Tag: Madhyom

Madhyom

  • India Economy: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    India Economy: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চালকের আসনে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তরতরিয়ে এগোচ্ছে দেশ। প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য, ২০৪৭ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির আগেই প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা ‘বিকশিত ভারতে’র (Viksit Bharat)। তারও ঢের আগে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (Worlds Third Largest Economy) দেশের তালিকায় ভারতকে (India Economy) জায়গা করে দেওয়াও তাঁর অন্যতম লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে অটল ভারত সঠিক পথেই এগোচ্ছে বলে জানিয়ে দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং (S&P Global Rating)।

    বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ (India Economy)

    ২০৩০ সালের মধ্যেই দু’ধাপ ওপরে উঠে ভারত জায়গা করে নেবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে। জানা গিয়েছে, ভারতের অর্থনীতি এই মুহূর্তে ছুঁয়েছে ৩.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির সময় তাকে ৩০ ট্রিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য ভারতের (India Economy)। সেই লক্ষ্য পূরণে ভারতকে মোকাবিলা করতে হবে একাধিক চ্যালেঞ্জের। এই চ্যালেঞ্জগুলোর অন্যতম হল এ দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা। জনসংখ্যার নিরিখে ২০৩৫ সালের মধ্যেই বিশ্বের এক নম্বর দেশ হয়ে উঠবে ভারত। তখন সরকারের ঘাড়ে চাপবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো মৌলিক পরিষেবা দেওয়ার চাপ। অর্থনীতির বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগও বাড়াতে হবে ভারতকে।

    আরও পড়ুন: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    এস অ্যান্ড পি-র রিপোর্ট

    এস অ্যান্ড পি-র (S&P Global Rating) রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী তিন বছর দ্রুত গড়াবে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। ভারত হবে অন্যতম উদীয়মান বাজার। এই বাজারগুলিই পরবর্তী দশকে বড় ভূমিকা রাখবে বিশ্ব অর্থনীতিতে (Worlds Third Largest Economy)। ওই গ্লোবাল রেটিং সংস্থার (S&P Global Rating) অনুমান, ২০৩৫ সালের মধ্যে উদীয়মান বাজারগুলির গড় জিডিপি হবে ৪.০৬ শতাংশ। এই সময় উন্নত অর্থনীতির জিডিপি হবে ১.৫৯ শতাংশ। ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধিতে ৬৫ শতাংশ যোগদান থাকবে উদীয়মান অর্থনীতির। তার মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলবে ভারত (India Economy)। বর্তমানে ওই তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। ৩৫ সালের মধ্যেই চলে আসবে তৃতীয় স্থানে। ইন্দোনেশিয়া ও ব্রাজিলেরও উন্নতি হবে। ওই তালিকায় তাদের জায়গা হবে যথাক্রমে অষ্টম ও নবম স্থানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ‘দানা’-র দাপট! পর্যটকশূন্য পুরী, ওড়িশায় বন্ধ স্কুল, দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা

    Cyclone Dana: ‘দানা’-র দাপট! পর্যটকশূন্য পুরী, ওড়িশায় বন্ধ স্কুল, দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর আগেই ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। আর এই ঘুর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) দাপটে দুর্যোগের আশঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হচ্ছে বাংলা ও ওড়িশার উপকূলে। ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, তা সাগরদ্বীপ ও পুরীর মধ্যবর্তী কোথাও আছড়ে পড়তে পারে। তার আগে সতর্ক দুই রাজ্যের প্রশাসনই।

     দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা (Cyclone Dana)

    সমুদ্র এখন থেকেই উত্তাল হতে শুরু করেছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার থেকেই পূর্ব ও মধ্য বঙ্গোপসাগর উত্তাল। বৃহস্পতিবার সমুদ্র আরও উত্তাল হবে। বাংলা ও ওড়িশা উপকূলের কাছাকাছিও বুধবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল থাকবে। বাংলাতেও দুই উপকূলবর্তী জেলা- পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আগাম সতর্কতা নিয়েছে প্রশাসন। দুর্যোগের (Cyclone Dana) আশঙ্কায় সোমবার থেকেই প্রশাসনের তরফে মাইকিং করা শুরু হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা, সাগরদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা, বকখালি-সহ বিভিন্ন উপকূলবর্তী অঞ্চলে। তৈরি রাখা হচ্ছে ‘ফ্লাড শেল্টার’ বা বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রগুলিকে। কাকদ্বীপ অঞ্চলে ইতিমধ্যে একটি কন্ট্রোল রুমও চালু করেছে মহকুমা প্রশাসন। পূর্ব মেদিনীপুরেও দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর-সহ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রের দিকে সজাগ নজর রাজ্য প্রশাসনের। আগামী কয়েক দিন দিঘা ও পার্শ্ববর্তী সমুদ্র সৈকতে পর্যটকেরা যাতে কোনও ভাবেই সমুদ্রস্নানে না যান, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনকে।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    পর্যটকশূন্য পুরী!

    সৈকত শহর পুরী (Puri) মঙ্গলবারই কার্যত পর্যটক-শূন্য করা দেওয়া হচ্ছে। ভিন রাজ্য (Cyclone Dana) থেকে ঘুরতে যাওয়া পর্যটক ও পুণ্যার্থীদের বুধবারের আগেই পুরী ছাড়ার জন্য বলে দিয়েছে ওড়িশা সরকার। তাঁদের নিজ নিজ রাজ্যে ফিরে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার কোনও পর্যটককে পুরী ভ্রমণে না আসার পরামর্শও দিয়েছে সে রাজ্যের সরকার। ওড়িশাতেও গঞ্জাম, পুরী, জগৎসিংহপুর, কেন্দাপাড়া, ভদ্রক, বালেশ্বর, ময়ূরভঞ্জ, কেওনঝড়, ঢেঙ্কানল, জজপুর, আঙ্গুল, খুরদা, নয়াগড় এবং কটকে দুর্যোগের শঙ্কা রয়েছে। আগাম সতর্কতা হিসেবে বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ওড়িশার এই ১৪ জেলায় সব স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।

    কবে আছড়ে পড়বে ঘুর্ণিঝড়?

    হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, নিম্নচাপ অঞ্চলটি ক্রমে শক্তি বৃদ্ধি করে প্রথমে নিম্নচাপ, তার পর গভীর নিম্নচাপ এবং বুধবার সকালের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) রূপ নিতে পারে। এর পর সেটি অগ্রসর হবে উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম অভিমুখে। জলভাগের ওপর দিয়ে অগ্রসর হওয়ার কারণে এটির শক্তি আরও বৃদ্ধি পাবে। বৃহস্পতিবার সকালে যখন ওড়িশা ও বাংলার উপকূলের কাছাকাছি এসে পৌঁছবে, তখন এটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। পুরী ও সাগরদ্বীপের মাঝখান দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করবে এটি। সেই সময় উপকূলে ঝড়ের গতিবেগ থাকতে পারে ১১০-১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।

    ফসল দ্রুত কেটে নেওয়ার নির্দেশ

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) জেরে দুই রাজ্যের ফসলের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষি দফতর সোমবারই কৃষকদের জন্য একটি পরামর্শাবলী জারি করেছে। ধানের ৮০ শতাংশ দানা পেকে গেলে ফসল দ্রুত কেটে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। কাটা ধান জমিতে ফেলে না রেখে দ্রুত খামারে তুলে নেওয়ার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে কৃষকদের। ওই সময়ে বাংলা ও ওড়িশার উপকূলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। দুর্যোগের প্রভাব পড়তে পারে বাংলার দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, কলকাতা ও বাঁকুড়া- এই আট জেলায়। দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ)। ইতিমধ্যে বাংলার জন্য এনডিআরএফের ১৪টি দল এবং ওড়িশার জন্য ১১টি দলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী দুর্যোগ কবলিত এলাকায় তাঁদের মোতায়েন করা হবে।

     ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন?

    ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) প্রস্তুতির বিষয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠক করেন। এরপর তিনি বলেন, আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। সরকার পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের সকলকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হবে। এনডিআরএফ, ওডিআরএফ এবং ফায়ার সার্ভিসের দল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সরকার সমস্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভারত মোদির মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে”, প্রশংসায় কাঞ্চির শঙ্করাচার্য

    Narendra Modi: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভারত মোদির মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে”, প্রশংসায় কাঞ্চির শঙ্করাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে মোদির (Narendra Modi) মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে ভারত।” ঠিক এই ভাষায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করেছেন কাঞ্চির শঙ্করাচার্য (Kanchi Shankaracharya)। দেশের সাধারণ মানুষের সমস্যা বুঝতে পারেন এবং দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করেন মোদি। একই ভাবে দেশের সঙ্কট, বিপত্তি এবং সাধারণ মানুষের মৌলিক চাহিদাকে বড় করে দেখেন দেশের এই নেতা। হিন্দু সনাতন ধর্মগুরুর একাধিক মন্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর সুখ্যাতি আরও বৃদ্ধি হল বলে মনে করেছেন একাংশ মানুষ।

    ২০১৪ সাল থেকে দেশের উন্নয়নে এনডিএ (Narendra Modi)

    রবিবার বারাণসীতে একটি চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে ওই রাজ্য এবং দেশের জন্য একগুচ্ছ সরকারি প্রকল্পের শুভ সূচনা করেন। বেশ কিছু প্রকল্পের শিলান্যাসও করেছেন এদিন। একই ভাবে এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাঞ্চির শঙ্কারাচার্য (Kanchi Shankaracharya)। তিনি মোদিকে প্রশংসা করে বলেন, “২০১৪ সাল থেকে দেশের এনডিএ জোট উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছে। মোদিজি (Narendra Modi) সুচারু ভাবে এই কাজে বিশেষ নেতৃত্ব দিচ্ছেন।” একই ভাবে এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল।

    আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মডেল এনডিএ সরকার

    শঙ্করাচার্যদের মধ্যে দক্ষিণ ভারতের কাঞ্চির এই জগতগুরু শঙ্করাচার্য (Kanchi Shankaracharya) শঙ্করা বিজয়েন্দ্র সরস্বতী স্বামীগল আরও বলেন, “করোনা অতিমারির সময় দেশের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) দেশের সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা গভীর ভাবে অনুভব করেন। গরিব মানুষের জন্য গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শুরু করেছিলেন, এটা খুব মানবিকতার প্রতীক। মোদির মাধ্যমে ঈশ্বর ভাল কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। দেশের অগ্রগতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তিনি (Narendra Modi)। বিশ্বজুড়ে সুশাসনের মডেল হয়েছে কেন্দ্রের জাতীয়তাবাদী এনডিএ সরকার। এই মডেলকে যে কোনও দেশ অনুসরণ করতে পারে। সার্বিক ভাবে ভারত বিশ্বগুরুর আসনে অধিষ্ঠান হবে। দেশ বিকশিত ভারতের দিকে আরও এগিয়ে যাবে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস তৈরি করল বিজেপি (BJP), সদস্যতা অভিযানে অভাবনীয় সাড়া গোটা দেশজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা পৌঁছেছে ১০ কোটির ঘরে। জানা গিয়েছে, যাঁরা সদস্য হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশ জনেরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। একথা জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। প্রসঙ্গত, সোমবার দলের নেতাদের নিয়ে দিল্লির সদর দফতরে বৈঠক করেন সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তারপরেই সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র জানান যে ওই বৈঠকেই বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ৬১ শতাংশ সদস্যরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। ১০ কোটির ঘরে পৌঁছানো মাত্রই, বিজেপি (BJP) জানায়, তাদের পরের মাইলফলক ১১ কোটি। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এরপরে নভেম্বর মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত মোট সদস্যদের নিয়ে স্ক্রুটিনি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জানুয়ারি মাসেই জেলা-রাজ্য-কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন (BJP)

    বিজেপি (BJP) সদস্যতা অভিযানে, সক্রিয় সদস্য হওয়ার মাপকাঠিও রয়েছে। যে সমস্ত কর্মীরা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারবেন, তাঁদেরকে ১০০ টাকা জমা দিয়ে সক্রিয় সদস্যতার কার্ড নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান শেষ হওয়ার পরেই আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি সে সময় নির্বাচন হবে বিভিন্ন মণ্ডল, জেলা ও রাজ্য কমিটিও।

    সদস্য করাচ্ছেন মোদি মিত্র-রাও

    বিজেপির (BJP) মহিলা শাখাও অভিনব কর্মসূচি শুরু করেছে গত ৭ অক্টোবর থেকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, অডিও ব্রিজ প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে, ২৬ হাজার প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মহিলা মোর্চা। যাঁরা বিজেপির সদস্যতা অভিযানকে আরও গতি দেবেন। এই প্রভাবশালীদের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোদি মিত্র’। বিজেপির সদস্য হওয়ার জন্য আহ্বানও জানাচ্ছেন মোদি মিত্ররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ২ সেপ্টেম্বর সদস্যতা অভিযান শুরু করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাথমিক সদস্য হন বিজেপির। অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এই সদস্যতা পান। এরপরে ধাপে ধাপে বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও দলের সদস্যতা নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoists Killed: মহারাষ্ট্রে ভোট বানচালের ছক! গড়চিরোলির জঙ্গলে যৌথবাহিনীর গুলিতে হত ৫ মাওবাদী

    Maoists Killed: মহারাষ্ট্রে ভোট বানচালের ছক! গড়চিরোলির জঙ্গলে যৌথবাহিনীর গুলিতে হত ৫ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা ভোট বানচাল করাই ছিল লক্ষ্য। কিন্তু পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ অভিযানে ব্যর্থ হল ষড়যন্ত্র। পুলিশ ও আধাসেনা নিয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম (Maoists Killed) অন্তত পাঁচ সন্দেহভাজন মাওবাদী। নিহতদের মধ্যে তিন মহিলাও রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। এক পুলিশকর্মীও এই অভিযানে আহত হয়েছেন। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড় সীমানা লাগোয়া মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) দক্ষিণ গড়চিরোলি এলাকার ভমরাগড়ের কোপরি লাগায়ো একটি জঙ্গলে।

    মাও দমনে সক্রিয় যৌথবাহিনী

    মহারাষ্ট্র (Maharashtra) পুলিশের দাবি, ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলার সীমানা লাগোয়া ভমরাগড় জঙ্গলে সোমবার সকালে গুলির লড়াইয়ে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ (পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি)-র সঙ্গে সি-৬০ কমান্ডোদের সংঘর্ষ (Maoists Killed) শুরু হয়। সংঘর্ষের খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় অতিরিক্ত বাহিনী। যৌথবাহিনীকে দেখেই গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। জবাব দেয় নিরাপত্তাবাহিনীও। তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে গুলির লড়াই চলতে থাকে। একটা সময়ের পর মাওবাদীরা পিছু হঠতে বাধ্য হয়। তাদের বেশিরভাগ সদস্যই ওই অস্থায়ী শিবির ছেড়ে পালিয়ে যায়। গড়চিরোলি জেলার পুলিশ সুপার নীলোৎপল জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে আসা খবরের ভিত্তিতে এদিন ওই জঙ্গলে মাওদমন অভিযান চালানো হয়। 

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    কেন এই অভিযান

    আগামী ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিধানসভা ভোট। ২৩ নভেম্বর গণনা। ভোটের আগে ছত্তিশগড় ও তেলঙ্গানার সীমানা ‘সিল’ করা শুরু হয়েছে বলে মহারাষ্ট্র পুলিশ সূত্রের খবর। গড়চিরোলি জেলা পুলিশ সূত্রে খবর, আসন্ন বিধানসভা ভোটের সময় নাশকতার উদ্দেশ্যে মাওবাদীদের (Maoists Killed) ওই দলটি ছত্তিশগড়ের বস্তার ডিভিশন থেকে সীমানা পেরিয়ে মহারাষ্ট্রে ঢুকেছিল। সেই খবর পেয়ে এলাকা জুড়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করে ২০টি সি-৬০ এবং দু’টি সিআরপিএফ ইউনিট। ভোটের আবহে মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালাতেই মাওবাদীরা ওই জঙ্গলে ঘাঁটি গেড়েছিল। ইতিমধ্যেই আসন্ন মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচন সম্পূর্ণ বয়কটের ডাক দিয়েছে তারা। এমনকী, যদি কোনও ব্যক্তি তাদের এই ‘নির্দেশ’ অমান্য করেন, তাহলে তাঁকে তার ফল ভুগতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিল মাওবাদীরা। তবে, বাহিনীর তৎপরতায় তাদের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctors Protest: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    Junior Doctors Protest: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে স্বাস্থ্য ব্যাবস্থার বেহাল দশা। সরকারি হাসপাতালগুলোতে কোথাও ডাক্তার নেই, কোথাও টেকনিশিয়ান নেই। নানা ধরনের জটিল পরিস্থিতি তৈরি হলে সেখানে ডাক্তারেরা বাধ্য হন রোগীকে কলকাতার হাসপাতালে রেফার করতে। সবকিছু জেনেও পরিস্থিতি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে প্রশাসন। নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর এমনই অভিমত প্রকাশ করলেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors Protest)। তাঁরা স্পষ্ট জানান, প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়।  তবু, তিলোত্তমার মা-বাবার অনুরোধে আমরণ অনশন তুলে নিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। নবান্নের বৈঠকের পর আলোচনায় বসেন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। সেখানেই অনশন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাশাপাশি আগামী মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যে ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছিল তাও তুলে নেওয়া হয়।

    কেন অনশন প্রত্যাহার

    নিজেদের দাবি পূরণে এবং আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে (RG Kar Incident) আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা বললেও আমরণ অনশন প্রত্যাহার করে নিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors Protest)। তাঁরা বলেন, ‘‘আমরণ অনশন প্রত্যাহার করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন কাকু-কাকিমা (নির্যাতিতার মা-বাবা)। তাঁরা অনুরোধ করছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা এক সন্তান হারিয়েছেন। সরকারের কথা সদর্থক যে লেগেছে তা নয়। কিন্তু অনশনরতদের কারও কিছু যেন না-হয়। তাই অনশন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি আলোচনার পর। কিন্তু অভয়ার বিচারের জন্য রাস্তায় থাকব। সরকার বা সর্বোচ্চ প্রশাসনের কথায় নয়, অনশন প্রত্যাহার করছি শুধুমাত্র কাকু-কাকিমা এবং সাধারণ মানুষের কথা ভেবে। যেন ভাবা-না হয় আপস করা হল। বিচারের দাবি আরও জোরালো হবে। এই অকর্মণ্য প্রশাসনকে হুঁশিয়ারি দিরে রাখলাম— সাবধান।’’ 

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘুর্ণিঝড় ‘দানা’, কোন দেশ দিয়েছে এই নাম? কীভাবে হয় নামকরণ?

    পরবর্তী পদক্ষেপ

    সোমবার রাতে নবান্ন থেকে ফিরে এসে প্রায় এক ঘণ্টা নিজেদের মধ্যে জিবি মিটিং করেন জুনিয়র ডাক্তারা (Junior Doctors Protest)। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ চলা বৈঠকে খুব একটা যে তাঁরা খুশি হননি সে কথা পরে সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ জুনিয়র চিকিৎসক ফ্রন্টের প্রতিনিধি দেবাশিস হালদার। বলেন, “এই বৈঠকে প্রশাসনের শরীরী ভাষা পজিটিভ লাগেনি। কারণ ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ ব্যাজ পরে আমাদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ওখানে আমাদের প্রিন্সিপালদের চুপ করিয়ে দেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রী সবই জানেন। প্রশাসনের শরীরী ভাষা নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। আন্দোলন থামছে না।”  আগামী শনিবার আরজি করে মহা গণ কনভেনশনের ডাক দিয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। সেখানেই পরবর্তী পদক্ষেপ স্য়তির করা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়া পাড়ি মোদির, আজ বৈঠকের সম্ভাবনা চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে

    PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়া পাড়ি মোদির, আজ বৈঠকের সম্ভাবনা চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) মঙ্গলবারই তাঁর দুই দিনের সফরে রাশিয়া পাড়ি দিলেন। সেখানে ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদির রাশিয়া সফরের আগে, গত রবিবারই সে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান পুতিন প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদিকে রাশিয়ার অত্যন্ত ভালো বন্ধু বলে উল্লেখ করেন পুতিন। রাশিয়া উড়ে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘রাশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেব।’’ ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনের সঙ্গে ভারতের নিবিড় সম্পর্ক বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং তিনি আরও জানিয়েছেন, বিভিন্ন ইস্যুতে বিস্তৃত আলোচনা হবে এখানে। বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র নেতারাও উপস্থিত থাকবেন। আজকে অর্থাৎ মঙ্গলবার সারা দুনিয়ার দৃষ্টি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে চিনের রাষ্ট্রপতি জিনপিং-র বৈঠকের দিকে। যদিও ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফ থেকে এই বিষয়ে এখনও কিছু আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। শেষবারের মতো এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের বৈঠক হয়েছিল ২০২৩-এর অগাস্টে সাউথ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনে।

    জুলাই মাসের পর ফের রাশিয়া সফরে মোদি (PM Modi)

    নিজের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘‘ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে ব্রিকস সম্মেলনে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মঞ্চ যেখানে আমরা আমাদের আলোচনা এবং কথোপকথন চালাতে পারি, বিশ্বের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রভৃতি ইস্যুতে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসেই মস্কো সফরে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তারপরে ঠিক তিন মাসের মাথায় ফের আবার রাশিয়া সফরের উদ্দেশে রওনা হলেন প্রধানমন্ত্রী। জুলাই মাসেই বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক ইস্যুতে বৈঠক হয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুধু তাই নয় সে সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাশিয়া সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানেও ভূষিত করে মস্কো।

    ব্রিকস তৈরি হয়েছিল ২০০৬ সালে (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, ব্রিকস (BRICS) তৈরি করা হয়েছিল ২০০৬ সালে। রাশিয়া ভারত এবং চিন- এই তিন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা ২০০৬ সালেই জি এইট সম্মেলনে এই গ্রুপ তৈরি করেন। প্রথমবারের জন্য ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং তা রাশিয়াতেই হয়েছিল। এখন ব্রিকস অনেকটাই বড় হয়েছে। মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহী রয়েছে জোটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 22 october 2024: কোমরের নীচে যন্ত্রণা নিয়ে চিন্তা হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 22 october 2024: কোমরের নীচে যন্ত্রণা নিয়ে চিন্তা হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রিয়জনের কাছ থেকে ভালোবাসা পাবেন।

    ২) গাড়িচালকদের জন্য দিনটি শুভ। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমের বিবাদ মিটে যেতে পারে।

    ২) কোমরের নীচে যন্ত্রণা নিয়ে চিন্তা।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) খুব কাছের কোনও মানুষের জন্য পারিবারিক অশান্তি হতে পারে।

    ২) দামি কিছু প্রাপ্তি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কর্কট

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) সতর্ক থাকতে হবে।

    সিংহ

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    কন্যা

    ১) উপার্জন নিয়ে মনে প্রচুর ক্ষোভ থাকবে।

    ২) ভ্রাতৃস্থানীয় কারও সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) কর্মক্ষেত্রে মিশ্রফল।

    ২) নিজের ভাগের সম্পত্তি থেকে কিছু অংশ ছাড়তে হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মচারীদের জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে  দিনটি শুভ নয়। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    মকর

    ১) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে বিবাদ।

    ২) স্বামীর সঙ্গে তর্ক না করাই ভালো হবে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কুম্ভ

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সংসারে ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) গরিব মানুষকে সাহায্য করতে পেরে আনন্দ লাভ।

    ৩) সমাজে খ্যাতি বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctor: দু’ঘণ্টা ধরে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী-জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক, কী কী আলোচনা হল?

    Junior Doctor: দু’ঘণ্টা ধরে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী-জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক, কী কী আলোচনা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের সুবিচার সহ একাধিক দাবিতে ধর্মতলায় অনশন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। মুখ্যমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে সোমবার আন্দোলনকারীদের কয়েকজন প্রতিনিধি নবান্নের বৈঠকে হাজির হন। সেখানে টানা ২ ঘণ্টা আলোচনা চলে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctor) বেশ কয়েকটি বিষয় তুলে ধরেন। মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) পক্ষ থেকে সব কিছু খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়। তবে, এই বৈঠকের পর কতটা বরফ গলল, তা এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।

    আন্দোলনকারীরা কী বললেন? (Junior Doctor)

    কলেজস্তরে র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ এলে কে খতিয়ে দেখবে? অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটি নাকি টাস্ক ফোর্স? প্রশ্ন জুনিয়র ডাক্তারদের। স্টেট টাস্ক ফোর্সের মতো কলেজেও কমিটি গড়ার ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) । অনিকেত মাহাত  ‘থ্রেট কালচার’ প্রসঙ্গে জানান, অনেক অভিযুক্তের পরীক্ষার খাতা পরখ করা হলে দেখা যাবে, তিনি ১০ নম্বরও পাননি। অথচ পদক পেয়ে বেরিয়ে গিয়েছেন। হাউস স্টাফ হয়েছেন। মমতা পাল্টা বলেন, অনেকের বিরুদ্ধেই অনেক অভিযোগ রয়েছে। আন্দোলনকারী ছাত্রী বলেন, টাস্ক ফোর্স কী কাজ করছে, তার সদস্য কত জন, তা নিয়ে কিছু আমরা জানি না। দেবাশিস হালদার জানান, টাস্ক ফোর্সে সব মেডিক্যাল কলেজের প্রতিনিধিত্ব থাকা প্রয়োজন। আন্দোলনকারী অনিকেত রাজ্য সরকারের ‘সদিচ্ছা’ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন। তিনি বলেন, “কলেজ ক্যাম্পাস সুস্থ জায়গা হতে হলে, সেখানে আমাদেরও থাকতে হবে। এক জন ছাত্র কলেজে প্রবেশের পর কী এমন ঘটছে যে সে পচা হয়ে উঠছে? সে কারণে ক্যাম্পাসের পরিবেশ সুস্থ, স্বাভাবিক করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘুর্ণিঝড় ‘দানা’, কোন দেশ দিয়েছে এই নাম? কীভাবে হয় নামকরণ?

    ‘থ্রেট কালচার’!

    বৈঠকে দেবাশিসের মুখে উঠল ‘থ্রেট কালচার’-এর প্রসঙ্গ। এই প্রসঙ্গে বিরুপাক্ষ এবং অভীকের নাম নিতেই থামিয়ে দিলেন মমতা। তিনি বলেন, “উপস্থিত নেই যখন, নাম নেবেন না। নাম নিলে তো তাঁকেও তাঁর কথা বলার জায়গা দিতে হয়।”অনিকেত (Junior Doctor) মেডিক্যাল কলেজে যৌন হেনস্থার অভিযোগের কথা জানালেন। বললেন, “আরজি করের মতো দ্বিতীয় ঘটনা যাতে না হয়, তা দেখা হোক। মেয়েদের নিরাপত্তার জায়গাটা দেখা হোক।” তাঁর দাবি, ‘থ্রেট কালচার’-এর পাশাপাশি যৌন হেনস্থাও চলে।

    মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন?

    মমতা বলেন, “তোমরা সাধ্যমতো অনশন করেছো। ভালো করেছো। আমি ২৬ দিন অনশন করেছি। কেউ আসেনি। আমি মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছি। রোজ খবর নিয়েছি। ঘণ্টায় ঘণ্টায় রিপোর্ট নিই।”মমতা জুনিয়র ডাক্তারদের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কথা বললেন। তাঁর কথায়, “পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে সরকার কাজ করবে কী করে?” বৈঠকের শেষের দিকে মমতা বলেন, “আমার কাছে একটি পরিবার আসার কথা। তাঁদেরও মেয়ে মারা গিয়েছে। আমায় যেতে হবে। আন্দোলন শুরু করলে শেষও করতে হবে। মানবাধিকার কমিশনের দাবিতে ২১ দিন ধর্না করেছিলাম। সিঙ্গুর নিয়ে ২৬ দিন অনশন করেছি। কেউ আসেনি। গোপাল গান্ধী ব্যক্তিগত ভাবে আমায় ভালোবাসতেন বলে এসেছিলেন। তোমাদের (Junior Doctor) ভালোবাসি। আলোচনায় ফাঁক রাখা হয়নি। মন খুলে কথা বলেছো।”

    সাসপেনশন নিয়ে তদন্ত!

    মমতা সাসপেনশন নিয়ে জানালেন, “তদন্ত করা হবে। পক্ষপাতিত্ব চলবে না, আগামী দিনে দেখা হবে বিষয়টি। সরকারকে না জানিয়ে ‘অ্যাকাডেমিক’ কাউন্সিল কী ভাবে তৈরি হল, কী ভাবে সাসপেন্ড করা হল, সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। মমতা জানান, জুনিয়র ডাক্তারদের স্ট্রাইকের জন্য ৪৫০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। জনগণের টাকা অন্য জায়গায় চলে গিয়েছে। মমতা বলেন, “রং জানার দরকার নেই। পরিচয় জানার দরকার নেই। যদিও জানি সব। ৫৬৩ জন আন্দোলন চলার সময় বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা করে টাকা নিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Farooq Abdullah: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    Farooq Abdullah: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না।” কথাগুলো যিনি বললেন, তাঁর বক্তব্যে একাধিকবার পাকিস্তান-প্রীতির ইঙ্গিত মিলেছিল। গান্ডেরবালকাণ্ডের (Ganderbal Terror Attack) পর সেই তিনিই নিশানা করলেন পাকিস্তানকে (Farooq Abdullah)। সাফ জানিয়ে দিলেন, কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না।

    পাকিস্তানকে নিশানা ফারুকের (Farooq Abdullah)

    কথা হচ্ছিল জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা ন্যাশনাল কনফারেন্স সুপ্রিমো ফারুক আবদুল্লার। রবিবার কাশ্মীরের গান্ডেরবালে জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারান ৭ জন। এই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন ফারুক। কাশ্মীরের কুর্সিতে রয়েছে ফারুকের দল। মুখ্যমন্ত্রী তাঁরই ছেলে ওমর আবদুল্লা। সরাসরি পাকিস্তানকে চাঁদমারি করে জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি পাকিস্তানের নেতৃত্বকে বলতে চাই, তারা যদি ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায়, তাহলে এসব বন্ধ করতে হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না। আসুন, আমরা মর্যাদার সঙ্গে বাঁচি এবং সফল হই।”

    ‘সন্ত্রাসবাদ বন্ধের সময় এটা’

    ফারুক বলেন, “তারা যদি ৭৫ বছরে একটি পাকিস্তান বানাতে না পারে, তাহলে এখন কীভাবে সম্ভব? সন্ত্রাসবাদ বন্ধের সময় এটা। তা যদি না হয়, তাহলে পরিণতি হবে ভয়ঙ্কর।” তাঁর প্রশ্ন, “তারা (পাকিস্তান) যদি আমাদের দেশের নিরীহ মানুষকে হত্যা করে, তাহলে কীভাবে আলাপ-আলোচনা সম্ভব?” ন্যাশনাল কনফারেন্স সুপ্রিমো বলেন, “এই হামলা দুর্ভাগ্যজনক। পরিযায়ী গরিব শ্রমিক এবং চিকিৎসক প্রাণ হারিয়েছেন এই হামলায়। সন্ত্রাসবাদীরা এ থেকে কী পাবে? তারা কি ভাবছে, যে তারা এখানে পাকিস্তান বানাবে? আমরা এটা (সন্ত্রাসবাদ) বন্ধের চেষ্টা করছি, যাতে আমরা এই দুর্দশা থেকে বেরিয়ে এগিয়ে যেতে পারি।”

    আরও পড়ুন: কেজরির শিশমহলের কড়ি-বর্গায়ও জমিদারির ছাপ, আপ নেতার হলটা কী?

    জঙ্গি হামলায় গান্ডেরবালে এক চিকিৎসক-সহ মোট (Farooq Abdullah) সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এই ছয় নির্মাণ শ্রমিকই ভিন রাজ্যের। একটি বেসরকারি সংস্থার হয়ে গান্ডেরবালে একটি টানেল তৈরির কাজ করছিলেন তাঁরা। জঙ্গিদের ওই হামলায় জখম হয়েছেন পাঁচজন। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে কানগান সাবডিস্ট্রিক্ট হাসপাতালে। জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ ও সেনা। তবে সোমবার (Ganderbal Terror Attack) সন্ধে পর্যন্ত কোনও জঙ্গিই ধরা পড়েনি। এমতাবস্থায় ফারুকের (Farooq Abdullah) মন্তব্য গুরুত্বপূর্ণ বই কি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share