় ‘দানা’ (Cyclone Dana)। মঙ্গলবার সকালের পূর্বাভাস অনুসারে পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশা সীমানার কাছে কোনও জায়গায় আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কেন্দ্রটি। ২৪ অক্টোবর রাতে বা ২৫ অক্টোবর সকালে ঝড়টি ভূভাগে প্রবেশ করতে পারে (Cyclone Update)।

    ঝড়ের গতিবেগ ১৫০ কিমি! (Cyclone Dana)

    সমুদ্রে দীর্ঘ সময় থাকায় ঝড়টি (Cyclone Dana) প্রাথমিক পূর্বাভাসের থেকে বেশি শক্তিশালী হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের গতি প্রায় ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার ছুঁতে পারে। তেমন হলে বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকেই শুরু হবে হাওয়ার দাপট। রাত যত বাড়বে তত বাড়বে ঝড়ের তাণ্ডব। শুধু তাই নয়, ঝড়ের শক্তিশালী দিকটি পশ্চিমবঙ্গের দিকে থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে, উপকূলবর্তী সমস্ত জেলা ও তার লাগোয়া জেলাগুলিতে ঘণ্টায় ১২০ কিমি বা তার বেশি বেগে হাওয়া বইতে পারে। নুলিয়ারা বলছেন, সমুদ্র উত্তাল হয়েছে, বড় বড় ঢেউ দেখা যাচ্ছে। পর্যটকদের নামতে দেওয়ার অনুমতি নেই (Cyclone Update)।

    আরও পড়ুন: ‘দানা’-র দাপট! পর্যটকশূন্য পুরী, ওড়িশায় বন্ধ স্কুল, দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি?

    শুধু ঝড় নয়, ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) জেরে দক্ষিণবঙ্গে নাগাড়ে বৃষ্টি চলতে পারে। বৃহস্পতিবার পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় লাল সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। ওই দিন ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় জারি থাকবে কমলা সতর্কতা। এছাড়া দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় জারি থাকবে হলুদ সতর্কতা। বৃহস্পতিবার হলুদ সতর্কতা জারি হয়েছে উত্তর বঙ্গের ৩ জেলা মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে। শুক্রবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে লাল সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস (Cyclone Update)। পূর্ব মেদিনীপুরের ২৫ টি ব্লকে সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। বিশেষত নীচু এলাকায় বসবাসকারী মানুষজনকে সমুদ্রতট থেকে দূরে যেতে বলা হয়েছে। ওই দিন উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় কমলা সতর্কতা জারি হয়েছে। এছাড়া ওই দিন দক্ষিণবঙ্গের বাকি সমস্ত জেলায় হলুদ সতর্কতা জারি থাকবে। উত্তরবঙ্গে মালদা, দুই দিনাজপুর ও জলপাইগুড়িতে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    সাইক্লোন ‘দানা’র আশঙ্কায় কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে রেল?

    ঘুর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) কারণে রেল লাইনে জল জমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকছেই। তাই জায়গায় জায়গায় পাম্প বসানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। ট্রেন চলাচল ব্যাহত হতে পারে, এমন সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দিচ্ছে না পূর্ব রেল। যে সব স্টেশনে বেশি প্রভাব পড়তে পারে, সেখানে পর্যাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ও টেলিকম স্টাফ মোতায়েন করা হচ্ছে (Cyclone Update)। সেই তালিকায় থাকছে নামখানা, ডায়মন্ড হারবার, হাসনাবাদ।

    কতদূরে রয়েছে ‘দানা’?

    পুরী ও সাগরদ্বীপের মাঝে সাইক্লোনের ল্যান্ডফলের সম্ভাবনা রয়েছে (Cyclone Dana)। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ৩ দিন ভারী থেকে চরম ভারী বৃষ্টি হতে পারে। আর সাইক্লোন দানা আছড়ে পড়লে উপকূলে ১২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বইতে পারে ঝড়। বুধবার ও বৃহস্পতিবার, দু’দিন কলকাতায় অতি ভারী বর্ষণের কমলা সতর্কবার্তা রয়েছে। উত্তাল হবে সমুদ্র, মৎস্যজীবীদের জন্য জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। সাগরে ঘনীভূত হচ্ছে গভীর নিম্নচাপ। মঙ্গলবার সকালের রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে নিম্নচাপ হিসেবে রয়েছে দানা। সাগর দ্বীপ থেকে বর্তমানে সেই নিম্নচাপের দূরত্ব মাত্র ৭৭০ কিলোমিটার। বুধবারই জন্ম নেবে ‘দানা’। বৃহস্পতিবার রাতেই হানা দেওয়ার সম্ভাবনা (Cyclone Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dry skin: শীতের শিরশিরানি শুরু! ত্বকের শুষ্কতা কাটাতে কোন ঘরোয়া উপাদানে করতে পারেন বাজিমাত?

    Dry skin: শীতের শিরশিরানি শুরু! ত্বকের শুষ্কতা কাটাতে কোন ঘরোয়া উপাদানে করতে পারেন বাজিমাত?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বাতাসে ঠান্ডার আমেজ শুরু হয়ে গিয়েছে। একটানা ফ্যানের হাওয়া এখন আর আরাম দিচ্ছে না। বরং একটা শিরশিরানি ভাব হচ্ছে। সন্ধ্যার পরে বেশ আরাম দেওয়া আবহাওয়া। সব মিলিয়ে পরিবেশ জানান দিচ্ছে, শীতের শুরু হবে শিগগিরই! কয়েক বছর ধরেই বাঙালির হেমন্ত ঋতু চোখের নিমিষেই মিলিয়ে যায়। বর্ষার পরে একেবারে শীতের দাপট। তবে এ বছরে দুর্গাপুজোর পরে আবহাওয়ায় হেমন্তের টের পাওয়া যাচ্ছে। দীপাবলির এখনও দিন কয়েক বাকি। কিন্তু তার আগেই পরিবেশে বেশ শীতের আমেজ। কিন্তু বছরের এই সময় থেকেই ত্বকের বাড়তি যত্ন নেওয়া জরুরি। শীতকাল শুষ্ক। তাই ত্বকেও শুষ্কতা (Dry skin) দেখা যায়। বিশেষত, যাদের ত্বক অতিরিক্ত সেনসেটিভ, তাদের এই সময় থেকেই বিশেষ যত্ন না নিলে শীতে ত্বকের নানান রোগ দেখা দেওয়ার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে‌। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। বিশেষত, শিশুদের ত্বক অতিরিক্ত সেনসেটিভ হয়। তাই শিশুত্বকের বিশেষ‌ যত্ন নেওয়া জরুরি। তবে অতিরিক্ত কৃত্রিম জিনিস নয়, বরং ঘরোয়া কিছু উপাদান করবে বাজিমাত। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিছু ঘরোয়া উপাদান (Household ingredients) ব্যবহার করলেই শীতের শুষ্কতা সহ একাধিক ত্বকের সমস্যাকে কাবু করা যাবে‌। এবার দেখা যাক, কোন ঘরোয়া উপাদান মুশকিল আসান করবে?

    নিয়মিত লেবুর ব্যবহার (Dry skin)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীর সুস্থ থাকলেই ত্বক ভালো থাকবে। শরীরে ভিটামিন সি-র জোগান ঠিকমতো থাকলে ত্বক মসৃণ এবং ময়েশ্চারাইজার পর্যাপ্ত থাকবে। তাই শীতের শুরু থেকেই দরকার নিয়মিত লেবু খাওয়া। যে কোনও লেবু জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে শরীরে ভিটামিন‌ সি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। তাই ত্বক ভালো থাকে।

    জল পর্যাপ্ত খাওয়া জরুরি

    ত্বকের শুষ্কতা (Dry skin) হোক কিংবা ব্রণ, যে কোনও রোগের মোকাবিলা সহজেই করে জল। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই শীতে জল খুব কম পরিমাণে খান। আর এর জেরেই নানান ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। প্রাপ্তবয়স্কদের নিয়মিত পাঁচ থেকে ছয় লিটার জল খাওয়া দরকার। শিশুদের প্রয়োজন অন্তত দেড় থেকে দু লিটার জল। তবেই ত্বক ভালো থাকবে। ত্বকের একাধিক সমস্যা কমবে।

    প্রতি সপ্তাহে মধু ত্বকে লাগালে শুষ্কতা কমবে (Dry skin)

    শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যা ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখা। অনেকের ত্বকের শুষ্কতা মারাত্মক বেড়ে যায়। এর ফলে একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, সপ্তাহে অন্তত একদিন ত্বকে মধু লাগালো দরকার। মধু প্রাকৃতিকভাবেই ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে টক দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে মাখলে বাড়তি গুণ পাওয়া যায়। এতে ত্বকের একাধিক সমস্যা কমে।

    এক টুকরো কাঁচা হলুদ

    শীতে ত্বকে নানান ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দেখা যায়। ত্বকের সংক্রমণ রুখতে নিয়মিত কাঁচা হলুদ (Household ingredients) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন হলুদ অ্যান্টিসেপটিক। নিয়মিত সকালে এক টুকরো কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খেলে শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।‌ এতে ত্বক ভালো থাকে।

    অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবারে রাশ

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক ভালো রাখার জন্য অন্ত্র ভালো রাখা জরুরি। হজমের গোলমাল ত্বকের সমস্যাও বাড়িয়ে দেয়। উৎসবের মরশুমে অনেকেই খাবারে রাশ টানেন না। অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার নিয়মিত খান। যা একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। এতে ত্বকের নানান সমস্যা (Dry skin) বাড়তে পারে। তাই স্বাস্থ‌্যকর খাবার নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • NDA: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে এনডিএ”, দাবি জিতন রামের

    NDA: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে এনডিএ”, দাবি জিতন রামের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে এনডিএ (NDA)।” এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতন রাম মাঝি (Jitan Ram Manjhi)। তিনি বলেন, “ইন্ডি জোট যখন জোটের বাঁধন মজবুত করতেই ব্যস্ত, তখন বিজেপি জয়ের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রচারও শুরু করে দিয়েছে।”

    ‘এনডিএ সরকার গড়বে’ (NDA)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা হিন্দুস্থান আওয়াম মোর্চা (হাম) নেতা বলেন, “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই এনডিএ সরকার গড়বে। আমাদের এনডিএতে সব কিছুই একটা স্ল্যাবে হয়ে যায়। অথচ ইন্ডি জোটে এখনও আলোচনা চলছে। শুরুতেই যদি তারা এটা করে, তার অর্থ হল, তারা ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে।” 

    কী বলছেন বিজেপি প্রার্থী সীতা সোরেন

    ঝাড়খণ্ডের বিজেপি নেত্রী সীতা সোরেনও ২০ অক্টোবর দাবি করেছিলেন, পরিবর্তন আনতে ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে বিজেপি। তিনি বলেন, “দল আমার ওপর আস্থা রেখেছে। জামতাড়া আসনে প্রার্থীও করেছে। সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে জিততে আমি কঠোর পরিশ্রম করব। ঝাড়খণ্ডবাসী বিজেপি সরকারকেই (NDA) পছন্দ করবেন।”

    সীতা আরও বলেন, “রাজ্যের বর্তমান সরকার কেবল দুর্নীতি এবং অপরাধ করেই চলেছে। রাজ্যের সব প্রধান শহরে দিনের আলোয় চলছে অপরাধমূলক কাজকর্ম। আমাদের সরকার রাজ্যের ক্ষমতায় আসবে এবং পরিবর্তন আনবে।” তিনি বলেন, “প্রথমে তারা (শাসক দল) যুবকদের ব্যবহার করেছিল। এখন তারা ‘মাইয়া সম্মান যোজনা’র মাধ্যমে মহিলাদের ভোলাতে চাইছে। ডিসেম্বরের পরে এই প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাবে। মহিলাদের অ্যাকাউন্টে কেবল তিন মাস পয়সা জমা হবে।”

    আরও পড়ুন: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    সীতা রাজ্যের শাসক দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রাক্তন বিধায়ক। তিনি হেমন্ত সোরেনের প্রয়াত দাদার স্ত্রী। গত ১৯ মার্চ বিজেপিতে যোগ দেন সীতা। লোকসভা নির্বাচনে দুমকায় প্রার্থীও হয়েছিলেন তিনি। হেরে যান। এবার তাঁকেই জামতাড়ায় প্রার্থী করেছে পদ্মশিবির। প্রসঙ্গত, শনিবারই বিজেপি ঝাড়খণ্ডে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই তালিকায় নাম রয়েছে ৬৬ জন প্রার্থীর। বিজেপির এই তালিকায় (Jitan Ram Manjhi) ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন এবং বাবুলাল মারান্ডির নামও রয়েছে (NDA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel: আর্থিকভাবে কোনঠাসা করাই লক্ষ্য! ইজরায়েলের হামলায় নিহত হিজবুল্লার প্রধান ‘ফান্ড ম্যানেজার’

    Israel: আর্থিকভাবে কোনঠাসা করাই লক্ষ্য! ইজরায়েলের হামলায় নিহত হিজবুল্লার প্রধান ‘ফান্ড ম্যানেজার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক দিক থেকে হিজবুল্লাকে (Hezbollah) কোনঠাসা করার লক্ষ্য নিয়েছে ইজরায়েল। লেবাননে (Lebanon) হিজবুল্লাকে অর্থ সাহায্য করা প্রতিষ্ঠানে এবার হামলা চালাল ইজরায়েল (Israel)। সোমবার, ইজরায়েলি সেনার তরফে জানানো হয়েছে, হিজবুল্লার আর্থিক দিক দেখাশোনা করার দায়িত্বে যিনি ছিলেন সিরিয়ায়, সেই প্রধান ‘ফান্ড ম্যানেজার’-কেও হত্যা করা হয়েছে। ইজরায়েল সেনাবাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি জানান ওই ব্যক্তির নাম এখনই প্রকাশ করা হচ্ছে না। তবে হিজবুল্লার আর্থিক বিষয়গুলি দেখতেন তিনি। সংগঠনের ভিত্তি মজবুত করতে অর্থের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব ছিল তাঁর উপর। 

    কোথায় কোথায় হামলা

    ইজরায়েল (Israel) সেনা সূত্রে খবর, হিজবুল্লাকে (Hezbollah) অর্থ সাহায্য করার অভিযোগে লেবাননের আর্থিক প্রতিষ্ঠান আল কার্দ আল হাসানের একাধিক শাখায় হামলা চালানো হয়েছে। যাতে আর্থিক দিক থেকেও হিজবুল্লাহকে গুটিয়ে দেওয়া যায়। বেইরুটের দক্ষিণ শহরতলিতে ১১ বার হামলা চালানো হয়েছে। সেগুলির বেশ কয়েকটির লক্ষ্যবস্তু ছিল আল কার্দ আল হাসান। বেইরুট বিমানবন্দরের কাছেও হামলা হয়েছে। এই বিষয়ে ইজরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট জানিয়েছেন, ইজরায়েলে হামলা চালাতে হিজবুল্লা যেসব স্থান ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছে সেসব স্থান ধ্বংস করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    কেন হামলা

    পাশাপাশি, সিরিয়ার দামাস্কাসেও নির্দিষ্ট লক্ষ্যে হামলা চালানো হয়। সেখানেই ওই জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়। তিনি ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লার ইউনিট ৪৪০০-এর প্রধান ছিলেন। সোমবার একটি টিভি চ্যানেলে ইজরায়েলি সেনার মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি জানান, হিজবুল্লার ইউনিট ৪৪০০ এর প্রধান কাজ ছিল ইরান থেকে তেল নিয়ে সিরিয়ায় পাঠানো। পরে, তা লেবাননে বিক্রি করা হত। যা করে লক্ষ লক্ষ ডলার আয় করত হিজবুল্লা। যার দায়িত্বে ছিলেন ওই ‘ফান্ড ম্যানেজার’। গত সপ্তাহে গাজায় নিহত হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারের জন্য আয়োজিত মেমোরিয়ালে গিয়েছিলেন ওই অর্থ-প্রধান। সেই সময় তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালানো হলে, সেখানেই মারা যান ওই জঙ্গি-নেতা।

    উল্লেখ্য, রবিবার রাতেও ৩০টি হিজবুল্লা ঘাঁটিতে আক্রমণ শানায় ইজরায়েল। তার মধ্যে রয়েছে আল কার্দ আল হাসানের অধীনস্থ বেশ কয়েকটি ভবন। উল্লেখ্য, আল কার্দ আল হাসানকে ইজরায়েল (Israel) এবং আমেরিকা দুই দেশই হিজবুল্লার (Hezbollah) অর্থভাণ্ডার হিসাবে চিহ্নিত করেছিল। হাগারি বলেন, “আমাদের গোয়েন্দা বিভাগের পরামর্শ মতো হিজবুল্লার কয়েকটি নির্দিষ্ট ঘাঁটিতে হামলা করি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vehicle exports India: বিশ্বে ব্যাপক চাহিদা মেড-ইন-ইন্ডিয়া গাড়ির, প্রথম ত্রৈমাসিকেই বিক্রি বৃদ্ধি ১৪ শতাংশ

    Vehicle exports India: বিশ্বে ব্যাপক চাহিদা মেড-ইন-ইন্ডিয়া গাড়ির, প্রথম ত্রৈমাসিকেই বিক্রি বৃদ্ধি ১৪ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে দ্রুত চাহিদা বাড়ছে মেড-ইন-ইন্ডিয়া গাড়ির (Vehicle exports India)। অটো শিল্পে বিরাট পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। ভারতীয় উৎপাদনের উপর ক্রমেই ভরসা বাড়ছে বিশ্বের। ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক অর্থাৎ, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর, এই তিন মাসে ভারতে নির্মিত গাড়ির চাহিদা গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে। এই সময়ে ভারত থেকে মোট গাড়ি রফতানি করা হয়েছে ২৫,২৮,২৪৮টি। 

    ২০২৩-২৪ বর্ষে রফতানি কেমন ছিল গাড়ির (Vehicle exports India)?

    তবে, ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে গাড়ি রফতানি গত বছরের তুলনায় ৫.৫ শতাংশ কমেছিল। ওই বছর মোট রফতানি হয়েছিল ৪৫,০০,৪৯২৫টি গাড়ি। যানবাহনের চার প্রকারের মধ্যে তিন প্রকারেই মন্দা ছিল। তবে একমাত্র রফতানি বেড়েছিল যাত্রীবাহী গাড়ির (Made-in-India)। ওই বছর মোট ৬,৭২,১০৫টি যাত্রীবাহী গাড়ি রফতানি করা হয়েছিল। দুই চাকার গাড়ি রফতানি হয়েছিল ৩৪,৫৮,৪১৬টি। যার রফতানি কমেছিল ৫.৩ শতাংশ। তিন-চাকার গাড়ি রফতানি হয়েছিল ২,৯৯,৯৭৭টি। হার কমেছিল ১৭.৯ শতাংশ এবং বাণিজ্যিক গাড়ি ৬৫,৮১৬টি রফতানি হয়েছিল। এর হার কমেছিল ১৬.৩ শতাংশ।

    ২০২৪-২৫ বর্ষে রফতানি কত হয়েছে (Vehicle exports India)?

    জানা গিয়েছে, ২০২৪-২৫ বর্ষে ভারত থেকে মোট ৩,৭৬,৬৭৯টি যাত্রীবাহী গাড়ি (Vehicle exports India) রফতানি হয়েছে। আগের বারের তুলনায় বেড়েছে ১২ শতাংশ। এই যাত্রীবাহী গাড়িগুলির ৪৩ শতাংশ, বা ১,৬৭,৭৫৭টি ছিল ইউটিলিটি ভেহিকল। এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি রফতানি হয়েছে মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়ার গাড়ি। টানা চার বার প্রথম হয়েছে এই সংস্থার গাড়ি। ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১,৪৭,০৬৩টি যাত্রীবাহী গাড়ি রফতানি হয়েছে। এছাড়া হুন্ডাই মোটর ইন্ডিয়া রফতানি করেছে ৬২,১৬২টি যাত্রীবাহী গাড়ি, ভোক্সওয়াগেন ইন্ডিয়া ৩৫,০৭৯টি গাড়ি।

    শেয়ারের বিচারে সবথেকে বেশি হন্ডা মোটর্স

    ভারতের টু-হুইলার মার্কেটে রয়েছে মোটরসাইকেল, স্কুটার, মোপেড। টু-হুইলার (Vehicle exports India) মার্কেট বেড়েছে ১৬ শতাংশ। তার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাজাজ অটো। রফতানির বাজারে শেয়ার বেড়েছে হন্ডার। এপ্রিল-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে মোটরসাইকেল রফতানি হয়েছে ১৬,৪১,৮০৪টি, স্কুটার রফতানি হয়েছে ৩,১৪,৫৩৩টি। ৭,৬৪,৮২৭টি টু-হুইলার রফতানি করে শীর্ষস্থানে রয়েছে বাজাজ অটো। বাজাজের শেয়ার ৪৩ থেকে ৩৯ শতাংশে নেমেছে। আবার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে টিভিএস মোটর্স। শেয়ারের বিচারে সব থেকে বেশি হয়েছে হন্ডা মোটরসাইকেল অ্যান্ড স্কুটার ইন্ডিয়ার। ১০ থেকে ১৪ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছে তাদের বিক্রির ভাগ।

    বাজাজ আটো থ্রি-হুইলার রফতানিতে শীর্ষে

    একই ভাবে আবার রফতানি কমেছে থ্রি-হুইলারের (Vehicle exports India)। বাজাজ আটো ৫৭ শতাংশ শেয়ার নিয়ে থ্রি-হুইলার রফতানিতে (Made-in-India) শীর্ষে রয়েছে। তাদের মোট রফতানি ইউনিট ৮৭,৯০৭টি। ২০২৪ অর্থবর্ষে থ্রি-হুইলার রফতানি হয়, অবশ্য তার আগের বছরের তুলনায় ১৮ শতাংশ কমেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথম ছয় মাসে ১,৫৩,১৯৯ ইউনিট রফতানি হয়েছে। এই বার গত বারের তুলনায় চাহিদা অনেক বেড়েছে। টিভিএস এবং ফোর্স মোটর্স ছাড়া বাকি সকল ওইএম-এরই গত বছরের তুলানয় বৃদ্ধি ঘটেছে। বাজারের ৫০ শতাংশ ছিল বাজাজ আটোর দখলে। এবার গত বছরের তুলানয় তাদের রফতানি বেড়েছে ১৩ শতাংশ, বাজারের দখল বেড়ে হয়েছে ৫৭ শতাংশ। অপর দিকে টিভিএস মোটর কোম্পানির রফতানি ১৮ শতাংশ কেমছে। অপরদিকে, যানবাহনের এই বিভাগের নতুন করে চাহিদা বেড়েছে। ২০২৪ অর্থবর্ষে ৩৫,৭৩১টি বাণিজ্যিক যানবাহন রফতানি করা হয়েছে। গতবারের তুলনায় রফতানি বেড়েছে ১২ শতাংশ।

    আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    সরকার দেশীয় উৎপাদনে সক্রিয়

    উল্লেখ্য, ২০১৯ সাল থেকেই কেন্দ্রের মোদি সরকার আত্মনির্ভর ভারতের স্লোগান দিয়েছিলেন। এরপর দেশীয় উৎপাদনের উপর সরকার বিশেষ নজর দিতে শুরু করে। বাইরের বাজারকে ভারতের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে একাধিক প্রকল্প এবং বিনিয়োগের জন্য বিশেষ ভাবে উৎসাহ দেখিয়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। দেশীয় উৎপাদন এবং দেশীয় চাহিদাকে সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়াই বিকশিত ভারত নির্মাণের লক্ষ্য, আর একথা নরেন্দ্র মোদি একাধিক বার বলেছেন নিজের ভাষণে। তাই নিরাপত্তা সরঞ্জাম, অস্ত্র, গোলাবারুদ, আধুনিক বন্দুক, যানবাহন, মোবাইল, ইলেকট্রনিক দ্রব্য, বাচ্চাদের খেলনা, পোশাক, খাবার ইত্যাদির উপর দেশীয় (Made-in-India) উৎপাদনের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। লোকাল ফর ভোকাল এবং এক জেলা এক পণ্যের আহ্বান জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই। ভারতের স্বপ্ন সফল করতে আমার সরকার কাজ করছে।” কথাগুলো বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এনডিটিভি ওয়ার্ল্ড সামিটে (NDTV World Summit) অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই তিনি তাঁর দিনরাত পরিশ্রমের কারণ ব্যাখ্যা করেন।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি বলেন, “আমি অনেক লোকের সঙ্গে মিশেছি, তাঁরা আমায় বলেছেন ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে। অনেক মাইলস্টোনও আমরা ছুঁয়েছি। সংস্কার সাধনও হয়েছে। তাহলে আপনি কেন এত পরিশ্রম করছেন?” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১০ বছরে ১২ কোটি টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে, ১৬ কোটি বাড়িতে গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হয়েছে… এটাই কি যথেষ্ট? আমার উত্তর হল, না। এটা যথেষ্ট নয়। আজ বিশ্বের তারুণ্যে ভরপুর দেশগুলির অন্যতম ভারত। এই যৌবন, এই তারুণ্য আমাদের আকাশে নিয়ে যেতে পারে।”

    ‘শিথিলতার কোনও জায়গা নেই’

    তিনি বলেন, “আমরা যে স্বপ্ন দেখেছি, যে অঙ্গীকার করেছি, সেখানে বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, শিথিলতার কোনও জায়গা নেই। ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে।” প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “ভারত এখন ‘লুক ফরওয়ার্ড’ অ্যাপ্রোচ নিয়ে এগিয়ে চলেছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রচলিত প্রথা হল যে প্রতিটি সরকার তার কাজের তুলনা করে আগের সরকারের সঙ্গে। আমরাও এই পথেই হাঁটতাম। কিন্তু এখন আর আমরা অতীত ও বর্তমানের তুলনা করে সন্তুষ্ট থাকতে পারি না। সাফল্যের মাপকাঠি এখন থেকে হবে ‘আমরা কী অর্জন করতে চাই’, তা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এখন একটি সামনে তাকাও নীতি গ্রহণ করেছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত ভারতের স্বপ্নও এই মানসিকতার অংশ।”

    আরও পড়ুন: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    এদিন বক্তৃতার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) গত পাঁচ বছরে গোটা বিশ্ব কী কী সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে, তা তুলে ধরেন। তাঁর কথায় ঘুরে ফিরে এসেছে অতিমারির কথা, মূল্যবৃদ্ধির কথা এবং অবশ্যই বেকারত্বের কথা। উঠে এসেছে বিশ্বের বিভিন্ন পকেটে হওয়া যুদ্ধের কথাও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আমরা ভারতের সেঞ্চুরি নিয়ে আলোচনা করছি। গ্লোবাল ক্রাইসিসে ভারত আশার আলো। ভারতের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে (NDTV World Summit)। কিন্তু আমরা সেগুলিকে সদর্থক দৃষ্টিভঙ্গীতে দেখি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Semiconductor Mission: বড় ধাপ পেরল ‘ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশন’, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    India Semiconductor Mission: বড় ধাপ পেরল ‘ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশন’, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে মোদি সরকারের উদ্যোগে শুরু হয় ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশন (India Semiconductor Mission)। এই প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ৭৬,০০০ কোটি মার্কিন ডলারের একটি তহবিল অনুমোদন করা হয়েছিল। সম্প্রতি, প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই কর্মসূচির কারণে তিন বছরেরও কম সময়ে ভারত পাঁচটি বড়মাপের সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্প পেয়েছে। জানা গিয়েছে, এই পাঁচ বড়মাপের সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্পের মধ্যে চারটি চিপ প্যাকেজিং প্ল্যান্ট এবং একটি চিপ ফ্যাব্রিকেশন ইউনিট। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, ২০২৫ থেকে ২০২৭ সালের মধ্যেই পাঁচ প্রকল্পেরই (Semiconductor Mission) কাজ শুরু হয়ে যাবে। সেমিকন্ডাক্টর কর্মসূচির প্রথম পর্যায় সমাপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ চালু হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    গোটা বিশ্বের সেমিকন্ডাক্টর (India Semiconductor Mission) সংস্থাগুলির কাছে ভারতের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে 

    মার্কিন সংস্থা মাইক্রনকে ২৭৫ কোটি মার্কিন ডলারের অ্যাসেম্বলি, টেস্টিং, মার্কিং এবং প্যাকেজিং ইউনিট স্থাপনের অনুমোদন দেয় মোদি সরকার। এরপরেই দেশের মধ্যে টাটা গোষ্ঠী, মুরুগাপ্পা গোষ্ঠী এবং কেনস সেমিকনের মতো সংস্থাগুলিও সেমিকন্টাক্টর (Semiconductor Mission) উৎপাদন এবং অ্যাসেম্বলি কারখানা গড়ার প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, এর ফলে, গোটা বিশ্বর সেমিকন্ডাক্টর (India Semiconductor Mission) সংস্থাগুলির ভারতের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। এপ্রসঙ্গে ‘ভারত সেলুলার অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স অ্যাসোসিয়েশনে’র চেয়ারম্যান, পঙ্কজ মহেন্দ্রু বলছেন, “আমরা সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনের জন্য ভিত স্থাপন করে ফেলেছি। দুর্দান্ত শুরু করেছি আমরা। তবে এটা একটি দীর্ঘ যাত্রার সূচনা মাত্র।”

    কী বলছেন ইনভেস্ট ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর?

    ইনভেস্ট ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা সিইও, নিবৃত্তি রাই বলছেন, “এমইএমএস এবং সেন্সরগুলির মতো বিশেষ প্রযুক্তিগুলির জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হলে উদ্ভাবন আরও বাড়বে। ভারত শুধুমাত্র এই ক্ষেত্রে ব্যবসা বাড়াতে চাইছে না, সাশ্রয়ী এবং শক্তিশালী ইকোসিস্টেম তৈরির কথা ভাবছে।” রাসায়নিক ও গ্যাসের মতো কাঁচামালের যুক্ত স্থানীয় সরবরাহকারীদের বাকি বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামার জন্য সক্ষম করতে পর্যাপ্ত মূলধন সহায়তার ওপরও জোর দিয়েছেন তিনি।

    কী বলছেন এলঅ্যান্ডটি সেমিকন্ডাক্টরের সিইও

    এলঅ্যান্ডটি সেমিকন্ডাক্টরের (India Semiconductor Mission) সিইও, সন্দীপ কুমারের মতে, শুধুমাত্র উচ্চ-মূল্যের সেমিকন্ডাক্টর পণ্য তৈরির দিকে না তাকিয়ে, ভারতের উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক সেমিকন্ডাক্টর সংস্থা, সেমি (SEMI)-র সভাপতি, অজিত মনোচা জানিয়েছেন, ভারতে প্রচুর ইংরেজিভাষী মানুষজন রয়েছেন। তাই সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া এবং দক্ষতা অর্জন করাটা তাঁদের পক্ষে সহজ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Taldangra By-election: তালডাংরা উপনির্বাচনে বিজেপির বাজি তৃণমূলকে ধরাশায়ী করা অনন্যা

    Taldangra By-election: তালডাংরা উপনির্বাচনে বিজেপির বাজি তৃণমূলকে ধরাশায়ী করা অনন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে (West Bengal) উপনির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। বাংলার মোট ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন  হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই উপনির্বাচনের জন্য ছ’টি আসনেই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল-বিজেপি উভয়ই। এর মধ্যে বাঁকুড়ার তালডাংরা বিধানসভা কেন্দ্র উপনির্বাচনে (Taldangra By-election) অনন্যা রায় চক্রবর্তীই বিজেপির (BJP Candidate) বাজি। সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পর অনন্যা দেবীকেই প্রার্থী করে চমক দিল বিজেপি।

    কে এই অনন্যা? (BJP Candidate)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তালডাংরায় (Taldangra By-election) উপনির্বাচনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে সকলকে রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করেছেন অনন্যা রায় চক্রবর্তী। একসময় তিনি ছিলেন শাসকদল তৃণমূলের কাউন্সিলর। জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে বাঁকুড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রথমবার তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়ে কাউন্সিলর হন অনন্যা। ২০২২-এর নির্বাচনে তাঁকে দল আর টিকিট দেয়নি। এরপর নির্দল প্রার্থী হয়ে পুরসভায় লড়াই করে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে জয় হাসিল করেন। প্রায় এক দশক ধরে বাঁকুড়ার রাজনীতিতে বহু পরিচিত মুখ এই অনন্যা রায় চক্রবর্তী। গত সেপ্টেম্বরের শেষে বাঁকুড়ার মাচানতলায় সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন। বিজেপিতে (BJP) যোগ দেওয়ার পর দলের একাধিক কর্মসূচিতে তাঁকে অংশ নিতেও দেখা যায়। তখন থেকেই তালডাংরা উপনির্বাচনে (Taldangra By-election) বিজেপি প্রার্থী (BJP Candidate) হিসাবে অনন্যা রায় চক্রবর্তীর নাম মুখে মুখে ফিরতে শুরু করে।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    জয়ের বিষয়ে আশাবাদী বিজেপি প্রার্থী

    জয়ের ব্যাপারে অনন্যাদেবী বলেন, আমি এবার জেতার লড়াইয়ে নামব। জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। স্থানীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে যেভাবে বাঁকুড়া (Bankura) পুরসভার জয় ছিনিয়ে এনেছিলাম, তালডাংরাতেও একই ভাবে জয়ী হব। শাসকদলের দাবি, এই কেন্দ্রে তৃণমূলের পাল্লা ভারী। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে (Taldangra By-election) এই কেন্দ্রে জয়লাভ করে তৃণমূল। লোকসভা নির্বাচনেও ভালো ফল করতে পারেনি বিজেপি (BJP)। উপনির্বাচনেও (BJP Candidate) শাসকদলই জয়লাভ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Air Pollution: শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি ১০ গুণ! শীতের আগেই উদ্বেগজনক দিল্লির বায়ুদূষণ

    Delhi Air Pollution: শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি ১০ গুণ! শীতের আগেই উদ্বেগজনক দিল্লির বায়ুদূষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকারখানা ও জমির বর্জ্যপদার্থ দহন জনিত আগুনে দূষণ-সহ বিভিন্ন কারণে শীতের আগে প্রতিবছর দিল্লির বাতাসের গুণমান (Delhi Air Pollution) খারাপ হয়ে থাকে। এবছর দেশের রাজধানী অঞ্চলে (এনসিআর), বায়ুর গুণমান নাগরিকদের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক হয়ে উঠছে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। মারাত্মক আকার নিচ্ছে শ্বাসকষ্ট (Respiratory Illness) এবং অন্যান্য প্রাণহানি জনিত রোগে যাঁরা ভুগছেন। হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন প্রচুর রোগী।

    রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে (Delhi Air Pollution)

    ইন্দ্রপ্রস্থ অ্যাপোলো হাসপাতালের ফুস্ফুস বিশেষজ্ঞ এবং ঘুমের ওষুধ বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডাঃ রাজেশ চাওলা জানিয়েছেন, “বায়ু দূষণের (Delhi Air Pollutant) মাত্রা আগের তুলনায় দ্রুত বাড়ছে। যার ফলে শ্বাসকষ্টজনিত (Respiratory Illness) রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে। প্রতি ১০০-তে  ১৫ জন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন এই মারণ ব্যাধিতে। শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের তীব্র ক্ষোভ ধরা পড়ছে হাসপাতালে, কারণ রোগীর সংখ্যা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমেই বেড়ে চলেছে। পরিষেবা দিতে নাজেহাল হাসপাতালগুলি।

    সময় মতো এখনই ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন

    দিল্লিতে বায়ুদূষণ (Delhi Air Pollution) বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারা বলছেন, “শ্বাসকষ্টজনিত (Respiratory Illness)  আক্রমণের সংখ্যাও বহুগুণ বাড়ছে, যার কারণে হাঁপানি এবং ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) নিয়ন্ত্রণ করে এমন ওষুধের প্রয়োজনীয়তাও বাড়ছে। জাতীয় রাজধানীতে বিষাক্ত বায়ুর গুণমান বৃদ্ধির কারণে জনসাধারণকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। সংক্রমণের হার তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে প্রশাসনও। তবে সময় মতো এখনই ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে আরও মারাত্মক হতে পারে।

    শিশু-বয়স্ক নাগরিকদের ঝুঁকি বাড়ছে

    দুর্ভাগ্যবশত, এবছর নভেম্বরের আগেই বায়ু দূষণের (Delhi Air Pollution) মাত্রা ব্যাপক ভাবে বাড়তে  শুরু করেছে। ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে, শিশু এবং বয়স্ক নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকি বাড়ছে। বহু মানুষ নানা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে দৈনিক ভর্তি হচ্ছেন। তবে অধিকাংশ মানুষের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন। তাঁদের হাঁপানি এবং সিওপিডি বা অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগ (Respiratory Illness)  নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধেরও চাহিদাও ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে সঙ্কটক্রমশ জটিল রূপ নিচ্ছে। সাধারণ মানুষকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হচ্ছে। বাড়ির জানালা বন্ধ করে রাখতে বলা হচ্ছে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরের রাস্তায় অযথা বের হতে নিষেধ করা হচ্ছে। সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে বলে মনে করেছেন অনেক চিকিৎসকরা। অসুস্থবোধ করলে দ্রুত চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

    আরও পড়ুনঃ “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    বিজেপির আন্দোলনের হুমকি

    এদিকে, দিল্লির আপ সরকারকে রাজধানীতে ক্রমবর্ধমান দূষণ (Delhi Air Pollution) নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ বলে দাবি করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। তাদের মতে, উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানায় যেভাবে দূষণরোধে বিজেপি কাজ করছে, সেই দিক থেকে আপের শেখা উচিত। মানুষের জীবন কতটা ঝুঁকিপূর্ণ এই বিষয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আতিশি মারলেনা অত্যন্ত অজ্ঞ। আগামীদিনে দূষণ নিয়ন্ত্রণ না করলে আপের বিরুদ্ধে বৃহৎ আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন দিল্লির বিজেপি নেতারা। অপর দিকে, নিজেদের বাঁচাতে হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে দূষণের জন্য দায়ী করেছে আপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share