Tag: Madhyom

Madhyom

  • Uttar Pradesh: নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে মোদি, প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাস

    Uttar Pradesh: নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে মোদি, প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে (Uttar Pradesh) চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করে রাজ্যবাসীর উদ্দেশে সমর্পণ করলেন। এই কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হাসপাতালের একাধিক বিভাগ এবং ব্যবস্থার কথা বলে নানাবিধ পরামর্শ দেন মোদি। একই ভাবে এদিন আরও একাধিক প্রকল্পে রাজ্যবাসীর জন্য প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন।

    মোট ২৩টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন (Uttar Pradesh)

    রবিবার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) একদিনের সফরসূচি এবং কর্মকাণ্ডের বিষয়ে বারাণসীর বিভাগীয় কমিশনার কৌশল রাজ শর্মা বলেন, “নরেন্দ্র মোদি একদিনে মোট ২৩টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প এবং স্মার্ট মিশনের আওতায় মোট ২১০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বারাণসী স্পোর্টস কমপ্লেক্সের পুনর্নির্মাণ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায় উদ্বোধন করেন। এই ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ হল, খেলোয়াড়দের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধা এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। ন্যাশনাল সেন্টার অফ এক্সেলেন্স, খেলোয়াড়দের জন্য হস্টেল, একটি ক্রীড়া বিজ্ঞান কেন্দ্র, বিভিন্ন খেলাধুলার অনুশীলনের ক্ষেত্রে ইনডোর শুটিং রেঞ্জ এবং আরও একাধিক সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে।”

    আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা (PM Modi) 

    একই ভাবে মোদি আরও একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা করেছেন। আগ্রা বিমানবন্দরের (Uttar Pradesh) জন্য ৫৭০ কোটি টাকার বেশি মূল্যের নিউ সিভিল এনক্লেভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। দ্বারভাঙা বিমানবন্দরের জন্য ৯১০ কোটি টাকা এবং শিলিগুড়িতে ১৫৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাগডোগরা বিমানবন্দরের জন্য নতুন টার্মিনাল ভবনও উদ্বোধন করেছেন। একই ভাবে রেওয়া বিমানবন্দর, অম্বিকাপুরের মা মহামায়া বিমানবন্দর এবং সারসাওয়া বিমানবন্দরে নতুন টার্মিনাল ভবনও উদ্বোধন করেছেন তিনি। যার অনুমানিক খরচ হবে প্রায় ২২০ কোটি টাকা। তবে এই বিমানবন্দরগুলির পরিকাঠামো এবং ডিজাইন আঞ্চলিক পরিকাঠামোর উপর নির্ভর করেই নির্মাণ করা হবে। আনুমানিক ২ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি হয়েছে দূষণনগরী”, সরাসরি তোপ দাগল বিজেপি

    BJP: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি হয়েছে দূষণনগরী”, সরাসরি তোপ দাগল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি পরিণত হয়েছে দূষণ (Delhi Pollution) নগরীতে।” শনিবার এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপি (BJP) নেতা মনোজ তিওয়ারি। তাঁর দাবি, দেশের রাজধানী দূষণমুক্ত করতে পারে একমাত্র বিজেপিই। তীব্র দূষণের জেরে দিল্লিবাসীর আয়ু ১০-১২ বছর কমে গিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। দিল্লির দূষণ নিয়ে আপকে নিশানা করেন পদ্ম নেতা মনোজ।

    আপকে তোপ (BJP)

    তিনি বলেন, “আপ ক্ষমতায় আসার পর থেকে দিল্লি দূষণনগরীতে পরিণত হয়েছে। দিল্লীবাসীর আয়ু কমে গিয়েছে ১০-১২ বছর। এই দূষণ কমানোর দায় আপের। তবে দুর্নীতি করার কারণে তাদের হাতে এসব নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। কীভাবে দিল্লিকে লুটে নেওয়া যায়, সেই ভাবনায় মশুগুল তারা।” তিনি বলেন, “দিল্লির প্রয়োজন ডাবল ইঞ্জিন সরকারের। একমাত্র বিজেপিই পারে দিল্লির দূষণ হ্রাস করতে। ওরা গত দশ বছর ধরে দিল্লির ক্ষমতায় রয়েছে, অথচ দূষণ নিয়ে অন্যকে দুষছে।” এর (BJP) পরেই তিনি বলেন, “যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, আমরা দু’বছরের মধ্যে দূষণ কমিয়ে দেব। ওই ছবির (যমুনা নদীদের রাসায়নিক ফোম) কারণ অরবিন্দ কেজরিওয়ালের হিন্দু বিরোধী নীতি। যমুনাকে পরিষ্কার করার কোনও ইচ্ছেই তাঁর নেই। আমরা তিন বছরের মধ্যে যমুনাকে পরিষ্কার করে দেব।”

    আরও পড়ুন: “সামরিক অভিযানে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে এআই”, বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ

    দিল্লির দূষণ

    দিল্লির দূষণের অন্যতম কারণ পঞ্জাব, হরিয়ানায় নাড়া (শস্য কেটে নেওয়ার পর গাছের যে অংশটা জমিতে পড়ে থাকে) পোড়ানো। এ প্রসঙ্গে হরিয়ানার মন্ত্রী অনিল ভিজ বলেন, “নাড়া পোড়ানোর বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের বিচারাধীন। সুপ্রিম কোর্ট কী নির্দেশ দেয়, তা আমাদের দেখতে হবে। সেই মতো ব্যবস্থা নিতে হবে।” হরিয়ানারই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা বলেন, “কৃষকরা বাধ্য হয়ে এই কাজ (নাড়া পোড়ানো) করেন। কৃষকদের জরিমানা ধার্য করা, এফআইআর করা, লাল তালিকাভুক্ত করার চেয়ে সরকারের উচিত একটা সমাধানসূত্র বের করা। সরকার এই নাড়াগুলো চাষিদের কাছ থেকে কিনে নিতে পারে। সেগুলো দিয়ে জ্বালানি, বায়ো থার্মোকল, ইথানল, সার, বিদ্যুৎ উৎপন্ন এসব করতে (Delhi Pollution) পারে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন। তার জন্য বিজেপি প্রার্থীদের প্রথম তালিকায় হেভিওয়েট নামগুলির মধ্যে উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) রয়েছেন৷ রবিবার বিকেলে ঘোষণা করা তালিকায় মোট ৯৯ জনের নাম রয়েছে। মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভায় ২৮৮টি আসন রয়েছে। তার মধ্যে বিজেপি ১৫১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বলে জানা গিয়েছে। বাকি আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি জোট।

    ২০০৯ সাল থেকে লড়ছেন ফড়নবিশ (Maharashtra)

    দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) নাগপুর (Maharashtra) পশ্চিম বিধানসভা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, তিনি ২০০৯ সাল থেকে এই আসনে লড়াই করছেন। নাগপুর হল বিজেপির শক্ত ঘাঁটি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির সংসদীয় ক্ষেত্র। এই লোকসভা কেন্দ্রের ছয়টি বিধানসভা অংশের মধ্যে চারটির দখলে বিজেপি। এছাড়া অন্যান্য হেভিওয়েটদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতিও, তিনি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে নাগপুর জেলার কামথি ​​থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বর্তমান রাজ্য প্রতিমন্ত্রী সুধীর মুনগান্টিওয়ারকে বল্লারপুর আসন থেকে প্রার্থী করা হয়েছে। আবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাওসাহেব দানভের ছেলে সন্তোষ ভোকারদানেও বিজেপির টিকিটে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি

    ভোকারে থেকে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চৌহানের কন্যা শ্রীজয়া চৌহানকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। উল্লেখ্য তিনি লোকসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগদান করেছিলেন। বর্তমানে তিনি রাজ্যসভার সদস্য৷ মুলুন্ডের বর্তমান বিধায়ক মিহির কোটেচাকে পুনরায় প্রার্থী করা হয়েছে এবং তিনবারের বিধায়ক রাম কদম আবারও মুম্বইয়ের ঘাটকোপার পশ্চিম আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বিজেপির মুম্বই মহানগরের সভাপতি আশিস শেলার, ভান্দ্রে পশ্চিম থেকে এবং রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রকান্ত পাটিল কোথরুদ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। একই ভাবে সুভাষ দেশমুখ সোলাপুর থেকে এবং প্রবীণ নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নারায়ণ রাণের ছেলে নীতেশ রানে কনকাভলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জয় নিয়ে ফের একবার আত্মবিশ্বাসী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: অ-হিন্দুদের অধিকার নেই দেবস্থান দখল করে রাখার, হুঁশিয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP: অ-হিন্দুদের অধিকার নেই দেবস্থান দখল করে রাখার, হুঁশিয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতি বালাজি সমেত অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) সমস্ত মন্দিরের দায়িত্বভার হিন্দু সমাজকে হস্তান্তর করার দাবি জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। চন্দ্রবাবু নাইডু সরকারের কাছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সর্বভারতীয় নেতা সুরেন্দ্র জৈন দাবি জানিয়েছেন, তথাকথিত মেকি ধর্মনিরপেক্ষ সরকার, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও অ-হিন্দুদের কোনও অধিকার নেই দেবস্থানকে দখল করে রাখার এবং তা পরিচালনা করার। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) এদিন হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও জানিয়েছে, হয় মন্দিরগুলিকে সরকারি দখলমুক্ত করা হোক অথবা প্রতিবাদ আন্দোলনের মোকাবিলা করার জন্য সরকার তৈরি থাকুক।

    তিরুপতির ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হিন্দুরা (VHP) 

    তিনি আরও জানিয়েছেন, সারা বিশ্বের হিন্দুরা প্রচণ্ড ক্ষুদ্ধ যে ধরনের খবর সম্প্রতি সামনে এসেছে তিরুপতি বালাজি মন্দিরকে কেন্দ্র করে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি তিরুপতি বালাজি মন্দিরের লাড্ডু প্রসাদ ইস্যুতে জোর বিতর্ক শুরু হয়। অভিযোগ ওঠে, দেবতার উদ্দেশে অর্পণ করা লাড্ডু প্রসাদে মিশ্রিত করা হয়েছে পশুর চর্বি। এই ঘটনাকে উল্লেখ করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, ভক্তদের ভাবাবেগ ও বিশ্বাসকে রক্ষা করা উচিত সরকারের। এর পাশাপাশি সুরেন্দ্র জৈন আরও জানিয়েছেন, অজস্র মন্দির রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh), যেগুলি জেহাদীদের দ্বারা আক্রান্ত। শুধু তাই নয়, হিন্দু উৎসবগুলিকেও নিশানা করছে জেহাদীরা। কিন্তু সেই সমস্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোনও শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই নেতা।

    মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী

    এদিন সত্যেন্দ্র জৈন (VHP) আরও জানিয়েছেন, পবিত্র হিন্দু মন্দিরগুলির ওপর ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের হস্তক্ষেপ শুধুমাত্র অসাংবিধানিক নয় বরং তা হিন্দু ভাবাবেগেও আঘাত করছে। একথা বলতে গিয়ে সংবিধানের বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে তিনি জানান, ভারতীয় সংবিধানে যে মৌলিক অধিকার প্রদান করা হয়েছে, তার মধ্যে ১২ নম্বর ধারা, ২৫ নম্বর ধারা ও ২৬ নম্বর ধারার পরিপন্থী হল ধর্মস্থানের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ।

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের চার দফা দাবি

    এদিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফ থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের সরকারের সামনে চার দফা দাবিও পেশ করা হয়। এগুলি হল,

    ১. তিরুপতি বালাজি সহ রাজ্যের সমস্ত হিন্দু মন্দিরকে সরকারি হস্তক্ষেপ মুক্ত করতে হবে এবং তা হিন্দু সাধুসন্ত ও ভক্তদের হাতে দিতে হবে।

    ২. অ-হিন্দু  এবং ঈশ্বরে অবিশ্বাসীদের মন্দির পরিচালনার দায়িত্বে রাখা যাবে না।

    ৩. মন্দির চত্বরে কোনও অ-হিন্দু খাবার, প্রসাদ বা অন্যান্য পানীয় বিক্রি করতে পারবেন না।

    ৪. যে সমস্ত জেহাদী হিন্দু মন্দির ও উৎসবগুলিতে আক্রমণ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সাতসকালে বিস্ফোরণে (Explosives) কেঁপে উঠল দিল্লির রোহিণী এলাকা (Delhi Blast)। দেশের রাজধানীর সেক্টর ১৪-এর সিআরপিএফ স্কুলের সামনে জোরালো বিস্ফোরণ হয়। কীসের বিস্ফোরণএ, তা এখনও জানা যায়নি। তবে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে রহস্যময় সাদা পাউডার, যা যথেষ্ট ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। রবিবার সকাল ৭টা ৪৭ মিনিট নাগাদ জোরালো বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় রোহিণী এলাকার সিআরপিএফ স্কুলের সামনে থেকে। স্কুলের সামনের অংশ সাদা ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। কানফাটা শব্দ শোনা যায় ২ কিলোমিটার দূরেও। বিস্ফোরণের অভিঘাত খুবই প্রবল ছিল, যার ফলে সিআরপিএফ স্কুলের পাঁচিলের একাংশ ভেঙে পড়ে। স্কুলের আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির কাচও ভেঙে যায়। বিস্ফোরণের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আশেপাশের দোকানগুলিও।

    কোনও ধাতব পদার্থ, বল-বিয়ারিং অথবা ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার হয়নি

    প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের (Delhi Blast) অনুমান, কোনও কঠিন অথবা তরল বিস্ফোরক (Explosives) ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে কোনও ধাতব পদার্থ, বল-বিয়ারিং অথবা ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার হয়নি। পুলিশ আরও জানিয়েছে, এই ধরনের বিস্ফোরণের মাধ্যমে আসলে একটা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে আশেপাশের দোকানগুলিকে। বিস্ফোরণের জেরে কেউই আহত হয়নি বলে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    দায়ের এফআইআর (Delhi Blast) 

    বিস্ফোরণ ঘটার কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হয় এনআইএ টিম এবং তাঁরা তদন্ত শুরু করেন। খুঁজে দেখেন এই ঘটনায় কোনও সন্ত্রাসবাদী যোগ রয়েছে কিনা। ইতিমধ্যে ঘটনার এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বিস্ফোরক আইনের বিভিন্ন ধারায়। গোটা এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার কাজ চলছে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এই ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে দিল্লি পুলিশের কাছ থেকে।

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শী?

    ঘটনার পরেই সংবাদমাধ্যমকে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘‘আমি তখন বাড়িতে ছিলাম। হঠাৎ তীব্র আওয়াজ (Delhi Blast) শুনতে পেলাম এবং দেখলাম সাদা ধোঁয়ায় আকাশ ঢেকে গিয়েছে। এই ঘটনা আমি ভিডিও করতে থাকলাম। এর বেশি আমি কিছু জানি না। এরপরেই একদল পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।’’ দিল্লির উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তা অমিত গোয়েল জানিয়েছেন, বিশেষজ্ঞরা ঘটনার তদন্ত করছেন অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh Mela 2025: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    Maha Kumbh Mela 2025: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর আগে হয়েছিল মহাকুম্ভ (Maha Kumbh Mela 2025)। আগামী বছর রয়েছে সেই যোগ। অনেক আগেই মহাকুম্ভের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার (Uttar Pradesh)। আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি শুরু হবে মহাকুম্ভ। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় সপ্ত-স্তয়ীর নিরাপত্তা বলয়ের ব্যবস্থা করতে চলেছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার।

    পূর্ণকুম্ভ মেলা (Maha Kumbh Mela)

    প্রতি ১২ বছর অন্তর উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে হয় পূর্ণকুম্ভ মেলা। ১২টি পূর্ণকুম্ভ শেষে আসে মহাকুম্ভ যোগ। আগামী বছর সেই যোগ। পূর্ণকুম্ভে যত ভিড় হয়, মহাকুম্ভে ভিড় হয় তার চেয়ে ঢের বেশি। কারণ মহাকুম্ভ হবে ফের ১৪৪ বছর পরে। এই ভক্তদের কথা ভেবেই আঁটসাঁট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। জানা গিয়েছে, মহাকুম্ভ (Maha Kumbh Mela 2025) উপলক্ষে আয়োজিত মেলায় মোতায়েন করা হবে ৩৭ হাজারেরও বেশি পুলিশ। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত হবেন এই পুলিশকর্মীরা। নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মধ্যে নিবিড় সংযোগও থাকবে মেলা চলাকালীন।

    আঁটসাঁট নিরাপত্তা 

    পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো মেলা চত্বরকে ভাগ করা হবে ১০টি জোনে, ২৫টি সেক্টরে। তৈরি করা হবে ৫৬টি পুলিশ স্টেশন এবং ১৫৫টি পুলিশ পোস্ট। ধর্মীয় স্থানগুলি, পুণ্যার্থীদের ক্যাম্প, সেতু এবং স্নানের ঘাটগুলিতে কড়া নিরাপত্তার বলয় তৈরি করা হবে। পুরুষ পুলিশকর্মীদের পাশাপাশি মহিলা পুলিশ কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। এবার মেলায় থাকবেন ১ হাজার ৩৭৮ জন মহিলা পুলিশ আধিকারিক। মহিলা ভক্তদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করবেন তাঁরা। সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে সপ্ত-স্তরীয় নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হবে বলে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন সূত্রে খবর। মেলায় ঢোকা থেকে শুরু করে গোটা তল্লাট মুড়ে ফেলা হবে নিরাপত্তার মোড়কে।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার প্রস্তাবে সই উপরাজ্যপালের, ভূস্বর্গ পাচ্ছে রাজ্যের মর্যাদা!

    মেলা চত্বরে যেসব পুলিশ কর্মী থাকবেন, তাঁদের মধ্যে আধিকারিকই থাকবেন ২২ হাজার ৯৫৩ জন। প্রয়াগরাজে থাকবেন ৬ হাজার ৮৮৭ জন, জিআরপি থাকবেন ৭ হাজার ৭৭১ জন। ভিড় সামলাতেও মোতায়েন করা হবে অতিরিক্ত আধিকারিকদের। যেহেতু মহাকুম্ভ স্নানে পুণ্যার্থীর ভিড় বেশি হবে, তাই ১০ হাজার অতিরিক্ত পুলিশ আধিকারিক মোতায়েন করা হবে। এর পাশাপাশি থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরা। ইতিমধ্যেই মেলাস্থল ঘুরে চলে এসেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। পুণ্যার্থীরা যাতে নিরাপদে স্নান সারতে (Uttar Pradesh) পারেন, তার যাবতীয় ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রশাসনকে (Maha Kumbh Mela 2025)।

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctors Protest: “আপনাদের কণ্ঠই আমাদের শক্তি”, এবার ‘চিৎকার সমাবেশ’-এর ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    Junior Doctors Protest: “আপনাদের কণ্ঠই আমাদের শক্তি”, এবার ‘চিৎকার সমাবেশ’-এর ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ধর্মতলায় ‘চিৎকার সমাবেশ’(Shout Rally)-এর ডাক দিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors Protest)। আন্দোলনে সাধারণ মানুষকে যোগদানের জন্য অনশনমঞ্চের সামনে আহ্বান জানালেন আন্দোলনকারীরা। এদিন বিকেল ৪টে থেকে সমাবেশ হওয়ার কথা। একই ভাবে মুখ্যসচিবের করা ইমেলের জবাব কী দেবেন ডাক্তাররা, সেই দিকেও নজর রেখেছেন সাধারণ মানুষ।

    অনশনমঞ্চে গিয়েছিলেন মুখ্যসচিব (Junior Doctors Protest)

    শনিবার ধর্মতলার অনশনমঞ্চে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তী, ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় এবং আরও অনেক সরকারি আধিকারিক। তাঁদের মাধ্যমে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোনে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর মুখ্যসচিব সোমবার বিকেল ৫টায় নবান্নে বৈঠকে বসার কথা বলেন। কিন্তু তার আগে অনশন তুলে নেওয়ার কথাও বলেন মুখ্যসচিব। মোট ১০ জন সদস্যকে ৪৫ মিনিটের জন্য বৈঠকে ডাকা হবে। ইতিমধ্যে সোমবারের আগে রবিবার ধর্মতলায় অভিনব প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণার কথা জানান আন্দোলনকারীরা।

    বিকেল ৪ টেয় ধর্মতলায় সমাবেশ

    পশ্চিমবঙ্গে জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের (Junior Doctors Protest) তরফে সামজিক মাধ্যমে চিৎকার সমাবেশের ডাক দিয়ে বলা হয়, “আমাদের দাবির কথা ছড়িয়ে পড়ুক চিৎকারের মাধ্যমে। দেখা হবে বিকেল ৪ টেয় ধর্মতলার অনশনমঞ্চে।” যদিও গত শুক্রবার আগেই অনশনমঞ্চ থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করে প্রতিবাদ কর্মসূচির (Shout Rally) কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় নাম দেওয়া হয়নি। ওইদিন সাংবাদিক সম্মেলনে জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, স্নিগ্ধা হাজরা, সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা, রুমেলিকা কুমার প্রমুখ। তাঁরা বলেছিলেন, “রবিবার আপনারা এখানে আসুন। আমাদের পাশে একটু দাঁড়ান। আমাদের আশীর্বাদ করুন। আমরা না খেয়ে আছি। আমাদের কণ্ঠ দুর্বল হয়ে পড়েছে। আপনাদের কণ্ঠই আমাদের শক্তি।”

    আরও পড়ুনঃ ১৩ নভেম্বর রাজ্যে উপনির্বাচন, প্রথম দল হিসেবে ৬ কেন্দ্রেই প্রার্থী ঘোষণা করে দিল বিজেপি

    সোমবার নবান্নে বৈঠক?

    একইভাবে জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors Protest) ঘোষণা করেছিলেন, ১০ দফা দাবি পূরণ না করলে মঙ্গলবার সারা রাজ্য জুড়ে ধর্মঘট ডাকা হবে। জুনিয়র, সিনিয়র সকল ডাক্তার এই ধর্মঘটে অংশগ্রহণ করবেন। সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালেও এর প্রভাব পড়বে। কোনও রোগীর কিছু হলে দায় নিতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকেই। এরপর শনিবার মুখ্যসচিব উপস্থিত হন ধর্মতলায়। তারপর সোমবার নবান্নে বৈঠকের প্রস্তাব দেন। বিকেল চারটের মধ্যে নবান্নে পৌঁছানোর কথা বলেন। কোন কোন আন্দোলনকারীরা (Shout Rally) যাবেন, তাঁদের নাম আগেই জানাতে বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Railways Re Appoint: কর্মী-সঙ্কট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রেলের, অবসরপ্রাপ্তদের ২৫ হাজার পদে পুনর্নিয়োগ

    Railways Re Appoint: কর্মী-সঙ্কট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রেলের, অবসরপ্রাপ্তদের ২৫ হাজার পদে পুনর্নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মী-সঙ্কট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করছে ভারতীয় রেল! বিভিন্ন অঞ্চলে রেলওয়ে বোর্ড ২৫ হাজার পদে অবসরপ্রাপ্তদের পুনর্নিয়োগের (Railways Re Appoint) সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানা গিয়েছে, আপাতত কর্মী-সঙ্কট (Staff Shortage) মোকাবিলায় অবসরপ্রাপ্তদের অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করে পূরণ করা হবে শূন্যপদ। পরে আস্তে আস্তে নিয়োগ হবে স্থায়ী শূন্য পদে।

    প্রার্থীর যোগ্যতামান

    যাঁদের বয়স ৬৫ বছরের কম, অথচ অবসর নিয়েছেন, তাঁরাই আবেদন করতে পারবেন এই অস্থায়ী চাকরির জন্য। কর্মজীবনের মেয়াদ হবে দু’বছর। প্রয়োজনে তা বাড়ানোও হতে পারে। এই পরিকল্পনার অধীনে নিয়োগ করা হবে সুপারভাইজার থেকে ট্র্যাকম্যান পর্যন্ত বিভিন্ন পদে। রেলের সব আঞ্চলিক রেলওয়ে জেনারেল ম্যানেজারদের এই অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের শেষ পাঁচ বছরের পারফরম্যান্স রেটিংয়ের ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। তাঁদের শারীরিক অবস্থাও বিবেচনা করা হবে। নির্দেশিকা অনুযায়ী, আবেদনকারীদের অবসর গ্রহণের পূর্ববর্তী পাঁচ বছরের কনফিডেন্সিয়াল রিপোর্টে ভালো গ্রেডিং থাকতে হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও সতর্কতা বা বিভাগীয় কার্যক্রমের মামলা থাকা চলবে না।

    মাসিক বেতন

    অবসরপ্রাপ্ত যে সব কর্মীদের পুনর্নিয়োগ (Railways Re Appoint) করা হবে, তাঁদের মাসিক বেতন হবে তাঁদের শেষ বেতনের সমান। অর্থাৎ যিনি যে বেতনে অবসর নিয়েছেন, তিনি সেই বেতনেই পুনর্নিযুক্ত হবেন। তবে তাঁদের বেসিক পেনশনের পরিমাণটি বাদ দেওয়া হবে। তাঁদের বেতন বৃদ্ধি হবে না, অতিরিক্ত সুবিধাও পাবেন না। যদিও যাতায়াত ও সরকারি সফরের জন্য তাঁরা ভ্রমণ ভাতা পাওয়ার অধিকারী হবেন।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার প্রস্তাবে সই উপরাজ্যপালের, ভূস্বর্গ পাচ্ছে রাজ্যের মর্যাদা!

    ইদানিং বাড়ছে রেল দুর্ঘটনা। রেলের অসমর্থিত একটি সূত্রে খবর, এজন্য খানিক হলেও দায়ী কর্মী-সঙ্কট। সেই সঙ্কট মেটাতেই আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে নিয়োগ করা হবে অবসরপ্রাপ্তদের। জানা গিয়েছে, কেবল উত্তর-পশ্চিম রেলওয়েতেই বর্তমানে ১০ হাজার শূন্যপদ রয়েছে। সব মিলিয়ে আপাতত নিয়োগ (Staff Shortage) করা হবে ২৫ হাজার শূন্য পদে (Railways Re Appoint)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “সামরিক অভিযানে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে এআই”, বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ

    Rajnath Singh: “সামরিক অভিযানে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে এআই”, বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সামরিক অভিযানে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)।” এমনই মন্তব্য করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। শনিবার তিনি যোগ দেন ৬২তম ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈপ্লবিক ক্ষমতার দিকটির কথা বলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    রাজনাথের এআই-স্তুতি (Rajnath Singh)

    তিনি বলেন, “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক বিশ্লেষণ থেকে স্বায়ত্তশাসিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সামরিক কার্যক্রমে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।” মন্ত্রী বলেন, “আপনারা হবেন সেই নেতা, যাঁদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোথায় এবং কীভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “আজকের আন্তঃসংযুক্ত বিশ্বে ভূ-রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা জোটগুলির জটিলতা সম্পর্কে দৃঢ় ধরণা সামরিক নেতাদের পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “সামরিক নেতাদের নেওয়া সিদ্ধান্তগুলি যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরেও কূটনীতি, অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক আইনের ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এই ক্ষেত্রগুলিতে কৌশলগত শিক্ষাগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।”

    অভূতপূর্ব হুমকি

    হিজবুল্লাকে আক্রমণ করতে তাদের পেজার হ্যাক করেছে ইজরায়েল। এদিন সে প্রসঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমরা এমন এক সময়ে পৌঁছেছি, যেখানে হুমকির মাত্রা অভূতপূর্ব। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তিগুলি বৃহৎ পরিসরে অস্ত্রে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমি মনে করি, আপনারা সবাই অনুমান করতে পারবেন, আমি সাম্প্রতিক কোন ঘটনার কথা বলছি।” রাজনাথ বলেন, “আমাদের প্রতিরক্ষা এই ক্ষমতাগুলি কাজে লাগাতে পারে। এই চিন্তাটাই আমাদের সেই সম্ভাবনার জন্য প্রস্তুত হওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা মনে করিয়ে দেয়।”

    আরও পড়ুন: কোটার মধ্যে কোটা ব্যবস্থা, দেশে প্রথম চালু হতে চলেছে হরিয়ানায়

    প্রতিরক্ষা ও কৌশলগত পড়াশোনার ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ ভারতের প্রধান শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ফি বছর ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার পদমর্যাদার ও সমমানের ১০০ জন আধিকারিক এবং অসামিরক, পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট পরিষেবাগুলির যুগ্মসচিব পর্যায়ের আধিকারিকরা এনডিসি কোর্সে ভর্তি হন। প্রায় ২৫টি মিত্র দেশের সশস্ত্র (Artificial Intelligence) বাহিনীর অফিসাররাও এই কোর্সে অংশ নেন (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: উপত্যকায় পরপর গ্রেনেড হামলায় জড়িত দুই মূলচক্রী গ্রেফতার, অর্থ দিত পাকিস্তান!

    Jammu and Kashmir: উপত্যকায় পরপর গ্রেনেড হামলায় জড়িত দুই মূলচক্রী গ্রেফতার, অর্থ দিত পাকিস্তান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) পরপর গ্রেনেড হামলায় জড়িত দুই মূলচক্রীকে গ্রেফতার করল নিরাপত্তা বাহিনী। ধৃতদের জেরায় জানা গিয়েছে, টাকা আসত সরাসরি পাকিস্তান (Pakistan) থেকে। সীমান্তে হামলা চালানোর একটি ছকও করা হয়েছিল। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে একাধিক অস্ত্র এবং গোলাবারুদও। সম্প্রতি এই কেন্দ্রশাসিত রাজ্যের বিধানসভায় নির্বাচন শেষ হয়েছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস জোট সরকার গঠন করেছে। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন ওমর আব্দুল্লা। ফলে গ্রেনেড হামলা ও গ্রেফতারের ব্যাপারে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে রাজ্যে।

    বাড়ি থেকে গ্রেনেড উদ্ধার (Jammu and Kashmir)

    জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ আনন্দ জৈন বলেন, “পুঞ্চ জেলায় অভিযান চালানো হয়েছিল। সেই অভিযানে আব্দুল আজিজ এবং মানওয়ার হুসেন নামে দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দু’জনেই হরি গ্রামের বাসিন্দা। বড়সড় ষড়যন্ত্র রোধে সাফল্য এসেছে।”

    অপর দিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩৭ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস এবং সিআরপিএফ যৌথ অভিযান চালিয়ে শুক্রবার প্রথমে আব্দুলকে গ্রেফতার করে। এই ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে দুটি গ্রেনেড উদ্ধার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসে মানওয়ারের নাম। তিনি আব্দুলের সহযোগী হিসেবে পরিচিত বলে জানা গিয়েছে। তার বাড়ি থেকেও একটি গ্রেনেড উদ্ধার হয়েছে। একইভাবে একটি পিস্তল এবং নয় রাউন্ড গুলি পাওয়া গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    পাকিস্তান থেকে অর্থ সরবরাহ হয়েছে

    আবার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকায় (Jammu and Kashmir) দুই ধৃতই একাধিক সন্ত্রাসমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত। হামলায় অর্থ জোগান দেওয়া, দেশবিরোধী কার্যকলাপ, অস্ত্রগুলির চোরাকারবারের সঙ্গে যুক্ত ছিল তারা। ধৃতরা আরও কোনও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত কিনা তা নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। তবে এখনও পর্যন্ত জানা গিয়েছে, পাকিস্তান থেকে অবৈধ কাজের জন্য অর্থ সরবরাহ করা হয়। এমনকী তাঁদের অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ পর্যন্ত দেওয়া হয় সীমান্তের ওপার (Pakistan) থেকে। গত কয়েক মাস ধরে সীমান্তবর্তী এলাকায় পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি কার্যকলাপে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে কাশ্মীর উপত্যকা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share